শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৮ জুন, ২০১৬ আপডেট:

প্রস্তাবিত বাজেট ও কিছু ভাবনা

গোলাম মোহাম্মদ কাদের এমপি
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
প্রস্তাবিত বাজেট ও কিছু ভাবনা

২০১৬-২০১৭ অর্থবছরের ৩ লাখ ৪০ হাজার ৬০৫ কোটি টাকার প্রস্তাবিত বাজেটটি উচ্চাভিলাষী ও অস্বচ্ছ। বাস্তবায়নযোগ্য নয় বলে অতীত অভিজ্ঞতা ও বিশেষজ্ঞদের মত। রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা গত বছরের চেয়ে শতকরা ৩৫ শতাংশ বেশি ধরা হয়েছে। অতীতে কখনো এত বেশি বৃদ্ধি আদায় সম্ভব হয়নি। এ বছর সম্ভব করার লক্ষ্যে যে উদ্যোগ গ্রহণ করার কথা বাজেটে উল্লেখ করা হয়েছে, তা বাস্তবসম্মত নয়। বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ এবং তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক অর্থ উপদেষ্টা, ড. মীর্জ্জা আজিজুল ইসলাম বলেন, জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের মাধ্যমে বাস্তবে অতীতে সবচেয়ে বেশি রাজস্ব আদায় বৃদ্ধি হয়েছে শতকরা ২২%। সাম্প্রতিককালে বাৎসরিক বৃদ্ধি ৮ থেকে ১২ শতাংশের মধ্যে সীমাবদ্ধ আছে। তার মতে রাজস্ব বোর্ডবহির্ভূত আয়ের বৃদ্ধির পরিমাণ একই ধরনের। তার সুস্পষ্ট অভিমত, বাজেটে প্রাক্কলিত রাজস্ব আয়ের লক্ষ্যমাত্রা অর্জন সম্ভব নয়।

নির্ধারিত বাজেট বাস্তবায়নযোগ্য না হলে পরবর্তীতে অনুমোদিত বাজেটের বাইরে অনেক কিছু অন্তর্ভুক্ত করতে বা বাদ দিতে হয়। আমাদের সংবিধান/আইনে এ ধরনের কার্যক্রমের সুযোগ আছে। যেহেতু পরবর্তীতে অনেক কিছুই পরিবর্তিত হতে পারে, সে কারণে এ ধরনের বাজেটের খাতওয়ারি বরাদ্দ নিয়ে বা কর প্রস্তাবসমূহ নিয়ে আলোচনা, যুক্তিতর্ক উপস্থাপন, দর কষাকষি বা সমঝোতা অর্থহীন হয়ে পড়ার সমূহ সম্ভাবনা থাকে। সে অর্থে অবাস্তবায়নযোগ্য বাজেট সুন্দর কথার ফুলঝুরি হলেও তা প্রায়শ হয় অস্বচ্ছ ও ভিতরে শুভঙ্করের ফাঁকি থেকে যায়।

প্রায় ১ কোটি লাখ টাকার ঘাটতি বাজেট তার মধ্যে প্রায় ৪০ হাজার কোটি টাকা ব্যাংক ঋণ নিয়ে মেটানোর প্রস্তাব করা হয়েছে। রাজস্ব আদায় ঘাটতি হলে আরও বেশি পরিমাণ ব্যাংক ঋণ নিয়ে ঘাটতি মেটানোর প্রয়োজন হতে পারে। বিনিয়োগকারী এবং ব্যবসায়ীদের অভিযোগ এতে করে ব্যাংকগুলোর তারল্য সংকট দেখা দিতে পারে, যা ব্যবসা-বাণিজ্য ও বিনিয়োগের ক্ষেত্রে বাধা হিসেবে দেখা দিতে পারে।

রাজস্ব আদায় ঘাটতির কারণে উন্নয়ন ও অনুন্নয়ন ব্যয় হ্রাস করতে হতে পারে। অবশ্য উন্নয়ন বাজেট বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে দক্ষতার অভাবসহ অন্যান্য নানান কারণে বাস্তবায়ন লক্ষ্যমাত্রা প্রায় ক্ষেত্রেই আশানুরূপ অর্জন হয় না। উন্নয়ন বাজেট বাস্তবায়ন না হওয়া বাজেট বাস্তবায়নের ঘাটতি। বাজেটের অন্য লক্ষ্যমাত্রাসমূহ অর্জনের এ ঘাটতি একটি বাধাস্বরূপ কাজ করে।

অনুন্নয়ন বাজেটের সিংহভাগজুড়ে থাকে সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বেতন ভাতাদি ও অন্যান্য সুযোগ-সুবিধার খরচ। যা এক কথায় সরকার পরিচালনার ব্যয়ভার। বাস্তবতা হলো অনুন্নয়ন ব্যয়ের এ অংশ থেকে খরচ কমানো যায় না। ফলে রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত না হলে অনুন্নয়ন বাজেটের অংশবিশেষ যা বিভিন্ন খাতে জনকল্যাণমূলক কাজে ব্যবহার হবে এমন বরাদ্দ থাকে সে অংশসমূহ কাটছাঁট করা হতে পারে।

রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত না হলে সরকারের পক্ষ থেকে পরবর্তীতে বাজেট অনুমোদন হওয়ার পর পরোক্ষ কর ধার্য (এসআরও জারির মাধ্যমে) বা অন্য কোনো উপায়ে সাধারণ জনগণের ওপর অতিরিক্ত করের বোঝা চাপিয়ে দেওয়া হতে পারে। সে ক্ষেত্রে সাধারণ মানুষের জীবনযাত্রার ব্যয় বৃদ্ধি ও জীবনমানের অবনতি হয়।

উচ্চহারে বিনিয়োগ, প্রবৃদ্ধি অর্জনে সহায়ক হয়। তাছাড়া কর্মসংস্থান বৃদ্ধিতেও এ বিষয়টি গুরুত্বপূর্ণ। বাজেট-উত্তর প্রতিক্রিয়ায় গবেষণা সংস্থা সিপিডি প্রদত্ত তথ্য মোতাবেক জানা যায়, প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করতে হলে বেসরকারি খাতে ৮০ হাজার কোটি টাকা অতিরিক্ত বিনিয়োগ প্রয়োজন হবে। জিডিপির শতকরা হার হিসাবে বিনিয়োগ এখন যে পর্যায়ে আছে তা থেকে শতকরা ১.৫ ভাগ বৃদ্ধি করে ২৩.৩% করতে হবে। সিপিডির তথ্য অনুযায়ী কোনো উৎস থেকে এ অতিরিক্ত অর্থ জোগাড় হবে সে বিষয়ে কোনো সুনির্দিষ্ট দিকনির্দেশনা বাজেট প্রস্তাবে চোখে পড়ছে না।

ক্রমবর্ধমান বেকার সমস্যা দেশের জন্য বর্তমানে সবচেয়ে ভয়াবহ সংকট। বিশ্বব্যাংকের শীর্ষ পর্যায়ের অর্থনীতিবিদ ড. জাহিদ হোসেন বলেছেন, রাষ্ট্রায়াত্ত খাতে সরাসরি কর্মসংস্থান সৃষ্টির জন্য ব্যবস্থা গ্রহণের রূপরেখা বাজেট প্রস্তাবে নেই। বাজেটে গৃহীত কোন ধরনের পদক্ষেপের কারণে পরোক্ষভাবে বেসরকারি খাতে কর্মস্থানের সৃষ্টি করবে সে রকম কিছু প্রস্তাবিত বাজেটে দেখা যাচ্ছে না।

পেট্রোলিয়াম জাতীয় পদার্থের বড় ধরনের মূল্য পতনের কারণে প্রবাসী, বিশেষ করে মধ্যপ্রাচ্যে কর্মরত প্রবাসীদের আয় থেকে আসা অর্থের পরিমাণ ক্রমান্বয়ে নিম্নমুখী। বিনিয়োগ ও কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে এরও নেতিবাচক প্রভাব লক্ষ্য করা যাচ্ছে। এ সমস্যা সমাধানে বিদেশে কর্মসংস্থান বৃদ্ধির বিষয়ে বাজেট প্রস্তাবে যে কর্মসূচি গ্রহণের কথা বলা হয়েছে তা বাস্তবে কতটুকু ফলপ্রসূ হবে তাতে সংশয় আছে। এক কথায় বলা যায়, বিনিয়োগ ও প্রবৃদ্ধির লক্ষ্য অর্জনের তেমন কোনো নিশ্চিত পথ বাজেট প্রস্তাবে দেখা যাচ্ছে না। বিদেশে কর্মসংস্থান সৃষ্টির জন্য বাস্তবসম্মত কোনো পদক্ষেপ লক্ষ করা যাচ্ছে না।

রাষ্ট্রায়াত্ত ব্যাংকসমূহে দলীয়/দল অনুগত ব্যক্তিবর্গকে গুরুত্বপূর্ণ পদসমূহে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। সেসব ব্যাংকে ঋণ বিতরণে ব্যাপক অনিয়ম ও ফলশ্রুতিতে অনাদায়কৃত ঋণের অঙ্ক হয়েছে বিশাল পরিমাণ। জনগণের অর্থ থেকে এ ঘাটতির পূরণের জন্য ভর্তুকির প্রস্তাব করা হয়েছে। ২০০০ কোটি টাকা এ ধরনের ভর্তুকির জন্য বরাদ্দের প্রস্তাব, দুর্নীতি ও অনিয়মকে প্রশ্রয় দেবে বলে সাধারণ মানুষের ধারণা। ড. আহসান এইচ মনসুর, আইএমএফের সাবেক অর্থনীতিবিদ ও বর্তমানে গবেষণা প্রতিষ্ঠান পিআরআই প্রধান, এ ভর্তুকির বিপক্ষে। তার মতে এতে করে, ‘দেশ ভালো টাকা খারাপ উদ্দেশ্যে ব্যবহার করছে।’

বাজেটে প্রস্তাবিত বড় বা মেগা প্রকল্পসমূহ দেশের অগ্রগতিতে প্রয়োজন সন্দেহ নেই। তবে যে প্রক্রিয়ায় অর্থায়ন ও বাস্তবায়ন করা হচ্ছে তাতে প্রকল্প ব্যয় অস্বাভাবিকভাবে বাড়ছে ভবিষ্যতে আরও বাড়তে পারে, আশঙ্কা করছেন সংশ্লিষ্ট বিশ্লেষকরা। এসব প্রকল্প সময়মতো বাস্তবায়ন হবে না সে আশঙ্কাও আছে। এ বিষয়ে যথেষ্ট স্বচ্ছতা, জবাবদিহিতা নিশ্চিত করা ও দুর্নীতি রোধ করে সার্বিক সুশাসন প্রতিষ্ঠার জন্য কী করা হবে তা বাজেটে উল্লেখ করা হয়নি।

বাজেট শুধু বাৎসরিক আয়-ব্যয়ের হিসাব নয়, সরকারের রাজনৈতিক দর্শন ও সে অনুযায়ী গৃহীত কার্যক্রম বাজেটে প্রতিফলন হবে এটা আশা করা হয়। সে কারণে, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের (বাংলাদেশ ব্যাংক) অর্থ চুরির মতো ঘটনার বিষয়ে সরকারের বক্তব্য, কীভাবে ঘটল, কী ব্যবস্থা নেওয়া হলো বাজেটে উল্লেখ করা প্রয়োজন ছিল।

একইভাবে পানামা পেপারস নামে অভিহিত ফাঁসকৃত তথ্য থেকে প্রাপ্ত তথ্যাদি এবং সে বিষয় সরকারের করণীয় সম্পর্কেও বাজেট বক্তৃতায় উল্লেখ এবং গৃহীত ব্যবস্থাদির বর্ণনা থাকলে ভালো হতো।

খাতওয়ারি বরাদ্দ সম্পর্কে আমাদের বক্তব্য জনকল্যাণমূলক খাত হতে যাতে পরবর্তীতে কাটছাঁট করা না হয় সে বিষয়ে সরকারকে নিশ্চয়তা দিতে হবে। অর্থ ব্যবহারে অস্বচ্ছতা বা দুর্নীতি রোধ করে প্রকৃত পরিমাণ যাতে সঠিক কাজে ব্যবহার করা হয় সে বিষয়ে সরকার কী ব্যবস্থা নেবে তা জানিয়ে জনগণকে আশ্বস্ত করা বাঞ্ছনীয়। 

সার্বিক বিবেচনায় প্রস্তাবিত বাজেট যথেষ্ট স্বচ্ছ নয়। বাজেটকে এ মুহূর্তে গণমুখী বলা যায় না। ভবিষ্যতে এ বাজেট জনগণের অজান্তে বড় ধরনের বোঝা হিসেবে তাদের কাঁধে চেপে বসার আশঙ্কা আছে। সে কারণে বাজেট প্রস্তাব সংশোধন করে বাস্তবায়নযোগ্য লক্ষ্যমাত্রাসহ, স্বচ্ছ ও বোধগম্যভাবে জনকল্যাণমুখী বাজেট করার প্রস্তাব করছি।  

লেখক : কো-চেয়ারম্যান, জাতীয় পার্টি ও সাবেক মন্ত্রী

এই বিভাগের আরও খবর
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় থাকা দেশের নাগরিকরা গ্রিন কার্ডও পাবে না?
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় থাকা দেশের নাগরিকরা গ্রিন কার্ডও পাবে না?

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

১০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

তোলগা আকাশ প্রতিরক্ষার সফল পরীক্ষা চালাল তুরস্ক
তোলগা আকাশ প্রতিরক্ষার সফল পরীক্ষা চালাল তুরস্ক

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দারুণ জয়ে বাছাইপর্ব শেষ করল ফ্রান্স
দারুণ জয়ে বাছাইপর্ব শেষ করল ফ্রান্স

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেইনের জোড়া গোলে শেষ ম্যাচেও জয় ইংল্যান্ডের
কেইনের জোড়া গোলে শেষ ম্যাচেও জয় ইংল্যান্ডের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইস্তিগফার পাপ মোচন ও আত্মশুদ্ধির মাধ্যম
ইস্তিগফার পাপ মোচন ও আত্মশুদ্ধির মাধ্যম

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুক্তরাজ্যে স্থায়ী বসবাসের সুযোগ পেতে থাকতে হবে ২০ বছর!
যুক্তরাজ্যে স্থায়ী বসবাসের সুযোগ পেতে থাকতে হবে ২০ বছর!

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেরানীগঞ্জে ডাম্পিং এলাকায় অগ্নিসংযোগ
কেরানীগঞ্জে ডাম্পিং এলাকায় অগ্নিসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেসির চোখ এখনও বিশ্বকাপে!
মেসির চোখ এখনও বিশ্বকাপে!

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ধামরাইয়ে পার্কিং করা বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন
ধামরাইয়ে পার্কিং করা বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জবি ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক হলেন সেই কারানির্যাতিত খাদিজা
জবি ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক হলেন সেই কারানির্যাতিত খাদিজা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টঙ্গীতে সাউন্ড গ্রেনেড বিস্ফোরণ
টঙ্গীতে সাউন্ড গ্রেনেড বিস্ফোরণ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তুরস্ক গাজার দায়িত্ব নিতে প্রস্তুত: হাকান ফিদান
তুরস্ক গাজার দায়িত্ব নিতে প্রস্তুত: হাকান ফিদান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা রিজওয়ানার বাসার সামনে ককটেল বিস্ফোরণ
উপদেষ্টা রিজওয়ানার বাসার সামনে ককটেল বিস্ফোরণ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে হস্তক্ষেপ করার অভিযোগ মোদি প্রশাসনের বিরুদ্ধে!
বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে হস্তক্ষেপ করার অভিযোগ মোদি প্রশাসনের বিরুদ্ধে!

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনায় যুবককে গুলি করে ও কুপিয়ে হত্যা
খুলনায় যুবককে গুলি করে ও কুপিয়ে হত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে আওয়ামী লীগের ৫৭ জনের বিরুদ্ধে নাশকতার মামলা
সিদ্ধিরগঞ্জে আওয়ামী লীগের ৫৭ জনের বিরুদ্ধে নাশকতার মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মধ্য বাড্ডায় বাসে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ
মধ্য বাড্ডায় বাসে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ১৪তম কমিউনিকেশন সামিট  অনুষ্ঠিত
ঢাকায় ১৪তম কমিউনিকেশন সামিট  অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শার্লটে ট্রাম্পের অবৈধ অভিবাসী বিরোধী অভিযান, জনমনে আতঙ্ক
শার্লটে ট্রাম্পের অবৈধ অভিবাসী বিরোধী অভিযান, জনমনে আতঙ্ক

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিইউপিতে প্রাইম ব্যাংকের আর্থিক অন্তর্ভুক্তি বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত
বিইউপিতে প্রাইম ব্যাংকের আর্থিক অন্তর্ভুক্তি বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বাংলাদেশ পেনাং রোডশোর মাধ্যমে দক্ষিণ-দক্ষিণ সেমিকন্ডাক্টর সেতুবন্ধন গড়ে তুলছে
বাংলাদেশ পেনাং রোডশোর মাধ্যমে দক্ষিণ-দক্ষিণ সেমিকন্ডাক্টর সেতুবন্ধন গড়ে তুলছে

৪ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আর্মেনিয়াকে ৯ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপে পর্তুগাল, নেভেস ও ফার্নান্দেসের হ্যাটট্রিক
আর্মেনিয়াকে ৯ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপে পর্তুগাল, নেভেস ও ফার্নান্দেসের হ্যাটট্রিক

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিআরটিএ শিশু ও তরুণদের রক্ষায় কাজ করছে: চেয়ারম্যান
বিআরটিএ শিশু ও তরুণদের রক্ষায় কাজ করছে: চেয়ারম্যান

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কমওয়ার্ড’র সেরার স্বীকৃতি পেল মাস্টহেড পিআর
কমওয়ার্ড’র সেরার স্বীকৃতি পেল মাস্টহেড পিআর

৫ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

জলবায়ু অর্থায়নের নামে ভয়াবহ ঋণের ফাঁদ
জলবায়ু অর্থায়নের নামে ভয়াবহ ঋণের ফাঁদ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তির দাবিতে ছাত্রশক্তির মশাল মিছিল
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তির দাবিতে ছাত্রশক্তির মশাল মিছিল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাঙামাটিতে বন্যহাতির আক্রমণে নারী নিহত
রাঙামাটিতে বন্যহাতির আক্রমণে নারী নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

১৯ ঘণ্টা আগে | পরবাস

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

১১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে

১৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি
গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার
১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীনা বিনিয়োগে বৈশ্বিক রপ্তানিকেন্দ্র হওয়ার বিশাল সম্ভাবনা বাংলাদেশের
চীনা বিনিয়োগে বৈশ্বিক রপ্তানিকেন্দ্র হওয়ার বিশাল সম্ভাবনা বাংলাদেশের

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর

প্রথম পৃষ্ঠা

দলবদ্ধ ধর্ষণে গ্রেপ্তার
দলবদ্ধ ধর্ষণে গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

লিবিয়া উপকূলে ফের নৌকাডুবি
লিবিয়া উপকূলে ফের নৌকাডুবি

পেছনের পৃষ্ঠা

নগদ-ডিআরইউ সেরা রিপোর্টিং পুরস্কার জিতলেন ডেইলি সানের তিন সাংবাদিক
নগদ-ডিআরইউ সেরা রিপোর্টিং পুরস্কার জিতলেন ডেইলি সানের তিন সাংবাদিক

নগর জীবন

গ্যাস সংকটে নাকাল দেশ
গ্যাস সংকটে নাকাল দেশ

নগর জীবন

বকেয়া ৫ হাজার কোটি টাকা
বকেয়া ৫ হাজার কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

লোকসানের বোঝা নিয়েই আবার আলু আবাদ
লোকসানের বোঝা নিয়েই আবার আলু আবাদ

দেশগ্রাম

সারা দেশে সব ধরনের যানবাহন চলবে
সারা দেশে সব ধরনের যানবাহন চলবে

নগর জীবন

তিন মাসে পাঁচ বার চুরি
তিন মাসে পাঁচ বার চুরি

দেশগ্রাম

বেওয়ারিশ জুলাই শহীদদের শনাক্তে বিদেশি ফরেনসিক টিম
বেওয়ারিশ জুলাই শহীদদের শনাক্তে বিদেশি ফরেনসিক টিম

নগর জীবন

চিলির নির্বাচনে ডানপন্থিদের প্রভাব বাড়ছে
চিলির নির্বাচনে ডানপন্থিদের প্রভাব বাড়ছে

পূর্ব-পশ্চিম

তথ্যনির্ভর বাংলাদেশ গঠনে ঠাকুরগাঁওয়ে আলোচনা সভা
তথ্যনির্ভর বাংলাদেশ গঠনে ঠাকুরগাঁওয়ে আলোচনা সভা

দেশগ্রাম

অবহিতকরণ সভা
অবহিতকরণ সভা

দেশগ্রাম

বার অ্যাসোসিয়েশনের বিক্ষোভ
বার অ্যাসোসিয়েশনের বিক্ষোভ

দেশগ্রাম