শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৭ অক্টোবর, ২০১৬ আপডেট:

জেনেভায় বসন্ত...

শাহ্‌নাজ মুন্নী
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
জেনেভায় বসন্ত...

আমার সাংবাদিকতা জীবনে এবার নিয়ে দ্বিতীয়বার জেনেভা যাওয়ার সুযোগ হলো। প্রথমবার গিয়েছিলাম ২০০৯ সালের নভেম্বরে, বরফ পড়া কনকনে ঠাণ্ডায়, মনে পড়ে সেবারই জীবনের প্রথম হোটেলের জানালা দিয়ে তুষার পড়া দেখে আপ্লুত হয়েছিলাম। এবার গেলাম ৭ বছর পর ২০১৬ সালের মে মাসে। ইন্টারনেটে দেখলাম জেনেভায় এখন বসন্ত চলছে, তাপমাত্রা ১৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

জেনেভায় আছেন, ইন্টারন্যাশনাল ফেডারেশন অব রেডক্রস অ্যান্ড রেডক্রিসেন্ট সোসাইটিজের সিনিয়র অফিসার বাংলাদেশের তাইফুর রহমান। শীতকাতুরে মানুষ আমি, তার কাছে জানতে চাইলাম, শীত কেমন? বেশি করে গরম কাপড় আনতে হবে? তিনি জানালেন, মডারেট শীত মানে মোটামুটি হাল্কা ঠাণ্ডা। আরামদায়ক তবে বৃষ্টির কবলে পড়তে পারি।

২০১৬ এর ২২ মে ভোর ৬টায় টার্কিশ এয়ারলাইন্সে আমাদের জেনেভা যাত্রা শুরু। আমার সঙ্গী ডা. ফারহানা আহমেদ। হোয়াইট রিবন এলায়েন্স নামে একটা সংগঠনের ন্যাশনাল কো-অর্ডিনেটর তিনি। এই এলায়েন্স বিশ্বজুড়ে মা ও শিশুমৃত্যু কমাতে কাজ করে। তার সঙ্গে মিলে আমিও এ বিষয়ে দেশের কয়েকটি জেলায় নারী ও শিশু স্বাস্থ্য বিষয়ে গণশুনানিতে অংশ নিই। জেনেভায় বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সম্মেলনে যাচ্ছি মূলত পৃথিবীর অন্যান্য দেশের মানুষের সঙ্গে সেই সব গণশুনানির অভিজ্ঞতা শেয়ার করতে।

৬ ঘণ্টা আকাশ ভ্রমণের পর গিয়ে নামলাম ইস্তাম্বুল এয়ারপোর্টে। এখানে প্রায় সাড়ে ৩ ঘণ্টা যাত্রাবিরতি শেষে আড়াই ঘণ্টা উড়ে জেনেভায়। ট্যাক্সি ধরে হোটেল ইন্টারন্যাশনাল টার্মিনালে পৌঁছলাম যখন—তখন ঘড়িতে সন্ধ্যা ৭টা হলেও বাইরে চমৎকার রোদ। পরে শুনলাম, এই সিজনে নাকি রাত ৯টা পর্যন্ত জেনেভায় এরকম রোদ অব্যাহত থাকে। হোটেলে একটু বিশ্রাম নিয়েই তাইফুর ভাইকে ফোন করি। হোটেলের কাছেই তার বাসা। হেঁটে আসতে দশ-পনেরো মিনিট লাগে। খানিক পরেই হাজির হলেন তিনি। বললেন, ‘কাছেই প্রবাসী বাংলাদেশিদের একটা অ্যাসোসিয়েশন আছে, ওরা একটা বাংলা পাঠশালা চালায়, যাবেন? ভালো লাগবে...’

কয়েকটা রাস্তা পেরোতেই চোখে পড়ল একটা ছোট্ট চত্বরে বাচ্চারা হৈহৈ করে বল খেলছে। বাংলাদেশি বাচ্চা-কাচ্চা। চত্বরটা পেরিয়ে একটা ছোট্ট হল, তার পেছনে কয়েকটা রুম। সেই রুমগুলোর একটাতেই বাংলা পাঠশালা।

জেনেভায় খুব বেশি বাংলাদেশি পরিবার নেই। আঙ্গুলে গোনা ৫০টির মতো বাংলাদেশি পরিবার বাস করে এখানে। এদের কেউ চাকরি করেন বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থায় আবার কেউ করেন ছোটখাটো ব্যবসা। এই পরিবারগুলোর শিশু ও তাদের বাবা-মায়েরা প্রতি শনি-রবিবারে একত্রিত হন শহরের মধ্যে এই বাংলা পাঠশালায়। এখানে শিশুরা খেলাধুলা করে, বাংলা শেখে, বাংলা গান গায়, বুকের মধ্যে ধারণ করে বাংলাদেশ। বাংলা পাঠশালার প্রতিষ্ঠাতা রিয়াজুল হক ফরহাদ, জেনেভা থাকেন ৪০ বছর। কাজ করতেন জাতিসংঘে। এখন অবসরে। বললেন, আমি তো সেই প্রথম থেকেই এখানে বিভিন্ন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান করতাম, ছেলেমেয়েদের বাংলা গান শেখাতাম, তো তখন দেখতাম কি ছেলেমেয়েরা বাংলা বলে ঠিকই কিন্তু গানের কথাগুলো ফ্রেঞ্চ বা ইংরেজি ভাষায় লেখে। তখন থেকেই আমার মাথায় ঘুরছিল বাচ্চাদের বাংলা শেখানোর কোনো ব্যবস্থা করা যায় কিনা। তো এখানে কমিউনিটি হলে আমি বাংলা শেখানোর জন্য একটা রুম চাইলাম। তখন কর্তৃপক্ষ বলল, কোনো একটা অ্যাসোসিয়েশনের পক্ষ থেকে চাইলে রুম দেওয়া সম্ভব, ব্যক্তিকে নয়। সে কারণেই আমরা একটা অ্যাসোসিয়েশন করলাম। পরে সেই অ্যাসোসিয়েশনের নামে সপ্তাহে দুদিন এই হলরুমটা বরাদ্দ করা হলো, শনি আর রবিবার বিকালে আমরা সবাই এখানে একত্রিত হই, গল্প-গুজব করি, খাই-দাই আর বাংলায় গান গাই, বাংলা চর্চা করি।

মাঝারি আকৃতির একটা রুম, তাতে কয়েকটা আলমারি আর চেয়ার-টেবিল রাখা আছে। বাচ্চাদের মায়েরা বাসা থেকে কেউ পিঠা, কেউ কাবাব বানিয়ে এনেছেন। সবাই তা ভাগাভাগি করে খাচ্ছেন। বানানো হচ্ছে চা। আড্ডা, হৈচৈ চলছে। বেশ একটা আনন্দদায়ক পরিবেশ। বাচ্চাদের সম্মিলিত কণ্ঠে ‘বুলবুল পাখি ময়না টিয়ে’ ‘বরষা এলো বরষা’ গানগুলো শুনলাম। ফরহাদ ভাই একনিষ্ঠ ভঙ্গিতে হারমোনিয়াম বাজালেন।

ফিরে যাওয়ার সময় তারা নিজেরাই রুমটা ঝাড়ু দিয়ে পরিষ্কার করলেন, এলোমেলো কাগজপত্র গুছিয়ে আলমারি রাখলেন। কারণ, আগামীকাল এই রুমটাই হয়তো অন্য কোনো অ্যাসোসিয়েশনের সদস্যরা ব্যবহার করবে। এখানে পিয়ন-টিয়নের বালাই নেই, নিজের কাজ নিজের হাতেই সারতে হয়। 

বাংলা স্কুল থেকে বাইরে বেরিয়েই দেখি চারপাশ অন্ধকার, বৃষ্টি হচ্ছে, আর প্রচণ্ড ঠাণ্ডা। আমার সঙ্গে তেমন শীতের কাপড় নেই, কাঁধে ফেলে রাখা পাতলা চাদরটাই ভালো করে শরীরে জড়িয়ে নিলাম। তাতেও কি শীত কমে? একদম দাঁত কপাটি লাগার মতো অবস্থা। মনে হচ্ছিল হেঁটে হোটেলে ফিরতে গেলে জমে বুঝি বরফ হয়ে যাব। শেষ পর্যন্ত ফরহাদ ভাইয়ের গাড়িতে হোটেলে ফিরলাম।  

জেনেভায় এবার যে পাঁচ দিন ছিলাম, তাতে আবহাওয়ার বিচিত্র ব্যবহার দেখলাম, দেখলাম রোদ, বৃষ্টি আর ঠাণ্ডা হাওয়ার দাপাদাপি। অনুভব করলাম, ওখানকার বসন্ত আমাদের শীতের চেয়েও ঠাণ্ডা।

সুইজারল্যান্ডের দক্ষিণাঞ্চলীয় শহর জেনেভাকে বলা হয় অপরূপ প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের দেশ। এখানে আছে ঘন নীল প্রশস্ত হ্রদ আর আল্পস পর্বতমালা। জেনেভা লেকের টলটলে পরিচ্ছন্ন জলে ভেসে বেড়ায় সাদা রাজহাঁস। এবার বেশ কয়েকবার লেকের পাশে ঘুরতে গেলাম। দেখলাম বিকাল হলেই বিভিন্ন বয়সের নারী-পুরুষ শিশুদের নিয়ে কিংবা একা লেকের পাড়ে হাঁটছে, দৌড়াচ্ছে, বসে আছে, ঘুরে বেড়াচ্ছে। লেকের মাঝখানে অবিরাম আকাশের দিকে পানি ছিটিয়ে যাচ্ছে একটি মনোরম ফোয়ারা। অনেক দূর থেকেই এই ফোয়ারা দর্শনার্থীদের দৃষ্টি আকর্ষণ করে। জেনেভা লেককে ইউরোপের সবচেয়ে বড় আলপাইন লেক বলা হয়ে থাকে। রোমানরা প্রথম এই লেকের পাড়ে বসতি গড়ে। জেনেভা শহরে ট্যুরিস্টদের আরেকটি আকর্ষণ ডিউক অব ব্রান্সউইকের সুদৃশ্য সমাধি। ১৮৭৯ সালে সিংহ মূর্তিতে ঘেরা নিও-গথিক স্টাইলের এই ঐতিহাসিক সমাধি স্তম্ভটি তৈরি করা হয়। এর স্থাপত্য ও ইতিহাস পর্যটকদের অন্যতম আকর্ষণ।

এবার জেনেভায় গিয়ে ওদের একটা সিটি ট্যুরের যাত্রী হলাম। মাত্র দেড় ঘণ্টায় ২৯ ইউরোর বিনিময়ে পুরো শহর ঘুরে দেখার একটা লিফলেট পেয়েছিলাম হোটেলের কাউন্টারেই। এক দুপুরে লেকের পাড় থেকে দুই পাশে খোলা একটা খেলনা ট্রেনের মতো বাহনে উঠে বসলাম আমি আর ফারহানা আপা। ট্রেনের যাত্রী আমরা দুজন। চালক চললেন দুজনকে নিয়েই, টেপরেকর্ডারে চলছে ইংরেজি ভাষায় ধারা বর্ণনা। ট্রেন আমাদের নিয়ে লেক পেরিয়ে চলল বোটানিক্যাল গার্ডেনের দিকে, সবুজ গাছপালা ঘেরা নির্জন পথ বেয়ে ঘুরে ঘুরে আবার ফিরলাম লেকের পারে। এবার দ্বিতীয় বাহন রেডি। এটি চারপাশ খোলা বাস। দর্শনার্থীও আছে কয়েকজন। এবার আমাদের লক্ষ্য জেনেভায় স্থাপিত বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংগঠনের অফিস দর্শন। বিশ্বব্যাপী কূটনীতি এবং আন্তর্জাতিক সম্পর্কের কেন্দ্রবিন্দু হচ্ছে জেনেভা। যে কারণে অনেকেই এটিকে গ্লোবাল সিটি বা বৈশ্বিক শহর বলে অভিহিত করেন। বিশেষ করে বিভিন্ন বিখ্যাত আন্তর্জাতিক সংগঠন, যেমন জাতিসংঘের বিভিন্ন সংস্থার কেন্দ্রীয় সদর দফতর এখানে অবস্থিত। এ ছাড়াও আন্তর্জাতিক সংগঠন রেডক্রসের সদর দফতরও এই নগরেই। জেনেভা শহরেই জাতিসংঘের মানবাধিকার সম্পর্কিত জেনেভা কনভেনশন স্বাক্ষরিত হয়েছিল, যা যুদ্ধকালীন অযোদ্ধা ও যুদ্ধবন্দীদের মানবাধিকার রক্ষার একটি সনদ হিসেবে বিবেচিত।

গাড়ি চলছিল সংস্থাগুলোর সামনের রাস্তা ধরে আর মাইকে ধারা বর্ণনা চলছিল কোনটা কী অফিস, কার কী কাজ এসব নিয়ে। আমাদের পরের গন্তব্য জেনেভার পুরনো শহর। এই শহরের বয়স প্রায় দুই হাজার বছর। এখানে দেখা গেল প্রাচীন স্থাপত্যের অসংখ্য নমুনা। এখানকার অসাধারণ স্থাপত্য পর্যটকদের জন্য অত্যন্ত আকর্ষণীয় স্থান। গাড়ি চলল ইউনিভার্সিটি অব জেনেভার সবুজ ক্যাম্পাস পেরিয়ে আরও সামনের দিকে। ইন্টারনেট জানাচ্ছে, ১৫৫৯ সালে এই বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। যার শিক্ষার্থী সংখ্যা সাড়ে ষোলো হাজারেরও বেশি। ট্যুরিস্ট বাস এক পাক ঘুরে আবার ফিরে এলো জেনেভা লেকের পারে। এভাবেই পাখির চোখে দেখে নিলাম জেনেভা শহর।

জুরিখের পর সুইজারল্যান্ডের দ্বিতীয় বৃহত্তম জনবহুল শহর ‘জেনেভা’। এখানকার জনসংখ্যা প্রায় দুই লাখের মতো। কিন্তু ইউরোপের অন্যান্য দেশের মতোই পরিচ্ছন্ন, যানজটহীন, নিয়ম মেনে চলা মানুষের শহর এটা। শহরের এ প্রান্ত থেকে ও প্রান্ত পর্যন্ত বাস, ট্রাম, ট্রেনের চমৎকার যোগাযোগ। লেবানিজ এক রেস্টুরেন্টে দুপুরের খাবার খেলাম একদিন। বিশাল রুটির ওপর চিকেন কাবাব, ঝাল সবজি ও সালাদের পাহাড়। পার্সেল বেশ চলছে দেখলাম। সব রকম খাবার-দাবারই আছে। স্যান্ডউইচ বার্গারের পাশাপাশি থাই ফুডও বিক্রি হচ্ছে দেদার। জাতিসংঘ সদর দফতরে শেষ দুদিন কাটল খুব ব্যস্ততায়। স্বাস্থ্য ও পুষ্টি নিয়ে কয়েকটা সেমিনারে অংশ নিলাম। শেষের দিন ছিল হোয়াইট রিবন এলায়েন্সের ‘এ গ্লোবাল ডায়ালগ অন সিটিজেন—লেড অ্যাকাউন্টেবিলিটি ফর উইমেন, চিলড্রেন্স অ্যান্ড অ্যাডোলোসেন্ট’স হেলথ’ অনুষ্ঠান। বাংলাদেশের পক্ষ থেকে সাংবাদিক হিসেবে আমি, সিয়েরা লিওনের সিভিল সোসাইটি সদস্য জোয়ানা টমব কারবো এবং ইন্দোনেশিয়ার পক্ষ থেকে নার্স ইম্মা মুকরিমাতুন্নেসা নিজ নিজ দেশের মা ও শিশুস্বাস্থ্যের ওপর কিছু কিছু কথা বলি। দ্বিতীয় পর্বে ছিলেন ওয়ার্ল্ড হেলথ অর্গানাইজেশনের ভাইস প্রেসিডেন্ট ফ্লাভিয়া বাস্ট্রিওসহ জাম্বিয়া, নাইজেরিয়া, কানাডা ও বাংলাদেশের অতিরিক্ত স্বাস্থ্য সচিব ডাক্তার আবুল কালাম আজাদ। অনুষ্ঠানে সিদ্ধান্ত গ্রহণের প্রতিটি স্তরে নাগরিকদের অন্তর্ভুক্ত করার দাবি জানানো হয়। বলা হয়, যাদের জন্য উন্নয়ন পরিকল্পনা, তাদের কী চাওয়া তা অবশ্যই বিবেচনায় নিতে হবে। নাথিং এবাউট আস, উইথআউট আস। আমাদের ছাড়া আমাদের বিষয়ে কিছু নয়। পরদিন, মে মাসের ২৭ তারিখ জেনেভার বসন্তকে পেছনে ফেলে ফের ফিরে এলাম আমার বাংলাদেশের অতি চেনা, অতি আপন উজ্জ্বল গরম গ্রীষ্মের দিনে।

এই বিভাগের আরও খবর
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
সর্বশেষ খবর
ভিয়েতনামে বৃষ্টি ও ভূমিধসে ৯০ মৃত্যু, নিখোঁজ ১২
ভিয়েতনামে বৃষ্টি ও ভূমিধসে ৯০ মৃত্যু, নিখোঁজ ১২

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আলোকিত মানুষ একটি সমাজকে এগিয়ে নিতে পারেন’
‘আলোকিত মানুষ একটি সমাজকে এগিয়ে নিতে পারেন’

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

নির্বাচনী হলফনামায় বিদেশি সম্পদের বিবরণীও বাধ্যতামূলক: দুদক চেয়ারম্যান
নির্বাচনী হলফনামায় বিদেশি সম্পদের বিবরণীও বাধ্যতামূলক: দুদক চেয়ারম্যান

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

২৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভারতীয় খাসিয়াদের গুলিতে প্রাণ গেল সিলেটের যুবকের
ভারতীয় খাসিয়াদের গুলিতে প্রাণ গেল সিলেটের যুবকের

৩১ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে জেনেভায় বসছে যুক্তরাষ্ট্রের শান্তি বৈঠক
ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে জেনেভায় বসছে যুক্তরাষ্ট্রের শান্তি বৈঠক

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৩৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

টেস্টে নতুন উচ্চতায় তাইজুল
টেস্টে নতুন উচ্চতায় তাইজুল

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মার্কিন সতর্কবার্তার পর ভেনেজুয়েলায় ফ্লাইট বাতিল ৬টি বিমান সংস্থার
মার্কিন সতর্কবার্তার পর ভেনেজুয়েলায় ফ্লাইট বাতিল ৬টি বিমান সংস্থার

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রস্তাব নিয়ে জেলেনস্কির ওপর ট্রাম্পের চাপ, কী বলছে মিত্ররা?
প্রস্তাব নিয়ে জেলেনস্কির ওপর ট্রাম্পের চাপ, কী বলছে মিত্ররা?

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিন যখন লজ্জিত হয়
মুমিন যখন লজ্জিত হয়

৫৪ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

নতুন চমক নিয়ে ফিরছেন মিম
নতুন চমক নিয়ে ফিরছেন মিম

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকা উত্তরে প্রথম কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের যাত্রা শুরু
ঢাকা উত্তরে প্রথম কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের যাত্রা শুরু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সার উৎপাদনে ব্যবহৃত গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা আজ
সার উৎপাদনে ব্যবহৃত গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা আজ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সুদানে অপুষ্টিতে এক মাসে ২৩ শিশুর মৃত্যু
সুদানে অপুষ্টিতে এক মাসে ২৩ শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভেনেজুয়েলার আকাশসীমা ঝুঁকি ঘোষণা করলো যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলার আকাশসীমা ঝুঁকি ঘোষণা করলো যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিকারুননিসায় রবিবারের সব পরীক্ষা স্থগিত
ভিকারুননিসায় রবিবারের সব পরীক্ষা স্থগিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে প্লট জালিয়াতির মামলায় যুক্তিতর্ক উপস্থাপন আজ
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে প্লট জালিয়াতির মামলায় যুক্তিতর্ক উপস্থাপন আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন
টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টেলিকম খাত পুনর্গঠনে গেজেট প্রকাশ, মধ্যস্বত্বভোগী লাইসেন্স বাতিল
টেলিকম খাত পুনর্গঠনে গেজেট প্রকাশ, মধ্যস্বত্বভোগী লাইসেন্স বাতিল

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পেরুর সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
পেরুর সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে
পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা