শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৫ সেপ্টেম্বর, ২০১৬

শিক্ষকের কথা

শিক্ষার মান বাড়াতে শিক্ষকের মানোন্নয়ন প্রয়োজন

Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
শিক্ষার মান বাড়াতে শিক্ষকের মানোন্নয়ন প্রয়োজন

বাংলার সুপ্রাচীন জনপদ পুন্ড্রনগরকে কেন্দ্র করে গড়ে উঠেছে বগুড়া জেলা। ঐতিহ্যবাহী এ জেলা শহরের প্রাণকেন্দ্র ১৯৬৩ সালের ৩১ জুলাই প্রতিষ্ঠিত হয় সরকারি মুজিবুর রহমান মহিলা কলেজ। বগুড়ার তৎকালীন খ্যাতনামা শিল্পপতি ও শিক্ষানুরাগী মরহুম মুজিবুর রহমান ভাণ্ডারী ছিলেন এ কলেজের প্রতিষ্ঠাতাদের মধ্যে অন্যতম। তার নামানুসারেই কলেজটির নামকরণ হয়। প্রতিষ্ঠানটির অধ্যক্ষের দায়িত্বে আছেন হোসেন সহিদ মাহবুবর রহমান। শিক্ষার মানোন্নয়নে করণীয় কী, শিক্ষকরা এক্ষেত্রে কী ভূমিকা রাখতে পারেনসহ বিভিন্ন  বিষয়ে কথা বলেছেন তিনি। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন আমাদের নিজস্ব প্রতিবেদক, বগুড়া— আবদুর রহমান টুলু।

 

প্রশ্ন : জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় প্রথমবারের মতো দেশের সব কলেজের র্যাংকিংস প্রকাশ করেছে। বিষয়টিকে আপনি কীভাবে দেখেন?

অধ্যক্ষ : এটি অত্যন্ত যুগোপযোগী সিদ্ধান্ত। এটি প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে প্রতিযোগিতামূলক মনোভাবের সৃষ্টি করবে। সবচেয়ে বেশি উপকৃত হবে শিক্ষার্থীরা। ভালো ফল তৈরিতে কলেজগুলো প্রতিযোগিতায় নামবে এবং এতে অবশ্যই শিক্ষার মান ও গুণ বৃদ্ধি পাবে। এ উদ্যোগকে অভিনন্দন।

প্রশ্ন : কলেজ র‌্যাকিংয়ে বিভাগীয় পর্যায়ে আপনার প্রতিষ্ঠান সেরা দশটির একটি। আপনার প্রতিষ্ঠানের এ সফলতার পেছনের কারণ কী?

উত্তর : শিক্ষকরা শ্রেণিকক্ষে যথাযথভাবে শিক্ষাদান পরিচালনা করেছেন। এক্ষেত্রে শিক্ষাদানে অংশগ্রহণমূলক পদ্ধতি বেশ কার্যকর ভূমিকা রেখেছে। কলেজ প্রশাসন এক্ষেত্রে লজিস্টিক সাপোর্ট নিশ্চিত করেছেন। শিক্ষার্থীর অগ্রগতি পর্যালোচনার জন্য শিক্ষকদের সমন্বয়ে টিম গঠন করেছেন। অভিভাবক সমাবেশ আয়োজনের মাধ্যমে অভিভাবকদের শিক্ষার্থীর সর্বশেষ অবস্থা সম্পর্কে তথ্য সরবরাহ করেছেন। এছাড়া শিক্ষার্থীরা যেন ভালো শিক্ষা পায় সেজন্য নিয়মিত ভিজিলেন্স চলে। শিক্ষার্থীদের সঙ্গে অনেক সময় শিক্ষক ক্লাসে পারস্পরিক শিক্ষার আদান-প্রদান করে। তখন অন্য শিক্ষকরা প্রায়ই উপস্থিত দুর্বল দিকগুলো শনাক্ত করে পরে নিজেদের মধ্যে আলোচনা করে তাদের অধিকতর ভালো করার প্রচেষ্টা চলে।

প্রশ্ন : দেশের শিক্ষার গুণগত মান নিয়ে প্রশ্ন আছে। মান বাড়াতে হলে সংশ্লিষ্ট সবার করণীয় কী বলে আপনি মনে করেন?

উত্তর : শিক্ষাসংশ্লিষ্ট প্রত্যেককে স্ব স্ব ক্ষেত্রে যথাযথ ও সচেতনভাবে দায়িত্ব পালন করতে হবে। শ্রেণিকক্ষে শিক্ষার্থী অনুপাত কমিয়ে এনে আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন শিক্ষা নিশ্চিত করার পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে।

আন্তর্জাতিক মানের শিক্ষা দিতে হবে। উপযুক্ত শিক্ষক দ্বারা শিক্ষা দিতে হবে। মানসম্পন্ন সিলেবাস তৈরি করতে হবে। নকল প্রবণতা প্রতিরোধ করতে হবে। যে শিক্ষার মধ্যে চরিত্র-গঠন-মানবিক মূল্যবোধ, প্রতিযোগিতামূলক মেজাজ এবং বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলার শিক্ষা দিতে হবে। শিক্ষকদের পর্যাপ্ত ট্রেনিংয়ের ব্যবস্থা করতে হবে। উপযুক্ত শিক্ষকদের উপযুক্ত বেতন দিতে হবে।

প্রশ্ন : শিক্ষকদের মান নিয়েও প্রশ্ন আছে। এ থেকে উত্তরণে করণীয় কী?

উত্তর : শিক্ষকরা সমাজের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি ও জাতির বিবেক। এ বিবেক তৈরি করবে উন্নত জাতি। সেই জাতি তৈরি করবে আগামী প্রজন্মের স্বপ্নের দেশ। শিক্ষার মান উন্নত করতে হলে শিক্ষকের মানোন্নয়ন প্রয়োজন। সুন্দর সমাজ বিনির্মাণে উন্নত মানের আদর্শ শিক্ষকের প্রয়োজন। তাই মানসম্মত শিক্ষক নিয়োগ ও শিক্ষকসমাজ গঠনে করণীয় হলো যোগ্য শিক্ষককে নিয়োগপত্র প্রদান করা, Professionally Commited ব্যক্তিকে নিয়োগদান, শিক্ষকদের পর্যাপ্ত ট্রেনিংয়ের ব্যবস্থা করা, কারণ শিক্ষকরা জন্মে না, তৈরি হন এবং তাদের নৈতিক মর্যাদা বৃদ্ধি করা এবং ধর্মীয় জ্ঞান থাকা।

প্রশ্ন : সহশিক্ষা কার্যক্রম শিক্ষার মান উন্নয়ন ও শিক্ষার্থীদের  মানবিক মূল্যবোধের বিকাশের ক্ষেত্রে কীভাবে ভূমিকা রাখে?

অধ্যক্ষ : শিক্ষার অন্যতম উদ্দেশ্য শিক্ষার্থীর আচরণের কাঙ্ক্ষিত পরিবর্তন আনয়ন। সহশিক্ষা কার্যক্রম এ আচরণিক পরিবর্তনের ক্ষেত্রে কার্যকর ভূমিকা রাখে। আবৃত্তি, নাটক, সংগীত অনুষ্ঠান শিক্ষা শিক্ষার্থীর আন্তসম্পর্ক উন্নয়নের মাধ্যমে শিক্ষার আন্তরিক ও আনন্দময় পরিবেশ তৈরি করে। ফলে শিক্ষার্থীর মানসগঠনে পরিবর্তন আসে। সহশিক্ষা শিক্ষার্থীদের মাঝে পারস্পরিক সম্প্রীতির সৃষ্টি করে। একে অপরের মধ্যে সহযোগিতার মনোভাব তৈরি হয়। জানবার বুঝবার মানসিকতা সৃষ্টি হয়। পড়ালেখার অবদান প্রদানের মাধ্যমে মানবিক বন্ধন সৃষ্টি হয়, বন্ধুত্ব গড়ে ওঠে, স্বাধীনভাবে বেড়ে ওঠার ফলে সাহস বাড়ে, নিবিড় বন্ধন অবিশ্বাস ঝেড়ে মানবিক বিকাশে সহায়ক হয়। সহশিক্ষা কার্যক্রম শিক্ষার্থীদের জ্ঞানে, গুণে, যোগ্যতাসম্পন্ন করে গড়ে তোলে।

প্রশ্ন : শিক্ষার্থীদের উদ্দেশ্যে আপনার উপদেশ কী?

উত্তর : কেবল পাঠ্যবইকেন্দ্রিক শিক্ষা নয়, ব্যক্তিত্বের বিকাশ ও জ্ঞানার্জন শিক্ষার অন্যতম লক্ষ্য এ মনোভাব পোষণ কর। অর্পিত বিদ্যার চেয়ে অর্জিত বিদ্যার প্রতি অধিকতর মনোযোগী হও।

শিক্ষার উদ্দেশ্য শিক্ষার্থীর আচরণে ইতিবাচক পরিবর্তন ঘটানো। 

প্রশ্ন : শিক্ষার মান বাড়ানোর ক্ষেত্রে শিক্ষকেরা কি ভূমিকা রাখতে পারে বলে আপনি মনে করেন?

উত্তর : শিক্ষার্থীদের নিয়মিত শ্রেণিকক্ষে উপস্থিতি ও পাঠ্যাভ্যাস গড়তে আগ্রহী করে তুলতে পারে শিক্ষকরা। অর্জিত আধুনিক জ্ঞান ও ধ্যান-ধারণা শিক্ষার্থীদের মাঝে ছড়িয়ে দিতে পারে। কোচিংকেন্দ্রিক শিক্ষা থেকে ছাত্র-ছাত্রীদের শ্রেণিকক্ষকেন্দ্রিক শিক্ষার প্রতি মোটিভেট করতে পারে তারা।  শিক্ষার মান বাড়ানোর জন্য শিক্ষক এবং সরকারের উভয়ের ভূমিকাই মুখ্য। যত্রতত্র শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান তৈরি না করে মানসম্পন্ন প্রতিষ্ঠান তৈরির মধ্য দিয়ে শিক্ষার গুণগত মান বাড়বে। অর্থাৎ শিক্ষার মানের উন্নয়নের জন্য চাই better শিক্ষক, উপযুক্ত শিক্ষক মেধাসম্পন্ন শিক্ষক, Dedicated শিক্ষক, পরিশ্রমী, অধ্যবসায়ী শিক্ষক সর্বোপরি দরকার প্রতিষ্ঠানে সুন্দর মনোরম পরিবেশ। সবকিছু ঊর্ধ্বে দরকার ছাত্র-শিক্ষক নিবিড় সম্পর্ক।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
ঢাকা-খুলনা মহাসড়কে গাছ ফেলে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের বিক্ষোভ
ঢাকা-খুলনা মহাসড়কে গাছ ফেলে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের বিক্ষোভ

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জ শহরে জামায়াতের অবস্থান কর্মসূচি
নারায়ণগঞ্জ শহরে জামায়াতের অবস্থান কর্মসূচি

২ মিনিট আগে | নগর জীবন

ট্রাম্প-মাদুরো বৈঠকের সম্ভাবনা, ফের নৌযানে হামলায় নিহত ৩
ট্রাম্প-মাদুরো বৈঠকের সম্ভাবনা, ফের নৌযানে হামলায় নিহত ৩

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভার ও ধামরাইয়ে নাশকতার অভিযোগে গ্রেপ্তার ১৫
সাভার ও ধামরাইয়ে নাশকতার অভিযোগে গ্রেপ্তার ১৫

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে হাসিনার মামলার ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে হাসিনার মামলার ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজধানীর নিরাপত্তায় ১৫ হাজার পুলিশ মোতায়েন
রাজধানীর নিরাপত্তায় ১৫ হাজার পুলিশ মোতায়েন

১৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

হাসিনার মামলার রায় দিতে ট্রাইব্যুনালের কার্যক্রম চলছে
হাসিনার মামলার রায় দিতে ট্রাইব্যুনালের কার্যক্রম চলছে

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্সীগঞ্জে এনসিপি নেতার মৃত্যু
মুন্সীগঞ্জে এনসিপি নেতার মৃত্যু

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

৩৬ মিনিট আগে | শোবিজ

লুটের টাকায় ককটেল কিনে আওয়ামী লীগের নাশকতা : রিজভী
লুটের টাকায় ককটেল কিনে আওয়ামী লীগের নাশকতা : রিজভী

৩৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

শাকসুর প্রার্থী হতে লাগবে ডোপ টেস্ট
শাকসুর প্রার্থী হতে লাগবে ডোপ টেস্ট

৪২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মাদক নিয়ে বাড়িতে ঢুকতে না দেওয়ায় মা ও ভাইকে কুপিয়ে হত্যা
মাদক নিয়ে বাড়িতে ঢুকতে না দেওয়ায় মা ও ভাইকে কুপিয়ে হত্যা

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

এজলাসে পৌঁছেছেন প্রসিকিউশন টিম ও আসামিপক্ষের আইনজীবী
এজলাসে পৌঁছেছেন প্রসিকিউশন টিম ও আসামিপক্ষের আইনজীবী

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

পরিস্থিতি মোকাবিলায় সরকার প্রস্তুত: পরিবেশ উপদেষ্টা
পরিস্থিতি মোকাবিলায় সরকার প্রস্তুত: পরিবেশ উপদেষ্টা

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

কৃত্রিম পা লাগিয়ে আপাতত সুস্থ সেই গৌরী
কৃত্রিম পা লাগিয়ে আপাতত সুস্থ সেই গৌরী

৫৪ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

ট্রাম্পের গাজা শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে জাতিসংঘে ভোটাভুটি আজ
ট্রাম্পের গাজা শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে জাতিসংঘে ভোটাভুটি আজ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মেহেরপুর–কুষ্টিয়া আঞ্চলিক মহাসড়কে আগুন জ্বালিয়ে অবরোধ
মেহেরপুর–কুষ্টিয়া আঞ্চলিক মহাসড়কে আগুন জ্বালিয়ে অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাইজেরিয়াকে হারিয়ে বিশ্বকাপের স্বপ্ন বাঁচিয়ে রাখল কঙ্গো
নাইজেরিয়াকে হারিয়ে বিশ্বকাপের স্বপ্ন বাঁচিয়ে রাখল কঙ্গো

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহবাগের ছবির হাটে ককটেল বিস্ফোরণ
শাহবাগের ছবির হাটে ককটেল বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুন্দর নির্বাচনের মাধ্যমে সুন্দর দেশ গড়তে চাই: সিইসি
সুন্দর নির্বাচনের মাধ্যমে সুন্দর দেশ গড়তে চাই: সিইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বংশালে জুতার কারখানায় আগুনে দগ্ধ ৪
বংশালে জুতার কারখানায় আগুনে দগ্ধ ৪

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাটডাউন ঠেকাতে কঠোর অবস্থানে প্রশাসন, নারায়ণগঞ্জে গ্রেপ্তার ১৫
শাটডাউন ঠেকাতে কঠোর অবস্থানে প্রশাসন, নারায়ণগঞ্জে গ্রেপ্তার ১৫

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলি হামলায় হিজবুল্লাহর দুই কমান্ডার নিহত
ইসরায়েলি হামলায় হিজবুল্লাহর দুই কমান্ডার নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি
গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন
সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার
১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৬ সালে ব্যাংকের ছুটির তালিকা প্রকাশ
২০২৬ সালে ব্যাংকের ছুটির তালিকা প্রকাশ

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতকে লজ্জায় ফেলে পাকিস্তানের সহজ জয়
ভারতকে লজ্জায় ফেলে পাকিস্তানের সহজ জয়

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাড়ি-নিয়ে ঝগড়া, বিয়ের এক ঘণ্টা আগে হবু স্ত্রীকে হত্যা!
শাড়ি-নিয়ে ঝগড়া, বিয়ের এক ঘণ্টা আগে হবু স্ত্রীকে হত্যা!

৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পুলিশের ঊর্ধ্বতন ২৩ কর্মকর্তা বদলি
পুলিশের ঊর্ধ্বতন ২৩ কর্মকর্তা বদলি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে বনে এলিয়েন নামে!
যে বনে এলিয়েন নামে!

৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

২১ নভেম্বর ঢাকা সেনানিবাসে যান চলাচল সীমিত
২১ নভেম্বর ঢাকা সেনানিবাসে যান চলাচল সীমিত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে

সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের
সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের

প্রথম পৃষ্ঠা