শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৯ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯

ব্ল্যাকমেইলের শিকার তারকারা

প্রিন্ট ভার্সন
ব্ল্যাকমেইলের শিকার তারকারা

তারকাখ্যাতি যেমন গর্বের তেমন আশঙ্কারও। হাজার ভক্তের মাঝে ঘাপটি মেরে থাকা সুবিধালোভীরা সৃষ্টি করে নানা ধরনের বিড়ম্বনা। মোটা অঙ্কের অর্থ হাতিয়ে নিতে এসব তারকার গোপন তথ্য প্রকাশ্যে আনার হুমকি দেওয়া হয়। নিজেদের তারকাখ্যাতির সঙ্গে অর্থনৈতিক ক্ষমতা থাকা সত্ত্বেও নানা সময়ে ব্যক্তিগত ব্ল্যাকমেইলের শিকার হয়েছেন বহু তারকা। বিস্তারিত জানাচ্ছেন- তানিয়া তুষ্টি

 

জেফ বেজোস

বেজোসের প্রেমিকা লরেনের সঙ্গে অন্তরঙ্গ ছবি প্রকাশের হুমকি

বহুজাতিভিত্তিক তথ্যপ্রযুক্তিবিষয়ক ই-কমার্স সাইট আমাজন ডটকম। এর প্রতিষ্ঠাতা জেফ বেজোস সম্প্রতি শিকার হয়েছেন ব্ল্যাকমেইলের। বিশ্বের এই শীর্ষ ধনীর অভিযোগ মার্কিন ট্যাবলয়েড সাময়িকী ন্যাশনাল এনকোয়ারারের মালিক ডেভিড পেকারের বিরুদ্ধে। বৃহস্পতিবার এক ব্লগ পোস্টে বেজোস জানান, একটি ই-মেইল আমেরিকান মিডিয়া ইনকরপোরেশনের (এএমআই) প্রতিনিধির পক্ষ থেকে তাকে হুমকিস্বরূপ দেওয়া হয়েছে। বেজোস ও তার প্রেমিকা লরেন সানচেজের অন্তরঙ্গ ছবি প্রকাশের কথাও বলা হয়েছে তাতে। বেজোসের অভিযোগ, ওই প্রতিষ্ঠান তাকে একটি তদন্ত করতে নিষেধ করেছে। স্ত্রী ম্যাকেঞ্জির বিচ্ছেদ হতেই ম্যাগাজিনটি বেজোসের পরকীয়া নিয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করে। শত্রুতার জেরে এমনটি হতে পারে বলে ধারণা তার। বেজোস বলেন, ওয়াশিংটন পোস্টের মালিক হয়ে তিনি অনেক শক্তিশালী মানুষের শত্রু হয়েছেন, যেমন ডোনাল্ড ট্রাম্প। তিনি এএমআইয়ের বস পেকারের বন্ধু।

 

জ্যানেট জ্যাকসন

দাম্পত্য গোপনীয়তা প্রকাশের ভয় দেখিয়ে ২০ মিলিয়ন ডলার দাবি প্রাক্তন স্বামীর ।

জ্যানেট জ্যাকসনের সঙ্গে ১৩ বছর সংসার করেন রেনি এলিজান্ডো। কিন্তু তারা দুজনই বিচ্ছেদকে বেছে নেন। শীর্ষ তারকাখ্যাতি থাকায় জ্যানেটের প্রতি প্রতিহিংসাও জন্মে রেনি এলিজান্ডোর। তখন তিনি লিখিতভাবে একটি বড় অঙ্কের অর্থ দাবি করে বসেন জ্যানেটের কাছে। রেনি লিখিত দাবিতে উল্লেখ করেন, নিজেদের দাম্পত্য জীবনের সব গোপনীয় ছবি ও তথ্য সংযুক্ত করে একটি বই প্রকাশ করবেন। এমনকি বইটিতে রেনির সাবেক সম্পর্কগুলোও উল্লেখ থাকবে। এখন জ্যানেট যদি রেনিকে ২০ মিলিয়ন ডলার দিতে রাজি থাকে তবে এসবের কিছুই হবে না। এ পরিস্থিতিতে জ্যানেট আদালতের শরণাপন্ন হন। পরে অবশ্য এই মামলার কোনো কিছুই প্রকাশ্যে আসেনি। ধারণা করা হয়, জ্যানেট মোটা অঙ্কের অর্থের বিনিময়ে প্রাক্তন স্বামীর মুখ বন্ধ করেছেন।

 

 

গিগি হাদিদ

আইক্লাউড হ্যাক করে হ্যাকারদের উচ্চ দাবি। অন্যথায় বিক্রি হবে সব তথ্য।

ক্যালিফোর্নিয়ার নামকরা মডেল ও টিভি ব্যক্তিত্ব গিগি হাদিদ। ২০১৫ সালে বিপাকে পড়েছিলেন নিজের আইফোনটি হ্যাক হওয়ায়। একটি গ্রুপ তার ফোন হ্যাক করে ব্যক্তিগত অনেক ছবি ও ভিডিও প্রকাশ করার হুমকি দেয়। যদি গিগি তাদের দাবি পূরণ না করে তারা ফোন থেকে প্রাপ্ত কিছু কন্টেন্টও বিভিন্ন আউটলেটে বিক্রি করে দেবে বলে জানায়। মডেল এতে ঘাবড়ে না গিয়ে পুলিশের সঙ্গে যোগাযোগ করেন। এমনকি প্রাইভেট সিকিউরিটি ফার্মের সঙ্গেও একটি চুক্তি করেন। শেষমেষ অবশ্য আইনশৃঙ্খলা বিভাগ তাকে পুরোপুরি সমর্থন দিতে ব্যর্থ হয়। তাই কোনোভাবেই যেন হ্যাকারদের দাবি উপেক্ষা করার উপায়ই ছিল না। অথচ অন্যান্য সেলিব্রেটিদের যেভাবে আইক্লাউড হ্যাক করা হয় এটিও তার থেকে ভিন্ন কিছু ছিল না। যা হোক, হাদিদের ভাগ্য কিছুটা ভালো ছিল, হ্যাকাররা তাকে অনেক হুমকি-ধমকি দিলেও সেভাবে বিপাকে ফেলেনি এ মডেলকে।

 

 

জেনিফার লোপেজ

নিরাপত্তারক্ষী হয়েছিলেন নিরাপত্তা ভঙ্গের কারণ, দাবি করে বসেন বড় মাপের চাঁদা।

নিয়োগের এক মাসের মাথায় নিজের সিকিউরিটি প্রধান হ্যাকব ম্যানুকিয়ানের বিরুদ্ধে জোর ব্যবস্থা নেন জেনিফার লোপেজ। তিনি বুঝে যান, নিরাপত্তা দেওয়ার বদলে চরম বিপদের কারণ হয়ে উঠেছেন এই নিরাপত্তা রক্ষী। এই সিকিউরিটি প্রধান জেনিফার লোপেজের ব্যক্তিগত অনেক কথোপোকথন ফাঁস করার হুমকি দিয়ে আসছিলেন। জেনিফারের সার্বক্ষণিক চলাফেরার সঙ্গী হওয়ার সুবাদে সিকিউরিটি প্রধান পেয়ে গিয়েছিলেন গোপন কিছু তথ্য। সেটিই মূলত কাজে লাগিয়ে হাতিয়ে নিতে চেয়েছিলেন ২.৮ মিলিয়ন ডলার। কিন্তু লোপেজ আদালতের সাহায্য নেন। ক্ষতিপূরণ হিসেবে লোপেজ উল্টো ২০ মিলিয়ন দাবি করেন সিকিউরিটির কাছে। এরপর নিজের নিরাপত্তায় দুজন পুলিশকে হায়ার করেন।

 

 

জে. কোল

রিটুইটের আশায় বোনকে জিম্মি করে পছন্দের র‌্যাপারকে শর্ত দেয় গুলির।

২০১৩ সালে গানের অ্যালবাম ‘বর্ন সিনার’ প্রকাশের পর ভক্তদের ভালোবাসায় ব্যাপক খুশি ছিলেন র‌্যাপার জে. কোল। অ্যালবামটি এত বেশি শ্রোতা আকর্ষণ তৈরি করে যে, মাত্র কয়েক মাসের মধ্যে তার খ্যাতি আকাশ ছোঁয়। কিন্তু বেশি খ্যাতিও যে কখনো কখনো বিড়ম্বনার কারণ হয়, তা হাড়ে হাড়ে টের পেয়েছিলেন জে. কোল। ভক্তদের একজন ক্যাপশনসহ একটি ছবি টুইট করেন। ছবিতে একটি ছোট বাচ্চাকে বন্দুক তাক করা। আর ক্যাপশনে লেখা, তিনি যদি জে. কোলের রিটুইট না পান তবে নিজের বোনকে গুলি করবেন। কোল এতে ঘাবড়ে যান এবং দ্রুত রিটুইট করেন। কোলের মনে হয়েছে, এই পর্যন্ত তিনি যত ফলোয়ারের পাল্লায় পড়েছেন এই ঘটনাটি ছিল সবচেয়ে মর্মান্তিক। পরে অবশ্য পুলিশ অভিযানে সেই টুইটকারীকে খুঁজে বের করা হয়। তিনি গুলি করার জন্য ব্যবহার করেন বিবি-গান। এমন কাজের জন্য অবশ্য ক্ষমাও চান সেই ভক্ত।

 

 

জন ট্রাভোল্টা

ছেলের মৃত্যুর জন্য দায়ী করা হয় স্বয়ং বাবাকে, দাবি করা হয় মোটা অঙ্কের চাঁদাও।

প্রতিটি মানুষের জীবনে কমবেশি বিপদ আসে। তেমনি জন ট্রাভোল্টা বিপদে পড়েছিলেন ২০০৯ সালে। ১৬ বছরের ছেলেকে হঠাৎ হারিয়ে দিশেহারা। ঠিক তখনই একটি পক্ষ ছেলের মৃত্যুর জন্য তাকে দোষী সাব্যস্ত করে। এমনকি মোটা অঙ্কের চাঁদাও দাবি করে তারা। এক অ্যাম্বুলেন্স ড্রাইভার ও এক আইনজীবী ট্রাভোল্টার স্বাক্ষরিত একটি ডকুমেন্ট ব্যবহার করে এমন কূটচাল চালে।  সেই ডকুমেন্টে ট্রাভোল্টা ডাক্তারি সেবাকে অগ্রাহ্য করেছিলেন। কোর্ট দাবি করে, সামান্য ইনজুরিতে কেউ ডাক্তারি সেবা অগ্রাহ্য করতে পারে কিন্তু জীবন-মরণের বিষয়ে করলে অবশ্যই তিনি দায়ী হবেন। এই মর্মে ছেলের মৃত্যুর জন্য হলিউড স্টার ট্রাভোল্টাকে ২৫ মিলিয়ন ডলার ক্ষতিপূরণ দিতে হবে। বিপদের ওপর বিপদ আসায় শরণাপন্ন হন পুলিশের। ছেলে হারানো কোনো পরিবারের প্রতি আদালতের এমন আচরণ হৃদয়বিদারক বলে দাবি করে পুলিশ। পরে পুলিশ মুক্তির ব্যবস্থাও করে।

 

ফারাহ আব্রাহাম

নিজেদের অন্তরঙ্গ ভিডিও নিয়ে ব্ল্যাকমেইল করেন ফারাহর কো-আর্টিস্ট লি রিচেস।

ফারাহ আব্রাহামের সঙ্গে সব সময় যা কিছু ঘটে তা শেষমেষ জটিল আকার ধারণ করে। ঠিক তেমনি একটি ঘটনা ঘটে কো-আর্টিস্ট জনাথন লি রিচেসের বেলায়ও। এই কো-আর্টিস্ট ফারাহকে ব্ল্যাকমেইলের শিকারে পরিণত করেন। তাদের একটি অন্তরঙ্গ মুহূর্তের ভিডিও করা হয়, যা ফারাহ জানতেনই না। এই ভিডিও ফাঁসের ভয় দেখিয়ে প্রতি মাসে ১ হাজার ডলার করে আদায় করে ছেড়েছেন লি রিচেস। এমনকি বিভিন্ন এন্টারটেইনমেন্ট সাইটে ভিডিওগুলো বিক্রি করে দেওয়ার ভয়ভীতিও দেখানো হয় তাকে। পরিস্থিতি জটিল হলে বিষয়টি আদালত পর্যন্ত গড়ায়। পরে অবশ্য এটি নিয়ে দুই পক্ষের কেউ মুখ খোলেননি। ধারণা করা হয় নিজেরা আপস করে নিয়েছেন।

 

 

ক্রাউফোর্ড-গার্বার

পারিবারিক অনুষ্ঠানে মেয়ের সঙ্গে   ছবি নিয়ে বিপাকে পড়েন মডেল জুটি।

২০০৯ সালে মডেল কিনডি ক্রাউফোর্ড এবং মডেল ও ব্যবসায়ী স্বামী র‌্যান্ডি গার্বার একটি বিরক্তিকর পরিস্থিতিতে পড়েছিলেন। পারিবারিক অনুষ্ঠানে বাচ্চাদের খেলা চলাকালীন তাদের মেয়ে কিয়ার সঙ্গে একটি ছবি তোলে ক্রাউফোর্ডের মা। ছবিটি নিতান্তই মজা করেই তোলা হয়। ক্রাউফোর্ড-গার্বার কেউই অবগত নন ছবিটির বিষয়ে। কিন্তু যেভাবেই হোক ছবিটি ইডিস কায়লার নামের একজনের হাতে পেঁৗঁছায়। আর তখনি ঝামেলা বাধে। ছবিটি প্রকাশ্যে আনার হুমকি দেয় কায়লার। ১ হাজার ডলারে কায়লারকে আপসে আনতে চাইলেও তিনি দাবি করেন ১ লাখ ডলার। ক্রাউফোর্ড-গার্বার কোনোরকম ঝুঁকি নেননি, দ্রুত পুলিশকে ব্যাপারটি জানান। তাদের অভিযোগ পেয়ে দ্রুততার সঙ্গে এফবিআই কায়লারকে আটক করে। ফলে বিব্রতকর পরিস্থিতি থেকে রেহাই পান এ মডেল জুটি।

 

 

টম ও কেটি

বিয়ের অপ্রকাশিত ছবি প্রকাশের হুমকি দিয়ে ১.৩ মিলিয়ন ডলার দাবি।

২০০৬ সালে বেশ ঢাকঢোল পিটিয়ে ইতালিতে বিয়ে করেন হলিউডের আলোচিত দুই তারকা টম ক্রুজ ও কেটি হোমস। বিশ্ব মিডিয়ায় তাদের বিয়ের সংবাদ ফলাও করে প্রকাশও হয়। কিন্তু সেই বছরই তারা বড় মাপের একটি চাঁদাবাজির হুমকিতে পড়েন। তাদের বিয়ের সময় নিযুক্ত ফটোগ্রাফারের কম্পিউটারটি নষ্ট হয়ে যায়। বিপদ শুরু হয় তখনই। কম্পিউটারটি সারিয়ে নিতে নিয়ে যান একটি দোকানে। সেখানকার সারাইকারী মার্ক লুইস গিটলম্যান পেয়ে যান টম-কেটির কিছু অপ্রকাশিত অন্তরঙ্গ ছবি। এই ছবিগুলো প্রকাশের হুমকি দিয়ে ১.৩ মিলিয়ন ডলার দাবি করে বসেন টমের কাছে। কিন্তু এই লোকের বদ উদ্দেশ্য ভেস্তে যায়। এফবিআই তাকে আটক করে অল্প দিনের মধ্যে।

 

 

 

ক্রিস জেনার

আইক্লাউড হ্যাক করে ছবি ও গোপন ক্যামেরায় নগ্ন ফুটেজ ধারণ করে ব্ল্যাকমেইল।

২০১৫ সালে ওয়েব সেলিব্রেটি হিসেবে নিজের নাম উজ্জ্বল করেন ক্রিস জেনার। কিন্তু এই তারকাকে বিপাকে ফেলা হয় আইক্লাউড হ্যাক করে। কোনো এক হ্যাকার গ্রুপ তার আইক্লাউড হ্যাক করে বড় অঙ্কের চাঁদা দাবি করে বসে। শুধু দাবিই করে না, তারা আদায় করেও ছাড়ে। এরপর আবার সেই হ্যাকার গ্রুপ জেনারের ওয়াশরুমে গোপন ক্যামেরা সেট করে নগ্ন ফুটেজ সংগ্রহ করে। এবারও দাবি করে মোটা অঙ্কের চাঁদা। তখন ক্রিস জেনারকে ভিডিও ফুটেজটি কিনে নিতে বলা হয়। কিন্তু তিনি তা কিনতে রাজি হননি। পরবর্তী ঘটনার বিস্তারিত পুলিশকে জানান। পুলিশ সঙ্গে সঙ্গে ব্যবস্থা নেয়। ঘটনাটি তার জীবনের প্রথম হয়রানি নয়। এর আগেও তার ফোনকল ট্র্যাক করে একাধিক নম্বর থেকে বলা হয়, ক্রিসের অ্যাডাল্ট ভিডিও তাদের কাছে আছে। ফলে এবারও তিনি খুব বেশি ঘাবড়াননি।

এই বিভাগের আরও খবর
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
সর্বশেষ খবর
পঞ্চগড়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে কুইজ প্রতিযোগিতা
পঞ্চগড়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে কুইজ প্রতিযোগিতা

এই মাত্র | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সহজ জয়ে বিশ্বকাপের মূল পর্বে নেদারল্যান্ডস
সহজ জয়ে বিশ্বকাপের মূল পর্বে নেদারল্যান্ডস

৯ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

ধানের শীষকে বিজয়ী করতে বাঞ্ছারামপুরে বিএনপির পাঁচ নেতার ঐক্য
ধানের শীষকে বিজয়ী করতে বাঞ্ছারামপুরে বিএনপির পাঁচ নেতার ঐক্য

৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

যে কারণে নিকারাগুয়ার ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা যুক্তরাষ্ট্রের
যে কারণে নিকারাগুয়ার ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা যুক্তরাষ্ট্রের

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ
সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনাল এলাকায় আজও কঠোর নিরাপত্তা
ট্রাইব্যুনাল এলাকায় আজও কঠোর নিরাপত্তা

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

আশুলিয়ায় কাঁচামাল বোঝাই পিকআপে আগুন
আশুলিয়ায় কাঁচামাল বোঝাই পিকআপে আগুন

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিংড়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে সাহিত্য আসর
সিংড়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে সাহিত্য আসর

২২ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বড় জয়ে বিশ্বকাপ নিশ্চিত করলো জার্মানি
বড় জয়ে বিশ্বকাপ নিশ্চিত করলো জার্মানি

২৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জাতিসংঘের গাজা প্রস্তাব ফিলিস্তিনিদের অধিকার পূরণে ব্যর্থ : হামাস
জাতিসংঘের গাজা প্রস্তাব ফিলিস্তিনিদের অধিকার পূরণে ব্যর্থ : হামাস

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে ইয়াবার বিশাল চালান জব্দ
সিলেটে ইয়াবার বিশাল চালান জব্দ

৩২ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

গেল ১০ মাসে রাজধানীতে ১৯৮ হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে : ডিএমপি
গেল ১০ মাসে রাজধানীতে ১৯৮ হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে : ডিএমপি

৩৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

সুদানে গণহত্যা ও সহিংসতা অব্যাহত, জাতিসংঘের উদ্বেগ
সুদানে গণহত্যা ও সহিংসতা অব্যাহত, জাতিসংঘের উদ্বেগ

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৪৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

লি‌বিয়া থে‌কে দে‌শে ফি‌রলেন ১৭০ বাংলা‌দে‌শি
লি‌বিয়া থে‌কে দে‌শে ফি‌রলেন ১৭০ বাংলা‌দে‌শি

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গীতে ৬ গুদাম ভস্মীভূত
টঙ্গীতে ৬ গুদাম ভস্মীভূত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সঙ্গে ‌‘মুখোমুখি’ আলোচনায় প্রস্তুত ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট মাদুরো
ট্রাম্পের সঙ্গে ‌‘মুখোমুখি’ আলোচনায় প্রস্তুত ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট মাদুরো

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ও জামায়াতের সঙ্গে ইসির সংলাপ বুধবার
বিএনপি ও জামায়াতের সঙ্গে ইসির সংলাপ বুধবার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফোনে ইন্টারনেটের গতি বাড়ানোর উপায়
ফোনে ইন্টারনেটের গতি বাড়ানোর উপায়

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

'রাশিয়ার ড্রোন হামলা মোকাবিলায় সক্ষম নয় ইউরোপ'
'রাশিয়ার ড্রোন হামলা মোকাবিলায় সক্ষম নয় ইউরোপ'

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের তাপমাত্রা আগামী সপ্তাহ থেকে ক্রমশ কমবে
দেশের তাপমাত্রা আগামী সপ্তাহ থেকে ক্রমশ কমবে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিষ্টি আলুর পুষ্টিগুণ
মিষ্টি আলুর পুষ্টিগুণ

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা
সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় গণবিয়ে আয়োজন করছে আরব আমিরাত
গাজায় গণবিয়ে আয়োজন করছে আরব আমিরাত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ
রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কবে আসছে এফ-৪৭?
কবে আসছে এফ-৪৭?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!
সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক
রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