শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:১৯, মঙ্গলবার, ২২ সেপ্টেম্বর, ২০২০ আপডেট:

বিবিসি বাংলার প্রতিবেদন

কেন এক বিচারপতির মৃত্যুর পর আমেরিকায় তোলপাড়?

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
কেন এক বিচারপতির মৃত্যুর পর আমেরিকায় তোলপাড়?

যুক্তরাষ্ট্রে আগামী ৩ নভেম্বরের নির্বাচনে ভোটারদের মনোভাব আন্দাজ করতে এ পর্যন্ত পরিচালিত জনমত জরিপের অধিকাংশগুলোতেই ডোনাল্ড ট্রাম্প তার ডেমোক্র্যাট প্রতিদ্বন্দ্বী জো বাইডেনের চেয়ে পিছিয়ে।

মাত্র সপ্তাহ-খানেক আগে বিবিসির সবশেষ জনমত জরিপেও ট্রাম্প তার প্রতিপক্ষের চেয়ে ৭ শতাংশ পয়েন্ট পেছনে ছিলেন।

কিন্তু নির্বাচনের মাত্র ছয় সপ্তাহ আগে শুক্রবার সুপ্রিম কোর্টের উদারপন্থী‘ বিচারপতি রুথ বেইডের গিনসবার্গের মৃত্যুতে নির্বাচনী অংক অনেকটাই বদলে যেতে পারে বলে অনেক পর্যবেক্ষক ধারণা করছেন।

কর্মসংস্থান বৃদ্ধির ওপর ভর করে খুব সহজেই পুনঃনির্বাচিত হওয়ার যে স্বপ্ন ছয় মাস আগেও ট্রাম্প দেখছিলেন কোভিড মহামারীর কারণে তা দুঃস্বপ্নে রূপ নেয়।

জনমত জরিপগুলোতে দেখা গেছে, মহামারী মোকাবেলায় সরকারের পারফরমেন্সে নাখোশ প্রচুর রিপাবলিকান সমর্থক এবার ভোট না দেওয়ার কথা ভাবছেন। এমনকি অনেকে ডেমোক্র্যাটদের ভোট দেওয়ার সিদ্ধান্তও নিয়েছেন।

কিন্তু প্রয়াত বিচারপতি গিনসবার্গের স্থলাভিষিক্ত কে হবেন, কবে হবেন - তা নিয়ে যে তুমুল বিতর্ক এখন তৈরি হয়েছে তাতে হঠাৎ করেই কোভিড মহামারী ইস্যু অনেকটাই চাপা পড়ে গেছে।

অনেক রাজনৈতিক পর্যবেক্ষক বলছেন, ট্রাম্প শিবির এখন অবধারিতভাবে চাইবে এই বিতর্ক যেন নির্বাচন পর্যন্ত অব্যাহত থাকে এবং একে কাজে লাগিয়ে কোভিডের কারণে ক্ষুদ্ধ রিপাবলিকান সমর্থকদের ফিরিয়ে আনা যায়।

বিচারপতি গিনসবার্গের মৃত্যুর পরদিনই প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প জানিয়ে দেন, শূন্য পদ পূরণে তিনি দ্রুত একজন বিচারপতিকে মনোনয়ন দেবেন। সোমবার তিনি বলেন, শুক্র বা শনিবারের মধ্যেই তিনি তার মনোনীত প্রার্থীর নাম জানাবেন।

সাথে সাথেই তার তীব্র প্রতিবাদ করেছেন ডেমোক্র্যাট প্রার্থী জো বাইডেন। তার কথা- নির্বাচনের আগে নতুন কোনও বিচারপতি নিয়োগ দেওয়া যাবে না। তিনি বলেন, প্রেসিডেন্ট যদি সত্যিই তা করেন, তাহলে তা হবে ‘ক্ষমতার চরম অপব্যবহার।’

ডেমোক্র্যাটরা ভয় পাচ্ছে কেন?
জানা গেছে, ডেমোক্র্যাটদের প্রধান আশঙ্কা- প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প সুপ্রিম কোর্টের নয়-সদস্যের বেঞ্চে কট্টর রক্ষণশীল এবং রিপাবলিকান সমর্থক একজন বিচারপতিকে নিয়োগ দেবেন এবং তার ফলে সুপ্রিম কোর্টে দীর্ঘকালের জন্য রিপাবলিকানদের একচ্ছত্র প্রভাব কায়েম হবে।

যুক্তরাষ্ট্রের এই বিচারপতিদের ক্ষমতার মেয়াদ আমৃত্যু এবং রাজনৈতিক বিবেচনায় তদের নিয়োগ হয়। ফলে বিচারপতিদের রাজনৈতিক এবং সামাজিক দৃষ্টিভঙ্গি এবং আদর্শিক অবস্থান খুবই গুরুত্বপূর্ণ, কারণ গুরুত্বপূর্ণ জন এবং রাজনৈতিক ইস্যুর মীমাংসা কোনও পর্যায়েই যখন সম্ভব হয় না, সুপ্রিম কোর্টের সিদ্ধান্তই তখন শেষ কথা।

এতদিন পর্যন্ত সুপ্রিম কোর্টের নয় সদস্যের বেঞ্চে পাঁচজন ‘রক্ষণশীল‘ বিচারকের বিপরীতে ছিলেন চারজন ‘উদারপন্থী‘ বিচারক। কিন্তু শুক্রবার বিচারপতি গিনসবার্গের মৃত্যুতে সেই সমীকরণ দাঁড়িয়েছে পাঁচ-তিনে।

এখন যদি প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প আরও একজন কড়া রিপাবলিকান সমর্থক বিচারপতি নিয়োগ দেন, তাহলে তিনজন উদারপন্থী বিচারকের তুলনায় রক্ষণশীলদের সংখ্যা হবে দ্বিগুণ।

ফলে গর্ভপাতের অধিকার, অভিবাসীদের অধিকার বা সম-লিঙ্গের বিয়ের অধিকারের মত গুরুত্বপূর্ণ সামাজিক ইস্যুতে আগামীতে সুপ্রিম কোর্টের রায়ে রিপাবলিকান পার্টির কট্টর রক্ষণশীল অংশের ইচ্ছার প্রতিফলন হবে বলে ডেমোক্র্যাট এবং উদারপন্থীদের মধ্যে গভীর আশঙ্কা তৈরি হয়েছে। 
এছাড়া, অনেক পর্যবেক্ষক বলছেন, ডেমোক্র্যাটরা এখনও মুখে না বললেও তাদের ভেতরে আশঙ্কা তৈরি হয়েছে যে ২০০০ সালের মত ভোট গণনা নিয়ে যদি আবার কোনও বিরোধ-মতানৈক্য শেষ পর্যন্ত সুপ্রিম কোর্টে গড়ায়, তাহলে রায় তাদের পক্ষে যাওয়ার কোনও আশাই থাকবে না।

কী করবেন ডোনাল্ড ট্রাম্প
বিবিসির উত্তর আমেরিকা সংবাদদাতা অ্যান্টনি জারকার বলছেন, নির্বাচনের মাত্র ৪৬ দিন আগে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প সুপ্রিম কোর্টে তৃতীয় কোনও বিচারক নিয়োগের বিরল সুযোগ পেয়েছেন এবং তিনি সেই সুযোগ কোনও না কোনওভাবে কাজে লাগাবেন।

কিন্তু ৩ নভেম্বরের আগেই তিনি বিচারপতি নিয়োগ সম্পন্ন করবেন কিনা- তা নিয়ে অনিশ্চয়তা রয়েছে।

বিবিসির ওই সংবাদদাতা মনে করেন, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প যদি এখন চাপের মুখে তাড়াহুড়ো না করে বিচারপতি নিয়োগ নাও দেন এবং নির্বাচনে যদি হেরেও যান তাহলেও তিনি নতুন কংগ্রেস এবং নতুন প্রেসিডেন্ট জানুয়ারিতে ক্ষমতা নেওয়ার আগেই সেনেটে রিপাবলিকানদের দিয়ে তার পছন্দের একজন বিচারক নিয়োগ সম্পন্ন করার চেষ্টা করতে পারেন।

বদলে যাবে সুপ্রিম কোর্টের আদর্শিক ভারসাম্য
যুক্তরাষ্ট্রে এখন জোর ধারণা এবং প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পও রবিবার ইঙ্গিত দিয়েছেন যে রক্ষণশীল হিসেবে পরিচিত বিচারক অ্যামি কোনি ব্যারাটকেই হয়ত মনোনয়ন দেওয়া হতে পারে। তা হলে দীর্ঘদিনের জন্য সুপ্রিম কোর্টের আদর্শিক ভারসাম্য দক্ষিণপন্থীদের পক্ষে চলে যাবে।

বিবিসির অ্যান্টনি জারকার বলছেন, ২০১৬ সালের নির্বাচনে সুপ্রিম কোর্টে নতুন একজন বিচারপতি নিয়োগের ইস্যু প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পকে সুবিধা করে দিয়েছিল। একজন রক্ষণশীল বিচারপতি এলে গর্ভপাতের অধিকার আইন বদলে ফেলা যাবে -এই আশায় কট্টর ইভানজেলিকাল ক্রিস্টানরা দলে দলে ট্রাম্পকে ভোট দিয়েছিলেন।

এবারও কি তাই হবে? ট্রাম্প শিবিরে আশাবাদ তৈরি হয়েছে, কোভিড সংকট ভুলে রক্ষণশীল ভোটাররা এবারও তার পাশে এসে দাঁড়াবেন।কিন্তু অনেক পর্যবেক্ষক বলছেন সুপ্রিম কোর্ট পুরোপুরি রক্ষণশীলদের কব্জায় চলে যেতে পারে এই আশঙ্কায় যুক্তরাষ্ট্রের উদারপন্থীরা জো বাইডেনকে জেতানোর জন্যে এখন জান-প্রাণ দিয়ে চেষ্টা শুরু করতে পারেন।

কমবয়সী তরুণ উদারপন্থী ভোটারদের মধ্যে ক্রোধ তৈরি হলে ডেমোক্র্যাটরা নিঃসন্দেহে তার ফল পাবে। এই ভোটারদের আরও চাঙ্গা করতেই হয়ত বাইডেন শিবির থেকে ইঙ্গিত দেওয়া হচ্ছে যে নির্বাচনের আগেই যদি রিপাবলিকানরা তাদের পছন্দের কোনও বিচারপতি নিয়োগ দিয়ে ফেলে, তাহলে নির্বাচনের জিতলে পাল্টা ব্যবস্থা হিসেবে বিচারপতির সংখ্যা বাড়িয়ে দেওয়ার কথা বিবেচনা করা হবে।

সুপ্রিম কোর্টের বেঞ্চ নয় সদস্যের হলেও তা বাড়ানো বা কমানো যাবে না এমন কোনও বাধ্যবাধকতা যুক্তরাষ্ট্রের সংবিধানে নেই।

তবে নভেম্বরে ভোটের বাক্সে এই বিতর্কের ফল কে পাবে তা একশ’ ভাগ নিশ্চিত করে বলা না গেলেও জনমতে এতদিন ধরে যে একটা অব্যাহত স্থিতিশীলতা লক্ষ্য করা যাচ্ছিল, সেটা বদলে যেতে পারে।

বিবিসির অ্যান্টনি জারকার বলছেন, ভোটারদের মনে এখন যেকোনও অনিশ্চয়তা এবং অস্থিরতা তৈরি করা গেলে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের জন্য তা স্বস্তি।

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
মেলানিয়ার প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে ট্রাম্পের আবেগঘন বক্তব্য
মেলানিয়ার প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে ট্রাম্পের আবেগঘন বক্তব্য
যুক্তরাষ্ট্রে প্রেসিডেন্ট নির্বাচন, বিশ্বজুড়ে শেয়ারবাজারে উত্থান
যুক্তরাষ্ট্রে প্রেসিডেন্ট নির্বাচন, বিশ্বজুড়ে শেয়ারবাজারে উত্থান
সর্বশেষ খবর
সেমিফাইনালে হেরে কাবাডি বিশ্বকাপ থেকে বাংলাদেশের বিদায়
সেমিফাইনালে হেরে কাবাডি বিশ্বকাপ থেকে বাংলাদেশের বিদায়

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে ছাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টায় শিক্ষককে গণপিটুনি
মুন্সীগঞ্জে ছাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টায় শিক্ষককে গণপিটুনি

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

৩ মিনিট আগে | শোবিজ

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গুলিসহ অস্ত্র উদ্ধার
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গুলিসহ অস্ত্র উদ্ধার

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রোঞ্জ পদক নিয়েই নারী কাবাডি বিশ্বকাপ শেষ বাংলাদেশের
ব্রোঞ্জ পদক নিয়েই নারী কাবাডি বিশ্বকাপ শেষ বাংলাদেশের

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শেকৃবিতে একাডেমিক কার্যক্রম বন্ধ, শিক্ষার্থীদের হল ছাড়ার নির্দেশ
শেকৃবিতে একাডেমিক কার্যক্রম বন্ধ, শিক্ষার্থীদের হল ছাড়ার নির্দেশ

১০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আগুনে পুড়ে ছাই আড়াই হাজার মুরগি
আগুনে পুড়ে ছাই আড়াই হাজার মুরগি

২২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

নিউইয়র্কে আন্তর্জাতিক লোকসংগীত সম্মেলনের ২৫ বছর পূর্তি
নিউইয়র্কে আন্তর্জাতিক লোকসংগীত সম্মেলনের ২৫ বছর পূর্তি

৩৭ মিনিট আগে | পরবাস

বগুড়ায় হাইওয়ে পুলিশের কমিউনিটি পুলিশিং ও সুধী সমাবেশ
বগুড়ায় হাইওয়ে পুলিশের কমিউনিটি পুলিশিং ও সুধী সমাবেশ

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে ধানের শীষের প্রার্থীর পক্ষে গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জে ধানের শীষের প্রার্থীর পক্ষে গণসংযোগ

৪৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

মুশফিকের মাইলফলকে সতীর্থদেরও জেগেছে শত টেস্টের স্বপ্ন
মুশফিকের মাইলফলকে সতীর্থদেরও জেগেছে শত টেস্টের স্বপ্ন

৪৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কুবির ভর্তি পরীক্ষার আবেদন ২৭ নভেম্বর শুরু, রাবিতেও থাকবে পরীক্ষার কেন্দ্র
কুবির ভর্তি পরীক্ষার আবেদন ২৭ নভেম্বর শুরু, রাবিতেও থাকবে পরীক্ষার কেন্দ্র

৪৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বিএনপির বিকল্প নেই : আমানউল্লাহ আমান
দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বিএনপির বিকল্প নেই : আমানউল্লাহ আমান

৫৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

নারীর ক্ষমতায়ন সৃষ্টি করছেন তারেক রহমান: নিপুন রায়
নারীর ক্ষমতায়ন সৃষ্টি করছেন তারেক রহমান: নিপুন রায়

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধা কারাগারে অসুস্থ হয়ে আওয়ামী লীগ নেতার মৃত্যু
গাইবান্ধা কারাগারে অসুস্থ হয়ে আওয়ামী লীগ নেতার মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আদাবরের শীর্ষ ছিনতাইকারী ‘চোরা রুবেল’ গ্রেপ্তার
আদাবরের শীর্ষ ছিনতাইকারী ‘চোরা রুবেল’ গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চুয়াডাঙ্গায় মহিলা দলের নির্বাচনী সমাবেশ
চুয়াডাঙ্গায় মহিলা দলের নির্বাচনী সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সমুদ্রপথে ইয়াবা আনতে গিয়ে মাদক কারবারি আটক
সমুদ্রপথে ইয়াবা আনতে গিয়ে মাদক কারবারি আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের সঙ্গে জ্বালানি ও পরিবহন সহযোগিতা বাড়াবে ফ্রান্স
বাংলাদেশের সঙ্গে জ্বালানি ও পরিবহন সহযোগিতা বাড়াবে ফ্রান্স

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে ডেঙ্গুতে এক নারীর মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে এক নারীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বান্দরবানে মিয়ানমারের নিরাপত্তা বাহিনীর ৫ সদস্য আটক
বান্দরবানে মিয়ানমারের নিরাপত্তা বাহিনীর ৫ সদস্য আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা মেডিকেলে একাডেমিক কার্যক্রম আগামী ২৯ নভেম্বর পর্যন্ত বন্ধ
ঢাকা মেডিকেলে একাডেমিক কার্যক্রম আগামী ২৯ নভেম্বর পর্যন্ত বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জামায়াত ও আওয়ামী লীগ মুদ্রার এপিঠ-ওপিঠ : প্রিন্স
জামায়াত ও আওয়ামী লীগ মুদ্রার এপিঠ-ওপিঠ : প্রিন্স

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের ওয়ানডে অধিনায়ক হলেন রাহুল
ভারতের ওয়ানডে অধিনায়ক হলেন রাহুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেফতার
ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল
সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা