শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১২ অক্টোবর, ২০২৩

আধুনিক যুগের সপ্তাশ্চর্য

Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
আধুনিক যুগের সপ্তাশ্চর্য

তালিকায় থাকা পর্যটন স্থানগুলোর সব বিশ্বের ঐতিহাসিক স্থান। যা আজকের পৃথিবীতে ‘আধুনিক যুগের সপ্তাশ্চর্য’ হিসেবে বেশ পরিচিত। ২০০৭ সালে ‘নিউ সেভেন ওয়ান্ডার্স ফাউন্ডেশন’ এই সপ্তাশ্চর্যগুলো নির্বাচন করে।

 

তাজমহল, [ ভারত ]

তাজমহল মুঘল সাম্রাজ্যের একটি মুকুট; এবং স্থাপত্যশিল্পের কৃতিত্ব হিসেবে গোটা বিশ্বে আজও অনন্য। এই স্থাপত্যে ১৫২৬ থেকে ১৭৬১ সাল পর্যন্ত ভারতীয় উপমহাদেশের অধিকাংশ রাজা-মহারাজা এখানে তাঁদের শাসনকার্য পরিচালনা করতেন। পঞ্চম মুঘল সম্রাট শাহজাহান ১৬৩২ থেকে ১৬৪৮ সালে তাজমহল প্রাসাদটি নির্মাণ করেছিলেন। বলা হয়, তিনি তাঁর প্রিয়তমা স্ত্রীর প্রতি ভালোবাসার নিদর্শন হিসেবে প্রাসাদটি নির্মাণ করেছিলেন। বিশাল এই স্থাপনাটি নির্মাণে প্রায় ২০ হাজার শ্রমিক দিন-রাত পরিশ্রম করেছিলেন। এবং নির্মাণকার্য শেষ করতে প্রায় ১৬ বছর সময় লেগেছিল। ভারতের উত্তর প্রদেশের আগ্রায় যমুনা নদীর তীরে মুঘল স্থাপত্যশৈলীর অনন্য নিদর্শন হিসেবে মাথা উঁচু করে আজও স্বগৌরবে দাঁড়িয়ে আছে তাজমহল। কথিত আছে, সম্রাট শাহজাহান তাঁর প্রিয়তমা স্ত্রী মমতাজের মৃত্যুর পর বিরহ-শোকে কাতর হয়ে পড়েন। এরপরই স্ত্রীর স্মরণে বিশাল এই প্রাসাদটি নির্মাণ করেন। অধিকাংশ ইতিহাসবিদের মতে, ওস্তাদ আহমেদ লাহোরি ছিলেন এর প্রধান স্থপতি। তাঁর তত্ত্বাবধানে ২০ হাজার লোকের ২২ বছরের পরিশ্রমে সম্পন্ন হয়েছিল তাজমহল। এটি মুঘল স্থাপত্যশৈলীকে ভীষণভাবে প্রতিফলিত করে। শ্বেতপাথরের তৈরি সমাধিসৌধ চন্দ্র-সূর্যের আলোয় প্রভাবিত হয়। দিনের আলো আর রাতের আঁধারে তাজমহল বর্ণিল রূপ ধারণ করে, যা কি না আবার প্রতিফলিত হয় সামনে থাকা জলাধারটিতে। অপূর্ব নির্মাণকুশলীতে গড়া ৪০০ বছর আগে ভালোবাসার নিদর্শন হিসেবে নির্মিত এই সৌধটি বিশ্ববাসীর কাছে আজও বিশ্বের অনন্য এক বিস্ময়।

 

দ্য গ্রেট ওয়াল, [ চীন ]

আজকের দিনে ‘দ্য গ্রেট ওয়াল’ চীনের জাতীয় প্রতীক। সুবিশাল এই মহাপ্রাচীরটি ১৮০০ বছর ধরে নির্মিত হয়েছিল। খ্রিস্টপূর্ব ২২০ অব্দ থেকে ১৩৬৮-১৬৪৪ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত বিভিন্ন রাজা-মহারাজা এবং রাজবংশ এই মহাপ্রচীরটি নির্মাণ করেন। ‘দ্য গ্রেট ওয়াল’ আসলে অনেক দেয়ালের সমন্বয়। ধারণা করা হয়, এর প্রতিটি স্তরের সম্মিলিত দৈর্ঘ্য অনুমানিক ১০ হাজার থেকে ২০ হাজার কিলোমিটার। প্রাকৃতিক ভূখণ্ডের কৌশলগত ব্যবহারের উদ্দেশে এই মহাপ্রাচীরের নকশা করা হয়েছিল; যা মূলত পাহাড় আর গিরিখাতের সমন্বয়ে তৈরি। একক প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা এবং মোঙ্গলীয়দের আক্রমণ রুখে দেওয়াই ছিল এর মূল উদ্দেশ্য। প্রাচীরের সবচেয়ে সংরক্ষিত অংশটি পূর্ব থেকে পশ্চিমে দক্ষিণ-পূর্ব লিয়াওনিং প্রদেশ থেকে উত্তর-পশ্চিম গানসু প্রদেশ পর্যন্ত বিস্তৃত। মিং রাজবংশ ১৩৬৮-১৬৪৪ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত এই প্রাচীরকে শক্তিশালী করে।

 

মাচু পিচু, [ পেরু ]

মাচু পিচু হলো প্রাক-কলম্বিয়ান ইনকাদের বসতি; যা আন্দিজ পর্বতমালার পূর্ব ঢালে অবস্থিত। ১৫ শতাব্দীতে ইনকা রাজা পাচাকুতেক পাহাড়ে মেঘের মধ্যে রাজকীয় প্রাসাদটি নির্মাণ করেছিলেন। ১৫ শতকের মাঝামাঝি থেকে ১৬ শতকের মাঝামাঝি পর্যন্ত এটি ব্যবহৃত হয়েছিল। শেষ পর্যন্ত মেঘের রাজ্যটি পরিত্যক্ত হয়ে পড়ে, যদিও এর সঠিক কারণটি আজও অজানা। প্রচলিত আছে, গুটিবসন্ত ছড়িয়ে পড়লে, ইনকাদের এই স্থাপনা পরিত্যক্ত হয়ে পড়ে। ১৫৩২ সালে স্পেনীয়দের হাতে ইনকা সাম্রাজ্যের পতনের পর ৩০০ বছরের বেশি সময় এটি মানব সভ্যতা থেকে হারিয়ে যায়। স্প্যানিশ আক্রমণের পূর্বে মাচু পিচু ছিল ইনকাদের তীর্থস্থান ও সাংস্কৃতিক কেন্দ্র। ১৯১১ সালের আগে এটি বিশ্বের বুকে অপরিচিত ছিল। স্থানীয়রা অঞ্চলটিতে চাষাবাদ করলেও অন্যান্য দেশের মানুষজন একে বিধ্বস্ত জনপদ হিসেবেই জানত।

 

পেত্রা, [ জর্ডান ]

কথিত আছে, নবটায়েনদের হাতে পেত্রা নগরী নির্মিত হয়েছিল। যারা ৪০০ বছরেরও বেশি সময় ধরে ওয়াদি মুসা উপত্যকায় বসবাস করেছিল। নবটায়েন সাম্রাজ্যের রাজা চতুর্থ আরেটাসের (খ্রিস্টপূর্ব ৯ থেকে ১০ খ্রিস্টাব্দ) শাসনামলের রাজধানী ছিল পেত্রা। অপূর্ব নির্মাণকুশলতায় পাথরে খোদাই করে এখানে গড়ে তোলা হয়েছে একটি সুরম্য অট্টালিকা। এটি ছিল ভূমধ্যসাগরীয় অঞ্চল ও প্রাচ্যের গুরুত্বপূর্ণ ক্যারাভান রুট। কৌশলগতভাবে এটি ছিল রেশম এবং মসলা বাণিজ্যে ব্যবহৃত অন্যতম প্রাচীন রুটের পাশে অবস্থিত নগরী। ইতিহাসবিদদের মতে, ১০৬ খ্রিস্টাব্দে শহরটি রোমান সাম্রাজ্যের হাতে পড়ে। এখানে রয়েছে পাথরে খোদাইকৃত মূর্তি, ৪ হাজার আসনের অ্যামফিথিয়েটার এবং এল-দেইর আশ্রমের ওপরে অবস্থিত ৪২ মিটার উঁচু হেলেনীয় মন্দির। যেগুলো আজও মধ্য-পূর্ব এশিয়ার সংস্কৃতির উৎকৃষ্ট নিদর্শন হিসেবে পরিচিত।

