শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২১ আগস্ট, ২০২২

অদ্ভুত সব গ্রাম

শামছুল হক রাসেল
প্রিন্ট ভার্সন
অদ্ভুত সব গ্রাম

গ্রাম শব্দটি উচ্চারিত হলেই চোখে ভেসে ওঠে নির্মল বায়ু, সবুজে ভরা প্রাকৃতিক দৃশ্য অথবা নদীর কলকল ধ্বনি। অথচ বিশ্বে এমন কিছু গ্রাম আছে যেগুলো নানা বৈচিত্র্যে বিদ্যমান।  কোনো গ্রাম তৈরি হয়েছে নলখাগড়া দিয়ে, আবার কোনটা তৈরি পাথরে।

 

সিনেমা ম্যাজিক

মাতামাতা [নিউজিল্যান্ড]

মাতামাতা গ্রামটিকে রূপকথার জগৎ বললে অনেকেই ভুল করবেন। অনেকেই এটিকে ব্যারিটি বা ইঁদুরের গ্রাম বলে আখ্যায়িত করে থাকেন। গ্রামটি নিউজিল্যান্ডের কাইমাই রেঞ্জেসের কাছাকাছি অবস্থিত। ছবির মতোই সুন্দর গ্রামটিতে বসবাসকারী মানুষের সংখ্যা ৬ হাজার। এ ছাড়া ঘোড়ার পিঠে চড়ে কৃষিকাজ করার মজার এক অভিজ্ঞতা হবে গ্রামটিতে। অত্যন্ত উর্বর মাটির এ গ্রামটি চাষাবাদের জন্য খুবই বিখ্যাত। গ্রামটির কাছাকাছি দূরত্বে হবিটন ফার্মটি অবস্থিত। এই হবিটন ফার্মটিতে পিটার জ্যাকসন পরিচালিত লর্ড অব দ্য রিংস সিনেমার সেট রয়েছে। প্রাকৃতিক পরিবেশে নিউজিল্যান্ড সরকারের তত্ত্বাবধানে পর্যটকদের আগ্রহী করতে ইঁদরের গর্ত তৈরি করা হয়েছে।

উনিশ শতকের শুরুতে এ অঞ্চলটি নাপাত হাওয়ার অংশবিশেষ ছিল। ব্যবসায়িক উদ্দেশ্যে সর্বপ্রথম গ্রামটিতে ইউরোপীয় পর্যকটদের সমাগম ঘটে। তবে পরবর্তীতে স্থানীয় আদিবাসীদের মধ্যে সংঘর্ষের জের ধরে সেখান থেকে পালিয়ে যায় ইউরোপীয়রা।

গ্রামটিতে বসবাসকারী বাসিন্দাদের উপজীব্য কৃষিকাজ হলেও গ্রামটির মানুষ খুবই রোমাঞ্চপ্রিয়। ঘোড়াকে বস মানানো গ্রামটির বাসিন্দাদের শখের মধ্যে অন্যতম। কৃষিকাজের পাশাপাশি গ্রামের মানুষজন গবাদিপশু পালনে বেশ আগ্রহী। তবে লর্ড অব দ্য রিংস সিনেমার সেট তৈরি করার পরবর্তী সময়কাল থেকে বিশ্বের পর্যটকদের কাছে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে।  এ ছাড়া মাতামাতা গ্রামটির আশপাশের শহরের অনেকেই এখানে অবসর সময় কাটাতে ছুটে আসেন।

 

অন্যরকম বাড়িগুলো

হাক্কা ওয়াল [চীন]

চীনের হাক্কা ওয়াল গ্রামটি সারা বিশ্বে পরিচিতি পেয়েছে সেখানকার বিশেষ গঠনশৈলীর বাড়িগুলোর কারণে। এসব বাড়ির আকার-আকৃতি অন্য যে কোনো বাড়ি থেকে ভিন্ন ও স্বতন্ত্র। দেখতে সাদামাটা হলেও নয়ন জুড়াতে এগুলোর কোনো জুড়ি নেই। মূলত গঠনশৈলীর কারণে বিশ্বের স্বতন্ত্র গ্রামের তালিকায় উঠে এসেছে এটি।  বাড়িগুলোতে একই সঙ্গে অনেক পরিবার বসবাস করতে পারে। চীনের দক্ষিণাংশে অবস্থিত গ্রামটিতে বসবাসকারী সম্প্রদায়কে হাক্কা নামে সবাই চিনে। মূলত হাক্কা জনগণের নিজস্ব দৃষ্টিভঙ্গির প্রতিফলন বলা যেতে পারে। চীনের ম্যান্ডারিন ভাষায় হাক্কাদের ‘কেজি জিয়া’ বলা হয়। হাক্কা ওয়াল গ্রামটির একত্রিত বাড়ির কারণ হলো প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা। মূলত শত্র“দের আক্রমণ থেকে রক্ষা পেতে গ্রামটির বাসিন্দারা একই বাড়িতে বসবাস করে। চীনের উত্তরাঞ্চলে বসবাসকারী জনগণ মিলে দক্ষিণাঞ্চলের এই হাক্কা গ্রাম প্রতিষ্ঠা করে। ১৭ শতাব্দী থেকে বর্তমান সময় পর্যন্ত প্রতিবেশী গ্রামগুলোর সঙ্গে প্রায়ই সংঘর্ষ বাধে। এতে ঘটে প্রাণহানি। ফলে দিনের পর দিন গ্রামটির জনসংখ্যা কমে যাচ্ছে। মূলত পার্শ্ববর্তী পুনোটি গ্রাম অস্ত্রশস্ত্রে সজ্জিত হওয়া শুরু করলে হাক্কা গ্রামের বাসিন্দারা তাদের রুখতে একত্রে বসবাসযোগ্য বাড়ি তৈরি করতে শুরু করে। গোলাকৃতির বাড়িগুলোকে খন্ড খন্ড অংশে ভাগ করে খাবার স্টোরেজ, বাসগৃহ, সব মন্দির অস্ত্রশস্ত্র রাখার স্থান তৈরি করা হয়েছে। ইট, পাথর এবং শক্ত মাটির সমন্বয়ে গঠিত বাড়িগুলো দৃঢ়।  বাড়িগুলোতে এক মিটার পুরুত্বের দেয়াল রয়েছে। সময়ের পরিক্রমায় বাধাবিঘ্ন সত্ত্বেও নির্মাণের গঠনশৈলী ধরে রেখেছে চীনের এই গ্রামটি।

 

সবার উঁচুতে

নাগরকোট  [নেপাল]

গ্রামটির বৈশিষ্ট্য হলো পৃথিবীর সবচেয়ে উচ্চতম স্থানে অবস্থিত এটি। এখানকার মানুষ নিচের দিকে তাকিয়ে মেঘ দেখতে পারেন। পৃথিবীর সবচেয়ে বড় পর্বতশৃঙ্গের প্রতিবেশী গ্রামটির নাম ‘নাগরকোট’। নেপালের নাগরকোট গ্রামটি ভূমি থেকে ২১৯৫ মিটার বা ৭২০০ ফুট উচ্চতায় অবস্থিত। এখানকার লোকজন ঘুম থেকে উঠে দরজা খুললেই দেখতে পান খন্ড খন্ড ভাসমান মেঘ। ঐতিহ্যবাহী এ গ্রামটিতে বর্তমানে সাড়ে ৩ হাজার আদিবাসী বাস করেন। পর্বতে কৃষিকাজের মাধ্যমে জীবিকানির্বাহ করে গ্রামটির বাসিন্দারা। নেপালের রাজধানী কাঠমা-ু থেকে ২০ মাইল পূর্বদিকে অবস্থিত গ্রামটির মনোমুগ্ধকর সৌন্দর্য চোখে পড়ার মতো। পৃথিবীর অন্যান্য গ্রামে বসবাসকারী মানুষজন যেখানে মাঠ থেকে ওপরে তাকিয়ে আকাশকে দেখে, সেখানে নগরকোট গ্রামের বাসিন্দারা নিচে তাকিয়ে আকাশ দেখে। ঠিক যেন স্বর্গের অপার সৌন্দর্য অনুভব করার মতো অবস্থা। গ্রামটির আদিবাসীরা পাহাড়ের বুকে টেরাকোস্টা কেটে একেকটি বাড়ি তৈরি করেছেন। পাহাড়ের সরু ও উঁচু-নিচু ঢালু পথ দিয়ে চলাচলে খুবই দক্ষ এই গ্রামের সাধারণ মানুষ। শিশুরা বড়দের পাশাপাশি কাজে অংশগ্রহণ করে থাকে।  মানুষজনের জীবনধারা অত্যন্ত সাদাসিধে হলেও প্রশান্তিতে ভরপুর প্রতিটি বাসিন্দার মুখই বলে দেয় কতটা আনন্দে জীবনযাপন করছেন তারা। জীবিকানির্বাহের জন্য পাহাড়ের ঢালে খাদ্যশস্য উৎপাদন করে তারা। খুব কম বসতি হওয়ায় এখানকার বাসিন্দারা প্রত্যেকের সঙ্গে সৌহার্দ্যপূর্ণ সম্পর্ক বজায় রেখেছে।

 

স্বর্গের শোভা

পপেয়া [মাল্টা]

মাল্টা। পৃথিবীর অন্যতম ছোট্ট একটি দেশ। যেখানে বাস করে মাত্র ৫ লাখের কিছু বেশি মানুষ। আর পরিধির কথা বলতে গেলে- ৪০ মিনিটেই দেশের এক প্রান্ত থেকে আরেক প্রান্তে পৌঁছা যায়। এর মধ্যেই আছে ছোট্ট একটি গ্রাম পপেয়া। পৃথিবীর আনাচে-কানাচে যে কত সৌন্দর্য লুকিয়ে আছে তা পপেয়া গ্রামটিকে না দেখলে বোঝা যাবে না। মূলত সৌন্দর্যপিপাসুদের কল্যাণে গ্রামটি স্বতন্ত্র তালিকায় উঠে এসেছে। পপেয়া গ্রামটিকে অনেকে সুইট হ্যাভেন বা স্বর্গের শোভা বলেও চিনে থাকে। মাল্টার ভূমধ্যসাগরীয় আইল্যান্ডের উত্তর-পশ্চিম কোণে অবস্থিত আংকর বেতে পপেয়া গ্রামটির অবস্থান। গ্রামটিতে কাঠের তৈরি অপূর্ব সৌন্দর্যের বাড়িগুলো চোখে পড়ার মতো। গ্রামটি বর্তমান সময়ে পর্যটকদের আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দুতে রয়েছে।

১৯৮০ সালে রবিন উইলিয়ামসের ‘পেয়ো’ সিনেমার জন্য গ্রামটিতে সিনেমার সেট তৈরি করা হয়। তবে গ্রামটিতে মূলত সিনেমার সেট তৈরিকে কেন্দ্র করে ১৯৭৯ সালে ১৬৫ জন ক্রু মিলে সাত মাস অক্লান্ত পরিশ্রমে ১৯টি দৃষ্টিনন্দন বাড়ি নির্মাণ করে। সে সময় সৌন্দর্য বৃদ্ধিতে প্রচুর পরিমাণে কাঠের সৌন্দর্যবর্ধক সরঞ্জাম নেদারল্যান্ডস থেকে আনা হয়। এ ছাড়া কানাডা থেকে আনা হাজার গ্যালন রং দিয়ে গ্রামটিকে রঙিন করে তোলা হয়। গ্রামটির মুখে ২০০-২৫০ ফুট অঞ্চল ‘অ্যাংকর বে’-এর পানি দিয়ে পূর্ণ করা হয়, যাতে শুটিংয়ের সময় এটিকে দেখতে সমুদ্রের মতো মনে হয়। সে সময় গ্রামটিকে রূপকথার রাজ্যের থিম মাথায় রেখেই সাজানো হয়।  বর্তমান সময়ে পপেয়া গ্রামটিকে পর্যটন স্পট হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে। সপ্তাহে একদিন পর্যটকদের দর্শনের জন্য গ্রামটিকে উন্মুক্ত করা হয়।

 

পাটখড়ির নলখাগড়া

ইউরোস [দ. আমেরিকা]

দক্ষিণ আমেরিকার অন্যতম আকর্ষণীয় গ্রাম এটি। ইউরোস গ্রামটি একটি বিস্ময়কর গ্রাম। কারণ এই গ্রামের পুরোটাই নলখাগড়াতে তৈরি এবং এটি পেরু এবং বলিভিয়ার সীমানায় টিটিকাকা লেকে ভাসমান অবস্থায় আছে। এখানকার প্রতিটি ঘরবাড়ি ও অন্যান্য স্থাপনা নলখাগড়া দিয়ে তৈরি। এ ছাড়া এ গ্রাম জমি, বালু এবং পাথরের ওপর দাঁড়িয়ে আছে। 

  ‘Totora’  নামক লেকে ভাসমান এক প্রকার বাঁশের পাতলা ছড়ি বা পাটের খড়ি দিয়ে তৈরি একটি কৃত্রিম দ্বীপ এই ইউরোস। দূর থেকে এই গ্রাম দেখতে দুর্গের মতো মনে হয়। কারণ এখানকার স্থাপনাগুলো মিনারের মতো তৈরি করা হয়েছে। এই গ্রাম স্থানীয় বাসিন্দাদের দ্বারাই তৈরি হয়েছে। এখানকার প্রতিটি বাসিন্দা নান্দনিক ও শৈল্পিক কারুকার্যে দীক্ষিত। তারা এই নলখাগড়া দিয়ে শুধু তাদের ঘরবাড়ি বানাননি, বানিয়েছেন সেই দ্বীপটিও যেটিতে তারা এখন বাস করছে। তারা নৌকা বানাতেও এই নলখাগড়া ব্যবহার করে। এক কথায় বলতে গেলে, এসব পাটের খড়ি ও নলখাগড়াকে পুঁজি করেই তাদের দৈনন্দিন ও ব্যবসায়িক কাজকর্ম সম্পাদিত হয়।

 

পাথরের রাজ্য  কান্দোভান [ইরান]

প্রথমবার এই গ্রাম দেখার পর আপনি নিঃসন্দেহে অবাক হবেন। মনে হবে পাথররা আপনাকে বলছে, শক্ত নিরেট প্রস্তর শহরে আপনাকে স্বাগত।

ইরানের পূর্ব আজারবাইজান প্রদেশের একটি পর্যটন গ্রাম এই কান্দোভান। এর পুরোটাই পাথরে তৈরি। মূলত, এই স্থান ছিল আগ্নেয়শিলা সমৃদ্ধ একটি স্থান। মঙ্গোলিয়া থেকে পালিয়ে আসা বাসিন্দারা নিজেদের লুকিয়ে রাখার জন্য পাথর দিয়ে এই গ্রাম তৈরি করেছিলেন। গ্রামটি সত্যিই বিস্ময়কর। শুধু এসব আগ্নেয়শিলার দিকে চোখ বুলালে যে কেউ বুঝতে পারবেন এ গ্রামের স্বাতন্ত্রতা। ওপর থেকে দেখলে মনে হবে, পাহাড়ের ভাঁজে ভাঁজে ঘরবাড়ি অবস্থিত। এসব দেখে প্রস্তর যুগে ফিরে যাওয়ার ইচ্ছা জাগতে পারে যে কারও। সবচেয়ে অবাক করা বিষয় হলো, পাথরে ঘেরা এই গ্রামে The Laleh Kandovan  নামে পাথরের তৈরি একটি আন্তর্জাতিক পাঁচ তারা হোটেলও রয়েছে।

 

নিজস্ব সূর্য ভিজানেলা [ইতালি]

ইতালিতে Verbano-Cusio উপত্যকার নিচে একটি গ্রাম অবস্থিত। যে কারণে গ্রামটি স্বতন্ত্র হয়ে উঠেছে-তা শুনলে অনেকেই আঁতকে উঠবেন। কারণ এই গ্রামে নাকি নিজস্ব সূর্য আছে। একেবারে ব্যক্তিগত সূর্য। কীভাবে সম্ভব? আশ্চর্যের ব্যাপার হলো এই সূর্য প্রকৃতি প্রদত্ত নয় বরং মানুষের নিজের হাতে বানানো। উপত্যকার নিচের দিকে অবস্থানের কারণে এই Viganella গ্রামের বাসিন্দারা কখনই সূর্যের আলো পায় না। তাই গ্রামের একজন স্থপতি  এর acomo Bonzani  সৌরশক্তিতে চলমান একটি কৃত্রিম সূর্য বানান।

প্রকল্পে তিনি একটি দৈত্যাকার আয়না ব্যবহার করেন যা সূর্যের আলোকে প্রতিফলিত করে উপত্যকার নিচের দিক পর্যন্ত পৌঁছে দেয়। পরবর্তীতে এ বিশাল আয়নার জন্যই এখানে সূর্যের আলো পৌঁছায়। এই আয়না বাসিন্দাদের কাছে কৃত্রিম সূর্য নামেই পরিচিত। আর গ্রামটি হয়ে ওঠে কৃত্রিম সূর্যের।

 

যে গ্রামে সবাই যমজ

কোধিনি [ভারত]

কোধিনি। কেরলের মালাপ্পুরম জেলার এই গ্রামটি এখন যমজের গ্রাম নামেই পরিচিত। যে কোনো দিকে তাকালে চোখে পড়বে জোড়ায় জোড়ায় একই রকম ব্যক্তি। এই গ্রামটি ভারত তথা বিশ্বের এক বিস্ময়কর গ্রাম। কারণ এখানেই বিশ্বের সবচেয়ে বেশি যমজের বাস। সর্বশেষ পরিসংখ্যানে দেখা গেছে, এই গ্রামের মোট ২ হাজার বাসিন্দার ৪০০ জোড়া যমজের বাস। যেখানে সমগ্র বিশ্বে গড়ে ১ হাজার যমজ পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে, সেখানে  কোধিনিতেই যমজের হার ৪৫ শতাংশ। গ্রামটি তিন দিক দিয়ে পানিবেষ্টিত। বিশ্বের বেশির ভাগ দেশ থেকে ভারতে যমজ জন্মানোর রেকর্ড কম, কিন্তু এই কোধিনি বাকি সব অঞ্চলকে ছাপিয়ে গেছে। কোধিনি গ্রামে সব ধরনের যমজ দেখতে পাওয়া যায়। সাধারণ যমজ বা নন-আইডেনটিক্যাল টুইন এবং হুবহু একই রকম দেখতে আইডেনটিক্যাল টুইন। আবার দুটি যমজ ভাইবোনের দেখাও পাওয়া যায় এখানে। কিন্তু এই গ্রামে যমজের সংখ্যা এত বেশি কেন? তা নিয়ে স্থানীয়দের ধারণা অনেকটা এ রকম, ১৯৪৯ সালে এখানে প্রথম যমজ শিশু জন্মগ্রহণ করেছে।

 

এরপর থেকে প্রতি বছরই লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে এই সংখ্যা। কারও কারও মতে, এ গ্রামের পরিবেশ এবং জিনগত কারণে এ ঘটনা ঘটেছে। কেবল এ গ্রামেই নয়, গ্রামের যেসব মেয়ের বাইরে বিয়ে হয়েছে, সেখানেও তারা যমজ সন্তান জন্ম দিয়েছেন।  স্বভাবতই কোধিনি গ্রামের এই অদ্ভুত ঘটনায় বিভ্রান্তিতে পড়তে হয় সবাইকে। কারণ অনেক সময় একই চেহারার দুজন মানুষকে তারা নিজেরাই আলাদা করতে পারেন না। বেশির ভাগ পর্যটকই এটা দেখতে যান যে, ওই গ্রামে আসলেই ৪০০ জোড়া জমজ আছে কি না তা।

এই বিভাগের আরও খবর
ডিজিটাল দুনিয়ায় কী আছে
ডিজিটাল দুনিয়ায় কী আছে
ফিলিপাইন থেকে আসা সেই পেট্রিয়াকা এখন জনপ্রতিনিধি
ফিলিপাইন থেকে আসা সেই পেট্রিয়াকা এখন জনপ্রতিনিধি
ফিরে গিয়ে সিলভা আর যোগাযোগ রাখেননি
ফিরে গিয়ে সিলভা আর যোগাযোগ রাখেননি
বিয়ে করতে সিলেটে উড়ে এলেন ব্রাজিলিয়ান তরুণী
বিয়ে করতে সিলেটে উড়ে এলেন ব্রাজিলিয়ান তরুণী
হোগল-রহিমার অবাক প্রেমে মুগ্ধ সবাই
হোগল-রহিমার অবাক প্রেমে মুগ্ধ সবাই
প্রেমের টানে বাংলাদেশে
প্রেমের টানে বাংলাদেশে
পোপের প্রভাব বিশ্বজুড়ে
পোপের প্রভাব বিশ্বজুড়ে
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
সর্বশেষ খবর
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে জনগণ: মঈন খান
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে জনগণ: মঈন খান

৩৯ সেকেন্ড আগে | রাজনীতি

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে যা জানাল সরকার
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে যা জানাল সরকার

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

হাটহাজারীর ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
হাটহাজারীর ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

১৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চলবে: সারজিস
গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চলবে: সারজিস

২২ মিনিট আগে | রাজনীতি

আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস
আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল

৪৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ
বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে
যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র
জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের
ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ
চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ
পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের
বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫
পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার
মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান
কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬
শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার
গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা
যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা
মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের
সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার
কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক
খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং
ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত
তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না
‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম
এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫
ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে
তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে

শোবিজ

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন
সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ
বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

মোহামেডানের দরকার ৪৩
মোহামেডানের দরকার ৪৩

মাঠে ময়দানে

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা