শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৪ ফেব্রুয়ারি, ২০১৮

অভিশপ্ত কোহিনুর হীরা

তানভীর আহমেদ
প্রিন্ট ভার্সন
অভিশপ্ত কোহিনুর হীরা

ইতিহাস সমৃদ্ধ এক রত্ন। হীরা। তার নাম কোহিনুর। এটি ডিম্বাকৃতির  শ্বেত হীরা। বর্তমান ওজন ১০৫ ক্যারেট (২১.৬ গ্রাম) বা ৩১৯ রতি। প্রাথমিকভাবে ওজন ছিল ৭৫৬ ক্যারেট। শাহজাহানের রাজদরবারে  কোহিনুরের ওজন পরীক্ষা করা হয়। ফরাসি রত্ন ব্যবসায়ী তাভারনিয়ার যাচাই করে দেখেন, তার ওজন ২৬৮ ক্যারেটের সামান্য বেশি। ভেনিসের হীরক কর্তনকারী হরটেনসিও জর্জিস প্রথম অদক্ষ হাতে এ হীরা কেটে ফেলেন। এত বড় সর্বনাশ করায় সম্রাট শাহজাহান তাকে ১০ হাজার রুপি জরিমানা করেন। কোহিনুর কখনো ক্রয়-বিক্রয় করা হয়নি। এতে ৩৩টি পার্শ্ব রয়েছে। বিভিন্ন সময় হীরাটি হিন্দু, পারসি,  মুঘল, তুর্কি, আফগান, শিখ এবং ব্রিটিশ শাসকদের অধিকারে ছিল। স্যার ওলফের মতে, কোহিনুর মুঘলদের অধিকারে ছিল ২১৩ বছর, আফগানদের অধিকারে ছিল ৬৬ বছর এবং ২০১১ সাল নাগাদ ব্রিটেনের অধিকারে ১২৭ বছর। এ হীরা দ্বাদশ শতাব্দীতে ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশের গুন্টার জেলার হিন্দু অধ্যুষিত সন্তোষনগর অঞ্চলে কল্লর গ্রামে কল্লর খনি থেকে উত্তোলন করা হয়। একইসঙ্গে কোহিনুরের যমজ দরিয়া-ই-নূর-ও উত্তোলন করা হয়। হিন্দুরা বিশ্বাস করে, অর্জুনের বাহুতে এ হীরাটি শোভা  পেত। তবে অন্যরা ঐতিহাসিক ভাষ্যকে সত্য বলে স্বীকৃতি দিচ্ছে। অন্ধ্রপ্রদেশের কর্নুল ও অনন্তপুর  জেলা হীরক খনির জন্য খ্যাতি লাভ করায়  সেখানে এ ধরনের হীরা প্রাপ্তি অসম্ভব কিছু ছিল না।

পরবর্তীতে মালবের রাজপরিবারের কাছে কয়েক প্রজন্ম হীরাটি সংরক্ষিত ছিল। তবে কোহিনুর হীরা নিয়ে সবেচেয়ে বেশি আলোচিত মুঘল সাম্রাজ্য। মুঘল সাম্রাজ্যের ঐতিহ্য হিসেবে এটা উপমহাদেশের মানুষের কাছে একটি পরিচিত নাম। কোহিনুর শব্দটি মূলত ফারসি শব্দ  কোহ-ই-নুর থেকে এসেছে। যার অর্থ পর্বতের আলো। অনেকে বলেন,  কোহিনুর, কাকাতিয়া রাজবংশের অধিষ্ঠিত দেবীমন্দিরে দেবীর চোখ হিসেবে ব্যবহৃত হতো। যখন যে হীরাটির মালিকের ওপর জয়ী হয়েছে, হীরা তার দখলে চলে গেছে। বর্তমানে হীরাটি ব্রিটিশ রাজসম্পত্তির একটি অংশ হিসেবে গণ্য। এর পূর্বে মুঘল সম্রাটদের গৌরবের বিষয় ছিল কোহিনুর। মুঘলরাই এর নামকরণ কোহিনুর করে। ১৪ শতকের প্রথম দিকে তুর্কি রাজবংশের সেনারা অপহরণ ও লুটতরাজের জন্য দক্ষিণ ভারতের রাজ্যগুলোতে অভিযান পরিচালনা করে। ১৩১০ সালে আলাউদ্দিন খিলজির সেনাপতি মালিক কফুর, ওয়ারঙ্গলে একটি সফল অভিযান পরিচালনা করেন। কাকাতিয়া রাজ্য ও অন্যান্য দক্ষিণ ভারতীয় রাজপ্রাসাদ ও মন্দিরগুলো লুট করা হয়। যার মধ্যে কোহিনুরও ছিল। এরপর হীরাটি তুর্কি রাজবংশের কাছেই ছিল। এরপর উত্তরাধিকার সূত্রে প্রাপ্ত হতে হতে এটা দিল্লির সুলতানদের অধিকারে আসে। কিন্তু ১৫২৬ সালে তুর্কি-মুঘল যুদ্ধে তুর্কিরা পরাজিত হয়। জহিরুদ্দিন মুহাম্মদ বাবর ভারতে মুঘল সাম্রাজ্য প্রতিষ্ঠা করেন। এ সময় হীরাটি বাবরের দখলে চলে আসে। বাবর ও তার ছেলে সম্রাট হুমায়ুন দুজনেই এটিকে ‘বাবরের হীরা’ বলে পরিচিত করিয়েছেন। পঞ্চম মুঘল সম্রাট শাহজাহানের হাতে আসার আগ পর্যন্ত হীরাটি মুঘল তোষাখানায় পড়ে ছিল। সম্রাট শাহজাহান, তার সুসজ্জিত ময়ূর সিংহাসনে হীরাটি স্থাপন করেন। পরবর্তীতে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি সমগ্র ভারতবর্ষ দখল করে নিলে  কোহিনুরসহ ময়ূর সিংহাসন তাদের দখলে চলে যায়। কোম্পানি হীরাটি রানীকে ভেট হিসেবে প্রদান করে।

 

ব্রিটিশরা যেভাবে কোহিনুর চুরি করেছিল

রত্নালঙ্কার চুরি নতুন নয়। তবে কোহিনুর হীরা ইতিহাসের সঙ্গে জড়িয়ে আছে। অতিকায় এই হীরার দিকে নজর ছিল শাসকদের। তাই যুদ্ধজয় বা সিংহাসন পরিবর্তনের সঙ্গে কোহিনূরের মালিকানা পরিবর্তন ছিল উল্লেখযোগ্য। ভারতীয় উপমহাদেশে ব্রিটিশ শাসনামলে চুরি হওয়া বিশ্বের সবচেয়ে দামি  কোহিনুর হীরা এখন ব্রিটিশ রাজপরিবারের অলঙ্কার ভাণ্ডারের অংশ। এই কোহিনুরের দাম প্রায় ১০০ মিলিয়ন পাউন্ড। অর্থাৎ বাংলাদেশি টাকায় প্রায় ১,২০০ কোটি টাকা। সম্রাট শাহজাহানের আমলে এটি ছিল তার ময়ূর সিংহাসনে। ময়ূর সিংহাসনে খচিত থাকা কোহিনূর হীরাটি ব্রিটিশরা চুরি করে। ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি ভারতবর্ষ দখল করে নেওয়ার পর সরিয়ে ফেলে কোহিনুর। ময়ূর সিংহাসন থেকে  এটি চুরি করে ব্রিটিশরা। ব্রিটিশরা ভারতবর্ষ থেকে কোহিনুর চুরি করেছে এ নিয়ে বহু বছর ধরেই অভিযোগ রয়েছে। এই হীরার আসল মালিকানা শুধু ভারত নয়, আফগানিস্তান, ইরানও দাবি করেছে। ব্রিটিশদের চুরি করে নিয়ে যাওয়া সেই কোহিনুর ভারতে ফিরিয়ে আনার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে বারবার। তবে সববারেই তা ব্যর্থ হয়েছে। কোহিনুর  শোভিত বিশ্বের সবচেয়ে বড় এই ‘হীরার মুকুট’ ফিরিয়ে আনতে ‘মাউন্টেন অব লাইট’ নামক একটি দল ইতিমধ্যেই লন্ডন হাই কোর্টে মামলা দায়েরের জন্য আইনজীবী নিয়োগ দিয়েছিল। মাউন্টেন অব লাইটের পক্ষের আইনজীবী দলটির দাবি, ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক আমলে ১০৫ ক্যারেট হীরার ওই  কোহিনুরটি চুরি করে নিয়ে যায় ব্রিটিশ শাসকরা। এ কারণে তারা যুক্তরাজ্য সরকারের কাছে ওই  কোহিনুরটি ফেরত দেওয়ার দাবি জানিয়েছিল। তবে সেই দাবি ধোপে টেকেনি। যুক্তরাজ্য কোহিনুর হীরা ফিরিয়ে দিতে রাজি হয়নি।

 

হীরার অভিশাপ

হীরার অভিশাপ নিয়ে মিথ রয়েছে বহু বছর ধরে। কোহিনুর ছাড়াও হোপ ডায়মন্ড নিয়েও অভিশাপের গল্প প্রচলিত রয়েছে। হীরার অভিশাপগুলোর মূলে রয়েছে ইতিহাস। যে এই হীরা পেয়েছে সেই হারিয়েছে জীবন, সাম্রাজ্য। কোহিনুর হীরা নিয়ে কথিত আছে, এটিও কোনো হিন্দু দেবীর মন্দিরে খচিত ছিল। সম্রাট বাবরের স্বত্বাধিকারী ছিলেন। সিংহাসন থেকে বারংবার বিচ্যুত হয়েছেন তিনি। এরপর ছিল সম্রাট শাহজাহানের কাছে। ময়ূর সিংহাসনে বসিয়েছিলেন তিনি হীরাটি। ছেলে আওরঙ্গজেবের হাতে সিংহাসনচ্যুত হন তিনি। ভিয়েতনামে হীরাটি কেটে ছোট করা হয়।

এরপর অনেক শাসকের কাছে যায় হীরাটি এবং প্রত্যেকেরই পরিণতি হয় করুণ। সিংহাসন নিয়ে রক্তারক্তি, খুন হয় প্রায় সব রাজ পরিবারেই। ১৮৫০ সালে হীরাটি ইন্ডিয়া থেকে চুরি করে লন্ডনে নিয়ে যাওয়া হয়। ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি ব্রিটেনের রাজ পরিবারকে উপহার  দেয় এটি। হীরাটির অদ্ভুত বিষয়  খেয়াল করা হয় তখন। তা হলো এটির অভিশাপ শুধু পুরুষদের  বেলায় কাজ করে! ব্রিটিশ যে রাজাই এটা পরেছেন তারা সবাই তাদের ক্ষমতা হারিয়েছেন। তাই অবশেষে এর স্থান হয় রানী এলিজাবেথের মুকুটে। ১৮৬ ক্যারেটের হীরাটি এখন মুকুটের অংশ হিসেবে লন্ডন টাওয়ারে প্রদর্শিত হচ্ছে নিয়মিত। এই অভিশাপের ঘটনা তারপর থেকেই বাজারে ছড়িয়ে পড়ে এবং থিতু হয়। সামান্য রত্ন পাথর বলে একে এড়িয়ে যাওয়া হয় না। হীরার মতো মহামূল্যবান রত্ন পাথরের বেলাতেও সেই অভিশাপের কথা খাটে। ইতিহাস তাই বলে, কোহিনুর হীরার অভিশাপ পুরুষ শাসকদের জন্যই।

এই বিভাগের আরও খবর
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
সর্বশেষ খবর
আসলাম চৌধুরীকে মনোনয়ন না দেওয়ায় মহাসড়ক অবরোধ
আসলাম চৌধুরীকে মনোনয়ন না দেওয়ায় মহাসড়ক অবরোধ

এই মাত্র | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ফের ইসরায়েলে হামলা শুরু করবে হুথি?
ফের ইসরায়েলে হামলা শুরু করবে হুথি?

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অক্টোবরে রপ্তানি আয় বেড়েছে ৫.৪১ শতাংশ
অক্টোবরে রপ্তানি আয় বেড়েছে ৫.৪১ শতাংশ

৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

তুর্কি সংসদীয় প্রতিনিধিদলের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক
তুর্কি সংসদীয় প্রতিনিধিদলের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে প্রার্থী দিতে প্রস্তুতি নিচ্ছে এনসিপি : সারজিস
৩০০ আসনে প্রার্থী দিতে প্রস্তুতি নিচ্ছে এনসিপি : সারজিস

২৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

শার্শা আসনে বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তি
শার্শা আসনে বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তি

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে অনুষ্ঠিত হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে অনুষ্ঠিত হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামের ১০টি আসনে নতুন মুখ ৫ জন
চট্টগ্রামের ১০টি আসনে নতুন মুখ ৫ জন

৪৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কলাপাড়ায় ৩৫ মণ জাটকা জব্দ
কলাপাড়ায় ৩৫ মণ জাটকা জব্দ

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খালি পেটে গরম পানি পান কি স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী?
খালি পেটে গরম পানি পান কি স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী?

৪৯ মিনিট আগে | জীবন ধারা

মাঝ আকাশে যান্ত্রিক ত্রুটি, এয়ার ইন্ডিয়ার জরুরি অবতরণ!
মাঝ আকাশে যান্ত্রিক ত্রুটি, এয়ার ইন্ডিয়ার জরুরি অবতরণ!

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারের ৩ আসনে বিএনপির প্রার্থী হলেন যারা
কক্সবাজারের ৩ আসনে বিএনপির প্রার্থী হলেন যারা

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএসপিএর নতুন কার্যালয় উদ্বোধন
বিএসপিএর নতুন কার্যালয় উদ্বোধন

৫৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জানাজা থেকে গৃহবধূর লাশ গেল মর্গে, পালালেন স্বামী-শ্বশুর
জানাজা থেকে গৃহবধূর লাশ গেল মর্গে, পালালেন স্বামী-শ্বশুর

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের নতুন সচিব ড. নূরুন্নাহার চৌধুরী
নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের নতুন সচিব ড. নূরুন্নাহার চৌধুরী

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

‘ক্রিকেট আর শুধু জেন্টলম্যানদের খেলা নয়, এখন সবার’
‘ক্রিকেট আর শুধু জেন্টলম্যানদের খেলা নয়, এখন সবার’

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সামিতের দুর্দান্ত পারফরম্যান্সের দিনে ফাইনালে ক্যাভালরি
সামিতের দুর্দান্ত পারফরম্যান্সের দিনে ফাইনালে ক্যাভালরি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিংড়ায় নিষিদ্ধ চায়না জাল পুড়িয়ে দিল প্রশাসন
সিংড়ায় নিষিদ্ধ চায়না জাল পুড়িয়ে দিল প্রশাসন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমেরিকা থেকে এলো গমবোঝাই জাহাজ
আমেরিকা থেকে এলো গমবোঝাই জাহাজ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৫ দফা দাবিতে ডিএসসিসির পরিচ্ছন্নকর্মীদের বিক্ষোভ
৫ দফা দাবিতে ডিএসসিসির পরিচ্ছন্নকর্মীদের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আয়ারল্যান্ড সিরিজে সোহানকে পাওয়া নিয়ে শঙ্কা
আয়ারল্যান্ড সিরিজে সোহানকে পাওয়া নিয়ে শঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কিশোরগঞ্জে যুব কর্মশালা
কিশোরগঞ্জে যুব কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুর-৩ আসনে ধানের শীষের মনোনয়ন পেলেন চৌধুরী নায়াব ইউসুফ
ফরিদপুর-৩ আসনে ধানের শীষের মনোনয়ন পেলেন চৌধুরী নায়াব ইউসুফ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নবীনগরে আগুনে ৩ দোকান পুড়ে ছাই
নবীনগরে আগুনে ৩ দোকান পুড়ে ছাই

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনের সংবাদ প্রচারে নিরপেক্ষতা বজায় রাখার আহ্বান তথ্য মন্ত্রণালয়ের
নির্বাচনের সংবাদ প্রচারে নিরপেক্ষতা বজায় রাখার আহ্বান তথ্য মন্ত্রণালয়ের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসছে ‘গডজিলা মাইনাস জিরো’
আসছে ‘গডজিলা মাইনাস জিরো’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সুদান সংঘাত: নেপথ্যে আমিরাত-ইসরায়েল?
সুদান সংঘাত: নেপথ্যে আমিরাত-ইসরায়েল?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির সম্ভাব্য মনোনয়ন তালিকায় নেই শিল্পীরা
বিএনপির সম্ভাব্য মনোনয়ন তালিকায় নেই শিল্পীরা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধ বিক্রি করায় ২ ফার্মেসিকে জরিমানা
মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধ বিক্রি করায় ২ ফার্মেসিকে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে যুবকের লাশ উদ্ধার
চট্টগ্রামে যুবকের লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
২৩৭ আসনে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
২৩৭ আসনে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আসতে পারে ১০ শৈত্যপ্রবাহ
আসতে পারে ১০ শৈত্যপ্রবাহ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক নজরে বিএনপি প্রার্থীদের তালিকা
এক নজরে বিএনপি প্রার্থীদের তালিকা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শীত নামবে কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস
শীত নামবে কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দলগুলোকে আলোচনা করে এক সপ্তাহের মধ্যে ঐকমত্যে পৌঁছাতে বলল সরকার
দলগুলোকে আলোচনা করে এক সপ্তাহের মধ্যে ঐকমত্যে পৌঁছাতে বলল সরকার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার সিনেমায় বক্স অফিসে দাপট রাশমিকার
চার সিনেমায় বক্স অফিসে দাপট রাশমিকার

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এনসিপি নেতা নাসিরুদ্দিন পাটোয়ারীর বিরুদ্ধে মামলা
এনসিপি নেতা নাসিরুদ্দিন পাটোয়ারীর বিরুদ্ধে মামলা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াত আমিরের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির শফিকুল ইসলাম
জামায়াত আমিরের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির শফিকুল ইসলাম

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিগগিরই আমাদের সারা বছরের একটা আমলনামা প্রকাশ করব : বিডা চেয়ারম্যান
শিগগিরই আমাদের সারা বছরের একটা আমলনামা প্রকাশ করব : বিডা চেয়ারম্যান

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকার আসনগুলোতে বিএনপির প্রার্থী হলেন যারা
ঢাকার আসনগুলোতে বিএনপির প্রার্থী হলেন যারা

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনে বগুড়া-৭, দিনাজপুর-৩ ও ফেনী-১ আসন থেকে লড়বেন খালেদা জিয়া
নির্বাচনে বগুড়া-৭, দিনাজপুর-৩ ও ফেনী-১ আসন থেকে লড়বেন খালেদা জিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াতের নির্বাচনী ক্যাম্পেইন ও ‘নোট অব ডিসেন্ট’ নিয়ে যা বললেন রুমিন ফারহানা
জামায়াতের নির্বাচনী ক্যাম্পেইন ও ‘নোট অব ডিসেন্ট’ নিয়ে যা বললেন রুমিন ফারহানা

১০ ঘণ্টা আগে | টক শো

ঢাকা-১৪ আসনে ধানের শীষের প্রার্থী মায়ের ডাকের তুলি
ঢাকা-১৪ আসনে ধানের শীষের প্রার্থী মায়ের ডাকের তুলি

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মনোনয়ন পেলেন ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি শ্রাবণ
মনোনয়ন পেলেন ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি শ্রাবণ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের হুমকির কৌশলী জবাব নাইজেরিয়ার
ট্রাম্পের হুমকির কৌশলী জবাব নাইজেরিয়ার

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পোশাকের কার্যাদেশ চলে যাচ্ছে অন্য দেশে
পোশাকের কার্যাদেশ চলে যাচ্ছে অন্য দেশে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী বছরেই পাকিস্তানের নৌবাহিনীতে দেখা যাবে চীনের সাবমেরিন
আগামী বছরেই পাকিস্তানের নৌবাহিনীতে দেখা যাবে চীনের সাবমেরিন

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কিশোরগঞ্জ-৪ আসনে ধানের শীষ প্রতীকে লড়বেন ফজলুর রহমান
কিশোরগঞ্জ-৪ আসনে ধানের শীষ প্রতীকে লড়বেন ফজলুর রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেট্রোরেলের নকশায় ভুল থাকতে পারে : ডিএমটিসিএল পরিচালক
মেট্রোরেলের নকশায় ভুল থাকতে পারে : ডিএমটিসিএল পরিচালক

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গ্রাহক পর্যায়ে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সেবার খরচ বাড়ছে
গ্রাহক পর্যায়ে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সেবার খরচ বাড়ছে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দক্ষিণ আফ্রিকার স্বপ্ন ভেঙে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ভারত
দক্ষিণ আফ্রিকার স্বপ্ন ভেঙে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ভারত

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নগদ টাকার চাহিদা মেটাতে নতুন সুবিধা চালু করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
নগদ টাকার চাহিদা মেটাতে নতুন সুবিধা চালু করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়া-৬  আসনে ধানের শীষের প্রার্থী তারেক রহমান
বগুড়া-৬  আসনে ধানের শীষের প্রার্থী তারেক রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিসিবির পরিচালক হিসেবে নিয়োগ পেলেন রুবাবা
বিসিবির পরিচালক হিসেবে নিয়োগ পেলেন রুবাবা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমাদের যথেষ্ট পারমাণবিক অস্ত্র আছে, পৃথিবীকে ১৫০ বার উড়িয়ে দেওয়া যাবে: ট্রাম্প
আমাদের যথেষ্ট পারমাণবিক অস্ত্র আছে, পৃথিবীকে ১৫০ বার উড়িয়ে দেওয়া যাবে: ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন চলছে
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন চলছে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বঙ্গোপসাগরে নতুন লঘুচাপ, বাড়তে পারে বৃষ্টির প্রবণতা
বঙ্গোপসাগরে নতুন লঘুচাপ, বাড়তে পারে বৃষ্টির প্রবণতা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ দফতরে নতুন সচিব নিয়োগ দিল সরকার
৪ দফতরে নতুন সচিব নিয়োগ দিল সরকার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জেলেদের সঙ্গে মাছ ধরছেন রাহুল গান্ধী, ভিডিও ভাইরাল
জেলেদের সঙ্গে মাছ ধরছেন রাহুল গান্ধী, ভিডিও ভাইরাল

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংকটময় মুহূর্তে দেশ, কোনদিকে যাবে তা নির্ভর করছে নির্বাচনের ওপর : সিইসি
সংকটময় মুহূর্তে দেশ, কোনদিকে যাবে তা নির্ভর করছে নির্বাচনের ওপর : সিইসি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির পাশে শক্ত অবস্থানে মিত্ররা
বিএনপির পাশে শক্ত অবস্থানে মিত্ররা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপুল অর্থে ঝকঝকে স্টেশন, থামে না ট্রেন
বিপুল অর্থে ঝকঝকে স্টেশন, থামে না ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি
ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি

সম্পাদকীয়

অন্য দেশে সরকার বদলের মার্কিন নীতি সমাপ্তি
অন্য দেশে সরকার বদলের মার্কিন নীতি সমাপ্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

৩০০ আসনে লড়বে এনসিপি, প্রতীক শাপলা কলি
৩০০ আসনে লড়বে এনসিপি, প্রতীক শাপলা কলি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রাজাপুর-কাঁঠালিয়ায় বিএনপির মনোনয়ন চান সাতজন
রাজাপুর-কাঁঠালিয়ায় বিএনপির মনোনয়ন চান সাতজন

নগর জীবন

সাংবাদিকের সঙ্গে অপ্রীতিকর আচরণে  সালামের দুঃখ প্রকাশ
সাংবাদিকের সঙ্গে অপ্রীতিকর আচরণে সালামের দুঃখ প্রকাশ

নগর জীবন

প্রতারকদের প্রযুক্তিমুক্ত নেটওয়ার্ক
প্রতারকদের প্রযুক্তিমুক্ত নেটওয়ার্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিকে আলোচনায় বসার আহ্বান
বিএনপিকে আলোচনায় বসার আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে চীন থেকে নাসিরনগরে
প্রেমের টানে চীন থেকে নাসিরনগরে

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোট যেন গণপ্রতারণা না হয়
গণভোট যেন গণপ্রতারণা না হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

যোগাযোগে শৃঙ্খলা না এলে অর্থনীতির গলায় ফাঁস
যোগাযোগে শৃঙ্খলা না এলে অর্থনীতির গলায় ফাঁস

প্রথম পৃষ্ঠা

চার পাশে সুপ্ত আকাঙ্ক্ষায় গুপ্ত স্বৈরাচার ওত পেতে
চার পাশে সুপ্ত আকাঙ্ক্ষায় গুপ্ত স্বৈরাচার ওত পেতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আবারও জামায়াত আমির ডা. শফিকুর
আবারও জামায়াত আমির ডা. শফিকুর

প্রথম পৃষ্ঠা

বাসায় ঢুকে তরুণীকে ধর্ষণ
বাসায় ঢুকে তরুণীকে ধর্ষণ

দেশগ্রাম

পাহাড়ি জনপদে সরব সম্ভাব্য প্রার্থীরা
পাহাড়ি জনপদে সরব সম্ভাব্য প্রার্থীরা

নগর জীবন

রোনালদো পরিবারে অন্যরকম রাত
রোনালদো পরিবারে অন্যরকম রাত

মাঠে ময়দানে

গভীর রাতে আওয়ামী লীগের মিছিল
গভীর রাতে আওয়ামী লীগের মিছিল

দেশগ্রাম

মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে বাংলাদেশের শত্রুরা
মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে বাংলাদেশের শত্রুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবকল্যাণে আহেদ আলী বিশ্বাস ট্রাস্ট
মানবকল্যাণে আহেদ আলী বিশ্বাস ট্রাস্ট

সম্পাদকীয়

ভোট প্রস্তুতি প্রশাসনে
ভোট প্রস্তুতি প্রশাসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএসএফের অনুপ্রবেশ, প্রতিরোধ স্থানীয়দের
বিএসএফের অনুপ্রবেশ, প্রতিরোধ স্থানীয়দের

খবর

নির্বাচনের পর বিশ্ব ইজতেমা
নির্বাচনের পর বিশ্ব ইজতেমা

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লির নাম বদলে ইন্দ্রপ্রস্থ করার দাবি বিজেপির
দিল্লির নাম বদলে ইন্দ্রপ্রস্থ করার দাবি বিজেপির

পেছনের পৃষ্ঠা

যুুক্তরাষ্ট্রে ঘড়ির কাঁটা পেছাল এক ঘণ্টা
যুুক্তরাষ্ট্রে ঘড়ির কাঁটা পেছাল এক ঘণ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

বারে ব্যবসায়ী খুনে স্বীকারোক্তি দুজনের
বারে ব্যবসায়ী খুনে স্বীকারোক্তি দুজনের

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশে এখনো বঞ্চনার সুর
পুলিশে এখনো বঞ্চনার সুর

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ কেজি এলপিজি  সিলিন্ডারের দাম ১ হাজার ২১৫ টাকা
১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারের দাম ১ হাজার ২১৫ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

আদানিসহ অধিকাংশ বিদ্যুৎ চুক্তিতে ছিল অনিয়ম-দুর্নীতি
আদানিসহ অধিকাংশ বিদ্যুৎ চুক্তিতে ছিল অনিয়ম-দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা