শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৯ জুন, ২০১৬

ব্রেক্সিট গণভোট : ব্রিটিশ সাম্রাজ্যে ভাঙনের সুর

হাসান তারিক চৌধুরী
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
ব্রেক্সিট গণভোট : ব্রিটিশ সাম্রাজ্যে ভাঙনের সুর

একসময় বলা হতো ব্রিটিশ সাম্রাজ্যে সূর্য অস্ত যায় না। বালক বয়সে কথাটির অর্থ বুঝতে পারতাম না। আমার দাদি পারুল বেগম চৌধুরী আমাকে সেটি বুঝিয়ে দিয়েছিলেন। সেই ব্রিটিশ সাম্রাজ্যে সূর্য ডুবেছে বহু আগেই।  কিন্তু এবার বোধ হয় একেবারে ব্রিটিশ সূর্যের ভরাডুবি হতে চলেছে। বিশেষ করে ব্রেক্সিট গণভোটের ফলাফল ঘোষণার পর ব্রিটিশ সাম্রাজ্যে চূড়ান্ত ভাঙনের সুর বেজে উঠেছে। লন্ডনের নতুন মেয়র সাদিক খান ইতিমধ্যেই ব্রিটেন থেকে লন্ডনকে বিচ্ছিন্ন করতে গণভোট দাবি করেছেন। বলেছেন, বিচ্ছিন্ন লন্ডন ইউরোপীয় ইউনিয়নে যোগ দেবে। ব্রিটেনের ডেইলি মিরর পত্রিকা গত ২৫ জুন লিখেছে পাঁচ লাখ পঞ্চাশ হাজার ভোটার সাদিক খানের এই দাবিকে সমর্থন করে একটি দরখাস্তে সই করেছেন। বিচ্ছিন্ন হওয়ার আওয়াজ তুলেছে স্কটল্যান্ড এবং উত্তর আয়ারল্যান্ডও। ব্রেক্সিট গণভোটের ফলাফলেও এর প্রতিফলন দেখা গেছে, এ দুটি দেশের মানুষ যুক্তরাজ্যের কেন্দ্রীয় সরকারের নীতির সঙ্গে একাত্ম হতে পারেনি। ফলে এ গণভোটে স্কটল্যান্ড এবং উত্তর আয়ারল্যান্ডের সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষ ইউরোপীয় ইউনিয়নে জোটভুক্ত থাকার পক্ষে ভোট দিয়েছে। স্কটল্যান্ডে ইইউতে থাকার পক্ষে ভোট পড়েছে ৬২% এবং উত্তর আয়ারল্যান্ডে একই মতের পক্ষে ভোট পড়েছে ৫৫.৭%। এ দুটি রাজ্যও এখন ইংল্যান্ডের অধীন থাকতে চায় না। তারা এ বিষয়ে পুনরায় গণভোট দাবি করেছে। ধারণা করা যাচ্ছে, ব্রিটেনে আগামী দিনগুলোতে এ বিচ্ছিন্নতার দাবি ও আন্দোলন ক্রমেই জোরদার হবে।

ব্রেক্সিট গণভোটের ফলাফলে আজ উত্তাল ইউরোপ। একই রকম সংকট সৃষ্টি হয়েছিল গ্রিসের আর্থিক মন্দার সময়। সৃষ্টি হয়েছিল ‘গ্রেক্সিট ইস্যু’ নামের এক সংকট। এই একই সংকট আজ তাকে তাড়িয়ে বেড়াচ্ছে। ব্রিটেনকেও এখন ঘিরে ধরেছে চরম আর্থিক সংকট। কোহিনুর হীরকখচিত রানী এলিজাবেথের মুকুট আজ ম্লান হতে চলেছে। কিন্তু নিজ দেশের অর্থনৈতিক সংকটের দায়ভার ব্রিটিশ রক্ষণশীল রাজনীতি আজ বহন করতে নারাজ। তাই তারা তাদের সমাজের এ ক্ষত আড়াল করতে চাইছে। মানুষের দৃষ্টি ফেরাতে চাইছে অন্যদিকে। ব্রেক্সিট গণভোট ব্রিটিশ শাসকশ্রেণির সৃষ্ট সংকটেরই বহিঃপ্রকাশ। গত ২৩ জুন ব্রিটেনে অনুষ্ঠিত হয়ে গেল এই ব্রেক্সিট গণভোট। অর্থাৎ ব্রিটেন ইউরোপীয় ইউনিয়নের সদস্য রাষ্ট্র হিসেবে থাকবে কিনা? এ প্রশ্নে গণভোট। এ গণভোট নিয়ে ইউরোপজুড়ে সাধারণ মানুষের মধ্যে ব্যাপক আলোচনা সমালোচনা চলেছে। গণমাধ্যমগুলোতে চলেছে বিশেষজ্ঞদের নানা তর্কবিতর্ক। ইউরোপের আগামী নিয়ে এখনো চলছে নানা তর্ক, নানা বিশ্লেষণ। ব্রিটেনের ৭২% মানুষ এ ব্রেক্সিট ভোটে অংশ নিয়েছিল। গণভোটের ফলাফলে দেখা গেছে, ইউরোপীয় ইউনিয়নের ভিতর থেকে বেরিয়ে যাওয়ার মতামতই ব্রেক্সিট গণভোটে ৫১.৯ শতাংশ ভোটে জয়যুক্ত হয়েছে। অন্যদিকে ইউরোপীয় ইউনিয়নের সঙ্গে থাকার পক্ষে ভোট দেয় ৪৮.১ শতাংশ ব্রিটিশ ভোটার। এ ভোটের ফলাফল আজ শুধু ব্রিটেনই নয়, সারা ইউরোপ এমনকি দুনিয়াজুড়ে রাজনৈতিক এবং অর্থনৈতিক অস্থিরতার জন্ম দিয়েছে। ফলাফল ঘোষণার সঙ্গে সঙ্গেই ব্রিটেনে পাউন্ডের দাম গত ৩১ বছরের রেকর্ডকে অতিক্রম করে ১ দশমিক ৩৫ ডলার কমে গেছে। দরপতন হয়েছে ব্রিটিশ শেয়ারবাজারেও। রাজনীতিতেও চলছে চরম অস্থিরতা। প্রধানমন্ত্রী ডেভিড ক্যামেরন এরই মধ্যে পদত্যাগের ঘোষণা দিয়েছেন। আগামী অক্টোবরের মধ্যেই তার পদত্যাগ প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে হবে। সংকট সৃষ্টি হয়েছে ব্রিটেনের লেবার পার্টির ভিতরেও।

ব্রেক্সিট গণভোটে ব্রিটিশ রাজিনীতি কার্যত দুই ভাগে বিভক্ত হয়ে পড়েছিল। একপক্ষ ব্রেক্সিটের পক্ষে। অর্থাৎ ইউরোপীয় ইউনিয়ন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পক্ষে। অপরপক্ষ ব্রেক্সিটের বিরুদ্ধে। যাদের ব্রেমিন নামে চিহ্নিত করা হয়েছিল। তাই ব্রেক্সিট নিয়ে আলোচনা করতে গেলে প্রাসঙ্গিকভাবেই ব্রিটেনের ইউরোপীয় ইউনিয়নে যোগদানের ইতিহাসটিও যৎসামান্য উল্লেখ করতে হয়। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের ভয়াবহ অভিজ্ঞতা থেকে শিক্ষা নিয়ে ইউরোপের বিভিন্ন দেশ আঞ্চলিক সহযোগিতা ও ঐক্যের নীতি গ্রহণ করে। যার পরিপ্রেক্ষিতে ১৯৫৭ সালে ঐতিহাসিক ‘রোম চুক্তি’ স্বাক্ষরিত হয়। গঠিত হয় ইউরোপীয় অর্থনৈতিক সম্প্রদায়, সংক্ষেপে ইইসি। যা পরবর্তীকালে ইউরোপীয় ইউনিয়ন হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়। শুরুর দিকে ব্রিটেন এই রোম চুক্তিতে স্বাক্ষর করেনি। কিন্তু আঞ্চলিক সহযোগিতা ও ঐক্যের গুরুত্ব উপলব্ধি করে যথাক্রমে ১৯৬৩ এবং ১৯৬৭ সালে এ সংস্থার সদস্য হওয়ার জন্য আবেদন করে। কিন্তু তৎকালীন ফরাসি রাষ্ট্রপতি শার্ল দ্য গলের ভেটোর কারণে ব্রিটেন সেসময় এর সদস্য হতে পারেনি। শার্ল দ্য গলের বিদায়ের পর ১৯৭৩ সালে ব্রিটেন ইউরোপীয় ইউনিয়নের সদস্য হিসেবে স্বীকৃতি লাভ করে। প্রতিষ্ঠার সময় ইউরোপীয় ইউনিয়নের মূল বক্তব্য ছিল, ইউরোপীয় দেশগুলোর মধ্যকার অর্থনৈতিক সহযোগিতা আরও জোরদার করা। এ লক্ষ্যে ইউরোপজুড়ে অভিন্ন বাজার প্রতিষ্ঠা করা, একক মুদ্রা চালু করা এবং সদস্য রাষ্ট্রগুলোর মধ্যে জনগণ ও পণ্যের মুক্ত চলাচল নিশ্চিত করা। এরকম ইতিবাচক লক্ষ্য নিয়ে ইউরোপীয় ইউনিয়নের যাত্রা শুরু হলেও শেষ পর্যন্ত পরিস্থিতি আর সে জায়গায় থাকেনি।  বিভিন্ন বিষয়ে একসময় উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি থাকলেও আজ ইউরোপীয় ইউনিয়নের ভিতরে নানা সংকট নানা মাত্রায় বেড়ে গেছে। সৃষ্টি হয়েছে ইউরোজোন সংকটের মতো বিরাট আর্থিক সংকট। শ্রমিকশ্রেণির ওপর নানা সংকট নেমে এসেছে। সামাজিক সুবিধা বৃৃদ্ধির বদলে ইউরোপের বিভিন্ন দেশে সামাজিক সুবিধা কর্তন করা হয়েছে। এমনি পরিস্থিতিতে ব্রিটেনের কেউ কেউ মনে করছেন, ইউরোপীয় ইউনিয়নের ভিতর থেকে বেরিয়ে গেলে এ সংস্থার আর্থিক সংকটের দায় থেকে ব্রিটেন অনেকটা মুক্ত হবে। পাশাপাশি ইউরোপীয় ইউনিয়নের বিদ্যমান আইনের বাধ্যবাধকতা থেকে মুক্ত হয়ে ব্রিটেন তার সমস্যা একাই সুরাহা করতে পারবে। আসলে কি তাই? নটিংহ্যাম বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজনীতি বিভাগের অধ্যাপক স্টিভেন ফিল্ডার্সের মতো পণ্ডিতরা বলেছিলেন, ব্যাপারটি মোটেই সেরকম হবে না। গণভোটের প্রচারণায় ব্রেক্সিটের বিপক্ষে অবস্থান নিলেও প্রধানমন্ত্রী ডেভিড ক্যামেরনই এ বিপদ ডেকে এনেছেন। কারণ,  নিজের সরকারের অবস্থান সুদৃঢ় করার জন্য তিনি একসময় ব্রেক্সিট গণভোটের মতো ঝুঁকিপূর্ণ প্রতিশ্রুতির বিনিময়ে ব্রিটেনের বর্ণবাদী ও প্রতিক্রিয়াশীল শক্তির সমর্থন কুড়িয়েছিলেন। মার্কিন রাষ্ট্রপতি বারাক ওবামা গত এপ্রিল মাসে রানীর জন্মদিন উপলক্ষে ব্রিটেন সফরকালে বলেছেন, ইউরোপীয় ইউনিয়ন থেকে বের হয়ে আসলে যুক্তরাজ্য মার্কিনের বাণিজ্য তালিকার পেছনের দিকে চলে যাবে। আজ সে কথাই সত্যি হতে যাচ্ছে। তাহলে কারা ব্রিটেনকে ইউরোপীয় ইউনিয়ন থেকে বের করে আনতে চায়? এ প্রশ্নের সুন্দর উত্তর দিয়েছেন ব্রিটিশ লেবার পার্টির নেতা জেরেমি করবিন। তিনি বলেছেন, ব্রিটেনের ডানপন্থি প্রতিক্রিয়াশীল রাজনৈতিক গোষ্ঠীই ব্রেক্সিট গণভোটের মাধ্যমে ইউরোপীয় ইউনিয়নের বাইরে নিয়ে আসতে চায়। এর পেছনে কাজ করছে তাদের নয়া ফ্যাসিস্ট ও বর্ণবাদী মানসিকতা। তারা মনে করে, ইউরোপীয় ইউনিয়নের ভিতরে থাকলে অন্য ইউরোপীয় দেশের নাগরিকরা যুক্তরাজ্যে ঢুকে সেখানকার শ্রমিকদের শ্রমবাজার নষ্ট করে দেবে। মুসলমানরা যুক্তরাজ্যকে বিরাট সমস্যায় ফেলবে ইত্যাদি। কিন্তু বাস্তবে আমরা দেখছি ৪৮ হাজার ইউরোপীয় নাগরিক এবং ১৫ লাখ মুসলমান ব্রিটেনের অর্থনীতিতে বেশ ইতিবাচক অবদান রাখছে।  করবিন বলেছেন, ‘আমরা বহু জাতির এবং বহু ধর্মের মানুষের ব্রিটেনে বিশ্বাস করি। কিন্তু প্রতিক্রিয়াশীলরা তা করে না। তাই ইউরোপীয় ইউনিয়নবিরোধী নেতা, উগ্র ডানপন্থি নাইজেল ফারাগে রিফিউজিদের ছবি দিয়ে শত শত ব্যানার বানিয়ে ব্রিটেনকে রিফিউজি প্লাবনের ভয় দেখাচ্ছে। তার সঙ্গে রয়েছে রক্ষণশীল দলের নেতা মাইকেল বোল্ড এবং বরিস জনসন। আসল কথা হলো, এর পেছনে কাজ করছে তাদের সংখ্যালঘু বিদ্বেষী মতাদর্শ। অন্যদিকে বামপন্থি অবস্থান থেকেও বেশ কিছু বাম নেতা এই ব্রেক্সিট এর পক্ষে অবস্থান নিয়েছিল। তাদের অবস্থানটা প্রতিক্রিয়াশীলদের মতো নয়। সে বাম বন্ধুদের উদ্দেশে আমি বলি, ব্রিটেনকে ইউরোপীয় ইউনিয়নে রাখার পক্ষে ভোট দেওয়ার প্রশ্নটি কোনো নিঃশর্ত বিষয় নয়। ইউরোপীয় ইউনিয়নের প্রয়োজনীয় সংস্কারের জন্য এটি প্রয়োজন। আমাদের বুঝতে হবে, এখনো ব্রিটেনের অর্থনীতির অর্ধেকেরও বেশি ইউরোপীয় ইউনিয়নের সঙ্গে জড়িয়ে আছে। এখনো ইউরোপীয় ইউনিয়নের প্রচলিত আইন শ্রমজীবী মানুষের জন্য চার সপ্তাহ ছুটি, মাতৃত্বকালীন ছুটি এবং নানারকম বৈষম্যবিরোধী আইন বহাল রেখেছে। এটিকে আরও অনেক দূর এগিয়ে নিতে হবে। সর্বোপরি ব্রিটেনকে ইউরোপীয় ইউনিয়ন থেকে বের করে আনলে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে নাফটার মতো ট্রান্স আটলান্টিক ট্রেড অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট পার্টনারশিপের মতো সাম্রাজ্যবাদী চুক্তির মাশুল গুনতে হবে।’

তাই দেখা যাচ্ছে, ইউরোপীয় ইউনিয়নের নানা ব্যর্থতার অজুহাতকে কাজে লাগিয়ে আজ এ ব্রেক্সিটের মাধ্যমে অভিবাসী শ্রমিক ও ব্রিটেনে বসবাসরত বিভিন্ন জাতি-গোষ্ঠীর মানুষের ওপর রাষ্ট্রীয় নির্যাতনের খড়গ নেমে আসার মতো পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে। একই সঙ্গে ব্রিটেনের এ গণভোটের ফলাফলের প্রভাব বাংলাদেশের উন্নয়ন ও অর্থনীতির ওপরও ব্যাপক মাত্রায় পড়বে। অর্থনীতিবিদরা বলছেন, এর ফলে শুধু বাংলাদেশের রেমিট্যান্স আয়ই কমবে না। উপরন্তু দেশের রপ্তানি আয়ও বিরাট পরিমাণে কমে যাবে। ১৯৭১ সাল থেকে ইউরোপের বাজারে রপ্তানির ক্ষেত্রে বাংলাদেশ যে শুল্ক সুবিধা ভোগ করত তা এখন বাধার সম্মুখীন হবে। বাংলাদেশের রপ্তানির ক্ষেত্রে ইইউ দেশগুলোর পরেই ছিল ব্রিটেনের স্থান। রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর দেওয়া তথ্যমতে ২০১৪-১৫ অর্থবছরেও ব্রিটেনে বাংলাদেশের মোট রপ্তানির পরিমাণ ছিল ৩.২৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলার।  বাংলাদেশের পোশাক ব্যবসায়ীদের মতে, ‘ইউরোপীয় ইউনিয়ন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার ফলে নিশ্চিতভাবেই ব্রিটেন আর্থিক সংকটের মধ্যে পড়বে। ফলে যেহেতু তাদের ওপর এখন আর ইউরোপীয় ইউনিয়ন আইনের বাধ্যবাধকতা নেই ফলে তারা নিজেদের আর্থিক সংকট ঠেকাতে বাংলাদেশের ওপর শুল্ক আরোপে বিলম্ব করবে না।’ তাই বিভক্ত ইউরোপের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় বাংলাদেশের উন্নয়ন অর্থনীতিকে নতুন আঙ্গিকে ভাবতে হবে।

লেখক : রাজনীতিক ও আইনজীবী।

ই-মেইল: [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
শিরকমুক্ত থাকা
শিরকমুক্ত থাকা
জাল নোটের দৌরাত্ম্য
জাল নোটের দৌরাত্ম্য
ওয়াজ মাহফিল আয়োজকদের সমীপে কিছু কথা
ওয়াজ মাহফিল আয়োজকদের সমীপে কিছু কথা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
রাজশাহী নৌবন্দরে সম্ভাবনার হাতছানি
রাজশাহী নৌবন্দরে সম্ভাবনার হাতছানি
অংশ কখনো সমগ্র নয়
অংশ কখনো সমগ্র নয়
ধর্মীয় সহনশীলতা ও ইসলাম
ধর্মীয় সহনশীলতা ও ইসলাম
দেশব্যাপী সাঁড়াশি অভিযান
দেশব্যাপী সাঁড়াশি অভিযান
গণভোট বিতর্ক
গণভোট বিতর্ক
টাইফয়েড নির্মূলের লড়াই বনাম গুজব
টাইফয়েড নির্মূলের লড়াই বনাম গুজব
নিরপেক্ষ জনপ্রশাসন : চাই রাজনৈতিক অঙ্গীকার
নিরপেক্ষ জনপ্রশাসন : চাই রাজনৈতিক অঙ্গীকার
রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!
রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!
সর্বশেষ খবর
হাটহাজারীতে দুই দিনে তিন মরদেহ উদ্ধার
হাটহাজারীতে দুই দিনে তিন মরদেহ উদ্ধার

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানের রাজধানীতে আত্মঘাতী বিস্ফোরণ, নিহত ১২
পাকিস্তানের রাজধানীতে আত্মঘাতী বিস্ফোরণ, নিহত ১২

৪২ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসন নিশ্চিত হলে আপসহীন নেতাদেরও বিক্রি হতে সমস্যা নেই: আব্দুল কাদের
আসন নিশ্চিত হলে আপসহীন নেতাদেরও বিক্রি হতে সমস্যা নেই: আব্দুল কাদের

১ মিনিট আগে | জাতীয়

টিকা না নেওয়ায় আর্জেন্টিনা দল থেকে বাদ তিন তারকা
টিকা না নেওয়ায় আর্জেন্টিনা দল থেকে বাদ তিন তারকা

২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নেত্রকোনায় নিয়োগবিধিমালা সংশোধনের দাবিতে ক্লাস বর্জন, তালাবদ্ধ অধ্যক্ষ
নেত্রকোনায় নিয়োগবিধিমালা সংশোধনের দাবিতে ক্লাস বর্জন, তালাবদ্ধ অধ্যক্ষ

৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সুনামগঞ্জে তরুণীকে ধর্ষণের পর হত্যার দায়ে একজনের মৃত্যুদণ্ড
সুনামগঞ্জে তরুণীকে ধর্ষণের পর হত্যার দায়ে একজনের মৃত্যুদণ্ড

৯ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

আর্মি সার্ভিস কোরের ৪৪তম বাৎসরিক অধিনায়ক সম্মেলন অনুষ্ঠিত
আর্মি সার্ভিস কোরের ৪৪তম বাৎসরিক অধিনায়ক সম্মেলন অনুষ্ঠিত

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

খাবার নিয়ে ঝগড়ায় স্ত্রীর পায়ের গোড়ালি কেটে পালালেন স্বামী
খাবার নিয়ে ঝগড়ায় স্ত্রীর পায়ের গোড়ালি কেটে পালালেন স্বামী

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বৃহস্পতিবার থেকে রাজনৈতিক দলগুলোর সাথে ইসির সংলাপ শুরু
বৃহস্পতিবার থেকে রাজনৈতিক দলগুলোর সাথে ইসির সংলাপ শুরু

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

সড়কের পাশে জ্বালানি তেল বিক্রি সাময়িক বন্ধ থাকবে
সড়কের পাশে জ্বালানি তেল বিক্রি সাময়িক বন্ধ থাকবে

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

তুরস্ক ফুটবলে জুয়া কেলেঙ্কারি: গ্রেফতার ৮, নিষিদ্ধ ১,০২৪ ফুটবলার
তুরস্ক ফুটবলে জুয়া কেলেঙ্কারি: গ্রেফতার ৮, নিষিদ্ধ ১,০২৪ ফুটবলার

২০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘গ্রাম পুলিশের দক্ষতা বাড়লে জনগণ পাবে উন্নত সেবা’
‘গ্রাম পুলিশের দক্ষতা বাড়লে জনগণ পাবে উন্নত সেবা’

৩৮ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

মিরাজের জোড়া আঘাতের পর আইরিশদের প্রতিরোধ
মিরাজের জোড়া আঘাতের পর আইরিশদের প্রতিরোধ

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ব্যবসায়ী হত্যায় প্রধান আসামির যাবজ্জীবন
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ব্যবসায়ী হত্যায় প্রধান আসামির যাবজ্জীবন

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বিশেষ শিশুদের মূলধারায় অন্তর্ভুক্তি নিয়ে সেমিনার
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বিশেষ শিশুদের মূলধারায় অন্তর্ভুক্তি নিয়ে সেমিনার

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গুজব প্রতিরোধে জাতীয় সাইবার নিরাপত্তা এজেন্সির বিশেষ সেল
গুজব প্রতিরোধে জাতীয় সাইবার নিরাপত্তা এজেন্সির বিশেষ সেল

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

পিরোজপুরে জেলা প্রশাসকের বদলি প্রত্যাহারের দাবিতে মানববন্ধন
পিরোজপুরে জেলা প্রশাসকের বদলি প্রত্যাহারের দাবিতে মানববন্ধন

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তাইওয়ান ইস্যুতে কূটনৈতিক দ্বন্দ্বে মুখোমুখি চীন ও জাপান
তাইওয়ান ইস্যুতে কূটনৈতিক দ্বন্দ্বে মুখোমুখি চীন ও জাপান

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেরপুরে কৃষি কর্মকর্তাকে মারধরের ঘটনায় কলমবিরতি
শেরপুরে কৃষি কর্মকর্তাকে মারধরের ঘটনায় কলমবিরতি

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিএসই আইটি অবকাঠামো আধুনিকীকরণ প্রকল্পে টগি সার্ভিসেসের স্বীকৃতি লাভ
সিএসই আইটি অবকাঠামো আধুনিকীকরণ প্রকল্পে টগি সার্ভিসেসের স্বীকৃতি লাভ

৫৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকদের ১০ম গ্রেডে বেতন দিতে সম্মতি
প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকদের ১০ম গ্রেডে বেতন দিতে সম্মতি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে আওয়ামী লীগ: প্রেস সচিব
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে আওয়ামী লীগ: প্রেস সচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনা কর্মকর্তাদের ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা আরও সাড়ে চার মাস বাড়ল
সেনা কর্মকর্তাদের ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা আরও সাড়ে চার মাস বাড়ল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্বিতীয় বিয়ের খবর জানালেন রশিদ খান
দ্বিতীয় বিয়ের খবর জানালেন রশিদ খান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে জাল নোট মামলায় যুবকের ১৪ বছর কারাদণ্ড
চট্টগ্রামে জাল নোট মামলায় যুবকের ১৪ বছর কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিকের আলোচনা নাকচ সিরিয়া
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিকের আলোচনা নাকচ সিরিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পশ্চিমবঙ্গে উচ্চ সতর্কতা জারি, সীমান্তে কড়া নজরদারি
পশ্চিমবঙ্গে উচ্চ সতর্কতা জারি, সীমান্তে কড়া নজরদারি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেগুনে পোকা আছে কি না বোঝা যাবে যেভাবে
বেগুনে পোকা আছে কি না বোঝা যাবে যেভাবে

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

৪ ঘণ্টা পর ময়মনসিংহ-নেত্রকোনা ট্রেন চলাচল শুরু
৪ ঘণ্টা পর ময়মনসিংহ-নেত্রকোনা ট্রেন চলাচল শুরু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবি শিক্ষকের বহিষ্কার দাবিতে বিক্ষোভ
রাবি শিক্ষকের বহিষ্কার দাবিতে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
দিল্লিতে ভয়াবহ বিস্ফোরণ নিয়ে এখন পর্যন্ত যা জানা গেল
দিল্লিতে ভয়াবহ বিস্ফোরণ নিয়ে এখন পর্যন্ত যা জানা গেল

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি কর্মচারীদের বেতন থেকে আয়কর কাটার নির্দেশ
সরকারি কর্মচারীদের বেতন থেকে আয়কর কাটার নির্দেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মধ্যরাতে রাজধানীতে ৩ বাসে আগুন
মধ্যরাতে রাজধানীতে ৩ বাসে আগুন

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচনে পোস্টার ব্যবহার করা যাবে না
নির্বাচনে পোস্টার ব্যবহার করা যাবে না

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মুক্তিযুদ্ধের সময় নিজ পরিবারের অবস্থান জানালেন মির্জা ফখরুল
মুক্তিযুদ্ধের সময় নিজ পরিবারের অবস্থান জানালেন মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডিতে ল্যাবএইড হাসপাতালের সামনে বাসে আগুন
ধানমন্ডিতে ল্যাবএইড হাসপাতালের সামনে বাসে আগুন

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১১তম গ্রেড বাস্তবায়নের আশ্বাসে প্রাথমিক শিক্ষকদের আন্দোলন প্রত্যাহার
১১তম গ্রেড বাস্তবায়নের আশ্বাসে প্রাথমিক শিক্ষকদের আন্দোলন প্রত্যাহার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিউইয়র্কের নতুন মেয়র মামদানির নাগরিকত্ব বাতিলের চেষ্টা
নিউইয়র্কের নতুন মেয়র মামদানির নাগরিকত্ব বাতিলের চেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে শ্যোন অ্যারেস্ট

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজকীয় উত্থান থেকে দেউলিয়া, যেভাবে ডুবল কিংফিশার
রাজকীয় উত্থান থেকে দেউলিয়া, যেভাবে ডুবল কিংফিশার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি ২৭টি কলেজে নতুন অধ্যক্ষ ও ৫টিতে উপাধ্যক্ষ নিয়োগ
সরকারি ২৭টি কলেজে নতুন অধ্যক্ষ ও ৫টিতে উপাধ্যক্ষ নিয়োগ

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাগেরহাটের চারটি সংসদীয় আসন বহাল রেখে হাইকোর্টের রায়
বাগেরহাটের চারটি সংসদীয় আসন বহাল রেখে হাইকোর্টের রায়

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরবর্তী যুদ্ধের প্রস্তুতি, ২৪ ঘণ্টাই ব্যস্ত ইরানি মিসাইল কারাখানা
পরবর্তী যুদ্ধের প্রস্তুতি, ২৪ ঘণ্টাই ব্যস্ত ইরানি মিসাইল কারাখানা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ময়মনসিংহে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন, ঘুমন্ত চালক পুড়ে অঙ্গার
ময়মনসিংহে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন, ঘুমন্ত চালক পুড়ে অঙ্গার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৩ নভেম্বর কী হবে, উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দেশবাসী : জিল্লুর রহমান
১৩ নভেম্বর কী হবে, উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দেশবাসী : জিল্লুর রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

এনসিপির কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৫
এনসিপির কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৫

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকা-৯ আসনে এনসিপির মনোনয়নপত্র কিনলেন তাসনিম জারা
ঢাকা-৯ আসনে এনসিপির মনোনয়নপত্র কিনলেন তাসনিম জারা

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দিল্লি বিস্ফোরণের পর ভারতজুড়ে সতর্কতা জারি
দিল্লি বিস্ফোরণের পর ভারতজুড়ে সতর্কতা জারি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্কুলে ভর্তি লটারিতে, আবেদন শুরু ২১ নভেম্বর
স্কুলে ভর্তি লটারিতে, আবেদন শুরু ২১ নভেম্বর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিল্লির লাল কেল্লার কাছে ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা
দিল্লির লাল কেল্লার কাছে ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে হামলা, ইউরোপজুড়ে বিপর্যয়ের শঙ্কা কিয়েভের
পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে হামলা, ইউরোপজুড়ে বিপর্যয়ের শঙ্কা কিয়েভের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমানের নেতৃত্বেই জুলাই শহীদদের স্বপ্নের দেশ গড়া সম্ভব : মীর স্নিগ্ধ
তারেক রহমানের নেতৃত্বেই জুলাই শহীদদের স্বপ্নের দেশ গড়া সম্ভব : মীর স্নিগ্ধ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেন লুকিয়ে ইসরায়েলি ড্রোন প্রযুক্তি কিনছে ইউরোপ?
কেন লুকিয়ে ইসরায়েলি ড্রোন প্রযুক্তি কিনছে ইউরোপ?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দিল্লির লালকেল্লার কাছে বিস্ফোরণে নিহত ৮
দিল্লির লালকেল্লার কাছে বিস্ফোরণে নিহত ৮

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ নভেম্বর ‘ঢাকা লকডাউন’ ঘিরে পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
১৩ নভেম্বর ‘ঢাকা লকডাউন’ ঘিরে পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রেনের ইঞ্জিনে আগুন, রেল যোগাযোগ বন্ধ
ট্রেনের ইঞ্জিনে আগুন, রেল যোগাযোগ বন্ধ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজ সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
আজ সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সয়াবিন তেলের দাম বাড়ানোর সুপারিশ
সয়াবিন তেলের দাম বাড়ানোর সুপারিশ

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাবাকে আড়াই মিনিটে ১৭ কোপে হত্যা করলেন ফারুক, নেপথ্যে স্ত্রীর সঙ্গে ‘পরকীয়া’
বাবাকে আড়াই মিনিটে ১৭ কোপে হত্যা করলেন ফারুক, নেপথ্যে স্ত্রীর সঙ্গে ‘পরকীয়া’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ডিসি গিয়ে পেলেন পাহাড়ের ‘কঙ্কাল’
ডিসি গিয়ে পেলেন পাহাড়ের ‘কঙ্কাল’

নগর জীবন

ধুঁকছে সেন্ট মার্টিনের পর্যটন
ধুঁকছে সেন্ট মার্টিনের পর্যটন

পেছনের পৃষ্ঠা

বল এখন কার কোর্টে
বল এখন কার কোর্টে

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে চালু হচ্ছে ওপেন ব্যাংকিং
সারা দেশে চালু হচ্ছে ওপেন ব্যাংকিং

শিল্প বাণিজ্য

হঠাৎ চোরাগোপ্তা হামলা
হঠাৎ চোরাগোপ্তা হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অফিসে ব্যাগ-আইডি রেখে নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তা
অফিসে ব্যাগ-আইডি রেখে নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টাই পারেন এই জট খুলতে
প্রধান উপদেষ্টাই পারেন এই জট খুলতে

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রম আইন সংশোধন নিয়ে টানাপোড়েন
শ্রম আইন সংশোধন নিয়ে টানাপোড়েন

শিল্প বাণিজ্য

প্লট ও ফ্ল্যাট জালিয়াতি
প্লট ও ফ্ল্যাট জালিয়াতি

প্রথম পৃষ্ঠা

উৎপাদন না চাহিদায় ভুল
উৎপাদন না চাহিদায় ভুল

পেছনের পৃষ্ঠা

এলেন, গুলি করলেন চলে গেলেন
এলেন, গুলি করলেন চলে গেলেন

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী দোসরদের বিরুদ্ধে সজাগ থাকতে হবে
আওয়ামী দোসরদের বিরুদ্ধে সজাগ থাকতে হবে

নগর জীবন

বিইউএফটি ন্যাশনাল কুইজ প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন সরকারি বিজ্ঞান কলেজ
বিইউএফটি ন্যাশনাল কুইজ প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন সরকারি বিজ্ঞান কলেজ

নগর জীবন

একটি চক্র ’৭১ ভুলিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছে
একটি চক্র ’৭১ ভুলিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছে

প্রথম পৃষ্ঠা

২২ মিনিটেই শেষ ১৮ হাজার টিকিট
২২ মিনিটেই শেষ ১৮ হাজার টিকিট

মাঠে ময়দানে

শহরেই শামুকখোল পানকৌড়ির বসবাস
শহরেই শামুকখোল পানকৌড়ির বসবাস

পেছনের পৃষ্ঠা

দক্ষতা বাড়াতে গুরুত্বারোপ সেনাপ্রধানের
দক্ষতা বাড়াতে গুরুত্বারোপ সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

‘প্রিন্স’ ছবিতে জ্যাকি শ্রফ?
‘প্রিন্স’ ছবিতে জ্যাকি শ্রফ?

শোবিজ

সম্পর্ক নিয়ে কোয়েল
সম্পর্ক নিয়ে কোয়েল

শোবিজ

সুচন্দার দুঃখ
সুচন্দার দুঃখ

শোবিজ

ভয় শঙ্কায় নেই কনসার্ট
ভয় শঙ্কায় নেই কনসার্ট

শোবিজ

হামজার যোগদানে প্রাণ ফিরবে অনুশীলনে
হামজার যোগদানে প্রাণ ফিরবে অনুশীলনে

মাঠে ময়দানে

চীনের গ্রুপে বাংলাদেশ
চীনের গ্রুপে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

সিলেটে বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড মুখোমুখি
সিলেটে বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড মুখোমুখি

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের নারী ফুটবলের পাশে ফিফা
বাংলাদেশের নারী ফুটবলের পাশে ফিফা

মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছে হেরে পদক হাতছাড়া
ইরানের কাছে হেরে পদক হাতছাড়া

মাঠে ময়দানে

৬১৫ আসন কমেছে মেডিকেল কলেজে
৬১৫ আসন কমেছে মেডিকেল কলেজে

পেছনের পৃষ্ঠা

মৌসুমে লেভানডস্কির প্রথম হ্যাটট্রিক
মৌসুমে লেভানডস্কির প্রথম হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

অংশ কখনো সমগ্র নয়
অংশ কখনো সমগ্র নয়

সম্পাদকীয়