শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৩

দেশে দেশে চায়না টাউন

সব দেশেই দারুণ জনপ্রিয় চায়না টাউন রেস্তোরাঁ। কেনাকাটা কিংবা আড্ডায় সব সময় ব্যস্ত থাকে চায়না টাউনগুলো। দিন-রাত ২৪ ঘণ্টাই খোলা, মানুষের পদচারণে মুখর চায়না টাউনগুলো নিয়েই আজকের রকমারি-
রকমারি ডেস্ক
প্রিন্ট ভার্সন
দেশে দেশে চায়না টাউন

একসময় ব্যবসা-বাণিজ্যের মূল কেন্দ্র ছিল বিনোন্দো

গোটা বিশ্বের চায়না টাউনগুলোর ধারণা এসেছে সম্ভবত ফিলিপাইনের ম্যানিলা চায়না টাউন থেকে। কারণ এটিই বিশ্বের সবচেয়ে পুরনো চায়না টাউন। ১৫৯৪ সালে স্প্যানিশ গভর্নর লুইস পেরেজ ডাসমারিনাস চায়নিজ অধিবাসীদের অভিবাসনের জন্য এলাকাটি আলাদাভাবে গড়ে তোলেন। স্পেনবাসীর আবাসিক এলাকা প্রাচীর নগরী ইন্ট্রামুরোসের পাশের একটি নদীর তীরে অবস্থিত। সে সময় স্পেন একদল চীনা বণিককে এ  এলাকায় বিনা খরচে থাকতে দিয়েছিল। স্প্যানিশ ঔপনিবেশিক যুগ শুরু হওয়ার আগেই এটি চীনা বাণিজ্যের জন্য প্রতিষ্ঠিত কেন্দ্র হিসেবে গড়ে ওঠে। ম্যানিলার ব্যবসা-বাণিজ্যের মূল কেন্দ্র বিনোন্দো। এখানে সব ধরনের ব্যবসা পরিচালিত হয়। বিশেষ করে ফিলিপিনো ও চায়নিজ পণ্যের জন্য বিখ্যাত। আর সে কারণেই ম্যানিলার চায়না টাউন বলতে বিনোন্দোকেই বুঝায়।

 

উত্তর আমেরিকায় সবচেয়ে পুরনো

উত্তর আমেরিকায় ১৮৪৮ সালে গড়ে ওঠা সান ফ্রান্সিসকো চায়না টউনই সবচেয়ে পুরনো। এমনকি আয়তনেও বিশাল। এশিয়ার বাইরে বৃহত্তম কোনো চায়না টাউনও এটি। সান ফ্রান্সিসকোর আকর্ষণীয় জায়গার মধ্যে গোল্ডেন গেট অন্যতম হলেও এখানে পর্যটকের ভিড় বেশি থাকে। কী নেই এ চায়না টাউনে? একনজরে যেন পুরো চীন দেখার সুযোগ পান পর্যটকরা। তারা এখানে চীনের আদি আবহ খুঁজে পান। সাজানোও হয়েছে ঠিক সেভাবেই। মন্দির, থিয়েটার, রেস্টুরেন্ট, এন্টিক শপ এবং স্মারক শপে সাজানো দোকানগুলো বেশ নজরকাড়া। এখানে আপনিও পাবেন মনের মতো যে কোনো জিনিস। তবে সান ফ্রান্সিসকো চায়না টাউনের সবচেয়ে বেশি বৈশিষ্ট্যপূর্ণ বিষয় হিসেবে ধরা হয় নববর্ষ উদযাপনকে। আড়ম্বরপূর্ণ ও জাঁকজমকে ভরা এ অনুষ্ঠানের তুলনা যেন আর কিছুতেই নেই।  ব্যাংককের চায়না টাউনে রকমারি খাবার ব্যাংকক চায়না টাউনটি অবস্থিত থাইল্যান্ডের রাজধানী ব্যাংককের ইয়াওরাত সড়কে। শহরটির সবচেয়ে পুরনো এলাকা হিসেবে ধরা হয় ব্যাংকক চায়না টাউনকে। ব্যাংককে আগত পর্যটকদের মূল আকর্ষণের জায়গা এটি। আর আকর্ষণের কারণ হিসেবে ধরা হয় এ জায়গার রকমারি খাবারের দোকানগুলোকে। রেস্টুরেন্টগুলো সাজানো হয়েছে লোভনীয় খাবারের পসরা দিয়ে। এটি আরও একটি বিশেষ কারণে বিখ্যাত। আর তা হলো- এখানকার স্বর্ণের মার্কেট। মার্কেটটি প্রায় ২০০ বছর ধরে দাঁড়িয়ে আছে তার জৌলুস নিয়ে। হয়তো এতদিনের ঐতিহ্যের সুবাদেই কারও নজর এড়ানোর কোনো উপায় নেই। ইয়াওরাত সড়কটি ওয়াট ট্রিমিট নামক একটি মন্দিরের জন্যও অনেক বেশি বিখ্যাত। কারণ এ মন্দিরটিতে কমপক্ষে ৫.৫ টন নিখাদ স্বর্ণ দিয়ে বানানো বৌদ্ধমূর্তি রয়েছে, যা বিশ্বের সবচেয়ে বড় স্বর্ণমূর্তি।

 

নিউইয়র্কের প্রাণকেন্দ্রে চায়না টাউন

নিউইয়র্ক চায়না টাউনটি অবস্থিত লোয়ার ম্যানহাটনে। উত্তর আমেরিকার মধ্যে সান ফ্রান্সিসকোর পরে এটিই দ্বিতীয় বৃহৎ আয়তনের চায়না টাউন। ১৮৪০ সালে আহ কেন নামের এক চায়নিজ সর্বপ্রথম এখানে বসবাস শুরু করেন। তার হাতেই মূলত এলাকাটি গড়ে ওঠে। এখানকার জনসংখ্যা প্রায় ১ লাখ। নিউইয়র্কের একদম প্রাণকেন্দ্রে গড়ে তোলা হয়েছে চায়না টাউনটি। এখানে চায়নিজদের ঐতিহ্যের আসল আবহ পাওয়া যাবে সহজেই। নিউইয়র্কের এ এলাকার বৈচিত্র্য দেখতে দেখতে সময় গড়িয়ে যাবে কিন্তু একজন পর্যটকের বিস্ময় শেষ হওয়ার নয়। ঘুরতে ঘুরতে ক্লান্ত হয়ে গেলেও কোনো সমস্যা নেই। হাতের কাছেই পাবেন অসংখ্য ছোট-বড় খাবারের দোকান ও রেস্টুরেন্ট। খাবারগুলো যেমন সুস্বাদু তেমনি অপেক্ষাকৃত দামে সস্তা। হেঁটে হেঁটে দেখে বেড়ানো বা ছোটখাটো প্রয়োজনীয় জিনিস কেনার জন্য এ এলাকাটি পর্যটকদের জন্য আদর্শ।

 

লন্ডনের অন্যতম আকর্ষণ

ওয়েস্টমিনস্টার শহরের গ্যারেড সড়কে অবস্থিত লন্ডনের চায়না টাউনটি। ১৯৫০ সালে যখন চায়নিজরা লন্ডনে অভিবাসন পেতে শুরু করল তখনই মূলত লন্ডন চায়না টাউনের গোড়াপত্তন ঘটে। এলাকাটিকে লন্ডনের বৈচিত্র্যপূর্ণ করে তুলে ধরার জন্য ব্যাখ্যা করা যেতে পারে। বর্তমানে এটি ওয়েস্টমিনস্টারের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ হিসেবেও পরিগণিত হয়। এখানকার অধিবাসীরা মূলত হংকং থেকে আগত। অন্য চায়না টাউনের মতো এ চায়না টাউনটিও অসংখ্য খাবারের হোটেল ও রেস্টুরেন্টের জন্য বিখ্যাত। এ ছাড়াও বেকারি ফুড, সুপার মার্কেট, শোপিসের দোকান এবং চায়নিজদের অন্যান্য চলমান ব্যবসার জন্য এলাকাটি বিখ্যাত। চায়নিজদের প্রতিটি পণ্যে বিশেষ শৈলী কাজ করায় পর্যটকদের আকর্ষণ কাজ করে অনেক বেশি। এখানকার অধিবাসীদের নববর্ষ উদযাপন অন্যদের কাছে খুবই আকর্ষণের বিষয়।

 

সিঙ্গাপুরে আকাশচুম্বী ভবনঘেরা আরেক শহর

সিঙ্গাপুরের আউটরাম জেলায় অবস্থিত এ চায়না টাউনটি। ঐতিহাসিক ও সাংস্কৃতিক তাৎপর্যপূর্ণ এ এলাকাটি আকাশচুম্বী ভবনগুলোর মধ্যে গড়ে উঠেছে। দেশটি এ এলাকাকে ঐতিহ্যের স্থান হিসেবে ঘোষণা দিয়েছে। একই সঙ্গে চায়না টাউনটি সংরক্ষণের জন্য সরকারিভাবেও মনোনীত হয়েছে। সিঙ্গাপুরের বৃহত্তম জাতিগত গ্রুপ হলো চায়নিজরা। এক সময় এটি চায়নিজদের একটি ছিটমহলের মতো ছিল। রেকর্ড অনুযায়ী ১৩৩০ সালে এ এলাকাটিতে চায়নিজরা বসবাস করে। পরবর্তীতে সিঙ্গাপুর নামক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠিত হলে তাদের নতুন পরিকল্পনা প্রণয়ন হয়। সে হিসেবে এ এলাকাটিতে চায়নিজ অভিবাসীরা থাকবে বলে সিদ্ধান্ত হয়। যদিও পরবর্তীতে এখানকার অনেকেই অন্যত্র চলে যায়। চায়না টাউনটি অধিক জনবহুল হয়ে ওঠে। এ এলাকায় মসজিদ, মন্দির, প্যাগোডা সবই পাবেন।

 

কানাডায় মিনি চায়না

কানাডার ভ্যানকুভার চায়না টাউনটিকে মিনি চায়না বলা যায়। দেশটির সবচেয়ে বড় চায়না টাউন এটি। এমনকি উত্তর আমেরিকার মধ্যে এটিই তৃতীয় বৃহত্তম চায়না টাউন। এটি গড়ে ওঠে উনিশ শতকের শেষের দিকে। অন্যান্য চায়না টাউনের মতোই এটির অবস্থানও শহরের প্রাণকেন্দ্রে। চায়না টাউনটির নকশা করা হয় কানাডার জাতীয় ঐতিহাসিক এলাকা হিসেবে। এ চায়না টাউনে রয়েছে পর্যটক আকর্ষণের মতো যথেষ্ট জনপ্রিয় উপাদান। ইদানীং এ এলাকার বাইরেও অনেক চীনা অভিবাসীর বসবাস রয়েছে। আবার অনেক হংকং এবং তাইওয়ানিজও এ এলাকায় ব্যবসা-বাণিজ্যের জন্য বসবাস শুরু করেছে। তারা এখানে চায়নিজদের আদি ব্যবসা এবং রেস্টুরেন্ট গড়ে তুলেছে। এখানে নতুন করে গোল্ডেন ভিলেজ নামের একটি এলাকা করা হচ্ছে।           

এই বিভাগের আরও খবর
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
সর্বশেষ খবর
কানাডার মন্ট্রিয়েল মাতালেন কুমার শানু ও সাদনা সারগাম
কানাডার মন্ট্রিয়েল মাতালেন কুমার শানু ও সাদনা সারগাম

এই মাত্র | পরবাস

সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম
সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম

১৬ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

জনমতের সঠিক প্রতিফলন না ঘটার আশঙ্কা
জনমতের সঠিক প্রতিফলন না ঘটার আশঙ্কা

১ মিনিট আগে | জাতীয়

সমেশপুরের সবজি চারায় সবুজ সারাদেশের মাঠ
সমেশপুরের সবজি চারায় সবুজ সারাদেশের মাঠ

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিবিসির বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেবেন ট্রাম্প
বিবিসির বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেবেন ট্রাম্প

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাখালীতে ককটেল বিস্ফোরণ
মহাখালীতে ককটেল বিস্ফোরণ

১৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘স্কুল ফিডিং’ কার্যক্রম শুরু আজ
‘স্কুল ফিডিং’ কার্যক্রম শুরু আজ

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

তাইওয়ানে ৩৩ কোটি ডলারের অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
তাইওয়ানে ৩৩ কোটি ডলারের অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেক্সিকোর কাছে হেরে অনূর্ধ্ব-১৭ বিশ্বকাপ থেকে আর্জেন্টিনার বিদায়
মেক্সিকোর কাছে হেরে অনূর্ধ্ব-১৭ বিশ্বকাপ থেকে আর্জেন্টিনার বিদায়

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মোটরসাইকেলের ধাক্কায় প্রাণ গেল ২ মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর
মোটরসাইকেলের ধাক্কায় প্রাণ গেল ২ মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর

৪৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিহারের পর এবার পশ্চিমবঙ্গ থেকেও জঙ্গলরাজ খতম করব: নরেন্দ্র মোদী
বিহারের পর এবার পশ্চিমবঙ্গ থেকেও জঙ্গলরাজ খতম করব: নরেন্দ্র মোদী

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লেবাননের ভেতরে দেয়াল নির্মাণ করেছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী বাহিনী
লেবাননের ভেতরে দেয়াল নির্মাণ করেছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী বাহিনী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ নভেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ টানা ১০ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়
আজ টানা ১০ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘তারুণ্যের উৎসব’ রবিবার
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘তারুণ্যের উৎসব’ রবিবার

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১০ সুন্নতে স্বাস্থ্য সুরক্ষা
১০ সুন্নতে স্বাস্থ্য সুরক্ষা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ত্বকের উজ্জ্বলতায়
ত্বকের উজ্জ্বলতায়

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

প্রখ্যাত মার্কিন কোচ জন বিমকে গুলি করে হত্যা
প্রখ্যাত মার্কিন কোচ জন বিমকে গুলি করে হত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাহাদ-নীড়দের জন্য গ্র্যান্ডমাস্টার টুর্নামেন্ট
ফাহাদ-নীড়দের জন্য গ্র্যান্ডমাস্টার টুর্নামেন্ট

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডেভিস কাপ টেনিসে ভালো ফলের প্রত্যাশা বাংলাদেশের
ডেভিস কাপ টেনিসে ভালো ফলের প্রত্যাশা বাংলাদেশের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে কয়েদির মৃত্যু
ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে কয়েদির মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পরীক্ষার্থীদের জন্য নীরব পরিবেশ নিশ্চিতে সব ফ্লাইট বন্ধ রাখল দক্ষিণ কোরিয়া
পরীক্ষার্থীদের জন্য নীরব পরিবেশ নিশ্চিতে সব ফ্লাইট বন্ধ রাখল দক্ষিণ কোরিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই

৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই

৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বলিউডের বর্ষীয়ান অভিনেত্রী কামিনী কৌশলের মৃত্যু
বলিউডের বর্ষীয়ান অভিনেত্রী কামিনী কৌশলের মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খিলগাঁওয়ে কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
খিলগাঁওয়ে কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা
স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক
বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর
আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর

১৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন
গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি

১৭ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি
গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত
কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী
একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী

১৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা
বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়
ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি
অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু
এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত
৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে
ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’
শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত
জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত
জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

২১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১২ ঘণ্টা বিমানে আটকা, জোহানেসবার্গে অবশেষে অবতরণ ১৫৩ ফিলিস্তিনির
১২ ঘণ্টা বিমানে আটকা, জোহানেসবার্গে অবশেষে অবতরণ ১৫৩ ফিলিস্তিনির

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রদের যৌন হয়রানির অভিযোগে ঢাবি অধ্যাপক আটক
ছাত্রদের যৌন হয়রানির অভিযোগে ঢাবি অধ্যাপক আটক

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়
পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়

১২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

দেশগ্রাম

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ
শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ

শনিবারের সকাল

সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে
কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে প্রশংসিত বাংলাদেশি পুলিশ অফিসার
যুক্তরাষ্ট্রে প্রশংসিত বাংলাদেশি পুলিশ অফিসার

পেছনের পৃষ্ঠা