শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৩

দেশে দেশে চায়না টাউন

সব দেশেই দারুণ জনপ্রিয় চায়না টাউন রেস্তোরাঁ। কেনাকাটা কিংবা আড্ডায় সব সময় ব্যস্ত থাকে চায়না টাউনগুলো। দিন-রাত ২৪ ঘণ্টাই খোলা, মানুষের পদচারণে মুখর চায়না টাউনগুলো নিয়েই আজকের রকমারি-
রকমারি ডেস্ক
প্রিন্ট ভার্সন
দেশে দেশে চায়না টাউন

একসময় ব্যবসা-বাণিজ্যের মূল কেন্দ্র ছিল বিনোন্দো

গোটা বিশ্বের চায়না টাউনগুলোর ধারণা এসেছে সম্ভবত ফিলিপাইনের ম্যানিলা চায়না টাউন থেকে। কারণ এটিই বিশ্বের সবচেয়ে পুরনো চায়না টাউন। ১৫৯৪ সালে স্প্যানিশ গভর্নর লুইস পেরেজ ডাসমারিনাস চায়নিজ অধিবাসীদের অভিবাসনের জন্য এলাকাটি আলাদাভাবে গড়ে তোলেন। স্পেনবাসীর আবাসিক এলাকা প্রাচীর নগরী ইন্ট্রামুরোসের পাশের একটি নদীর তীরে অবস্থিত। সে সময় স্পেন একদল চীনা বণিককে এ  এলাকায় বিনা খরচে থাকতে দিয়েছিল। স্প্যানিশ ঔপনিবেশিক যুগ শুরু হওয়ার আগেই এটি চীনা বাণিজ্যের জন্য প্রতিষ্ঠিত কেন্দ্র হিসেবে গড়ে ওঠে। ম্যানিলার ব্যবসা-বাণিজ্যের মূল কেন্দ্র বিনোন্দো। এখানে সব ধরনের ব্যবসা পরিচালিত হয়। বিশেষ করে ফিলিপিনো ও চায়নিজ পণ্যের জন্য বিখ্যাত। আর সে কারণেই ম্যানিলার চায়না টাউন বলতে বিনোন্দোকেই বুঝায়।

 

উত্তর আমেরিকায় সবচেয়ে পুরনো

উত্তর আমেরিকায় ১৮৪৮ সালে গড়ে ওঠা সান ফ্রান্সিসকো চায়না টউনই সবচেয়ে পুরনো। এমনকি আয়তনেও বিশাল। এশিয়ার বাইরে বৃহত্তম কোনো চায়না টাউনও এটি। সান ফ্রান্সিসকোর আকর্ষণীয় জায়গার মধ্যে গোল্ডেন গেট অন্যতম হলেও এখানে পর্যটকের ভিড় বেশি থাকে। কী নেই এ চায়না টাউনে? একনজরে যেন পুরো চীন দেখার সুযোগ পান পর্যটকরা। তারা এখানে চীনের আদি আবহ খুঁজে পান। সাজানোও হয়েছে ঠিক সেভাবেই। মন্দির, থিয়েটার, রেস্টুরেন্ট, এন্টিক শপ এবং স্মারক শপে সাজানো দোকানগুলো বেশ নজরকাড়া। এখানে আপনিও পাবেন মনের মতো যে কোনো জিনিস। তবে সান ফ্রান্সিসকো চায়না টাউনের সবচেয়ে বেশি বৈশিষ্ট্যপূর্ণ বিষয় হিসেবে ধরা হয় নববর্ষ উদযাপনকে। আড়ম্বরপূর্ণ ও জাঁকজমকে ভরা এ অনুষ্ঠানের তুলনা যেন আর কিছুতেই নেই।  ব্যাংককের চায়না টাউনে রকমারি খাবার ব্যাংকক চায়না টাউনটি অবস্থিত থাইল্যান্ডের রাজধানী ব্যাংককের ইয়াওরাত সড়কে। শহরটির সবচেয়ে পুরনো এলাকা হিসেবে ধরা হয় ব্যাংকক চায়না টাউনকে। ব্যাংককে আগত পর্যটকদের মূল আকর্ষণের জায়গা এটি। আর আকর্ষণের কারণ হিসেবে ধরা হয় এ জায়গার রকমারি খাবারের দোকানগুলোকে। রেস্টুরেন্টগুলো সাজানো হয়েছে লোভনীয় খাবারের পসরা দিয়ে। এটি আরও একটি বিশেষ কারণে বিখ্যাত। আর তা হলো- এখানকার স্বর্ণের মার্কেট। মার্কেটটি প্রায় ২০০ বছর ধরে দাঁড়িয়ে আছে তার জৌলুস নিয়ে। হয়তো এতদিনের ঐতিহ্যের সুবাদেই কারও নজর এড়ানোর কোনো উপায় নেই। ইয়াওরাত সড়কটি ওয়াট ট্রিমিট নামক একটি মন্দিরের জন্যও অনেক বেশি বিখ্যাত। কারণ এ মন্দিরটিতে কমপক্ষে ৫.৫ টন নিখাদ স্বর্ণ দিয়ে বানানো বৌদ্ধমূর্তি রয়েছে, যা বিশ্বের সবচেয়ে বড় স্বর্ণমূর্তি।

 

নিউইয়র্কের প্রাণকেন্দ্রে চায়না টাউন

নিউইয়র্ক চায়না টাউনটি অবস্থিত লোয়ার ম্যানহাটনে। উত্তর আমেরিকার মধ্যে সান ফ্রান্সিসকোর পরে এটিই দ্বিতীয় বৃহৎ আয়তনের চায়না টাউন। ১৮৪০ সালে আহ কেন নামের এক চায়নিজ সর্বপ্রথম এখানে বসবাস শুরু করেন। তার হাতেই মূলত এলাকাটি গড়ে ওঠে। এখানকার জনসংখ্যা প্রায় ১ লাখ। নিউইয়র্কের একদম প্রাণকেন্দ্রে গড়ে তোলা হয়েছে চায়না টাউনটি। এখানে চায়নিজদের ঐতিহ্যের আসল আবহ পাওয়া যাবে সহজেই। নিউইয়র্কের এ এলাকার বৈচিত্র্য দেখতে দেখতে সময় গড়িয়ে যাবে কিন্তু একজন পর্যটকের বিস্ময় শেষ হওয়ার নয়। ঘুরতে ঘুরতে ক্লান্ত হয়ে গেলেও কোনো সমস্যা নেই। হাতের কাছেই পাবেন অসংখ্য ছোট-বড় খাবারের দোকান ও রেস্টুরেন্ট। খাবারগুলো যেমন সুস্বাদু তেমনি অপেক্ষাকৃত দামে সস্তা। হেঁটে হেঁটে দেখে বেড়ানো বা ছোটখাটো প্রয়োজনীয় জিনিস কেনার জন্য এ এলাকাটি পর্যটকদের জন্য আদর্শ।

 

লন্ডনের অন্যতম আকর্ষণ

ওয়েস্টমিনস্টার শহরের গ্যারেড সড়কে অবস্থিত লন্ডনের চায়না টাউনটি। ১৯৫০ সালে যখন চায়নিজরা লন্ডনে অভিবাসন পেতে শুরু করল তখনই মূলত লন্ডন চায়না টাউনের গোড়াপত্তন ঘটে। এলাকাটিকে লন্ডনের বৈচিত্র্যপূর্ণ করে তুলে ধরার জন্য ব্যাখ্যা করা যেতে পারে। বর্তমানে এটি ওয়েস্টমিনস্টারের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ হিসেবেও পরিগণিত হয়। এখানকার অধিবাসীরা মূলত হংকং থেকে আগত। অন্য চায়না টাউনের মতো এ চায়না টাউনটিও অসংখ্য খাবারের হোটেল ও রেস্টুরেন্টের জন্য বিখ্যাত। এ ছাড়াও বেকারি ফুড, সুপার মার্কেট, শোপিসের দোকান এবং চায়নিজদের অন্যান্য চলমান ব্যবসার জন্য এলাকাটি বিখ্যাত। চায়নিজদের প্রতিটি পণ্যে বিশেষ শৈলী কাজ করায় পর্যটকদের আকর্ষণ কাজ করে অনেক বেশি। এখানকার অধিবাসীদের নববর্ষ উদযাপন অন্যদের কাছে খুবই আকর্ষণের বিষয়।

 

সিঙ্গাপুরে আকাশচুম্বী ভবনঘেরা আরেক শহর

সিঙ্গাপুরের আউটরাম জেলায় অবস্থিত এ চায়না টাউনটি। ঐতিহাসিক ও সাংস্কৃতিক তাৎপর্যপূর্ণ এ এলাকাটি আকাশচুম্বী ভবনগুলোর মধ্যে গড়ে উঠেছে। দেশটি এ এলাকাকে ঐতিহ্যের স্থান হিসেবে ঘোষণা দিয়েছে। একই সঙ্গে চায়না টাউনটি সংরক্ষণের জন্য সরকারিভাবেও মনোনীত হয়েছে। সিঙ্গাপুরের বৃহত্তম জাতিগত গ্রুপ হলো চায়নিজরা। এক সময় এটি চায়নিজদের একটি ছিটমহলের মতো ছিল। রেকর্ড অনুযায়ী ১৩৩০ সালে এ এলাকাটিতে চায়নিজরা বসবাস করে। পরবর্তীতে সিঙ্গাপুর নামক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠিত হলে তাদের নতুন পরিকল্পনা প্রণয়ন হয়। সে হিসেবে এ এলাকাটিতে চায়নিজ অভিবাসীরা থাকবে বলে সিদ্ধান্ত হয়। যদিও পরবর্তীতে এখানকার অনেকেই অন্যত্র চলে যায়। চায়না টাউনটি অধিক জনবহুল হয়ে ওঠে। এ এলাকায় মসজিদ, মন্দির, প্যাগোডা সবই পাবেন।

 

কানাডায় মিনি চায়না

কানাডার ভ্যানকুভার চায়না টাউনটিকে মিনি চায়না বলা যায়। দেশটির সবচেয়ে বড় চায়না টাউন এটি। এমনকি উত্তর আমেরিকার মধ্যে এটিই তৃতীয় বৃহত্তম চায়না টাউন। এটি গড়ে ওঠে উনিশ শতকের শেষের দিকে। অন্যান্য চায়না টাউনের মতোই এটির অবস্থানও শহরের প্রাণকেন্দ্রে। চায়না টাউনটির নকশা করা হয় কানাডার জাতীয় ঐতিহাসিক এলাকা হিসেবে। এ চায়না টাউনে রয়েছে পর্যটক আকর্ষণের মতো যথেষ্ট জনপ্রিয় উপাদান। ইদানীং এ এলাকার বাইরেও অনেক চীনা অভিবাসীর বসবাস রয়েছে। আবার অনেক হংকং এবং তাইওয়ানিজও এ এলাকায় ব্যবসা-বাণিজ্যের জন্য বসবাস শুরু করেছে। তারা এখানে চায়নিজদের আদি ব্যবসা এবং রেস্টুরেন্ট গড়ে তুলেছে। এখানে নতুন করে গোল্ডেন ভিলেজ নামের একটি এলাকা করা হচ্ছে।           

এই বিভাগের আরও খবর
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
সর্বশেষ খবর
মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান
মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান

১৬ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?
আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?

৩৭ মিনিট আগে | পর্যটন

গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!
গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!

৪৫ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম
অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়
ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন
মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫
ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?
মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ
চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা
আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু
স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল
হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ
কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক
সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা
কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি
দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি
মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সমগ্র হাটহাজারী শান্তি-সম্প্রীতির চারণভূমি হয়ে থাকবে : মীর হেলাল
সমগ্র হাটহাজারী শান্তি-সম্প্রীতির চারণভূমি হয়ে থাকবে : মীর হেলাল

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আমরা বিশ্বের এক নম্বরে থাকতে চাই: স্পেন কোচ
আমরা বিশ্বের এক নম্বরে থাকতে চাই: স্পেন কোচ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি
রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার বাণিজ্য সহযোগীদের ওপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা আসছে
রাশিয়ার বাণিজ্য সহযোগীদের ওপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা আসছে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'২৬০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিও চূড়ান্ত করে যাবে অন্তর্বর্তী সরকার'
'২৬০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিও চূড়ান্ত করে যাবে অন্তর্বর্তী সরকার'

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি
বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জামায়াত পিআর চায় আর বিএনপি ফেয়ার ইলেকশন: মোশারফ হোসেন
জামায়াত পিআর চায় আর বিএনপি ফেয়ার ইলেকশন: মোশারফ হোসেন

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

চট্টগ্রামে অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ১
চট্টগ্রামে অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ১

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন কাল
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন কাল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা
সোনারগাঁয়ে কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে