শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৫ জুন, ২০১৬ আপডেট:

কোথায় আওয়ামী লীগের ‘নো বডি’রা?

সৈয়দ বোরহান কবীর
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
কোথায় আওয়ামী লীগের ‘নো বডি’রা?

ঘটনা ১৯৪৪ সালের। ছাত্রলীগের সম্মেলন ঠিক হলো। এ সময় ছাত্রলীগের দুই গ্রুপের মধ্যে কিছুতেই সমঝোতা হচ্ছিল না, এ সময় হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী দুই পক্ষকে ডাকলেন। বঙ্গবন্ধুর অসমাপ্ত আত্মজীবনী থেকে জানা যায়— ‘শহীদ সাহেব অবস্থা বুঝে আমাদের দুই দলের নেতৃবৃন্দকে ডাকলেন একটা মিটমাট করার জন্য। শেষ পর্যন্ত মিটমাট হয়নি। এ সময় শহীদ সাহেবের সঙ্গে আমার কথা কাটাকাটি হয়। তিনি আনোয়ার সাহেবকে একটা পদ দিতে বলেন, আমি বললাম কখনোই হতে পারে না। সে প্রতিষ্ঠানের মধ্যে কোটারী করেছে, ভালো কর্মীদের জায়গা দেয় না। কোনো হিসাব নিকাশও কোনো দিন দাখিল করে না। শহীদ সাহেব আমাকে হঠাৎ বলে বসলেন, ‘Who are you? You are nobody’ আমি বললাম If I am nobody, then why you have invited me? you have on right to insult me. I will prove that I am somebody’ (অসমাপ্ত আত্মজীবনী, পৃষ্ঠা ২১)। বঙ্গবন্ধুর রাজনৈতিক গুরু হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর সঙ্গে এই বাহাস অবশ্য দীর্ঘস্থায়ী হয়নি। সোহরাওয়ার্দী এরপরই বঙ্গবন্ধুকে ডেকে নেন আদর করেন। বঙ্গবন্ধুও সারাজীবন সোহরাওয়ার্দীকে তার রাজনৈতিক গুরু হিসেবে সম্মান করেছেন, শ্রদ্ধা করেছেন। ১৯৪৪ সালের ‘নো বডি’ শেখ মুজিব তার মেধায়, জনগণের প্রতি ভালোবাসায় ‘বঙ্গবন্ধু’ হয়ে ওঠেন, হয়ে ওঠেন জাতির পিতা। মুসলিম লীগের দুঃশাসন ও দমন নীতির বিরুদ্ধে প্রতিবাদের স্মারক হিসেবে ‘পূর্ব পাকিস্তান আওয়ামী মুসলিম লীগ’ গঠিত হয় ১৯৪৯ সালের ২৩ জুন। মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী আওয়ামী লীগের সভাপতি এবং শামসুল হক সাধারণ সম্পাদক হন। ‘নো বডি’ তরুণ শেখ মুজিব তার কর্মযোগ্যতায় যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হন। তখন শেখ মুজিব ছিলেন কারাগারে বন্দী। শেখ মুজিব জেল থেকে ১৯৪৯ সালের ২৭ জুলাই মুক্তি পাওয়ার পর ক্রমান্বয়ে আওয়ামী লীগের অন্যতম প্রধান নেতার ভূমিকায় অবতীর্ণ হন। দলের সাধারণ সম্পাদক শামসুল হক অসুস্থ হওয়ার পর তিনি ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেন। পরবর্তীতে ১৯৫৩ সালের ১৪ নভেম্বর ঢাকার মুকুল সিনেমা হলে অনুষ্ঠিত আওয়ামী লীগের প্রথম কাউন্সিলে শেখ মুজিবুর রহমান পূর্ণ সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন। এরপর ৫৪’র নির্বাচন। যুক্তফ্রন্টের বিপুল বিজয়। আওয়ামী মুসলিম লীগের বিপুল জনপ্রিয়তার বিপরীতে ষড়যন্ত্র, নির্যাতন নিপীড়ন, জেল-জুলুম। এর মধ্যেই ১৯৫৫ সালের ২১ সেপ্টেম্বর আওয়ামী মুসলিম লীগের কাউন্সিলে দলটি অসাম্প্রদায়িক দল হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে। আওয়ামী মুসলিম লীগ হয় ‘আওয়ামী লীগ’।

’৫৮ সালের ৭ অক্টোবর পাকিস্তানি সামরিক শাসন জারি করা হয়। শেখ মুজিবসহ অসংখ্য রাজনীতিবিদকে গ্রেফতার করা হয়। ’৬২ সালে জারি করা হয় রাজনৈতিক দল বিধি। এর আওতায়, ৬২ সালের ৪ অক্টোবর পূর্ব বাংলার রাজনৈতিক দলগুলো নিজেদের আলাদাভাবে পুনরুজ্জীবিত না করে ‘ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক ফ্রন্ট’ বা এনডিএফ গ্রহণ করে। এর মাধ্যমে মূলত আওয়ামী লীগের প্রথম পর্বের মৃত্যু ঘটে। এনডিএফ গঠনের মূল উৎসাহদাতা ছিলেন হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী। কিন্তু ১৯৬৩-এর ডিসেম্বরে তার মৃত্যু হলে এনডিএফ কার্যকারিতা হারায়। এ সময় ‘নো বডি’ শেখ মুজিব তা বাসভবনে আওয়ামী লীগের ওয়ার্কিং কমিটির বৈঠকের মাধ্যমে আওয়ামী লীগকে পুনরুজ্জীবিত করেন। মওলানা আবদুর রশিদ তর্কবাগিস সভাপতি এবং শেখ মুজিবুর রহমান সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্বে কাজ পুনরায় শুরু করেন। এরপর ৬ দফা প্রস্তাব প্রণয়ন এবং উপস্থাপন করেন শেখ মুজিব। ৬৬ সালের ১৮ মার্চ ইডেন হোটেলে অনুষ্ঠিত কাউন্সিলে ৬ দফা অনুমোদিত হয় এবং শেখ মুজিব আওয়ামী লীগের সভাপতি নির্বাচিত হন। এরপরের ইতিহাস জাগরণের অভ্যুত্থানের, স্বাধিকারের এবং সশস্ত্র সংগ্রামের। যার স্বপ্নদ্রষ্টা, রূপকার জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।

আওয়ামী লীগের ৬৭ বছরের ইতিহাস পর্যালোচনা করলে দেখা যায়, জনগণের আকাঙ্ক্ষার পথদ্রষ্টা হিসেবেই বঙ্গবন্ধু আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে আসীন হয়েছেন। বাঙালির আকাঙ্ক্ষাকে হৃদয়ে ধারণ করে তার জন্য জীবন উৎসর্গ করা এক আন্দোলনের মধ্য দিয়েই তিনি ইতিহাসে শেরেবাংলা এ কে ফজলুল হক, হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী, মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীদের চেয়ে অনেক বড় উচ্চতায় আসীন হয়েছেন। হয়েছেন হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি।

হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীকে তিনি অনেক শ্রদ্ধা করার পরও নীতির প্রশ্নে একচুলও আপস করেননি। মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর মতো নেতার সঙ্গে তিনি আদর্শের প্রশ্নে অটল থেকেছেন। ইতিহাসে আজ প্রত্যেকের স্থান নির্ধারিত।

আজ আওয়ামী লীগ যখন তার প্রতিষ্ঠার ৬৭ বছর অতিবাহিত করছে, তখন বঙ্গবন্ধুর রাজনৈতিক জীবন আমাদের সামনে এক অনবদ্য পাথেয়। ‘বাংলাদেশ’ বঙ্গবন্ধুর মতো এক অনবদ্য মানুষকে ধারণ করতে পেরেছিল বলেই স্বাধীন হয়েছিল। আওয়ামী লীগ বঙ্গবন্ধুকে বিকাশের সুযোগ দিয়েছিল বলেই আওয়ামী লীগ আজও বিদ্যমান এক রাজনৈতিক দল। এ দেশের জনগণ শেখ মুজিবকে ভালো বেসেছিল বলেই তিনি ‘বঙ্গবন্ধু’ হয়ে উঠেছিলেন। তিনি আদর্শ নীতি ও সিদ্ধান্তে ছিলেন অবিচল। আজ আওয়ামী লীগ তার রাজনৈতিক অভিযাত্রায় সবচেয়ে সুসময় পার করছে। বিরোধী দল কার্যত অস্তিত্বহীন। প্রশাসন থেকে সবকিছু আওয়ামী লীগের পরিপূর্ণ নিয়ন্ত্রণে। কিন্তু তারপরও একটা কাঁটা আচমকাই যেকোনো গবেষককে বিদ্ধ করবে— আওয়ামী লীগের ‘নো বডি’রা কোথায়? সাহসী, সৎ তরুণরা কি আওয়ামী লীগে নিজের আকাঙ্ক্ষার কথা মন খুলে বলতে পারে?

আওয়ামী লীগ সব সময়ই বঙ্গবন্ধুর আদর্শের কথা বলে। স্লোগান দেয় ‘এক মুজিব লোকান্তরে, লক্ষ মুজিব ঘরে ঘরে’। বিভিন্ন দিবসে দেখি স্লোগান দেয় ‘আমরা মুজিব সৈনিক’। কিন্তু সময়ের এই আওয়ামী লীগে একজনও কি আছেন যিনি সত্যিকারের মুজিব সৈনিক? কিংবা অন্যভাবে বললে, আওয়ামী লীগে কি এরকম পরিস্থিতি আছে যেখানে একজন অজপাড়া গাঁয়ের ছেলে শুধু দেশের প্রতি ভালোবাসা, মমত্ব মানুষের প্রতি দরদের শক্তিতে নেতৃত্বের শীর্ষে চলে আসতে পারেন? নেতৃত্বকে সত্য কথাটা অকপটে বলতে পারে? আওয়ামী লীগ দেশের প্রধান রাজনৈতিক দল হিসেবে এখনো উজ্জ্বল তার বড় কারণ হলো শেখ মুজিবুর রহমান। তার নেতা হিসেবে উত্থান এবং বিকাশেই আওয়ামী লীগ আজ মহীরুহ। কিন্তু জাতির পিতা যে আদর্শ ও রাজনীতি ধারণ করে বাঙালির অবিসংবাদিত  নেতায় পরিণত হয়েছিলেন, সে রাজনীতিতে এবং আদর্শ কি আওয়ামী লীগ লালন করছে?

বঙ্গবন্ধু যেমন নো বডি থেকে হয়ে উঠেছিলেন বাঙালির আশা আকাঙ্ক্ষার প্রতীকে, তেমনি তিনিও তারুণ্যকে বিকাশের সুযোগ করে দিয়েছিলেন। এ জন্যই ৬০ এবং ৭০ এর দশকে বিকশিত হয়েছিল প্রয়াত আবদুর রাজ্জাক, তোফায়েল আহমেদ, আ স ম আবদুর রবের মতো তরুণ নেতৃত্ব। বঙ্গবন্ধু ড. কামাল হোসেনের মতো তরুণ আইনজীবী, রেহমান সোবহানের মতো তরুণ অর্থনীতিবিদদের সঙ্গে নিয়েছিলেন, তাদের পরিচর্যা করেছেন, তাদের বড় করেছেন। আওয়ামী লীগ এমন একটা সম্ভাবনার রাজনৈতিক দলে পরিণত হয়েছিল যেখানে মেধা, কর্মনিষ্ঠা, মানুষের প্রতি ভালোবাসা থাকলে তার নেতৃত্বে আসার সম্ভাবনা থাকতই। কিন্তু এখন আওয়ামী লীগ কি বঙ্গবন্ধুর আওয়ামী লীগ আছে? আওয়ামী লীগের এখন নেতৃত্বে আসতে হলে, হয় তার পিতৃ পরিচয় দেখা হয় অথবা তাকে ধনবান হতে হয় নিদেনপক্ষে তাকে অন্য দলের নেতা হতে হয় (হোক না বিএনপি-জামায়াত) অথবা তাকে চাটুকারিতা ও তোষামোদিতে বিশেষ দক্ষ হতে হয়। সারা দিন জনগণের কথা চিন্তা করে সর্বস্ব উজাড় করে দেওয়া মানুষগুলো ক্রমাগত আওয়ামী লীগে ‘বিরল প্রজাতির প্রাণী’ হয়ে যাচ্ছে।

আওয়ামী লীগের নেতৃত্বের সিঁড়ি পাওয়ার সবচেয়ে সহজ উপায় হলো পিতৃপরিচয় বা জন্মসূত্র। আওয়ামী লীগ নেতার প্রয়াণে তার শূন্য আসনে অবধারিতভাবে নেতা হবেন তার সন্তান অথবা নিদেনপক্ষে তার বিধবা স্ত্রী। তার অভিজ্ঞতার দরকার নেই। জনগণের কাছে যাওয়ারও প্রয়োজন নেই। ওই আসনে যদি কোনো ত্যাগী, পরীক্ষিত ‘নো বডি’ থাকে তাহলে তাকে শুধু দীর্ঘশ্বাসই ফেলতে হবে। কোথাও যদি নেতাদের উত্তরাধিকার না থাকে, তাহলেও তৃণমূলের ওই নো বডির শিকে ছেঁড়ার সম্ভাবনা কম। ওখানে আসন গাড়বেন কোনো ধনাঢ্য ব্যবসায়ী, শিল্পপতি অথবা নিদেনপক্ষে সাবেক আমলা বা সরকারি কর্মকর্তা। তিনি ওই এলাকায় যাবেন প্রথমে দীর্ঘদিনের ত্যাগী ‘নো বডি’দের বশ্যতায় আনার চেষ্টা করবেন। কিন্তু তারা যদি বেয়াদবি করে তাহলে ওই ‘ক্ষমতাবান’ ব্যক্তি আলাদা আওয়ামী লীগ বানিয়ে ফেলবেন। দুর্দিনের কাণ্ডারীরা হয়ে পড়বেন ‘দুর্বৃত্ত’। বিত্তবানদের টাকা আছে, পয়সা দিয়ে প্রশাসন, পুলিশ বসে আনবেন, সাংবাদিক ভাড়া করবেন। এরপর আসল আওয়ামী লীগকে বেধড়ক পিটিয়ে সোজা বানিয়ে দেবেন। কায়েম করবেন নতুন আওয়ামী লীগের শাসন। কর্মীরা তখন কি করবে, উচ্ছিষ্টের আশায় কেউ নতুন নেতার বন্দনা করবেন, আর নো বডিরা আড়ালে দীর্ঘশ্বাস ফেলবেন। নির্বাচনের সময় ক্ষমতাবানের মনোনয়ন হাতের তুড়ির মতোই। কিছুদিনের মধ্যে তিনি মন্ত্রীও হয়ে যেতে পারেন।  আওয়ামী লীগের নেতা হওয়ার আরেকটি সহজ পথ এখন তৈরি হয়েছে। আপনি অন্যদল করবেন আওয়ামী লীগকে ইচ্ছামতো গালি দেবেন, তারপর একদিন আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতাদের সঙ্গে দরদাম হবে। বিপুল আয়োজনের মধ্য দিয়ে তিনি আওয়ামী লীগে যোগ দেবেন। যোগ দিয়েই তিনি আওয়ামী লীগের দুর্দিনের কর্মীদের দুর দুর করে বিতাড়িত করবেন। কারণ তাদের সঙ্গে তো আগে থেকেই বিরোধ। অতএব আলাদা আওয়ামী লীগ খুলে ফেলবেন তিনি। নেতা হওয়ার আরেক পথ হলো তোষামোদি। নিজের বিবেক, মর্যাদা বিসর্জন দিয়ে নেতার পিছনে ঘুরবেন হঠাৎ একদিন দেখবেন আপনিও নেতা।

এ চার প্রক্রিয়ায় আসীন হওয়া নেতাদের কারণে আজ ইউনিয়ন পরিষদ পর্যন্ত আওয়ামী লীগ দুটি হয়েছে। কোনটা আসল কোনটা নকল তা বিচার করবেন আওয়ামী লীগের নেতৃত্ব। কিন্তু যারা নেতাদের তেল দিতে পারেন না, তোষামোদি করেন না, তারা ক্রমাগত চাটুকারদের ভিড়ে পিষ্ট হচ্ছেন। শুরুতে আওয়ামী লীগের ইতিহাস নিয়ে কিছুটা আলোকপাত করেছিলাম এ কারণেই। বঙ্গবন্ধু যখন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছিলেন তখন তিনি ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র এবং কারান্তরীণ। নেতৃত্বের জন্য তিনি কারও কাছে ধরনা দেননি এমনকি অনুরোধও করেননি। বঙ্গবন্ধুর ওপর এ যাবৎ প্রকাশিত সব গবেষণা এবং তার নিজের লেখা আত্মজীবনী পাঠ করলে দেখা যায় হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী ছিলেন তার রাজনৈতিক গুরু। কিন্তু নীতির প্রশ্নে, আদর্শের প্রশ্নে, আত্মমর্যাদা ও সম্মানের প্রশ্নে এক বিন্দুও ছাড় তিনি দেননি। আমরা জানি, বঙ্গবন্ধু বঙ্গবন্ধুই। হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি। হয়তো আরেকজন বঙ্গবন্ধু এই বাংলায় আর আসবে না। কিন্তু তার আদর্শের চর্চাটা তো অব্যাহত রাখতে হবে। আওয়ামী লীগের জেলা পর্যায় তো অনেক দূরের কথা ইউনিয়ন পর্যায়ের নেতাও তার সমালোচনাসহ করতে পারেন না। তার দিকে কর্মীরা মুখ তুলে তাকাতে পারে না। এটা তো আওয়ামী লীগের ইতিহাস না। একটি রাজনৈতিক দলের প্রাণশক্তি হলো বিতর্ক। মওলানা ভাসানীর সঙ্গে নীতির প্রশ্নে বিতর্ক হয়েছিল বঙ্গবন্ধুর। ভাসানী আওয়ামী লীগ ত্যাগ করে ন্যাপ করেছিলেন, কিন্তু বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে তার সম্পর্ক অটুট ছিল। এটাই রাজনীতির শক্তি। বিতর্ক ছাড়া শুধু জি হুজুরের যে সংস্কৃতি চালু হয়েছে, তাতে রাজনীতির নদী ক্রমশ শুষ্ক হয়ে যাবে। আমরা যে ঘটনাটা দিয়ে লেখাটা শুরু করেছিলাম তার বাকিটুকু জেনে লেখাটা শেষ করতে পারি— ‘রাগ হয়ে বেরিয়ে আসছিলাম শহীদ সাহেব হুদা ভাইকে বললেন, ‘ওকে ধরে আনো’। রাগে আমার চোখ দিয়ে পানি পড়ছিল। হুদা ভাই দৌড়ে এসে আমাকে ধরে ফেললেন। শহীদ সাহেবও দোতলা থেকে আমাকে ডাকছেন ফিরে আসতে। আমাকে হুদা ভাই ধরে আনলেন। বন্ধুবান্ধবরা বলল, ‘শহীদ সাহেব ডাকছেন, বেয়াদবি কর না ফিরে এসো’। উপরে এলাম। শহীদ সাহেব বললেন, ‘যাও তোমরা ইলেকশন কর, দেখ নিজেদের মধ্যে গোলমাল কর না’।

আমাকে আদর করে নিজের ঘরে নিয়ে গেলেন। বললেন ‘তুমি বোকা, আমি তো আর কাউকেই বলি নাই। তোমাকে বেশি আদর ও স্নেহ করি বলেই তোমাকে বলেছি।’ (সূত্র অসমাপ্ত আত্মজীবনী পৃষ্ঠা ২৯)।

একজন শেখ মুজিবের বিকাশের জন্য একজন সোহরাওয়ার্দীর অবদান কতটুকু তা বিচার করবে ইতিহাস। কিন্তু এখন, ৬৭ বছরে দাঁড়িয়ে আওয়ামী লীগের পুঁচকে কোনো কর্মী কি বুকে হাত দিয়ে বলতে পারবে তারা ৪৪-এর শেখ মুজিবের তেজোদ্বীপ্ততার কানাকড়িও নেতাদের সামনে করতে পারবে? অন্যদিকে, নেতারাও কি বলতে পারবেন, তারা সোহরাওয়ার্দীর মতো বাচ্চা ছেলের এরকম কথা শোনার পর তাকে অকপট স্নেহে আদর করতে পারবেন? রাজনীতির সেই মুক্ত বাতাস কি আজ আওয়ামী লীগে আছে? বা কোন রাজনৈতিক দলে?

লেখক : নির্বাহী পরিচালক, পরিপ্রেক্ষিত।

ই-মেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
পিটিয়ে হত্যা
পিটিয়ে হত্যা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সুফিসাধক হজরত শাহ মখদুম (রহ.)
সুফিসাধক হজরত শাহ মখদুম (রহ.)
ক্যাথরিনের টার্গেট ছিল খামেনিকে হত্যা
ক্যাথরিনের টার্গেট ছিল খামেনিকে হত্যা
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
ভ্যাকসিন-সংকট
ভ্যাকসিন-সংকট
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
সর্বশেষ খবর
তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন: অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান
তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন: অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান

১৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইলিশের দাম নির্ধারণের প্রস্তাবে প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদন
ইলিশের দাম নির্ধারণের প্রস্তাবে প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদন

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

আকাশে দেখা মিলবে ৮টি দুর্লভ মহাজাগতিক দৃশ্য
আকাশে দেখা মিলবে ৮টি দুর্লভ মহাজাগতিক দৃশ্য

৫৯ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!
পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢামেকের সামনের ফুটপাতে মিলল বৃদ্ধার মরদেহ
ঢামেকের সামনের ফুটপাতে মিলল বৃদ্ধার মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হোয়াটসঅ্যাপে নতুন ফিচার, স্ক্যান করে পাঠানো যাবে নথিপত্র
হোয়াটসঅ্যাপে নতুন ফিচার, স্ক্যান করে পাঠানো যাবে নথিপত্র

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যাত্রাবাড়ী থেকে হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেফতার
যাত্রাবাড়ী থেকে হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২ ঘণ্টা পর টিকাটুলির ভবনের আগুন নিয়ন্ত্রণে
২ ঘণ্টা পর টিকাটুলির ভবনের আগুন নিয়ন্ত্রণে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দূর মহাকাশ থেকে পৃথিবী-চাঁদের অপূর্ব ছবি পাঠাল চীনের মহাকাশযান
দূর মহাকাশ থেকে পৃথিবী-চাঁদের অপূর্ব ছবি পাঠাল চীনের মহাকাশযান

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি
দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শরীরে ‘ইসলামিক’ ট্যাটু করা কি জায়েজ
শরীরে ‘ইসলামিক’ ট্যাটু করা কি জায়েজ

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা
খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

পর্যটনের স্বপ্ন ফাইলেই বন্দি
পর্যটনের স্বপ্ন ফাইলেই বন্দি

২ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

দেশের ৪০ শতাংশ কৃষক ন্যায্যমজুরি পান না : বিবিএসের জরিপ
দেশের ৪০ শতাংশ কৃষক ন্যায্যমজুরি পান না : বিবিএসের জরিপ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বস্তির জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপের শেষ আটের মঞ্চে রিয়াল
স্বস্তির জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপের শেষ আটের মঞ্চে রিয়াল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতিতে রাজি ইসরায়েল
ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতিতে রাজি ইসরায়েল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাবিশ্বের ভারসাম্যই প্রাণের সম্ভাবনার মূল চাবিকাঠি
মহাবিশ্বের ভারসাম্যই প্রাণের সম্ভাবনার মূল চাবিকাঠি

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬
উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভরপেট খেলেও মোটা হবেন না, জানুন কোন খাবারগুলো নিরাপদ
ভরপেট খেলেও মোটা হবেন না, জানুন কোন খাবারগুলো নিরাপদ

৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ
দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

টিএসসিতে রিকশার ভেতরেই মিলল চালকের মরদেহ
টিএসসিতে রিকশার ভেতরেই মিলল চালকের মরদেহ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মাইলফলকের সামনে শান্ত
মাইলফলকের সামনে শান্ত

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ জুলাই)

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রেমে ব্যর্থ হলে বাথরুম পরিষ্কার করেন যে অভিনেতা
প্রেমে ব্যর্থ হলে বাথরুম পরিষ্কার করেন যে অভিনেতা

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উদ্দেশে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের নতুন নির্দেশনা
কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উদ্দেশে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের নতুন নির্দেশনা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?
সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা
মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া
জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা
স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার
আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’
ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার
কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার

২৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত
ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি
ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ
দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর
যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!
পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু
শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬
উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ
টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩
যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের
যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প
আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির
আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই
৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল
এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল

মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে
নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান
ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের
নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের

পেছনের পৃষ্ঠা

জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা
জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমানের সেই মুন্নি এখন
সালমানের সেই মুন্নি এখন

শোবিজ

মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ
মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা
মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা

পেছনের পৃষ্ঠা

ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে
ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল
মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল

শোবিজ

যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা
যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা

শোবিজ

প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল
প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে
প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

মিরাজের নেতৃত্বে ওয়ানডে যাত্রা
মিরাজের নেতৃত্বে ওয়ানডে যাত্রা

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে
স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

‘বুলবুলের ১৪৫ রানের ইনিংসটি মেসেজ দিয়েছিল’
‘বুলবুলের ১৪৫ রানের ইনিংসটি মেসেজ দিয়েছিল’

মাঠে ময়দানে

জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়
জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি
আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল

পেছনের পৃষ্ঠা

যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু
যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিনা ইয়াসমীনের ‘প্রাণের বাংলাদেশ’
সাবিনা ইয়াসমীনের ‘প্রাণের বাংলাদেশ’

শোবিজ

এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল
এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল

নগর জীবন

নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না
নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

নগর জীবন

সংস্কারবিহীন নির্বাচন জামায়াত গ্রহণ করবে না
সংস্কারবিহীন নির্বাচন জামায়াত গ্রহণ করবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই
সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই

নগর জীবন