শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২০ জুন, ২০১৪

সৃজনশীল কথাশিল্পী হাসনাত আবদুল হাই

বাংলা ভাষার অন্যতম সফল কথাশিল্পী হাসনাত আবদুল হাই। তার উপন্যাস \'সুলতান\', \'নভেরা\', \'পানেছার বানুর নকশীকাঁথা\', ভ্রমণকাহিনী \'আন্দালুসিয়া\', \'ইতালিয়া\' কিংবা গবেষণাগ্রন্থ \'সবার জন্য নন্দনতত্ত্ব\' পাঠকপ্রিয় হয়েছে। ইংরেজি ও বাংলা উভয় ভাষায় তিনি লেখেন। ছোটগল্পের জন্য তিনি বাংলা একাডেমি পুরস্কার এবং সাহিত্যে সামগ্রিক অবদানের জন্য একুশে পদক লাভ করেছেন। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন-শেখ মেহেদী হাসান
প্রিন্ট ভার্সন
সৃজনশীল কথাশিল্পী হাসনাত আবদুল হাই

শৈশবে আপনি বেশ পড়ুয়া শিক্ষার্থী ছিলেন। লেখালেখির শুরুটা কীভাবে?

আমি তখন ফরিদপুর জেলা স্কুলে দশম শ্রেণিতে পড়ি। একদিন প্রধান শিক্ষক বললেন, আমাদের একটা বার্ষিক পত্রিকা বের করতে হবে, তুমি এর সম্পাদক হও। যেহেতু আমি ক্লাসের প্রথম ছাত্র ছিলাম সে জন্য তিনি দায়িত্বটা আমাকে দিলেন। ওই পত্রিকায় আমার লেখা একটা ভ্রমণকাহিনী প্রকাশিত হয়। এর আগের বছর বয়েজ স্কাউট হিসেবে পুরো ভারতবর্ষ এবং পশ্চিম পাকিস্তান ঘুরে এসেছিলাম। সেই স্মৃতি মনে করে শুধু দিলি্ল শহরের বিভিন্ন স্থান, বিভিন্ন স্মৃতির ওপর ভিত্তি করে লেখাটি লিখেছিলাম। সেটিই ছিল ছাপার অক্ষরে প্রকাশিত আমার প্রথম সাহিত্যকর্ম। আমার সাহিত্যচর্চা শুরু ১৯৫৪ সালের মাঝামাঝি সময় থেকে। তখন থেকে শুরু করে ১৯৭৮ সাল পর্যন্ত বেশকিছু ছোটগল্প, দুটো উপন্যাস বেরিয়েছিল পত্রিকায়। কিন্তু কোনো বই বের হয়নি। তখন প্রকাশকরা সাহিত্যের বই বের করতেন খুব কম। মাঝখানে অবশ্য চার-পাঁচ বছর বিদেশে ছিলাম। এ সময় কিছুই লিখিনি। আবার যখন আমি সরকারি চাকরিতে ঢুকে '৬৫ থেকে '৭০ সাল পর্যন্ত পশ্চিম পাকিস্তানে দায়িত্বরত ছিলাম তখনো কিছু লেখা হয়নি। দেশ স্বাধীনের পর থেকে আমি নিয়মিত লিখছি। ১৯৭৮ সালে প্রথম উপন্যাস বই 'আমার আততায়ী' বের হয়। এর পরের বছর বের হয় দুটো গল্পের বই। সুতরাং দেখা যাচ্ছে দীর্ঘ ২৪ বছর অপেক্ষার পর আমার প্রথম বই বের হয়, যা আজকালকার লেখকরা কল্পনাই করতে পারে না।

আপনার লেখালেখিই কি বেঁচে থাকার প্রেরণা জোগায়?

মানসিকভাবে প্রেরণা জোগায়, আর্থিকভাবে নয়। উপন্যাস-গল্প-কবিতা লিখে আমি তেমন কোনো সম্মানী পাই না; কিন্তু লেখা মানসিকভাবে বাঁচতে সহায়তা করে। কথাশিল্পের মাধ্যমে সমাজের কাছে আমার যে দায়বদ্ধতা তা পালন করতে পারি। নিজের বিনোদনের জন্য লিখি না। ছাত্রজীবনে, তরুণ বয়সে বিনোদনের জন্য লিখেছি। স্বাধীনতার পর থেকে আমি সাধারণ মানুষের সুখ-দুঃখের কথা তুলে ধরার জন্য, তাদের আশা-নিরাশার কথা বলার জন্য, তাদের শোষণ-বঞ্চনা তুলে ধরার জন্য লিখেছি। যারা দেশ পরিচালনায় আছেন, দেশের শীর্ষস্থানে বিভিন্ন পেশায় আছেন তাদের মধ্যে সচেতনতা সৃষ্টি করতে চেয়েছি। তারা যেন শুধু নিজের জন্য নয়, সাধারণ মানুষের জন্যও কিছু করতে আগ্রহী হয় সেই উদ্দেশ্য নিয়ে লিখেছি।

বাংলা ভাষায় জীবনীভিত্তিক উপন্যাসের সংখ্যা কম। তারপরও আপনার লেখা 'নভেরা' 'সুলতান' 'একজন আরজ আলী', 'লড়াকু পটুয়া' বাংলা সাহিত্যে যোগ করেছে নতুনমাত্রা। জীবনীভিত্তিক উপন্যাস লেখার অনুপ্রেরণা পেলেন কীভাবে?

আমার প্রায় ৪০-৪৫টি উপন্যাস বই আকারে বের হয়েছে। এর মধ্যে পাঁচটি জীবনীভিত্তিক। বাংলা ভাষায় জীবনীভিত্তিক উপন্যাস কমই লেখা হয়েছে। এ জন্য আমি জীবনীভিত্তিক উপন্যাস লিখতে উৎসাহী হই। আমি বাংলাদেশের অন্যতম শ্রেষ্ঠ চিত্রশিল্পী এস এম সুলতান ও তার বৈচিত্র্যময় জীবন নিয়ে উপন্যাস লিখতে আগ্রহী হই। এস এম সুলতান সম্পর্কে শুধু অবগত নয়, তাকে নিজের চোখে যখন দেখলাম তখন আমার কাছে খুব চমকপ্রদ মনে হলো তার জীবনযাত্রা। তার মতো অন্যদের বৈচিত্র্যময় ঘটনাবহুল জীবন নিয়ে উপন্যাসের চরিত্র আঁকা হয়েছে। এদের জীবন শুধু ঘটনাবহুল আর চমকপ্রদই নয়, তারা সময়ের বিপরীতে অবস্থান নিয়েছেন। উজানে যাওয়ার চেষ্টা করছেন। শিল্পী নভেরাও সুলতানের মতো। দুজনই বোহেমিয়ান জীবনযাপন করেছেন। নিজের খেয়ালখুশি মোতাবেক চলেছেন, কোনো নিয়ম-কানুন মানেননি। কিন্তু তাদের যে আসল কাজ ছবি আঁকা, ভাস্কর্য তৈরি করা এ থেকে কখনোই তারা দূরে থাকেননি। সুলতান হয়তো কিছুদিন ছবি আঁকেননি, তারপরও যখন ছবি আঁকতে শুরু করেছেন এক নাগাড়ে অনেক গুরুত্বপূর্ণ ও শিল্প মানসম্পন্ন ছবি এঁকেছেন। এই দুজনই শিল্পী হিসেবে নিজেদের প্রতিষ্ঠিত করেছেন এবং শক্তিসঞ্চয় করেছেন। এ জন্যই এদের নিয়ে লিখতে উদ্বুদ্ধ হয়েছি। জীবনীভিত্তিক উপন্যাসে বাস্তব যে চরিত্র-তা শতকরা ৮০ ভাগ উপস্থিত থাকে। বাকি ২০ ভাগ আমার কল্পনার মিশেল। যদি পুরোপুরি বাস্তবজীবন নিয়ে লিখি তাহলে তা বায়োগ্রাফি হয়ে যাবে। আমি তো বায়োগ্রাফি লিখতে চাই না। লিখতে চাই ফিকশনালাইজড বায়োগ্রাফি। জীবনীভিত্তিক উপন্যাস অর্থাৎ তার মধ্যে বাস্তবতা থাকবে কল্পনাও থাকবে। এখানে কল্পনার অংশ বেশি করে দিলে সেটা অবাস্তব হয়ে যাবে। সুতরাং আমি যেটা কল্পনা করেছি তার সঙ্গে বাস্তব চরিত্রের একটা মিল থাকতে হবে, সামঞ্জস্য থাকতে হবে। একেবারে বিদঘুটে কিছু করলে হবে না। আরজ আলী মাতুব্বরের নির্মোহ বৌদ্ধিক জীবন আমাকে আকর্ষণ করেছিল, আর এ জন্য লিখেছিলাম 'একজন আরজ আলী'। কামরুল হাসানকে নিয়ে লেখা 'লড়াকু পটুয়া' সম্বন্ধেও একই কথা বলা যায়।

আপনার 'পানেছার বানুর নকশীকাঁথা' একটি উল্লেখযোগ্য উপন্যাস, এটি সম্বন্ধে কিছু বলুন।

গল্প-উপন্যাস সবই লেখকের সন্তান-সন্ততির মতো। কারও প্রতি পক্ষপাত দেখানো কঠিন, তবে আমি মনে করি 'পানেছার বানুর নকশীকাঁথা' আমার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ উপন্যাস। এ উপন্যাস হোমারের ওডিসি অবলম্বনে লেখা। কিন্তু এর সমাপ্তি হয়েছে আমার নিজের পরিকল্পনা অনুযায়ী। দ্বিতীয় কারণ পানেছার বানুর মধ্যে আমি একজন নির্ভীক স্বাধীনচেতা এবং আধুনিক মনস্কা গ্রামীণ মেয়ের চরিত্র সৃষ্টি করতে পেরেছি বলে মনে করি।

আপনি সাহিত্যের বিভিন্ন শাখায় কাজ করেন। কোন শাখায় সবচেয়ে বেশি আনন্দ পান?

আমি গবেষণা, প্রবন্ধ, ছোটগল্প, উপন্যাস, ভ্রমণকাহিনী, সমালোচনা, কলাম লিখি। আমি কবিতা লিখি না। আমার কাছে সব শাখাই প্রিয়। মাথায় যখন একটি চিন্তা আসে তখন সে নিজেই ঠিক করে নেয় কীভাবে সে প্রকাশিত হবে, কোনটা উপন্যাস হবে, কোনটা প্রবন্ধ হবে। দুই ভাবে লেখা হয়- নিজের গরজে এবং অন্যের তাগিদ থেকে। বিভিন্ন পত্র-পত্রিকা থেকে অনুরোধ এলে তখন তাদের চাহিদামাফিক লেখা তৈরি করে দিই। অন্য সময় নিজ থেকে বিভিন্ন লেখা লিখি। আমি মনে করি সৃজনশীল লেখার মধ্যে ছোটগল্প লেখার চ্যালেঞ্জ অনেক বেশি। একটা সীমিত পরিসরে একটি কাহিনী পূর্ণরূপে ফুটিয়ে তুলতে হয়। ছোটগল্প লেখার এই চ্যালেঞ্জ নিতে আনন্দ পাই।

চিত্রকলা বিষয়ে বিভিন্ন সমালোচনা আপনি লিখেছেন; এ সম্বন্ধে জানতে চাই।

আমাদের দেশের অগ্রণী শিল্পীদের সঙ্গে আমার সুসম্পর্ক। মুর্তজা বশীর, কাইয়ুম চৌধুরী, দেবদাস চক্রবর্তী, সৈয়দ জাহাঙ্গীর এবং পরবর্তী প্রজন্মের অনেকেই। তাদের যখন প্রদর্শনী হয় এবং সে উপলক্ষে যে ক্যাটালগ প্রকাশ পায় সেখানে আমি পরিচিতিমূলক নিবন্ধ লিখি। শিল্পকলা সম্পর্কে আমার আগ্রহ থেকে এসব লিখি। বিদেশি শিল্পকলা নিয়েও আমি বেশ কিছু প্রবন্ধ লিখেছি।

আপনি লেখার উপকরণ কীভাবে পান?

আমি লেখার উপকরণ পাই বিভিন্ন সূত্র থেকে। বেশ কিছু উপকরণ পাই সংবাদপত্রের সংবাদ পড়ে। সংবাদপত্রে মফস্বল পাতায় যে সংবাদ প্রকাশ হয় সেখানে লেখার নানা উপকরণ থাকে। সেগুলো পাঠ করে আমি বেশ কিছু গল্প লিখেছি। আরেকটি সূত্র হলো আমার নিজের অভিজ্ঞতা- ব্যক্তিগত, পারিবারিক, সামাজিক কিংবা কর্মজীবনের। আবার অন্যের জীবনের অভিজ্ঞতা যেটা আমি জানতে পেরেছি সেটাও আমার লেখায় নানাভাবে তুলে ধরেছি। সে অভিজ্ঞতাগুলো আমার গল্প উপন্যাসের বিভিন্ন চরিত্রে স্থান পায়। লেখার তৃতীয় সূত্র আমার কল্পনা।

আপনি নন্দনতত্ত্ব বিষয়ে বই লিখেছেন। এ বিষয়ে লেখার উদ্দেশ্য কী ছিল?

আমি দেখলাম নন্দনতত্ত্ব নিয়ে অনেক বই বাজারে রয়েছে কিন্তু একটি বইতে সবকিছু নেই। এ জন্য আমি ভেবেছিলাম একটি বই পড়ে নন্দনতত্ত্বের ইতিহাস, দর্শন, থিওরি, তুলনামূলক আলোচনা ইত্যাদি যেন পাঠক জানতে পারে।

তাছাড়া একজন পাঠকের পক্ষে সব বই কেনাও সম্ভব হয় না। এ জন্য আমি এ বিষয়ে দেশ-বিদেশ থেকে বহু বই সংগ্রহ ও পাঠ করে টানা দুই বছর ধরে লিখলাম 'সবার জন্য নন্দনতত্ত্ব'। বইটি প্রকাশ করেছিল কাগজ প্রকাশনী। এটি এত জনপ্রিয় হয়েছিল যে এক বছরে সব বই বিক্রি হয়ে যায়। গত বইমেলায় সন্দেশ প্রকাশনী নতুন সংস্করণ প্রকাশ করেছে। এটি একটি আকর গ্রন্থ হিসেবে বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ব্যবহার হচ্ছে। একই উদ্দেশ্য নিয়ে লেখা হয়েছে 'চলচ্চিত্রের নন্দনতত্ত্ব'। বইটির অংশ 'শিল্প ও শিল্পী' পত্রিকায় ধারাবাহিকভাবে ছাপা হচ্ছে।

সম্প্রতি কী লিখছেন?

এ বছর দুটি উপন্যাস লিখব ভেবেছিলাম এবং লেখাও শেষ পর্যায়ে। কিন্তু একটি পত্রিকার অনুরোধে আরও একটি উপন্যাসে হাত দিতে হবে।

অবসর সময় কীভাবে কাটে?

অবসর বলে আমার কিছু নেই। ইংরেজি, ফ্রেঞ্চ, রাশিয়ান, ইতালিয়ান, বাংলাসহ প্রচুর ডিভিডি, সিডি আমার সংগ্রহে। ইংরেজি ক্লাসিক, রবীন্দ্র, নজরুলসংগীত, আধুনিক গান, গজল, বাউল, ব্যান্ড সবই শুনি। পড়াশোনা করি। দোকানে কফি খেতে যাই।

জীবনের অপূর্ণতা কিছু রয়েছে কি?

আমি যা কিছু করতে চাই, তা সবটা এখনো পেরে উঠতে পারিনি। এ পর্যন্ত বাংলাতেই বেশি লিখেছি; ইংরেজিতেও কিছু লিখেছি; যেমন তিন খণ্ডে স্মৃতিকথা, একটি ভ্রমণকাহিনী, হাইকু কবিতা। আমি চাই ইংরেজিতে আরও বেশি লিখতে যেন বাংলাদেশের কথা বাইরের পৃথিবীতে জানাতে পারি। এই একটা অপূর্ণতা আমার রয়ে গেছে। যত কিছুই করি সবসময় মনে সেই প্রশ্ন জাগে, 'জীবন এত ছোট ক্যানে'।

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
ডিজিটাল দুনিয়ায় কী আছে
ডিজিটাল দুনিয়ায় কী আছে
ফিলিপাইন থেকে আসা সেই পেট্রিয়াকা এখন জনপ্রতিনিধি
ফিলিপাইন থেকে আসা সেই পেট্রিয়াকা এখন জনপ্রতিনিধি
ফিরে গিয়ে সিলভা আর যোগাযোগ রাখেননি
ফিরে গিয়ে সিলভা আর যোগাযোগ রাখেননি
বিয়ে করতে সিলেটে উড়ে এলেন ব্রাজিলিয়ান তরুণী
বিয়ে করতে সিলেটে উড়ে এলেন ব্রাজিলিয়ান তরুণী
হোগল-রহিমার অবাক প্রেমে মুগ্ধ সবাই
হোগল-রহিমার অবাক প্রেমে মুগ্ধ সবাই
প্রেমের টানে বাংলাদেশে
প্রেমের টানে বাংলাদেশে
পোপের প্রভাব বিশ্বজুড়ে
পোপের প্রভাব বিশ্বজুড়ে
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
সর্বশেষ খবর
মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা
মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা

এই মাত্র | ইসলামী জীবন

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের
সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার
কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ

৪৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক
খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী
সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জুমার পর যমুনার সামনে বড় জমায়েতের ডাক হাসনাত আব্দুল্লাহর
জুমার পর যমুনার সামনে বড় জমায়েতের ডাক হাসনাত আব্দুল্লাহর

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৫ মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে থানায় নেওয়া হলো আইভীকে
৫ মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে থানায় নেওয়া হলো আইভীকে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দক্ষিণ আফ্রিকায় বিষক্রিয়ায় ১২০টিরও বেশি বিপন্ন শকুনের মৃত্যু
দক্ষিণ আফ্রিকায় বিষক্রিয়ায় ১২০টিরও বেশি বিপন্ন শকুনের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইংলিশ দলে ডাক পেলেন রিউ
ইংলিশ দলে ডাক পেলেন রিউ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চুয়াঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনায় একই পরিবারের ৫ জন হতাহত
চুয়াঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনায় একই পরিবারের ৫ জন হতাহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লক্ষ্মীপুরে ট্রাকের ধাক্কায় কৃষি কর্মকর্তা নিহত
লক্ষ্মীপুরে ট্রাকের ধাক্কায় কৃষি কর্মকর্তা নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এল-ক্লাসিকোর রেফারি চূড়ান্ত
এল-ক্লাসিকোর রেফারি চূড়ান্ত

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তান থেকে সরিয়ে যেখানে হবে পিএসএল
পাকিস্তান থেকে সরিয়ে যেখানে হবে পিএসএল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাশ্মীরে ইসলাম প্রচারের ইতিহাস
কাশ্মীরে ইসলাম প্রচারের ইতিহাস

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভারত ও পাকিস্তানের উচিত কূটনৈতিক সমাধান খুঁজে বের করা: যুক্তরাষ্ট্র
ভারত ও পাকিস্তানের উচিত কূটনৈতিক সমাধান খুঁজে বের করা: যুক্তরাষ্ট্র

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্যের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করার পরিণাম
অন্যের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করার পরিণাম

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাতভর অবস্থানের পর সকালেও চলছে যমুনার সামনে বিক্ষোভ
রাতভর অবস্থানের পর সকালেও চলছে যমুনার সামনে বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ মে)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ জাবি শিক্ষার্থীদের
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ জাবি শিক্ষার্থীদের

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
ভারতের বিরুদ্ধে এফ-১৬ কি ব্যবহারই করতে পারবে না পাকিস্তান?
ভারতের বিরুদ্ধে এফ-১৬ কি ব্যবহারই করতে পারবে না পাকিস্তান?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের সঙ্গে আরও দেশ ছাড়লেন যারা
আবদুল হামিদের সঙ্গে আরও দেশ ছাড়লেন যারা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হঠাৎ একই দিনে ভারতে হাজির ইরান ও সৌদির দুই মন্ত্রী
হঠাৎ একই দিনে ভারতে হাজির ইরান ও সৌদির দুই মন্ত্রী

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের হামলায় ভারতের সেনাসহ নিহত ১৩
পাকিস্তানের হামলায় ভারতের সেনাসহ নিহত ১৩

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং
ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের তৈরি ২৫ ভারতীয় ড্রোন ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের
ইসরায়েলের তৈরি ২৫ ভারতীয় ড্রোন ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ বিশ্ব গাধা দিবস: যে কারণে দিনটি মনে রাখবেন
আজ বিশ্ব গাধা দিবস: যে কারণে দিনটি মনে রাখবেন

২৩ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত
তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না
‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম
এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের রাজস্থান-পাঞ্জাবে সতর্কতা জারি, পুলিশের ছুটি বাতিল-বিমান টহল
ভারতের রাজস্থান-পাঞ্জাবে সতর্কতা জারি, পুলিশের ছুটি বাতিল-বিমান টহল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে
তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে

শোবিজ

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন
সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদা না পেয়ে হামলা লুট
চাঁদা না পেয়ে হামলা লুট

খবর

বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ
বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে