শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৯ জানুয়ারি, ২০২৪

বরফের রাজ্য অ্যান্টার্কটিকা

আবদুল কাদের
প্রিন্ট ভার্সন
বরফের রাজ্য অ্যান্টার্কটিকা

পৃথিবীর বুকে ১৮২০ সালে প্রথম মানব সভ্যতা মহাদেশটির অস্তিত্ব আবিষ্কার করে। তবে বরফের এ রাজ্যটি মানুষের বসবাসের সম্পূর্ণ অযোগ্য।  প্রবল শৈত্যপ্রবাহের সঙ্গে লড়াই করতে সক্ষম এমন উদ্ভিদ ও প্রাণীরাই কেবল এই মহাদেশে টিকে থাকতে পারে। আজও অনেক কিছু অজানা রয়ে গেছে এই মহাদেশের...

 

অ্যান্টার্কটিকা মানেই বরফের রাজ্য। পৃথিবীর সবচেয়ে শীতলতম মহাদেশ। বছরজুড়ে সারি সারি সাদা বরফের দেখা মেলে এই মহাদেশে। দক্ষিণ গোলার্ধের অঞ্চলটি একই সঙ্গে পৃথিবীর সবচেয়ে শীতলতম, শুষ্কতম এবং উচ্চতম মহাদেশ। রুশ অভিযাত্রী মিখাইল লাজারেভ ও ফাবিয়ান গটলিয়েব ফন বেলিংশসেন সর্বপ্রথম এর অস্তিত্ব উদ্ভাবন করেন। অ্যান্টার্কটিকা শব্দটি গ্রিক যৌগিক শব্দ। যার সহজ মানে হলো উত্তরের বিপরীতে অবস্থিত। ১ কোটি ৪২ লাখ বর্গকিলোমিটার আয়তনের পৃথিবীর এই পঞ্চম বৃহত্তম মহাদেশে নেই কোনো দেশ। আস্ত একটা মহাদেশ হলেও এখানে স্থায়ীভাবে মানুষ বসবাস করে না। তেমন সুযোগও নেই। এমনকি এই মহাদেশের অনেকাংশে এখনো পা পড়েনি মানুষের। তবে অ্যান্টার্কটিকায় গ্রীষ্ম মৌসুমে ৪ হাজারের মতো পর্যটক আসেন এবং শীত মৌসুমে এই সংখ্যাটা হাজারের নিচে নেমে আসে। কারণ শীতকালে এখানে তাপমাত্রা মাইনাস ৮০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের নিচে নেমে যায়! এর বাইরেও বরফের রাজ্যটিতে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা  রিসার্চ স্টেশনগুলোয় গবেষণার সুবাদে বছরে অন্তত ৫ হাজার মানুষ অ্যান্টার্কটিকায় অবস্থান করে থাকেন। তবুও অনেক তথ্য অজানা রয়ে গেছে এই মহাদেশের।

 

অ্যান্টার্কটিকার বরফ কত পুরু?

অ্যান্টার্কটিকা মূলত কঠিন বরফের এলাকা। বরফের রাজত্ব প্রায় ৫৪ লাখ বর্গমাইলেরও বেশি জায়গাজুড়ে বিস্তৃত এবং এ কারণে এ মহাদেশ হয়ে উঠেছে পৃথিবীর পঞ্চম বড় মহাদেশ। অ্যান্টার্কটিকার বরফের প্রধান পুরুত্ব প্রায় ২১৬ কিলোমিটার; যা ৭ হাজার ফুটেরও বেশি। এখানে বরফের যে স্তর রয়েছে তার মধ্যে সবচেয়ে কম পুরু স্তর হচ্ছে প্রায় এক কিলোমিটারের। অ্যান্টার্কটিকার ভূমি প্রকৃতপক্ষে বরফের স্তর থেকে অনেক নিচে।

 

মিলেছে গোপন হ্রদের সন্ধান :

এখান পর্যন্ত অ্যান্টার্কটিকায় প্রায় ৩০০টি হ্রদের সন্ধান পাওয়া গেছে। বিজ্ঞানিদের মতে, অ্যান্টার্কটিকার একটি গোপন হ্রদ রয়েছে- বাস্তবে এর সংখ্যাটা অনেক বেশি। অর্থাৎ অনেক গোপন হ্রদ রয়েছে। বিজ্ঞানীরা হ্রদ খুঁজে পেতে অ্যান্টার্কটিকার ওপরে ঘন হিমবাহের বরফের নিচে ড্রিল করেছিলেন। দর্শনীয় লুকানো হ্রদগুলো এই অঞ্চলের অনেক বৈশিষ্ট্যের মধ্যে একটি মাত্র। সবচেয়ে অবাক করা তথ্য হলো- এসব হ্রদে প্রাণের অস্তিত্ব পাওয়া গেছে। বিজ্ঞানীরা হ্রদের পানির নমুনাগুলো পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালিয়ে দেখার চেষ্টা করছেন যে, এ রকম কঠোর পরিবেশে কীভাবে ক্ষুদ্র প্রাণীগুলো বেঁচে থাকে।

 

অ্যান্টার্কটিকার বিশাল পর্বতমালা :

‘দ্য ট্রান্স্যান্টার্কটিক পর্বতমালা’ নামের বিশাল একটি পর্বত অ্যান্টার্কটিকা মহাদেশকে পূর্ব এবং পশ্চিম অঞ্চলে বিভক্ত করেছে। এর একটি বড় অংশ বরফ এবং তুষারের নিচে চাপা পড়ে আছে। এর মধ্যে পৃথিবীর অন্যতম বৃহৎ পর্বতমালাও রয়েছে। আয়তনে যা ২ হাজার মাইলেরও বেশি বিস্তৃত।

 

অ্যান্টার্কটিকায় শহর!

আসলে অ্যান্টার্কটিকায় কোনো অধিবাসী নেই। এটি একটি বিচ্ছিন্ন দ্বীপ, যা কিনা ভূমি, জলবায়ু এবং সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে উচ্চতায় পৃথিবীর অন্যান্য অঞ্চল থেকে আলাদা। অ্যান্টার্কটিকায় ভ্রমণকারী প্রায়শই ক্রুজ জাহাজে অবস্থান করেন। বিজ্ঞানী ও গবেষকরা রিসার্চ স্টেশনগুলোয় কাজ করেন। তবে এখানে একটি শহর রয়েছে- যা চিলির অধিবাসীদের গবেষণার স্থান। মধ্য অ্যান্টার্কটিকার একটি শহরের নাম ভিলা লাস এস্ট্রেলাস। ইংরেজিতে এই শহরকে ‘দ্য স্টারস টাউন’ও বলা হয়। অ্যান্টার্কটিকার কিং জর্জ দ্বীপের বিচ্ছিন্ন একটি শহর এটি। একে তুলনা করা হয় আর্জেন্টিনার এসপেরেঞ্জা বেজের সঙ্গে। এসপেরেঞ্জার চেয়েও বড় এই দ্বীপ শহরটি।

 

বরফে আগ্নেয়গিরি!

অ্যান্টার্কটিকায় প্রচুর বিলুপ্ত আগ্নেয়গিরি রয়েছে, তবে দুটি সক্রিয় রয়েছে বলে জানিয়েছেন বিজ্ঞানীরা। গবেষকরা এই অঞ্চলে বরফের নিচে অবিশ্বাস্যভাবে আকর্ষণীয় এবং বিরল ধরনের আগ্নেয়গিরির সন্ধান পেয়েছেন। বিজ্ঞানীরা পশ্চিম আন্টার্কটিকার জমাট বরফের নিচে একসঙ্গে ৯১টি আগ্নেয়গিরির সন্ধান পেয়েছেন। গবেষকদের মতে, এগুলো তুলনামূলক নতুন এবং কোনো দিনই দিনের আলো দেখেনি। তাদের শঙ্কা, এগুলোতে অগ্ন্যুৎপাত হলে বরফ স্তরে ধস নামতে পারে। যার প্রভাবে পানির স্তর বাড়তে পারে। ফলে ভূপৃষ্ঠের একটা বড় অংশ জলের তলায় যেতে পারে। তবে কিছুটা আশার আলোও পাওয়া গেছে। বিজ্ঞানীরা জানাচ্ছেন, বর্তমানে আগ্নেয়গিরিগুলো সুপ্ত অবস্থাতে রয়েছে। এই মুহূর্তে এগুলোর জেগে ওঠার সম্ভাবনা খুবই কম। আসলে আগ্নেয়গিরিগুলো সুপ্ত অবস্থায় রয়েছে।  আগ্নেয়গিরিগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বড়টির উচ্চতা প্রায় ৪ হাজার মিটার। যা উচ্চতায় সুইজারল্যান্ডের ইগার আগ্নেয়গিরির সমান। নতুন আবিষ্কৃত এই আগ্নেয় পার্বত্য অঞ্চলে ১০০ থেকে ৩৮৫০ মিটারের পাহাড়ের সন্ধান মিলেছে। ম্যাক্স ভ্যানের কথায়, ‘আগ্নেয়গিরিগুলোর উচ্চতা সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ১০০-৪০০০ মিটার পর্যন্ত। সবগুলোই বরফে ঢাকা। ৪ কিলোমিটার পর্যন্ত পুরু বরফের নিচে ঢাকা রয়েছে এসব আগ্নেয়গিরি।’ এডিনবরা বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক দলটির প্রধান ম্যাক্স ভ্যান সতর্ক করে বলেছেন, ‘উষ্ণায়নের ফলে বরফ গলতে শুরু করলে অগ্ন্যুৎপাত এড়ানো কঠিন হয়ে যাবে।’

 

মিঠাপানির রাজ্য

পৃথিবীর মিঠাপানির সবচেয়ে বড় উৎস অ্যান্টার্কটিকা। পৃথিবীর প্রায় ৭০ শতাংশ স্বাদু পানি রয়েছে এই মহাদেশে। তবে অধিকাংশ পানি বরফ আকারে আছে। তাই অ্যান্টার্কটিকার বরফ গলিয়ে পানও করা যাবে। পানযোগ্য পানির ক্রমাগত হ্রাসের এই দুরবস্থায় অনেকেই সমাধান হিসেবে অ্যান্টার্কটিকার বরফ গলিয়ে পানের পরামর্শ দিতে পারেন। কিন্তু সে চেষ্টা করা উচিত হবে না একদমই। কারণ অ্যান্টার্কটিকা এত বিশাল আর এখানে এত পরিমাণ বরফ আছে যে, অ্যান্টার্কটিকার বরফ যদি গলে যায় তাহলে পৃথিবীর সমুদ্রপৃষ্ঠ ২০০ ফুট বৃদ্ধি পাবে। ফলে স্থলভাগ যেখানে আমরা বসবাস করি তার অনেক স্থানই পানির নিচে তলিয়ে যাবে।

 

অসংখ্য রিসার্চ স্টেশন

অ্যান্টার্কটিকার বাতাসে নেই কোনো আর্দ্রতা। ফলে খুব সহজেই মানুষ আক্রান্ত হতে পারে চর্মরোগ ও ডিহাইড্রেশনে। এ ছাড়াও এই মহাদেশের অবস্থান সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে প্রায় ৯৫০০ ফুট উঁচুতে। ফলে বাতাসে অক্সিজেনের পরিমাণও স্বাভাবিকের চেয়ে কম। তাই সত্যিকার অর্থে এখানে কোনো স্থায়ী বসতি নেই। অ্যান্টার্কটিকায় গ্রীষ্মকালের ৩০টি ক্যাম্প ছাড়াও প্রায় ৪৫টি স্থায়ী রিসার্চ স্টেশন বা গবেষণাগার রয়েছে। যেখানে উষ্ণ মৌসুমে সর্বোচ্চ ১২০০ জন পর্যন্ত থাকেন। এসব গবেষণাগারে এই মহাদেশীয় প্রাণীদের জীবন-ব্যবস্থা, ভৌগোলিক অবস্থান, তাপমাত্রা এবং ভূকম্পণ নিয়ে নানা রকমের গবেষণাগুলো করা হয়। সাবেক সোভিয়েত রাশিয়া অ্যান্টার্কটিকার দুর্গম বরফের ওপর স্থাপন করেছিল ভস্টক নামের এক গবেষণা কেন্দ্র। ভস্টক স্টেশন নামেই এর পরিচিতি। এটি দক্ষিণ মেরুর কাছে, ‘পোল অব কোল্ড’ বা শীতল বিন্দুতে স্থাপন করা হয়েছে। এখানকার তাপমাত্রা -৮৯.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এই বিন্দুটাই হলো পৃথিবীর শীতলতম স্থান। প্রতিটি স্টেশনের রয়েছে নিজস্ব কিছু বৈশিষ্ট্য। তবে এগুলো এমনভাবে তৈরি যেন প্রচন্ড বৈরী পরিবেশ থেকে গবেষকদের রক্ষা করতে পারে। ইন্টারনেট সুবিধাও রয়েছে অ্যান্টার্কটিকায়। তবে তা খুবই সীমিত। কঠিন পরিবেশ থাকা সত্ত্বেও মহাদেশটি গবেষক এবং জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের জন্য আদর্শ স্থান। গ্রীষ্মকালে তো বটেই, শীতকালেও এখানকার আকাশ পরিষ্কার থাকে। ফলে পৃথিবীর কক্ষপথ, গ্রহ-নক্ষত্র, তারকা স্পষ্ট দেখা যায়। ২০১৯ সালে ব্ল্যাকহোলের প্রথম ছবি নেওয়া ইভেন্ট হরাইজন টেলিস্কোপের একাংশ রয়েছে এই মহাদেশেই।

 

নেই কারও মালিকানা

১৯৫৯ সালে অ্যান্টার্কটিকা চুক্তি সই হয়েছিল। এই চুক্তির মাধ্যমে ওই মহাদেশকে যুদ্ধ, অস্ত্র ও পরমাণু বর্জ্য থেকে মুক্ত রাখতে একমত হয়েছিলেন বিশ্বের নেতারা। অ্যান্টার্কটিকা চুক্তিতে বলা হয়, এই অঞ্চলে কোনো একক দেশের নিয়ন্ত্রণ থাকবে না। বরং সব দেশের বিজ্ঞানীরা মিলেমিশে সেখানে বৈজ্ঞানিক গবেষণা করবেন। তাই অঞ্চলটির ‘শান্তি ও বিজ্ঞানের জন্য নিয়োজিত প্রাকৃতিক সংরক্ষিত এলাকা’ হিসেবে ধরে রাখতে একমত হন নেতারা। এরপর ১৯৭৬ সালে এক চুক্তির মাধ্যমে অ্যান্টার্কটিকায় প্রাকৃতিক সম্পদের খোঁজ চালানোর ওপরও নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়।

এই বিভাগের আরও খবর
পোপের প্রভাব বিশ্বজুড়ে
পোপের প্রভাব বিশ্বজুড়ে
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
প্রেমের টানে বাংলাদেশে
প্রেমের টানে বাংলাদেশে
বর্ষবরণে যত আয়োজন
বর্ষবরণে যত আয়োজন
বাঙালির আনন্দ শোভাযাত্রা
বাঙালির আনন্দ শোভাযাত্রা
বাংলা সনের জনক সম্রাট আকবর
বাংলা সনের জনক সম্রাট আকবর
পয়লা বৈশাখ প্রকৃত গণতন্ত্র চায়
পয়লা বৈশাখ প্রকৃত গণতন্ত্র চায়
সমুদ্রতলে অজানা রহস্য
সমুদ্রতলে অজানা রহস্য
সর্বশেষ খবর
আইনি নোটিশ প্রসঙ্গে যা জানালেন তাসনিম জারা
আইনি নোটিশ প্রসঙ্গে যা জানালেন তাসনিম জারা

এই মাত্র | রাজনীতি

রাবিতে ‘সি’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা: প্রতি আসনে লড়ছে ৬৫ ভর্তিচ্ছু
রাবিতে ‘সি’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা: প্রতি আসনে লড়ছে ৬৫ ভর্তিচ্ছু

৪৭ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

গাজায় খাদ্যের ওপর ইসরায়েলি অবরোধের নিন্দা কানাডার প্রধানমন্ত্রীর
গাজায় খাদ্যের ওপর ইসরায়েলি অবরোধের নিন্দা কানাডার প্রধানমন্ত্রীর

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোমে বাংলাদেশ হাউস পরিদর্শন করলেন প্রধান উপদেষ্টা
রোমে বাংলাদেশ হাউস পরিদর্শন করলেন প্রধান উপদেষ্টা

১ মিনিট আগে | জাতীয়

কাশ্মীরে আবারও ভারত-পাকিস্তান সেনাদের মধ্যে গোলাগুলি
কাশ্মীরে আবারও ভারত-পাকিস্তান সেনাদের মধ্যে গোলাগুলি

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অসহায় সায়েদা বানুর পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
অসহায় সায়েদা বানুর পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

১৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

দু’ মাস ধরে গাজায় খাদ্য ঢুকতে দিচ্ছে না ইসরায়েল, সংকট চরমে
দু’ মাস ধরে গাজায় খাদ্য ঢুকতে দিচ্ছে না ইসরায়েল, সংকট চরমে

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইক্ষ্যংছড়িতে বাঁধে গোসল করতে নেমে ২ বোনের মৃত্যু
নাইক্ষ্যংছড়িতে বাঁধে গোসল করতে নেমে ২ বোনের মৃত্যু

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধ নয়, যুদ্ধের ভান ধরছে ভারত: রিপোর্ট
যুদ্ধ নয়, যুদ্ধের ভান ধরছে ভারত: রিপোর্ট

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে জামায়াতের বৈঠক
আজ ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে জামায়াতের বৈঠক

৫৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

গোয়ালন্দ প্রেসক্লাবের সভাপতি আজু, সম্পাদক শহিদুল
গোয়ালন্দ প্রেসক্লাবের সভাপতি আজু, সম্পাদক শহিদুল

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘ফিক্সিং সন্দেহে সবার সামনে নাম প্রকাশ ক্রিকেটারদের অসম্মান’
‘ফিক্সিং সন্দেহে সবার সামনে নাম প্রকাশ ক্রিকেটারদের অসম্মান’

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বার কাউন্সিলের এমসিকিউ পরীক্ষার ফল প্রকাশ
বার কাউন্সিলের এমসিকিউ পরীক্ষার ফল প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাশ্মীর হামলা: পাকিস্তানকে সমর্থন দেওয়ায় আসামে গ্রেফতার ৮
কাশ্মীর হামলা: পাকিস্তানকে সমর্থন দেওয়ায় আসামে গ্রেফতার ৮

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোটরসাইকেলে ঘুরতে বের হয়ে প্রাণ গেল তরুণের, দুই বন্ধু হাসপাতালে
মোটরসাইকেলে ঘুরতে বের হয়ে প্রাণ গেল তরুণের, দুই বন্ধু হাসপাতালে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ত্বকের পরিচর্যায় উত্তম উপদান অ্যালোভেরা
ত্বকের পরিচর্যায় উত্তম উপদান অ্যালোভেরা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

মেঘনা গ্রুপের পণ্য বয়কটের ডাক মাসুদ সাঈদীর
মেঘনা গ্রুপের পণ্য বয়কটের ডাক মাসুদ সাঈদীর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্নীতি ঢাকতে প্রকৌশলীদের শত বাহানা
দুর্নীতি ঢাকতে প্রকৌশলীদের শত বাহানা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাইনাল ম্যাচ বর্জনের হুমকি থেকে পিছু হটল রিয়াল
ফাইনাল ম্যাচ বর্জনের হুমকি থেকে পিছু হটল রিয়াল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইন উপদেষ্টাকে জড়িয়ে নিউজ অ্যারেনা ইন্ডিয়ায় প্রকাশিত প্রতিবেদন মিথ্যা : আইন মন্ত্রণালয়
আইন উপদেষ্টাকে জড়িয়ে নিউজ অ্যারেনা ইন্ডিয়ায় প্রকাশিত প্রতিবেদন মিথ্যা : আইন মন্ত্রণালয়

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঠের ক্রিকেটে কবে ফিরছেন তামিম?
মাঠের ক্রিকেটে কবে ফিরছেন তামিম?

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাশ্মীর ইস্যুতে মোদির পাশে থাকার প্রতিশ্রুতি কংগ্রেসের
কাশ্মীর ইস্যুতে মোদির পাশে থাকার প্রতিশ্রুতি কংগ্রেসের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজও গরমে পুড়বে রাজধানী
আজও গরমে পুড়বে রাজধানী

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৮৪ জন নিহত
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৮৪ জন নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদির কাছে ১০০ বিলিয়ন ডলারের অস্ত্র বিক্রি করবে আমেরিকা, শিগগিরই চুক্তি
সৌদির কাছে ১০০ বিলিয়ন ডলারের অস্ত্র বিক্রি করবে আমেরিকা, শিগগিরই চুক্তি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

পাকিস্তানি নাগরিকদের খুঁজে ফেরত পাঠাতে সব রাজ্য সরকারকে নির্দেশ অমিত শাহ’র
পাকিস্তানি নাগরিকদের খুঁজে ফেরত পাঠাতে সব রাজ্য সরকারকে নির্দেশ অমিত শাহ’র

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বব্যাপী ইসলামের দ্রুত প্রসার
বিশ্বব্যাপী ইসলামের দ্রুত প্রসার

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

অবশেষে অব্যাহতি কুয়েট ভিসি-প্রোভিসিকে
অবশেষে অব্যাহতি কুয়েট ভিসি-প্রোভিসিকে

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হজের প্রস্তুতি যেভাবে নেবেন
হজের প্রস্তুতি যেভাবে নেবেন

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সর্বাধিক পঠিত
ভারতের বিরুদ্ধে পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহার করতে পারে পাকিস্তান, বলছেন বিশ্লেষকরা
ভারতের বিরুদ্ধে পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহার করতে পারে পাকিস্তান, বলছেন বিশ্লেষকরা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পাল্টা পদক্ষেপে বিপাকে ভারতের এয়ারলাইনসগুলো
পাকিস্তানের পাল্টা পদক্ষেপে বিপাকে ভারতের এয়ারলাইনসগুলো

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে কঠোর হুঁশিয়ারি দিলেন আজাদ কাশ্মীরের প্রধানমন্ত্রী
ভারতকে কঠোর হুঁশিয়ারি দিলেন আজাদ কাশ্মীরের প্রধানমন্ত্রী

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘জনতার পার্টি বাংলাদেশ’ নামে নতুন রাজনৈতিক দলের আত্মপ্রকাশ
‘জনতার পার্টি বাংলাদেশ’ নামে নতুন রাজনৈতিক দলের আত্মপ্রকাশ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনা, মধ্যস্থতার প্রস্তাব দিল ইরান
ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনা, মধ্যস্থতার প্রস্তাব দিল ইরান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এপিএসের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ প্রসঙ্গে যা বলছেন উপদেষ্টা আসিফ
এপিএসের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ প্রসঙ্গে যা বলছেন উপদেষ্টা আসিফ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাত্মক যুদ্ধের হুঁশিয়ারি পাকিস্তান প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
সর্বাত্মক যুদ্ধের হুঁশিয়ারি পাকিস্তান প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিমলা চুক্তি কী, স্থগিত হলে ভারতের ওপর প্রভাব পড়বে?
সিমলা চুক্তি কী, স্থগিত হলে ভারতের ওপর প্রভাব পড়বে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদ বোনাস বাড়ল এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের
ঈদ বোনাস বাড়ল এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা দিলেন উপদেষ্টা আসিফ
নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা দিলেন উপদেষ্টা আসিফ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইয়েমেনে ৭ ড্রোন ধ্বংস, পেন্টাগনের ক্ষতি ২০০ মিলিয়ন ডলার
ইয়েমেনে ৭ ড্রোন ধ্বংস, পেন্টাগনের ক্ষতি ২০০ মিলিয়ন ডলার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবজির দাম বেড়েছে, কমেছে মুরগির
সবজির দাম বেড়েছে, কমেছে মুরগির

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০২৮ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনেও লড়তে চান ট্রাম্প
২০২৮ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনেও লড়তে চান ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুবাই ফেরত যাত্রী পরনের কাপড়ে লেপ্টে ছিল দেড় কেজি স্বর্ণ!
দুবাই ফেরত যাত্রী পরনের কাপড়ে লেপ্টে ছিল দেড় কেজি স্বর্ণ!

১৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কত সম্পত্তির মালিক অরিজিৎ সিং?
কত সম্পত্তির মালিক অরিজিৎ সিং?

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পিঁপড়া পাচারের সময় দুই কিশোর গ্রেফতার
পিঁপড়া পাচারের সময় দুই কিশোর গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লিবিয়ায় ২৭ জনকে জিম্মি করে মুক্তিপণ আদায়কারী গ্রেফতার
লিবিয়ায় ২৭ জনকে জিম্মি করে মুক্তিপণ আদায়কারী গ্রেফতার

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইন উপদেষ্টাকে জড়িয়ে নিউজ অ্যারেনা ইন্ডিয়ায় প্রকাশিত প্রতিবেদন মিথ্যা : আইন মন্ত্রণালয়
আইন উপদেষ্টাকে জড়িয়ে নিউজ অ্যারেনা ইন্ডিয়ায় প্রকাশিত প্রতিবেদন মিথ্যা : আইন মন্ত্রণালয়

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদিকে ফোন করে কাশ্মীর হামলার নিন্দা জানালেন নেতানিয়াহু
মোদিকে ফোন করে কাশ্মীর হামলার নিন্দা জানালেন নেতানিয়াহু

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯ মাসে ১৮ কেজি ওজন কমিয়েছেন মাধুরীর চিকিৎসক স্বামী
৯ মাসে ১৮ কেজি ওজন কমিয়েছেন মাধুরীর চিকিৎসক স্বামী

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিভিন্ন ভূমি অফিস যেন ঘুষের হাট
বিভিন্ন ভূমি অফিস যেন ঘুষের হাট

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'অশ্লীল' যে দৃশ্যের পর বদলে যায় অভিনেত্রীর জীবন
'অশ্লীল' যে দৃশ্যের পর বদলে যায় অভিনেত্রীর জীবন

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেঘনা গ্রুপের পণ্য বয়কটের ডাক মাসুদ সাঈদীর
মেঘনা গ্রুপের পণ্য বয়কটের ডাক মাসুদ সাঈদীর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারখানায় গ্যাস সরবরাহে স্থলভিত্তিক এলএনজি টার্মিনাল স্থাপন করবে সরকার : প্রেস সচিব
কারখানায় গ্যাস সরবরাহে স্থলভিত্তিক এলএনজি টার্মিনাল স্থাপন করবে সরকার : প্রেস সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

দীপিকাকে অন্ধকার ঘরে আটকে রেখে শাস্তি!
দীপিকাকে অন্ধকার ঘরে আটকে রেখে শাস্তি!

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সৌদির কাছে ১০০ বিলিয়ন ডলারের অস্ত্র বিক্রি করবে আমেরিকা, শিগগিরই চুক্তি
সৌদির কাছে ১০০ বিলিয়ন ডলারের অস্ত্র বিক্রি করবে আমেরিকা, শিগগিরই চুক্তি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জব্বারের বলীখেলায় আবারও চ্যাম্পিয়ন ‘বাঘা’ শরীফ
জব্বারের বলীখেলায় আবারও চ্যাম্পিয়ন ‘বাঘা’ শরীফ

১৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাকিস্তানি নাগরিকদের খুঁজে ফেরত পাঠাতে সব রাজ্য সরকারকে নির্দেশ অমিত শাহ’র
পাকিস্তানি নাগরিকদের খুঁজে ফেরত পাঠাতে সব রাজ্য সরকারকে নির্দেশ অমিত শাহ’র

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাশ্মীর হামলায় নিরাপত্তার গাফিলতি নিয়ে প্রশ্ন
কাশ্মীর হামলায় নিরাপত্তার গাফিলতি নিয়ে প্রশ্ন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৪ জেলায় তাপপ্রবাহ, যে বার্তা অধিদপ্তরের
১৪ জেলায় তাপপ্রবাহ, যে বার্তা অধিদপ্তরের

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ড. ইউনূসকে হত্যার ষড়যন্ত্র করেছিল আওয়ামী লীগ
ড. ইউনূসকে হত্যার ষড়যন্ত্র করেছিল আওয়ামী লীগ

প্রথম পৃষ্ঠা

রুশ-ইউক্রেনে বাজার হারাচ্ছে বাংলাদেশ
রুশ-ইউক্রেনে বাজার হারাচ্ছে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

টিভি নাটকে সস্তা বিনোদন
টিভি নাটকে সস্তা বিনোদন

শোবিজ

আবর্জনায় বিপর্যস্ত পরিবেশ
আবর্জনায় বিপর্যস্ত পরিবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সমালোচনার জবাবে তামান্না
সমালোচনার জবাবে তামান্না

শোবিজ

চ্যালেঞ্জে ওষুধের বাজার
চ্যালেঞ্জে ওষুধের বাজার

প্রথম পৃষ্ঠা

গবেষণাগারের যন্ত্রপাতি কেনায় ব্যাপক অনিয়ম
গবেষণাগারের যন্ত্রপাতি কেনায় ব্যাপক অনিয়ম

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজস্ব ঘাটতি বাড়ছেই
রাজস্ব ঘাটতি বাড়ছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভর্তি পরীক্ষা দিলেন আসিফ মাহমুদ
ভর্তি পরীক্ষা দিলেন আসিফ মাহমুদ

প্রথম পৃষ্ঠা

সবুজের ফেরিওয়ালা
সবুজের ফেরিওয়ালা

শনিবারের সকাল

ভারত দিয়ে ৩৬ দেশে রপ্তানি করত বাংলাদেশ
ভারত দিয়ে ৩৬ দেশে রপ্তানি করত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজির দামে অস্বস্তি কমেছে মুরগির
সবজির দামে অস্বস্তি কমেছে মুরগির

পেছনের পৃষ্ঠা

আগে স্থানীয় সরকার নির্বাচন দিন
আগে স্থানীয় সরকার নির্বাচন দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশংসায় ভাসছেন পূর্ণিমা
প্রশংসায় ভাসছেন পূর্ণিমা

শোবিজ

পশ্চিমা উলঙ্গ সমাজ চাপিয়ে দেওয়ার চেষ্টা
পশ্চিমা উলঙ্গ সমাজ চাপিয়ে দেওয়ার চেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনালি যুগের পরিচালক - কাজী জহির
সোনালি যুগের পরিচালক - কাজী জহির

শোবিজ

ফের জোভান-নীহা জুটি
ফের জোভান-নীহা জুটি

শোবিজ

গুলি ছুড়ল ভারত-পাকিস্তান
গুলি ছুড়ল ভারত-পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবি হেরিটেজ রেস্টুরেন্টে গ্র্যান্ড কাওয়ালি নাইট
আইসিসিবি হেরিটেজ রেস্টুরেন্টে গ্র্যান্ড কাওয়ালি নাইট

নগর জীবন

অহনার স্বাচ্ছন্দ্য...
অহনার স্বাচ্ছন্দ্য...

শোবিজ

বার্সার জয় না রিয়ালের প্রতিশোধ
বার্সার জয় না রিয়ালের প্রতিশোধ

মাঠে ময়দানে

নারী নির্যাতনে বাড়ছে উদ্বেগ
নারী নির্যাতনে বাড়ছে উদ্বেগ

পেছনের পৃষ্ঠা

হৃদয়ের বহিষ্কারাদেশ এক বছর পেছাল বিসিবি
হৃদয়ের বহিষ্কারাদেশ এক বছর পেছাল বিসিবি

মাঠে ময়দানে

ইতালি নেওয়ার প্রলোভনে ভয়াবহ নির্যাতন
ইতালি নেওয়ার প্রলোভনে ভয়াবহ নির্যাতন

পেছনের পৃষ্ঠা

শুরুটা খুব সহজ ছিল না
শুরুটা খুব সহজ ছিল না

শোবিজ

দীপিকার দুঃসহ স্মৃতি
দীপিকার দুঃসহ স্মৃতি

শোবিজ

ঘোষিত সময়ের মধ্যে নির্বাচন হতে হবে
ঘোষিত সময়ের মধ্যে নির্বাচন হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

শি আমাকে ফোন দিয়েছেন
শি আমাকে ফোন দিয়েছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

চেনা লড়াইয়ে আবাহনী-মোহামেডান
চেনা লড়াইয়ে আবাহনী-মোহামেডান

মাঠে ময়দানে