শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৫ জুন, ২০১৬ আপডেট:

কোথায় আওয়ামী লীগের ‘নো বডি’রা?

সৈয়দ বোরহান কবীর
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
কোথায় আওয়ামী লীগের ‘নো বডি’রা?

ঘটনা ১৯৪৪ সালের। ছাত্রলীগের সম্মেলন ঠিক হলো। এ সময় ছাত্রলীগের দুই গ্রুপের মধ্যে কিছুতেই সমঝোতা হচ্ছিল না, এ সময় হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী দুই পক্ষকে ডাকলেন। বঙ্গবন্ধুর অসমাপ্ত আত্মজীবনী থেকে জানা যায়— ‘শহীদ সাহেব অবস্থা বুঝে আমাদের দুই দলের নেতৃবৃন্দকে ডাকলেন একটা মিটমাট করার জন্য। শেষ পর্যন্ত মিটমাট হয়নি। এ সময় শহীদ সাহেবের সঙ্গে আমার কথা কাটাকাটি হয়। তিনি আনোয়ার সাহেবকে একটা পদ দিতে বলেন, আমি বললাম কখনোই হতে পারে না। সে প্রতিষ্ঠানের মধ্যে কোটারী করেছে, ভালো কর্মীদের জায়গা দেয় না। কোনো হিসাব নিকাশও কোনো দিন দাখিল করে না। শহীদ সাহেব আমাকে হঠাৎ বলে বসলেন, ‘Who are you? You are nobody’ আমি বললাম If I am nobody, then why you have invited me? you have on right to insult me. I will prove that I am somebody’ (অসমাপ্ত আত্মজীবনী, পৃষ্ঠা ২১)। বঙ্গবন্ধুর রাজনৈতিক গুরু হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর সঙ্গে এই বাহাস অবশ্য দীর্ঘস্থায়ী হয়নি। সোহরাওয়ার্দী এরপরই বঙ্গবন্ধুকে ডেকে নেন আদর করেন। বঙ্গবন্ধুও সারাজীবন সোহরাওয়ার্দীকে তার রাজনৈতিক গুরু হিসেবে সম্মান করেছেন, শ্রদ্ধা করেছেন। ১৯৪৪ সালের ‘নো বডি’ শেখ মুজিব তার মেধায়, জনগণের প্রতি ভালোবাসায় ‘বঙ্গবন্ধু’ হয়ে ওঠেন, হয়ে ওঠেন জাতির পিতা। মুসলিম লীগের দুঃশাসন ও দমন নীতির বিরুদ্ধে প্রতিবাদের স্মারক হিসেবে ‘পূর্ব পাকিস্তান আওয়ামী মুসলিম লীগ’ গঠিত হয় ১৯৪৯ সালের ২৩ জুন। মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী আওয়ামী লীগের সভাপতি এবং শামসুল হক সাধারণ সম্পাদক হন। ‘নো বডি’ তরুণ শেখ মুজিব তার কর্মযোগ্যতায় যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হন। তখন শেখ মুজিব ছিলেন কারাগারে বন্দী। শেখ মুজিব জেল থেকে ১৯৪৯ সালের ২৭ জুলাই মুক্তি পাওয়ার পর ক্রমান্বয়ে আওয়ামী লীগের অন্যতম প্রধান নেতার ভূমিকায় অবতীর্ণ হন। দলের সাধারণ সম্পাদক শামসুল হক অসুস্থ হওয়ার পর তিনি ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেন। পরবর্তীতে ১৯৫৩ সালের ১৪ নভেম্বর ঢাকার মুকুল সিনেমা হলে অনুষ্ঠিত আওয়ামী লীগের প্রথম কাউন্সিলে শেখ মুজিবুর রহমান পূর্ণ সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন। এরপর ৫৪’র নির্বাচন। যুক্তফ্রন্টের বিপুল বিজয়। আওয়ামী মুসলিম লীগের বিপুল জনপ্রিয়তার বিপরীতে ষড়যন্ত্র, নির্যাতন নিপীড়ন, জেল-জুলুম। এর মধ্যেই ১৯৫৫ সালের ২১ সেপ্টেম্বর আওয়ামী মুসলিম লীগের কাউন্সিলে দলটি অসাম্প্রদায়িক দল হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে। আওয়ামী মুসলিম লীগ হয় ‘আওয়ামী লীগ’।

’৫৮ সালের ৭ অক্টোবর পাকিস্তানি সামরিক শাসন জারি করা হয়। শেখ মুজিবসহ অসংখ্য রাজনীতিবিদকে গ্রেফতার করা হয়। ’৬২ সালে জারি করা হয় রাজনৈতিক দল বিধি। এর আওতায়, ৬২ সালের ৪ অক্টোবর পূর্ব বাংলার রাজনৈতিক দলগুলো নিজেদের আলাদাভাবে পুনরুজ্জীবিত না করে ‘ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক ফ্রন্ট’ বা এনডিএফ গ্রহণ করে। এর মাধ্যমে মূলত আওয়ামী লীগের প্রথম পর্বের মৃত্যু ঘটে। এনডিএফ গঠনের মূল উৎসাহদাতা ছিলেন হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী। কিন্তু ১৯৬৩-এর ডিসেম্বরে তার মৃত্যু হলে এনডিএফ কার্যকারিতা হারায়। এ সময় ‘নো বডি’ শেখ মুজিব তা বাসভবনে আওয়ামী লীগের ওয়ার্কিং কমিটির বৈঠকের মাধ্যমে আওয়ামী লীগকে পুনরুজ্জীবিত করেন। মওলানা আবদুর রশিদ তর্কবাগিস সভাপতি এবং শেখ মুজিবুর রহমান সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্বে কাজ পুনরায় শুরু করেন। এরপর ৬ দফা প্রস্তাব প্রণয়ন এবং উপস্থাপন করেন শেখ মুজিব। ৬৬ সালের ১৮ মার্চ ইডেন হোটেলে অনুষ্ঠিত কাউন্সিলে ৬ দফা অনুমোদিত হয় এবং শেখ মুজিব আওয়ামী লীগের সভাপতি নির্বাচিত হন। এরপরের ইতিহাস জাগরণের অভ্যুত্থানের, স্বাধিকারের এবং সশস্ত্র সংগ্রামের। যার স্বপ্নদ্রষ্টা, রূপকার জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।

আওয়ামী লীগের ৬৭ বছরের ইতিহাস পর্যালোচনা করলে দেখা যায়, জনগণের আকাঙ্ক্ষার পথদ্রষ্টা হিসেবেই বঙ্গবন্ধু আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে আসীন হয়েছেন। বাঙালির আকাঙ্ক্ষাকে হৃদয়ে ধারণ করে তার জন্য জীবন উৎসর্গ করা এক আন্দোলনের মধ্য দিয়েই তিনি ইতিহাসে শেরেবাংলা এ কে ফজলুল হক, হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী, মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীদের চেয়ে অনেক বড় উচ্চতায় আসীন হয়েছেন। হয়েছেন হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি।

হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীকে তিনি অনেক শ্রদ্ধা করার পরও নীতির প্রশ্নে একচুলও আপস করেননি। মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর মতো নেতার সঙ্গে তিনি আদর্শের প্রশ্নে অটল থেকেছেন। ইতিহাসে আজ প্রত্যেকের স্থান নির্ধারিত।

আজ আওয়ামী লীগ যখন তার প্রতিষ্ঠার ৬৭ বছর অতিবাহিত করছে, তখন বঙ্গবন্ধুর রাজনৈতিক জীবন আমাদের সামনে এক অনবদ্য পাথেয়। ‘বাংলাদেশ’ বঙ্গবন্ধুর মতো এক অনবদ্য মানুষকে ধারণ করতে পেরেছিল বলেই স্বাধীন হয়েছিল। আওয়ামী লীগ বঙ্গবন্ধুকে বিকাশের সুযোগ দিয়েছিল বলেই আওয়ামী লীগ আজও বিদ্যমান এক রাজনৈতিক দল। এ দেশের জনগণ শেখ মুজিবকে ভালো বেসেছিল বলেই তিনি ‘বঙ্গবন্ধু’ হয়ে উঠেছিলেন। তিনি আদর্শ নীতি ও সিদ্ধান্তে ছিলেন অবিচল। আজ আওয়ামী লীগ তার রাজনৈতিক অভিযাত্রায় সবচেয়ে সুসময় পার করছে। বিরোধী দল কার্যত অস্তিত্বহীন। প্রশাসন থেকে সবকিছু আওয়ামী লীগের পরিপূর্ণ নিয়ন্ত্রণে। কিন্তু তারপরও একটা কাঁটা আচমকাই যেকোনো গবেষককে বিদ্ধ করবে— আওয়ামী লীগের ‘নো বডি’রা কোথায়? সাহসী, সৎ তরুণরা কি আওয়ামী লীগে নিজের আকাঙ্ক্ষার কথা মন খুলে বলতে পারে?

আওয়ামী লীগ সব সময়ই বঙ্গবন্ধুর আদর্শের কথা বলে। স্লোগান দেয় ‘এক মুজিব লোকান্তরে, লক্ষ মুজিব ঘরে ঘরে’। বিভিন্ন দিবসে দেখি স্লোগান দেয় ‘আমরা মুজিব সৈনিক’। কিন্তু সময়ের এই আওয়ামী লীগে একজনও কি আছেন যিনি সত্যিকারের মুজিব সৈনিক? কিংবা অন্যভাবে বললে, আওয়ামী লীগে কি এরকম পরিস্থিতি আছে যেখানে একজন অজপাড়া গাঁয়ের ছেলে শুধু দেশের প্রতি ভালোবাসা, মমত্ব মানুষের প্রতি দরদের শক্তিতে নেতৃত্বের শীর্ষে চলে আসতে পারেন? নেতৃত্বকে সত্য কথাটা অকপটে বলতে পারে? আওয়ামী লীগ দেশের প্রধান রাজনৈতিক দল হিসেবে এখনো উজ্জ্বল তার বড় কারণ হলো শেখ মুজিবুর রহমান। তার নেতা হিসেবে উত্থান এবং বিকাশেই আওয়ামী লীগ আজ মহীরুহ। কিন্তু জাতির পিতা যে আদর্শ ও রাজনীতি ধারণ করে বাঙালির অবিসংবাদিত  নেতায় পরিণত হয়েছিলেন, সে রাজনীতিতে এবং আদর্শ কি আওয়ামী লীগ লালন করছে?

বঙ্গবন্ধু যেমন নো বডি থেকে হয়ে উঠেছিলেন বাঙালির আশা আকাঙ্ক্ষার প্রতীকে, তেমনি তিনিও তারুণ্যকে বিকাশের সুযোগ করে দিয়েছিলেন। এ জন্যই ৬০ এবং ৭০ এর দশকে বিকশিত হয়েছিল প্রয়াত আবদুর রাজ্জাক, তোফায়েল আহমেদ, আ স ম আবদুর রবের মতো তরুণ নেতৃত্ব। বঙ্গবন্ধু ড. কামাল হোসেনের মতো তরুণ আইনজীবী, রেহমান সোবহানের মতো তরুণ অর্থনীতিবিদদের সঙ্গে নিয়েছিলেন, তাদের পরিচর্যা করেছেন, তাদের বড় করেছেন। আওয়ামী লীগ এমন একটা সম্ভাবনার রাজনৈতিক দলে পরিণত হয়েছিল যেখানে মেধা, কর্মনিষ্ঠা, মানুষের প্রতি ভালোবাসা থাকলে তার নেতৃত্বে আসার সম্ভাবনা থাকতই। কিন্তু এখন আওয়ামী লীগ কি বঙ্গবন্ধুর আওয়ামী লীগ আছে? আওয়ামী লীগের এখন নেতৃত্বে আসতে হলে, হয় তার পিতৃ পরিচয় দেখা হয় অথবা তাকে ধনবান হতে হয় নিদেনপক্ষে তাকে অন্য দলের নেতা হতে হয় (হোক না বিএনপি-জামায়াত) অথবা তাকে চাটুকারিতা ও তোষামোদিতে বিশেষ দক্ষ হতে হয়। সারা দিন জনগণের কথা চিন্তা করে সর্বস্ব উজাড় করে দেওয়া মানুষগুলো ক্রমাগত আওয়ামী লীগে ‘বিরল প্রজাতির প্রাণী’ হয়ে যাচ্ছে।

আওয়ামী লীগের নেতৃত্বের সিঁড়ি পাওয়ার সবচেয়ে সহজ উপায় হলো পিতৃপরিচয় বা জন্মসূত্র। আওয়ামী লীগ নেতার প্রয়াণে তার শূন্য আসনে অবধারিতভাবে নেতা হবেন তার সন্তান অথবা নিদেনপক্ষে তার বিধবা স্ত্রী। তার অভিজ্ঞতার দরকার নেই। জনগণের কাছে যাওয়ারও প্রয়োজন নেই। ওই আসনে যদি কোনো ত্যাগী, পরীক্ষিত ‘নো বডি’ থাকে তাহলে তাকে শুধু দীর্ঘশ্বাসই ফেলতে হবে। কোথাও যদি নেতাদের উত্তরাধিকার না থাকে, তাহলেও তৃণমূলের ওই নো বডির শিকে ছেঁড়ার সম্ভাবনা কম। ওখানে আসন গাড়বেন কোনো ধনাঢ্য ব্যবসায়ী, শিল্পপতি অথবা নিদেনপক্ষে সাবেক আমলা বা সরকারি কর্মকর্তা। তিনি ওই এলাকায় যাবেন প্রথমে দীর্ঘদিনের ত্যাগী ‘নো বডি’দের বশ্যতায় আনার চেষ্টা করবেন। কিন্তু তারা যদি বেয়াদবি করে তাহলে ওই ‘ক্ষমতাবান’ ব্যক্তি আলাদা আওয়ামী লীগ বানিয়ে ফেলবেন। দুর্দিনের কাণ্ডারীরা হয়ে পড়বেন ‘দুর্বৃত্ত’। বিত্তবানদের টাকা আছে, পয়সা দিয়ে প্রশাসন, পুলিশ বসে আনবেন, সাংবাদিক ভাড়া করবেন। এরপর আসল আওয়ামী লীগকে বেধড়ক পিটিয়ে সোজা বানিয়ে দেবেন। কায়েম করবেন নতুন আওয়ামী লীগের শাসন। কর্মীরা তখন কি করবে, উচ্ছিষ্টের আশায় কেউ নতুন নেতার বন্দনা করবেন, আর নো বডিরা আড়ালে দীর্ঘশ্বাস ফেলবেন। নির্বাচনের সময় ক্ষমতাবানের মনোনয়ন হাতের তুড়ির মতোই। কিছুদিনের মধ্যে তিনি মন্ত্রীও হয়ে যেতে পারেন।  আওয়ামী লীগের নেতা হওয়ার আরেকটি সহজ পথ এখন তৈরি হয়েছে। আপনি অন্যদল করবেন আওয়ামী লীগকে ইচ্ছামতো গালি দেবেন, তারপর একদিন আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতাদের সঙ্গে দরদাম হবে। বিপুল আয়োজনের মধ্য দিয়ে তিনি আওয়ামী লীগে যোগ দেবেন। যোগ দিয়েই তিনি আওয়ামী লীগের দুর্দিনের কর্মীদের দুর দুর করে বিতাড়িত করবেন। কারণ তাদের সঙ্গে তো আগে থেকেই বিরোধ। অতএব আলাদা আওয়ামী লীগ খুলে ফেলবেন তিনি। নেতা হওয়ার আরেক পথ হলো তোষামোদি। নিজের বিবেক, মর্যাদা বিসর্জন দিয়ে নেতার পিছনে ঘুরবেন হঠাৎ একদিন দেখবেন আপনিও নেতা।

এ চার প্রক্রিয়ায় আসীন হওয়া নেতাদের কারণে আজ ইউনিয়ন পরিষদ পর্যন্ত আওয়ামী লীগ দুটি হয়েছে। কোনটা আসল কোনটা নকল তা বিচার করবেন আওয়ামী লীগের নেতৃত্ব। কিন্তু যারা নেতাদের তেল দিতে পারেন না, তোষামোদি করেন না, তারা ক্রমাগত চাটুকারদের ভিড়ে পিষ্ট হচ্ছেন। শুরুতে আওয়ামী লীগের ইতিহাস নিয়ে কিছুটা আলোকপাত করেছিলাম এ কারণেই। বঙ্গবন্ধু যখন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছিলেন তখন তিনি ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র এবং কারান্তরীণ। নেতৃত্বের জন্য তিনি কারও কাছে ধরনা দেননি এমনকি অনুরোধও করেননি। বঙ্গবন্ধুর ওপর এ যাবৎ প্রকাশিত সব গবেষণা এবং তার নিজের লেখা আত্মজীবনী পাঠ করলে দেখা যায় হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী ছিলেন তার রাজনৈতিক গুরু। কিন্তু নীতির প্রশ্নে, আদর্শের প্রশ্নে, আত্মমর্যাদা ও সম্মানের প্রশ্নে এক বিন্দুও ছাড় তিনি দেননি। আমরা জানি, বঙ্গবন্ধু বঙ্গবন্ধুই। হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি। হয়তো আরেকজন বঙ্গবন্ধু এই বাংলায় আর আসবে না। কিন্তু তার আদর্শের চর্চাটা তো অব্যাহত রাখতে হবে। আওয়ামী লীগের জেলা পর্যায় তো অনেক দূরের কথা ইউনিয়ন পর্যায়ের নেতাও তার সমালোচনাসহ করতে পারেন না। তার দিকে কর্মীরা মুখ তুলে তাকাতে পারে না। এটা তো আওয়ামী লীগের ইতিহাস না। একটি রাজনৈতিক দলের প্রাণশক্তি হলো বিতর্ক। মওলানা ভাসানীর সঙ্গে নীতির প্রশ্নে বিতর্ক হয়েছিল বঙ্গবন্ধুর। ভাসানী আওয়ামী লীগ ত্যাগ করে ন্যাপ করেছিলেন, কিন্তু বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে তার সম্পর্ক অটুট ছিল। এটাই রাজনীতির শক্তি। বিতর্ক ছাড়া শুধু জি হুজুরের যে সংস্কৃতি চালু হয়েছে, তাতে রাজনীতির নদী ক্রমশ শুষ্ক হয়ে যাবে। আমরা যে ঘটনাটা দিয়ে লেখাটা শুরু করেছিলাম তার বাকিটুকু জেনে লেখাটা শেষ করতে পারি— ‘রাগ হয়ে বেরিয়ে আসছিলাম শহীদ সাহেব হুদা ভাইকে বললেন, ‘ওকে ধরে আনো’। রাগে আমার চোখ দিয়ে পানি পড়ছিল। হুদা ভাই দৌড়ে এসে আমাকে ধরে ফেললেন। শহীদ সাহেবও দোতলা থেকে আমাকে ডাকছেন ফিরে আসতে। আমাকে হুদা ভাই ধরে আনলেন। বন্ধুবান্ধবরা বলল, ‘শহীদ সাহেব ডাকছেন, বেয়াদবি কর না ফিরে এসো’। উপরে এলাম। শহীদ সাহেব বললেন, ‘যাও তোমরা ইলেকশন কর, দেখ নিজেদের মধ্যে গোলমাল কর না’।

আমাকে আদর করে নিজের ঘরে নিয়ে গেলেন। বললেন ‘তুমি বোকা, আমি তো আর কাউকেই বলি নাই। তোমাকে বেশি আদর ও স্নেহ করি বলেই তোমাকে বলেছি।’ (সূত্র অসমাপ্ত আত্মজীবনী পৃষ্ঠা ২৯)।

একজন শেখ মুজিবের বিকাশের জন্য একজন সোহরাওয়ার্দীর অবদান কতটুকু তা বিচার করবে ইতিহাস। কিন্তু এখন, ৬৭ বছরে দাঁড়িয়ে আওয়ামী লীগের পুঁচকে কোনো কর্মী কি বুকে হাত দিয়ে বলতে পারবে তারা ৪৪-এর শেখ মুজিবের তেজোদ্বীপ্ততার কানাকড়িও নেতাদের সামনে করতে পারবে? অন্যদিকে, নেতারাও কি বলতে পারবেন, তারা সোহরাওয়ার্দীর মতো বাচ্চা ছেলের এরকম কথা শোনার পর তাকে অকপট স্নেহে আদর করতে পারবেন? রাজনীতির সেই মুক্ত বাতাস কি আজ আওয়ামী লীগে আছে? বা কোন রাজনৈতিক দলে?

লেখক : নির্বাহী পরিচালক, পরিপ্রেক্ষিত।

ই-মেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম
চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম

৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা
ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা

৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান
১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান

৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন
নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব
ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব

২৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর

২৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোবিন্দগঞ্জ সরকারি কলেজ
গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোবিন্দগঞ্জ সরকারি কলেজ

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অশ্লীল ভিডিও ধারণ করে টাকা হাতিয়ে নেওয়া চক্রের সদস্য আটক
অশ্লীল ভিডিও ধারণ করে টাকা হাতিয়ে নেওয়া চক্রের সদস্য আটক

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল
সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

৩৬ মিনিট আগে | শোবিজ

রাজধানীতে দুর্বৃত্তের গুলিতে যুবক আহত
রাজধানীতে দুর্বৃত্তের গুলিতে যুবক আহত

৪০ মিনিট আগে | নগর জীবন

জবিতেও ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ থাকবে রবিবার
জবিতেও ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ থাকবে রবিবার

৪২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সোনারগাঁয়ে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মান্নানের সম্প্রীতি সমাবেশ
সোনারগাঁয়ে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মান্নানের সম্প্রীতি সমাবেশ

৪৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্প: ঢাবিতে রবিবারের ক্লাস-পরীক্ষা স্থগিত
ভূমিকম্প: ঢাবিতে রবিবারের ক্লাস-পরীক্ষা স্থগিত

৫১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আওয়ামী লীগের হাতে কোনদিন গণতন্ত্র নিরাপদ ছিল না: মঈন খান
আওয়ামী লীগের হাতে কোনদিন গণতন্ত্র নিরাপদ ছিল না: মঈন খান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নাটোর সদর আসনে জামায়াতের নির্বাচনী শোডাউন
নাটোর সদর আসনে জামায়াতের নির্বাচনী শোডাউন

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা আরও কমতে পারে
সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা আরও কমতে পারে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নোয়াখালীতে প্রয়াত ১০৯ বিএনপি নেতাকর্মীর পরিবারকে ক্রেস্ট ও সংবর্ধনা
নোয়াখালীতে প্রয়াত ১০৯ বিএনপি নেতাকর্মীর পরিবারকে ক্রেস্ট ও সংবর্ধনা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদ ফিরে পেলে বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক শিরীন
পদ ফিরে পেলে বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক শিরীন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের নেতৃত্বে বাংলাদেশ বিনির্মাণে ধানের শীষের বিকল্প নেই: দুলু
তারেক রহমানের নেতৃত্বে বাংলাদেশ বিনির্মাণে ধানের শীষের বিকল্প নেই: দুলু

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে কৃষক সমাবেশ
ঝিনাইদহে কৃষক সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভাঙ্গায় পৃথক সংঘর্ষে আহত ২৫
ভাঙ্গায় পৃথক সংঘর্ষে আহত ২৫

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগরে বিএনপির জনসমাবেশ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগরে বিএনপির জনসমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ত্রিদেশীয় নারী ফুটবল সিরিজ ২৬ নভেম্বর, দেখা যাবে ১০০ টাকায়
ত্রিদেশীয় নারী ফুটবল সিরিজ ২৬ নভেম্বর, দেখা যাবে ১০০ টাকায়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৫ গোলের বড় জয় দিয়ে এশিয়ান কাপ বাছাই শুরু বাংলাদেশের
৫ গোলের বড় জয় দিয়ে এশিয়ান কাপ বাছাই শুরু বাংলাদেশের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভারতীয় পিয়াজ ভর্তি ট্রাকসহ গ্রেফতার ৩
সিলেটে ভারতীয় পিয়াজ ভর্তি ট্রাকসহ গ্রেফতার ৩

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা