শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১২ অক্টোবর, ২০২৩

আধুনিক যুগের সপ্তাশ্চর্য

Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
আধুনিক যুগের সপ্তাশ্চর্য

তালিকায় থাকা পর্যটন স্থানগুলোর সব বিশ্বের ঐতিহাসিক স্থান। যা আজকের পৃথিবীতে ‘আধুনিক যুগের সপ্তাশ্চর্য’ হিসেবে বেশ পরিচিত। ২০০৭ সালে ‘নিউ সেভেন ওয়ান্ডার্স ফাউন্ডেশন’ এই সপ্তাশ্চর্যগুলো নির্বাচন করে।

 

তাজমহল, [ ভারত ]

তাজমহল মুঘল সাম্রাজ্যের একটি মুকুট; এবং স্থাপত্যশিল্পের কৃতিত্ব হিসেবে গোটা বিশ্বে আজও অনন্য। এই স্থাপত্যে ১৫২৬ থেকে ১৭৬১ সাল পর্যন্ত ভারতীয় উপমহাদেশের অধিকাংশ রাজা-মহারাজা এখানে তাঁদের শাসনকার্য পরিচালনা করতেন। পঞ্চম মুঘল সম্রাট শাহজাহান ১৬৩২ থেকে ১৬৪৮ সালে তাজমহল প্রাসাদটি নির্মাণ করেছিলেন। বলা হয়, তিনি তাঁর প্রিয়তমা স্ত্রীর প্রতি ভালোবাসার নিদর্শন হিসেবে প্রাসাদটি নির্মাণ করেছিলেন। বিশাল এই স্থাপনাটি নির্মাণে প্রায় ২০ হাজার শ্রমিক দিন-রাত পরিশ্রম করেছিলেন। এবং নির্মাণকার্য শেষ করতে প্রায় ১৬ বছর সময় লেগেছিল। ভারতের উত্তর প্রদেশের আগ্রায় যমুনা নদীর তীরে মুঘল স্থাপত্যশৈলীর অনন্য নিদর্শন হিসেবে মাথা উঁচু করে আজও স্বগৌরবে দাঁড়িয়ে আছে তাজমহল। কথিত আছে, সম্রাট শাহজাহান তাঁর প্রিয়তমা স্ত্রী মমতাজের মৃত্যুর পর বিরহ-শোকে কাতর হয়ে পড়েন। এরপরই স্ত্রীর স্মরণে বিশাল এই প্রাসাদটি নির্মাণ করেন। অধিকাংশ ইতিহাসবিদের মতে, ওস্তাদ আহমেদ লাহোরি ছিলেন এর প্রধান স্থপতি। তাঁর তত্ত্বাবধানে ২০ হাজার লোকের ২২ বছরের পরিশ্রমে সম্পন্ন হয়েছিল তাজমহল। এটি মুঘল স্থাপত্যশৈলীকে ভীষণভাবে প্রতিফলিত করে। শ্বেতপাথরের তৈরি সমাধিসৌধ চন্দ্র-সূর্যের আলোয় প্রভাবিত হয়। দিনের আলো আর রাতের আঁধারে তাজমহল বর্ণিল রূপ ধারণ করে, যা কি না আবার প্রতিফলিত হয় সামনে থাকা জলাধারটিতে। অপূর্ব নির্মাণকুশলীতে গড়া ৪০০ বছর আগে ভালোবাসার নিদর্শন হিসেবে নির্মিত এই সৌধটি বিশ্ববাসীর কাছে আজও বিশ্বের অনন্য এক বিস্ময়।

 

দ্য গ্রেট ওয়াল, [ চীন ]

আজকের দিনে ‘দ্য গ্রেট ওয়াল’ চীনের জাতীয় প্রতীক। সুবিশাল এই মহাপ্রাচীরটি ১৮০০ বছর ধরে নির্মিত হয়েছিল। খ্রিস্টপূর্ব ২২০ অব্দ থেকে ১৩৬৮-১৬৪৪ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত বিভিন্ন রাজা-মহারাজা এবং রাজবংশ এই মহাপ্রচীরটি নির্মাণ করেন। ‘দ্য গ্রেট ওয়াল’ আসলে অনেক দেয়ালের সমন্বয়। ধারণা করা হয়, এর প্রতিটি স্তরের সম্মিলিত দৈর্ঘ্য অনুমানিক ১০ হাজার থেকে ২০ হাজার কিলোমিটার। প্রাকৃতিক ভূখণ্ডের কৌশলগত ব্যবহারের উদ্দেশে এই মহাপ্রাচীরের নকশা করা হয়েছিল; যা মূলত পাহাড় আর গিরিখাতের সমন্বয়ে তৈরি। একক প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা এবং মোঙ্গলীয়দের আক্রমণ রুখে দেওয়াই ছিল এর মূল উদ্দেশ্য। প্রাচীরের সবচেয়ে সংরক্ষিত অংশটি পূর্ব থেকে পশ্চিমে দক্ষিণ-পূর্ব লিয়াওনিং প্রদেশ থেকে উত্তর-পশ্চিম গানসু প্রদেশ পর্যন্ত বিস্তৃত। মিং রাজবংশ ১৩৬৮-১৬৪৪ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত এই প্রাচীরকে শক্তিশালী করে।

 

মাচু পিচু, [ পেরু ]

মাচু পিচু হলো প্রাক-কলম্বিয়ান ইনকাদের বসতি; যা আন্দিজ পর্বতমালার পূর্ব ঢালে অবস্থিত। ১৫ শতাব্দীতে ইনকা রাজা পাচাকুতেক পাহাড়ে মেঘের মধ্যে রাজকীয় প্রাসাদটি নির্মাণ করেছিলেন। ১৫ শতকের মাঝামাঝি থেকে ১৬ শতকের মাঝামাঝি পর্যন্ত এটি ব্যবহৃত হয়েছিল। শেষ পর্যন্ত মেঘের রাজ্যটি পরিত্যক্ত হয়ে পড়ে, যদিও এর সঠিক কারণটি আজও অজানা। প্রচলিত আছে, গুটিবসন্ত ছড়িয়ে পড়লে, ইনকাদের এই স্থাপনা পরিত্যক্ত হয়ে পড়ে। ১৫৩২ সালে স্পেনীয়দের হাতে ইনকা সাম্রাজ্যের পতনের পর ৩০০ বছরের বেশি সময় এটি মানব সভ্যতা থেকে হারিয়ে যায়। স্প্যানিশ আক্রমণের পূর্বে মাচু পিচু ছিল ইনকাদের তীর্থস্থান ও সাংস্কৃতিক কেন্দ্র। ১৯১১ সালের আগে এটি বিশ্বের বুকে অপরিচিত ছিল। স্থানীয়রা অঞ্চলটিতে চাষাবাদ করলেও অন্যান্য দেশের মানুষজন একে বিধ্বস্ত জনপদ হিসেবেই জানত।

 

পেত্রা, [ জর্ডান ]

কথিত আছে, নবটায়েনদের হাতে পেত্রা নগরী নির্মিত হয়েছিল। যারা ৪০০ বছরেরও বেশি সময় ধরে ওয়াদি মুসা উপত্যকায় বসবাস করেছিল। নবটায়েন সাম্রাজ্যের রাজা চতুর্থ আরেটাসের (খ্রিস্টপূর্ব ৯ থেকে ১০ খ্রিস্টাব্দ) শাসনামলের রাজধানী ছিল পেত্রা। অপূর্ব নির্মাণকুশলতায় পাথরে খোদাই করে এখানে গড়ে তোলা হয়েছে একটি সুরম্য অট্টালিকা। এটি ছিল ভূমধ্যসাগরীয় অঞ্চল ও প্রাচ্যের গুরুত্বপূর্ণ ক্যারাভান রুট। কৌশলগতভাবে এটি ছিল রেশম এবং মসলা বাণিজ্যে ব্যবহৃত অন্যতম প্রাচীন রুটের পাশে অবস্থিত নগরী। ইতিহাসবিদদের মতে, ১০৬ খ্রিস্টাব্দে শহরটি রোমান সাম্রাজ্যের হাতে পড়ে। এখানে রয়েছে পাথরে খোদাইকৃত মূর্তি, ৪ হাজার আসনের অ্যামফিথিয়েটার এবং এল-দেইর আশ্রমের ওপরে অবস্থিত ৪২ মিটার উঁচু হেলেনীয় মন্দির। যেগুলো আজও মধ্য-পূর্ব এশিয়ার সংস্কৃতির উৎকৃষ্ট নিদর্শন হিসেবে পরিচিত।

 

দ্য কলোসিয়াম, [ ইতালি ]

কলোসিয়াম-আর্কেড-অ্যাম্ফিথিয়েটার রোমান সাম্রাজ্যের স্থাপত্যের এক অনন্য উদাহারণ। যা ‘ফ্লাভিয়ান অ্যাম্ফিথিয়েটার’ নামেও পরিচিত। ইতালির রোমে এটি অবস্থিত। এখানে গ্লাডিয়েটরদের মল্লযুদ্ধ ও বন্যপ্রাণীদের লড়াই প্রদর্শিত হতো। প্রায় চার শতাব্দী ধরে এই অ্যাম্ফিথিয়েটার গ্লাডিয়েটরদের লড়াই, ভয়ংকর শো, পাশাপাশি জনসাধারণের মৃত্যুদণ্ডের জন্য ব্যবহৃত হয়েছিল। এছাড়াও মঞ্চস্থ হতো বিনোদনমূলক নৌযুদ্ধ। চক্রাকার স্থাপনাটিতে একসঙ্গে প্রায় ৫০ হাজার দর্শক অবস্থান করতে পারতেন। ৭০-৮০ খ্রিস্টাব্দে ফ্লাভিয়ান বংশের সম্রাট ভেস্পাসিয়ান ও তাঁর পুত্র সম্রাট তাইতাস বিখ্যাত এই ‘কলোসিয়াম’ নির্মাণ করেছিলেন। রোমান সাম্রাজ্যের পতনের পর এটি একটি অস্থায়ী আবাসন কমপ্লেক্স হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। কালেভাদ্রে ভূমিকম্প আর দস্যুদের আক্রমণে কমপ্লেক্সটির খানিকটা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।

 

চিচেন ইৎজা, [ মেক্সিকো ]

মায়া সভ্যতার বিখ্যাত মন্দির-শহর ছিল চিচেন ইৎজা। যা শেষ পর্যন্ত মায়া-টোলটেক সভ্যতার অংশ হয়ে ওঠে। আকর্ষণীয় পর্যটন কেন্দ্রটি মেক্সিকোর ইয়ুকাতান উপদ্বীপে অবস্থিত। প্রায় ১২০০ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত চিচেন ইৎজা শহরটি বিকাশ লাভ করেছিল। পরবর্তীতে এটি মায়াপান এবং উক্সমাল শহরের রাজনৈতিক উদ্দেশে সংযুক্ত হয়েছিল। ষষ্ঠ থেকে ১২০০ শতাব্দী পর্যন্ত এটি তাদের সাংস্কৃতিক ও অর্থনৈতিক কেন্দ্র ছিল। ১৬ শতকে স্প্যানিশরা আসার আগেই এটি পরিত্যক্ত হয়ে পড়ে। ইউরোপীয়রা উপনিবেশ গড়ার পূর্বে মায়ানরা মেক্সিকো ও মধ্য আমেরিকা শাসন করেছিল। ১৯ শতকের গোড়ার দিকে বিখ্যাত চিচেন ইৎজার প্রত্নতাত্ত্বিক খননকার্য শুরু হয়েছিল। ধ্বংসাবশেষে পাওয়া মন্দিরটি (এল ক্যাসিলো পিরামিড) শহরের বিখ্যাত স্থাপনা, যার ৩৬৫ সিঁড়ি জ্যোতির্বিজ্ঞানে মায়ানদের সৌর ক্যালেন্ডারে প্রতিদিনের সাক্ষ্য দেয়।

 

ক্রাইস্ট দ্য রিডিমার, [ ব্রাজিল ]

ক্রাইস্ট দ্য রিডিমার; আধুনিক সপ্তাশ্চর্যের মধ্যে অতি-সম্প্রতি নির্মিত স্থাপনা। ব্রাজিলে অবস্থিত মূর্তিটির উচ্চতা প্রায় ৩৮ মিটার (১২৫ ফুট)। যিশুখ্রিষ্টের মূর্তিটি ব্রাজিলের রিও ডি জেনেরিও শহরের ৭১০-মিটার উঁচু করকোভাদো পাহাড়ের চূড়ায় অবস্থিত। বিশ্বের বৃহত্তম যিশুখ্রিস্টের এই মূর্তিটি ফ্রান্সের আইফেল টাওয়ার, যুক্তরাষ্ট্রের স্ট্যাচু অব লিবার্টির মতো ব্রাজিলের প্রতীকী তাৎপর্য বহন করে। কেননা, বিংশ শতাব্দীতে ক্যাথলিক চার্চ কতৃক ক্রাইস্ট দ্য রিডিমার উন্মুক্তের সময়, ব্রাজিলিয়ানদের ৯০ শতাংশেরও বেশি জনসাধারণ ছিলেন খ্রিস্টান ধর্মীয় ক্যাথলিক। মূর্তিটির ওজন প্রায় ১,১৪৫ টন, এবং মূর্তিটি এমনভাবে দাঁড়িয়ে আছে যেন যিশু তাঁর দুই হাত প্রসারিত করে পুরো শহরকে আলিঙ্গন করছেন। হাইটার দ্য সিলভা কোস্টা নামের এক ব্রাজিলীয়র করা নকশা অনুযায়ী ফরাসি শিল্পী পল ল্যান্ডোওস্কি যিশুর নির্মাণকাজ শেষ করেছিলেন।

এই বিভাগের আরও খবর
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়ার অঙ্গীকার
নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়ার অঙ্গীকার
কী আছে ১০ দফা ইশতেহারে
কী আছে ১০ দফা ইশতেহারে
আবিদ-হামিম-মায়েদ পরিষদের ৬৫ প্রতিশ্রুতি
আবিদ-হামিম-মায়েদ পরিষদের ৬৫ প্রতিশ্রুতি
দখল-দূষণে বিপর্যস্ত শতবর্ষী দিঘি
দখল-দূষণে বিপর্যস্ত শতবর্ষী দিঘি
সর্বশেষ খবর
বই পড়, মানুষ হও—এই স্লোগানে গংগাচড়ায় শুভসংঘের অন্যরকম পাঠযাত্রা
বই পড়, মানুষ হও—এই স্লোগানে গংগাচড়ায় শুভসংঘের অন্যরকম পাঠযাত্রা

এই মাত্র | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সাভারে অসহায় পরিবারের পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
সাভারে অসহায় পরিবারের পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

৪ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

নিষেধাজ্ঞা ভেঙে ইলিশ শিকার: গোসাইরহাটে ৭ জেলেকে কারাদণ্ড
নিষেধাজ্ঞা ভেঙে ইলিশ শিকার: গোসাইরহাটে ৭ জেলেকে কারাদণ্ড

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কর্ণফুলীতে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান, ২ দোকানিকে জরিমানা
কর্ণফুলীতে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান, ২ দোকানিকে জরিমানা

১৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

উচ্চকক্ষেই পিআর চাই, নিম্নকক্ষে নয়: সারজিস আলম
উচ্চকক্ষেই পিআর চাই, নিম্নকক্ষে নয়: সারজিস আলম

১৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাজধানী থেকে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের নেতাকর্মীসহ গ্রেপ্তার ১১
রাজধানী থেকে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের নেতাকর্মীসহ গ্রেপ্তার ১১

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

বরফে ঢাকা দূর গ্রহে জীবনের সম্ভাবনা খুঁজে পেলেন বিজ্ঞানীরা
বরফে ঢাকা দূর গ্রহে জীবনের সম্ভাবনা খুঁজে পেলেন বিজ্ঞানীরা

২৫ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

জন্মদিনে প্রিয় বিদ্যাপিঠে কবি হেলাল হাফিজকে স্মরণ
জন্মদিনে প্রিয় বিদ্যাপিঠে কবি হেলাল হাফিজকে স্মরণ

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে বিএনপির ৩১ দফা লিফলেট বিতরণ
কুড়িগ্রামে বিএনপির ৩১ দফা লিফলেট বিতরণ

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নড়াইলে পুকুরে ডুবে ভাই-বোনের মৃত্যু, মায়ের অভিযোগ ‘হত্যা’
নড়াইলে পুকুরে ডুবে ভাই-বোনের মৃত্যু, মায়ের অভিযোগ ‘হত্যা’

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বসুন্ধরা শুভসংঘের অনন্য উদ্যোগ, ‌‘পাখি কলোনি’তে ডানা মেলেছে হাজারো প্রাণ
বসুন্ধরা শুভসংঘের অনন্য উদ্যোগ, ‌‘পাখি কলোনি’তে ডানা মেলেছে হাজারো প্রাণ

৪৮ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলা স্বেচ্ছাসেবকদের মোবাইল উপহার দিল মালয়েশিয়া
গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলা স্বেচ্ছাসেবকদের মোবাইল উপহার দিল মালয়েশিয়া

৫১ মিনিট আগে | পরবাস

বঙ্গোপসাগরে ভাসতে থাকা ট্রলারসহ ২৬ জেলে জীবিত উদ্ধার
বঙ্গোপসাগরে ভাসতে থাকা ট্রলারসহ ২৬ জেলে জীবিত উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুমের ঘটনায় হাসিনার বিরুদ্ধে প্রথমবারের মতো ফরমাল চার্জ দাখিল
গুমের ঘটনায় হাসিনার বিরুদ্ধে প্রথমবারের মতো ফরমাল চার্জ দাখিল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের কড়াকড়ির মধ্যেও ভিসা স্পন্সর অব্যাহত থাকবে : এনভিডিয়া
ট্রাম্পের কড়াকড়ির মধ্যেও ভিসা স্পন্সর অব্যাহত থাকবে : এনভিডিয়া

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বাসের ধাক্কায় হেফাজত নেতার মৃত্যু, চট্টগ্রামে মহাসড়ক অবরোধ
বাসের ধাক্কায় হেফাজত নেতার মৃত্যু, চট্টগ্রামে মহাসড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিমসটেক মহাসচিবের সঙ্গে জার্মান রাষ্ট্রদূতের বৈঠক
বিমসটেক মহাসচিবের সঙ্গে জার্মান রাষ্ট্রদূতের বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেলে এসে গাড়িতে থাকা যুবদল কর্মীকে গুলি করে হত্যা
মোটরসাইকেলে এসে গাড়িতে থাকা যুবদল কর্মীকে গুলি করে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুশ বাহিনীর দখলে ইউক্রেনের আরও ৫ হাজার বর্গকিলোমিটার জমি
রুশ বাহিনীর দখলে ইউক্রেনের আরও ৫ হাজার বর্গকিলোমিটার জমি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিখোঁজের একদিন পর অটোরিকশা চালকের লাশ উদ্ধার
নিখোঁজের একদিন পর অটোরিকশা চালকের লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিজেকে নোবেলের যোগ্য বলছেন ট্রাম্প, বিশেষজ্ঞরা বলছেন উল্টোটা
নিজেকে নোবেলের যোগ্য বলছেন ট্রাম্প, বিশেষজ্ঞরা বলছেন উল্টোটা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুঁজিবাজার: সূচকের ওঠানামায় চলছে লেনদেন
পুঁজিবাজার: সূচকের ওঠানামায় চলছে লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দলে চার নতুন মুখ নিয়ে বাংলাদেশে আসছে আয়ারল‍্যান্ড
দলে চার নতুন মুখ নিয়ে বাংলাদেশে আসছে আয়ারল‍্যান্ড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় হামলা চালিয়ে যাওয়ার হুমকি ইসরায়েলের
গাজায় হামলা চালিয়ে যাওয়ার হুমকি ইসরায়েলের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গরু চোর ধরতে গিয়ে পিকআপচাপায় শ্রমিকদল নেতা নিহত, আহত ২
গরু চোর ধরতে গিয়ে পিকআপচাপায় শ্রমিকদল নেতা নিহত, আহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফুটবলকে বিদায় বললেন মেসির আরও এক সতীর্থ
ফুটবলকে বিদায় বললেন মেসির আরও এক সতীর্থ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আসছে তিন বন্ধুর ধারাবাহিক নাটক ‘ঘুরিতেছে পাঙ্খা’
আসছে তিন বন্ধুর ধারাবাহিক নাটক ‘ঘুরিতেছে পাঙ্খা’

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কুড়িগ্রামে নদীর পানি কমলেও বন্যা পরিস্থিতি অপরিবর্তিত
কুড়িগ্রামে নদীর পানি কমলেও বন্যা পরিস্থিতি অপরিবর্তিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের হিমাচল প্রদেশে ভূমি ধসে নিহত ১৮
ভারতের হিমাচল প্রদেশে ভূমি ধসে নিহত ১৮

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবরার ফাহাদের ষষ্ঠ মৃত্যুবার্ষিকীতে নীলফামারীতে আলোচনা সভা
আবরার ফাহাদের ষষ্ঠ মৃত্যুবার্ষিকীতে নীলফামারীতে আলোচনা সভা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সাবের হোসেন চৌধুরীর বাসায় তিন রাষ্ট্রদূতের বৈঠক, যা বললেন পিনাকী
সাবের হোসেন চৌধুরীর বাসায় তিন রাষ্ট্রদূতের বৈঠক, যা বললেন পিনাকী

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জনপ্রশাসনে সচিবের চেয়ারে বসতে চান না কেউ!
জনপ্রশাসনে সচিবের চেয়ারে বসতে চান না কেউ!

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার আকাশে অপ্রতিরোধ্য সক্ষমতা অর্জনে আরও এক ধাপ এগোল পাকিস্তান
এবার আকাশে অপ্রতিরোধ্য সক্ষমতা অর্জনে আরও এক ধাপ এগোল পাকিস্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জন্মসনদ থাকুক বা না থাকুক, প্রতিটি শিশুকে টিকা দিতে হবে : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
জন্মসনদ থাকুক বা না থাকুক, প্রতিটি শিশুকে টিকা দিতে হবে : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতির জন্য যেসব প্রধান শর্ত দিল হামাস
যুদ্ধবিরতির জন্য যেসব প্রধান শর্ত দিল হামাস

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসফাকের জায়গায় বিসিবি পরিচালক রুবাবা দৌলা
ইসফাকের জায়গায় বিসিবি পরিচালক রুবাবা দৌলা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থুনবার্গকে ‘ঝামেলাবাজ’ আখ্যা দিয়ে ‘ডাক্তার দেখানোর’ পরামর্শ ট্রাম্পের
থুনবার্গকে ‘ঝামেলাবাজ’ আখ্যা দিয়ে ‘ডাক্তার দেখানোর’ পরামর্শ ট্রাম্পের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইন সচিব হলেন বিচারক লিয়াকত আলী মোল্লা
আইন সচিব হলেন বিচারক লিয়াকত আলী মোল্লা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী চিৎকারে জানলেন নোবেল জয়, প্রথমে ভেবেছিলেন ভালুক দেখেছেন
স্ত্রী চিৎকারে জানলেন নোবেল জয়, প্রথমে ভেবেছিলেন ভালুক দেখেছেন

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইসরায়েলের কারাগারে আমাদের সাথে অমানবিক আচরণ করা হয়েছে : থুনবার্গ
ইসরায়েলের কারাগারে আমাদের সাথে অমানবিক আচরণ করা হয়েছে : থুনবার্গ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিয়ানমারে বৌদ্ধদের উৎসবে জান্তার বোমা হামলায় নিহত ৪০
মিয়ানমারে বৌদ্ধদের উৎসবে জান্তার বোমা হামলায় নিহত ৪০

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইংল্যান্ডের বিপক্ষে লড়াই করে হারলো টাইগ্রেসরা
ইংল্যান্ডের বিপক্ষে লড়াই করে হারলো টাইগ্রেসরা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাইব্যুনালে অভিযুক্ত হলে এমপি হওয়া যাবে না, প্রজ্ঞাপন জারি
ট্রাইব্যুনালে অভিযুক্ত হলে এমপি হওয়া যাবে না, প্রজ্ঞাপন জারি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও চীনা অস্ত্রের কার্যকারিতা নিয়ে পাকিস্তানের প্রশংসা
আবারও চীনা অস্ত্রের কার্যকারিতা নিয়ে পাকিস্তানের প্রশংসা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনা যুদ্ধবিমান-ক্ষেপণাস্ত্র কতোটা কার্যকর জানাল পাকিস্তান
চীনা যুদ্ধবিমান-ক্ষেপণাস্ত্র কতোটা কার্যকর জানাল পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার রূপার দামেও ইতিহাস
এবার রূপার দামেও ইতিহাস

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইরানে গ্রেনেড হামলায় বিপ্লবী গার্ড বাহিনীর দুই সদস্য নিহত
ইরানে গ্রেনেড হামলায় বিপ্লবী গার্ড বাহিনীর দুই সদস্য নিহত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোরাই মোবাইল উদ্ধারে গিয়ে হামলার শিকার পুলিশ
চোরাই মোবাইল উদ্ধারে গিয়ে হামলার শিকার পুলিশ

১০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ক্লিনিক্যালি ডেড তবুও তিনি দেখলেন সবকিছু-কথা বললেন মৃত স্বজনদের সাথেও!
ক্লিনিক্যালি ডেড তবুও তিনি দেখলেন সবকিছু-কথা বললেন মৃত স্বজনদের সাথেও!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাদ্রাসা ক্রিকেট চালু করতে যাচ্ছে বিসিবি
মাদ্রাসা ক্রিকেট চালু করতে যাচ্ছে বিসিবি

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভোক্তাপর্যায়ে কমলো এলপিজির দাম
ভোক্তাপর্যায়ে কমলো এলপিজির দাম

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হাসপাতালে নবজাতক ফেলে পালালেন মা
হাসপাতালে নবজাতক ফেলে পালালেন মা

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বদলি ও পদায়নে নতুন নির্দেশনা মন্ত্রণালয়ের
বদলি ও পদায়নে নতুন নির্দেশনা মন্ত্রণালয়ের

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের সূচিতে পরিবর্তন
বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের সূচিতে পরিবর্তন

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দামে নতুন রেকর্ড
বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দামে নতুন রেকর্ড

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নির্বাচন নিয়ে ‘গভীর ষড়যন্ত্র’ চলছে, সতর্ক থাকুন : মির্জা ফখরুল
নির্বাচন নিয়ে ‘গভীর ষড়যন্ত্র’ চলছে, সতর্ক থাকুন : মির্জা ফখরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সৌদি বিনিয়োগ বাংলাদেশের মূলধন বাজারে ভূমিকা রাখতে পারে
সৌদি বিনিয়োগ বাংলাদেশের মূলধন বাজারে ভূমিকা রাখতে পারে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেউ যদি বাহুবলে কথা বলে তার পরিণতি হাসিনার মতোই হবে : সালাহউদ্দিন
কেউ যদি বাহুবলে কথা বলে তার পরিণতি হাসিনার মতোই হবে : সালাহউদ্দিন

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৮ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৮ অক্টোবর)

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলপির জোড়া গোলে সিরিয়াকে হারালো বাংলাদেশ
আলপির জোড়া গোলে সিরিয়াকে হারালো বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
হঠাৎ আলোচনায় সেফ এক্সিট
হঠাৎ আলোচনায় সেফ এক্সিট

প্রথম পৃষ্ঠা

হেলিকপ্টারে এসে প্রার্থিতা ঘোষণা করলেন প্রবাসী
হেলিকপ্টারে এসে প্রার্থিতা ঘোষণা করলেন প্রবাসী

পেছনের পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা আসার খবরে তোড়জোড় সড়ক মেরামতে
উপদেষ্টা আসার খবরে তোড়জোড় সড়ক মেরামতে

পেছনের পৃষ্ঠা

ওরা এখনো কারাগারে
ওরা এখনো কারাগারে

পেছনের পৃষ্ঠা

কিছু উপদেষ্টার মৃত্যু ছাড়া সেফ এক্সিট নেই
কিছু উপদেষ্টার মৃত্যু ছাড়া সেফ এক্সিট নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নিউরোসায়েন্সেস হাসপাতালে বাড়ছে সেবার পরিধি
নিউরোসায়েন্সেস হাসপাতালে বাড়ছে সেবার পরিধি

পেছনের পৃষ্ঠা

কানাডার সরকারি সংস্থার তালিকায় সন্দেহভাজন বাংলাদেশি কতজন?
কানাডার সরকারি সংস্থার তালিকায় সন্দেহভাজন বাংলাদেশি কতজন?

প্রথম পৃষ্ঠা

আগ্রহের কেন্দ্রে বসুন্ধরার প্লট
আগ্রহের কেন্দ্রে বসুন্ধরার প্লট

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াত ও গণঅধিকার পরিষদের একক প্রার্থী মাঠে
বিএনপি জামায়াত ও গণঅধিকার পরিষদের একক প্রার্থী মাঠে

নগর জীবন

অভিষেক হচ্ছে সাইফ হাসানের
অভিষেক হচ্ছে সাইফ হাসানের

মাঠে ময়দানে

সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র রুখতে হবে
সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র রুখতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

লোম বাছতে কম্বল উজাড় অবস্থা
লোম বাছতে কম্বল উজাড় অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলকে ৩০ বিলিয়ন ডলার দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র
ইসরায়েলকে ৩০ বিলিয়ন ডলার দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

বিবিসি সাক্ষাৎকারে অন্য রকম তারেক রহমান
বিবিসি সাক্ষাৎকারে অন্য রকম তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

জাহাজভাঙা শিল্পে কালো মেঘ
জাহাজভাঙা শিল্পে কালো মেঘ

নগর জীবন

ভোটের মাঠে চার দলের চার প্রার্থী প্রচারে
ভোটের মাঠে চার দলের চার প্রার্থী প্রচারে

নগর জীবন

তিনটি শক্তি এ অঞ্চলে আধিপত্য বিস্তারের চেষ্টা করছে
তিনটি শক্তি এ অঞ্চলে আধিপত্য বিস্তারের চেষ্টা করছে

নগর জীবন

দ্রুত আবরার হত্যার বিচার দাবি আধিপত্য প্রতিরোধ আন্দোলনের
দ্রুত আবরার হত্যার বিচার দাবি আধিপত্য প্রতিরোধ আন্দোলনের

নগর জীবন

বেনাপোলে ঘুষের টাকাসহ আটক নারী কর্মকর্তা কারাগারে
বেনাপোলে ঘুষের টাকাসহ আটক নারী কর্মকর্তা কারাগারে

নগর জীবন

শেখ হাসিনা দেশকে ভারতের কাছে বিক্রি করে দিয়ে ছিলেন
শেখ হাসিনা দেশকে ভারতের কাছে বিক্রি করে দিয়ে ছিলেন

খবর

‘মাস্টারমাইন্ড জনগণ’
‘মাস্টারমাইন্ড জনগণ’

সম্পাদকীয়

তানজিন তিপিয়া - রন্ধনশিল্পী
তানজিন তিপিয়া - রন্ধনশিল্পী

রকমারি লাইফ স্টাইল

ইসরায়েলি দস্যুপনা
ইসরায়েলি দস্যুপনা

সম্পাদকীয়

সোশ্যাল মিডিয়ার ফেতনা থেকে বাঁচতে হবে
সোশ্যাল মিডিয়ার ফেতনা থেকে বাঁচতে হবে

সম্পাদকীয়

পঞ্চম দফায়ও বিল পাসে ব্যর্থ সিনেট
পঞ্চম দফায়ও বিল পাসে ব্যর্থ সিনেট

পূর্ব-পশ্চিম

হামাস কি ইসরায়েলের মদতে সৃষ্টি!
হামাস কি ইসরায়েলের মদতে সৃষ্টি!

সম্পাদকীয়

হামজায় উজ্জীবিত বাংলাদেশ
হামজায় উজ্জীবিত বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

সংস্কারের ভিত্তিতেই নির্বাচন হতে হবে
সংস্কারের ভিত্তিতেই নির্বাচন হতে হবে

নগর জীবন

নতুন দুই টিভি চ্যানেল অনুমোদন
নতুন দুই টিভি চ্যানেল অনুমোদন

প্রথম পৃষ্ঠা