শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৪ জুলাই, ২০১৬

বিবর্ণ দেশ, বিপন্ন স্বাধীনতা

নূরে আলম সিদ্দিকী
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
বিবর্ণ দেশ, বিপন্ন স্বাধীনতা

আমরা তখন মসজিদে তারাবির নামাজ পড়ছিলাম। হলি আর্টিজানে তখন জঙ্গিবাদের পাশবিকতা ও নৃশংসতার বীভৎস উল্লাস শুরু হয়েছে। খবরটি মসজিদেই বন্ধুবর ড. মিজানুর রহমান মিজান আমাকে প্রদান করেন। পুরো খবর তখন তারও অজানা। তাই আমি শুনলাম, হলি আর্টিজানে গোলাগুলি হচ্ছে। কে বা কারা জানতে না পারলেও একটা অজানা আতঙ্কে সমস্ত অনুভূতিটা কেমন যেন দুমড়ে-মুচড়ে গেল। মানুষ হিসেবে আমি গণতান্ত্রিক মননশীলতার অধিকারী বলেই যে কোনো ধরনের গোলাগুলি ও জঙ্গি কর্মকাণ্ডকে আমি অন্তর থেকে ঘৃণা করি। ধর্ম, বর্ণ, গোত্র নির্বিশেষে সবার মৌলিক অধিকারের প্রতি আমার সহমর্মিতা সর্বজনবিদিত। হত্যা তো দূরে থাক, যে কোনো মানুষের মৌলিক অধিকারের সুরক্ষার জন্য আমি কতটুকু প্রত্যয়দৃঢ়, অকুতোভয়— তা ভাষায় প্রকাশ করা দুরূহ, প্রায় অসম্ভব।

হলি আর্টিজানে ইসলামের নামে যে বিভীষিকাময় হত্যাকাণ্ড চলেছে তা ইসলামের দৃষ্টিকোণ থেকে শুধু পাপাচারই নয়; সম্পূর্ণ হারাম হারাম হারাম। একজন মুসলমান হিসেবে আমি বিশ্বাস করি, অতি ক্ষুদ্র একটা বিভ্রান্ত, পথভ্রষ্ট, হতাশাগ্রস্ত অংশ ছাড়া পৃথিবীর সব দেশের সব মুসলমান সন্ত্রাসের বিপক্ষে প্রত্যয়দৃঢ় অভিমত পোষণ করেন। আসলে পৃথিবীজুড়ে মুসলমানদের মধ্যে জরিপ চালালে শতকরা ৯৯.৯০ ভাগ মুসলমান জঙ্গি-সন্ত্রাসকে হারাম এবং বিকৃত ও ভ্রান্ত মস্তিষ্কের পাপাচার বলে মন্তব্য করবেন। এ প্রশ্নে মুসলিম উম্মাহ কেবল দ্বিধাহীন ও নিঃসংশয় চিত্তই নয়, প্রত্যয়দৃঢ়।

দুঃখজনক হলেও সত্য, বিশ্বের সমস্ত মুসলিম বিদ্বেষী মুসলমানদের বিরুদ্ধে একাট্টা হয়ে এই অপপ্রচারে বদ্ধপরিকর যে, যে কোনোভাবে জগৎ জোড়া মুসলমানদের জঙ্গি ও সন্ত্রাসী প্রমাণ করতে হবে এবং যে নিন্দনীয় ঘটনাগুলো ঘটানো হয়েছে তার মধ্যে নিকৃষ্টতম বাস্তব উদাহরণ হচ্ছে টুইন টাওয়ারে আল-কায়েদার আত্মঘাতী বিমান হামলা। ওসামা বিন লাদেনের নেতৃত্বে আল-কায়েদা নির্লজ্জতা ও আত্মম্ভরিতার সঙ্গে এর দায়ভার গ্রহণ করে। ওসামা বিন লাদেনের স্রষ্টা কারা, অনুপ্রেরক ও পৃষ্ঠপোষক কারা এটাও বিশ্ববাসীর অজানা নয়। বিশ্বের শান্তিপ্রিয় মুসলমানরা এই সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের নিন্দা ও প্রতিবাদ সব সময় করেছে, করছে এবং করবে ইনশাল্লাহ। আল কোরআন এবং কোরআনের জীবন্ত দৃষ্টান্ত হজরত মুহাম্মদ (সা.) সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদকে কখনো প্রশ্রয় দেননি। এর ভূরি ভূরি উদাহরণ না দিয়ে একটিমাত্র দৃষ্টান্ত তুলে ধরতে চাই। ওহুদের জিহাদের সময়কালে নবী (সা.) কাফেরদের প্রস্তুতি নিরূপণের জন্য একজন বিশ্বস্ত সাহাবাকে গুপ্তচর হিসেবে রেকি করতে পাঠিয়েছিলেন। সে অত্যন্ত দক্ষতার সঙ্গে সম্ভাব্য সব তথ্য সংগ্রহ করে নবী (সা.) এর কাছে পেশ করার পর শিশুর মতো কাঁদতে থাকে। তার কান্নার কারণ জানতে চাইলে, সে বিলাপ করতে করতে বলল, কাফেরদের প্রধান আবু জেহেলকে সম্পূর্ণ নিরাপত্তাহীন অবস্থায় গভীর নিদ্রারত পেয়েও হত্যা না করে ফিরে এসেছি। নবী (সা.) তাকে বললেন, আবু জেহেলকে হত্যা না করায় তোমার ভুল হয়নি বরং নিরস্ত্র নিদ্রারত আবু জেহেলকে হত্যা করলে তুমি জাহান্নামি হতে। বোধ করি এ কথা বলার অপেক্ষা রাখে না, জঙ্গি-সন্ত্রাস তো বটেই একটি নিরস্ত্র মানুষ, সে যত বড় শত্রুই হোক না কেন; তাকে অস্ত্রাঘাত করা ইসলামে সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ।

সংবাদ মাধ্যমের দ্বারা জাতি অবহিত, হলি আর্টিজান এবং শোলাকিয়ার ঘটনায় যারা জড়িত তারা প্রায় সবাই উচ্চবিত্ত পরিবারের সন্তান। আমি নিশ্চিত, ওই যুবকদের পার্থিব জীবনে প্রচণ্ড হতাশা জড়িয়ে ছিল। গোদের উপর বিষফোঁড়ার মতো ঘটনাচক্রে তারা জড়িয়ে পড়ে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী চক্রের সঙ্গে। সেখানে তাদের মগজ ধোলাই করা হয়— জঙ্গি সন্ত্রাসের মাধ্যমে মানুষ মারতে পারলে বেহেশত অনিবার্য। একে তো হতাশা, অন্যদিকে পরকালে বেহেশতের হাতছানি তাদের অন্ধ করে ফেলে। হলি আর্টিজান ও শোলাকিয়ায় জঙ্গি আক্রমণকারীদের সম্পর্কে গণমাধ্যমে দেখে আমার ধারণা হয়েছে— জঙ্গিরা নামাজ পড়ত কি না, রোজা রাখত কি না, জাকাত দিত কি না তা সন্দেহজনক। ধনী পরিবারের সদস্য হওয়ার পরও কেউ তো হজ করেনি। এসব প্রশ্ন মানুষের মনকে এতটাই নাড়া দিয়েছে যে, বাংলাদেশের প্রতিটি মানুষ তাদের প্রতি বীতশ্রদ্ধ এমনকি তাদের পরিবারের সদস্যরা শুধু অনুতপ্তই নন, জাতির কাছে ক্ষমাপ্রার্থী।

এই ঘোর দুর্দিনেও আমি আল্লাহর প্রতি শোকর আদায় করি, সেদিন চেকিং পয়েন্টে জঙ্গিরা ধরা না পড়লে এবং শোলাকিয়ার ঐতিহাসিক ঈদগাহের জামাতে নাশকতায় সক্ষম হলে লাখো লাখো আতঙ্কিত মুসল্লির হাজার হাজার মুসল্লি পদপিষ্ট হয়েই ইন্তেকাল করতেন।

বাংলাদেশের আমজনতা, যারা আন্তর্জাতিক রাজনীতির ঘোর-প্যাঁচগুলো উপলব্ধি করতে পারেন না এই আইএস আজকের আল-কায়েদার মূল পৃষ্ঠপোষক ইসরায়েলের গোয়েন্দা সংস্থা মোসাদ, এখন যার প্রধান ইয়োসি কোহেন এবং তার পূর্বসূরি তামারো পার্দো। হাজার হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগ করেছেন এই আত্মঘাতী সংগঠনগুলো গড়ে তুলতে এবং পরিচালনা করতে। এর প্রমাণার্থে আমি একটি ঐতিহাসিক দৃষ্টান্ত উল্লেখ করতে চাই। কেজিবি প্রধান মিকাইল গর্বাচেভ (যিনি রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট হন) তিনি সিআই-এর বেতনভুক্ত স্থায়ী এজেন্ট ছিলেন। রাশিয়ার প্রশাসন, ব্যবসা-বাণিজ্য ও বিচার ব্যবস্থাকে তিনি সম্পূর্ণ বিকলাঙ্গ করে দেন। সোভিয়েত ইউনিয়ন ভেঙে টুকরা টুকরা হয়ে যায় এবং প্রশাসন খণ্ড-বিখণ্ড হয়ে বিধ্বস্ত হয়ে যায়। সমগ্র সোভিয়েত ইউনিয়ন মাফিয়াদের সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণে চলে যায়। পরবর্তীতে বরিস ইয়েলতসিন গর্বাচেভের কাছ থেকে ক্ষমতা ছিনিয়ে নিতে পারলেও সোভিয়েত ইউনিয়নকে তো একত্রিত রাখতে পারেননিই বরং সেদিন থেকে আজকের পুতিন পর্যন্ত প্রশাসনের পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ আনতে পারেননি, এটাও সিআই-এর কর্মকৌশলেরই ফলশ্রুতি। আজকে পুতিন আমেরিকার হাতের পুতুল মাত্র। যদিও ছোটখাটো কূটনৈতিক বহিষ্কারের ঘটনা ঘটেছে, বোধকরি এটিও লোক দেখানো।

এবার পুনরায় দেশের কথায় আসা যাক। আমি এর আগে একটি নিবন্ধে এই বাংলাদেশ প্রতিদিনেই লিখেছিলাম— ‘সন্ত্রাস দমনে জাতীয় ঐক্যের বিকল্প নাই’। বাংলাদেশে সংঘটিত বীভৎস সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের পর আমার ধারণা হয়েছিল, আতঙ্কিত জনগণকে ঐক্যবদ্ধ করা ও বিশ্ব জনমতকে আতঙ্কের আবর্তের বাইরে আনার জন্য সরকারি জোট নিঃস্বার্থভাবে একটি উদ্যোগ গ্রহণ করবেন। কিন্তু আশ্চর্যান্বিত ও বিস্ময়াভিভূত হয়ে লক্ষ্য করলাম, এখন পর্যন্ত সেই উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়নি! 

হলি আর্টিজানে উদ্ধার অভিযানে আন্তর্জাতিক ও জাতীয় বিশ্লেষকদের দৃষ্টিতে অনেক ত্রুটি-বিচ্যুতি বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রকাশিত হয়েছে, সেগুলো পাঠকের জানাই আছে। এমনকি উদ্ধারকাজে বিলম্বের জন্য পুলিশের ঊর্ধ্বতন কোনো কোনো কর্মকর্তাও নেতিবাচক বক্তব্য দিয়েছেন। থাক সে কথা। এই নৃশংস ঘটনার পর সরকারের তরফ থেকে সব রাজনৈতিক দলমত, সুশীল, সমাজ, বুদ্ধিজীবী সবাইকে নিয়ে জঙ্গি দমনের লক্ষ্যে একটি সিদ্ধান্ত নেওয়ার মতো আন্তরিক উদ্যোগ কেন নেওয়া হচ্ছে না তা ভেবে বিস্মিত ও আশ্চর্যান্বিত হচ্ছি। সরকারি জোটকে অবশ্যই অনুধাবন করতে হবে যে, দেশের জনগণ আজ আতঙ্কিত। গণতন্ত্র তো অনেক আগেই মৃত। সার্বভৌমত্ব ও স্বাধীনতাও আজ বিপন্ন। সব রাজনৈতিক জোটের কাছে অনুরোধ, বিদেশি কূটনীতিক বা বিশেষজ্ঞ যারা আসছেন, তাদের কাছে পরস্পরের বিরুদ্ধে বিষোদগার না করে স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের প্রতি সম্মান রেখে কথা বলুন। 

বিএনপি এতটাই বিকলাঙ্গ, মেরুদণ্ডহীন ও জনগণ থেকে সম্পর্কবিচ্যুত যে, প্রথমদিকে তাদের দুটি কার্যালয় থেকে তারা ঐক্যের কথা বললে (সংবাদ মাধ্যমগুলো তাদের কোনোরকমে জিইয়ে রেখেছে) দুয়েকদিন পরই তারা থলের বিড়াল আর থলের মধ্যে রাখতে না পেরে মধ্যবর্তী নির্বাচন চেয়ে বসলেন! খালেদা জিয়া এই ঘটনাগুলোকে কেন্দ্র করে খুব লম্ফ-ঝম্প করছেন। উনি কি ২০০৪ সালের ২১ আগস্টের গ্রেনেড হামলা, ৬৩ জেলার ৫০০ স্থানে একযোগে বোমা বিস্ফোরণ এবং দেশের অভ্যন্তরে ১০ ট্রাক অবৈধ অস্ত্র চালানের কথা একদমই ভুলে গেছেন। ধিক্ তাদের এই নির্লজ্জতাকে, ধিক্ তাদের ক্ষমতায় আসার এই হীন প্রবণতাকে!

আমেরিকা, জাপান ও ভারত জঙ্গি দমনে বাংলাদেশকে সক্রিয় সমর্থন দেওয়ার নানা প্রস্তাব দিচ্ছে। প্রস্তাবগুলো বর্জনীয় যেমন নয়, সূক্ষ্ম, দক্ষ পর্যবেক্ষণের মাধ্যমে এবং দেশের সার্বভৌমত্বকে অক্ষুণ্ন রেখে যতটুকু গ্রহণ করা সম্ভব, অবশ্যই তা নিতে হবে। অভ্যন্তরীণ প্রশাসনিক বিষয়ে আমার পরামর্শ, বিষয়টি নিয়ন্ত্রণের সম্পূর্ণ দায়িত্ব পুলিশ ও র‌্যাবের। তাদের কৌশলগত উন্নয়ন ও আরও উন্নততর প্রশিক্ষণ দরকার এবং অভ্যন্তরীণ প্রশাসনিক শৃঙ্খলা আরও মজবুত হওয়া প্রয়োজন। উনাদের মধ্যে বিবৃতি ও বক্তৃতার অসংলগ্নতা কোনোভাবেই বাঞ্ছনীয় নয়। রাজনীতিবিদদের মতো বক্তৃতা, বিবৃতি কৌশলগত বিবেচনায় অনভিপ্রেত।

যেটুকু জনগণের জানা দরকার সেটুকু লিপিবদ্ধ করে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে পাঠিয়ে দিলে মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র সেটি গণমাধ্যমের কাছে প্রকাশ করবেন। নিবন্ধটির সারকথা হলো, দেশ আজ এমন একটি ক্রান্তিলগ্নে দাঁড়িয়ে আছে, যা বিগত ৪৬ বছরে কখনো হয়নি। এখানে সিদ্ধান্ত গ্রহণে দলীয় চিন্তা, ক্ষমতা টিকিয়ে রাখা অথবা ক্ষমতায় আসা, দলীয় সংকীর্ণতার আবর্ত থেকে সিদ্ধান্ত গ্রহণের প্রবণতা আগুন নিয়ে খেলার মতোই ভয়ঙ্কর হবে। রাজনৈতিক নেতৃত্বের কাছে আমার বিনম্র অনুরোধ, ঘোলা পানিতে মাছ শিকারের সময় এটা নয়। জাতি এখন মহাদুর্যোগে নিপতিত। তাই দলীয় সংকীর্ণতার আবর্ত থেকে বেরিয়ে এসে দেশের নিরাপত্তা, স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষার খাতিরে ন্যূনতম দেশপ্রেমের পরিচয় দিন। এর ব্যত্যয় হলে যে মারাত্মক পরিণতি আসবে, তা থেকে কেউই রেহাই পাবেন না। ইতিহাস একদিকে যেমন নিষ্কলুষ, অন্যদিকে দেশদ্রোহীদের বিরুদ্ধে তেমনি নির্মম ও নিষ্ঠুর।

লেখক : স্বাধীন বাংলা কেন্দ্রীয় ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের অন্যতম নেতা।

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
সর্বশেষ খবর
কৈলাশটিলায় বন্ধ কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
কৈলাশটিলায় বন্ধ কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

এই মাত্র | চায়ের দেশ

ফটিকছড়িতে কৃষকের পাকা ধান পুড়িয়ে দিলো দুর্বৃত্তরা
ফটিকছড়িতে কৃষকের পাকা ধান পুড়িয়ে দিলো দুর্বৃত্তরা

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চীনের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, ফিলিপাইনের সাবেক মেয়রের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
চীনের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, ফিলিপাইনের সাবেক মেয়রের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিনগ্রহীদের ঘাঁটি টিন্ডায়া পর্বত?
ভিনগ্রহীদের ঘাঁটি টিন্ডায়া পর্বত?

৪ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

শ্রীপুরে তারেক রহমানের জন্মদিনে এতিমদের খাবার বিতরণ
শ্রীপুরে তারেক রহমানের জন্মদিনে এতিমদের খাবার বিতরণ

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

এবারও আঁধার কাটল না শ্যামপুর ও সেতাবগঞ্জ চিনিকলে, হতাশ চাষিরা
এবারও আঁধার কাটল না শ্যামপুর ও সেতাবগঞ্জ চিনিকলে, হতাশ চাষিরা

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৪ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৭৪৫
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৪ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৭৪৫

৯ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

নিউইয়র্কের রাস্তায় এড শিরানের অদ্ভুত যাত্রা
নিউইয়র্কের রাস্তায় এড শিরানের অদ্ভুত যাত্রা

১০ মিনিট আগে | শোবিজ

রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারে ফেরাতে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের প্রস্তাব গৃহীত
রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারে ফেরাতে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের প্রস্তাব গৃহীত

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ সফরে কমনওয়েলথ মহাসচিব
বাংলাদেশ সফরে কমনওয়েলথ মহাসচিব

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে রক্তদান ও বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
বরিশালে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে রক্তদান ও বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘ট্রাইব্যুনালের রায় পরিবর্তনের সুযোগ নেই, অবশ্যই কার্যকর হবে’
‘ট্রাইব্যুনালের রায় পরিবর্তনের সুযোগ নেই, অবশ্যই কার্যকর হবে’

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধানের তুষের নিচে মিললো কোটি টাকার মসলা
ধানের তুষের নিচে মিললো কোটি টাকার মসলা

২২ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

শান্তি পরিকল্পনার মধ্যেই ইউক্রেনে গেলেন মার্কিন সামরিক কর্মকর্তারা
শান্তি পরিকল্পনার মধ্যেই ইউক্রেনে গেলেন মার্কিন সামরিক কর্মকর্তারা

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শরীয়তপুরে বিএনপি প্রার্থীর নির্বাচনী গণসংযোগ
শরীয়তপুরে বিএনপি প্রার্থীর নির্বাচনী গণসংযোগ

৩২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বলপ্রয়োগে কাজ হবে না, ট্রাম্পকে খামেনির উপদেষ্টা
বলপ্রয়োগে কাজ হবে না, ট্রাম্পকে খামেনির উপদেষ্টা

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাস ও ঐতিহ্যের সাক্ষী ‘রায় সাহেবের বাড়ি’
ইতিহাস ও ঐতিহ্যের সাক্ষী ‘রায় সাহেবের বাড়ি’

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন
বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

অ্যাশেজের প্রথম টেস্টে অস্ট্রেলিয়া দলে দুই নতুন মুখ
অ্যাশেজের প্রথম টেস্টে অস্ট্রেলিয়া দলে দুই নতুন মুখ

৩৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফের মা হচ্ছেন অভিনেত্রী, ‘দ্বিগুণ ঝামেলা’ বলছেন স্বামী
ফের মা হচ্ছেন অভিনেত্রী, ‘দ্বিগুণ ঝামেলা’ বলছেন স্বামী

৪২ মিনিট আগে | শোবিজ

ডিবির সাইবার সাপোর্ট সেন্টার উদ্বোধন
ডিবির সাইবার সাপোর্ট সেন্টার উদ্বোধন

৪৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

মানবদেহে অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ সংযোজন অধ্যাদেশ জারি
মানবদেহে অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ সংযোজন অধ্যাদেশ জারি

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

কেরানীগঞ্জে ইয়াবা ও গাঁজাসহ দুই মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে ইয়াবা ও গাঁজাসহ দুই মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেনী সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
ফেনী সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় গাড়ি চালকের মৃত্যুর ঘটনায় সার্ভেয়ারের বিরুদ্ধে মামলা
কুষ্টিয়ায় গাড়ি চালকের মৃত্যুর ঘটনায় সার্ভেয়ারের বিরুদ্ধে মামলা

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পেশির চোটে মাঠের বাইরে মিলিতাও
পেশির চোটে মাঠের বাইরে মিলিতাও

৫৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা কলেজে শুভসংঘের উদ্যোগে ‘দেশ গঠনে তরুণদের ভূমিকা’ শীর্ষক আলোচনা
ঢাকা কলেজে শুভসংঘের উদ্যোগে ‘দেশ গঠনে তরুণদের ভূমিকা’ শীর্ষক আলোচনা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ইন্দোনেশিয়ায় অগ্ন্যুৎপাতের পর শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় অগ্ন্যুৎপাতের পর শক্তিশালী ভূমিকম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার
মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!
আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা