শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৫ অক্টোবর, ২০১৬

জেএসসি বাংলা প্রথমপত্রের মডেল টেস্ট

সৃজনশীল অংশ
ফারুক আহম্মদ, সহকারী শিক্ষক আদমজী ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল, ঢাকা
প্রিন্ট ভার্সন
জেএসসি বাংলা প্রথমপত্রের মডেল টেস্ট

ক-বিভাগ [গদ্য]

১. একদা এক তাঁতি জরুরি কাজে বাইরে যাওয়ার আগে করিম বখ্শ নামে এক বালকের কাছে একটি দোকানের দায়িত্বভার দিলেন। নানা দুর্বিপাকে পড়ে দোকানের মালিক প্রায় সাত বছর পর ফিরে এসে দেখেন যে,  বালকটি সৎ ও কর্মঠ হওয়াতে ওই দোকানসহ আরও দুটি দোকান তৈরি করে ফেলেছে। বালকটি তার ওপর অর্পিত দায়িত্ব বুঝিয়ে দিতে চাইলে মালিক খুশি হয়ে তাকে তিনটি দোকানই চিরদিনের জন্য উপহার দেন।                                                                                                                  

ক.   অম্বরপুরের কাপালিরা বন্যায় নিরাশ্রয় হয়ে কোথায় আশ্রয় নিল?                            

খ.   কুড়িয়ে পাওয়া আমগুলো অনাদৃত অবস্থায় পড়ে রইল কেন?     

গ. করিম বখেশর সঙ্গে ‘পড়ে পাওয়া’ গল্পের কোন চরিত্রের সাদৃশ্য রয়েছে তা ব্যাখ্যা কর। ৩

ঘ. ‘বালকের মাঝে কিশোরদের সততার দৃষ্টান্ত ফুটে উঠেছে’- উক্তিটির যথার্থতা প্রমাণ কর।      ৪

২. ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী নেতা ইয়াছির আরাফাত। তিনি ইসরাইলের কাছ থেকে ফিলিস্তিনকে মুক্ত করার জন্য আপ্রাণ চেষ্টা করেছেন। ফিলিস্তিনের মানুষকে তিনি একতাবদ্ধ করেছেন এবং যুদ্ধে অংশগ্রহণ করার জন্য উদ্বুদ্ধ করেছেন। স্বাধীনতা অর্জনের আগেই ইয়াসির আরাফাত মারা যান। কিন্তু ফিলিস্তিনের মানুষ তাকে আজও শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করে।

ক. ছয় দফা আন্দোলনের মুখ্য প্রবক্তা কে?           ১

খ. ৭ই মার্চের ভাষণকে ঐতিহাসিক ভাষণ বলা হয় কেন?     ২

গ. উদ্দীপকে ইয়াছির আরাফাতের মধ্যে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কোন গুণটি লক্ষণীয়? ব্যাখ্যা কর।      ৩

ঘ. ইয়াছির  আরাফাত এবং বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান উভয়ই জাতির চিরন্তন প্রেরণার আদর্শ হয়ে আছে- উদ্দীপক ও ‘এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম’ প্রবন্ধের আলোকে আলোচনা কর।      ৪

২.    অন্নপায়ী বঙ্গবাসী

     স্তন্যপায়ী জীব

     জন-দশেকে জটলা করি

     তক্তপোশে বসে।

     ক. ‘বাঙালির বাংলা’ প্রবন্ধটি কোন পত্রিকায় প্রকাশিত হয়?     ১

     খ. হিমালয়কে সর্ব দৈব-শক্তির লীলা- নিকেতন বলা হয় কেন? ২   

     গ. উদ্দীপকের মূলভাবের সঙ্গে ‘বাঙালির বাংলা’ প্রবন্ধের কোন দিকটি ফুটে উঠেছে- ব্যাখ্যা কর।  ৩

     ঘ. উদ্দীপকটিতে ‘বাঙালির বাংলা’ প্রবন্ধের সমগ্র বিষয়বস্তু ফুটে উঠেছে কী? যুক্তি দিয়ে উপস্থাপন কর।     ৪

খ-বিভাগ-কবিতা

৪. হ, বেবাক মানুষেরই এমবাই ঠকাইছে। করিম গাজী বলে-আরে মিয়া এমন কারবারডা হইল আর তুমি ফিরা চলছ? কী করমু তয়? কী করবা, খেঁকিয়ে ওঠে করিম গাজী। চল আমাগ লগে, দেহি কী করতে পারি। একটা কিছু না কইর‌্যা ছাইড়্যা দিমু? তার ঝিমিয়ে পড়া রক্ত জেগে ওঠে। গা ঝাড়া দিয়ে বলে-হ চল। রক্ত চুইষ্যা খাইছে। অজম করতে দিমু না। যা থাকে কপালে।

ক.   ‘দুই বিঘা জমি’ কবিতাটি কোন কাব্যগ্রন্থ থেকে নেওয়া হয়েছে ? ১                     

     খ. উপেন সন্ন্যাসীবেশে দেশে দেশে ঘুরে বেড়ায় কেন ? ২

     গ. উদ্দীপকটি ‘দুই বিঘা জমি’ কবিতার কোন দিকটি ইঙ্গিত করে ? ব্যাখ্যা কর।    ৩                

     ঘ. বর্তমান সমাজে ক্ষমতাবানদের নিষ্ঠুরতার শিকার গরিব মানুষ-উক্তিটি উদ্দীপক এবং ‘দুই বিঘা জমি’ কবিতার আলোকে বিশ্লেষণ কর।   ৪

৫. বড় আপার বাসা খুলনার খালিশপুর। তিন তালার একটি বাড়িতে তারা ভাড়া থাকেন। সেখানে বেড়াতে যেয়ে জানতে পারলাম এই বাড়িতে পাঁচটি পরিবার থাকে। দুটি মুসলিম, দুটি হিন্দু এবং একটি খ্রিস্টান পরিবার। কিন্তু তারা সবাই একই পরিবারের মতো বাস করে। একজনের দুঃখে অন্যজন যেমন শরিক হন তেমনি সুখে একে অপরের আনন্দ ভাগাভাগি করে নেয়। এক পরিবারের খাবার অন্য পরিবারের পাঠানো হয়। এমনকি ঈদ-পূজা ও বড়দিনের মতো ধর্মীয় অনুষ্ঠানেও সকলে মিলে আনন্দ করে।

     ক. গানে লালন নিজেকে কী বলে উল্লেখ করেছেন?     ১

     খ. লালন মনুষ্যধর্মকে প্রাধান্য দিয়েছেন কেন?   ২

     গ. উদ্দীপকে ‘মানবধর্ম’ কবিতার কোন আদর্শবোধের দিকটি তুলে ধরা হয়েছে— ব্যাখ্যা কর। ৩

     ঘ. উদ্দীপকের পাঁচটি পরিবারের চেতনা এবং ‘মানবধর্ম’ কবিতার লালনের চেতনা যেন একই ধারায় প্রবাহিত উক্তিটি বিশ্লেষণ কর।     ৪

৬.    আজি বাংলাদেশের হৃদয় হতে কখন আপনি

     তুমি এই অপরূপ রূপে বাহির হলে জননী!

     ওগো মা, তোমায় দেখে দেখে আঁখি না ফিরে!

     তোমার দুয়ার আজি খুলে গেছে সোনার মন্দিরে

     ওগো মা...

     ডান হাতে তোর খড়গ জ্বলে, বাঁ হাতে করে কঙ্কাহরণ,

     দুই নয়নে স্নেহের হাসি, ললাটনেত্র আগুনবরণ।

     ক. কেশেতে গয়না পরায় কে?    ১

     খ. ভূমিহীন মানুষ সে ফসলের অধিকার থেকে বঞ্চিত- বলতে কী বোঝায়?   ২

     গ. উদ্দীপকের সঙ্গে ‘দেশ’ কবিতার  বৈসাদৃশ্য?

     ব্যাখ্যা কর। ৩

     ঘ. উদ্দীপকটি ‘দেশ’ কবিতার পরিপূরক নয়- তোমার কী মনে হয় উক্তিটি যথার্থ? মতামত বিশ্লেষণ কর।৪

গ-বিভাগ, সহপাঠ

৭. ইংরেজরা এই দেশ পরিচালনার সময় ‘সূর্যাস্ত আইন’ নামে একটি ভয়াবহ আইন প্রবর্তন করেন। এর নিয়ম ছিল, সূর্যাস্তের আগেই তাদের পাওনাদি মিটিয়ে দিতে হবে। অন্যথায় কোনো কারণ দর্শানো ছাড়াই জমিদারি ছেড়ে দিতে হবে। বাংলার অসংখ্য প্রজা এই নির্মম আইনে সর্বস্বান্ত হয়ে পথে বসেছে। তবে খুব বেশি দেন এই আইন ইংরেজরা স্থায়ী করতে পারেনি। কারণ, অন্যায় চিরস্থায়ী নয়।

     ক. ‘মার্চেন্ট অব ভেনিস’ গল্পের রচয়িতা কে?   ১

     খ. শাইলক এ্যান্টিনিওকে পছন্দ করত না কেন? ২

     গ. উদ্দীপকে ইংরেজদের সঙ্গে ‘মার্চেন্ট অব ভেনিস’ গল্পের শাইলকের সাদৃশ্য তুলে ধর।   ৩

     ঘ. ‘অন্যায় চিরস্থায়ী নয়’- উক্তিটির আলোকে উদ্দীপক ও ‘মার্চেন্ট অব ভেনিস’ গল্পের আলোকে বিশ্লেষণ কর।৪

৮. ধনী পরিবারের সন্তান জনি। বিলাসিতার মধ্য দিয়ে বড় হলেও জনি অনেক পরিশ্রমী। প্রয়োজনের অতিরিক্ত সময় সে কখনো বাইরে থাকে না। সংসারের সব কাজে মা-বাবা ও স্ত্রীকে সহযোগিতা করে। তাই পরিবারের সবাই তাকে খুব ভালোবাসে।   

     ক. ‘রিপভ্যান ছেলেদের কী শেখাত?     ১

     খ. রিপের আড্ডাবাজ মনোভাবকে তার স্ত্রী মেনে নিল না

     কেন? ২

     গ. উদ্দীপকের জনির মনোভাবের সঙ্গে ‘রিপভ্যান উইংকল’ গল্পের রিপের মনোভাবের বৈসাদৃশ্য ব্যাখ্যা কর।৩

     ঘ. উদ্দীপকের জনি ও গল্পের রিপভ্যান দুজনই পরোপকারী হলেও সংসারে দুজনের দুরকম গুরুত্ব- উদ্দীপক ও ‘রিপভ্যান উইংকল’ গল্পের আলোকে মন্তব্যটির যথার্থতা প্রমাণ কর।৪

৯.    ডিসকাভারি চ্যানেলের বিয়ার গেইলস প্রমাণ করেছেন জীবনকে সঠিকভাবে নিয়ন্ত্রণ করতে পারলে যেকোনো প্রতিকুল পরিবেশেই টিকে থাকা যায়। পাহাড়, বন এমনকি সাগরে মনোবল ছাড়া কেউ টিকে থাকতে পারে না। নিজের উদ্যোগ এবং কর্ম পদ্ধতিই টিকে থাকার জন্য যথেষ্ট।

     ক. রবিনসন কোন স্থানের উদ্দেশে প্রথম সমুদ্র যাত্রা শুরু করে?  ১

     খ. অজানা দ্বীপে রবিনসন কীভাবে তারিখের ঠিক রেখেছিল? ২

     গ. “বিয়ার গেইলস এর মাঝে রবিনসনের  কোন ছায়া দেখা যায়” ব্যাখ্যা কর। ৩ 

ঘ. উদ্দীপকের চেয়ে ‘রবিনসন ক্রুশো’ গল্পটি আরো রোমাঞ্চকর’- উক্তিটি উদ্দীপক ও ‘রবিনসন ক্রুশো’ গল্পের আলোকে বিশ্লেষণ কর।    ৪

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
বগুড়ায় শহীদ বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবস উদযাপনে প্রস্তুতি সভা
বগুড়ায় শহীদ বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবস উদযাপনে প্রস্তুতি সভা

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

হাকিমপুরে বিএনপির মোটরসাইকেল শোডাউন
হাকিমপুরে বিএনপির মোটরসাইকেল শোডাউন

৪৬ সেকেন্ড আগে | ভোটের হাওয়া

গুজবে ও অপতথ্যের বিরুদ্ধে গণমাধ্যমকে শক্ত অবস্থান নিতে হবে: তথ্য উপদেষ্টা
গুজবে ও অপতথ্যের বিরুদ্ধে গণমাধ্যমকে শক্ত অবস্থান নিতে হবে: তথ্য উপদেষ্টা

১ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জে উন্নত বীজ বিতরণ
মুন্সীগঞ্জে উন্নত বীজ বিতরণ

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের দায়ে কৃষক দলের সভাপতি অব্যাহতি
দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের দায়ে কৃষক দলের সভাপতি অব্যাহতি

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দুই পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দুই পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফের কর্মবিরতির ডাক স্বাস্থ্য সহকারীদের
ফের কর্মবিরতির ডাক স্বাস্থ্য সহকারীদের

৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

শ্রম আইন সংশোধনকে স্বাগত জানালো যুক্তরাষ্ট্র
শ্রম আইন সংশোধনকে স্বাগত জানালো যুক্তরাষ্ট্র

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

শত্রু নয়, দায়িত্বশীল বিরোধী দল দরকার : গয়েশ্বর
শত্রু নয়, দায়িত্বশীল বিরোধী দল দরকার : গয়েশ্বর

১১ মিনিট আগে | রাজনীতি

গোপালগঞ্জে চেয়ারম্যানদের নিয়ে ২ দিনব্যাপী গ্রাম আদালত বিষয়ক প্রশিক্ষণ
গোপালগঞ্জে চেয়ারম্যানদের নিয়ে ২ দিনব্যাপী গ্রাম আদালত বিষয়ক প্রশিক্ষণ

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাবনায় গ্রামীণ ব্যাংকের সাইনবোর্ডে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
পাবনায় গ্রামীণ ব্যাংকের সাইনবোর্ডে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় বিয়ার-মদসহ আটক ২
মোংলায় বিয়ার-মদসহ আটক ২

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রাণিসম্পদ সপ্তাহ শুরু বুধবার, পদক পাবেন ১৫ খামারি
প্রাণিসম্পদ সপ্তাহ শুরু বুধবার, পদক পাবেন ১৫ খামারি

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

সালমান এফ রহমান ও তার স্বার্থ সংশ্লিষ্টদের ১২ একর জমি জব্দ
সালমান এফ রহমান ও তার স্বার্থ সংশ্লিষ্টদের ১২ একর জমি জব্দ

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

কঙ্গোতে হামলার তীব্র নিন্দা জাতিসংঘ প্রধানের
কঙ্গোতে হামলার তীব্র নিন্দা জাতিসংঘ প্রধানের

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে ঝুঁকিপূর্ণ ৩০০ ভবন চিহ্নিত : রাজউক চেয়ারম্যান
রাজধানীতে ঝুঁকিপূর্ণ ৩০০ ভবন চিহ্নিত : রাজউক চেয়ারম্যান

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

তাপস ও তার সন্তানদের ২১টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
তাপস ও তার সন্তানদের ২১টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

বাড়ি থেকে রহস্যজনকভাবে নিখোঁজ হন সেকেন্দার, তিনদিন পর ডোবায় মিলল মরদেহ
বাড়ি থেকে রহস্যজনকভাবে নিখোঁজ হন সেকেন্দার, তিনদিন পর ডোবায় মিলল মরদেহ

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রিসবেন টেস্টেও অনিশ্চিত হ্যাজলউড, আশা জাগাচ্ছেন কামিন্স
ব্রিসবেন টেস্টেও অনিশ্চিত হ্যাজলউড, আশা জাগাচ্ছেন কামিন্স

৩২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্র-কানাডাসহ ১৬ দেশে মধ্যরাত থেকে ভোটার নিবন্ধন শুরু
যুক্তরাষ্ট্র-কানাডাসহ ১৬ দেশে মধ্যরাত থেকে ভোটার নিবন্ধন শুরু

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ফরিদপুরে দুই পক্ষের সংঘর্ষে বাড়িঘর ভাঙচুর–লুটপাট, আহত ৩০
ফরিদপুরে দুই পক্ষের সংঘর্ষে বাড়িঘর ভাঙচুর–লুটপাট, আহত ৩০

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন অর্থবছরে রাজস্ব লক্ষ্যমাত্রা বেড়েছে ৫৩ হাজার কোটি টাকা
নতুন অর্থবছরে রাজস্ব লক্ষ্যমাত্রা বেড়েছে ৫৩ হাজার কোটি টাকা

৩৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

‘পুলিশ ও সিভিল প্রশাসন প্রজাতন্ত্রের কর্মচারী, ব্যক্তিগত নয়’
‘পুলিশ ও সিভিল প্রশাসন প্রজাতন্ত্রের কর্মচারী, ব্যক্তিগত নয়’

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে হত্যা মামলার আসামি গ্রেপ্তার
চট্টগ্রামে হত্যা মামলার আসামি গ্রেপ্তার

৩৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঝিনাইদহে কিশোরী ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার ৩
ঝিনাইদহে কিশোরী ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার ৩

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিন্ধু নিয়ে ভারতের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর বক্তব্যের তীব্র নিন্দা জানিয়ে যা বলল পাকিস্তান
সিন্ধু নিয়ে ভারতের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর বক্তব্যের তীব্র নিন্দা জানিয়ে যা বলল পাকিস্তান

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক এলজিআরডি মন্ত্রীর এপিএস ফুয়াদের সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক এলজিআরডি মন্ত্রীর এপিএস ফুয়াদের সম্পত্তি ক্রোক

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

মসজিদের মাইকে ঘোষণা দিয়ে অস্ত্রসহ ‌‘ডাকাত’ আটক
মসজিদের মাইকে ঘোষণা দিয়ে অস্ত্রসহ ‌‘ডাকাত’ আটক

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী’র মাঝে ছাগল ও গৃহ নির্মাণ উপকরণ বিতরণ
দিনাজপুরে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী’র মাঝে ছাগল ও গৃহ নির্মাণ উপকরণ বিতরণ

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কারমাইকেল কলেজে ফুটেছে দুষ্প্রাপ্য হিমঝুরি ফুল
কারমাইকেল কলেজে ফুটেছে দুষ্প্রাপ্য হিমঝুরি ফুল

৫১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি
প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম
কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা
ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে
অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক
খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে
নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবশেষে চলেই গেলেন কিংবদন্তী অভিনেতা ধর্মেন্দ্র, ভারতীয় গণমাধ্যমের দাবি
অবশেষে চলেই গেলেন কিংবদন্তী অভিনেতা ধর্মেন্দ্র, ভারতীয় গণমাধ্যমের দাবি

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?
ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন
জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

১৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রস্তাব সংশোধন
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রস্তাব সংশোধন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

১৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প
সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ নভেম্বর)

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা
আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে মারা গেলেন চিকিৎসক
কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে মারা গেলেন চিকিৎসক

পেছনের পৃষ্ঠা

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