শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ৩০ জুন, ২০১৭

রাহিজা খানম ঝুনু

নাচ শিখতে হলে কঠোর পরিশ্রম ও নিয়মিত চর্চা করতে হবে

Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
 নাচ শিখতে হলে কঠোর পরিশ্রম ও নিয়মিত চর্চা করতে হবে

দেশের খ্যাতিমান নৃত্যশিল্পী রাহিজা খানম ঝুনু (জন্ম ২১ জুন ১৯৪৩)। বুলবুল ললিতকলা একাডেমির প্রথম ব্যাচের শিক্ষার্থী। বুলবুল ললিতকলা একাডেমির অধ্যক্ষ ও বাংলাদেশ নৃত্যশিল্পী সংস্থার সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। তিনি একুশে পদক ও বাংলা একাডেমির ফেলো হিসেবে সম্মানিত হয়েছেন। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন—শেখ মেহেদী হাসান

 

 

আপনার জন্ম ও বেড়ে উঠার গল্প জানতে চাই।

১৯৪৩ সালের ২১ জুন সকাল ১০টায় মানিকগঞ্জে আমার জন্ম। আমার আব্বা আবু মোহাম্মদ আবদুল্লাহ খান, মা সফুরুন নেছা। আব্বা ছিলেন পুলিশ অফিসার। পরিবারের সবাই ছিল সংস্কৃতিমনা। আমাদের পরিবারে গোড়া থেকেই গান-বাজনা, কবিতা-আবৃত্তির চর্চা হতো। আব্বা ব্যস্ত সময় কাটাতেন। ছোটবেলায় বড় বোন মিনি, লিনি ও অন্য বোনেরা যখন গানের অনুশীলন করত আমি কান পেতে তা শুনতাম। আমার মা ও অন্য আত্মীয়-স্বজন বলাবলি করতেন—গানের তাল শুনে আমি নাকি বিছানায় তালে তালে হাত পা নড়াচড়া করতাম। বলা যেতে পারে আমি জন্মেছি একটি সাংস্কৃৃতিক পরিমণ্ডলে।

 

নাচ শিখতে শুরু করলেন কখন?

১৯৪৭ সালে দেশ ভাগ হওয়ার কারণে তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তান থেকে অনেক শিল্পী ভারতে চলে যায়। ফলে এখানকার সাংস্কৃতিক অঙ্গনে দেখা দেয় শূন্যতা। যা কোনোভাবেই পূরণীয় ছিল না। তখন ঢাকার সাংস্কৃতিক পরিমণ্ডল ছিল খুব ছোট। বাড়িতে নিজে নিজেই নাচতাম। কলের গান বাজিয়ে বাড়ির উঠোনে কোমরে কাপড় বেঁধে চলত সে নাচ। কোনো কোনো সময় বাবা খুশি হয়ে নূপুর বা ঘুঙুরের পরিবর্তে চাবির গোছা পায়ে বেঁধে দিতেন। তবে নূপুরের মতো শব্দ নয়, নাচের তালে তালে চাবির গোছার শব্দ বেশ ভালোই লাগত। আমার বয়স যখন পাঁচ তখন আব্বা চাইলেন মেয়েকে এমন একটি স্কুলে ভর্তি করতে যেখানে পড়ালেখার পাশাপাশি নাচ, গান শিখতে পারবে। অবশেষে আমাকে ভর্তি করানো হয় গেন্ডারিয়া বালিকা বিদ্যালয়ে (মনিজা রহমান গার্লস স্কুল)। এই স্কুলের একটি বিশেষ বৈশিষ্ট্য হলো প্রতি বছর পড়ালেখার পাশাপাশি স্কুলের ছাত্রীদের নিয়ে সংগীত, নৃত্যানুষ্ঠানের আয়োজন করা হতো। ওই স্কুলের প্রধান শিক্ষক শ্রীমতি বাসন্তী গুহঠাকুরতা নিজ উদ্যোগেই এসব সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান আয়োজন করতেন। তিনি ছিলেন ১৯৭১-এ শহীদ অধ্যাপক ড. জ্যোতিময় গুহঠাকুরতার স্ত্রী।

 

আপনি ওই সময় একটি নৃত্যনাট্যে অভিনয় করেছিলেন।

গেন্ডারিয়া স্কুলে ভর্তি হওয়ার আগে নারায়ণগঞ্জের একটি স্কুলে ক্লাস ওয়ানে ভর্তি হয়েছিলাম। আব্বা তখন ছিলেন নারায়ণগঞ্জের পুলিশ ইন্সপেক্টর। ১৯৫২ সালে বদলি হয়ে আসেন ঢাকার মিলব্যারাক থানায় এবং থাকতেন ফরিদাবাদ। ১৯৫৫ সালের কথা, আমি তখন পঞ্চম শ্রেণিতে পড়ি। আমাদের প্রধান শিক্ষিক বাসন্তী গুহঠাকুরতা স্থির করলেন ছাত্রীদের নিয়ে একটি নৃত্যনাট্য মঞ্চস্থ করবেন। রূপকথা ভিত্তিক ওই নৃত্যনাট্যটির নাম ছিল ‘ঘুমন্ত রাজকন্যা’। ঘুমন্ত রাজকন্যার বিভিন্ন চরিত্রের জন্য মেয়েদের বাছাই করা হলো। কিন্তু বিপত্তি দেখা দিল একটি পুরুষ চরিত্র নিয়ে। মেয়ে সেজে পুরুষ চরিত্রে নাচ করতে কেউ আগ্রহ দেখাল না। তখন আমি রাজি হলাম। পুরুষ চরিত্রটি ছিল রাখালের। তৎকালীন সদ্য প্রতিষ্ঠিত বুলবুল ললিতকলা একাডেমির নাচের শিক্ষক শ্রী অজিত স্যান্নালকে নৃত্যনাট্য পরিচালনার দায়িত্ব দেওয়া হয়। তারপর বেশ কিছুদিন মহড়া হলো। নৃত্যনাট্যটি মঞ্চস্থ হওয়ার পর স্কুলে আমার পরিচিতি বেড়ে যায়। অজিত স্যান্নাল আমার আব্বাকে বললেন, ওকে বুলবুল ললিতকলা একাডেমিতে ভর্তি করিয়ে দিন। আমি বিনা বেতনে নাচ শেখাব। সেই ১৯৫৬ সালে বাফায় ভর্তি হলাম আর এখনো নাচের সঙ্গে যুক্ত আছি।

 

বুলবুল ললিতকলা একাডেমির প্রথম ব্যাচের শিল্পী আপনি, ওই সময়ের কোনো স্মৃতি মনে পড়ে?

নৃত্যাচার্য বুলবুল চৌধুরীর মৃত্যুর পর ঢাকার ৭ নম্ব্বর ওয়াইজঘাটের ওয়াইজ হাউসে ১৯৫৫ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় বুলবুল ললিতকলা একাডেমি। বুলবুল চৌধুরীর ঘনিষ্ঠ বন্ধু রাজনীতিবিদ মাহমুদ নুরুল হুদা ও বুলবুলের স্ত্রী নৃত্যশিল্পী আফরোজা বুলবুল ছিলেন এর উদ্যোক্তা। ১৯৫৫ সালের ১ জুলাই প্রথম ক্লাস হয়। ১৯৫৬ সালে আমি নৃত্য শাখায় ভর্তি হই। আমার ভাই মোজাম্মেল সেতারে, ছোট বোন নীনা হামিদকে উচ্চাঙ্গসংগীতে এবং আমার আরেক বোন রুনুকে রবীন্দ্রসংগীত বিষয়ে ভর্তি করা হয়। তখন বুলবুল ললিতকলা একাডেমির শিক্ষক ছিলেন নৃত্যশিল্পী অজিত সান্ন্যাল, সেতারে ওস্তাদ খাদেম হোসেন খান, রবীন্দ্রসংগীতে নিখিল দেব, আধুনিক গানে আবদুল লতিফ, নজরুলসংগীতে বেদারউদ্দীন আহমদ, উচ্চাঙ্গসংগীতে বিমল বাবু। আব্বা অবসর নিলে আমরা শান্তিনগরে নিজেদের বাড়িতে চলে যাই। আমাদের পাশাপাশি থাকতেন পূর্ববঙ্গের এক সময়ের স্বাস্থ্যমন্ত্রী হবীবুল্লাহ বাহার চৌধুরী। তার স্ত্রী আনোয়ারা বাহার চৌধুরী ছিলেন উচ্চ শিক্ষিত এবং ভীষণ সংস্কৃতিমনা। তিনি বুলবুল ললিতকলা একাডেমির সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। তার সন্তান সেলিনা বাহার জামান, ইকবাল বাহার চৌধুরীসহ সবাই এক সঙ্গে শান্তিনগর থেকে টাউন সার্ভিসে ওয়াইজঘাটে বাফায় ক্লাস করতে যেতাম। খুব আনন্দের ছিল সেই দিনগুলো।

 

চীনের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী চৌ এন লাইয়ের আগমন উপলক্ষে আপনারা বিশেষ অনুষ্ঠানে অংশ নিয়েছিলেন।

চৌ এন লাই এসেছিলেন ১৯৫৬ সালে। তখন জিন্নাহ এভিনিউয়ে (বর্তমানে বঙ্গবন্ধু এভিনিউ) সদ্য গুলিস্তান সিনেমা হল হয়েছে। এখানে চৌ এন লাইয়ের সম্মানে বিশাল সংবর্ধনার আয়োজন করে পাক-চীন মৈত্রী সমিতি। সে অনুষ্ঠানে সাংস্কৃতিক আয়োজনের দায়িত্ব পড়ে বুলবুল ললিতকলা একাডেমির ওপর। তখন আমরা ‘চিরকালের বন্ধুত্ব’, ‘ঘুমন্ত রাজকন্যা’ পরিবেশন করি। ‘চিরকালের বন্ধুত্ব’ নৃত্যনাট্যের সার্বিক পরিচালনায় ছিলেন ভক্তিময় দাশগুপ্ত। আবহসংগীতে ছিলেন ওস্তাদ খাদেম হোসেন খান এবং নৃত্যনাট্য পরিচালনায় ছিলেন অজিত সান্ন্যাল। ওই অনুষ্ঠানের পর আমাকে অনেকেই চিনে ফেলে। তখন থেকে বাফার সব অনুষ্ঠানে আমাকে রাখত। ১৯৫৭ সালের জানুয়ারি মাসে মঞ্চস্থ হয় রবীন্দ্রনাথের নৃত্যনাট্য ‘চণ্ডালিকা’। ভক্তিময় দাশগুপ্ত পরিচালিত এই নৃত্যনাট্যে আমার চরিত্র ছিল চুড়িওয়ালার। ওই নৃত্যনাট্যে চণ্ডালকন্যা প্রকৃতি সেজেছিল অঞ্জলি আর মা সেজেছিল মেহের আহমেদ, বৌদ্ধভিক্ষু আনন্দ হয়েছিল মন্দিরা নন্দী। আর দুধওয়ালার ভূমিকায় অভিনয় করেছিল শাহিদা আলতামাশ।

 

বুলবুল ললিতকলা একাডেমি প্রযোজিত অধিকাংশ নৃত্যনাট্যে আপনি অংশগ্রহণ করেছেন। কেমন ছিল সে অভিজ্ঞতা?

১৯৫৮ সালে বুলবুল ললিতকলা একাডেমির নৃত্য শিক্ষক অজিত সান্ন্যাল পশ্চিমবঙ্গের বর্ধমানে নিজ গ্রামে ফিরে গেলেন। তখন নতুন শিক্ষক হিসেবে যোগ দিলেন মুম্বাই লিটল ব্যালে ট্রুপের নৃত্যশিল্পী জি এ মান্নান। তিনি যোগ দিয়েই পরিকল্পনা করলেন কবি জসীমউদ্দীনের বিখ্যাত বই ‘নকশী কাঁথার মাঠ’ নৃত্যনাট্য হিসেবে মঞ্চস্থ করবেন। নকশী কাঁথার মাঠ নৃত্যনাট্যের গ্রন্থনা ও মূল পরিকল্পনায় ছিলেন কেএম মুজতবা (ময়না ভাই), সংগীত পরিচালনা করেন ওস্তাদ খাদেম হোসেন খান। এ নৃত্যনাট্যের কেন্দ্রীয় দুই চরিত্র রূপাই চরিত্রে অংশ নেন নৃত্যগুরু জি এম মান্নান আর সাজু চরিত্রে আমি। কণ্ঠসংগীতে অংশ নেন বেদারউদ্দিন আহমেদ ও নীনা হামিদ। কবি জসীমউদ্দীন আমাদের প্রথম শো দেখতে ইঞ্জিনিয়ারিং ইনস্টিটিশনে এসেছিলেন। পরবর্তীকালে নকশী কাঁথার মাঠ নৃত্যনাট্যের ৩২৫টি প্রদর্শনীতে আমি অংশগ্রহণ করি। সেই ৬০ দশকের শুরুতে তৎকালীন সরকার ‘নকশী কাঁথার মাঠ’ নৃত্যনাট্য পরিবেশনের জন্য আমাদের ইরাক ও ইরানে পাঠিয়েছিলেন। ইরানের রাষ্ট্রপ্রধান শাহ পাহলবী ও তার পত্নী ফারাহ দীবা নকশী কাঁথার মাঠ নৃত্যনাট্য উপভোগ করেন এবং আমাকে ‘ব্যালেরিনা’ উপাধি দেন। সেদিন মনে হয়েছিল, বুলবুল ললিতকলা একাডেমি থেকে যে নাচ শিখেছি তা কিছুটা হলেও সার্থক হয়েছে। ইতিপূর্বে ১৯৬১ সালে বাফা থেকে শ্রেষ্ঠ নৃত্যশিল্পী হিসেবে স্বর্ণপদক পেয়েছিলাম। বুলবুল ললিতকলা একাডেমি প্রযোজিত মহুয়া, ক্ষুধিত পাষাণ, কাশ্মীর, হাজার তারের বীণা, নবান্ন, চণ্ডালিকা, চিত্রাঙ্গদা, অরুণাচলের পথে, মায়ার খেলা নৃত্যনাট্যে কেন্দ্রীয় চরিত্রে অংশগ্রহণ করেছি।

 

আপনি টেলিভিশনেও নৃত্য পরিবেশন করেছেন।

১৯৬৪ সালের ২৪ ডিসেম্বর এ দেশে টেলিভিশন চালু হয়। টেলিভিশন প্রতিষ্ঠার প্রথম থেকেই আমি নিয়মিত নৃত্যশিল্পী ও পরিচালক হিসেবে কাজ করেছি। তখন টেলিভিশনে সরাসরি অনুষ্ঠান সম্প্রচার হতো। ১৯৬৭ সালে টেলিভিশনের একটি অনুষ্ঠানে নৃত্য পরিবেশন করতে গিয়ে মজার একটি ঘটনা ঘটে। নাচের এক পর্যায়ে খুলে পড়ে আমার মাথার বেণি। সেটা পা দিয়ে সরিয়ে দেই। টিভি পর্দায় সেদিন অনাকাঙ্ক্ষিত এ মজার ঘটনা প্রত্যক্ষ করেছিলেন অসংখ্য দর্শক। ১৯৬৮ সালে টেলিভিশনের প্রযোজনায় শিল্পী নিজামুল হক ও আমার পরিচালনায় প্রচারিত হয় নৃত্যনাট্য ‘অরুণাচলের পথে’। এ নৃত্যনাট্যটি ব্যাপক সাড়া ফেলেছিল।

 

আপনি বুলবুল ললিতকলা একাডেমির শিক্ষক হিসেবেই কর্মজীবন শুরু করেছিলেন।

যেহেতু নৃত্যচর্চায় আমার কিছুটা নাম হয় এজন্য এক পর্যায়ে বুলবুল ললিতকলা একাডেমিতে যোগ দেই। সেখানে দীর্ঘদিন শিক্ষকতা করেছি। কিছু শিল্পী তৈরির চেষ্টা করেছি। আমার ছাত্রদের মধ্যে কাজল ইব্রাহিম, সাইদা রহমান, লুবনা মারিয়ম, রেশমা শারমিন, হুমায়ুন কবীর, নিলী রহমান, জিনাত বরকতউল্লাহ, রীতা শবনম, মিনু, আমির হোসেন বাবু, ডলি ইকবাল, শেলী, সোহেল রহমান, কবিরুল ইসলাম রতন, শামীম আরা নীপা, তারানা হালিম, ফারহানা চৌধুরী বেবী প্রমুখ।

 

আপনি বেশ কয়েকটি নৃত্যনাট্যও পরিচালনা করেছেন।

হ্যাঁ। ড. এনামুল হক রচিত ‘সূর্যমুখী নদী’, ‘উত্তরণের দেশে’, ‘হাজার তারের বীণা’, নৃত্যনাট্য পরিচালনা ও অংশগ্রহণ করেছি। মহান একুশে ফেব্রুয়ারির ওপর ভিত্তি করে রচিত নৃত্যনাট্য ‘উত্তরণের দেশে’, মহাজন মুক্তিযুদ্ধের ওপর রচিত গীতিনৃত্যনাট্য ‘সূর্যমুখী নদী’ এবং শিল্পকলা একাডেমির প্রযোজনায় ‘দি ম্যালডি’ নৃত্যনাট্য পরিচালনা করি। শিশুদের জীবনভিত্তিক পূর্ণাঙ্গ নৃত্যনাট্য ‘দেখব এবার জগত্টাকে’ পরিচালনা করি। এ ছাড়া বিভিন্ন বৃন্দনৃত্য ও কম্পোজিশন করেছি। যেগুলো মঞ্চে ও টেলিভিশনে প্রচারিত হয়েছে।

 

নৃত্য বিষয়ক দুটি বইও লিখেছেন আপনি।

আমরা যখন নাচ শিখি তখন এখানে তেমন কোনো বই ছিল না। গুরুরা আমাদের যা শেখাতেন সেটাই আমরা তুলে রাখতাম। এজন্য নৃত্য বিষয়ে আরও জানার সুযোগ তৈরির জন্য ‘নৃত্যশিল্প’ ও ‘নৃত্যের রূপরেখা’ নামে দুটি বই লিখেছি।

 

আপনার পরিবারের কথা জানতে চাই।

আমার বিয়ে হয় ১৯৬৬ সালে ১৩ ফেব্রুয়ারি ময়মনসিংহের ভালুকা নিবাসী আমান উল্লাহ চৌধুরীর সঙ্গে। তিনি তিন বার জাতীয় সংসদের সদস্য নির্বাচিত হয়েছিলেন। আমার দুই মেয়ে লোপা ও বেবী। দুজনই নৃত্যশিল্পী। কিন্তু ১৯৯০ সালে লোপা হঠাৎ মারা যায়। এই দুঃখ আজও বয়ে বেড়াচ্ছি। দুই ছেলে আহসান ও আকরাম।

 

নৃত্যশিল্পের উন্নয়নে আপনি কী স্বপ্ন দেখেন?

বাংলাদেশের নাচের উন্নয়নে অজিত সান্ন্যাল, গওহর জামিল, জি এ মান্নান, আলতামাশ আহমেদসহ অনেকেই গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছেন। ১৯৭৮ সালে দেশের বিশিষ্ট কয়েকজন শিল্পী গড়ে তোলে বাংলাদেশ নৃত্যশিল্পী সংস্থা। আমি এ সংস্থার সভাপতি হিসেবে অনেক দিন দায়িত্ব পালন করেছি। আমার ইচ্ছা দেশে একটি উন্নতমানের নৃত্য একাডেমি গড়ে উঠুক। যে প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে এ দেশের নাচের চর্চা সারা বিশ্বে ছড়িয়ে পড়বে।

 

নবীন নৃত্যশিল্পীদের জন্য আপনার উপদেশ কী?

নাচ শিখতে হলে কঠোর পরিশ্রম ও নিয়মিত চর্চা করতে হবে। একজন নৃত্যশিল্পীর দক্ষতা প্রমাণিত হয় মঞ্চে।

এই বিভাগের আরও খবর
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
সর্বশেষ খবর
৫ বিভাগে ভারী বর্ষণের আভাস, বাড়বে গরমের অনুভূতি
৫ বিভাগে ভারী বর্ষণের আভাস, বাড়বে গরমের অনুভূতি

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

সংস্কারের নামে জনগণকে বিভ্রান্ত না করে দ্রুত নির্বাচনের দাবি রিজভীর
সংস্কারের নামে জনগণকে বিভ্রান্ত না করে দ্রুত নির্বাচনের দাবি রিজভীর

৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

৪ নদীবন্দরে সতর্কতা, দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা
৪ নদীবন্দরে সতর্কতা, দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা
প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রয়লার  ১৬৫–১৭০, মাছেই স্বস্তি খুঁজছেন ক্রেতারা
ব্রয়লার ১৬৫–১৭০, মাছেই স্বস্তি খুঁজছেন ক্রেতারা

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে তীব্র যানজট
ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে তীব্র যানজট

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বেলুচিস্তানে বাস থামিয়ে ৯ যাত্রীকে অপহরণের পর হত্যা
বেলুচিস্তানে বাস থামিয়ে ৯ যাত্রীকে অপহরণের পর হত্যা

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের
গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বৃষ্টির সম্ভাবনা, কমতে পারে তাপমাত্রা
রাজধানীতে বৃষ্টির সম্ভাবনা, কমতে পারে তাপমাত্রা

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

সারা বছর সুস্থ থাকতে নিয়মিত খান এই ৭টি খাবার
সারা বছর সুস্থ থাকতে নিয়মিত খান এই ৭টি খাবার

৩৫ মিনিট আগে | জীবন ধারা

খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী
খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি: লক্ষ্মীপুরে পাসের হার ৬৬.১৫ শতাংশ
এসএসসি: লক্ষ্মীপুরে পাসের হার ৬৬.১৫ শতাংশ

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইরান ভ্রমণে না যেতে যুক্তরাষ্ট্রের আহ্বান
ইরান ভ্রমণে না যেতে যুক্তরাষ্ট্রের আহ্বান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একই পরিবারের ৫ জন দগ্ধ, বার্ন ইনস্টিটিউটে ভর্তি
একই পরিবারের ৫ জন দগ্ধ, বার্ন ইনস্টিটিউটে ভর্তি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রামগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে পিকআপ চালকের মৃত্যু
রামগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে পিকআপ চালকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী
ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি থেকে ফিরেছেন ৮২ হাজার ৪১৬ হাজি
সৌদি থেকে ফিরেছেন ৮২ হাজার ৪১৬ হাজি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা
গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মৃত্যুর পর মা-বাবার হক যেভাবে আদায় করব
মৃত্যুর পর মা-বাবার হক যেভাবে আদায় করব

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা যেভাবে মসজিদের শহর হয়ে ওঠে
ঢাকা যেভাবে মসজিদের শহর হয়ে ওঠে

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

খুলাফায়ে রাশেদা পরবর্তী মুসলিম বিশ্ব
খুলাফায়ে রাশেদা পরবর্তী মুসলিম বিশ্ব

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে
বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কানাডার পণ্যে ৩৫% শুল্ক আরোপের হুমকি ট্রাম্পের
কানাডার পণ্যে ৩৫% শুল্ক আরোপের হুমকি ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

কক্সবাজারে এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় আত্মহত্যা
কক্সবাজারে এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় পুষ্টি সহায়তা নিতে আসা শিশুদের ওপর হামলা, নিহত ১৫
গাজায় পুষ্টি সহায়তা নিতে আসা শিশুদের ওপর হামলা, নিহত ১৫

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে ৫শ' পিস ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
সাভারে ৫শ' পিস ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এসএসসি: চাঁদপুরে পাসের হার ৫৫.৮৫ শতাংশ
এসএসসি: চাঁদপুরে পাসের হার ৫৫.৮৫ শতাংশ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন
জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়
পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!
ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড
পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল
পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস
ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর
ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩
লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন
পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভিকারুননিসায় কমেছে জিপিএ-৫, বেড়েছে ফেল
ভিকারুননিসায় কমেছে জিপিএ-৫, বেড়েছে ফেল

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মতিঝিল আইডিয়ালে পাসের হার ৯৭.৯৫ শতাংশ
মতিঝিল আইডিয়ালে পাসের হার ৯৭.৯৫ শতাংশ

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফাইনালে দুই তারকাকে ছাড়াই নামবে পিএসজি
ফাইনালে দুই তারকাকে ছাড়াই নামবে পিএসজি

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩৪ প্রতিষ্ঠান থেকে পাস করেনি কোনো শিক্ষার্থী
১৩৪ প্রতিষ্ঠান থেকে পাস করেনি কোনো শিক্ষার্থী

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজশাহী বোর্ডে পাশের হার ৭৭.৬৩, এগিয়ে মেয়েরা
রাজশাহী বোর্ডে পাশের হার ৭৭.৬৩, এগিয়ে মেয়েরা

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার জিপিএ-৫ পেয়েছে এক লাখ ৩৯ হাজার ৩২ জন
এবার জিপিএ-৫ পেয়েছে এক লাখ ৩৯ হাজার ৩২ জন

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৯৮৪ প্রতিষ্ঠানে শতভাগ পাস
৯৮৪ প্রতিষ্ঠানে শতভাগ পাস

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘আপনি এত সুন্দর ইংরেজি শিখলেন কোথায়?’— লাইবেরিয়ার প্রেসিডেন্টকে ট্রাম্পের প্রশ্ন
‘আপনি এত সুন্দর ইংরেজি শিখলেন কোথায়?’— লাইবেরিয়ার প্রেসিডেন্টকে ট্রাম্পের প্রশ্ন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু
হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই

সম্পাদকীয়

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা