শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৪ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ আপডেট:

দেশ-বিদেশে প্রেমের প্রাসাদ

অনন্ত প্রেমের সাক্ষ্য বহন করে দেশ-বিদেশে গড়ে উঠেছে বহু অট্টালিকা। বিশ্ব ভালোবাসা দিবসে এমন কয়েকটি অট্টালিকা নিয়ে লিখেছেন- মেজর নাসির উদ্দিন আহাম্মেদ (অব.), পিএইচডি
প্রিন্ট ভার্সন
দেশ-বিদেশে প্রেমের প্রাসাদ

মিষ্টি প্রেমের অপূর্ব সৃষ্টি সুইট হার্ট অ্যাবে [স্কটল্যান্ড]

স্কটল্যান্ডে মায়াময় এক উপাসনালয়ের নাম সুইট হার্ট অ্যাবে। ১৩ শতকে ডারভোরগুইল্লা নামের এক মহান প্রেমিকা তার স্বামীর স্মরণে স্কটল্যান্ডের শান্ত-সিগ্ধ জলাশয় পাওবার্নের তীর ঘেঁষে গড়ে তোলেন সুইট হার্ট অ্যাবে। জন্মসূত্রে রাজ পরিবারের সদস্য ছিলেন ডারভোরগুইল্লা। তার সঠিক জন্মতারিখ জানা ছিল না কারও। তবে সবার ধারণা মাত্র ১৩ বছর বয়সে তার বিয়ে হয়, যা সে যুগেও বাল্যবিয়ে হিসেবে বিবেচিত হতো।

স্বামী স্যার জনের তুলনায় অধিক সম্পদশালী হলেও স্বামীকে মনপ্রাণ উজাড় করে ভালোবাসতেন ডারভোরগুইল্লা। প্রকৃতির এক বিরূপ আচরণে ১২৬৯ সালে প্রিয় স্ত্রীকে শোক সাগরে ভাসিয়ে ওপারে পাড়ি জমান স্যার জন। স্বামীর এই মৃত্যু মেনে নিতে পারেননি ডারভোরগুইল্লা। তাই তার হৃৎপিণ্ডকে একটি মূল্যবান আইভোরি পাথরের পাত্রে প্রক্রিয়াজাত করে সংরক্ষণ করেন এবং রুপা দিয়ে আবৃত করে রাখেন। ডারভোরগুইল্লা তার জীবদ্দশায় আর কখনো হাতছাড়া করেননি এই বিশেষ পাত্রটি। দেশ-বিদেশে যেখানে যেতেন, সেখানেই নিয়ে যেতে ভুলতেন না প্রিয় স্বামীর এই স্মৃতি। প্রকৃতির স্বাভাবিক নিয়মে বর্তমানে প্রচলিত বিশ্ব ভালোবাসা দিবসের ১৭ দিন আগে অর্থাৎ ২৮ জানুয়ারি ১২৯০ সালে মৃত্যু ঘটে এই স্বামীভক্ত ডারভোরগুইল্লার। মৃত্যুর পর সুইটহার্ট অ্যাবেতে স্বামীর পাশেই সমাহিত করা হয় ডারভোরগুইল্লাকে। একই কবরে সমাহিত করা হয় তার স্বামীর সংরক্ষিত হৃৎপিণ্ড। স্থানীয় লাল রঙের বালি পাথরে নির্মিত এই উপাসনালয় কিছুটা ধ্বংস হলেও প্রেমের অমর সাক্ষী হয়ে আজও দাঁড়িয়ে আছে এর অংশবিশেষ।

 

প্রেমের প্রলয়ে গড়া প্রবাল প্রাসাদ  [যুক্তরাষ্ট্র]

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের এক রোমাঞ্চকর স্থান ফ্লোরিডার মায়ামি। এই মায়ামিতে আগত দর্শনার্থীদের বাড়তি আকর্ষণ অমর প্রেমের অপার নিদর্শন কোরাল ক্যাসেল। যাকে বাংলায় বলা যায় প্রবাল প্রাসাদ। ইতিহাস সাক্ষ্য দেয়, বিংশ শতাব্দীর গোড়ার দিকে অ্যাডওয়ার্ড লিড স্ক্যাল নিল নামের এক যুবকের জীবনে নেমে আসে হৃদয়ভাঙা এক করুণ অধ্যায়। ২৬ বছর বয়সী  অ্যাডওয়ার্ড ভালোবাসতেন তার শোড়ষী প্রেমিকা লাটভিয়ায় বসবাসরত অ্যাগনেস স্কাভস্টকে। প্রেমের সফল পরিণতির প্রত্যয়ে উভয়ে সিদ্ধান্ত নেন বিয়ে করার। কিন্তু অজ্ঞাত কারণে বিয়ের নির্ধারিত তারিখের এক দিন আগে শ্রেফ না বলে দেন প্রেমিকা অ্যাগনেস। মনের দুঃখে লাটভিয়া ছেড়ে যুক্তরাষ্ট্রে পাড়ি জমান অ্যাডওয়ার্ড। যুক্তরাষ্ট্রে এসেই হতভাগ্য অ্যাডওয়ার্ড যক্ষা রোগে ভুগতে থাকেন। রোগ থেকে সেরে উঠে অ্যাডওয়ার্ড তার হারানো প্রেমের স্মরণে অতি গোপনে প্রবাল পাথরের এক প্রাসাদ গড়ার শপথ নেন। ঐতিহাসিকদের মতে ১৯২১ সালে এই প্রবাল প্রাসাদ তৈরির কাজ শুরু করেন অ্যাডওয়ার্ড। এরপর প্রত্যক্ষভাবে প্রায় ২৮ বছরের নিরলস প্রচেষ্টায় নির্মিত হয় এই প্রবাল প্রাসাদ। ১০০ পাউন্ড ওজন আর ৫ ফুট উচ্চতার এই মানুষটিই প্রবাল পাথরের ব্লক কেটে কেটে গোপনে নিয়ে এসে তৈরি করেন এই প্রবাল প্রাসাদ। অপূর্ব শৈলীতে গড়া এই কোরাল ক্যাসেল পর্যটকদের জন্য অন্যতম আকর্ষণীয় স্থান। চলচ্চিত্র, টিভি সিরিয়ালসহ বহু নান্দনিক অনুষ্ঠান আয়োজিত হয় এই প্রবাল প্রাসাদে। তবে উল্লেখযোগ্য হলো, অ্যাডওয়ার্ডের এই ব্যতিক্রমধর্মী প্রয়াসের বিষয়টি গোপনে দেখে ছিলেন ওরভাল ইরউইন। তার দেখা অ্যাডওয়ার্ডের এই প্রেমের সংগ্রামের বাস্তবচিত্র ফুটে উঠেছে তার একটি বইয়ে, যার নাম Mr. Can’t is Dead অর্থাৎ ‘পারিব না সাহেবের মৃত্যু ঘটেছে।’ আর প্রেমিক-প্রেমিকাদের একবার হলেও দেখা উচিত এই প্রবাল প্রাসাদ।

 

প্রেমিক-প্রেমিকা ও ভূতের পছন্দ থর্নউড ক্যাসেল  [যুক্তরাষ্ট্র]

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটন শহরের যান্ত্রিক জীবনে প্রেমময় শান্তির মার্কিন পরশের আশায় প্রেমিক-প্রেমিকারা এক নজর চেয়ে দেখেন থর্নউড ক্যাসেলের প্রাসাদ। অনেক মার্কিনির ধারণা আজো অসংখ্য প্রেমিক-প্রেমিকার অশরীরী আত্মা ঘুরে বেড়ায় এই প্রাসাদে। তাই কেউ কেউ বলেন ভূতের বানানো প্রাসাদ। অনেকেরই মনে হয় ভালোবাসার প্রাসাদ। এই প্রাসাদটি নির্মাণের পেছনে রয়েছে এক রোমান্টিক বাস্তবতা। ১৯ শতকের শেষভাগে যুক্তরাষ্ট্রের এক ধনী ব্যাংকার হিসেবে সুপরিচিত ছিলেন চেস্টার থর্ন নামের এক সম্ভ্রান্ত পুরুষ। স্ত্রী এন্নাথর্নকে অন্ধের মতো ভালোবাসতেন তিনি। এন্না এক সময় প্রাসাদপম একটি বাড়িতে বসবাসের ইচ্ছা পোষণ করেন। স্ত্রীর ইচ্ছা পূরণে কোনো কার্পণ্য করেননি স্বামী চেস্টার থর্ন। ইংল্যান্ডে গিয়ে স্ত্রীর পছন্দ অনুসারে একটি পুরনো প্রাসাদ কিনে ফেলেন। তারপর তিনটি জাহাজে ভর্তিকরে পুরো প্রাসাদের প্রতিটি ইট থেকে শুরু করে সবই নিয়ে আসেন যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটনে। এর মধ্যে ৪০০ বছরের পুরনো ইটও ছিল। এরপর শুরু হয় প্রাসাদ তৈরির মহাযজ্ঞ। স্থপতি কির্কল্যান্ড কার্টারের তত্ত্বাবধানে অতি নিখুঁতভাবে এই নির্মাণ কাজ শুরু হয় ১৯০৮ সালে। চার বছরের মাথায় ২৮টি বেডরুমসহ মোট ৫৪টি রুম আর ২২টি বাথরুম নিয়ে গড়ে ওঠে স্ত্রী এন্নার মনের মতো এক প্রাসাদ। প্রাসাদের বাড়তি সৌন্দর্য দিতে চতুর্দিকের ৩৭ একর জমিতে গড়ে তোলা হয় ব্রিটিশ ঐতিহ্যে বাাগান। এক শুভক্ষণে চেস্টার থর্ন তার প্রিয়তমা স্ত্রী এন্না এবং কন্যা অনিতাকে নিয়ে প্রাসাদে ওঠেন। প্রাসাদ রক্ষণাবেক্ষণের জন্য ২৮ জন মালি, ৪০ জন কর্মচারী নিয়োগ করা হয়। ২০০২ এ এবিসি টেলিভিশনের জনপ্রিয় সিরিজ ‘রোজ রেড’ অভিনীত হয় এই প্রাসাদে।

 

কন্যার প্রতি বাবার ভালোবাসার প্রতীক পরী বিবির মাজার

ভালোবাসার গণ্ডি কেবল স্বামী-স্ত্রী কিংবা প্রেমিক-প্রেমিকার মধ্যে আবদ্ধ থাকার মতো নয়। দেশে দেশে ভালোবাসার ফল্গুধারা বয়ে গেছে আপন-পর-নির্বিশেষে সবার মাঝে। কন্যার প্রতি বাবার প্রচণ্ড  ভালোবাসার এক অপূর্ব নিদর্শন রয়েছে আমাদের এ দেশেই। তাও আবার খোদ ঢাকায়। সপ্তদশ শতকে মোঘল শাসনামলে বাংলার সুবেদার ছিলেন শায়েস্তা খান। সুশাসক ও প্রজাবৎসল শাসক হিসেবে তার খ্যাতি রয়েছে। প্রচলিত আছে যে, তার আমলে টাকায় আট মণ চাল পাওয়া যেত। প্রজাবৎসল এই সুবেদার ছিলেন প্রবল কন্যাবৎসল। তার আদরের কন্যা ছিলেন ইরান দুখত্ রহমত বানু ওরফে পরি বিবি। বেশ ঘটা করেই শায়েস্তা খান তার কন্যা পরি বিবির বিয়ে দেন মোঘল সম্রাট আওরঙ্গজেবের সুযোগ্য পুত্র প্রিন্স মোহাম্মদ আজমের সঙ্গে। এই বিয়ে অনুষ্ঠিত হয় ১৬৬৮ সালের ৩ মে। তখন এক লাখ ৮০ হাজার টাকা দেনমোহর ধার্য করে এই বিয়ে হয়। মোঘল রাজপুত্র আজম পরি বিবিকে নিয়ে ঢাকায়ই থাকতেন। বাবার সংসার এবং সুবেদারি শাসন তথা রাজনীতিতে পরি বিবির প্রভাব ছিল লক্ষ্য করার মতো। কিন্তু মাত্র ১৬ বছরের বিবাহিত জীবনের মাথায় কন্যাবৎসল বাবা শায়েস্তা খান ও স্বামী মোহাম্মদ আজমকে রেখে অকাল মৃত্যুবরণ করেন পরি বিবি। এই মৃত্যুর আগে থেকেই ঢাকার প্রতিরক্ষার জন্য লালবাগের দুর্গ নির্মিত হচ্ছিল। কন্যার মৃত্যুতে দুর্গের অবশিষ্ট নির্মাণকাজ বন্ধ করে দেন শায়েস্তা খান। প্রিয় কন্যার অন্তিম ঠাঁই হয় লালবাগ দুর্গের মসজিদের পূর্ব পাশে। এরপর কবরের ওপর শায়েস্তা খান নির্মাণ করেন এক-গম্বুজ বিশিষ্ট সমাধি। যার নাম পরি বিবির মাজার। এর কেন্দ্রীয় কক্ষে রয়েছে পরিবিবির কবর। যার চতুর্পাশে রয়েছে আটটি পৃথক কক্ষ। এ যেন প্রিয় কন্যা পরি বিবির প্রতি পিতা শায়েস্তো খানের হৃদয় থেকে অষ্ট প্রহরব্যাপী বহমান স্নেহ আর ভালোবাসার এক জীবন্ত উপাখ্যান।

 

