শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৭ অক্টোবর, ২০১৬ আপডেট:

জেনেভায় বসন্ত...

শাহ্‌নাজ মুন্নী
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
জেনেভায় বসন্ত...

আমার সাংবাদিকতা জীবনে এবার নিয়ে দ্বিতীয়বার জেনেভা যাওয়ার সুযোগ হলো। প্রথমবার গিয়েছিলাম ২০০৯ সালের নভেম্বরে, বরফ পড়া কনকনে ঠাণ্ডায়, মনে পড়ে সেবারই জীবনের প্রথম হোটেলের জানালা দিয়ে তুষার পড়া দেখে আপ্লুত হয়েছিলাম। এবার গেলাম ৭ বছর পর ২০১৬ সালের মে মাসে। ইন্টারনেটে দেখলাম জেনেভায় এখন বসন্ত চলছে, তাপমাত্রা ১৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

জেনেভায় আছেন, ইন্টারন্যাশনাল ফেডারেশন অব রেডক্রস অ্যান্ড রেডক্রিসেন্ট সোসাইটিজের সিনিয়র অফিসার বাংলাদেশের তাইফুর রহমান। শীতকাতুরে মানুষ আমি, তার কাছে জানতে চাইলাম, শীত কেমন? বেশি করে গরম কাপড় আনতে হবে? তিনি জানালেন, মডারেট শীত মানে মোটামুটি হাল্কা ঠাণ্ডা। আরামদায়ক তবে বৃষ্টির কবলে পড়তে পারি।

২০১৬ এর ২২ মে ভোর ৬টায় টার্কিশ এয়ারলাইন্সে আমাদের জেনেভা যাত্রা শুরু। আমার সঙ্গী ডা. ফারহানা আহমেদ। হোয়াইট রিবন এলায়েন্স নামে একটা সংগঠনের ন্যাশনাল কো-অর্ডিনেটর তিনি। এই এলায়েন্স বিশ্বজুড়ে মা ও শিশুমৃত্যু কমাতে কাজ করে। তার সঙ্গে মিলে আমিও এ বিষয়ে দেশের কয়েকটি জেলায় নারী ও শিশু স্বাস্থ্য বিষয়ে গণশুনানিতে অংশ নিই। জেনেভায় বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সম্মেলনে যাচ্ছি মূলত পৃথিবীর অন্যান্য দেশের মানুষের সঙ্গে সেই সব গণশুনানির অভিজ্ঞতা শেয়ার করতে।

৬ ঘণ্টা আকাশ ভ্রমণের পর গিয়ে নামলাম ইস্তাম্বুল এয়ারপোর্টে। এখানে প্রায় সাড়ে ৩ ঘণ্টা যাত্রাবিরতি শেষে আড়াই ঘণ্টা উড়ে জেনেভায়। ট্যাক্সি ধরে হোটেল ইন্টারন্যাশনাল টার্মিনালে পৌঁছলাম যখন—তখন ঘড়িতে সন্ধ্যা ৭টা হলেও বাইরে চমৎকার রোদ। পরে শুনলাম, এই সিজনে নাকি রাত ৯টা পর্যন্ত জেনেভায় এরকম রোদ অব্যাহত থাকে। হোটেলে একটু বিশ্রাম নিয়েই তাইফুর ভাইকে ফোন করি। হোটেলের কাছেই তার বাসা। হেঁটে আসতে দশ-পনেরো মিনিট লাগে। খানিক পরেই হাজির হলেন তিনি। বললেন, ‘কাছেই প্রবাসী বাংলাদেশিদের একটা অ্যাসোসিয়েশন আছে, ওরা একটা বাংলা পাঠশালা চালায়, যাবেন? ভালো লাগবে...’

কয়েকটা রাস্তা পেরোতেই চোখে পড়ল একটা ছোট্ট চত্বরে বাচ্চারা হৈহৈ করে বল খেলছে। বাংলাদেশি বাচ্চা-কাচ্চা। চত্বরটা পেরিয়ে একটা ছোট্ট হল, তার পেছনে কয়েকটা রুম। সেই রুমগুলোর একটাতেই বাংলা পাঠশালা।

জেনেভায় খুব বেশি বাংলাদেশি পরিবার নেই। আঙ্গুলে গোনা ৫০টির মতো বাংলাদেশি পরিবার বাস করে এখানে। এদের কেউ চাকরি করেন বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থায় আবার কেউ করেন ছোটখাটো ব্যবসা। এই পরিবারগুলোর শিশু ও তাদের বাবা-মায়েরা প্রতি শনি-রবিবারে একত্রিত হন শহরের মধ্যে এই বাংলা পাঠশালায়। এখানে শিশুরা খেলাধুলা করে, বাংলা শেখে, বাংলা গান গায়, বুকের মধ্যে ধারণ করে বাংলাদেশ। বাংলা পাঠশালার প্রতিষ্ঠাতা রিয়াজুল হক ফরহাদ, জেনেভা থাকেন ৪০ বছর। কাজ করতেন জাতিসংঘে। এখন অবসরে। বললেন, আমি তো সেই প্রথম থেকেই এখানে বিভিন্ন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান করতাম, ছেলেমেয়েদের বাংলা গান শেখাতাম, তো তখন দেখতাম কি ছেলেমেয়েরা বাংলা বলে ঠিকই কিন্তু গানের কথাগুলো ফ্রেঞ্চ বা ইংরেজি ভাষায় লেখে। তখন থেকেই আমার মাথায় ঘুরছিল বাচ্চাদের বাংলা শেখানোর কোনো ব্যবস্থা করা যায় কিনা। তো এখানে কমিউনিটি হলে আমি বাংলা শেখানোর জন্য একটা রুম চাইলাম। তখন কর্তৃপক্ষ বলল, কোনো একটা অ্যাসোসিয়েশনের পক্ষ থেকে চাইলে রুম দেওয়া সম্ভব, ব্যক্তিকে নয়। সে কারণেই আমরা একটা অ্যাসোসিয়েশন করলাম। পরে সেই অ্যাসোসিয়েশনের নামে সপ্তাহে দুদিন এই হলরুমটা বরাদ্দ করা হলো, শনি আর রবিবার বিকালে আমরা সবাই এখানে একত্রিত হই, গল্প-গুজব করি, খাই-দাই আর বাংলায় গান গাই, বাংলা চর্চা করি।

মাঝারি আকৃতির একটা রুম, তাতে কয়েকটা আলমারি আর চেয়ার-টেবিল রাখা আছে। বাচ্চাদের মায়েরা বাসা থেকে কেউ পিঠা, কেউ কাবাব বানিয়ে এনেছেন। সবাই তা ভাগাভাগি করে খাচ্ছেন। বানানো হচ্ছে চা। আড্ডা, হৈচৈ চলছে। বেশ একটা আনন্দদায়ক পরিবেশ। বাচ্চাদের সম্মিলিত কণ্ঠে ‘বুলবুল পাখি ময়না টিয়ে’ ‘বরষা এলো বরষা’ গানগুলো শুনলাম। ফরহাদ ভাই একনিষ্ঠ ভঙ্গিতে হারমোনিয়াম বাজালেন।

ফিরে যাওয়ার সময় তারা নিজেরাই রুমটা ঝাড়ু দিয়ে পরিষ্কার করলেন, এলোমেলো কাগজপত্র গুছিয়ে আলমারি রাখলেন। কারণ, আগামীকাল এই রুমটাই হয়তো অন্য কোনো অ্যাসোসিয়েশনের সদস্যরা ব্যবহার করবে। এখানে পিয়ন-টিয়নের বালাই নেই, নিজের কাজ নিজের হাতেই সারতে হয়। 

বাংলা স্কুল থেকে বাইরে বেরিয়েই দেখি চারপাশ অন্ধকার, বৃষ্টি হচ্ছে, আর প্রচণ্ড ঠাণ্ডা। আমার সঙ্গে তেমন শীতের কাপড় নেই, কাঁধে ফেলে রাখা পাতলা চাদরটাই ভালো করে শরীরে জড়িয়ে নিলাম। তাতেও কি শীত কমে? একদম দাঁত কপাটি লাগার মতো অবস্থা। মনে হচ্ছিল হেঁটে হোটেলে ফিরতে গেলে জমে বুঝি বরফ হয়ে যাব। শেষ পর্যন্ত ফরহাদ ভাইয়ের গাড়িতে হোটেলে ফিরলাম।  

জেনেভায় এবার যে পাঁচ দিন ছিলাম, তাতে আবহাওয়ার বিচিত্র ব্যবহার দেখলাম, দেখলাম রোদ, বৃষ্টি আর ঠাণ্ডা হাওয়ার দাপাদাপি। অনুভব করলাম, ওখানকার বসন্ত আমাদের শীতের চেয়েও ঠাণ্ডা।

সুইজারল্যান্ডের দক্ষিণাঞ্চলীয় শহর জেনেভাকে বলা হয় অপরূপ প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের দেশ। এখানে আছে ঘন নীল প্রশস্ত হ্রদ আর আল্পস পর্বতমালা। জেনেভা লেকের টলটলে পরিচ্ছন্ন জলে ভেসে বেড়ায় সাদা রাজহাঁস। এবার বেশ কয়েকবার লেকের পাশে ঘুরতে গেলাম। দেখলাম বিকাল হলেই বিভিন্ন বয়সের নারী-পুরুষ শিশুদের নিয়ে কিংবা একা লেকের পাড়ে হাঁটছে, দৌড়াচ্ছে, বসে আছে, ঘুরে বেড়াচ্ছে। লেকের মাঝখানে অবিরাম আকাশের দিকে পানি ছিটিয়ে যাচ্ছে একটি মনোরম ফোয়ারা। অনেক দূর থেকেই এই ফোয়ারা দর্শনার্থীদের দৃষ্টি আকর্ষণ করে। জেনেভা লেককে ইউরোপের সবচেয়ে বড় আলপাইন লেক বলা হয়ে থাকে। রোমানরা প্রথম এই লেকের পাড়ে বসতি গড়ে। জেনেভা শহরে ট্যুরিস্টদের আরেকটি আকর্ষণ ডিউক অব ব্রান্সউইকের সুদৃশ্য সমাধি। ১৮৭৯ সালে সিংহ মূর্তিতে ঘেরা নিও-গথিক স্টাইলের এই ঐতিহাসিক সমাধি স্তম্ভটি তৈরি করা হয়। এর স্থাপত্য ও ইতিহাস পর্যটকদের অন্যতম আকর্ষণ।

এবার জেনেভায় গিয়ে ওদের একটা সিটি ট্যুরের যাত্রী হলাম। মাত্র দেড় ঘণ্টায় ২৯ ইউরোর বিনিময়ে পুরো শহর ঘুরে দেখার একটা লিফলেট পেয়েছিলাম হোটেলের কাউন্টারেই। এক দুপুরে লেকের পাড় থেকে দুই পাশে খোলা একটা খেলনা ট্রেনের মতো বাহনে উঠে বসলাম আমি আর ফারহানা আপা। ট্রেনের যাত্রী আমরা দুজন। চালক চললেন দুজনকে নিয়েই, টেপরেকর্ডারে চলছে ইংরেজি ভাষায় ধারা বর্ণনা। ট্রেন আমাদের নিয়ে লেক পেরিয়ে চলল বোটানিক্যাল গার্ডেনের দিকে, সবুজ গাছপালা ঘেরা নির্জন পথ বেয়ে ঘুরে ঘুরে আবার ফিরলাম লেকের পারে। এবার দ্বিতীয় বাহন রেডি। এটি চারপাশ খোলা বাস। দর্শনার্থীও আছে কয়েকজন। এবার আমাদের লক্ষ্য জেনেভায় স্থাপিত বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংগঠনের অফিস দর্শন। বিশ্বব্যাপী কূটনীতি এবং আন্তর্জাতিক সম্পর্কের কেন্দ্রবিন্দু হচ্ছে জেনেভা। যে কারণে অনেকেই এটিকে গ্লোবাল সিটি বা বৈশ্বিক শহর বলে অভিহিত করেন। বিশেষ করে বিভিন্ন বিখ্যাত আন্তর্জাতিক সংগঠন, যেমন জাতিসংঘের বিভিন্ন সংস্থার কেন্দ্রীয় সদর দফতর এখানে অবস্থিত। এ ছাড়াও আন্তর্জাতিক সংগঠন রেডক্রসের সদর দফতরও এই নগরেই। জেনেভা শহরেই জাতিসংঘের মানবাধিকার সম্পর্কিত জেনেভা কনভেনশন স্বাক্ষরিত হয়েছিল, যা যুদ্ধকালীন অযোদ্ধা ও যুদ্ধবন্দীদের মানবাধিকার রক্ষার একটি সনদ হিসেবে বিবেচিত।

গাড়ি চলছিল সংস্থাগুলোর সামনের রাস্তা ধরে আর মাইকে ধারা বর্ণনা চলছিল কোনটা কী অফিস, কার কী কাজ এসব নিয়ে। আমাদের পরের গন্তব্য জেনেভার পুরনো শহর। এই শহরের বয়স প্রায় দুই হাজার বছর। এখানে দেখা গেল প্রাচীন স্থাপত্যের অসংখ্য নমুনা। এখানকার অসাধারণ স্থাপত্য পর্যটকদের জন্য অত্যন্ত আকর্ষণীয় স্থান। গাড়ি চলল ইউনিভার্সিটি অব জেনেভার সবুজ ক্যাম্পাস পেরিয়ে আরও সামনের দিকে। ইন্টারনেট জানাচ্ছে, ১৫৫৯ সালে এই বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। যার শিক্ষার্থী সংখ্যা সাড়ে ষোলো হাজারেরও বেশি। ট্যুরিস্ট বাস এক পাক ঘুরে আবার ফিরে এলো জেনেভা লেকের পারে। এভাবেই পাখির চোখে দেখে নিলাম জেনেভা শহর।

জুরিখের পর সুইজারল্যান্ডের দ্বিতীয় বৃহত্তম জনবহুল শহর ‘জেনেভা’। এখানকার জনসংখ্যা প্রায় দুই লাখের মতো। কিন্তু ইউরোপের অন্যান্য দেশের মতোই পরিচ্ছন্ন, যানজটহীন, নিয়ম মেনে চলা মানুষের শহর এটা। শহরের এ প্রান্ত থেকে ও প্রান্ত পর্যন্ত বাস, ট্রাম, ট্রেনের চমৎকার যোগাযোগ। লেবানিজ এক রেস্টুরেন্টে দুপুরের খাবার খেলাম একদিন। বিশাল রুটির ওপর চিকেন কাবাব, ঝাল সবজি ও সালাদের পাহাড়। পার্সেল বেশ চলছে দেখলাম। সব রকম খাবার-দাবারই আছে। স্যান্ডউইচ বার্গারের পাশাপাশি থাই ফুডও বিক্রি হচ্ছে দেদার। জাতিসংঘ সদর দফতরে শেষ দুদিন কাটল খুব ব্যস্ততায়। স্বাস্থ্য ও পুষ্টি নিয়ে কয়েকটা সেমিনারে অংশ নিলাম। শেষের দিন ছিল হোয়াইট রিবন এলায়েন্সের ‘এ গ্লোবাল ডায়ালগ অন সিটিজেন—লেড অ্যাকাউন্টেবিলিটি ফর উইমেন, চিলড্রেন্স অ্যান্ড অ্যাডোলোসেন্ট’স হেলথ’ অনুষ্ঠান। বাংলাদেশের পক্ষ থেকে সাংবাদিক হিসেবে আমি, সিয়েরা লিওনের সিভিল সোসাইটি সদস্য জোয়ানা টমব কারবো এবং ইন্দোনেশিয়ার পক্ষ থেকে নার্স ইম্মা মুকরিমাতুন্নেসা নিজ নিজ দেশের মা ও শিশুস্বাস্থ্যের ওপর কিছু কিছু কথা বলি। দ্বিতীয় পর্বে ছিলেন ওয়ার্ল্ড হেলথ অর্গানাইজেশনের ভাইস প্রেসিডেন্ট ফ্লাভিয়া বাস্ট্রিওসহ জাম্বিয়া, নাইজেরিয়া, কানাডা ও বাংলাদেশের অতিরিক্ত স্বাস্থ্য সচিব ডাক্তার আবুল কালাম আজাদ। অনুষ্ঠানে সিদ্ধান্ত গ্রহণের প্রতিটি স্তরে নাগরিকদের অন্তর্ভুক্ত করার দাবি জানানো হয়। বলা হয়, যাদের জন্য উন্নয়ন পরিকল্পনা, তাদের কী চাওয়া তা অবশ্যই বিবেচনায় নিতে হবে। নাথিং এবাউট আস, উইথআউট আস। আমাদের ছাড়া আমাদের বিষয়ে কিছু নয়। পরদিন, মে মাসের ২৭ তারিখ জেনেভার বসন্তকে পেছনে ফেলে ফের ফিরে এলাম আমার বাংলাদেশের অতি চেনা, অতি আপন উজ্জ্বল গরম গ্রীষ্মের দিনে।

এই বিভাগের আরও খবর
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
সর্বশেষ খবর
বরিশালের উজিরপুরে বিএনপি কার্যালয়ে অগ্নিসংযোগ
বরিশালের উজিরপুরে বিএনপি কার্যালয়ে অগ্নিসংযোগ

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে জামায়াত প্রার্থীর প্রচারণার মোটরসাইকেলের ধাক্কায় নারী নিহত
সিরাজগঞ্জে জামায়াত প্রার্থীর প্রচারণার মোটরসাইকেলের ধাক্কায় নারী নিহত

৪৬ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

জনমনে বিভ্রান্তি তৈরির অপচেষ্টার বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেয়ার হুঁশিয়ারি ডিএমপি কমিশনারের
জনমনে বিভ্রান্তি তৈরির অপচেষ্টার বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেয়ার হুঁশিয়ারি ডিএমপি কমিশনারের

৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

১৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

বৃহস্পতিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
বৃহস্পতিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

১৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

আজকের নামাজের সময়সূচি, ১৩ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১৩ নভেম্বর ২০২৫

১৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ

২১ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

বাংলাদেশে এলেন প্রভাবশালী আলেম মুফতি ফজলুর রহমান
বাংলাদেশে এলেন প্রভাবশালী আলেম মুফতি ফজলুর রহমান

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

পল্লবীতে বাসে অগ্নিসংযোগ করল দুর্বৃত্তরা
পল্লবীতে বাসে অগ্নিসংযোগ করল দুর্বৃত্তরা

৩৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ নভেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই ট্রলারসহ ১৩ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি
দুই ট্রলারসহ ১৩ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জকসু'র চূড়ান্ত ভোটার তালিকা ছবিসহ প্রকাশ
জকসু'র চূড়ান্ত ভোটার তালিকা ছবিসহ প্রকাশ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পাকিস্তানে বোমা হামলা, আতঙ্কে ফিরছেন একাধিক লঙ্কান ক্রিকেটার
পাকিস্তানে বোমা হামলা, আতঙ্কে ফিরছেন একাধিক লঙ্কান ক্রিকেটার

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লিবিয়ায় নৌকাডুবিতে ৪২ জনের মৃত্যুর শঙ্কা
লিবিয়ায় নৌকাডুবিতে ৪২ জনের মৃত্যুর শঙ্কা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় কৃতি শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
বগুড়ায় কৃতি শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপিতে যোগ দিলেন জামায়াতের ১০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন জামায়াতের ১০ নেতাকর্মী

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভুল হলে দ্রুত আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাওয়া
ভুল হলে দ্রুত আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাওয়া

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জামায়াত ভাইয়ে ভাইয়ে বিরোধ সৃষ্টি করছে: টুকু
জামায়াত ভাইয়ে ভাইয়ে বিরোধ সৃষ্টি করছে: টুকু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লাঠি হাতে রাকসু নেতাদের মহড়া, ছাত্রলীগ দেখলেই গণধোলাইয়ের ঘোষণা
লাঠি হাতে রাকসু নেতাদের মহড়া, ছাত্রলীগ দেখলেই গণধোলাইয়ের ঘোষণা

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তেজগাঁওয়ে ট্রেনের পরিত্যক্ত বগিতে আগুন, হাতেনাতে আটক ২
তেজগাঁওয়ে ট্রেনের পরিত্যক্ত বগিতে আগুন, হাতেনাতে আটক ২

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নারায়ণগঞ্জে সিএনজিতে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
নারায়ণগঞ্জে সিএনজিতে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এবার এমসিকিউ পদ্ধতিতে হবে জবির ভর্তি পরীক্ষা
এবার এমসিকিউ পদ্ধতিতে হবে জবির ভর্তি পরীক্ষা

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঘানায় সেনা নিয়োগের বাছাইয়ে পদদলিত হয়ে নিহত ৬
ঘানায় সেনা নিয়োগের বাছাইয়ে পদদলিত হয়ে নিহত ৬

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু থেকে শেখ হাসিনার আজীবন সদস্যপদ বাতিল
ডাকসু থেকে শেখ হাসিনার আজীবন সদস্যপদ বাতিল

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফুটবল খেলতে গিয়ে মাঠেই ঢলে পড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
ফুটবল খেলতে গিয়ে মাঠেই ঢলে পড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সুন্দরবনের পর্যটন ব্যবসায়ীদের আল্টিমেটাম: শর্ত পূরণ না হলে কঠোর ব্যবস্থা
সুন্দরবনের পর্যটন ব্যবসায়ীদের আল্টিমেটাম: শর্ত পূরণ না হলে কঠোর ব্যবস্থা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জকসুর মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু বৃহস্পতিবার
জকসুর মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু বৃহস্পতিবার

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নাশকতা ঠেকাতে সোনারগাঁয়ে প্রস্তুত বিএনপি
নাশকতা ঠেকাতে সোনারগাঁয়ে প্রস্তুত বিএনপি

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
রমনা থানার সামনে হঠাৎ পুলিশের গাড়িতে আগুন
রমনা থানার সামনে হঠাৎ পুলিশের গাড়িতে আগুন

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যরাতে ঢাবির পাঁচ ভবনের ফটকে তালা দিল নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ
মধ্যরাতে ঢাবির পাঁচ ভবনের ফটকে তালা দিল নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উত্তরায় মাইক্রোবাসে আগুন
উত্তরায় মাইক্রোবাসে আগুন

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন পে স্কেল বাস্তবায়নের ফ্রেমওয়ার্ক তৈরি করবে সরকার: অর্থ উপদেষ্টা
নতুন পে স্কেল বাস্তবায়নের ফ্রেমওয়ার্ক তৈরি করবে সরকার: অর্থ উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী দেখলেই ব্রাশফায়ারের নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের
অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী দেখলেই ব্রাশফায়ারের নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের

২৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইসরায়েলি সেনাদের ভয়ংকর যৌন নিপীড়নের বর্ণনা দিল ফিলিস্তিনি নারী বন্দিরা
ইসরায়েলি সেনাদের ভয়ংকর যৌন নিপীড়নের বর্ণনা দিল ফিলিস্তিনি নারী বন্দিরা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃহস্পতিবার সারাদেশে দোকান ও শপিংমল খোলা থাকবে: মালিক সমিতি
বৃহস্পতিবার সারাদেশে দোকান ও শপিংমল খোলা থাকবে: মালিক সমিতি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার বাণিজ্যমেলা দুই আসরে, যেদিন থেকে শুরু
এবার বাণিজ্যমেলা দুই আসরে, যেদিন থেকে শুরু

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাতে মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি স্কুলকে লক্ষ্য করে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ
রাতে মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি স্কুলকে লক্ষ্য করে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ক্যারিবীয় সাগরে বিশাল যুদ্ধজাহাজবহর মোতায়েন করল যুক্তরাষ্ট্র
ক্যারিবীয় সাগরে বিশাল যুদ্ধজাহাজবহর মোতায়েন করল যুক্তরাষ্ট্র

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপির নবগঠিত ৪১ সদস্যের কমিটি থেকে ২৩ জনের পদত্যাগ
এনসিপির নবগঠিত ৪১ সদস্যের কমিটি থেকে ২৩ জনের পদত্যাগ

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘শিক্ষার্থীদের নিয়ে আজ ও আগামীকাল মাঠে থাকবে ডাকসু’
‘শিক্ষার্থীদের নিয়ে আজ ও আগামীকাল মাঠে থাকবে ডাকসু’

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!
নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!

২৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মোহাম্মদপুরে ককটেলসহ আওয়ামী লীগ নেতা আটক
মোহাম্মদপুরে ককটেলসহ আওয়ামী লীগ নেতা আটক

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতীয় দূতকে তলব, গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার কথা বলা অবিলম্বে বন্ধের আহ্বান
ভারতীয় দূতকে তলব, গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার কথা বলা অবিলম্বে বন্ধের আহ্বান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তরার ২১ পয়েন্টে যুবদল স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান
উত্তরার ২১ পয়েন্টে যুবদল স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দ্বাদশ সংসদের এমপিদের অখালাস ৩১টি গাড়ি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে হস্তান্তর
দ্বাদশ সংসদের এমপিদের অখালাস ৩১টি গাড়ি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে হস্তান্তর

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বৃহস্পতিবার জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
বৃহস্পতিবার জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে গেলেন সোহেল তাজ
যুক্তরাষ্ট্রে গেলেন সোহেল তাজ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে, বাড়ছে শীতের আমেজ
তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে, বাড়ছে শীতের আমেজ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বেড়েছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর
বেড়েছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গুগল ক্রোম ব্যবহারকারীদের জন্য সতর্কতা
গুগল ক্রোম ব্যবহারকারীদের জন্য সতর্কতা

২২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ময়মনসিংহে শ্বশুরবাড়িতে জামাতা-নাতি খুন
ময়মনসিংহে শ্বশুরবাড়িতে জামাতা-নাতি খুন

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেই গৃহবধূর বদনা–নাকফুল ফেরত দিলো এনজিও, বরখাস্ত ২
সেই গৃহবধূর বদনা–নাকফুল ফেরত দিলো এনজিও, বরখাস্ত ২

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তেজগাঁওয়ে ট্রেনের পরিত্যক্ত বগিতে আগুন, হাতেনাতে আটক ২
তেজগাঁওয়ে ট্রেনের পরিত্যক্ত বগিতে আগুন, হাতেনাতে আটক ২

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় রাজধানী ও আশপাশের জেলায় বিজিবি মোতায়েন
আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় রাজধানী ও আশপাশের জেলায় বিজিবি মোতায়েন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় হচ্ছে মার্কিন ঘাঁটি, যাচ্ছে হাজারো সেনা?
গাজায় হচ্ছে মার্কিন ঘাঁটি, যাচ্ছে হাজারো সেনা?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘রাজপথের সঙ্গীদের প্রতি আহ্বান, দয়া করে পরিস্থিতি ঘোলাটে করবেন না’
‘রাজপথের সঙ্গীদের প্রতি আহ্বান, দয়া করে পরিস্থিতি ঘোলাটে করবেন না’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্ডারওয়ার্ল্ড যে কারণে টালমাটাল
আন্ডারওয়ার্ল্ড যে কারণে টালমাটাল

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুন বোমা গুলিতে আতঙ্ক
আগুন বোমা গুলিতে আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সংঘাতের পথে রাজনীতি
সংঘাতের পথে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় নির্বাচন বানচালে নতুন ইস্যু গণভোট
জাতীয় নির্বাচন বানচালে নতুন ইস্যু গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়
নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অন্তর্বর্তী সরকার পে-স্কেলের শুধু ফ্রেমওয়ার্ক দেবে
অন্তর্বর্তী সরকার পে-স্কেলের শুধু ফ্রেমওয়ার্ক দেবে

পেছনের পৃষ্ঠা

ডাকাতের ছুরিকাঘাতে এসআই আহত
ডাকাতের ছুরিকাঘাতে এসআই আহত

দেশগ্রাম

১১ মাসে ১ লাখ ৩৭ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ
১১ মাসে ১ লাখ ৩৭ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশেও আছেন হকির কিংবদন্তি
বাংলাদেশেও আছেন হকির কিংবদন্তি

মাঠে ময়দানে

ভ্রাম্যমাণ দোকানে দখল সড়ক
ভ্রাম্যমাণ দোকানে দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

রপ্তানি বহুমুখীকরণ কাগজে কলমে
রপ্তানি বহুমুখীকরণ কাগজে কলমে

পেছনের পৃষ্ঠা

পূর্বাঞ্চলে রেলের জমি দখলের হিড়িক
পূর্বাঞ্চলে রেলের জমি দখলের হিড়িক

নগর জীবন

আমরা এখন নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইউনূস
আমরা এখন নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

একই দিন গণভোট হলে ৫ শতাংশও ভোট পড়বে না
একই দিন গণভোট হলে ৫ শতাংশও ভোট পড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ ছাড়াও কেউ সন্ত্রাস করতে পারে
আওয়ামী লীগ ছাড়াও কেউ সন্ত্রাস করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে-বিদেশে ছড়িয়ে আছে লুটের টাকা
দেশে-বিদেশে ছড়িয়ে আছে লুটের টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মামলার রায় কবে জানা যাবে আজ
শেখ হাসিনার মামলার রায় কবে জানা যাবে আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারির নির্বাচন ছাড়া অন্য কিছুতে জনগণের আগ্রহ নেই
ফেব্রুয়ারির নির্বাচন ছাড়া অন্য কিছুতে জনগণের আগ্রহ নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা

সম্পাদকীয়

ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য

সম্পাদকীয়

সাবেক বিচারপতিসহ তিনজনের জামিন
সাবেক বিচারপতিসহ তিনজনের জামিন

নগর জীবন

১২ বছর পর তোলা হলো জামায়াত কর্মীর লাশ
১২ বছর পর তোলা হলো জামায়াত কর্মীর লাশ

দেশগ্রাম

এক সেঞ্চুরি ও দুই শত রানের জুটি
এক সেঞ্চুরি ও দুই শত রানের জুটি

মাঠে ময়দানে

প্রয়োজনীয় সংশোধন আনা হবে
প্রয়োজনীয় সংশোধন আনা হবে

নগর জীবন

আইওএসএ সনদ হাতে বেসরকারি এয়ারলাইন ‘এয়ার অ্যাস্ট্রা’র কর্মকর্তারা
আইওএসএ সনদ হাতে বেসরকারি এয়ারলাইন ‘এয়ার অ্যাস্ট্রা’র কর্মকর্তারা

নগর জীবন

প্রিপেইড মিটার স্থাপনের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ
প্রিপেইড মিটার স্থাপনের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ

দেশগ্রাম

কিস্তি না পেয়ে নাকফুল, দুজন বরখাস্ত
কিস্তি না পেয়ে নাকফুল, দুজন বরখাস্ত

দেশগ্রাম