শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৭ সেপ্টেম্বর, ২০১৬

শিক্ষকের কথা

শুধু সার্টিফিকেট নয়, মন-মানসিকতায় আলোকিত মানুষ হতে হবে

Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
শুধু সার্টিফিকেট নয়, মন-মানসিকতায় আলোকিত মানুষ হতে হবে

এইচএসসি ছাড়াও অনার্স ও মাস্টার্স প্রোগ্রাম রয়েছে দেশের এমন ৬৮৫টি কলেজের ওপর সম্প্রতি জাতীয়  বিশ্ববিদ্যালয় একটি র্যাংকিংস প্রকাশ করেছে। কলেজগুলোর সার্বিক শিক্ষার মান মূল্যায়নের লক্ষ্যে এটাই জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম কোনো উদ্যোগ। র্যাংকিংয়ে রংপুর বিভাগের সেরা দশটি কলেজের একটি রংপুর কারমাইকেল কলেজ। প্রতিষ্ঠানটির এ সফলতার পেছনে রহস্য কী, দেশের শিক্ষা ব্যবস্থার সামগ্রিক মান উন্নয়নে সংশ্লিষ্ট সবার করণীয় কী, শিক্ষকদের মান কীভাবে বাড়ানো যায়, সহশিক্ষা কার্যক্রম শিক্ষার্থীদের সার্বিক বিকাশে কীভাবে ভূমিকা রাখে এবং একবিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় তাদের কীভাবে প্রস্তুত হওয়া উচিতসহ শিক্ষা সংশ্লিষ্ট নানা বিষয় নিয়ে আমাদের ধারাবাহিক আয়োজনে আজ কথা বলেছেন কলেজটির অধ্যক্ষ অধ্যাপক বিনতে হুসাইন নাসরিন বানু। সাক্ষাৎকার নিয়ে নিজস্ব প্রতিবেদক, রংপুর— শাহজাদা মিয়া আজাদ। 

 

প্রশ্ন : জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় প্রথমবারের মতো দেশের সব কলেজের র্যাংকিংস প্রকাশ করেছে। বিষয়টিকে আপনি কীভাবে দেখেন?

অধ্যক্ষ : এটি অবশ্যই জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি ভালো উদ্যোগ। কারণ এতে সংশ্লিষ্ট শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে সবদিক ভালো করার একটি সুস্থ প্রতিযোগিতা শুরু হবে। এতে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো তাদের মান উন্নয়নের লক্ষ্যে সচেষ্ট হবে। এ লক্ষ্যে প্রতিষ্ঠানগুলো শিক্ষক, শিক্ষার্থীসহ সংশ্লিষ্ট সবকিছুর মান বাড়াতে নানা উদ্যোগ গ্রহণ করবে। এতে করে প্রতিষ্ঠানগুলোর মান নিশ্চিতভাবে বাড়বে বলে আমি মনে করি। এরই অংশ হিসেবে আমরাও ভবিষ্যতে নানামুখী উদ্যোগ গ্রহণে আগ্রহী হব।

প্রশ্ন : কলেজ র্যাংকিংয়ে বিভাগীয় পর্যায়ে আপনার প্রতিষ্ঠান সেরা দশটির একটি। আপনার প্রতিষ্ঠানের এই সফলতার পেছনে রহস্য কী?

অধ্যক্ষ : কারমাইকেল কলেজ দেশের একটি ঐতিহ্যবাহী শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। বর্তমান সরকারের ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে এ প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক, শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা-কর্মচারীসহ সংশ্লিষ্ট সবাই নিরলস পরিশ্রম করে যাচ্ছেন। ফলে প্রশাসনের সঠিক দিকনির্দেশনা, শিক্ষক এবং সংশ্লিষ্ট সবার সহযোগিতার কারণেই হয়তো এটি সম্ভব হয়েছে।

 

প্রশ্ন : বিগত বছরগুলোয় বিভিন্ন পাবলিক পরীক্ষার ফলাফলে আপনার প্রতিষ্ঠানের সফলতার কারণ কী?

অধ্যক্ষ: প্রতিটি বিভাগে মাল্টিমিডিয়া ক্লাসরুম স্থাপন এবং বিভাগের শিক্ষকদের ডিজিটাল কনটেন্ট তৈরি করে শিক্ষার্থীদের ক্লাসে উপস্থাপনের ফলে শিক্ষার্থীরা খুব সহজেই অনুধাবন করতে পারে। তাছাড়া নিয়মিত ইনকোর্স পরীক্ষা, সমন্বিতভাবে প্রস্তুতিমূলক পরীক্ষা গ্রহণ— সবকিছুই হয়তো শিক্ষার্থীদের ভালো ফলাফলে সহায়তা করেছে। সেইসঙ্গে নিয়মিত শিক্ষক-শিক্ষার্থীসহ সংশ্লিষ্ট সবার কার্যক্রম নিয়মিত মনিটর করা হয়। শিক্ষা সহায়ক বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণের ফলেই আমাদের এ সফলতা এসেছে।

প্রশ্ন : শিক্ষার গুণগতমান কীভাবে নিশ্চিত করা যায় বলে আপনি মনে করেন?

অধ্যক্ষ : শিক্ষার গুণগতমান নিশ্চিত করতে প্রতিষ্ঠান সংশ্লিষ্ট সবাইকে আন্তরিক হতে হবে। শিক্ষার্থীদের সমস্যাগুলো ধৈর্য সহকারে শুনে সমাধানের পথগুলোর সঠিক দিকনির্দেশনা দিতে হবে। শিক্ষক, শিক্ষার্থী এবং অভিভাবকের মধ্যে বন্ধুসুলভ আচরণের পরিবেশ তৈরি করতে হবে। সঙ্গে সঙ্গে কলেজ প্রশাসনের মনিটরিং বৃদ্ধি করতে হবে। শিক্ষা উপকরণের যথাযথ ব্যবহার এবং শিক্ষা ব্যবস্থাপনার সঠিক মিথস্ক্রিয়ার মাধ্যমেই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের গুণগত মান বৃদ্ধি করা যায়।

প্রশ্ন : দেশের শিক্ষার গুণগত মান নিয়ে প্রশ্ন আছে। মান বাড়াতে হলে সংশ্লিষ্ট সবার করণীয় কী বলে আপনি মনে করেন?

অধ্যক্ষ : দেশের শিক্ষার গুণগত মান বৃদ্ধি করতে হলে শিক্ষা সংশ্লিষ্ট সবারই সহযোগিতা প্রয়োজন। শিক্ষার্থীদের জন্য যুগোপযোগী সিলেবাস প্রণয়ন, শিক্ষকদের জন্য যথাযথ প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা এবং শিক্ষা উপকরণ ব্যবহারের মাধ্যমে গুণগতমান বৃদ্ধি করা সম্ভব।

প্রশ্ন : শিক্ষার মান বাড়ানোর ক্ষেত্রে শিক্ষকরা কি ভূমিকা রাখতে পারে বলে আপনি মনে করেন?

অধ্যক্ষ : শিক্ষার মান বাড়ানোর ক্ষেত্রে শিক্ষকদের ভূমিকাই অগ্রগণ্য। আমার নিজের শিক্ষকতা জীবনের অভিজ্ঞতা থেকে দেখেছি, একজন ভালো শিক্ষককেই শিক্ষার্থীরা মডেল হিসেবে গ্রহণ করে। তাই শিক্ষকরা যদি আন্তরিক এবং সহনশীল হয়ে শিক্ষার্থীদের কাছে জটিল বিষয়গুলো উপস্থাপন করেন তবে শিক্ষার্থীরা অত্যন্ত আগ্রহের সঙ্গে তা গ্রহণ করবে। শিক্ষার্থীদের জ্ঞানের পরিধি বৃদ্ধি পেলেই তাদের নৈতিক মনোবল বৃদ্ধি পাবে। এজন্য আমি মনে করি শিক্ষার মান বৃদ্ধির জন্য শিক্ষকদেরই অগ্রণী ভূমিকা পালন করতে হবে।

প্রশ্ন : শিক্ষকদের মান নিয়েও প্রশ্ন আছে। এ থেকে উত্তরণে করণীয় কী?

অধ্যক্ষ : শিক্ষকদের মান নিয়ে প্রশ্ন থাকতেই পারে। তবে আমাদের মতো সরকারি কলেজসমূহের প্রায় সব শিক্ষকই বিসিএস পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে শিক্ষকতার পেশায় যোগদান করেন। বিসিএস পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে যারা শিক্ষকতা পেশায় যোগদান করেন তাদের মান নিয়ে প্রশ্ন করা আমার কাছে বাহুল্য মনে হয়। তবে হ্যাঁ, এসব শিক্ষকের যথাযথ প্রশিক্ষণ এবং আধুনিক শিক্ষা উপকরণ সরবরাহ করতে পারলে তাদের দক্ষতা অনেকাংশে বৃদ্ধি পাবে। তবে বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে যে পদ্ধতিতে শিক্ষক নিয়োগ করা হয় সেক্ষেত্রে মানের বিষয়ে প্রশ্ন আসতেই পারে। আমার কথা এই যে, বর্তমান সরকার শিক্ষক নিয়োগের ক্ষেত্রে প্রাচীন পদ্ধতিতে থেকে বের হয়ে আসার পথ খুঁজে পেয়েছে। এনটিআরসিএ কর্তৃক বাছাইকৃত শিক্ষকদের মেধা এবং যোগ্যতার ভিত্তিতে নিয়োগদানের মাধ্যমেই শুধু এ সমস্যা থেকে উত্তরণ হতে পারে।

প্রশ্ন : মূল্যবোধের অবক্ষয় এখন সমাজের সর্বস্তরে প্রতীয়মান হচ্ছে। এর উন্নয়নে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান কী ভূমিকা রাখতে পারে বলে মনে করেন?

অধ্যক্ষ : সামাজিক মূল্যবোধের অবক্ষয় বর্তমান সময়ের একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। এই অবস্থা থেকে বের হতে না পারলে ভবিষ্যৎ প্রজন্ম ভয়াবহ অবস্থার মধ্যে পড়বে। এর উন্নয়নে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোকে অগ্রণী ভূমিকা পালন করা উচিত। আমি আমার শিক্ষকদের এ বিষয়ে শিক্ষার্থীদের মাধ্যমে সচেতনতা সৃষ্টি করার জন্য নির্দেশনা দিয়েছি। বিশেষ করে উঠতি বয়সের শিক্ষার্থীদের সঙ্গে সুযোগ পেলেই আমরা কলেজ প্রশাসন থেকে বিভিন্ন সেমিনার, সিম্পোজিয়াম এবং কর্মশালার আয়োজন করে থাকি। সংশ্লিষ্ট সবার সঙ্গে আলোচনা করে শিক্ষার্থীদের সামাজিক সচেতনতা আরও কীভাবে বৃদ্ধি করা যায় সে বিষয়ে পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়। 

প্রশ্ন : সহশিক্ষা কার্যক্রম শিক্ষার মান উন্নয়ন ও শিক্ষার্থীদের মাঝে মানবিক মূল্যবোধ বিকাশের ক্ষেত্রে কীভাবে ভূমিকা রাখে?

অধ্যক্ষ : সহশিক্ষা কার্যক্রম একজন শিক্ষার্থীর মানবিক মূল্যবোধ বিকাশ ঘটাতে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। একজন শিক্ষার্থীকে পাঠ্যপুস্তকের শিক্ষার পাশাপাশি সহশিক্ষা হিসেবে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, বিতর্ক, সেমিনার, ক্রীড়া ইত্যাদি বিষয়ের চর্চা করতে হবে। এগুলোর যত বেশি চর্চা হবে ততই শিক্ষার্থীরা উপকৃত হবে।

প্রশ্ন : আপনার শিক্ষা জীবনের কোনো মধুর স্মৃতি থাকলে বলুন।

অধ্যক্ষ : শিক্ষা জীবনের অনেক মধুর স্মৃতি আছে। স্কুল, কলেজ এবং বিশ্ববিদ্যালয় জীবনের অনেক স্মৃতি। তবে একটি স্মৃতির কথা আমার সবসময় বিশেষ করে বান্ধবীদের সঙ্গে কথা বললেই সে স্মৃতিটাই আগে আসে। আর সেটি হলো- রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নের সময় রোকেয়া হলে ছিলাম। পিকনিকে যাব। সব ঠিকঠাক। বান্ধবীরা মিলে স্টেশনে গিয়ে দেখি নির্ধারিত ট্রেন চলে গেছে। পরে অবশ্য অনেক কষ্ট করে পিকনিকে উপস্থিত হয়েছিলাম।

প্রশ্ন : স্কুল-কলেজে অধ্যয়নরত শিক্ষার্থীদের উদ্দেশ্যে আপনার উপদেশ কী?

অধ্যক্ষ : শুধু সার্টিফিকেট নয়, মন-মানসিকতায় আলোকিত মানুষ হতে হবে। তোমাদের আলোতে পরিবার, সমাজ, রাষ্ট্র এবং বিশ্ব সমাজ যেন আলোকিত হয়। সেজন্য শুধু পাঠ্যবই নয়, তোমাদের ইতিহাস, সংস্কৃতি, মুক্তিযুদ্ধ, বিখ্যাত মনীষীদের জীবনীসহ শিক্ষা সহায়ক অন্যান্য বই পড়ার অভ্যাস গড়তে হবে। নিয়মিত স্কুল-কলেজের লাইব্রেরিতে গিয়ে   শিক্ষা সহায়ক বিভিন্ন বই পড়ার চেষ্টা করতে পার। এতে তোমাদের সার্বিক বিকাশ ঘটবে। ফলে তোমরা সমাজ ও জাতির উন্নয়নে অংশীদার হওয়ার অনুপ্রেরণা পাবে। মনে রাখবে, ছাত্রজীবনে নিয়মিত সর্বোচ্চ পড়াশোনার বিকল্প নেই। এমনটি হলেই কেবল ভবিষ্যতে তোমরা উজ্জ্বল জীবন গড়তে সক্ষম হবে। নিয়মিত অধ্যবসায়সহ পড়াশোনা চালিয়ে যাও, সফলতা তোমাদের জীবনে আসবেই।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
ছাত্ররাই যুগে যুগে দেশকে রাহুমুক্ত করেছে: টুকু
ছাত্ররাই যুগে যুগে দেশকে রাহুমুক্ত করেছে: টুকু

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনী আইন ও বিধি সম্পর্কে স্বচ্ছ ধারণা থাকা জরুরি
নির্বাচনী আইন ও বিধি সম্পর্কে স্বচ্ছ ধারণা থাকা জরুরি

৪৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

মেডিকেল ও ডেন্টালে ভর্তির নীতিমালা প্রকাশ
মেডিকেল ও ডেন্টালে ভর্তির নীতিমালা প্রকাশ

১ মিনিট আগে | জাতীয়

শ্যালিকাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের পর হত্যা: দুলাভাইসহ চারজনের আমৃত্যু কারাদণ্ড
শ্যালিকাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের পর হত্যা: দুলাভাইসহ চারজনের আমৃত্যু কারাদণ্ড

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘চিহ্নিত সমস্যা স্থানীয় পর্যায়ে সমাধান জরুরি’
‘চিহ্নিত সমস্যা স্থানীয় পর্যায়ে সমাধান জরুরি’

৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জকসু নির্বাচনে একটি গোষ্ঠীকে সুবিধা দিতে তাড়াহুড়ো করছে প্রশাসন: জবি ছাত্রদল
জকসু নির্বাচনে একটি গোষ্ঠীকে সুবিধা দিতে তাড়াহুড়ো করছে প্রশাসন: জবি ছাত্রদল

৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

স্থানীয় স্তরে সমস্যা সমাধানে কার্যকর উদ্যোগের আহ্বান
স্থানীয় স্তরে সমস্যা সমাধানে কার্যকর উদ্যোগের আহ্বান

৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভিয়েতনামে বন্যায় ১০ জনের প্রাণহানি
ভিয়েতনামে বন্যায় ১০ জনের প্রাণহানি

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোংলায় পুষ্টি, স্বাস্থ্যবিধি ও বয়ঃসন্ধিকালীন স্বাস্থ্য সচেতনতা কার্যক্রম
মোংলায় পুষ্টি, স্বাস্থ্যবিধি ও বয়ঃসন্ধিকালীন স্বাস্থ্য সচেতনতা কার্যক্রম

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভাঙ্গায় বিদ্যালয়ের পাশের কাশবন থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার
ভাঙ্গায় বিদ্যালয়ের পাশের কাশবন থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে দুই ক্লিনিকের অপারেশন থিয়েটার ও একটি ডায়াগনোস্টিক সেন্টার সিলগালা
রংপুরে দুই ক্লিনিকের অপারেশন থিয়েটার ও একটি ডায়াগনোস্টিক সেন্টার সিলগালা

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়ি পান বাজারে আগুনে পুড়ল দোকান-গুদাম
খাগড়াছড়ি পান বাজারে আগুনে পুড়ল দোকান-গুদাম

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশব্যাপী চলছে ওয়ালটনের আইটি ফেয়ার, পণ্য ক্রয়ে থাকছে বিশেষ সুবিধা
দেশব্যাপী চলছে ওয়ালটনের আইটি ফেয়ার, পণ্য ক্রয়ে থাকছে বিশেষ সুবিধা

১৪ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

গাইবান্ধায় কৃতী শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা
গাইবান্ধায় কৃতী শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলা একাডেমিতে 'আল মাহমুদ লেখক কর্ণার' উদ্বোধন
বাংলা একাডেমিতে 'আল মাহমুদ লেখক কর্ণার' উদ্বোধন

১৪ মিনিট আগে | জীবন ধারা

মানবাধিকার কমিশনকে আরও শক্তিশালী করতে নতুন অধ্যাদেশ অনুমোদন
মানবাধিকার কমিশনকে আরও শক্তিশালী করতে নতুন অধ্যাদেশ অনুমোদন

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজধানীর সবুজবাগ থেকে বিদেশি রিভলবার ও গুলিসহ গ্রেফতার ১
রাজধানীর সবুজবাগ থেকে বিদেশি রিভলবার ও গুলিসহ গ্রেফতার ১

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রংপুর মেডিকেলে স্তন ক্যান্সার বিষয়ে সচেতনতা সেমিনার অনুষ্ঠিত
রংপুর মেডিকেলে স্তন ক্যান্সার বিষয়ে সচেতনতা সেমিনার অনুষ্ঠিত

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আইএসইউতে উৎসবমুখর পরিবেশে নবীনবরণ অনুষ্ঠিত
আইএসইউতে উৎসবমুখর পরিবেশে নবীনবরণ অনুষ্ঠিত

২৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

পূর্ব জেরুজালেমে নতুন ১৩০০ বসতি নির্মাণের অনুমোদন ইসরায়েলের
পূর্ব জেরুজালেমে নতুন ১৩০০ বসতি নির্মাণের অনুমোদন ইসরায়েলের

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্রুতই গণভোটের সিদ্ধান্ত দেবেন প্রধান উপদেষ্টা: আইন উপদেষ্টা
দ্রুতই গণভোটের সিদ্ধান্ত দেবেন প্রধান উপদেষ্টা: আইন উপদেষ্টা

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

সিলেট চেম্বারের নির্বাচন স্থগিত
সিলেট চেম্বারের নির্বাচন স্থগিত

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অনৈক্য হলে আন্দোলনকারীরা ক্ষতিগ্রস্ত, পরাজিতরা লাভবান হবে: টুকু
অনৈক্য হলে আন্দোলনকারীরা ক্ষতিগ্রস্ত, পরাজিতরা লাভবান হবে: টুকু

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাড়ির সব কাজ করে দেবে ২০ হাজার ডলারের হিউম্যানয়েড রোবট ‘নিও’
বাড়ির সব কাজ করে দেবে ২০ হাজার ডলারের হিউম্যানয়েড রোবট ‘নিও’

৩৫ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আমিরাতে ৪০ লাখ টাকার সোনা জিতলেন বাংলাদেশি বিক্রয়কর্মী
আমিরাতে ৪০ লাখ টাকার সোনা জিতলেন বাংলাদেশি বিক্রয়কর্মী

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শীঘ্রই চালু হতে পারে হাটহাজারী ট্রমা সেন্টার
শীঘ্রই চালু হতে পারে হাটহাজারী ট্রমা সেন্টার

৩৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এসএসসির ফরম পূরণ শুরু ৩১ ডিসেম্বর
এসএসসির ফরম পূরণ শুরু ৩১ ডিসেম্বর

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সৎ, দক্ষ ও দেশপ্রেমিক নাগরিক হিসেবে গড়ে তোলার আহ্বান শিবির সভাপতির
শিক্ষার্থীদের সৎ, দক্ষ ও দেশপ্রেমিক নাগরিক হিসেবে গড়ে তোলার আহ্বান শিবির সভাপতির

৪৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মুম্বাইয়ে নিরাপদে উদ্ধার জিম্মির শিকার ২০ শিশু, সন্দেহভাজন আটক
মুম্বাইয়ে নিরাপদে উদ্ধার জিম্মির শিকার ২০ শিশু, সন্দেহভাজন আটক

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
নির্বাচনি প্রতীকের তালিকায় যুক্ত হলো শাপলা কলি
নির্বাচনি প্রতীকের তালিকায় যুক্ত হলো শাপলা কলি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বর্ণের দাম ভরিতে বাড়লো ৮ হাজার ৯০০ টাকা
স্বর্ণের দাম ভরিতে বাড়লো ৮ হাজার ৯০০ টাকা

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এ কে আজাদরা আমার স্বামীর মৃত্যুর জন্য দায়ী
এ কে আজাদরা আমার স্বামীর মৃত্যুর জন্য দায়ী

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রো রেলে ঝাঁকুনি, কারওয়ান বাজার-আগারগাঁও রুটে চলাচল বন্ধ
মেট্রো রেলে ঝাঁকুনি, কারওয়ান বাজার-আগারগাঁও রুটে চলাচল বন্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অচিরেই শুরু হচ্ছে পরমাণু যুদ্ধ?
অচিরেই শুরু হচ্ছে পরমাণু যুদ্ধ?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের বিভিন্ন দেশ কেন রিজার্ভে হাজার-হাজার টন স্বর্ণ রাখে?
বিশ্বের বিভিন্ন দেশ কেন রিজার্ভে হাজার-হাজার টন স্বর্ণ রাখে?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কি আছে ইরানের সিমোর্গে, কেন এই নামকরণ?
কি আছে ইরানের সিমোর্গে, কেন এই নামকরণ?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পল্লীকবির জমি দখলের অভিযোগ এ কে আজাদ ও তার ভাইয়ের বিরুদ্ধে
পল্লীকবির জমি দখলের অভিযোগ এ কে আজাদ ও তার ভাইয়ের বিরুদ্ধে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার সামিরার মা লুসির দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
এবার সামিরার মা লুসির দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

১৬ ডিসেম্বর থেকে বন্ধ হবে অবৈধ মোবাইল ফোন, যেভাবে জানবেন বৈধ কি না
১৬ ডিসেম্বর থেকে বন্ধ হবে অবৈধ মোবাইল ফোন, যেভাবে জানবেন বৈধ কি না

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের সর্বোচ্চ বেতন ১ লাখ ৫৬ হাজার, সর্বনিম্ন ৩০ হাজার টাকার প্রস্তাব
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের সর্বোচ্চ বেতন ১ লাখ ৫৬ হাজার, সর্বনিম্ন ৩০ হাজার টাকার প্রস্তাব

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা
ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা

৮ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

প্রতারণা করেছে ঐক্য কমিশন
প্রতারণা করেছে ঐক্য কমিশন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার পারমাণবিক সুপার টর্পেডোর পরীক্ষা চালালো রাশিয়া
এবার পারমাণবিক সুপার টর্পেডোর পরীক্ষা চালালো রাশিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর বাস সেবার মানোন্নয়নে টিএফএল মডেল প্রস্তাব ব্রিটিশ বিশেষজ্ঞদের
রাজধানীর বাস সেবার মানোন্নয়নে টিএফএল মডেল প্রস্তাব ব্রিটিশ বিশেষজ্ঞদের

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেলে চাকরি পাচ্ছেন আজাদের স্ত্রী পিয়া
মেট্রোরেলে চাকরি পাচ্ছেন আজাদের স্ত্রী পিয়া

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিসেম্বরের মধ্যে খাদ্যসংকটে পড়তে যাচ্ছে দেশের দেড় কোটি মানুষ
ডিসেম্বরের মধ্যে খাদ্যসংকটে পড়তে যাচ্ছে দেশের দেড় কোটি মানুষ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির স্বাক্ষরিত পাতা বদল করে ঐকমত্য কমিশনে জমা দেওয়া হয়েছে: রিজভী
বিএনপির স্বাক্ষরিত পাতা বদল করে ঐকমত্য কমিশনে জমা দেওয়া হয়েছে: রিজভী

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৪৮তম বিশেষ বিসিএসে বাড়ছে না চিকিৎসকের পদ
৪৮তম বিশেষ বিসিএসে বাড়ছে না চিকিৎসকের পদ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ফিলিস্তিনিদের জলপাই গাছ ধ্বংস করছে ইসরায়েলিরা?
কেন ফিলিস্তিনিদের জলপাই গাছ ধ্বংস করছে ইসরায়েলিরা?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজানের জন্য গান বন্ধ করে প্রশংসায় ভাসছেন সনু নিগম
আজানের জন্য গান বন্ধ করে প্রশংসায় ভাসছেন সনু নিগম

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালে নিজ বা শ্বশুরবাড়ি এলাকায় পোস্টিং হবে না
নির্বাচনকালে নিজ বা শ্বশুরবাড়ি এলাকায় পোস্টিং হবে না

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে ডিবির অভিযানে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
রাজধানীতে ডিবির অভিযানে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পেন্টাগনকে পুনরায় পারমাণবিক অস্ত্রের পরীক্ষা শুরুর নির্দেশ ট্রাম্পের
পেন্টাগনকে পুনরায় পারমাণবিক অস্ত্রের পরীক্ষা শুরুর নির্দেশ ট্রাম্পের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ম্যাচ হাতে রেখেই সিরিজ জয় ওয়েস্ট ইন্ডিজের
এক ম্যাচ হাতে রেখেই সিরিজ জয় ওয়েস্ট ইন্ডিজের

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াতসহ আট দল
নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াতসহ আট দল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বব্যাপী কাল মুক্তি পাচ্ছে ‘বাহুবলী : দ্য এপিক’
বিশ্বব্যাপী কাল মুক্তি পাচ্ছে ‘বাহুবলী : দ্য এপিক’

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হারের পর বোলারদের ‘সরি’ বললেন লিটন
হারের পর বোলারদের ‘সরি’ বললেন লিটন

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাজিলে মাদকচক্রের বিরুদ্ধে পুলিশের অভিযান, নিহত ১৩২
ব্রাজিলে মাদকচক্রের বিরুদ্ধে পুলিশের অভিযান, নিহত ১৩২

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্তুগালের প্রবাসী বাংলাদেশি খুন
পর্তুগালের প্রবাসী বাংলাদেশি খুন

২১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
নির্বাচন নিয়ে সংকট
নির্বাচন নিয়ে সংকট

প্রথম পৃষ্ঠা

মোবাইল অ্যাপে ঋণের নামে প্রতারণা
মোবাইল অ্যাপে ঋণের নামে প্রতারণা

পেছনের পৃষ্ঠা

রেলের টিকিট নিয়ে নয়ছয়
রেলের টিকিট নিয়ে নয়ছয়

পেছনের পৃষ্ঠা

৩৭২ টন কোরবানির পশুর গোশত অনুদান দিল সৌদি আরব
৩৭২ টন কোরবানির পশুর গোশত অনুদান দিল সৌদি আরব

নগর জীবন

টেলিভিশনের প্রথম সুপারস্টার ফজলে লোহানী
টেলিভিশনের প্রথম সুপারস্টার ফজলে লোহানী

সম্পাদকীয়

জাগো বাহে, কোনঠে সবায়
জাগো বাহে, কোনঠে সবায়

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে একটি দল
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে একটি দল

নগর জীবন

বিশেষ চরিত্রে বড় শিল্পীরা
বিশেষ চরিত্রে বড় শিল্পীরা

শোবিজ

ফাতেমা রানীর তীর্থ উৎসব শুরু আজ
ফাতেমা রানীর তীর্থ উৎসব শুরু আজ

দেশগ্রাম

এভাবে আর কত দিন শুয়ে থাকব, মা!
এভাবে আর কত দিন শুয়ে থাকব, মা!

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ কি নির্বাচন বানচালে সুশীলদের অস্ত্র?
জুলাই সনদ কি নির্বাচন বানচালে সুশীলদের অস্ত্র?

প্রথম পৃষ্ঠা

ছয় আসন চেয়ে বিএনপির কাছে চিঠি বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টির
ছয় আসন চেয়ে বিএনপির কাছে চিঠি বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টির

নগর জীবন

খুলনায় অবৈধ অস্ত্রের ছড়াছড়ি
খুলনায় অবৈধ অস্ত্রের ছড়াছড়ি

নগর জীবন

টাকা পাচারের নতুন গন্তব্য
টাকা পাচারের নতুন গন্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্ধার গুলির পেছনে ইংরেজিতে লেখা ৭.৬২
উদ্ধার গুলির পেছনে ইংরেজিতে লেখা ৭.৬২

পেছনের পৃষ্ঠা

রাশমিকার গোপন বাগদান
রাশমিকার গোপন বাগদান

শোবিজ

ভিটামিন ডি-এর ঘাটতি ডেকে আনছে বিপদ
ভিটামিন ডি-এর ঘাটতি ডেকে আনছে বিপদ

নগর জীবন

শক্ত অবস্থানে বিএনপি আত্মবিশ্বাসী অন্যরা
শক্ত অবস্থানে বিএনপি আত্মবিশ্বাসী অন্যরা

নগর জীবন

বাংলাদেশ-চীন সম্পর্ক কী হবে, তৃতীয় কেউ ঠিক করবে না
বাংলাদেশ-চীন সম্পর্ক কী হবে, তৃতীয় কেউ ঠিক করবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেক্ষাপট উপস্থাপনায় জাকিয়া বারী মম
প্রেক্ষাপট উপস্থাপনায় জাকিয়া বারী মম

শোবিজ

ওটিটিতে পপি-রাজু
ওটিটিতে পপি-রাজু

শোবিজ

নির্বাচন বানচালে বড় শক্তি কাজ করবে
নির্বাচন বানচালে বড় শক্তি কাজ করবে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে আবুল খায়ের স্টিলের রিবার রোলিং মিল উদ্বোধন
চট্টগ্রামে আবুল খায়ের স্টিলের রিবার রোলিং মিল উদ্বোধন

নগর জীবন

স্বেচ্ছায় রক্তদাতাদের উৎসাহিত করতে সম্মাননা প্রদান
স্বেচ্ছায় রক্তদাতাদের উৎসাহিত করতে সম্মাননা প্রদান

নগর জীবন

জামায়াতের এজেন্ডা বাস্তবায়নে ব্যস্ত ঐকমত্য কমিশন : আমজনতার দল
জামায়াতের এজেন্ডা বাস্তবায়নে ব্যস্ত ঐকমত্য কমিশন : আমজনতার দল

নগর জীবন

দীর্ঘ লাইনের ভোগান্তি এড়াতে বিএমইউতে অনলাইন সেবা চালু
দীর্ঘ লাইনের ভোগান্তি এড়াতে বিএমইউতে অনলাইন সেবা চালু

নগর জীবন

গণতন্ত্র, সুশাসন ও জবাবদিহি ছাড়া দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়
গণতন্ত্র, সুশাসন ও জবাবদিহি ছাড়া দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়

নগর জীবন

ডেসকো পরিচালনা সভা
ডেসকো পরিচালনা সভা

নগর জীবন

মাঠ চষছেন বিএনপির সম্ভাব্য পাঁচ প্রার্থী, অন্যরা এককভাবে
মাঠ চষছেন বিএনপির সম্ভাব্য পাঁচ প্রার্থী, অন্যরা এককভাবে

নগর জীবন