ভালোবাসার তীর্থভূমি তাজমহল

পৃথিবীর সেরা প্রেমের নির্দশন রূপে পরিচিত ভারতের উত্তরপ্রদেশের আগ্রায় ৪২ একর জায়গাজুড়ে গড়ে ওঠা স্মৃতিসৌধ ও সমাধি তাজমহল। ইরানের স্থপতি ওস্তাদ আহমদ লাহোরির নেতৃত্বে দেশ-বিদেশের একদল স্থপতি তাজমহলের নকশা করেন। তাজমহলের প্রতিটি পাথর, ধূলি, বালি ও কণায় যেন জড়িয়ে আছে মোঘল বংশের পঞ্চম সম্রাট মির্জা সাহাব উদ্দিন, বেগ মোহাম্মদ খান খুররম ওরফে সম্রাট শাহজাহান আর তার প্রাণপ্রিয় স্ত্রী আরজুমান্দ বানু ওরফে মুমতাজ মহলের ঐশ্বরিক প্রেমের জীবন্ত ছবি। বর্তমানে প্রচলিত বিশ্ব ভালোবাসা দিবসের ১৫ দিন আগে অর্থাৎ ৩০ জানুয়ারি ১৬০৭ সালে শাহজাহান ও মমতাজের শুভ বাগদান অনুষ্ঠিত হয়। তখন শাহজাহানের বয়স ১৫ আর মমতাজের ১৪। বাগদানের পাঁচ বছর পর তাদের বিয়ে হয়। ভালোবেসে শাহজাহান স্ত্রীর খেতাব দেন মমতাজ মহল, যার অর্থ মহলের সর্বশ্রেষ্ঠ। এ ছাড়াও শাহজাহান তার প্রিয়তমা স্ত্রীকে মালিকা-ই জাহান অর্থাৎ এই পৃথিবীর রানী নামে ডাকতেন। প্রায় ১৯ বছরের বৈবাহিক জীবনে এই সুখী দম্পতির ঘরে জন্ম নেয় আটটি পুত্র ও ছয়টি কন্যাসন্তান। ১৬৩১ সালের ১৭ জুন। সম্রাট শাহজাহান তখন দক্ষিণ-পশ্চিম ভারতের ডিকান প্ল্যাটো  উপত্যকায় যুদ্ধে নিয়োজিত। শত্রুর শত সহস্র আঘাতকে মোকাবিলা করলেও প্রকৃতির এক নিষ্ঠুর আঘাতে পরাজিত হন সম্রাট শাহজাহান। সন্তান প্রসবের পর প্রায় ৩০ ঘণ্টা রক্তক্ষরণ হয় স্ত্রী মমতাজের শরীর থেকে। ফলে বোরহানবাদের তাপতি নদীর তীরে জৈনা বাগানে প্রাণ হারান প্রেমের কিংবদন্তি মমতাজ। ওই বাগানেই প্রথমে তাকে দাফন করা হয়। সম্রাট শাহজাহান দিল্লি থেকে এত দূরে স্ত্রীর কবরও মেনে নিতে পারেননি। ফলে তাদেরই সন্তান শাহ সুজার মাধ্যমে স্বর্ণের বাক্সে মমতাজের দেহাবশেষ আবৃত করে আগ্রায় নিয়ে আসেন এবং যমুনা নদীর তীরে সমাহিত করেন। এরপর স্ত্রীর স্মৃতি রক্ষায় গড়ে তোলেন অপূর্ব স্মৃতিসৌধ  তাজমহল। ২০১৬ সালে ইউনেস্কোর হেরিটেজ সাইটের স্বীকৃতিও পায় এই প্রেমের সমাধি। প্রচলিত আছে যে, তৎকালে প্রায় ৫০ লাখ রুপি খরচ করে দেশ-বিদেশের ২০ হাজারেরও  বেশি স্থপতি, প্রকৌশলী, নির্মাণ শ্রমিক ও শিল্পী প্রায় ২২ বছর শ্রম দিয়ে গড়ে তোলেন এই তাজমহল।

এই বিভাগের আরও খবর
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
ভয়ংকর যত বিমান দুর্ঘটনা
ভয়ংকর যত বিমান দুর্ঘটনা
দেশে দেশে কোরবানি
দেশে দেশে কোরবানি
ত্যাগের মহিমাময় কোরবানি যেন নষ্ট না হয়
ত্যাগের মহিমাময় কোরবানি যেন নষ্ট না হয়
পবিত্র হজের আনুষ্ঠানিকতা
পবিত্র হজের আনুষ্ঠানিকতা
হারিয়ে গেল ক্যাপ্টেন সিতারা
হারিয়ে গেল ক্যাপ্টেন সিতারা
আশিরের বিমান থেকে ড্রোন
আশিরের বিমান থেকে ড্রোন
দাপিয়ে চলছে মন্টু মিয়ার আজব ভ্যান
দাপিয়ে চলছে মন্টু মিয়ার আজব ভ্যান
বাংলার মাটি থেকে রকেট যাবে মহাকাশে
বাংলার মাটি থেকে রকেট যাবে মহাকাশে
দেশজুড়ে যত উদ্ভাবন
দেশজুড়ে যত উদ্ভাবন
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত
ডিজিটাল দুনিয়ায় কী আছে
ডিজিটাল দুনিয়ায় কী আছে
সর্বশেষ খবর
কুষ্টিয়ায় টর্চার সেলের সন্ধান, অস্ত্র-মাদকসহ আটক ৫
কুষ্টিয়ায় টর্চার সেলের সন্ধান, অস্ত্র-মাদকসহ আটক ৫

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

সুষ্ঠু ভোট হলে তারা একটা দুইটা আসনও হয়তো পাবে না : রুমিন ফারহানা
সুষ্ঠু ভোট হলে তারা একটা দুইটা আসনও হয়তো পাবে না : রুমিন ফারহানা

১৯ মিনিট আগে | টক শো

গুপ্তচরবৃত্তির দায়ে আরও তিনজনকে ফাঁসি দিল ইরান
গুপ্তচরবৃত্তির দায়ে আরও তিনজনকে ফাঁসি দিল ইরান

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইসিসিবিতে ১৬তম ইনটেক্স বাংলাদেশ এক্সিবিশন শুরু
আইসিসিবিতে ১৬তম ইনটেক্স বাংলাদেশ এক্সিবিশন শুরু

২৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

‌‘ইরানের হাত ট্রিগারেই আছে’
‌‘ইরানের হাত ট্রিগারেই আছে’

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির জন্য ট্রাম্পের সিদ্ধান্তের নেপথ্যে যা ঘটেছিল
যুদ্ধবিরতির জন্য ট্রাম্পের সিদ্ধান্তের নেপথ্যে যা ঘটেছিল

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঠাকুরগাঁও রেজিস্ট্রি অফিসে তালা দিয়ে রেজিস্ট্রারকে অবরুদ্ধের অভিযোগ
ঠাকুরগাঁও রেজিস্ট্রি অফিসে তালা দিয়ে রেজিস্ট্রারকে অবরুদ্ধের অভিযোগ

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্কয়ার টয়লেট্রিজ লিমিটেড পেল গ্রিন ফ্যাক্টরি অ্যাওয়ার্ড ২০২৫
স্কয়ার টয়লেট্রিজ লিমিটেড পেল গ্রিন ফ্যাক্টরি অ্যাওয়ার্ড ২০২৫

৪৯ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

তিন দিন পর্যাপ্ত ঘুম না হলেই হার্টের ভয়ংকর ক্ষতি!
তিন দিন পর্যাপ্ত ঘুম না হলেই হার্টের ভয়ংকর ক্ষতি!

৫১ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

সোনারগাঁয়ে দুই যুবককে অপহরণ করে নির্যাতন, গ্রেফতার ৫
সোনারগাঁয়ে দুই যুবককে অপহরণ করে নির্যাতন, গ্রেফতার ৫

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বনাথে চলন্ত গাড়ি থেকে যুবককে গুলি!
বিশ্বনাথে চলন্ত গাড়ি থেকে যুবককে গুলি!

৫৬ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

নাটোরে বাসচাপায় ৪ জন নিহতের ঘটনায় চালক গ্রেপ্তার
নাটোরে বাসচাপায় ৪ জন নিহতের ঘটনায় চালক গ্রেপ্তার

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চসিকের সাবেক কাউন্সিলরের ১১ কোটি টাকার সম্পদ জব্দের নির্দেশ
চসিকের সাবেক কাউন্সিলরের ১১ কোটি টাকার সম্পদ জব্দের নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চালককে হত্যা করে মিশুক ছিনতাই, নারীসহ গ্রেফতার ৪
চালককে হত্যা করে মিশুক ছিনতাই, নারীসহ গ্রেফতার ৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পরমাণু ক্ষেত্র অক্ষত, মার্কিন গোয়েন্দা রিপোর্ট
ইরানের পরমাণু ক্ষেত্র অক্ষত, মার্কিন গোয়েন্দা রিপোর্ট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতিতে কাতারের ভূমিকায় মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রীর কৃতজ্ঞতা
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতিতে কাতারের ভূমিকায় মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রীর কৃতজ্ঞতা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

দৌলতদিয়া যৌনপল্লীতে ওয়ারড্রপ থেকে নারীর মরদেহ উদ্ধার
দৌলতদিয়া যৌনপল্লীতে ওয়ারড্রপ থেকে নারীর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলম্বো টেস্টে: টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
কলম্বো টেস্টে: টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় অতর্কিত হামলায় ৭ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় অতর্কিত হামলায় ৭ ইসরায়েলি সেনা নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা পাবে: আমিনুল হক
নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা পাবে: আমিনুল হক

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এবার প্রকাশ্যে এলেন সাবেক সংসদ সদস্য আবু সাঈদ ও হাবিবে মিল্লাত
এবার প্রকাশ্যে এলেন সাবেক সংসদ সদস্য আবু সাঈদ ও হাবিবে মিল্লাত

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘প্লিজ! সব বিষয়ে কথা বলবেন না’ — শেখ হাসিনার উদ্দেশ্যে রনি
‘প্লিজ! সব বিষয়ে কথা বলবেন না’ — শেখ হাসিনার উদ্দেশ্যে রনি

২ ঘণ্টা আগে | টক শো

ইসলামের সোনালি যুগে চিকিৎসাশাস্ত্রের উন্নয়ন
ইসলামের সোনালি যুগে চিকিৎসাশাস্ত্রের উন্নয়ন

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

শারজাহে ইসলামিক ফোরামের ২৫তম জ্ঞানসভা
শারজাহে ইসলামিক ফোরামের ২৫তম জ্ঞানসভা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কাল থেকে শুরু এইচএসসি পরীক্ষা, অংশ নিচ্ছে ১২ লাক্ষাধিক শিক্ষার্থী
কাল থেকে শুরু এইচএসসি পরীক্ষা, অংশ নিচ্ছে ১২ লাক্ষাধিক শিক্ষার্থী

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হত্যার গুজব উড়িয়ে জনসমাবেশে দেখা গেল ইরানের কুদস প্রধানকে
হত্যার গুজব উড়িয়ে জনসমাবেশে দেখা গেল ইরানের কুদস প্রধানকে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সচিবালয়ে কর্মচারীদের মধ্যে সংঘর্ষ, আহত ৫
সচিবালয়ে কর্মচারীদের মধ্যে সংঘর্ষ, আহত ৫

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজনৈতিক অনিশ্চয়তাসহ চার কারণে চাপের মুখে বাংলাদেশের অর্থনীতি
রাজনৈতিক অনিশ্চয়তাসহ চার কারণে চাপের মুখে বাংলাদেশের অর্থনীতি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হেডিংলিতে ভারতের বিপক্ষে ইংল্যান্ডের জয়
হেডিংলিতে ভারতের বিপক্ষে ইংল্যান্ডের জয়

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যেভাবে ইসরায়েল ইরানে 'পরাজয়' বরণ করল
যেভাবে ইসরায়েল ইরানে 'পরাজয়' বরণ করল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
কাতারকে ধন্যবাদ জানিয়েছে ইরান
কাতারকে ধন্যবাদ জানিয়েছে ইরান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেজ্জিল-২: যে ক্ষেপণাস্ত্র ইসরায়েলের দুঃস্বপ্ন
সেজ্জিল-২: যে ক্ষেপণাস্ত্র ইসরায়েলের দুঃস্বপ্ন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে ইসরায়েল ইরানে 'পরাজয়' বরণ করল
যেভাবে ইসরায়েল ইরানে 'পরাজয়' বরণ করল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েলের যুদ্ধবিরতি নিয়ে এবার মুখ খুলল চীন
ইরান-ইসরায়েলের যুদ্ধবিরতি নিয়ে এবার মুখ খুলল চীন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন, ইসরায়েলকে কঠোর ভাষায় শাসালেন ট্রাম্প
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন, ইসরায়েলকে কঠোর ভাষায় শাসালেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতি চুক্তিতে গাজাকেও অন্তর্ভুক্ত করার দাবি
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতি চুক্তিতে গাজাকেও অন্তর্ভুক্ত করার দাবি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধবিরতি নিয়ে ইরানিদের মাঝে হতাশা
ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধবিরতি নিয়ে ইরানিদের মাঝে হতাশা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্পষ্ট অবস্থান নিয়েই ইরানকে সমর্থন করেছি : রাশিয়া
স্পষ্ট অবস্থান নিয়েই ইরানকে সমর্থন করেছি : রাশিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হত্যার গুজব উড়িয়ে জনসমাবেশে দেখা গেল ইরানের কুদস প্রধানকে
হত্যার গুজব উড়িয়ে জনসমাবেশে দেখা গেল ইরানের কুদস প্রধানকে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল 'যুদ্ধবিরতিতে ভূমিকা', ট্রাম্পের নাম প্রস্তাব নোবেল শান্তির জন্য
ইরান-ইসরায়েল 'যুদ্ধবিরতিতে ভূমিকা', ট্রাম্পের নাম প্রস্তাব নোবেল শান্তির জন্য

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর ‘অত্যন্ত বিরক্ত’ ট্রাম্প
নেতানিয়াহুর ওপর ‘অত্যন্ত বিরক্ত’ ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে লক্ষ্য অর্জনে ব্যর্থ হয়েছে যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েল: বিশ্লেষক
ইরানে লক্ষ্য অর্জনে ব্যর্থ হয়েছে যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েল: বিশ্লেষক

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘জুলাই যোদ্ধারা আগামী মাস থেকে ভাতা পাবেন’
‘জুলাই যোদ্ধারা আগামী মাস থেকে ভাতা পাবেন’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধের বিষয়টি নিশ্চিত করে যা বলল ইরানের সুপ্রিম কাউন্সিল
যুদ্ধ বন্ধের বিষয়টি নিশ্চিত করে যা বলল ইরানের সুপ্রিম কাউন্সিল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ক্রমবর্ধমান আগ্রাসনই আঞ্চলিক সংকটের জন্য দায়ী: কাতার
ইসরায়েলের ক্রমবর্ধমান আগ্রাসনই আঞ্চলিক সংকটের জন্য দায়ী: কাতার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল-ইরান ১২ দিনের যুদ্ধ কি সত্যিই শেষ? কে কী পেল এই সংঘাতে?
ইসরায়েল-ইরান ১২ দিনের যুদ্ধ কি সত্যিই শেষ? কে কী পেল এই সংঘাতে?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের ৫৭ কলেজের নাম পরিবর্তন
দেশের ৫৭ কলেজের নাম পরিবর্তন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে আবারও তীব্র হামলার নির্দেশ ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ইরানে আবারও তীব্র হামলার নির্দেশ ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সহপাঠীকে ধর্ষণের পর ভিডিও : শাবিপ্রবির সেই ২ ছাত্রকে আজীবন বহিষ্কার
সহপাঠীকে ধর্ষণের পর ভিডিও : শাবিপ্রবির সেই ২ ছাত্রকে আজীবন বহিষ্কার

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্পের ফোনের পর নতুন হামলা থেকে বিরত নেতানিয়াহু: ইসরায়েল
ট্রাম্পের ফোনের পর নতুন হামলা থেকে বিরত নেতানিয়াহু: ইসরায়েল

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্ষণ মামলায় টিকটকার প্রিন্স মামুনের বিচার শুরু
ধর্ষণ মামলায় টিকটকার প্রিন্স মামুনের বিচার শুরু

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঘাঁটিতে হামলার নিন্দা জানিয়ে জাতিসংঘকে কাতারের চিঠি, ইরানের রাষ্ট্রদূত তলব
ঘাঁটিতে হামলার নিন্দা জানিয়ে জাতিসংঘকে কাতারের চিঠি, ইরানের রাষ্ট্রদূত তলব

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে ইউরোপীয় নাগরিক আটক
ইরানে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে ইউরোপীয় নাগরিক আটক

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্লিজ! সব বিষয়ে কথা বলবেন না’ — শেখ হাসিনার উদ্দেশ্যে রনি
‘প্লিজ! সব বিষয়ে কথা বলবেন না’ — শেখ হাসিনার উদ্দেশ্যে রনি

২ ঘণ্টা আগে | টক শো

প্রয়োজনে আমাকে ধরে নিয়ে বুকে গুলি চালায় দেন: ইশরাক
প্রয়োজনে আমাকে ধরে নিয়ে বুকে গুলি চালায় দেন: ইশরাক

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পরমাণু কার্যক্রম ফের স্বাভাবিক করার প্রক্রিয়ায় ইরান
পরমাণু কার্যক্রম ফের স্বাভাবিক করার প্রক্রিয়ায় ইরান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাদীকে বিয়ের পর গায়ক নোবেলের জামিন, মুক্তিতে বাধা নেই
বাদীকে বিয়ের পর গায়ক নোবেলের জামিন, মুক্তিতে বাধা নেই

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধ্বংস হয়নি ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্র
ধ্বংস হয়নি ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্র

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৈঠক চেয়ে ইরানকে জাতিসংঘ পরমাণু সংস্থার চিঠি
বৈঠক চেয়ে ইরানকে জাতিসংঘ পরমাণু সংস্থার চিঠি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ইরানে ইমাম খামেনির আস্তানায় নারী গুপ্তচর
ইরানে ইমাম খামেনির আস্তানায় নারী গুপ্তচর

সম্পাদকীয়

মনোনয়ন পেতে বিএনপিতে দৌড়ঝাঁপ
মনোনয়ন পেতে বিএনপিতে দৌড়ঝাঁপ

প্রথম পৃষ্ঠা

তিনি ঘুষ খান না কমিশন নেন
তিনি ঘুষ খান না কমিশন নেন

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিরতির মাঝেও হামলা
যুদ্ধবিরতির মাঝেও হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

তারকাদের আলোচিত-সমালোচিত বিয়ে
তারকাদের আলোচিত-সমালোচিত বিয়ে

শোবিজ

হাসিনাকে উৎখাতের সেই ঐক্য কোথায়
হাসিনাকে উৎখাতের সেই ঐক্য কোথায়

প্রথম পৃষ্ঠা

‘ইতিহাসের পাতায় আমার নাম লেখা থাকবে’
‘ইতিহাসের পাতায় আমার নাম লেখা থাকবে’

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আকাশপথে শিডিউল বিপর্যয়
আকাশপথে শিডিউল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

৩০০ আসনে প্রার্থী দেওয়ার প্রস্তুতি
৩০০ আসনে প্রার্থী দেওয়ার প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

নগর ভবনে সংঘর্ষ ইশরাকপন্থিদের
নগর ভবনে সংঘর্ষ ইশরাকপন্থিদের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘর গুছিয়ে আনছে জামায়াত
ঘর গুছিয়ে আনছে জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

অধরাই থাকল কাউনিয়া পার্বতীপুর ডুয়েলগেজ
অধরাই থাকল কাউনিয়া পার্বতীপুর ডুয়েলগেজ

নগর জীবন

কচুর লতি চাষে তরুণ উদ্যোক্তাদের বাজিমাত
কচুর লতি চাষে তরুণ উদ্যোক্তাদের বাজিমাত

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপি প্রার্থীর তালিকা করছেন বাম নেতারা
এমপি প্রার্থীর তালিকা করছেন বাম নেতারা

প্রথম পৃষ্ঠা

সীমান্ত দিয়ে ৪৬ জনকে পুশইন করল বিএসএফ
সীমান্ত দিয়ে ৪৬ জনকে পুশইন করল বিএসএফ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসরায়েল মাত্রা ছাড়িয়ে যাচ্ছে
ইসরায়েল মাত্রা ছাড়িয়ে যাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফকির মজনু শাহর সেই প্রেমের আগুনে...
ফকির মজনু শাহর সেই প্রেমের আগুনে...

শোবিজ

কওমি মাদরাসার অতীত বর্তমান ও ভবিষ্যৎ
কওমি মাদরাসার অতীত বর্তমান ও ভবিষ্যৎ

সম্পাদকীয়

বিজয় উৎসব ইরানজুড়ে
বিজয় উৎসব ইরানজুড়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

নকআউটে মেসির সামনে গুরু এনরিকে
নকআউটে মেসির সামনে গুরু এনরিকে

মাঠে ময়দানে

৩০ লাখ মানুষ অতি গরিব হতে যাচ্ছে
৩০ লাখ মানুষ অতি গরিব হতে যাচ্ছে

সম্পাদকীয়

রাষ্ট্রভাবনা
রাষ্ট্রভাবনা

সম্পাদকীয়

রাহাত ফতেহ আলির তুমি আমার প্রেম পিয়াসা
রাহাত ফতেহ আলির তুমি আমার প্রেম পিয়াসা

শোবিজ

কলম্বোয় আত্মবিশ্বাসী নাজমুল বাহিনী
কলম্বোয় আত্মবিশ্বাসী নাজমুল বাহিনী

মাঠে ময়দানে

ফিলিস্তিনের পাশে স্বরা ভাস্কর
ফিলিস্তিনের পাশে স্বরা ভাস্কর

শোবিজ

শ্রীলঙ্কান অধিনায়কের পরিকল্পনায় মিরাজ
শ্রীলঙ্কান অধিনায়কের পরিকল্পনায় মিরাজ

মাঠে ময়দানে

সাবিনা ছাড়া এশিয়া কাপে বাংলাদেশ
সাবিনা ছাড়া এশিয়া কাপে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নতুন তারকা তৈরির স্বপ্ন রিচার্ড পাইবাসের
নতুন তারকা তৈরির স্বপ্ন রিচার্ড পাইবাসের

মাঠে ময়দানে

মব ঠেকাতে ব্যর্থ হলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা
মব ঠেকাতে ব্যর্থ হলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা