শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৭ নভেম্বর, ২০১৬

পাহাড় কাহিনী

সাইফ ইমন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
পাহাড় কাহিনী

আকাশছোঁয়া হিমালয়

হিমালয় মানে এক বিস্ময়কর রহস্য, এক ভয়ঙ্কর সৌন্দর্য। হাজার বছর ধরে গোটা দুনিয়ার মানুষকে অভিভূত করে রেখেছে এই হিমালয়। হিমালয় হলো পৃথিবীর সবচেয়ে উঁচু পর্বতমালা। তবে পৃথিবীর অন্য সব পর্বতমালা থেকে একটু আলাদা হিমালয় পর্বত। বিস্ময়কর হলেও সত্যি যে, প্রায় দুই কোটি বছর আগে ভারতীয় উপমহাদেশের মূল ভূখণ্ড ছিল আফ্রিকার কাছাকাছি।

ভূমিকম্প, জলবায়ুর পরিবর্তন নানা কারণে ভারতীয় উপমহাদেশ ধীরে ধীরে এগোতে থাকে এশিয়ার দিকে। এক সময় প্রচণ্ড ধাক্কায় এশিয়ার সঙ্গে সংঘর্ষ হয়। তাতে এশিয়ার ভূখণ্ডের সঙ্গে জোড়া লেগে যায়। আর এই জোড়া লাগা স্থানগুলো প্রচণ্ড সংঘর্ষের কারণে জায়গায় জায়গায় উঁচু হয়ে যায়। উঁচু হয়ে যাওয়া এই বিরাট ভূমিই কালের বিবর্তনে হিমালয় পর্বতমালায় পরিণত হয়।

হিমালয় নামটির সঙ্গে আমরা সবাই কম-বেশি সেই ছোটবেলা থেকেই পরিচিত। পৃথিবীর সবচেয়ে উঁচু স্থান হলো এই হিমালয়। উচ্চতা ৮,৮৪৮ মিটার! যার মানে ৮.৮৫ কিলোমিটার! আকাশের সঙ্গেই যার মিতালি। যেন আকাশছোঁয়ার এক অদম্য ইচ্ছা নিয়ে উপরের দিকে বেড়ে উঠেছে এই রহস্যময় পর্বতমালা। মেঘ যাকে নিয়ে খেলা করে, সাদা তুষার যার পোশাক আর যার আছে মাথা উঁচু করে সমগ্র পৃথিবীকে দেখা সেই তো হিমালয়। এর চূড়াকে বলা হয় এভারেস্ট যা পৃথিবীর সর্বোচ্চ শৃঙ্গ।

নানা রহস্য, নানা কাহিনী, নানা কল্পনার রাজ্য এই পর্বতমালা। এই পর্বতমালা জয়ের নেশা মানুষের আদিকাল থেকেই। সেই নেশা নিবারণ করতে বহু মানুষ দিয়েছে অমূল্য জীবন।

কিন্তু শেষ পর্যন্তু ঠিকই পৌঁছাতে পেরেছে কল্পনার এভারেস্টে। মানুষের অজেয় কিছুই নেই। এই চূড়ায় প্রথম পৌঁছেন স্যার এডমন্ড হিলারি এবং তেনজিং নোরগে ১৯৫৩ সালের ২৯ মে।

 

রহস্যময় আদম পাহাড়

রহস্যময় আদম পাহাড়ের অবস্থান শ্রীলঙ্কায়। রহস্যের কারণটা হলো এর চূড়ায় অবস্থিত বিরাট আকারের এক পায়ের ছাপ। হ্যাঁ, মানুষের পায়ের ছাপ! পাহাড়ের চূড়ায় অবস্থিত ওই পায়ের চিহ্নটি সত্যিই রহস্য, আকারেও বিশাল। মুসলমানদের বিশ্বাস, পৃথিবীর প্রথম মানব হজরত আদম (আ.) এর নামেই নামকরণ হয়েছে এই পাহাড়ের। তবে এর চূড়ায় অবস্থিত ওই পায়ের ছাপকে সব ধর্মের মানুষই পবিত্র হিসেবে মনে করে।

শ্রীলঙ্কার মুসলমানরা বিশ্বাস করে পৃথিবীর প্রথম মানব হজরত আদম (আ.) প্রথম শ্রীলঙ্কায় পদার্পণ করেছিলেন। আর পাহাড়ের চূড়ায় অবস্থিত পায়ের ছাপটি তারই। তাই এই ছাপকে মুসলমানরা পবিত্র হিসেবে গণ্য করে। আদম পাহাড় শুধু মুসলমান নয়, হিন্দু, খ্রিস্টান, বৌদ্ধ সবার কাছেই সমানভাবে শ্রদ্ধার স্থান। হিন্দু ধর্মাবলম্বীরা মনে করে এই পদচিহ্নটি শিবের পায়ের, আবার খ্রিস্টানরা মনে করে এটা যিশুর পায়ের ছাপ, বৌদ্ধরা মনে করে এটা বুদ্ধের পায়ের ছাপ। সবার ধর্মের সঙ্গে সম্পৃক্ত হওয়ায় জায়গাটি সবার কাছেই শ্রদ্ধার। 

১৫০৫ সালে শ্রীলঙ্কা সফরে এসেছিলেন পর্তুগিজ এক নাগরিক। তিনি এ পাহাড় দেখে বলেছিলেন পিকো ডি আদম। সেই থেকেই পাহাড়ের নাম আদম পাহাড়। শতাব্দীর পর শতাব্দী ধরে এই পায়ের ছাপটি রয়েছে এখানে। এই আদম পাহাড় নিয়ে মানুষের জানার আগ্রহ দীর্ঘদিনের। অনেক মুসলমানই বিশ্বাস করে হজরত আদম (আ.) পৃথিবীতে অবতরণের সময় সর্বপ্রথম পা রাখেন শ্রীলঙ্কার এই পাহাড়ে।

এই পাহাড়ের চূড়াটি একটি সমতল ক্ষেত্র। সর্বপ্রথম ১৮১৬ সালে লেফটেন্যান্ট ম্যালকম এর পরিমাপ করেন। পরিমাপ অনুযায়ী এর দৈর্ঘ্য ৭৪ ফুট, প্রস্থ ২৪ ফুট এবং মোট আয়তন ১৭৭৬ বর্গফুট।

 

বৃষ্টির পাহাড়!

বৃষ্টির পাহাড়। এ আবার কেমন। পাহাড় যেখানে বৃষ্টি পড়ে, তুষার ঝরে কিংবা মেঘে ঢাকে। তাহলে আলাদা করে আবার বৃষ্টির পাহাড় বিষয়টা কী। হ্যাঁ, তাই হতে যাচ্ছে আরব আমিরাতে। বৃষ্টির জন্য কৃত্রিম পাহাড় বানাবে মধ্যপ্রাচ্যের দেশ সংযুক্ত আরব আমিরাত। আর এ জন্য আরব বিশ্বের অন্যতম ধনী দেশটির রাজধানী দুবাইয়ে তৈরি হবে ‘বৃষ্টির পাহাড়’। বৃষ্টিহীন মরুভূমির এই দেশটিতে কৃত্রিম পাহাড় বৃষ্টিপাতে বাধ্য করবে  এমনটাই আশা নগর কর্তৃপক্ষের। খালিজ টাইমসের খবর অনুযায়ী, এবার বিশ্বে প্রথম দেশ হিসেবে স্থায়ীভাবে বৃষ্টির পাহাড় তৈরি করতে যাচ্ছে ইউএই। দুবাইয়ে এর আগেও কৃত্রিমভাবে মেঘ তৈরির কাজ হয়েছে।

কৃত্রিম উপায়ে বাতাসের বেগ তৈরি করে মেঘের সৃষ্টি এবং সেই মেঘের কারণে বৃষ্টি হবে এমনটা আশা করেই তৈরি করা হচ্ছে এই মানুষ নির্মিত পাহাড়। বিজ্ঞানের ভাষায় এই প্রক্রিয়াকে বলা হয় ক্লাউড সিডিং।

গবেষণা প্রতিষ্ঠান ন্যাশনাল অ্যাটমোসফেরিক রিসার্চের বিজ্ঞানীদের সহায়তায় দুবাই এই বড় প্রকল্পে হাত দিয়েছে। গবেষণা প্রতিষ্ঠানটি যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক।

১৯৪০ সালে আবিষ্কৃত হলেও ক্লাউড সিডিং পদ্ধতিটি হালে অনেক উন্নত হয়েছে। এ পদ্ধতি অনুযায়ী মেঘের জলকণাকে জোরপূর্বক সম্প্রসারণ করা হয়। যার ফলে বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা বেড়ে যায়। আবার আরব আমিরাতে আরও বেশি মাত্রায় বৃষ্টিপাতের উদ্দেশ্যে আবুধাবির একজন বিজ্ঞানী ন্যানোটেকনোলজি ব্যবহারের ঘোষণা দিয়েছেন। ক্লাউড সিডিং পদ্ধতির মাধ্যমে কৃত্রিম বৃষ্টিপাত ঘটিয়ে আমিরাতের তাপমাত্রা কমিয়ে আনার জন্য এসব টিমের গবেষণা বাবদ ৫০ লাখ ডলার বরাদ্দ করা হয়েছে। ব্রিটেনের দ্য ইনডিপেনডেন্টের এক খবরে বলা হয়, ক্লাউড সিডিংয়ের মাধ্যমে আবহাওয়াকে এমনভাবে পরিবর্তন করা হয় যেন সেই বিশেষ অঞ্চলে বৃষ্টিপাতের পরিমাণ বাড়ে।

এই প্রকল্পের একজন বিশেষজ্ঞ রলফ বরুন্টেজেস বলেন, এমন একটি পাহাড় তৈরি করা এত সহজ কাজ নয়। আমরা এখনো বিষয়টি শেষ করতে ব্যস্ত আছি।

তাই আমরা উচ্চতা, প্রশস্ততা ও জায়গা নিয়ে কাজ করছি। স্থানীয় আবহাওয়াবিদদের সঙ্গেও বিষয়টি নিয়ে গবেষণা করা হচ্ছে।’

এই কৃত্রিম পাহাড় যদি সফলভাবেই মেঘ উৎপাদনে সক্ষম হয় এবং বৃষ্টি ঝরায় তাহলে বিশ্বে এরকম সব অঞ্চলের জন্য এটা মাইলফলক হিসেবে কাজ করবে।

 

জাদুর পাহাড়

পাহাড় মানেই রহস্য। সৌন্দর্যের রহস্য আছে আবার আছে ভয়ঙ্করের রহস্য। সেই সঙ্গে আছে জাদুর রহস্য। বলা হচ্ছে জাদুর পাহাড়ের কথা। সৌদি আরবের মদিনা শহর থেকে প্রায় ৪৫ কিলোমিটার উত্তর-পশ্চিমে ওয়াদি আল বায়দা নামক স্থানে আছে এই জাদুর পাহাড়। স্থানীয়রা একে জিনের পাহাড় বলেও সম্বোধন করে।

খুব সাধারণভাবেই আমরা জানি, সব কিছু ঢালুর দিকে গড়িয়ে যায়। কিন্তু বিস্ময়কর ব্যাপার হচ্ছে, এই জিনের পাহাড়ে সবকিছু ঢালুর বিপরীত দিকে গড়ায় মানে সাধারণ নিয়মের ঠিক উল্টো। যেন এখানে এসে হার মেনে যাচ্ছে বিজ্ঞানের সব সূত্র। এমনই রহস্য তৈরি হয়েছে এই জাদুর পাহাড়ে। কোনো অজ্ঞাত কারণে গাড়ি নিজ থেকেই ঢালুর বিপরীত দিকে চলতে শুরু করে। এমনকি রহস্যঘেরা এই পাহাড়ে বন্ধ গাড়িও ঢালুর বিপরীতে চলতে থাকে। কেউ কেউ ধারণা করেন জায়গাটিতে প্রচুর চুম্বক জাতীয় পদার্থ আছে তাই এমনটি হয়।

তবে জানা যায়, ২০০৯-১০ সালের দিকে সৌদি সরকার এই ওয়াদি আল বায়দায় একটি রাস্তা বানানোর পরিকল্পনা করে। কিন্তু ৩০ কিলোমিটার পর্যন্ত কাজ করার পর সমস্যা শুরু হয়। হঠাৎ দেখা যায় রাস্তা নির্মাণের যন্ত্রপাতি আস্তে আস্তে মদিনা শহরের দিকে স্বয়ংক্রিয়ভাবে চলে যাচ্ছে। যেন অদৃশ্য কোনো শক্তি যন্ত্রপাতিগুলো মদিনার দিকে ঠেলছে। এমনকি পিচ ঢালাইয়ের ভারী রোলারগুলোও বন্ধ থাকা অবস্থায় আস্তে আস্তে ঢালু বেয়ে উপরের দিকে উঠতে থাকে। যেন কোনো হরর মুভি বা সায়েন্স ফিকশান মুভির দৃশ্য দেখছেন আপনি। এসব দেখে কর্মরত শ্রমিকরা ভয় পেয়ে যায়। তারা কাজ করতে অস্বীকার করে। ফলে রাস্তা বানানোর কাজ অসম্পূর্ণ থেকে যায়। রাস্তাটির কাজ যেখানে বন্ধ করা হয় সেখানে চারদিকে বিশাল কালো পাহাড়। ওখানেই শেষ মাথায় গোলচত্বরের মতো করে আবার সেই রাস্তা দিয়েই মদিনা শহরে আসার ব্যবস্থা করা হয়েছে। ওই রাস্তাটি ২০০ কিলোমিটার করার কথা থাকলেও ৪০ কিলোমিটার করেই নির্মাণ কাজ বন্ধ করে দেওয়া হয়। আসলে সরকার কাজ বন্ধ করতে বাধ্য হয়। তখন থেকেই এই পাহাড় ঘিরে নানা ধরনের রহস্য-গল্প প্রচলিত হতে থাকে। যার ফলে এই পাহাড়ের নামকরণ করা হয় জাদুর পাহার বা জিনের পাহার। এ জিনের পাহাড়কে ঘিরে মানুষের মাঝে রয়েছে অনেক কৌতূহল। বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে অসংখ্য পর্যটক আসে এই জিনের পাহাড় দেখতে। হজের সময়ও এই রহস্যময় পাহাড় দেখার জন্য অনেকে ভিড় জমান।

 

 

রেকর্ডবুক

এভারেস্টের চূড়ায় প্রথম পৌঁছেন স্যার এডমন্ড হিলারি এবং তেনজিং নোরগে ১৯৫৩ সালের ২৯ মে।

১৯৭৫ সালের ১৬ মে প্রথম নারী হিসেবে এভারেস্টের চূড়ায় পৌঁছানোর কৃতিত্ব দেখান জাপানের জুনকো তাবেই।

অক্সিজেন ছাড়া প্রথম এভারেস্ট জয় করা নারী হলেন লিডিয়া ব্র্যাডি। তিনি এভারেস্ট জয় করেন ১৯৮৮ সালের ১৪ অক্টোবর।

অক্সিজেন ছাড়া প্রথম পুরুষ হিসেবে ১৯৭৮ সালের ৮ মে এভারেস্ট জয় করেন অস্ট্রিয়ার পিটার হেবেলার এবং ইতালির রেইনহোল্ড মেসনার।

ইতালির রেইনহোল্ড মেসনার প্রথম অভিযাত্রী যিনি একা এভারেস্ট জয় করেন ১৯৮০ সালের ২০ আগস্ট।

শীতকালে প্রথম এভারেস্ট জয় করেন পোল্যান্ডের এল সিচি এবং কে ওয়েলিকি ১৯৮০ সালের ১৭ ফেব্রুয়ারি।

প্রথম এভারেস্ট জয়ী দম্পতি হলো স্লোভেনিয়ার আন্দ্রেজ এবং মারিয়া স্ট্রেমফেলজ। ১৯৯০ সালের ৭ অক্টোবর এভারেস্ট জয় করে এই দম্পতি।

২০০১ সালের ২৫ মে প্রথম অন্ধ ব্যক্তি হিসেবে এভারেস্ট জয় করেন যুক্তরাষ্ট্রের এরিক ভিয়েনমায়ার।

দুই ভাইয়ের এভারেস্ট জয় ১৯৯২ সালের ২৫ সেপ্টেম্বর। প্রথম সহোদর হিসেবে এভারেস্ট জয় করলেন আলবার্তো ও ফেলিক্স ইনুরাতেগুই।

বাবা-ছেলে একসঙ্গে এভারেস্ট জয় করেন ১৯৯০ সালে। তারা হলেন জ্য নোয়েল রোচে এবং ছেলে রোচে বারত্রা ওরফে জেবুলন।

এই বিভাগের আরও খবর
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়ার অঙ্গীকার
নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়ার অঙ্গীকার
সর্বশেষ খবর
আমিরাতে অর্ধকোটি টাকার স্বর্ণ জিতলেন বাংলাদেশি
আমিরাতে অর্ধকোটি টাকার স্বর্ণ জিতলেন বাংলাদেশি

৮ মিনিট আগে | পরবাস

বিশ্বকাপের আগে চ্যালেঞ্জিং ক্রিকেট খেলতে চান টাইগার অধিনায়ক
বিশ্বকাপের আগে চ্যালেঞ্জিং ক্রিকেট খেলতে চান টাইগার অধিনায়ক

১২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাজার শান্তিরক্ষা মিশনে যাচ্ছে কোন দেশের সেনারা?
গাজার শান্তিরক্ষা মিশনে যাচ্ছে কোন দেশের সেনারা?

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালদ্বীপে বাংলাদেশির মৃত্যু
মালদ্বীপে বাংলাদেশির মৃত্যু

২৭ মিনিট আগে | পরবাস

অ্যাস্টন ভিলার বিপক্ষে হোঁচট খেল ম্যানসিটি
অ্যাস্টন ভিলার বিপক্ষে হোঁচট খেল ম্যানসিটি

৩১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পশ্চিম তীরেও ৪০ শিশুকে হত্যা করেছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ
পশ্চিম তীরেও ৪০ শিশুকে হত্যা করেছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এজের গোলে টানা চতুর্থ জয় আর্সেনালের
এজের গোলে টানা চতুর্থ জয় আর্সেনালের

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আফগানিস্তান সিরিজের জন্য বাংলাদেশের যুবাদের দল ঘোষণা
আফগানিস্তান সিরিজের জন্য বাংলাদেশের যুবাদের দল ঘোষণা

৫৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঝিনাইদহে গৃহবধূ অপহরণের প্রতিবাদে হামলা ও সড়ক অবরোধ
ঝিনাইদহে গৃহবধূ অপহরণের প্রতিবাদে হামলা ও সড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এমবাপ্পে-বেলিংহামের যৌথ আঘাতে পরাস্ত বার্সেলোনা
এমবাপ্পে-বেলিংহামের যৌথ আঘাতে পরাস্ত বার্সেলোনা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাঁতার কাটতে গিয়ে রাবি ছাত্রীর মৃত্যুর ঘটনায় তদন্ত কমিটি
সাঁতার কাটতে গিয়ে রাবি ছাত্রীর মৃত্যুর ঘটনায় তদন্ত কমিটি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাপের মুখে নেতানিয়াহু আগাম নির্বাচন দিচ্ছেন?
চাপের মুখে নেতানিয়াহু আগাম নির্বাচন দিচ্ছেন?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেরানীগঞ্জে ৮ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার
কেরানীগঞ্জে ৮ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৃষ্টিতে ভেসে গেল বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ
বৃষ্টিতে ভেসে গেল বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুর্ঘটনায় নিহত কালামের প্রথম জানাজা সম্পন্ন
দুর্ঘটনায় নিহত কালামের প্রথম জানাজা সম্পন্ন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফ্যাসিজম শেষ হলেও গণতন্ত্রের পথচলা শুরু হয়নি : পুতুল
ফ্যাসিজম শেষ হলেও গণতন্ত্রের পথচলা শুরু হয়নি : পুতুল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় পার্টির মতো ‘পোষা’ দল হতে আসেনি এনসিপি: সারজিস
জাতীয় পার্টির মতো ‘পোষা’ দল হতে আসেনি এনসিপি: সারজিস

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বামীর ১২ দিন পর স্ত্রীর মরদেহ উদ্ধার
স্বামীর ১২ দিন পর স্ত্রীর মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সন্ধ্যার পর বেনাপোলে আমদানি-রফতানি বন্ধের  সিদ্ধান্ত নেয়নি এনবিআর
সন্ধ্যার পর বেনাপোলে আমদানি-রফতানি বন্ধের সিদ্ধান্ত নেয়নি এনবিআর

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আলবেনিয়ার এআই মন্ত্রী অন্তঃসত্ত্বা, জন্ম দেবে ৮৩টি সন্তান!
আলবেনিয়ার এআই মন্ত্রী অন্তঃসত্ত্বা, জন্ম দেবে ৮৩টি সন্তান!

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পিআর পদ্ধতিতে জবাবদিহিতামূলক সরকার হবে: রেজাউল করীম
পিআর পদ্ধতিতে জবাবদিহিতামূলক সরকার হবে: রেজাউল করীম

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মঙ্গলবার থেকে হতে পারে টানা বৃষ্টি
মঙ্গলবার থেকে হতে পারে টানা বৃষ্টি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতকে ১২৬ রানের লক্ষ্য দিলো বাংলাদেশ
ভারতকে ১২৬ রানের লক্ষ্য দিলো বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আফগান সীমান্তে পাকিস্তানের অভিযান, নিহত ২৫
আফগান সীমান্তে পাকিস্তানের অভিযান, নিহত ২৫

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মঙ্গলবার যেসব এলাকায় ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না
মঙ্গলবার যেসব এলাকায় ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জের পদ্মাপাড়ে লোকালয়ে কুমির, আতঙ্কে গ্রামবাসী
মুন্সীগঞ্জের পদ্মাপাড়ে লোকালয়ে কুমির, আতঙ্কে গ্রামবাসী

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ফি বৃদ্ধির প্রতিবাদে মানববন্ধন
কুমিল্লায় জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ফি বৃদ্ধির প্রতিবাদে মানববন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাঁতার কাটতে গিয়ে রাবি ছাত্রীর মৃত্যু, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও
সাঁতার কাটতে গিয়ে রাবি ছাত্রীর মৃত্যু, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আবারও প্রেসিডেন্ট পদে প্রার্থী হওয়ার ইঙ্গিত দিলেন কমলা হ্যারিস
আবারও প্রেসিডেন্ট পদে প্রার্থী হওয়ার ইঙ্গিত দিলেন কমলা হ্যারিস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ ঘণ্টা পর মতিঝিলে-শাহবাগ অংশে চালু মেট্রোরেল
৭ ঘণ্টা পর মতিঝিলে-শাহবাগ অংশে চালু মেট্রোরেল

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
২৩ বছর পর দেশে ফিরছেন অভি, বরিশাল-২ আসনে প্রার্থী হওয়ার গুঞ্জন
২৩ বছর পর দেশে ফিরছেন অভি, বরিশাল-২ আসনে প্রার্থী হওয়ার গুঞ্জন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফার্মগেটে মেট্রোরেলের পিলারের বিয়ারিং প্যাড পড়ে পথচারীর মৃত্যু
ফার্মগেটে মেট্রোরেলের পিলারের বিয়ারিং প্যাড পড়ে পথচারীর মৃত্যু

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মালয়েশিয়ায় নেমেই নেচে উঠলেন ট্রাম্প, ভিডিও ভাইরাল
মালয়েশিয়ায় নেমেই নেচে উঠলেন ট্রাম্প, ভিডিও ভাইরাল

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’, যেসব অঞ্চলে আঘাত হানতে পারে
ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’, যেসব অঞ্চলে আঘাত হানতে পারে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার স্বজন পরিচয়ে ইউরোপে আশ্রয় চান পলাতক পুলিশ কর্মকর্তা
হাসিনার স্বজন পরিচয়ে ইউরোপে আশ্রয় চান পলাতক পুলিশ কর্মকর্তা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমান শাহর স্ত্রী সামিরাকে নির্দোষ বললেন ডন
সালমান শাহর স্ত্রী সামিরাকে নির্দোষ বললেন ডন

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সীমাহীন পাল্লার পরমাণু মিসাইলের সফল পরীক্ষা চালানোর দাবি রাশিয়ার
সীমাহীন পাল্লার পরমাণু মিসাইলের সফল পরীক্ষা চালানোর দাবি রাশিয়ার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি কার্যালয়ে প্রস্তুতি জোরদার: তারেক রহমানের অফিস কার্যক্রমের জন্য সাজছে পল্টন অফিস
বিএনপি কার্যালয়ে প্রস্তুতি জোরদার: তারেক রহমানের অফিস কার্যক্রমের জন্য সাজছে পল্টন অফিস

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জোট হলেও দলীয় প্রতীকে ভোটে আপত্তি বিএনপির, ইসিতে চিঠি
জোট হলেও দলীয় প্রতীকে ভোটে আপত্তি বিএনপির, ইসিতে চিঠি

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফ্রান্সে স্কুলছাত্রী ধর্ষণ-হত্যার দায়ে প্রথম কোনো নারীর যাবজ্জীবন
ফ্রান্সে স্কুলছাত্রী ধর্ষণ-হত্যার দায়ে প্রথম কোনো নারীর যাবজ্জীবন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪ দিন পরেই বাতিল হবে অতিরিক্ত সিমকার্ড, বিটিআরসির জরুরি বার্তা
৪ দিন পরেই বাতিল হবে অতিরিক্ত সিমকার্ড, বিটিআরসির জরুরি বার্তা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ লাখ টাকা ক্ষতিপূরণ পাবে নিহতের পরিবার : ফাওজুল কবির
৫ লাখ টাকা ক্ষতিপূরণ পাবে নিহতের পরিবার : ফাওজুল কবির

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হঠাৎ মেট্রোরেল বন্ধে দুর্ভোগ
হঠাৎ মেট্রোরেল বন্ধে দুর্ভোগ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বর্ণের দাম আরও কমল
স্বর্ণের দাম আরও কমল

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নির্বাচন কমিশনের সামনে ‘ককটেল বিস্ফোরণ’, যুবক আটক
নির্বাচন কমিশনের সামনে ‘ককটেল বিস্ফোরণ’, যুবক আটক

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রোনালদোর ৯৫০তম গোলে আল নাসরের টানা ছয় জয়
রোনালদোর ৯৫০তম গোলে আল নাসরের টানা ছয় জয়

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টরন্টো নয়, কমান্ডার সোহায়েল কারাগারে বন্দি: কারা অধিদপ্তর
টরন্টো নয়, কমান্ডার সোহায়েল কারাগারে বন্দি: কারা অধিদপ্তর

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে লড়ার ইঙ্গিত কমলা হ্যারিসের
আবারও প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে লড়ার ইঙ্গিত কমলা হ্যারিসের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তরা উত্তর থেকে আগারগাঁও অংশে শুরু মেট্রো চলাচল
উত্তরা উত্তর থেকে আগারগাঁও অংশে শুরু মেট্রো চলাচল

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি আলোচনা ব্যর্থ হলে আফগানিস্তানের বিরুদ্ধে ‘যুদ্ধের’ হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
শান্তি আলোচনা ব্যর্থ হলে আফগানিস্তানের বিরুদ্ধে ‘যুদ্ধের’ হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেশি পানি পানে হতে পারে কিডনির ক্ষতি
বেশি পানি পানে হতে পারে কিডনির ক্ষতি

১৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

যে দামে কেনা যাবে এক ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে এক ভরি স্বর্ণ

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিদেশের শ্রমবাজারে অশনিসংকেত
বিদেশের শ্রমবাজারে অশনিসংকেত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদিতে সাত দিনে ২২ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে সাত দিনে ২২ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণ খুলে পড়লো মেট্রোরেলের বিয়ারিং প্যাড
যে কারণ খুলে পড়লো মেট্রোরেলের বিয়ারিং প্যাড

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৃত্যুর আগে পরিবারের সঙ্গে শেষ কী কথা হয়েছিল ফার্মগেটে নিহত যুবকের
মৃত্যুর আগে পরিবারের সঙ্গে শেষ কী কথা হয়েছিল ফার্মগেটে নিহত যুবকের

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীলঙ্কার দুই বিমানবালাকে মারধরের অভিযোগে সৌদি যুবক গ্রেফতার
শ্রীলঙ্কার দুই বিমানবালাকে মারধরের অভিযোগে সৌদি যুবক গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সমালোচনাগুলো ওর মনে আঘাত ফেলেছে’
‘সমালোচনাগুলো ওর মনে আঘাত ফেলেছে’

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আবারও পাকিস্তান প্রধানমন্ত্রী-সেনাপ্রধানের ভূয়সী প্রশংসা করলেন ট্রাম্প
আবারও পাকিস্তান প্রধানমন্ত্রী-সেনাপ্রধানের ভূয়সী প্রশংসা করলেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বেতন সাবমিটে মাউশির নতুন নির্দেশনা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বেতন সাবমিটে মাউশির নতুন নির্দেশনা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেশ জাতির কল্যাণে ঐক্যবদ্ধের বিকল্প নেই
দেশ জাতির কল্যাণে ঐক্যবদ্ধের বিকল্প নেই

নগর জীবন

জীবন-মৃত্যুর জুয়ায় বাংলাদেশিরা
জীবন-মৃত্যুর জুয়ায় বাংলাদেশিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

পাসের হার শতকরা ৬২ দশমিক ৩৪
পাসের হার শতকরা ৬২ দশমিক ৩৪

নগর জীবন

৫০ কোটি টাকার মানহানি মামলা
৫০ কোটি টাকার মানহানি মামলা

নগর জীবন

আলেম সমাজ আমাদের নৈতিকতার বাতিঘর
আলেম সমাজ আমাদের নৈতিকতার বাতিঘর

নগর জীবন

তরুণী গৃহবধূকে ধর্ষণ, চারজনের ফাঁসি
তরুণী গৃহবধূকে ধর্ষণ, চারজনের ফাঁসি

নগর জীবন

পুলিশের ১১ কর্মকর্তাকে বদলি
পুলিশের ১১ কর্মকর্তাকে বদলি

নগর জীবন

সৎ ও যোগ্য নেতৃত্ব নির্বাচিত করতে হবে
সৎ ও যোগ্য নেতৃত্ব নির্বাচিত করতে হবে

নগর জীবন

বেহাল সড়কে কষ্টে চলাচল
বেহাল সড়কে কষ্টে চলাচল

দেশগ্রাম

নৈশপ্রহরীর রহস্যজনক মৃত্যু বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ
নৈশপ্রহরীর রহস্যজনক মৃত্যু বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

সাত দিন পর উৎপাদনে বড়পুকুরিয়া
সাত দিন পর উৎপাদনে বড়পুকুরিয়া

দেশগ্রাম

গোবিন্দগঞ্জে স্ত্রীকে ছুরি মেরে হত্যা
গোবিন্দগঞ্জে স্ত্রীকে ছুরি মেরে হত্যা

দেশগ্রাম

অপ্রতিরোধ্য রোনালদোর ৯৫০!
অপ্রতিরোধ্য রোনালদোর ৯৫০!

মাঠে ময়দানে

রংপুরে বাজুস নেতাদের সঙ্গে পুলিশের নিরাপত্তাবিষয়ক সভা
রংপুরে বাজুস নেতাদের সঙ্গে পুলিশের নিরাপত্তাবিষয়ক সভা

নগর জীবন

দ্রুত সাংবাদিক সুরক্ষা আইন
দ্রুত সাংবাদিক সুরক্ষা আইন

নগর জীবন

সাবেক এমপি নূর মোহাম্মদের মেয়ের সম্পদ জব্দের নির্দেশ
সাবেক এমপি নূর মোহাম্মদের মেয়ের সম্পদ জব্দের নির্দেশ

নগর জীবন

সার্ক শীর্ষ মানবাধিকার সম্মেলন-২০২৫ অনুষ্ঠিত
সার্ক শীর্ষ মানবাধিকার সম্মেলন-২০২৫ অনুষ্ঠিত

নগর জীবন

মেধা আর শক্তি দিয়ে শত্রুকে ঘায়েল করার আপ্রাণ চেষ্টা
মেধা আর শক্তি দিয়ে শত্রুকে ঘায়েল করার আপ্রাণ চেষ্টা

নগর জীবন

সংবাদ সম্মেলন
সংবাদ সম্মেলন

নগর জীবন

প্রস্তুত বাড়ি আসছে গাড়ি
প্রস্তুত বাড়ি আসছে গাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

এখন আমার বাচ্চাদের কী হবে
এখন আমার বাচ্চাদের কী হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

সর্বনাশের বুলেট ট্রেনে ধ্বংসের অতলান্তে যাত্রা
সর্বনাশের বুলেট ট্রেনে ধ্বংসের অতলান্তে যাত্রা

সম্পাদকীয়

পেশাদার আমলাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আইনি রূপরেখা
পেশাদার আমলাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আইনি রূপরেখা

সম্পাদকীয়

প্রয়োজন সড়ক নিরাপত্তা আইন
প্রয়োজন সড়ক নিরাপত্তা আইন

সম্পাদকীয়

শিল্পে স্থবিরতা
শিল্পে স্থবিরতা

সম্পাদকীয়

গ্যাস অনুসন্ধান
গ্যাস অনুসন্ধান

সম্পাদকীয়

সহিষ্ণুতার শিক্ষা দেয় ইসলাম
সহিষ্ণুতার শিক্ষা দেয় ইসলাম

সম্পাদকীয়

অবৈধভাবে বালু তোলার হিড়িক
অবৈধভাবে বালু তোলার হিড়িক

দেশগ্রাম

৩১ দফা প্রচারে উঠান বৈঠক
৩১ দফা প্রচারে উঠান বৈঠক

দেশগ্রাম