শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৩ অক্টোবর, ২০২৪

গণতন্ত্রের স্বার্থে ঐক্য চাই

শহিদ ইসলাম
গণতন্ত্রের স্বার্থে ঐক্য চাই

স্যামুয়েল পি. হান্টিংটন, ল্যারি ডায়মন্ড থেকে শুরু করে অধিকাংশ রাষ্ট্রবিজ্ঞানী বলেছেন, একটি দেশের ভবিষ্যৎ গণতন্ত্রের জন্য বিদ্যমান সব পক্ষের মধ্যে সমঝোতা ও ঐক্য জরুরি। বিশেষ করে কর্তৃত্ববাদী ও স্বৈরতান্ত্রিক শাসনের অবসনের পর নতুন গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র গঠনের জন্য এটা আরও বেশি জরুরি। একটি দেশে গণতন্ত্রের ভবিষ্যৎ কেমন হবে তা নির্ভর করে সেখানকার রাজনৈতিক দল ও সমাজের অন্যান্য অ্যাক্টরগুলোর ভূমিকার ওপর।

বাংলাদেশে ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে দীর্ঘ ১৫ বছরের ফ্যাসিবাদী শাসনের অবসান হয়েছে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী, আমলাতন্ত্র থেকে শুরু করে সব প্রতিষ্ঠানে স্বৈরশাসক একচ্ছত্র আধিপত্য বিস্তার করেছিল।  অবৈধ নির্বাচনের মাধ্যমে ক্ষমতায় টিকে থাকা এবং সব প্রতিপক্ষকে শক্ত হাতে দমনের মাধ্যমে শেখ হাসিনা একজন স্বৈরশাসক হিসেবে আবির্ভূত হন। একটা সময় রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা মনে করত আর যাই হোক, শেখ হাসিনাকে মৃত্যুর আগ পর্যন্ত ক্ষমতা থেকে সরানো সম্ভব নয়। কিন্তু কীভাবে সম্ভব হয়েছে? এটি সম্ভব হয়েছে গণতন্ত্রের পক্ষের সব শক্তির মধ্যে ফ্যাসিবাদী শাসন ব্যবস্থার বিরুদ্ধে ঐকমত্য। বিভিন্ন পথ ও মতের মানুষের সম্মিলনে দল, মত, জাতি, ধর্ম, বর্ণ নির্বিশেষে ছাত্রদের নেতৃত্বে এ আন্দোলনে শামিল হয়েছে দেশের সর্বস্তরের জনগণ। এ ঐকমত্যের কারণেই শেখ হাসিনাকে ক্ষমতা থেকে সরানো সম্ভব হয়েছে।

কিন্তু হতাশার বিষয় হলো- ফ্যাসিবাদী সরকারের বিদায়ের পর বিদ্যমান রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে পুরনো বিভাজন মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে। রাজনৈতিক দলগুলো গণ অভ্যুত্থানে তাদের অবদান প্রমাণ করতে ব্যস্ত। তাছাড়া গণ অভ্যুত্থানের নিজেদের ভূমিকার কথা বলে দলগুলোর মধ্যে রাজনৈতিক মাঠ দখলেরও প্রবণতা লক্ষ্য করা গেছে। রাজনৈতিক দলগুলো তাদের প্রতিপক্ষ রাজনৈতিক দলগুলোর সফলতা কিংবা রাজনৈতিক ময়দানে টিকে থাকার প্রশ্নে এক দল আরেক দলের বিপক্ষে নানা ধরনের বক্তব্য বিবৃতি দিচ্ছে। স্বৈরাচারী সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলনের সময় সবার মধ্যে ঐকমত্য থাকলেও ইদানীং রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে আদর্শিক বিভাজন স্পষ্ট হয়ে উঠছে। নির্বাচন, রাষ্ট্র সংস্কারের প্রশ্নেও রাজনৈতিক দলগুলো থেকে ভিন্ন ভিন্ন মতামত লক্ষ্য করা গেছে। রাজনীতিতে মতের ভিন্নতা থাকবে এটাই স্বাভাবিক। তবে স্বৈরাচারী সরকারের পতনের অল্প দিনের মধ্যেই এ ধরনের বিভাজন ভবিষ্যৎ গণতন্ত্রের জন্য ভালো লক্ষণ নয়। যে সমাজে রাজনৈতিক বিভাজন ও মতাদর্শিক মেরুকরণ যত বেশি সেই সমাজে গণতন্ত্রের পথ তত বন্ধুর হয়।

অভ্যুত্থান-পরবর্তী রাষ্ট্রের গতিপথ কোন দিকে যাবে তা নির্ভর করে সমাজে বিদ্যমান রাজনৈতিক দলসহ বিভিন্ন ক্রীড়নকদের বর্তমান কার্যক্রম ও ভূমিকার ওপর। এদের মধ্যে রাজনৈতিক দল, সুশীল সমাজ ও মিডিয়া এ তিনটি গ্রুপ এক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। কিন্তু বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাস পর্যালোচনা করলে দেখা যায় এদেশের মিডিয়াগুলো চরমভাবে বিভাজিত এবং রাজনৈতিক মতাদর্শ দ্বারা অনেক ক্ষেত্রে প্রভাবিত। তাছাড়া গত ১৫ বছরে স্বৈরাচারী ব্যবস্থায় কিছু কিছু মিডিয়া স্বৈরাচারের দলীয় মিডিয়ায় পরিণত হয়েছে। কিছু কিছু মিডিয়া অনেক ক্ষেত্রে রাজনৈতিক দলের মতো ভূমিকা পালন করে। কিছু মিডিয়া গণ অভ্যুত্থান পরবর্তীতে গণতন্ত্রের পক্ষে কাজ শুরু করলেও মিডিয়াগুলোর মতাদর্শিক বিভাজন থেকে বের হয়ে আসতে পারেনি। যা গণতন্ত্রের জন্য খুবই ক্ষতিকর। গণতন্ত্রের প্রশ্নে মিডিয়াগুলোর মধ্যে ঐক্য থাকা জরুরি।

একই কথা প্রযোজ্য এদেশের সিভিল সোসাইটি নিয়ে। গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের প্রাতিষ্ঠানিকীকরণের জন্য সিভিল সোসাইটির ভূমিকা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু দীর্ঘ ১৫ বছর সিভিল সোসাইটির ভূমিকা ছিল অনেকটা পক্ষপাতদুষ্ট এবং সিভিল সোসাইটিকে সরকারের হয়ে কাজ করার প্রবণতা দেখা গেছে। ‘বিকল্প নেই’ কিংবা ‘উন্নয়নের নেরেটিভ’ দিয়ে গণতন্ত্রের শক্তিশালী দুটি উপাদান সিভিল সোসাইটি এবং মিডিয়াকে গত ১৫ বছর ফ্যাসিবাদী সরকারের পক্ষে কথা বলতে দেখা গেছে। মিডিয়া এবং সিভিল সোসাইটির এ পক্ষপাতমূলক আচরণ ফ্যাসিবাদী সরকারকে দীর্ঘস্থায়ী করতে সহায়তা করেছে। কিন্তু ছাত্র- জনতার অভ্যুত্থানে সিভিল সোসাইটি ও মিডিয়ার একটি অংশ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। সরকার পতনের আন্দোলনে মিডিয়া ও সুশীল সমাজ ছাত্র-জনতার কাতারে এসে আন্দোলনে শামিল হয়েছে। তবে ইদানীং তাদের মধ্যে গণতন্ত্রের প্রশ্নে ঐক্যের ক্ষেত্রে ঘাটতি দেখা গেছে।

মিডিয়া ও সিভিল সোসাইটির চেয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে বিভাজন আরও বেশি ও স্পষ্টভাবে লক্ষ্য করা যাচ্ছে। বিএনপি-জামায়াতের মধ্যে দীর্ঘদিন ঐক্য থাকলেও সেই ঐক্য এখন আর দৃশ্যমান নয়। এ ছাড়া বাংলাদেশে দুটো মতাদর্শিক রাজনৈতিক পক্ষ রয়েছে ডানপন্থি রাজনৈতিক দল ও বামপন্থি রাজনৈতিক দল। বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে আওয়ামী লীগ-বিএনপিকে ক্ষেত্রবিশেষে একই কাতারে আসতে দেখা গেলেও (যদিও গত দুই দশকের অধিককাল ধরে তা দেখা যায়নি) ডানপন্থি ও বামপন্থি রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে সেই অর্থে কোনো ধরনের রাজনৈতিক সংলাপ লক্ষ্য করা যায়নি। এ দুই রাজনৈতিক গ্রুপের মধ্যে মতাদর্শিক পার্থক্য ও দ্বন্দ্ব অনেকটা চরম পর্যায়ের।

ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে আন্দোলনের সময় এ দুটো গ্রুপকে একই দাবিতে আন্দোলনের মাঠে থাকতে দেখা গেছে। কিন্তু আন্দোলনের পরবর্তীতে নতুন সরকার গঠন, বিভিন্ন পদ পরিবর্তন, রাজনৈতিক মাঠে ভূমিকা, সাংস্কৃতিক ও সামাজিক নানা ক্ষেত্রে এ দুটো গ্রুপের মধ্যে দ্বান্দ্বিক অবস্থা দেখা যাচ্ছে। ক্ষেত্রবিশেষে এ দুটো গ্রুপের মধ্যে জাতীয় রাজনৈতিক স্বার্থের চেয়ে সংকীর্ণ দলীয় স্বার্থকে প্রাধান্য দিতে দেখা গেছে যা ভবিষ্যৎ গণতন্ত্রের জন্য খুবই আশঙ্কাজনক।

বাংলাদেশের মতো নিকট অতীতে আমরা দুটো বড় ধরনের গণ অভ্যুত্থান দেখেছি। আরব বসন্তের সময় তিউনিশিয়াতে স্বৈরাচারী সরকার বেন আলীর বিরুদ্ধে এবং মিসরের স্বৈরাচারী সরকার হুসনি মোবারকের বিরুদ্ধে। দুটি দেশে কাছাকাছি সময়ে গণ অভ্যুত্থান সংঘটিত হলেও গণ অভ্যুত্থান-পরবর্তী সময়ে এ দুটো দেশের গতিপথ দুরকম হয়েছে। তিউনেশিয়াতে গণ অভ্যুত্থান-পরবর্তীতে একটি অবাধ সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে ক্ষমতা হস্তান্তর ও ঐকমত্যের সরকার প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে সমঝোতা, ছাড় দেওয়ার মানসিকতা এবং গণতন্ত্রের স্বার্থে অবাধ সুষ্ঠু নিরপেক্ষ নির্বাচনকে প্রাধান্য দেওয়ার ফলে সেটি সম্ভব হয়েছে।

অন্যদিকে মিসরে সম্পূর্ণ বিপরীত চিত্র দেখা গেছে। গণ অভ্যুত্থান-পরবর্তীতে দেশের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো নির্বাচনের মধ্য দিয়ে প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়ার পরেও সেখানে গণতান্ত্রিক যাত্রা থমকে দাঁড়িয়েছে। সমাজে অধিক মাত্রায় পোলারাইজেশন বা মেরুকরণের কারণে, ডানপন্থি ও বামপন্থিদের দুই পক্ষের বিপরীত অবস্থানের কারণে, সেনাবাহিনীকে রাজনীতিতে হস্তক্ষেপ করার সুযোগ দিয়েছে। একদিকে নির্বাচিত সরকারের কট্টরপন্থি নীতি অন্যদিকে প্রতিপক্ষের সরকারের বিপক্ষে অনড় থাকার ফলে মিসরে ইতিহাসে প্রথমবারের মতো গণতান্ত্রিক নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়ে ক্ষমতা হস্তান্তরের পরেও গণতন্ত্রের অপমৃত্যু হয়েছে। 

গণ অভ্যুত্থান পরবর্তীতে রাষ্ট্রগঠন ও গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় পুনঃপ্রবর্তন কিংবা গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠান তৈরি করার ক্ষেত্রে রাজনৈতিক পক্ষগুলোকে কী ধরনের আচরণ করতে হবে সেক্ষেত্রে মিসর এবং তিউনেশিয়া থেকে শিক্ষা নেওয়া উচিত। সংকীর্ণ দলীয় স্বার্থ কিংবা মতাদর্শিক স্বার্থ যে সমগ্র দেশের গণতন্ত্রকে হুমকির মুখে ফেলে দিতে পারে মিসরে এক্ষেত্রে জ্বলন্ত উদাহরণ।

শত শত শহীদ যেখানে আত্মত্যাগের মাধ্যমে মিসরে দীর্ঘ তিন দশকের স্বৈরাচারী সরকারের পতন ঘটিয়েছে, মতাদর্শিক প্রাধান্য সেই আত্মত্যাগকে ব্যর্থতায় পর্যবসিত করেছে। অন্যদিকে রাজনৈতিক দল, সিভিল সোসাইটি ও মিডিয়ার বৃহত্তর স্বার্থের প্রতি আকাক্সক্ষা, গণতন্ত্রের প্রতি নিষ্ঠা ও গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠান তৈরির প্রতি একাগ্রতা, রাজনৈতিক দলগুলোর পরস্পরকে ছাড় দেওয়ার প্রবণতা, মতাদর্শিক স্বার্থের ঊর্ধ্বে উঠে জাতীয় স্বার্থকে প্রাধান্য দেওয়ার কারণে তিউনেশিয়াতে একটি গণতন্ত্রের পুনঃপ্রবর্তন দেখা গেছে। দীর্ঘ ১৫ বছরের স্বৈরাচারী ও ফ্যাসিবাদী সরকার ব্যবস্থার কারণে বাংলাদেশে রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানসহ সব প্রতিষ্ঠান ভেঙে পড়েছে। এগুলোকে পুনর্নির্মাণ ও গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় নিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে ঐকমত্যের কোনো বিকল্প নেই। আন্দোলনের ক্ষেত্রে রাজনৈতিক দলগুলো, মিডিয়া ও সিভিল সোসাইটি দলীয় স্বার্থ বা মতাদর্শিক স্বার্থকে উপেক্ষা করে জাতীয় স্বার্থে যেভাবে রাজনৈতিক মাঠে নেমে এসেছে, অভ্যুত্থান পরবর্তীতে বাংলাদেশের গণতন্ত্রের স্বার্থেও তাদের মধ্যে ঐক্য প্রয়োজন।  বৃহত্তর গণতন্ত্রের স্বার্থে পরস্পরকে ছাড় দেওয়া এবং সমঝোতাই আগামীর বাংলাদেশকে বিনির্মাণ করতে পারবে, উপহার দিতে পারবে একটি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র হিসেবে।

♦ লেখক : পিএইচডি গবেষক, ইউনিভার্সিটি অব ফ্লোরিডা

 

এই বিভাগের আরও খবর
খাদ্যসূচক
খাদ্যসূচক
বৈদেশিক ঋণের বোঝা
বৈদেশিক ঋণের বোঝা
পবিত্র কোরআন তেলাওয়াতের ফজিলত ও মর্যাদা
পবিত্র কোরআন তেলাওয়াতের ফজিলত ও মর্যাদা
দরকার নাগরিক উদ্যোগ
দরকার নাগরিক উদ্যোগ
যখন পড়বে না মোর পায়ের চিহ্ন এই বাটে...
যখন পড়বে না মোর পায়ের চিহ্ন এই বাটে...
২০২৪ : ভোটার কর্তৃক শাস্তির বছর
২০২৪ : ভোটার কর্তৃক শাস্তির বছর
ব্যবসাবাণিজ্য-শিল্প
ব্যবসাবাণিজ্য-শিল্প
এখনো অপেক্ষা
এখনো অপেক্ষা
প্রেম দরিয়ায় সাঁতার শেখার পাঠশালা
প্রেম দরিয়ায় সাঁতার শেখার পাঠশালা
সেই ভিয়েতনাম এখন
সেই ভিয়েতনাম এখন
সংবিধান সংশোধন না প্রণয়ন?
সংবিধান সংশোধন না প্রণয়ন?
তারেক রহমান : যেতে হবে বহুদূর
তারেক রহমান : যেতে হবে বহুদূর
সর্বশেষ খবর
এদেশের অর্থ-সম্পদ লুণ্ঠন করছে ফ্যাসিস্ট সরকার: গিয়াসউদ্দিন
এদেশের অর্থ-সম্পদ লুণ্ঠন করছে ফ্যাসিস্ট সরকার: গিয়াসউদ্দিন

৩৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

প্রশাসন ছাড়া অন্য ক্যাডারে বঞ্চিত কর্মকর্তাদের আবেদনের পরামর্শ
প্রশাসন ছাড়া অন্য ক্যাডারে বঞ্চিত কর্মকর্তাদের আবেদনের পরামর্শ

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে ৩২১ রান সংগ্রহ বাংলাদেশের
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে ৩২১ রান সংগ্রহ বাংলাদেশের

২ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা-জয়দেবপুর রুটে চালু হচ্ছে চার জোড়া কমিউটার ট্রেন
ঢাকা-জয়দেবপুর রুটে চালু হচ্ছে চার জোড়া কমিউটার ট্রেন

২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেন থেকে সাড়ে ৫২ হাজার টন গম নিয়ে জাহাজ এল চট্টগ্রাম বন্দরে
ইউক্রেন থেকে সাড়ে ৫২ হাজার টন গম নিয়ে জাহাজ এল চট্টগ্রাম বন্দরে

৩ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঢাকায় উচ্চমাত্রার হর্ন ব্যবহার না করতে ডিএমপির নির্দেশনা
ঢাকায় উচ্চমাত্রার হর্ন ব্যবহার না করতে ডিএমপির নির্দেশনা

৩ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

পৌষের আগেই জেঁকে বসেছে শীত, সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৪ ডিগ্রিতে নামার আভাস
পৌষের আগেই জেঁকে বসেছে শীত, সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৪ ডিগ্রিতে নামার আভাস

৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির নেতৃত্ব দিতে হলে পরীক্ষায় পাস করতে হবে: ডা. জাহিদ
বিএনপির নেতৃত্ব দিতে হলে পরীক্ষায় পাস করতে হবে: ডা. জাহিদ

৩ ঘন্টা আগে | চায়ের দেশ

আওয়ামী লীগের আমলে দেশের মানুষ সবকিছু থেকে বঞ্চিত হয়েছে : মান্না
আওয়ামী লীগের আমলে দেশের মানুষ সবকিছু থেকে বঞ্চিত হয়েছে : মান্না

৩ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

আমরা আর কোনো রাজনৈতিক দলের হাতিয়ার হতে চাই না : ডিবিপ্রধান
আমরা আর কোনো রাজনৈতিক দলের হাতিয়ার হতে চাই না : ডিবিপ্রধান

৩ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বাসচাপায় অটোরিকশা চালক নিহত
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বাসচাপায় অটোরিকশা চালক নিহত

৩ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে দুই দিনব্যাপী নবান্ন উৎসব শুরু
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে দুই দিনব্যাপী নবান্ন উৎসব শুরু

৩ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্যর্থ লিটন, ২৬ রানের মাঝে ৩ উইকেট হারিয়ে আবারও চাপে বাংলাদেশ
ব্যর্থ লিটন, ২৬ রানের মাঝে ৩ উইকেট হারিয়ে আবারও চাপে বাংলাদেশ

৩ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্র-জনতার শক্তির কাছে স্বৈরাচার পরাজিত হবেই : মঈন খান
ছাত্র-জনতার শক্তির কাছে স্বৈরাচার পরাজিত হবেই : মঈন খান

৩ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

মহেশপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১
মহেশপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১

৩ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির কার্যালয় ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ মামলায়  
ছাত্রলীগ নেতা কারাগারে
বিএনপির কার্যালয় ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ মামলায়   ছাত্রলীগ নেতা কারাগারে

৩ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

উইন্ডোজ ১১ আপডেট নিয়ে বিভ্রান্তি : ৪০ কোটি ব্যবহারকারীকে সতর্কতা
উইন্ডোজ ১১ আপডেট নিয়ে বিভ্রান্তি : ৪০ কোটি ব্যবহারকারীকে সতর্কতা

৩ ঘন্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণা : ৪ কোটি খোয়ালেন তরুণ
হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণা : ৪ কোটি খোয়ালেন তরুণ

৪ ঘন্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

১৫০ ফুট গভীর গর্তে পড়ে যাওয়া আরিয়ানকে বাঁচানো গেল না
১৫০ ফুট গভীর গর্তে পড়ে যাওয়া আরিয়ানকে বাঁচানো গেল না

৪ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অসুস্থতার সময় সালমান আমার যত্ন নিয়েছেন : রাশমিকা
অসুস্থতার সময় সালমান আমার যত্ন নিয়েছেন : রাশমিকা

৪ ঘন্টা আগে | শোবিজ

দেশের নারী ক্রিকেটে প্রথমবারের মতো বিসিএল
দেশের নারী ক্রিকেটে প্রথমবারের মতো বিসিএল

৪ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বেনাপোলে বিপুল পরিমাণ ভারতীয় শাড়ি আটক
বেনাপোলে বিপুল পরিমাণ ভারতীয় শাড়ি আটক

৪ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় হত্যা মামলায় ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
কুষ্টিয়ায় হত্যা মামলায় ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৪ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

নিষেধাজ্ঞা থেকে মুক্তি পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার ডিকভেলা
নিষেধাজ্ঞা থেকে মুক্তি পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার ডিকভেলা

৪ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুষ্টিয়ায় হত্যা মামলায় ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
কুষ্টিয়ায় হত্যা মামলায় ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৪ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরের কাশিমপুরে কমিউনিটি পুলিশিং আলোচনা সভা
গাজীপুরের কাশিমপুরে কমিউনিটি পুলিশিং আলোচনা সভা

৪ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

চলন্ত ট্রেনে ঝুলে ভিডিও তৈরি করতে গিয়ে ছিটকে পড়লেন তরুণী
চলন্ত ট্রেনে ঝুলে ভিডিও তৈরি করতে গিয়ে ছিটকে পড়লেন তরুণী

৪ ঘন্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সিরিয়ার নৌঘাঁটি থেকে সরে যাচ্ছে রাশিয়ার যুদ্ধজাহাজ
সিরিয়ার নৌঘাঁটি থেকে সরে যাচ্ছে রাশিয়ার যুদ্ধজাহাজ

৪ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জয়পুরহাটে তিন দিনব্যাপী জেলা ইজতেমা
জয়পুরহাটে তিন দিনব্যাপী জেলা ইজতেমা

৪ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌম্য-মিরাজের ফিফটিতে বিপদমুক্ত বাংলাদেশ
সৌম্য-মিরাজের ফিফটিতে বিপদমুক্ত বাংলাদেশ

৪ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার কোনো বক্তব্য সমর্থন করে না ভারত
শেখ হাসিনার কোনো বক্তব্য সমর্থন করে না ভারত

১২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বিজয় দিবসে রাষ্ট্রপতির সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানকে আমন্ত্রণ
বিজয় দিবসে রাষ্ট্রপতির সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানকে আমন্ত্রণ

১৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

কুখ্যাত জান্তা জেনারেলসহ শত শত মিয়ানমার সেনাকে আটক করেছে আরাকান আর্মি
কুখ্যাত জান্তা জেনারেলসহ শত শত মিয়ানমার সেনাকে আটক করেছে আরাকান আর্মি

১০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহার্ঘ ভাতা প্রণয়নে ৭ সদস্যের কমিটি গঠন
মহার্ঘ ভাতা প্রণয়নে ৭ সদস্যের কমিটি গঠন

৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ওয়াসার ১৯ পদে তাকসিমের দেওয়া নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি বাতিল
ওয়াসার ১৯ পদে তাকসিমের দেওয়া নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি বাতিল

১৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

২০২৫ সালের এসএসসি পরীক্ষার সূচি প্রকাশ
২০২৫ সালের এসএসসি পরীক্ষার সূচি প্রকাশ

৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

‘তারেক রহমানের নেতৃত্বে শুধু বিএনপি নয়, পুরো জাতি উপকৃত হবে’
‘তারেক রহমানের নেতৃত্বে শুধু বিএনপি নয়, পুরো জাতি উপকৃত হবে’

১৭ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

শৈত্যপ্রবাহ নিয়ে যে বার্তা দিল আবহাওয়া অফিস
শৈত্যপ্রবাহ নিয়ে যে বার্তা দিল আবহাওয়া অফিস

১৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শমী কায়সারের জামিন স্থগিত
শমী কায়সারের জামিন স্থগিত

৯ ঘন্টা আগে | শোবিজ

সিরিয়ার অস্থায়ী সরকারের জন্য সুখবর
সিরিয়ার অস্থায়ী সরকারের জন্য সুখবর

৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ ক্লিয়ারেন্স ও দ্বৈত নাগরিকত্ব সনদ ফি বাড়াল সরকার
পুলিশ ক্লিয়ারেন্স ও দ্বৈত নাগরিকত্ব সনদ ফি বাড়াল সরকার

১৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপের স্ত্রী চুমকির জামিন স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদন
ওসি প্রদীপের স্ত্রী চুমকির জামিন স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদন

১৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

পৌষের আগেই জেঁকে বসেছে শীত, সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৪ ডিগ্রিতে নামার আভাস
পৌষের আগেই জেঁকে বসেছে শীত, সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৪ ডিগ্রিতে নামার আভাস

৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

৪৭তম বিসিএসের আবেদন শুরুর তারিখ জানাল পিএসসি
৪৭তম বিসিএসের আবেদন শুরুর তারিখ জানাল পিএসসি

৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে এবার শীতের অনুভূতি বেশি হবে
যে কারণে এবার শীতের অনুভূতি বেশি হবে

৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

পাপ থেকে বিরত থাকার সর্বাত্মক চেষ্টা করতে হবে
পাপ থেকে বিরত থাকার সর্বাত্মক চেষ্টা করতে হবে

১৭ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

সংগীতশিল্পী পাপিয়া সারোয়ার আর নেই
সংগীতশিল্পী পাপিয়া সারোয়ার আর নেই

১৪ ঘন্টা আগে | শোবিজ

র‌্যাবের দ্বারা নির্যাতিত ও ক্ষতিগ্রস্তদের কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করছি : ডিজি
র‌্যাবের দ্বারা নির্যাতিত ও ক্ষতিগ্রস্তদের কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করছি : ডিজি

১২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

যাকে ইরানের বিশেষ দূত করতে পারেন ট্রাম্প
যাকে ইরানের বিশেষ দূত করতে পারেন ট্রাম্প

১৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্রান্সে স্বামীর সহায়তায় ১০ বছর ধরে স্ত্রীকে ধর্ষণে অভিযুক্ত ৫০ জন
ফ্রান্সে স্বামীর সহায়তায় ১০ বছর ধরে স্ত্রীকে ধর্ষণে অভিযুক্ত ৫০ জন

৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভর্তির সুযোগ দাবিতে ‘অনুত্তীর্ণ’ চিকিৎসকদের বিক্ষোভ, অবরুদ্ধ বিএসএমএমইউ উপাচার্য
ভর্তির সুযোগ দাবিতে ‘অনুত্তীর্ণ’ চিকিৎসকদের বিক্ষোভ, অবরুদ্ধ বিএসএমএমইউ উপাচার্য

১০ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

আসাদ পতনের পর সিরিয়ায় পাঁচ শতাধিক হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
আসাদ পতনের পর সিরিয়ায় পাঁচ শতাধিক হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

১৪ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্কের অবনতি কষ্ট দেয়, দায় আমাদেরই : অনির্বাণ
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্কের অবনতি কষ্ট দেয়, দায় আমাদেরই : অনির্বাণ

৫ ঘন্টা আগে | শোবিজ

ফেসবুক-ইনস্টাগ্রাম-হোয়াটসঅ্যাপ সাড়ে তিন ঘণ্টা পর সচল
ফেসবুক-ইনস্টাগ্রাম-হোয়াটসঅ্যাপ সাড়ে তিন ঘণ্টা পর সচল

২০ ঘন্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

দুদকের মামলায় গিয়াস উদ্দিন মামুনের খালাসের রায় বহাল
দুদকের মামলায় গিয়াস উদ্দিন মামুনের খালাসের রায় বহাল

১৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শি জিনপিংকে নিজের অভিষেকে আমন্ত্রণ জানালেন ট্রাম্প!
শি জিনপিংকে নিজের অভিষেকে আমন্ত্রণ জানালেন ট্রাম্প!

১১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-সিগারেট আমদানি নিষিদ্ধ করছে সরকার
ই-সিগারেট আমদানি নিষিদ্ধ করছে সরকার

৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

গণহত্যাকারীদের বিচার না হওয়া পর্যন্ত দেশে কোন নির্বাচন হতে পারে না: মামুনুল হক
গণহত্যাকারীদের বিচার না হওয়া পর্যন্ত দেশে কোন নির্বাচন হতে পারে না: মামুনুল হক

৫ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

ভালুকায় এক ওড়নায় স্বামী-স্ত্রীর আত্মহত্যা
ভালুকায় এক ওড়নায় স্বামী-স্ত্রীর আত্মহত্যা

১৪ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরিয়ার নৌঘাঁটি থেকে সরে যাচ্ছে রাশিয়ার যুদ্ধজাহাজ
সিরিয়ার নৌঘাঁটি থেকে সরে যাচ্ছে রাশিয়ার যুদ্ধজাহাজ

৪ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সীমানা জটিলতা ৬২ আসনে
সীমানা জটিলতা ৬২ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকে সন্দেহজনক লেনদেনের ছড়াছড়ি
ব্যাংকে সন্দেহজনক লেনদেনের ছড়াছড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রমায় তছনছ জীবন
ট্রমায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ার রোমহর্ষক  সেই অভিজ্ঞতা
মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ার রোমহর্ষক সেই অভিজ্ঞতা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কোটির বেশি বেকার!
কোটির বেশি বেকার!

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন প্রস্তুতির বার্তা
নির্বাচন প্রস্তুতির বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

জরিপ আতঙ্কে চরবাসী
জরিপ আতঙ্কে চরবাসী

নগর জীবন

সিরিয়ার বিদ্রোহী নেতার কঠোর হুঁশিয়ারি
সিরিয়ার বিদ্রোহী নেতার কঠোর হুঁশিয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

গুলির নির্দেশ দেন ইউএনও
গুলির নির্দেশ দেন ইউএনও

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতকে প্রতিহত করতে ব্রাহ্মণবাড়িয়াই যথেষ্ট
ভারতকে প্রতিহত করতে ব্রাহ্মণবাড়িয়াই যথেষ্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

গণহত্যার তথ্য গোপনে ইন্টারনেট বন্ধ করেন পলক
গণহত্যার তথ্য গোপনে ইন্টারনেট বন্ধ করেন পলক

প্রথম পৃষ্ঠা

গণহত্যাকারীদের বিচার না হওয়া পর্যন্ত কোনো নির্বাচন না
গণহত্যাকারীদের বিচার না হওয়া পর্যন্ত কোনো নির্বাচন না

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লিতে অবৈধ বাংলাদেশি ধরতে বিশেষ অভিযান
দিল্লিতে অবৈধ বাংলাদেশি ধরতে বিশেষ অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুলে এক্স-রে আবিষ্কার!
ভুলে এক্স-রে আবিষ্কার!

ডাংগুলি

গুম খুনের দায় শিকার করে ক্ষমা চাইলেন র‌্যাব ডিজি
গুম খুনের দায় শিকার করে ক্ষমা চাইলেন র‌্যাব ডিজি

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাধ করেছেন হাসিনার ট্রাইব্যুনালের বিচারকরা
অপরাধ করেছেন হাসিনার ট্রাইব্যুনালের বিচারকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সপ্তাহজুড়ে দরপতন শেয়ারবাজারে
সপ্তাহজুড়ে দরপতন শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবেক ১৩ এমপি মন্ত্রীর বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা
সাবেক ১৩ এমপি মন্ত্রীর বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা সিটিতে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি ঘিরে উৎসব
বসুন্ধরা সিটিতে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি ঘিরে উৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুনত্বের ছোঁয়া
নতুনত্বের ছোঁয়া

ডাংগুলি

আওয়ামী লীগ আমলে মানুষ বঞ্চিত
আওয়ামী লীগ আমলে মানুষ বঞ্চিত

প্রথম পৃষ্ঠা

যে বাঁধন ছিলাম সেই বাঁধনই আছি
যে বাঁধন ছিলাম সেই বাঁধনই আছি

শোবিজ

স্বরূপে তামিম ইকবাল
স্বরূপে তামিম ইকবাল

মাঠে ময়দানে

দুটি ছড়া
দুটি ছড়া

ডাংগুলি

পাপিয়া সারোয়ারের জীবনাবসান
পাপিয়া সারোয়ারের জীবনাবসান

শোবিজ

রূপকথার ছড়া
রূপকথার ছড়া

ডাংগুলি

বিজয়ের গান
বিজয়ের গান

ডাংগুলি

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে

সেরা টাইমিংয়েও বিদায় সামিউল-যূথীর
সেরা টাইমিংয়েও বিদায় সামিউল-যূথীর

মাঠে ময়দানে