শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৫ অক্টোবর, ২০১৬

জেএসসি বাংলা প্রথমপত্রের মডেল টেস্ট

সৃজনশীল অংশ
ফারুক আহম্মদ, সহকারী শিক্ষক আদমজী ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল, ঢাকা
প্রিন্ট ভার্সন
জেএসসি বাংলা প্রথমপত্রের মডেল টেস্ট

ক-বিভাগ [গদ্য]

১. একদা এক তাঁতি জরুরি কাজে বাইরে যাওয়ার আগে করিম বখ্শ নামে এক বালকের কাছে একটি দোকানের দায়িত্বভার দিলেন। নানা দুর্বিপাকে পড়ে দোকানের মালিক প্রায় সাত বছর পর ফিরে এসে দেখেন যে,  বালকটি সৎ ও কর্মঠ হওয়াতে ওই দোকানসহ আরও দুটি দোকান তৈরি করে ফেলেছে। বালকটি তার ওপর অর্পিত দায়িত্ব বুঝিয়ে দিতে চাইলে মালিক খুশি হয়ে তাকে তিনটি দোকানই চিরদিনের জন্য উপহার দেন।                                                                                                                  

ক.   অম্বরপুরের কাপালিরা বন্যায় নিরাশ্রয় হয়ে কোথায় আশ্রয় নিল?                            

খ.   কুড়িয়ে পাওয়া আমগুলো অনাদৃত অবস্থায় পড়ে রইল কেন?     

গ. করিম বখেশর সঙ্গে ‘পড়ে পাওয়া’ গল্পের কোন চরিত্রের সাদৃশ্য রয়েছে তা ব্যাখ্যা কর। ৩

ঘ. ‘বালকের মাঝে কিশোরদের সততার দৃষ্টান্ত ফুটে উঠেছে’- উক্তিটির যথার্থতা প্রমাণ কর।      ৪

২. ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী নেতা ইয়াছির আরাফাত। তিনি ইসরাইলের কাছ থেকে ফিলিস্তিনকে মুক্ত করার জন্য আপ্রাণ চেষ্টা করেছেন। ফিলিস্তিনের মানুষকে তিনি একতাবদ্ধ করেছেন এবং যুদ্ধে অংশগ্রহণ করার জন্য উদ্বুদ্ধ করেছেন। স্বাধীনতা অর্জনের আগেই ইয়াসির আরাফাত মারা যান। কিন্তু ফিলিস্তিনের মানুষ তাকে আজও শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করে।

ক. ছয় দফা আন্দোলনের মুখ্য প্রবক্তা কে?           ১

খ. ৭ই মার্চের ভাষণকে ঐতিহাসিক ভাষণ বলা হয় কেন?     ২

গ. উদ্দীপকে ইয়াছির আরাফাতের মধ্যে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কোন গুণটি লক্ষণীয়? ব্যাখ্যা কর।      ৩

ঘ. ইয়াছির  আরাফাত এবং বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান উভয়ই জাতির চিরন্তন প্রেরণার আদর্শ হয়ে আছে- উদ্দীপক ও ‘এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম’ প্রবন্ধের আলোকে আলোচনা কর।      ৪

২.    অন্নপায়ী বঙ্গবাসী

     স্তন্যপায়ী জীব

     জন-দশেকে জটলা করি

     তক্তপোশে বসে।

     ক. ‘বাঙালির বাংলা’ প্রবন্ধটি কোন পত্রিকায় প্রকাশিত হয়?     ১

     খ. হিমালয়কে সর্ব দৈব-শক্তির লীলা- নিকেতন বলা হয় কেন? ২   

     গ. উদ্দীপকের মূলভাবের সঙ্গে ‘বাঙালির বাংলা’ প্রবন্ধের কোন দিকটি ফুটে উঠেছে- ব্যাখ্যা কর।  ৩

     ঘ. উদ্দীপকটিতে ‘বাঙালির বাংলা’ প্রবন্ধের সমগ্র বিষয়বস্তু ফুটে উঠেছে কী? যুক্তি দিয়ে উপস্থাপন কর।     ৪

খ-বিভাগ-কবিতা

৪. হ, বেবাক মানুষেরই এমবাই ঠকাইছে। করিম গাজী বলে-আরে মিয়া এমন কারবারডা হইল আর তুমি ফিরা চলছ? কী করমু তয়? কী করবা, খেঁকিয়ে ওঠে করিম গাজী। চল আমাগ লগে, দেহি কী করতে পারি। একটা কিছু না কইর‌্যা ছাইড়্যা দিমু? তার ঝিমিয়ে পড়া রক্ত জেগে ওঠে। গা ঝাড়া দিয়ে বলে-হ চল। রক্ত চুইষ্যা খাইছে। অজম করতে দিমু না। যা থাকে কপালে।

ক.   ‘দুই বিঘা জমি’ কবিতাটি কোন কাব্যগ্রন্থ থেকে নেওয়া হয়েছে ? ১                     

     খ. উপেন সন্ন্যাসীবেশে দেশে দেশে ঘুরে বেড়ায় কেন ? ২

     গ. উদ্দীপকটি ‘দুই বিঘা জমি’ কবিতার কোন দিকটি ইঙ্গিত করে ? ব্যাখ্যা কর।    ৩                

     ঘ. বর্তমান সমাজে ক্ষমতাবানদের নিষ্ঠুরতার শিকার গরিব মানুষ-উক্তিটি উদ্দীপক এবং ‘দুই বিঘা জমি’ কবিতার আলোকে বিশ্লেষণ কর।   ৪

৫. বড় আপার বাসা খুলনার খালিশপুর। তিন তালার একটি বাড়িতে তারা ভাড়া থাকেন। সেখানে বেড়াতে যেয়ে জানতে পারলাম এই বাড়িতে পাঁচটি পরিবার থাকে। দুটি মুসলিম, দুটি হিন্দু এবং একটি খ্রিস্টান পরিবার। কিন্তু তারা সবাই একই পরিবারের মতো বাস করে। একজনের দুঃখে অন্যজন যেমন শরিক হন তেমনি সুখে একে অপরের আনন্দ ভাগাভাগি করে নেয়। এক পরিবারের খাবার অন্য পরিবারের পাঠানো হয়। এমনকি ঈদ-পূজা ও বড়দিনের মতো ধর্মীয় অনুষ্ঠানেও সকলে মিলে আনন্দ করে।

     ক. গানে লালন নিজেকে কী বলে উল্লেখ করেছেন?     ১

     খ. লালন মনুষ্যধর্মকে প্রাধান্য দিয়েছেন কেন?   ২

     গ. উদ্দীপকে ‘মানবধর্ম’ কবিতার কোন আদর্শবোধের দিকটি তুলে ধরা হয়েছে— ব্যাখ্যা কর। ৩

     ঘ. উদ্দীপকের পাঁচটি পরিবারের চেতনা এবং ‘মানবধর্ম’ কবিতার লালনের চেতনা যেন একই ধারায় প্রবাহিত উক্তিটি বিশ্লেষণ কর।     ৪

৬.    আজি বাংলাদেশের হৃদয় হতে কখন আপনি

     তুমি এই অপরূপ রূপে বাহির হলে জননী!

     ওগো মা, তোমায় দেখে দেখে আঁখি না ফিরে!

     তোমার দুয়ার আজি খুলে গেছে সোনার মন্দিরে

     ওগো মা...

     ডান হাতে তোর খড়গ জ্বলে, বাঁ হাতে করে কঙ্কাহরণ,

     দুই নয়নে স্নেহের হাসি, ললাটনেত্র আগুনবরণ।

     ক. কেশেতে গয়না পরায় কে?    ১

     খ. ভূমিহীন মানুষ সে ফসলের অধিকার থেকে বঞ্চিত- বলতে কী বোঝায়?   ২

     গ. উদ্দীপকের সঙ্গে ‘দেশ’ কবিতার  বৈসাদৃশ্য?

     ব্যাখ্যা কর। ৩

     ঘ. উদ্দীপকটি ‘দেশ’ কবিতার পরিপূরক নয়- তোমার কী মনে হয় উক্তিটি যথার্থ? মতামত বিশ্লেষণ কর।৪

গ-বিভাগ, সহপাঠ

৭. ইংরেজরা এই দেশ পরিচালনার সময় ‘সূর্যাস্ত আইন’ নামে একটি ভয়াবহ আইন প্রবর্তন করেন। এর নিয়ম ছিল, সূর্যাস্তের আগেই তাদের পাওনাদি মিটিয়ে দিতে হবে। অন্যথায় কোনো কারণ দর্শানো ছাড়াই জমিদারি ছেড়ে দিতে হবে। বাংলার অসংখ্য প্রজা এই নির্মম আইনে সর্বস্বান্ত হয়ে পথে বসেছে। তবে খুব বেশি দেন এই আইন ইংরেজরা স্থায়ী করতে পারেনি। কারণ, অন্যায় চিরস্থায়ী নয়।

     ক. ‘মার্চেন্ট অব ভেনিস’ গল্পের রচয়িতা কে?   ১

     খ. শাইলক এ্যান্টিনিওকে পছন্দ করত না কেন? ২

     গ. উদ্দীপকে ইংরেজদের সঙ্গে ‘মার্চেন্ট অব ভেনিস’ গল্পের শাইলকের সাদৃশ্য তুলে ধর।   ৩

     ঘ. ‘অন্যায় চিরস্থায়ী নয়’- উক্তিটির আলোকে উদ্দীপক ও ‘মার্চেন্ট অব ভেনিস’ গল্পের আলোকে বিশ্লেষণ কর।৪

৮. ধনী পরিবারের সন্তান জনি। বিলাসিতার মধ্য দিয়ে বড় হলেও জনি অনেক পরিশ্রমী। প্রয়োজনের অতিরিক্ত সময় সে কখনো বাইরে থাকে না। সংসারের সব কাজে মা-বাবা ও স্ত্রীকে সহযোগিতা করে। তাই পরিবারের সবাই তাকে খুব ভালোবাসে।   

     ক. ‘রিপভ্যান ছেলেদের কী শেখাত?     ১

     খ. রিপের আড্ডাবাজ মনোভাবকে তার স্ত্রী মেনে নিল না

     কেন? ২

     গ. উদ্দীপকের জনির মনোভাবের সঙ্গে ‘রিপভ্যান উইংকল’ গল্পের রিপের মনোভাবের বৈসাদৃশ্য ব্যাখ্যা কর।৩

     ঘ. উদ্দীপকের জনি ও গল্পের রিপভ্যান দুজনই পরোপকারী হলেও সংসারে দুজনের দুরকম গুরুত্ব- উদ্দীপক ও ‘রিপভ্যান উইংকল’ গল্পের আলোকে মন্তব্যটির যথার্থতা প্রমাণ কর।৪

৯.    ডিসকাভারি চ্যানেলের বিয়ার গেইলস প্রমাণ করেছেন জীবনকে সঠিকভাবে নিয়ন্ত্রণ করতে পারলে যেকোনো প্রতিকুল পরিবেশেই টিকে থাকা যায়। পাহাড়, বন এমনকি সাগরে মনোবল ছাড়া কেউ টিকে থাকতে পারে না। নিজের উদ্যোগ এবং কর্ম পদ্ধতিই টিকে থাকার জন্য যথেষ্ট।

     ক. রবিনসন কোন স্থানের উদ্দেশে প্রথম সমুদ্র যাত্রা শুরু করে?  ১

     খ. অজানা দ্বীপে রবিনসন কীভাবে তারিখের ঠিক রেখেছিল? ২

     গ. “বিয়ার গেইলস এর মাঝে রবিনসনের  কোন ছায়া দেখা যায়” ব্যাখ্যা কর। ৩ 

ঘ. উদ্দীপকের চেয়ে ‘রবিনসন ক্রুশো’ গল্পটি আরো রোমাঞ্চকর’- উক্তিটি উদ্দীপক ও ‘রবিনসন ক্রুশো’ গল্পের আলোকে বিশ্লেষণ কর।    ৪

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
ইরান থেকে দ্বিতীয় দফায় ফিরলেন ৩২ বাংলাদেশি
ইরান থেকে দ্বিতীয় দফায় ফিরলেন ৩২ বাংলাদেশি

এই মাত্র | জাতীয়

পাকিস্তানে বৃষ্টি-বন্যায় ১৯ জনের প্রাণহানি
পাকিস্তানে বৃষ্টি-বন্যায় ১৯ জনের প্রাণহানি

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা
গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইলম ও আমলের পথ ধরে ৬৬ বছর
ইলম ও আমলের পথ ধরে ৬৬ বছর

২২ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ঢাকাসহ ৪ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের শঙ্কা
ঢাকাসহ ৪ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের শঙ্কা

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

হিজরি সনের আগে আরবের বর্ষপঞ্জি যেমন ছিল
হিজরি সনের আগে আরবের বর্ষপঞ্জি যেমন ছিল

২৬ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

মাদারীপুরে হেলথ এসিস্ট্যান্ট এসোসিয়েশনের ৬ দফা দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালিত
মাদারীপুরে হেলথ এসিস্ট্যান্ট এসোসিয়েশনের ৬ দফা দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালিত

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুর জেলা যুবদলের আংশিক কমিটি ঘোষণা
লক্ষ্মীপুর জেলা যুবদলের আংশিক কমিটি ঘোষণা

৩৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের শুল্ক আরোপের নতুন ঘোষণার পর মার্কিন শেয়ারবাজারে ধস
ট্রাম্পের শুল্ক আরোপের নতুন ঘোষণার পর মার্কিন শেয়ারবাজারে ধস

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হিমছড়ি সমুদ্রসৈকতে চবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু,  নিখোঁজ ২
হিমছড়ি সমুদ্রসৈকতে চবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু,  নিখোঁজ ২

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থীদের মাঝে বসুন্ধরা শুভসংঘের গাছের চারা বিতরণ
শিক্ষার্থীদের মাঝে বসুন্ধরা শুভসংঘের গাছের চারা বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি
৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডাকাতের হামলায় আহত ২
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডাকাতের হামলায় আহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভাঙ্গায় সাপের কামড়ে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
ভাঙ্গায় সাপের কামড়ে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্দশা শহীদ হাসিবের পরিবারে, পায়নি সরকারি ভাতা
দুর্দশা শহীদ হাসিবের পরিবারে, পায়নি সরকারি ভাতা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে পরিবহন ধর্মঘট চলছে
সিলেটে পরিবহন ধর্মঘট চলছে

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বগুড়ায় জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের
নবনির্বাচিত নেতৃবৃন্দকে ফুলেল শুভেচ্ছা
বগুড়ায় জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের নবনির্বাচিত নেতৃবৃন্দকে ফুলেল শুভেচ্ছা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজর খাওয়ার ৫ উপকারিতা
গাজর খাওয়ার ৫ উপকারিতা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আফতাবনগরে দেয়াল ধসে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু
আফতাবনগরে দেয়াল ধসে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কক্সবাজার সীমান্তে এক লাখ পিস ইয়াবা উদ্ধার
কক্সবাজার সীমান্তে এক লাখ পিস ইয়াবা উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যাত্রাবাড়ীতে গ্রীল কেটে প্রবেশ করে বৃদ্ধকে হত্যা
যাত্রাবাড়ীতে গ্রীল কেটে প্রবেশ করে বৃদ্ধকে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি
ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের
টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হেরে যাওয়ার সেই ধারা ভাঙতে পারলেন জোকোভিচ
হেরে যাওয়ার সেই ধারা ভাঙতে পারলেন জোকোভিচ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ৪ মাদক কারবারি গ্রেফতার
সোনারগাঁয়ে ৪ মাদক কারবারি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্লাব বিশ্বকাপে চমক দেখিয়ে প্রিমিয়ার লিগে ব্রাজিলিয়ান ফুটবলার
ক্লাব বিশ্বকাপে চমক দেখিয়ে প্রিমিয়ার লিগে ব্রাজিলিয়ান ফুটবলার

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...
প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প
বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টানা ৯ ঘণ্টা ঘুম, পুরস্কার ৯ লাখ! জিতলেন যে নারী
টানা ৯ ঘণ্টা ঘুম, পুরস্কার ৯ লাখ! জিতলেন যে নারী

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী
ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’
গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক
দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের
টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য
শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ
ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী
ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল
ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি
ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ
মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের
ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে
কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি
এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক
১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার
১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী
চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা
ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক
নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক

১২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত
ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস
টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির
লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রায় ১৬০০ বার ভূমিকম্প, জাপানের দ্বীপপুঞ্জ ছেড়ে যাচ্ছেন বাসিন্দারা
প্রায় ১৬০০ বার ভূমিকম্প, জাপানের দ্বীপপুঞ্জ ছেড়ে যাচ্ছেন বাসিন্দারা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া
মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া

শিল্প বাণিজ্য

জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে
জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি
তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ
জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ

নগর জীবন

তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া
তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা
পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়
প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি
ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি

পেছনের পৃষ্ঠা

মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল
মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল

নগর জীবন

সবাই রাজি, তবু আটকা
সবাই রাজি, তবু আটকা

পেছনের পৃষ্ঠা

উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী
উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!
৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!

শিল্প বাণিজ্য

বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ
বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

মবে জড়িতদের ছাড় নয়
মবে জড়িতদের ছাড় নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে
মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক
সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক

প্রথম পৃষ্ঠা

হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ
হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু
পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে
পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে

খবর

অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য
অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ
মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে
ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে

নগর জীবন

তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া
তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি
২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি

নগর জীবন

ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!
ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!

দেশগ্রাম

খুলনায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি
খুলনায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি

নগর জীবন

ফের আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত
ফের আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত

মাঠে ময়দানে

কেন্দ্রীয় নেতার ওপর হামলা, চার ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার
কেন্দ্রীয় নেতার ওপর হামলা, চার ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার

দেশগ্রাম