শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৩

দেশে দেশে চায়না টাউন

সব দেশেই দারুণ জনপ্রিয় চায়না টাউন রেস্তোরাঁ। কেনাকাটা কিংবা আড্ডায় সব সময় ব্যস্ত থাকে চায়না টাউনগুলো। দিন-রাত ২৪ ঘণ্টাই খোলা, মানুষের পদচারণে মুখর চায়না টাউনগুলো নিয়েই আজকের রকমারি-
রকমারি ডেস্ক
প্রিন্ট ভার্সন
দেশে দেশে চায়না টাউন

একসময় ব্যবসা-বাণিজ্যের মূল কেন্দ্র ছিল বিনোন্দো

গোটা বিশ্বের চায়না টাউনগুলোর ধারণা এসেছে সম্ভবত ফিলিপাইনের ম্যানিলা চায়না টাউন থেকে। কারণ এটিই বিশ্বের সবচেয়ে পুরনো চায়না টাউন। ১৫৯৪ সালে স্প্যানিশ গভর্নর লুইস পেরেজ ডাসমারিনাস চায়নিজ অধিবাসীদের অভিবাসনের জন্য এলাকাটি আলাদাভাবে গড়ে তোলেন। স্পেনবাসীর আবাসিক এলাকা প্রাচীর নগরী ইন্ট্রামুরোসের পাশের একটি নদীর তীরে অবস্থিত। সে সময় স্পেন একদল চীনা বণিককে এ  এলাকায় বিনা খরচে থাকতে দিয়েছিল। স্প্যানিশ ঔপনিবেশিক যুগ শুরু হওয়ার আগেই এটি চীনা বাণিজ্যের জন্য প্রতিষ্ঠিত কেন্দ্র হিসেবে গড়ে ওঠে। ম্যানিলার ব্যবসা-বাণিজ্যের মূল কেন্দ্র বিনোন্দো। এখানে সব ধরনের ব্যবসা পরিচালিত হয়। বিশেষ করে ফিলিপিনো ও চায়নিজ পণ্যের জন্য বিখ্যাত। আর সে কারণেই ম্যানিলার চায়না টাউন বলতে বিনোন্দোকেই বুঝায়।

 

উত্তর আমেরিকায় সবচেয়ে পুরনো

উত্তর আমেরিকায় ১৮৪৮ সালে গড়ে ওঠা সান ফ্রান্সিসকো চায়না টউনই সবচেয়ে পুরনো। এমনকি আয়তনেও বিশাল। এশিয়ার বাইরে বৃহত্তম কোনো চায়না টাউনও এটি। সান ফ্রান্সিসকোর আকর্ষণীয় জায়গার মধ্যে গোল্ডেন গেট অন্যতম হলেও এখানে পর্যটকের ভিড় বেশি থাকে। কী নেই এ চায়না টাউনে? একনজরে যেন পুরো চীন দেখার সুযোগ পান পর্যটকরা। তারা এখানে চীনের আদি আবহ খুঁজে পান। সাজানোও হয়েছে ঠিক সেভাবেই। মন্দির, থিয়েটার, রেস্টুরেন্ট, এন্টিক শপ এবং স্মারক শপে সাজানো দোকানগুলো বেশ নজরকাড়া। এখানে আপনিও পাবেন মনের মতো যে কোনো জিনিস। তবে সান ফ্রান্সিসকো চায়না টাউনের সবচেয়ে বেশি বৈশিষ্ট্যপূর্ণ বিষয় হিসেবে ধরা হয় নববর্ষ উদযাপনকে। আড়ম্বরপূর্ণ ও জাঁকজমকে ভরা এ অনুষ্ঠানের তুলনা যেন আর কিছুতেই নেই।  ব্যাংককের চায়না টাউনে রকমারি খাবার ব্যাংকক চায়না টাউনটি অবস্থিত থাইল্যান্ডের রাজধানী ব্যাংককের ইয়াওরাত সড়কে। শহরটির সবচেয়ে পুরনো এলাকা হিসেবে ধরা হয় ব্যাংকক চায়না টাউনকে। ব্যাংককে আগত পর্যটকদের মূল আকর্ষণের জায়গা এটি। আর আকর্ষণের কারণ হিসেবে ধরা হয় এ জায়গার রকমারি খাবারের দোকানগুলোকে। রেস্টুরেন্টগুলো সাজানো হয়েছে লোভনীয় খাবারের পসরা দিয়ে। এটি আরও একটি বিশেষ কারণে বিখ্যাত। আর তা হলো- এখানকার স্বর্ণের মার্কেট। মার্কেটটি প্রায় ২০০ বছর ধরে দাঁড়িয়ে আছে তার জৌলুস নিয়ে। হয়তো এতদিনের ঐতিহ্যের সুবাদেই কারও নজর এড়ানোর কোনো উপায় নেই। ইয়াওরাত সড়কটি ওয়াট ট্রিমিট নামক একটি মন্দিরের জন্যও অনেক বেশি বিখ্যাত। কারণ এ মন্দিরটিতে কমপক্ষে ৫.৫ টন নিখাদ স্বর্ণ দিয়ে বানানো বৌদ্ধমূর্তি রয়েছে, যা বিশ্বের সবচেয়ে বড় স্বর্ণমূর্তি।

 

নিউইয়র্কের প্রাণকেন্দ্রে চায়না টাউন

নিউইয়র্ক চায়না টাউনটি অবস্থিত লোয়ার ম্যানহাটনে। উত্তর আমেরিকার মধ্যে সান ফ্রান্সিসকোর পরে এটিই দ্বিতীয় বৃহৎ আয়তনের চায়না টাউন। ১৮৪০ সালে আহ কেন নামের এক চায়নিজ সর্বপ্রথম এখানে বসবাস শুরু করেন। তার হাতেই মূলত এলাকাটি গড়ে ওঠে। এখানকার জনসংখ্যা প্রায় ১ লাখ। নিউইয়র্কের একদম প্রাণকেন্দ্রে গড়ে তোলা হয়েছে চায়না টাউনটি। এখানে চায়নিজদের ঐতিহ্যের আসল আবহ পাওয়া যাবে সহজেই। নিউইয়র্কের এ এলাকার বৈচিত্র্য দেখতে দেখতে সময় গড়িয়ে যাবে কিন্তু একজন পর্যটকের বিস্ময় শেষ হওয়ার নয়। ঘুরতে ঘুরতে ক্লান্ত হয়ে গেলেও কোনো সমস্যা নেই। হাতের কাছেই পাবেন অসংখ্য ছোট-বড় খাবারের দোকান ও রেস্টুরেন্ট। খাবারগুলো যেমন সুস্বাদু তেমনি অপেক্ষাকৃত দামে সস্তা। হেঁটে হেঁটে দেখে বেড়ানো বা ছোটখাটো প্রয়োজনীয় জিনিস কেনার জন্য এ এলাকাটি পর্যটকদের জন্য আদর্শ।

 

লন্ডনের অন্যতম আকর্ষণ

ওয়েস্টমিনস্টার শহরের গ্যারেড সড়কে অবস্থিত লন্ডনের চায়না টাউনটি। ১৯৫০ সালে যখন চায়নিজরা লন্ডনে অভিবাসন পেতে শুরু করল তখনই মূলত লন্ডন চায়না টাউনের গোড়াপত্তন ঘটে। এলাকাটিকে লন্ডনের বৈচিত্র্যপূর্ণ করে তুলে ধরার জন্য ব্যাখ্যা করা যেতে পারে। বর্তমানে এটি ওয়েস্টমিনস্টারের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ হিসেবেও পরিগণিত হয়। এখানকার অধিবাসীরা মূলত হংকং থেকে আগত। অন্য চায়না টাউনের মতো এ চায়না টাউনটিও অসংখ্য খাবারের হোটেল ও রেস্টুরেন্টের জন্য বিখ্যাত। এ ছাড়াও বেকারি ফুড, সুপার মার্কেট, শোপিসের দোকান এবং চায়নিজদের অন্যান্য চলমান ব্যবসার জন্য এলাকাটি বিখ্যাত। চায়নিজদের প্রতিটি পণ্যে বিশেষ শৈলী কাজ করায় পর্যটকদের আকর্ষণ কাজ করে অনেক বেশি। এখানকার অধিবাসীদের নববর্ষ উদযাপন অন্যদের কাছে খুবই আকর্ষণের বিষয়।

 

সিঙ্গাপুরে আকাশচুম্বী ভবনঘেরা আরেক শহর

সিঙ্গাপুরের আউটরাম জেলায় অবস্থিত এ চায়না টাউনটি। ঐতিহাসিক ও সাংস্কৃতিক তাৎপর্যপূর্ণ এ এলাকাটি আকাশচুম্বী ভবনগুলোর মধ্যে গড়ে উঠেছে। দেশটি এ এলাকাকে ঐতিহ্যের স্থান হিসেবে ঘোষণা দিয়েছে। একই সঙ্গে চায়না টাউনটি সংরক্ষণের জন্য সরকারিভাবেও মনোনীত হয়েছে। সিঙ্গাপুরের বৃহত্তম জাতিগত গ্রুপ হলো চায়নিজরা। এক সময় এটি চায়নিজদের একটি ছিটমহলের মতো ছিল। রেকর্ড অনুযায়ী ১৩৩০ সালে এ এলাকাটিতে চায়নিজরা বসবাস করে। পরবর্তীতে সিঙ্গাপুর নামক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠিত হলে তাদের নতুন পরিকল্পনা প্রণয়ন হয়। সে হিসেবে এ এলাকাটিতে চায়নিজ অভিবাসীরা থাকবে বলে সিদ্ধান্ত হয়। যদিও পরবর্তীতে এখানকার অনেকেই অন্যত্র চলে যায়। চায়না টাউনটি অধিক জনবহুল হয়ে ওঠে। এ এলাকায় মসজিদ, মন্দির, প্যাগোডা সবই পাবেন।

 

কানাডায় মিনি চায়না

কানাডার ভ্যানকুভার চায়না টাউনটিকে মিনি চায়না বলা যায়। দেশটির সবচেয়ে বড় চায়না টাউন এটি। এমনকি উত্তর আমেরিকার মধ্যে এটিই তৃতীয় বৃহত্তম চায়না টাউন। এটি গড়ে ওঠে উনিশ শতকের শেষের দিকে। অন্যান্য চায়না টাউনের মতোই এটির অবস্থানও শহরের প্রাণকেন্দ্রে। চায়না টাউনটির নকশা করা হয় কানাডার জাতীয় ঐতিহাসিক এলাকা হিসেবে। এ চায়না টাউনে রয়েছে পর্যটক আকর্ষণের মতো যথেষ্ট জনপ্রিয় উপাদান। ইদানীং এ এলাকার বাইরেও অনেক চীনা অভিবাসীর বসবাস রয়েছে। আবার অনেক হংকং এবং তাইওয়ানিজও এ এলাকায় ব্যবসা-বাণিজ্যের জন্য বসবাস শুরু করেছে। তারা এখানে চায়নিজদের আদি ব্যবসা এবং রেস্টুরেন্ট গড়ে তুলেছে। এখানে নতুন করে গোল্ডেন ভিলেজ নামের একটি এলাকা করা হচ্ছে।           

এই বিভাগের আরও খবর
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
সর্বশেষ খবর
দেশে প্রতি ১০ শিশুর চারজনের রক্তে ‘উদ্বেগজনক’ মাত্রায় সিসা
দেশে প্রতি ১০ শিশুর চারজনের রক্তে ‘উদ্বেগজনক’ মাত্রায় সিসা

৮ সেকেন্ড আগে | হেলথ কর্নার

আবুধাবি টি-টেন লিগে খেলার সুযোগে উচ্ছ্বসিত সাইফ
আবুধাবি টি-টেন লিগে খেলার সুযোগে উচ্ছ্বসিত সাইফ

১১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চায়ের আড্ডায় টুকুর গণসংযোগ
চায়ের আড্ডায় টুকুর গণসংযোগ

১২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

লেবাননে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষীদের ওপর ফের ইসরায়েলি গুলি
লেবাননে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষীদের ওপর ফের ইসরায়েলি গুলি

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বান্দরবানে পর্যটকের মরদেহ উদ্ধার
বান্দরবানে পর্যটকের মরদেহ উদ্ধার

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রবাসী কর্মীদের সন্তানদের শিক্ষায় ১২ কোটি ১৫ লাখ টাকার সহায়তা দিয়েছে সরকার
প্রবাসী কর্মীদের সন্তানদের শিক্ষায় ১২ কোটি ১৫ লাখ টাকার সহায়তা দিয়েছে সরকার

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকাসহ গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন
ঢাকাসহ গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

পেট ফাঁপা কমানো এবং হজমশক্তি বৃদ্ধির ঘরোয়া উপায়
পেট ফাঁপা কমানো এবং হজমশক্তি বৃদ্ধির ঘরোয়া উপায়

২১ মিনিট আগে | জীবন ধারা

ঢেঁড়স ভেজানো পানি কি সত্যিই এত উপকারী?
ঢেঁড়স ভেজানো পানি কি সত্যিই এত উপকারী?

২৮ মিনিট আগে | জীবন ধারা

মোংলায় লিফলেট বিতরণ ও ধানের শীষের প্রচারণা
মোংলায় লিফলেট বিতরণ ও ধানের শীষের প্রচারণা

২৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৭০০
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৭০০

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালের তিন অসহায় নারীর স্বামীকে রিকশা বিতরণ
বরিশালের তিন অসহায় নারীর স্বামীকে রিকশা বিতরণ

৩৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

২৮ বছর পর হলান্ডের নেতৃত্বে বিশ্বকাপের দুয়ারে নরওয়ে
২৮ বছর পর হলান্ডের নেতৃত্বে বিশ্বকাপের দুয়ারে নরওয়ে

৩৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নগদ–ডিআরইউ সেরা রিপোর্টিং পুরস্কার জিতলেন ডেইলি সানের তিন সাংবাদিক
নগদ–ডিআরইউ সেরা রিপোর্টিং পুরস্কার জিতলেন ডেইলি সানের তিন সাংবাদিক

৪৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

গাজীপুর জেলা কারাগারে হাজতির মৃত্যু
গাজীপুর জেলা কারাগারে হাজতির মৃত্যু

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কমিটি গঠনের কার্যক্রম স্থগিতের নির্দেশ
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কমিটি গঠনের কার্যক্রম স্থগিতের নির্দেশ

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাবিতে প্রথমবার আদি নববর্ষ উৎসব উদযাপন
ঢাবিতে প্রথমবার আদি নববর্ষ উৎসব উদযাপন

৫৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন বর্ষীয়ান অভিনেতা প্রেম চোপড়া
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন বর্ষীয়ান অভিনেতা প্রেম চোপড়া

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মওলানা ভাসানী ছিলেন অসাধারণ চিন্তার রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব : আলাল
মওলানা ভাসানী ছিলেন অসাধারণ চিন্তার রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব : আলাল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কারওয়ান বাজারে দুটি ককটেল বিস্ফোরণ
কারওয়ান বাজারে দুটি ককটেল বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সীতাকুণ্ডে যাত্রীবাহী বাস নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খাদে, নিহত ৫
সীতাকুণ্ডে যাত্রীবাহী বাস নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খাদে, নিহত ৫

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে পৃথক দুর্ঘটনায় ৬ জনের মৃত্যু, আহত ২১
চট্টগ্রামে পৃথক দুর্ঘটনায় ৬ জনের মৃত্যু, আহত ২১

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাজনীতি হোক অনগ্রসর মানুষকে সামনের দিকে এগিয়ে নেয়ার : মাজেদ বাবু
রাজনীতি হোক অনগ্রসর মানুষকে সামনের দিকে এগিয়ে নেয়ার : মাজেদ বাবু

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

হারের দায় ব্যাটসম্যানদের দিচ্ছেন গম্ভীর
হারের দায় ব্যাটসম্যানদের দিচ্ছেন গম্ভীর

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারী কাবাডি বিশ্বকাপের ট্রফি উন্মোচন করলেন প্রধান উপদেষ্টা
নারী কাবাডি বিশ্বকাপের ট্রফি উন্মোচন করলেন প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএম কলেজে পদোন্নতির দাবিতে কর্মবিরতি
বিএম কলেজে পদোন্নতির দাবিতে কর্মবিরতি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্রে সম্মেলনে তুলে ধরা হলো সৌদির এআই অগ্রগতি
যুক্তরাষ্ট্রে সম্মেলনে তুলে ধরা হলো সৌদির এআই অগ্রগতি

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বরিশালে তিনটি বেহুন্দি জাল পুড়িয়ে ধ্বংস
বরিশালে তিনটি বেহুন্দি জাল পুড়িয়ে ধ্বংস

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিবপুরে আওয়ামী ফ্যাসিবাদবিরোধী গণসমাবেশ
শিবপুরে আওয়ামী ফ্যাসিবাদবিরোধী গণসমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

র‌্যাবের অভিযান টের পেয়ে সন্ত্রাসীর ছোড়া গুলি লাগলো গৃহবধূর বুকে
র‌্যাবের অভিযান টের পেয়ে সন্ত্রাসীর ছোড়া গুলি লাগলো গৃহবধূর বুকে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

১৭ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

১৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে

১৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি
নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি

শোবিজ

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার
মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার

মাঠে ময়দানে

উর্বশীর জীবন পরিবর্তন
উর্বশীর জীবন পরিবর্তন

শোবিজ

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের
দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের

মাঠে ময়দানে

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া
ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া

মাঠে ময়দানে