শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৯ জুন, ২০১৬

ব্রেক্সিট গণভোট : ব্রিটিশ সাম্রাজ্যে ভাঙনের সুর

হাসান তারিক চৌধুরী
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
ব্রেক্সিট গণভোট : ব্রিটিশ সাম্রাজ্যে ভাঙনের সুর

একসময় বলা হতো ব্রিটিশ সাম্রাজ্যে সূর্য অস্ত যায় না। বালক বয়সে কথাটির অর্থ বুঝতে পারতাম না। আমার দাদি পারুল বেগম চৌধুরী আমাকে সেটি বুঝিয়ে দিয়েছিলেন। সেই ব্রিটিশ সাম্রাজ্যে সূর্য ডুবেছে বহু আগেই।  কিন্তু এবার বোধ হয় একেবারে ব্রিটিশ সূর্যের ভরাডুবি হতে চলেছে। বিশেষ করে ব্রেক্সিট গণভোটের ফলাফল ঘোষণার পর ব্রিটিশ সাম্রাজ্যে চূড়ান্ত ভাঙনের সুর বেজে উঠেছে। লন্ডনের নতুন মেয়র সাদিক খান ইতিমধ্যেই ব্রিটেন থেকে লন্ডনকে বিচ্ছিন্ন করতে গণভোট দাবি করেছেন। বলেছেন, বিচ্ছিন্ন লন্ডন ইউরোপীয় ইউনিয়নে যোগ দেবে। ব্রিটেনের ডেইলি মিরর পত্রিকা গত ২৫ জুন লিখেছে পাঁচ লাখ পঞ্চাশ হাজার ভোটার সাদিক খানের এই দাবিকে সমর্থন করে একটি দরখাস্তে সই করেছেন। বিচ্ছিন্ন হওয়ার আওয়াজ তুলেছে স্কটল্যান্ড এবং উত্তর আয়ারল্যান্ডও। ব্রেক্সিট গণভোটের ফলাফলেও এর প্রতিফলন দেখা গেছে, এ দুটি দেশের মানুষ যুক্তরাজ্যের কেন্দ্রীয় সরকারের নীতির সঙ্গে একাত্ম হতে পারেনি। ফলে এ গণভোটে স্কটল্যান্ড এবং উত্তর আয়ারল্যান্ডের সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষ ইউরোপীয় ইউনিয়নে জোটভুক্ত থাকার পক্ষে ভোট দিয়েছে। স্কটল্যান্ডে ইইউতে থাকার পক্ষে ভোট পড়েছে ৬২% এবং উত্তর আয়ারল্যান্ডে একই মতের পক্ষে ভোট পড়েছে ৫৫.৭%। এ দুটি রাজ্যও এখন ইংল্যান্ডের অধীন থাকতে চায় না। তারা এ বিষয়ে পুনরায় গণভোট দাবি করেছে। ধারণা করা যাচ্ছে, ব্রিটেনে আগামী দিনগুলোতে এ বিচ্ছিন্নতার দাবি ও আন্দোলন ক্রমেই জোরদার হবে।

ব্রেক্সিট গণভোটের ফলাফলে আজ উত্তাল ইউরোপ। একই রকম সংকট সৃষ্টি হয়েছিল গ্রিসের আর্থিক মন্দার সময়। সৃষ্টি হয়েছিল ‘গ্রেক্সিট ইস্যু’ নামের এক সংকট। এই একই সংকট আজ তাকে তাড়িয়ে বেড়াচ্ছে। ব্রিটেনকেও এখন ঘিরে ধরেছে চরম আর্থিক সংকট। কোহিনুর হীরকখচিত রানী এলিজাবেথের মুকুট আজ ম্লান হতে চলেছে। কিন্তু নিজ দেশের অর্থনৈতিক সংকটের দায়ভার ব্রিটিশ রক্ষণশীল রাজনীতি আজ বহন করতে নারাজ। তাই তারা তাদের সমাজের এ ক্ষত আড়াল করতে চাইছে। মানুষের দৃষ্টি ফেরাতে চাইছে অন্যদিকে। ব্রেক্সিট গণভোট ব্রিটিশ শাসকশ্রেণির সৃষ্ট সংকটেরই বহিঃপ্রকাশ। গত ২৩ জুন ব্রিটেনে অনুষ্ঠিত হয়ে গেল এই ব্রেক্সিট গণভোট। অর্থাৎ ব্রিটেন ইউরোপীয় ইউনিয়নের সদস্য রাষ্ট্র হিসেবে থাকবে কিনা? এ প্রশ্নে গণভোট। এ গণভোট নিয়ে ইউরোপজুড়ে সাধারণ মানুষের মধ্যে ব্যাপক আলোচনা সমালোচনা চলেছে। গণমাধ্যমগুলোতে চলেছে বিশেষজ্ঞদের নানা তর্কবিতর্ক। ইউরোপের আগামী নিয়ে এখনো চলছে নানা তর্ক, নানা বিশ্লেষণ। ব্রিটেনের ৭২% মানুষ এ ব্রেক্সিট ভোটে অংশ নিয়েছিল। গণভোটের ফলাফলে দেখা গেছে, ইউরোপীয় ইউনিয়নের ভিতর থেকে বেরিয়ে যাওয়ার মতামতই ব্রেক্সিট গণভোটে ৫১.৯ শতাংশ ভোটে জয়যুক্ত হয়েছে। অন্যদিকে ইউরোপীয় ইউনিয়নের সঙ্গে থাকার পক্ষে ভোট দেয় ৪৮.১ শতাংশ ব্রিটিশ ভোটার। এ ভোটের ফলাফল আজ শুধু ব্রিটেনই নয়, সারা ইউরোপ এমনকি দুনিয়াজুড়ে রাজনৈতিক এবং অর্থনৈতিক অস্থিরতার জন্ম দিয়েছে। ফলাফল ঘোষণার সঙ্গে সঙ্গেই ব্রিটেনে পাউন্ডের দাম গত ৩১ বছরের রেকর্ডকে অতিক্রম করে ১ দশমিক ৩৫ ডলার কমে গেছে। দরপতন হয়েছে ব্রিটিশ শেয়ারবাজারেও। রাজনীতিতেও চলছে চরম অস্থিরতা। প্রধানমন্ত্রী ডেভিড ক্যামেরন এরই মধ্যে পদত্যাগের ঘোষণা দিয়েছেন। আগামী অক্টোবরের মধ্যেই তার পদত্যাগ প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে হবে। সংকট সৃষ্টি হয়েছে ব্রিটেনের লেবার পার্টির ভিতরেও।

ব্রেক্সিট গণভোটে ব্রিটিশ রাজিনীতি কার্যত দুই ভাগে বিভক্ত হয়ে পড়েছিল। একপক্ষ ব্রেক্সিটের পক্ষে। অর্থাৎ ইউরোপীয় ইউনিয়ন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পক্ষে। অপরপক্ষ ব্রেক্সিটের বিরুদ্ধে। যাদের ব্রেমিন নামে চিহ্নিত করা হয়েছিল। তাই ব্রেক্সিট নিয়ে আলোচনা করতে গেলে প্রাসঙ্গিকভাবেই ব্রিটেনের ইউরোপীয় ইউনিয়নে যোগদানের ইতিহাসটিও যৎসামান্য উল্লেখ করতে হয়। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের ভয়াবহ অভিজ্ঞতা থেকে শিক্ষা নিয়ে ইউরোপের বিভিন্ন দেশ আঞ্চলিক সহযোগিতা ও ঐক্যের নীতি গ্রহণ করে। যার পরিপ্রেক্ষিতে ১৯৫৭ সালে ঐতিহাসিক ‘রোম চুক্তি’ স্বাক্ষরিত হয়। গঠিত হয় ইউরোপীয় অর্থনৈতিক সম্প্রদায়, সংক্ষেপে ইইসি। যা পরবর্তীকালে ইউরোপীয় ইউনিয়ন হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়। শুরুর দিকে ব্রিটেন এই রোম চুক্তিতে স্বাক্ষর করেনি। কিন্তু আঞ্চলিক সহযোগিতা ও ঐক্যের গুরুত্ব উপলব্ধি করে যথাক্রমে ১৯৬৩ এবং ১৯৬৭ সালে এ সংস্থার সদস্য হওয়ার জন্য আবেদন করে। কিন্তু তৎকালীন ফরাসি রাষ্ট্রপতি শার্ল দ্য গলের ভেটোর কারণে ব্রিটেন সেসময় এর সদস্য হতে পারেনি। শার্ল দ্য গলের বিদায়ের পর ১৯৭৩ সালে ব্রিটেন ইউরোপীয় ইউনিয়নের সদস্য হিসেবে স্বীকৃতি লাভ করে। প্রতিষ্ঠার সময় ইউরোপীয় ইউনিয়নের মূল বক্তব্য ছিল, ইউরোপীয় দেশগুলোর মধ্যকার অর্থনৈতিক সহযোগিতা আরও জোরদার করা। এ লক্ষ্যে ইউরোপজুড়ে অভিন্ন বাজার প্রতিষ্ঠা করা, একক মুদ্রা চালু করা এবং সদস্য রাষ্ট্রগুলোর মধ্যে জনগণ ও পণ্যের মুক্ত চলাচল নিশ্চিত করা। এরকম ইতিবাচক লক্ষ্য নিয়ে ইউরোপীয় ইউনিয়নের যাত্রা শুরু হলেও শেষ পর্যন্ত পরিস্থিতি আর সে জায়গায় থাকেনি।  বিভিন্ন বিষয়ে একসময় উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি থাকলেও আজ ইউরোপীয় ইউনিয়নের ভিতরে নানা সংকট নানা মাত্রায় বেড়ে গেছে। সৃষ্টি হয়েছে ইউরোজোন সংকটের মতো বিরাট আর্থিক সংকট। শ্রমিকশ্রেণির ওপর নানা সংকট নেমে এসেছে। সামাজিক সুবিধা বৃৃদ্ধির বদলে ইউরোপের বিভিন্ন দেশে সামাজিক সুবিধা কর্তন করা হয়েছে। এমনি পরিস্থিতিতে ব্রিটেনের কেউ কেউ মনে করছেন, ইউরোপীয় ইউনিয়নের ভিতর থেকে বেরিয়ে গেলে এ সংস্থার আর্থিক সংকটের দায় থেকে ব্রিটেন অনেকটা মুক্ত হবে। পাশাপাশি ইউরোপীয় ইউনিয়নের বিদ্যমান আইনের বাধ্যবাধকতা থেকে মুক্ত হয়ে ব্রিটেন তার সমস্যা একাই সুরাহা করতে পারবে। আসলে কি তাই? নটিংহ্যাম বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজনীতি বিভাগের অধ্যাপক স্টিভেন ফিল্ডার্সের মতো পণ্ডিতরা বলেছিলেন, ব্যাপারটি মোটেই সেরকম হবে না। গণভোটের প্রচারণায় ব্রেক্সিটের বিপক্ষে অবস্থান নিলেও প্রধানমন্ত্রী ডেভিড ক্যামেরনই এ বিপদ ডেকে এনেছেন। কারণ,  নিজের সরকারের অবস্থান সুদৃঢ় করার জন্য তিনি একসময় ব্রেক্সিট গণভোটের মতো ঝুঁকিপূর্ণ প্রতিশ্রুতির বিনিময়ে ব্রিটেনের বর্ণবাদী ও প্রতিক্রিয়াশীল শক্তির সমর্থন কুড়িয়েছিলেন। মার্কিন রাষ্ট্রপতি বারাক ওবামা গত এপ্রিল মাসে রানীর জন্মদিন উপলক্ষে ব্রিটেন সফরকালে বলেছেন, ইউরোপীয় ইউনিয়ন থেকে বের হয়ে আসলে যুক্তরাজ্য মার্কিনের বাণিজ্য তালিকার পেছনের দিকে চলে যাবে। আজ সে কথাই সত্যি হতে যাচ্ছে। তাহলে কারা ব্রিটেনকে ইউরোপীয় ইউনিয়ন থেকে বের করে আনতে চায়? এ প্রশ্নের সুন্দর উত্তর দিয়েছেন ব্রিটিশ লেবার পার্টির নেতা জেরেমি করবিন। তিনি বলেছেন, ব্রিটেনের ডানপন্থি প্রতিক্রিয়াশীল রাজনৈতিক গোষ্ঠীই ব্রেক্সিট গণভোটের মাধ্যমে ইউরোপীয় ইউনিয়নের বাইরে নিয়ে আসতে চায়। এর পেছনে কাজ করছে তাদের নয়া ফ্যাসিস্ট ও বর্ণবাদী মানসিকতা। তারা মনে করে, ইউরোপীয় ইউনিয়নের ভিতরে থাকলে অন্য ইউরোপীয় দেশের নাগরিকরা যুক্তরাজ্যে ঢুকে সেখানকার শ্রমিকদের শ্রমবাজার নষ্ট করে দেবে। মুসলমানরা যুক্তরাজ্যকে বিরাট সমস্যায় ফেলবে ইত্যাদি। কিন্তু বাস্তবে আমরা দেখছি ৪৮ হাজার ইউরোপীয় নাগরিক এবং ১৫ লাখ মুসলমান ব্রিটেনের অর্থনীতিতে বেশ ইতিবাচক অবদান রাখছে।  করবিন বলেছেন, ‘আমরা বহু জাতির এবং বহু ধর্মের মানুষের ব্রিটেনে বিশ্বাস করি। কিন্তু প্রতিক্রিয়াশীলরা তা করে না। তাই ইউরোপীয় ইউনিয়নবিরোধী নেতা, উগ্র ডানপন্থি নাইজেল ফারাগে রিফিউজিদের ছবি দিয়ে শত শত ব্যানার বানিয়ে ব্রিটেনকে রিফিউজি প্লাবনের ভয় দেখাচ্ছে। তার সঙ্গে রয়েছে রক্ষণশীল দলের নেতা মাইকেল বোল্ড এবং বরিস জনসন। আসল কথা হলো, এর পেছনে কাজ করছে তাদের সংখ্যালঘু বিদ্বেষী মতাদর্শ। অন্যদিকে বামপন্থি অবস্থান থেকেও বেশ কিছু বাম নেতা এই ব্রেক্সিট এর পক্ষে অবস্থান নিয়েছিল। তাদের অবস্থানটা প্রতিক্রিয়াশীলদের মতো নয়। সে বাম বন্ধুদের উদ্দেশে আমি বলি, ব্রিটেনকে ইউরোপীয় ইউনিয়নে রাখার পক্ষে ভোট দেওয়ার প্রশ্নটি কোনো নিঃশর্ত বিষয় নয়। ইউরোপীয় ইউনিয়নের প্রয়োজনীয় সংস্কারের জন্য এটি প্রয়োজন। আমাদের বুঝতে হবে, এখনো ব্রিটেনের অর্থনীতির অর্ধেকেরও বেশি ইউরোপীয় ইউনিয়নের সঙ্গে জড়িয়ে আছে। এখনো ইউরোপীয় ইউনিয়নের প্রচলিত আইন শ্রমজীবী মানুষের জন্য চার সপ্তাহ ছুটি, মাতৃত্বকালীন ছুটি এবং নানারকম বৈষম্যবিরোধী আইন বহাল রেখেছে। এটিকে আরও অনেক দূর এগিয়ে নিতে হবে। সর্বোপরি ব্রিটেনকে ইউরোপীয় ইউনিয়ন থেকে বের করে আনলে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে নাফটার মতো ট্রান্স আটলান্টিক ট্রেড অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট পার্টনারশিপের মতো সাম্রাজ্যবাদী চুক্তির মাশুল গুনতে হবে।’

তাই দেখা যাচ্ছে, ইউরোপীয় ইউনিয়নের নানা ব্যর্থতার অজুহাতকে কাজে লাগিয়ে আজ এ ব্রেক্সিটের মাধ্যমে অভিবাসী শ্রমিক ও ব্রিটেনে বসবাসরত বিভিন্ন জাতি-গোষ্ঠীর মানুষের ওপর রাষ্ট্রীয় নির্যাতনের খড়গ নেমে আসার মতো পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে। একই সঙ্গে ব্রিটেনের এ গণভোটের ফলাফলের প্রভাব বাংলাদেশের উন্নয়ন ও অর্থনীতির ওপরও ব্যাপক মাত্রায় পড়বে। অর্থনীতিবিদরা বলছেন, এর ফলে শুধু বাংলাদেশের রেমিট্যান্স আয়ই কমবে না। উপরন্তু দেশের রপ্তানি আয়ও বিরাট পরিমাণে কমে যাবে। ১৯৭১ সাল থেকে ইউরোপের বাজারে রপ্তানির ক্ষেত্রে বাংলাদেশ যে শুল্ক সুবিধা ভোগ করত তা এখন বাধার সম্মুখীন হবে। বাংলাদেশের রপ্তানির ক্ষেত্রে ইইউ দেশগুলোর পরেই ছিল ব্রিটেনের স্থান। রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর দেওয়া তথ্যমতে ২০১৪-১৫ অর্থবছরেও ব্রিটেনে বাংলাদেশের মোট রপ্তানির পরিমাণ ছিল ৩.২৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলার।  বাংলাদেশের পোশাক ব্যবসায়ীদের মতে, ‘ইউরোপীয় ইউনিয়ন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার ফলে নিশ্চিতভাবেই ব্রিটেন আর্থিক সংকটের মধ্যে পড়বে। ফলে যেহেতু তাদের ওপর এখন আর ইউরোপীয় ইউনিয়ন আইনের বাধ্যবাধকতা নেই ফলে তারা নিজেদের আর্থিক সংকট ঠেকাতে বাংলাদেশের ওপর শুল্ক আরোপে বিলম্ব করবে না।’ তাই বিভক্ত ইউরোপের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় বাংলাদেশের উন্নয়ন অর্থনীতিকে নতুন আঙ্গিকে ভাবতে হবে।

লেখক : রাজনীতিক ও আইনজীবী।

ই-মেইল: [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ
নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
ডেঙ্গুর চোখ রাঙানি
ডেঙ্গুর চোখ রাঙানি
মার্কিন শুল্ক তাণ্ডব
মার্কিন শুল্ক তাণ্ডব
মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব
মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব
জ্ঞানতাপস ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্
জ্ঞানতাপস ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সর্বশেষ খবর
এসএসসিতে ফেল : বরিশালে পাঁচ ছাত্রীর আত্মহত্যার চেষ্টা, দুইজনের মৃত্যু
এসএসসিতে ফেল : বরিশালে পাঁচ ছাত্রীর আত্মহত্যার চেষ্টা, দুইজনের মৃত্যু

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরাজদীখানে জমির বিরোধে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা
সিরাজদীখানে জমির বিরোধে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা বৃষ্টির প্রভাব রাজধানীর বাজারে
টানা বৃষ্টির প্রভাব রাজধানীর বাজারে

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এসএসসিতে অকৃতকার্য হওয়ায় গেন্ডারিয়ায় শিক্ষার্থীর 'আত্মহত্যা'
এসএসসিতে অকৃতকার্য হওয়ায় গেন্ডারিয়ায় শিক্ষার্থীর 'আত্মহত্যা'

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেরাটনে কোস্টাল কার্নিভাল
শেরাটনে কোস্টাল কার্নিভাল

৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের
ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাকে মারধর করায় যুবককে পিটিয়ে হত্যা করল স্বজনরা
মাকে মারধর করায় যুবককে পিটিয়ে হত্যা করল স্বজনরা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চমেক শিক্ষার্থীদের দুই দফা দাবি
চমেক শিক্ষার্থীদের দুই দফা দাবি

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে ৭ উইকেটে হারাল শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে ৭ উইকেটে হারাল শ্রীলঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুর কারাগার থেকে পালিয়ে আসা হাজতি নারায়ণগঞ্জে গ্রেফতার
শেরপুর কারাগার থেকে পালিয়ে আসা হাজতি নারায়ণগঞ্জে গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুকসুদপুরে দাখিল পরীক্ষায় অকৃতকার্য হওয়ায় আত্মহত্যা
মুকসুদপুরে দাখিল পরীক্ষায় অকৃতকার্য হওয়ায় আত্মহত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুশইনের মাধ্যমে মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে : বিজিবি মহাপরিচালক
পুশইনের মাধ্যমে মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে : বিজিবি মহাপরিচালক

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান
ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৭ শিক্ষকের ৫ পরীক্ষার্থী, পাস করেছে মাত্র একজন
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৭ শিক্ষকের ৫ পরীক্ষার্থী, পাস করেছে মাত্র একজন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে আরও ১৪ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ১৪ জনের করোনা শনাক্ত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পটুয়াখালীর চারটি স্কুলে এসএসসি পরীক্ষায় পাস শূন্য
পটুয়াখালীর চারটি স্কুলে এসএসসি পরীক্ষায় পাস শূন্য

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপির সাবেক সেক্রেটারিসহ অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী খালাস
বিএনপির সাবেক সেক্রেটারিসহ অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী খালাস

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২
মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনাপোল দিয়ে উপহারের আম গেল ভারতে
বেনাপোল দিয়ে উপহারের আম গেল ভারতে

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক
কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫
একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোংলা বন্দরে গত অর্থবছরে সকল লক্ষমাত্রায়ই সাফল্য
মোংলা বন্দরে গত অর্থবছরে সকল লক্ষমাত্রায়ই সাফল্য

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কুলাউড়ায় বর্জ্য অপসারণে পৌরসভা-ব্যবসায়ীদের সভা
কুলাউড়ায় বর্জ্য অপসারণে পৌরসভা-ব্যবসায়ীদের সভা

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

খুবিতে ‘ট্রান্সফরমেটিভ রিসার্চ’ 
বিষয়ক জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত
খুবিতে ‘ট্রান্সফরমেটিভ রিসার্চ’  বিষয়ক জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ: পাসের হার ৬৮.৪৫, যেভাবে জানবেন ফলাফল
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ: পাসের হার ৬৮.৪৫, যেভাবে জানবেন ফলাফল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও একটি জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথি
আরও একটি জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন
জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন
দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন

১৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বন্যায় তিন বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত
বন্যায় তিন বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়
পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সেপটিক ট্যাংক থেকে ৪ তরুণের মরদেহ উদ্ধার
সেপটিক ট্যাংক থেকে ৪ তরুণের মরদেহ উদ্ধার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি সামরিক বহরে কাসাম বিগ্রেডের হামলা
ইসরায়েলি সামরিক বহরে কাসাম বিগ্রেডের হামলা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!
ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড
পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলবিরোধী মন্তব্যে জাতিসংঘ দূতের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
ইসরায়েলবিরোধী মন্তব্যে জাতিসংঘ দূতের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াটসঅ্যাপকে টক্কর দিতে আসছে বিটচ্যাট, চলবে ইন্টারনেট ছাড়াই
হোয়াটসঅ্যাপকে টক্কর দিতে আসছে বিটচ্যাট, চলবে ইন্টারনেট ছাড়াই

২২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল
পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরের মধ্যে ঝড় হতে পারে যে সাত অঞ্চলে
দুপুরের মধ্যে ঝড় হতে পারে যে সাত অঞ্চলে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস
ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর
ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩
লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় আধুনিক ‘বন্দিশিবির’ গড়ার পরিকল্পনা ইসরায়েলের
গাজায় আধুনিক ‘বন্দিশিবির’ গড়ার পরিকল্পনা ইসরায়েলের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসির রেকর্ড গড়া রাতে জয় পেল ইন্টার মায়ামি
মেসির রেকর্ড গড়া রাতে জয় পেল ইন্টার মায়ামি

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন
পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ
শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন

সম্পাদকীয়

পালিয়ে গেছে দস্যি ছেলে
পালিয়ে গেছে দস্যি ছেলে

ডাংগুলি

নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি

সম্পাদকীয়