শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৪ জুলাই, ২০১৬

বিবর্ণ দেশ, বিপন্ন স্বাধীনতা

নূরে আলম সিদ্দিকী
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
বিবর্ণ দেশ, বিপন্ন স্বাধীনতা

আমরা তখন মসজিদে তারাবির নামাজ পড়ছিলাম। হলি আর্টিজানে তখন জঙ্গিবাদের পাশবিকতা ও নৃশংসতার বীভৎস উল্লাস শুরু হয়েছে। খবরটি মসজিদেই বন্ধুবর ড. মিজানুর রহমান মিজান আমাকে প্রদান করেন। পুরো খবর তখন তারও অজানা। তাই আমি শুনলাম, হলি আর্টিজানে গোলাগুলি হচ্ছে। কে বা কারা জানতে না পারলেও একটা অজানা আতঙ্কে সমস্ত অনুভূতিটা কেমন যেন দুমড়ে-মুচড়ে গেল। মানুষ হিসেবে আমি গণতান্ত্রিক মননশীলতার অধিকারী বলেই যে কোনো ধরনের গোলাগুলি ও জঙ্গি কর্মকাণ্ডকে আমি অন্তর থেকে ঘৃণা করি। ধর্ম, বর্ণ, গোত্র নির্বিশেষে সবার মৌলিক অধিকারের প্রতি আমার সহমর্মিতা সর্বজনবিদিত। হত্যা তো দূরে থাক, যে কোনো মানুষের মৌলিক অধিকারের সুরক্ষার জন্য আমি কতটুকু প্রত্যয়দৃঢ়, অকুতোভয়— তা ভাষায় প্রকাশ করা দুরূহ, প্রায় অসম্ভব।

হলি আর্টিজানে ইসলামের নামে যে বিভীষিকাময় হত্যাকাণ্ড চলেছে তা ইসলামের দৃষ্টিকোণ থেকে শুধু পাপাচারই নয়; সম্পূর্ণ হারাম হারাম হারাম। একজন মুসলমান হিসেবে আমি বিশ্বাস করি, অতি ক্ষুদ্র একটা বিভ্রান্ত, পথভ্রষ্ট, হতাশাগ্রস্ত অংশ ছাড়া পৃথিবীর সব দেশের সব মুসলমান সন্ত্রাসের বিপক্ষে প্রত্যয়দৃঢ় অভিমত পোষণ করেন। আসলে পৃথিবীজুড়ে মুসলমানদের মধ্যে জরিপ চালালে শতকরা ৯৯.৯০ ভাগ মুসলমান জঙ্গি-সন্ত্রাসকে হারাম এবং বিকৃত ও ভ্রান্ত মস্তিষ্কের পাপাচার বলে মন্তব্য করবেন। এ প্রশ্নে মুসলিম উম্মাহ কেবল দ্বিধাহীন ও নিঃসংশয় চিত্তই নয়, প্রত্যয়দৃঢ়।

দুঃখজনক হলেও সত্য, বিশ্বের সমস্ত মুসলিম বিদ্বেষী মুসলমানদের বিরুদ্ধে একাট্টা হয়ে এই অপপ্রচারে বদ্ধপরিকর যে, যে কোনোভাবে জগৎ জোড়া মুসলমানদের জঙ্গি ও সন্ত্রাসী প্রমাণ করতে হবে এবং যে নিন্দনীয় ঘটনাগুলো ঘটানো হয়েছে তার মধ্যে নিকৃষ্টতম বাস্তব উদাহরণ হচ্ছে টুইন টাওয়ারে আল-কায়েদার আত্মঘাতী বিমান হামলা। ওসামা বিন লাদেনের নেতৃত্বে আল-কায়েদা নির্লজ্জতা ও আত্মম্ভরিতার সঙ্গে এর দায়ভার গ্রহণ করে। ওসামা বিন লাদেনের স্রষ্টা কারা, অনুপ্রেরক ও পৃষ্ঠপোষক কারা এটাও বিশ্ববাসীর অজানা নয়। বিশ্বের শান্তিপ্রিয় মুসলমানরা এই সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের নিন্দা ও প্রতিবাদ সব সময় করেছে, করছে এবং করবে ইনশাল্লাহ। আল কোরআন এবং কোরআনের জীবন্ত দৃষ্টান্ত হজরত মুহাম্মদ (সা.) সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদকে কখনো প্রশ্রয় দেননি। এর ভূরি ভূরি উদাহরণ না দিয়ে একটিমাত্র দৃষ্টান্ত তুলে ধরতে চাই। ওহুদের জিহাদের সময়কালে নবী (সা.) কাফেরদের প্রস্তুতি নিরূপণের জন্য একজন বিশ্বস্ত সাহাবাকে গুপ্তচর হিসেবে রেকি করতে পাঠিয়েছিলেন। সে অত্যন্ত দক্ষতার সঙ্গে সম্ভাব্য সব তথ্য সংগ্রহ করে নবী (সা.) এর কাছে পেশ করার পর শিশুর মতো কাঁদতে থাকে। তার কান্নার কারণ জানতে চাইলে, সে বিলাপ করতে করতে বলল, কাফেরদের প্রধান আবু জেহেলকে সম্পূর্ণ নিরাপত্তাহীন অবস্থায় গভীর নিদ্রারত পেয়েও হত্যা না করে ফিরে এসেছি। নবী (সা.) তাকে বললেন, আবু জেহেলকে হত্যা না করায় তোমার ভুল হয়নি বরং নিরস্ত্র নিদ্রারত আবু জেহেলকে হত্যা করলে তুমি জাহান্নামি হতে। বোধ করি এ কথা বলার অপেক্ষা রাখে না, জঙ্গি-সন্ত্রাস তো বটেই একটি নিরস্ত্র মানুষ, সে যত বড় শত্রুই হোক না কেন; তাকে অস্ত্রাঘাত করা ইসলামে সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ।

সংবাদ মাধ্যমের দ্বারা জাতি অবহিত, হলি আর্টিজান এবং শোলাকিয়ার ঘটনায় যারা জড়িত তারা প্রায় সবাই উচ্চবিত্ত পরিবারের সন্তান। আমি নিশ্চিত, ওই যুবকদের পার্থিব জীবনে প্রচণ্ড হতাশা জড়িয়ে ছিল। গোদের উপর বিষফোঁড়ার মতো ঘটনাচক্রে তারা জড়িয়ে পড়ে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী চক্রের সঙ্গে। সেখানে তাদের মগজ ধোলাই করা হয়— জঙ্গি সন্ত্রাসের মাধ্যমে মানুষ মারতে পারলে বেহেশত অনিবার্য। একে তো হতাশা, অন্যদিকে পরকালে বেহেশতের হাতছানি তাদের অন্ধ করে ফেলে। হলি আর্টিজান ও শোলাকিয়ায় জঙ্গি আক্রমণকারীদের সম্পর্কে গণমাধ্যমে দেখে আমার ধারণা হয়েছে— জঙ্গিরা নামাজ পড়ত কি না, রোজা রাখত কি না, জাকাত দিত কি না তা সন্দেহজনক। ধনী পরিবারের সদস্য হওয়ার পরও কেউ তো হজ করেনি। এসব প্রশ্ন মানুষের মনকে এতটাই নাড়া দিয়েছে যে, বাংলাদেশের প্রতিটি মানুষ তাদের প্রতি বীতশ্রদ্ধ এমনকি তাদের পরিবারের সদস্যরা শুধু অনুতপ্তই নন, জাতির কাছে ক্ষমাপ্রার্থী।

এই ঘোর দুর্দিনেও আমি আল্লাহর প্রতি শোকর আদায় করি, সেদিন চেকিং পয়েন্টে জঙ্গিরা ধরা না পড়লে এবং শোলাকিয়ার ঐতিহাসিক ঈদগাহের জামাতে নাশকতায় সক্ষম হলে লাখো লাখো আতঙ্কিত মুসল্লির হাজার হাজার মুসল্লি পদপিষ্ট হয়েই ইন্তেকাল করতেন।

বাংলাদেশের আমজনতা, যারা আন্তর্জাতিক রাজনীতির ঘোর-প্যাঁচগুলো উপলব্ধি করতে পারেন না এই আইএস আজকের আল-কায়েদার মূল পৃষ্ঠপোষক ইসরায়েলের গোয়েন্দা সংস্থা মোসাদ, এখন যার প্রধান ইয়োসি কোহেন এবং তার পূর্বসূরি তামারো পার্দো। হাজার হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগ করেছেন এই আত্মঘাতী সংগঠনগুলো গড়ে তুলতে এবং পরিচালনা করতে। এর প্রমাণার্থে আমি একটি ঐতিহাসিক দৃষ্টান্ত উল্লেখ করতে চাই। কেজিবি প্রধান মিকাইল গর্বাচেভ (যিনি রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট হন) তিনি সিআই-এর বেতনভুক্ত স্থায়ী এজেন্ট ছিলেন। রাশিয়ার প্রশাসন, ব্যবসা-বাণিজ্য ও বিচার ব্যবস্থাকে তিনি সম্পূর্ণ বিকলাঙ্গ করে দেন। সোভিয়েত ইউনিয়ন ভেঙে টুকরা টুকরা হয়ে যায় এবং প্রশাসন খণ্ড-বিখণ্ড হয়ে বিধ্বস্ত হয়ে যায়। সমগ্র সোভিয়েত ইউনিয়ন মাফিয়াদের সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণে চলে যায়। পরবর্তীতে বরিস ইয়েলতসিন গর্বাচেভের কাছ থেকে ক্ষমতা ছিনিয়ে নিতে পারলেও সোভিয়েত ইউনিয়নকে তো একত্রিত রাখতে পারেননিই বরং সেদিন থেকে আজকের পুতিন পর্যন্ত প্রশাসনের পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ আনতে পারেননি, এটাও সিআই-এর কর্মকৌশলেরই ফলশ্রুতি। আজকে পুতিন আমেরিকার হাতের পুতুল মাত্র। যদিও ছোটখাটো কূটনৈতিক বহিষ্কারের ঘটনা ঘটেছে, বোধকরি এটিও লোক দেখানো।

এবার পুনরায় দেশের কথায় আসা যাক। আমি এর আগে একটি নিবন্ধে এই বাংলাদেশ প্রতিদিনেই লিখেছিলাম— ‘সন্ত্রাস দমনে জাতীয় ঐক্যের বিকল্প নাই’। বাংলাদেশে সংঘটিত বীভৎস সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের পর আমার ধারণা হয়েছিল, আতঙ্কিত জনগণকে ঐক্যবদ্ধ করা ও বিশ্ব জনমতকে আতঙ্কের আবর্তের বাইরে আনার জন্য সরকারি জোট নিঃস্বার্থভাবে একটি উদ্যোগ গ্রহণ করবেন। কিন্তু আশ্চর্যান্বিত ও বিস্ময়াভিভূত হয়ে লক্ষ্য করলাম, এখন পর্যন্ত সেই উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়নি! 

হলি আর্টিজানে উদ্ধার অভিযানে আন্তর্জাতিক ও জাতীয় বিশ্লেষকদের দৃষ্টিতে অনেক ত্রুটি-বিচ্যুতি বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রকাশিত হয়েছে, সেগুলো পাঠকের জানাই আছে। এমনকি উদ্ধারকাজে বিলম্বের জন্য পুলিশের ঊর্ধ্বতন কোনো কোনো কর্মকর্তাও নেতিবাচক বক্তব্য দিয়েছেন। থাক সে কথা। এই নৃশংস ঘটনার পর সরকারের তরফ থেকে সব রাজনৈতিক দলমত, সুশীল, সমাজ, বুদ্ধিজীবী সবাইকে নিয়ে জঙ্গি দমনের লক্ষ্যে একটি সিদ্ধান্ত নেওয়ার মতো আন্তরিক উদ্যোগ কেন নেওয়া হচ্ছে না তা ভেবে বিস্মিত ও আশ্চর্যান্বিত হচ্ছি। সরকারি জোটকে অবশ্যই অনুধাবন করতে হবে যে, দেশের জনগণ আজ আতঙ্কিত। গণতন্ত্র তো অনেক আগেই মৃত। সার্বভৌমত্ব ও স্বাধীনতাও আজ বিপন্ন। সব রাজনৈতিক জোটের কাছে অনুরোধ, বিদেশি কূটনীতিক বা বিশেষজ্ঞ যারা আসছেন, তাদের কাছে পরস্পরের বিরুদ্ধে বিষোদগার না করে স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের প্রতি সম্মান রেখে কথা বলুন। 

বিএনপি এতটাই বিকলাঙ্গ, মেরুদণ্ডহীন ও জনগণ থেকে সম্পর্কবিচ্যুত যে, প্রথমদিকে তাদের দুটি কার্যালয় থেকে তারা ঐক্যের কথা বললে (সংবাদ মাধ্যমগুলো তাদের কোনোরকমে জিইয়ে রেখেছে) দুয়েকদিন পরই তারা থলের বিড়াল আর থলের মধ্যে রাখতে না পেরে মধ্যবর্তী নির্বাচন চেয়ে বসলেন! খালেদা জিয়া এই ঘটনাগুলোকে কেন্দ্র করে খুব লম্ফ-ঝম্প করছেন। উনি কি ২০০৪ সালের ২১ আগস্টের গ্রেনেড হামলা, ৬৩ জেলার ৫০০ স্থানে একযোগে বোমা বিস্ফোরণ এবং দেশের অভ্যন্তরে ১০ ট্রাক অবৈধ অস্ত্র চালানের কথা একদমই ভুলে গেছেন। ধিক্ তাদের এই নির্লজ্জতাকে, ধিক্ তাদের ক্ষমতায় আসার এই হীন প্রবণতাকে!

আমেরিকা, জাপান ও ভারত জঙ্গি দমনে বাংলাদেশকে সক্রিয় সমর্থন দেওয়ার নানা প্রস্তাব দিচ্ছে। প্রস্তাবগুলো বর্জনীয় যেমন নয়, সূক্ষ্ম, দক্ষ পর্যবেক্ষণের মাধ্যমে এবং দেশের সার্বভৌমত্বকে অক্ষুণ্ন রেখে যতটুকু গ্রহণ করা সম্ভব, অবশ্যই তা নিতে হবে। অভ্যন্তরীণ প্রশাসনিক বিষয়ে আমার পরামর্শ, বিষয়টি নিয়ন্ত্রণের সম্পূর্ণ দায়িত্ব পুলিশ ও র‌্যাবের। তাদের কৌশলগত উন্নয়ন ও আরও উন্নততর প্রশিক্ষণ দরকার এবং অভ্যন্তরীণ প্রশাসনিক শৃঙ্খলা আরও মজবুত হওয়া প্রয়োজন। উনাদের মধ্যে বিবৃতি ও বক্তৃতার অসংলগ্নতা কোনোভাবেই বাঞ্ছনীয় নয়। রাজনীতিবিদদের মতো বক্তৃতা, বিবৃতি কৌশলগত বিবেচনায় অনভিপ্রেত।

যেটুকু জনগণের জানা দরকার সেটুকু লিপিবদ্ধ করে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে পাঠিয়ে দিলে মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র সেটি গণমাধ্যমের কাছে প্রকাশ করবেন। নিবন্ধটির সারকথা হলো, দেশ আজ এমন একটি ক্রান্তিলগ্নে দাঁড়িয়ে আছে, যা বিগত ৪৬ বছরে কখনো হয়নি। এখানে সিদ্ধান্ত গ্রহণে দলীয় চিন্তা, ক্ষমতা টিকিয়ে রাখা অথবা ক্ষমতায় আসা, দলীয় সংকীর্ণতার আবর্ত থেকে সিদ্ধান্ত গ্রহণের প্রবণতা আগুন নিয়ে খেলার মতোই ভয়ঙ্কর হবে। রাজনৈতিক নেতৃত্বের কাছে আমার বিনম্র অনুরোধ, ঘোলা পানিতে মাছ শিকারের সময় এটা নয়। জাতি এখন মহাদুর্যোগে নিপতিত। তাই দলীয় সংকীর্ণতার আবর্ত থেকে বেরিয়ে এসে দেশের নিরাপত্তা, স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষার খাতিরে ন্যূনতম দেশপ্রেমের পরিচয় দিন। এর ব্যত্যয় হলে যে মারাত্মক পরিণতি আসবে, তা থেকে কেউই রেহাই পাবেন না। ইতিহাস একদিকে যেমন নিষ্কলুষ, অন্যদিকে দেশদ্রোহীদের বিরুদ্ধে তেমনি নির্মম ও নিষ্ঠুর।

লেখক : স্বাধীন বাংলা কেন্দ্রীয় ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের অন্যতম নেতা।

এই বিভাগের আরও খবর
বিএনপির জিরো টলারেন্স
বিএনপির জিরো টলারেন্স
পবিত্র আশুরা
পবিত্র আশুরা
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
উজানির মা ও ভাটার টান
উজানির মা ও ভাটার টান
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাদক চক্র
থানায় হামলা
থানায় হামলা
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ জরুরি
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
বাসমতীর সুঘ্রাণ ছড়িয়েছে বাগেরহাটে
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
সর্বশেষ খবর
করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি
করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি

১ মিনিট আগে | শোবিজ

দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল
দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল

১৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা
সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল
ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল

৫৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে
ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান
মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম
জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাহাড়ি ফল ঐতিহ্যের অংশ : উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা
পাহাড়ি ফল ঐতিহ্যের অংশ : উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লী বিদ্যুতের সাব-যোনাল অফিস স্থানান্তরের প্রতিবাদে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ
পল্লী বিদ্যুতের সাব-যোনাল অফিস স্থানান্তরের প্রতিবাদে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের
প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়ার গভীর ষড়যন্ত্র চলছে : নার্গিস বেগম
নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়ার গভীর ষড়যন্ত্র চলছে : নার্গিস বেগম

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লঙ্কানদের চেপে ধরেছে টাইগাররা
লঙ্কানদের চেপে ধরেছে টাইগাররা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিচার ও সংস্কারের মাধ্যমে গণতন্ত্রকে এগিয়ে নিতে হবে : নাহিদ
বিচার ও সংস্কারের মাধ্যমে গণতন্ত্রকে এগিয়ে নিতে হবে : নাহিদ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্লেনে বাজল ভুয়া ফায়ার অ্যালার্ম, আতঙ্কে ঝাপ দিয়ে আহত ১৮
প্লেনে বাজল ভুয়া ফায়ার অ্যালার্ম, আতঙ্কে ঝাপ দিয়ে আহত ১৮

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলাপাড়ায় উল্টো রথযাত্রা
কলাপাড়ায় উল্টো রথযাত্রা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের আনন্দ মিছিল
চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের আনন্দ মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুবককে কুপিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ১
যুবককে কুপিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ১

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উত্তাল বঙ্গোপসাগরে আশ্রয় নিল শত শত ট্রলার, চার বন্দরে সতর্কতা
উত্তাল বঙ্গোপসাগরে আশ্রয় নিল শত শত ট্রলার, চার বন্দরে সতর্কতা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর
বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুবকের লাশ উদ্ধার
যুবকের লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‌পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে ফ্যাসিজমের রাস্তা বন্ধ হবে : জামায়াত আমির
‌পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে ফ্যাসিজমের রাস্তা বন্ধ হবে : জামায়াত আমির

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রূপগঞ্জে কুপিয়ে আহত ইলেকট্রিশিয়ানের মৃত্যু
রূপগঞ্জে কুপিয়ে আহত ইলেকট্রিশিয়ানের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুড়িগ্রামে কঠোর নিরাপত্তায় উল্টো রথ যাত্রা উদযাপন
কুড়িগ্রামে কঠোর নিরাপত্তায় উল্টো রথ যাত্রা উদযাপন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোলায় সাত কোটি টাকার অবৈধ পণ্য জব্দ
ভোলায় সাত কোটি টাকার অবৈধ পণ্য জব্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন ম্যাচ জিতেই এশিয়া কাপে বাংলাদেশ
তিন ম্যাচ জিতেই এশিয়া কাপে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সেই চা দোকানির পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সেই চা দোকানির পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

৩ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

'রাজনৈতিক দলগুলো একমত হলে স্বৈরাচারের পুনঃপ্রবর্তন ঠেকানো যাবে'
'রাজনৈতিক দলগুলো একমত হলে স্বৈরাচারের পুনঃপ্রবর্তন ঠেকানো যাবে'

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস
এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট
উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’
‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স
আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল
কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান
১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের
ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন
সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা
লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা
কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?
ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত
৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!
শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প
নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ
হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস
গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা
যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!
আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ
৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা
গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!
বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!

১৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’
আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল
গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ
কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান
আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ জুলাই)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

উলটো রথ টেনে শেষ হলো রথ উৎসব
উলটো রথ টেনে শেষ হলো রথ উৎসব

নগর জীবন

নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড করতে হবে
নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড করতে হবে

নগর জীবন

মানুষ আর কত জীবন দেবে
মানুষ আর কত জীবন দেবে

নগর জীবন

ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

উল্টো রথযাত্রায় ভক্তের ঢল
উল্টো রথযাত্রায় ভক্তের ঢল

দেশগ্রাম

হোটেল জাকারিয়ায় ভাঙচুর ও নারীদের ওপর হামলার ঘটনায় একজন গ্রেপ্তার
হোটেল জাকারিয়ায় ভাঙচুর ও নারীদের ওপর হামলার ঘটনায় একজন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ
আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ

মাঠে ময়দানে

ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

সম্পাদকীয়

এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাজার রানের ক্লাবের সদস্য হৃদয়
হাজার রানের ক্লাবের সদস্য হৃদয়

মাঠে ময়দানে

ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব
ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব

মাঠে ময়দানে

এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রবাসীর লাশ নিয়ে ফেরার পথে দুর্ঘটনায় ভাইসহ নিহত ২
প্রবাসীর লাশ নিয়ে ফেরার পথে দুর্ঘটনায় ভাইসহ নিহত ২

দেশগ্রাম

বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

শত শত কারখানায় নিষিদ্ধ জাল
শত শত কারখানায় নিষিদ্ধ জাল

দেশগ্রাম

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

শ্যামপুর ডায়িং কারখানার বর্জ্য পড়ছে নদীতে
শ্যামপুর ডায়িং কারখানার বর্জ্য পড়ছে নদীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে

সমিতির আড়ালে সন্ত্রাসী কার্যক্রম অস্ত্র মাদকসহ গ্রেপ্তার ৪
সমিতির আড়ালে সন্ত্রাসী কার্যক্রম অস্ত্র মাদকসহ গ্রেপ্তার ৪

দেশগ্রাম

সোনার দোকানে চুরি
সোনার দোকানে চুরি

দেশগ্রাম

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে