শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৫ সেপ্টেম্বর, ২০১৬

শিক্ষকের কথা

শিক্ষার মান বাড়াতে শিক্ষকের মানোন্নয়ন প্রয়োজন

Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
শিক্ষার মান বাড়াতে শিক্ষকের মানোন্নয়ন প্রয়োজন

বাংলার সুপ্রাচীন জনপদ পুন্ড্রনগরকে কেন্দ্র করে গড়ে উঠেছে বগুড়া জেলা। ঐতিহ্যবাহী এ জেলা শহরের প্রাণকেন্দ্র ১৯৬৩ সালের ৩১ জুলাই প্রতিষ্ঠিত হয় সরকারি মুজিবুর রহমান মহিলা কলেজ। বগুড়ার তৎকালীন খ্যাতনামা শিল্পপতি ও শিক্ষানুরাগী মরহুম মুজিবুর রহমান ভাণ্ডারী ছিলেন এ কলেজের প্রতিষ্ঠাতাদের মধ্যে অন্যতম। তার নামানুসারেই কলেজটির নামকরণ হয়। প্রতিষ্ঠানটির অধ্যক্ষের দায়িত্বে আছেন হোসেন সহিদ মাহবুবর রহমান। শিক্ষার মানোন্নয়নে করণীয় কী, শিক্ষকরা এক্ষেত্রে কী ভূমিকা রাখতে পারেনসহ বিভিন্ন  বিষয়ে কথা বলেছেন তিনি। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন আমাদের নিজস্ব প্রতিবেদক, বগুড়া— আবদুর রহমান টুলু।

 

প্রশ্ন : জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় প্রথমবারের মতো দেশের সব কলেজের র্যাংকিংস প্রকাশ করেছে। বিষয়টিকে আপনি কীভাবে দেখেন?

অধ্যক্ষ : এটি অত্যন্ত যুগোপযোগী সিদ্ধান্ত। এটি প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে প্রতিযোগিতামূলক মনোভাবের সৃষ্টি করবে। সবচেয়ে বেশি উপকৃত হবে শিক্ষার্থীরা। ভালো ফল তৈরিতে কলেজগুলো প্রতিযোগিতায় নামবে এবং এতে অবশ্যই শিক্ষার মান ও গুণ বৃদ্ধি পাবে। এ উদ্যোগকে অভিনন্দন।

প্রশ্ন : কলেজ র‌্যাকিংয়ে বিভাগীয় পর্যায়ে আপনার প্রতিষ্ঠান সেরা দশটির একটি। আপনার প্রতিষ্ঠানের এ সফলতার পেছনের কারণ কী?

উত্তর : শিক্ষকরা শ্রেণিকক্ষে যথাযথভাবে শিক্ষাদান পরিচালনা করেছেন। এক্ষেত্রে শিক্ষাদানে অংশগ্রহণমূলক পদ্ধতি বেশ কার্যকর ভূমিকা রেখেছে। কলেজ প্রশাসন এক্ষেত্রে লজিস্টিক সাপোর্ট নিশ্চিত করেছেন। শিক্ষার্থীর অগ্রগতি পর্যালোচনার জন্য শিক্ষকদের সমন্বয়ে টিম গঠন করেছেন। অভিভাবক সমাবেশ আয়োজনের মাধ্যমে অভিভাবকদের শিক্ষার্থীর সর্বশেষ অবস্থা সম্পর্কে তথ্য সরবরাহ করেছেন। এছাড়া শিক্ষার্থীরা যেন ভালো শিক্ষা পায় সেজন্য নিয়মিত ভিজিলেন্স চলে। শিক্ষার্থীদের সঙ্গে অনেক সময় শিক্ষক ক্লাসে পারস্পরিক শিক্ষার আদান-প্রদান করে। তখন অন্য শিক্ষকরা প্রায়ই উপস্থিত দুর্বল দিকগুলো শনাক্ত করে পরে নিজেদের মধ্যে আলোচনা করে তাদের অধিকতর ভালো করার প্রচেষ্টা চলে।

প্রশ্ন : দেশের শিক্ষার গুণগত মান নিয়ে প্রশ্ন আছে। মান বাড়াতে হলে সংশ্লিষ্ট সবার করণীয় কী বলে আপনি মনে করেন?

উত্তর : শিক্ষাসংশ্লিষ্ট প্রত্যেককে স্ব স্ব ক্ষেত্রে যথাযথ ও সচেতনভাবে দায়িত্ব পালন করতে হবে। শ্রেণিকক্ষে শিক্ষার্থী অনুপাত কমিয়ে এনে আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন শিক্ষা নিশ্চিত করার পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে।

আন্তর্জাতিক মানের শিক্ষা দিতে হবে। উপযুক্ত শিক্ষক দ্বারা শিক্ষা দিতে হবে। মানসম্পন্ন সিলেবাস তৈরি করতে হবে। নকল প্রবণতা প্রতিরোধ করতে হবে। যে শিক্ষার মধ্যে চরিত্র-গঠন-মানবিক মূল্যবোধ, প্রতিযোগিতামূলক মেজাজ এবং বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলার শিক্ষা দিতে হবে। শিক্ষকদের পর্যাপ্ত ট্রেনিংয়ের ব্যবস্থা করতে হবে। উপযুক্ত শিক্ষকদের উপযুক্ত বেতন দিতে হবে।

প্রশ্ন : শিক্ষকদের মান নিয়েও প্রশ্ন আছে। এ থেকে উত্তরণে করণীয় কী?

উত্তর : শিক্ষকরা সমাজের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি ও জাতির বিবেক। এ বিবেক তৈরি করবে উন্নত জাতি। সেই জাতি তৈরি করবে আগামী প্রজন্মের স্বপ্নের দেশ। শিক্ষার মান উন্নত করতে হলে শিক্ষকের মানোন্নয়ন প্রয়োজন। সুন্দর সমাজ বিনির্মাণে উন্নত মানের আদর্শ শিক্ষকের প্রয়োজন। তাই মানসম্মত শিক্ষক নিয়োগ ও শিক্ষকসমাজ গঠনে করণীয় হলো যোগ্য শিক্ষককে নিয়োগপত্র প্রদান করা, Professionally Commited ব্যক্তিকে নিয়োগদান, শিক্ষকদের পর্যাপ্ত ট্রেনিংয়ের ব্যবস্থা করা, কারণ শিক্ষকরা জন্মে না, তৈরি হন এবং তাদের নৈতিক মর্যাদা বৃদ্ধি করা এবং ধর্মীয় জ্ঞান থাকা।

প্রশ্ন : সহশিক্ষা কার্যক্রম শিক্ষার মান উন্নয়ন ও শিক্ষার্থীদের  মানবিক মূল্যবোধের বিকাশের ক্ষেত্রে কীভাবে ভূমিকা রাখে?

অধ্যক্ষ : শিক্ষার অন্যতম উদ্দেশ্য শিক্ষার্থীর আচরণের কাঙ্ক্ষিত পরিবর্তন আনয়ন। সহশিক্ষা কার্যক্রম এ আচরণিক পরিবর্তনের ক্ষেত্রে কার্যকর ভূমিকা রাখে। আবৃত্তি, নাটক, সংগীত অনুষ্ঠান শিক্ষা শিক্ষার্থীর আন্তসম্পর্ক উন্নয়নের মাধ্যমে শিক্ষার আন্তরিক ও আনন্দময় পরিবেশ তৈরি করে। ফলে শিক্ষার্থীর মানসগঠনে পরিবর্তন আসে। সহশিক্ষা শিক্ষার্থীদের মাঝে পারস্পরিক সম্প্রীতির সৃষ্টি করে। একে অপরের মধ্যে সহযোগিতার মনোভাব তৈরি হয়। জানবার বুঝবার মানসিকতা সৃষ্টি হয়। পড়ালেখার অবদান প্রদানের মাধ্যমে মানবিক বন্ধন সৃষ্টি হয়, বন্ধুত্ব গড়ে ওঠে, স্বাধীনভাবে বেড়ে ওঠার ফলে সাহস বাড়ে, নিবিড় বন্ধন অবিশ্বাস ঝেড়ে মানবিক বিকাশে সহায়ক হয়। সহশিক্ষা কার্যক্রম শিক্ষার্থীদের জ্ঞানে, গুণে, যোগ্যতাসম্পন্ন করে গড়ে তোলে।

প্রশ্ন : শিক্ষার্থীদের উদ্দেশ্যে আপনার উপদেশ কী?

উত্তর : কেবল পাঠ্যবইকেন্দ্রিক শিক্ষা নয়, ব্যক্তিত্বের বিকাশ ও জ্ঞানার্জন শিক্ষার অন্যতম লক্ষ্য এ মনোভাব পোষণ কর। অর্পিত বিদ্যার চেয়ে অর্জিত বিদ্যার প্রতি অধিকতর মনোযোগী হও।

শিক্ষার উদ্দেশ্য শিক্ষার্থীর আচরণে ইতিবাচক পরিবর্তন ঘটানো। 

প্রশ্ন : শিক্ষার মান বাড়ানোর ক্ষেত্রে শিক্ষকেরা কি ভূমিকা রাখতে পারে বলে আপনি মনে করেন?

উত্তর : শিক্ষার্থীদের নিয়মিত শ্রেণিকক্ষে উপস্থিতি ও পাঠ্যাভ্যাস গড়তে আগ্রহী করে তুলতে পারে শিক্ষকরা। অর্জিত আধুনিক জ্ঞান ও ধ্যান-ধারণা শিক্ষার্থীদের মাঝে ছড়িয়ে দিতে পারে। কোচিংকেন্দ্রিক শিক্ষা থেকে ছাত্র-ছাত্রীদের শ্রেণিকক্ষকেন্দ্রিক শিক্ষার প্রতি মোটিভেট করতে পারে তারা।  শিক্ষার মান বাড়ানোর জন্য শিক্ষক এবং সরকারের উভয়ের ভূমিকাই মুখ্য। যত্রতত্র শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান তৈরি না করে মানসম্পন্ন প্রতিষ্ঠান তৈরির মধ্য দিয়ে শিক্ষার গুণগত মান বাড়বে। অর্থাৎ শিক্ষার মানের উন্নয়নের জন্য চাই better শিক্ষক, উপযুক্ত শিক্ষক মেধাসম্পন্ন শিক্ষক, Dedicated শিক্ষক, পরিশ্রমী, অধ্যবসায়ী শিক্ষক সর্বোপরি দরকার প্রতিষ্ঠানে সুন্দর মনোরম পরিবেশ। সবকিছু ঊর্ধ্বে দরকার ছাত্র-শিক্ষক নিবিড় সম্পর্ক।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
আর্থিক খাতে জলবায়ু ঝুঁকি ব্যবস্থাপনায় নির্দেশিকা জারি
আর্থিক খাতে জলবায়ু ঝুঁকি ব্যবস্থাপনায় নির্দেশিকা জারি

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই
ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এরশাদ উল্লাহর ওপর হামলা, চট্টগ্রাম বিএনপির সমাবেশ
এরশাদ উল্লাহর ওপর হামলা, চট্টগ্রাম বিএনপির সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নবীন শিক্ষার্থীদের বরণ করল শেকৃবি শাখা ছাত্রশিবির
নবীন শিক্ষার্থীদের বরণ করল শেকৃবি শাখা ছাত্রশিবির

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জবি ছাত্রদলের সৌন্দর্যবর্ধন ক্যাম্পেইন
জবি ছাত্রদলের সৌন্দর্যবর্ধন ক্যাম্পেইন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ
দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জরুরি প্রয়োজন ছাড়া চিকিৎসকদের বদলি-পদায়ন আপাতত বন্ধ
জরুরি প্রয়োজন ছাড়া চিকিৎসকদের বদলি-পদায়ন আপাতত বন্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে ইটভাটায় অভিযান, প্রতিরোধের মুখে ফিরে এলেন কর্মকর্তারা
লক্ষ্মীপুরে ইটভাটায় অভিযান, প্রতিরোধের মুখে ফিরে এলেন কর্মকর্তারা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশকে ছাড়াই কলকাতা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবের সূচনা
বাংলাদেশকে ছাড়াই কলকাতা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবের সূচনা

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৬৬টি দেশি সংস্থা পেল নির্বাচন পর্যবেক্ষক হিসেবে ইসির নিবন্ধন
৬৬টি দেশি সংস্থা পেল নির্বাচন পর্যবেক্ষক হিসেবে ইসির নিবন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়
ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মেহেরপুরে বিএনপির দুই আসনে মনোনয়ন পুনর্বিবেচনার দাবিতে বিক্ষোভ
মেহেরপুরে বিএনপির দুই আসনে মনোনয়ন পুনর্বিবেচনার দাবিতে বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শিল্পকলায় মঞ্চে প্রাচীন গ্রিক নাটক ‘ইডিপাস’
শিল্পকলায় মঞ্চে প্রাচীন গ্রিক নাটক ‘ইডিপাস’

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জকসু’র খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ, মোট ভোটার ১৬৩৬৫
জকসু’র খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ, মোট ভোটার ১৬৩৬৫

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা
দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের
আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবিতে প্রথমবর্ষের ভর্তি আবেদন শুরু ২০ নভেম্বর
জবিতে প্রথমবর্ষের ভর্তি আবেদন শুরু ২০ নভেম্বর

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির
ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভ্যাটিকানে পোপের সাথে মাহমুদ আব্বাসের বৈঠক
ভ্যাটিকানে পোপের সাথে মাহমুদ আব্বাসের বৈঠক

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার
নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী
ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ
শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এশিয়ান ইনোভেশন এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড পেল ইউনাইটেড গ্রুপ
এশিয়ান ইনোভেশন এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড পেল ইউনাইটেড গ্রুপ

৬ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ঝিনাইদহে ব্যবসায়ী হত্যা মামলায় যুবক কারাগারে
ঝিনাইদহে ব্যবসায়ী হত্যা মামলায় যুবক কারাগারে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ফিরে ভালোবাসায় সিক্ত আনিসুজ্জামান খান বাবু
গাইবান্ধায় ফিরে ভালোবাসায় সিক্ত আনিসুজ্জামান খান বাবু

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘বঙ্গ বিভূষণ’ অ্যাওয়ার্ড পেলেন শত্রুঘ্ন সিনহা ও আরতি মুখোপাধ্যায়
‘বঙ্গ বিভূষণ’ অ্যাওয়ার্ড পেলেন শত্রুঘ্ন সিনহা ও আরতি মুখোপাধ্যায়

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশমিকার মন্তব্যে সামাজিক মাধ্যমে তুমুল বিতর্ক
রাশমিকার মন্তব্যে সামাজিক মাধ্যমে তুমুল বিতর্ক

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সুদানে পালানোরও কোনো জায়গা নেই মানুষের!
সুদানে পালানোরও কোনো জায়গা নেই মানুষের!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া
বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ
যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই
ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার
১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা
অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন
২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?
ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা বাড়িয়ে এবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন পুতিন
উত্তেজনা বাড়িয়ে এবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন পুতিন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাথমিকে শিক্ষক পদে আবেদন শুরু ৮ নভেম্বর
প্রাথমিকে শিক্ষক পদে আবেদন শুরু ৮ নভেম্বর

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন
জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামিন পেলেন সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম
জামিন পেলেন সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা
এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই বাংলাদেশ পাইনি’
‘যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই বাংলাদেশ পাইনি’

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি
বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে
এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা
দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় লতিফ সিদ্দিকীর জামিন
সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় লতিফ সিদ্দিকীর জামিন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফোনে অশ্লীল বার্তা পাঠালে দুই বছরের দণ্ড ও জরিমানা
ফোনে অশ্লীল বার্তা পাঠালে দুই বছরের দণ্ড ও জরিমানা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আর্জেন্টিনাসহ ২২ দেশের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনাসহ ২২ দেশের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল
অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-কন্যাসহ র‍্যাবের সাবেক ডিজি হারুনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রী-কন্যাসহ র‍্যাবের সাবেক ডিজি হারুনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে বিদেশিদের সঙ্গে সম্পর্ক হবে : আমীর খসরু
৪ বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে বিদেশিদের সঙ্গে সম্পর্ক হবে : আমীর খসরু

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেয়ারবাজারে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত
শেয়ারবাজারে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল
প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভার্জিনিয়ায় ইতিহাস গড়লেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত মুসলিম ঘাজালা
ভার্জিনিয়ায় ইতিহাস গড়লেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত মুসলিম ঘাজালা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল
তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ নভেম্বর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুটি বিলাসবহুল ফ্ল্যাট বেচে দিলেন অমিতাভ বচ্চন
দুটি বিলাসবহুল ফ্ল্যাট বেচে দিলেন অমিতাভ বচ্চন

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী
ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির
ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও
উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও

প্রথম পৃষ্ঠা

সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে
সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে

মাঠে ময়দানে

বিখ্যাত যত ফোক গান
বিখ্যাত যত ফোক গান

শোবিজ

১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়
১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়

মাঠে ময়দানে

‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল
‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল

শোবিজ

মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’
মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’

শোবিজ

মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক
মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক

প্রথম পৃষ্ঠা

চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’
চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’

শোবিজ

কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই
কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই

মাঠে ময়দানে

সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে
সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে
টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে

পেছনের পৃষ্ঠা

বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়
বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়

মাঠে ময়দানে

গোল উৎসব
গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে

ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা
ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব
জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব

প্রথম পৃষ্ঠা

শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

পেছনের পৃষ্ঠা

আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা
আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি
প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি
ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাশিয়া বিভক্তের পশ্চিমা চেষ্টা ব্যর্থ
রাশিয়া বিভক্তের পশ্চিমা চেষ্টা ব্যর্থ

পূর্ব-পশ্চিম

লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন
লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন

নগর জীবন

নির্বাচনে বাংলাদেশ থেকে পর্যবেক্ষক চায় মিয়ানমার
নির্বাচনে বাংলাদেশ থেকে পর্যবেক্ষক চায় মিয়ানমার

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা

সাহিত্য

খোকন সোনা
খোকন সোনা

ডাংগুলি

হেমন্তের পিঠা খই
হেমন্তের পিঠা খই

ডাংগুলি