শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৯ মে, ২০১৭

সুর সংগীত সম্রাজ্ঞী

Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
সুর সংগীত সম্রাজ্ঞী

উপমহাদেশের খ্যাতিমান সংগীতশিল্পী, সংগীত পরিচালক ফেরদৌসী রহমান (জন্ম ২৮ জুন ১৯৪১)। তার সংগীত পরিবেশনের মাধ্যমে তৎকালীন পাকিস্তান টেলিভিশনের (বর্তমান বিটিভি) উদ্বোধন হয়। এ দেশের চলচ্চিত্রে তিনি প্রথম নারী সংগীত পরিচালক। সংগীতে অবদানের জন্য তিনি রাষ্ট্রীয় সম্মান স্বাধীনতা পদক, একুশে পদক, জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারসহ একাধিক সম্মাননা লাভ করেছেন। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন—শেখ মেহেদী হাসান

 

আপনার জন্ম কোচবিহারে। খুব ছোটবেলায় আপনি গান শিখতে শুরু করেছিলেন।

আমার জন্ম ২৮ জুন ১৯৪১ কোচবিহারে। আমার আব্বা শিল্পী আব্বাস উদ্দিন আহমদ। সংগীত-পরিবারের সদস্য হিসেবে আমি ছোটবেলায় আব্বার কাছে গানের তালিম নিতে শুরু করি। কথা বলার আগে থেকে গান গাওয়া শুরু করেছি। মা সারাক্ষণ গুন গুন করতেন, বাড়িতে গ্রামোফোন বাজত। শুনে শুনে মাথার মধ্যে সুর ঢুকে গিয়েছিল। তবে শিল্পী হওয়ার কোনো স্বপ্ন আমার ছিল না। আব্বা কলকাতা থাকতেন, আমরা কোচবিহারে। বাড়ি এলে আব্বার কাছে শিখতাম। বেশির ভাগই আব্বার নামকরা গান শেখা এবং গাওয়া হতো—‘তোরা দেখে যা আমিনা মায়ের কোলে’, ‘ত্রিভুবনের প্রিয় মুহাম্মদ’ ইত্যাদি। কলকাতায় যাওয়ার পর ওস্তাদ কাদের জামেরি, ওস্তাদ ইউসুফ খান কোরাইশীর কাছে গান শিখি। তারও আগে হাতেখড়ি হয় শ্রদ্ধেয় শিল্পী সোহরাব হোসেনের কাছে।

 

ঢাকায় চলে আসলেন কখন?

১৯৪৭ সালে দেশ বিভাগের পর আমরা সপরিবারে ঢাকায় চলে আসি। তখন আমার বয়স ছয় বছর। আব্বা নারিন্দায় একটি বাসা ভাড়া করেছিলেন। তারপর ভিক্টোরিয়া পার্কের পাতলা খান গলিতে থাকতাম।

 

আপনার পড়াশোনা তো ঢাকায়?

ঢাকায় এসে পুরান ঢাকার কনভেন্ট স্কুলে ভর্তি হলাম। ম্যাট্রিকুলেশন পরীক্ষা দেওয়ার পাঁচ মাস আগে বাংলাবাজার স্কুলে ভর্তি হই। ঢাকা বোর্ডে সপ্তম স্ট্যান্ড করলাম। ইন্টারমিডিয়েটেও ১২তম স্ট্যান্ড করলাম ইডেন গার্লস কলেজ থেকে। এগুলো সবই আব্বার কৃতিত্ব। কারণ আব্বা পড়াশোনাটা খুব ভালোবাসতেন, তেমনি গানকেও। সব সময় বলতেন, ‘পড়াশোনা করো মা গো, গান করো মা গো।’ আব্বার কাছে কখনো বকুনি শুনিনি। আব্বা ওয়াজ মাই বেস্ট ফ্রেন্ড। সাংঘাতিক ভালো বন্ধু ছিলেন।

তার কাছ থেকে উৎসাহ, অনুপ্রেরণা, ভালোবাসা, আদর, বন্ধুত্ব পেয়েছি। পরবর্তীকালে মায়ের কাছে পেয়েছি। পরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সমাজ বিজ্ঞানে যথাক্রমে ১৯৬১ ও ’৬২ সালে স্নাতক সম্মান ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রি লাভ করি। ১৯৬৩ সালে ইউনেস্কো থেকে সংগীত নিয়ে একটি ফেলোশিপ পেয়েছিলাম ছয় মাসের, তখন ট্রিনিটি কলেজ অব মিউজিক লন্ডনে পড়তে যাই।

 

আপনি তো খুব অল্প বয়সে রেডিওতে গান করতেন?

সাত বছর বয়সে রেডিওতে ‘খেলাঘর’ নামের একটা অনুষ্ঠানে গান পরিবেশন করি। সম্ভবত ১৯৪৮ সাল। রেডিওতে তখন রবীন্দ্রসংগীতই হতো। তখন আমি রবীন্দ্রসংগীত গাইতাম পরে তো আধুনিক, নজরুল ও রাগপ্রধান গান গাওয়া শুরু করি।  তারপর তো আস্তে আস্তে বড় হলাম। বড়দের অনুষ্ঠানে গাওয়া শুরু করলাম। বেশির ভাগ উচ্চাঙ্গসংগীতই গাইতাম। আস্তে আস্তে আধুনিক গান শুরু করলাম আবদুল আহাদ, সমর দাসের সুরে। নজরুলগীতি, ভাওয়াইয়া, ভাটিয়ালিও গাইতে শুরু করলাম। যেগুলো তখন আমি বেশি ভালো করে শিখিনি। কারণ আব্বা সেগুলোর ওপর অত জোর দিতেন না। জোর দিতেন উচ্চাঙ্গের ওপর। উচ্চাঙ্গসংগীত হচ্ছে সব গানের ভিত্তি। ১৯৫৬ সালে প্রথমবারের মতো বড়দের অনুষ্ঠানে গান করি। এইচএমভি করাচি থেকে আমার প্রথম রেকর্ড বের হয় ১৯৫৭ সালে।

 

আপনি তো চলচ্চিত্রে প্লেব্যাক করেছিলেন?

প্রথমে আমার আগ্রহ ছিল না। তারপর সবার চাপাচাপিতে সিনেমায় প্লেব্যাক করি, তখন আমার বয়স মাত্র আঠার। চলচ্চিত্র ছিল ‘আসিয়া’, পরিচালক ছিল ফতেহ লোহানী। চলচ্চিত্রটি ১৯৬০ সালে মুক্তি পায়। এই ছবির আগে ‘এ দেশ তোমার আমার’ ছবিতে প্লেব্যাক করেছিলাম। বাংলা এবং উর্দু অনেক জনপ্রিয় সিনেমায় আমি গান গেয়েছি। ‘যে জন প্রেমের ভাব জানে না’, ‘যার ছায়া পড়েছে মনের আয়নাতে’, ‘প্রাণ সখিরে, ঐ শোন কদম্ব্বতলে বংশী বাজায় কে’, ‘পদ্মার ঢেউরে মোর শূন্য হৃদয় পদ্মা নিয়ে যা যারে’ এসব গান বেশ জনপ্রিয় হয়েছিল।

 

বাংলা চলচ্চিত্রের আপনিই প্রথম নারী, যিনি সংগীত পরিচালনা করেছিলেন?

১৯৬০ সালে রবীন ঘোষের সঙ্গে সংগীত পরিচালনা করেছিলাম ‘রাজধানীর বুকে’ চলচ্চিত্রে। আমিই প্রথম নারী হিসেবে বাংলা চলচ্চিত্রে সংগীত পরিচালনা করি। তখন আমি বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ি মাত্র। আজিজুর রহমান সাহেব গানগুলো লিখেছিলেন। আমি আর রবীন বাড়িতে বসে বসে সুর করতাম। গানগুলো ভালো হয়েছিল। একটা গান তো আমার এখনো খুব ভালো লাগে—‘এই সুন্দর পৃথিবীতে আমি এসেছিনু কিছু নিতে।’ দেখলাম গানগুলো খুব জনপ্রিয় হলো। তখন মোটে এফডিসি হয়েছে। স্টুডিওর কোনো কিছু ঠিক নেই। তারপরও সেই গানের সঙ্গে পিয়ানো বাজালেন তখনকার দিনের খুব নামকরা সংগীত পরিচালক মোসলেহ উদ্দীন। একক কাজ করতে হলো ‘মেঘের অনেক রঙ’—এর জন্য, স্বাধীনতার ঠিক পরপরই। মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক চলচ্চিত্র ছিল। খুব মজার ছিল—কোনো গান ছিল না, শুধু মিউজিক ছিল, মিউজিকই প্রধান। একা একা ছবি দেখতাম আর চিন্তা করতাম, এখানে এই মিউজিকটা লাগাব, এখানে এটা লাগাব। কিন্তু এটা ন্যাশনাল অ্যাওয়ার্ড পেয়ে যাবে ভাবনার বাইরে ছিল। হ্যাঁ, সংগীত পরিচালনার জন্য। এর পরেও ছবিতে কাজ করেছি। ‘নোলক’ নামে একটি ছবি করেছি। ওখানে ভাওয়াইয়া গান ছিল। আরেকটা ছবিতে কাজ করেছিলাম ‘গাড়িয়াল ভাই’। ছবিটা পরে রিলিজ হয়নি।

 

আপনি প্রচুর স্টেজ শোতে গান করেছেন?

রেডিওতে গান করতে করতে স্টেজে গাওয়া। প্রথম স্টেজ শোর কথাই মনে আছে। ছয় বছর বয়সে আব্বার সঙ্গে মুসলিম ইনস্টিটিউট হলে গিয়ে করেছিলাম। এত ছোট ছিলাম, মাইক্রোফোন ধরতে পারছিলাম না। আব্বা পাশে হারমোনিয়াম বাজাচ্ছিলেন। উইংসের পাশ থেকে কে যেন একটি টেবিল এনে টেবিলের ওপর দাঁড় করিয়ে দিল। মাইক্রোফোন ধরতে পারলাম। গেয়েছিলাম ‘শুধু কাঙালের মতো চেয়েছিনু তার মালাখানি’। বড়দের গান। গানের শেষে এত তালি পড়েছিল, তখন ছোট্ট আমি বুঝতে পারলাম গানটা খুব ভালো হয়েছিল। কেবল ঢাকায় নয়, ময়মনসিংহ, চট্টগ্রাম, কুমিল্লা, রাজশাহী যেতাম। ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গানের অনুষ্ঠান হতো। জামালপুর, নেত্রকোনা বহু জায়গায় গান করেছি। কমপিটিশনগুলোতে পার্টিসিপেট করেছি। পশ্চিম পাকিস্তানে গাইলাম। পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে গিয়ে গান করেছি, বিভিন্ন ভাষায় গান করেছি।

টেলিভিশনের প্রথম অনুষ্ঠান প্রচার হয়েছিল আপনার গাওয়া গান দিয়ে।

টেলিভিশনের প্রথম শিল্পী ছিলাম। সেটাও বলতে গেলে প্ল্যান করে কিছু ছিল না। হঠাৎ করেই হয়েছে। আমাকে হঠাৎ করেই গাইতে বলা হলো। কিছু না ভেবেই বললাম, হ্যাঁ, গাইব। গাইলাম এবং দেখা গেল, সেটা ঐতিহাসিক ব্যাপার হয়ে গেল। গেয়েছিলাম ‘ওই যে আকাশ নীল হলো আজ’। এর রচয়িতা ছিলেন, আবু হেনা মোস্তফা কামাল, সুরকার আনোয়ার উদ্দীন খান। পরে গেয়েছি বিবিসি টেলিভিশনে। আমার আসলে কখনো গান গাইতে ভয় লাগত না। নার্ভাস শিল্পী কখনো ছিলাম না। একটা ব্যাপার হচ্ছে, স্টেজে যখন গাইতাম, তখন বেশি ইন্সপায়ার্ড হতাম। অল্প, হাতেগোনা কয়েকটি দর্শক থাকলে গান গাইতে বিরক্ত লাগত। যত লোক বেশি হতো, আমার তত ভালো লাগত গাইতে।

 

পুরানা পল্টনের আপনাদের বিখ্যাত বাড়ি ‘হীরামন মঞ্জিল’-এর গল্প শুনতে চাই।

পুরানা পল্টনে হীরামন মঞ্জিল ছিল বিখ্যাত। আমাদের বাড়ির পাশে থাকতেন কবি বুদ্ধদেব বসু। এই পুরানা পল্টন গত শতকের পঞ্চাশ বা ষাট দশকে সংস্কৃতির কেন্দ্র হিসেবে গড়ে উঠেছিল। আব্বাকে কেন্দ্র করে আমাদের বাড়িতে বিরাট আড্ডা বসত। নিয়মিত সংগীতের আসর বসত। কবি জসীম উদ্দীন, কবি গোলাম মোস্তফা, মুহম্মদ মুনসুর উদ্দিন, কবি আজিজুর রহমান, কবি সাঈদ সিদ্দিকী, কবি আশরাফ সিদ্দিকী, কবি সুফিয়া কামালসহ বহু খ্যাতিমান মানুষ আমাদের বাড়িতে আসতেন। গানের আসরে সোহরাব হোসেন, আবদুল লতিফ, আবদুল আলিমসহ অনেকেই গান করতেন। কেউ একজন এলে আব্বা মহাখুশি হয়ে হতেন আর আমার মা ছিলেন অতিথি আপ্যায়নে পটু, তিনি অতিথিদের জন্য নানা পদের রান্না করতেন। এটা শুধু পুরানা পল্টন নয়, ভিক্টোরিয়া পার্কের পাশে আমরা যখন থাকতাম, বলা চলে প্রায় প্রতি সন্ধ্যায়ই গানের আসর বসত আমাদের বাসায়।

 

আপনার আব্বার নামে ‘আব্বাস উদ্দিন একাডেমি’ প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। একাডেমির বর্তমান অবস্থা কী?

আব্বাস উদ্দিন একাডেমিটা শুরু করি ১৯৯২ সালে। এটা নিয়ে আমি ব্যস্ত। মাঝখানে অনেক ছাত্রছাত্রী হয়ে গিয়েছিল। আমার সুখ ওটা যে করতে পেরেছি জীবদ্দশায়, দুঃখের ব্যাপারটি হলো এটার জন্য আলাদা কোনো জায়গা করতে পারিনি। নিজের যদি একটা জায়গা হতো, তাহলে আব্বাস উদ্দিন সংগীত একাডেমির কলেবরটা বাড়ানো যেত।

 

আব্বাস উদ্দিনের সব গানের রেকর্ড কী সংরক্ষণ করা সম্ভব হয়েছে।

শিল্পী আব্বাস উদ্দিনের গানের রেকর্ড প্রিজার্ব করার দায়িত্ব তো আমার একার নয়। এটা সরকারি-বেসরকারি উদ্যোগে হতে পারে। তার গাওয়া সব গানের সংকলন প্রকাশ হওয়া জরুরি। আসলে সংগীত আমাদের সাধনার সম্পদ।

 

টেলিভিশনে ‘এসো গান শিখি’ অনুষ্ঠানটি কীভাবে শুরু করেন?

শিল্পী কলিম শরাফী ছিল টেলিভিশনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা। তিনি আমাকে অনুরোধ করলেন শিশুদের গান শেখানোর একটি অনুষ্ঠান করতে হবে। তার অনুরোধ না করতে পারিনি। আমি নিজেও তখন শিখি, তারপরও শুরু করলাম ‘এসো গান শিখি’ অনুষ্ঠান। এটি আজও চলছে।

 

আপনার পরিবারের কথা জানতে চাই।

আমার পরিবার বাবা, মা, দুই ভাই; বড় ভাই বিচারপতি মোস্তফা কামাল, ছোট ভাই কণ্ঠশিল্পী ও গবেষক মুস্তাফা জামান আব্বাসী। আমার বিয়ে হয় ১৯৬৬ সালে, স্বামী রেজাউর রহমান মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার। আমাদের দুই ছেলে রুবাইয়াত ও রাজিন। আর তিন নাতি বিয়াশা রহমান, রাহিল রহমান এবং রাফান রহমান। এবং ছোট ছেলের ঘরে দুই নাতনি তাসমিয়া ও নাবিবা। আমার দুটি ছেলে বাইরে। বড়টা ডালাসে, আর ছোটটা লন্ডনে। ওরা ওস্তাদের কাছে শিখেছে। কিন্তু তেমন করে আর গান করেনি। বিদেশে চাকরি, ফ্যামিলি নিয়ে ব্যস্ত।

 

আপনাকে ধন্যবাদ।

তোমাকেও ধন্যবাদ।

এই বিভাগের আরও খবর
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রামে আহত আরেক ছাত্রদল নেতার মৃত্যু
চট্টগ্রামে আহত আরেক ছাত্রদল নেতার মৃত্যু

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

নদী থেকে অজ্ঞাত ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
নদী থেকে অজ্ঞাত ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৫৪ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

১৪ বিলিয়ন ডলারের বিটকয়েন জব্দ করলো যুক্তরাষ্ট্র
১৪ বিলিয়ন ডলারের বিটকয়েন জব্দ করলো যুক্তরাষ্ট্র

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রেনের টিকিট কালোবাজারির দায়ে তিনজনের কারাদণ্ড
ট্রেনের টিকিট কালোবাজারির দায়ে তিনজনের কারাদণ্ড

২ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

মেহেরপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় জাবি শিক্ষার্থী নিহত
মেহেরপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় জাবি শিক্ষার্থী নিহত

৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মারা গেছেন ভারতীয় অভিনেতা পঙ্কজ ধীর
মারা গেছেন ভারতীয় অভিনেতা পঙ্কজ ধীর

৯ মিনিট আগে | শোবিজ

মিরপুরে রাসায়নিকের গোডাউন থেকে বিষাক্ত গ্যাস বের হচ্ছে : ফায়ার সার্ভিস
মিরপুরে রাসায়নিকের গোডাউন থেকে বিষাক্ত গ্যাস বের হচ্ছে : ফায়ার সার্ভিস

১০ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিলে কচুরিপানা তুলতে গিয়ে নিখোঁজ, ১৭ ঘণ্টা পর মিলল মরদেহ
বিলে কচুরিপানা তুলতে গিয়ে নিখোঁজ, ১৭ ঘণ্টা পর মিলল মরদেহ

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাকসুতে যতজন ভোটার তত ব্যালট, কেন্দ্রে তিন স্তরে ভোটারদের যাচাই
রাকসুতে যতজন ভোটার তত ব্যালট, কেন্দ্রে তিন স্তরে ভোটারদের যাচাই

১৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আইসিসিবিতে শুরু হচ্ছে পানি ব্যবস্থাপনা এক্সপো
আইসিসিবিতে শুরু হচ্ছে পানি ব্যবস্থাপনা এক্সপো

১৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

শার্শায় ভ্যানচালক ‘হত্যার’ প্রতিবাদে সড়ক অবরোধ ও মানববন্ধন
শার্শায় ভ্যানচালক ‘হত্যার’ প্রতিবাদে সড়ক অবরোধ ও মানববন্ধন

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ৬০ হাজার ম্যাপ বাজেয়াপ্ত করলো বেইজিং
যে কারণে ৬০ হাজার ম্যাপ বাজেয়াপ্ত করলো বেইজিং

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেহেরপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় জাবি শিক্ষার্থী নিহত
মেহেরপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় জাবি শিক্ষার্থী নিহত

২৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড : তদন্ত কমিটি গঠন, আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড : তদন্ত কমিটি গঠন, আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

২৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘জনবহুল এলাকা থেকে কেমিক্যাল গোডাউনগুলো উৎখাত করা দরকার’
‘জনবহুল এলাকা থেকে কেমিক্যাল গোডাউনগুলো উৎখাত করা দরকার’

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

আগামী ১০ কর্মদিবসের মধ্যে পাস হচ্ছে জকসু সংবিধি
আগামী ১০ কর্মদিবসের মধ্যে পাস হচ্ছে জকসু সংবিধি

৩৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

গোপালগঞ্জে বিশ্ব সাদাছড়ি নিরাপত্তা দিবস পালিত
গোপালগঞ্জে বিশ্ব সাদাছড়ি নিরাপত্তা দিবস পালিত

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নেই ব্রেইল পদ্ধতি, ভোটে দিতে এসে চ্যালেঞ্জের মুখে দৃষ্টি প্রতিবন্ধীরা
নেই ব্রেইল পদ্ধতি, ভোটে দিতে এসে চ্যালেঞ্জের মুখে দৃষ্টি প্রতিবন্ধীরা

৪০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রাষ্ট্র পরিচালনায় নিয়োজিত কিছু কর্মকর্তার আচরণ প্রশ্নবোধক : ডা. জাহিদ
রাষ্ট্র পরিচালনায় নিয়োজিত কিছু কর্মকর্তার আচরণ প্রশ্নবোধক : ডা. জাহিদ

৪০ মিনিট আগে | রাজনীতি

হত্যাচেষ্টা মামলায় সাবেক এমপি ফয়জুর রিমান্ডে
হত্যাচেষ্টা মামলায় সাবেক এমপি ফয়জুর রিমান্ডে

৪১ মিনিট আগে | নগর জীবন

নড়াইলের সাবেক এমপি কবিরুল হকের জামিন নামঞ্জুর
নড়াইলের সাবেক এমপি কবিরুল হকের জামিন নামঞ্জুর

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলের গোপন ঘাঁটিতে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলের গোপন ঘাঁটিতে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কিশোরগঞ্জে হত্যা মামলায় সাবেক ইউপি সদস্যের যাবজ্জীবন
কিশোরগঞ্জে হত্যা মামলায় সাবেক ইউপি সদস্যের যাবজ্জীবন

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বাবাকে হত্যার দায়ে ছেলের যাবজ্জীবন
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বাবাকে হত্যার দায়ে ছেলের যাবজ্জীবন

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন সংঘর্ষ, পাকিস্তানের হামলায় ১২ আফগান নাগরিক নিহতের দাবি
নতুন সংঘর্ষ, পাকিস্তানের হামলায় ১২ আফগান নাগরিক নিহতের দাবি

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৬৭
সিলেটে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৬৭

৫৬ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

সূর্যের চেয়ে ১০ লাখ গুণ ভারী অদৃশ্য বস্তুর সন্ধান
সূর্যের চেয়ে ১০ লাখ গুণ ভারী অদৃশ্য বস্তুর সন্ধান

৫৬ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

লক্ষ্মীপুরে বিশ্ব সাদাছড়ি নিরাপত্তা দিবস পালিত
লক্ষ্মীপুরে বিশ্ব সাদাছড়ি নিরাপত্তা দিবস পালিত

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভাঙ্গায় বাস খাদে পড়ে নারী ও শিশু নিহত
ভাঙ্গায় বাস খাদে পড়ে নারী ও শিশু নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গুগল ম্যাপ দেখে হাঁটতে গিয়ে ভেনিসের খালে পড়লেন পোলিশ নারী
গুগল ম্যাপ দেখে হাঁটতে গিয়ে ভেনিসের খালে পড়লেন পোলিশ নারী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান
১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু
ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প
হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি
ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা
দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাল এইচএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, জানবেন যেভাবে
কাল এইচএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, জানবেন যেভাবে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান
একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা
চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেরা অভিনেতার পুরস্কার ঐশ্বরিয়াকে উৎসর্গ করলেন অভিষেক
সেরা অভিনেতার পুরস্কার ঐশ্বরিয়াকে উৎসর্গ করলেন অভিষেক

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে চলন্ত বাসে আগুনে পুড়ে প্রাণ গেল ২০ যাত্রীর
ভারতে চলন্ত বাসে আগুনে পুড়ে প্রাণ গেল ২০ যাত্রীর

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান
'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের
আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল
নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট
রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট

মাঠে ময়দানে

অধরাই বিকল্প বাজার
অধরাই বিকল্প বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!
১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

অসহায় জনগণ কষ্টে আছে
অসহায় জনগণ কষ্টে আছে

প্রথম পৃষ্ঠা

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন