শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৮ জুন, ২০১৬ আপডেট:

প্রস্তাবিত বাজেট ও কিছু ভাবনা

গোলাম মোহাম্মদ কাদের এমপি
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
প্রস্তাবিত বাজেট ও কিছু ভাবনা

২০১৬-২০১৭ অর্থবছরের ৩ লাখ ৪০ হাজার ৬০৫ কোটি টাকার প্রস্তাবিত বাজেটটি উচ্চাভিলাষী ও অস্বচ্ছ। বাস্তবায়নযোগ্য নয় বলে অতীত অভিজ্ঞতা ও বিশেষজ্ঞদের মত। রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা গত বছরের চেয়ে শতকরা ৩৫ শতাংশ বেশি ধরা হয়েছে। অতীতে কখনো এত বেশি বৃদ্ধি আদায় সম্ভব হয়নি। এ বছর সম্ভব করার লক্ষ্যে যে উদ্যোগ গ্রহণ করার কথা বাজেটে উল্লেখ করা হয়েছে, তা বাস্তবসম্মত নয়। বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ এবং তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক অর্থ উপদেষ্টা, ড. মীর্জ্জা আজিজুল ইসলাম বলেন, জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের মাধ্যমে বাস্তবে অতীতে সবচেয়ে বেশি রাজস্ব আদায় বৃদ্ধি হয়েছে শতকরা ২২%। সাম্প্রতিককালে বাৎসরিক বৃদ্ধি ৮ থেকে ১২ শতাংশের মধ্যে সীমাবদ্ধ আছে। তার মতে রাজস্ব বোর্ডবহির্ভূত আয়ের বৃদ্ধির পরিমাণ একই ধরনের। তার সুস্পষ্ট অভিমত, বাজেটে প্রাক্কলিত রাজস্ব আয়ের লক্ষ্যমাত্রা অর্জন সম্ভব নয়।

নির্ধারিত বাজেট বাস্তবায়নযোগ্য না হলে পরবর্তীতে অনুমোদিত বাজেটের বাইরে অনেক কিছু অন্তর্ভুক্ত করতে বা বাদ দিতে হয়। আমাদের সংবিধান/আইনে এ ধরনের কার্যক্রমের সুযোগ আছে। যেহেতু পরবর্তীতে অনেক কিছুই পরিবর্তিত হতে পারে, সে কারণে এ ধরনের বাজেটের খাতওয়ারি বরাদ্দ নিয়ে বা কর প্রস্তাবসমূহ নিয়ে আলোচনা, যুক্তিতর্ক উপস্থাপন, দর কষাকষি বা সমঝোতা অর্থহীন হয়ে পড়ার সমূহ সম্ভাবনা থাকে। সে অর্থে অবাস্তবায়নযোগ্য বাজেট সুন্দর কথার ফুলঝুরি হলেও তা প্রায়শ হয় অস্বচ্ছ ও ভিতরে শুভঙ্করের ফাঁকি থেকে যায়।

প্রায় ১ কোটি লাখ টাকার ঘাটতি বাজেট তার মধ্যে প্রায় ৪০ হাজার কোটি টাকা ব্যাংক ঋণ নিয়ে মেটানোর প্রস্তাব করা হয়েছে। রাজস্ব আদায় ঘাটতি হলে আরও বেশি পরিমাণ ব্যাংক ঋণ নিয়ে ঘাটতি মেটানোর প্রয়োজন হতে পারে। বিনিয়োগকারী এবং ব্যবসায়ীদের অভিযোগ এতে করে ব্যাংকগুলোর তারল্য সংকট দেখা দিতে পারে, যা ব্যবসা-বাণিজ্য ও বিনিয়োগের ক্ষেত্রে বাধা হিসেবে দেখা দিতে পারে।

রাজস্ব আদায় ঘাটতির কারণে উন্নয়ন ও অনুন্নয়ন ব্যয় হ্রাস করতে হতে পারে। অবশ্য উন্নয়ন বাজেট বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে দক্ষতার অভাবসহ অন্যান্য নানান কারণে বাস্তবায়ন লক্ষ্যমাত্রা প্রায় ক্ষেত্রেই আশানুরূপ অর্জন হয় না। উন্নয়ন বাজেট বাস্তবায়ন না হওয়া বাজেট বাস্তবায়নের ঘাটতি। বাজেটের অন্য লক্ষ্যমাত্রাসমূহ অর্জনের এ ঘাটতি একটি বাধাস্বরূপ কাজ করে।

অনুন্নয়ন বাজেটের সিংহভাগজুড়ে থাকে সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বেতন ভাতাদি ও অন্যান্য সুযোগ-সুবিধার খরচ। যা এক কথায় সরকার পরিচালনার ব্যয়ভার। বাস্তবতা হলো অনুন্নয়ন ব্যয়ের এ অংশ থেকে খরচ কমানো যায় না। ফলে রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত না হলে অনুন্নয়ন বাজেটের অংশবিশেষ যা বিভিন্ন খাতে জনকল্যাণমূলক কাজে ব্যবহার হবে এমন বরাদ্দ থাকে সে অংশসমূহ কাটছাঁট করা হতে পারে।

রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত না হলে সরকারের পক্ষ থেকে পরবর্তীতে বাজেট অনুমোদন হওয়ার পর পরোক্ষ কর ধার্য (এসআরও জারির মাধ্যমে) বা অন্য কোনো উপায়ে সাধারণ জনগণের ওপর অতিরিক্ত করের বোঝা চাপিয়ে দেওয়া হতে পারে। সে ক্ষেত্রে সাধারণ মানুষের জীবনযাত্রার ব্যয় বৃদ্ধি ও জীবনমানের অবনতি হয়।

উচ্চহারে বিনিয়োগ, প্রবৃদ্ধি অর্জনে সহায়ক হয়। তাছাড়া কর্মসংস্থান বৃদ্ধিতেও এ বিষয়টি গুরুত্বপূর্ণ। বাজেট-উত্তর প্রতিক্রিয়ায় গবেষণা সংস্থা সিপিডি প্রদত্ত তথ্য মোতাবেক জানা যায়, প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করতে হলে বেসরকারি খাতে ৮০ হাজার কোটি টাকা অতিরিক্ত বিনিয়োগ প্রয়োজন হবে। জিডিপির শতকরা হার হিসাবে বিনিয়োগ এখন যে পর্যায়ে আছে তা থেকে শতকরা ১.৫ ভাগ বৃদ্ধি করে ২৩.৩% করতে হবে। সিপিডির তথ্য অনুযায়ী কোনো উৎস থেকে এ অতিরিক্ত অর্থ জোগাড় হবে সে বিষয়ে কোনো সুনির্দিষ্ট দিকনির্দেশনা বাজেট প্রস্তাবে চোখে পড়ছে না।

ক্রমবর্ধমান বেকার সমস্যা দেশের জন্য বর্তমানে সবচেয়ে ভয়াবহ সংকট। বিশ্বব্যাংকের শীর্ষ পর্যায়ের অর্থনীতিবিদ ড. জাহিদ হোসেন বলেছেন, রাষ্ট্রায়াত্ত খাতে সরাসরি কর্মসংস্থান সৃষ্টির জন্য ব্যবস্থা গ্রহণের রূপরেখা বাজেট প্রস্তাবে নেই। বাজেটে গৃহীত কোন ধরনের পদক্ষেপের কারণে পরোক্ষভাবে বেসরকারি খাতে কর্মস্থানের সৃষ্টি করবে সে রকম কিছু প্রস্তাবিত বাজেটে দেখা যাচ্ছে না।

পেট্রোলিয়াম জাতীয় পদার্থের বড় ধরনের মূল্য পতনের কারণে প্রবাসী, বিশেষ করে মধ্যপ্রাচ্যে কর্মরত প্রবাসীদের আয় থেকে আসা অর্থের পরিমাণ ক্রমান্বয়ে নিম্নমুখী। বিনিয়োগ ও কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে এরও নেতিবাচক প্রভাব লক্ষ্য করা যাচ্ছে। এ সমস্যা সমাধানে বিদেশে কর্মসংস্থান বৃদ্ধির বিষয়ে বাজেট প্রস্তাবে যে কর্মসূচি গ্রহণের কথা বলা হয়েছে তা বাস্তবে কতটুকু ফলপ্রসূ হবে তাতে সংশয় আছে। এক কথায় বলা যায়, বিনিয়োগ ও প্রবৃদ্ধির লক্ষ্য অর্জনের তেমন কোনো নিশ্চিত পথ বাজেট প্রস্তাবে দেখা যাচ্ছে না। বিদেশে কর্মসংস্থান সৃষ্টির জন্য বাস্তবসম্মত কোনো পদক্ষেপ লক্ষ করা যাচ্ছে না।

রাষ্ট্রায়াত্ত ব্যাংকসমূহে দলীয়/দল অনুগত ব্যক্তিবর্গকে গুরুত্বপূর্ণ পদসমূহে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। সেসব ব্যাংকে ঋণ বিতরণে ব্যাপক অনিয়ম ও ফলশ্রুতিতে অনাদায়কৃত ঋণের অঙ্ক হয়েছে বিশাল পরিমাণ। জনগণের অর্থ থেকে এ ঘাটতির পূরণের জন্য ভর্তুকির প্রস্তাব করা হয়েছে। ২০০০ কোটি টাকা এ ধরনের ভর্তুকির জন্য বরাদ্দের প্রস্তাব, দুর্নীতি ও অনিয়মকে প্রশ্রয় দেবে বলে সাধারণ মানুষের ধারণা। ড. আহসান এইচ মনসুর, আইএমএফের সাবেক অর্থনীতিবিদ ও বর্তমানে গবেষণা প্রতিষ্ঠান পিআরআই প্রধান, এ ভর্তুকির বিপক্ষে। তার মতে এতে করে, ‘দেশ ভালো টাকা খারাপ উদ্দেশ্যে ব্যবহার করছে।’

বাজেটে প্রস্তাবিত বড় বা মেগা প্রকল্পসমূহ দেশের অগ্রগতিতে প্রয়োজন সন্দেহ নেই। তবে যে প্রক্রিয়ায় অর্থায়ন ও বাস্তবায়ন করা হচ্ছে তাতে প্রকল্প ব্যয় অস্বাভাবিকভাবে বাড়ছে ভবিষ্যতে আরও বাড়তে পারে, আশঙ্কা করছেন সংশ্লিষ্ট বিশ্লেষকরা। এসব প্রকল্প সময়মতো বাস্তবায়ন হবে না সে আশঙ্কাও আছে। এ বিষয়ে যথেষ্ট স্বচ্ছতা, জবাবদিহিতা নিশ্চিত করা ও দুর্নীতি রোধ করে সার্বিক সুশাসন প্রতিষ্ঠার জন্য কী করা হবে তা বাজেটে উল্লেখ করা হয়নি।

বাজেট শুধু বাৎসরিক আয়-ব্যয়ের হিসাব নয়, সরকারের রাজনৈতিক দর্শন ও সে অনুযায়ী গৃহীত কার্যক্রম বাজেটে প্রতিফলন হবে এটা আশা করা হয়। সে কারণে, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের (বাংলাদেশ ব্যাংক) অর্থ চুরির মতো ঘটনার বিষয়ে সরকারের বক্তব্য, কীভাবে ঘটল, কী ব্যবস্থা নেওয়া হলো বাজেটে উল্লেখ করা প্রয়োজন ছিল।

একইভাবে পানামা পেপারস নামে অভিহিত ফাঁসকৃত তথ্য থেকে প্রাপ্ত তথ্যাদি এবং সে বিষয় সরকারের করণীয় সম্পর্কেও বাজেট বক্তৃতায় উল্লেখ এবং গৃহীত ব্যবস্থাদির বর্ণনা থাকলে ভালো হতো।

খাতওয়ারি বরাদ্দ সম্পর্কে আমাদের বক্তব্য জনকল্যাণমূলক খাত হতে যাতে পরবর্তীতে কাটছাঁট করা না হয় সে বিষয়ে সরকারকে নিশ্চয়তা দিতে হবে। অর্থ ব্যবহারে অস্বচ্ছতা বা দুর্নীতি রোধ করে প্রকৃত পরিমাণ যাতে সঠিক কাজে ব্যবহার করা হয় সে বিষয়ে সরকার কী ব্যবস্থা নেবে তা জানিয়ে জনগণকে আশ্বস্ত করা বাঞ্ছনীয়। 

সার্বিক বিবেচনায় প্রস্তাবিত বাজেট যথেষ্ট স্বচ্ছ নয়। বাজেটকে এ মুহূর্তে গণমুখী বলা যায় না। ভবিষ্যতে এ বাজেট জনগণের অজান্তে বড় ধরনের বোঝা হিসেবে তাদের কাঁধে চেপে বসার আশঙ্কা আছে। সে কারণে বাজেট প্রস্তাব সংশোধন করে বাস্তবায়নযোগ্য লক্ষ্যমাত্রাসহ, স্বচ্ছ ও বোধগম্যভাবে জনকল্যাণমুখী বাজেট করার প্রস্তাব করছি।  

লেখক : কো-চেয়ারম্যান, জাতীয় পার্টি ও সাবেক মন্ত্রী

এই বিভাগের আরও খবর
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
স্বাধীন বিচার বিভাগ
স্বাধীন বিচার বিভাগ
আবারও ভূমিকম্প
আবারও ভূমিকম্প
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
সর্বশেষ খবর
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

৪৪ মিনিট আগে | জীবন ধারা

বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত
বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত

৫৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল
এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান
বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা
সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক
ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

১৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা
যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা

পূর্ব-পশ্চিম

দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা
দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা

মাঠে ময়দানে

অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের
অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের

পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা
বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা

মাঠে ময়দানে

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প

পূর্ব-পশ্চিম

টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি
টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি

পূর্ব-পশ্চিম

ভিয়েতনামে বন্যায় মৃত্যু বেড়ে ৯০ নিখোঁজ ১২
ভিয়েতনামে বন্যায় মৃত্যু বেড়ে ৯০ নিখোঁজ ১২

পূর্ব-পশ্চিম