শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৭ সেপ্টেম্বর, ২০১৬

শিক্ষকের কথা

শুধু সার্টিফিকেট নয়, মন-মানসিকতায় আলোকিত মানুষ হতে হবে

Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
শুধু সার্টিফিকেট নয়, মন-মানসিকতায় আলোকিত মানুষ হতে হবে

এইচএসসি ছাড়াও অনার্স ও মাস্টার্স প্রোগ্রাম রয়েছে দেশের এমন ৬৮৫টি কলেজের ওপর সম্প্রতি জাতীয়  বিশ্ববিদ্যালয় একটি র্যাংকিংস প্রকাশ করেছে। কলেজগুলোর সার্বিক শিক্ষার মান মূল্যায়নের লক্ষ্যে এটাই জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম কোনো উদ্যোগ। র্যাংকিংয়ে রংপুর বিভাগের সেরা দশটি কলেজের একটি রংপুর কারমাইকেল কলেজ। প্রতিষ্ঠানটির এ সফলতার পেছনে রহস্য কী, দেশের শিক্ষা ব্যবস্থার সামগ্রিক মান উন্নয়নে সংশ্লিষ্ট সবার করণীয় কী, শিক্ষকদের মান কীভাবে বাড়ানো যায়, সহশিক্ষা কার্যক্রম শিক্ষার্থীদের সার্বিক বিকাশে কীভাবে ভূমিকা রাখে এবং একবিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় তাদের কীভাবে প্রস্তুত হওয়া উচিতসহ শিক্ষা সংশ্লিষ্ট নানা বিষয় নিয়ে আমাদের ধারাবাহিক আয়োজনে আজ কথা বলেছেন কলেজটির অধ্যক্ষ অধ্যাপক বিনতে হুসাইন নাসরিন বানু। সাক্ষাৎকার নিয়ে নিজস্ব প্রতিবেদক, রংপুর— শাহজাদা মিয়া আজাদ। 

 

প্রশ্ন : জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় প্রথমবারের মতো দেশের সব কলেজের র্যাংকিংস প্রকাশ করেছে। বিষয়টিকে আপনি কীভাবে দেখেন?

অধ্যক্ষ : এটি অবশ্যই জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি ভালো উদ্যোগ। কারণ এতে সংশ্লিষ্ট শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে সবদিক ভালো করার একটি সুস্থ প্রতিযোগিতা শুরু হবে। এতে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো তাদের মান উন্নয়নের লক্ষ্যে সচেষ্ট হবে। এ লক্ষ্যে প্রতিষ্ঠানগুলো শিক্ষক, শিক্ষার্থীসহ সংশ্লিষ্ট সবকিছুর মান বাড়াতে নানা উদ্যোগ গ্রহণ করবে। এতে করে প্রতিষ্ঠানগুলোর মান নিশ্চিতভাবে বাড়বে বলে আমি মনে করি। এরই অংশ হিসেবে আমরাও ভবিষ্যতে নানামুখী উদ্যোগ গ্রহণে আগ্রহী হব।

প্রশ্ন : কলেজ র্যাংকিংয়ে বিভাগীয় পর্যায়ে আপনার প্রতিষ্ঠান সেরা দশটির একটি। আপনার প্রতিষ্ঠানের এই সফলতার পেছনে রহস্য কী?

অধ্যক্ষ : কারমাইকেল কলেজ দেশের একটি ঐতিহ্যবাহী শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। বর্তমান সরকারের ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে এ প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক, শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা-কর্মচারীসহ সংশ্লিষ্ট সবাই নিরলস পরিশ্রম করে যাচ্ছেন। ফলে প্রশাসনের সঠিক দিকনির্দেশনা, শিক্ষক এবং সংশ্লিষ্ট সবার সহযোগিতার কারণেই হয়তো এটি সম্ভব হয়েছে।

 

প্রশ্ন : বিগত বছরগুলোয় বিভিন্ন পাবলিক পরীক্ষার ফলাফলে আপনার প্রতিষ্ঠানের সফলতার কারণ কী?

অধ্যক্ষ: প্রতিটি বিভাগে মাল্টিমিডিয়া ক্লাসরুম স্থাপন এবং বিভাগের শিক্ষকদের ডিজিটাল কনটেন্ট তৈরি করে শিক্ষার্থীদের ক্লাসে উপস্থাপনের ফলে শিক্ষার্থীরা খুব সহজেই অনুধাবন করতে পারে। তাছাড়া নিয়মিত ইনকোর্স পরীক্ষা, সমন্বিতভাবে প্রস্তুতিমূলক পরীক্ষা গ্রহণ— সবকিছুই হয়তো শিক্ষার্থীদের ভালো ফলাফলে সহায়তা করেছে। সেইসঙ্গে নিয়মিত শিক্ষক-শিক্ষার্থীসহ সংশ্লিষ্ট সবার কার্যক্রম নিয়মিত মনিটর করা হয়। শিক্ষা সহায়ক বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণের ফলেই আমাদের এ সফলতা এসেছে।

প্রশ্ন : শিক্ষার গুণগতমান কীভাবে নিশ্চিত করা যায় বলে আপনি মনে করেন?

অধ্যক্ষ : শিক্ষার গুণগতমান নিশ্চিত করতে প্রতিষ্ঠান সংশ্লিষ্ট সবাইকে আন্তরিক হতে হবে। শিক্ষার্থীদের সমস্যাগুলো ধৈর্য সহকারে শুনে সমাধানের পথগুলোর সঠিক দিকনির্দেশনা দিতে হবে। শিক্ষক, শিক্ষার্থী এবং অভিভাবকের মধ্যে বন্ধুসুলভ আচরণের পরিবেশ তৈরি করতে হবে। সঙ্গে সঙ্গে কলেজ প্রশাসনের মনিটরিং বৃদ্ধি করতে হবে। শিক্ষা উপকরণের যথাযথ ব্যবহার এবং শিক্ষা ব্যবস্থাপনার সঠিক মিথস্ক্রিয়ার মাধ্যমেই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের গুণগত মান বৃদ্ধি করা যায়।

প্রশ্ন : দেশের শিক্ষার গুণগত মান নিয়ে প্রশ্ন আছে। মান বাড়াতে হলে সংশ্লিষ্ট সবার করণীয় কী বলে আপনি মনে করেন?

অধ্যক্ষ : দেশের শিক্ষার গুণগত মান বৃদ্ধি করতে হলে শিক্ষা সংশ্লিষ্ট সবারই সহযোগিতা প্রয়োজন। শিক্ষার্থীদের জন্য যুগোপযোগী সিলেবাস প্রণয়ন, শিক্ষকদের জন্য যথাযথ প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা এবং শিক্ষা উপকরণ ব্যবহারের মাধ্যমে গুণগতমান বৃদ্ধি করা সম্ভব।

প্রশ্ন : শিক্ষার মান বাড়ানোর ক্ষেত্রে শিক্ষকরা কি ভূমিকা রাখতে পারে বলে আপনি মনে করেন?

অধ্যক্ষ : শিক্ষার মান বাড়ানোর ক্ষেত্রে শিক্ষকদের ভূমিকাই অগ্রগণ্য। আমার নিজের শিক্ষকতা জীবনের অভিজ্ঞতা থেকে দেখেছি, একজন ভালো শিক্ষককেই শিক্ষার্থীরা মডেল হিসেবে গ্রহণ করে। তাই শিক্ষকরা যদি আন্তরিক এবং সহনশীল হয়ে শিক্ষার্থীদের কাছে জটিল বিষয়গুলো উপস্থাপন করেন তবে শিক্ষার্থীরা অত্যন্ত আগ্রহের সঙ্গে তা গ্রহণ করবে। শিক্ষার্থীদের জ্ঞানের পরিধি বৃদ্ধি পেলেই তাদের নৈতিক মনোবল বৃদ্ধি পাবে। এজন্য আমি মনে করি শিক্ষার মান বৃদ্ধির জন্য শিক্ষকদেরই অগ্রণী ভূমিকা পালন করতে হবে।

প্রশ্ন : শিক্ষকদের মান নিয়েও প্রশ্ন আছে। এ থেকে উত্তরণে করণীয় কী?

অধ্যক্ষ : শিক্ষকদের মান নিয়ে প্রশ্ন থাকতেই পারে। তবে আমাদের মতো সরকারি কলেজসমূহের প্রায় সব শিক্ষকই বিসিএস পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে শিক্ষকতার পেশায় যোগদান করেন। বিসিএস পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে যারা শিক্ষকতা পেশায় যোগদান করেন তাদের মান নিয়ে প্রশ্ন করা আমার কাছে বাহুল্য মনে হয়। তবে হ্যাঁ, এসব শিক্ষকের যথাযথ প্রশিক্ষণ এবং আধুনিক শিক্ষা উপকরণ সরবরাহ করতে পারলে তাদের দক্ষতা অনেকাংশে বৃদ্ধি পাবে। তবে বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে যে পদ্ধতিতে শিক্ষক নিয়োগ করা হয় সেক্ষেত্রে মানের বিষয়ে প্রশ্ন আসতেই পারে। আমার কথা এই যে, বর্তমান সরকার শিক্ষক নিয়োগের ক্ষেত্রে প্রাচীন পদ্ধতিতে থেকে বের হয়ে আসার পথ খুঁজে পেয়েছে। এনটিআরসিএ কর্তৃক বাছাইকৃত শিক্ষকদের মেধা এবং যোগ্যতার ভিত্তিতে নিয়োগদানের মাধ্যমেই শুধু এ সমস্যা থেকে উত্তরণ হতে পারে।

প্রশ্ন : মূল্যবোধের অবক্ষয় এখন সমাজের সর্বস্তরে প্রতীয়মান হচ্ছে। এর উন্নয়নে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান কী ভূমিকা রাখতে পারে বলে মনে করেন?

অধ্যক্ষ : সামাজিক মূল্যবোধের অবক্ষয় বর্তমান সময়ের একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। এই অবস্থা থেকে বের হতে না পারলে ভবিষ্যৎ প্রজন্ম ভয়াবহ অবস্থার মধ্যে পড়বে। এর উন্নয়নে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোকে অগ্রণী ভূমিকা পালন করা উচিত। আমি আমার শিক্ষকদের এ বিষয়ে শিক্ষার্থীদের মাধ্যমে সচেতনতা সৃষ্টি করার জন্য নির্দেশনা দিয়েছি। বিশেষ করে উঠতি বয়সের শিক্ষার্থীদের সঙ্গে সুযোগ পেলেই আমরা কলেজ প্রশাসন থেকে বিভিন্ন সেমিনার, সিম্পোজিয়াম এবং কর্মশালার আয়োজন করে থাকি। সংশ্লিষ্ট সবার সঙ্গে আলোচনা করে শিক্ষার্থীদের সামাজিক সচেতনতা আরও কীভাবে বৃদ্ধি করা যায় সে বিষয়ে পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়। 

প্রশ্ন : সহশিক্ষা কার্যক্রম শিক্ষার মান উন্নয়ন ও শিক্ষার্থীদের মাঝে মানবিক মূল্যবোধ বিকাশের ক্ষেত্রে কীভাবে ভূমিকা রাখে?

অধ্যক্ষ : সহশিক্ষা কার্যক্রম একজন শিক্ষার্থীর মানবিক মূল্যবোধ বিকাশ ঘটাতে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। একজন শিক্ষার্থীকে পাঠ্যপুস্তকের শিক্ষার পাশাপাশি সহশিক্ষা হিসেবে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, বিতর্ক, সেমিনার, ক্রীড়া ইত্যাদি বিষয়ের চর্চা করতে হবে। এগুলোর যত বেশি চর্চা হবে ততই শিক্ষার্থীরা উপকৃত হবে।

প্রশ্ন : আপনার শিক্ষা জীবনের কোনো মধুর স্মৃতি থাকলে বলুন।

অধ্যক্ষ : শিক্ষা জীবনের অনেক মধুর স্মৃতি আছে। স্কুল, কলেজ এবং বিশ্ববিদ্যালয় জীবনের অনেক স্মৃতি। তবে একটি স্মৃতির কথা আমার সবসময় বিশেষ করে বান্ধবীদের সঙ্গে কথা বললেই সে স্মৃতিটাই আগে আসে। আর সেটি হলো- রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নের সময় রোকেয়া হলে ছিলাম। পিকনিকে যাব। সব ঠিকঠাক। বান্ধবীরা মিলে স্টেশনে গিয়ে দেখি নির্ধারিত ট্রেন চলে গেছে। পরে অবশ্য অনেক কষ্ট করে পিকনিকে উপস্থিত হয়েছিলাম।

প্রশ্ন : স্কুল-কলেজে অধ্যয়নরত শিক্ষার্থীদের উদ্দেশ্যে আপনার উপদেশ কী?

অধ্যক্ষ : শুধু সার্টিফিকেট নয়, মন-মানসিকতায় আলোকিত মানুষ হতে হবে। তোমাদের আলোতে পরিবার, সমাজ, রাষ্ট্র এবং বিশ্ব সমাজ যেন আলোকিত হয়। সেজন্য শুধু পাঠ্যবই নয়, তোমাদের ইতিহাস, সংস্কৃতি, মুক্তিযুদ্ধ, বিখ্যাত মনীষীদের জীবনীসহ শিক্ষা সহায়ক অন্যান্য বই পড়ার অভ্যাস গড়তে হবে। নিয়মিত স্কুল-কলেজের লাইব্রেরিতে গিয়ে   শিক্ষা সহায়ক বিভিন্ন বই পড়ার চেষ্টা করতে পার। এতে তোমাদের সার্বিক বিকাশ ঘটবে। ফলে তোমরা সমাজ ও জাতির উন্নয়নে অংশীদার হওয়ার অনুপ্রেরণা পাবে। মনে রাখবে, ছাত্রজীবনে নিয়মিত সর্বোচ্চ পড়াশোনার বিকল্প নেই। এমনটি হলেই কেবল ভবিষ্যতে তোমরা উজ্জ্বল জীবন গড়তে সক্ষম হবে। নিয়মিত অধ্যবসায়সহ পড়াশোনা চালিয়ে যাও, সফলতা তোমাদের জীবনে আসবেই।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
সিলেবাস সংস্কারে ইউনিসেফের সঙ্গে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের চুক্তি
সিলেবাস সংস্কারে ইউনিসেফের সঙ্গে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের চুক্তি

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুক ও মোবাইল ব্যাংকিং হ্যাক করে চলত প্রতারণা, গ্রেফতার ৪
ফেসবুক ও মোবাইল ব্যাংকিং হ্যাক করে চলত প্রতারণা, গ্রেফতার ৪

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থী সেবায় বাউবির সমন্বিত পরিকল্পনা
শিক্ষার্থী সেবায় বাউবির সমন্বিত পরিকল্পনা

১৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভালুকায় মা ও দুই শিশুকে গলা কেটে হত্যা: গ্রেফতার দেবর নজরুল
ভালুকায় মা ও দুই শিশুকে গলা কেটে হত্যা: গ্রেফতার দেবর নজরুল

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন ঠেকানোর জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : টুকু
নির্বাচন ঠেকানোর জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : টুকু

৪০ মিনিট আগে | রাজনীতি

জবি ছাত্রদলের তিন নেতাকে বহিষ্কার, দুইজনকে ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
জবি ছাত্রদলের তিন নেতাকে বহিষ্কার, দুইজনকে ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যশোরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ১৪ পরিবারকে সেনাবাহিনীর সহায়তা
যশোরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ১৪ পরিবারকে সেনাবাহিনীর সহায়তা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাইয়ে নারীদের সাহসী উত্থান উদযাপনে ঢাকায় মশাল মিছিল
জুলাইয়ে নারীদের সাহসী উত্থান উদযাপনে ঢাকায় মশাল মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জবির প্রশাসনিক ভবনে শিক্ষার্থীদের তালা, অবরুদ্ধ উপাচার্য
জবির প্রশাসনিক ভবনে শিক্ষার্থীদের তালা, অবরুদ্ধ উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রিট করেও পরিষদে আসছেন না পলাতক চেয়ারম্যানরা
রিট করেও পরিষদে আসছেন না পলাতক চেয়ারম্যানরা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া
বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮ বছর পর টেস্ট দলে ফিরলেন লিয়াম ডসন
৮ বছর পর টেস্ট দলে ফিরলেন লিয়াম ডসন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে দুটি নৌকাসহ পাঁচ জেলে আটক
সুন্দরবনে দুটি নৌকাসহ পাঁচ জেলে আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল
মাদারীপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় নৌকাডুবিতে নিখোঁজ ১১
মালয়েশিয়ায় নৌকাডুবিতে নিখোঁজ ১১

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোখের নিচের ত্বকে সব প্রসাধনী নয়
চোখের নিচের ত্বকে সব প্রসাধনী নয়

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দুই বিভাগে ভারি বৃষ্টির আভাস
দুই বিভাগে ভারি বৃষ্টির আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুন্দরবনে নিষিদ্ধ সময়ে মাছ ধরায় পাঁচ জেলে আটক
সুন্দরবনে নিষিদ্ধ সময়ে মাছ ধরায় পাঁচ জেলে আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢামেক হাসপাতালের সামনে থেকে দুই দালাল আটক
ঢামেক হাসপাতালের সামনে থেকে দুই দালাল আটক

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা: আসামি মহিন দ্বিতীয় দফায় রিমান্ডে
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা: আসামি মহিন দ্বিতীয় দফায় রিমান্ডে

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়
সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে চাঁদাবাজি, ডাকাতি ও ছিনতাই প্রতিরোধে সভা
সোনারগাঁয়ে চাঁদাবাজি, ডাকাতি ও ছিনতাই প্রতিরোধে সভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে চার স্কুলে ব্যতিক্রমী বইমেলা
চট্টগ্রামে চার স্কুলে ব্যতিক্রমী বইমেলা

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত
চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মেট্রো স্টেশনে বসছে এটিএম ও সিআরএম বুথ
মেট্রো স্টেশনে বসছে এটিএম ও সিআরএম বুথ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নকল করে শাস্তি পেলেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৮২ শিক্ষার্থী
নকল করে শাস্তি পেলেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৮২ শিক্ষার্থী

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লালমনিরহাটে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
লালমনিরহাটে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি সংঘাতের উস্কানির ফাঁদে পা দেবে না : প্রিন্স
বিএনপি সংঘাতের উস্কানির ফাঁদে পা দেবে না : প্রিন্স

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কসবায় শিক্ষার্থীকে ইভটিজিংয়ের অপরাধে যুবকের কারাদণ্ড
কসবায় শিক্ষার্থীকে ইভটিজিংয়ের অপরাধে যুবকের কারাদণ্ড

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!
সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং
ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা
মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন
১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’
‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের
২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের
ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত
ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প
ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী
ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি
নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি
কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা
সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা

১৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের
বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই
এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস
বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা
৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ
ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান
পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে
নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ
সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ গ্রাম
সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ গ্রাম

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে
ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বদলি আদেশ ছিঁড়ে এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত
বদলি আদেশ ছিঁড়ে এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!
হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া
ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ জুলাই)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফের প্রতিহিংসা রাজনীতিতে
ফের প্রতিহিংসা রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব
জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব

পেছনের পৃষ্ঠা

পারিবারিক দুর্নীতির প্রতিযোগিতা
পারিবারিক দুর্নীতির প্রতিযোগিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির
কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির

পেছনের পৃষ্ঠা

অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে
অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐকমত্যে নতুন অনৈক্য
ঐকমত্যে নতুন অনৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা
কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই ঘণ্টায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ১২ রোগী ভর্তি
দুই ঘণ্টায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ১২ রোগী ভর্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি
পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবন্দর থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত
বিমানবন্দর থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমাদাসায় জিততে চায় টাইগাররা
প্রেমাদাসায় জিততে চায় টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান

সম্পাদকীয়

সোহানের রাইডার্সের সামনে সাকিবের ক্যাপিটালস
সোহানের রাইডার্সের সামনে সাকিবের ক্যাপিটালস

মাঠে ময়দানে

বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!
বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!

পেছনের পৃষ্ঠা

দুশ্চিন্তায় মোহামেডান-আবাহনী
দুশ্চিন্তায় মোহামেডান-আবাহনী

মাঠে ময়দানে

নিবন্ধনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলোর যত ভুল
নিবন্ধনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলোর যত ভুল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামীর বাংলাদেশ হবে বৈষম্যহীন জনতার
আগামীর বাংলাদেশ হবে বৈষম্যহীন জনতার

নগর জীবন

মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা
মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি

সম্পাদকীয়

রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হবে বুধবার
রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হবে বুধবার

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্রলীগকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণার দাবি এবি পার্টির
ছাত্রলীগকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণার দাবি এবি পার্টির

পেছনের পৃষ্ঠা

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

ব্যাডমিন্টনে ৫০০’র ওপরে ম্যাচ
ব্যাডমিন্টনে ৫০০’র ওপরে ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

ওয়েস্ট ইন্ডিজ অলআউট ২৭ রানে
ওয়েস্ট ইন্ডিজ অলআউট ২৭ রানে

মাঠে ময়দানে

বিচার-পুনর্বাসনসহ চার দাবি ওমান ফেরত প্রবাসীদের
বিচার-পুনর্বাসনসহ চার দাবি ওমান ফেরত প্রবাসীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

আলোচনায় আরপিও সংশোধন
আলোচনায় আরপিও সংশোধন

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরাপত্তা উপদেষ্টার সঙ্গে মিয়ানমার রাষ্ট্রদূতের বৈঠক
নিরাপত্তা উপদেষ্টার সঙ্গে মিয়ানমার রাষ্ট্রদূতের বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তির হ্যাটট্রিকে শীর্ষে বাংলাদেশ
শান্তির হ্যাটট্রিকে শীর্ষে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

টি ভি তে
টি ভি তে

মাঠে ময়দানে