শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৫ জুন, ২০১৬ আপডেট:

কোথায় আওয়ামী লীগের ‘নো বডি’রা?

সৈয়দ বোরহান কবীর
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
কোথায় আওয়ামী লীগের ‘নো বডি’রা?

ঘটনা ১৯৪৪ সালের। ছাত্রলীগের সম্মেলন ঠিক হলো। এ সময় ছাত্রলীগের দুই গ্রুপের মধ্যে কিছুতেই সমঝোতা হচ্ছিল না, এ সময় হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী দুই পক্ষকে ডাকলেন। বঙ্গবন্ধুর অসমাপ্ত আত্মজীবনী থেকে জানা যায়— ‘শহীদ সাহেব অবস্থা বুঝে আমাদের দুই দলের নেতৃবৃন্দকে ডাকলেন একটা মিটমাট করার জন্য। শেষ পর্যন্ত মিটমাট হয়নি। এ সময় শহীদ সাহেবের সঙ্গে আমার কথা কাটাকাটি হয়। তিনি আনোয়ার সাহেবকে একটা পদ দিতে বলেন, আমি বললাম কখনোই হতে পারে না। সে প্রতিষ্ঠানের মধ্যে কোটারী করেছে, ভালো কর্মীদের জায়গা দেয় না। কোনো হিসাব নিকাশও কোনো দিন দাখিল করে না। শহীদ সাহেব আমাকে হঠাৎ বলে বসলেন, ‘Who are you? You are nobody’ আমি বললাম If I am nobody, then why you have invited me? you have on right to insult me. I will prove that I am somebody’ (অসমাপ্ত আত্মজীবনী, পৃষ্ঠা ২১)। বঙ্গবন্ধুর রাজনৈতিক গুরু হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর সঙ্গে এই বাহাস অবশ্য দীর্ঘস্থায়ী হয়নি। সোহরাওয়ার্দী এরপরই বঙ্গবন্ধুকে ডেকে নেন আদর করেন। বঙ্গবন্ধুও সারাজীবন সোহরাওয়ার্দীকে তার রাজনৈতিক গুরু হিসেবে সম্মান করেছেন, শ্রদ্ধা করেছেন। ১৯৪৪ সালের ‘নো বডি’ শেখ মুজিব তার মেধায়, জনগণের প্রতি ভালোবাসায় ‘বঙ্গবন্ধু’ হয়ে ওঠেন, হয়ে ওঠেন জাতির পিতা। মুসলিম লীগের দুঃশাসন ও দমন নীতির বিরুদ্ধে প্রতিবাদের স্মারক হিসেবে ‘পূর্ব পাকিস্তান আওয়ামী মুসলিম লীগ’ গঠিত হয় ১৯৪৯ সালের ২৩ জুন। মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী আওয়ামী লীগের সভাপতি এবং শামসুল হক সাধারণ সম্পাদক হন। ‘নো বডি’ তরুণ শেখ মুজিব তার কর্মযোগ্যতায় যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হন। তখন শেখ মুজিব ছিলেন কারাগারে বন্দী। শেখ মুজিব জেল থেকে ১৯৪৯ সালের ২৭ জুলাই মুক্তি পাওয়ার পর ক্রমান্বয়ে আওয়ামী লীগের অন্যতম প্রধান নেতার ভূমিকায় অবতীর্ণ হন। দলের সাধারণ সম্পাদক শামসুল হক অসুস্থ হওয়ার পর তিনি ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেন। পরবর্তীতে ১৯৫৩ সালের ১৪ নভেম্বর ঢাকার মুকুল সিনেমা হলে অনুষ্ঠিত আওয়ামী লীগের প্রথম কাউন্সিলে শেখ মুজিবুর রহমান পূর্ণ সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন। এরপর ৫৪’র নির্বাচন। যুক্তফ্রন্টের বিপুল বিজয়। আওয়ামী মুসলিম লীগের বিপুল জনপ্রিয়তার বিপরীতে ষড়যন্ত্র, নির্যাতন নিপীড়ন, জেল-জুলুম। এর মধ্যেই ১৯৫৫ সালের ২১ সেপ্টেম্বর আওয়ামী মুসলিম লীগের কাউন্সিলে দলটি অসাম্প্রদায়িক দল হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে। আওয়ামী মুসলিম লীগ হয় ‘আওয়ামী লীগ’।

’৫৮ সালের ৭ অক্টোবর পাকিস্তানি সামরিক শাসন জারি করা হয়। শেখ মুজিবসহ অসংখ্য রাজনীতিবিদকে গ্রেফতার করা হয়। ’৬২ সালে জারি করা হয় রাজনৈতিক দল বিধি। এর আওতায়, ৬২ সালের ৪ অক্টোবর পূর্ব বাংলার রাজনৈতিক দলগুলো নিজেদের আলাদাভাবে পুনরুজ্জীবিত না করে ‘ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক ফ্রন্ট’ বা এনডিএফ গ্রহণ করে। এর মাধ্যমে মূলত আওয়ামী লীগের প্রথম পর্বের মৃত্যু ঘটে। এনডিএফ গঠনের মূল উৎসাহদাতা ছিলেন হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী। কিন্তু ১৯৬৩-এর ডিসেম্বরে তার মৃত্যু হলে এনডিএফ কার্যকারিতা হারায়। এ সময় ‘নো বডি’ শেখ মুজিব তা বাসভবনে আওয়ামী লীগের ওয়ার্কিং কমিটির বৈঠকের মাধ্যমে আওয়ামী লীগকে পুনরুজ্জীবিত করেন। মওলানা আবদুর রশিদ তর্কবাগিস সভাপতি এবং শেখ মুজিবুর রহমান সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্বে কাজ পুনরায় শুরু করেন। এরপর ৬ দফা প্রস্তাব প্রণয়ন এবং উপস্থাপন করেন শেখ মুজিব। ৬৬ সালের ১৮ মার্চ ইডেন হোটেলে অনুষ্ঠিত কাউন্সিলে ৬ দফা অনুমোদিত হয় এবং শেখ মুজিব আওয়ামী লীগের সভাপতি নির্বাচিত হন। এরপরের ইতিহাস জাগরণের অভ্যুত্থানের, স্বাধিকারের এবং সশস্ত্র সংগ্রামের। যার স্বপ্নদ্রষ্টা, রূপকার জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।

আওয়ামী লীগের ৬৭ বছরের ইতিহাস পর্যালোচনা করলে দেখা যায়, জনগণের আকাঙ্ক্ষার পথদ্রষ্টা হিসেবেই বঙ্গবন্ধু আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে আসীন হয়েছেন। বাঙালির আকাঙ্ক্ষাকে হৃদয়ে ধারণ করে তার জন্য জীবন উৎসর্গ করা এক আন্দোলনের মধ্য দিয়েই তিনি ইতিহাসে শেরেবাংলা এ কে ফজলুল হক, হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী, মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীদের চেয়ে অনেক বড় উচ্চতায় আসীন হয়েছেন। হয়েছেন হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি।

হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীকে তিনি অনেক শ্রদ্ধা করার পরও নীতির প্রশ্নে একচুলও আপস করেননি। মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর মতো নেতার সঙ্গে তিনি আদর্শের প্রশ্নে অটল থেকেছেন। ইতিহাসে আজ প্রত্যেকের স্থান নির্ধারিত।

আজ আওয়ামী লীগ যখন তার প্রতিষ্ঠার ৬৭ বছর অতিবাহিত করছে, তখন বঙ্গবন্ধুর রাজনৈতিক জীবন আমাদের সামনে এক অনবদ্য পাথেয়। ‘বাংলাদেশ’ বঙ্গবন্ধুর মতো এক অনবদ্য মানুষকে ধারণ করতে পেরেছিল বলেই স্বাধীন হয়েছিল। আওয়ামী লীগ বঙ্গবন্ধুকে বিকাশের সুযোগ দিয়েছিল বলেই আওয়ামী লীগ আজও বিদ্যমান এক রাজনৈতিক দল। এ দেশের জনগণ শেখ মুজিবকে ভালো বেসেছিল বলেই তিনি ‘বঙ্গবন্ধু’ হয়ে উঠেছিলেন। তিনি আদর্শ নীতি ও সিদ্ধান্তে ছিলেন অবিচল। আজ আওয়ামী লীগ তার রাজনৈতিক অভিযাত্রায় সবচেয়ে সুসময় পার করছে। বিরোধী দল কার্যত অস্তিত্বহীন। প্রশাসন থেকে সবকিছু আওয়ামী লীগের পরিপূর্ণ নিয়ন্ত্রণে। কিন্তু তারপরও একটা কাঁটা আচমকাই যেকোনো গবেষককে বিদ্ধ করবে— আওয়ামী লীগের ‘নো বডি’রা কোথায়? সাহসী, সৎ তরুণরা কি আওয়ামী লীগে নিজের আকাঙ্ক্ষার কথা মন খুলে বলতে পারে?

আওয়ামী লীগ সব সময়ই বঙ্গবন্ধুর আদর্শের কথা বলে। স্লোগান দেয় ‘এক মুজিব লোকান্তরে, লক্ষ মুজিব ঘরে ঘরে’। বিভিন্ন দিবসে দেখি স্লোগান দেয় ‘আমরা মুজিব সৈনিক’। কিন্তু সময়ের এই আওয়ামী লীগে একজনও কি আছেন যিনি সত্যিকারের মুজিব সৈনিক? কিংবা অন্যভাবে বললে, আওয়ামী লীগে কি এরকম পরিস্থিতি আছে যেখানে একজন অজপাড়া গাঁয়ের ছেলে শুধু দেশের প্রতি ভালোবাসা, মমত্ব মানুষের প্রতি দরদের শক্তিতে নেতৃত্বের শীর্ষে চলে আসতে পারেন? নেতৃত্বকে সত্য কথাটা অকপটে বলতে পারে? আওয়ামী লীগ দেশের প্রধান রাজনৈতিক দল হিসেবে এখনো উজ্জ্বল তার বড় কারণ হলো শেখ মুজিবুর রহমান। তার নেতা হিসেবে উত্থান এবং বিকাশেই আওয়ামী লীগ আজ মহীরুহ। কিন্তু জাতির পিতা যে আদর্শ ও রাজনীতি ধারণ করে বাঙালির অবিসংবাদিত  নেতায় পরিণত হয়েছিলেন, সে রাজনীতিতে এবং আদর্শ কি আওয়ামী লীগ লালন করছে?

বঙ্গবন্ধু যেমন নো বডি থেকে হয়ে উঠেছিলেন বাঙালির আশা আকাঙ্ক্ষার প্রতীকে, তেমনি তিনিও তারুণ্যকে বিকাশের সুযোগ করে দিয়েছিলেন। এ জন্যই ৬০ এবং ৭০ এর দশকে বিকশিত হয়েছিল প্রয়াত আবদুর রাজ্জাক, তোফায়েল আহমেদ, আ স ম আবদুর রবের মতো তরুণ নেতৃত্ব। বঙ্গবন্ধু ড. কামাল হোসেনের মতো তরুণ আইনজীবী, রেহমান সোবহানের মতো তরুণ অর্থনীতিবিদদের সঙ্গে নিয়েছিলেন, তাদের পরিচর্যা করেছেন, তাদের বড় করেছেন। আওয়ামী লীগ এমন একটা সম্ভাবনার রাজনৈতিক দলে পরিণত হয়েছিল যেখানে মেধা, কর্মনিষ্ঠা, মানুষের প্রতি ভালোবাসা থাকলে তার নেতৃত্বে আসার সম্ভাবনা থাকতই। কিন্তু এখন আওয়ামী লীগ কি বঙ্গবন্ধুর আওয়ামী লীগ আছে? আওয়ামী লীগের এখন নেতৃত্বে আসতে হলে, হয় তার পিতৃ পরিচয় দেখা হয় অথবা তাকে ধনবান হতে হয় নিদেনপক্ষে তাকে অন্য দলের নেতা হতে হয় (হোক না বিএনপি-জামায়াত) অথবা তাকে চাটুকারিতা ও তোষামোদিতে বিশেষ দক্ষ হতে হয়। সারা দিন জনগণের কথা চিন্তা করে সর্বস্ব উজাড় করে দেওয়া মানুষগুলো ক্রমাগত আওয়ামী লীগে ‘বিরল প্রজাতির প্রাণী’ হয়ে যাচ্ছে।

আওয়ামী লীগের নেতৃত্বের সিঁড়ি পাওয়ার সবচেয়ে সহজ উপায় হলো পিতৃপরিচয় বা জন্মসূত্র। আওয়ামী লীগ নেতার প্রয়াণে তার শূন্য আসনে অবধারিতভাবে নেতা হবেন তার সন্তান অথবা নিদেনপক্ষে তার বিধবা স্ত্রী। তার অভিজ্ঞতার দরকার নেই। জনগণের কাছে যাওয়ারও প্রয়োজন নেই। ওই আসনে যদি কোনো ত্যাগী, পরীক্ষিত ‘নো বডি’ থাকে তাহলে তাকে শুধু দীর্ঘশ্বাসই ফেলতে হবে। কোথাও যদি নেতাদের উত্তরাধিকার না থাকে, তাহলেও তৃণমূলের ওই নো বডির শিকে ছেঁড়ার সম্ভাবনা কম। ওখানে আসন গাড়বেন কোনো ধনাঢ্য ব্যবসায়ী, শিল্পপতি অথবা নিদেনপক্ষে সাবেক আমলা বা সরকারি কর্মকর্তা। তিনি ওই এলাকায় যাবেন প্রথমে দীর্ঘদিনের ত্যাগী ‘নো বডি’দের বশ্যতায় আনার চেষ্টা করবেন। কিন্তু তারা যদি বেয়াদবি করে তাহলে ওই ‘ক্ষমতাবান’ ব্যক্তি আলাদা আওয়ামী লীগ বানিয়ে ফেলবেন। দুর্দিনের কাণ্ডারীরা হয়ে পড়বেন ‘দুর্বৃত্ত’। বিত্তবানদের টাকা আছে, পয়সা দিয়ে প্রশাসন, পুলিশ বসে আনবেন, সাংবাদিক ভাড়া করবেন। এরপর আসল আওয়ামী লীগকে বেধড়ক পিটিয়ে সোজা বানিয়ে দেবেন। কায়েম করবেন নতুন আওয়ামী লীগের শাসন। কর্মীরা তখন কি করবে, উচ্ছিষ্টের আশায় কেউ নতুন নেতার বন্দনা করবেন, আর নো বডিরা আড়ালে দীর্ঘশ্বাস ফেলবেন। নির্বাচনের সময় ক্ষমতাবানের মনোনয়ন হাতের তুড়ির মতোই। কিছুদিনের মধ্যে তিনি মন্ত্রীও হয়ে যেতে পারেন।  আওয়ামী লীগের নেতা হওয়ার আরেকটি সহজ পথ এখন তৈরি হয়েছে। আপনি অন্যদল করবেন আওয়ামী লীগকে ইচ্ছামতো গালি দেবেন, তারপর একদিন আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতাদের সঙ্গে দরদাম হবে। বিপুল আয়োজনের মধ্য দিয়ে তিনি আওয়ামী লীগে যোগ দেবেন। যোগ দিয়েই তিনি আওয়ামী লীগের দুর্দিনের কর্মীদের দুর দুর করে বিতাড়িত করবেন। কারণ তাদের সঙ্গে তো আগে থেকেই বিরোধ। অতএব আলাদা আওয়ামী লীগ খুলে ফেলবেন তিনি। নেতা হওয়ার আরেক পথ হলো তোষামোদি। নিজের বিবেক, মর্যাদা বিসর্জন দিয়ে নেতার পিছনে ঘুরবেন হঠাৎ একদিন দেখবেন আপনিও নেতা।

এ চার প্রক্রিয়ায় আসীন হওয়া নেতাদের কারণে আজ ইউনিয়ন পরিষদ পর্যন্ত আওয়ামী লীগ দুটি হয়েছে। কোনটা আসল কোনটা নকল তা বিচার করবেন আওয়ামী লীগের নেতৃত্ব। কিন্তু যারা নেতাদের তেল দিতে পারেন না, তোষামোদি করেন না, তারা ক্রমাগত চাটুকারদের ভিড়ে পিষ্ট হচ্ছেন। শুরুতে আওয়ামী লীগের ইতিহাস নিয়ে কিছুটা আলোকপাত করেছিলাম এ কারণেই। বঙ্গবন্ধু যখন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছিলেন তখন তিনি ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র এবং কারান্তরীণ। নেতৃত্বের জন্য তিনি কারও কাছে ধরনা দেননি এমনকি অনুরোধও করেননি। বঙ্গবন্ধুর ওপর এ যাবৎ প্রকাশিত সব গবেষণা এবং তার নিজের লেখা আত্মজীবনী পাঠ করলে দেখা যায় হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী ছিলেন তার রাজনৈতিক গুরু। কিন্তু নীতির প্রশ্নে, আদর্শের প্রশ্নে, আত্মমর্যাদা ও সম্মানের প্রশ্নে এক বিন্দুও ছাড় তিনি দেননি। আমরা জানি, বঙ্গবন্ধু বঙ্গবন্ধুই। হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি। হয়তো আরেকজন বঙ্গবন্ধু এই বাংলায় আর আসবে না। কিন্তু তার আদর্শের চর্চাটা তো অব্যাহত রাখতে হবে। আওয়ামী লীগের জেলা পর্যায় তো অনেক দূরের কথা ইউনিয়ন পর্যায়ের নেতাও তার সমালোচনাসহ করতে পারেন না। তার দিকে কর্মীরা মুখ তুলে তাকাতে পারে না। এটা তো আওয়ামী লীগের ইতিহাস না। একটি রাজনৈতিক দলের প্রাণশক্তি হলো বিতর্ক। মওলানা ভাসানীর সঙ্গে নীতির প্রশ্নে বিতর্ক হয়েছিল বঙ্গবন্ধুর। ভাসানী আওয়ামী লীগ ত্যাগ করে ন্যাপ করেছিলেন, কিন্তু বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে তার সম্পর্ক অটুট ছিল। এটাই রাজনীতির শক্তি। বিতর্ক ছাড়া শুধু জি হুজুরের যে সংস্কৃতি চালু হয়েছে, তাতে রাজনীতির নদী ক্রমশ শুষ্ক হয়ে যাবে। আমরা যে ঘটনাটা দিয়ে লেখাটা শুরু করেছিলাম তার বাকিটুকু জেনে লেখাটা শেষ করতে পারি— ‘রাগ হয়ে বেরিয়ে আসছিলাম শহীদ সাহেব হুদা ভাইকে বললেন, ‘ওকে ধরে আনো’। রাগে আমার চোখ দিয়ে পানি পড়ছিল। হুদা ভাই দৌড়ে এসে আমাকে ধরে ফেললেন। শহীদ সাহেবও দোতলা থেকে আমাকে ডাকছেন ফিরে আসতে। আমাকে হুদা ভাই ধরে আনলেন। বন্ধুবান্ধবরা বলল, ‘শহীদ সাহেব ডাকছেন, বেয়াদবি কর না ফিরে এসো’। উপরে এলাম। শহীদ সাহেব বললেন, ‘যাও তোমরা ইলেকশন কর, দেখ নিজেদের মধ্যে গোলমাল কর না’।

আমাকে আদর করে নিজের ঘরে নিয়ে গেলেন। বললেন ‘তুমি বোকা, আমি তো আর কাউকেই বলি নাই। তোমাকে বেশি আদর ও স্নেহ করি বলেই তোমাকে বলেছি।’ (সূত্র অসমাপ্ত আত্মজীবনী পৃষ্ঠা ২৯)।

একজন শেখ মুজিবের বিকাশের জন্য একজন সোহরাওয়ার্দীর অবদান কতটুকু তা বিচার করবে ইতিহাস। কিন্তু এখন, ৬৭ বছরে দাঁড়িয়ে আওয়ামী লীগের পুঁচকে কোনো কর্মী কি বুকে হাত দিয়ে বলতে পারবে তারা ৪৪-এর শেখ মুজিবের তেজোদ্বীপ্ততার কানাকড়িও নেতাদের সামনে করতে পারবে? অন্যদিকে, নেতারাও কি বলতে পারবেন, তারা সোহরাওয়ার্দীর মতো বাচ্চা ছেলের এরকম কথা শোনার পর তাকে অকপট স্নেহে আদর করতে পারবেন? রাজনীতির সেই মুক্ত বাতাস কি আজ আওয়ামী লীগে আছে? বা কোন রাজনৈতিক দলে?

লেখক : নির্বাহী পরিচালক, পরিপ্রেক্ষিত।

ই-মেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
স্বাধীন বিচার বিভাগ
স্বাধীন বিচার বিভাগ
আবারও ভূমিকম্প
আবারও ভূমিকম্প
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
সর্বশেষ খবর
ভাঙ্গায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
ভাঙ্গায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ার সাতটি রাজ্যে ভয়াবহ বন্যা, ক্ষতিগ্রস্ত ১১ হাজারের বেশি মানুষ
মালয়েশিয়ার সাতটি রাজ্যে ভয়াবহ বন্যা, ক্ষতিগ্রস্ত ১১ হাজারের বেশি মানুষ

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম
কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কৃষি গুচ্ছের ভর্তি পরীক্ষার আসন ৩৭০১
কৃষি গুচ্ছের ভর্তি পরীক্ষার আসন ৩৭০১

১৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশি চিকিৎসক-নার্স নিয়োগে জিটুজি ফ্রেমওয়ার্ক প্রস্তাব সৌদির
বাংলাদেশি চিকিৎসক-নার্স নিয়োগে জিটুজি ফ্রেমওয়ার্ক প্রস্তাব সৌদির

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

জাতীয় নির্বাচনে ভোট দিতে ২০ হাজার ৮৬২ প্রবাসীর নিবন্ধন
জাতীয় নির্বাচনে ভোট দিতে ২০ হাজার ৮৬২ প্রবাসীর নিবন্ধন

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প
সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাত্র ১৬ বাসে ঠাঁই মিলল না জবির অধিকাংশ শিক্ষার্থীর
মাত্র ১৬ বাসে ঠাঁই মিলল না জবির অধিকাংশ শিক্ষার্থীর

৩১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নিউজিল্যান্ড টেস্ট দলে ফিরলেন কেন উইলিয়ামসন
নিউজিল্যান্ড টেস্ট দলে ফিরলেন কেন উইলিয়ামসন

৩১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মিসরের গোয়েন্দাপ্রধানের সঙ্গে হামাসের শীর্ষ প্রতিনিধিদলের বৈঠক
মিসরের গোয়েন্দাপ্রধানের সঙ্গে হামাসের শীর্ষ প্রতিনিধিদলের বৈঠক

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাগরে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস
সাগরে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে
অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের সিন্ধু আবার ভারতের অংশ হতে পারে: প্রতিরক্ষামন্ত্রী
পাকিস্তানের সিন্ধু আবার ভারতের অংশ হতে পারে: প্রতিরক্ষামন্ত্রী

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্সীগঞ্জে ৩৯ কোটি টাকার নিষিদ্ধ কারেন্ট জাল জব্দ
মুন্সীগঞ্জে ৩৯ কোটি টাকার নিষিদ্ধ কারেন্ট জাল জব্দ

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শীতে কাঁপছে তেঁতুলিয়া
শীতে কাঁপছে তেঁতুলিয়া

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে মোটরসাইকেলের নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে দুইজন নিহত
টাঙ্গাইলে মোটরসাইকেলের নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে দুইজন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্র ভিসা দেয়নি, হতাশায় ভারতীয় চিকিৎসকের আত্মহত্যা
যুক্তরাষ্ট্র ভিসা দেয়নি, হতাশায় ভারতীয় চিকিৎসকের আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা
ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানে আধাসামরিক বাহিনীর সদর দপ্তরে বন্দুকধারীদের হামলা, নিহত ৩
পাকিস্তানে আধাসামরিক বাহিনীর সদর দপ্তরে বন্দুকধারীদের হামলা, নিহত ৩

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাক দিয়ে শহর পরিষ্কার? সুইডিশ প্রকল্পের ভবিষ্যৎ কী?
কাক দিয়ে শহর পরিষ্কার? সুইডিশ প্রকল্পের ভবিষ্যৎ কী?

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যুক্তরাষ্ট্র ও ট্রাম্পের প্রতি কিয়েভ কৃতজ্ঞ: জেলেনস্কি
যুক্তরাষ্ট্র ও ট্রাম্পের প্রতি কিয়েভ কৃতজ্ঞ: জেলেনস্কি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফকির-বাউলদের ওপর জুলুম বন্ধের আহ্বান তথ্য উপদেষ্টার
ফকির-বাউলদের ওপর জুলুম বন্ধের আহ্বান তথ্য উপদেষ্টার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইহকাল-পরকালের নিরাপত্তায় তাওবার গুরুত্ব
ইহকাল-পরকালের নিরাপত্তায় তাওবার গুরুত্ব

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

শ্রবণ সমস্যা সমাধানে ইয়ারবাডের ব্যবহার বাড়ছে বিশ্বজুড়ে
শ্রবণ সমস্যা সমাধানে ইয়ারবাডের ব্যবহার বাড়ছে বিশ্বজুড়ে

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

তিন দশকেও হয়নি অবস্থার পরিবর্তন, নেই রোগ নির্ণয়যন্ত্র
তিন দশকেও হয়নি অবস্থার পরিবর্তন, নেই রোগ নির্ণয়যন্ত্র

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিজের ক্যান্সারের কথা সামনে আনলেন সাবেক ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ক্যামেরন
নিজের ক্যান্সারের কথা সামনে আনলেন সাবেক ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ক্যামেরন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃহস্পতিবার ফুলকোর্ট সভা
বৃহস্পতিবার ফুলকোর্ট সভা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪০ বছর বয়সেও বাইসাইকেল কিকে রোনালদোর গোল, বড় জয় আল-নাসরের
৪০ বছর বয়সেও বাইসাইকেল কিকে রোনালদোর গোল, বড় জয় আল-নাসরের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক
খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোলের পর অ্যাসিস্টের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে মায়ামিকে তুললেন মেসি
গোলের পর অ্যাসিস্টের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে মায়ামিকে তুললেন মেসি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

২৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার
হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি
ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সব ধরনের কাউন্টার সেবা বন্ধ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
সব ধরনের কাউন্টার সেবা বন্ধ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে