শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৭ অক্টোবর, ২০১৬ আপডেট:

জেনেভায় বসন্ত...

শাহ্‌নাজ মুন্নী
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
জেনেভায় বসন্ত...

আমার সাংবাদিকতা জীবনে এবার নিয়ে দ্বিতীয়বার জেনেভা যাওয়ার সুযোগ হলো। প্রথমবার গিয়েছিলাম ২০০৯ সালের নভেম্বরে, বরফ পড়া কনকনে ঠাণ্ডায়, মনে পড়ে সেবারই জীবনের প্রথম হোটেলের জানালা দিয়ে তুষার পড়া দেখে আপ্লুত হয়েছিলাম। এবার গেলাম ৭ বছর পর ২০১৬ সালের মে মাসে। ইন্টারনেটে দেখলাম জেনেভায় এখন বসন্ত চলছে, তাপমাত্রা ১৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

জেনেভায় আছেন, ইন্টারন্যাশনাল ফেডারেশন অব রেডক্রস অ্যান্ড রেডক্রিসেন্ট সোসাইটিজের সিনিয়র অফিসার বাংলাদেশের তাইফুর রহমান। শীতকাতুরে মানুষ আমি, তার কাছে জানতে চাইলাম, শীত কেমন? বেশি করে গরম কাপড় আনতে হবে? তিনি জানালেন, মডারেট শীত মানে মোটামুটি হাল্কা ঠাণ্ডা। আরামদায়ক তবে বৃষ্টির কবলে পড়তে পারি।

২০১৬ এর ২২ মে ভোর ৬টায় টার্কিশ এয়ারলাইন্সে আমাদের জেনেভা যাত্রা শুরু। আমার সঙ্গী ডা. ফারহানা আহমেদ। হোয়াইট রিবন এলায়েন্স নামে একটা সংগঠনের ন্যাশনাল কো-অর্ডিনেটর তিনি। এই এলায়েন্স বিশ্বজুড়ে মা ও শিশুমৃত্যু কমাতে কাজ করে। তার সঙ্গে মিলে আমিও এ বিষয়ে দেশের কয়েকটি জেলায় নারী ও শিশু স্বাস্থ্য বিষয়ে গণশুনানিতে অংশ নিই। জেনেভায় বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সম্মেলনে যাচ্ছি মূলত পৃথিবীর অন্যান্য দেশের মানুষের সঙ্গে সেই সব গণশুনানির অভিজ্ঞতা শেয়ার করতে।

৬ ঘণ্টা আকাশ ভ্রমণের পর গিয়ে নামলাম ইস্তাম্বুল এয়ারপোর্টে। এখানে প্রায় সাড়ে ৩ ঘণ্টা যাত্রাবিরতি শেষে আড়াই ঘণ্টা উড়ে জেনেভায়। ট্যাক্সি ধরে হোটেল ইন্টারন্যাশনাল টার্মিনালে পৌঁছলাম যখন—তখন ঘড়িতে সন্ধ্যা ৭টা হলেও বাইরে চমৎকার রোদ। পরে শুনলাম, এই সিজনে নাকি রাত ৯টা পর্যন্ত জেনেভায় এরকম রোদ অব্যাহত থাকে। হোটেলে একটু বিশ্রাম নিয়েই তাইফুর ভাইকে ফোন করি। হোটেলের কাছেই তার বাসা। হেঁটে আসতে দশ-পনেরো মিনিট লাগে। খানিক পরেই হাজির হলেন তিনি। বললেন, ‘কাছেই প্রবাসী বাংলাদেশিদের একটা অ্যাসোসিয়েশন আছে, ওরা একটা বাংলা পাঠশালা চালায়, যাবেন? ভালো লাগবে...’

কয়েকটা রাস্তা পেরোতেই চোখে পড়ল একটা ছোট্ট চত্বরে বাচ্চারা হৈহৈ করে বল খেলছে। বাংলাদেশি বাচ্চা-কাচ্চা। চত্বরটা পেরিয়ে একটা ছোট্ট হল, তার পেছনে কয়েকটা রুম। সেই রুমগুলোর একটাতেই বাংলা পাঠশালা।

জেনেভায় খুব বেশি বাংলাদেশি পরিবার নেই। আঙ্গুলে গোনা ৫০টির মতো বাংলাদেশি পরিবার বাস করে এখানে। এদের কেউ চাকরি করেন বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থায় আবার কেউ করেন ছোটখাটো ব্যবসা। এই পরিবারগুলোর শিশু ও তাদের বাবা-মায়েরা প্রতি শনি-রবিবারে একত্রিত হন শহরের মধ্যে এই বাংলা পাঠশালায়। এখানে শিশুরা খেলাধুলা করে, বাংলা শেখে, বাংলা গান গায়, বুকের মধ্যে ধারণ করে বাংলাদেশ। বাংলা পাঠশালার প্রতিষ্ঠাতা রিয়াজুল হক ফরহাদ, জেনেভা থাকেন ৪০ বছর। কাজ করতেন জাতিসংঘে। এখন অবসরে। বললেন, আমি তো সেই প্রথম থেকেই এখানে বিভিন্ন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান করতাম, ছেলেমেয়েদের বাংলা গান শেখাতাম, তো তখন দেখতাম কি ছেলেমেয়েরা বাংলা বলে ঠিকই কিন্তু গানের কথাগুলো ফ্রেঞ্চ বা ইংরেজি ভাষায় লেখে। তখন থেকেই আমার মাথায় ঘুরছিল বাচ্চাদের বাংলা শেখানোর কোনো ব্যবস্থা করা যায় কিনা। তো এখানে কমিউনিটি হলে আমি বাংলা শেখানোর জন্য একটা রুম চাইলাম। তখন কর্তৃপক্ষ বলল, কোনো একটা অ্যাসোসিয়েশনের পক্ষ থেকে চাইলে রুম দেওয়া সম্ভব, ব্যক্তিকে নয়। সে কারণেই আমরা একটা অ্যাসোসিয়েশন করলাম। পরে সেই অ্যাসোসিয়েশনের নামে সপ্তাহে দুদিন এই হলরুমটা বরাদ্দ করা হলো, শনি আর রবিবার বিকালে আমরা সবাই এখানে একত্রিত হই, গল্প-গুজব করি, খাই-দাই আর বাংলায় গান গাই, বাংলা চর্চা করি।

মাঝারি আকৃতির একটা রুম, তাতে কয়েকটা আলমারি আর চেয়ার-টেবিল রাখা আছে। বাচ্চাদের মায়েরা বাসা থেকে কেউ পিঠা, কেউ কাবাব বানিয়ে এনেছেন। সবাই তা ভাগাভাগি করে খাচ্ছেন। বানানো হচ্ছে চা। আড্ডা, হৈচৈ চলছে। বেশ একটা আনন্দদায়ক পরিবেশ। বাচ্চাদের সম্মিলিত কণ্ঠে ‘বুলবুল পাখি ময়না টিয়ে’ ‘বরষা এলো বরষা’ গানগুলো শুনলাম। ফরহাদ ভাই একনিষ্ঠ ভঙ্গিতে হারমোনিয়াম বাজালেন।

ফিরে যাওয়ার সময় তারা নিজেরাই রুমটা ঝাড়ু দিয়ে পরিষ্কার করলেন, এলোমেলো কাগজপত্র গুছিয়ে আলমারি রাখলেন। কারণ, আগামীকাল এই রুমটাই হয়তো অন্য কোনো অ্যাসোসিয়েশনের সদস্যরা ব্যবহার করবে। এখানে পিয়ন-টিয়নের বালাই নেই, নিজের কাজ নিজের হাতেই সারতে হয়। 

বাংলা স্কুল থেকে বাইরে বেরিয়েই দেখি চারপাশ অন্ধকার, বৃষ্টি হচ্ছে, আর প্রচণ্ড ঠাণ্ডা। আমার সঙ্গে তেমন শীতের কাপড় নেই, কাঁধে ফেলে রাখা পাতলা চাদরটাই ভালো করে শরীরে জড়িয়ে নিলাম। তাতেও কি শীত কমে? একদম দাঁত কপাটি লাগার মতো অবস্থা। মনে হচ্ছিল হেঁটে হোটেলে ফিরতে গেলে জমে বুঝি বরফ হয়ে যাব। শেষ পর্যন্ত ফরহাদ ভাইয়ের গাড়িতে হোটেলে ফিরলাম।  

জেনেভায় এবার যে পাঁচ দিন ছিলাম, তাতে আবহাওয়ার বিচিত্র ব্যবহার দেখলাম, দেখলাম রোদ, বৃষ্টি আর ঠাণ্ডা হাওয়ার দাপাদাপি। অনুভব করলাম, ওখানকার বসন্ত আমাদের শীতের চেয়েও ঠাণ্ডা।

সুইজারল্যান্ডের দক্ষিণাঞ্চলীয় শহর জেনেভাকে বলা হয় অপরূপ প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের দেশ। এখানে আছে ঘন নীল প্রশস্ত হ্রদ আর আল্পস পর্বতমালা। জেনেভা লেকের টলটলে পরিচ্ছন্ন জলে ভেসে বেড়ায় সাদা রাজহাঁস। এবার বেশ কয়েকবার লেকের পাশে ঘুরতে গেলাম। দেখলাম বিকাল হলেই বিভিন্ন বয়সের নারী-পুরুষ শিশুদের নিয়ে কিংবা একা লেকের পাড়ে হাঁটছে, দৌড়াচ্ছে, বসে আছে, ঘুরে বেড়াচ্ছে। লেকের মাঝখানে অবিরাম আকাশের দিকে পানি ছিটিয়ে যাচ্ছে একটি মনোরম ফোয়ারা। অনেক দূর থেকেই এই ফোয়ারা দর্শনার্থীদের দৃষ্টি আকর্ষণ করে। জেনেভা লেককে ইউরোপের সবচেয়ে বড় আলপাইন লেক বলা হয়ে থাকে। রোমানরা প্রথম এই লেকের পাড়ে বসতি গড়ে। জেনেভা শহরে ট্যুরিস্টদের আরেকটি আকর্ষণ ডিউক অব ব্রান্সউইকের সুদৃশ্য সমাধি। ১৮৭৯ সালে সিংহ মূর্তিতে ঘেরা নিও-গথিক স্টাইলের এই ঐতিহাসিক সমাধি স্তম্ভটি তৈরি করা হয়। এর স্থাপত্য ও ইতিহাস পর্যটকদের অন্যতম আকর্ষণ।

এবার জেনেভায় গিয়ে ওদের একটা সিটি ট্যুরের যাত্রী হলাম। মাত্র দেড় ঘণ্টায় ২৯ ইউরোর বিনিময়ে পুরো শহর ঘুরে দেখার একটা লিফলেট পেয়েছিলাম হোটেলের কাউন্টারেই। এক দুপুরে লেকের পাড় থেকে দুই পাশে খোলা একটা খেলনা ট্রেনের মতো বাহনে উঠে বসলাম আমি আর ফারহানা আপা। ট্রেনের যাত্রী আমরা দুজন। চালক চললেন দুজনকে নিয়েই, টেপরেকর্ডারে চলছে ইংরেজি ভাষায় ধারা বর্ণনা। ট্রেন আমাদের নিয়ে লেক পেরিয়ে চলল বোটানিক্যাল গার্ডেনের দিকে, সবুজ গাছপালা ঘেরা নির্জন পথ বেয়ে ঘুরে ঘুরে আবার ফিরলাম লেকের পারে। এবার দ্বিতীয় বাহন রেডি। এটি চারপাশ খোলা বাস। দর্শনার্থীও আছে কয়েকজন। এবার আমাদের লক্ষ্য জেনেভায় স্থাপিত বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংগঠনের অফিস দর্শন। বিশ্বব্যাপী কূটনীতি এবং আন্তর্জাতিক সম্পর্কের কেন্দ্রবিন্দু হচ্ছে জেনেভা। যে কারণে অনেকেই এটিকে গ্লোবাল সিটি বা বৈশ্বিক শহর বলে অভিহিত করেন। বিশেষ করে বিভিন্ন বিখ্যাত আন্তর্জাতিক সংগঠন, যেমন জাতিসংঘের বিভিন্ন সংস্থার কেন্দ্রীয় সদর দফতর এখানে অবস্থিত। এ ছাড়াও আন্তর্জাতিক সংগঠন রেডক্রসের সদর দফতরও এই নগরেই। জেনেভা শহরেই জাতিসংঘের মানবাধিকার সম্পর্কিত জেনেভা কনভেনশন স্বাক্ষরিত হয়েছিল, যা যুদ্ধকালীন অযোদ্ধা ও যুদ্ধবন্দীদের মানবাধিকার রক্ষার একটি সনদ হিসেবে বিবেচিত।

গাড়ি চলছিল সংস্থাগুলোর সামনের রাস্তা ধরে আর মাইকে ধারা বর্ণনা চলছিল কোনটা কী অফিস, কার কী কাজ এসব নিয়ে। আমাদের পরের গন্তব্য জেনেভার পুরনো শহর। এই শহরের বয়স প্রায় দুই হাজার বছর। এখানে দেখা গেল প্রাচীন স্থাপত্যের অসংখ্য নমুনা। এখানকার অসাধারণ স্থাপত্য পর্যটকদের জন্য অত্যন্ত আকর্ষণীয় স্থান। গাড়ি চলল ইউনিভার্সিটি অব জেনেভার সবুজ ক্যাম্পাস পেরিয়ে আরও সামনের দিকে। ইন্টারনেট জানাচ্ছে, ১৫৫৯ সালে এই বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। যার শিক্ষার্থী সংখ্যা সাড়ে ষোলো হাজারেরও বেশি। ট্যুরিস্ট বাস এক পাক ঘুরে আবার ফিরে এলো জেনেভা লেকের পারে। এভাবেই পাখির চোখে দেখে নিলাম জেনেভা শহর।

জুরিখের পর সুইজারল্যান্ডের দ্বিতীয় বৃহত্তম জনবহুল শহর ‘জেনেভা’। এখানকার জনসংখ্যা প্রায় দুই লাখের মতো। কিন্তু ইউরোপের অন্যান্য দেশের মতোই পরিচ্ছন্ন, যানজটহীন, নিয়ম মেনে চলা মানুষের শহর এটা। শহরের এ প্রান্ত থেকে ও প্রান্ত পর্যন্ত বাস, ট্রাম, ট্রেনের চমৎকার যোগাযোগ। লেবানিজ এক রেস্টুরেন্টে দুপুরের খাবার খেলাম একদিন। বিশাল রুটির ওপর চিকেন কাবাব, ঝাল সবজি ও সালাদের পাহাড়। পার্সেল বেশ চলছে দেখলাম। সব রকম খাবার-দাবারই আছে। স্যান্ডউইচ বার্গারের পাশাপাশি থাই ফুডও বিক্রি হচ্ছে দেদার। জাতিসংঘ সদর দফতরে শেষ দুদিন কাটল খুব ব্যস্ততায়। স্বাস্থ্য ও পুষ্টি নিয়ে কয়েকটা সেমিনারে অংশ নিলাম। শেষের দিন ছিল হোয়াইট রিবন এলায়েন্সের ‘এ গ্লোবাল ডায়ালগ অন সিটিজেন—লেড অ্যাকাউন্টেবিলিটি ফর উইমেন, চিলড্রেন্স অ্যান্ড অ্যাডোলোসেন্ট’স হেলথ’ অনুষ্ঠান। বাংলাদেশের পক্ষ থেকে সাংবাদিক হিসেবে আমি, সিয়েরা লিওনের সিভিল সোসাইটি সদস্য জোয়ানা টমব কারবো এবং ইন্দোনেশিয়ার পক্ষ থেকে নার্স ইম্মা মুকরিমাতুন্নেসা নিজ নিজ দেশের মা ও শিশুস্বাস্থ্যের ওপর কিছু কিছু কথা বলি। দ্বিতীয় পর্বে ছিলেন ওয়ার্ল্ড হেলথ অর্গানাইজেশনের ভাইস প্রেসিডেন্ট ফ্লাভিয়া বাস্ট্রিওসহ জাম্বিয়া, নাইজেরিয়া, কানাডা ও বাংলাদেশের অতিরিক্ত স্বাস্থ্য সচিব ডাক্তার আবুল কালাম আজাদ। অনুষ্ঠানে সিদ্ধান্ত গ্রহণের প্রতিটি স্তরে নাগরিকদের অন্তর্ভুক্ত করার দাবি জানানো হয়। বলা হয়, যাদের জন্য উন্নয়ন পরিকল্পনা, তাদের কী চাওয়া তা অবশ্যই বিবেচনায় নিতে হবে। নাথিং এবাউট আস, উইথআউট আস। আমাদের ছাড়া আমাদের বিষয়ে কিছু নয়। পরদিন, মে মাসের ২৭ তারিখ জেনেভার বসন্তকে পেছনে ফেলে ফের ফিরে এলাম আমার বাংলাদেশের অতি চেনা, অতি আপন উজ্জ্বল গরম গ্রীষ্মের দিনে।

এই বিভাগের আরও খবর
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
সর্বশেষ খবর
চুরি করে বিদ্যুৎ ব্যবহার, বগুড়ায় আওয়ামী লীগ নেতার চার বছরের কারাদণ্ড
চুরি করে বিদ্যুৎ ব্যবহার, বগুড়ায় আওয়ামী লীগ নেতার চার বছরের কারাদণ্ড

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ফেনীতে বন্যায় প্লাবিত হচ্ছে নতুন নতুন গ্রাম, ভোগান্তি চরমে
ফেনীতে বন্যায় প্লাবিত হচ্ছে নতুন নতুন গ্রাম, ভোগান্তি চরমে

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় যৌতুকের মামলায় সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার
গাইবান্ধায় যৌতুকের মামলায় সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চুরি-ডাকাতি ও চাঁদাবাজির প্রতিবাদে ঝিনাইদহে মানববন্ধন
চুরি-ডাকাতি ও চাঁদাবাজির প্রতিবাদে ঝিনাইদহে মানববন্ধন

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পটিয়ায় স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
পটিয়ায় স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ
পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রেনে কাটা পড়ে স্কুল শিক্ষিকার মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে স্কুল শিক্ষিকার মৃত্যু

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
গাইবান্ধায় মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ
সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি
সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক নারী ফুটবল উৎসব বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায়
আন্তর্জাতিক নারী ফুটবল উৎসব বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায়

৩১ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

আওয়ামী লীগ রাজনৈতিক দল নয়, মাফিয়া সংগঠনে পরিণত হয়েছে : সালাহউদ্দিন
আওয়ামী লীগ রাজনৈতিক দল নয়, মাফিয়া সংগঠনে পরিণত হয়েছে : সালাহউদ্দিন

৩২ মিনিট আগে | রাজনীতি

শিবচরে আড়িয়াল খাঁ নদের সেতুর কাছে ভাঙছে পাড়
শিবচরে আড়িয়াল খাঁ নদের সেতুর কাছে ভাঙছে পাড়

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিদেশি নারী ধর্ষণ: কে-পপ তারকার সাজা অর্ধেক করল আদাল
বিদেশি নারী ধর্ষণ: কে-পপ তারকার সাজা অর্ধেক করল আদাল

৩৬ মিনিট আগে | শোবিজ

আওয়ামী লীগ জাতীয় সংসদকে অপবিত্র করেছে : আলাল
আওয়ামী লীগ জাতীয় সংসদকে অপবিত্র করেছে : আলাল

৩৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় অটোচালককে হত্যার প্রতিবাদে বিক্ষোভ
কুষ্টিয়ায় অটোচালককে হত্যার প্রতিবাদে বিক্ষোভ

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হিলি স্থলবন্দর দিয়ে আট মাস পর কাঁচামরিচ আমদানি শুরু
হিলি স্থলবন্দর দিয়ে আট মাস পর কাঁচামরিচ আমদানি শুরু

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরের পাখির দোকান থেকে ৫০টি দেশীয় বন্যপ্রাণী উদ্ধার
মিরপুরের পাখির দোকান থেকে ৫০টি দেশীয় বন্যপ্রাণী উদ্ধার

৪৭ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

পাবনার সুজানগরে বিএনপির দুই গ্রুপের গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা-কর্মী বহিষ্কার
পাবনার সুজানগরে বিএনপির দুই গ্রুপের গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা-কর্মী বহিষ্কার

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এসএসসিতে গোপালগঞ্জে সেরা ‘রাবেয়া-আলী গার্লস স্কুল অ্যান্ড কলেজ’
এসএসসিতে গোপালগঞ্জে সেরা ‘রাবেয়া-আলী গার্লস স্কুল অ্যান্ড কলেজ’

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজবাড়ীতে ওজোপাডিকোর কর্মচারী গ্রেফতার
রাজবাড়ীতে ওজোপাডিকোর কর্মচারী গ্রেফতার

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে আরও ১৩৮ জন
ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে আরও ১৩৮ জন

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

আশা ভোঁসলের মৃত্যুর গুজব, চটেছেন ছেলে
আশা ভোঁসলের মৃত্যুর গুজব, চটেছেন ছেলে

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

উরি র‌্যাঙ্কিংয়ে ফের শীর্ষে গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়
উরি র‌্যাঙ্কিংয়ে ফের শীর্ষে গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত
গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কার জালে ৩ গোল দিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কার জালে ৩ গোল দিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুর সীমান্ত দিয়ে ভারত থেকে ১০ জনকে পুশইন
শেরপুর সীমান্ত দিয়ে ভারত থেকে ১০ জনকে পুশইন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল
২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এসএসসি পরীক্ষায় একজনেও পাশ করতে পারেনি বীরগঞ্জের সাতখামার উচ্চ বিদ্যালয়ের কোন শিক্ষার্থী
এসএসসি পরীক্ষায় একজনেও পাশ করতে পারেনি বীরগঞ্জের সাতখামার উচ্চ বিদ্যালয়ের কোন শিক্ষার্থী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী
ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা
প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর
ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩
লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি ফলাফলে রাজশাহী বোর্ডে শীর্ষে বগুড়া
এসএসসি ফলাফলে রাজশাহী বোর্ডে শীর্ষে বগুড়া

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দিনাজপুর বোর্ডে ১৩ বিদ্যালয়ে কেউ পাস করেনি
দিনাজপুর বোর্ডে ১৩ বিদ্যালয়ে কেউ পাস করেনি

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আইসিসিতে শেখ হাসিনার বিচার চাইল অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল
আইসিসিতে শেখ হাসিনার বিচার চাইল অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫
একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে
বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাপের হাড়ে ফাটল, এক্স-রে করে পাঠানো হচ্ছে ঢাকায়
সাপের হাড়ে ফাটল, এক্স-রে করে পাঠানো হচ্ছে ঢাকায়

২২ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ডিমের বাজারে স্বস্তির হাওয়া, বেড়েছে বিক্রি
ডিমের বাজারে স্বস্তির হাওয়া, বেড়েছে বিক্রি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাত-পা ছাড়াই জন্ম নেওয়া সেই লিতুন এসএসসিতে পেলেন জিপিএ-৫
হাত-পা ছাড়াই জন্ম নেওয়া সেই লিতুন এসএসসিতে পেলেন জিপিএ-৫

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজনীতিতে যারা একেবারে এতিম, তারাই পিআর পদ্ধতি চায় : রিজভী
রাজনীতিতে যারা একেবারে এতিম, তারাই পিআর পদ্ধতি চায় : রিজভী

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২
মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণহত্যার দায়ে ইসরায়েলকে অভিযুক্ত করল স্পেন
গণহত্যার দায়ে ইসরায়েলকে অভিযুক্ত করল স্পেন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক
কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী
খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের
গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান
ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের
ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু
হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই

সম্পাদকীয়

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা