শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:১৮, বুধবার, ২১ ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ আপডেট:

খবর আনন্দবাজার পত্রিকার

বাংলা পড়তেন লুকিয়ে

বাংলা ভাষার জন্য বাঙালি মুসলমান মেয়েদের লড়াই
Not defined
অনলাইন ভার্সন
বাংলা পড়তেন লুকিয়ে

ঢাকার ‘মুক্তিযুদ্ধ যাদুঘরে’ যে দিন প্রথম গিয়েছিলাম সে-বার বেশ বড় একটা সাদাকালো ছবির সামনে পা আটকে গিয়েছিল। ছবিটা ছিল ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলনে বেশ কিছু শাড়ি-পড়া মেয়েদের মিছিলের। ভাষা আন্দোলনে কবি সুফিয়া কামালসহ আরও কয়েকজন মহিলার অংশগ্রহণের কথা ভাসাভাসা জানতাম। ছবিটা আমাকে বিরাট একটা ঝাঁকুনি দিয়ে গেল। দেশভাগের মাত্র পাঁচ বছরের মধ্যে এত জন মধ্যবিত্ত বাঙালি মুসলমান মহিলা ঢাকার রাজপথে একটা রাজনৈতিক দাবিতে হাঁটছেন! কীভাবে সম্ভব হল এটা?

উত্তাল চল্লিশের দশক নিয়ে গবেষণা করতে গিয়ে দেখেছি অবিভক্ত বাংলায় সে সময়কার আন্দোলনগুলোতে সমাজের নানা স্তরের হিন্দু মেয়েরা অনেক বেশি করে বেরিয়ে এলেও, বাঙালি মুসলিম ভদ্রমহিলাদের প্রায় দেখা যায়নি। যদিও তাদের মধ্যে অনেকেই তখন আগের দশকগুলোর তুলনায় অনেক বেশি উচ্চ শিক্ষা ও চাকরিতে প্রবেশ করতে শুরু করেছেন। জনপরিসরে এদের অনুপস্থিতির জন্য ধর্মভিত্তিক দেশভাগের আগে জটিল রাজনৈতিক পরিস্থিতি দায়ী ছিল অনেকটাই।

মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরে ক্যামেরাবন্দি ওই দৃশ্যটার দিকে তাকিয়ে থাকতে থাকতে আমার মনে হয়েছিল সীমান্তের এ-পারে দেশভাগের আশেপাশের বছরগুলোতে উদ্বাস্তু মেয়েদের বেঁচে থাকার বহুমাত্রিক লড়াই নিয়ে আমরা গত কুড়ি-পঁচিশ বছরে যতটা জানার চেষ্টা করেছি, তার কণামাত্র কৌতূহল বোধহয় আমরা দেখাইনি একই মাতৃভাষার সম্মান আদায়ের জন্য ও-পারে যে মেয়েরা সমসময়ে পথে নামলেন, তাদের নিয়ে।

বাঙালি মুসলমান মধ্যবিত্ত মানুষজন বেশিরভাগই ১৯৪৮-৪৯’এ পশ্চিমবঙ্গ থেকে পাড়ি দিয়েছিলেন পূর্ব পাকিস্তানে। তাদের মধ্যে অনেকেই পড়তে পড়তে বা সদ্য পাশ করে ও-পারে গিয়ে নতুন করে পড়াশোনা বা চাকরিবাকরি শুরু করেন। পুব বাংলার স্কুল-কলেজ ছেড়ে হিন্দু মেয়েরা অধিকাংশ এ-পারে চলে আসার পরে সেই জায়গায় মুসলমান মেয়েরা আগের চেয়ে ভর্তি হতে লাগলেন ঢের বেশি। ’৪৮-এ শুরু হওয়া ভাষা আন্দোলনে সক্রিয় না হলেও, মোটামুটিভাবে ’৫১ থেকে একটানা ’৫৬ পর্যন্ত চলা আন্দোলনে পূর্ব পাকিস্তানের শাসকগোষ্ঠীর চাপিয়ে দেওয়া উর্দুর বদলে ‘রাষ্ট্র ভাষা বাংলা চাই’ ও ‘আরবি হরফে বাংলা লেখা চলবে না’ দাবিতে প্রায় সব জেলায় মেয়েরা সোচ্চার ছিলেন।

সে সময়ে স্কুলের মেয়েদের সংগঠিত করেছেন কলেজের ছাত্রীরা; অল্পবয়সিদের সঙ্গে তাদের মা-মাসিরা চাঁদা তুলে, লিফলেট বিলি করে, অভুক্ত ও অসুস্থ আন্দোলনকারীদের জন্য খাবার ও ওষুধের জোগান দিয়েছেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসিক ছাত্রীরা আন্দোলনের সামনের সারিতে থেকে ২১ ফেব্রুয়ারি বিশ্ববিদ্যালয়ের আশেপাশে ১৪৪ ধারার নির্দেশ ভেঙে আগুয়ান হয়ে কাঁদানে গ্যাস ও লাঠির আঘাত সয়েছেন; গ্রেফতার হয়ে কারাবরণ করেছেন অনেকেই।

যে সময়ে সহপাঠী ছেলেদের সঙ্গে সরাসরি কথা বলা নিষিদ্ধ ও নিয়ম ভাঙলে দশ টাকা জরিমানার ব্যবস্থা ছিল, সে যুগে পোস্টার লেখা থেকে শহিদ বেদি গড়া, সবেতেই শামিল ছিলেন এঁরা। হোস্টেল থেকে বার করে দেওয়া হতে পারে ছাত্রীদের, বাবা-মা পড়াশোনা বন্ধ করে দিতে পারেন যে কোনও মুহূর্তে- এই সামাজিক বাধাগুলো তারা তুচ্ছ করেছিলেন। স্বাবলম্বী মহিলাদের কাউকে কাউকে বড় রকমের মাশুল দিতে হয়েছিল এই আন্দোলনে জড়িয়ে পড়বার জন্যে। নারায়ণগঞ্জের একটি স্কুলের প্রধান শিক্ষয়িত্রী মমতাজ বেগমের স্বামী তাকে তালাক দেন। কারণ, স্থানীয় আন্দোলনের এই নেত্রীকে কারাবন্দি অবস্থায় মুক্তির আশ্বাস দেওয়া হয়েছিল মুচলেকার বিনিময়ে। কিন্তু মমতাজ তাতে রাজি হননি।

এত ঝুঁকি নিয়ে কেন মেয়েরা ভাষা আন্দোলনে শরিক হয়েছিলেন? ’৫২-য় স্কুলছাত্রী রওশন আহমেদ দোলনের যুক্তি ছিল, ‘তখন আমাদের ক্লাসে উর্দু পড়তে হত আর বাড়িতে কেউ উর্দু জানতেন না। কাজেই পড়া তৈরি করতে খুবই কষ্ট হত। আর নিজের ভাষা ছেড়ে আর এক জনের ভাষা আপন করে নেব, তা কিছুতেই হতে পারে না’।

মাতৃভাষার অধিকারের সঙ্গে আত্মসম্মানের প্রশ্নটা এক করে যাঁরা দেখেছেন সেই ‘ভাষাকন্যা’দের স্মৃতিচারণগুলো পড়তে পড়তে আমার বার বার মনে হয় তাদের পুরোধা সুফিয়া কামালের কৈশোর-যৌবনে গোপনে মাতৃভাষায় লেখনীচর্চার কথা, আর সেই সূত্রে অবধারিত ভাবে সুফিয়ার পূর্বসূরি বেগম রোকেয়ার কথা। ১৯২০-এর দশকের শুরুতেও আশরাফ বা সম্ভ্রান্ত পাঠান/মোগল বংশোদ্ভূত সুফিয়াকে লুকিয়ে বাংলা পড়তে হত, কারণ বাংলায় লেখাপড়া ছিল তার পরিবারের পক্ষে খুবই বেইজ্জতির ব্যাপার। বাঙালি মুসলমানের মাতৃভাষা উর্দু না বাংলা, এ প্রশ্ন তখন বড় করে দেখা দিয়েছে। বুদ্ধিজীবীদের একটা অংশ চাইছিলেন মাতৃভাষা বাংলার মধ্য দিয়ে ভাষিক জাতীয়তাবোধ ও রসগ্রাহী সাহিত্য সৃষ্টি হোক এবং সেই উদ্দেশ্যে দু’একটি বঙ্গীয় মুসলমান সাহিত্য গোষ্ঠী ও পত্রিকার উদ্ভব হয়। অন্য দিকে সুফিয়ার পরিবারের মতো অনেকেই তখনও মনে করতেন, বাংলা হিন্দুদের ভাষা ও উর্দুর বদলে বাংলা ভাষাকে মাতৃভাষার মান্যতা দিলে ইসলামি আনুগত্যের অভাব ঘটবে। এই সব পরিবারে ছেলেদের ইংরেজি-মাধ্যম স্কুলে পাঠানো শুরু হলেও পরিবার ও সমাজের সম্মান ও মূল্যবোধ রক্ষার্থে মেয়েদের কোনও অধিকার ছিল না অন্দরমহলের চৌহদ্দির মধ্যেও বাংলা পড়ার। বরিশালের একটি বাংলা পত্রিকায় সুফিয়ার প্রথম লেখা বেরোনোর পর তাকে বহু গঞ্জনা সহ্য করতে হয়।

সুফিয়া ও তার পরবর্তী প্রজন্মের মেয়েরা যে ’৫০-এর দশকে বাংলা ভাষা ও সংস্কৃতির পক্ষ নিয়েছিলেন, আমাদের মনে রাখা দরকার যে তার জন্য যার অবদান সর্বাধিক, তিনি হলেন রোকেয়া। আমরা তাকে এক জন কালোত্তীর্ণা লেখিকা, সমাজসংস্কারক এবং নারীশিক্ষার পথিকৃৎ বলে জানি। কিন্তু যেটা আমরা সচরাচর স্মরণ করি না, সেটা হল শিক্ষায়তনে বাঙালি মুসলমান মেয়েদের মাতৃভাষায় শিক্ষালাভের অধিকার প্রায় তার একার সংগ্রামে অর্জিত হয়েছিল। বিশ শতকের তৃতীয় দশকেও তিনি তার লেখায় আক্ষেপ করেছেন যে বাঙালি মুসলমান মাতৃহীন কারণ তার কোনও মাতৃভাষা নেই।

রোকেয়া নিজে বাংলা শিখেছিলেন তার দিদি করিমুন্নিসার কাছে সংগোপনে। ১৯১১-য় রোকেয়ার নিজের স্কুল সাখাওয়াত মেমোরিয়ালের গোড়াপত্তনের সময় থেকে তিনি অবরোধবাসিনীদের শিক্ষার জন্য প্রাণপাত করেছিলেন তো বটেই। তাছাড়া বাঙালি মেয়েদের জন্য তার স্কুলে বাংলা ভাষা শিক্ষা চালু করতে তাকে পাহাড়প্রমাণ বাধা ডিঙোতে হয়। প্রায় ১৬ বছরের চেষ্টায় ১৯২৭ সালে তিনি উর্দু মাধ্যমের পাশাপাশি বাংলা মাধ্যমে শিক্ষা পুরোপুরি চালু করতে সক্ষম হন, এবং এর পরের দু’দশকে ছাত্রীদের মধ্যে ভাষিক জাতীয়তাবোধ চারিয়ে দিতে এই স্কুলটি বিরাট ভূমিকা নেয়। ভাষাদিবস তাই তাকে ভাষা আন্দোলনের অন্যতম অগ্রদূত বলে দাবি করবার প্রকৃষ্ট সময়।

(আনন্দবাজার পত্রিকায় শর্মিষ্ঠা দত্তগুপ্তের লেখা)

বিডি প্রতিদিন/২১ ফেব্রুয়ারি, ২০১৮/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
বায়ুদূষণের শীর্ষে দিল্লি, ঢাকার অবস্থান কত?
বায়ুদূষণের শীর্ষে দিল্লি, ঢাকার অবস্থান কত?

৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাঙামাটিতে কোটা–বিরোধী ঐক্যজোটের ৩৬ ঘণ্টার হরতাল চলছে
রাঙামাটিতে কোটা–বিরোধী ঐক্যজোটের ৩৬ ঘণ্টার হরতাল চলছে

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে জোড়া খুনের আসামি জিয়া গ্রেফতার
মুন্সীগঞ্জে জোড়া খুনের আসামি জিয়া গ্রেফতার

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সংবিধানে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
সংবিধানে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

জাবির ভর্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জাবির ভর্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

৫২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম মরক্কান হিসেবে আফ্রিকার বর্ষসেরা হাকিমি
প্রথম মরক্কান হিসেবে আফ্রিকার বর্ষসেরা হাকিমি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে র‍্যাঙ্কিংয়ে তিন ধাপ এগুলো বাংলাদেশে
ভারতকে হারিয়ে র‍্যাঙ্কিংয়ে তিন ধাপ এগুলো বাংলাদেশে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ ঢাকায় আসছেন কমনওয়েলথ মহাসচিব
আজ ঢাকায় আসছেন কমনওয়েলথ মহাসচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সংকটে আস্থা সশস্ত্র বাহিনীতেই
সংকটে আস্থা সশস্ত্র বাহিনীতেই

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আজ ঢাকার কোথায় কোন কর্মসূচি?
আজ ঢাকার কোথায় কোন কর্মসূচি?

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পল্লবীতে দুর্বৃত্তদের ছোড়া ককটেল বিস্ফোরণে এএসআই আহত
পল্লবীতে দুর্বৃত্তদের ছোড়া ককটেল বিস্ফোরণে এএসআই আহত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বেটিং সংস্থার সঙ্গে জড়িত থাকায় ধারাভাষ্যকারের চাকরি হারালেন ম্যাকগ্রা
বেটিং সংস্থার সঙ্গে জড়িত থাকায় ধারাভাষ্যকারের চাকরি হারালেন ম্যাকগ্রা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের ম্যাচসহ টিভিতে আজকের খেলা
বাংলাদেশের ম্যাচসহ টিভিতে আজকের খেলা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ
আজ রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হেরেও সেমিফাইনালে বাংলাদেশ
হেরেও সেমিফাইনালে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’
‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা
ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সংবিধানে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা পুনর্বহাল
সংবিধানে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা পুনর্বহাল

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

২১ ঘণ্টা আগে | টক শো

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি
গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে শর্ত শিথিল করতে বলেছি : আসিফ নজরুল
মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে শর্ত শিথিল করতে বলেছি : আসিফ নজরুল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে