শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:১৮, বুধবার, ২১ ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ আপডেট:

খবর আনন্দবাজার পত্রিকার

বাংলা পড়তেন লুকিয়ে

বাংলা ভাষার জন্য বাঙালি মুসলমান মেয়েদের লড়াই
Not defined
অনলাইন ভার্সন
বাংলা পড়তেন লুকিয়ে

ঢাকার ‘মুক্তিযুদ্ধ যাদুঘরে’ যে দিন প্রথম গিয়েছিলাম সে-বার বেশ বড় একটা সাদাকালো ছবির সামনে পা আটকে গিয়েছিল। ছবিটা ছিল ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলনে বেশ কিছু শাড়ি-পড়া মেয়েদের মিছিলের। ভাষা আন্দোলনে কবি সুফিয়া কামালসহ আরও কয়েকজন মহিলার অংশগ্রহণের কথা ভাসাভাসা জানতাম। ছবিটা আমাকে বিরাট একটা ঝাঁকুনি দিয়ে গেল। দেশভাগের মাত্র পাঁচ বছরের মধ্যে এত জন মধ্যবিত্ত বাঙালি মুসলমান মহিলা ঢাকার রাজপথে একটা রাজনৈতিক দাবিতে হাঁটছেন! কীভাবে সম্ভব হল এটা?

উত্তাল চল্লিশের দশক নিয়ে গবেষণা করতে গিয়ে দেখেছি অবিভক্ত বাংলায় সে সময়কার আন্দোলনগুলোতে সমাজের নানা স্তরের হিন্দু মেয়েরা অনেক বেশি করে বেরিয়ে এলেও, বাঙালি মুসলিম ভদ্রমহিলাদের প্রায় দেখা যায়নি। যদিও তাদের মধ্যে অনেকেই তখন আগের দশকগুলোর তুলনায় অনেক বেশি উচ্চ শিক্ষা ও চাকরিতে প্রবেশ করতে শুরু করেছেন। জনপরিসরে এদের অনুপস্থিতির জন্য ধর্মভিত্তিক দেশভাগের আগে জটিল রাজনৈতিক পরিস্থিতি দায়ী ছিল অনেকটাই।

মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরে ক্যামেরাবন্দি ওই দৃশ্যটার দিকে তাকিয়ে থাকতে থাকতে আমার মনে হয়েছিল সীমান্তের এ-পারে দেশভাগের আশেপাশের বছরগুলোতে উদ্বাস্তু মেয়েদের বেঁচে থাকার বহুমাত্রিক লড়াই নিয়ে আমরা গত কুড়ি-পঁচিশ বছরে যতটা জানার চেষ্টা করেছি, তার কণামাত্র কৌতূহল বোধহয় আমরা দেখাইনি একই মাতৃভাষার সম্মান আদায়ের জন্য ও-পারে যে মেয়েরা সমসময়ে পথে নামলেন, তাদের নিয়ে।

বাঙালি মুসলমান মধ্যবিত্ত মানুষজন বেশিরভাগই ১৯৪৮-৪৯’এ পশ্চিমবঙ্গ থেকে পাড়ি দিয়েছিলেন পূর্ব পাকিস্তানে। তাদের মধ্যে অনেকেই পড়তে পড়তে বা সদ্য পাশ করে ও-পারে গিয়ে নতুন করে পড়াশোনা বা চাকরিবাকরি শুরু করেন। পুব বাংলার স্কুল-কলেজ ছেড়ে হিন্দু মেয়েরা অধিকাংশ এ-পারে চলে আসার পরে সেই জায়গায় মুসলমান মেয়েরা আগের চেয়ে ভর্তি হতে লাগলেন ঢের বেশি। ’৪৮-এ শুরু হওয়া ভাষা আন্দোলনে সক্রিয় না হলেও, মোটামুটিভাবে ’৫১ থেকে একটানা ’৫৬ পর্যন্ত চলা আন্দোলনে পূর্ব পাকিস্তানের শাসকগোষ্ঠীর চাপিয়ে দেওয়া উর্দুর বদলে ‘রাষ্ট্র ভাষা বাংলা চাই’ ও ‘আরবি হরফে বাংলা লেখা চলবে না’ দাবিতে প্রায় সব জেলায় মেয়েরা সোচ্চার ছিলেন।

সে সময়ে স্কুলের মেয়েদের সংগঠিত করেছেন কলেজের ছাত্রীরা; অল্পবয়সিদের সঙ্গে তাদের মা-মাসিরা চাঁদা তুলে, লিফলেট বিলি করে, অভুক্ত ও অসুস্থ আন্দোলনকারীদের জন্য খাবার ও ওষুধের জোগান দিয়েছেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসিক ছাত্রীরা আন্দোলনের সামনের সারিতে থেকে ২১ ফেব্রুয়ারি বিশ্ববিদ্যালয়ের আশেপাশে ১৪৪ ধারার নির্দেশ ভেঙে আগুয়ান হয়ে কাঁদানে গ্যাস ও লাঠির আঘাত সয়েছেন; গ্রেফতার হয়ে কারাবরণ করেছেন অনেকেই।

যে সময়ে সহপাঠী ছেলেদের সঙ্গে সরাসরি কথা বলা নিষিদ্ধ ও নিয়ম ভাঙলে দশ টাকা জরিমানার ব্যবস্থা ছিল, সে যুগে পোস্টার লেখা থেকে শহিদ বেদি গড়া, সবেতেই শামিল ছিলেন এঁরা। হোস্টেল থেকে বার করে দেওয়া হতে পারে ছাত্রীদের, বাবা-মা পড়াশোনা বন্ধ করে দিতে পারেন যে কোনও মুহূর্তে- এই সামাজিক বাধাগুলো তারা তুচ্ছ করেছিলেন। স্বাবলম্বী মহিলাদের কাউকে কাউকে বড় রকমের মাশুল দিতে হয়েছিল এই আন্দোলনে জড়িয়ে পড়বার জন্যে। নারায়ণগঞ্জের একটি স্কুলের প্রধান শিক্ষয়িত্রী মমতাজ বেগমের স্বামী তাকে তালাক দেন। কারণ, স্থানীয় আন্দোলনের এই নেত্রীকে কারাবন্দি অবস্থায় মুক্তির আশ্বাস দেওয়া হয়েছিল মুচলেকার বিনিময়ে। কিন্তু মমতাজ তাতে রাজি হননি।

এত ঝুঁকি নিয়ে কেন মেয়েরা ভাষা আন্দোলনে শরিক হয়েছিলেন? ’৫২-য় স্কুলছাত্রী রওশন আহমেদ দোলনের যুক্তি ছিল, ‘তখন আমাদের ক্লাসে উর্দু পড়তে হত আর বাড়িতে কেউ উর্দু জানতেন না। কাজেই পড়া তৈরি করতে খুবই কষ্ট হত। আর নিজের ভাষা ছেড়ে আর এক জনের ভাষা আপন করে নেব, তা কিছুতেই হতে পারে না’।

মাতৃভাষার অধিকারের সঙ্গে আত্মসম্মানের প্রশ্নটা এক করে যাঁরা দেখেছেন সেই ‘ভাষাকন্যা’দের স্মৃতিচারণগুলো পড়তে পড়তে আমার বার বার মনে হয় তাদের পুরোধা সুফিয়া কামালের কৈশোর-যৌবনে গোপনে মাতৃভাষায় লেখনীচর্চার কথা, আর সেই সূত্রে অবধারিত ভাবে সুফিয়ার পূর্বসূরি বেগম রোকেয়ার কথা। ১৯২০-এর দশকের শুরুতেও আশরাফ বা সম্ভ্রান্ত পাঠান/মোগল বংশোদ্ভূত সুফিয়াকে লুকিয়ে বাংলা পড়তে হত, কারণ বাংলায় লেখাপড়া ছিল তার পরিবারের পক্ষে খুবই বেইজ্জতির ব্যাপার। বাঙালি মুসলমানের মাতৃভাষা উর্দু না বাংলা, এ প্রশ্ন তখন বড় করে দেখা দিয়েছে। বুদ্ধিজীবীদের একটা অংশ চাইছিলেন মাতৃভাষা বাংলার মধ্য দিয়ে ভাষিক জাতীয়তাবোধ ও রসগ্রাহী সাহিত্য সৃষ্টি হোক এবং সেই উদ্দেশ্যে দু’একটি বঙ্গীয় মুসলমান সাহিত্য গোষ্ঠী ও পত্রিকার উদ্ভব হয়। অন্য দিকে সুফিয়ার পরিবারের মতো অনেকেই তখনও মনে করতেন, বাংলা হিন্দুদের ভাষা ও উর্দুর বদলে বাংলা ভাষাকে মাতৃভাষার মান্যতা দিলে ইসলামি আনুগত্যের অভাব ঘটবে। এই সব পরিবারে ছেলেদের ইংরেজি-মাধ্যম স্কুলে পাঠানো শুরু হলেও পরিবার ও সমাজের সম্মান ও মূল্যবোধ রক্ষার্থে মেয়েদের কোনও অধিকার ছিল না অন্দরমহলের চৌহদ্দির মধ্যেও বাংলা পড়ার। বরিশালের একটি বাংলা পত্রিকায় সুফিয়ার প্রথম লেখা বেরোনোর পর তাকে বহু গঞ্জনা সহ্য করতে হয়।

সুফিয়া ও তার পরবর্তী প্রজন্মের মেয়েরা যে ’৫০-এর দশকে বাংলা ভাষা ও সংস্কৃতির পক্ষ নিয়েছিলেন, আমাদের মনে রাখা দরকার যে তার জন্য যার অবদান সর্বাধিক, তিনি হলেন রোকেয়া। আমরা তাকে এক জন কালোত্তীর্ণা লেখিকা, সমাজসংস্কারক এবং নারীশিক্ষার পথিকৃৎ বলে জানি। কিন্তু যেটা আমরা সচরাচর স্মরণ করি না, সেটা হল শিক্ষায়তনে বাঙালি মুসলমান মেয়েদের মাতৃভাষায় শিক্ষালাভের অধিকার প্রায় তার একার সংগ্রামে অর্জিত হয়েছিল। বিশ শতকের তৃতীয় দশকেও তিনি তার লেখায় আক্ষেপ করেছেন যে বাঙালি মুসলমান মাতৃহীন কারণ তার কোনও মাতৃভাষা নেই।

রোকেয়া নিজে বাংলা শিখেছিলেন তার দিদি করিমুন্নিসার কাছে সংগোপনে। ১৯১১-য় রোকেয়ার নিজের স্কুল সাখাওয়াত মেমোরিয়ালের গোড়াপত্তনের সময় থেকে তিনি অবরোধবাসিনীদের শিক্ষার জন্য প্রাণপাত করেছিলেন তো বটেই। তাছাড়া বাঙালি মেয়েদের জন্য তার স্কুলে বাংলা ভাষা শিক্ষা চালু করতে তাকে পাহাড়প্রমাণ বাধা ডিঙোতে হয়। প্রায় ১৬ বছরের চেষ্টায় ১৯২৭ সালে তিনি উর্দু মাধ্যমের পাশাপাশি বাংলা মাধ্যমে শিক্ষা পুরোপুরি চালু করতে সক্ষম হন, এবং এর পরের দু’দশকে ছাত্রীদের মধ্যে ভাষিক জাতীয়তাবোধ চারিয়ে দিতে এই স্কুলটি বিরাট ভূমিকা নেয়। ভাষাদিবস তাই তাকে ভাষা আন্দোলনের অন্যতম অগ্রদূত বলে দাবি করবার প্রকৃষ্ট সময়।

(আনন্দবাজার পত্রিকায় শর্মিষ্ঠা দত্তগুপ্তের লেখা)

বিডি প্রতিদিন/২১ ফেব্রুয়ারি, ২০১৮/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

এই মাত্র | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

২১ সেকেন্ড আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

১১ মিনিট আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার
কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

২৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ
১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ

২৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ার অন্ধকারের আলো ছড়ানোর স্বপ্ন ম্লান!
মালয়েশিয়ার অন্ধকারের আলো ছড়ানোর স্বপ্ন ম্লান!

৩২ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশ দলে তিন ফরম্যাটে তিন সহ-অধিনায়ক ঘোষণা
বাংলাদেশ দলে তিন ফরম্যাটে তিন সহ-অধিনায়ক ঘোষণা

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট
রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট

৪০ মিনিট আগে | নগর জীবন

সিংড়ায় চড়া দামেই কিনতে হচ্ছে শীতকালীন সবজি
সিংড়ায় চড়া দামেই কিনতে হচ্ছে শীতকালীন সবজি

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ
সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

৪৭ মিনিট আগে | শোবিজ

খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?
খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?

৪৮ মিনিট আগে | জীবন ধারা

খাগড়াছড়িতে ইমাম-ওলামাদের নিয়ে মতবিনিময়
খাগড়াছড়িতে ইমাম-ওলামাদের নিয়ে মতবিনিময়

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পৃথিবীরও একদিন মরে যেতে হবে!
পৃথিবীরও একদিন মরে যেতে হবে!

৫৮ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

রংপুরে ‘ক্লান্ত হিমালয়’ গৃধিনী শকুন উদ্ধার
রংপুরে ‘ক্লান্ত হিমালয়’ গৃধিনী শকুন উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিসিবির নারী বিভাগের প্রধান হলেন রুবাবা
বিসিবির নারী বিভাগের প্রধান হলেন রুবাবা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে যুবদল কর্মী গুলিবিদ্ধ
চট্টগ্রামে যুবদল কর্মী গুলিবিদ্ধ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোরসালিনের গোলে এগিয়ে বাংলাদেশ
মোরসালিনের গোলে এগিয়ে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৫০ কেজি ওজনের বিরল প্রজাতির সামুদ্রিক কচ্ছপ উদ্ধার
৫০ কেজি ওজনের বিরল প্রজাতির সামুদ্রিক কচ্ছপ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতের কাছে পাঠানোর চিঠি প্রস্তুত হচ্ছে
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতের কাছে পাঠানোর চিঠি প্রস্তুত হচ্ছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বায়ু দূষণ, দিল্লিতে বিক্ষোভ
বায়ু দূষণ, দিল্লিতে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় কলেজ ছাত্রের মরদেহ উদ্ধার
বগুড়ায় কলেজ ছাত্রের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জার্মানিকে উড়িয়ে টানা দ্বিতীয় জয় বাংলাদেশের
জার্মানিকে উড়িয়ে টানা দ্বিতীয় জয় বাংলাদেশের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ
সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা
যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি
১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি

পেছনের পৃষ্ঠা

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে