শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৯ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯

ব্ল্যাকমেইলের শিকার তারকারা

প্রিন্ট ভার্সন
ব্ল্যাকমেইলের শিকার তারকারা

তারকাখ্যাতি যেমন গর্বের তেমন আশঙ্কারও। হাজার ভক্তের মাঝে ঘাপটি মেরে থাকা সুবিধালোভীরা সৃষ্টি করে নানা ধরনের বিড়ম্বনা। মোটা অঙ্কের অর্থ হাতিয়ে নিতে এসব তারকার গোপন তথ্য প্রকাশ্যে আনার হুমকি দেওয়া হয়। নিজেদের তারকাখ্যাতির সঙ্গে অর্থনৈতিক ক্ষমতা থাকা সত্ত্বেও নানা সময়ে ব্যক্তিগত ব্ল্যাকমেইলের শিকার হয়েছেন বহু তারকা। বিস্তারিত জানাচ্ছেন- তানিয়া তুষ্টি

 

জেফ বেজোস

বেজোসের প্রেমিকা লরেনের সঙ্গে অন্তরঙ্গ ছবি প্রকাশের হুমকি

বহুজাতিভিত্তিক তথ্যপ্রযুক্তিবিষয়ক ই-কমার্স সাইট আমাজন ডটকম। এর প্রতিষ্ঠাতা জেফ বেজোস সম্প্রতি শিকার হয়েছেন ব্ল্যাকমেইলের। বিশ্বের এই শীর্ষ ধনীর অভিযোগ মার্কিন ট্যাবলয়েড সাময়িকী ন্যাশনাল এনকোয়ারারের মালিক ডেভিড পেকারের বিরুদ্ধে। বৃহস্পতিবার এক ব্লগ পোস্টে বেজোস জানান, একটি ই-মেইল আমেরিকান মিডিয়া ইনকরপোরেশনের (এএমআই) প্রতিনিধির পক্ষ থেকে তাকে হুমকিস্বরূপ দেওয়া হয়েছে। বেজোস ও তার প্রেমিকা লরেন সানচেজের অন্তরঙ্গ ছবি প্রকাশের কথাও বলা হয়েছে তাতে। বেজোসের অভিযোগ, ওই প্রতিষ্ঠান তাকে একটি তদন্ত করতে নিষেধ করেছে। স্ত্রী ম্যাকেঞ্জির বিচ্ছেদ হতেই ম্যাগাজিনটি বেজোসের পরকীয়া নিয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করে। শত্রুতার জেরে এমনটি হতে পারে বলে ধারণা তার। বেজোস বলেন, ওয়াশিংটন পোস্টের মালিক হয়ে তিনি অনেক শক্তিশালী মানুষের শত্রু হয়েছেন, যেমন ডোনাল্ড ট্রাম্প। তিনি এএমআইয়ের বস পেকারের বন্ধু।

 

জ্যানেট জ্যাকসন

দাম্পত্য গোপনীয়তা প্রকাশের ভয় দেখিয়ে ২০ মিলিয়ন ডলার দাবি প্রাক্তন স্বামীর ।

জ্যানেট জ্যাকসনের সঙ্গে ১৩ বছর সংসার করেন রেনি এলিজান্ডো। কিন্তু তারা দুজনই বিচ্ছেদকে বেছে নেন। শীর্ষ তারকাখ্যাতি থাকায় জ্যানেটের প্রতি প্রতিহিংসাও জন্মে রেনি এলিজান্ডোর। তখন তিনি লিখিতভাবে একটি বড় অঙ্কের অর্থ দাবি করে বসেন জ্যানেটের কাছে। রেনি লিখিত দাবিতে উল্লেখ করেন, নিজেদের দাম্পত্য জীবনের সব গোপনীয় ছবি ও তথ্য সংযুক্ত করে একটি বই প্রকাশ করবেন। এমনকি বইটিতে রেনির সাবেক সম্পর্কগুলোও উল্লেখ থাকবে। এখন জ্যানেট যদি রেনিকে ২০ মিলিয়ন ডলার দিতে রাজি থাকে তবে এসবের কিছুই হবে না। এ পরিস্থিতিতে জ্যানেট আদালতের শরণাপন্ন হন। পরে অবশ্য এই মামলার কোনো কিছুই প্রকাশ্যে আসেনি। ধারণা করা হয়, জ্যানেট মোটা অঙ্কের অর্থের বিনিময়ে প্রাক্তন স্বামীর মুখ বন্ধ করেছেন।

 

 

গিগি হাদিদ

আইক্লাউড হ্যাক করে হ্যাকারদের উচ্চ দাবি। অন্যথায় বিক্রি হবে সব তথ্য।

ক্যালিফোর্নিয়ার নামকরা মডেল ও টিভি ব্যক্তিত্ব গিগি হাদিদ। ২০১৫ সালে বিপাকে পড়েছিলেন নিজের আইফোনটি হ্যাক হওয়ায়। একটি গ্রুপ তার ফোন হ্যাক করে ব্যক্তিগত অনেক ছবি ও ভিডিও প্রকাশ করার হুমকি দেয়। যদি গিগি তাদের দাবি পূরণ না করে তারা ফোন থেকে প্রাপ্ত কিছু কন্টেন্টও বিভিন্ন আউটলেটে বিক্রি করে দেবে বলে জানায়। মডেল এতে ঘাবড়ে না গিয়ে পুলিশের সঙ্গে যোগাযোগ করেন। এমনকি প্রাইভেট সিকিউরিটি ফার্মের সঙ্গেও একটি চুক্তি করেন। শেষমেষ অবশ্য আইনশৃঙ্খলা বিভাগ তাকে পুরোপুরি সমর্থন দিতে ব্যর্থ হয়। তাই কোনোভাবেই যেন হ্যাকারদের দাবি উপেক্ষা করার উপায়ই ছিল না। অথচ অন্যান্য সেলিব্রেটিদের যেভাবে আইক্লাউড হ্যাক করা হয় এটিও তার থেকে ভিন্ন কিছু ছিল না। যা হোক, হাদিদের ভাগ্য কিছুটা ভালো ছিল, হ্যাকাররা তাকে অনেক হুমকি-ধমকি দিলেও সেভাবে বিপাকে ফেলেনি এ মডেলকে।

 

 

জেনিফার লোপেজ

নিরাপত্তারক্ষী হয়েছিলেন নিরাপত্তা ভঙ্গের কারণ, দাবি করে বসেন বড় মাপের চাঁদা।

নিয়োগের এক মাসের মাথায় নিজের সিকিউরিটি প্রধান হ্যাকব ম্যানুকিয়ানের বিরুদ্ধে জোর ব্যবস্থা নেন জেনিফার লোপেজ। তিনি বুঝে যান, নিরাপত্তা দেওয়ার বদলে চরম বিপদের কারণ হয়ে উঠেছেন এই নিরাপত্তা রক্ষী। এই সিকিউরিটি প্রধান জেনিফার লোপেজের ব্যক্তিগত অনেক কথোপোকথন ফাঁস করার হুমকি দিয়ে আসছিলেন। জেনিফারের সার্বক্ষণিক চলাফেরার সঙ্গী হওয়ার সুবাদে সিকিউরিটি প্রধান পেয়ে গিয়েছিলেন গোপন কিছু তথ্য। সেটিই মূলত কাজে লাগিয়ে হাতিয়ে নিতে চেয়েছিলেন ২.৮ মিলিয়ন ডলার। কিন্তু লোপেজ আদালতের সাহায্য নেন। ক্ষতিপূরণ হিসেবে লোপেজ উল্টো ২০ মিলিয়ন দাবি করেন সিকিউরিটির কাছে। এরপর নিজের নিরাপত্তায় দুজন পুলিশকে হায়ার করেন।

 

 

জে. কোল

রিটুইটের আশায় বোনকে জিম্মি করে পছন্দের র‌্যাপারকে শর্ত দেয় গুলির।

২০১৩ সালে গানের অ্যালবাম ‘বর্ন সিনার’ প্রকাশের পর ভক্তদের ভালোবাসায় ব্যাপক খুশি ছিলেন র‌্যাপার জে. কোল। অ্যালবামটি এত বেশি শ্রোতা আকর্ষণ তৈরি করে যে, মাত্র কয়েক মাসের মধ্যে তার খ্যাতি আকাশ ছোঁয়। কিন্তু বেশি খ্যাতিও যে কখনো কখনো বিড়ম্বনার কারণ হয়, তা হাড়ে হাড়ে টের পেয়েছিলেন জে. কোল। ভক্তদের একজন ক্যাপশনসহ একটি ছবি টুইট করেন। ছবিতে একটি ছোট বাচ্চাকে বন্দুক তাক করা। আর ক্যাপশনে লেখা, তিনি যদি জে. কোলের রিটুইট না পান তবে নিজের বোনকে গুলি করবেন। কোল এতে ঘাবড়ে যান এবং দ্রুত রিটুইট করেন। কোলের মনে হয়েছে, এই পর্যন্ত তিনি যত ফলোয়ারের পাল্লায় পড়েছেন এই ঘটনাটি ছিল সবচেয়ে মর্মান্তিক। পরে অবশ্য পুলিশ অভিযানে সেই টুইটকারীকে খুঁজে বের করা হয়। তিনি গুলি করার জন্য ব্যবহার করেন বিবি-গান। এমন কাজের জন্য অবশ্য ক্ষমাও চান সেই ভক্ত।

 

 

জন ট্রাভোল্টা

ছেলের মৃত্যুর জন্য দায়ী করা হয় স্বয়ং বাবাকে, দাবি করা হয় মোটা অঙ্কের চাঁদাও।

প্রতিটি মানুষের জীবনে কমবেশি বিপদ আসে। তেমনি জন ট্রাভোল্টা বিপদে পড়েছিলেন ২০০৯ সালে। ১৬ বছরের ছেলেকে হঠাৎ হারিয়ে দিশেহারা। ঠিক তখনই একটি পক্ষ ছেলের মৃত্যুর জন্য তাকে দোষী সাব্যস্ত করে। এমনকি মোটা অঙ্কের চাঁদাও দাবি করে তারা। এক অ্যাম্বুলেন্স ড্রাইভার ও এক আইনজীবী ট্রাভোল্টার স্বাক্ষরিত একটি ডকুমেন্ট ব্যবহার করে এমন কূটচাল চালে।  সেই ডকুমেন্টে ট্রাভোল্টা ডাক্তারি সেবাকে অগ্রাহ্য করেছিলেন। কোর্ট দাবি করে, সামান্য ইনজুরিতে কেউ ডাক্তারি সেবা অগ্রাহ্য করতে পারে কিন্তু জীবন-মরণের বিষয়ে করলে অবশ্যই তিনি দায়ী হবেন। এই মর্মে ছেলের মৃত্যুর জন্য হলিউড স্টার ট্রাভোল্টাকে ২৫ মিলিয়ন ডলার ক্ষতিপূরণ দিতে হবে। বিপদের ওপর বিপদ আসায় শরণাপন্ন হন পুলিশের। ছেলে হারানো কোনো পরিবারের প্রতি আদালতের এমন আচরণ হৃদয়বিদারক বলে দাবি করে পুলিশ। পরে পুলিশ মুক্তির ব্যবস্থাও করে।

 

ফারাহ আব্রাহাম

নিজেদের অন্তরঙ্গ ভিডিও নিয়ে ব্ল্যাকমেইল করেন ফারাহর কো-আর্টিস্ট লি রিচেস।

ফারাহ আব্রাহামের সঙ্গে সব সময় যা কিছু ঘটে তা শেষমেষ জটিল আকার ধারণ করে। ঠিক তেমনি একটি ঘটনা ঘটে কো-আর্টিস্ট জনাথন লি রিচেসের বেলায়ও। এই কো-আর্টিস্ট ফারাহকে ব্ল্যাকমেইলের শিকারে পরিণত করেন। তাদের একটি অন্তরঙ্গ মুহূর্তের ভিডিও করা হয়, যা ফারাহ জানতেনই না। এই ভিডিও ফাঁসের ভয় দেখিয়ে প্রতি মাসে ১ হাজার ডলার করে আদায় করে ছেড়েছেন লি রিচেস। এমনকি বিভিন্ন এন্টারটেইনমেন্ট সাইটে ভিডিওগুলো বিক্রি করে দেওয়ার ভয়ভীতিও দেখানো হয় তাকে। পরিস্থিতি জটিল হলে বিষয়টি আদালত পর্যন্ত গড়ায়। পরে অবশ্য এটি নিয়ে দুই পক্ষের কেউ মুখ খোলেননি। ধারণা করা হয় নিজেরা আপস করে নিয়েছেন।

 

 

ক্রাউফোর্ড-গার্বার

পারিবারিক অনুষ্ঠানে মেয়ের সঙ্গে   ছবি নিয়ে বিপাকে পড়েন মডেল জুটি।

২০০৯ সালে মডেল কিনডি ক্রাউফোর্ড এবং মডেল ও ব্যবসায়ী স্বামী র‌্যান্ডি গার্বার একটি বিরক্তিকর পরিস্থিতিতে পড়েছিলেন। পারিবারিক অনুষ্ঠানে বাচ্চাদের খেলা চলাকালীন তাদের মেয়ে কিয়ার সঙ্গে একটি ছবি তোলে ক্রাউফোর্ডের মা। ছবিটি নিতান্তই মজা করেই তোলা হয়। ক্রাউফোর্ড-গার্বার কেউই অবগত নন ছবিটির বিষয়ে। কিন্তু যেভাবেই হোক ছবিটি ইডিস কায়লার নামের একজনের হাতে পেঁৗঁছায়। আর তখনি ঝামেলা বাধে। ছবিটি প্রকাশ্যে আনার হুমকি দেয় কায়লার। ১ হাজার ডলারে কায়লারকে আপসে আনতে চাইলেও তিনি দাবি করেন ১ লাখ ডলার। ক্রাউফোর্ড-গার্বার কোনোরকম ঝুঁকি নেননি, দ্রুত পুলিশকে ব্যাপারটি জানান। তাদের অভিযোগ পেয়ে দ্রুততার সঙ্গে এফবিআই কায়লারকে আটক করে। ফলে বিব্রতকর পরিস্থিতি থেকে রেহাই পান এ মডেল জুটি।

 

 

টম ও কেটি

বিয়ের অপ্রকাশিত ছবি প্রকাশের হুমকি দিয়ে ১.৩ মিলিয়ন ডলার দাবি।

২০০৬ সালে বেশ ঢাকঢোল পিটিয়ে ইতালিতে বিয়ে করেন হলিউডের আলোচিত দুই তারকা টম ক্রুজ ও কেটি হোমস। বিশ্ব মিডিয়ায় তাদের বিয়ের সংবাদ ফলাও করে প্রকাশও হয়। কিন্তু সেই বছরই তারা বড় মাপের একটি চাঁদাবাজির হুমকিতে পড়েন। তাদের বিয়ের সময় নিযুক্ত ফটোগ্রাফারের কম্পিউটারটি নষ্ট হয়ে যায়। বিপদ শুরু হয় তখনই। কম্পিউটারটি সারিয়ে নিতে নিয়ে যান একটি দোকানে। সেখানকার সারাইকারী মার্ক লুইস গিটলম্যান পেয়ে যান টম-কেটির কিছু অপ্রকাশিত অন্তরঙ্গ ছবি। এই ছবিগুলো প্রকাশের হুমকি দিয়ে ১.৩ মিলিয়ন ডলার দাবি করে বসেন টমের কাছে। কিন্তু এই লোকের বদ উদ্দেশ্য ভেস্তে যায়। এফবিআই তাকে আটক করে অল্প দিনের মধ্যে।

 

 

 

ক্রিস জেনার

আইক্লাউড হ্যাক করে ছবি ও গোপন ক্যামেরায় নগ্ন ফুটেজ ধারণ করে ব্ল্যাকমেইল।

২০১৫ সালে ওয়েব সেলিব্রেটি হিসেবে নিজের নাম উজ্জ্বল করেন ক্রিস জেনার। কিন্তু এই তারকাকে বিপাকে ফেলা হয় আইক্লাউড হ্যাক করে। কোনো এক হ্যাকার গ্রুপ তার আইক্লাউড হ্যাক করে বড় অঙ্কের চাঁদা দাবি করে বসে। শুধু দাবিই করে না, তারা আদায় করেও ছাড়ে। এরপর আবার সেই হ্যাকার গ্রুপ জেনারের ওয়াশরুমে গোপন ক্যামেরা সেট করে নগ্ন ফুটেজ সংগ্রহ করে। এবারও দাবি করে মোটা অঙ্কের চাঁদা। তখন ক্রিস জেনারকে ভিডিও ফুটেজটি কিনে নিতে বলা হয়। কিন্তু তিনি তা কিনতে রাজি হননি। পরবর্তী ঘটনার বিস্তারিত পুলিশকে জানান। পুলিশ সঙ্গে সঙ্গে ব্যবস্থা নেয়। ঘটনাটি তার জীবনের প্রথম হয়রানি নয়। এর আগেও তার ফোনকল ট্র্যাক করে একাধিক নম্বর থেকে বলা হয়, ক্রিসের অ্যাডাল্ট ভিডিও তাদের কাছে আছে। ফলে এবারও তিনি খুব বেশি ঘাবড়াননি।

এই বিভাগের আরও খবর
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
সর্বশেষ খবর
ফের মা হচ্ছেন অভিনেত্রী, ‘দ্বিগুণ ঝামেলা’ বলছেন স্বামী
ফের মা হচ্ছেন অভিনেত্রী, ‘দ্বিগুণ ঝামেলা’ বলছেন স্বামী

১ সেকেন্ড আগে | শোবিজ

ডিবির সাইবার সাপোর্ট সেন্টার উদ্বোধন
ডিবির সাইবার সাপোর্ট সেন্টার উদ্বোধন

৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

মানবদেহে অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ সংযোজন অধ্যাদেশ জারি
মানবদেহে অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ সংযোজন অধ্যাদেশ জারি

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

কেরানীগঞ্জে ইয়াবা ও গাঁজাসহ দুই মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে ইয়াবা ও গাঁজাসহ দুই মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেনী সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
ফেনী সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় গাড়ি চালকের মৃত্যুর ঘটনায় সার্ভেয়ারের বিরুদ্ধে মামলা
কুষ্টিয়ায় গাড়ি চালকের মৃত্যুর ঘটনায় সার্ভেয়ারের বিরুদ্ধে মামলা

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পেশির চোটে মাঠের বাইরে মিলিতাও
পেশির চোটে মাঠের বাইরে মিলিতাও

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা কলেজে শুভসংঘের উদ্যোগে ‘দেশ গঠনে তরুণদের ভূমিকা’ শীর্ষক আলোচনা
ঢাকা কলেজে শুভসংঘের উদ্যোগে ‘দেশ গঠনে তরুণদের ভূমিকা’ শীর্ষক আলোচনা

২০ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ইন্দোনেশিয়ায় অগ্ন্যুৎপাতের পর শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় অগ্ন্যুৎপাতের পর শক্তিশালী ভূমিকম্প

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা ক্যাপিটালসের মেন্টরের দায়িত্বে শোয়েব আখতার
ঢাকা ক্যাপিটালসের মেন্টরের দায়িত্বে শোয়েব আখতার

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

৩৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

মুন্সীগঞ্জের টঙ্গিবাড়ীতে আইনশৃঙ্খলা কমিটির মাসিক সভা অনুষ্ঠিত
মুন্সীগঞ্জের টঙ্গিবাড়ীতে আইনশৃঙ্খলা কমিটির মাসিক সভা অনুষ্ঠিত

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিশুদের মোবাইল আসক্তি কমাতে কলারোয়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের শিক্ষা সামগ্রী উপহার
শিশুদের মোবাইল আসক্তি কমাতে কলারোয়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের শিক্ষা সামগ্রী উপহার

৪০ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গাজায় ইসরায়েলের হামলা 'বিপজ্জনক উসকানি' : হামাস
গাজায় ইসরায়েলের হামলা 'বিপজ্জনক উসকানি' : হামাস

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৫৯৭ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৫৯৭ মামলা

৪৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

হামলায় জড়িতদের গ্রেফতারে রাবি শিক্ষার্থীদের মহাসড়ক অবরোধ
হামলায় জড়িতদের গ্রেফতারে রাবি শিক্ষার্থীদের মহাসড়ক অবরোধ

৪৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নবীনগরে জোড়া খুনের ঘটনায় গ্রেফতার আরও ৩
নবীনগরে জোড়া খুনের ঘটনায় গ্রেফতার আরও ৩

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে যুবদল নেতা হত্যার আসামিদের গ্রেপ্তারের দাবিতে মানববন্ধন
মুন্সীগঞ্জে যুবদল নেতা হত্যার আসামিদের গ্রেপ্তারের দাবিতে মানববন্ধন

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জবিতে প্রথম বর্ষের ভর্তি আবেদন শুরু, থাকছে নেগেটিভ নম্বর
জবিতে প্রথম বর্ষের ভর্তি আবেদন শুরু, থাকছে নেগেটিভ নম্বর

৫২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে জহুর চান বিবি মহিলা কলেজে সাহিত্য আড্ডা
বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে জহুর চান বিবি মহিলা কলেজে সাহিত্য আড্ডা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

দেশজুড়ে তাপমাত্রা কমছে, বাড়ছে শীতের আমেজ
দেশজুড়ে তাপমাত্রা কমছে, বাড়ছে শীতের আমেজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পার্শ্ববর্তী দেশে বসে ফ্যাসিবাদরা দেশকে অস্থিতিশীল করার চেষ্টা চালাচ্ছে
পার্শ্ববর্তী দেশে বসে ফ্যাসিবাদরা দেশকে অস্থিতিশীল করার চেষ্টা চালাচ্ছে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভাঙ্গায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে চার মামলা, আসামি আ.লীগ নেতাসহ ১৮৩
ভাঙ্গায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে চার মামলা, আসামি আ.লীগ নেতাসহ ১৮৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চেক প্রজাতন্ত্রে দুটি ট্রেনের মুখোমুখি সংঘর্ষে আহত অর্ধশতাধিক
চেক প্রজাতন্ত্রে দুটি ট্রেনের মুখোমুখি সংঘর্ষে আহত অর্ধশতাধিক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রূপগঞ্জে বিএনপির মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত
রূপগঞ্জে বিএনপির মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

যাত্রাবাড়ীতে ধানের শীষের গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে ধানের শীষের গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তিন রাজস্ব আইনের ইংরেজি সংস্করণের গেজেট প্রকাশ
তিন রাজস্ব আইনের ইংরেজি সংস্করণের গেজেট প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ময়মনসিংহ মেডিকেলে ডেঙ্গুতে নারীর মৃত্যু
ময়মনসিংহ মেডিকেলে ডেঙ্গুতে নারীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অর্থ বাঁচাতে গোল না করার অনুরোধ বার্সার, হতভম্ব হয়ে যান লেভানডস্কি
অর্থ বাঁচাতে গোল না করার অনুরোধ বার্সার, হতভম্ব হয়ে যান লেভানডস্কি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার
মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!
আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা