শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৩ জুন, ২০২১

বিশ্বের দামি যা কিছু...

সাইফ ইমন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
বিশ্বের দামি যা কিছু...

পৃথিবীর সবচেয়ে দামি বস্তু কী বা কেমন তা জানার আগ্রহ কমবেশি সবারই থাকে। মানুষের প্রচলিত বিশ্বাস অনুযায়ী বিশ্বের সবচেয়ে মূল্যবান হলো সোনা-সংশ্লিষ্ট কিছু। কিন্তু বাস্তবতা হলো সোনার চেয়েও মূল্যবান অনেক কিছুই রয়েছে পৃথিবীর বুকে। আবার অধিকাংশ মানুষই মূল্যবান বস্তু হিসেবে হীরা কিংবা ইউরেনিয়ামকে সবার ওপরে রাখবে। এগুলো অবশ্যই দামি কিন্তু বাস্তবতা বলছে এমন কিছু বস্তু আছে, যার দামের কাছে অনেক কিছুই তুচ্ছ...

 

১ কোটি ৭০ লাখ ডলার দাম এই স্বর্গের পাথরের

মিয়ানমারের একটি খনিতে ১৭৫ টন ওজনের বিশাল এক জেড পাথর পাওয়া যায়। পাথরটি ১৪ ফুট উঁচু ও ১৯ ফুট লম্বা। ধারণা করা হচ্ছে, এর দাম প্রায় ১ কোটি ৭০ লাখ ডলার। দেশটির উত্তরাঞ্চলীয় কাচিন প্রদেশের একটি খনিতে বিশালাকৃতির এই জেড পাথর পাওয়া গেছে। মিয়ানমারেই বিশ্বের সবচেয়ে ভালো জেড পাথর পাওয়া যায়। জেড সবুজ রঙের প্রায় স্বচ্ছ একটি পাথর। মিয়ানমারের মোট জিডিপির অর্ধেকই আসে জেড শিল্প থেকে। জেড পাথরের সবচেয়ে বড় বাজার পাশের দেশ চীন। সেখানে এটিকে ‘স্বর্গের পাথর’ হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়। ৩০০ টন ওজনের বিশাল জেড পাথরটি ২০১৬ সালের অক্টোবর মাসে কাচিন প্রদেশের ফাকান্তের মাত লিন চাউং খনি থেকে আহরণ করা হয়েছিল। মিয়ানমার সরকার এরই মধ্যে জেড পাথরটি থেকে ২০০ কোটি কিয়েত উত্তোলন শুল্ক আদায় করে ফেলেছে। এই মূল্যবান রত্ন পাথরটি যখন পরিষ্কার করে ছোট ছোট খন্ডে ভাগ করা হবে তখন এর দাম কয়েকগুণ বেড়ে যাবে। জেড পাথরের নেকলেস ও ব্রেসলেট অনেক জনপ্রিয়। তার সঙ্গে চায়নায় বিভিন্ন মূর্তি বানাতে ব্যবহার করা হয় মূল্যবান এই পাথর।

 

৭৩ লাখ ডলার দামের ব্যাগ পার্ভা এমিয়া

ইতালিতে তৈরি হয়েছে মহিলাদের জন্য ব্যবহৃত একটি হ্যান্ডব্যাগ, যা বিশ্বের লাক্সারি আইটেমগুলোর মধ্যে সবথেকে দামি হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে। মূলত ব্যাগটির নকশা, কারুকার্য এবং চামড়ার কোয়ালিটির ওপর নির্ভর করে এর দাম নির্ধারণ করা হয়েছে। আর দাম শুনলে আপনার চোখ কপালে উঠতে বাধ্য। বিশ্বের সবথেকে দামি এই হ্যান্ডব্যাগটির মূল্য ৫.৩ মিলিয়ন। জানা গেছে, ইতালির ব্রান্ডেড কোম্পানি বোলোনা-ভিত্তিক বোয়ারিনি মিলানেসি তিনটি পার্ভা এমিয়া ব্যাগ তৈরি করেছেন। যার জন্য প্রায় ১ হাজার ঘণ্টা কাজ করতে হয়েছে। তাও আবার প্রতি ব্যাগ পিছু। আধা-চকচকে অ্যালিগেটরের ত্বক থেকে তৈরি, হ্যান্ডব্যাগটি ১০টি সাদা সোনার প্রজাপতি দিয়ে সজ্জিত। এর মধ্যে চারটি হীরা এবং তিনটি নীলকান্তমণি এবং বিরল প্যারাইবা টুরমলাইনস দ্বারা সজ্জিত। ব্যাগটির মোট ওজন ১৩০ ক্যারেটেরও বেশি। এটিতে একটি ডায়মন্ড পাভ ক্লপও রয়েছে। জানা গেছে, এই ব্যাগের নকশা থেকে শুরু করে দাম নির্ধারণ সবকিছুই সমুদ্র দ্বারা অনুপ্রাণিত হয়ে করা হয়েছে।

 

সবচেয়ে দামি বাড়ি বাকিংহাম প্যালেস

বিলাসবহুল বাকিংহাম সংরক্ষণ করে রেখেছে ভিন্ন ভিন্ন রাজতন্ত্রের নানা ইতিহাস। লন্ডনের স্বরাষ্ট্র ও প্রশাসনিক সদর দফতরও বাকিংহাম প্যালেস। রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠান ও আতিথেয়তার সব আয়োজন করা হয় ওয়েস্ট মিনস্টার শহরের এই রাজপ্রাসাদে। বাকিংহাম প্যালেস ৪০০ বছর ধরে ব্রিটিশ রাজতন্ত্রের দখলে। বাকিংহাম দৈর্ঘ্যে ও প্রস্থে যথাক্রমে ১০৮ মিটার ও ১২০ মিটার। প্রাসাদটি ৭৭ হাজার বর্গমিটার জায়গাজুড়ে বিস্তৃত। প্রাসাদে কক্ষ আছে ৭৭৫টি। এর মধ্যে কর্মচারীদের জন্য ১৮৮টি কক্ষ, ৯২টি কার্যালয়, ৭৮টি বাথরুম, ৫২টি প্রধান কক্ষ এবং ১৯টি স্টেট রুম রয়েছে। প্রাসাদের দরজা ১,৫১৪টি এবং জানালা ৭৬০টি। প্রাসাদে যত ছবি আছে তার মধ্যে রয়েছে ৭ হাজার পেইন্টিং, ৫ লাখ প্রিন্ট, ৩০ হাজারটি ওয়াটার কালার ও ড্রয়িং।

 

প্রাণী দেহাংশে সবচেয়ে দামি গন্ডরের শিং

গন্ডারের শিং বিশ্বের সবচেয়ে দামি বস্তুগুলোর একটি। এ কারণে হুমকির মুখে পড়েছে এই প্রাণীটি। গত বছরই প্রায় ১২০০র বেশি গন্ডার শিকারিদের হাতে প্রাণ হারিয়েছে। বিবিসির দক্ষিণ আফ্রিকার সংবাদদাতা লিয়ানা হোসের পাঠানো প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গন্ডারের শিংয়ের সন্ধানে দক্ষিণ আফ্রিকায় চোরা শিকারিরা যায় মূলত প্রতিবেশী দেশ মোজাম্বিক থেকে। বন্যপ্রাণী মেরে তাদের দেহাংশ বিক্রি, বছরে ১৯০০ কোটি ডলারের আন্তর্জাতিক ব্যবসা। এ ব্যবসায় এ মুহুর্তে সবচেয়ে চড়া হলো গন্ডারের শিংয়ের বাজারমূল্য। আর তাই চোরা শিকারিরা হয় গন্ডারকে মেরে তার শিং উপড়ে নেয় অথবা শিং কেটে গন্ডারকে আহত অবস্থায় জঙ্গলে ফেলে রেখে যায়। গন্ডারের একটা শিংয়ের দাম আড়াই লাখ মার্কিন ডলার।

 

সেক্স ক্ষমতা বাড়ায় দুর্লভ ছত্রাক ইয়ারচাগুম্বা

ইয়ারচাগুম্বা নামে এই ছত্রাকজাতীয় উদ্ভিদের দখল নিয়ে বহু রক্তক্ষয়ী যুদ্ধ হয়েছে চীন ও  নেপালের মধ্যে। মার্কিন ন্যাশনাল একাডেমি অব সায়েন্সের রিপোর্ট বলছে, বিশ্বের সবচেয়ে দামি বায়োলজিক্যাল কমোডিটির মধ্যে অন্যতম ইয়ারচাগুম্বা। হিমালয়ের পার্বত্য অঞ্চলে ১০ হাজার ফুট উচ্চতায় হদিস মেলে ইয়ারচাগুম্বা নামের ঔষধির। শুঁয়োপোকার মতো দেখতে এই ছত্রাকটি। প্রত্যেক গরমের মৌসুমে হিমালয়ের পাদদেশে বসবাসকারীরা এই ছত্রাক সংগ্রহ করতে নেমে পড়েন। এই ঔষধি ছত্রাক খুবই মূল্যবান। প্রতি গ্রাম ১০০ ডলার দামে মেলে এই ছত্রাক। বাংলাদেশি মুদ্রায় গ্রামপ্রতি যার মূল্য দাঁড়ায় প্রায় ৮ হাজার টাকার মতো। এশিয়া এবং মার্কিন মুলুকে এর চাহিদা রয়েছে ব্যাপক। যৌন ক্ষমতা বৃদ্ধিতে এর সুনাম রয়েছে।

 

ইতিহাস সমৃদ্ধ হীরা ভারতবর্ষের কোহিনুর

ইতিহাস সমৃদ্ধ এক রত্ন। হীরা। তার নাম কোহিনুর। এটি ডিম্বাকৃতির শ্বেত হীরা। বর্তমান ওজন ১০৫ ক্যারেট (২১.৬ গ্রাম) বা ৩১৯ রতি। প্রাথমিকভাবে ওজন ছিল ৭৫৬ ক্যারেট। সম্রাট শাহজাহানের রাজদরবারে কোহিনুরের ওজন পরীক্ষা করা হয়। ফরাসি রত্ন ব্যবসায়ী তাভারনিয়ার যাচাই করে দেখেন, এর ওজন ২৬৮ ক্যারেটের সামান্য বেশি। ভেনিসের হীরক কর্তনকারী হরটেনসিও জর্জিস প্রথম অদক্ষ হাতে এ হীরা কেটে ফেলেন। এত বড় সর্বনাশ করায় সম্রাট শাহজাহান তাকে ১০ হাজার রুপি জরিমানা করেন। কোহিনুর কখনো ক্রয়-বিক্রয় করা হয়নি। এতে ৩৩টি পার্শ্ব রয়েছে। বিভিন্ন সময় হীরাটি হিন্দু, পার্সি, মুঘল, তুর্কি, আফগান, শিখ এবং ব্রিটিশ শাসকদের অধিকারে ছিল। স্যার ওলফের মতে, কোহিনুর মুঘলদের অধিকারে ছিল ২১৩ বছর, আফগানদের অধিকারে ছিল ৬৬ বছর এবং ২০১১ সাল নাগাদ ব্রিটেনের অধিকারে ১২৭ বছর। এ হীরা দ্বাদশ শতাব্দীতে ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশের গুন্টার জেলার হিন্দু অধ্যুষিত সন্তোষনগর অঞ্চলে কল্লর গ্রামে কল্লুর খনি থেকে উত্তোলন করা হয়। একই সঙ্গে কোহিনুরের যমজ দরিয়া-ই-নুরও উত্তোলন করা হয়। 

 

ইতিহাসের সবচেয়ে মূল্যবান সিংহাসন

১৭০০ শতাব্দীতে মুঘল সম্রাট শাহজাহান সম্পূর্ণ সোনা ও হাজারো বহু মূল্য মণিমুক্তার সমন্বয়ে এই সিংহাসন নির্মাণ করেন। পৃথিবী বিখ্যাত হীরা কোহিনুরও ব্যবহৃত হতো ময়ূর সিংহাসনের শোভা হিসেবে। ১৭৩৯ সালে নাদির শাহ ভারত আক্রমণ করে বহু মূল্যবান ধনরত্নের সঙ্গে এই সিংহাসনও নিজের দেশে নিয়ে যান। ১৭৪৭ সালে নাদির শাহ আততায়ীর হাতে নিহত হন। আর এরপরই আসল ময়ূর সিংহাসনটি হারিয়ে যায়। বিখ্যাত ময়ূর সিংহাসন, যার খ্যাতি ছিল দুনিয়াজোড়া। ফারসিতে একে বলা হতো ‘তখত-ই-তাবুস’। ময়ূর সিংহাসন নামটি পরে দেওয়া হয়। পরবর্তী পারস্য অধিপতিরা তাদের সিংহাসনকে এ নামেই ডাকতেন। সিংহাসনের নাম ‘ময়ূর সিংহাসন’।  কারণ সিংহাসনের পেছনে দুটি ময়ূরের ছবি ছিল, যারা তাদের অনিন্দ্য সুন্দর পেখম ছড়িয়ে দাঁড়িয়ে ছিল। আর এই পেখমগুলো খচিত ছিল নানারকম দুষ্প্রাপ্য আর অতিমূল্যবান রত্নপাথর দিয়ে। এর মাঝে ছিল নীলকান্তমণি, পান্না, চুনি কিংবা পদ্মরাগমণি, মুক্তা ও অন্যান্য মূল্যবান পাথর।

 

বিশ্বের সবচেয়ে দামি গুপ্তধন ভাইকিংদের সম্পদ

গুপ্তধন মানেই দুর্লভ মূল্যবান জিনিস। আর এই গুপ্তধনের ইতিহাসে সবচেয়ে দামি মনে করা হয় ইংল্যান্ডের কিউয়ারডেলে খুঁজে পাওয়া ভাইকিংদের সম্পদ। সময়কাল ১৮৪০ খ্রিস্টাব্দ। রিবেল নদীর তীরে ভেঙে যাওয়া বাঁধ নির্মাণের সময় একদল শ্রমিক হঠাৎ একটি সিসার তৈরি বাক্স খুঁজে পায়। বাক্সটি খুলে তারা হতবাক। এই মামুলি চেহারার বাক্সে তারা খুঁজে পায় প্রায় ৮,৬০০ পদের নানা জিনিসপত্র, যার মধ্যে ছিল রুপার গয়না, মুদ্রাসহ রুপার নানা তৈজসপত্র। এটি ছিল ভাইকিং রাজ্যের চিহ্ন বহনকারী সবচেয়ে বড় রত্নভান্ডার। যারা এই ভান্ডারের সন্ধান পেয়েছিল তারাও কিন্তু খালি হাতে ফেরেনি, একটি দুটি মুদ্রা তারা নিজেরাও রাখতে সক্ষম হয়েছিল। মূল্য আনুমানিক ৩.২ মিলিয়ন মার্কিন ডলার।

 

ভাস্কর্যের মূল্যে প্রথমে আছে ভেনাস ডি মেলো

ভেনাস ডি মিলোর ভাস্কর্যটি বিশ্বজুড়ে এতটাই পরিচিত যে, জনপ্রিয়তার দিক থেকে মোনালিসা ও ডেভিডের পরই এর অবস্থান। প্রায় ২,০০০ বছরের পুরনো এ ভাস্কর্যটি নারীর। বাহুহীন এই বিখ্যাত পাথরের ভাস্কর্র্যটি প্রায় হারিয়ে গিয়েছিল কালের অতল গহ্‌বরে। ভেনাস ডি মিলো প্রাচীন গ্রিক ভাস্কর্যের অন্যতম বিখ্যাত রচনাগুলোর একটি। ১৩০ এবং ১০০ খ্রিস্টপূর্বাব্দের মাঝে নির্মিত হয়েছিল এই এটি। প্রেম ও সৌন্দর্যের দেবী আফ্রোদিতিকে চিত্রিত করে ভেনাস। ১৮২০ সালের ৮ এপ্রিল জোরগস কেন্ট্রটাস নামক ব্যক্তি মিলো দ্বীপের ধ্বংসস্তুপে মূর্তিটি খুঁজে পান। পরবর্তীতে অষ্টাদশ লুইসকে উপহার হিসেবে দেওয়া হলে তিনি ১৮২১ সালে ল্যুভর মিউজিয়ামে মূর্তিটি দান করেন। দাম ১ বিলিয়ন মার্কিন ডলার উল্লেখ করা আছে।

 

একজনের নাস্তার মূল্য ৪০ লাখ টাকার বেশি!

একজনের এক বেলার নাস্তার মূল্য ৪০ লাখ টাকার বেশি! সত্যিই এমনটা ঘটেছে। রাশিয়ান ব্যবসায়ী সহস্র কোটিপতি রোমান আবরাহিমভিচের বেলায়। ম্যানহাটনের এক রেস্টুরেন্টে অল্প কিছুক্ষণের জন্য বসেছিলেন নাস্তা খেতে। রেস্টুরেন্টে বসে তিনি খাবার অর্ডার করা শুরু করেন আর রেস্টুরেন্ট বেয়ারাদের দৌড়াদৌড়ি শুরু হয়ে যায়। হাইপ্রোফাইল এই ব্যবসায়ীকে তারা চিনতে পেরেছিল। কিন্তু খাবার শেষে ছোট্ট বিলের কাগজটি হাতে নিয়ে কোনো ভাবান্তর হলো না রোমান আবরাহিমভিচের। সেখানে লেখা ছিল প্রায় ৪০ লাখ টাকারও বেশি বিল। পুরো টাকা শোধ করে বেরিয়ে যান তিনি। কিন্তু বিলের কাগজটি মিডিয়াকর্মীদের বদৌলতে পৃথিবীর মানুষ জানল এই লোকের এক বেলা খেতে কত টাকা লাগে।

এই বিভাগের আরও খবর
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
ভয়ংকর যত বিমান দুর্ঘটনা
ভয়ংকর যত বিমান দুর্ঘটনা
দেশে দেশে কোরবানি
দেশে দেশে কোরবানি
ত্যাগের মহিমাময় কোরবানি যেন নষ্ট না হয়
ত্যাগের মহিমাময় কোরবানি যেন নষ্ট না হয়
পবিত্র হজের আনুষ্ঠানিকতা
পবিত্র হজের আনুষ্ঠানিকতা
হারিয়ে গেল ক্যাপ্টেন সিতারা
হারিয়ে গেল ক্যাপ্টেন সিতারা
আশিরের বিমান থেকে ড্রোন
আশিরের বিমান থেকে ড্রোন
দাপিয়ে চলছে মন্টু মিয়ার আজব ভ্যান
দাপিয়ে চলছে মন্টু মিয়ার আজব ভ্যান
বাংলার মাটি থেকে রকেট যাবে মহাকাশে
বাংলার মাটি থেকে রকেট যাবে মহাকাশে
দেশজুড়ে যত উদ্ভাবন
দেশজুড়ে যত উদ্ভাবন
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত
ডিজিটাল দুনিয়ায় কী আছে
ডিজিটাল দুনিয়ায় কী আছে
সর্বশেষ খবর
ফোনালাপে ইরানের প্রেসিডেন্টকে যা বললেন সৌদি যুবরাজ
ফোনালাপে ইরানের প্রেসিডেন্টকে যা বললেন সৌদি যুবরাজ

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাঙামাটিতে শিক্ষার্থীদের নিয়ে বিজিবির মাদক বিরোধী কর্মশালা
রাঙামাটিতে শিক্ষার্থীদের নিয়ে বিজিবির মাদক বিরোধী কর্মশালা

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নিউইয়র্ক সিটির ৪’শ বছরের ইতিহাসে প্রথম মুসলিম মেয়র হচ্ছেন জোহরান
নিউইয়র্ক সিটির ৪’শ বছরের ইতিহাসে প্রথম মুসলিম মেয়র হচ্ছেন জোহরান

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিদ্ধিরগঞ্জে পাঁচ বছরের শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগ যুবক গ্রেফতার
সিদ্ধিরগঞ্জে পাঁচ বছরের শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগ যুবক গ্রেফতার

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় টর্চার সেলের সন্ধান, অস্ত্র-মাদকসহ আটক ৫
কুষ্টিয়ায় টর্চার সেলের সন্ধান, অস্ত্র-মাদকসহ আটক ৫

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সুষ্ঠু ভোট হলে তারা একটা দুইটা আসনও হয়তো পাবে না : রুমিন ফারহানা
সুষ্ঠু ভোট হলে তারা একটা দুইটা আসনও হয়তো পাবে না : রুমিন ফারহানা

৪৬ মিনিট আগে | টক শো

গুপ্তচরবৃত্তির দায়ে আরও তিনজনকে ফাঁসি দিল ইরান
গুপ্তচরবৃত্তির দায়ে আরও তিনজনকে ফাঁসি দিল ইরান

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইসিসিবিতে ১৬তম ইনটেক্স বাংলাদেশ এক্সিবিশন শুরু
আইসিসিবিতে ১৬তম ইনটেক্স বাংলাদেশ এক্সিবিশন শুরু

৫৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

‌‘ইরানের হাত ট্রিগারেই আছে’
‌‘ইরানের হাত ট্রিগারেই আছে’

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির জন্য ট্রাম্পের সিদ্ধান্তের নেপথ্যে যা ঘটেছিল
যুদ্ধবিরতির জন্য ট্রাম্পের সিদ্ধান্তের নেপথ্যে যা ঘটেছিল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঠাকুরগাঁও রেজিস্ট্রি অফিসে তালা দিয়ে রেজিস্ট্রারকে অবরুদ্ধের অভিযোগ
ঠাকুরগাঁও রেজিস্ট্রি অফিসে তালা দিয়ে রেজিস্ট্রারকে অবরুদ্ধের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্কয়ার টয়লেট্রিজ লিমিটেড পেল গ্রিন ফ্যাক্টরি অ্যাওয়ার্ড ২০২৫
স্কয়ার টয়লেট্রিজ লিমিটেড পেল গ্রিন ফ্যাক্টরি অ্যাওয়ার্ড ২০২৫

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

তিন দিন পর্যাপ্ত ঘুম না হলেই হার্টের ভয়ংকর ক্ষতি!
তিন দিন পর্যাপ্ত ঘুম না হলেই হার্টের ভয়ংকর ক্ষতি!

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সোনারগাঁয়ে দুই যুবককে অপহরণ করে নির্যাতন, গ্রেফতার ৫
সোনারগাঁয়ে দুই যুবককে অপহরণ করে নির্যাতন, গ্রেফতার ৫

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বনাথে চলন্ত গাড়ি থেকে যুবককে গুলি!
বিশ্বনাথে চলন্ত গাড়ি থেকে যুবককে গুলি!

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নাটোরে বাসচাপায় ৪ জন নিহতের ঘটনায় চালক গ্রেপ্তার
নাটোরে বাসচাপায় ৪ জন নিহতের ঘটনায় চালক গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চসিকের সাবেক কাউন্সিলরের ১১ কোটি টাকার সম্পদ জব্দের নির্দেশ
চসিকের সাবেক কাউন্সিলরের ১১ কোটি টাকার সম্পদ জব্দের নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চালককে হত্যা করে মিশুক ছিনতাই, নারীসহ গ্রেফতার ৪
চালককে হত্যা করে মিশুক ছিনতাই, নারীসহ গ্রেফতার ৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পরমাণু ক্ষেত্র অক্ষত, মার্কিন গোয়েন্দা রিপোর্ট
ইরানের পরমাণু ক্ষেত্র অক্ষত, মার্কিন গোয়েন্দা রিপোর্ট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতিতে কাতারের ভূমিকায় মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রীর কৃতজ্ঞতা
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতিতে কাতারের ভূমিকায় মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রীর কৃতজ্ঞতা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

দৌলতদিয়া যৌনপল্লীতে ওয়ারড্রপ থেকে নারীর মরদেহ উদ্ধার
দৌলতদিয়া যৌনপল্লীতে ওয়ারড্রপ থেকে নারীর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলম্বো টেস্টে: টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
কলম্বো টেস্টে: টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় অতর্কিত হামলায় ৭ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় অতর্কিত হামলায় ৭ ইসরায়েলি সেনা নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা পাবে: আমিনুল হক
নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা পাবে: আমিনুল হক

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এবার প্রকাশ্যে এলেন সাবেক সংসদ সদস্য আবু সাঈদ ও হাবিবে মিল্লাত
এবার প্রকাশ্যে এলেন সাবেক সংসদ সদস্য আবু সাঈদ ও হাবিবে মিল্লাত

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘প্লিজ! সব বিষয়ে কথা বলবেন না’ — শেখ হাসিনার উদ্দেশ্যে রনি
‘প্লিজ! সব বিষয়ে কথা বলবেন না’ — শেখ হাসিনার উদ্দেশ্যে রনি

২ ঘণ্টা আগে | টক শো

ইসলামের সোনালি যুগে চিকিৎসাশাস্ত্রের উন্নয়ন
ইসলামের সোনালি যুগে চিকিৎসাশাস্ত্রের উন্নয়ন

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

শারজাহে ইসলামিক ফোরামের ২৫তম জ্ঞানসভা
শারজাহে ইসলামিক ফোরামের ২৫তম জ্ঞানসভা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কাল থেকে শুরু এইচএসসি পরীক্ষা, অংশ নিচ্ছে ১২ লাক্ষাধিক শিক্ষার্থী
কাল থেকে শুরু এইচএসসি পরীক্ষা, অংশ নিচ্ছে ১২ লাক্ষাধিক শিক্ষার্থী

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হত্যার গুজব উড়িয়ে জনসমাবেশে দেখা গেল ইরানের কুদস প্রধানকে
হত্যার গুজব উড়িয়ে জনসমাবেশে দেখা গেল ইরানের কুদস প্রধানকে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
কাতারকে ধন্যবাদ জানিয়েছে ইরান
কাতারকে ধন্যবাদ জানিয়েছে ইরান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেজ্জিল-২: যে ক্ষেপণাস্ত্র ইসরায়েলের দুঃস্বপ্ন
সেজ্জিল-২: যে ক্ষেপণাস্ত্র ইসরায়েলের দুঃস্বপ্ন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে ইসরায়েল ইরানে 'পরাজয়' বরণ করল
যেভাবে ইসরায়েল ইরানে 'পরাজয়' বরণ করল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েলের যুদ্ধবিরতি নিয়ে এবার মুখ খুলল চীন
ইরান-ইসরায়েলের যুদ্ধবিরতি নিয়ে এবার মুখ খুলল চীন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন, ইসরায়েলকে কঠোর ভাষায় শাসালেন ট্রাম্প
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন, ইসরায়েলকে কঠোর ভাষায় শাসালেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হত্যার গুজব উড়িয়ে জনসমাবেশে দেখা গেল ইরানের কুদস প্রধানকে
হত্যার গুজব উড়িয়ে জনসমাবেশে দেখা গেল ইরানের কুদস প্রধানকে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধবিরতি নিয়ে ইরানিদের মাঝে হতাশা
ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধবিরতি নিয়ে ইরানিদের মাঝে হতাশা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতি চুক্তিতে গাজাকেও অন্তর্ভুক্ত করার দাবি
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতি চুক্তিতে গাজাকেও অন্তর্ভুক্ত করার দাবি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্পষ্ট অবস্থান নিয়েই ইরানকে সমর্থন করেছি : রাশিয়া
স্পষ্ট অবস্থান নিয়েই ইরানকে সমর্থন করেছি : রাশিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল 'যুদ্ধবিরতিতে ভূমিকা', ট্রাম্পের নাম প্রস্তাব নোবেল শান্তির জন্য
ইরান-ইসরায়েল 'যুদ্ধবিরতিতে ভূমিকা', ট্রাম্পের নাম প্রস্তাব নোবেল শান্তির জন্য

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর ‘অত্যন্ত বিরক্ত’ ট্রাম্প
নেতানিয়াহুর ওপর ‘অত্যন্ত বিরক্ত’ ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে লক্ষ্য অর্জনে ব্যর্থ হয়েছে যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েল: বিশ্লেষক
ইরানে লক্ষ্য অর্জনে ব্যর্থ হয়েছে যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েল: বিশ্লেষক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘জুলাই যোদ্ধারা আগামী মাস থেকে ভাতা পাবেন’
‘জুলাই যোদ্ধারা আগামী মাস থেকে ভাতা পাবেন’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধের বিষয়টি নিশ্চিত করে যা বলল ইরানের সুপ্রিম কাউন্সিল
যুদ্ধ বন্ধের বিষয়টি নিশ্চিত করে যা বলল ইরানের সুপ্রিম কাউন্সিল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ক্রমবর্ধমান আগ্রাসনই আঞ্চলিক সংকটের জন্য দায়ী: কাতার
ইসরায়েলের ক্রমবর্ধমান আগ্রাসনই আঞ্চলিক সংকটের জন্য দায়ী: কাতার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল-ইরান ১২ দিনের যুদ্ধ কি সত্যিই শেষ? কে কী পেল এই সংঘাতে?
ইসরায়েল-ইরান ১২ দিনের যুদ্ধ কি সত্যিই শেষ? কে কী পেল এই সংঘাতে?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের ৫৭ কলেজের নাম পরিবর্তন
দেশের ৫৭ কলেজের নাম পরিবর্তন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে আবারও তীব্র হামলার নির্দেশ ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ইরানে আবারও তীব্র হামলার নির্দেশ ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সহপাঠীকে ধর্ষণের পর ভিডিও : শাবিপ্রবির সেই ২ ছাত্রকে আজীবন বহিষ্কার
সহপাঠীকে ধর্ষণের পর ভিডিও : শাবিপ্রবির সেই ২ ছাত্রকে আজীবন বহিষ্কার

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্পের ফোনের পর নতুন হামলা থেকে বিরত নেতানিয়াহু: ইসরায়েল
ট্রাম্পের ফোনের পর নতুন হামলা থেকে বিরত নেতানিয়াহু: ইসরায়েল

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্ষণ মামলায় টিকটকার প্রিন্স মামুনের বিচার শুরু
ধর্ষণ মামলায় টিকটকার প্রিন্স মামুনের বিচার শুরু

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘প্লিজ! সব বিষয়ে কথা বলবেন না’ — শেখ হাসিনার উদ্দেশ্যে রনি
‘প্লিজ! সব বিষয়ে কথা বলবেন না’ — শেখ হাসিনার উদ্দেশ্যে রনি

২ ঘণ্টা আগে | টক শো

ঘাঁটিতে হামলার নিন্দা জানিয়ে জাতিসংঘকে কাতারের চিঠি, ইরানের রাষ্ট্রদূত তলব
ঘাঁটিতে হামলার নিন্দা জানিয়ে জাতিসংঘকে কাতারের চিঠি, ইরানের রাষ্ট্রদূত তলব

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে ইউরোপীয় নাগরিক আটক
ইরানে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে ইউরোপীয় নাগরিক আটক

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রয়োজনে আমাকে ধরে নিয়ে বুকে গুলি চালায় দেন: ইশরাক
প্রয়োজনে আমাকে ধরে নিয়ে বুকে গুলি চালায় দেন: ইশরাক

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পরমাণু কার্যক্রম ফের স্বাভাবিক করার প্রক্রিয়ায় ইরান
পরমাণু কার্যক্রম ফের স্বাভাবিক করার প্রক্রিয়ায় ইরান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাদীকে বিয়ের পর গায়ক নোবেলের জামিন, মুক্তিতে বাধা নেই
বাদীকে বিয়ের পর গায়ক নোবেলের জামিন, মুক্তিতে বাধা নেই

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধ্বংস হয়নি ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্র
ধ্বংস হয়নি ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্র

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৈঠক চেয়ে ইরানকে জাতিসংঘ পরমাণু সংস্থার চিঠি
বৈঠক চেয়ে ইরানকে জাতিসংঘ পরমাণু সংস্থার চিঠি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ইরানে ইমাম খামেনির আস্তানায় নারী গুপ্তচর
ইরানে ইমাম খামেনির আস্তানায় নারী গুপ্তচর

সম্পাদকীয়

মনোনয়ন পেতে বিএনপিতে দৌড়ঝাঁপ
মনোনয়ন পেতে বিএনপিতে দৌড়ঝাঁপ

প্রথম পৃষ্ঠা

তিনি ঘুষ খান না কমিশন নেন
তিনি ঘুষ খান না কমিশন নেন

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিরতির মাঝেও হামলা
যুদ্ধবিরতির মাঝেও হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

তারকাদের আলোচিত-সমালোচিত বিয়ে
তারকাদের আলোচিত-সমালোচিত বিয়ে

শোবিজ

হাসিনাকে উৎখাতের সেই ঐক্য কোথায়
হাসিনাকে উৎখাতের সেই ঐক্য কোথায়

প্রথম পৃষ্ঠা

‘ইতিহাসের পাতায় আমার নাম লেখা থাকবে’
‘ইতিহাসের পাতায় আমার নাম লেখা থাকবে’

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আকাশপথে শিডিউল বিপর্যয়
আকাশপথে শিডিউল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

৩০০ আসনে প্রার্থী দেওয়ার প্রস্তুতি
৩০০ আসনে প্রার্থী দেওয়ার প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

নগর ভবনে সংঘর্ষ ইশরাকপন্থিদের
নগর ভবনে সংঘর্ষ ইশরাকপন্থিদের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘর গুছিয়ে আনছে জামায়াত
ঘর গুছিয়ে আনছে জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

অধরাই থাকল কাউনিয়া পার্বতীপুর ডুয়েলগেজ
অধরাই থাকল কাউনিয়া পার্বতীপুর ডুয়েলগেজ

নগর জীবন

এমপি প্রার্থীর তালিকা করছেন বাম নেতারা
এমপি প্রার্থীর তালিকা করছেন বাম নেতারা

প্রথম পৃষ্ঠা

কচুর লতি চাষে তরুণ উদ্যোক্তাদের বাজিমাত
কচুর লতি চাষে তরুণ উদ্যোক্তাদের বাজিমাত

পেছনের পৃষ্ঠা

সীমান্ত দিয়ে ৪৬ জনকে পুশইন করল বিএসএফ
সীমান্ত দিয়ে ৪৬ জনকে পুশইন করল বিএসএফ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসরায়েল মাত্রা ছাড়িয়ে যাচ্ছে
ইসরায়েল মাত্রা ছাড়িয়ে যাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফকির মজনু শাহর সেই প্রেমের আগুনে...
ফকির মজনু শাহর সেই প্রেমের আগুনে...

শোবিজ

কওমি মাদরাসার অতীত বর্তমান ও ভবিষ্যৎ
কওমি মাদরাসার অতীত বর্তমান ও ভবিষ্যৎ

সম্পাদকীয়

বিজয় উৎসব ইরানজুড়ে
বিজয় উৎসব ইরানজুড়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

নকআউটে মেসির সামনে গুরু এনরিকে
নকআউটে মেসির সামনে গুরু এনরিকে

মাঠে ময়দানে

৩০ লাখ মানুষ অতি গরিব হতে যাচ্ছে
৩০ লাখ মানুষ অতি গরিব হতে যাচ্ছে

সম্পাদকীয়

রাষ্ট্রভাবনা
রাষ্ট্রভাবনা

সম্পাদকীয়

রাহাত ফতেহ আলির তুমি আমার প্রেম পিয়াসা
রাহাত ফতেহ আলির তুমি আমার প্রেম পিয়াসা

শোবিজ

ফিলিস্তিনের পাশে স্বরা ভাস্কর
ফিলিস্তিনের পাশে স্বরা ভাস্কর

শোবিজ

কলম্বোয় আত্মবিশ্বাসী নাজমুল বাহিনী
কলম্বোয় আত্মবিশ্বাসী নাজমুল বাহিনী

মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কান অধিনায়কের পরিকল্পনায় মিরাজ
শ্রীলঙ্কান অধিনায়কের পরিকল্পনায় মিরাজ

মাঠে ময়দানে

সাবিনা ছাড়া এশিয়া কাপে বাংলাদেশ
সাবিনা ছাড়া এশিয়া কাপে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নতুন তারকা তৈরির স্বপ্ন রিচার্ড পাইবাসের
নতুন তারকা তৈরির স্বপ্ন রিচার্ড পাইবাসের

মাঠে ময়দানে

মব ঠেকাতে ব্যর্থ হলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা
মব ঠেকাতে ব্যর্থ হলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা