শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ৩০ জুন, ২০১৭

রাহিজা খানম ঝুনু

নাচ শিখতে হলে কঠোর পরিশ্রম ও নিয়মিত চর্চা করতে হবে

Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
 নাচ শিখতে হলে কঠোর পরিশ্রম ও নিয়মিত চর্চা করতে হবে

দেশের খ্যাতিমান নৃত্যশিল্পী রাহিজা খানম ঝুনু (জন্ম ২১ জুন ১৯৪৩)। বুলবুল ললিতকলা একাডেমির প্রথম ব্যাচের শিক্ষার্থী। বুলবুল ললিতকলা একাডেমির অধ্যক্ষ ও বাংলাদেশ নৃত্যশিল্পী সংস্থার সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। তিনি একুশে পদক ও বাংলা একাডেমির ফেলো হিসেবে সম্মানিত হয়েছেন। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন—শেখ মেহেদী হাসান

 

 

আপনার জন্ম ও বেড়ে উঠার গল্প জানতে চাই।

১৯৪৩ সালের ২১ জুন সকাল ১০টায় মানিকগঞ্জে আমার জন্ম। আমার আব্বা আবু মোহাম্মদ আবদুল্লাহ খান, মা সফুরুন নেছা। আব্বা ছিলেন পুলিশ অফিসার। পরিবারের সবাই ছিল সংস্কৃতিমনা। আমাদের পরিবারে গোড়া থেকেই গান-বাজনা, কবিতা-আবৃত্তির চর্চা হতো। আব্বা ব্যস্ত সময় কাটাতেন। ছোটবেলায় বড় বোন মিনি, লিনি ও অন্য বোনেরা যখন গানের অনুশীলন করত আমি কান পেতে তা শুনতাম। আমার মা ও অন্য আত্মীয়-স্বজন বলাবলি করতেন—গানের তাল শুনে আমি নাকি বিছানায় তালে তালে হাত পা নড়াচড়া করতাম। বলা যেতে পারে আমি জন্মেছি একটি সাংস্কৃৃতিক পরিমণ্ডলে।

 

নাচ শিখতে শুরু করলেন কখন?

১৯৪৭ সালে দেশ ভাগ হওয়ার কারণে তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তান থেকে অনেক শিল্পী ভারতে চলে যায়। ফলে এখানকার সাংস্কৃতিক অঙ্গনে দেখা দেয় শূন্যতা। যা কোনোভাবেই পূরণীয় ছিল না। তখন ঢাকার সাংস্কৃতিক পরিমণ্ডল ছিল খুব ছোট। বাড়িতে নিজে নিজেই নাচতাম। কলের গান বাজিয়ে বাড়ির উঠোনে কোমরে কাপড় বেঁধে চলত সে নাচ। কোনো কোনো সময় বাবা খুশি হয়ে নূপুর বা ঘুঙুরের পরিবর্তে চাবির গোছা পায়ে বেঁধে দিতেন। তবে নূপুরের মতো শব্দ নয়, নাচের তালে তালে চাবির গোছার শব্দ বেশ ভালোই লাগত। আমার বয়স যখন পাঁচ তখন আব্বা চাইলেন মেয়েকে এমন একটি স্কুলে ভর্তি করতে যেখানে পড়ালেখার পাশাপাশি নাচ, গান শিখতে পারবে। অবশেষে আমাকে ভর্তি করানো হয় গেন্ডারিয়া বালিকা বিদ্যালয়ে (মনিজা রহমান গার্লস স্কুল)। এই স্কুলের একটি বিশেষ বৈশিষ্ট্য হলো প্রতি বছর পড়ালেখার পাশাপাশি স্কুলের ছাত্রীদের নিয়ে সংগীত, নৃত্যানুষ্ঠানের আয়োজন করা হতো। ওই স্কুলের প্রধান শিক্ষক শ্রীমতি বাসন্তী গুহঠাকুরতা নিজ উদ্যোগেই এসব সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান আয়োজন করতেন। তিনি ছিলেন ১৯৭১-এ শহীদ অধ্যাপক ড. জ্যোতিময় গুহঠাকুরতার স্ত্রী।

 

আপনি ওই সময় একটি নৃত্যনাট্যে অভিনয় করেছিলেন।

গেন্ডারিয়া স্কুলে ভর্তি হওয়ার আগে নারায়ণগঞ্জের একটি স্কুলে ক্লাস ওয়ানে ভর্তি হয়েছিলাম। আব্বা তখন ছিলেন নারায়ণগঞ্জের পুলিশ ইন্সপেক্টর। ১৯৫২ সালে বদলি হয়ে আসেন ঢাকার মিলব্যারাক থানায় এবং থাকতেন ফরিদাবাদ। ১৯৫৫ সালের কথা, আমি তখন পঞ্চম শ্রেণিতে পড়ি। আমাদের প্রধান শিক্ষিক বাসন্তী গুহঠাকুরতা স্থির করলেন ছাত্রীদের নিয়ে একটি নৃত্যনাট্য মঞ্চস্থ করবেন। রূপকথা ভিত্তিক ওই নৃত্যনাট্যটির নাম ছিল ‘ঘুমন্ত রাজকন্যা’। ঘুমন্ত রাজকন্যার বিভিন্ন চরিত্রের জন্য মেয়েদের বাছাই করা হলো। কিন্তু বিপত্তি দেখা দিল একটি পুরুষ চরিত্র নিয়ে। মেয়ে সেজে পুরুষ চরিত্রে নাচ করতে কেউ আগ্রহ দেখাল না। তখন আমি রাজি হলাম। পুরুষ চরিত্রটি ছিল রাখালের। তৎকালীন সদ্য প্রতিষ্ঠিত বুলবুল ললিতকলা একাডেমির নাচের শিক্ষক শ্রী অজিত স্যান্নালকে নৃত্যনাট্য পরিচালনার দায়িত্ব দেওয়া হয়। তারপর বেশ কিছুদিন মহড়া হলো। নৃত্যনাট্যটি মঞ্চস্থ হওয়ার পর স্কুলে আমার পরিচিতি বেড়ে যায়। অজিত স্যান্নাল আমার আব্বাকে বললেন, ওকে বুলবুল ললিতকলা একাডেমিতে ভর্তি করিয়ে দিন। আমি বিনা বেতনে নাচ শেখাব। সেই ১৯৫৬ সালে বাফায় ভর্তি হলাম আর এখনো নাচের সঙ্গে যুক্ত আছি।

 

বুলবুল ললিতকলা একাডেমির প্রথম ব্যাচের শিল্পী আপনি, ওই সময়ের কোনো স্মৃতি মনে পড়ে?

নৃত্যাচার্য বুলবুল চৌধুরীর মৃত্যুর পর ঢাকার ৭ নম্ব্বর ওয়াইজঘাটের ওয়াইজ হাউসে ১৯৫৫ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় বুলবুল ললিতকলা একাডেমি। বুলবুল চৌধুরীর ঘনিষ্ঠ বন্ধু রাজনীতিবিদ মাহমুদ নুরুল হুদা ও বুলবুলের স্ত্রী নৃত্যশিল্পী আফরোজা বুলবুল ছিলেন এর উদ্যোক্তা। ১৯৫৫ সালের ১ জুলাই প্রথম ক্লাস হয়। ১৯৫৬ সালে আমি নৃত্য শাখায় ভর্তি হই। আমার ভাই মোজাম্মেল সেতারে, ছোট বোন নীনা হামিদকে উচ্চাঙ্গসংগীতে এবং আমার আরেক বোন রুনুকে রবীন্দ্রসংগীত বিষয়ে ভর্তি করা হয়। তখন বুলবুল ললিতকলা একাডেমির শিক্ষক ছিলেন নৃত্যশিল্পী অজিত সান্ন্যাল, সেতারে ওস্তাদ খাদেম হোসেন খান, রবীন্দ্রসংগীতে নিখিল দেব, আধুনিক গানে আবদুল লতিফ, নজরুলসংগীতে বেদারউদ্দীন আহমদ, উচ্চাঙ্গসংগীতে বিমল বাবু। আব্বা অবসর নিলে আমরা শান্তিনগরে নিজেদের বাড়িতে চলে যাই। আমাদের পাশাপাশি থাকতেন পূর্ববঙ্গের এক সময়ের স্বাস্থ্যমন্ত্রী হবীবুল্লাহ বাহার চৌধুরী। তার স্ত্রী আনোয়ারা বাহার চৌধুরী ছিলেন উচ্চ শিক্ষিত এবং ভীষণ সংস্কৃতিমনা। তিনি বুলবুল ললিতকলা একাডেমির সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। তার সন্তান সেলিনা বাহার জামান, ইকবাল বাহার চৌধুরীসহ সবাই এক সঙ্গে শান্তিনগর থেকে টাউন সার্ভিসে ওয়াইজঘাটে বাফায় ক্লাস করতে যেতাম। খুব আনন্দের ছিল সেই দিনগুলো।

 

চীনের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী চৌ এন লাইয়ের আগমন উপলক্ষে আপনারা বিশেষ অনুষ্ঠানে অংশ নিয়েছিলেন।

চৌ এন লাই এসেছিলেন ১৯৫৬ সালে। তখন জিন্নাহ এভিনিউয়ে (বর্তমানে বঙ্গবন্ধু এভিনিউ) সদ্য গুলিস্তান সিনেমা হল হয়েছে। এখানে চৌ এন লাইয়ের সম্মানে বিশাল সংবর্ধনার আয়োজন করে পাক-চীন মৈত্রী সমিতি। সে অনুষ্ঠানে সাংস্কৃতিক আয়োজনের দায়িত্ব পড়ে বুলবুল ললিতকলা একাডেমির ওপর। তখন আমরা ‘চিরকালের বন্ধুত্ব’, ‘ঘুমন্ত রাজকন্যা’ পরিবেশন করি। ‘চিরকালের বন্ধুত্ব’ নৃত্যনাট্যের সার্বিক পরিচালনায় ছিলেন ভক্তিময় দাশগুপ্ত। আবহসংগীতে ছিলেন ওস্তাদ খাদেম হোসেন খান এবং নৃত্যনাট্য পরিচালনায় ছিলেন অজিত সান্ন্যাল। ওই অনুষ্ঠানের পর আমাকে অনেকেই চিনে ফেলে। তখন থেকে বাফার সব অনুষ্ঠানে আমাকে রাখত। ১৯৫৭ সালের জানুয়ারি মাসে মঞ্চস্থ হয় রবীন্দ্রনাথের নৃত্যনাট্য ‘চণ্ডালিকা’। ভক্তিময় দাশগুপ্ত পরিচালিত এই নৃত্যনাট্যে আমার চরিত্র ছিল চুড়িওয়ালার। ওই নৃত্যনাট্যে চণ্ডালকন্যা প্রকৃতি সেজেছিল অঞ্জলি আর মা সেজেছিল মেহের আহমেদ, বৌদ্ধভিক্ষু আনন্দ হয়েছিল মন্দিরা নন্দী। আর দুধওয়ালার ভূমিকায় অভিনয় করেছিল শাহিদা আলতামাশ।

 

বুলবুল ললিতকলা একাডেমি প্রযোজিত অধিকাংশ নৃত্যনাট্যে আপনি অংশগ্রহণ করেছেন। কেমন ছিল সে অভিজ্ঞতা?

১৯৫৮ সালে বুলবুল ললিতকলা একাডেমির নৃত্য শিক্ষক অজিত সান্ন্যাল পশ্চিমবঙ্গের বর্ধমানে নিজ গ্রামে ফিরে গেলেন। তখন নতুন শিক্ষক হিসেবে যোগ দিলেন মুম্বাই লিটল ব্যালে ট্রুপের নৃত্যশিল্পী জি এ মান্নান। তিনি যোগ দিয়েই পরিকল্পনা করলেন কবি জসীমউদ্দীনের বিখ্যাত বই ‘নকশী কাঁথার মাঠ’ নৃত্যনাট্য হিসেবে মঞ্চস্থ করবেন। নকশী কাঁথার মাঠ নৃত্যনাট্যের গ্রন্থনা ও মূল পরিকল্পনায় ছিলেন কেএম মুজতবা (ময়না ভাই), সংগীত পরিচালনা করেন ওস্তাদ খাদেম হোসেন খান। এ নৃত্যনাট্যের কেন্দ্রীয় দুই চরিত্র রূপাই চরিত্রে অংশ নেন নৃত্যগুরু জি এম মান্নান আর সাজু চরিত্রে আমি। কণ্ঠসংগীতে অংশ নেন বেদারউদ্দিন আহমেদ ও নীনা হামিদ। কবি জসীমউদ্দীন আমাদের প্রথম শো দেখতে ইঞ্জিনিয়ারিং ইনস্টিটিশনে এসেছিলেন। পরবর্তীকালে নকশী কাঁথার মাঠ নৃত্যনাট্যের ৩২৫টি প্রদর্শনীতে আমি অংশগ্রহণ করি। সেই ৬০ দশকের শুরুতে তৎকালীন সরকার ‘নকশী কাঁথার মাঠ’ নৃত্যনাট্য পরিবেশনের জন্য আমাদের ইরাক ও ইরানে পাঠিয়েছিলেন। ইরানের রাষ্ট্রপ্রধান শাহ পাহলবী ও তার পত্নী ফারাহ দীবা নকশী কাঁথার মাঠ নৃত্যনাট্য উপভোগ করেন এবং আমাকে ‘ব্যালেরিনা’ উপাধি দেন। সেদিন মনে হয়েছিল, বুলবুল ললিতকলা একাডেমি থেকে যে নাচ শিখেছি তা কিছুটা হলেও সার্থক হয়েছে। ইতিপূর্বে ১৯৬১ সালে বাফা থেকে শ্রেষ্ঠ নৃত্যশিল্পী হিসেবে স্বর্ণপদক পেয়েছিলাম। বুলবুল ললিতকলা একাডেমি প্রযোজিত মহুয়া, ক্ষুধিত পাষাণ, কাশ্মীর, হাজার তারের বীণা, নবান্ন, চণ্ডালিকা, চিত্রাঙ্গদা, অরুণাচলের পথে, মায়ার খেলা নৃত্যনাট্যে কেন্দ্রীয় চরিত্রে অংশগ্রহণ করেছি।

 

আপনি টেলিভিশনেও নৃত্য পরিবেশন করেছেন।

১৯৬৪ সালের ২৪ ডিসেম্বর এ দেশে টেলিভিশন চালু হয়। টেলিভিশন প্রতিষ্ঠার প্রথম থেকেই আমি নিয়মিত নৃত্যশিল্পী ও পরিচালক হিসেবে কাজ করেছি। তখন টেলিভিশনে সরাসরি অনুষ্ঠান সম্প্রচার হতো। ১৯৬৭ সালে টেলিভিশনের একটি অনুষ্ঠানে নৃত্য পরিবেশন করতে গিয়ে মজার একটি ঘটনা ঘটে। নাচের এক পর্যায়ে খুলে পড়ে আমার মাথার বেণি। সেটা পা দিয়ে সরিয়ে দেই। টিভি পর্দায় সেদিন অনাকাঙ্ক্ষিত এ মজার ঘটনা প্রত্যক্ষ করেছিলেন অসংখ্য দর্শক। ১৯৬৮ সালে টেলিভিশনের প্রযোজনায় শিল্পী নিজামুল হক ও আমার পরিচালনায় প্রচারিত হয় নৃত্যনাট্য ‘অরুণাচলের পথে’। এ নৃত্যনাট্যটি ব্যাপক সাড়া ফেলেছিল।

 

আপনি বুলবুল ললিতকলা একাডেমির শিক্ষক হিসেবেই কর্মজীবন শুরু করেছিলেন।

যেহেতু নৃত্যচর্চায় আমার কিছুটা নাম হয় এজন্য এক পর্যায়ে বুলবুল ললিতকলা একাডেমিতে যোগ দেই। সেখানে দীর্ঘদিন শিক্ষকতা করেছি। কিছু শিল্পী তৈরির চেষ্টা করেছি। আমার ছাত্রদের মধ্যে কাজল ইব্রাহিম, সাইদা রহমান, লুবনা মারিয়ম, রেশমা শারমিন, হুমায়ুন কবীর, নিলী রহমান, জিনাত বরকতউল্লাহ, রীতা শবনম, মিনু, আমির হোসেন বাবু, ডলি ইকবাল, শেলী, সোহেল রহমান, কবিরুল ইসলাম রতন, শামীম আরা নীপা, তারানা হালিম, ফারহানা চৌধুরী বেবী প্রমুখ।

 

আপনি বেশ কয়েকটি নৃত্যনাট্যও পরিচালনা করেছেন।

হ্যাঁ। ড. এনামুল হক রচিত ‘সূর্যমুখী নদী’, ‘উত্তরণের দেশে’, ‘হাজার তারের বীণা’, নৃত্যনাট্য পরিচালনা ও অংশগ্রহণ করেছি। মহান একুশে ফেব্রুয়ারির ওপর ভিত্তি করে রচিত নৃত্যনাট্য ‘উত্তরণের দেশে’, মহাজন মুক্তিযুদ্ধের ওপর রচিত গীতিনৃত্যনাট্য ‘সূর্যমুখী নদী’ এবং শিল্পকলা একাডেমির প্রযোজনায় ‘দি ম্যালডি’ নৃত্যনাট্য পরিচালনা করি। শিশুদের জীবনভিত্তিক পূর্ণাঙ্গ নৃত্যনাট্য ‘দেখব এবার জগত্টাকে’ পরিচালনা করি। এ ছাড়া বিভিন্ন বৃন্দনৃত্য ও কম্পোজিশন করেছি। যেগুলো মঞ্চে ও টেলিভিশনে প্রচারিত হয়েছে।

 

নৃত্য বিষয়ক দুটি বইও লিখেছেন আপনি।

আমরা যখন নাচ শিখি তখন এখানে তেমন কোনো বই ছিল না। গুরুরা আমাদের যা শেখাতেন সেটাই আমরা তুলে রাখতাম। এজন্য নৃত্য বিষয়ে আরও জানার সুযোগ তৈরির জন্য ‘নৃত্যশিল্প’ ও ‘নৃত্যের রূপরেখা’ নামে দুটি বই লিখেছি।

 

আপনার পরিবারের কথা জানতে চাই।

আমার বিয়ে হয় ১৯৬৬ সালে ১৩ ফেব্রুয়ারি ময়মনসিংহের ভালুকা নিবাসী আমান উল্লাহ চৌধুরীর সঙ্গে। তিনি তিন বার জাতীয় সংসদের সদস্য নির্বাচিত হয়েছিলেন। আমার দুই মেয়ে লোপা ও বেবী। দুজনই নৃত্যশিল্পী। কিন্তু ১৯৯০ সালে লোপা হঠাৎ মারা যায়। এই দুঃখ আজও বয়ে বেড়াচ্ছি। দুই ছেলে আহসান ও আকরাম।

 

নৃত্যশিল্পের উন্নয়নে আপনি কী স্বপ্ন দেখেন?

বাংলাদেশের নাচের উন্নয়নে অজিত সান্ন্যাল, গওহর জামিল, জি এ মান্নান, আলতামাশ আহমেদসহ অনেকেই গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছেন। ১৯৭৮ সালে দেশের বিশিষ্ট কয়েকজন শিল্পী গড়ে তোলে বাংলাদেশ নৃত্যশিল্পী সংস্থা। আমি এ সংস্থার সভাপতি হিসেবে অনেক দিন দায়িত্ব পালন করেছি। আমার ইচ্ছা দেশে একটি উন্নতমানের নৃত্য একাডেমি গড়ে উঠুক। যে প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে এ দেশের নাচের চর্চা সারা বিশ্বে ছড়িয়ে পড়বে।

 

নবীন নৃত্যশিল্পীদের জন্য আপনার উপদেশ কী?

নাচ শিখতে হলে কঠোর পরিশ্রম ও নিয়মিত চর্চা করতে হবে। একজন নৃত্যশিল্পীর দক্ষতা প্রমাণিত হয় মঞ্চে।

এই বিভাগের আরও খবর
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
সর্বশেষ খবর
সালমানের বাড়িতে গুলি চালানো আনমোল বিষ্ণোই গ্রেফতার
সালমানের বাড়িতে গুলি চালানো আনমোল বিষ্ণোই গ্রেফতার

২ মিনিট আগে | শোবিজ

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাংলাদেশের গণতন্ত্রের জন্য সহায়ক ব্যবস্থা : অ্যাটর্নি জেনারেল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাংলাদেশের গণতন্ত্রের জন্য সহায়ক ব্যবস্থা : অ্যাটর্নি জেনারেল

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

শুধু ঢাকা নয়, সারা দেশে ক্রিকেট ছড়িয়ে দিতে চাই : আসিফ
শুধু ঢাকা নয়, সারা দেশে ক্রিকেট ছড়িয়ে দিতে চাই : আসিফ

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ৪০ হাজার শিশুকে টিকা দিবে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
গাজায় ৪০ হাজার শিশুকে টিকা দিবে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইপ ২ ডায়াবেটিস এক দিনে হয় না, নিঃশব্দেই বাড়ে ঝুঁকি
টাইপ ২ ডায়াবেটিস এক দিনে হয় না, নিঃশব্দেই বাড়ে ঝুঁকি

২১ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

অনূর্ধ্ব-১৯ ওয়ানডে বিশ্বকাপ, বাংলাদেশের ম্যাচ কবে কার বিপক্ষে
অনূর্ধ্ব-১৯ ওয়ানডে বিশ্বকাপ, বাংলাদেশের ম্যাচ কবে কার বিপক্ষে

২৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

শুক্রবার সকাল পর্যন্ত গ্যাসের চাপ কম থাকবে
শুক্রবার সকাল পর্যন্ত গ্যাসের চাপ কম থাকবে

৪০ মিনিট আগে | নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

৪৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

মার্কিন নির্বাচনে হামলার পরিকল্পনায় আফগান নাগরিকের ১৫ বছরের দণ্ড
মার্কিন নির্বাচনে হামলার পরিকল্পনায় আফগান নাগরিকের ১৫ বছরের দণ্ড

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে অনির্দিষ্টকালের জন্য মাছ রপ্তানি বন্ধ
আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে অনির্দিষ্টকালের জন্য মাছ রপ্তানি বন্ধ

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শততম’ ম্যাচে শতক হাঁকালেন লিটনও
‘শততম’ ম্যাচে শতক হাঁকালেন লিটনও

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবির নওয়াব ফয়জুন্নেছা চৌধুরানী হলে ছাত্রদলের কমিটি ঘোষণা
জবির নওয়াব ফয়জুন্নেছা চৌধুরানী হলে ছাত্রদলের কমিটি ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তেঁতুলিয়ায় বেড়েছে শীতের আমেজ, তাপমাত্রা ১৩.৯ ডিগ্রি
তেঁতুলিয়ায় বেড়েছে শীতের আমেজ, তাপমাত্রা ১৩.৯ ডিগ্রি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উত্তরায় বাংলাদেশের প্রথম হায়াত প্লেস হোটেলের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু
উত্তরায় বাংলাদেশের প্রথম হায়াত প্লেস হোটেলের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বায়ুদূষণের শীর্ষে দিল্লি, ঢাকার অবস্থান কত?
বায়ুদূষণের শীর্ষে দিল্লি, ঢাকার অবস্থান কত?

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাঙামাটিতে কোটা–বিরোধী ঐক্যজোটের ৩৬ ঘণ্টার হরতাল চলছে
রাঙামাটিতে কোটা–বিরোধী ঐক্যজোটের ৩৬ ঘণ্টার হরতাল চলছে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে জোড়া খুনের আসামি জিয়া গ্রেফতার
মুন্সীগঞ্জে জোড়া খুনের আসামি জিয়া গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাবির ভর্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জাবির ভর্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম মরক্কান হিসেবে আফ্রিকার বর্ষসেরা হাকিমি
প্রথম মরক্কান হিসেবে আফ্রিকার বর্ষসেরা হাকিমি

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে র‍্যাঙ্কিংয়ে তিন ধাপ এগুলো বাংলাদেশে
ভারতকে হারিয়ে র‍্যাঙ্কিংয়ে তিন ধাপ এগুলো বাংলাদেশে

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

২৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা