শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৮ জুন, ২০১৬ আপডেট:

প্রস্তাবিত বাজেট ও কিছু ভাবনা

গোলাম মোহাম্মদ কাদের এমপি
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
প্রস্তাবিত বাজেট ও কিছু ভাবনা

২০১৬-২০১৭ অর্থবছরের ৩ লাখ ৪০ হাজার ৬০৫ কোটি টাকার প্রস্তাবিত বাজেটটি উচ্চাভিলাষী ও অস্বচ্ছ। বাস্তবায়নযোগ্য নয় বলে অতীত অভিজ্ঞতা ও বিশেষজ্ঞদের মত। রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা গত বছরের চেয়ে শতকরা ৩৫ শতাংশ বেশি ধরা হয়েছে। অতীতে কখনো এত বেশি বৃদ্ধি আদায় সম্ভব হয়নি। এ বছর সম্ভব করার লক্ষ্যে যে উদ্যোগ গ্রহণ করার কথা বাজেটে উল্লেখ করা হয়েছে, তা বাস্তবসম্মত নয়। বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ এবং তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক অর্থ উপদেষ্টা, ড. মীর্জ্জা আজিজুল ইসলাম বলেন, জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের মাধ্যমে বাস্তবে অতীতে সবচেয়ে বেশি রাজস্ব আদায় বৃদ্ধি হয়েছে শতকরা ২২%। সাম্প্রতিককালে বাৎসরিক বৃদ্ধি ৮ থেকে ১২ শতাংশের মধ্যে সীমাবদ্ধ আছে। তার মতে রাজস্ব বোর্ডবহির্ভূত আয়ের বৃদ্ধির পরিমাণ একই ধরনের। তার সুস্পষ্ট অভিমত, বাজেটে প্রাক্কলিত রাজস্ব আয়ের লক্ষ্যমাত্রা অর্জন সম্ভব নয়।

নির্ধারিত বাজেট বাস্তবায়নযোগ্য না হলে পরবর্তীতে অনুমোদিত বাজেটের বাইরে অনেক কিছু অন্তর্ভুক্ত করতে বা বাদ দিতে হয়। আমাদের সংবিধান/আইনে এ ধরনের কার্যক্রমের সুযোগ আছে। যেহেতু পরবর্তীতে অনেক কিছুই পরিবর্তিত হতে পারে, সে কারণে এ ধরনের বাজেটের খাতওয়ারি বরাদ্দ নিয়ে বা কর প্রস্তাবসমূহ নিয়ে আলোচনা, যুক্তিতর্ক উপস্থাপন, দর কষাকষি বা সমঝোতা অর্থহীন হয়ে পড়ার সমূহ সম্ভাবনা থাকে। সে অর্থে অবাস্তবায়নযোগ্য বাজেট সুন্দর কথার ফুলঝুরি হলেও তা প্রায়শ হয় অস্বচ্ছ ও ভিতরে শুভঙ্করের ফাঁকি থেকে যায়।

প্রায় ১ কোটি লাখ টাকার ঘাটতি বাজেট তার মধ্যে প্রায় ৪০ হাজার কোটি টাকা ব্যাংক ঋণ নিয়ে মেটানোর প্রস্তাব করা হয়েছে। রাজস্ব আদায় ঘাটতি হলে আরও বেশি পরিমাণ ব্যাংক ঋণ নিয়ে ঘাটতি মেটানোর প্রয়োজন হতে পারে। বিনিয়োগকারী এবং ব্যবসায়ীদের অভিযোগ এতে করে ব্যাংকগুলোর তারল্য সংকট দেখা দিতে পারে, যা ব্যবসা-বাণিজ্য ও বিনিয়োগের ক্ষেত্রে বাধা হিসেবে দেখা দিতে পারে।

রাজস্ব আদায় ঘাটতির কারণে উন্নয়ন ও অনুন্নয়ন ব্যয় হ্রাস করতে হতে পারে। অবশ্য উন্নয়ন বাজেট বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে দক্ষতার অভাবসহ অন্যান্য নানান কারণে বাস্তবায়ন লক্ষ্যমাত্রা প্রায় ক্ষেত্রেই আশানুরূপ অর্জন হয় না। উন্নয়ন বাজেট বাস্তবায়ন না হওয়া বাজেট বাস্তবায়নের ঘাটতি। বাজেটের অন্য লক্ষ্যমাত্রাসমূহ অর্জনের এ ঘাটতি একটি বাধাস্বরূপ কাজ করে।

অনুন্নয়ন বাজেটের সিংহভাগজুড়ে থাকে সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বেতন ভাতাদি ও অন্যান্য সুযোগ-সুবিধার খরচ। যা এক কথায় সরকার পরিচালনার ব্যয়ভার। বাস্তবতা হলো অনুন্নয়ন ব্যয়ের এ অংশ থেকে খরচ কমানো যায় না। ফলে রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত না হলে অনুন্নয়ন বাজেটের অংশবিশেষ যা বিভিন্ন খাতে জনকল্যাণমূলক কাজে ব্যবহার হবে এমন বরাদ্দ থাকে সে অংশসমূহ কাটছাঁট করা হতে পারে।

রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত না হলে সরকারের পক্ষ থেকে পরবর্তীতে বাজেট অনুমোদন হওয়ার পর পরোক্ষ কর ধার্য (এসআরও জারির মাধ্যমে) বা অন্য কোনো উপায়ে সাধারণ জনগণের ওপর অতিরিক্ত করের বোঝা চাপিয়ে দেওয়া হতে পারে। সে ক্ষেত্রে সাধারণ মানুষের জীবনযাত্রার ব্যয় বৃদ্ধি ও জীবনমানের অবনতি হয়।

উচ্চহারে বিনিয়োগ, প্রবৃদ্ধি অর্জনে সহায়ক হয়। তাছাড়া কর্মসংস্থান বৃদ্ধিতেও এ বিষয়টি গুরুত্বপূর্ণ। বাজেট-উত্তর প্রতিক্রিয়ায় গবেষণা সংস্থা সিপিডি প্রদত্ত তথ্য মোতাবেক জানা যায়, প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করতে হলে বেসরকারি খাতে ৮০ হাজার কোটি টাকা অতিরিক্ত বিনিয়োগ প্রয়োজন হবে। জিডিপির শতকরা হার হিসাবে বিনিয়োগ এখন যে পর্যায়ে আছে তা থেকে শতকরা ১.৫ ভাগ বৃদ্ধি করে ২৩.৩% করতে হবে। সিপিডির তথ্য অনুযায়ী কোনো উৎস থেকে এ অতিরিক্ত অর্থ জোগাড় হবে সে বিষয়ে কোনো সুনির্দিষ্ট দিকনির্দেশনা বাজেট প্রস্তাবে চোখে পড়ছে না।

ক্রমবর্ধমান বেকার সমস্যা দেশের জন্য বর্তমানে সবচেয়ে ভয়াবহ সংকট। বিশ্বব্যাংকের শীর্ষ পর্যায়ের অর্থনীতিবিদ ড. জাহিদ হোসেন বলেছেন, রাষ্ট্রায়াত্ত খাতে সরাসরি কর্মসংস্থান সৃষ্টির জন্য ব্যবস্থা গ্রহণের রূপরেখা বাজেট প্রস্তাবে নেই। বাজেটে গৃহীত কোন ধরনের পদক্ষেপের কারণে পরোক্ষভাবে বেসরকারি খাতে কর্মস্থানের সৃষ্টি করবে সে রকম কিছু প্রস্তাবিত বাজেটে দেখা যাচ্ছে না।

পেট্রোলিয়াম জাতীয় পদার্থের বড় ধরনের মূল্য পতনের কারণে প্রবাসী, বিশেষ করে মধ্যপ্রাচ্যে কর্মরত প্রবাসীদের আয় থেকে আসা অর্থের পরিমাণ ক্রমান্বয়ে নিম্নমুখী। বিনিয়োগ ও কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে এরও নেতিবাচক প্রভাব লক্ষ্য করা যাচ্ছে। এ সমস্যা সমাধানে বিদেশে কর্মসংস্থান বৃদ্ধির বিষয়ে বাজেট প্রস্তাবে যে কর্মসূচি গ্রহণের কথা বলা হয়েছে তা বাস্তবে কতটুকু ফলপ্রসূ হবে তাতে সংশয় আছে। এক কথায় বলা যায়, বিনিয়োগ ও প্রবৃদ্ধির লক্ষ্য অর্জনের তেমন কোনো নিশ্চিত পথ বাজেট প্রস্তাবে দেখা যাচ্ছে না। বিদেশে কর্মসংস্থান সৃষ্টির জন্য বাস্তবসম্মত কোনো পদক্ষেপ লক্ষ করা যাচ্ছে না।

রাষ্ট্রায়াত্ত ব্যাংকসমূহে দলীয়/দল অনুগত ব্যক্তিবর্গকে গুরুত্বপূর্ণ পদসমূহে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। সেসব ব্যাংকে ঋণ বিতরণে ব্যাপক অনিয়ম ও ফলশ্রুতিতে অনাদায়কৃত ঋণের অঙ্ক হয়েছে বিশাল পরিমাণ। জনগণের অর্থ থেকে এ ঘাটতির পূরণের জন্য ভর্তুকির প্রস্তাব করা হয়েছে। ২০০০ কোটি টাকা এ ধরনের ভর্তুকির জন্য বরাদ্দের প্রস্তাব, দুর্নীতি ও অনিয়মকে প্রশ্রয় দেবে বলে সাধারণ মানুষের ধারণা। ড. আহসান এইচ মনসুর, আইএমএফের সাবেক অর্থনীতিবিদ ও বর্তমানে গবেষণা প্রতিষ্ঠান পিআরআই প্রধান, এ ভর্তুকির বিপক্ষে। তার মতে এতে করে, ‘দেশ ভালো টাকা খারাপ উদ্দেশ্যে ব্যবহার করছে।’

বাজেটে প্রস্তাবিত বড় বা মেগা প্রকল্পসমূহ দেশের অগ্রগতিতে প্রয়োজন সন্দেহ নেই। তবে যে প্রক্রিয়ায় অর্থায়ন ও বাস্তবায়ন করা হচ্ছে তাতে প্রকল্প ব্যয় অস্বাভাবিকভাবে বাড়ছে ভবিষ্যতে আরও বাড়তে পারে, আশঙ্কা করছেন সংশ্লিষ্ট বিশ্লেষকরা। এসব প্রকল্প সময়মতো বাস্তবায়ন হবে না সে আশঙ্কাও আছে। এ বিষয়ে যথেষ্ট স্বচ্ছতা, জবাবদিহিতা নিশ্চিত করা ও দুর্নীতি রোধ করে সার্বিক সুশাসন প্রতিষ্ঠার জন্য কী করা হবে তা বাজেটে উল্লেখ করা হয়নি।

বাজেট শুধু বাৎসরিক আয়-ব্যয়ের হিসাব নয়, সরকারের রাজনৈতিক দর্শন ও সে অনুযায়ী গৃহীত কার্যক্রম বাজেটে প্রতিফলন হবে এটা আশা করা হয়। সে কারণে, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের (বাংলাদেশ ব্যাংক) অর্থ চুরির মতো ঘটনার বিষয়ে সরকারের বক্তব্য, কীভাবে ঘটল, কী ব্যবস্থা নেওয়া হলো বাজেটে উল্লেখ করা প্রয়োজন ছিল।

একইভাবে পানামা পেপারস নামে অভিহিত ফাঁসকৃত তথ্য থেকে প্রাপ্ত তথ্যাদি এবং সে বিষয় সরকারের করণীয় সম্পর্কেও বাজেট বক্তৃতায় উল্লেখ এবং গৃহীত ব্যবস্থাদির বর্ণনা থাকলে ভালো হতো।

খাতওয়ারি বরাদ্দ সম্পর্কে আমাদের বক্তব্য জনকল্যাণমূলক খাত হতে যাতে পরবর্তীতে কাটছাঁট করা না হয় সে বিষয়ে সরকারকে নিশ্চয়তা দিতে হবে। অর্থ ব্যবহারে অস্বচ্ছতা বা দুর্নীতি রোধ করে প্রকৃত পরিমাণ যাতে সঠিক কাজে ব্যবহার করা হয় সে বিষয়ে সরকার কী ব্যবস্থা নেবে তা জানিয়ে জনগণকে আশ্বস্ত করা বাঞ্ছনীয়। 

সার্বিক বিবেচনায় প্রস্তাবিত বাজেট যথেষ্ট স্বচ্ছ নয়। বাজেটকে এ মুহূর্তে গণমুখী বলা যায় না। ভবিষ্যতে এ বাজেট জনগণের অজান্তে বড় ধরনের বোঝা হিসেবে তাদের কাঁধে চেপে বসার আশঙ্কা আছে। সে কারণে বাজেট প্রস্তাব সংশোধন করে বাস্তবায়নযোগ্য লক্ষ্যমাত্রাসহ, স্বচ্ছ ও বোধগম্যভাবে জনকল্যাণমুখী বাজেট করার প্রস্তাব করছি।  

লেখক : কো-চেয়ারম্যান, জাতীয় পার্টি ও সাবেক মন্ত্রী

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বশেষ খবর
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে

২ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব
কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস
বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল
৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ
ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু
রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু

২৩ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

২৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ
বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ

২৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ
টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ

২৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০
মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন
দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ওয়েস্টিনে অ্যারাবিয়ান ফুড ফেস্টিভ্যাল শুরু
ওয়েস্টিনে অ্যারাবিয়ান ফুড ফেস্টিভ্যাল শুরু

৩৬ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

গাইান্ধায় আইএলএসটি শিক্ষার্থীদের টেবিল-চেয়ারে অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভ
গাইান্ধায় আইএলএসটি শিক্ষার্থীদের টেবিল-চেয়ারে অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভ

৩৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মুন্সীগঞ্জে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল নারীর
মুন্সীগঞ্জে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল নারীর

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইরানকে জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর
ইরানকে জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মাসুদুজ্জামানের গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মাসুদুজ্জামানের গণসংযোগ

৪৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

অ্যান্টিবায়োটিকের অপব্যবহার রোধে রাবিতে সচেতনতা কর্মসূচি
অ্যান্টিবায়োটিকের অপব্যবহার রোধে রাবিতে সচেতনতা কর্মসূচি

৫৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

গাজায় ৩ হাজার পুলিশ সদস্যকে প্রশিক্ষণ দিতে চায় ইইউ
গাজায় ৩ হাজার পুলিশ সদস্যকে প্রশিক্ষণ দিতে চায় ইইউ

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নন্দীগ্রামে বিবাহিত বনাম অবিবাহিত প্রীতি ফুটবল ম্যাচের উদ্বোধন
নন্দীগ্রামে বিবাহিত বনাম অবিবাহিত প্রীতি ফুটবল ম্যাচের উদ্বোধন

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমান তৃণমূলকে ধানের শীষ উপহার দিয়েছেন: সরওয়ার আলমগীর
তারেক রহমান তৃণমূলকে ধানের শীষ উপহার দিয়েছেন: সরওয়ার আলমগীর

৫৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

মুন্সীগঞ্জে অটিজম শিশুদের জন্য সুবর্ণ স্কুল
মুন্সীগঞ্জে অটিজম শিশুদের জন্য সুবর্ণ স্কুল

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে ডাকাতির ঘটনায় গ্রেফতার ৪
রূপগঞ্জে ডাকাতির ঘটনায় গ্রেফতার ৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্থানীয় সরকার উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের হাইকমিশনারের সৌজন্য সাক্ষাৎ
স্থানীয় সরকার উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের হাইকমিশনারের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার কতবার ফাঁসি হবে তা কেউ বলতে পারবে না : আমান
শেখ হাসিনার কতবার ফাঁসি হবে তা কেউ বলতে পারবে না : আমান

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

চুয়েটে নিরাপত্তা বিষয়ক জাতীয় কর্মশালা
চুয়েটে নিরাপত্তা বিষয়ক জাতীয় কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুয়াকাটা মহাসড়কে যাত্রীবাহী বাস থকে জাটকা জব্দ
কুয়াকাটা মহাসড়কে যাত্রীবাহী বাস থকে জাটকা জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পটুয়াখালীতে পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পটুয়াখালীতে পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইতে কর্মীদের ঘরে ঘরে যাওয়ার আহ্বান কাজী আলাউদ্দিনের
ধানের শীষে ভোট চাইতে কর্মীদের ঘরে ঘরে যাওয়ার আহ্বান কাজী আলাউদ্দিনের

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বাঞ্ছারামপুরে ওয়ালী আশরাফের মৃত্যুবার্ষিকী পালন
বাঞ্ছারামপুরে ওয়ালী আশরাফের মৃত্যুবার্ষিকী পালন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

১১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

৯ ঘণ্টা আগে | টক শো

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন
গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন