শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৮ নভেম্বর, ২০১৫

নরখাদক মানুষের দ্বীপ

রণক ইকরাম
প্রিন্ট ভার্সন
নরখাদক মানুষের দ্বীপ

অবিশ্বাস্য হওয়ার মতোই বিষয়। তথ্যপ্রযুক্তির এই যুগেও সভ্য পৃথিবী থেকে বিচ্ছিন্ন জায়গা রয়েছে। ইরিয়ান জায়া এমনই একটি জায়গা। এটি পৃথিবীর সবচেয়ে বিচ্ছিন্ন এবং বুনো অঞ্চলগুলোর একটি।  ইরিয়ান জায়া ছাড়াও দ্বীপটির আরও অনেক নাম রয়েছে। যেমন- আদিবাসী বুনোদের দ্বীপ, বৃক্ষচারীদের দ্বীপ, নরখাদকের দ্বীপ ইত্যাদি। ওই সময় এই দ্বীপ ও তার আশপাশের এলাকায়  ১২ মাসই জাতিগত সংঘর্ষ লেগে থাকত। সংঘর্ষ ছাড়াও এ দ্বীপে এক সময় উপজাতিরা চুরি বা হত্যার প্রতিশোধ নিতে প্রতিপক্ষদের ধরে খেয়ে ফেলত। যারা মানুষের মাংস খেত তারা  বিশ্বাস করত শত্রুকে খেয়ে ফেললে তার শক্তি নিজেদের ভিতরে সঞ্চারিত হয়। তবে এখন পরিস্থিতি অনেকটাই শান্ত। অদ্ভুতুড়ে এই দ্বীপের গল্পই জানব আজ।

 

এক সময়ের অচেনা, অজানা ইরিয়ানা জায়া এখন বিদেশি পর্যটকদের কাছে অন্যতম আকর্ষণীয় স্থান হিসেবে পরিচিত হচ্ছে। প্রতি বছর হাজার হাজার পর্যটক দ্বীপটি দেখার জন্য ভিড় জমান। পর্যটকদের মধ্যে ইউরোপিয়ানদের সংখ্যাই বেশি। কেউ যাচ্ছে উপজাতিদের জীবনযাত্রার সঙ্গে নিজেকে পরিচিত করতে, আবার কেউ যাচ্ছে বেলিয়েম ভ্যালিতে বেড়াতে। কারও কারও আকর্ষণ আবার আসমাট কোস্ট্রে নৌকা চালানো। পর্যটকদের জন্য সরবরাহকৃত ব্রশিউরে লেখা থাকে, ‘প্রস্তর যুগের মানুষদের দর্শন করতে আসুন। এরই মধ্যে ওখানকার কেন্দ্রীয় সরকার ইরিয়ান জায়ায় বসবাসের জন্য দুই লাখেরও বেশি লোক পাঠিয়েয়েছে। আধুনিকতার ছোঁয়া লাগতে শুরু করেছে আদিম মানুষদের এই রহস্যঘেরা এলাকায়। সভ্যতার বিবর্তনে এখানে দ্রুত গড়ে উঠেছে শহর, রাস্তা, স্কুল এবং বিমানবন্দর। প্রায় ৫০ হাজারেও বেশি অভিবাসী নিজ ইচ্ছায় ইরিয়ান জায়ায় আবাস গড়ে তুলেছেন। এখানকার নিম্নভূমির বনাঞ্চলে ব্রিটিশ এবং আমেরিকানরা বর্তমানে প্রাকৃতিক গ্যাস এবং তেলের সন্ধানে ঘুরছে। অস্ট্রেলিয়ানরা করোয়াই অঞ্চল চষে বেড়াচ্ছে সোনার সন্ধানে।

 

অবশ্য ইরিয়ান জায়ার উপজাতিদের দেখলে মনে হয় না তারা সভ্যতার ছোঁয়া পাচ্ছে। ইরিয়ান জায়ার উপজাতিদের মধ্যে রয়েছে ইয়ালি, আসমাট, করোয়াই ইত্যাদি উপজাতি। এরা সবাই ন্যাংটা থাকে, সবারই বাস গাছের ডালে বানানো কুঁড়েঘরে। বিশাল সব গাছের মাথায় ঘর বানিয়ে থাকে ইরিয়ান জায়ার বুনো উপজাতিরা। করোয়াই উপজাতির কথাই ধরা যাক, এরা হলো বৃক্ষনিবাসী আরেক উপজাতি কোম্বাইদের প্রতিবেশী।

৬০০ বর্গমাইলের মহাঅরণ্যে কমপক্ষে ৩ হাজার করোয়াইয়ের বাস। এরা ইরিয়ান জায়ার আড়াইশ উপজাতির একটি। কোম্বাইদের সঙ্গে নানা দিক থেকে মিল আছে করোয়াইদের, শুধু ভাষাটা ভিন্ন। এ দুই উপজাতির সংস্কৃতিই এখন বিপন্নের পথে। এরা যে অঞ্চলে বাস করে সেখানে মূল্যবান খনিজ বা দামি গাছ নেই বলেই হয়তো ইন্দোনেশিয়া সরকার এদের থেকে মুখ ফিরিয়ে রেখেছিল দীর্ঘদিন। কোম্বাই এবং করোয়াই উভয় উপজাতি তাদের গাছের চ‚ড়ার বাড়িতে উঠে মই বেয়ে, আগুন জ্বালায় কাঠের সঙ্গে বেতের ফিতা বা দড়ি ঘষে।

এদের খাদ্যের প্রধান উৎস হলো সাগুপামের গাছ। এ গাছের কোমল তন্ত্র বা আঁশ গুঁড়িয়ে মণ্ড বানায়। মণ্ড পানিতে ভিজিয়ে পিঠা তৈরি করে। করোয়াইদের প্রধান একটি উৎসব হয় এই সাগুগাছ নিয়ে। উৎসবের কর্মকাণ্ড শুরু হয় কয়েক মাস আগে থেকেই, উৎসবের দিনক্ষণ ঠিক করা হয় চাঁদ দেখে। প্রথমে এরা জঙ্গলের নির্দিষ্ট একটি অংশ পরিষ্কার করে একটি পবিত্র খুঁটির পাশে একটি লং হাউস তৈরি করে। তারপর সাগুপামের গাছ সাবধানে কেটে ফেলে রাখে পচার জন্য। পচা গাছে গোবরে পোকা ঢোকে, ডিম পাড়ে। মাস দুই পর করোইরা ওই পচা অংশ কেটে নেয় আগুনে পুড়িয়ে খাওয়ার জন্য। আমন্ত্রিত অতিথিরা আসার পর নাচ-গান আর গল্পের মধ্যে শুরু হয় ভোজনপর্ব। অনুষ্ঠান চলতে থাকে নানা আয়োজনে। কখনো কখনো সারারাত চলে অনুষ্ঠান। আসমাট নামে ইরিয়ান জায়ার আরেকটি উপজাতি আছে। এরা তাদের ভোজন উৎসব করে গোবরে পোকারা শুককীট দিয়ে। এই আসমাট জাতি এক সময় কেবল যুদ্ধই করে বেড়াত। আর যুদ্ধ করার আগে তারা নানা উৎসবের আয়োজন করত। সেই উৎসবে ওরা শত্রুপক্ষের লোকদের পুড়িয়ে খেত। নরখাদক হিসেবে আসমাটদের কুখ্যাতি রয়েছে। কিন্তু ইন্দোনেশিয়ান সরকার আসমাটদের এসব অনুষ্ঠান বন্ধ করে দেয়, পুড়িয়ে দেয় উৎসবে ব্যবহƒত সব জিনিসপত্র। এরা ক্যাথলিক মিশনারিদের আর্থিক সাহায্যে এখনো দু-একটি উৎসব করার সুযোগ পায়। তবে যুদ্ধে যাওয়ার অবকাশ তাদের এখন নেই। ইন্দোনেশীয় সরকার অবশ্য চেষ্টা করছে অসভ্য এই উপজাতিগুলোকে সভ্য করে তোলার জন্য। সরকার যে এ ব্যাপারে অনেকটা সফল তো বোঝা যায় ইরিয়ান জায়ার একটি গ্রাম আঙ্গুরুতে গেলে। এখানে অর্থনগুপজাতি মেয়েরা ভোর বেলায় ঠাণ্ডায় কাঁপতে কাঁপতে বাজারে আসে সওদা করতে। তারা মিষ্টি আলু, শিম এবং আখের দরদাম করে, জিনিস কেনে কাগুজে নোট দিয়ে, কড়ি দিয়ে নয়।

 

 

তবে একটা সময় যখন মিশনারিরা প্রথম এ অঞ্চলে আসে তখন ইরিয়ান জায়ার উপজাতিরা ব্যবসায়িক লেনদেন করত কড়ি দিয়েই। এখন পাহাড়ের ধারের লোকজন বাগানের আগাছা পরিষ্কার করে ইস্পাতের কাঁচি দিয়ে, প্রাগৈতিহাসিক পাথরের কুড়াল ফেলে দিয়েছে তারা। ম্যালেরিয়া রোগের চিকিৎসার জন্য (এটি এ দেশের সবচেয়ে বড় হন্তারক রোগ) গির্জার ক্লিনিকেও যায়। এ থেকেই বোঝা যায়, প্রস্তর যুগের মানুষ বলে কথিত এক সময়ের নরমাংসভোজী এসব উপজাতি ক্রমশ সভ্য হয়ে উঠছে, আধুনিকতার ছোঁয়া তাদের মনে অবশেষে লাগতে শুরু করেছে এবং তারা ১৫০ ফুট উঁচু গেছোবাড়িতে বাস করলেও ইদানীং নগরায়ণের সুযোগ-সুবিধার প্রতি আকৃষ্ট হয়ে পড়ছে। সভ্যতার ছোঁয়া লাগতে শুরু করলেও আধুনিকতা থেকে পিছিয়ে থাকা এই দ্বীপ আর এখানকার বৃক্ষচারী নরখাদকদের দখলে প্রাচীন মানুষ ও মানবসভ্যতার বিবর্তন সম্পর্কে সুস্পষ্ট ধারণা পাওয়া যাবে।

 

বিজয়ী উষ্ণভূমি

 

 

অস্থিতিশীল এই দ্বীপের ইতিহাস বহু পুরনো হলেও মানুষের আলোচনায় আসে মূলত ষাটের দশকের শুরুতে। ১৯৬০ সালে ইন্দোনেশিয়া এই দুর্গম দ্বীপটির পশ্চিমাংশ দখল করে নেয়। তখনই দ্বীপের নতুন নামকরণ করা হয় ইরিয়ান জায়া। যার অর্থ ‘বিজয়ী উষ্ণভূমি।’

ইন্দোনেশিয়া কর্তৃক দখলের আগে দ্বীপটি ওলন্দাজদের দখলে ছিল। অঞ্চলটি সুকর্ণ এবং সুহার্তোর আমলে ইরিয়ান জায়া এবং ২০০০ সাল থেকে পাপুয়া নামে পরিচিত হয়। ইরিয়ান জায়াকে ইন্দোনেশিয়ার অংশে পরিণত করার ব্যাপারে ইন্দোনেশিয়া ও ওলন্দাজদের মধ্যে কয়েকবারের আলোচনা ব্যর্থ হয়। ফলে রক্তপাত অবশ্যম্ভাবী হয়ে পড়ে। অবশেষে ১৯৬১ সালে ইন্দোনেশীয় ও ওলন্দাজ সেনারা সামরিক সংঘাতে জড়িয়ে পড়ে।

 

 

১৯৬২ সালের আগস্টে দুই পক্ষ একটি চুক্তিতে আসে এবং ১৯৬৩ সালের ১ মে থেকে ইন্দোনেশিয়া ইরিয়ান জায়ার প্রশাসনিক দায়িত্ব গ্রহণ করে। মূলত এরপর থেকেই দ্বীপটিতে মোটামুটি শান্তি ফিরে আসে। ১৯৬৯ সালে জাতিসংঘের তত্ত্বাবধানে ইন্দোনেশিয়া একটি ভোটের আয়োজন করে যাতে পাপুয়ার স্থানীয় কাউন্সিলগুলোর প্রতিনিধিরা ইন্দোনেশিয়ার অংশ হওয়ার ইচ্ছা ব্যক্ত করে। এরপর জাতিসংঘের সাধারণ অধিবেশনে একটি প্রস্তাবের মাধ্যমে অঞ্চলটি ইন্দোনেশিয়ার কাছে হস্তান্তর করা হয়। তবে পাপুয়াতে ইন্দোনেশিয়ার প্রশাসনবিরোধী ছোট আকারের গেরিলা কর্মকাণ্ড শুরু হয়। ১৯৯৮ সাল থেকে পাপুয়াতে স্বাধীনতার দাবি আরও জোরালো হয়ে ওঠে। বিশ্বজুড়েই তার অদ্ভুত সৌন্দর্য ও বৈচিত্র্যময় বসতির জন্য বিখ্যাত হয়ে উঠেছে এই দ্বীপটি।

এই বিভাগের আরও খবর
মূল্যবান যা কিছু...
মূল্যবান যা কিছু...
রহস্যময় গোপন স্থান
রহস্যময় গোপন স্থান
রোগের মায়াজমা তত্ত্ব : ‘দূষিত বাতাস’ বা ‘দুর্গন্ধ’ ছিল মৃত্যুর কারণ
রোগের মায়াজমা তত্ত্ব : ‘দূষিত বাতাস’ বা ‘দুর্গন্ধ’ ছিল মৃত্যুর কারণ
ক্যালরিক তত্ত্ব : তাপ যখন ছিল কেবল এক অদৃশ্য তরল!
ক্যালরিক তত্ত্ব : তাপ যখন ছিল কেবল এক অদৃশ্য তরল!
লুমিফেরাস ইথার : যে পদার্থের আসলে কোনো অস্তিত্বই ছিল না
লুমিফেরাস ইথার : যে পদার্থের আসলে কোনো অস্তিত্বই ছিল না
সম্প্রসারণশীল পৃথিবী : যখন মহাদেশের রহস্য ভুল পথে হেঁটেছিল
সম্প্রসারণশীল পৃথিবী : যখন মহাদেশের রহস্য ভুল পথে হেঁটেছিল
ফ্লজিস্টন তত্ত্ব : বৈজ্ঞানিক কল্পনা থেকে বাস্তবতার পথে
ফ্লজিস্টন তত্ত্ব : বৈজ্ঞানিক কল্পনা থেকে বাস্তবতার পথে
কোল্ড ফিউশন : উনবিংশ শতাব্দীর যে স্বপ্ন অধরাই রয়ে গেল
কোল্ড ফিউশন : উনবিংশ শতাব্দীর যে স্বপ্ন অধরাই রয়ে গেল
স্টেডি-স্টেট ইউনিভার্স : মহাবিশ্বের এক চিরন্তন রহস্যের সমাপ্তি
স্টেডি-স্টেট ইউনিভার্স : মহাবিশ্বের এক চিরন্তন রহস্যের সমাপ্তি
বৈজ্ঞানিক বিভ্রান্তি : এন-রে এবং ফ্রান্সের একটি কাল্পনিক বিকিরণ
বৈজ্ঞানিক বিভ্রান্তি : এন-রে এবং ফ্রান্সের একটি কাল্পনিক বিকিরণ
নতুন বরফ যুগের সূচনা : যে ধারণা শুধুই রহস্যের জন্ম দিয়েছিল
নতুন বরফ যুগের সূচনা : যে ধারণা শুধুই রহস্যের জন্ম দিয়েছিল
বিজ্ঞানের ভয়ানক যত ভুল
বিজ্ঞানের ভয়ানক যত ভুল
সর্বশেষ খবর
নড়াইলে বালতির পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
নড়াইলে বালতির পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

চিকিৎসা দিচ্ছে বন বিভাগ, সীমান্তে স্থলমাইন বিস্ফোরণে বন্যহাতি মারাত্মক আহত
চিকিৎসা দিচ্ছে বন বিভাগ, সীমান্তে স্থলমাইন বিস্ফোরণে বন্যহাতি মারাত্মক আহত

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কসোভোতে জুলাইয়ের তাপপ্রবাহে ভাঙল ৩৮ বছরের রেকর্ড
কসোভোতে জুলাইয়ের তাপপ্রবাহে ভাঙল ৩৮ বছরের রেকর্ড

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএসসি প্রকৌশলীদের প্রতি বৈষম্যের প্রতিবাদে শাবিতে বিক্ষোভ সমাবেশ
বিএসসি প্রকৌশলীদের প্রতি বৈষম্যের প্রতিবাদে শাবিতে বিক্ষোভ সমাবেশ

৩৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কুড়িগ্রামে নদীর পানি ফের বৃদ্ধি, নিম্নাঞ্চল প্লাবিত
কুড়িগ্রামে নদীর পানি ফের বৃদ্ধি, নিম্নাঞ্চল প্লাবিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেনীতে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক যুব দিবস ২০২৫ পালিত
ফেনীতে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক যুব দিবস ২০২৫ পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিখোঁজের ৪০ ঘণ্টা পর নদী থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার
নিখোঁজের ৪০ ঘণ্টা পর নদী থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টি-টোয়েন্টিতে কোহলিকে টপকে গেলেন ওয়ার্নার
টি-টোয়েন্টিতে কোহলিকে টপকে গেলেন ওয়ার্নার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিছিল থেকে পুলিশের ওপর হামলা: গ্রেফতার ১৮
মিছিল থেকে পুলিশের ওপর হামলা: গ্রেফতার ১৮

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভোট নিয়ে যারা ষড়যন্ত্র করবে রাজনীতি থেকে তারা হারিয়ে যাবে: টুকু
ভোট নিয়ে যারা ষড়যন্ত্র করবে রাজনীতি থেকে তারা হারিয়ে যাবে: টুকু

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফিশিং বোটে নিষিদ্ধ সরঞ্জাম স্থাপন, ভারতীয় নাগরিকসহ আটক ৪
ফিশিং বোটে নিষিদ্ধ সরঞ্জাম স্থাপন, ভারতীয় নাগরিকসহ আটক ৪

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

উদ্যোক্তা সৃষ্টি হলে কর্মসংস্থানের নতুন ক্ষেত্র তৈরি হবে : মেয়র শাহাদাত
উদ্যোক্তা সৃষ্টি হলে কর্মসংস্থানের নতুন ক্ষেত্র তৈরি হবে : মেয়র শাহাদাত

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বৃদ্ধ বাবাকে কুপিয়ে জখম, ছেলে গ্রেপ্তার
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বৃদ্ধ বাবাকে কুপিয়ে জখম, ছেলে গ্রেপ্তার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোবিন্দগঞ্জে ট্রাকের ধাক্কায় অটোরিকশার ৩ যাত্রী নিহত
গোবিন্দগঞ্জে ট্রাকের ধাক্কায় অটোরিকশার ৩ যাত্রী নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সকল ষড়যন্ত্র রুখতে তারেক রহমানের নেতৃত্বে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে : টিপু
সকল ষড়যন্ত্র রুখতে তারেক রহমানের নেতৃত্বে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে : টিপু

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘প্রবাসীদের রেমিট্যান্সে অর্থনীতি মজবুত অবস্থায় ঘুরে দাঁড়িয়েছে’
‘প্রবাসীদের রেমিট্যান্সে অর্থনীতি মজবুত অবস্থায় ঘুরে দাঁড়িয়েছে’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রবাসীদের ভোটাধিকার নিশ্চিতে কাজ করছে সরকার: প্রধান উপদেষ্টা
প্রবাসীদের ভোটাধিকার নিশ্চিতে কাজ করছে সরকার: প্রধান উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবিতে ‘কোনটাকে বলি সংবাদ?’ শীর্ষক সেমিনার অনুষ্ঠিত
গোবিপ্রবিতে ‘কোনটাকে বলি সংবাদ?’ শীর্ষক সেমিনার অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ধরলায় ভেসে আসা ভারতীয় শিশুর মরদেহ হস্তান্তর
ধরলায় ভেসে আসা ভারতীয় শিশুর মরদেহ হস্তান্তর

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিপর্যস্ত অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়ালেও বেসরকারি খাতে আস্থার সংকট রয়েছে : অর্থ উপদেষ্টা
বিপর্যস্ত অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়ালেও বেসরকারি খাতে আস্থার সংকট রয়েছে : অর্থ উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় তীব্র বোমাবর্ষণ, কি বলছে আন্তর্জাতিক মহল?
গাজায় তীব্র বোমাবর্ষণ, কি বলছে আন্তর্জাতিক মহল?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইএল টি-টোয়েন্টি: দুবাই ক্যাপিটালসে মুস্তাফিজ
আইএল টি-টোয়েন্টি: দুবাই ক্যাপিটালসে মুস্তাফিজ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুষ্টিয়ায় বজ্রপাতে দুই কৃষকের মৃত্যু
কুষ্টিয়ায় বজ্রপাতে দুই কৃষকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রেভিসের রেকর্ড গড়া ম্যাচে দক্ষিণ আফ্রিকার জয়
ব্রেভিসের রেকর্ড গড়া ম্যাচে দক্ষিণ আফ্রিকার জয়

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডারউইনে প্রস্তুতি ম্যাচে জয় পেল বাংলাদেশ ‘এ’ দল
ডারউইনে প্রস্তুতি ম্যাচে জয় পেল বাংলাদেশ ‘এ’ দল

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খাদের কিনারা থেকে অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়িয়েছে : অর্থ উপদেষ্টা
খাদের কিনারা থেকে অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়িয়েছে : অর্থ উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আফ্রিকা জয় করে দেশে ফিরল বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ দল
আফ্রিকা জয় করে দেশে ফিরল বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ দল

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুরে যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেপ্তার
শেরপুরে যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেপ্তার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট দিলে ধানের শীষে, দেশ গড়ব মিলেমিশে: তারেক রহমান
ভোট দিলে ধানের শীষে, দেশ গড়ব মিলেমিশে: তারেক রহমান

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মালয়েশিয়া বিএনপির সভাপতি বাদলুর রহমানের মায়ের ইন্তেকাল
মালয়েশিয়া বিএনপির সভাপতি বাদলুর রহমানের মায়ের ইন্তেকাল

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তান সেনাপ্রধানের পরমাণু যুদ্ধের হুমকির জবাবে কী বলছে ভারত
পাকিস্তান সেনাপ্রধানের পরমাণু যুদ্ধের হুমকির জবাবে কী বলছে ভারত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি ইসরায়েলের জন্য লুকিয়ে অস্ত্র এনেছে সৌদির জাহাজ?
সত্যিই কি ইসরায়েলের জন্য লুকিয়ে অস্ত্র এনেছে সৌদির জাহাজ?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যাংকে টাকা তুলতে হয়রানি
ব্যাংকে টাকা তুলতে হয়রানি

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সারজিস আলমের বিরুদ্ধে গাজীপুর সিএমএম কোর্টে মামলা দায়ের
সারজিস আলমের বিরুদ্ধে গাজীপুর সিএমএম কোর্টে মামলা দায়ের

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের শুল্কারোপ : চীন-ভারত থেকে পোশাকের আরও ক্রেতা আসছে বাংলাদেশে
ট্রাম্পের শুল্কারোপ : চীন-ভারত থেকে পোশাকের আরও ক্রেতা আসছে বাংলাদেশে

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সচিবালয়ে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য সাত জরুরি নির্দেশনা
সচিবালয়ে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য সাত জরুরি নির্দেশনা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাজ্যে সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরীর সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
যুক্তরাজ্যে সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরীর সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মালয়েশিয়ার সঙ্গে পাঁচটি সমঝোতা স্মারক ও তিনটি নোট বিনিময় স্বাক্ষর
মালয়েশিয়ার সঙ্গে পাঁচটি সমঝোতা স্মারক ও তিনটি নোট বিনিময় স্বাক্ষর

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘গাজায় ইসরায়েলিদের ভয়াবহতার বর্ণনা দেওয়ার ভাষা নেই’
‘গাজায় ইসরায়েলিদের ভয়াবহতার বর্ণনা দেওয়ার ভাষা নেই’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপনে ২২শ’ কোটি টাকার নজরদারি সরঞ্জাম কিনেছিল স্বৈরাচার আওয়ামী লীগ সরকার
গোপনে ২২শ’ কোটি টাকার নজরদারি সরঞ্জাম কিনেছিল স্বৈরাচার আওয়ামী লীগ সরকার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সত্যিই কি বিয়ে করতে চলেছেন রোনালদো? জর্জিনার নতুন পোস্ট ঘিরে জল্পনা তুঙ্গে
সত্যিই কি বিয়ে করতে চলেছেন রোনালদো? জর্জিনার নতুন পোস্ট ঘিরে জল্পনা তুঙ্গে

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভয়ে পালাচ্ছে বাঙালি শ্রমিকরা, দিল্লি, নয়ডা, গুরুগ্রামে গৃহকর্মীর তীব্র সংকট!
ভয়ে পালাচ্ছে বাঙালি শ্রমিকরা, দিল্লি, নয়ডা, গুরুগ্রামে গৃহকর্মীর তীব্র সংকট!

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরব আমিরাত ক্লাউড সিডিংয়ে সাফল্য পাচ্ছে, বাড়ছে বৃষ্টিপাত
আরব আমিরাত ক্লাউড সিডিংয়ে সাফল্য পাচ্ছে, বাড়ছে বৃষ্টিপাত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫ আগস্ট ঘিরে সারা দেশে নিরাপত্তা জোরদার, টুঙ্গিপাড়ায় আলাদা ব্যবস্থা
১৫ আগস্ট ঘিরে সারা দেশে নিরাপত্তা জোরদার, টুঙ্গিপাড়ায় আলাদা ব্যবস্থা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্যাপ সংশোধনের খসড়া চূড়ান্ত, অনুমোদনের জন্য যাবে উপদেষ্টা পরিষদে
ড্যাপ সংশোধনের খসড়া চূড়ান্ত, অনুমোদনের জন্য যাবে উপদেষ্টা পরিষদে

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দাম নিয়ন্ত্রণে পিঁয়াজ আমদানি উন্মুক্ত করা হবে : বাণিজ্য উপদেষ্টা
দাম নিয়ন্ত্রণে পিঁয়াজ আমদানি উন্মুক্ত করা হবে : বাণিজ্য উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডাকসুর একমাত্র নারী ভিপি মাহফুজা খানম আর নেই
ডাকসুর একমাত্র নারী ভিপি মাহফুজা খানম আর নেই

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানবন্দরে অবতরণের সময় উড়োজাহাজের ধাক্কায় ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড
বিমানবন্দরে অবতরণের সময় উড়োজাহাজের ধাক্কায় ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি আগ্রাসন থেকে বাঁচতে রাশিয়ার সহায়তা চাইছে সিরিয়া
ইসরায়েলি আগ্রাসন থেকে বাঁচতে রাশিয়ার সহায়তা চাইছে সিরিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেলুচ আর্মিকে ‘সন্ত্রাসী’ তকমা দিল যুক্তরাষ্ট্র
বেলুচ আর্মিকে ‘সন্ত্রাসী’ তকমা দিল যুক্তরাষ্ট্র

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসপাতাল থেকে আজ বাসায় ফিরবেন জামায়াত আমির
হাসপাতাল থেকে আজ বাসায় ফিরবেন জামায়াত আমির

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনকে বিলম্বিত করতে এখনও ষড়যন্ত্র চলমান : রিজভী
নির্বাচনকে বিলম্বিত করতে এখনও ষড়যন্ত্র চলমান : রিজভী

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগের মিছিল থেকে পুলিশের ওপর হামলা, আটক ১৮
আওয়ামী লীগের মিছিল থেকে পুলিশের ওপর হামলা, আটক ১৮

১২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হাইকোর্টে প্রবেশের মুখে ইয়াবা, মদ ও হেরোইনসহ আটক ১
হাইকোর্টে প্রবেশের মুখে ইয়াবা, মদ ও হেরোইনসহ আটক ১

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৯৩৫ কোটি টাকায় যুক্তরাষ্ট্র থেকে কেনা হবে দুই জাহাজ
৯৩৫ কোটি টাকায় যুক্তরাষ্ট্র থেকে কেনা হবে দুই জাহাজ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেসব উপকার পেতে খাবেন আনারস
যেসব উপকার পেতে খাবেন আনারস

১৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বাংলাদেশ ও মালয়েশিয়ার মধ্যে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক অনুষ্ঠিত
বাংলাদেশ ও মালয়েশিয়ার মধ্যে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খোলা পাম অয়েলের দাম কমাল সরকার
খোলা পাম অয়েলের দাম কমাল সরকার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ আগস্ট)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'সিরাজের খাদ্যাভ্যাস স্টোকস-ওকসদের অনুসরণ করা উচিত'
'সিরাজের খাদ্যাভ্যাস স্টোকস-ওকসদের অনুসরণ করা উচিত'

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিমানবন্দর থেকে ফেরত
বিমানবন্দর থেকে ফেরত

প্রথম পৃষ্ঠা

সাদাপাথর কেলেঙ্কারি
সাদাপাথর কেলেঙ্কারি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠক ভারপ্রাপ্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূতের
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠক ভারপ্রাপ্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্নীতির অভিযোগ থাকলে ছাড় নয় উপদেষ্টাদের
দুর্নীতির অভিযোগ থাকলে ছাড় নয় উপদেষ্টাদের

প্রথম পৃষ্ঠা

হেমিংয়ের মাসিক বেতন ১০ লাখ টাকা
হেমিংয়ের মাসিক বেতন ১০ লাখ টাকা

মাঠে ময়দানে

গাড়িতে দুই লাশ এখনো রহস্যে
গাড়িতে দুই লাশ এখনো রহস্যে

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজকাপুরকে সত্যিই ভালোবাসতেন লতা!
রাজকাপুরকে সত্যিই ভালোবাসতেন লতা!

শোবিজ

খায়রুলের ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ হাই কোর্টে
খায়রুলের ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ হাই কোর্টে

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার যুবাদের সফর ইংল্যান্ডে
এবার যুবাদের সফর ইংল্যান্ডে

মাঠে ময়দানে

১৬ ব্যক্তি ও বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান পাচ্ছে জাতীয় মৎস্য পদক
১৬ ব্যক্তি ও বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান পাচ্ছে জাতীয় মৎস্য পদক

নগর জীবন

সুচিত্রা সেনের সেই পছন্দের ‘চা’
সুচিত্রা সেনের সেই পছন্দের ‘চা’

শোবিজ

অঝোরে কাঁদলেন মোস্তাকিমের বাবা চাইলেন বিচার
অঝোরে কাঁদলেন মোস্তাকিমের বাবা চাইলেন বিচার

প্রথম পৃষ্ঠা

একটি অবাধ, সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা পাবে
একটি অবাধ, সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা পাবে

নগর জীবন

নির্বাচন পেছানোর অজুহাত কিছু দলের
নির্বাচন পেছানোর অজুহাত কিছু দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

পাথর রক্ষায় পরিবেশ উপদেষ্টা ব্যর্থ হয়েছেন
পাথর রক্ষায় পরিবেশ উপদেষ্টা ব্যর্থ হয়েছেন

নগর জীবন

নতুন মুরাসে হার পুরোনো আবাহনীর
নতুন মুরাসে হার পুরোনো আবাহনীর

মাঠে ময়দানে

শাবানার বাহারি রান্নার অজানা গল্প
শাবানার বাহারি রান্নার অজানা গল্প

শোবিজ

পিঁয়াজ আমদানির অনুমতি দেওয়া হবে
পিঁয়াজ আমদানির অনুমতি দেওয়া হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বেসরকারি খাতে এখনো আস্থার সংকট
বেসরকারি খাতে এখনো আস্থার সংকট

প্রথম পৃষ্ঠা

বাকি না দেওয়ায় দোকানির কানে কামড়!
বাকি না দেওয়ায় দোকানির কানে কামড়!

দেশগ্রাম

পেশাদার ফুটবলে এ কেমন মানসিকতা!
পেশাদার ফুটবলে এ কেমন মানসিকতা!

মাঠে ময়দানে

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে

১২ দেশের লড়াইয়ের প্রস্তুতিতে বাংলাদেশ
১২ দেশের লড়াইয়ের প্রস্তুতিতে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

এএফসি কাপে কিংসের প্রথম হ্যাটট্রিক বার্কোসের
এএফসি কাপে কিংসের প্রথম হ্যাটট্রিক বার্কোসের

মাঠে ময়দানে

‘বাংলাদেশের ক্রিকেটাররা পরিশ্রমী’
‘বাংলাদেশের ক্রিকেটাররা পরিশ্রমী’

মাঠে ময়দানে

কনিষ্ঠ প্রোটিয়া সেঞ্চুরিয়ান ব্রেভিস
কনিষ্ঠ প্রোটিয়া সেঞ্চুরিয়ান ব্রেভিস

মাঠে ময়দানে

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

গোপনে কেনা হয় ২২০০ কোটি টাকার নজরদারি সরঞ্জাম
গোপনে কেনা হয় ২২০০ কোটি টাকার নজরদারি সরঞ্জাম

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ তিন নির্বাচনের তদন্ত চায় ৭৯ শতাংশ মানুষ
শেষ তিন নির্বাচনের তদন্ত চায় ৭৯ শতাংশ মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা