শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৪ জুলাই, ২০১৬

বিবর্ণ দেশ, বিপন্ন স্বাধীনতা

নূরে আলম সিদ্দিকী
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
বিবর্ণ দেশ, বিপন্ন স্বাধীনতা

আমরা তখন মসজিদে তারাবির নামাজ পড়ছিলাম। হলি আর্টিজানে তখন জঙ্গিবাদের পাশবিকতা ও নৃশংসতার বীভৎস উল্লাস শুরু হয়েছে। খবরটি মসজিদেই বন্ধুবর ড. মিজানুর রহমান মিজান আমাকে প্রদান করেন। পুরো খবর তখন তারও অজানা। তাই আমি শুনলাম, হলি আর্টিজানে গোলাগুলি হচ্ছে। কে বা কারা জানতে না পারলেও একটা অজানা আতঙ্কে সমস্ত অনুভূতিটা কেমন যেন দুমড়ে-মুচড়ে গেল। মানুষ হিসেবে আমি গণতান্ত্রিক মননশীলতার অধিকারী বলেই যে কোনো ধরনের গোলাগুলি ও জঙ্গি কর্মকাণ্ডকে আমি অন্তর থেকে ঘৃণা করি। ধর্ম, বর্ণ, গোত্র নির্বিশেষে সবার মৌলিক অধিকারের প্রতি আমার সহমর্মিতা সর্বজনবিদিত। হত্যা তো দূরে থাক, যে কোনো মানুষের মৌলিক অধিকারের সুরক্ষার জন্য আমি কতটুকু প্রত্যয়দৃঢ়, অকুতোভয়— তা ভাষায় প্রকাশ করা দুরূহ, প্রায় অসম্ভব।

হলি আর্টিজানে ইসলামের নামে যে বিভীষিকাময় হত্যাকাণ্ড চলেছে তা ইসলামের দৃষ্টিকোণ থেকে শুধু পাপাচারই নয়; সম্পূর্ণ হারাম হারাম হারাম। একজন মুসলমান হিসেবে আমি বিশ্বাস করি, অতি ক্ষুদ্র একটা বিভ্রান্ত, পথভ্রষ্ট, হতাশাগ্রস্ত অংশ ছাড়া পৃথিবীর সব দেশের সব মুসলমান সন্ত্রাসের বিপক্ষে প্রত্যয়দৃঢ় অভিমত পোষণ করেন। আসলে পৃথিবীজুড়ে মুসলমানদের মধ্যে জরিপ চালালে শতকরা ৯৯.৯০ ভাগ মুসলমান জঙ্গি-সন্ত্রাসকে হারাম এবং বিকৃত ও ভ্রান্ত মস্তিষ্কের পাপাচার বলে মন্তব্য করবেন। এ প্রশ্নে মুসলিম উম্মাহ কেবল দ্বিধাহীন ও নিঃসংশয় চিত্তই নয়, প্রত্যয়দৃঢ়।

দুঃখজনক হলেও সত্য, বিশ্বের সমস্ত মুসলিম বিদ্বেষী মুসলমানদের বিরুদ্ধে একাট্টা হয়ে এই অপপ্রচারে বদ্ধপরিকর যে, যে কোনোভাবে জগৎ জোড়া মুসলমানদের জঙ্গি ও সন্ত্রাসী প্রমাণ করতে হবে এবং যে নিন্দনীয় ঘটনাগুলো ঘটানো হয়েছে তার মধ্যে নিকৃষ্টতম বাস্তব উদাহরণ হচ্ছে টুইন টাওয়ারে আল-কায়েদার আত্মঘাতী বিমান হামলা। ওসামা বিন লাদেনের নেতৃত্বে আল-কায়েদা নির্লজ্জতা ও আত্মম্ভরিতার সঙ্গে এর দায়ভার গ্রহণ করে। ওসামা বিন লাদেনের স্রষ্টা কারা, অনুপ্রেরক ও পৃষ্ঠপোষক কারা এটাও বিশ্ববাসীর অজানা নয়। বিশ্বের শান্তিপ্রিয় মুসলমানরা এই সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের নিন্দা ও প্রতিবাদ সব সময় করেছে, করছে এবং করবে ইনশাল্লাহ। আল কোরআন এবং কোরআনের জীবন্ত দৃষ্টান্ত হজরত মুহাম্মদ (সা.) সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদকে কখনো প্রশ্রয় দেননি। এর ভূরি ভূরি উদাহরণ না দিয়ে একটিমাত্র দৃষ্টান্ত তুলে ধরতে চাই। ওহুদের জিহাদের সময়কালে নবী (সা.) কাফেরদের প্রস্তুতি নিরূপণের জন্য একজন বিশ্বস্ত সাহাবাকে গুপ্তচর হিসেবে রেকি করতে পাঠিয়েছিলেন। সে অত্যন্ত দক্ষতার সঙ্গে সম্ভাব্য সব তথ্য সংগ্রহ করে নবী (সা.) এর কাছে পেশ করার পর শিশুর মতো কাঁদতে থাকে। তার কান্নার কারণ জানতে চাইলে, সে বিলাপ করতে করতে বলল, কাফেরদের প্রধান আবু জেহেলকে সম্পূর্ণ নিরাপত্তাহীন অবস্থায় গভীর নিদ্রারত পেয়েও হত্যা না করে ফিরে এসেছি। নবী (সা.) তাকে বললেন, আবু জেহেলকে হত্যা না করায় তোমার ভুল হয়নি বরং নিরস্ত্র নিদ্রারত আবু জেহেলকে হত্যা করলে তুমি জাহান্নামি হতে। বোধ করি এ কথা বলার অপেক্ষা রাখে না, জঙ্গি-সন্ত্রাস তো বটেই একটি নিরস্ত্র মানুষ, সে যত বড় শত্রুই হোক না কেন; তাকে অস্ত্রাঘাত করা ইসলামে সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ।

সংবাদ মাধ্যমের দ্বারা জাতি অবহিত, হলি আর্টিজান এবং শোলাকিয়ার ঘটনায় যারা জড়িত তারা প্রায় সবাই উচ্চবিত্ত পরিবারের সন্তান। আমি নিশ্চিত, ওই যুবকদের পার্থিব জীবনে প্রচণ্ড হতাশা জড়িয়ে ছিল। গোদের উপর বিষফোঁড়ার মতো ঘটনাচক্রে তারা জড়িয়ে পড়ে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী চক্রের সঙ্গে। সেখানে তাদের মগজ ধোলাই করা হয়— জঙ্গি সন্ত্রাসের মাধ্যমে মানুষ মারতে পারলে বেহেশত অনিবার্য। একে তো হতাশা, অন্যদিকে পরকালে বেহেশতের হাতছানি তাদের অন্ধ করে ফেলে। হলি আর্টিজান ও শোলাকিয়ায় জঙ্গি আক্রমণকারীদের সম্পর্কে গণমাধ্যমে দেখে আমার ধারণা হয়েছে— জঙ্গিরা নামাজ পড়ত কি না, রোজা রাখত কি না, জাকাত দিত কি না তা সন্দেহজনক। ধনী পরিবারের সদস্য হওয়ার পরও কেউ তো হজ করেনি। এসব প্রশ্ন মানুষের মনকে এতটাই নাড়া দিয়েছে যে, বাংলাদেশের প্রতিটি মানুষ তাদের প্রতি বীতশ্রদ্ধ এমনকি তাদের পরিবারের সদস্যরা শুধু অনুতপ্তই নন, জাতির কাছে ক্ষমাপ্রার্থী।

এই ঘোর দুর্দিনেও আমি আল্লাহর প্রতি শোকর আদায় করি, সেদিন চেকিং পয়েন্টে জঙ্গিরা ধরা না পড়লে এবং শোলাকিয়ার ঐতিহাসিক ঈদগাহের জামাতে নাশকতায় সক্ষম হলে লাখো লাখো আতঙ্কিত মুসল্লির হাজার হাজার মুসল্লি পদপিষ্ট হয়েই ইন্তেকাল করতেন।

বাংলাদেশের আমজনতা, যারা আন্তর্জাতিক রাজনীতির ঘোর-প্যাঁচগুলো উপলব্ধি করতে পারেন না এই আইএস আজকের আল-কায়েদার মূল পৃষ্ঠপোষক ইসরায়েলের গোয়েন্দা সংস্থা মোসাদ, এখন যার প্রধান ইয়োসি কোহেন এবং তার পূর্বসূরি তামারো পার্দো। হাজার হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগ করেছেন এই আত্মঘাতী সংগঠনগুলো গড়ে তুলতে এবং পরিচালনা করতে। এর প্রমাণার্থে আমি একটি ঐতিহাসিক দৃষ্টান্ত উল্লেখ করতে চাই। কেজিবি প্রধান মিকাইল গর্বাচেভ (যিনি রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট হন) তিনি সিআই-এর বেতনভুক্ত স্থায়ী এজেন্ট ছিলেন। রাশিয়ার প্রশাসন, ব্যবসা-বাণিজ্য ও বিচার ব্যবস্থাকে তিনি সম্পূর্ণ বিকলাঙ্গ করে দেন। সোভিয়েত ইউনিয়ন ভেঙে টুকরা টুকরা হয়ে যায় এবং প্রশাসন খণ্ড-বিখণ্ড হয়ে বিধ্বস্ত হয়ে যায়। সমগ্র সোভিয়েত ইউনিয়ন মাফিয়াদের সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণে চলে যায়। পরবর্তীতে বরিস ইয়েলতসিন গর্বাচেভের কাছ থেকে ক্ষমতা ছিনিয়ে নিতে পারলেও সোভিয়েত ইউনিয়নকে তো একত্রিত রাখতে পারেননিই বরং সেদিন থেকে আজকের পুতিন পর্যন্ত প্রশাসনের পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ আনতে পারেননি, এটাও সিআই-এর কর্মকৌশলেরই ফলশ্রুতি। আজকে পুতিন আমেরিকার হাতের পুতুল মাত্র। যদিও ছোটখাটো কূটনৈতিক বহিষ্কারের ঘটনা ঘটেছে, বোধকরি এটিও লোক দেখানো।

এবার পুনরায় দেশের কথায় আসা যাক। আমি এর আগে একটি নিবন্ধে এই বাংলাদেশ প্রতিদিনেই লিখেছিলাম— ‘সন্ত্রাস দমনে জাতীয় ঐক্যের বিকল্প নাই’। বাংলাদেশে সংঘটিত বীভৎস সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের পর আমার ধারণা হয়েছিল, আতঙ্কিত জনগণকে ঐক্যবদ্ধ করা ও বিশ্ব জনমতকে আতঙ্কের আবর্তের বাইরে আনার জন্য সরকারি জোট নিঃস্বার্থভাবে একটি উদ্যোগ গ্রহণ করবেন। কিন্তু আশ্চর্যান্বিত ও বিস্ময়াভিভূত হয়ে লক্ষ্য করলাম, এখন পর্যন্ত সেই উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়নি! 

হলি আর্টিজানে উদ্ধার অভিযানে আন্তর্জাতিক ও জাতীয় বিশ্লেষকদের দৃষ্টিতে অনেক ত্রুটি-বিচ্যুতি বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রকাশিত হয়েছে, সেগুলো পাঠকের জানাই আছে। এমনকি উদ্ধারকাজে বিলম্বের জন্য পুলিশের ঊর্ধ্বতন কোনো কোনো কর্মকর্তাও নেতিবাচক বক্তব্য দিয়েছেন। থাক সে কথা। এই নৃশংস ঘটনার পর সরকারের তরফ থেকে সব রাজনৈতিক দলমত, সুশীল, সমাজ, বুদ্ধিজীবী সবাইকে নিয়ে জঙ্গি দমনের লক্ষ্যে একটি সিদ্ধান্ত নেওয়ার মতো আন্তরিক উদ্যোগ কেন নেওয়া হচ্ছে না তা ভেবে বিস্মিত ও আশ্চর্যান্বিত হচ্ছি। সরকারি জোটকে অবশ্যই অনুধাবন করতে হবে যে, দেশের জনগণ আজ আতঙ্কিত। গণতন্ত্র তো অনেক আগেই মৃত। সার্বভৌমত্ব ও স্বাধীনতাও আজ বিপন্ন। সব রাজনৈতিক জোটের কাছে অনুরোধ, বিদেশি কূটনীতিক বা বিশেষজ্ঞ যারা আসছেন, তাদের কাছে পরস্পরের বিরুদ্ধে বিষোদগার না করে স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের প্রতি সম্মান রেখে কথা বলুন। 

বিএনপি এতটাই বিকলাঙ্গ, মেরুদণ্ডহীন ও জনগণ থেকে সম্পর্কবিচ্যুত যে, প্রথমদিকে তাদের দুটি কার্যালয় থেকে তারা ঐক্যের কথা বললে (সংবাদ মাধ্যমগুলো তাদের কোনোরকমে জিইয়ে রেখেছে) দুয়েকদিন পরই তারা থলের বিড়াল আর থলের মধ্যে রাখতে না পেরে মধ্যবর্তী নির্বাচন চেয়ে বসলেন! খালেদা জিয়া এই ঘটনাগুলোকে কেন্দ্র করে খুব লম্ফ-ঝম্প করছেন। উনি কি ২০০৪ সালের ২১ আগস্টের গ্রেনেড হামলা, ৬৩ জেলার ৫০০ স্থানে একযোগে বোমা বিস্ফোরণ এবং দেশের অভ্যন্তরে ১০ ট্রাক অবৈধ অস্ত্র চালানের কথা একদমই ভুলে গেছেন। ধিক্ তাদের এই নির্লজ্জতাকে, ধিক্ তাদের ক্ষমতায় আসার এই হীন প্রবণতাকে!

আমেরিকা, জাপান ও ভারত জঙ্গি দমনে বাংলাদেশকে সক্রিয় সমর্থন দেওয়ার নানা প্রস্তাব দিচ্ছে। প্রস্তাবগুলো বর্জনীয় যেমন নয়, সূক্ষ্ম, দক্ষ পর্যবেক্ষণের মাধ্যমে এবং দেশের সার্বভৌমত্বকে অক্ষুণ্ন রেখে যতটুকু গ্রহণ করা সম্ভব, অবশ্যই তা নিতে হবে। অভ্যন্তরীণ প্রশাসনিক বিষয়ে আমার পরামর্শ, বিষয়টি নিয়ন্ত্রণের সম্পূর্ণ দায়িত্ব পুলিশ ও র‌্যাবের। তাদের কৌশলগত উন্নয়ন ও আরও উন্নততর প্রশিক্ষণ দরকার এবং অভ্যন্তরীণ প্রশাসনিক শৃঙ্খলা আরও মজবুত হওয়া প্রয়োজন। উনাদের মধ্যে বিবৃতি ও বক্তৃতার অসংলগ্নতা কোনোভাবেই বাঞ্ছনীয় নয়। রাজনীতিবিদদের মতো বক্তৃতা, বিবৃতি কৌশলগত বিবেচনায় অনভিপ্রেত।

যেটুকু জনগণের জানা দরকার সেটুকু লিপিবদ্ধ করে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে পাঠিয়ে দিলে মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র সেটি গণমাধ্যমের কাছে প্রকাশ করবেন। নিবন্ধটির সারকথা হলো, দেশ আজ এমন একটি ক্রান্তিলগ্নে দাঁড়িয়ে আছে, যা বিগত ৪৬ বছরে কখনো হয়নি। এখানে সিদ্ধান্ত গ্রহণে দলীয় চিন্তা, ক্ষমতা টিকিয়ে রাখা অথবা ক্ষমতায় আসা, দলীয় সংকীর্ণতার আবর্ত থেকে সিদ্ধান্ত গ্রহণের প্রবণতা আগুন নিয়ে খেলার মতোই ভয়ঙ্কর হবে। রাজনৈতিক নেতৃত্বের কাছে আমার বিনম্র অনুরোধ, ঘোলা পানিতে মাছ শিকারের সময় এটা নয়। জাতি এখন মহাদুর্যোগে নিপতিত। তাই দলীয় সংকীর্ণতার আবর্ত থেকে বেরিয়ে এসে দেশের নিরাপত্তা, স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষার খাতিরে ন্যূনতম দেশপ্রেমের পরিচয় দিন। এর ব্যত্যয় হলে যে মারাত্মক পরিণতি আসবে, তা থেকে কেউই রেহাই পাবেন না। ইতিহাস একদিকে যেমন নিষ্কলুষ, অন্যদিকে দেশদ্রোহীদের বিরুদ্ধে তেমনি নির্মম ও নিষ্ঠুর।

লেখক : স্বাধীন বাংলা কেন্দ্রীয় ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের অন্যতম নেতা।

এই বিভাগের আরও খবর
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
নির্বাচন ও গণভোট
নির্বাচন ও গণভোট
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
মবের দৌরাত্ম্য
মবের দৌরাত্ম্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
গণভোট বিতর্ক
গণভোট বিতর্ক
সর্বশেষ খবর
জামালপুরে ওয়ারেছ আলী মামুনের নির্বাচনী গণসংযোগ
জামালপুরে ওয়ারেছ আলী মামুনের নির্বাচনী গণসংযোগ

৩ সেকেন্ড আগে | ভোটের হাওয়া

যুক্তরাষ্ট্রে ১৭ হাজার 'বিপজ্জনক ড্রাইভারের' লাইসেন্স বাতিল
যুক্তরাষ্ট্রে ১৭ হাজার 'বিপজ্জনক ড্রাইভারের' লাইসেন্স বাতিল

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেঘনায় নিখোঁজ দুই যুবকের মরদেহ উদ্ধার
মেঘনায় নিখোঁজ দুই যুবকের মরদেহ উদ্ধার

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টার্মিনাল নেই, রাস্তায় যাত্রী উঠা-নামায় বাড়ছে ভোগান্তি
টার্মিনাল নেই, রাস্তায় যাত্রী উঠা-নামায় বাড়ছে ভোগান্তি

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এনসিপি’র মনোনয়ন ফরম সংগ্রহের সময়সীমা বাড়ানো হলো
এনসিপি’র মনোনয়ন ফরম সংগ্রহের সময়সীমা বাড়ানো হলো

১৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি
অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি

১৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত
জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির নির্বাচন নিয়ে আর কোনো ধোঁয়াশা নেই: নুর
ফেব্রুয়ারির নির্বাচন নিয়ে আর কোনো ধোঁয়াশা নেই: নুর

২১ মিনিট আগে | রাজনীতি

শেরপুরে সীমান্তে জমজমাট হাফ ম্যারাথন অনুষ্ঠিত
শেরপুরে সীমান্তে জমজমাট হাফ ম্যারাথন অনুষ্ঠিত

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত
৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত

২৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি

৩১ মিনিট আগে | ফেসবুক কর্নার

ছাত্রদের যৌন হয়রানির অভিযোগে ঢাবি অধ্যাপক আটক
ছাত্রদের যৌন হয়রানির অভিযোগে ঢাবি অধ্যাপক আটক

৩২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

শেষ মুহূর্তে বাংলাদেশে আসছে না আর্জেন্টিনা
শেষ মুহূর্তে বাংলাদেশে আসছে না আর্জেন্টিনা

৩৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের আগেই গণভোটসহ তিন দাবি জামায়াতসহ আট দলের
নির্বাচনের আগেই গণভোটসহ তিন দাবি জামায়াতসহ আট দলের

৩৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত
কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত

৩৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ফের রেললাইনে আগুন
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ফের রেললাইনে আগুন

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি
গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে পাল্টা প্রস্তাবে বিভাজন সৃষ্টির চেষ্টায় রাশিয়া: যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে পাল্টা প্রস্তাবে বিভাজন সৃষ্টির চেষ্টায় রাশিয়া: যুক্তরাষ্ট্র

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভালুকায় যুবকের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
ভালুকায় যুবকের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস পালিত
মাদারীপুরে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস পালিত

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উখিয়ায় ইয়াবাসহ চোরাকারবারি আটক
উখিয়ায় ইয়াবাসহ চোরাকারবারি আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সবজির দাম চড়া, বেগুন-করল্লার সেঞ্চুরি
সবজির দাম চড়া, বেগুন-করল্লার সেঞ্চুরি

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাসচাপায় প্রাণ গেল পথচারীর
বাসচাপায় প্রাণ গেল পথচারীর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতির মধ্যেও গাজায় একমাসে নিহত ২৬০ ফিলিস্তিনি
যুদ্ধবিরতির মধ্যেও গাজায় একমাসে নিহত ২৬০ ফিলিস্তিনি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা
স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নোয়াখালীতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১৮
নোয়াখালীতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১৮

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেট্রোরেল সম্প্রসারণের দাবিতে মুন্সীগঞ্জে মানববন্ধন
মেট্রোরেল সম্প্রসারণের দাবিতে মুন্সীগঞ্জে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তথ্যচিত্রের জন্য দুঃখ প্রকাশ করলেও ট্রাম্পকে ক্ষতিপূরণ দিতে নারাজ বিবিসি
তথ্যচিত্রের জন্য দুঃখ প্রকাশ করলেও ট্রাম্পকে ক্ষতিপূরণ দিতে নারাজ বিবিসি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের
পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’
‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির
প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু
বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাসায় ঢুকে বিচারকের ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা
বাসায় ঢুকে বিচারকের ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি
বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার
৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে নিরস্ত্র পুলিশ মোতায়েন জার্মানির
ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে নিরস্ত্র পুলিশ মোতায়েন জার্মানির

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন
নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার
আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা ওয়াসার এমডি হলেন আব্দুস সালাম ব্যাপারী
ঢাকা ওয়াসার এমডি হলেন আব্দুস সালাম ব্যাপারী

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী হলেন আলী রীয়াজ
প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী হলেন আলী রীয়াজ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চকক্ষে পিআর, সংসদের প্রথম ১৮০ দিনে সংবিধান সংশোধন
উচ্চকক্ষে পিআর, সংসদের প্রথম ১৮০ দিনে সংবিধান সংশোধন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ
শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৈবাহিক সম্পর্কেরও মেয়াদ থাকা উচিত: কাজল
বৈবাহিক সম্পর্কেরও মেয়াদ থাকা উচিত: কাজল

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ
সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক
বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সংবিধান সংশোধন করে সেনাপ্রধানের ক্ষমতা বাড়ালো পাকিস্তান
সংবিধান সংশোধন করে সেনাপ্রধানের ক্ষমতা বাড়ালো পাকিস্তান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যকে স্বাগত জানাল ১২ দলীয় জোট
প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যকে স্বাগত জানাল ১২ দলীয় জোট

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আনুষ্ঠানিকভাবে জানানোর পর গণভোট বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি
আনুষ্ঠানিকভাবে জানানোর পর গণভোট বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন
গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট
সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা
এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আপস নয়: মির্জা ফখরুল
স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আপস নয়: মির্জা ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মতভিন্নতা সত্ত্বেও প্রধান উপদেষ্টার সিদ্ধান্ত ও ভাষণকে স্বাগত জানাল এবি পার্টি
মতভিন্নতা সত্ত্বেও প্রধান উপদেষ্টার সিদ্ধান্ত ও ভাষণকে স্বাগত জানাল এবি পার্টি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেপালের বিপক্ষে একাদশে হামজা-জামাল, বেঞ্চে সমিত
নেপালের বিপক্ষে একাদশে হামজা-জামাল, বেঞ্চে সমিত

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক শুরু, ভার্চুয়ালি যোগ দিয়েছেন তারেক রহমান
বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক শুরু, ভার্চুয়ালি যোগ দিয়েছেন তারেক রহমান

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইরিশদের বিপক্ষে ইনিংস জয়ের পথে টাইগাররা
আইরিশদের বিপক্ষে ইনিংস জয়ের পথে টাইগাররা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজা-জায়ানের চোটের শঙ্কা উড়িয়ে দিলেন কোচ কাবরেরা
হামজা-জায়ানের চোটের শঙ্কা উড়িয়ে দিলেন কোচ কাবরেরা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’
যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’

শোবিজ

তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন
তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন

শোবিজ

রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই
রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা
টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা

পেছনের পৃষ্ঠা

হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া
হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া

মাঠে ময়দানে

চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

সমুদ্রবিলাসে প্রভা
সমুদ্রবিলাসে প্রভা

শোবিজ

ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন
ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন

দেশগ্রাম

ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়
ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি
নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি

নগর জীবন

আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের
আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের

পূর্ব-পশ্চিম

একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য
একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’
জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’

শোবিজ

চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা
চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ
রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ

নগর জীবন

পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান
পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান

মাঠে ময়দানে

সংসদ নির্বাচনের দিনেই গণভোট
সংসদ নির্বাচনের দিনেই গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি
নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে
নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে

নগর জীবন

উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়
উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে

বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ
বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা
ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

হাই কোর্টের সামনে ড্রামে খণ্ডবিখণ্ড লাশ
হাই কোর্টের সামনে ড্রামে খণ্ডবিখণ্ড লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ

সম্পাদকীয়

প্রধান উপদেষ্টা মূল দলিল থেকে বহু দূরে সরে গেছেন
প্রধান উপদেষ্টা মূল দলিল থেকে বহু দূরে সরে গেছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতান্ত্রিক ধারায়  ফেরার একমাত্র পথ নির্বাচন
গণতান্ত্রিক ধারায় ফেরার একমাত্র পথ নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু
বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু

নগর জীবন