শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৮ জুন, ২০১৬ আপডেট:

প্রস্তাবিত বাজেট ও কিছু ভাবনা

গোলাম মোহাম্মদ কাদের এমপি
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
প্রস্তাবিত বাজেট ও কিছু ভাবনা

২০১৬-২০১৭ অর্থবছরের ৩ লাখ ৪০ হাজার ৬০৫ কোটি টাকার প্রস্তাবিত বাজেটটি উচ্চাভিলাষী ও অস্বচ্ছ। বাস্তবায়নযোগ্য নয় বলে অতীত অভিজ্ঞতা ও বিশেষজ্ঞদের মত। রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা গত বছরের চেয়ে শতকরা ৩৫ শতাংশ বেশি ধরা হয়েছে। অতীতে কখনো এত বেশি বৃদ্ধি আদায় সম্ভব হয়নি। এ বছর সম্ভব করার লক্ষ্যে যে উদ্যোগ গ্রহণ করার কথা বাজেটে উল্লেখ করা হয়েছে, তা বাস্তবসম্মত নয়। বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ এবং তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক অর্থ উপদেষ্টা, ড. মীর্জ্জা আজিজুল ইসলাম বলেন, জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের মাধ্যমে বাস্তবে অতীতে সবচেয়ে বেশি রাজস্ব আদায় বৃদ্ধি হয়েছে শতকরা ২২%। সাম্প্রতিককালে বাৎসরিক বৃদ্ধি ৮ থেকে ১২ শতাংশের মধ্যে সীমাবদ্ধ আছে। তার মতে রাজস্ব বোর্ডবহির্ভূত আয়ের বৃদ্ধির পরিমাণ একই ধরনের। তার সুস্পষ্ট অভিমত, বাজেটে প্রাক্কলিত রাজস্ব আয়ের লক্ষ্যমাত্রা অর্জন সম্ভব নয়।

নির্ধারিত বাজেট বাস্তবায়নযোগ্য না হলে পরবর্তীতে অনুমোদিত বাজেটের বাইরে অনেক কিছু অন্তর্ভুক্ত করতে বা বাদ দিতে হয়। আমাদের সংবিধান/আইনে এ ধরনের কার্যক্রমের সুযোগ আছে। যেহেতু পরবর্তীতে অনেক কিছুই পরিবর্তিত হতে পারে, সে কারণে এ ধরনের বাজেটের খাতওয়ারি বরাদ্দ নিয়ে বা কর প্রস্তাবসমূহ নিয়ে আলোচনা, যুক্তিতর্ক উপস্থাপন, দর কষাকষি বা সমঝোতা অর্থহীন হয়ে পড়ার সমূহ সম্ভাবনা থাকে। সে অর্থে অবাস্তবায়নযোগ্য বাজেট সুন্দর কথার ফুলঝুরি হলেও তা প্রায়শ হয় অস্বচ্ছ ও ভিতরে শুভঙ্করের ফাঁকি থেকে যায়।

প্রায় ১ কোটি লাখ টাকার ঘাটতি বাজেট তার মধ্যে প্রায় ৪০ হাজার কোটি টাকা ব্যাংক ঋণ নিয়ে মেটানোর প্রস্তাব করা হয়েছে। রাজস্ব আদায় ঘাটতি হলে আরও বেশি পরিমাণ ব্যাংক ঋণ নিয়ে ঘাটতি মেটানোর প্রয়োজন হতে পারে। বিনিয়োগকারী এবং ব্যবসায়ীদের অভিযোগ এতে করে ব্যাংকগুলোর তারল্য সংকট দেখা দিতে পারে, যা ব্যবসা-বাণিজ্য ও বিনিয়োগের ক্ষেত্রে বাধা হিসেবে দেখা দিতে পারে।

রাজস্ব আদায় ঘাটতির কারণে উন্নয়ন ও অনুন্নয়ন ব্যয় হ্রাস করতে হতে পারে। অবশ্য উন্নয়ন বাজেট বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে দক্ষতার অভাবসহ অন্যান্য নানান কারণে বাস্তবায়ন লক্ষ্যমাত্রা প্রায় ক্ষেত্রেই আশানুরূপ অর্জন হয় না। উন্নয়ন বাজেট বাস্তবায়ন না হওয়া বাজেট বাস্তবায়নের ঘাটতি। বাজেটের অন্য লক্ষ্যমাত্রাসমূহ অর্জনের এ ঘাটতি একটি বাধাস্বরূপ কাজ করে।

অনুন্নয়ন বাজেটের সিংহভাগজুড়ে থাকে সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বেতন ভাতাদি ও অন্যান্য সুযোগ-সুবিধার খরচ। যা এক কথায় সরকার পরিচালনার ব্যয়ভার। বাস্তবতা হলো অনুন্নয়ন ব্যয়ের এ অংশ থেকে খরচ কমানো যায় না। ফলে রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত না হলে অনুন্নয়ন বাজেটের অংশবিশেষ যা বিভিন্ন খাতে জনকল্যাণমূলক কাজে ব্যবহার হবে এমন বরাদ্দ থাকে সে অংশসমূহ কাটছাঁট করা হতে পারে।

রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত না হলে সরকারের পক্ষ থেকে পরবর্তীতে বাজেট অনুমোদন হওয়ার পর পরোক্ষ কর ধার্য (এসআরও জারির মাধ্যমে) বা অন্য কোনো উপায়ে সাধারণ জনগণের ওপর অতিরিক্ত করের বোঝা চাপিয়ে দেওয়া হতে পারে। সে ক্ষেত্রে সাধারণ মানুষের জীবনযাত্রার ব্যয় বৃদ্ধি ও জীবনমানের অবনতি হয়।

উচ্চহারে বিনিয়োগ, প্রবৃদ্ধি অর্জনে সহায়ক হয়। তাছাড়া কর্মসংস্থান বৃদ্ধিতেও এ বিষয়টি গুরুত্বপূর্ণ। বাজেট-উত্তর প্রতিক্রিয়ায় গবেষণা সংস্থা সিপিডি প্রদত্ত তথ্য মোতাবেক জানা যায়, প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করতে হলে বেসরকারি খাতে ৮০ হাজার কোটি টাকা অতিরিক্ত বিনিয়োগ প্রয়োজন হবে। জিডিপির শতকরা হার হিসাবে বিনিয়োগ এখন যে পর্যায়ে আছে তা থেকে শতকরা ১.৫ ভাগ বৃদ্ধি করে ২৩.৩% করতে হবে। সিপিডির তথ্য অনুযায়ী কোনো উৎস থেকে এ অতিরিক্ত অর্থ জোগাড় হবে সে বিষয়ে কোনো সুনির্দিষ্ট দিকনির্দেশনা বাজেট প্রস্তাবে চোখে পড়ছে না।

ক্রমবর্ধমান বেকার সমস্যা দেশের জন্য বর্তমানে সবচেয়ে ভয়াবহ সংকট। বিশ্বব্যাংকের শীর্ষ পর্যায়ের অর্থনীতিবিদ ড. জাহিদ হোসেন বলেছেন, রাষ্ট্রায়াত্ত খাতে সরাসরি কর্মসংস্থান সৃষ্টির জন্য ব্যবস্থা গ্রহণের রূপরেখা বাজেট প্রস্তাবে নেই। বাজেটে গৃহীত কোন ধরনের পদক্ষেপের কারণে পরোক্ষভাবে বেসরকারি খাতে কর্মস্থানের সৃষ্টি করবে সে রকম কিছু প্রস্তাবিত বাজেটে দেখা যাচ্ছে না।

পেট্রোলিয়াম জাতীয় পদার্থের বড় ধরনের মূল্য পতনের কারণে প্রবাসী, বিশেষ করে মধ্যপ্রাচ্যে কর্মরত প্রবাসীদের আয় থেকে আসা অর্থের পরিমাণ ক্রমান্বয়ে নিম্নমুখী। বিনিয়োগ ও কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে এরও নেতিবাচক প্রভাব লক্ষ্য করা যাচ্ছে। এ সমস্যা সমাধানে বিদেশে কর্মসংস্থান বৃদ্ধির বিষয়ে বাজেট প্রস্তাবে যে কর্মসূচি গ্রহণের কথা বলা হয়েছে তা বাস্তবে কতটুকু ফলপ্রসূ হবে তাতে সংশয় আছে। এক কথায় বলা যায়, বিনিয়োগ ও প্রবৃদ্ধির লক্ষ্য অর্জনের তেমন কোনো নিশ্চিত পথ বাজেট প্রস্তাবে দেখা যাচ্ছে না। বিদেশে কর্মসংস্থান সৃষ্টির জন্য বাস্তবসম্মত কোনো পদক্ষেপ লক্ষ করা যাচ্ছে না।

রাষ্ট্রায়াত্ত ব্যাংকসমূহে দলীয়/দল অনুগত ব্যক্তিবর্গকে গুরুত্বপূর্ণ পদসমূহে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। সেসব ব্যাংকে ঋণ বিতরণে ব্যাপক অনিয়ম ও ফলশ্রুতিতে অনাদায়কৃত ঋণের অঙ্ক হয়েছে বিশাল পরিমাণ। জনগণের অর্থ থেকে এ ঘাটতির পূরণের জন্য ভর্তুকির প্রস্তাব করা হয়েছে। ২০০০ কোটি টাকা এ ধরনের ভর্তুকির জন্য বরাদ্দের প্রস্তাব, দুর্নীতি ও অনিয়মকে প্রশ্রয় দেবে বলে সাধারণ মানুষের ধারণা। ড. আহসান এইচ মনসুর, আইএমএফের সাবেক অর্থনীতিবিদ ও বর্তমানে গবেষণা প্রতিষ্ঠান পিআরআই প্রধান, এ ভর্তুকির বিপক্ষে। তার মতে এতে করে, ‘দেশ ভালো টাকা খারাপ উদ্দেশ্যে ব্যবহার করছে।’

বাজেটে প্রস্তাবিত বড় বা মেগা প্রকল্পসমূহ দেশের অগ্রগতিতে প্রয়োজন সন্দেহ নেই। তবে যে প্রক্রিয়ায় অর্থায়ন ও বাস্তবায়ন করা হচ্ছে তাতে প্রকল্প ব্যয় অস্বাভাবিকভাবে বাড়ছে ভবিষ্যতে আরও বাড়তে পারে, আশঙ্কা করছেন সংশ্লিষ্ট বিশ্লেষকরা। এসব প্রকল্প সময়মতো বাস্তবায়ন হবে না সে আশঙ্কাও আছে। এ বিষয়ে যথেষ্ট স্বচ্ছতা, জবাবদিহিতা নিশ্চিত করা ও দুর্নীতি রোধ করে সার্বিক সুশাসন প্রতিষ্ঠার জন্য কী করা হবে তা বাজেটে উল্লেখ করা হয়নি।

বাজেট শুধু বাৎসরিক আয়-ব্যয়ের হিসাব নয়, সরকারের রাজনৈতিক দর্শন ও সে অনুযায়ী গৃহীত কার্যক্রম বাজেটে প্রতিফলন হবে এটা আশা করা হয়। সে কারণে, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের (বাংলাদেশ ব্যাংক) অর্থ চুরির মতো ঘটনার বিষয়ে সরকারের বক্তব্য, কীভাবে ঘটল, কী ব্যবস্থা নেওয়া হলো বাজেটে উল্লেখ করা প্রয়োজন ছিল।

একইভাবে পানামা পেপারস নামে অভিহিত ফাঁসকৃত তথ্য থেকে প্রাপ্ত তথ্যাদি এবং সে বিষয় সরকারের করণীয় সম্পর্কেও বাজেট বক্তৃতায় উল্লেখ এবং গৃহীত ব্যবস্থাদির বর্ণনা থাকলে ভালো হতো।

খাতওয়ারি বরাদ্দ সম্পর্কে আমাদের বক্তব্য জনকল্যাণমূলক খাত হতে যাতে পরবর্তীতে কাটছাঁট করা না হয় সে বিষয়ে সরকারকে নিশ্চয়তা দিতে হবে। অর্থ ব্যবহারে অস্বচ্ছতা বা দুর্নীতি রোধ করে প্রকৃত পরিমাণ যাতে সঠিক কাজে ব্যবহার করা হয় সে বিষয়ে সরকার কী ব্যবস্থা নেবে তা জানিয়ে জনগণকে আশ্বস্ত করা বাঞ্ছনীয়। 

সার্বিক বিবেচনায় প্রস্তাবিত বাজেট যথেষ্ট স্বচ্ছ নয়। বাজেটকে এ মুহূর্তে গণমুখী বলা যায় না। ভবিষ্যতে এ বাজেট জনগণের অজান্তে বড় ধরনের বোঝা হিসেবে তাদের কাঁধে চেপে বসার আশঙ্কা আছে। সে কারণে বাজেট প্রস্তাব সংশোধন করে বাস্তবায়নযোগ্য লক্ষ্যমাত্রাসহ, স্বচ্ছ ও বোধগম্যভাবে জনকল্যাণমুখী বাজেট করার প্রস্তাব করছি।  

লেখক : কো-চেয়ারম্যান, জাতীয় পার্টি ও সাবেক মন্ত্রী

এই বিভাগের আরও খবর
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বশেষ খবর
জকসু নির্বাচনে ৩৪ পদের বিপরীতে মনোনয়ন সংগ্রহ ৩১২
জকসু নির্বাচনে ৩৪ পদের বিপরীতে মনোনয়ন সংগ্রহ ৩১২

৩৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা
যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প
সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!
প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!

২ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?
রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

হাসিনার পক্ষে স্ট্যাটাস, ঢাবির ডেপুটি রেজিস্টার আটক
হাসিনার পক্ষে স্ট্যাটাস, ঢাবির ডেপুটি রেজিস্টার আটক

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ
ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?
ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান
মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?
আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?

৬ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!
গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম
অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়
ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন
মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫
ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?
মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ
চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা
আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু
স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল
হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ
কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক
সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা
কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি
দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা
সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

উচ্ছ্বসিত বিজরী...
উচ্ছ্বসিত বিজরী...

শোবিজ

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন

সম্পাদকীয়

আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে : জামায়াত
আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

মন্দায়ও বেড়েছে ভোক্তা ঋণ
মন্দায়ও বেড়েছে ভোক্তা ঋণ

শিল্প বাণিজ্য

সঞ্চয়পত্র বিক্রি করবে না বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র বিক্রি করবে না বাংলাদেশ ব্যাংক

শিল্প বাণিজ্য