শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৫ জুন, ২০১৬ আপডেট:

কোথায় আওয়ামী লীগের ‘নো বডি’রা?

সৈয়দ বোরহান কবীর
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
কোথায় আওয়ামী লীগের ‘নো বডি’রা?

ঘটনা ১৯৪৪ সালের। ছাত্রলীগের সম্মেলন ঠিক হলো। এ সময় ছাত্রলীগের দুই গ্রুপের মধ্যে কিছুতেই সমঝোতা হচ্ছিল না, এ সময় হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী দুই পক্ষকে ডাকলেন। বঙ্গবন্ধুর অসমাপ্ত আত্মজীবনী থেকে জানা যায়— ‘শহীদ সাহেব অবস্থা বুঝে আমাদের দুই দলের নেতৃবৃন্দকে ডাকলেন একটা মিটমাট করার জন্য। শেষ পর্যন্ত মিটমাট হয়নি। এ সময় শহীদ সাহেবের সঙ্গে আমার কথা কাটাকাটি হয়। তিনি আনোয়ার সাহেবকে একটা পদ দিতে বলেন, আমি বললাম কখনোই হতে পারে না। সে প্রতিষ্ঠানের মধ্যে কোটারী করেছে, ভালো কর্মীদের জায়গা দেয় না। কোনো হিসাব নিকাশও কোনো দিন দাখিল করে না। শহীদ সাহেব আমাকে হঠাৎ বলে বসলেন, ‘Who are you? You are nobody’ আমি বললাম If I am nobody, then why you have invited me? you have on right to insult me. I will prove that I am somebody’ (অসমাপ্ত আত্মজীবনী, পৃষ্ঠা ২১)। বঙ্গবন্ধুর রাজনৈতিক গুরু হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর সঙ্গে এই বাহাস অবশ্য দীর্ঘস্থায়ী হয়নি। সোহরাওয়ার্দী এরপরই বঙ্গবন্ধুকে ডেকে নেন আদর করেন। বঙ্গবন্ধুও সারাজীবন সোহরাওয়ার্দীকে তার রাজনৈতিক গুরু হিসেবে সম্মান করেছেন, শ্রদ্ধা করেছেন। ১৯৪৪ সালের ‘নো বডি’ শেখ মুজিব তার মেধায়, জনগণের প্রতি ভালোবাসায় ‘বঙ্গবন্ধু’ হয়ে ওঠেন, হয়ে ওঠেন জাতির পিতা। মুসলিম লীগের দুঃশাসন ও দমন নীতির বিরুদ্ধে প্রতিবাদের স্মারক হিসেবে ‘পূর্ব পাকিস্তান আওয়ামী মুসলিম লীগ’ গঠিত হয় ১৯৪৯ সালের ২৩ জুন। মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী আওয়ামী লীগের সভাপতি এবং শামসুল হক সাধারণ সম্পাদক হন। ‘নো বডি’ তরুণ শেখ মুজিব তার কর্মযোগ্যতায় যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হন। তখন শেখ মুজিব ছিলেন কারাগারে বন্দী। শেখ মুজিব জেল থেকে ১৯৪৯ সালের ২৭ জুলাই মুক্তি পাওয়ার পর ক্রমান্বয়ে আওয়ামী লীগের অন্যতম প্রধান নেতার ভূমিকায় অবতীর্ণ হন। দলের সাধারণ সম্পাদক শামসুল হক অসুস্থ হওয়ার পর তিনি ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেন। পরবর্তীতে ১৯৫৩ সালের ১৪ নভেম্বর ঢাকার মুকুল সিনেমা হলে অনুষ্ঠিত আওয়ামী লীগের প্রথম কাউন্সিলে শেখ মুজিবুর রহমান পূর্ণ সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন। এরপর ৫৪’র নির্বাচন। যুক্তফ্রন্টের বিপুল বিজয়। আওয়ামী মুসলিম লীগের বিপুল জনপ্রিয়তার বিপরীতে ষড়যন্ত্র, নির্যাতন নিপীড়ন, জেল-জুলুম। এর মধ্যেই ১৯৫৫ সালের ২১ সেপ্টেম্বর আওয়ামী মুসলিম লীগের কাউন্সিলে দলটি অসাম্প্রদায়িক দল হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে। আওয়ামী মুসলিম লীগ হয় ‘আওয়ামী লীগ’।

’৫৮ সালের ৭ অক্টোবর পাকিস্তানি সামরিক শাসন জারি করা হয়। শেখ মুজিবসহ অসংখ্য রাজনীতিবিদকে গ্রেফতার করা হয়। ’৬২ সালে জারি করা হয় রাজনৈতিক দল বিধি। এর আওতায়, ৬২ সালের ৪ অক্টোবর পূর্ব বাংলার রাজনৈতিক দলগুলো নিজেদের আলাদাভাবে পুনরুজ্জীবিত না করে ‘ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক ফ্রন্ট’ বা এনডিএফ গ্রহণ করে। এর মাধ্যমে মূলত আওয়ামী লীগের প্রথম পর্বের মৃত্যু ঘটে। এনডিএফ গঠনের মূল উৎসাহদাতা ছিলেন হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী। কিন্তু ১৯৬৩-এর ডিসেম্বরে তার মৃত্যু হলে এনডিএফ কার্যকারিতা হারায়। এ সময় ‘নো বডি’ শেখ মুজিব তা বাসভবনে আওয়ামী লীগের ওয়ার্কিং কমিটির বৈঠকের মাধ্যমে আওয়ামী লীগকে পুনরুজ্জীবিত করেন। মওলানা আবদুর রশিদ তর্কবাগিস সভাপতি এবং শেখ মুজিবুর রহমান সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্বে কাজ পুনরায় শুরু করেন। এরপর ৬ দফা প্রস্তাব প্রণয়ন এবং উপস্থাপন করেন শেখ মুজিব। ৬৬ সালের ১৮ মার্চ ইডেন হোটেলে অনুষ্ঠিত কাউন্সিলে ৬ দফা অনুমোদিত হয় এবং শেখ মুজিব আওয়ামী লীগের সভাপতি নির্বাচিত হন। এরপরের ইতিহাস জাগরণের অভ্যুত্থানের, স্বাধিকারের এবং সশস্ত্র সংগ্রামের। যার স্বপ্নদ্রষ্টা, রূপকার জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।

আওয়ামী লীগের ৬৭ বছরের ইতিহাস পর্যালোচনা করলে দেখা যায়, জনগণের আকাঙ্ক্ষার পথদ্রষ্টা হিসেবেই বঙ্গবন্ধু আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে আসীন হয়েছেন। বাঙালির আকাঙ্ক্ষাকে হৃদয়ে ধারণ করে তার জন্য জীবন উৎসর্গ করা এক আন্দোলনের মধ্য দিয়েই তিনি ইতিহাসে শেরেবাংলা এ কে ফজলুল হক, হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী, মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীদের চেয়ে অনেক বড় উচ্চতায় আসীন হয়েছেন। হয়েছেন হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি।

হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীকে তিনি অনেক শ্রদ্ধা করার পরও নীতির প্রশ্নে একচুলও আপস করেননি। মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর মতো নেতার সঙ্গে তিনি আদর্শের প্রশ্নে অটল থেকেছেন। ইতিহাসে আজ প্রত্যেকের স্থান নির্ধারিত।

আজ আওয়ামী লীগ যখন তার প্রতিষ্ঠার ৬৭ বছর অতিবাহিত করছে, তখন বঙ্গবন্ধুর রাজনৈতিক জীবন আমাদের সামনে এক অনবদ্য পাথেয়। ‘বাংলাদেশ’ বঙ্গবন্ধুর মতো এক অনবদ্য মানুষকে ধারণ করতে পেরেছিল বলেই স্বাধীন হয়েছিল। আওয়ামী লীগ বঙ্গবন্ধুকে বিকাশের সুযোগ দিয়েছিল বলেই আওয়ামী লীগ আজও বিদ্যমান এক রাজনৈতিক দল। এ দেশের জনগণ শেখ মুজিবকে ভালো বেসেছিল বলেই তিনি ‘বঙ্গবন্ধু’ হয়ে উঠেছিলেন। তিনি আদর্শ নীতি ও সিদ্ধান্তে ছিলেন অবিচল। আজ আওয়ামী লীগ তার রাজনৈতিক অভিযাত্রায় সবচেয়ে সুসময় পার করছে। বিরোধী দল কার্যত অস্তিত্বহীন। প্রশাসন থেকে সবকিছু আওয়ামী লীগের পরিপূর্ণ নিয়ন্ত্রণে। কিন্তু তারপরও একটা কাঁটা আচমকাই যেকোনো গবেষককে বিদ্ধ করবে— আওয়ামী লীগের ‘নো বডি’রা কোথায়? সাহসী, সৎ তরুণরা কি আওয়ামী লীগে নিজের আকাঙ্ক্ষার কথা মন খুলে বলতে পারে?

আওয়ামী লীগ সব সময়ই বঙ্গবন্ধুর আদর্শের কথা বলে। স্লোগান দেয় ‘এক মুজিব লোকান্তরে, লক্ষ মুজিব ঘরে ঘরে’। বিভিন্ন দিবসে দেখি স্লোগান দেয় ‘আমরা মুজিব সৈনিক’। কিন্তু সময়ের এই আওয়ামী লীগে একজনও কি আছেন যিনি সত্যিকারের মুজিব সৈনিক? কিংবা অন্যভাবে বললে, আওয়ামী লীগে কি এরকম পরিস্থিতি আছে যেখানে একজন অজপাড়া গাঁয়ের ছেলে শুধু দেশের প্রতি ভালোবাসা, মমত্ব মানুষের প্রতি দরদের শক্তিতে নেতৃত্বের শীর্ষে চলে আসতে পারেন? নেতৃত্বকে সত্য কথাটা অকপটে বলতে পারে? আওয়ামী লীগ দেশের প্রধান রাজনৈতিক দল হিসেবে এখনো উজ্জ্বল তার বড় কারণ হলো শেখ মুজিবুর রহমান। তার নেতা হিসেবে উত্থান এবং বিকাশেই আওয়ামী লীগ আজ মহীরুহ। কিন্তু জাতির পিতা যে আদর্শ ও রাজনীতি ধারণ করে বাঙালির অবিসংবাদিত  নেতায় পরিণত হয়েছিলেন, সে রাজনীতিতে এবং আদর্শ কি আওয়ামী লীগ লালন করছে?

বঙ্গবন্ধু যেমন নো বডি থেকে হয়ে উঠেছিলেন বাঙালির আশা আকাঙ্ক্ষার প্রতীকে, তেমনি তিনিও তারুণ্যকে বিকাশের সুযোগ করে দিয়েছিলেন। এ জন্যই ৬০ এবং ৭০ এর দশকে বিকশিত হয়েছিল প্রয়াত আবদুর রাজ্জাক, তোফায়েল আহমেদ, আ স ম আবদুর রবের মতো তরুণ নেতৃত্ব। বঙ্গবন্ধু ড. কামাল হোসেনের মতো তরুণ আইনজীবী, রেহমান সোবহানের মতো তরুণ অর্থনীতিবিদদের সঙ্গে নিয়েছিলেন, তাদের পরিচর্যা করেছেন, তাদের বড় করেছেন। আওয়ামী লীগ এমন একটা সম্ভাবনার রাজনৈতিক দলে পরিণত হয়েছিল যেখানে মেধা, কর্মনিষ্ঠা, মানুষের প্রতি ভালোবাসা থাকলে তার নেতৃত্বে আসার সম্ভাবনা থাকতই। কিন্তু এখন আওয়ামী লীগ কি বঙ্গবন্ধুর আওয়ামী লীগ আছে? আওয়ামী লীগের এখন নেতৃত্বে আসতে হলে, হয় তার পিতৃ পরিচয় দেখা হয় অথবা তাকে ধনবান হতে হয় নিদেনপক্ষে তাকে অন্য দলের নেতা হতে হয় (হোক না বিএনপি-জামায়াত) অথবা তাকে চাটুকারিতা ও তোষামোদিতে বিশেষ দক্ষ হতে হয়। সারা দিন জনগণের কথা চিন্তা করে সর্বস্ব উজাড় করে দেওয়া মানুষগুলো ক্রমাগত আওয়ামী লীগে ‘বিরল প্রজাতির প্রাণী’ হয়ে যাচ্ছে।

আওয়ামী লীগের নেতৃত্বের সিঁড়ি পাওয়ার সবচেয়ে সহজ উপায় হলো পিতৃপরিচয় বা জন্মসূত্র। আওয়ামী লীগ নেতার প্রয়াণে তার শূন্য আসনে অবধারিতভাবে নেতা হবেন তার সন্তান অথবা নিদেনপক্ষে তার বিধবা স্ত্রী। তার অভিজ্ঞতার দরকার নেই। জনগণের কাছে যাওয়ারও প্রয়োজন নেই। ওই আসনে যদি কোনো ত্যাগী, পরীক্ষিত ‘নো বডি’ থাকে তাহলে তাকে শুধু দীর্ঘশ্বাসই ফেলতে হবে। কোথাও যদি নেতাদের উত্তরাধিকার না থাকে, তাহলেও তৃণমূলের ওই নো বডির শিকে ছেঁড়ার সম্ভাবনা কম। ওখানে আসন গাড়বেন কোনো ধনাঢ্য ব্যবসায়ী, শিল্পপতি অথবা নিদেনপক্ষে সাবেক আমলা বা সরকারি কর্মকর্তা। তিনি ওই এলাকায় যাবেন প্রথমে দীর্ঘদিনের ত্যাগী ‘নো বডি’দের বশ্যতায় আনার চেষ্টা করবেন। কিন্তু তারা যদি বেয়াদবি করে তাহলে ওই ‘ক্ষমতাবান’ ব্যক্তি আলাদা আওয়ামী লীগ বানিয়ে ফেলবেন। দুর্দিনের কাণ্ডারীরা হয়ে পড়বেন ‘দুর্বৃত্ত’। বিত্তবানদের টাকা আছে, পয়সা দিয়ে প্রশাসন, পুলিশ বসে আনবেন, সাংবাদিক ভাড়া করবেন। এরপর আসল আওয়ামী লীগকে বেধড়ক পিটিয়ে সোজা বানিয়ে দেবেন। কায়েম করবেন নতুন আওয়ামী লীগের শাসন। কর্মীরা তখন কি করবে, উচ্ছিষ্টের আশায় কেউ নতুন নেতার বন্দনা করবেন, আর নো বডিরা আড়ালে দীর্ঘশ্বাস ফেলবেন। নির্বাচনের সময় ক্ষমতাবানের মনোনয়ন হাতের তুড়ির মতোই। কিছুদিনের মধ্যে তিনি মন্ত্রীও হয়ে যেতে পারেন।  আওয়ামী লীগের নেতা হওয়ার আরেকটি সহজ পথ এখন তৈরি হয়েছে। আপনি অন্যদল করবেন আওয়ামী লীগকে ইচ্ছামতো গালি দেবেন, তারপর একদিন আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতাদের সঙ্গে দরদাম হবে। বিপুল আয়োজনের মধ্য দিয়ে তিনি আওয়ামী লীগে যোগ দেবেন। যোগ দিয়েই তিনি আওয়ামী লীগের দুর্দিনের কর্মীদের দুর দুর করে বিতাড়িত করবেন। কারণ তাদের সঙ্গে তো আগে থেকেই বিরোধ। অতএব আলাদা আওয়ামী লীগ খুলে ফেলবেন তিনি। নেতা হওয়ার আরেক পথ হলো তোষামোদি। নিজের বিবেক, মর্যাদা বিসর্জন দিয়ে নেতার পিছনে ঘুরবেন হঠাৎ একদিন দেখবেন আপনিও নেতা।

এ চার প্রক্রিয়ায় আসীন হওয়া নেতাদের কারণে আজ ইউনিয়ন পরিষদ পর্যন্ত আওয়ামী লীগ দুটি হয়েছে। কোনটা আসল কোনটা নকল তা বিচার করবেন আওয়ামী লীগের নেতৃত্ব। কিন্তু যারা নেতাদের তেল দিতে পারেন না, তোষামোদি করেন না, তারা ক্রমাগত চাটুকারদের ভিড়ে পিষ্ট হচ্ছেন। শুরুতে আওয়ামী লীগের ইতিহাস নিয়ে কিছুটা আলোকপাত করেছিলাম এ কারণেই। বঙ্গবন্ধু যখন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছিলেন তখন তিনি ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র এবং কারান্তরীণ। নেতৃত্বের জন্য তিনি কারও কাছে ধরনা দেননি এমনকি অনুরোধও করেননি। বঙ্গবন্ধুর ওপর এ যাবৎ প্রকাশিত সব গবেষণা এবং তার নিজের লেখা আত্মজীবনী পাঠ করলে দেখা যায় হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী ছিলেন তার রাজনৈতিক গুরু। কিন্তু নীতির প্রশ্নে, আদর্শের প্রশ্নে, আত্মমর্যাদা ও সম্মানের প্রশ্নে এক বিন্দুও ছাড় তিনি দেননি। আমরা জানি, বঙ্গবন্ধু বঙ্গবন্ধুই। হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি। হয়তো আরেকজন বঙ্গবন্ধু এই বাংলায় আর আসবে না। কিন্তু তার আদর্শের চর্চাটা তো অব্যাহত রাখতে হবে। আওয়ামী লীগের জেলা পর্যায় তো অনেক দূরের কথা ইউনিয়ন পর্যায়ের নেতাও তার সমালোচনাসহ করতে পারেন না। তার দিকে কর্মীরা মুখ তুলে তাকাতে পারে না। এটা তো আওয়ামী লীগের ইতিহাস না। একটি রাজনৈতিক দলের প্রাণশক্তি হলো বিতর্ক। মওলানা ভাসানীর সঙ্গে নীতির প্রশ্নে বিতর্ক হয়েছিল বঙ্গবন্ধুর। ভাসানী আওয়ামী লীগ ত্যাগ করে ন্যাপ করেছিলেন, কিন্তু বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে তার সম্পর্ক অটুট ছিল। এটাই রাজনীতির শক্তি। বিতর্ক ছাড়া শুধু জি হুজুরের যে সংস্কৃতি চালু হয়েছে, তাতে রাজনীতির নদী ক্রমশ শুষ্ক হয়ে যাবে। আমরা যে ঘটনাটা দিয়ে লেখাটা শুরু করেছিলাম তার বাকিটুকু জেনে লেখাটা শেষ করতে পারি— ‘রাগ হয়ে বেরিয়ে আসছিলাম শহীদ সাহেব হুদা ভাইকে বললেন, ‘ওকে ধরে আনো’। রাগে আমার চোখ দিয়ে পানি পড়ছিল। হুদা ভাই দৌড়ে এসে আমাকে ধরে ফেললেন। শহীদ সাহেবও দোতলা থেকে আমাকে ডাকছেন ফিরে আসতে। আমাকে হুদা ভাই ধরে আনলেন। বন্ধুবান্ধবরা বলল, ‘শহীদ সাহেব ডাকছেন, বেয়াদবি কর না ফিরে এসো’। উপরে এলাম। শহীদ সাহেব বললেন, ‘যাও তোমরা ইলেকশন কর, দেখ নিজেদের মধ্যে গোলমাল কর না’।

আমাকে আদর করে নিজের ঘরে নিয়ে গেলেন। বললেন ‘তুমি বোকা, আমি তো আর কাউকেই বলি নাই। তোমাকে বেশি আদর ও স্নেহ করি বলেই তোমাকে বলেছি।’ (সূত্র অসমাপ্ত আত্মজীবনী পৃষ্ঠা ২৯)।

একজন শেখ মুজিবের বিকাশের জন্য একজন সোহরাওয়ার্দীর অবদান কতটুকু তা বিচার করবে ইতিহাস। কিন্তু এখন, ৬৭ বছরে দাঁড়িয়ে আওয়ামী লীগের পুঁচকে কোনো কর্মী কি বুকে হাত দিয়ে বলতে পারবে তারা ৪৪-এর শেখ মুজিবের তেজোদ্বীপ্ততার কানাকড়িও নেতাদের সামনে করতে পারবে? অন্যদিকে, নেতারাও কি বলতে পারবেন, তারা সোহরাওয়ার্দীর মতো বাচ্চা ছেলের এরকম কথা শোনার পর তাকে অকপট স্নেহে আদর করতে পারবেন? রাজনীতির সেই মুক্ত বাতাস কি আজ আওয়ামী লীগে আছে? বা কোন রাজনৈতিক দলে?

লেখক : নির্বাহী পরিচালক, পরিপ্রেক্ষিত।

ই-মেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প নিয়ে স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
ভূমিকম্প নিয়ে স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

১৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

২৭ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাসপাতালে ভর্তি খালেদা জিয়া
হাসপাতালে ভর্তি খালেদা জিয়া

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

৩৪ মিনিট আগে | শোবিজ

নোয়াখালীতে হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন
নোয়াখালীতে হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের বিপক্ষে ৫ উইকেট হারিয়ে চাপে পাকিস্তান
বাংলাদেশের বিপক্ষে ৫ উইকেট হারিয়ে চাপে পাকিস্তান

৪০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাউবির কৃষি ও পল্লী উন্নয়ন স্কুলের নতুন ডিন ড. সিরাজুল ইসলাম
বাউবির কৃষি ও পল্লী উন্নয়ন স্কুলের নতুন ডিন ড. সিরাজুল ইসলাম

৪১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

এই প্রথম গোলটি আমি সারাজীবন মনে রাখব: লেভানদোভস্কি
এই প্রথম গোলটি আমি সারাজীবন মনে রাখব: লেভানদোভস্কি

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা
আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা

৪৭ মিনিট আগে | শোবিজ

শেরপুরে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব
শেরপুরে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বৈশ্বিক মান অর্জনে ইঞ্জিনিয়ারিং প্রোগ্রামের অ্যাক্রেডিটেশন জরুরি : ডুয়েট উপাচার্য
বৈশ্বিক মান অর্জনে ইঞ্জিনিয়ারিং প্রোগ্রামের অ্যাক্রেডিটেশন জরুরি : ডুয়েট উপাচার্য

৫৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ধানের শীষে ভোট চেয়ে তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
ধানের শীষে ভোট চেয়ে তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

৩১ দফা বাস্তবায়নে বগুড়ায় লিফলেট বিতরণ
৩১ দফা বাস্তবায়নে বগুড়ায় লিফলেট বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মুন্সীগঞ্জে ছাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টায় শিক্ষককে গণপিটুনি
মুন্সীগঞ্জে ছাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টায় শিক্ষককে গণপিটুনি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গুলিসহ অস্ত্র উদ্ধার
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গুলিসহ অস্ত্র উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রোঞ্জ পদক নিয়েই নারী কাবাডি বিশ্বকাপ শেষ বাংলাদেশের
ব্রোঞ্জ পদক নিয়েই নারী কাবাডি বিশ্বকাপ শেষ বাংলাদেশের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেকৃবিতে একাডেমিক কার্যক্রম বন্ধ, শিক্ষার্থীদের হল ছাড়ার নির্দেশ
শেকৃবিতে একাডেমিক কার্যক্রম বন্ধ, শিক্ষার্থীদের হল ছাড়ার নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আগুনে পুড়ে ছাই আড়াই হাজার মুরগি
আগুনে পুড়ে ছাই আড়াই হাজার মুরগি

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিউইয়র্কে আন্তর্জাতিক লোকসংগীত সম্মেলনের ২৫ বছর পূর্তি
নিউইয়র্কে আন্তর্জাতিক লোকসংগীত সম্মেলনের ২৫ বছর পূর্তি

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

বগুড়ায় হাইওয়ে পুলিশের কমিউনিটি পুলিশিং ও সুধী সমাবেশ
বগুড়ায় হাইওয়ে পুলিশের কমিউনিটি পুলিশিং ও সুধী সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে ধানের শীষের প্রার্থীর পক্ষে গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জে ধানের শীষের প্রার্থীর পক্ষে গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মুশফিকের মাইলফলকে সতীর্থদেরও জেগেছে শত টেস্টের স্বপ্ন
মুশফিকের মাইলফলকে সতীর্থদেরও জেগেছে শত টেস্টের স্বপ্ন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুবির ভর্তি পরীক্ষার আবেদন ২৭ নভেম্বর শুরু, রাবিতেও থাকবে পরীক্ষার কেন্দ্র
কুবির ভর্তি পরীক্ষার আবেদন ২৭ নভেম্বর শুরু, রাবিতেও থাকবে পরীক্ষার কেন্দ্র

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বিএনপির বিকল্প নেই : আমানউল্লাহ আমান
দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বিএনপির বিকল্প নেই : আমানউল্লাহ আমান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

২১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

১৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা