শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৯ জুন, ২০১৬

ব্রেক্সিট গণভোট : ব্রিটিশ সাম্রাজ্যে ভাঙনের সুর

হাসান তারিক চৌধুরী
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
ব্রেক্সিট গণভোট : ব্রিটিশ সাম্রাজ্যে ভাঙনের সুর

একসময় বলা হতো ব্রিটিশ সাম্রাজ্যে সূর্য অস্ত যায় না। বালক বয়সে কথাটির অর্থ বুঝতে পারতাম না। আমার দাদি পারুল বেগম চৌধুরী আমাকে সেটি বুঝিয়ে দিয়েছিলেন। সেই ব্রিটিশ সাম্রাজ্যে সূর্য ডুবেছে বহু আগেই।  কিন্তু এবার বোধ হয় একেবারে ব্রিটিশ সূর্যের ভরাডুবি হতে চলেছে। বিশেষ করে ব্রেক্সিট গণভোটের ফলাফল ঘোষণার পর ব্রিটিশ সাম্রাজ্যে চূড়ান্ত ভাঙনের সুর বেজে উঠেছে। লন্ডনের নতুন মেয়র সাদিক খান ইতিমধ্যেই ব্রিটেন থেকে লন্ডনকে বিচ্ছিন্ন করতে গণভোট দাবি করেছেন। বলেছেন, বিচ্ছিন্ন লন্ডন ইউরোপীয় ইউনিয়নে যোগ দেবে। ব্রিটেনের ডেইলি মিরর পত্রিকা গত ২৫ জুন লিখেছে পাঁচ লাখ পঞ্চাশ হাজার ভোটার সাদিক খানের এই দাবিকে সমর্থন করে একটি দরখাস্তে সই করেছেন। বিচ্ছিন্ন হওয়ার আওয়াজ তুলেছে স্কটল্যান্ড এবং উত্তর আয়ারল্যান্ডও। ব্রেক্সিট গণভোটের ফলাফলেও এর প্রতিফলন দেখা গেছে, এ দুটি দেশের মানুষ যুক্তরাজ্যের কেন্দ্রীয় সরকারের নীতির সঙ্গে একাত্ম হতে পারেনি। ফলে এ গণভোটে স্কটল্যান্ড এবং উত্তর আয়ারল্যান্ডের সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষ ইউরোপীয় ইউনিয়নে জোটভুক্ত থাকার পক্ষে ভোট দিয়েছে। স্কটল্যান্ডে ইইউতে থাকার পক্ষে ভোট পড়েছে ৬২% এবং উত্তর আয়ারল্যান্ডে একই মতের পক্ষে ভোট পড়েছে ৫৫.৭%। এ দুটি রাজ্যও এখন ইংল্যান্ডের অধীন থাকতে চায় না। তারা এ বিষয়ে পুনরায় গণভোট দাবি করেছে। ধারণা করা যাচ্ছে, ব্রিটেনে আগামী দিনগুলোতে এ বিচ্ছিন্নতার দাবি ও আন্দোলন ক্রমেই জোরদার হবে।

ব্রেক্সিট গণভোটের ফলাফলে আজ উত্তাল ইউরোপ। একই রকম সংকট সৃষ্টি হয়েছিল গ্রিসের আর্থিক মন্দার সময়। সৃষ্টি হয়েছিল ‘গ্রেক্সিট ইস্যু’ নামের এক সংকট। এই একই সংকট আজ তাকে তাড়িয়ে বেড়াচ্ছে। ব্রিটেনকেও এখন ঘিরে ধরেছে চরম আর্থিক সংকট। কোহিনুর হীরকখচিত রানী এলিজাবেথের মুকুট আজ ম্লান হতে চলেছে। কিন্তু নিজ দেশের অর্থনৈতিক সংকটের দায়ভার ব্রিটিশ রক্ষণশীল রাজনীতি আজ বহন করতে নারাজ। তাই তারা তাদের সমাজের এ ক্ষত আড়াল করতে চাইছে। মানুষের দৃষ্টি ফেরাতে চাইছে অন্যদিকে। ব্রেক্সিট গণভোট ব্রিটিশ শাসকশ্রেণির সৃষ্ট সংকটেরই বহিঃপ্রকাশ। গত ২৩ জুন ব্রিটেনে অনুষ্ঠিত হয়ে গেল এই ব্রেক্সিট গণভোট। অর্থাৎ ব্রিটেন ইউরোপীয় ইউনিয়নের সদস্য রাষ্ট্র হিসেবে থাকবে কিনা? এ প্রশ্নে গণভোট। এ গণভোট নিয়ে ইউরোপজুড়ে সাধারণ মানুষের মধ্যে ব্যাপক আলোচনা সমালোচনা চলেছে। গণমাধ্যমগুলোতে চলেছে বিশেষজ্ঞদের নানা তর্কবিতর্ক। ইউরোপের আগামী নিয়ে এখনো চলছে নানা তর্ক, নানা বিশ্লেষণ। ব্রিটেনের ৭২% মানুষ এ ব্রেক্সিট ভোটে অংশ নিয়েছিল। গণভোটের ফলাফলে দেখা গেছে, ইউরোপীয় ইউনিয়নের ভিতর থেকে বেরিয়ে যাওয়ার মতামতই ব্রেক্সিট গণভোটে ৫১.৯ শতাংশ ভোটে জয়যুক্ত হয়েছে। অন্যদিকে ইউরোপীয় ইউনিয়নের সঙ্গে থাকার পক্ষে ভোট দেয় ৪৮.১ শতাংশ ব্রিটিশ ভোটার। এ ভোটের ফলাফল আজ শুধু ব্রিটেনই নয়, সারা ইউরোপ এমনকি দুনিয়াজুড়ে রাজনৈতিক এবং অর্থনৈতিক অস্থিরতার জন্ম দিয়েছে। ফলাফল ঘোষণার সঙ্গে সঙ্গেই ব্রিটেনে পাউন্ডের দাম গত ৩১ বছরের রেকর্ডকে অতিক্রম করে ১ দশমিক ৩৫ ডলার কমে গেছে। দরপতন হয়েছে ব্রিটিশ শেয়ারবাজারেও। রাজনীতিতেও চলছে চরম অস্থিরতা। প্রধানমন্ত্রী ডেভিড ক্যামেরন এরই মধ্যে পদত্যাগের ঘোষণা দিয়েছেন। আগামী অক্টোবরের মধ্যেই তার পদত্যাগ প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে হবে। সংকট সৃষ্টি হয়েছে ব্রিটেনের লেবার পার্টির ভিতরেও।

ব্রেক্সিট গণভোটে ব্রিটিশ রাজিনীতি কার্যত দুই ভাগে বিভক্ত হয়ে পড়েছিল। একপক্ষ ব্রেক্সিটের পক্ষে। অর্থাৎ ইউরোপীয় ইউনিয়ন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পক্ষে। অপরপক্ষ ব্রেক্সিটের বিরুদ্ধে। যাদের ব্রেমিন নামে চিহ্নিত করা হয়েছিল। তাই ব্রেক্সিট নিয়ে আলোচনা করতে গেলে প্রাসঙ্গিকভাবেই ব্রিটেনের ইউরোপীয় ইউনিয়নে যোগদানের ইতিহাসটিও যৎসামান্য উল্লেখ করতে হয়। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের ভয়াবহ অভিজ্ঞতা থেকে শিক্ষা নিয়ে ইউরোপের বিভিন্ন দেশ আঞ্চলিক সহযোগিতা ও ঐক্যের নীতি গ্রহণ করে। যার পরিপ্রেক্ষিতে ১৯৫৭ সালে ঐতিহাসিক ‘রোম চুক্তি’ স্বাক্ষরিত হয়। গঠিত হয় ইউরোপীয় অর্থনৈতিক সম্প্রদায়, সংক্ষেপে ইইসি। যা পরবর্তীকালে ইউরোপীয় ইউনিয়ন হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়। শুরুর দিকে ব্রিটেন এই রোম চুক্তিতে স্বাক্ষর করেনি। কিন্তু আঞ্চলিক সহযোগিতা ও ঐক্যের গুরুত্ব উপলব্ধি করে যথাক্রমে ১৯৬৩ এবং ১৯৬৭ সালে এ সংস্থার সদস্য হওয়ার জন্য আবেদন করে। কিন্তু তৎকালীন ফরাসি রাষ্ট্রপতি শার্ল দ্য গলের ভেটোর কারণে ব্রিটেন সেসময় এর সদস্য হতে পারেনি। শার্ল দ্য গলের বিদায়ের পর ১৯৭৩ সালে ব্রিটেন ইউরোপীয় ইউনিয়নের সদস্য হিসেবে স্বীকৃতি লাভ করে। প্রতিষ্ঠার সময় ইউরোপীয় ইউনিয়নের মূল বক্তব্য ছিল, ইউরোপীয় দেশগুলোর মধ্যকার অর্থনৈতিক সহযোগিতা আরও জোরদার করা। এ লক্ষ্যে ইউরোপজুড়ে অভিন্ন বাজার প্রতিষ্ঠা করা, একক মুদ্রা চালু করা এবং সদস্য রাষ্ট্রগুলোর মধ্যে জনগণ ও পণ্যের মুক্ত চলাচল নিশ্চিত করা। এরকম ইতিবাচক লক্ষ্য নিয়ে ইউরোপীয় ইউনিয়নের যাত্রা শুরু হলেও শেষ পর্যন্ত পরিস্থিতি আর সে জায়গায় থাকেনি।  বিভিন্ন বিষয়ে একসময় উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি থাকলেও আজ ইউরোপীয় ইউনিয়নের ভিতরে নানা সংকট নানা মাত্রায় বেড়ে গেছে। সৃষ্টি হয়েছে ইউরোজোন সংকটের মতো বিরাট আর্থিক সংকট। শ্রমিকশ্রেণির ওপর নানা সংকট নেমে এসেছে। সামাজিক সুবিধা বৃৃদ্ধির বদলে ইউরোপের বিভিন্ন দেশে সামাজিক সুবিধা কর্তন করা হয়েছে। এমনি পরিস্থিতিতে ব্রিটেনের কেউ কেউ মনে করছেন, ইউরোপীয় ইউনিয়নের ভিতর থেকে বেরিয়ে গেলে এ সংস্থার আর্থিক সংকটের দায় থেকে ব্রিটেন অনেকটা মুক্ত হবে। পাশাপাশি ইউরোপীয় ইউনিয়নের বিদ্যমান আইনের বাধ্যবাধকতা থেকে মুক্ত হয়ে ব্রিটেন তার সমস্যা একাই সুরাহা করতে পারবে। আসলে কি তাই? নটিংহ্যাম বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজনীতি বিভাগের অধ্যাপক স্টিভেন ফিল্ডার্সের মতো পণ্ডিতরা বলেছিলেন, ব্যাপারটি মোটেই সেরকম হবে না। গণভোটের প্রচারণায় ব্রেক্সিটের বিপক্ষে অবস্থান নিলেও প্রধানমন্ত্রী ডেভিড ক্যামেরনই এ বিপদ ডেকে এনেছেন। কারণ,  নিজের সরকারের অবস্থান সুদৃঢ় করার জন্য তিনি একসময় ব্রেক্সিট গণভোটের মতো ঝুঁকিপূর্ণ প্রতিশ্রুতির বিনিময়ে ব্রিটেনের বর্ণবাদী ও প্রতিক্রিয়াশীল শক্তির সমর্থন কুড়িয়েছিলেন। মার্কিন রাষ্ট্রপতি বারাক ওবামা গত এপ্রিল মাসে রানীর জন্মদিন উপলক্ষে ব্রিটেন সফরকালে বলেছেন, ইউরোপীয় ইউনিয়ন থেকে বের হয়ে আসলে যুক্তরাজ্য মার্কিনের বাণিজ্য তালিকার পেছনের দিকে চলে যাবে। আজ সে কথাই সত্যি হতে যাচ্ছে। তাহলে কারা ব্রিটেনকে ইউরোপীয় ইউনিয়ন থেকে বের করে আনতে চায়? এ প্রশ্নের সুন্দর উত্তর দিয়েছেন ব্রিটিশ লেবার পার্টির নেতা জেরেমি করবিন। তিনি বলেছেন, ব্রিটেনের ডানপন্থি প্রতিক্রিয়াশীল রাজনৈতিক গোষ্ঠীই ব্রেক্সিট গণভোটের মাধ্যমে ইউরোপীয় ইউনিয়নের বাইরে নিয়ে আসতে চায়। এর পেছনে কাজ করছে তাদের নয়া ফ্যাসিস্ট ও বর্ণবাদী মানসিকতা। তারা মনে করে, ইউরোপীয় ইউনিয়নের ভিতরে থাকলে অন্য ইউরোপীয় দেশের নাগরিকরা যুক্তরাজ্যে ঢুকে সেখানকার শ্রমিকদের শ্রমবাজার নষ্ট করে দেবে। মুসলমানরা যুক্তরাজ্যকে বিরাট সমস্যায় ফেলবে ইত্যাদি। কিন্তু বাস্তবে আমরা দেখছি ৪৮ হাজার ইউরোপীয় নাগরিক এবং ১৫ লাখ মুসলমান ব্রিটেনের অর্থনীতিতে বেশ ইতিবাচক অবদান রাখছে।  করবিন বলেছেন, ‘আমরা বহু জাতির এবং বহু ধর্মের মানুষের ব্রিটেনে বিশ্বাস করি। কিন্তু প্রতিক্রিয়াশীলরা তা করে না। তাই ইউরোপীয় ইউনিয়নবিরোধী নেতা, উগ্র ডানপন্থি নাইজেল ফারাগে রিফিউজিদের ছবি দিয়ে শত শত ব্যানার বানিয়ে ব্রিটেনকে রিফিউজি প্লাবনের ভয় দেখাচ্ছে। তার সঙ্গে রয়েছে রক্ষণশীল দলের নেতা মাইকেল বোল্ড এবং বরিস জনসন। আসল কথা হলো, এর পেছনে কাজ করছে তাদের সংখ্যালঘু বিদ্বেষী মতাদর্শ। অন্যদিকে বামপন্থি অবস্থান থেকেও বেশ কিছু বাম নেতা এই ব্রেক্সিট এর পক্ষে অবস্থান নিয়েছিল। তাদের অবস্থানটা প্রতিক্রিয়াশীলদের মতো নয়। সে বাম বন্ধুদের উদ্দেশে আমি বলি, ব্রিটেনকে ইউরোপীয় ইউনিয়নে রাখার পক্ষে ভোট দেওয়ার প্রশ্নটি কোনো নিঃশর্ত বিষয় নয়। ইউরোপীয় ইউনিয়নের প্রয়োজনীয় সংস্কারের জন্য এটি প্রয়োজন। আমাদের বুঝতে হবে, এখনো ব্রিটেনের অর্থনীতির অর্ধেকেরও বেশি ইউরোপীয় ইউনিয়নের সঙ্গে জড়িয়ে আছে। এখনো ইউরোপীয় ইউনিয়নের প্রচলিত আইন শ্রমজীবী মানুষের জন্য চার সপ্তাহ ছুটি, মাতৃত্বকালীন ছুটি এবং নানারকম বৈষম্যবিরোধী আইন বহাল রেখেছে। এটিকে আরও অনেক দূর এগিয়ে নিতে হবে। সর্বোপরি ব্রিটেনকে ইউরোপীয় ইউনিয়ন থেকে বের করে আনলে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে নাফটার মতো ট্রান্স আটলান্টিক ট্রেড অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট পার্টনারশিপের মতো সাম্রাজ্যবাদী চুক্তির মাশুল গুনতে হবে।’

তাই দেখা যাচ্ছে, ইউরোপীয় ইউনিয়নের নানা ব্যর্থতার অজুহাতকে কাজে লাগিয়ে আজ এ ব্রেক্সিটের মাধ্যমে অভিবাসী শ্রমিক ও ব্রিটেনে বসবাসরত বিভিন্ন জাতি-গোষ্ঠীর মানুষের ওপর রাষ্ট্রীয় নির্যাতনের খড়গ নেমে আসার মতো পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে। একই সঙ্গে ব্রিটেনের এ গণভোটের ফলাফলের প্রভাব বাংলাদেশের উন্নয়ন ও অর্থনীতির ওপরও ব্যাপক মাত্রায় পড়বে। অর্থনীতিবিদরা বলছেন, এর ফলে শুধু বাংলাদেশের রেমিট্যান্স আয়ই কমবে না। উপরন্তু দেশের রপ্তানি আয়ও বিরাট পরিমাণে কমে যাবে। ১৯৭১ সাল থেকে ইউরোপের বাজারে রপ্তানির ক্ষেত্রে বাংলাদেশ যে শুল্ক সুবিধা ভোগ করত তা এখন বাধার সম্মুখীন হবে। বাংলাদেশের রপ্তানির ক্ষেত্রে ইইউ দেশগুলোর পরেই ছিল ব্রিটেনের স্থান। রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর দেওয়া তথ্যমতে ২০১৪-১৫ অর্থবছরেও ব্রিটেনে বাংলাদেশের মোট রপ্তানির পরিমাণ ছিল ৩.২৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলার।  বাংলাদেশের পোশাক ব্যবসায়ীদের মতে, ‘ইউরোপীয় ইউনিয়ন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার ফলে নিশ্চিতভাবেই ব্রিটেন আর্থিক সংকটের মধ্যে পড়বে। ফলে যেহেতু তাদের ওপর এখন আর ইউরোপীয় ইউনিয়ন আইনের বাধ্যবাধকতা নেই ফলে তারা নিজেদের আর্থিক সংকট ঠেকাতে বাংলাদেশের ওপর শুল্ক আরোপে বিলম্ব করবে না।’ তাই বিভক্ত ইউরোপের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় বাংলাদেশের উন্নয়ন অর্থনীতিকে নতুন আঙ্গিকে ভাবতে হবে।

লেখক : রাজনীতিক ও আইনজীবী।

ই-মেইল: [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
সর্বশেষ খবর
চকরিয়ায় অপহরণ চক্রের সদস্য অস্ত্রসহ আটক, নারী উদ্ধার
চকরিয়ায় অপহরণ চক্রের সদস্য অস্ত্রসহ আটক, নারী উদ্ধার

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

প্রাইভেটকারের গ্যাস সিলিন্ডারে মিলল ইয়াবা, আটক ২
প্রাইভেটকারের গ্যাস সিলিন্ডারে মিলল ইয়াবা, আটক ২

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের
ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি
৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন
জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান
রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের
গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২
নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ
গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক
টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার
দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক
ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে
সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি
বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব
ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১
শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু
ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার
চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প
ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা
যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ
চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সারা দেশে টানা বৃষ্টির পূর্বাভাস, বাড়বে তাপমাত্রা
সারা দেশে টানা বৃষ্টির পূর্বাভাস, বাড়বে তাপমাত্রা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা