শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১২ অক্টোবর, ২০২৩

আধুনিক যুগের সপ্তাশ্চর্য

Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
আধুনিক যুগের সপ্তাশ্চর্য

তালিকায় থাকা পর্যটন স্থানগুলোর সব বিশ্বের ঐতিহাসিক স্থান। যা আজকের পৃথিবীতে ‘আধুনিক যুগের সপ্তাশ্চর্য’ হিসেবে বেশ পরিচিত। ২০০৭ সালে ‘নিউ সেভেন ওয়ান্ডার্স ফাউন্ডেশন’ এই সপ্তাশ্চর্যগুলো নির্বাচন করে।

 

তাজমহল, [ ভারত ]

তাজমহল মুঘল সাম্রাজ্যের একটি মুকুট; এবং স্থাপত্যশিল্পের কৃতিত্ব হিসেবে গোটা বিশ্বে আজও অনন্য। এই স্থাপত্যে ১৫২৬ থেকে ১৭৬১ সাল পর্যন্ত ভারতীয় উপমহাদেশের অধিকাংশ রাজা-মহারাজা এখানে তাঁদের শাসনকার্য পরিচালনা করতেন। পঞ্চম মুঘল সম্রাট শাহজাহান ১৬৩২ থেকে ১৬৪৮ সালে তাজমহল প্রাসাদটি নির্মাণ করেছিলেন। বলা হয়, তিনি তাঁর প্রিয়তমা স্ত্রীর প্রতি ভালোবাসার নিদর্শন হিসেবে প্রাসাদটি নির্মাণ করেছিলেন। বিশাল এই স্থাপনাটি নির্মাণে প্রায় ২০ হাজার শ্রমিক দিন-রাত পরিশ্রম করেছিলেন। এবং নির্মাণকার্য শেষ করতে প্রায় ১৬ বছর সময় লেগেছিল। ভারতের উত্তর প্রদেশের আগ্রায় যমুনা নদীর তীরে মুঘল স্থাপত্যশৈলীর অনন্য নিদর্শন হিসেবে মাথা উঁচু করে আজও স্বগৌরবে দাঁড়িয়ে আছে তাজমহল। কথিত আছে, সম্রাট শাহজাহান তাঁর প্রিয়তমা স্ত্রী মমতাজের মৃত্যুর পর বিরহ-শোকে কাতর হয়ে পড়েন। এরপরই স্ত্রীর স্মরণে বিশাল এই প্রাসাদটি নির্মাণ করেন। অধিকাংশ ইতিহাসবিদের মতে, ওস্তাদ আহমেদ লাহোরি ছিলেন এর প্রধান স্থপতি। তাঁর তত্ত্বাবধানে ২০ হাজার লোকের ২২ বছরের পরিশ্রমে সম্পন্ন হয়েছিল তাজমহল। এটি মুঘল স্থাপত্যশৈলীকে ভীষণভাবে প্রতিফলিত করে। শ্বেতপাথরের তৈরি সমাধিসৌধ চন্দ্র-সূর্যের আলোয় প্রভাবিত হয়। দিনের আলো আর রাতের আঁধারে তাজমহল বর্ণিল রূপ ধারণ করে, যা কি না আবার প্রতিফলিত হয় সামনে থাকা জলাধারটিতে। অপূর্ব নির্মাণকুশলীতে গড়া ৪০০ বছর আগে ভালোবাসার নিদর্শন হিসেবে নির্মিত এই সৌধটি বিশ্ববাসীর কাছে আজও বিশ্বের অনন্য এক বিস্ময়।

 

দ্য গ্রেট ওয়াল, [ চীন ]

আজকের দিনে ‘দ্য গ্রেট ওয়াল’ চীনের জাতীয় প্রতীক। সুবিশাল এই মহাপ্রাচীরটি ১৮০০ বছর ধরে নির্মিত হয়েছিল। খ্রিস্টপূর্ব ২২০ অব্দ থেকে ১৩৬৮-১৬৪৪ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত বিভিন্ন রাজা-মহারাজা এবং রাজবংশ এই মহাপ্রচীরটি নির্মাণ করেন। ‘দ্য গ্রেট ওয়াল’ আসলে অনেক দেয়ালের সমন্বয়। ধারণা করা হয়, এর প্রতিটি স্তরের সম্মিলিত দৈর্ঘ্য অনুমানিক ১০ হাজার থেকে ২০ হাজার কিলোমিটার। প্রাকৃতিক ভূখণ্ডের কৌশলগত ব্যবহারের উদ্দেশে এই মহাপ্রাচীরের নকশা করা হয়েছিল; যা মূলত পাহাড় আর গিরিখাতের সমন্বয়ে তৈরি। একক প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা এবং মোঙ্গলীয়দের আক্রমণ রুখে দেওয়াই ছিল এর মূল উদ্দেশ্য। প্রাচীরের সবচেয়ে সংরক্ষিত অংশটি পূর্ব থেকে পশ্চিমে দক্ষিণ-পূর্ব লিয়াওনিং প্রদেশ থেকে উত্তর-পশ্চিম গানসু প্রদেশ পর্যন্ত বিস্তৃত। মিং রাজবংশ ১৩৬৮-১৬৪৪ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত এই প্রাচীরকে শক্তিশালী করে।

 

মাচু পিচু, [ পেরু ]

মাচু পিচু হলো প্রাক-কলম্বিয়ান ইনকাদের বসতি; যা আন্দিজ পর্বতমালার পূর্ব ঢালে অবস্থিত। ১৫ শতাব্দীতে ইনকা রাজা পাচাকুতেক পাহাড়ে মেঘের মধ্যে রাজকীয় প্রাসাদটি নির্মাণ করেছিলেন। ১৫ শতকের মাঝামাঝি থেকে ১৬ শতকের মাঝামাঝি পর্যন্ত এটি ব্যবহৃত হয়েছিল। শেষ পর্যন্ত মেঘের রাজ্যটি পরিত্যক্ত হয়ে পড়ে, যদিও এর সঠিক কারণটি আজও অজানা। প্রচলিত আছে, গুটিবসন্ত ছড়িয়ে পড়লে, ইনকাদের এই স্থাপনা পরিত্যক্ত হয়ে পড়ে। ১৫৩২ সালে স্পেনীয়দের হাতে ইনকা সাম্রাজ্যের পতনের পর ৩০০ বছরের বেশি সময় এটি মানব সভ্যতা থেকে হারিয়ে যায়। স্প্যানিশ আক্রমণের পূর্বে মাচু পিচু ছিল ইনকাদের তীর্থস্থান ও সাংস্কৃতিক কেন্দ্র। ১৯১১ সালের আগে এটি বিশ্বের বুকে অপরিচিত ছিল। স্থানীয়রা অঞ্চলটিতে চাষাবাদ করলেও অন্যান্য দেশের মানুষজন একে বিধ্বস্ত জনপদ হিসেবেই জানত।

 

পেত্রা, [ জর্ডান ]

কথিত আছে, নবটায়েনদের হাতে পেত্রা নগরী নির্মিত হয়েছিল। যারা ৪০০ বছরেরও বেশি সময় ধরে ওয়াদি মুসা উপত্যকায় বসবাস করেছিল। নবটায়েন সাম্রাজ্যের রাজা চতুর্থ আরেটাসের (খ্রিস্টপূর্ব ৯ থেকে ১০ খ্রিস্টাব্দ) শাসনামলের রাজধানী ছিল পেত্রা। অপূর্ব নির্মাণকুশলতায় পাথরে খোদাই করে এখানে গড়ে তোলা হয়েছে একটি সুরম্য অট্টালিকা। এটি ছিল ভূমধ্যসাগরীয় অঞ্চল ও প্রাচ্যের গুরুত্বপূর্ণ ক্যারাভান রুট। কৌশলগতভাবে এটি ছিল রেশম এবং মসলা বাণিজ্যে ব্যবহৃত অন্যতম প্রাচীন রুটের পাশে অবস্থিত নগরী। ইতিহাসবিদদের মতে, ১০৬ খ্রিস্টাব্দে শহরটি রোমান সাম্রাজ্যের হাতে পড়ে। এখানে রয়েছে পাথরে খোদাইকৃত মূর্তি, ৪ হাজার আসনের অ্যামফিথিয়েটার এবং এল-দেইর আশ্রমের ওপরে অবস্থিত ৪২ মিটার উঁচু হেলেনীয় মন্দির। যেগুলো আজও মধ্য-পূর্ব এশিয়ার সংস্কৃতির উৎকৃষ্ট নিদর্শন হিসেবে পরিচিত।

 

দ্য কলোসিয়াম, [ ইতালি ]

কলোসিয়াম-আর্কেড-অ্যাম্ফিথিয়েটার রোমান সাম্রাজ্যের স্থাপত্যের এক অনন্য উদাহারণ। যা ‘ফ্লাভিয়ান অ্যাম্ফিথিয়েটার’ নামেও পরিচিত। ইতালির রোমে এটি অবস্থিত। এখানে গ্লাডিয়েটরদের মল্লযুদ্ধ ও বন্যপ্রাণীদের লড়াই প্রদর্শিত হতো। প্রায় চার শতাব্দী ধরে এই অ্যাম্ফিথিয়েটার গ্লাডিয়েটরদের লড়াই, ভয়ংকর শো, পাশাপাশি জনসাধারণের মৃত্যুদণ্ডের জন্য ব্যবহৃত হয়েছিল। এছাড়াও মঞ্চস্থ হতো বিনোদনমূলক নৌযুদ্ধ। চক্রাকার স্থাপনাটিতে একসঙ্গে প্রায় ৫০ হাজার দর্শক অবস্থান করতে পারতেন। ৭০-৮০ খ্রিস্টাব্দে ফ্লাভিয়ান বংশের সম্রাট ভেস্পাসিয়ান ও তাঁর পুত্র সম্রাট তাইতাস বিখ্যাত এই ‘কলোসিয়াম’ নির্মাণ করেছিলেন। রোমান সাম্রাজ্যের পতনের পর এটি একটি অস্থায়ী আবাসন কমপ্লেক্স হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। কালেভাদ্রে ভূমিকম্প আর দস্যুদের আক্রমণে কমপ্লেক্সটির খানিকটা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।

 

চিচেন ইৎজা, [ মেক্সিকো ]

মায়া সভ্যতার বিখ্যাত মন্দির-শহর ছিল চিচেন ইৎজা। যা শেষ পর্যন্ত মায়া-টোলটেক সভ্যতার অংশ হয়ে ওঠে। আকর্ষণীয় পর্যটন কেন্দ্রটি মেক্সিকোর ইয়ুকাতান উপদ্বীপে অবস্থিত। প্রায় ১২০০ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত চিচেন ইৎজা শহরটি বিকাশ লাভ করেছিল। পরবর্তীতে এটি মায়াপান এবং উক্সমাল শহরের রাজনৈতিক উদ্দেশে সংযুক্ত হয়েছিল। ষষ্ঠ থেকে ১২০০ শতাব্দী পর্যন্ত এটি তাদের সাংস্কৃতিক ও অর্থনৈতিক কেন্দ্র ছিল। ১৬ শতকে স্প্যানিশরা আসার আগেই এটি পরিত্যক্ত হয়ে পড়ে। ইউরোপীয়রা উপনিবেশ গড়ার পূর্বে মায়ানরা মেক্সিকো ও মধ্য আমেরিকা শাসন করেছিল। ১৯ শতকের গোড়ার দিকে বিখ্যাত চিচেন ইৎজার প্রত্নতাত্ত্বিক খননকার্য শুরু হয়েছিল। ধ্বংসাবশেষে পাওয়া মন্দিরটি (এল ক্যাসিলো পিরামিড) শহরের বিখ্যাত স্থাপনা, যার ৩৬৫ সিঁড়ি জ্যোতির্বিজ্ঞানে মায়ানদের সৌর ক্যালেন্ডারে প্রতিদিনের সাক্ষ্য দেয়।

 

ক্রাইস্ট দ্য রিডিমার, [ ব্রাজিল ]

ক্রাইস্ট দ্য রিডিমার; আধুনিক সপ্তাশ্চর্যের মধ্যে অতি-সম্প্রতি নির্মিত স্থাপনা। ব্রাজিলে অবস্থিত মূর্তিটির উচ্চতা প্রায় ৩৮ মিটার (১২৫ ফুট)। যিশুখ্রিষ্টের মূর্তিটি ব্রাজিলের রিও ডি জেনেরিও শহরের ৭১০-মিটার উঁচু করকোভাদো পাহাড়ের চূড়ায় অবস্থিত। বিশ্বের বৃহত্তম যিশুখ্রিস্টের এই মূর্তিটি ফ্রান্সের আইফেল টাওয়ার, যুক্তরাষ্ট্রের স্ট্যাচু অব লিবার্টির মতো ব্রাজিলের প্রতীকী তাৎপর্য বহন করে। কেননা, বিংশ শতাব্দীতে ক্যাথলিক চার্চ কতৃক ক্রাইস্ট দ্য রিডিমার উন্মুক্তের সময়, ব্রাজিলিয়ানদের ৯০ শতাংশেরও বেশি জনসাধারণ ছিলেন খ্রিস্টান ধর্মীয় ক্যাথলিক। মূর্তিটির ওজন প্রায় ১,১৪৫ টন, এবং মূর্তিটি এমনভাবে দাঁড়িয়ে আছে যেন যিশু তাঁর দুই হাত প্রসারিত করে পুরো শহরকে আলিঙ্গন করছেন। হাইটার দ্য সিলভা কোস্টা নামের এক ব্রাজিলীয়র করা নকশা অনুযায়ী ফরাসি শিল্পী পল ল্যান্ডোওস্কি যিশুর নির্মাণকাজ শেষ করেছিলেন।

এই বিভাগের আরও খবর
বিশ্বসেরা মুসলিম জ্ঞানসাধক
বিশ্বসেরা মুসলিম জ্ঞানসাধক
আলমগীরের বিমান নিয়ে অনিশ্চয়তা
আলমগীরের বিমান নিয়ে অনিশ্চয়তা
নতুন নতুন প্রযুক্তি উদ্ভাবন যার স্বপ্ন
নতুন নতুন প্রযুক্তি উদ্ভাবন যার স্বপ্ন
সড়কেই উৎপন্ন হবে বিদ্যুৎ
সড়কেই উৎপন্ন হবে বিদ্যুৎ
মাছের খামারে নিরাপত্তা দেবে ‘পন্ডগার্ড’
মাছের খামারে নিরাপত্তা দেবে ‘পন্ডগার্ড’
কৃষকের কাজে কিষানি ড্রোন
কৃষকের কাজে কিষানি ড্রোন
দেশজুড়ে যত উদ্ভাবন
দেশজুড়ে যত উদ্ভাবন
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
ভয়ংকর যত বিমান দুর্ঘটনা
ভয়ংকর যত বিমান দুর্ঘটনা
দেশে দেশে কোরবানি
দেশে দেশে কোরবানি
ত্যাগের মহিমাময় কোরবানি যেন নষ্ট না হয়
ত্যাগের মহিমাময় কোরবানি যেন নষ্ট না হয়
পবিত্র হজের আনুষ্ঠানিকতা
পবিত্র হজের আনুষ্ঠানিকতা
সর্বশেষ খবর
রংপুর-৪ আসনে এনসিপির প্রার্থী আখতার হোসেন
রংপুর-৪ আসনে এনসিপির প্রার্থী আখতার হোসেন

৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিশ্বের সবচেয়ে দামি গোলরক্ষক কেপা এবার আর্সেনালে
বিশ্বের সবচেয়ে দামি গোলরক্ষক কেপা এবার আর্সেনালে

১৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় যোগ দিলেন সৌদি আরবের নতুন রাষ্ট্রদূত
ঢাকায় যোগ দিলেন সৌদি আরবের নতুন রাষ্ট্রদূত

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

আশুলিয়ায় ৬ লাশ পোড়ানো : ট্রাইব্যুনালে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল
আশুলিয়ায় ৬ লাশ পোড়ানো : ট্রাইব্যুনালে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজধানীতে দুর্বৃত্তের ছুরিকাঘাতে প্রাণ গেল যুবকের
রাজধানীতে দুর্বৃত্তের ছুরিকাঘাতে প্রাণ গেল যুবকের

৩২ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাজনীতিতে যোগ দেওয়া নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব
রাজনীতিতে যোগ দেওয়া নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব

৩৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

আবারও রিমান্ডে সাবেক এমপি জাফর আলম
আবারও রিমান্ডে সাবেক এমপি জাফর আলম

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হরমুজ প্রণালিতে মাইন বসানোর প্রস্তুতি নিয়েছিল ইরান: দাবি যুক্তরাষ্ট্রের
হরমুজ প্রণালিতে মাইন বসানোর প্রস্তুতি নিয়েছিল ইরান: দাবি যুক্তরাষ্ট্রের

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বাসায় ঝুলছিল যুবকের মরদেহ
রাজধানীতে বাসায় ঝুলছিল যুবকের মরদেহ

৫০ মিনিট আগে | নগর জীবন

মহানবী (সা.)-এর প্রতি দরুদ পাঠের ১৫ ফজিলত
মহানবী (সা.)-এর প্রতি দরুদ পাঠের ১৫ ফজিলত

৫৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

গুইরাসির জোড়া গোলে শেষ আটে ডর্টমুন্ড
গুইরাসির জোড়া গোলে শেষ আটে ডর্টমুন্ড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হজ পালন শেষে ফিরেছেন ৬৩ হাজার ১৮৮ হাজি
হজ পালন শেষে ফিরেছেন ৬৩ হাজার ১৮৮ হাজি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জুলাই আন্দোলনে ৬ বছরের শিশুর মৃত্যু, ২০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা
জুলাই আন্দোলনে ৬ বছরের শিশুর মৃত্যু, ২০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টেসলায় সোনালি দিন, কিন্তু ইলন মাস্কের কারণে তিক্ত বিদায় কর্মীর!
টেসলায় সোনালি দিন, কিন্তু ইলন মাস্কের কারণে তিক্ত বিদায় কর্মীর!

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‘অ্যালকালাইন ওয়াটার’ সাধারণ পানির তুলনায় কতটা ভিন্ন?
‘অ্যালকালাইন ওয়াটার’ সাধারণ পানির তুলনায় কতটা ভিন্ন?

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বৃহস্পতিবার যেসব এলাকায় ১১ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না
বৃহস্পতিবার যেসব এলাকায় ১১ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত আরও ১০৯
ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত আরও ১০৯

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রহ্মপুত্রে নৌকা ডুবি: ২২ ঘণ্টা পর দুই শিশুর মরদেহ উদ্ধার
ব্রহ্মপুত্রে নৌকা ডুবি: ২২ ঘণ্টা পর দুই শিশুর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন: অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান
তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন: অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইলিশের দাম নির্ধারণের প্রস্তাবে প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদন
ইলিশের দাম নির্ধারণের প্রস্তাবে প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আকাশে দেখা মিলবে ৮টি দুর্লভ মহাজাগতিক দৃশ্য
আকাশে দেখা মিলবে ৮টি দুর্লভ মহাজাগতিক দৃশ্য

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!
পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢামেকের সামনের ফুটপাতে মিলল বৃদ্ধার মরদেহ
ঢামেকের সামনের ফুটপাতে মিলল বৃদ্ধার মরদেহ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হোয়াটসঅ্যাপে নতুন ফিচার, স্ক্যান করে পাঠানো যাবে নথিপত্র
হোয়াটসঅ্যাপে নতুন ফিচার, স্ক্যান করে পাঠানো যাবে নথিপত্র

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যাত্রাবাড়ী থেকে হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেফতার
যাত্রাবাড়ী থেকে হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২ ঘণ্টা পর টিকাটুলির ভবনের আগুন নিয়ন্ত্রণে
২ ঘণ্টা পর টিকাটুলির ভবনের আগুন নিয়ন্ত্রণে

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দূর মহাকাশ থেকে পৃথিবী-চাঁদের অপূর্ব ছবি পাঠাল চীনের মহাকাশযান
দূর মহাকাশ থেকে পৃথিবী-চাঁদের অপূর্ব ছবি পাঠাল চীনের মহাকাশযান

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি
দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শরীরে ‘ইসলামিক’ ট্যাটু করা কি জায়েজ
শরীরে ‘ইসলামিক’ ট্যাটু করা কি জায়েজ

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া
জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা
স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার
আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!
পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’
ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ
দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ

৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত
ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬
উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি
ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ
টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি
দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩
যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের
যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প
আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই
৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইলিশের দাম নির্ধারণের প্রস্তাবে প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদন
ইলিশের দাম নির্ধারণের প্রস্তাবে প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির
আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাবাকে জড়িয়ে ধরতে সন্তানের আকুতি শুনে কাঁদলেন তারেক রহমান
বাবাকে জড়িয়ে ধরতে সন্তানের আকুতি শুনে কাঁদলেন তারেক রহমান

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ
৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল
এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল

মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে
নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান
ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের
নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের

পেছনের পৃষ্ঠা

জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা
জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমানের সেই মুন্নি এখন
সালমানের সেই মুন্নি এখন

শোবিজ

মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ
মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা
মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা

পেছনের পৃষ্ঠা

ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে
ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা
যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা

শোবিজ

মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল
মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল

শোবিজ

প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল
প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে
প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

মিরাজের নেতৃত্বে ওয়ানডে যাত্রা
মিরাজের নেতৃত্বে ওয়ানডে যাত্রা

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে
স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

‘বুলবুলের ১৪৫ রানের ইনিংসটি মেসেজ দিয়েছিল’
‘বুলবুলের ১৪৫ রানের ইনিংসটি মেসেজ দিয়েছিল’

মাঠে ময়দানে

জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়
জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল

পেছনের পৃষ্ঠা

আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি
আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিনা ইয়াসমীনের ‘প্রাণের বাংলাদেশ’
সাবিনা ইয়াসমীনের ‘প্রাণের বাংলাদেশ’

শোবিজ

যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু
যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

নগর জীবন

সংস্কারবিহীন নির্বাচন জামায়াত গ্রহণ করবে না
সংস্কারবিহীন নির্বাচন জামায়াত গ্রহণ করবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না
নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল
এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল

নগর জীবন

সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই
সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই

নগর জীবন