শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৯ জানুয়ারি, ২০২৪

বরফের রাজ্য অ্যান্টার্কটিকা

আবদুল কাদের
প্রিন্ট ভার্সন
বরফের রাজ্য অ্যান্টার্কটিকা

পৃথিবীর বুকে ১৮২০ সালে প্রথম মানব সভ্যতা মহাদেশটির অস্তিত্ব আবিষ্কার করে। তবে বরফের এ রাজ্যটি মানুষের বসবাসের সম্পূর্ণ অযোগ্য।  প্রবল শৈত্যপ্রবাহের সঙ্গে লড়াই করতে সক্ষম এমন উদ্ভিদ ও প্রাণীরাই কেবল এই মহাদেশে টিকে থাকতে পারে। আজও অনেক কিছু অজানা রয়ে গেছে এই মহাদেশের...

 

অ্যান্টার্কটিকা মানেই বরফের রাজ্য। পৃথিবীর সবচেয়ে শীতলতম মহাদেশ। বছরজুড়ে সারি সারি সাদা বরফের দেখা মেলে এই মহাদেশে। দক্ষিণ গোলার্ধের অঞ্চলটি একই সঙ্গে পৃথিবীর সবচেয়ে শীতলতম, শুষ্কতম এবং উচ্চতম মহাদেশ। রুশ অভিযাত্রী মিখাইল লাজারেভ ও ফাবিয়ান গটলিয়েব ফন বেলিংশসেন সর্বপ্রথম এর অস্তিত্ব উদ্ভাবন করেন। অ্যান্টার্কটিকা শব্দটি গ্রিক যৌগিক শব্দ। যার সহজ মানে হলো উত্তরের বিপরীতে অবস্থিত। ১ কোটি ৪২ লাখ বর্গকিলোমিটার আয়তনের পৃথিবীর এই পঞ্চম বৃহত্তম মহাদেশে নেই কোনো দেশ। আস্ত একটা মহাদেশ হলেও এখানে স্থায়ীভাবে মানুষ বসবাস করে না। তেমন সুযোগও নেই। এমনকি এই মহাদেশের অনেকাংশে এখনো পা পড়েনি মানুষের। তবে অ্যান্টার্কটিকায় গ্রীষ্ম মৌসুমে ৪ হাজারের মতো পর্যটক আসেন এবং শীত মৌসুমে এই সংখ্যাটা হাজারের নিচে নেমে আসে। কারণ শীতকালে এখানে তাপমাত্রা মাইনাস ৮০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের নিচে নেমে যায়! এর বাইরেও বরফের রাজ্যটিতে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা  রিসার্চ স্টেশনগুলোয় গবেষণার সুবাদে বছরে অন্তত ৫ হাজার মানুষ অ্যান্টার্কটিকায় অবস্থান করে থাকেন। তবুও অনেক তথ্য অজানা রয়ে গেছে এই মহাদেশের।

 

অ্যান্টার্কটিকার বরফ কত পুরু?

অ্যান্টার্কটিকা মূলত কঠিন বরফের এলাকা। বরফের রাজত্ব প্রায় ৫৪ লাখ বর্গমাইলেরও বেশি জায়গাজুড়ে বিস্তৃত এবং এ কারণে এ মহাদেশ হয়ে উঠেছে পৃথিবীর পঞ্চম বড় মহাদেশ। অ্যান্টার্কটিকার বরফের প্রধান পুরুত্ব প্রায় ২১৬ কিলোমিটার; যা ৭ হাজার ফুটেরও বেশি। এখানে বরফের যে স্তর রয়েছে তার মধ্যে সবচেয়ে কম পুরু স্তর হচ্ছে প্রায় এক কিলোমিটারের। অ্যান্টার্কটিকার ভূমি প্রকৃতপক্ষে বরফের স্তর থেকে অনেক নিচে।

 

মিলেছে গোপন হ্রদের সন্ধান :

এখান পর্যন্ত অ্যান্টার্কটিকায় প্রায় ৩০০টি হ্রদের সন্ধান পাওয়া গেছে। বিজ্ঞানিদের মতে, অ্যান্টার্কটিকার একটি গোপন হ্রদ রয়েছে- বাস্তবে এর সংখ্যাটা অনেক বেশি। অর্থাৎ অনেক গোপন হ্রদ রয়েছে। বিজ্ঞানীরা হ্রদ খুঁজে পেতে অ্যান্টার্কটিকার ওপরে ঘন হিমবাহের বরফের নিচে ড্রিল করেছিলেন। দর্শনীয় লুকানো হ্রদগুলো এই অঞ্চলের অনেক বৈশিষ্ট্যের মধ্যে একটি মাত্র। সবচেয়ে অবাক করা তথ্য হলো- এসব হ্রদে প্রাণের অস্তিত্ব পাওয়া গেছে। বিজ্ঞানীরা হ্রদের পানির নমুনাগুলো পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালিয়ে দেখার চেষ্টা করছেন যে, এ রকম কঠোর পরিবেশে কীভাবে ক্ষুদ্র প্রাণীগুলো বেঁচে থাকে।

 

অ্যান্টার্কটিকার বিশাল পর্বতমালা :

‘দ্য ট্রান্স্যান্টার্কটিক পর্বতমালা’ নামের বিশাল একটি পর্বত অ্যান্টার্কটিকা মহাদেশকে পূর্ব এবং পশ্চিম অঞ্চলে বিভক্ত করেছে। এর একটি বড় অংশ বরফ এবং তুষারের নিচে চাপা পড়ে আছে। এর মধ্যে পৃথিবীর অন্যতম বৃহৎ পর্বতমালাও রয়েছে। আয়তনে যা ২ হাজার মাইলেরও বেশি বিস্তৃত।

 

অ্যান্টার্কটিকায় শহর!

আসলে অ্যান্টার্কটিকায় কোনো অধিবাসী নেই। এটি একটি বিচ্ছিন্ন দ্বীপ, যা কিনা ভূমি, জলবায়ু এবং সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে উচ্চতায় পৃথিবীর অন্যান্য অঞ্চল থেকে আলাদা। অ্যান্টার্কটিকায় ভ্রমণকারী প্রায়শই ক্রুজ জাহাজে অবস্থান করেন। বিজ্ঞানী ও গবেষকরা রিসার্চ স্টেশনগুলোয় কাজ করেন। তবে এখানে একটি শহর রয়েছে- যা চিলির অধিবাসীদের গবেষণার স্থান। মধ্য অ্যান্টার্কটিকার একটি শহরের নাম ভিলা লাস এস্ট্রেলাস। ইংরেজিতে এই শহরকে ‘দ্য স্টারস টাউন’ও বলা হয়। অ্যান্টার্কটিকার কিং জর্জ দ্বীপের বিচ্ছিন্ন একটি শহর এটি। একে তুলনা করা হয় আর্জেন্টিনার এসপেরেঞ্জা বেজের সঙ্গে। এসপেরেঞ্জার চেয়েও বড় এই দ্বীপ শহরটি।

 

বরফে আগ্নেয়গিরি!

অ্যান্টার্কটিকায় প্রচুর বিলুপ্ত আগ্নেয়গিরি রয়েছে, তবে দুটি সক্রিয় রয়েছে বলে জানিয়েছেন বিজ্ঞানীরা। গবেষকরা এই অঞ্চলে বরফের নিচে অবিশ্বাস্যভাবে আকর্ষণীয় এবং বিরল ধরনের আগ্নেয়গিরির সন্ধান পেয়েছেন। বিজ্ঞানীরা পশ্চিম আন্টার্কটিকার জমাট বরফের নিচে একসঙ্গে ৯১টি আগ্নেয়গিরির সন্ধান পেয়েছেন। গবেষকদের মতে, এগুলো তুলনামূলক নতুন এবং কোনো দিনই দিনের আলো দেখেনি। তাদের শঙ্কা, এগুলোতে অগ্ন্যুৎপাত হলে বরফ স্তরে ধস নামতে পারে। যার প্রভাবে পানির স্তর বাড়তে পারে। ফলে ভূপৃষ্ঠের একটা বড় অংশ জলের তলায় যেতে পারে। তবে কিছুটা আশার আলোও পাওয়া গেছে। বিজ্ঞানীরা জানাচ্ছেন, বর্তমানে আগ্নেয়গিরিগুলো সুপ্ত অবস্থাতে রয়েছে। এই মুহূর্তে এগুলোর জেগে ওঠার সম্ভাবনা খুবই কম। আসলে আগ্নেয়গিরিগুলো সুপ্ত অবস্থায় রয়েছে।  আগ্নেয়গিরিগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বড়টির উচ্চতা প্রায় ৪ হাজার মিটার। যা উচ্চতায় সুইজারল্যান্ডের ইগার আগ্নেয়গিরির সমান। নতুন আবিষ্কৃত এই আগ্নেয় পার্বত্য অঞ্চলে ১০০ থেকে ৩৮৫০ মিটারের পাহাড়ের সন্ধান মিলেছে। ম্যাক্স ভ্যানের কথায়, ‘আগ্নেয়গিরিগুলোর উচ্চতা সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ১০০-৪০০০ মিটার পর্যন্ত। সবগুলোই বরফে ঢাকা। ৪ কিলোমিটার পর্যন্ত পুরু বরফের নিচে ঢাকা রয়েছে এসব আগ্নেয়গিরি।’ এডিনবরা বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক দলটির প্রধান ম্যাক্স ভ্যান সতর্ক করে বলেছেন, ‘উষ্ণায়নের ফলে বরফ গলতে শুরু করলে অগ্ন্যুৎপাত এড়ানো কঠিন হয়ে যাবে।’

 

মিঠাপানির রাজ্য

পৃথিবীর মিঠাপানির সবচেয়ে বড় উৎস অ্যান্টার্কটিকা। পৃথিবীর প্রায় ৭০ শতাংশ স্বাদু পানি রয়েছে এই মহাদেশে। তবে অধিকাংশ পানি বরফ আকারে আছে। তাই অ্যান্টার্কটিকার বরফ গলিয়ে পানও করা যাবে। পানযোগ্য পানির ক্রমাগত হ্রাসের এই দুরবস্থায় অনেকেই সমাধান হিসেবে অ্যান্টার্কটিকার বরফ গলিয়ে পানের পরামর্শ দিতে পারেন। কিন্তু সে চেষ্টা করা উচিত হবে না একদমই। কারণ অ্যান্টার্কটিকা এত বিশাল আর এখানে এত পরিমাণ বরফ আছে যে, অ্যান্টার্কটিকার বরফ যদি গলে যায় তাহলে পৃথিবীর সমুদ্রপৃষ্ঠ ২০০ ফুট বৃদ্ধি পাবে। ফলে স্থলভাগ যেখানে আমরা বসবাস করি তার অনেক স্থানই পানির নিচে তলিয়ে যাবে।

 

অসংখ্য রিসার্চ স্টেশন

অ্যান্টার্কটিকার বাতাসে নেই কোনো আর্দ্রতা। ফলে খুব সহজেই মানুষ আক্রান্ত হতে পারে চর্মরোগ ও ডিহাইড্রেশনে। এ ছাড়াও এই মহাদেশের অবস্থান সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে প্রায় ৯৫০০ ফুট উঁচুতে। ফলে বাতাসে অক্সিজেনের পরিমাণও স্বাভাবিকের চেয়ে কম। তাই সত্যিকার অর্থে এখানে কোনো স্থায়ী বসতি নেই। অ্যান্টার্কটিকায় গ্রীষ্মকালের ৩০টি ক্যাম্প ছাড়াও প্রায় ৪৫টি স্থায়ী রিসার্চ স্টেশন বা গবেষণাগার রয়েছে। যেখানে উষ্ণ মৌসুমে সর্বোচ্চ ১২০০ জন পর্যন্ত থাকেন। এসব গবেষণাগারে এই মহাদেশীয় প্রাণীদের জীবন-ব্যবস্থা, ভৌগোলিক অবস্থান, তাপমাত্রা এবং ভূকম্পণ নিয়ে নানা রকমের গবেষণাগুলো করা হয়। সাবেক সোভিয়েত রাশিয়া অ্যান্টার্কটিকার দুর্গম বরফের ওপর স্থাপন করেছিল ভস্টক নামের এক গবেষণা কেন্দ্র। ভস্টক স্টেশন নামেই এর পরিচিতি। এটি দক্ষিণ মেরুর কাছে, ‘পোল অব কোল্ড’ বা শীতল বিন্দুতে স্থাপন করা হয়েছে। এখানকার তাপমাত্রা -৮৯.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এই বিন্দুটাই হলো পৃথিবীর শীতলতম স্থান। প্রতিটি স্টেশনের রয়েছে নিজস্ব কিছু বৈশিষ্ট্য। তবে এগুলো এমনভাবে তৈরি যেন প্রচন্ড বৈরী পরিবেশ থেকে গবেষকদের রক্ষা করতে পারে। ইন্টারনেট সুবিধাও রয়েছে অ্যান্টার্কটিকায়। তবে তা খুবই সীমিত। কঠিন পরিবেশ থাকা সত্ত্বেও মহাদেশটি গবেষক এবং জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের জন্য আদর্শ স্থান। গ্রীষ্মকালে তো বটেই, শীতকালেও এখানকার আকাশ পরিষ্কার থাকে। ফলে পৃথিবীর কক্ষপথ, গ্রহ-নক্ষত্র, তারকা স্পষ্ট দেখা যায়। ২০১৯ সালে ব্ল্যাকহোলের প্রথম ছবি নেওয়া ইভেন্ট হরাইজন টেলিস্কোপের একাংশ রয়েছে এই মহাদেশেই।

 

নেই কারও মালিকানা

১৯৫৯ সালে অ্যান্টার্কটিকা চুক্তি সই হয়েছিল। এই চুক্তির মাধ্যমে ওই মহাদেশকে যুদ্ধ, অস্ত্র ও পরমাণু বর্জ্য থেকে মুক্ত রাখতে একমত হয়েছিলেন বিশ্বের নেতারা। অ্যান্টার্কটিকা চুক্তিতে বলা হয়, এই অঞ্চলে কোনো একক দেশের নিয়ন্ত্রণ থাকবে না। বরং সব দেশের বিজ্ঞানীরা মিলেমিশে সেখানে বৈজ্ঞানিক গবেষণা করবেন। তাই অঞ্চলটির ‘শান্তি ও বিজ্ঞানের জন্য নিয়োজিত প্রাকৃতিক সংরক্ষিত এলাকা’ হিসেবে ধরে রাখতে একমত হন নেতারা। এরপর ১৯৭৬ সালে এক চুক্তির মাধ্যমে অ্যান্টার্কটিকায় প্রাকৃতিক সম্পদের খোঁজ চালানোর ওপরও নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়।

এই বিভাগের আরও খবর
ইরানের সেকাল-একাল
ইরানের সেকাল-একাল
বিশ্বসেরা মুসলিম জ্ঞানসাধক
বিশ্বসেরা মুসলিম জ্ঞানসাধক
আলমগীরের বিমান নিয়ে অনিশ্চয়তা
আলমগীরের বিমান নিয়ে অনিশ্চয়তা
নতুন নতুন প্রযুক্তি উদ্ভাবন যার স্বপ্ন
নতুন নতুন প্রযুক্তি উদ্ভাবন যার স্বপ্ন
সড়কেই উৎপন্ন হবে বিদ্যুৎ
সড়কেই উৎপন্ন হবে বিদ্যুৎ
মাছের খামারে নিরাপত্তা দেবে ‘পন্ডগার্ড’
মাছের খামারে নিরাপত্তা দেবে ‘পন্ডগার্ড’
কৃষকের কাজে কিষানি ড্রোন
কৃষকের কাজে কিষানি ড্রোন
দেশজুড়ে যত উদ্ভাবন
দেশজুড়ে যত উদ্ভাবন
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
ভয়ংকর যত বিমান দুর্ঘটনা
ভয়ংকর যত বিমান দুর্ঘটনা
দেশে দেশে কোরবানি
দেশে দেশে কোরবানি
ত্যাগের মহিমাময় কোরবানি যেন নষ্ট না হয়
ত্যাগের মহিমাময় কোরবানি যেন নষ্ট না হয়
সর্বশেষ খবর
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা

৫৪ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

আশুরার দিনের ফজিলত
আশুরার দিনের ফজিলত

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান
ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আশুরা সম্পর্কিত ঐতিহাসিক ঘটনাবলি
আশুরা সম্পর্কিত ঐতিহাসিক ঘটনাবলি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কন্যাকে গোপন কথা বলতেন নবীজি (সা.)
যে কন্যাকে গোপন কথা বলতেন নবীজি (সা.)

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

৫৪ বছর পর গাভাস্কারের রেকর্ড ছাপিয়ে গেলেন গিল
৫৪ বছর পর গাভাস্কারের রেকর্ড ছাপিয়ে গেলেন গিল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামে শোক পালনের সীমারেখা
ইসলামে শোক পালনের সীমারেখা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’
মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো
যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল
শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানে ভবন ধসে নিহত বেড়ে ২১
পাকিস্তানে ভবন ধসে নিহত বেড়ে ২১

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আব্দুল্লাহর ক্যান্সার আক্রান্ত ভাইয়ের চিকিৎসার খোঁজ নিলেন তারেক রহমান
শহীদ আব্দুল্লাহর ক্যান্সার আক্রান্ত ভাইয়ের চিকিৎসার খোঁজ নিলেন তারেক রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অনিশ্চয়তায় বিনিয়োগ তলানিতে
অনিশ্চয়তায় বিনিয়োগ তলানিতে

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা
মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

টেক্সাসে ভয়াবহ বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ২৭
টেক্সাসে ভয়াবহ বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ২৭

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পায়ের গোড়ালি ভেঙে ছিটকে গেলেন বায়ার্ন তারকা জামাল মুসিয়ালা
পায়ের গোড়ালি ভেঙে ছিটকে গেলেন বায়ার্ন তারকা জামাল মুসিয়ালা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নয়জনের দল নিয়েই বায়ার্নকে হারিয়ে সেমিফাইনালে পিএসজি
নয়জনের দল নিয়েই বায়ার্নকে হারিয়ে সেমিফাইনালে পিএসজি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিশরে দুই মিনিবাসের সংঘর্ষে ৯ জন নিহত, আহত ১১
মিশরে দুই মিনিবাসের সংঘর্ষে ৯ জন নিহত, আহত ১১

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তানভীরের জবাব: ক্যাপ্টেনের ভরসাই আত্মবিশ্বাসের চাবিকাঠি
তানভীরের জবাব: ক্যাপ্টেনের ভরসাই আত্মবিশ্বাসের চাবিকাঠি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশে নাটোরকে এগিয়ে নেওয়ার আহ্বান
নতুন বাংলাদেশে নাটোরকে এগিয়ে নেওয়ার আহ্বান

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনা ক্রীড়াঙ্গনকেও কলুষিত করেছে: হাফিজ
শেখ হাসিনা ক্রীড়াঙ্গনকেও কলুষিত করেছে: হাফিজ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি
করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল
দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা
সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল
ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে
ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান
মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম
জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস
এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট
উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’
‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল
কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান
১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের
ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন
সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা
লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ
হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?
ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা
কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত
৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প
নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!
আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা
গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ
৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!
বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ
কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’
আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল
গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান
আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনও এফ-৩৫ পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী এরদোয়ান
এখনও এফ-৩৫ পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী এরদোয়ান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে তারাই পিআর নির্বাচন চায় : সালাহউদ্দিন
যাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে তারাই পিআর নির্বাচন চায় : সালাহউদ্দিন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ন্যায় ও ইনসাফ প্রতিষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত সংগ্রাম চালিয়ে যেতে হবে’
‘ন্যায় ও ইনসাফ প্রতিষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত সংগ্রাম চালিয়ে যেতে হবে’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স
নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাজিত বাংলাদেশ
অপরাজিত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে
৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

লাকসামের এরশাদ শিকদার
লাকসামের এরশাদ শিকদার

প্রথম পৃষ্ঠা

নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে
নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা
অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্কে এনবিআর কর্মকর্তারা
আতঙ্কে এনবিআর কর্মকর্তারা

নগর জীবন

ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে
ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে

নগর জীবন

মধুবালা-মীনা কুমারী - বন্ধু থেকে কেন শত্রু
মধুবালা-মীনা কুমারী - বন্ধু থেকে কেন শত্রু

শোবিজ

রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়
রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

নাটকে ইংরেজি ও উদ্ভট নামের প্রাধান্য
নাটকে ইংরেজি ও উদ্ভট নামের প্রাধান্য

শোবিজ

ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

দেখা হবে এশিয়ান কাপে
দেখা হবে এশিয়ান কাপে

মাঠে ময়দানে

বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা
বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা

পেছনের পৃষ্ঠা

যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিবস্ত্র করে দেওয়া হতো ইলেকট্রিক শক
বিবস্ত্র করে দেওয়া হতো ইলেকট্রিক শক

প্রথম পৃষ্ঠা

তানভির জাদুতে সিরিজে সমতা
তানভির জাদুতে সিরিজে সমতা

মাঠে ময়দানে

আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ
আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ

মাঠে ময়দানে

ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ
ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিজে তানিয়া বৃষ্টি
ডিজে তানিয়া বৃষ্টি

শোবিজ

নতুন সংবিধান ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি নাগরিক মঞ্চের
নতুন সংবিধান ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি নাগরিক মঞ্চের

নগর জীবন

বাংলাদেশি গীতিকার-সুরকারের গানে হৈমন্তী শুক্লা
বাংলাদেশি গীতিকার-সুরকারের গানে হৈমন্তী শুক্লা

শোবিজ

আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব
ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব

মাঠে ময়দানে

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

সম্পাদকীয়

১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা