শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৭ অক্টোবর, ২০১৬ আপডেট:

জেনেভায় বসন্ত...

শাহ্‌নাজ মুন্নী
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
জেনেভায় বসন্ত...

আমার সাংবাদিকতা জীবনে এবার নিয়ে দ্বিতীয়বার জেনেভা যাওয়ার সুযোগ হলো। প্রথমবার গিয়েছিলাম ২০০৯ সালের নভেম্বরে, বরফ পড়া কনকনে ঠাণ্ডায়, মনে পড়ে সেবারই জীবনের প্রথম হোটেলের জানালা দিয়ে তুষার পড়া দেখে আপ্লুত হয়েছিলাম। এবার গেলাম ৭ বছর পর ২০১৬ সালের মে মাসে। ইন্টারনেটে দেখলাম জেনেভায় এখন বসন্ত চলছে, তাপমাত্রা ১৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

জেনেভায় আছেন, ইন্টারন্যাশনাল ফেডারেশন অব রেডক্রস অ্যান্ড রেডক্রিসেন্ট সোসাইটিজের সিনিয়র অফিসার বাংলাদেশের তাইফুর রহমান। শীতকাতুরে মানুষ আমি, তার কাছে জানতে চাইলাম, শীত কেমন? বেশি করে গরম কাপড় আনতে হবে? তিনি জানালেন, মডারেট শীত মানে মোটামুটি হাল্কা ঠাণ্ডা। আরামদায়ক তবে বৃষ্টির কবলে পড়তে পারি।

২০১৬ এর ২২ মে ভোর ৬টায় টার্কিশ এয়ারলাইন্সে আমাদের জেনেভা যাত্রা শুরু। আমার সঙ্গী ডা. ফারহানা আহমেদ। হোয়াইট রিবন এলায়েন্স নামে একটা সংগঠনের ন্যাশনাল কো-অর্ডিনেটর তিনি। এই এলায়েন্স বিশ্বজুড়ে মা ও শিশুমৃত্যু কমাতে কাজ করে। তার সঙ্গে মিলে আমিও এ বিষয়ে দেশের কয়েকটি জেলায় নারী ও শিশু স্বাস্থ্য বিষয়ে গণশুনানিতে অংশ নিই। জেনেভায় বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সম্মেলনে যাচ্ছি মূলত পৃথিবীর অন্যান্য দেশের মানুষের সঙ্গে সেই সব গণশুনানির অভিজ্ঞতা শেয়ার করতে।

৬ ঘণ্টা আকাশ ভ্রমণের পর গিয়ে নামলাম ইস্তাম্বুল এয়ারপোর্টে। এখানে প্রায় সাড়ে ৩ ঘণ্টা যাত্রাবিরতি শেষে আড়াই ঘণ্টা উড়ে জেনেভায়। ট্যাক্সি ধরে হোটেল ইন্টারন্যাশনাল টার্মিনালে পৌঁছলাম যখন—তখন ঘড়িতে সন্ধ্যা ৭টা হলেও বাইরে চমৎকার রোদ। পরে শুনলাম, এই সিজনে নাকি রাত ৯টা পর্যন্ত জেনেভায় এরকম রোদ অব্যাহত থাকে। হোটেলে একটু বিশ্রাম নিয়েই তাইফুর ভাইকে ফোন করি। হোটেলের কাছেই তার বাসা। হেঁটে আসতে দশ-পনেরো মিনিট লাগে। খানিক পরেই হাজির হলেন তিনি। বললেন, ‘কাছেই প্রবাসী বাংলাদেশিদের একটা অ্যাসোসিয়েশন আছে, ওরা একটা বাংলা পাঠশালা চালায়, যাবেন? ভালো লাগবে...’

কয়েকটা রাস্তা পেরোতেই চোখে পড়ল একটা ছোট্ট চত্বরে বাচ্চারা হৈহৈ করে বল খেলছে। বাংলাদেশি বাচ্চা-কাচ্চা। চত্বরটা পেরিয়ে একটা ছোট্ট হল, তার পেছনে কয়েকটা রুম। সেই রুমগুলোর একটাতেই বাংলা পাঠশালা।

জেনেভায় খুব বেশি বাংলাদেশি পরিবার নেই। আঙ্গুলে গোনা ৫০টির মতো বাংলাদেশি পরিবার বাস করে এখানে। এদের কেউ চাকরি করেন বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থায় আবার কেউ করেন ছোটখাটো ব্যবসা। এই পরিবারগুলোর শিশু ও তাদের বাবা-মায়েরা প্রতি শনি-রবিবারে একত্রিত হন শহরের মধ্যে এই বাংলা পাঠশালায়। এখানে শিশুরা খেলাধুলা করে, বাংলা শেখে, বাংলা গান গায়, বুকের মধ্যে ধারণ করে বাংলাদেশ। বাংলা পাঠশালার প্রতিষ্ঠাতা রিয়াজুল হক ফরহাদ, জেনেভা থাকেন ৪০ বছর। কাজ করতেন জাতিসংঘে। এখন অবসরে। বললেন, আমি তো সেই প্রথম থেকেই এখানে বিভিন্ন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান করতাম, ছেলেমেয়েদের বাংলা গান শেখাতাম, তো তখন দেখতাম কি ছেলেমেয়েরা বাংলা বলে ঠিকই কিন্তু গানের কথাগুলো ফ্রেঞ্চ বা ইংরেজি ভাষায় লেখে। তখন থেকেই আমার মাথায় ঘুরছিল বাচ্চাদের বাংলা শেখানোর কোনো ব্যবস্থা করা যায় কিনা। তো এখানে কমিউনিটি হলে আমি বাংলা শেখানোর জন্য একটা রুম চাইলাম। তখন কর্তৃপক্ষ বলল, কোনো একটা অ্যাসোসিয়েশনের পক্ষ থেকে চাইলে রুম দেওয়া সম্ভব, ব্যক্তিকে নয়। সে কারণেই আমরা একটা অ্যাসোসিয়েশন করলাম। পরে সেই অ্যাসোসিয়েশনের নামে সপ্তাহে দুদিন এই হলরুমটা বরাদ্দ করা হলো, শনি আর রবিবার বিকালে আমরা সবাই এখানে একত্রিত হই, গল্প-গুজব করি, খাই-দাই আর বাংলায় গান গাই, বাংলা চর্চা করি।

মাঝারি আকৃতির একটা রুম, তাতে কয়েকটা আলমারি আর চেয়ার-টেবিল রাখা আছে। বাচ্চাদের মায়েরা বাসা থেকে কেউ পিঠা, কেউ কাবাব বানিয়ে এনেছেন। সবাই তা ভাগাভাগি করে খাচ্ছেন। বানানো হচ্ছে চা। আড্ডা, হৈচৈ চলছে। বেশ একটা আনন্দদায়ক পরিবেশ। বাচ্চাদের সম্মিলিত কণ্ঠে ‘বুলবুল পাখি ময়না টিয়ে’ ‘বরষা এলো বরষা’ গানগুলো শুনলাম। ফরহাদ ভাই একনিষ্ঠ ভঙ্গিতে হারমোনিয়াম বাজালেন।

ফিরে যাওয়ার সময় তারা নিজেরাই রুমটা ঝাড়ু দিয়ে পরিষ্কার করলেন, এলোমেলো কাগজপত্র গুছিয়ে আলমারি রাখলেন। কারণ, আগামীকাল এই রুমটাই হয়তো অন্য কোনো অ্যাসোসিয়েশনের সদস্যরা ব্যবহার করবে। এখানে পিয়ন-টিয়নের বালাই নেই, নিজের কাজ নিজের হাতেই সারতে হয়। 

বাংলা স্কুল থেকে বাইরে বেরিয়েই দেখি চারপাশ অন্ধকার, বৃষ্টি হচ্ছে, আর প্রচণ্ড ঠাণ্ডা। আমার সঙ্গে তেমন শীতের কাপড় নেই, কাঁধে ফেলে রাখা পাতলা চাদরটাই ভালো করে শরীরে জড়িয়ে নিলাম। তাতেও কি শীত কমে? একদম দাঁত কপাটি লাগার মতো অবস্থা। মনে হচ্ছিল হেঁটে হোটেলে ফিরতে গেলে জমে বুঝি বরফ হয়ে যাব। শেষ পর্যন্ত ফরহাদ ভাইয়ের গাড়িতে হোটেলে ফিরলাম।  

জেনেভায় এবার যে পাঁচ দিন ছিলাম, তাতে আবহাওয়ার বিচিত্র ব্যবহার দেখলাম, দেখলাম রোদ, বৃষ্টি আর ঠাণ্ডা হাওয়ার দাপাদাপি। অনুভব করলাম, ওখানকার বসন্ত আমাদের শীতের চেয়েও ঠাণ্ডা।

সুইজারল্যান্ডের দক্ষিণাঞ্চলীয় শহর জেনেভাকে বলা হয় অপরূপ প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের দেশ। এখানে আছে ঘন নীল প্রশস্ত হ্রদ আর আল্পস পর্বতমালা। জেনেভা লেকের টলটলে পরিচ্ছন্ন জলে ভেসে বেড়ায় সাদা রাজহাঁস। এবার বেশ কয়েকবার লেকের পাশে ঘুরতে গেলাম। দেখলাম বিকাল হলেই বিভিন্ন বয়সের নারী-পুরুষ শিশুদের নিয়ে কিংবা একা লেকের পাড়ে হাঁটছে, দৌড়াচ্ছে, বসে আছে, ঘুরে বেড়াচ্ছে। লেকের মাঝখানে অবিরাম আকাশের দিকে পানি ছিটিয়ে যাচ্ছে একটি মনোরম ফোয়ারা। অনেক দূর থেকেই এই ফোয়ারা দর্শনার্থীদের দৃষ্টি আকর্ষণ করে। জেনেভা লেককে ইউরোপের সবচেয়ে বড় আলপাইন লেক বলা হয়ে থাকে। রোমানরা প্রথম এই লেকের পাড়ে বসতি গড়ে। জেনেভা শহরে ট্যুরিস্টদের আরেকটি আকর্ষণ ডিউক অব ব্রান্সউইকের সুদৃশ্য সমাধি। ১৮৭৯ সালে সিংহ মূর্তিতে ঘেরা নিও-গথিক স্টাইলের এই ঐতিহাসিক সমাধি স্তম্ভটি তৈরি করা হয়। এর স্থাপত্য ও ইতিহাস পর্যটকদের অন্যতম আকর্ষণ।

এবার জেনেভায় গিয়ে ওদের একটা সিটি ট্যুরের যাত্রী হলাম। মাত্র দেড় ঘণ্টায় ২৯ ইউরোর বিনিময়ে পুরো শহর ঘুরে দেখার একটা লিফলেট পেয়েছিলাম হোটেলের কাউন্টারেই। এক দুপুরে লেকের পাড় থেকে দুই পাশে খোলা একটা খেলনা ট্রেনের মতো বাহনে উঠে বসলাম আমি আর ফারহানা আপা। ট্রেনের যাত্রী আমরা দুজন। চালক চললেন দুজনকে নিয়েই, টেপরেকর্ডারে চলছে ইংরেজি ভাষায় ধারা বর্ণনা। ট্রেন আমাদের নিয়ে লেক পেরিয়ে চলল বোটানিক্যাল গার্ডেনের দিকে, সবুজ গাছপালা ঘেরা নির্জন পথ বেয়ে ঘুরে ঘুরে আবার ফিরলাম লেকের পারে। এবার দ্বিতীয় বাহন রেডি। এটি চারপাশ খোলা বাস। দর্শনার্থীও আছে কয়েকজন। এবার আমাদের লক্ষ্য জেনেভায় স্থাপিত বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংগঠনের অফিস দর্শন। বিশ্বব্যাপী কূটনীতি এবং আন্তর্জাতিক সম্পর্কের কেন্দ্রবিন্দু হচ্ছে জেনেভা। যে কারণে অনেকেই এটিকে গ্লোবাল সিটি বা বৈশ্বিক শহর বলে অভিহিত করেন। বিশেষ করে বিভিন্ন বিখ্যাত আন্তর্জাতিক সংগঠন, যেমন জাতিসংঘের বিভিন্ন সংস্থার কেন্দ্রীয় সদর দফতর এখানে অবস্থিত। এ ছাড়াও আন্তর্জাতিক সংগঠন রেডক্রসের সদর দফতরও এই নগরেই। জেনেভা শহরেই জাতিসংঘের মানবাধিকার সম্পর্কিত জেনেভা কনভেনশন স্বাক্ষরিত হয়েছিল, যা যুদ্ধকালীন অযোদ্ধা ও যুদ্ধবন্দীদের মানবাধিকার রক্ষার একটি সনদ হিসেবে বিবেচিত।

গাড়ি চলছিল সংস্থাগুলোর সামনের রাস্তা ধরে আর মাইকে ধারা বর্ণনা চলছিল কোনটা কী অফিস, কার কী কাজ এসব নিয়ে। আমাদের পরের গন্তব্য জেনেভার পুরনো শহর। এই শহরের বয়স প্রায় দুই হাজার বছর। এখানে দেখা গেল প্রাচীন স্থাপত্যের অসংখ্য নমুনা। এখানকার অসাধারণ স্থাপত্য পর্যটকদের জন্য অত্যন্ত আকর্ষণীয় স্থান। গাড়ি চলল ইউনিভার্সিটি অব জেনেভার সবুজ ক্যাম্পাস পেরিয়ে আরও সামনের দিকে। ইন্টারনেট জানাচ্ছে, ১৫৫৯ সালে এই বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। যার শিক্ষার্থী সংখ্যা সাড়ে ষোলো হাজারেরও বেশি। ট্যুরিস্ট বাস এক পাক ঘুরে আবার ফিরে এলো জেনেভা লেকের পারে। এভাবেই পাখির চোখে দেখে নিলাম জেনেভা শহর।

জুরিখের পর সুইজারল্যান্ডের দ্বিতীয় বৃহত্তম জনবহুল শহর ‘জেনেভা’। এখানকার জনসংখ্যা প্রায় দুই লাখের মতো। কিন্তু ইউরোপের অন্যান্য দেশের মতোই পরিচ্ছন্ন, যানজটহীন, নিয়ম মেনে চলা মানুষের শহর এটা। শহরের এ প্রান্ত থেকে ও প্রান্ত পর্যন্ত বাস, ট্রাম, ট্রেনের চমৎকার যোগাযোগ। লেবানিজ এক রেস্টুরেন্টে দুপুরের খাবার খেলাম একদিন। বিশাল রুটির ওপর চিকেন কাবাব, ঝাল সবজি ও সালাদের পাহাড়। পার্সেল বেশ চলছে দেখলাম। সব রকম খাবার-দাবারই আছে। স্যান্ডউইচ বার্গারের পাশাপাশি থাই ফুডও বিক্রি হচ্ছে দেদার। জাতিসংঘ সদর দফতরে শেষ দুদিন কাটল খুব ব্যস্ততায়। স্বাস্থ্য ও পুষ্টি নিয়ে কয়েকটা সেমিনারে অংশ নিলাম। শেষের দিন ছিল হোয়াইট রিবন এলায়েন্সের ‘এ গ্লোবাল ডায়ালগ অন সিটিজেন—লেড অ্যাকাউন্টেবিলিটি ফর উইমেন, চিলড্রেন্স অ্যান্ড অ্যাডোলোসেন্ট’স হেলথ’ অনুষ্ঠান। বাংলাদেশের পক্ষ থেকে সাংবাদিক হিসেবে আমি, সিয়েরা লিওনের সিভিল সোসাইটি সদস্য জোয়ানা টমব কারবো এবং ইন্দোনেশিয়ার পক্ষ থেকে নার্স ইম্মা মুকরিমাতুন্নেসা নিজ নিজ দেশের মা ও শিশুস্বাস্থ্যের ওপর কিছু কিছু কথা বলি। দ্বিতীয় পর্বে ছিলেন ওয়ার্ল্ড হেলথ অর্গানাইজেশনের ভাইস প্রেসিডেন্ট ফ্লাভিয়া বাস্ট্রিওসহ জাম্বিয়া, নাইজেরিয়া, কানাডা ও বাংলাদেশের অতিরিক্ত স্বাস্থ্য সচিব ডাক্তার আবুল কালাম আজাদ। অনুষ্ঠানে সিদ্ধান্ত গ্রহণের প্রতিটি স্তরে নাগরিকদের অন্তর্ভুক্ত করার দাবি জানানো হয়। বলা হয়, যাদের জন্য উন্নয়ন পরিকল্পনা, তাদের কী চাওয়া তা অবশ্যই বিবেচনায় নিতে হবে। নাথিং এবাউট আস, উইথআউট আস। আমাদের ছাড়া আমাদের বিষয়ে কিছু নয়। পরদিন, মে মাসের ২৭ তারিখ জেনেভার বসন্তকে পেছনে ফেলে ফের ফিরে এলাম আমার বাংলাদেশের অতি চেনা, অতি আপন উজ্জ্বল গরম গ্রীষ্মের দিনে।

এই বিভাগের আরও খবর
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
সর্বশেষ খবর
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা
শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা
শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা

১ ঘণ্টা আগে | অন্যান্য

শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম
শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার
উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস
চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ
অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড
চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে
নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭
সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’
‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের
১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা
জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১
সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২
রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ
জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ
সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল
রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল
নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল
রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স
আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা
উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে
কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে
বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে
কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান
যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা
ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস
সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে
রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক
স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ
হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম
শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া
ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান
সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু
বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা
ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা
ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা

১৮ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের
বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম
সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল
গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র
গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ
মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে
ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০
গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী
চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন
চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের
বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা
এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান
বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক
গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক
কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক

পেছনের পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!
কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!

শনিবারের সকাল

অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের
অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী
এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত
বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন
জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী
আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী

শোবিজ

জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে
জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না
নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না

মাঠে ময়দানে

ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ
ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ

মাঠে ময়দানে

ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক
ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ
যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ
সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’
বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’

শোবিজ

পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ
পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল
গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে
ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন
পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন

শোবিজ

নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ
নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ

শনিবারের সকাল

মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা
মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

শান্তির নীড় মাটির ঘর
শান্তির নীড় মাটির ঘর

পেছনের পৃষ্ঠা

১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার
১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার

মাঠে ময়দানে

কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার
কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার

নগর জীবন

অবসর শেষে মৎস্য খামার
অবসর শেষে মৎস্য খামার

শনিবারের সকাল

হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই
হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

পেছনের পৃষ্ঠা