শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৭ অক্টোবর, ২০১৬ আপডেট:

জেনেভায় বসন্ত...

শাহ্‌নাজ মুন্নী
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
জেনেভায় বসন্ত...

আমার সাংবাদিকতা জীবনে এবার নিয়ে দ্বিতীয়বার জেনেভা যাওয়ার সুযোগ হলো। প্রথমবার গিয়েছিলাম ২০০৯ সালের নভেম্বরে, বরফ পড়া কনকনে ঠাণ্ডায়, মনে পড়ে সেবারই জীবনের প্রথম হোটেলের জানালা দিয়ে তুষার পড়া দেখে আপ্লুত হয়েছিলাম। এবার গেলাম ৭ বছর পর ২০১৬ সালের মে মাসে। ইন্টারনেটে দেখলাম জেনেভায় এখন বসন্ত চলছে, তাপমাত্রা ১৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

জেনেভায় আছেন, ইন্টারন্যাশনাল ফেডারেশন অব রেডক্রস অ্যান্ড রেডক্রিসেন্ট সোসাইটিজের সিনিয়র অফিসার বাংলাদেশের তাইফুর রহমান। শীতকাতুরে মানুষ আমি, তার কাছে জানতে চাইলাম, শীত কেমন? বেশি করে গরম কাপড় আনতে হবে? তিনি জানালেন, মডারেট শীত মানে মোটামুটি হাল্কা ঠাণ্ডা। আরামদায়ক তবে বৃষ্টির কবলে পড়তে পারি।

২০১৬ এর ২২ মে ভোর ৬টায় টার্কিশ এয়ারলাইন্সে আমাদের জেনেভা যাত্রা শুরু। আমার সঙ্গী ডা. ফারহানা আহমেদ। হোয়াইট রিবন এলায়েন্স নামে একটা সংগঠনের ন্যাশনাল কো-অর্ডিনেটর তিনি। এই এলায়েন্স বিশ্বজুড়ে মা ও শিশুমৃত্যু কমাতে কাজ করে। তার সঙ্গে মিলে আমিও এ বিষয়ে দেশের কয়েকটি জেলায় নারী ও শিশু স্বাস্থ্য বিষয়ে গণশুনানিতে অংশ নিই। জেনেভায় বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সম্মেলনে যাচ্ছি মূলত পৃথিবীর অন্যান্য দেশের মানুষের সঙ্গে সেই সব গণশুনানির অভিজ্ঞতা শেয়ার করতে।

৬ ঘণ্টা আকাশ ভ্রমণের পর গিয়ে নামলাম ইস্তাম্বুল এয়ারপোর্টে। এখানে প্রায় সাড়ে ৩ ঘণ্টা যাত্রাবিরতি শেষে আড়াই ঘণ্টা উড়ে জেনেভায়। ট্যাক্সি ধরে হোটেল ইন্টারন্যাশনাল টার্মিনালে পৌঁছলাম যখন—তখন ঘড়িতে সন্ধ্যা ৭টা হলেও বাইরে চমৎকার রোদ। পরে শুনলাম, এই সিজনে নাকি রাত ৯টা পর্যন্ত জেনেভায় এরকম রোদ অব্যাহত থাকে। হোটেলে একটু বিশ্রাম নিয়েই তাইফুর ভাইকে ফোন করি। হোটেলের কাছেই তার বাসা। হেঁটে আসতে দশ-পনেরো মিনিট লাগে। খানিক পরেই হাজির হলেন তিনি। বললেন, ‘কাছেই প্রবাসী বাংলাদেশিদের একটা অ্যাসোসিয়েশন আছে, ওরা একটা বাংলা পাঠশালা চালায়, যাবেন? ভালো লাগবে...’

কয়েকটা রাস্তা পেরোতেই চোখে পড়ল একটা ছোট্ট চত্বরে বাচ্চারা হৈহৈ করে বল খেলছে। বাংলাদেশি বাচ্চা-কাচ্চা। চত্বরটা পেরিয়ে একটা ছোট্ট হল, তার পেছনে কয়েকটা রুম। সেই রুমগুলোর একটাতেই বাংলা পাঠশালা।

জেনেভায় খুব বেশি বাংলাদেশি পরিবার নেই। আঙ্গুলে গোনা ৫০টির মতো বাংলাদেশি পরিবার বাস করে এখানে। এদের কেউ চাকরি করেন বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থায় আবার কেউ করেন ছোটখাটো ব্যবসা। এই পরিবারগুলোর শিশু ও তাদের বাবা-মায়েরা প্রতি শনি-রবিবারে একত্রিত হন শহরের মধ্যে এই বাংলা পাঠশালায়। এখানে শিশুরা খেলাধুলা করে, বাংলা শেখে, বাংলা গান গায়, বুকের মধ্যে ধারণ করে বাংলাদেশ। বাংলা পাঠশালার প্রতিষ্ঠাতা রিয়াজুল হক ফরহাদ, জেনেভা থাকেন ৪০ বছর। কাজ করতেন জাতিসংঘে। এখন অবসরে। বললেন, আমি তো সেই প্রথম থেকেই এখানে বিভিন্ন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান করতাম, ছেলেমেয়েদের বাংলা গান শেখাতাম, তো তখন দেখতাম কি ছেলেমেয়েরা বাংলা বলে ঠিকই কিন্তু গানের কথাগুলো ফ্রেঞ্চ বা ইংরেজি ভাষায় লেখে। তখন থেকেই আমার মাথায় ঘুরছিল বাচ্চাদের বাংলা শেখানোর কোনো ব্যবস্থা করা যায় কিনা। তো এখানে কমিউনিটি হলে আমি বাংলা শেখানোর জন্য একটা রুম চাইলাম। তখন কর্তৃপক্ষ বলল, কোনো একটা অ্যাসোসিয়েশনের পক্ষ থেকে চাইলে রুম দেওয়া সম্ভব, ব্যক্তিকে নয়। সে কারণেই আমরা একটা অ্যাসোসিয়েশন করলাম। পরে সেই অ্যাসোসিয়েশনের নামে সপ্তাহে দুদিন এই হলরুমটা বরাদ্দ করা হলো, শনি আর রবিবার বিকালে আমরা সবাই এখানে একত্রিত হই, গল্প-গুজব করি, খাই-দাই আর বাংলায় গান গাই, বাংলা চর্চা করি।

মাঝারি আকৃতির একটা রুম, তাতে কয়েকটা আলমারি আর চেয়ার-টেবিল রাখা আছে। বাচ্চাদের মায়েরা বাসা থেকে কেউ পিঠা, কেউ কাবাব বানিয়ে এনেছেন। সবাই তা ভাগাভাগি করে খাচ্ছেন। বানানো হচ্ছে চা। আড্ডা, হৈচৈ চলছে। বেশ একটা আনন্দদায়ক পরিবেশ। বাচ্চাদের সম্মিলিত কণ্ঠে ‘বুলবুল পাখি ময়না টিয়ে’ ‘বরষা এলো বরষা’ গানগুলো শুনলাম। ফরহাদ ভাই একনিষ্ঠ ভঙ্গিতে হারমোনিয়াম বাজালেন।

ফিরে যাওয়ার সময় তারা নিজেরাই রুমটা ঝাড়ু দিয়ে পরিষ্কার করলেন, এলোমেলো কাগজপত্র গুছিয়ে আলমারি রাখলেন। কারণ, আগামীকাল এই রুমটাই হয়তো অন্য কোনো অ্যাসোসিয়েশনের সদস্যরা ব্যবহার করবে। এখানে পিয়ন-টিয়নের বালাই নেই, নিজের কাজ নিজের হাতেই সারতে হয়। 

বাংলা স্কুল থেকে বাইরে বেরিয়েই দেখি চারপাশ অন্ধকার, বৃষ্টি হচ্ছে, আর প্রচণ্ড ঠাণ্ডা। আমার সঙ্গে তেমন শীতের কাপড় নেই, কাঁধে ফেলে রাখা পাতলা চাদরটাই ভালো করে শরীরে জড়িয়ে নিলাম। তাতেও কি শীত কমে? একদম দাঁত কপাটি লাগার মতো অবস্থা। মনে হচ্ছিল হেঁটে হোটেলে ফিরতে গেলে জমে বুঝি বরফ হয়ে যাব। শেষ পর্যন্ত ফরহাদ ভাইয়ের গাড়িতে হোটেলে ফিরলাম।  

জেনেভায় এবার যে পাঁচ দিন ছিলাম, তাতে আবহাওয়ার বিচিত্র ব্যবহার দেখলাম, দেখলাম রোদ, বৃষ্টি আর ঠাণ্ডা হাওয়ার দাপাদাপি। অনুভব করলাম, ওখানকার বসন্ত আমাদের শীতের চেয়েও ঠাণ্ডা।

সুইজারল্যান্ডের দক্ষিণাঞ্চলীয় শহর জেনেভাকে বলা হয় অপরূপ প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের দেশ। এখানে আছে ঘন নীল প্রশস্ত হ্রদ আর আল্পস পর্বতমালা। জেনেভা লেকের টলটলে পরিচ্ছন্ন জলে ভেসে বেড়ায় সাদা রাজহাঁস। এবার বেশ কয়েকবার লেকের পাশে ঘুরতে গেলাম। দেখলাম বিকাল হলেই বিভিন্ন বয়সের নারী-পুরুষ শিশুদের নিয়ে কিংবা একা লেকের পাড়ে হাঁটছে, দৌড়াচ্ছে, বসে আছে, ঘুরে বেড়াচ্ছে। লেকের মাঝখানে অবিরাম আকাশের দিকে পানি ছিটিয়ে যাচ্ছে একটি মনোরম ফোয়ারা। অনেক দূর থেকেই এই ফোয়ারা দর্শনার্থীদের দৃষ্টি আকর্ষণ করে। জেনেভা লেককে ইউরোপের সবচেয়ে বড় আলপাইন লেক বলা হয়ে থাকে। রোমানরা প্রথম এই লেকের পাড়ে বসতি গড়ে। জেনেভা শহরে ট্যুরিস্টদের আরেকটি আকর্ষণ ডিউক অব ব্রান্সউইকের সুদৃশ্য সমাধি। ১৮৭৯ সালে সিংহ মূর্তিতে ঘেরা নিও-গথিক স্টাইলের এই ঐতিহাসিক সমাধি স্তম্ভটি তৈরি করা হয়। এর স্থাপত্য ও ইতিহাস পর্যটকদের অন্যতম আকর্ষণ।

এবার জেনেভায় গিয়ে ওদের একটা সিটি ট্যুরের যাত্রী হলাম। মাত্র দেড় ঘণ্টায় ২৯ ইউরোর বিনিময়ে পুরো শহর ঘুরে দেখার একটা লিফলেট পেয়েছিলাম হোটেলের কাউন্টারেই। এক দুপুরে লেকের পাড় থেকে দুই পাশে খোলা একটা খেলনা ট্রেনের মতো বাহনে উঠে বসলাম আমি আর ফারহানা আপা। ট্রেনের যাত্রী আমরা দুজন। চালক চললেন দুজনকে নিয়েই, টেপরেকর্ডারে চলছে ইংরেজি ভাষায় ধারা বর্ণনা। ট্রেন আমাদের নিয়ে লেক পেরিয়ে চলল বোটানিক্যাল গার্ডেনের দিকে, সবুজ গাছপালা ঘেরা নির্জন পথ বেয়ে ঘুরে ঘুরে আবার ফিরলাম লেকের পারে। এবার দ্বিতীয় বাহন রেডি। এটি চারপাশ খোলা বাস। দর্শনার্থীও আছে কয়েকজন। এবার আমাদের লক্ষ্য জেনেভায় স্থাপিত বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংগঠনের অফিস দর্শন। বিশ্বব্যাপী কূটনীতি এবং আন্তর্জাতিক সম্পর্কের কেন্দ্রবিন্দু হচ্ছে জেনেভা। যে কারণে অনেকেই এটিকে গ্লোবাল সিটি বা বৈশ্বিক শহর বলে অভিহিত করেন। বিশেষ করে বিভিন্ন বিখ্যাত আন্তর্জাতিক সংগঠন, যেমন জাতিসংঘের বিভিন্ন সংস্থার কেন্দ্রীয় সদর দফতর এখানে অবস্থিত। এ ছাড়াও আন্তর্জাতিক সংগঠন রেডক্রসের সদর দফতরও এই নগরেই। জেনেভা শহরেই জাতিসংঘের মানবাধিকার সম্পর্কিত জেনেভা কনভেনশন স্বাক্ষরিত হয়েছিল, যা যুদ্ধকালীন অযোদ্ধা ও যুদ্ধবন্দীদের মানবাধিকার রক্ষার একটি সনদ হিসেবে বিবেচিত।

গাড়ি চলছিল সংস্থাগুলোর সামনের রাস্তা ধরে আর মাইকে ধারা বর্ণনা চলছিল কোনটা কী অফিস, কার কী কাজ এসব নিয়ে। আমাদের পরের গন্তব্য জেনেভার পুরনো শহর। এই শহরের বয়স প্রায় দুই হাজার বছর। এখানে দেখা গেল প্রাচীন স্থাপত্যের অসংখ্য নমুনা। এখানকার অসাধারণ স্থাপত্য পর্যটকদের জন্য অত্যন্ত আকর্ষণীয় স্থান। গাড়ি চলল ইউনিভার্সিটি অব জেনেভার সবুজ ক্যাম্পাস পেরিয়ে আরও সামনের দিকে। ইন্টারনেট জানাচ্ছে, ১৫৫৯ সালে এই বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। যার শিক্ষার্থী সংখ্যা সাড়ে ষোলো হাজারেরও বেশি। ট্যুরিস্ট বাস এক পাক ঘুরে আবার ফিরে এলো জেনেভা লেকের পারে। এভাবেই পাখির চোখে দেখে নিলাম জেনেভা শহর।

জুরিখের পর সুইজারল্যান্ডের দ্বিতীয় বৃহত্তম জনবহুল শহর ‘জেনেভা’। এখানকার জনসংখ্যা প্রায় দুই লাখের মতো। কিন্তু ইউরোপের অন্যান্য দেশের মতোই পরিচ্ছন্ন, যানজটহীন, নিয়ম মেনে চলা মানুষের শহর এটা। শহরের এ প্রান্ত থেকে ও প্রান্ত পর্যন্ত বাস, ট্রাম, ট্রেনের চমৎকার যোগাযোগ। লেবানিজ এক রেস্টুরেন্টে দুপুরের খাবার খেলাম একদিন। বিশাল রুটির ওপর চিকেন কাবাব, ঝাল সবজি ও সালাদের পাহাড়। পার্সেল বেশ চলছে দেখলাম। সব রকম খাবার-দাবারই আছে। স্যান্ডউইচ বার্গারের পাশাপাশি থাই ফুডও বিক্রি হচ্ছে দেদার। জাতিসংঘ সদর দফতরে শেষ দুদিন কাটল খুব ব্যস্ততায়। স্বাস্থ্য ও পুষ্টি নিয়ে কয়েকটা সেমিনারে অংশ নিলাম। শেষের দিন ছিল হোয়াইট রিবন এলায়েন্সের ‘এ গ্লোবাল ডায়ালগ অন সিটিজেন—লেড অ্যাকাউন্টেবিলিটি ফর উইমেন, চিলড্রেন্স অ্যান্ড অ্যাডোলোসেন্ট’স হেলথ’ অনুষ্ঠান। বাংলাদেশের পক্ষ থেকে সাংবাদিক হিসেবে আমি, সিয়েরা লিওনের সিভিল সোসাইটি সদস্য জোয়ানা টমব কারবো এবং ইন্দোনেশিয়ার পক্ষ থেকে নার্স ইম্মা মুকরিমাতুন্নেসা নিজ নিজ দেশের মা ও শিশুস্বাস্থ্যের ওপর কিছু কিছু কথা বলি। দ্বিতীয় পর্বে ছিলেন ওয়ার্ল্ড হেলথ অর্গানাইজেশনের ভাইস প্রেসিডেন্ট ফ্লাভিয়া বাস্ট্রিওসহ জাম্বিয়া, নাইজেরিয়া, কানাডা ও বাংলাদেশের অতিরিক্ত স্বাস্থ্য সচিব ডাক্তার আবুল কালাম আজাদ। অনুষ্ঠানে সিদ্ধান্ত গ্রহণের প্রতিটি স্তরে নাগরিকদের অন্তর্ভুক্ত করার দাবি জানানো হয়। বলা হয়, যাদের জন্য উন্নয়ন পরিকল্পনা, তাদের কী চাওয়া তা অবশ্যই বিবেচনায় নিতে হবে। নাথিং এবাউট আস, উইথআউট আস। আমাদের ছাড়া আমাদের বিষয়ে কিছু নয়। পরদিন, মে মাসের ২৭ তারিখ জেনেভার বসন্তকে পেছনে ফেলে ফের ফিরে এলাম আমার বাংলাদেশের অতি চেনা, অতি আপন উজ্জ্বল গরম গ্রীষ্মের দিনে।

এই বিভাগের আরও খবর
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
সর্বশেষ খবর
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম মরক্কান হিসেবে আফ্রিকার বর্ষসেরা হাকিমি
প্রথম মরক্কান হিসেবে আফ্রিকার বর্ষসেরা হাকিমি

১৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে র‍্যাঙ্কিংয়ে তিন ধাপ এগুলো বাংলাদেশে
ভারতকে হারিয়ে র‍্যাঙ্কিংয়ে তিন ধাপ এগুলো বাংলাদেশে

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ ঢাকায় আসছেন কমনওয়েলথ মহাসচিব
আজ ঢাকায় আসছেন কমনওয়েলথ মহাসচিব

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা

৩১ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

সংকটে আস্থা সশস্ত্র বাহিনীতেই
সংকটে আস্থা সশস্ত্র বাহিনীতেই

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন

৪৫ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

আজ ঢাকার কোথায় কোন কর্মসূচি?
আজ ঢাকার কোথায় কোন কর্মসূচি?

৫১ মিনিট আগে | নগর জীবন

পল্লবীতে দুর্বৃত্তদের ছোড়া ককটেল বিস্ফোরণে এএসআই আহত
পল্লবীতে দুর্বৃত্তদের ছোড়া ককটেল বিস্ফোরণে এএসআই আহত

৫৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বেটিং সংস্থার সঙ্গে জড়িত থাকায় ধারাভাষ্যকারের চাকরি হারালেন ম্যাকগ্রা
বেটিং সংস্থার সঙ্গে জড়িত থাকায় ধারাভাষ্যকারের চাকরি হারালেন ম্যাকগ্রা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের ম্যাচসহ টিভিতে আজকের খেলা
বাংলাদেশের ম্যাচসহ টিভিতে আজকের খেলা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ
আজ রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হেরেও সেমিফাইনালে বাংলাদেশ
হেরেও সেমিফাইনালে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’
‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা
ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ
রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত
রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা
দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

২২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

২০ ঘণ্টা আগে | টক শো

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল

পেছনের পৃষ্ঠা