শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৩ ফেব্রুয়ারি, ২০১৬

শহীদের সংখ্যার উসকানিদাতা পাকিস্তানি কূটনীতিক

বিশেষ প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
শহীদের সংখ্যার উসকানিদাতা পাকিস্তানি কূটনীতিক

মহান মুক্তিযুদ্ধে শহীদের সংখ্যা যত কম করে দেখানো যাবে তত পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর নৃশংসতা কম ধরা পড়বে এ রকম কৌশল থেকেই সংখ্যাবিতর্ক সৃষ্টির উসকানি দেন পাকিস্তানি কূটনীতিক আফরাসিব। শহীদ হয়েছেন ৩৪ হাজার অথবা ৪০ সহস্রাধিক, এ রকম একটি বিভ্রম তৈরি করার মতলবে ৪৪৪ পৃষ্ঠার বিরাট একটি বই লিখে ফেললেন মিয়া আফরাসিব মেহদি হাশমি কোরেশি। ইনি ঢাকায় পাকিস্তানের হাইকমিশনার ছিলেন তিন বছর। আফরাসিব রচিত ‘নাইনটিন সেভেনটিওয়ান : ফ্যাক্টস অ্যান্ড ফিকশন’ বইতে মুক্তিযুদ্ধ, বাংলাদেশের নেতৃবৃন্দ আর ভারতকে হেয় করার উদ্দেশ্যে চালাকির সঙ্গে নানারকম তথ্য ও ভাষ্য হাজির করা হয়েছে। প্রপাগান্ডাধর্মী বইটিতে শহীদের সংখ্যা ‘৩০ লাখ নয়, ৩০ লাখ নয়’ কথাটি অনেকটা বিলাপের সুরে বার বার বলা হয়েছে। বাংলাদেশের কিছুসংখ্যক রাজনীতিক ইদানীং যে ভাষায় শহীদের সংখ্যা প্রসঙ্গে বলছেন, তাদের ভাষা আর আফরাসিবের বইয়ের ভাষার মধ্যে পার্থক্য নির্ণয় করা দুঃসাধ্য। সেই চেষ্টা না করে উদ্ভট কথাবার্তা উপভোগ করবার জন্য বইটির কিছু কিছু অধ্যায় পাঠ করা যেতে পারে। ২৬ পৃষ্ঠায় বলা হয়— ‘লে. জেনারেল জগজিৎ সিং অরোরা (মুক্তিযুদ্ধকালে ভারতীয় মিত্রবাহিনীর পূর্বাঞ্চলীয় কমান্ডের অধিনায়ক) এক ভিডিও সাক্ষাৎকারে বলেছেন, আমরা সবাই জানি যে পাকিস্তানি সেনারা নৃশংসভাবে প্রায় ১০ লাখ লোককে হত্যা করেছে। তবু শেখ মুজিব, যিনি যতটা প্রশাসক তার চাইতে বড় ধরনের আন্দোলনকারী, বিষয়টিকে আরও বেশি করে নৃশংস দেখানোর জন্য বলেন যে, পাকিস্তানি সেনারা ৩০ লাখ বাঙালিকে হত্যা করেছে।’

লেখক জানান, ১৯৯৬ সালে লন্ডনে প্রকাশিত এম আবদুল মমিন চৌধুরীর বই ‘বিহাইন্ড দি মিথ অব থ্রি মিলিয়ন’ থেকে অরোরার বক্তব্যটি নেওয়া হয়েছে। কিন্তু অরোরা কবে কোথায় এ সাক্ষাৎকার দিলেন তার উল্লেখ নেই। আফরাসিবের আরেকটি তরিকা আমোদজনক। একাত্তরে পাকিস্তানি সেনাদের হাতে কয়েক হাজার বাঙালির প্রাণ গেছে, এটা প্রমাণ করতে গিয়ে তিনি বার বার মরহুম ব্যক্তিদের উক্তি ব্যবহার করেছেন। এতে ‘সুবিধা’ হলো, মৃতজন তো এসে বলবেন না ‘আমি অমন বলিনি’। কৌশলটির নেতিবাচক দিক হলো, পাঠক মনে করে, লেখক তার মনগড়া কাহিনী ফলাচ্ছেন। ‘মুক্তিযোদ্ধারা কিছুই না। ভারতের নষ্টামিতে বাংলাদেশের অভ্যুদয় ঘটে।’ এ ধরনের বিকারগ্রস্ত মন্তব্য পাকিস্তানের অনেকেই করেন। এ বিকার চেপে রাখার চেষ্টা পেশাদার কূটনীতিক আফরাসিবের মধ্যেও দেখা গেল না। ২৬ পৃষ্ঠায় তিনি বলেছেন ‘মে. জেনারেল ডি কে পালিত ভারতীয় সেনাবাহিনীর প্রকৌশলে বাংলাদেশের জন্ম ঘটানোয় যার হাত ছিল, বলেছেন নিহতের সংখ্যা ১০ লাখ।’

প্রয়াত ভারতীয় লেখক-সাংবাদিক খুশবন্ত সিংয়ের সঙ্গে আফরাসিব (তখন তিনি দিল্লিতে পাকিস্তানের উপ-হাইকমিশনার) ২০০৬ সালের ৩ জুলাই দেখা করেন। লেখক জানান, তখন খুশবন্ত নাকি বলেছেন, ‘পাঞ্জাবি সৈনিকরা, হোক তারা পাকিস্তানি বাহিনী কিংবা ভারতীয় বাহিনীতে, একই নৃগোষ্ঠীভুক্ত। তারা উভয়েই মৌলিক মানবিক মূল্যবোধে বিশ্বাসী। ১৯৭১ সালে পাকিস্তানি সেনারা পূর্ব-পাকিস্তানে ৩০ লাখ বাঙালিকে হত্যা আর ২ লাখ নারী ধর্ষণ করেছে, এটা বিশ্বাস করা আমার পক্ষে কঠিন। এ ধরনের ঢালাও অভিযোগ বন্ধ করতেই হবে।’ ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চের কয়েক দিন পরে প্রেসিডেন্ট জেনারেল ইয়াহিয়া খানকে বিদেশি এক সাংবাদিক বলেন, সৈন্যরা ঢাকায় ঘরবাড়ি জ্বালিয়ে দিয়েছে, গণহত্যা চালিয়েছে। ইয়াহিয়া বলেন, ‘আমি তো সৈন্যদের ওখানে ফুটবল খেলতে পাঠাইনি।’ আফরাসিবের বইতে এসব তথ্য নেই। তবে গণহত্যার যৌক্তিকতা প্রতিপন্ন করার জন্য কূটনীতিকসুলভ ভাষার চাতুরী আছে। যেমন ৩৩ পৃষ্ঠায় আছে : ‘১৯৭১-এর ২৫ মার্চ ফেডারেল সৈন্যরা দমন অভিযানে নামার সঙ্গে সঙ্গেই পূর্ব পাকিস্তানে হত্যা যে শুরু হয়নি, নিরপেক্ষ পর্যবেক্ষকরা তা জানেন। সত্য এই যে, প্রেসিডেন্ট ইয়াহিয়া নবনির্বাচিত জাতীয় পরিষদের অধিবেশন ১ মার্চ স্থগিত ঘোষণা করার পরপরই অগ্নিসংযোগ, দাঙ্গা, লুণ্ঠন শুরু হয়। ২৫ মার্চ রাতে হঠাৎ সেনা অভিযানের ফলে ঢাকায় কিছু লোক, প্রধানত বাঙালি, প্রাণ হারায়।’ নিহতের সংখ্যাকে গুরুত্বহীন করে তোলার জন্য ‘কিছু লোক’ বলছেন লেখক। সঙ্গে সঙ্গে তিনি এও বলছেন যে, ২৫ মার্চের অভিঘাতে পূর্ব পাকিস্তানের (ঢাকার) দূরবর্তী এলাকায় ও শহরগুলোয় সামরিক ও অসামরিক অবাঙালিদের হত্যা চলতে থাকে। সৈন্যরা ওসব অঞ্চলে না পৌঁছা পর্যন্ত ব্যাপকহারে অবাঙালি হত্যা চলেছে।

মুক্তিযোদ্ধারা ‘খুনি’ এটা আভাসে ইঙ্গিতে কয়েকবার বলা হয়েছে আফরাসিবের বইতে। ৩৪ পৃষ্ঠায় আছে— ‘অমানবিক হত্যাগুলো ঘটেছে ১৬ ডিসেম্বর-পরবর্তী সময়ে। বিজয়ী মুক্তিবাহিনী হাজার হাজার পাকিস্তানপন্থি বেসামরিক লোক, রাজাকার ও ইসলামী পণ্ডিতকে হত্যা করে। রাজধানী ঢাকায়, বাঙালি হোক বা অবাঙালি, যারা পাকিস্তানের অখণ্ডতার জন্য সততার সঙ্গে কাজ করেছিল তাদের নির্বিচারে বধ করা হয়েছে।’ লেখক আফরাসিব ফ্রিল্যান্স সাংবাদিক মোহাম্মদ তাজাম্মুল হোসেনের লেখা ‘বাংলাদেশ ভিক্টিম অব ব্ল্যাক প্রপাগান্ডা ইনট্রিগ অ্যান্ড ইন্ডিয়ান হেজিমনি’ শীর্ষক বই থেকে উদ্ধৃত করেছেন, ‘মুক্তিবাহিনীর কমান্ডার কাদের সিদ্দিকী একাই ঢাকা স্টেডিয়ামে প্রকাশ্যে বাংলাভাষী বহু দেশপ্রেমিক পাকিস্তানিকে নির্বিচারে খতম করেছেন।... সিরাজগঞ্জ শহরে অবাঙালিদের ধরে ধরে এনে জেল ক্যাম্পাসে জড়ো করা হয়। তারপর সেখানে আগুন দিয়ে ওদের জ্যান্ত পুড়িয়ে মারা হয়েছে।’ তাজাম্মুল হোসেনের বই থেকে আফরাসিব উদ্ধৃতি গ্রহণ ও ব্যবহার করেছেন আরও একটি কারণে। তা হলো, বাঙালিদের মুসলমানির বিষয়ে অবজ্ঞা প্রদর্শন। তাজাম্মুল বলছেন, “১৯৭১-উত্তর বাংলাদেশি শাসকরা ‘পরিচিতির দিক থেকে মুসলমান’ হওয়া সত্ত্বেও দেশের জন্য নতুন একটি জাতীয় সংগীত চালু করলেন না। তারা গ্রহণ করলেন ‘আমার সোনার বাংলা’ গান, যা মুসলিম বিশ্বাসের সঙ্গে খাপ খায় না। গানটি হিন্দু ধর্মবিশ্বাসের সঙ্গে সংগতিপূর্ণ। এ গান রচিত হয়েছিল ঐতিহাসিক কারণে, ব্রিটিশ আমলে অবিভক্ত বাংলার ঐক্য কামনা করে।” ভারতকে যারা নাক সিটকায় তাদের প্রতি লেখক সম্ভবত সবিশেষ মায়া পোষণ করেন। ১৯৭১-এর ৫ নভেম্বর ওয়াশিংটনে মার্কিন প্রেসিডেন্ট নিক্সনের সঙ্গে ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীর বৈঠক হয়। ইন্দিরা যুক্তরাষ্ট্রের দাদাগিরি পরোয়া করলেন না। তাই পাকিস্তানের মিত্র নিক্সন ও তার পররাষ্ট্রমন্ত্রী হেনরি কিসিংগার কষ্ট পান। আফরাসিব ৮৭ পৃষ্ঠায় জানান, সাংবাদিক গ্যারি জে. বাস এ বিষয়ে লিখলেন : কিসিংগার পরদিন নিক্সনকে বললেন : ওয়েল, দি ইন্ডিয়ানস আর বাস্টার্ডস অ্যানিওয়ে।

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনার পতন থেকে লন্ডন পর্যন্ত অর্থ পাচারের তথ্যচিত্র
হাসিনার পতন থেকে লন্ডন পর্যন্ত অর্থ পাচারের তথ্যচিত্র
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচনের বিকল্প নেই
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচনের বিকল্প নেই
হাসিনাসহ ২৮৬ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
হাসিনাসহ ২৮৬ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক আরও জোরদার হবে
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক আরও জোরদার হবে
দলগুলোর সঙ্গে হবে নির্বাচনি সংলাপ
দলগুলোর সঙ্গে হবে নির্বাচনি সংলাপ
উপদেষ্টা পরিষদে আসছে রদবদল, যুক্ত হচ্ছে নতুন মুখ
উপদেষ্টা পরিষদে আসছে রদবদল, যুক্ত হচ্ছে নতুন মুখ
স্বাধীন ইসি ও মুক্ত গণমাধ্যম সুষ্ঠু ভোটের রক্ষাকবচ
স্বাধীন ইসি ও মুক্ত গণমাধ্যম সুষ্ঠু ভোটের রক্ষাকবচ
পুলিশ প্রশাসনে বড় রদবদলে চোখ
পুলিশ প্রশাসনে বড় রদবদলে চোখ
বাস্তবায়নে চার ফর্মুলা
বাস্তবায়নে চার ফর্মুলা
আরও দৃঢ় ঐক্য গড়ে তুলতে হবে
আরও দৃঢ় ঐক্য গড়ে তুলতে হবে
ফের শীর্ষ ধনী ইলন মাস্ক
ফের শীর্ষ ধনী ইলন মাস্ক
পবিসের গণছুটির পেছনে গভীর ষড়যন্ত্র
পবিসের গণছুটির পেছনে গভীর ষড়যন্ত্র
সর্বশেষ খবর
বিভিন্ন অঞ্চলে টানা ৫ দিন বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
বিভিন্ন অঞ্চলে টানা ৫ দিন বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

হানিফ ফ্লাইওভারে বাসের ধাক্কায় প্রাণ গেল পথশিশুর
হানিফ ফ্লাইওভারে বাসের ধাক্কায় প্রাণ গেল পথশিশুর

৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

জেসিসহ ওয়ানডে বিশ্বকাপে সব ম্যাচে নারী আম্পায়ার
জেসিসহ ওয়ানডে বিশ্বকাপে সব ম্যাচে নারী আম্পায়ার

১৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কার্কিকে প্রধানমন্ত্রী করতে রাজি নেপালের রাষ্ট্রপতি, পার্লামেন্ট ভাঙতে আপত্তি
কার্কিকে প্রধানমন্ত্রী করতে রাজি নেপালের রাষ্ট্রপতি, পার্লামেন্ট ভাঙতে আপত্তি

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলা থেকে যেভাবে প্রাণে বেঁচে যান হামাস নেতারা
ইসরায়েলি হামলা থেকে যেভাবে প্রাণে বেঁচে যান হামাস নেতারা

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের বিরোধীতায় নেতানিয়াহু
ফের ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের বিরোধীতায় নেতানিয়াহু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিএসজি কোচ এনরিকের সফল অস্ত্রোপচার
পিএসজি কোচ এনরিকের সফল অস্ত্রোপচার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মোদীর মণিপুর সফর ঘিরে পুলিশ-স্থানীয় জনতার সংঘাত
মোদীর মণিপুর সফর ঘিরে পুলিশ-স্থানীয় জনতার সংঘাত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচনের দায়িত্ব পালনকালে শিক্ষিকার মৃত্যু
জাকসু নির্বাচনের দায়িত্ব পালনকালে শিক্ষিকার মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মূল্যস্ফীতি ‘খাতায়’ কমলেও বাজারে স্বস্তি নেই
মূল্যস্ফীতি ‘খাতায়’ কমলেও বাজারে স্বস্তি নেই

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাজারে এলো মিতসুবিশি’র নতুন এক্সপ্যান্ডার ব্ল্যাক সিরিজ
বাজারে এলো মিতসুবিশি’র নতুন এক্সপ্যান্ডার ব্ল্যাক সিরিজ

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচনের কোন বিকল্প আমাদের হাতে নেই : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচনের কোন বিকল্প আমাদের হাতে নেই : প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচন : এখনো চলছে ভোট গণনা
জাকসু নির্বাচন : এখনো চলছে ভোট গণনা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কক্সবাজারে গ্লো অ্যান্ড লাভলীর "রোদBLOCK উৎসব"
কক্সবাজারে গ্লো অ্যান্ড লাভলীর "রোদBLOCK উৎসব"

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

কাতারে ইসরায়েলের প্রাণঘাতী হামলায় জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের নিন্দা
কাতারে ইসরায়েলের প্রাণঘাতী হামলায় জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের নিন্দা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঐকমত্যে না পৌঁছালে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজন বড় চ্যালেঞ্জ : সালাহউদ্দিন
ঐকমত্যে না পৌঁছালে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজন বড় চ্যালেঞ্জ : সালাহউদ্দিন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার্লি কার্কের হত্যাকারীকে ধরিয়ে দিলে এক লাখ ডলার পুরস্কার
চার্লি কার্কের হত্যাকারীকে ধরিয়ে দিলে এক লাখ ডলার পুরস্কার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শনিবার যেসব এলাকায় ৮ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না
শনিবার যেসব এলাকায় ৮ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ক্রোয়েশিয়ায় বিকশিত হচ্ছে ইসলাম
ক্রোয়েশিয়ায় বিকশিত হচ্ছে ইসলাম

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারোর ২৭ বছর কারাদণ্ড
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারোর ২৭ বছর কারাদণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অত্যাধুনিক ওয়াটার প্রোডাকশন প্ল্যান্ট উদ্বোধন করল আকিজ ভেঞ্চার
অত্যাধুনিক ওয়াটার প্রোডাকশন প্ল্যান্ট উদ্বোধন করল আকিজ ভেঞ্চার

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

গাজায় মৃত ৬৪ হাজার ছাড়াল, অনাহারে শিশুসহ আরও সাতজনের মৃত্যু
গাজায় মৃত ৬৪ হাজার ছাড়াল, অনাহারে শিশুসহ আরও সাতজনের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আম্পায়ার সাইমন টাফেল বাংলাদেশে আসছেন কাল
আম্পায়ার সাইমন টাফেল বাংলাদেশে আসছেন কাল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইইউবিএটিতে অনুষ্ঠিত হলো প্রথম আন্তর্জাতিক স্পোর্টস সপ্তাহ
আইইউবিএটিতে অনুষ্ঠিত হলো প্রথম আন্তর্জাতিক স্পোর্টস সপ্তাহ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হিজবুল্লাহ-সম্পৃক্ত সেল ধ্বংস করেছে সিরিয়া: মন্ত্রণালয়
হিজবুল্লাহ-সম্পৃক্ত সেল ধ্বংস করেছে সিরিয়া: মন্ত্রণালয়

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ সেপ্টেম্বর)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে আলোর পরশে আলোকিত পৃথিবী
যে আলোর পরশে আলোকিত পৃথিবী

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হবিগঞ্জে অগ্নিকাণ্ডে ৪ দোকান পুড়ে ছাই
হবিগঞ্জে অগ্নিকাণ্ডে ৪ দোকান পুড়ে ছাই

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা থেকে বাঁচার আমল
উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা থেকে বাঁচার আমল

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নেপালে অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধান হিসেবে জেন-জিদের প্রথম পছন্দ সুশীলা কার্কি
নেপালে অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধান হিসেবে জেন-জিদের প্রথম পছন্দ সুশীলা কার্কি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
৭২ ঘণ্টায় ছয় দেশে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
৭২ ঘণ্টায় ছয় দেশে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারচুপিসহ নানা অভিযোগে জাকসু নির্বাচন বর্জন ছাত্রদলের
কারচুপিসহ নানা অভিযোগে জাকসু নির্বাচন বর্জন ছাত্রদলের

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাকসু নির্বাচনের দায়িত্ব থেকে সরে দাঁড়ালেন তিন শিক্ষক
জাকসু নির্বাচনের দায়িত্ব থেকে সরে দাঁড়ালেন তিন শিক্ষক

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

স্বাস্থ্য খাতের সেই আলোচিত ঠিকাদার মিঠু গ্রেফতার
স্বাস্থ্য খাতের সেই আলোচিত ঠিকাদার মিঠু গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রদলের পর আরও চার প্যানেলের ভোট বর্জন, পুনর্নির্বাচনের দাবি
ছাত্রদলের পর আরও চার প্যানেলের ভোট বর্জন, পুনর্নির্বাচনের দাবি

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সরকার উৎখাতের ষড়যন্ত্র : শেখ হাসিনাসহ ২৮৬ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
সরকার উৎখাতের ষড়যন্ত্র : শেখ হাসিনাসহ ২৮৬ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুচলেকা দিয়ে ছাড়া পেলেন ডাকসুর সেই ভিপি প্রার্থী
মুচলেকা দিয়ে ছাড়া পেলেন ডাকসুর সেই ভিপি প্রার্থী

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কাতারে বোমা হামলায় ট্রাম্প-নেতানিয়াহু সম্পর্কে টানাপোড়েন
কাতারে বোমা হামলায় ট্রাম্প-নেতানিয়াহু সম্পর্কে টানাপোড়েন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪০ কোটির অভিজাত বিমান পেয়েও কাতারের সাথে ট্রাম্পের ‘বিশ্বাসঘাতকতা’
৪০ কোটির অভিজাত বিমান পেয়েও কাতারের সাথে ট্রাম্পের ‘বিশ্বাসঘাতকতা’

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নায়ককে সজোরে থাপ্পড়, হোটেলে ফিরে কেঁদে ফেলেন কাজল
নায়ককে সজোরে থাপ্পড়, হোটেলে ফিরে কেঁদে ফেলেন কাজল

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নেতানিয়াহুকে 'নার্সিসিস্ট' বললেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী
নেতানিয়াহুকে 'নার্সিসিস্ট' বললেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপ্লোমা ডিগ্রিধারীদের ইঞ্জিনিয়ার ডাকা দুঃখজনক: শাবি উপাচার্য
ডিপ্লোমা ডিগ্রিধারীদের ইঞ্জিনিয়ার ডাকা দুঃখজনক: শাবি উপাচার্য

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুড়িলে পোশাক শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, তীব্র যানজট
কুড়িলে পোশাক শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, তীব্র যানজট

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেপালে ফিরছে রাজতন্ত্র, সেনাপ্রধান কি বার্তা দিলেন?
নেপালে ফিরছে রাজতন্ত্র, সেনাপ্রধান কি বার্তা দিলেন?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প ঘনিষ্ঠ চার্লি কার্ক কেন খুন হলেন, কী ঘটেছিল, কে ছিলেন তিনি?
ট্রাম্প ঘনিষ্ঠ চার্লি কার্ক কেন খুন হলেন, কী ঘটেছিল, কে ছিলেন তিনি?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালে কারাগারে সেনাবাহিনীর গুলিতে দুই বন্দি নিহত
নেপালে কারাগারে সেনাবাহিনীর গুলিতে দুই বন্দি নিহত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিকের বিরুদ্ধে মামলা
অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিকের বিরুদ্ধে মামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রশ্নের মুখে কাতারের মধ্যস্থতাকারী ভূমিকা, জবাব খুঁজছে দোহা
প্রশ্নের মুখে কাতারের মধ্যস্থতাকারী ভূমিকা, জবাব খুঁজছে দোহা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল্লাহর কাছে দোয়া করেন যেন জাকসু নির্বাচনটাও সুষ্ঠু হয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আল্লাহর কাছে দোয়া করেন যেন জাকসু নির্বাচনটাও সুষ্ঠু হয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন আয়োজন বড় চ্যালেঞ্জ : সালাহউদ্দিন
সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন আয়োজন বড় চ্যালেঞ্জ : সালাহউদ্দিন

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভাঙ্গায় তৃতীয় দিনের অবরোধে স্থবির সড়ক ও রেলপথ
ভাঙ্গায় তৃতীয় দিনের অবরোধে স্থবির সড়ক ও রেলপথ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাতার থেকে ইয়েমেন, সীমান্ত পেরিয়ে আগ্রাসন চালাচ্ছে ইসরায়েল
কাতার থেকে ইয়েমেন, সীমান্ত পেরিয়ে আগ্রাসন চালাচ্ছে ইসরায়েল

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচনের দায়িত্ব পালনকালে শিক্ষিকার মৃত্যু
জাকসু নির্বাচনের দায়িত্ব পালনকালে শিক্ষিকার মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আসন্ন নির্বাচনে পোস্টাল ব্যালটে ভোট দিতে পারবেন প্রবাসীরা
আসন্ন নির্বাচনে পোস্টাল ব্যালটে ভোট দিতে পারবেন প্রবাসীরা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংস্কার প্রক্রিয়ায় সাফল্যের উপরেই নির্ভর করবে আগামীর বাংলাদেশ : আলী রীয়াজ
সংস্কার প্রক্রিয়ায় সাফল্যের উপরেই নির্ভর করবে আগামীর বাংলাদেশ : আলী রীয়াজ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় জয়ে এশিয়া কাপ শুরু বাংলাদেশের
বড় জয়ে এশিয়া কাপ শুরু বাংলাদেশের

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাড়ে ৬ ঘণ্টায় ৪ হলের ভোট গণনা
সাড়ে ৬ ঘণ্টায় ৪ হলের ভোট গণনা

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাকসু নির্বাচন সুষ্ঠু হয়নি: বামপন্থীদের সম্প্রীতির ঐক্য ফোরাম
জাকসু নির্বাচন সুষ্ঠু হয়নি: বামপন্থীদের সম্প্রীতির ঐক্য ফোরাম

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শুক্রবার দুপুরের মধ্যে ফলাফল ঘোষণা সম্ভব : জাকসু নির্বাচন কমিশন
শুক্রবার দুপুরের মধ্যে ফলাফল ঘোষণা সম্ভব : জাকসু নির্বাচন কমিশন

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৪৮তম বিসিএসের (বিশেষ) চূড়ান্ত ফল প্রকাশ
৪৮তম বিসিএসের (বিশেষ) চূড়ান্ত ফল প্রকাশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
উপদেষ্টা পরিষদে আসছে রদবদল, যুক্ত হচ্ছে নতুন মুখ
উপদেষ্টা পরিষদে আসছে রদবদল, যুক্ত হচ্ছে নতুন মুখ

প্রথম পৃষ্ঠা

জাকসুতে ভোট কেলেঙ্কারি
জাকসুতে ভোট কেলেঙ্কারি

প্রথম পৃষ্ঠা

পানির নিচে বিমানবন্দর
পানির নিচে বিমানবন্দর

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পবিসের গণছুটির পেছনে গভীর ষড়যন্ত্র
পবিসের গণছুটির পেছনে গভীর ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন চান  হেভিওয়েট দুই নেতা
বিএনপির মনোনয়ন চান হেভিওয়েট দুই নেতা

নগর জীবন

ময়দানে বিএনপির সম্ভাব্য ছয় প্রার্থী, এককভাবে অন্যরা
ময়দানে বিএনপির সম্ভাব্য ছয় প্রার্থী, এককভাবে অন্যরা

নগর জীবন

চলে না স্পিডবোট তবু মাসে বরাদ্দ ২০০ লিটার তেল
চলে না স্পিডবোট তবু মাসে বরাদ্দ ২০০ লিটার তেল

নগর জীবন

সিলেটে তৃণমূল শক্তিশালী করার মিশনে বিএনপি
সিলেটে তৃণমূল শক্তিশালী করার মিশনে বিএনপি

নগর জীবন

লাখ টাকার ঢাই মাছ
লাখ টাকার ঢাই মাছ

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালে অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধান নিয়ে ঐকমত্য হয়নি
নেপালে অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধান নিয়ে ঐকমত্য হয়নি

পেছনের পৃষ্ঠা

দেনাদার থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
দেনাদার থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার পতন থেকে লন্ডন পর্যন্ত অর্থ পাচারের তথ্যচিত্র
হাসিনার পতন থেকে লন্ডন পর্যন্ত অর্থ পাচারের তথ্যচিত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

সার্বিয়া ছাড়লেন জকোভিচ
সার্বিয়া ছাড়লেন জকোভিচ

মাঠে ময়দানে

ফের শীর্ষ ধনী ইলন মাস্ক
ফের শীর্ষ ধনী ইলন মাস্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

চার্লি কার্কের হত্যাকাণ্ডে তারেক রহমানের নিন্দা
চার্লি কার্কের হত্যাকাণ্ডে তারেক রহমানের নিন্দা

প্রথম পৃষ্ঠা

অবরোধে অচল রাজধানী
অবরোধে অচল রাজধানী

পেছনের পৃষ্ঠা

বহুরূপী ঈগল
বহুরূপী ঈগল

পেছনের পৃষ্ঠা

উন্নয়নের চাপে দুর্ভোগে নগরবাসী
উন্নয়নের চাপে দুর্ভোগে নগরবাসী

নগর জীবন

পুলিশ প্রশাসনে বড় রদবদলে চোখ
পুলিশ প্রশাসনে বড় রদবদলে চোখ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচনের বিকল্প নেই
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচনের বিকল্প নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

১৭ বিয়ে করা বন কর্মকর্তার বিচার দাবিতে মানববন্ধন
১৭ বিয়ে করা বন কর্মকর্তার বিচার দাবিতে মানববন্ধন

পেছনের পৃষ্ঠা

আলোচিত বক্তা তাহেরীর বিরুদ্ধে মামলা
আলোচিত বক্তা তাহেরীর বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

দলগুলোর সঙ্গে হবে নির্বাচনি সংলাপ
দলগুলোর সঙ্গে হবে নির্বাচনি সংলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

৪০ টাকা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ৩৫
৪০ টাকা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ৩৫

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বাস্থ্যের ঠিকাদার মিঠু কারাগারে
স্বাস্থ্যের ঠিকাদার মিঠু কারাগারে

নগর জীবন

নেপালে অস্থিরতা দুশ্চিন্তায় ভারত
নেপালে অস্থিরতা দুশ্চিন্তায় ভারত

পূর্ব-পশ্চিম

সাঁতার শিখতে গিয়ে প্রাণ গেল স্কুলছাত্রের
সাঁতার শিখতে গিয়ে প্রাণ গেল স্কুলছাত্রের

নগর জীবন

স্বাধীন ইসি ও মুক্ত গণমাধ্যম সুষ্ঠু ভোটের রক্ষাকবচ
স্বাধীন ইসি ও মুক্ত গণমাধ্যম সুষ্ঠু ভোটের রক্ষাকবচ

প্রথম পৃষ্ঠা

৭২ ঘণ্টায় ছয় দেশে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
৭২ ঘণ্টায় ছয় দেশে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

পূর্ব-পশ্চিম