শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৭ সেপ্টেম্বর, ২০১৬

শিক্ষকের কথা

শুধু সার্টিফিকেট নয়, মন-মানসিকতায় আলোকিত মানুষ হতে হবে

Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
শুধু সার্টিফিকেট নয়, মন-মানসিকতায় আলোকিত মানুষ হতে হবে

এইচএসসি ছাড়াও অনার্স ও মাস্টার্স প্রোগ্রাম রয়েছে দেশের এমন ৬৮৫টি কলেজের ওপর সম্প্রতি জাতীয়  বিশ্ববিদ্যালয় একটি র্যাংকিংস প্রকাশ করেছে। কলেজগুলোর সার্বিক শিক্ষার মান মূল্যায়নের লক্ষ্যে এটাই জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম কোনো উদ্যোগ। র্যাংকিংয়ে রংপুর বিভাগের সেরা দশটি কলেজের একটি রংপুর কারমাইকেল কলেজ। প্রতিষ্ঠানটির এ সফলতার পেছনে রহস্য কী, দেশের শিক্ষা ব্যবস্থার সামগ্রিক মান উন্নয়নে সংশ্লিষ্ট সবার করণীয় কী, শিক্ষকদের মান কীভাবে বাড়ানো যায়, সহশিক্ষা কার্যক্রম শিক্ষার্থীদের সার্বিক বিকাশে কীভাবে ভূমিকা রাখে এবং একবিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় তাদের কীভাবে প্রস্তুত হওয়া উচিতসহ শিক্ষা সংশ্লিষ্ট নানা বিষয় নিয়ে আমাদের ধারাবাহিক আয়োজনে আজ কথা বলেছেন কলেজটির অধ্যক্ষ অধ্যাপক বিনতে হুসাইন নাসরিন বানু। সাক্ষাৎকার নিয়ে নিজস্ব প্রতিবেদক, রংপুর— শাহজাদা মিয়া আজাদ। 

 

প্রশ্ন : জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় প্রথমবারের মতো দেশের সব কলেজের র্যাংকিংস প্রকাশ করেছে। বিষয়টিকে আপনি কীভাবে দেখেন?

অধ্যক্ষ : এটি অবশ্যই জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি ভালো উদ্যোগ। কারণ এতে সংশ্লিষ্ট শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে সবদিক ভালো করার একটি সুস্থ প্রতিযোগিতা শুরু হবে। এতে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো তাদের মান উন্নয়নের লক্ষ্যে সচেষ্ট হবে। এ লক্ষ্যে প্রতিষ্ঠানগুলো শিক্ষক, শিক্ষার্থীসহ সংশ্লিষ্ট সবকিছুর মান বাড়াতে নানা উদ্যোগ গ্রহণ করবে। এতে করে প্রতিষ্ঠানগুলোর মান নিশ্চিতভাবে বাড়বে বলে আমি মনে করি। এরই অংশ হিসেবে আমরাও ভবিষ্যতে নানামুখী উদ্যোগ গ্রহণে আগ্রহী হব।

প্রশ্ন : কলেজ র্যাংকিংয়ে বিভাগীয় পর্যায়ে আপনার প্রতিষ্ঠান সেরা দশটির একটি। আপনার প্রতিষ্ঠানের এই সফলতার পেছনে রহস্য কী?

অধ্যক্ষ : কারমাইকেল কলেজ দেশের একটি ঐতিহ্যবাহী শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। বর্তমান সরকারের ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে এ প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক, শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা-কর্মচারীসহ সংশ্লিষ্ট সবাই নিরলস পরিশ্রম করে যাচ্ছেন। ফলে প্রশাসনের সঠিক দিকনির্দেশনা, শিক্ষক এবং সংশ্লিষ্ট সবার সহযোগিতার কারণেই হয়তো এটি সম্ভব হয়েছে।

 

প্রশ্ন : বিগত বছরগুলোয় বিভিন্ন পাবলিক পরীক্ষার ফলাফলে আপনার প্রতিষ্ঠানের সফলতার কারণ কী?

অধ্যক্ষ: প্রতিটি বিভাগে মাল্টিমিডিয়া ক্লাসরুম স্থাপন এবং বিভাগের শিক্ষকদের ডিজিটাল কনটেন্ট তৈরি করে শিক্ষার্থীদের ক্লাসে উপস্থাপনের ফলে শিক্ষার্থীরা খুব সহজেই অনুধাবন করতে পারে। তাছাড়া নিয়মিত ইনকোর্স পরীক্ষা, সমন্বিতভাবে প্রস্তুতিমূলক পরীক্ষা গ্রহণ— সবকিছুই হয়তো শিক্ষার্থীদের ভালো ফলাফলে সহায়তা করেছে। সেইসঙ্গে নিয়মিত শিক্ষক-শিক্ষার্থীসহ সংশ্লিষ্ট সবার কার্যক্রম নিয়মিত মনিটর করা হয়। শিক্ষা সহায়ক বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণের ফলেই আমাদের এ সফলতা এসেছে।

প্রশ্ন : শিক্ষার গুণগতমান কীভাবে নিশ্চিত করা যায় বলে আপনি মনে করেন?

অধ্যক্ষ : শিক্ষার গুণগতমান নিশ্চিত করতে প্রতিষ্ঠান সংশ্লিষ্ট সবাইকে আন্তরিক হতে হবে। শিক্ষার্থীদের সমস্যাগুলো ধৈর্য সহকারে শুনে সমাধানের পথগুলোর সঠিক দিকনির্দেশনা দিতে হবে। শিক্ষক, শিক্ষার্থী এবং অভিভাবকের মধ্যে বন্ধুসুলভ আচরণের পরিবেশ তৈরি করতে হবে। সঙ্গে সঙ্গে কলেজ প্রশাসনের মনিটরিং বৃদ্ধি করতে হবে। শিক্ষা উপকরণের যথাযথ ব্যবহার এবং শিক্ষা ব্যবস্থাপনার সঠিক মিথস্ক্রিয়ার মাধ্যমেই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের গুণগত মান বৃদ্ধি করা যায়।

প্রশ্ন : দেশের শিক্ষার গুণগত মান নিয়ে প্রশ্ন আছে। মান বাড়াতে হলে সংশ্লিষ্ট সবার করণীয় কী বলে আপনি মনে করেন?

অধ্যক্ষ : দেশের শিক্ষার গুণগত মান বৃদ্ধি করতে হলে শিক্ষা সংশ্লিষ্ট সবারই সহযোগিতা প্রয়োজন। শিক্ষার্থীদের জন্য যুগোপযোগী সিলেবাস প্রণয়ন, শিক্ষকদের জন্য যথাযথ প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা এবং শিক্ষা উপকরণ ব্যবহারের মাধ্যমে গুণগতমান বৃদ্ধি করা সম্ভব।

প্রশ্ন : শিক্ষার মান বাড়ানোর ক্ষেত্রে শিক্ষকরা কি ভূমিকা রাখতে পারে বলে আপনি মনে করেন?

অধ্যক্ষ : শিক্ষার মান বাড়ানোর ক্ষেত্রে শিক্ষকদের ভূমিকাই অগ্রগণ্য। আমার নিজের শিক্ষকতা জীবনের অভিজ্ঞতা থেকে দেখেছি, একজন ভালো শিক্ষককেই শিক্ষার্থীরা মডেল হিসেবে গ্রহণ করে। তাই শিক্ষকরা যদি আন্তরিক এবং সহনশীল হয়ে শিক্ষার্থীদের কাছে জটিল বিষয়গুলো উপস্থাপন করেন তবে শিক্ষার্থীরা অত্যন্ত আগ্রহের সঙ্গে তা গ্রহণ করবে। শিক্ষার্থীদের জ্ঞানের পরিধি বৃদ্ধি পেলেই তাদের নৈতিক মনোবল বৃদ্ধি পাবে। এজন্য আমি মনে করি শিক্ষার মান বৃদ্ধির জন্য শিক্ষকদেরই অগ্রণী ভূমিকা পালন করতে হবে।

প্রশ্ন : শিক্ষকদের মান নিয়েও প্রশ্ন আছে। এ থেকে উত্তরণে করণীয় কী?

অধ্যক্ষ : শিক্ষকদের মান নিয়ে প্রশ্ন থাকতেই পারে। তবে আমাদের মতো সরকারি কলেজসমূহের প্রায় সব শিক্ষকই বিসিএস পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে শিক্ষকতার পেশায় যোগদান করেন। বিসিএস পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে যারা শিক্ষকতা পেশায় যোগদান করেন তাদের মান নিয়ে প্রশ্ন করা আমার কাছে বাহুল্য মনে হয়। তবে হ্যাঁ, এসব শিক্ষকের যথাযথ প্রশিক্ষণ এবং আধুনিক শিক্ষা উপকরণ সরবরাহ করতে পারলে তাদের দক্ষতা অনেকাংশে বৃদ্ধি পাবে। তবে বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে যে পদ্ধতিতে শিক্ষক নিয়োগ করা হয় সেক্ষেত্রে মানের বিষয়ে প্রশ্ন আসতেই পারে। আমার কথা এই যে, বর্তমান সরকার শিক্ষক নিয়োগের ক্ষেত্রে প্রাচীন পদ্ধতিতে থেকে বের হয়ে আসার পথ খুঁজে পেয়েছে। এনটিআরসিএ কর্তৃক বাছাইকৃত শিক্ষকদের মেধা এবং যোগ্যতার ভিত্তিতে নিয়োগদানের মাধ্যমেই শুধু এ সমস্যা থেকে উত্তরণ হতে পারে।

প্রশ্ন : মূল্যবোধের অবক্ষয় এখন সমাজের সর্বস্তরে প্রতীয়মান হচ্ছে। এর উন্নয়নে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান কী ভূমিকা রাখতে পারে বলে মনে করেন?

অধ্যক্ষ : সামাজিক মূল্যবোধের অবক্ষয় বর্তমান সময়ের একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। এই অবস্থা থেকে বের হতে না পারলে ভবিষ্যৎ প্রজন্ম ভয়াবহ অবস্থার মধ্যে পড়বে। এর উন্নয়নে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোকে অগ্রণী ভূমিকা পালন করা উচিত। আমি আমার শিক্ষকদের এ বিষয়ে শিক্ষার্থীদের মাধ্যমে সচেতনতা সৃষ্টি করার জন্য নির্দেশনা দিয়েছি। বিশেষ করে উঠতি বয়সের শিক্ষার্থীদের সঙ্গে সুযোগ পেলেই আমরা কলেজ প্রশাসন থেকে বিভিন্ন সেমিনার, সিম্পোজিয়াম এবং কর্মশালার আয়োজন করে থাকি। সংশ্লিষ্ট সবার সঙ্গে আলোচনা করে শিক্ষার্থীদের সামাজিক সচেতনতা আরও কীভাবে বৃদ্ধি করা যায় সে বিষয়ে পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়। 

প্রশ্ন : সহশিক্ষা কার্যক্রম শিক্ষার মান উন্নয়ন ও শিক্ষার্থীদের মাঝে মানবিক মূল্যবোধ বিকাশের ক্ষেত্রে কীভাবে ভূমিকা রাখে?

অধ্যক্ষ : সহশিক্ষা কার্যক্রম একজন শিক্ষার্থীর মানবিক মূল্যবোধ বিকাশ ঘটাতে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। একজন শিক্ষার্থীকে পাঠ্যপুস্তকের শিক্ষার পাশাপাশি সহশিক্ষা হিসেবে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, বিতর্ক, সেমিনার, ক্রীড়া ইত্যাদি বিষয়ের চর্চা করতে হবে। এগুলোর যত বেশি চর্চা হবে ততই শিক্ষার্থীরা উপকৃত হবে।

প্রশ্ন : আপনার শিক্ষা জীবনের কোনো মধুর স্মৃতি থাকলে বলুন।

অধ্যক্ষ : শিক্ষা জীবনের অনেক মধুর স্মৃতি আছে। স্কুল, কলেজ এবং বিশ্ববিদ্যালয় জীবনের অনেক স্মৃতি। তবে একটি স্মৃতির কথা আমার সবসময় বিশেষ করে বান্ধবীদের সঙ্গে কথা বললেই সে স্মৃতিটাই আগে আসে। আর সেটি হলো- রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নের সময় রোকেয়া হলে ছিলাম। পিকনিকে যাব। সব ঠিকঠাক। বান্ধবীরা মিলে স্টেশনে গিয়ে দেখি নির্ধারিত ট্রেন চলে গেছে। পরে অবশ্য অনেক কষ্ট করে পিকনিকে উপস্থিত হয়েছিলাম।

প্রশ্ন : স্কুল-কলেজে অধ্যয়নরত শিক্ষার্থীদের উদ্দেশ্যে আপনার উপদেশ কী?

অধ্যক্ষ : শুধু সার্টিফিকেট নয়, মন-মানসিকতায় আলোকিত মানুষ হতে হবে। তোমাদের আলোতে পরিবার, সমাজ, রাষ্ট্র এবং বিশ্ব সমাজ যেন আলোকিত হয়। সেজন্য শুধু পাঠ্যবই নয়, তোমাদের ইতিহাস, সংস্কৃতি, মুক্তিযুদ্ধ, বিখ্যাত মনীষীদের জীবনীসহ শিক্ষা সহায়ক অন্যান্য বই পড়ার অভ্যাস গড়তে হবে। নিয়মিত স্কুল-কলেজের লাইব্রেরিতে গিয়ে   শিক্ষা সহায়ক বিভিন্ন বই পড়ার চেষ্টা করতে পার। এতে তোমাদের সার্বিক বিকাশ ঘটবে। ফলে তোমরা সমাজ ও জাতির উন্নয়নে অংশীদার হওয়ার অনুপ্রেরণা পাবে। মনে রাখবে, ছাত্রজীবনে নিয়মিত সর্বোচ্চ পড়াশোনার বিকল্প নেই। এমনটি হলেই কেবল ভবিষ্যতে তোমরা উজ্জ্বল জীবন গড়তে সক্ষম হবে। নিয়মিত অধ্যবসায়সহ পড়াশোনা চালিয়ে যাও, সফলতা তোমাদের জীবনে আসবেই।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা
লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা

২৯ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

৪২ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে বিনামূল্যে ধানের বীজ ও সার বিতরণ
মুন্সীগঞ্জে বিনামূল্যে ধানের বীজ ও সার বিতরণ

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ক্রিকেট বোর্ডের অবস্থা আগের তুলনায় ভালো : আসিফ
ক্রিকেট বোর্ডের অবস্থা আগের তুলনায় ভালো : আসিফ

২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নবান্ন উপলক্ষে পীরের আস্তানায় ক্ষীরের উৎসব
নবান্ন উপলক্ষে পীরের আস্তানায় ক্ষীরের উৎসব

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৩৫০ শতাংশ শুল্কের হুমকিতে যুদ্ধ থামিয়েছে ভারত-পাকিস্তান, দাবি ট্রাম্পের
৩৫০ শতাংশ শুল্কের হুমকিতে যুদ্ধ থামিয়েছে ভারত-পাকিস্তান, দাবি ট্রাম্পের

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি গণতন্ত্রকে দেশের মানুষের হাতে ফিরিয়ে দেবে: মিল্লাত
বিএনপি গণতন্ত্রকে দেশের মানুষের হাতে ফিরিয়ে দেবে: মিল্লাত

১৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রাম থেকে আমিরাতে আরও তিন জাহাজ রপ্তানি
চট্টগ্রাম থেকে আমিরাতে আরও তিন জাহাজ রপ্তানি

১৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ডেমরায় কাভার্ড ভ্যানের ধাক্কায় বৃদ্ধের মৃত্যু
ডেমরায় কাভার্ড ভ্যানের ধাক্কায় বৃদ্ধের মৃত্যু

১৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

ভারতকে ৯৩ মিলিয়ন ডলারের জ্যাভলিন ক্ষেপণাস্ত্র ও গোলাবারুদ দেবে যুক্তরাষ্ট্র
ভারতকে ৯৩ মিলিয়ন ডলারের জ্যাভলিন ক্ষেপণাস্ত্র ও গোলাবারুদ দেবে যুক্তরাষ্ট্র

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এই রায়ে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে: বদিউল আলম
এই রায়ে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে: বদিউল আলম

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

এনভিডিয়ার শেয়ারের অবিশ্বাস্য উত্থান
এনভিডিয়ার শেয়ারের অবিশ্বাস্য উত্থান

২৩ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আজ বাজারে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ
আজ বাজারে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ

২৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

শীতে এলার্জির সমস্যা রোধে ৫ উপায়
শীতে এলার্জির সমস্যা রোধে ৫ উপায়

৩১ মিনিট আগে | জীবন ধারা

অর্থ আত্মসাৎ মামলা তদন্তে সাকিবসহ ১৫ জনকে দুদকে তলব
অর্থ আত্মসাৎ মামলা তদন্তে সাকিবসহ ১৫ জনকে দুদকে তলব

৩১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ছায়ানটে বসছে লোকসংগীতের সন্ধ্যা
ছায়ানটে বসছে লোকসংগীতের সন্ধ্যা

৩৪ মিনিট আগে | শোবিজ

জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবিতে নোয়াখালীতে মানববন্ধন
জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবিতে নোয়াখালীতে মানববন্ধন

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ছাত্রদলের উদ্যোগে সুবিধাবঞ্চিত ও ছিন্নমূল শিশুদের সাপ্তাহিক স্কুল শুরু
ছাত্রদলের উদ্যোগে সুবিধাবঞ্চিত ও ছিন্নমূল শিশুদের সাপ্তাহিক স্কুল শুরু

৪০ মিনিট আগে | নগর জীবন

কৈলাশটিলায় বন্ধ কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
কৈলাশটিলায় বন্ধ কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

৪১ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ফটিকছড়িতে কৃষকের পাকা ধান পুড়িয়ে দিলো দুর্বৃত্তরা
ফটিকছড়িতে কৃষকের পাকা ধান পুড়িয়ে দিলো দুর্বৃত্তরা

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চীনের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, ফিলিপাইনের সাবেক মেয়রের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
চীনের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, ফিলিপাইনের সাবেক মেয়রের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিনগ্রহীদের ঘাঁটি টিন্ডায়া পর্বত?
ভিনগ্রহীদের ঘাঁটি টিন্ডায়া পর্বত?

৪৫ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

শ্রীপুরে তারেক রহমানের জন্মদিনে এতিমদের খাবার বিতরণ
শ্রীপুরে তারেক রহমানের জন্মদিনে এতিমদের খাবার বিতরণ

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

এবারও আঁধার কাটল না শ্যামপুর ও সেতাবগঞ্জ চিনিকলে, হতাশ চাষিরা
এবারও আঁধার কাটল না শ্যামপুর ও সেতাবগঞ্জ চিনিকলে, হতাশ চাষিরা

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৪ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৭৪৫
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৪ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৭৪৫

৫১ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

নিউইয়র্কের রাস্তায় এড শিরানের অদ্ভুত যাত্রা
নিউইয়র্কের রাস্তায় এড শিরানের অদ্ভুত যাত্রা

৫২ মিনিট আগে | শোবিজ

রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারে ফেরাতে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের প্রস্তাব গৃহীত
রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারে ফেরাতে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের প্রস্তাব গৃহীত

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ সফরে কমনওয়েলথ মহাসচিব
বাংলাদেশ সফরে কমনওয়েলথ মহাসচিব

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে রক্তদান ও বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
বরিশালে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে রক্তদান ও বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার
মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!
আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা