শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:১৮, বুধবার, ২১ ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ আপডেট:

খবর আনন্দবাজার পত্রিকার

বাংলা পড়তেন লুকিয়ে

বাংলা ভাষার জন্য বাঙালি মুসলমান মেয়েদের লড়াই
Not defined
অনলাইন ভার্সন
বাংলা পড়তেন লুকিয়ে

ঢাকার ‘মুক্তিযুদ্ধ যাদুঘরে’ যে দিন প্রথম গিয়েছিলাম সে-বার বেশ বড় একটা সাদাকালো ছবির সামনে পা আটকে গিয়েছিল। ছবিটা ছিল ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলনে বেশ কিছু শাড়ি-পড়া মেয়েদের মিছিলের। ভাষা আন্দোলনে কবি সুফিয়া কামালসহ আরও কয়েকজন মহিলার অংশগ্রহণের কথা ভাসাভাসা জানতাম। ছবিটা আমাকে বিরাট একটা ঝাঁকুনি দিয়ে গেল। দেশভাগের মাত্র পাঁচ বছরের মধ্যে এত জন মধ্যবিত্ত বাঙালি মুসলমান মহিলা ঢাকার রাজপথে একটা রাজনৈতিক দাবিতে হাঁটছেন! কীভাবে সম্ভব হল এটা?

উত্তাল চল্লিশের দশক নিয়ে গবেষণা করতে গিয়ে দেখেছি অবিভক্ত বাংলায় সে সময়কার আন্দোলনগুলোতে সমাজের নানা স্তরের হিন্দু মেয়েরা অনেক বেশি করে বেরিয়ে এলেও, বাঙালি মুসলিম ভদ্রমহিলাদের প্রায় দেখা যায়নি। যদিও তাদের মধ্যে অনেকেই তখন আগের দশকগুলোর তুলনায় অনেক বেশি উচ্চ শিক্ষা ও চাকরিতে প্রবেশ করতে শুরু করেছেন। জনপরিসরে এদের অনুপস্থিতির জন্য ধর্মভিত্তিক দেশভাগের আগে জটিল রাজনৈতিক পরিস্থিতি দায়ী ছিল অনেকটাই।

মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরে ক্যামেরাবন্দি ওই দৃশ্যটার দিকে তাকিয়ে থাকতে থাকতে আমার মনে হয়েছিল সীমান্তের এ-পারে দেশভাগের আশেপাশের বছরগুলোতে উদ্বাস্তু মেয়েদের বেঁচে থাকার বহুমাত্রিক লড়াই নিয়ে আমরা গত কুড়ি-পঁচিশ বছরে যতটা জানার চেষ্টা করেছি, তার কণামাত্র কৌতূহল বোধহয় আমরা দেখাইনি একই মাতৃভাষার সম্মান আদায়ের জন্য ও-পারে যে মেয়েরা সমসময়ে পথে নামলেন, তাদের নিয়ে।

বাঙালি মুসলমান মধ্যবিত্ত মানুষজন বেশিরভাগই ১৯৪৮-৪৯’এ পশ্চিমবঙ্গ থেকে পাড়ি দিয়েছিলেন পূর্ব পাকিস্তানে। তাদের মধ্যে অনেকেই পড়তে পড়তে বা সদ্য পাশ করে ও-পারে গিয়ে নতুন করে পড়াশোনা বা চাকরিবাকরি শুরু করেন। পুব বাংলার স্কুল-কলেজ ছেড়ে হিন্দু মেয়েরা অধিকাংশ এ-পারে চলে আসার পরে সেই জায়গায় মুসলমান মেয়েরা আগের চেয়ে ভর্তি হতে লাগলেন ঢের বেশি। ’৪৮-এ শুরু হওয়া ভাষা আন্দোলনে সক্রিয় না হলেও, মোটামুটিভাবে ’৫১ থেকে একটানা ’৫৬ পর্যন্ত চলা আন্দোলনে পূর্ব পাকিস্তানের শাসকগোষ্ঠীর চাপিয়ে দেওয়া উর্দুর বদলে ‘রাষ্ট্র ভাষা বাংলা চাই’ ও ‘আরবি হরফে বাংলা লেখা চলবে না’ দাবিতে প্রায় সব জেলায় মেয়েরা সোচ্চার ছিলেন।

সে সময়ে স্কুলের মেয়েদের সংগঠিত করেছেন কলেজের ছাত্রীরা; অল্পবয়সিদের সঙ্গে তাদের মা-মাসিরা চাঁদা তুলে, লিফলেট বিলি করে, অভুক্ত ও অসুস্থ আন্দোলনকারীদের জন্য খাবার ও ওষুধের জোগান দিয়েছেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসিক ছাত্রীরা আন্দোলনের সামনের সারিতে থেকে ২১ ফেব্রুয়ারি বিশ্ববিদ্যালয়ের আশেপাশে ১৪৪ ধারার নির্দেশ ভেঙে আগুয়ান হয়ে কাঁদানে গ্যাস ও লাঠির আঘাত সয়েছেন; গ্রেফতার হয়ে কারাবরণ করেছেন অনেকেই।

যে সময়ে সহপাঠী ছেলেদের সঙ্গে সরাসরি কথা বলা নিষিদ্ধ ও নিয়ম ভাঙলে দশ টাকা জরিমানার ব্যবস্থা ছিল, সে যুগে পোস্টার লেখা থেকে শহিদ বেদি গড়া, সবেতেই শামিল ছিলেন এঁরা। হোস্টেল থেকে বার করে দেওয়া হতে পারে ছাত্রীদের, বাবা-মা পড়াশোনা বন্ধ করে দিতে পারেন যে কোনও মুহূর্তে- এই সামাজিক বাধাগুলো তারা তুচ্ছ করেছিলেন। স্বাবলম্বী মহিলাদের কাউকে কাউকে বড় রকমের মাশুল দিতে হয়েছিল এই আন্দোলনে জড়িয়ে পড়বার জন্যে। নারায়ণগঞ্জের একটি স্কুলের প্রধান শিক্ষয়িত্রী মমতাজ বেগমের স্বামী তাকে তালাক দেন। কারণ, স্থানীয় আন্দোলনের এই নেত্রীকে কারাবন্দি অবস্থায় মুক্তির আশ্বাস দেওয়া হয়েছিল মুচলেকার বিনিময়ে। কিন্তু মমতাজ তাতে রাজি হননি।

এত ঝুঁকি নিয়ে কেন মেয়েরা ভাষা আন্দোলনে শরিক হয়েছিলেন? ’৫২-য় স্কুলছাত্রী রওশন আহমেদ দোলনের যুক্তি ছিল, ‘তখন আমাদের ক্লাসে উর্দু পড়তে হত আর বাড়িতে কেউ উর্দু জানতেন না। কাজেই পড়া তৈরি করতে খুবই কষ্ট হত। আর নিজের ভাষা ছেড়ে আর এক জনের ভাষা আপন করে নেব, তা কিছুতেই হতে পারে না’।

মাতৃভাষার অধিকারের সঙ্গে আত্মসম্মানের প্রশ্নটা এক করে যাঁরা দেখেছেন সেই ‘ভাষাকন্যা’দের স্মৃতিচারণগুলো পড়তে পড়তে আমার বার বার মনে হয় তাদের পুরোধা সুফিয়া কামালের কৈশোর-যৌবনে গোপনে মাতৃভাষায় লেখনীচর্চার কথা, আর সেই সূত্রে অবধারিত ভাবে সুফিয়ার পূর্বসূরি বেগম রোকেয়ার কথা। ১৯২০-এর দশকের শুরুতেও আশরাফ বা সম্ভ্রান্ত পাঠান/মোগল বংশোদ্ভূত সুফিয়াকে লুকিয়ে বাংলা পড়তে হত, কারণ বাংলায় লেখাপড়া ছিল তার পরিবারের পক্ষে খুবই বেইজ্জতির ব্যাপার। বাঙালি মুসলমানের মাতৃভাষা উর্দু না বাংলা, এ প্রশ্ন তখন বড় করে দেখা দিয়েছে। বুদ্ধিজীবীদের একটা অংশ চাইছিলেন মাতৃভাষা বাংলার মধ্য দিয়ে ভাষিক জাতীয়তাবোধ ও রসগ্রাহী সাহিত্য সৃষ্টি হোক এবং সেই উদ্দেশ্যে দু’একটি বঙ্গীয় মুসলমান সাহিত্য গোষ্ঠী ও পত্রিকার উদ্ভব হয়। অন্য দিকে সুফিয়ার পরিবারের মতো অনেকেই তখনও মনে করতেন, বাংলা হিন্দুদের ভাষা ও উর্দুর বদলে বাংলা ভাষাকে মাতৃভাষার মান্যতা দিলে ইসলামি আনুগত্যের অভাব ঘটবে। এই সব পরিবারে ছেলেদের ইংরেজি-মাধ্যম স্কুলে পাঠানো শুরু হলেও পরিবার ও সমাজের সম্মান ও মূল্যবোধ রক্ষার্থে মেয়েদের কোনও অধিকার ছিল না অন্দরমহলের চৌহদ্দির মধ্যেও বাংলা পড়ার। বরিশালের একটি বাংলা পত্রিকায় সুফিয়ার প্রথম লেখা বেরোনোর পর তাকে বহু গঞ্জনা সহ্য করতে হয়।

সুফিয়া ও তার পরবর্তী প্রজন্মের মেয়েরা যে ’৫০-এর দশকে বাংলা ভাষা ও সংস্কৃতির পক্ষ নিয়েছিলেন, আমাদের মনে রাখা দরকার যে তার জন্য যার অবদান সর্বাধিক, তিনি হলেন রোকেয়া। আমরা তাকে এক জন কালোত্তীর্ণা লেখিকা, সমাজসংস্কারক এবং নারীশিক্ষার পথিকৃৎ বলে জানি। কিন্তু যেটা আমরা সচরাচর স্মরণ করি না, সেটা হল শিক্ষায়তনে বাঙালি মুসলমান মেয়েদের মাতৃভাষায় শিক্ষালাভের অধিকার প্রায় তার একার সংগ্রামে অর্জিত হয়েছিল। বিশ শতকের তৃতীয় দশকেও তিনি তার লেখায় আক্ষেপ করেছেন যে বাঙালি মুসলমান মাতৃহীন কারণ তার কোনও মাতৃভাষা নেই।

রোকেয়া নিজে বাংলা শিখেছিলেন তার দিদি করিমুন্নিসার কাছে সংগোপনে। ১৯১১-য় রোকেয়ার নিজের স্কুল সাখাওয়াত মেমোরিয়ালের গোড়াপত্তনের সময় থেকে তিনি অবরোধবাসিনীদের শিক্ষার জন্য প্রাণপাত করেছিলেন তো বটেই। তাছাড়া বাঙালি মেয়েদের জন্য তার স্কুলে বাংলা ভাষা শিক্ষা চালু করতে তাকে পাহাড়প্রমাণ বাধা ডিঙোতে হয়। প্রায় ১৬ বছরের চেষ্টায় ১৯২৭ সালে তিনি উর্দু মাধ্যমের পাশাপাশি বাংলা মাধ্যমে শিক্ষা পুরোপুরি চালু করতে সক্ষম হন, এবং এর পরের দু’দশকে ছাত্রীদের মধ্যে ভাষিক জাতীয়তাবোধ চারিয়ে দিতে এই স্কুলটি বিরাট ভূমিকা নেয়। ভাষাদিবস তাই তাকে ভাষা আন্দোলনের অন্যতম অগ্রদূত বলে দাবি করবার প্রকৃষ্ট সময়।

(আনন্দবাজার পত্রিকায় শর্মিষ্ঠা দত্তগুপ্তের লেখা)

বিডি প্রতিদিন/২১ ফেব্রুয়ারি, ২০১৮/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল

২৯ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?

২৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নোয়াখালীতে হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন
নোয়াখালীতে হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের বিপক্ষে ৫ উইকেট হারিয়ে চাপে পাকিস্তান
বাংলাদেশের বিপক্ষে ৫ উইকেট হারিয়ে চাপে পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাউবির কৃষি ও পল্লী উন্নয়ন স্কুলের নতুন ডিন ড. সিরাজুল ইসলাম
বাউবির কৃষি ও পল্লী উন্নয়ন স্কুলের নতুন ডিন ড. সিরাজুল ইসলাম

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এই প্রথম গোলটি আমি সারাজীবন মনে রাখব: লেভানদোভস্কি
এই প্রথম গোলটি আমি সারাজীবন মনে রাখব: লেভানদোভস্কি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা
আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেরপুরে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব
শেরপুরে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৈশ্বিক মান অর্জনে ইঞ্জিনিয়ারিং প্রোগ্রামের অ্যাক্রেডিটেশন জরুরি : ডুয়েট উপাচার্য
বৈশ্বিক মান অর্জনে ইঞ্জিনিয়ারিং প্রোগ্রামের অ্যাক্রেডিটেশন জরুরি : ডুয়েট উপাচার্য

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ধানের শীষে ভোট চেয়ে তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
ধানের শীষে ভোট চেয়ে তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

৩১ দফা বাস্তবায়নে বগুড়ায় লিফলেট বিতরণ
৩১ দফা বাস্তবায়নে বগুড়ায় লিফলেট বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মুন্সীগঞ্জে ছাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টায় শিক্ষককে গণপিটুনি
মুন্সীগঞ্জে ছাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টায় শিক্ষককে গণপিটুনি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

১৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

২২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক