শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১১ সেপ্টেম্বর, ২০১৬

শিক্ষকের কথা

শিক্ষকতা শুধু পেশা নয়, নেশাও হতে হবে

Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
শিক্ষকতা শুধু পেশা নয়, নেশাও হতে হবে

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় সম্প্রতি প্রথমবারের মতো অনার্স ও মাস্টার্স প্রোগ্রাম রয়েছে দেশের এমন ৬৮৫টি কলেজের ওপর একটি র্যাংকিংস প্রকাশ করেছে। এতে খুলনা বিভাগের সেরা দশটি কলেজের একটি হচ্ছে যশোর সরকারি মহিলা কলেজ। প্রতিষ্ঠানটির এ সাফল্যের পেছনে রহস্য কী, দেশের শিক্ষার সামগ্রিক মান বাড়াতে করণীয় কী, এক্ষেত্রে শিক্ষকদের ভূমিকা কী এবং একবিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় শিক্ষার্থীদের কীভাবে প্রস্তুত  হওয়া উচিত এসব নিয়ে কথা বলেছেন কলেজটির অধ্যক্ষ প্রফেসর সেলিনা ইয়াসমিন। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন যশোর প্রতিনিধি—সাইফুল ইসলাম সজল।

প্রশ্ন : জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় প্রথমবারের মতো দেশের সব কলেজের র্যাংকিংস প্রকাশ করেছে। বিষয়টিকে আপনি কীভাবে দেখেন?

অধ্যক্ষ : বিষয়টিকে আমি ইতিবাচকভাবেই দেখছি। দেশের সব কলেজের র্যাংকিং করা জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি প্রশংসনীয় উদ্যোগ। এ কারণে কলেজগুলো তাদের নিজেদের অবস্থার উন্নতির জন্য সচেষ্ট হবে। যারা র্যাংকিংয়ে স্থান পেয়েছে তারা তালিকায় নিচের দিক থেকে উপরে উঠতে চেষ্টা করবে। যারা স্থান পায়নি তারা স্থান পেতে চেষ্টা চালাবে। এক প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে অন্য প্রতিষ্ঠানের প্রতিযোগিতা সৃষ্টি হবে। ফলে শিক্ষার মান উন্নত হবে।

প্রশ্ন : কলেজ র্যাংকিংয়ে বিভাগীয় পর্যায়ে আপনার প্রতিষ্ঠান সেরা দশটির একটি। এই সফলতার পেছনে কোন কোন বিষয় ভূমিকা রেখেছে বলে আপনি মনে করেন?

অধ্যক্ষ : আমি মনে করি কলেজের সার্বিক কর্মকাণ্ড একটি টিম ওয়ার্কের মতো। ভালো ফলাফলের জন্য টিমের সবাইকে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখতে হয়। প্রশাসনের দক্ষ ব্যবস্থাপনা, শিক্ষকদের আন্তরিকতা, মেধা, শ্রম, ছাত্রীদের মেধা, মননশীলতা, শিক্ষার প্রতি অনুরাগ, কর্মচারীদের সহায়তা, অভিভাবকদের সচেতনতা, মাল্টিমিডিয়ার ব্যবহার, সহশিক্ষা কার্যক্রম তথা সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ড ও খেলাধুলার মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের দেহ-মনের সুস্থ বিকাশ ঘটানো, সর্বোপরি শিক্ষাঙ্গনে শিক্ষাবান্ধব একটি পরিবেশ এই সফলতার পেছনে ভূমিকা রেখেছে।

প্রশ্ন : বিগত বছরগুলোয় বিভিন্ন পাবলিক পরীক্ষার ফলাফলে আপনার প্রতিষ্ঠানের সাফল্য কেমন?

অধ্যক্ষ : বিভিন্ন পাবলিক পরীক্ষায় আমাদের ফলাফল যথেষ্ট ভালো। ২০১১-১২ শিক্ষাবর্ষে মাস্টার্স শ্রেণিতে মোট ৩৭ জন ছাত্রী প্রথম বিভাগে উত্তীর্ণ হয়েছে।

প্রশ্ন : শিক্ষার গুণগত মান কীভাবে নিশ্চিত করা যায় বলে আপনি মনে করেন?

অধ্যক্ষ : শিক্ষার গুণগত মান নিশ্চিত করার জন্য প্রথমত শিক্ষকদের দক্ষতা বৃদ্ধি করা প্রয়োজন। সে লক্ষ্যে দেশে বিদেশে প্রশিক্ষণ এবং প্রতিষ্ঠানে ইন-হাউস প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা থাকা দরকার। বিদ্যমান প্রশিক্ষণের যে ব্যবস্থা আছে তা যথেষ্ট নয়। তাছাড়া প্রযুক্তির এই অগ্রগতির যুগে শিক্ষাকে আরও বেশি প্রযুক্তিনির্ভর তথা ডিজিটালাইজড করতে হবে। এক্ষেত্রে ইকুইপমেন্টসের স্বল্পতা আছে। সেজন্য কার্যকরি সরকারি পদক্ষেপ দরকার।

প্রশ্ন : দেশের শিক্ষার গুণগত মান নিয়ে প্রশ্ন আছে। মান বাড়াতে হলে সংশ্লিষ্ট সবার করণীয় কী বলে আপনি মনে করেন?

অধ্যক্ষ : হ্যাঁ, সব ক্ষেত্রে শিক্ষার গুণগত মান নিশ্চিত হচ্ছে না, এটা ঠিক। এজন্য মেধাবী শিক্ষকের স্বল্পতা, পেশাগত দায়িত্ব পালনে কিছু শিক্ষকের আন্তরিকতার অভাব এবং শিক্ষার্থীদের শিখনের প্রতি অমনোযোগ ও উদাসীনতা দায়ী বলে আমি মনে করি। এসব সমস্যা দূর হলে শিক্ষার গুণগত মান বৃদ্ধি পাবে।

প্রশ্ন : শিক্ষার মান বাড়ানোর ক্ষেত্রে শিক্ষকদের ভূমিকা কী?

অধ্যক্ষ : শিক্ষার মান বাড়ানোর জন্য শিক্ষকদের পেশাগত দায়িত্বের প্রতি আন্তরিক হতে হবে। শিক্ষকতা শুধু শিক্ষকের পেশা না, নেশাও হতে হবে। দক্ষ শিক্ষক হিসেবে নিজেদের প্রস্তুত করতে ব্যাপক পড়াশোনা ও প্রশিক্ষণ গ্রহণ করতে হবে।

প্রশ্ন : শিক্ষকদের মান নিয়েও প্রশ্ন আছে। এ থেকে উত্তরণে করণীয় কী?

অধ্যক্ষ : হ্যাঁ, শিক্ষা বিভাগে মেধাবী শিক্ষকের অভাব আছে। কারণ মেধাবী ছাত্ররা বর্তমানে শিক্ষা বিভাগে আসতে আগ্রহী হচ্ছে না। তার কারণ শিক্ষকদের মর্যাদার কথা মুখে মুখে বলা হলেও বাস্তবে শিক্ষকতা পেশা নানা কারণে আকর্ষণহীন হয়ে পড়েছে। শিক্ষকতা পেশাকে লাভজনক ও আকর্ষণীয় করতে হবে। তাছাড়া বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে অযোগ্য, অদক্ষ, মেধাহীন ব্যক্তিদের অসৎ পন্থায় নিয়োগ বন্ধ করতে হবে।

প্রশ্ন : মূল্যবোধের অবক্ষয় এখন সমাজের সর্বস্তরে প্রতীয়মান হচ্ছে। এর উন্নয়নে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান কী ভূমিকা রাখতে পারে বলে মনে করেন?

অধ্যক্ষ : মূল্যবোধের অবক্ষয় এখন একটা বৈশ্বিক সমস্যা। এই অবক্ষয়ের হাত থেকে বাঁচতে হলে পরিবার, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, সরকার সবাইকে একযোগে কাজ করতে হবে। আমাদের প্রতিষ্ঠানে আমরা ছাত্রীদের নীতি-নৈতিকতা সম্পর্কে জ্ঞানদান করি, আদর্শ ব্যক্তিদের জীবনী থেকে উদ্ধৃতি দেই, তাদের আদর্শ অনুসরণ করতে উদ্বুদ্ধ করি। ধর্মের সঠিক অনুশাসন জানাতে ও বোঝাতে চেষ্টা করি।

প্রশ্ন : সহশিক্ষা কার্যক্রম শিক্ষার মান উন্নয়ন ও শিক্ষার্থীদের মাঝে মানবিক মূল্যবোধের বিকাশের ক্ষেত্রে কীভাবে ভূমিকা রাখে?

অধ্যক্ষ : লেখাপড়ার পাশাপাশি সহশিক্ষা কার্যক্রম একটি প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদের সুস্থ দেহ-মনের বিকাশে সাহায্য করে। পাশ্চাত্য সংস্কৃতি যখন তার বিষদাঁত আমাদের সংস্কৃতির বুকে বসিয়ে দিয়েছে, তখন আমাদের নিজস্ব সংস্কৃতির ঐশ্বর্যের সঙ্গে শিক্ষার্থীদের ঘনিষ্ঠ পরিচয়, পাশ্চাত্য সংস্কৃতির প্রভাবমুক্ত হয়ে আমাদের শিক্ষার্থীদের মানবিক মূল্যবোধের বিকাশে ভূমিকা রাখবে।

প্রশ্ন : স্কুল-কলেজে অধ্যয়নরত শিক্ষার্থীদের উদ্দেশ্যে আপনার উপদেশ কী?

অধ্যক্ষ : স্কুল-কলেজে অধ্যয়নরত শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে আমার উপদেশ,  বর্তমান যুগে তোমাদের জন্য অপার সম্ভাবনার দ্বার উন্মুক্ত। তোমরা আজ মোবাইল, ফেসবুক, ইন্টারনেট ব্যবহার করছ। বিশ্ব তোমাদের হাতের মুঠোয়। তবে এগুলো যেন তোমাদের জীবনে আশীর্বাদ নিয়ে আসে, অভিশাপ না হয়। চারিত্রিক দৃঢ়তা, সততা, নিষ্ঠা, স্বাতন্ত্র্যবোধ বজায় রাখবে। লেখাপড়ার সঙ্গে সঙ্গে মানবিক গুণাবলির বিকাশ ঘটিয়ে দেশাত্মবোধে উদ্বুদ্ধ হয়ে নিজেকে তৈরি করবে। দেশের ইতিহাস, ঐতিহ্য, সংস্কৃতি জানবে, কারণ তোমরাই এদেশের আগামী দিনের কর্ণধার।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
এ পর্যন্ত ৩৮ লাখ শিশুকে টাইফয়েডের টিকা দেওয়া হয়েছে: মহাপরিচালক
এ পর্যন্ত ৩৮ লাখ শিশুকে টাইফয়েডের টিকা দেওয়া হয়েছে: মহাপরিচালক

২ মিনিট আগে | জাতীয়

সাতক্ষীরায় শুভ সংঘের আয়োজনে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালন
সাতক্ষীরায় শুভ সংঘের আয়োজনে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালন

৯ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

রংপুরে দিন-রাতের তাপমাত্রার ফারাক ১০ ডিগ্রি, কারণ কী?
রংপুরে দিন-রাতের তাপমাত্রার ফারাক ১০ ডিগ্রি, কারণ কী?

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গোপন প্রতিরক্ষা নথি কাছে রাখায় যুক্তরাষ্ট্রে ভারতীয় বংশোদ্ভূত গ্রেফতার
গোপন প্রতিরক্ষা নথি কাছে রাখায় যুক্তরাষ্ট্রে ভারতীয় বংশোদ্ভূত গ্রেফতার

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ উইকেট নিলেন পাকিস্তানের নোমান, হারল দক্ষিণ আফ্রিকা
১০ উইকেট নিলেন পাকিস্তানের নোমান, হারল দক্ষিণ আফ্রিকা

১৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হাতকড়া পরানোয় ওসিকে ধমক শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইনের
হাতকড়া পরানোয় ওসিকে ধমক শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইনের

১৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

বগুড়ার শেরপুরে নবাগত ইউএনও মনজুরুল আলমের যোগদান
বগুড়ার শেরপুরে নবাগত ইউএনও মনজুরুল আলমের যোগদান

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফুলবাড়ীতে নিষিদ্ধ জাল জব্দ, আগুনে পুড়িয়ে ধ্বংস
ফুলবাড়ীতে নিষিদ্ধ জাল জব্দ, আগুনে পুড়িয়ে ধ্বংস

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতে চিকিৎসা নিতে এসে কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর মৃত্যু
ভারতে চিকিৎসা নিতে এসে কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর মৃত্যু

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় প্রতিবন্ধীদের অধিকার নিশ্চিতে স্মারকলিপি
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় প্রতিবন্ধীদের অধিকার নিশ্চিতে স্মারকলিপি

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দলগুলোর সঙ্গে সন্ধ্যায় ঐকমত্য কমিশনের জরুরি বৈঠক
দলগুলোর সঙ্গে সন্ধ্যায় ঐকমত্য কমিশনের জরুরি বৈঠক

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

নজরুল ইসলাম খান হাসপাতালে ভর্তি
নজরুল ইসলাম খান হাসপাতালে ভর্তি

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

বড় পতনে সূচক
বড় পতনে সূচক

৩৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের টিকিটের মূল্য প্রকাশ করল বিসিবি
ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের টিকিটের মূল্য প্রকাশ করল বিসিবি

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মারা গেছেন ভারতীয় কিংবদন্তী অভিনেত্রী-নৃত্যশিল্পী মধুুমতী
মারা গেছেন ভারতীয় কিংবদন্তী অভিনেত্রী-নৃত্যশিল্পী মধুুমতী

৪৩ মিনিট আগে | শোবিজ

চার্লি কার্কের সমালোচনা করায় ছয় বিদেশির মার্কিন ভিসা বাতিল
চার্লি কার্কের সমালোচনা করায় ছয় বিদেশির মার্কিন ভিসা বাতিল

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে পোড়ানো হলো সাড়ে তিন হাজার মিটার চায়না দুয়ারী জাল
গোপালগঞ্জে পোড়ানো হলো সাড়ে তিন হাজার মিটার চায়না দুয়ারী জাল

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ছাত্রদল নেতা তানিমও মারা গেছেন
ছাত্রদল নেতা তানিমও মারা গেছেন

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নদী থেকে অজ্ঞাত ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
নদী থেকে অজ্ঞাত ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১৪ বিলিয়ন ডলারের বিটকয়েন জব্দ করলো যুক্তরাষ্ট্র
১৪ বিলিয়ন ডলারের বিটকয়েন জব্দ করলো যুক্তরাষ্ট্র

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রেনের টিকিট কালোবাজারির দায়ে তিনজনের কারাদণ্ড
ট্রেনের টিকিট কালোবাজারির দায়ে তিনজনের কারাদণ্ড

৫৩ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

মেহেরপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় জাবি শিক্ষার্থী নিহত
মেহেরপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় জাবি শিক্ষার্থী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মারা গেছেন ভারতীয় অভিনেতা পঙ্কজ ধীর
মারা গেছেন ভারতীয় অভিনেতা পঙ্কজ ধীর

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিরপুরে রাসায়নিকের গোডাউন থেকে বিষাক্ত গ্যাস বের হচ্ছে : ফায়ার সার্ভিস
মিরপুরে রাসায়নিকের গোডাউন থেকে বিষাক্ত গ্যাস বের হচ্ছে : ফায়ার সার্ভিস

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিলে কচুরিপানা তুলতে গিয়ে নিখোঁজ, ১৭ ঘণ্টা পর মিলল মরদেহ
বিলে কচুরিপানা তুলতে গিয়ে নিখোঁজ, ১৭ ঘণ্টা পর মিলল মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাকসুতে যতজন ভোটার তত ব্যালট, কেন্দ্রে তিন স্তরে ভোটারদের যাচাই
রাকসুতে যতজন ভোটার তত ব্যালট, কেন্দ্রে তিন স্তরে ভোটারদের যাচাই

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আইসিসিবিতে শুরু হচ্ছে পানি ব্যবস্থাপনা এক্সপো
আইসিসিবিতে শুরু হচ্ছে পানি ব্যবস্থাপনা এক্সপো

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শার্শায় ভ্যানচালক ‘হত্যার’ প্রতিবাদে সড়ক অবরোধ ও মানববন্ধন
শার্শায় ভ্যানচালক ‘হত্যার’ প্রতিবাদে সড়ক অবরোধ ও মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ৬০ হাজার ম্যাপ বাজেয়াপ্ত করলো বেইজিং
যে কারণে ৬০ হাজার ম্যাপ বাজেয়াপ্ত করলো বেইজিং

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেহেরপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় জাবি শিক্ষার্থী নিহত
মেহেরপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় জাবি শিক্ষার্থী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান
১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু
ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প
হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান
একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাল এইচএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, জানবেন যেভাবে
কাল এইচএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, জানবেন যেভাবে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি
ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা
দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান
'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সেরা অভিনেতার পুরস্কার ঐশ্বরিয়াকে উৎসর্গ করলেন অভিষেক
সেরা অভিনেতার পুরস্কার ঐশ্বরিয়াকে উৎসর্গ করলেন অভিষেক

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা
চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের
আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে চলন্ত বাসে আগুনে পুড়ে প্রাণ গেল ২০ যাত্রীর
ভারতে চলন্ত বাসে আগুনে পুড়ে প্রাণ গেল ২০ যাত্রীর

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি: সারজিস আলম
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি: সারজিস আলম

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল
নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট
রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট

মাঠে ময়দানে

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

অধরাই বিকল্প বাজার
অধরাই বিকল্প বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!
১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

অসহায় জনগণ কষ্টে আছে
অসহায় জনগণ কষ্টে আছে

প্রথম পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা