শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২০ জুন, ২০১৪

সৃজনশীল কথাশিল্পী হাসনাত আবদুল হাই

বাংলা ভাষার অন্যতম সফল কথাশিল্পী হাসনাত আবদুল হাই। তার উপন্যাস \'সুলতান\', \'নভেরা\', \'পানেছার বানুর নকশীকাঁথা\', ভ্রমণকাহিনী \'আন্দালুসিয়া\', \'ইতালিয়া\' কিংবা গবেষণাগ্রন্থ \'সবার জন্য নন্দনতত্ত্ব\' পাঠকপ্রিয় হয়েছে। ইংরেজি ও বাংলা উভয় ভাষায় তিনি লেখেন। ছোটগল্পের জন্য তিনি বাংলা একাডেমি পুরস্কার এবং সাহিত্যে সামগ্রিক অবদানের জন্য একুশে পদক লাভ করেছেন। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন-শেখ মেহেদী হাসান
প্রিন্ট ভার্সন
সৃজনশীল কথাশিল্পী হাসনাত আবদুল হাই

শৈশবে আপনি বেশ পড়ুয়া শিক্ষার্থী ছিলেন। লেখালেখির শুরুটা কীভাবে?

আমি তখন ফরিদপুর জেলা স্কুলে দশম শ্রেণিতে পড়ি। একদিন প্রধান শিক্ষক বললেন, আমাদের একটা বার্ষিক পত্রিকা বের করতে হবে, তুমি এর সম্পাদক হও। যেহেতু আমি ক্লাসের প্রথম ছাত্র ছিলাম সে জন্য তিনি দায়িত্বটা আমাকে দিলেন। ওই পত্রিকায় আমার লেখা একটা ভ্রমণকাহিনী প্রকাশিত হয়। এর আগের বছর বয়েজ স্কাউট হিসেবে পুরো ভারতবর্ষ এবং পশ্চিম পাকিস্তান ঘুরে এসেছিলাম। সেই স্মৃতি মনে করে শুধু দিলি্ল শহরের বিভিন্ন স্থান, বিভিন্ন স্মৃতির ওপর ভিত্তি করে লেখাটি লিখেছিলাম। সেটিই ছিল ছাপার অক্ষরে প্রকাশিত আমার প্রথম সাহিত্যকর্ম। আমার সাহিত্যচর্চা শুরু ১৯৫৪ সালের মাঝামাঝি সময় থেকে। তখন থেকে শুরু করে ১৯৭৮ সাল পর্যন্ত বেশকিছু ছোটগল্প, দুটো উপন্যাস বেরিয়েছিল পত্রিকায়। কিন্তু কোনো বই বের হয়নি। তখন প্রকাশকরা সাহিত্যের বই বের করতেন খুব কম। মাঝখানে অবশ্য চার-পাঁচ বছর বিদেশে ছিলাম। এ সময় কিছুই লিখিনি। আবার যখন আমি সরকারি চাকরিতে ঢুকে '৬৫ থেকে '৭০ সাল পর্যন্ত পশ্চিম পাকিস্তানে দায়িত্বরত ছিলাম তখনো কিছু লেখা হয়নি। দেশ স্বাধীনের পর থেকে আমি নিয়মিত লিখছি। ১৯৭৮ সালে প্রথম উপন্যাস বই 'আমার আততায়ী' বের হয়। এর পরের বছর বের হয় দুটো গল্পের বই। সুতরাং দেখা যাচ্ছে দীর্ঘ ২৪ বছর অপেক্ষার পর আমার প্রথম বই বের হয়, যা আজকালকার লেখকরা কল্পনাই করতে পারে না।

আপনার লেখালেখিই কি বেঁচে থাকার প্রেরণা জোগায়?

মানসিকভাবে প্রেরণা জোগায়, আর্থিকভাবে নয়। উপন্যাস-গল্প-কবিতা লিখে আমি তেমন কোনো সম্মানী পাই না; কিন্তু লেখা মানসিকভাবে বাঁচতে সহায়তা করে। কথাশিল্পের মাধ্যমে সমাজের কাছে আমার যে দায়বদ্ধতা তা পালন করতে পারি। নিজের বিনোদনের জন্য লিখি না। ছাত্রজীবনে, তরুণ বয়সে বিনোদনের জন্য লিখেছি। স্বাধীনতার পর থেকে আমি সাধারণ মানুষের সুখ-দুঃখের কথা তুলে ধরার জন্য, তাদের আশা-নিরাশার কথা বলার জন্য, তাদের শোষণ-বঞ্চনা তুলে ধরার জন্য লিখেছি। যারা দেশ পরিচালনায় আছেন, দেশের শীর্ষস্থানে বিভিন্ন পেশায় আছেন তাদের মধ্যে সচেতনতা সৃষ্টি করতে চেয়েছি। তারা যেন শুধু নিজের জন্য নয়, সাধারণ মানুষের জন্যও কিছু করতে আগ্রহী হয় সেই উদ্দেশ্য নিয়ে লিখেছি।

বাংলা ভাষায় জীবনীভিত্তিক উপন্যাসের সংখ্যা কম। তারপরও আপনার লেখা 'নভেরা' 'সুলতান' 'একজন আরজ আলী', 'লড়াকু পটুয়া' বাংলা সাহিত্যে যোগ করেছে নতুনমাত্রা। জীবনীভিত্তিক উপন্যাস লেখার অনুপ্রেরণা পেলেন কীভাবে?

আমার প্রায় ৪০-৪৫টি উপন্যাস বই আকারে বের হয়েছে। এর মধ্যে পাঁচটি জীবনীভিত্তিক। বাংলা ভাষায় জীবনীভিত্তিক উপন্যাস কমই লেখা হয়েছে। এ জন্য আমি জীবনীভিত্তিক উপন্যাস লিখতে উৎসাহী হই। আমি বাংলাদেশের অন্যতম শ্রেষ্ঠ চিত্রশিল্পী এস এম সুলতান ও তার বৈচিত্র্যময় জীবন নিয়ে উপন্যাস লিখতে আগ্রহী হই। এস এম সুলতান সম্পর্কে শুধু অবগত নয়, তাকে নিজের চোখে যখন দেখলাম তখন আমার কাছে খুব চমকপ্রদ মনে হলো তার জীবনযাত্রা। তার মতো অন্যদের বৈচিত্র্যময় ঘটনাবহুল জীবন নিয়ে উপন্যাসের চরিত্র আঁকা হয়েছে। এদের জীবন শুধু ঘটনাবহুল আর চমকপ্রদই নয়, তারা সময়ের বিপরীতে অবস্থান নিয়েছেন। উজানে যাওয়ার চেষ্টা করছেন। শিল্পী নভেরাও সুলতানের মতো। দুজনই বোহেমিয়ান জীবনযাপন করেছেন। নিজের খেয়ালখুশি মোতাবেক চলেছেন, কোনো নিয়ম-কানুন মানেননি। কিন্তু তাদের যে আসল কাজ ছবি আঁকা, ভাস্কর্য তৈরি করা এ থেকে কখনোই তারা দূরে থাকেননি। সুলতান হয়তো কিছুদিন ছবি আঁকেননি, তারপরও যখন ছবি আঁকতে শুরু করেছেন এক নাগাড়ে অনেক গুরুত্বপূর্ণ ও শিল্প মানসম্পন্ন ছবি এঁকেছেন। এই দুজনই শিল্পী হিসেবে নিজেদের প্রতিষ্ঠিত করেছেন এবং শক্তিসঞ্চয় করেছেন। এ জন্যই এদের নিয়ে লিখতে উদ্বুদ্ধ হয়েছি। জীবনীভিত্তিক উপন্যাসে বাস্তব যে চরিত্র-তা শতকরা ৮০ ভাগ উপস্থিত থাকে। বাকি ২০ ভাগ আমার কল্পনার মিশেল। যদি পুরোপুরি বাস্তবজীবন নিয়ে লিখি তাহলে তা বায়োগ্রাফি হয়ে যাবে। আমি তো বায়োগ্রাফি লিখতে চাই না। লিখতে চাই ফিকশনালাইজড বায়োগ্রাফি। জীবনীভিত্তিক উপন্যাস অর্থাৎ তার মধ্যে বাস্তবতা থাকবে কল্পনাও থাকবে। এখানে কল্পনার অংশ বেশি করে দিলে সেটা অবাস্তব হয়ে যাবে। সুতরাং আমি যেটা কল্পনা করেছি তার সঙ্গে বাস্তব চরিত্রের একটা মিল থাকতে হবে, সামঞ্জস্য থাকতে হবে। একেবারে বিদঘুটে কিছু করলে হবে না। আরজ আলী মাতুব্বরের নির্মোহ বৌদ্ধিক জীবন আমাকে আকর্ষণ করেছিল, আর এ জন্য লিখেছিলাম 'একজন আরজ আলী'। কামরুল হাসানকে নিয়ে লেখা 'লড়াকু পটুয়া' সম্বন্ধেও একই কথা বলা যায়।

আপনার 'পানেছার বানুর নকশীকাঁথা' একটি উল্লেখযোগ্য উপন্যাস, এটি সম্বন্ধে কিছু বলুন।

গল্প-উপন্যাস সবই লেখকের সন্তান-সন্ততির মতো। কারও প্রতি পক্ষপাত দেখানো কঠিন, তবে আমি মনে করি 'পানেছার বানুর নকশীকাঁথা' আমার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ উপন্যাস। এ উপন্যাস হোমারের ওডিসি অবলম্বনে লেখা। কিন্তু এর সমাপ্তি হয়েছে আমার নিজের পরিকল্পনা অনুযায়ী। দ্বিতীয় কারণ পানেছার বানুর মধ্যে আমি একজন নির্ভীক স্বাধীনচেতা এবং আধুনিক মনস্কা গ্রামীণ মেয়ের চরিত্র সৃষ্টি করতে পেরেছি বলে মনে করি।

আপনি সাহিত্যের বিভিন্ন শাখায় কাজ করেন। কোন শাখায় সবচেয়ে বেশি আনন্দ পান?

আমি গবেষণা, প্রবন্ধ, ছোটগল্প, উপন্যাস, ভ্রমণকাহিনী, সমালোচনা, কলাম লিখি। আমি কবিতা লিখি না। আমার কাছে সব শাখাই প্রিয়। মাথায় যখন একটি চিন্তা আসে তখন সে নিজেই ঠিক করে নেয় কীভাবে সে প্রকাশিত হবে, কোনটা উপন্যাস হবে, কোনটা প্রবন্ধ হবে। দুই ভাবে লেখা হয়- নিজের গরজে এবং অন্যের তাগিদ থেকে। বিভিন্ন পত্র-পত্রিকা থেকে অনুরোধ এলে তখন তাদের চাহিদামাফিক লেখা তৈরি করে দিই। অন্য সময় নিজ থেকে বিভিন্ন লেখা লিখি। আমি মনে করি সৃজনশীল লেখার মধ্যে ছোটগল্প লেখার চ্যালেঞ্জ অনেক বেশি। একটা সীমিত পরিসরে একটি কাহিনী পূর্ণরূপে ফুটিয়ে তুলতে হয়। ছোটগল্প লেখার এই চ্যালেঞ্জ নিতে আনন্দ পাই।

চিত্রকলা বিষয়ে বিভিন্ন সমালোচনা আপনি লিখেছেন; এ সম্বন্ধে জানতে চাই।

আমাদের দেশের অগ্রণী শিল্পীদের সঙ্গে আমার সুসম্পর্ক। মুর্তজা বশীর, কাইয়ুম চৌধুরী, দেবদাস চক্রবর্তী, সৈয়দ জাহাঙ্গীর এবং পরবর্তী প্রজন্মের অনেকেই। তাদের যখন প্রদর্শনী হয় এবং সে উপলক্ষে যে ক্যাটালগ প্রকাশ পায় সেখানে আমি পরিচিতিমূলক নিবন্ধ লিখি। শিল্পকলা সম্পর্কে আমার আগ্রহ থেকে এসব লিখি। বিদেশি শিল্পকলা নিয়েও আমি বেশ কিছু প্রবন্ধ লিখেছি।

আপনি লেখার উপকরণ কীভাবে পান?

আমি লেখার উপকরণ পাই বিভিন্ন সূত্র থেকে। বেশ কিছু উপকরণ পাই সংবাদপত্রের সংবাদ পড়ে। সংবাদপত্রে মফস্বল পাতায় যে সংবাদ প্রকাশ হয় সেখানে লেখার নানা উপকরণ থাকে। সেগুলো পাঠ করে আমি বেশ কিছু গল্প লিখেছি। আরেকটি সূত্র হলো আমার নিজের অভিজ্ঞতা- ব্যক্তিগত, পারিবারিক, সামাজিক কিংবা কর্মজীবনের। আবার অন্যের জীবনের অভিজ্ঞতা যেটা আমি জানতে পেরেছি সেটাও আমার লেখায় নানাভাবে তুলে ধরেছি। সে অভিজ্ঞতাগুলো আমার গল্প উপন্যাসের বিভিন্ন চরিত্রে স্থান পায়। লেখার তৃতীয় সূত্র আমার কল্পনা।

আপনি নন্দনতত্ত্ব বিষয়ে বই লিখেছেন। এ বিষয়ে লেখার উদ্দেশ্য কী ছিল?

আমি দেখলাম নন্দনতত্ত্ব নিয়ে অনেক বই বাজারে রয়েছে কিন্তু একটি বইতে সবকিছু নেই। এ জন্য আমি ভেবেছিলাম একটি বই পড়ে নন্দনতত্ত্বের ইতিহাস, দর্শন, থিওরি, তুলনামূলক আলোচনা ইত্যাদি যেন পাঠক জানতে পারে।

তাছাড়া একজন পাঠকের পক্ষে সব বই কেনাও সম্ভব হয় না। এ জন্য আমি এ বিষয়ে দেশ-বিদেশ থেকে বহু বই সংগ্রহ ও পাঠ করে টানা দুই বছর ধরে লিখলাম 'সবার জন্য নন্দনতত্ত্ব'। বইটি প্রকাশ করেছিল কাগজ প্রকাশনী। এটি এত জনপ্রিয় হয়েছিল যে এক বছরে সব বই বিক্রি হয়ে যায়। গত বইমেলায় সন্দেশ প্রকাশনী নতুন সংস্করণ প্রকাশ করেছে। এটি একটি আকর গ্রন্থ হিসেবে বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ব্যবহার হচ্ছে। একই উদ্দেশ্য নিয়ে লেখা হয়েছে 'চলচ্চিত্রের নন্দনতত্ত্ব'। বইটির অংশ 'শিল্প ও শিল্পী' পত্রিকায় ধারাবাহিকভাবে ছাপা হচ্ছে।

সম্প্রতি কী লিখছেন?

এ বছর দুটি উপন্যাস লিখব ভেবেছিলাম এবং লেখাও শেষ পর্যায়ে। কিন্তু একটি পত্রিকার অনুরোধে আরও একটি উপন্যাসে হাত দিতে হবে।

অবসর সময় কীভাবে কাটে?

অবসর বলে আমার কিছু নেই। ইংরেজি, ফ্রেঞ্চ, রাশিয়ান, ইতালিয়ান, বাংলাসহ প্রচুর ডিভিডি, সিডি আমার সংগ্রহে। ইংরেজি ক্লাসিক, রবীন্দ্র, নজরুলসংগীত, আধুনিক গান, গজল, বাউল, ব্যান্ড সবই শুনি। পড়াশোনা করি। দোকানে কফি খেতে যাই।

জীবনের অপূর্ণতা কিছু রয়েছে কি?

আমি যা কিছু করতে চাই, তা সবটা এখনো পেরে উঠতে পারিনি। এ পর্যন্ত বাংলাতেই বেশি লিখেছি; ইংরেজিতেও কিছু লিখেছি; যেমন তিন খণ্ডে স্মৃতিকথা, একটি ভ্রমণকাহিনী, হাইকু কবিতা। আমি চাই ইংরেজিতে আরও বেশি লিখতে যেন বাংলাদেশের কথা বাইরের পৃথিবীতে জানাতে পারি। এই একটা অপূর্ণতা আমার রয়ে গেছে। যত কিছুই করি সবসময় মনে সেই প্রশ্ন জাগে, 'জীবন এত ছোট ক্যানে'।

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
বিশ্বসেরা মুসলিম জ্ঞানসাধক
বিশ্বসেরা মুসলিম জ্ঞানসাধক
আলমগীরের বিমান নিয়ে অনিশ্চয়তা
আলমগীরের বিমান নিয়ে অনিশ্চয়তা
নতুন নতুন প্রযুক্তি উদ্ভাবন যার স্বপ্ন
নতুন নতুন প্রযুক্তি উদ্ভাবন যার স্বপ্ন
সড়কেই উৎপন্ন হবে বিদ্যুৎ
সড়কেই উৎপন্ন হবে বিদ্যুৎ
মাছের খামারে নিরাপত্তা দেবে ‘পন্ডগার্ড’
মাছের খামারে নিরাপত্তা দেবে ‘পন্ডগার্ড’
কৃষকের কাজে কিষানি ড্রোন
কৃষকের কাজে কিষানি ড্রোন
দেশজুড়ে যত উদ্ভাবন
দেশজুড়ে যত উদ্ভাবন
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
ভয়ংকর যত বিমান দুর্ঘটনা
ভয়ংকর যত বিমান দুর্ঘটনা
দেশে দেশে কোরবানি
দেশে দেশে কোরবানি
ত্যাগের মহিমাময় কোরবানি যেন নষ্ট না হয়
ত্যাগের মহিমাময় কোরবানি যেন নষ্ট না হয়
পবিত্র হজের আনুষ্ঠানিকতা
পবিত্র হজের আনুষ্ঠানিকতা
সর্বশেষ খবর
ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার
ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ
কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ

২৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু
এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা
মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!
অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!

৩৯ মিনিট আগে | শোবিজ

ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান
ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান

৪০ মিনিট আগে | রাজনীতি

অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা
অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘাটাইলে গজারি বনে অবৈধ দুই সীসা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
ঘাটাইলে গজারি বনে অবৈধ দুই সীসা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ পালনে বাউবির কর্মসূচি
‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ পালনে বাউবির কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লস অ্যাঞ্জেলেস মাতালেন জেমস
লস অ্যাঞ্জেলেস মাতালেন জেমস

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শাবিপ্রবিতে যুক্ত হচ্ছে নতুন ৩টি দ্বিতল বাস
শাবিপ্রবিতে যুক্ত হচ্ছে নতুন ৩টি দ্বিতল বাস

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে কাঁঠালের বাজার রমরমা, সপ্তাহে বিক্রি অর্ধ কোটি
টাঙ্গাইলে কাঁঠালের বাজার রমরমা, সপ্তাহে বিক্রি অর্ধ কোটি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনের মাধ্যমে বিএনপি পরিবর্তন চায় : মির্জা ফখরুল
নির্বাচনের মাধ্যমে বিএনপি পরিবর্তন চায় : মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেকর্ড রেমিট্যান্স প্রবাহে রিজার্ভ বেড়ে ৩১.৬৮ বিলিয়ন ডলার
রেকর্ড রেমিট্যান্স প্রবাহে রিজার্ভ বেড়ে ৩১.৬৮ বিলিয়ন ডলার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের সভাপতির দায়িত্ব পেল পাকিস্তান
জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের সভাপতির দায়িত্ব পেল পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশুগঞ্জে টিকিট কালোবাজারিতে ‘বলদা রমজান’ গ্রেফতার
আশুগঞ্জে টিকিট কালোবাজারিতে ‘বলদা রমজান’ গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইবি শিক্ষকের বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির অভিযোগ
ইবি শিক্ষকের বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কনটেইনার হ্যান্ডলিংয়ে ৪৮ বছরের রেকর্ড ভাঙল চট্টগ্রাম বন্দর
কনটেইনার হ্যান্ডলিংয়ে ৪৮ বছরের রেকর্ড ভাঙল চট্টগ্রাম বন্দর

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাজীপুরে শ্রমিককে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় আরও দুইজন গ্রেফতার
গাজীপুরে শ্রমিককে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় আরও দুইজন গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে পাথর শ্রমিকদের বিক্ষোভে গাড়ি ভাঙচুর
সিলেটে পাথর শ্রমিকদের বিক্ষোভে গাড়ি ভাঙচুর

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বাবাকে জড়িয়ে ধরতে সন্তানের আকুতি শুনে কাঁদলেন তারেক রহমান
বাবাকে জড়িয়ে ধরতে সন্তানের আকুতি শুনে কাঁদলেন তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'সিটির বিপক্ষে জয় অক্সিজেন ছাড়া এভারেস্টে ওঠার মতো'
'সিটির বিপক্ষে জয় অক্সিজেন ছাড়া এভারেস্টে ওঠার মতো'

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ
টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আবারও ভারত-পাক যুদ্ধবিরতি নিয়ে ট্রাম্পের দাবি খণ্ডন করলেন জয়শঙ্কর
আবারও ভারত-পাক যুদ্ধবিরতি নিয়ে ট্রাম্পের দাবি খণ্ডন করলেন জয়শঙ্কর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্তুগাল-স্পেনে ৪৬ ডিগ্রি তাপমাত্রা, জনজীবনে অস্বস্তি
পর্তুগাল-স্পেনে ৪৬ ডিগ্রি তাপমাত্রা, জনজীবনে অস্বস্তি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই শহীদের তালিকায় আরও ১০ শহীদের নাম
জুলাই শহীদের তালিকায় আরও ১০ শহীদের নাম

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কারাগারে বন্দি থাকাদের তালিকা বিনিময় করল ভারত-পাকিস্তান
কারাগারে বন্দি থাকাদের তালিকা বিনিময় করল ভারত-পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোবিপ্রবিকে অ্যাম্বুলেন্স উপহার দিল পূবালী ব্যাংক
নোবিপ্রবিকে অ্যাম্বুলেন্স উপহার দিল পূবালী ব্যাংক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি
প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?
সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ
বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব
সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা
মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা

১১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া
জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা
স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ
ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’
ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত
ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার
কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার

১১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি
ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার
আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি
সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র
সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর
যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু
শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন

১৪ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের
যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩
যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির
আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তীব্র তাপপ্রবাহে বিপর্যস্ত ইউরোপ, জারি হলো রেড অ্যালার্ট
তীব্র তাপপ্রবাহে বিপর্যস্ত ইউরোপ, জারি হলো রেড অ্যালার্ট

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
থমথমে নির্বাচন কমিশন
থমথমে নির্বাচন কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ
সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ

শিল্প বাণিজ্য

কেমন আছে সেন্ট মার্টিন
কেমন আছে সেন্ট মার্টিন

পেছনের পৃষ্ঠা

গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা
গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই জুলাই শুরু আজ
সেই জুলাই শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন
সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা
শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন
ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে
ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা
বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ
রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ

নগর জীবন

ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ
ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ

শিল্প বাণিজ্য

এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ
এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ

মাঠে ময়দানে

তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর
তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়
পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি
বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি

নগর জীবন

ঢাকার সব ভবনের ছাদে সৌর প্যানেল স্থাপনের নির্দেশ
ঢাকার সব ভবনের ছাদে সৌর প্যানেল স্থাপনের নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!
মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টা ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টা ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফোনালাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পী ফরিদা পারভীন গুরুতর অসুস্থ, রাষ্ট্রীয় সহযোগিতা কামনা
শিল্পী ফরিদা পারভীন গুরুতর অসুস্থ, রাষ্ট্রীয় সহযোগিতা কামনা

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকট জুলাই সনদ নিয়ে
সংকট জুলাই সনদ নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে
কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে

শিল্প বাণিজ্য

সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ
সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

আগের গভর্নররা এজেন্টের কাজ করেছেন
আগের গভর্নররা এজেন্টের কাজ করেছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী
আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

ফুল চাষে ভাগ্য বদল
ফুল চাষে ভাগ্য বদল

পেছনের পৃষ্ঠা

মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই
মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই

নগর জীবন

আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা