শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৫ জুন, ২০১৬ আপডেট:

কোথায় আওয়ামী লীগের ‘নো বডি’রা?

সৈয়দ বোরহান কবীর
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
কোথায় আওয়ামী লীগের ‘নো বডি’রা?

ঘটনা ১৯৪৪ সালের। ছাত্রলীগের সম্মেলন ঠিক হলো। এ সময় ছাত্রলীগের দুই গ্রুপের মধ্যে কিছুতেই সমঝোতা হচ্ছিল না, এ সময় হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী দুই পক্ষকে ডাকলেন। বঙ্গবন্ধুর অসমাপ্ত আত্মজীবনী থেকে জানা যায়— ‘শহীদ সাহেব অবস্থা বুঝে আমাদের দুই দলের নেতৃবৃন্দকে ডাকলেন একটা মিটমাট করার জন্য। শেষ পর্যন্ত মিটমাট হয়নি। এ সময় শহীদ সাহেবের সঙ্গে আমার কথা কাটাকাটি হয়। তিনি আনোয়ার সাহেবকে একটা পদ দিতে বলেন, আমি বললাম কখনোই হতে পারে না। সে প্রতিষ্ঠানের মধ্যে কোটারী করেছে, ভালো কর্মীদের জায়গা দেয় না। কোনো হিসাব নিকাশও কোনো দিন দাখিল করে না। শহীদ সাহেব আমাকে হঠাৎ বলে বসলেন, ‘Who are you? You are nobody’ আমি বললাম If I am nobody, then why you have invited me? you have on right to insult me. I will prove that I am somebody’ (অসমাপ্ত আত্মজীবনী, পৃষ্ঠা ২১)। বঙ্গবন্ধুর রাজনৈতিক গুরু হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর সঙ্গে এই বাহাস অবশ্য দীর্ঘস্থায়ী হয়নি। সোহরাওয়ার্দী এরপরই বঙ্গবন্ধুকে ডেকে নেন আদর করেন। বঙ্গবন্ধুও সারাজীবন সোহরাওয়ার্দীকে তার রাজনৈতিক গুরু হিসেবে সম্মান করেছেন, শ্রদ্ধা করেছেন। ১৯৪৪ সালের ‘নো বডি’ শেখ মুজিব তার মেধায়, জনগণের প্রতি ভালোবাসায় ‘বঙ্গবন্ধু’ হয়ে ওঠেন, হয়ে ওঠেন জাতির পিতা। মুসলিম লীগের দুঃশাসন ও দমন নীতির বিরুদ্ধে প্রতিবাদের স্মারক হিসেবে ‘পূর্ব পাকিস্তান আওয়ামী মুসলিম লীগ’ গঠিত হয় ১৯৪৯ সালের ২৩ জুন। মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী আওয়ামী লীগের সভাপতি এবং শামসুল হক সাধারণ সম্পাদক হন। ‘নো বডি’ তরুণ শেখ মুজিব তার কর্মযোগ্যতায় যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হন। তখন শেখ মুজিব ছিলেন কারাগারে বন্দী। শেখ মুজিব জেল থেকে ১৯৪৯ সালের ২৭ জুলাই মুক্তি পাওয়ার পর ক্রমান্বয়ে আওয়ামী লীগের অন্যতম প্রধান নেতার ভূমিকায় অবতীর্ণ হন। দলের সাধারণ সম্পাদক শামসুল হক অসুস্থ হওয়ার পর তিনি ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেন। পরবর্তীতে ১৯৫৩ সালের ১৪ নভেম্বর ঢাকার মুকুল সিনেমা হলে অনুষ্ঠিত আওয়ামী লীগের প্রথম কাউন্সিলে শেখ মুজিবুর রহমান পূর্ণ সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন। এরপর ৫৪’র নির্বাচন। যুক্তফ্রন্টের বিপুল বিজয়। আওয়ামী মুসলিম লীগের বিপুল জনপ্রিয়তার বিপরীতে ষড়যন্ত্র, নির্যাতন নিপীড়ন, জেল-জুলুম। এর মধ্যেই ১৯৫৫ সালের ২১ সেপ্টেম্বর আওয়ামী মুসলিম লীগের কাউন্সিলে দলটি অসাম্প্রদায়িক দল হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে। আওয়ামী মুসলিম লীগ হয় ‘আওয়ামী লীগ’।

’৫৮ সালের ৭ অক্টোবর পাকিস্তানি সামরিক শাসন জারি করা হয়। শেখ মুজিবসহ অসংখ্য রাজনীতিবিদকে গ্রেফতার করা হয়। ’৬২ সালে জারি করা হয় রাজনৈতিক দল বিধি। এর আওতায়, ৬২ সালের ৪ অক্টোবর পূর্ব বাংলার রাজনৈতিক দলগুলো নিজেদের আলাদাভাবে পুনরুজ্জীবিত না করে ‘ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক ফ্রন্ট’ বা এনডিএফ গ্রহণ করে। এর মাধ্যমে মূলত আওয়ামী লীগের প্রথম পর্বের মৃত্যু ঘটে। এনডিএফ গঠনের মূল উৎসাহদাতা ছিলেন হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী। কিন্তু ১৯৬৩-এর ডিসেম্বরে তার মৃত্যু হলে এনডিএফ কার্যকারিতা হারায়। এ সময় ‘নো বডি’ শেখ মুজিব তা বাসভবনে আওয়ামী লীগের ওয়ার্কিং কমিটির বৈঠকের মাধ্যমে আওয়ামী লীগকে পুনরুজ্জীবিত করেন। মওলানা আবদুর রশিদ তর্কবাগিস সভাপতি এবং শেখ মুজিবুর রহমান সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্বে কাজ পুনরায় শুরু করেন। এরপর ৬ দফা প্রস্তাব প্রণয়ন এবং উপস্থাপন করেন শেখ মুজিব। ৬৬ সালের ১৮ মার্চ ইডেন হোটেলে অনুষ্ঠিত কাউন্সিলে ৬ দফা অনুমোদিত হয় এবং শেখ মুজিব আওয়ামী লীগের সভাপতি নির্বাচিত হন। এরপরের ইতিহাস জাগরণের অভ্যুত্থানের, স্বাধিকারের এবং সশস্ত্র সংগ্রামের। যার স্বপ্নদ্রষ্টা, রূপকার জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।

আওয়ামী লীগের ৬৭ বছরের ইতিহাস পর্যালোচনা করলে দেখা যায়, জনগণের আকাঙ্ক্ষার পথদ্রষ্টা হিসেবেই বঙ্গবন্ধু আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে আসীন হয়েছেন। বাঙালির আকাঙ্ক্ষাকে হৃদয়ে ধারণ করে তার জন্য জীবন উৎসর্গ করা এক আন্দোলনের মধ্য দিয়েই তিনি ইতিহাসে শেরেবাংলা এ কে ফজলুল হক, হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী, মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীদের চেয়ে অনেক বড় উচ্চতায় আসীন হয়েছেন। হয়েছেন হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি।

হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীকে তিনি অনেক শ্রদ্ধা করার পরও নীতির প্রশ্নে একচুলও আপস করেননি। মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর মতো নেতার সঙ্গে তিনি আদর্শের প্রশ্নে অটল থেকেছেন। ইতিহাসে আজ প্রত্যেকের স্থান নির্ধারিত।

আজ আওয়ামী লীগ যখন তার প্রতিষ্ঠার ৬৭ বছর অতিবাহিত করছে, তখন বঙ্গবন্ধুর রাজনৈতিক জীবন আমাদের সামনে এক অনবদ্য পাথেয়। ‘বাংলাদেশ’ বঙ্গবন্ধুর মতো এক অনবদ্য মানুষকে ধারণ করতে পেরেছিল বলেই স্বাধীন হয়েছিল। আওয়ামী লীগ বঙ্গবন্ধুকে বিকাশের সুযোগ দিয়েছিল বলেই আওয়ামী লীগ আজও বিদ্যমান এক রাজনৈতিক দল। এ দেশের জনগণ শেখ মুজিবকে ভালো বেসেছিল বলেই তিনি ‘বঙ্গবন্ধু’ হয়ে উঠেছিলেন। তিনি আদর্শ নীতি ও সিদ্ধান্তে ছিলেন অবিচল। আজ আওয়ামী লীগ তার রাজনৈতিক অভিযাত্রায় সবচেয়ে সুসময় পার করছে। বিরোধী দল কার্যত অস্তিত্বহীন। প্রশাসন থেকে সবকিছু আওয়ামী লীগের পরিপূর্ণ নিয়ন্ত্রণে। কিন্তু তারপরও একটা কাঁটা আচমকাই যেকোনো গবেষককে বিদ্ধ করবে— আওয়ামী লীগের ‘নো বডি’রা কোথায়? সাহসী, সৎ তরুণরা কি আওয়ামী লীগে নিজের আকাঙ্ক্ষার কথা মন খুলে বলতে পারে?

আওয়ামী লীগ সব সময়ই বঙ্গবন্ধুর আদর্শের কথা বলে। স্লোগান দেয় ‘এক মুজিব লোকান্তরে, লক্ষ মুজিব ঘরে ঘরে’। বিভিন্ন দিবসে দেখি স্লোগান দেয় ‘আমরা মুজিব সৈনিক’। কিন্তু সময়ের এই আওয়ামী লীগে একজনও কি আছেন যিনি সত্যিকারের মুজিব সৈনিক? কিংবা অন্যভাবে বললে, আওয়ামী লীগে কি এরকম পরিস্থিতি আছে যেখানে একজন অজপাড়া গাঁয়ের ছেলে শুধু দেশের প্রতি ভালোবাসা, মমত্ব মানুষের প্রতি দরদের শক্তিতে নেতৃত্বের শীর্ষে চলে আসতে পারেন? নেতৃত্বকে সত্য কথাটা অকপটে বলতে পারে? আওয়ামী লীগ দেশের প্রধান রাজনৈতিক দল হিসেবে এখনো উজ্জ্বল তার বড় কারণ হলো শেখ মুজিবুর রহমান। তার নেতা হিসেবে উত্থান এবং বিকাশেই আওয়ামী লীগ আজ মহীরুহ। কিন্তু জাতির পিতা যে আদর্শ ও রাজনীতি ধারণ করে বাঙালির অবিসংবাদিত  নেতায় পরিণত হয়েছিলেন, সে রাজনীতিতে এবং আদর্শ কি আওয়ামী লীগ লালন করছে?

বঙ্গবন্ধু যেমন নো বডি থেকে হয়ে উঠেছিলেন বাঙালির আশা আকাঙ্ক্ষার প্রতীকে, তেমনি তিনিও তারুণ্যকে বিকাশের সুযোগ করে দিয়েছিলেন। এ জন্যই ৬০ এবং ৭০ এর দশকে বিকশিত হয়েছিল প্রয়াত আবদুর রাজ্জাক, তোফায়েল আহমেদ, আ স ম আবদুর রবের মতো তরুণ নেতৃত্ব। বঙ্গবন্ধু ড. কামাল হোসেনের মতো তরুণ আইনজীবী, রেহমান সোবহানের মতো তরুণ অর্থনীতিবিদদের সঙ্গে নিয়েছিলেন, তাদের পরিচর্যা করেছেন, তাদের বড় করেছেন। আওয়ামী লীগ এমন একটা সম্ভাবনার রাজনৈতিক দলে পরিণত হয়েছিল যেখানে মেধা, কর্মনিষ্ঠা, মানুষের প্রতি ভালোবাসা থাকলে তার নেতৃত্বে আসার সম্ভাবনা থাকতই। কিন্তু এখন আওয়ামী লীগ কি বঙ্গবন্ধুর আওয়ামী লীগ আছে? আওয়ামী লীগের এখন নেতৃত্বে আসতে হলে, হয় তার পিতৃ পরিচয় দেখা হয় অথবা তাকে ধনবান হতে হয় নিদেনপক্ষে তাকে অন্য দলের নেতা হতে হয় (হোক না বিএনপি-জামায়াত) অথবা তাকে চাটুকারিতা ও তোষামোদিতে বিশেষ দক্ষ হতে হয়। সারা দিন জনগণের কথা চিন্তা করে সর্বস্ব উজাড় করে দেওয়া মানুষগুলো ক্রমাগত আওয়ামী লীগে ‘বিরল প্রজাতির প্রাণী’ হয়ে যাচ্ছে।

আওয়ামী লীগের নেতৃত্বের সিঁড়ি পাওয়ার সবচেয়ে সহজ উপায় হলো পিতৃপরিচয় বা জন্মসূত্র। আওয়ামী লীগ নেতার প্রয়াণে তার শূন্য আসনে অবধারিতভাবে নেতা হবেন তার সন্তান অথবা নিদেনপক্ষে তার বিধবা স্ত্রী। তার অভিজ্ঞতার দরকার নেই। জনগণের কাছে যাওয়ারও প্রয়োজন নেই। ওই আসনে যদি কোনো ত্যাগী, পরীক্ষিত ‘নো বডি’ থাকে তাহলে তাকে শুধু দীর্ঘশ্বাসই ফেলতে হবে। কোথাও যদি নেতাদের উত্তরাধিকার না থাকে, তাহলেও তৃণমূলের ওই নো বডির শিকে ছেঁড়ার সম্ভাবনা কম। ওখানে আসন গাড়বেন কোনো ধনাঢ্য ব্যবসায়ী, শিল্পপতি অথবা নিদেনপক্ষে সাবেক আমলা বা সরকারি কর্মকর্তা। তিনি ওই এলাকায় যাবেন প্রথমে দীর্ঘদিনের ত্যাগী ‘নো বডি’দের বশ্যতায় আনার চেষ্টা করবেন। কিন্তু তারা যদি বেয়াদবি করে তাহলে ওই ‘ক্ষমতাবান’ ব্যক্তি আলাদা আওয়ামী লীগ বানিয়ে ফেলবেন। দুর্দিনের কাণ্ডারীরা হয়ে পড়বেন ‘দুর্বৃত্ত’। বিত্তবানদের টাকা আছে, পয়সা দিয়ে প্রশাসন, পুলিশ বসে আনবেন, সাংবাদিক ভাড়া করবেন। এরপর আসল আওয়ামী লীগকে বেধড়ক পিটিয়ে সোজা বানিয়ে দেবেন। কায়েম করবেন নতুন আওয়ামী লীগের শাসন। কর্মীরা তখন কি করবে, উচ্ছিষ্টের আশায় কেউ নতুন নেতার বন্দনা করবেন, আর নো বডিরা আড়ালে দীর্ঘশ্বাস ফেলবেন। নির্বাচনের সময় ক্ষমতাবানের মনোনয়ন হাতের তুড়ির মতোই। কিছুদিনের মধ্যে তিনি মন্ত্রীও হয়ে যেতে পারেন।  আওয়ামী লীগের নেতা হওয়ার আরেকটি সহজ পথ এখন তৈরি হয়েছে। আপনি অন্যদল করবেন আওয়ামী লীগকে ইচ্ছামতো গালি দেবেন, তারপর একদিন আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতাদের সঙ্গে দরদাম হবে। বিপুল আয়োজনের মধ্য দিয়ে তিনি আওয়ামী লীগে যোগ দেবেন। যোগ দিয়েই তিনি আওয়ামী লীগের দুর্দিনের কর্মীদের দুর দুর করে বিতাড়িত করবেন। কারণ তাদের সঙ্গে তো আগে থেকেই বিরোধ। অতএব আলাদা আওয়ামী লীগ খুলে ফেলবেন তিনি। নেতা হওয়ার আরেক পথ হলো তোষামোদি। নিজের বিবেক, মর্যাদা বিসর্জন দিয়ে নেতার পিছনে ঘুরবেন হঠাৎ একদিন দেখবেন আপনিও নেতা।

এ চার প্রক্রিয়ায় আসীন হওয়া নেতাদের কারণে আজ ইউনিয়ন পরিষদ পর্যন্ত আওয়ামী লীগ দুটি হয়েছে। কোনটা আসল কোনটা নকল তা বিচার করবেন আওয়ামী লীগের নেতৃত্ব। কিন্তু যারা নেতাদের তেল দিতে পারেন না, তোষামোদি করেন না, তারা ক্রমাগত চাটুকারদের ভিড়ে পিষ্ট হচ্ছেন। শুরুতে আওয়ামী লীগের ইতিহাস নিয়ে কিছুটা আলোকপাত করেছিলাম এ কারণেই। বঙ্গবন্ধু যখন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছিলেন তখন তিনি ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র এবং কারান্তরীণ। নেতৃত্বের জন্য তিনি কারও কাছে ধরনা দেননি এমনকি অনুরোধও করেননি। বঙ্গবন্ধুর ওপর এ যাবৎ প্রকাশিত সব গবেষণা এবং তার নিজের লেখা আত্মজীবনী পাঠ করলে দেখা যায় হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী ছিলেন তার রাজনৈতিক গুরু। কিন্তু নীতির প্রশ্নে, আদর্শের প্রশ্নে, আত্মমর্যাদা ও সম্মানের প্রশ্নে এক বিন্দুও ছাড় তিনি দেননি। আমরা জানি, বঙ্গবন্ধু বঙ্গবন্ধুই। হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি। হয়তো আরেকজন বঙ্গবন্ধু এই বাংলায় আর আসবে না। কিন্তু তার আদর্শের চর্চাটা তো অব্যাহত রাখতে হবে। আওয়ামী লীগের জেলা পর্যায় তো অনেক দূরের কথা ইউনিয়ন পর্যায়ের নেতাও তার সমালোচনাসহ করতে পারেন না। তার দিকে কর্মীরা মুখ তুলে তাকাতে পারে না। এটা তো আওয়ামী লীগের ইতিহাস না। একটি রাজনৈতিক দলের প্রাণশক্তি হলো বিতর্ক। মওলানা ভাসানীর সঙ্গে নীতির প্রশ্নে বিতর্ক হয়েছিল বঙ্গবন্ধুর। ভাসানী আওয়ামী লীগ ত্যাগ করে ন্যাপ করেছিলেন, কিন্তু বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে তার সম্পর্ক অটুট ছিল। এটাই রাজনীতির শক্তি। বিতর্ক ছাড়া শুধু জি হুজুরের যে সংস্কৃতি চালু হয়েছে, তাতে রাজনীতির নদী ক্রমশ শুষ্ক হয়ে যাবে। আমরা যে ঘটনাটা দিয়ে লেখাটা শুরু করেছিলাম তার বাকিটুকু জেনে লেখাটা শেষ করতে পারি— ‘রাগ হয়ে বেরিয়ে আসছিলাম শহীদ সাহেব হুদা ভাইকে বললেন, ‘ওকে ধরে আনো’। রাগে আমার চোখ দিয়ে পানি পড়ছিল। হুদা ভাই দৌড়ে এসে আমাকে ধরে ফেললেন। শহীদ সাহেবও দোতলা থেকে আমাকে ডাকছেন ফিরে আসতে। আমাকে হুদা ভাই ধরে আনলেন। বন্ধুবান্ধবরা বলল, ‘শহীদ সাহেব ডাকছেন, বেয়াদবি কর না ফিরে এসো’। উপরে এলাম। শহীদ সাহেব বললেন, ‘যাও তোমরা ইলেকশন কর, দেখ নিজেদের মধ্যে গোলমাল কর না’।

আমাকে আদর করে নিজের ঘরে নিয়ে গেলেন। বললেন ‘তুমি বোকা, আমি তো আর কাউকেই বলি নাই। তোমাকে বেশি আদর ও স্নেহ করি বলেই তোমাকে বলেছি।’ (সূত্র অসমাপ্ত আত্মজীবনী পৃষ্ঠা ২৯)।

একজন শেখ মুজিবের বিকাশের জন্য একজন সোহরাওয়ার্দীর অবদান কতটুকু তা বিচার করবে ইতিহাস। কিন্তু এখন, ৬৭ বছরে দাঁড়িয়ে আওয়ামী লীগের পুঁচকে কোনো কর্মী কি বুকে হাত দিয়ে বলতে পারবে তারা ৪৪-এর শেখ মুজিবের তেজোদ্বীপ্ততার কানাকড়িও নেতাদের সামনে করতে পারবে? অন্যদিকে, নেতারাও কি বলতে পারবেন, তারা সোহরাওয়ার্দীর মতো বাচ্চা ছেলের এরকম কথা শোনার পর তাকে অকপট স্নেহে আদর করতে পারবেন? রাজনীতির সেই মুক্ত বাতাস কি আজ আওয়ামী লীগে আছে? বা কোন রাজনৈতিক দলে?

লেখক : নির্বাহী পরিচালক, পরিপ্রেক্ষিত।

ই-মেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
সর্বশেষ খবর
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর
বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসির ৯ কর্মকর্তাকে বদলি-পদায়ন
ইসির ৯ কর্মকর্তাকে বদলি-পদায়ন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতির গর্বিত প্রতিষ্ঠান সশস্ত্র বাহিনী: তারেক রহমান
জাতির গর্বিত প্রতিষ্ঠান সশস্ত্র বাহিনী: তারেক রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন
জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু
বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন
অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু
মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার
রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার
নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন
হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন

৬ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু
নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার
মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা
নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার
ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির
চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক
তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল
তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু
তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা

২১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

১১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন

প্রথম পৃষ্ঠা

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়

প্রথম পৃষ্ঠা

নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে
নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে

দেশগ্রাম

শূন্যতা-পূর্ণতা
শূন্যতা-পূর্ণতা

সাহিত্য