শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৭ সেপ্টেম্বর, ২০১৬

শিক্ষকের কথা

শুধু সার্টিফিকেট নয়, মন-মানসিকতায় আলোকিত মানুষ হতে হবে

Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
শুধু সার্টিফিকেট নয়, মন-মানসিকতায় আলোকিত মানুষ হতে হবে

এইচএসসি ছাড়াও অনার্স ও মাস্টার্স প্রোগ্রাম রয়েছে দেশের এমন ৬৮৫টি কলেজের ওপর সম্প্রতি জাতীয়  বিশ্ববিদ্যালয় একটি র্যাংকিংস প্রকাশ করেছে। কলেজগুলোর সার্বিক শিক্ষার মান মূল্যায়নের লক্ষ্যে এটাই জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম কোনো উদ্যোগ। র্যাংকিংয়ে রংপুর বিভাগের সেরা দশটি কলেজের একটি রংপুর কারমাইকেল কলেজ। প্রতিষ্ঠানটির এ সফলতার পেছনে রহস্য কী, দেশের শিক্ষা ব্যবস্থার সামগ্রিক মান উন্নয়নে সংশ্লিষ্ট সবার করণীয় কী, শিক্ষকদের মান কীভাবে বাড়ানো যায়, সহশিক্ষা কার্যক্রম শিক্ষার্থীদের সার্বিক বিকাশে কীভাবে ভূমিকা রাখে এবং একবিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় তাদের কীভাবে প্রস্তুত হওয়া উচিতসহ শিক্ষা সংশ্লিষ্ট নানা বিষয় নিয়ে আমাদের ধারাবাহিক আয়োজনে আজ কথা বলেছেন কলেজটির অধ্যক্ষ অধ্যাপক বিনতে হুসাইন নাসরিন বানু। সাক্ষাৎকার নিয়ে নিজস্ব প্রতিবেদক, রংপুর— শাহজাদা মিয়া আজাদ। 

 

প্রশ্ন : জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় প্রথমবারের মতো দেশের সব কলেজের র্যাংকিংস প্রকাশ করেছে। বিষয়টিকে আপনি কীভাবে দেখেন?

অধ্যক্ষ : এটি অবশ্যই জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি ভালো উদ্যোগ। কারণ এতে সংশ্লিষ্ট শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে সবদিক ভালো করার একটি সুস্থ প্রতিযোগিতা শুরু হবে। এতে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো তাদের মান উন্নয়নের লক্ষ্যে সচেষ্ট হবে। এ লক্ষ্যে প্রতিষ্ঠানগুলো শিক্ষক, শিক্ষার্থীসহ সংশ্লিষ্ট সবকিছুর মান বাড়াতে নানা উদ্যোগ গ্রহণ করবে। এতে করে প্রতিষ্ঠানগুলোর মান নিশ্চিতভাবে বাড়বে বলে আমি মনে করি। এরই অংশ হিসেবে আমরাও ভবিষ্যতে নানামুখী উদ্যোগ গ্রহণে আগ্রহী হব।

প্রশ্ন : কলেজ র্যাংকিংয়ে বিভাগীয় পর্যায়ে আপনার প্রতিষ্ঠান সেরা দশটির একটি। আপনার প্রতিষ্ঠানের এই সফলতার পেছনে রহস্য কী?

অধ্যক্ষ : কারমাইকেল কলেজ দেশের একটি ঐতিহ্যবাহী শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। বর্তমান সরকারের ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে এ প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক, শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা-কর্মচারীসহ সংশ্লিষ্ট সবাই নিরলস পরিশ্রম করে যাচ্ছেন। ফলে প্রশাসনের সঠিক দিকনির্দেশনা, শিক্ষক এবং সংশ্লিষ্ট সবার সহযোগিতার কারণেই হয়তো এটি সম্ভব হয়েছে।

 

প্রশ্ন : বিগত বছরগুলোয় বিভিন্ন পাবলিক পরীক্ষার ফলাফলে আপনার প্রতিষ্ঠানের সফলতার কারণ কী?

অধ্যক্ষ: প্রতিটি বিভাগে মাল্টিমিডিয়া ক্লাসরুম স্থাপন এবং বিভাগের শিক্ষকদের ডিজিটাল কনটেন্ট তৈরি করে শিক্ষার্থীদের ক্লাসে উপস্থাপনের ফলে শিক্ষার্থীরা খুব সহজেই অনুধাবন করতে পারে। তাছাড়া নিয়মিত ইনকোর্স পরীক্ষা, সমন্বিতভাবে প্রস্তুতিমূলক পরীক্ষা গ্রহণ— সবকিছুই হয়তো শিক্ষার্থীদের ভালো ফলাফলে সহায়তা করেছে। সেইসঙ্গে নিয়মিত শিক্ষক-শিক্ষার্থীসহ সংশ্লিষ্ট সবার কার্যক্রম নিয়মিত মনিটর করা হয়। শিক্ষা সহায়ক বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণের ফলেই আমাদের এ সফলতা এসেছে।

প্রশ্ন : শিক্ষার গুণগতমান কীভাবে নিশ্চিত করা যায় বলে আপনি মনে করেন?

অধ্যক্ষ : শিক্ষার গুণগতমান নিশ্চিত করতে প্রতিষ্ঠান সংশ্লিষ্ট সবাইকে আন্তরিক হতে হবে। শিক্ষার্থীদের সমস্যাগুলো ধৈর্য সহকারে শুনে সমাধানের পথগুলোর সঠিক দিকনির্দেশনা দিতে হবে। শিক্ষক, শিক্ষার্থী এবং অভিভাবকের মধ্যে বন্ধুসুলভ আচরণের পরিবেশ তৈরি করতে হবে। সঙ্গে সঙ্গে কলেজ প্রশাসনের মনিটরিং বৃদ্ধি করতে হবে। শিক্ষা উপকরণের যথাযথ ব্যবহার এবং শিক্ষা ব্যবস্থাপনার সঠিক মিথস্ক্রিয়ার মাধ্যমেই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের গুণগত মান বৃদ্ধি করা যায়।

প্রশ্ন : দেশের শিক্ষার গুণগত মান নিয়ে প্রশ্ন আছে। মান বাড়াতে হলে সংশ্লিষ্ট সবার করণীয় কী বলে আপনি মনে করেন?

অধ্যক্ষ : দেশের শিক্ষার গুণগত মান বৃদ্ধি করতে হলে শিক্ষা সংশ্লিষ্ট সবারই সহযোগিতা প্রয়োজন। শিক্ষার্থীদের জন্য যুগোপযোগী সিলেবাস প্রণয়ন, শিক্ষকদের জন্য যথাযথ প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা এবং শিক্ষা উপকরণ ব্যবহারের মাধ্যমে গুণগতমান বৃদ্ধি করা সম্ভব।

প্রশ্ন : শিক্ষার মান বাড়ানোর ক্ষেত্রে শিক্ষকরা কি ভূমিকা রাখতে পারে বলে আপনি মনে করেন?

অধ্যক্ষ : শিক্ষার মান বাড়ানোর ক্ষেত্রে শিক্ষকদের ভূমিকাই অগ্রগণ্য। আমার নিজের শিক্ষকতা জীবনের অভিজ্ঞতা থেকে দেখেছি, একজন ভালো শিক্ষককেই শিক্ষার্থীরা মডেল হিসেবে গ্রহণ করে। তাই শিক্ষকরা যদি আন্তরিক এবং সহনশীল হয়ে শিক্ষার্থীদের কাছে জটিল বিষয়গুলো উপস্থাপন করেন তবে শিক্ষার্থীরা অত্যন্ত আগ্রহের সঙ্গে তা গ্রহণ করবে। শিক্ষার্থীদের জ্ঞানের পরিধি বৃদ্ধি পেলেই তাদের নৈতিক মনোবল বৃদ্ধি পাবে। এজন্য আমি মনে করি শিক্ষার মান বৃদ্ধির জন্য শিক্ষকদেরই অগ্রণী ভূমিকা পালন করতে হবে।

প্রশ্ন : শিক্ষকদের মান নিয়েও প্রশ্ন আছে। এ থেকে উত্তরণে করণীয় কী?

অধ্যক্ষ : শিক্ষকদের মান নিয়ে প্রশ্ন থাকতেই পারে। তবে আমাদের মতো সরকারি কলেজসমূহের প্রায় সব শিক্ষকই বিসিএস পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে শিক্ষকতার পেশায় যোগদান করেন। বিসিএস পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে যারা শিক্ষকতা পেশায় যোগদান করেন তাদের মান নিয়ে প্রশ্ন করা আমার কাছে বাহুল্য মনে হয়। তবে হ্যাঁ, এসব শিক্ষকের যথাযথ প্রশিক্ষণ এবং আধুনিক শিক্ষা উপকরণ সরবরাহ করতে পারলে তাদের দক্ষতা অনেকাংশে বৃদ্ধি পাবে। তবে বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে যে পদ্ধতিতে শিক্ষক নিয়োগ করা হয় সেক্ষেত্রে মানের বিষয়ে প্রশ্ন আসতেই পারে। আমার কথা এই যে, বর্তমান সরকার শিক্ষক নিয়োগের ক্ষেত্রে প্রাচীন পদ্ধতিতে থেকে বের হয়ে আসার পথ খুঁজে পেয়েছে। এনটিআরসিএ কর্তৃক বাছাইকৃত শিক্ষকদের মেধা এবং যোগ্যতার ভিত্তিতে নিয়োগদানের মাধ্যমেই শুধু এ সমস্যা থেকে উত্তরণ হতে পারে।

প্রশ্ন : মূল্যবোধের অবক্ষয় এখন সমাজের সর্বস্তরে প্রতীয়মান হচ্ছে। এর উন্নয়নে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান কী ভূমিকা রাখতে পারে বলে মনে করেন?

অধ্যক্ষ : সামাজিক মূল্যবোধের অবক্ষয় বর্তমান সময়ের একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। এই অবস্থা থেকে বের হতে না পারলে ভবিষ্যৎ প্রজন্ম ভয়াবহ অবস্থার মধ্যে পড়বে। এর উন্নয়নে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোকে অগ্রণী ভূমিকা পালন করা উচিত। আমি আমার শিক্ষকদের এ বিষয়ে শিক্ষার্থীদের মাধ্যমে সচেতনতা সৃষ্টি করার জন্য নির্দেশনা দিয়েছি। বিশেষ করে উঠতি বয়সের শিক্ষার্থীদের সঙ্গে সুযোগ পেলেই আমরা কলেজ প্রশাসন থেকে বিভিন্ন সেমিনার, সিম্পোজিয়াম এবং কর্মশালার আয়োজন করে থাকি। সংশ্লিষ্ট সবার সঙ্গে আলোচনা করে শিক্ষার্থীদের সামাজিক সচেতনতা আরও কীভাবে বৃদ্ধি করা যায় সে বিষয়ে পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়। 

প্রশ্ন : সহশিক্ষা কার্যক্রম শিক্ষার মান উন্নয়ন ও শিক্ষার্থীদের মাঝে মানবিক মূল্যবোধ বিকাশের ক্ষেত্রে কীভাবে ভূমিকা রাখে?

অধ্যক্ষ : সহশিক্ষা কার্যক্রম একজন শিক্ষার্থীর মানবিক মূল্যবোধ বিকাশ ঘটাতে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। একজন শিক্ষার্থীকে পাঠ্যপুস্তকের শিক্ষার পাশাপাশি সহশিক্ষা হিসেবে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, বিতর্ক, সেমিনার, ক্রীড়া ইত্যাদি বিষয়ের চর্চা করতে হবে। এগুলোর যত বেশি চর্চা হবে ততই শিক্ষার্থীরা উপকৃত হবে।

প্রশ্ন : আপনার শিক্ষা জীবনের কোনো মধুর স্মৃতি থাকলে বলুন।

অধ্যক্ষ : শিক্ষা জীবনের অনেক মধুর স্মৃতি আছে। স্কুল, কলেজ এবং বিশ্ববিদ্যালয় জীবনের অনেক স্মৃতি। তবে একটি স্মৃতির কথা আমার সবসময় বিশেষ করে বান্ধবীদের সঙ্গে কথা বললেই সে স্মৃতিটাই আগে আসে। আর সেটি হলো- রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নের সময় রোকেয়া হলে ছিলাম। পিকনিকে যাব। সব ঠিকঠাক। বান্ধবীরা মিলে স্টেশনে গিয়ে দেখি নির্ধারিত ট্রেন চলে গেছে। পরে অবশ্য অনেক কষ্ট করে পিকনিকে উপস্থিত হয়েছিলাম।

প্রশ্ন : স্কুল-কলেজে অধ্যয়নরত শিক্ষার্থীদের উদ্দেশ্যে আপনার উপদেশ কী?

অধ্যক্ষ : শুধু সার্টিফিকেট নয়, মন-মানসিকতায় আলোকিত মানুষ হতে হবে। তোমাদের আলোতে পরিবার, সমাজ, রাষ্ট্র এবং বিশ্ব সমাজ যেন আলোকিত হয়। সেজন্য শুধু পাঠ্যবই নয়, তোমাদের ইতিহাস, সংস্কৃতি, মুক্তিযুদ্ধ, বিখ্যাত মনীষীদের জীবনীসহ শিক্ষা সহায়ক অন্যান্য বই পড়ার অভ্যাস গড়তে হবে। নিয়মিত স্কুল-কলেজের লাইব্রেরিতে গিয়ে   শিক্ষা সহায়ক বিভিন্ন বই পড়ার চেষ্টা করতে পার। এতে তোমাদের সার্বিক বিকাশ ঘটবে। ফলে তোমরা সমাজ ও জাতির উন্নয়নে অংশীদার হওয়ার অনুপ্রেরণা পাবে। মনে রাখবে, ছাত্রজীবনে নিয়মিত সর্বোচ্চ পড়াশোনার বিকল্প নেই। এমনটি হলেই কেবল ভবিষ্যতে তোমরা উজ্জ্বল জীবন গড়তে সক্ষম হবে। নিয়মিত অধ্যবসায়সহ পড়াশোনা চালিয়ে যাও, সফলতা তোমাদের জীবনে আসবেই।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
ভারতীয় নাগরিক সখিনার জামিন, কারামুক্তিতে বাধা নেই
ভারতীয় নাগরিক সখিনার জামিন, কারামুক্তিতে বাধা নেই

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

নর্দান ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ-এর নতুন ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মো. মিজানুর রহমান
নর্দান ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ-এর নতুন ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মো. মিজানুর রহমান

১১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটিতে বিবিএ কার্নিভাল-৩ অনুষ্ঠিত
পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটিতে বিবিএ কার্নিভাল-৩ অনুষ্ঠিত

২১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নভেম্বরের ২২ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২১৩ কোটি ডলার
নভেম্বরের ২২ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২১৩ কোটি ডলার

২২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ফ্যাসিজম সহ্য করা হবে না, নিজেরাও ফ্যাসিষ্ট হবো না: তানিয়া রব
ফ্যাসিজম সহ্য করা হবে না, নিজেরাও ফ্যাসিষ্ট হবো না: তানিয়া রব

২৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নারায়ণগঞ্জে তিতাসের পাইপলাইনে ফাটল, গ্যাস সরবরাহ ব্যাহত
নারায়ণগঞ্জে তিতাসের পাইপলাইনে ফাটল, গ্যাস সরবরাহ ব্যাহত

৩৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ভারতের ওয়ানডে দল ঘোষণা
দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ভারতের ওয়ানডে দল ঘোষণা

৩৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেট সীমান্তে সাড়ে ৫ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
সিলেট সীমান্তে সাড়ে ৫ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

৪৫ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

খাগড়াছড়িতে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়
খাগড়াছড়িতে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পাসপোর্ট করতে এসে রোহিঙ্গা তরুণীসহ আটক ২
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পাসপোর্ট করতে এসে রোহিঙ্গা তরুণীসহ আটক ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাত কলেজে ক্লাস শুরুর তারিখ জানাল কর্তৃপক্ষ
সাত কলেজে ক্লাস শুরুর তারিখ জানাল কর্তৃপক্ষ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কলাপাড়ায় মহিলা দলের সম্মেলন
কলাপাড়ায় মহিলা দলের সম্মেলন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষা শুধু সনদ নয়, এটি জাতি গঠনের শক্তিশালী হাতিয়ার: ড. ওবায়দুল ইসলাম
শিক্ষা শুধু সনদ নয়, এটি জাতি গঠনের শক্তিশালী হাতিয়ার: ড. ওবায়দুল ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আইসিসিবিতে চার দিনব্যাপী সিরামিক এক্সপো
আইসিসিবিতে চার দিনব্যাপী সিরামিক এক্সপো

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বন্ধ কারখানা চালুর দাবিতে শ্রমিকদের মানববন্ধন
বন্ধ কারখানা চালুর দাবিতে শ্রমিকদের মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৮১ দেশি পর্যবেক্ষকের সঙ্গে ইসির সংলাপ ২৫ নভেম্বর
৮১ দেশি পর্যবেক্ষকের সঙ্গে ইসির সংলাপ ২৫ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফ্যামিলি ম্যান থ্রি’: মনোজ নয়, জয়দীপের সিজন?
‘ফ্যামিলি ম্যান থ্রি’: মনোজ নয়, জয়দীপের সিজন?

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টিকটক ইউজারদের জন্য চালু হলো টাইম অ্যান্ড ওয়েল-বিয়িং ফিচার
টিকটক ইউজারদের জন্য চালু হলো টাইম অ্যান্ড ওয়েল-বিয়িং ফিচার

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পটুয়াখালীতে হত্যা মামলার আসামিদের গ্রেপ্তার দাবিতে মানববন্ধন
পটুয়াখালীতে হত্যা মামলার আসামিদের গ্রেপ্তার দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের কাল ব্রুনাই চ্যালেঞ্জ
বাংলাদেশের কাল ব্রুনাই চ্যালেঞ্জ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে বাড়ির উঠানের গর্তে মিলল নিখোঁজ বৃদ্ধের লাশ
চট্টগ্রামে বাড়ির উঠানের গর্তে মিলল নিখোঁজ বৃদ্ধের লাশ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান
পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দুমকীতে অবৈধ ইটভাটা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
দুমকীতে অবৈধ ইটভাটা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ধর্ষণের ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে, গ্রেফতার ২
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ধর্ষণের ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে, গ্রেফতার ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট দিতে চারদিনে ১৫ হাজারের বেশি প্রবাসীর নিবন্ধন
ভোট দিতে চারদিনে ১৫ হাজারের বেশি প্রবাসীর নিবন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মহাসড়কের পাশ থেকে কাপড়ে মোড়ানো নবজাতক উদ্ধার
মহাসড়কের পাশ থেকে কাপড়ে মোড়ানো নবজাতক উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সিইও অব দ্য ইয়ার–২০২৫’ পুরস্কারে ভূষিত সিটি ব্যাংকের এমডি মাসরুর আরেফিন
‘সিইও অব দ্য ইয়ার–২০২৫’ পুরস্কারে ভূষিত সিটি ব্যাংকের এমডি মাসরুর আরেফিন

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা