শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:১৯, মঙ্গলবার, ২২ সেপ্টেম্বর, ২০২০ আপডেট:

বিবিসি বাংলার প্রতিবেদন

কেন এক বিচারপতির মৃত্যুর পর আমেরিকায় তোলপাড়?

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
কেন এক বিচারপতির মৃত্যুর পর আমেরিকায় তোলপাড়?

যুক্তরাষ্ট্রে আগামী ৩ নভেম্বরের নির্বাচনে ভোটারদের মনোভাব আন্দাজ করতে এ পর্যন্ত পরিচালিত জনমত জরিপের অধিকাংশগুলোতেই ডোনাল্ড ট্রাম্প তার ডেমোক্র্যাট প্রতিদ্বন্দ্বী জো বাইডেনের চেয়ে পিছিয়ে।

মাত্র সপ্তাহ-খানেক আগে বিবিসির সবশেষ জনমত জরিপেও ট্রাম্প তার প্রতিপক্ষের চেয়ে ৭ শতাংশ পয়েন্ট পেছনে ছিলেন।

কিন্তু নির্বাচনের মাত্র ছয় সপ্তাহ আগে শুক্রবার সুপ্রিম কোর্টের উদারপন্থী‘ বিচারপতি রুথ বেইডের গিনসবার্গের মৃত্যুতে নির্বাচনী অংক অনেকটাই বদলে যেতে পারে বলে অনেক পর্যবেক্ষক ধারণা করছেন।

কর্মসংস্থান বৃদ্ধির ওপর ভর করে খুব সহজেই পুনঃনির্বাচিত হওয়ার যে স্বপ্ন ছয় মাস আগেও ট্রাম্প দেখছিলেন কোভিড মহামারীর কারণে তা দুঃস্বপ্নে রূপ নেয়।

জনমত জরিপগুলোতে দেখা গেছে, মহামারী মোকাবেলায় সরকারের পারফরমেন্সে নাখোশ প্রচুর রিপাবলিকান সমর্থক এবার ভোট না দেওয়ার কথা ভাবছেন। এমনকি অনেকে ডেমোক্র্যাটদের ভোট দেওয়ার সিদ্ধান্তও নিয়েছেন।

কিন্তু প্রয়াত বিচারপতি গিনসবার্গের স্থলাভিষিক্ত কে হবেন, কবে হবেন - তা নিয়ে যে তুমুল বিতর্ক এখন তৈরি হয়েছে তাতে হঠাৎ করেই কোভিড মহামারী ইস্যু অনেকটাই চাপা পড়ে গেছে।

অনেক রাজনৈতিক পর্যবেক্ষক বলছেন, ট্রাম্প শিবির এখন অবধারিতভাবে চাইবে এই বিতর্ক যেন নির্বাচন পর্যন্ত অব্যাহত থাকে এবং একে কাজে লাগিয়ে কোভিডের কারণে ক্ষুদ্ধ রিপাবলিকান সমর্থকদের ফিরিয়ে আনা যায়।

বিচারপতি গিনসবার্গের মৃত্যুর পরদিনই প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প জানিয়ে দেন, শূন্য পদ পূরণে তিনি দ্রুত একজন বিচারপতিকে মনোনয়ন দেবেন। সোমবার তিনি বলেন, শুক্র বা শনিবারের মধ্যেই তিনি তার মনোনীত প্রার্থীর নাম জানাবেন।

সাথে সাথেই তার তীব্র প্রতিবাদ করেছেন ডেমোক্র্যাট প্রার্থী জো বাইডেন। তার কথা- নির্বাচনের আগে নতুন কোনও বিচারপতি নিয়োগ দেওয়া যাবে না। তিনি বলেন, প্রেসিডেন্ট যদি সত্যিই তা করেন, তাহলে তা হবে ‘ক্ষমতার চরম অপব্যবহার।’

ডেমোক্র্যাটরা ভয় পাচ্ছে কেন?
জানা গেছে, ডেমোক্র্যাটদের প্রধান আশঙ্কা- প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প সুপ্রিম কোর্টের নয়-সদস্যের বেঞ্চে কট্টর রক্ষণশীল এবং রিপাবলিকান সমর্থক একজন বিচারপতিকে নিয়োগ দেবেন এবং তার ফলে সুপ্রিম কোর্টে দীর্ঘকালের জন্য রিপাবলিকানদের একচ্ছত্র প্রভাব কায়েম হবে।

যুক্তরাষ্ট্রের এই বিচারপতিদের ক্ষমতার মেয়াদ আমৃত্যু এবং রাজনৈতিক বিবেচনায় তদের নিয়োগ হয়। ফলে বিচারপতিদের রাজনৈতিক এবং সামাজিক দৃষ্টিভঙ্গি এবং আদর্শিক অবস্থান খুবই গুরুত্বপূর্ণ, কারণ গুরুত্বপূর্ণ জন এবং রাজনৈতিক ইস্যুর মীমাংসা কোনও পর্যায়েই যখন সম্ভব হয় না, সুপ্রিম কোর্টের সিদ্ধান্তই তখন শেষ কথা।

এতদিন পর্যন্ত সুপ্রিম কোর্টের নয় সদস্যের বেঞ্চে পাঁচজন ‘রক্ষণশীল‘ বিচারকের বিপরীতে ছিলেন চারজন ‘উদারপন্থী‘ বিচারক। কিন্তু শুক্রবার বিচারপতি গিনসবার্গের মৃত্যুতে সেই সমীকরণ দাঁড়িয়েছে পাঁচ-তিনে।

এখন যদি প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প আরও একজন কড়া রিপাবলিকান সমর্থক বিচারপতি নিয়োগ দেন, তাহলে তিনজন উদারপন্থী বিচারকের তুলনায় রক্ষণশীলদের সংখ্যা হবে দ্বিগুণ।

ফলে গর্ভপাতের অধিকার, অভিবাসীদের অধিকার বা সম-লিঙ্গের বিয়ের অধিকারের মত গুরুত্বপূর্ণ সামাজিক ইস্যুতে আগামীতে সুপ্রিম কোর্টের রায়ে রিপাবলিকান পার্টির কট্টর রক্ষণশীল অংশের ইচ্ছার প্রতিফলন হবে বলে ডেমোক্র্যাট এবং উদারপন্থীদের মধ্যে গভীর আশঙ্কা তৈরি হয়েছে। 
এছাড়া, অনেক পর্যবেক্ষক বলছেন, ডেমোক্র্যাটরা এখনও মুখে না বললেও তাদের ভেতরে আশঙ্কা তৈরি হয়েছে যে ২০০০ সালের মত ভোট গণনা নিয়ে যদি আবার কোনও বিরোধ-মতানৈক্য শেষ পর্যন্ত সুপ্রিম কোর্টে গড়ায়, তাহলে রায় তাদের পক্ষে যাওয়ার কোনও আশাই থাকবে না।

কী করবেন ডোনাল্ড ট্রাম্প
বিবিসির উত্তর আমেরিকা সংবাদদাতা অ্যান্টনি জারকার বলছেন, নির্বাচনের মাত্র ৪৬ দিন আগে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প সুপ্রিম কোর্টে তৃতীয় কোনও বিচারক নিয়োগের বিরল সুযোগ পেয়েছেন এবং তিনি সেই সুযোগ কোনও না কোনওভাবে কাজে লাগাবেন।

কিন্তু ৩ নভেম্বরের আগেই তিনি বিচারপতি নিয়োগ সম্পন্ন করবেন কিনা- তা নিয়ে অনিশ্চয়তা রয়েছে।

বিবিসির ওই সংবাদদাতা মনে করেন, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প যদি এখন চাপের মুখে তাড়াহুড়ো না করে বিচারপতি নিয়োগ নাও দেন এবং নির্বাচনে যদি হেরেও যান তাহলেও তিনি নতুন কংগ্রেস এবং নতুন প্রেসিডেন্ট জানুয়ারিতে ক্ষমতা নেওয়ার আগেই সেনেটে রিপাবলিকানদের দিয়ে তার পছন্দের একজন বিচারক নিয়োগ সম্পন্ন করার চেষ্টা করতে পারেন।

বদলে যাবে সুপ্রিম কোর্টের আদর্শিক ভারসাম্য
যুক্তরাষ্ট্রে এখন জোর ধারণা এবং প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পও রবিবার ইঙ্গিত দিয়েছেন যে রক্ষণশীল হিসেবে পরিচিত বিচারক অ্যামি কোনি ব্যারাটকেই হয়ত মনোনয়ন দেওয়া হতে পারে। তা হলে দীর্ঘদিনের জন্য সুপ্রিম কোর্টের আদর্শিক ভারসাম্য দক্ষিণপন্থীদের পক্ষে চলে যাবে।

বিবিসির অ্যান্টনি জারকার বলছেন, ২০১৬ সালের নির্বাচনে সুপ্রিম কোর্টে নতুন একজন বিচারপতি নিয়োগের ইস্যু প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পকে সুবিধা করে দিয়েছিল। একজন রক্ষণশীল বিচারপতি এলে গর্ভপাতের অধিকার আইন বদলে ফেলা যাবে -এই আশায় কট্টর ইভানজেলিকাল ক্রিস্টানরা দলে দলে ট্রাম্পকে ভোট দিয়েছিলেন।

এবারও কি তাই হবে? ট্রাম্প শিবিরে আশাবাদ তৈরি হয়েছে, কোভিড সংকট ভুলে রক্ষণশীল ভোটাররা এবারও তার পাশে এসে দাঁড়াবেন।কিন্তু অনেক পর্যবেক্ষক বলছেন সুপ্রিম কোর্ট পুরোপুরি রক্ষণশীলদের কব্জায় চলে যেতে পারে এই আশঙ্কায় যুক্তরাষ্ট্রের উদারপন্থীরা জো বাইডেনকে জেতানোর জন্যে এখন জান-প্রাণ দিয়ে চেষ্টা শুরু করতে পারেন।

কমবয়সী তরুণ উদারপন্থী ভোটারদের মধ্যে ক্রোধ তৈরি হলে ডেমোক্র্যাটরা নিঃসন্দেহে তার ফল পাবে। এই ভোটারদের আরও চাঙ্গা করতেই হয়ত বাইডেন শিবির থেকে ইঙ্গিত দেওয়া হচ্ছে যে নির্বাচনের আগেই যদি রিপাবলিকানরা তাদের পছন্দের কোনও বিচারপতি নিয়োগ দিয়ে ফেলে, তাহলে নির্বাচনের জিতলে পাল্টা ব্যবস্থা হিসেবে বিচারপতির সংখ্যা বাড়িয়ে দেওয়ার কথা বিবেচনা করা হবে।

সুপ্রিম কোর্টের বেঞ্চ নয় সদস্যের হলেও তা বাড়ানো বা কমানো যাবে না এমন কোনও বাধ্যবাধকতা যুক্তরাষ্ট্রের সংবিধানে নেই।

তবে নভেম্বরে ভোটের বাক্সে এই বিতর্কের ফল কে পাবে তা একশ’ ভাগ নিশ্চিত করে বলা না গেলেও জনমতে এতদিন ধরে যে একটা অব্যাহত স্থিতিশীলতা লক্ষ্য করা যাচ্ছিল, সেটা বদলে যেতে পারে।

বিবিসির অ্যান্টনি জারকার বলছেন, ভোটারদের মনে এখন যেকোনও অনিশ্চয়তা এবং অস্থিরতা তৈরি করা গেলে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের জন্য তা স্বস্তি।

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
মেলানিয়ার প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে ট্রাম্পের আবেগঘন বক্তব্য
মেলানিয়ার প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে ট্রাম্পের আবেগঘন বক্তব্য
যুক্তরাষ্ট্রে প্রেসিডেন্ট নির্বাচন, বিশ্বজুড়ে শেয়ারবাজারে উত্থান
যুক্তরাষ্ট্রে প্রেসিডেন্ট নির্বাচন, বিশ্বজুড়ে শেয়ারবাজারে উত্থান
সর্বশেষ খবর
বিশ্বের প্রভাবশালী ৫০০ মুসলিমের তালিকায় ড. মুহাম্মদ ইউনূস
বিশ্বের প্রভাবশালী ৫০০ মুসলিমের তালিকায় ড. মুহাম্মদ ইউনূস

৫০ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

ভালুকায় বিনামূল্যে রক্তের গ্রুপ নির্ণয় ও সচেতনতা ক্যাম্পেইন
ভালুকায় বিনামূল্যে রক্তের গ্রুপ নির্ণয় ও সচেতনতা ক্যাম্পেইন

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ক্যানসার নিয়ে সর্বজনীন সচেতনতা বাড়ানোর আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
ক্যানসার নিয়ে সর্বজনীন সচেতনতা বাড়ানোর আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় কৃষক প্রশিক্ষণ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় কৃষক প্রশিক্ষণ

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আদানির সঙ্গে চুক্তি প্রসঙ্গে যা বললেন জ্বালানি উপদেষ্টা
আদানির সঙ্গে চুক্তি প্রসঙ্গে যা বললেন জ্বালানি উপদেষ্টা

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

সুন্দরবনে দুবলার চরে রাস উৎসব
সুন্দরবনে দুবলার চরে রাস উৎসব

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরে এলো ৩১ হাজার ২১০ কোটি টাকার প্রবাসী আয়
অক্টোবরে এলো ৩১ হাজার ২১০ কোটি টাকার প্রবাসী আয়

২৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মামলা তুলে না নিলে হত্যার হুমকি, আতঙ্কে বাদীর পরিবার
মামলা তুলে না নিলে হত্যার হুমকি, আতঙ্কে বাদীর পরিবার

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আড়াই কোটি বছর আগে কানাডায় ঘুরে বেড়াত গণ্ডার
আড়াই কোটি বছর আগে কানাডায় ঘুরে বেড়াত গণ্ডার

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চতুর্মুখী আন্দোলনে দিনভর উত্তাল ইবি
চতুর্মুখী আন্দোলনে দিনভর উত্তাল ইবি

৪১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

গাইবান্ধায় স্বেচ্ছায় রক্তদান ও মরণোত্তর চক্ষুদান দিবস পালিত
গাইবান্ধায় স্বেচ্ছায় রক্তদান ও মরণোত্তর চক্ষুদান দিবস পালিত

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডিগ্রী পাস ১ম বর্ষ পরীক্ষার ফরম পূরণের সময় বৃদ্ধি
ডিগ্রী পাস ১ম বর্ষ পরীক্ষার ফরম পূরণের সময় বৃদ্ধি

৪২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

গাজীপুর থেকে ৬ রোভারের হেঁটে ১৫০ কিমি ভ্রমণ শুরু
গাজীপুর থেকে ৬ রোভারের হেঁটে ১৫০ কিমি ভ্রমণ শুরু

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সোরিয়াসিস শুধু চর্ম রোগ নয়, রোগের সমাহার
সোরিয়াসিস শুধু চর্ম রোগ নয়, রোগের সমাহার

৫৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুক্তরাষ্ট্রে ঘড়ির কাঁটা পিছিয়েছে এক ঘণ্টা
যুক্তরাষ্ট্রে ঘড়ির কাঁটা পিছিয়েছে এক ঘণ্টা

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডেঙ্গুতে একদিনে ৫ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ১১৬২
ডেঙ্গুতে একদিনে ৫ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ১১৬২

৫৭ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

একটি গোষ্ঠী নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র করছে : দুলু
একটি গোষ্ঠী নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র করছে : দুলু

৫৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

রক্তকরবীর আত্মপ্রকাশে সহযোগী বসুন্ধরা শুভসংঘ
রক্তকরবীর আত্মপ্রকাশে সহযোগী বসুন্ধরা শুভসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বায়ুদূষণ রোধে সব সংস্থাকে একযোগে মাঠে নামার নির্দেশ পরিবেশ উপদেষ্টার
বায়ুদূষণ রোধে সব সংস্থাকে একযোগে মাঠে নামার নির্দেশ পরিবেশ উপদেষ্টার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিটাগং ইউনিভার্সিটি অ্যালামনাই ফেডারেশন অব ইউএসএর নতুন কমিটি গঠিত
চিটাগং ইউনিভার্সিটি অ্যালামনাই ফেডারেশন অব ইউএসএর নতুন কমিটি গঠিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অস্ট্রেলিয়াকে হারিয়ে সিরিজে সমতা আনলো ভারত
অস্ট্রেলিয়াকে হারিয়ে সিরিজে সমতা আনলো ভারত

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উন্নয়ন বৈষম্যের প্রতিবাদে উত্তাল সিলেট
উন্নয়ন বৈষম্যের প্রতিবাদে উত্তাল সিলেট

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শিক্ষক যত ভালো হবেন, ছাত্রও তত ভালো হবে : রাবি উপাচার্য
শিক্ষক যত ভালো হবেন, ছাত্রও তত ভালো হবে : রাবি উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘রাজনৈতিক দল ও নেতাদের কাছে দায়িত্বশীল আচরণ গুরুত্বপূর্ণ’
‘রাজনৈতিক দল ও নেতাদের কাছে দায়িত্বশীল আচরণ গুরুত্বপূর্ণ’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সুশাসন চাইলে সৎ ও যোগ্য লোকের সরকার প্রতিষ্ঠা করতে হবে : মাসুদ সাঈদী
সুশাসন চাইলে সৎ ও যোগ্য লোকের সরকার প্রতিষ্ঠা করতে হবে : মাসুদ সাঈদী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ পরিবারের তিন মামলায় আরও ১১ জনের সাক্ষ্য
শেখ পরিবারের তিন মামলায় আরও ১১ জনের সাক্ষ্য

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে ভোটার ১২ কোটি ৭৬ লাখ ১২ হাজার ৩৮৪ জন
দেশে ভোটার ১২ কোটি ৭৬ লাখ ১২ হাজার ৩৮৪ জন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিনাজপুরে অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
দিনাজপুরে অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিবন্ধন ফিরে পেল জাগপা
নিবন্ধন ফিরে পেল জাগপা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বান্দরবানে জাতীয় স্বেচ্ছায় রক্তদান দিবস পালিত
বান্দরবানে জাতীয় স্বেচ্ছায় রক্তদান দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
‘জামায়াতকে বাদ দিয়ে হলেও সব দল ঐক্যবদ্ধভাবে নির্বাচনে যাবে’
‘জামায়াতকে বাদ দিয়ে হলেও সব দল ঐক্যবদ্ধভাবে নির্বাচনে যাবে’

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুতিন আনলেন নতুন পারমাণবিক টর্পেডো ‘পসাইডন’, আতঙ্কে ইউরোপ
পুতিন আনলেন নতুন পারমাণবিক টর্পেডো ‘পসাইডন’, আতঙ্কে ইউরোপ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মির্জা ফখরুলের কণ্ঠ নকল করে অসত্য ভিডিও প্রচার
মির্জা ফখরুলের কণ্ঠ নকল করে অসত্য ভিডিও প্রচার

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পদ্মাপাড়ে মিথেন গ্যাসের উপস্থিতি পেল বাপেক্স
পদ্মাপাড়ে মিথেন গ্যাসের উপস্থিতি পেল বাপেক্স

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘বিবাহবিচ্ছেদ’ প্রশ্নে যে জবাব দেন ঐশ্বরিয়া
‘বিবাহবিচ্ছেদ’ প্রশ্নে যে জবাব দেন ঐশ্বরিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শাপলা কলি দেওয়া হলে নেবে এনসিপি
শাপলা কলি দেওয়া হলে নেবে এনসিপি

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তিন বাহিনী প্রধানের সাক্ষাৎ, নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তিন বাহিনী প্রধানের সাক্ষাৎ, নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন প্রেমে মজেছেন মালাইকা!
নতুন প্রেমে মজেছেন মালাইকা!

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিডিয়া ও তৃণমূলের সঙ্গে সম্পর্ক বাড়াতে বিএনপির ৭ টিম গঠন
মিডিয়া ও তৃণমূলের সঙ্গে সম্পর্ক বাড়াতে বিএনপির ৭ টিম গঠন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বরাষ্ট্র-পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অনুমতি দিলে জাকির নায়েক বাংলাদেশে আসবেন: ধর্ম উপদেষ্টা
স্বরাষ্ট্র-পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অনুমতি দিলে জাকির নায়েক বাংলাদেশে আসবেন: ধর্ম উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কর ফাঁকিতেও চ্যাম্পিয়ন সেই ডাক্তাররা
কর ফাঁকিতেও চ্যাম্পিয়ন সেই ডাক্তাররা

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতীয় বংশোদ্ভূত সিইও’র বিরুদ্ধে ৫০০ মিলিয়ন ডলারের জালিয়াতির অভিযোগ
ভারতীয় বংশোদ্ভূত সিইও’র বিরুদ্ধে ৫০০ মিলিয়ন ডলারের জালিয়াতির অভিযোগ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দোষী বা নির্দোষের বাইরে ইনুর বক্তব্য আমলে নেয়ার সুযোগ নেই: চিফ প্রসিকিউটর
দোষী বা নির্দোষের বাইরে ইনুর বক্তব্য আমলে নেয়ার সুযোগ নেই: চিফ প্রসিকিউটর

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোহলির রেকর্ড ভেঙে শীর্ষে বাবর
কোহলির রেকর্ড ভেঙে শীর্ষে বাবর

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামি আলেমের সম্ভাব্য সফর প্রসঙ্গে ভারতের মন্তব্য ঢাকার নজরে এসেছে
ইসলামি আলেমের সম্ভাব্য সফর প্রসঙ্গে ভারতের মন্তব্য ঢাকার নজরে এসেছে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক বাতিলের রায় দিয়েই রাজনৈতিক সংকটের শুরু : আপিল বিভাগকে বিএনপি
তত্ত্বাবধায়ক বাতিলের রায় দিয়েই রাজনৈতিক সংকটের শুরু : আপিল বিভাগকে বিএনপি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নীল রঙের কুকুর! বিজ্ঞানীরাও হতবাক
নীল রঙের কুকুর! বিজ্ঞানীরাও হতবাক

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বেপরোয়া ট্রাম্পের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান ওবামার
বেপরোয়া ট্রাম্পের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান ওবামার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও জামায়াতের আমির নির্বাচিত ডা. শফিকুর রহমান
আবারও জামায়াতের আমির নির্বাচিত ডা. শফিকুর রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পদ্মার এক পাঙাশ বিক্রি হলো ৬৭ হাজার টাকায়
পদ্মার এক পাঙাশ বিক্রি হলো ৬৭ হাজার টাকায়

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হোটেলে রুম না পেয়ে থাকতে চাইলেন মান্নাতে, ভক্তকে শাহরুখের জবাব
হোটেলে রুম না পেয়ে থাকতে চাইলেন মান্নাতে, ভক্তকে শাহরুখের জবাব

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বৃষ্টিপাতের মধ্যেই ১০ জেলায় ঝড়ের আশঙ্কা
বৃষ্টিপাতের মধ্যেই ১০ জেলায় ঝড়ের আশঙ্কা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই বছরে দেড় লাখ মৃত্যু, কেন রক্তে ভাসছে সুদান
দুই বছরে দেড় লাখ মৃত্যু, কেন রক্তে ভাসছে সুদান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবল বৃষ্টিতে এক্সপ্রেসওয়েতে উল্টে গেল বাস
প্রবল বৃষ্টিতে এক্সপ্রেসওয়েতে উল্টে গেল বাস

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাইজেরিয়ায় সামরিক অভিযান চালানোর হুমকি ট্রাম্পের
নাইজেরিয়ায় সামরিক অভিযান চালানোর হুমকি ট্রাম্পের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়েটা করে ফেললে মাঝপথেই তো আটকে গেলাম: পূজা চেরি
বিয়েটা করে ফেললে মাঝপথেই তো আটকে গেলাম: পূজা চেরি

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চীনের চমক, মানুষের সঙ্গে মহাকাশে চার ইঁদুর!
চীনের চমক, মানুষের সঙ্গে মহাকাশে চার ইঁদুর!

৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

‘বিয়ে নয়, জীবনে স্বাধীন হওয়াটা গুরুত্বপূর্ণ বলে শিখেছি’
‘বিয়ে নয়, জীবনে স্বাধীন হওয়াটা গুরুত্বপূর্ণ বলে শিখেছি’

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এমআরআই করতে হবে সোহান-শরিফুলের
এমআরআই করতে হবে সোহান-শরিফুলের

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
আগে নির্বাচন চায় দেশবাসী
আগে নির্বাচন চায় দেশবাসী

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. আলী রীয়াজের পদত্যাগ দাবি নিউইয়র্ক বিএনপির
ড. আলী রীয়াজের পদত্যাগ দাবি নিউইয়র্ক বিএনপির

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার সংস্কার বাস্তবায়নে কমিশন
এবার সংস্কার বাস্তবায়নে কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন চ্যাম্পিয়ন পাবে ক্রিকেটবিশ্ব
নতুন চ্যাম্পিয়ন পাবে ক্রিকেটবিশ্ব

মাঠে ময়দানে

শোবিজ কাঁপানো প্রেম
শোবিজ কাঁপানো প্রেম

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিপজ্জনক বগুড়ার মহাসড়ক
বিপজ্জনক বগুড়ার মহাসড়ক

নগর জীবন

আসছেন জাকির নায়েক, ভারতের সতর্কবার্তা
আসছেন জাকির নায়েক, ভারতের সতর্কবার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা
নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে সাজ্জাদ হত্যার নেপথ্যে পরিবহন চাঁদাবাজি নিয়ন্ত্রণ!
চট্টগ্রামে সাজ্জাদ হত্যার নেপথ্যে পরিবহন চাঁদাবাজি নিয়ন্ত্রণ!

নগর জীবন

আড়াই শ বছরের কাঠগোলাপ গাছ
আড়াই শ বছরের কাঠগোলাপ গাছ

পেছনের পৃষ্ঠা

৯ দফা সংস্কার প্রস্তাব বাংলাদেশ ব্যাংকের
৯ দফা সংস্কার প্রস্তাব বাংলাদেশ ব্যাংকের

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোট ছাড়া নির্বাচনের দুই পয়সার মূল্য নেই
গণভোট ছাড়া নির্বাচনের দুই পয়সার মূল্য নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

মওদুদী নয়, মদিনার ইসলাম চর্চা করি
মওদুদী নয়, মদিনার ইসলাম চর্চা করি

প্রথম পৃষ্ঠা

আলালের বক্তব্য জামায়াতের প্রতিবাদ
আলালের বক্তব্য জামায়াতের প্রতিবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই দলের বোঝাপড়ার কথা শোনা যাচ্ছে
দুই দলের বোঝাপড়ার কথা শোনা যাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

পাহাড়ি মেলায় মানুষের উচ্ছ্বাস
পাহাড়ি মেলায় মানুষের উচ্ছ্বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

মাঠে সরব বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন
মাঠে সরব বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

গাছের ওপর ১২ ফুট লম্বা অজগর
গাছের ওপর ১২ ফুট লম্বা অজগর

খবর

এ বয়সে চাকরি পামু কোথায়
এ বয়সে চাকরি পামু কোথায়

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যয় বেড়েছে ব্যবসায়
ব্যয় বেড়েছে ব্যবসায়

পেছনের পৃষ্ঠা

দলের কাছে নতি স্বীকার উপদেষ্টাদের
দলের কাছে নতি স্বীকার উপদেষ্টাদের

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন দলের চার নেতা কুশলী প্রচারে
তিন দলের চার নেতা কুশলী প্রচারে

নগর জীবন

দুই ভাইকে কুপিয়ে হত্যা নরসিংদীতে
দুই ভাইকে কুপিয়ে হত্যা নরসিংদীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন কমিশন গঠন হয়েছে ভাগাভাগি করে
নির্বাচন কমিশন গঠন হয়েছে ভাগাভাগি করে

পেছনের পৃষ্ঠা

বই পড়ায় ১০২ দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ৯৭তম
বই পড়ায় ১০২ দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ৯৭তম

প্রথম পৃষ্ঠা

বৃষ্টিতে ভোগান্তি নগরবাসীর
বৃষ্টিতে ভোগান্তি নগরবাসীর

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৭০ হাজার ছাড়াল
ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৭০ হাজার ছাড়াল

পেছনের পৃষ্ঠা

দ্বার খুললেও জাহাজ নেই!
দ্বার খুললেও জাহাজ নেই!

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনই শক্তিশালী গণতান্ত্রিক সমাধান
নির্বাচনই শক্তিশালী গণতান্ত্রিক সমাধান

পেছনের পৃষ্ঠা