 

দ্য কলোসিয়াম, [ ইতালি ]

কলোসিয়াম-আর্কেড-অ্যাম্ফিথিয়েটার রোমান সাম্রাজ্যের স্থাপত্যের এক অনন্য উদাহারণ। যা ‘ফ্লাভিয়ান অ্যাম্ফিথিয়েটার’ নামেও পরিচিত। ইতালির রোমে এটি অবস্থিত। এখানে গ্লাডিয়েটরদের মল্লযুদ্ধ ও বন্যপ্রাণীদের লড়াই প্রদর্শিত হতো। প্রায় চার শতাব্দী ধরে এই অ্যাম্ফিথিয়েটার গ্লাডিয়েটরদের লড়াই, ভয়ংকর শো, পাশাপাশি জনসাধারণের মৃত্যুদণ্ডের জন্য ব্যবহৃত হয়েছিল। এছাড়াও মঞ্চস্থ হতো বিনোদনমূলক নৌযুদ্ধ। চক্রাকার স্থাপনাটিতে একসঙ্গে প্রায় ৫০ হাজার দর্শক অবস্থান করতে পারতেন। ৭০-৮০ খ্রিস্টাব্দে ফ্লাভিয়ান বংশের সম্রাট ভেস্পাসিয়ান ও তাঁর পুত্র সম্রাট তাইতাস বিখ্যাত এই ‘কলোসিয়াম’ নির্মাণ করেছিলেন। রোমান সাম্রাজ্যের পতনের পর এটি একটি অস্থায়ী আবাসন কমপ্লেক্স হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। কালেভাদ্রে ভূমিকম্প আর দস্যুদের আক্রমণে কমপ্লেক্সটির খানিকটা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।

 

চিচেন ইৎজা, [ মেক্সিকো ]

মায়া সভ্যতার বিখ্যাত মন্দির-শহর ছিল চিচেন ইৎজা। যা শেষ পর্যন্ত মায়া-টোলটেক সভ্যতার অংশ হয়ে ওঠে। আকর্ষণীয় পর্যটন কেন্দ্রটি মেক্সিকোর ইয়ুকাতান উপদ্বীপে অবস্থিত। প্রায় ১২০০ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত চিচেন ইৎজা শহরটি বিকাশ লাভ করেছিল। পরবর্তীতে এটি মায়াপান এবং উক্সমাল শহরের রাজনৈতিক উদ্দেশে সংযুক্ত হয়েছিল। ষষ্ঠ থেকে ১২০০ শতাব্দী পর্যন্ত এটি তাদের সাংস্কৃতিক ও অর্থনৈতিক কেন্দ্র ছিল। ১৬ শতকে স্প্যানিশরা আসার আগেই এটি পরিত্যক্ত হয়ে পড়ে। ইউরোপীয়রা উপনিবেশ গড়ার পূর্বে মায়ানরা মেক্সিকো ও মধ্য আমেরিকা শাসন করেছিল। ১৯ শতকের গোড়ার দিকে বিখ্যাত চিচেন ইৎজার প্রত্নতাত্ত্বিক খননকার্য শুরু হয়েছিল। ধ্বংসাবশেষে পাওয়া মন্দিরটি (এল ক্যাসিলো পিরামিড) শহরের বিখ্যাত স্থাপনা, যার ৩৬৫ সিঁড়ি জ্যোতির্বিজ্ঞানে মায়ানদের সৌর ক্যালেন্ডারে প্রতিদিনের সাক্ষ্য দেয়।

 

ক্রাইস্ট দ্য রিডিমার, [ ব্রাজিল ]

ক্রাইস্ট দ্য রিডিমার; আধুনিক সপ্তাশ্চর্যের মধ্যে অতি-সম্প্রতি নির্মিত স্থাপনা। ব্রাজিলে অবস্থিত মূর্তিটির উচ্চতা প্রায় ৩৮ মিটার (১২৫ ফুট)। যিশুখ্রিষ্টের মূর্তিটি ব্রাজিলের রিও ডি জেনেরিও শহরের ৭১০-মিটার উঁচু করকোভাদো পাহাড়ের চূড়ায় অবস্থিত। বিশ্বের বৃহত্তম যিশুখ্রিস্টের এই মূর্তিটি ফ্রান্সের আইফেল টাওয়ার, যুক্তরাষ্ট্রের স্ট্যাচু অব লিবার্টির মতো ব্রাজিলের প্রতীকী তাৎপর্য বহন করে। কেননা, বিংশ শতাব্দীতে ক্যাথলিক চার্চ কতৃক ক্রাইস্ট দ্য রিডিমার উন্মুক্তের সময়, ব্রাজিলিয়ানদের ৯০ শতাংশেরও বেশি জনসাধারণ ছিলেন খ্রিস্টান ধর্মীয় ক্যাথলিক। মূর্তিটির ওজন প্রায় ১,১৪৫ টন, এবং মূর্তিটি এমনভাবে দাঁড়িয়ে আছে যেন যিশু তাঁর দুই হাত প্রসারিত করে পুরো শহরকে আলিঙ্গন করছেন। হাইটার দ্য সিলভা কোস্টা নামের এক ব্রাজিলীয়র করা নকশা অনুযায়ী ফরাসি শিল্পী পল ল্যান্ডোওস্কি যিশুর নির্মাণকাজ শেষ করেছিলেন।

এই বিভাগের আরও খবর
যেভাবে বিক্রি হয় আলাস্কা
যেভাবে বিক্রি হয় আলাস্কা
মূল্যবান যা কিছু...
মূল্যবান যা কিছু...
রহস্যময় গোপন স্থান
রহস্যময় গোপন স্থান
রোগের মায়াজমা তত্ত্ব : ‘দূষিত বাতাস’ বা ‘দুর্গন্ধ’ ছিল মৃত্যুর কারণ
রোগের মায়াজমা তত্ত্ব : ‘দূষিত বাতাস’ বা ‘দুর্গন্ধ’ ছিল মৃত্যুর কারণ
ক্যালরিক তত্ত্ব : তাপ যখন ছিল কেবল এক অদৃশ্য তরল!
ক্যালরিক তত্ত্ব : তাপ যখন ছিল কেবল এক অদৃশ্য তরল!
লুমিফেরাস ইথার : যে পদার্থের আসলে কোনো অস্তিত্বই ছিল না
লুমিফেরাস ইথার : যে পদার্থের আসলে কোনো অস্তিত্বই ছিল না
সম্প্রসারণশীল পৃথিবী : যখন মহাদেশের রহস্য ভুল পথে হেঁটেছিল
সম্প্রসারণশীল পৃথিবী : যখন মহাদেশের রহস্য ভুল পথে হেঁটেছিল
ফ্লজিস্টন তত্ত্ব : বৈজ্ঞানিক কল্পনা থেকে বাস্তবতার পথে
ফ্লজিস্টন তত্ত্ব : বৈজ্ঞানিক কল্পনা থেকে বাস্তবতার পথে
কোল্ড ফিউশন : উনবিংশ শতাব্দীর যে স্বপ্ন অধরাই রয়ে গেল
কোল্ড ফিউশন : উনবিংশ শতাব্দীর যে স্বপ্ন অধরাই রয়ে গেল
স্টেডি-স্টেট ইউনিভার্স : মহাবিশ্বের এক চিরন্তন রহস্যের সমাপ্তি
স্টেডি-স্টেট ইউনিভার্স : মহাবিশ্বের এক চিরন্তন রহস্যের সমাপ্তি
বৈজ্ঞানিক বিভ্রান্তি : এন-রে এবং ফ্রান্সের একটি কাল্পনিক বিকিরণ
বৈজ্ঞানিক বিভ্রান্তি : এন-রে এবং ফ্রান্সের একটি কাল্পনিক বিকিরণ
নতুন বরফ যুগের সূচনা : যে ধারণা শুধুই রহস্যের জন্ম দিয়েছিল
নতুন বরফ যুগের সূচনা : যে ধারণা শুধুই রহস্যের জন্ম দিয়েছিল
সর্বশেষ খবর
দৌলতখানে স্বেচ্ছাসেবক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
দৌলতখানে স্বেচ্ছাসেবক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যতোই চ্যালেঞ্জিং হোক, সুস্থ সবল প্রজন্ম গড়ে তুলতে হবে: প্রধান উপদেষ্টা
যতোই চ্যালেঞ্জিং হোক, সুস্থ সবল প্রজন্ম গড়ে তুলতে হবে: প্রধান উপদেষ্টা

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

‘ফ্রেন্ডস’ তারকার মৃত্যু, দোষ স্বীকার নারীর
‘ফ্রেন্ডস’ তারকার মৃত্যু, দোষ স্বীকার নারীর

২০ মিনিট আগে | শোবিজ

শ্রীপুরে গাঁজা ও দেশীয় অস্ত্রসহ মাদক ব্যবসায়ী আটক
শ্রীপুরে গাঁজা ও দেশীয় অস্ত্রসহ মাদক ব্যবসায়ী আটক

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২০৩৩ সালের মধ্যে ভোলা ও চাঁদপুরকে মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে যুক্ত করবে ৩৩ হাজার কোটি টাকার সেতু
২০৩৩ সালের মধ্যে ভোলা ও চাঁদপুরকে মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে যুক্ত করবে ৩৩ হাজার কোটি টাকার সেতু

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ডাকসুতে ছাত্রদলের প্যানেল : ভিপি আবিদুল, জিএস হামিম-এজিএস মায়েদ
ডাকসুতে ছাত্রদলের প্যানেল : ভিপি আবিদুল, জিএস হামিম-এজিএস মায়েদ

৪৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বান্দরবানের রুমায় কিশোরী ধর্ষণে ৩ জন গ্রেফতার
বান্দরবানের রুমায় কিশোরী ধর্ষণে ৩ জন গ্রেফতার

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফিনল্যান্ডের সংসদ ভবন থেকে এমপির মরদেহ উদ্ধার
ফিনল্যান্ডের সংসদ ভবন থেকে এমপির মরদেহ উদ্ধার

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল–অস্ট্রেলিয়া সম্পর্কের উত্তেজনা, মুখোমুখি নেতানিয়াহু–আলবানিজ
ইসরায়েল–অস্ট্রেলিয়া সম্পর্কের উত্তেজনা, মুখোমুখি নেতানিয়াহু–আলবানিজ

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাগড়াছড়ির দীঘিনালায় ব্যবসায়ীকে মারধর করার জের, পুলিশ ফাঁড়ির উপ-পরিদর্শক প্রত্যাহার
খাগড়াছড়ির দীঘিনালায় ব্যবসায়ীকে মারধর করার জের, পুলিশ ফাঁড়ির উপ-পরিদর্শক প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিগগিরই জাপান ও কানাডায় চালু হচ্ছে এনআইডি সেবা
শিগগিরই জাপান ও কানাডায় চালু হচ্ছে এনআইডি সেবা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের শুল্কের প্রভাবে ৪ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ রপ্তানি কমলো জাপানের
ট্রাম্পের শুল্কের প্রভাবে ৪ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ রপ্তানি কমলো জাপানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাতে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ
আজ রাতে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওপেনএআই-গুগলের সঙ্গে পাল্লা দিতে মেটার নতুন এআই কাঠামো
ওপেনএআই-গুগলের সঙ্গে পাল্লা দিতে মেটার নতুন এআই কাঠামো

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের প্যানেল ঘোষণা দুপুরে
ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের প্যানেল ঘোষণা দুপুরে

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ক্ষুদ্র আমানতকারীদের অর্থ ফেরতের ভাবনা
ক্ষুদ্র আমানতকারীদের অর্থ ফেরতের ভাবনা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাইকেল চালালে মিলবে সুস্থতা
সাইকেল চালালে মিলবে সুস্থতা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

উত্তর কোরিয়ায় অস্ত্র পাঠানোয় চীনা নাগরিককে ৮ বছরের কারাদণ্ড দিল যুক্তরাষ্ট্র
উত্তর কোরিয়ায় অস্ত্র পাঠানোয় চীনা নাগরিককে ৮ বছরের কারাদণ্ড দিল যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপজ্জনক থার্ড পার্টি অ্যাপ চেনার উপায় কী
বিপজ্জনক থার্ড পার্টি অ্যাপ চেনার উপায় কী

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ট্রাইব্যুনালে সাবেক আইজিপি মামুন
ট্রাইব্যুনালে সাবেক আইজিপি মামুন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুম্বাই ও মহারাষ্ট্রে বৃষ্টি-বন্যায় ৬ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ৫
মুম্বাই ও মহারাষ্ট্রে বৃষ্টি-বন্যায় ৬ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই পরিবারের মজার ঘটনা নিয়ে ধারাবাহিক ‘গিট্টু’
দুই পরিবারের মজার ঘটনা নিয়ে ধারাবাহিক ‘গিট্টু’

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চার সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্কসংকেত
চার সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্কসংকেত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রোহিঙ্গা ক্যাম্প থেকে চাকরিচ্যুত আন্দোলনকারীদের উপর পুলিশের লাঠিচার্জ, গ্রেফতার ১৫
রোহিঙ্গা ক্যাম্প থেকে চাকরিচ্যুত আন্দোলনকারীদের উপর পুলিশের লাঠিচার্জ, গ্রেফতার ১৫

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় গণ-অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তি ও রেমিট্যান্স যোদ্ধা দিবস উদযাপন
মালয়েশিয়ায় গণ-অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তি ও রেমিট্যান্স যোদ্ধা দিবস উদযাপন

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

তেজগাঁও বিভাগের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৫৬
তেজগাঁও বিভাগের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৫৬

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বেলজিয়ামে বিকশিত হচ্ছে ইসলাম
বেলজিয়ামে বিকশিত হচ্ছে ইসলাম

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জান্নাতে যেসব জিনিস থাকবে না
জান্নাতে যেসব জিনিস থাকবে না

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হোটেলে অনৈতিক কর্মকাণ্ড, তিন তরুণ-তরুণী আটক
হোটেলে অনৈতিক কর্মকাণ্ড, তিন তরুণ-তরুণী আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজ পবিত্র আখেরি চাহার শোম্বা
আজ পবিত্র আখেরি চাহার শোম্বা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সর্বাধিক পঠিত
এনসিপি থেকে বহিষ্কারের পর মাহিনের বিস্ফোরক মন্তব্য
এনসিপি থেকে বহিষ্কারের পর মাহিনের বিস্ফোরক মন্তব্য

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১,০০০ ফুট উঁচু সুনামির আশঙ্কা বিজ্ঞানীদের
১,০০০ ফুট উঁচু সুনামির আশঙ্কা বিজ্ঞানীদের

২৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

উন্মুক্ত হচ্ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার, আবেদন করা যাবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত
উন্মুক্ত হচ্ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার, আবেদন করা যাবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত

১৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

১৫ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি, বাসার কাজের ছেলের হাতে খুন স্কুলছাত্র
১৫ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি, বাসার কাজের ছেলের হাতে খুন স্কুলছাত্র

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুতিনের সাহস আছে কি না দেখা যাবে, কেন বললেন ফিনল্যান্ড প্রেসিডেন্ট
পুতিনের সাহস আছে কি না দেখা যাবে, কেন বললেন ফিনল্যান্ড প্রেসিডেন্ট

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুমার নামাজে না গেলে দুই বছরের দণ্ড, মালয়েশিয়ার রাজ্যে নতুন আইন
জুমার নামাজে না গেলে দুই বছরের দণ্ড, মালয়েশিয়ার রাজ্যে নতুন আইন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্কুল-কলেজে শিক্ষার্থীদের মোবাইল ব্যবহার নিষিদ্ধ
স্কুল-কলেজে শিক্ষার্থীদের মোবাইল ব্যবহার নিষিদ্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অতিরিক্ত এসপি হাফিজ আল ফারুক বরখাস্ত
অতিরিক্ত এসপি হাফিজ আল ফারুক বরখাস্ত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাইজেরিয়ায় ফজরের সময় মসজিদে হামলা, নিহত ২৭
নাইজেরিয়ায় ফজরের সময় মসজিদে হামলা, নিহত ২৭

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জনশুনানিতে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী রেখা গুপ্তকে চড়, যুবক আটক
জনশুনানিতে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী রেখা গুপ্তকে চড়, যুবক আটক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে আরও এক হাজার সৈন্যের মরদেহ ফেরত দিল রাশিয়া
ইউক্রেনকে আরও এক হাজার সৈন্যের মরদেহ ফেরত দিল রাশিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের সঙ্গে জেলেনস্কি ও ইউরোপীয় নেতাদের বৈঠকে যা হলো
ট্রাম্পের সঙ্গে জেলেনস্কি ও ইউরোপীয় নেতাদের বৈঠকে যা হলো

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন প্রস্তাবে রাজি হামাস, শর্ত দিচ্ছে ইসরায়েল
নতুন প্রস্তাবে রাজি হামাস, শর্ত দিচ্ছে ইসরায়েল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ দিন ভারি বৃষ্টির সতর্কতা, ১০ জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা
৫ দিন ভারি বৃষ্টির সতর্কতা, ১০ জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার সাবেক সামরিক সচিব মিয়াজীর দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
হাসিনার সাবেক সামরিক সচিব মিয়াজীর দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্পেনে তাপপ্রবাহে ১৬ দিনে সাড়ে ১১শ’ মানুষের মৃত্যু
স্পেনে তাপপ্রবাহে ১৬ দিনে সাড়ে ১১শ’ মানুষের মৃত্যু

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে বিতাড়িত হয়ে ফিরছিলেন, পথে দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল ৭১ আফগানির
ইরান থেকে বিতাড়িত হয়ে ফিরছিলেন, পথে দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল ৭১ আফগানির

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরে অসুস্থ ফখরুল, ভর্তি হাসপাতালে
চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরে অসুস্থ ফখরুল, ভর্তি হাসপাতালে

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেন যুদ্ধ থামিয়ে স্বর্গে যেতে চান ডোনাল্ড ট্রাম্প!
ইউক্রেন যুদ্ধ থামিয়ে স্বর্গে যেতে চান ডোনাল্ড ট্রাম্প!

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাড়ল সরকারি কর্মচারীদের অনুদানের পরিমাণ
বাড়ল সরকারি কর্মচারীদের অনুদানের পরিমাণ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একাদশে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ আজ
একাদশে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ আজ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার নিয়ে নতুন হুমকি দিলেন কিম জং উন
পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার নিয়ে নতুন হুমকি দিলেন কিম জং উন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪১ হাজার শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশের ফল প্রকাশ
৪১ হাজার শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশের ফল প্রকাশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের এশিয়া কাপের দল থেকে বাদ একঝাঁক তারকা
ভারতের এশিয়া কাপের দল থেকে বাদ একঝাঁক তারকা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষককে ছুরি মেরে টিসি দেওয়ার প্রতিশোধ নিল ছাত্রী!
শিক্ষককে ছুরি মেরে টিসি দেওয়ার প্রতিশোধ নিল ছাত্রী!

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘কিছু নাবালক অবুঝ শিশুরা বলে বেড়াচ্ছে নির্বাচন হবে না’
‘কিছু নাবালক অবুঝ শিশুরা বলে বেড়াচ্ছে নির্বাচন হবে না’

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ আগস্ট)

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতি পেয়ে সচিব হলেন আনোয়ার হোসেন
পদোন্নতি পেয়ে সচিব হলেন আনোয়ার হোসেন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতিতে জনগণের অধিকার পরিপূর্ণ হবে না: মির্জা ফখরুল
পিআর পদ্ধতিতে জনগণের অধিকার পরিপূর্ণ হবে না: মির্জা ফখরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্ষমতায় গেলে পাঁচ বছরে অন্তত ২৫ কোটি গাছ লাগানোর পরিকল্পনা: তারেক রহমান
ক্ষমতায় গেলে পাঁচ বছরে অন্তত ২৫ কোটি গাছ লাগানোর পরিকল্পনা: তারেক রহমান

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
৬২ হাজার কোটি টাকার মেগা প্রকল্প
৬২ হাজার কোটি টাকার মেগা প্রকল্প

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘ্রাণ ছড়াচ্ছে ইউরোপে
ঘ্রাণ ছড়াচ্ছে ইউরোপে

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্যাসচোরেরা কাজ করছে মিলেমিশে
গ্যাসচোরেরা কাজ করছে মিলেমিশে

পেছনের পৃষ্ঠা

মালিকদের চাপে সংশোধন হচ্ছে আইন
মালিকদের চাপে সংশোধন হচ্ছে আইন

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশের টাকা লুট করে বিদেশে শীর্ষ ধনী
দেশের টাকা লুট করে বিদেশে শীর্ষ ধনী

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাঙা রেললাইনে ‘বস্তা গুঁজে’ চালানো হচ্ছে ট্রেন
ভাঙা রেললাইনে ‘বস্তা গুঁজে’ চালানো হচ্ছে ট্রেন

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির মনোনয়ন চান তিনজন প্রার্থী চূড়ান্ত জামায়াতের
বিএনপির মনোনয়ন চান তিনজন প্রার্থী চূড়ান্ত জামায়াতের

নগর জীবন

বাস্তবায়নের পথ পাচ্ছে না কমিশন
বাস্তবায়নের পথ পাচ্ছে না কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

মনোনয়নের লড়াইয়ে বিএনপির দুই আছেন জামায়াতের প্রার্থীও
মনোনয়নের লড়াইয়ে বিএনপির দুই আছেন জামায়াতের প্রার্থীও

নগর জীবন

মুজিব হত্যাকাণ্ড ও জাসদ
মুজিব হত্যাকাণ্ড ও জাসদ

সম্পাদকীয়

বাফুফে আসলে কী চায়
বাফুফে আসলে কী চায়

মাঠে ময়দানে

সুষ্ঠু নির্বাচনে সহযোগিতা করতে প্রস্তুত সেনাবাহিনী
সুষ্ঠু নির্বাচনে সহযোগিতা করতে প্রস্তুত সেনাবাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলোকে এক হতে হবে
ইসলামি দলগুলোকে এক হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশিসহ ৬ সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল
বাংলাদেশিসহ ৬ সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল

প্রথম পৃষ্ঠা

পিপিপির সিইও হলেন আশিক চৌধুরী
পিপিপির সিইও হলেন আশিক চৌধুরী

নগর জীবন

ফার্স্ট-সেকেন্ড ইয়ারের ছেলেরা সচিব-ডিসিদের পাশে বসে তদবিরে ব্যস্ত
ফার্স্ট-সেকেন্ড ইয়ারের ছেলেরা সচিব-ডিসিদের পাশে বসে তদবিরে ব্যস্ত

নগর জীবন

জুলাই সনদের তিনটি দফা নিয়ে আপত্তি আছে
জুলাই সনদের তিনটি দফা নিয়ে আপত্তি আছে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাড়ি বাড়ি গিয়ে টাকা ফেরত দিলেন ইউপি সদস্য
বাড়ি বাড়ি গিয়ে টাকা ফেরত দিলেন ইউপি সদস্য

নগর জীবন

আন্তর্জাতিক মানের ভোট করতে ৪০ লাখ ইউরো দেবে ইইউ
আন্তর্জাতিক মানের ভোট করতে ৪০ লাখ ইউরো দেবে ইইউ

প্রথম পৃষ্ঠা

মুক্তিপণ না দেওয়ায় শিশু হত্যা
মুক্তিপণ না দেওয়ায় শিশু হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

স্টেডিয়াম নির্মাণ প্রকল্পে ব্যয় বৃদ্ধির খবর অসত্য
স্টেডিয়াম নির্মাণ প্রকল্পে ব্যয় বৃদ্ধির খবর অসত্য

নগর জীবন

যুবকের সাত বছর কারাদণ্ড
যুবকের সাত বছর কারাদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যুত্থানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল প্রবাসীদের
অভ্যুত্থানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল প্রবাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউক্রেনের নিরাপত্তা নিশ্চিতে সাহায্য করবে যুক্তরাষ্ট্র
ইউক্রেনের নিরাপত্তা নিশ্চিতে সাহায্য করবে যুক্তরাষ্ট্র

প্রথম পৃষ্ঠা

বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশ পেলেন ৪১ হাজার ৬২৭ জন
বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশ পেলেন ৪১ হাজার ৬২৭ জন

নগর জীবন

চট্টগ্রামে শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী আটক
চট্টগ্রামে শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী আটক

নগর জীবন

সিলেট এমসি কলেজ শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দেবে আমেরিকা প্রবাসীরা
সিলেট এমসি কলেজ শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দেবে আমেরিকা প্রবাসীরা

নগর জীবন

চিকিৎসার জন্য ব্যাংকক গেলেন মির্জা আব্বাস
চিকিৎসার জন্য ব্যাংকক গেলেন মির্জা আব্বাস

নগর জীবন

রাজনৈতিক দূরত্ব বাড়লে সহজ হবে ফ্যাসিস্ট পুনর্বাসন
রাজনৈতিক দূরত্ব বাড়লে সহজ হবে ফ্যাসিস্ট পুনর্বাসন

প্রথম পৃষ্ঠা