শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৪ এপ্রিল, ২০১৬ আপডেট:

ফের রাবি শিক্ষক খুন

মোটরসাইকেলে আসে ওরা তিনজন, দায় স্বীকার আইএসের
নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী ও রাবি প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
ফের রাবি শিক্ষক খুন

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) অধ্যাপক ড. এ এফ এম রেজাউল করিম সিদ্দিকীকে কুপিয়ে হত্যা করা হয়েছে। গতকাল সকাল সাড়ে ৭টার দিকে নগরীর শালবাগান এলাকায় নিজ বাসার সামনে থেকে মাত্র ১০০ গজ দূরে তাকে কুপিয়ে হত্যা করে দুর্বৃত্তরা। নগরীর বোয়ালিয়া জোনের সহকারী কমিশনার শাখাওয়াত হোসেন  বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। নিহত রেজাউল করিম সিদ্দিকী রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের শিক্ষক ছিলেন। তার গ্রামের বাড়ি রাজশাহীর বাগমারার দরগামাড়িয়ায়। সেখানে তার একটি গানের স্কুল আছে। তিনি কোনো রাজনীতির সঙ্গে জড়িত ছিলেন না। সংস্কৃতিমনা ব্যক্তিত্ব ছিলেন বলে জানিয়েছেন তার স্ত্রী হোসনে আরা। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গেলেও হত্যাকারীদের আটক করতে পারেনি।

নগর পুলিশের উপকমিশনার এ কে এম নাহিদুল ইসলাম জানান, এই হত্যাকাণ্ডের ধরন ব্লগার হত্যার মতো। এ ছাড়া ২০১৪ সালের ১৫ নভেম্বর রাবির সমাজবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষক শফিউল ইসলাম লিলন হত্যার সঙ্গেও এর সাদৃশ্য আছে। পুলিশ জানায়, শিক্ষক রেজাউল করিম বাড়ি থেকে নাস্তা শেষে হেঁটে বিশ্ববিদ্যালয়ের উদ্দেশে বের হন। তিনি বাসা থেকে বের হয়ে শালবাগান মোড়ে এসে গাড়িতে উঠতেন। কিন্তু বাসা থেকে মাত্র ১০০ গজ দূরে শালবাগান বাজারের পশ্চিম পাশে গলির মধ্যে দুর্বৃত্তরা তাকে কুপিয়ে মৃত্যু নিশ্চিত করে দ্রুত ঘটনাস্থল ত্যাগ করে। পেছন থেকে তাকে কুপিয়ে হত্যা করা হয়। তার ঘাড়ে তিন থেকে চারটি জখম আছে। মৃত্যু নিশ্চিত করতে জবাই করা হয় বলেও পুলিশ জানিয়েছে।

ঘটনাস্থলে গিয়ে দেখা যায়, অধ্যাপক রেজাউল করিমের লাশ ‘কাঙ্ক্ষিত’ নামের একটি বাড়ির গেটের সামনে উপুড় হয়ে পড়ে আছে। রক্তের দাগ লেগে আছে ওই বাড়ির দেয়ালে। বাড়ির গেটের সামনে এমন হত্যাকাণ্ড ঘটলেও কেউ কিছু দেখেননি বলে দাবি ওই বাড়ির সদস্যদের। অধ্যাপক রেজাউল করিমের স্ত্রী হোসনে আরা বলেন, ‘ভালো মানুষ বাসা থেকে বের হয়ে গেল। এরপর রাস্তার মধ্যে খুন হলো। তাকে কারা খুন করল? তার তো কোনো শত্রু ছিল না! কারও সঙ্গে তার কোনো ঝামেলাও ছিল না।’ তিনি বলেন, ‘আমার স্বামী তার সব বিষয় আমাকে জানাত। কারও সঙ্গে কোনো ঝামেলার কথা সে কখনো আমাকে জানায়নি। তার কোনো শত্রু নেই।’ নিহত অধ্যাপক রেজাউল করিমের সহকর্মী ও রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ড. মো. শহীদুল্লাহ বলেন, ‘অধ্যাপক রেজাউল করিম শিক্ষার্থীদের খুব পছন্দের শিক্ষক ছিলেন। সহকর্মীদের সঙ্গেও তার ভালো সম্পর্ক ছিল। বিভাগের সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডে তার সক্রিয় অংশগ্রহণ ছিল। তিনি গান পছন্দ করতেন, নিজে গান করতেন। তিনি কোনো রাজনীতির সঙ্গে জড়িত ছিলেন না।’ তিনি বলেন, ‘আমরা শিক্ষক সমিতি প্রাথমিকভাবে বসব। সন্ধ্যায় জরুরি সভাও ডাকব এবং সেখানে সিদ্ধান্ত নেব কী ধরনের কর্মসূচি দেওয়া হবে।’ বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের চতুর্থ বর্ষের শিক্ষার্থী তমাশ্রী দাশ বলেন, ‘এমন নিরীহ মানুষ খুব কমই হয়। এমন মানুষকে যারা হত্যা করেছে, তাদের বিষয়ে একটা সিদ্ধান্ত নেওয়া প্রয়োজন। বার বার শিক্ষক কিংবা সংস্কৃতিকর্মী, মুক্তচিন্তার মানুষদের এভাবে স্তব্ধ করে দেবে, এটা মেনে নেওয়া যায় না।’

ব্লগার স্টাইলে হত্যা : বিগত সময়ে দেশে ব্লগারদের যেভাবে হত্যা করা হয়, একই কায়দায় রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. এ এফ এম রেজাউল করিম সিদ্দিকীকে কুপিয়ে হত্যা করা হয়েছে। এ ঘটনায় কোনো জঙ্গি সংগঠন জড়িত থাকতে পারে বলে ধারণা করছে পুলিশ। ঘটনাস্থলে থাকা রাজশাহী মহানগর পুলিশের উপকমিশনার নাহিদুল ইসলাম বলেন, ‘বিগত সময়ে দেশে যেভাবে ব্লগারদের হত্যা করা হয়েছে, একই কায়দায় অধ্যাপক ড. এ এফ এম রেজাউল করিম সিদ্দিকীও খুন হয়েছেন। তাই হত্যার ধরন দেখে মনে হচ্ছে, এ ঘটনায় জঙ্গি সংগঠন জড়িত থাকতে পারে। এ ছাড়া অধ্যাপক লিলন হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে তার হত্যার সাদৃশ্য আছে।’

তিন মোটরসাইকেল আরোহীর সন্ধানে পুলিশ : অধ্যাপক রেজাউল করিম যে রাস্তায় খুন হয়েছেন, সেখান দিয়ে মোটরসাইকেল নিয়ে পালিয়ে গেছে তিনজন। আশপাশের লোকজন হত্যাকাণ্ডের পরপরই সেখান দিয়ে তাদের যেতে দেখেছেন। তবে কেউ তাদের আটকানোর চেষ্টা করেননি বলে জানিয়েছে পুলিশ। বোয়ালিয়া জোনের সহকারী কমিশনার শাখাওয়াত হোসেন জানান, এ হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে ওই তিন মোটরসাইকেল আরোহী জড়িত বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা যাচ্ছে। তবে মোটরসাইকেলে কারা ছিল তার অনুসন্ধানে নেমেছে পুলিশ।

তিনি ছিলেন সংস্কৃতিমনা : রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের শিক্ষক এ এফ এম রেজাউল করিম ছিলেন একজন সংস্কৃতিমনা মানুষ। তিনি সেতার বাজাতেন। তার বাড়ির শোয়ার ঘরে গিয়ে দেখা যায়, বিছানার ওপর সেতারটি রাখা। দেখে মনে হচ্ছিল রাতেই বাজিয়েছেন। সকালে বিছানার ওপর রেখে বের হয়েছেন। মাথার কাছে টেলিফোন সেটটি ঢেকে রাখা হয়েছে। রেজাউল করিমের খাটের নিচে একপাশে একটি একতারা, একটি হারমোনিয়াম ও ডুগি-তবলা আছে। ঘরে দুটি বইয়ের আলমারি। পশ্চিমের দেয়ালে একটি পাখির ছবি। বাঁধিয়ে টাঙিয়ে রাখা হয়েছে। উত্তরের দেয়ালে একটি বিমূর্ত ছবি টাঙানো।

রেজাউল করিম সিদ্দিকীর ‘কোমলগান্ধার’ নামে সাংস্কৃতিক একটি সংগঠন আছে। ওই সংগঠনের শিক্ষার্থীরা জানান, সংগঠনের পক্ষ থেকে কোমলগান্ধার নামে তিনি একটি ছোট কাগজ বের করতেন। এবার সেটির ষষ্ঠ সংখ্যা বের হয়েছে। এতে শিক্ষার্থীরাই লিখতেন। অধ্যাপক শুধু সম্পাদকীয় লিখতেন। শিক্ষক রেজাউলের গ্রামের বাড়ি রাজশাহীর বাগমারা উপজেলার ভবানীগঞ্জ পৌরসভার দরগামাড়িয়া গ্রামে। পাঁচ ভাইবোনের মধ্যে সবার বড় ছিলেন তিনি। চারজনই সরকারি চাকরি করেন। বাবা আবুল কাশেম প্রাথমিক শিক্ষা অধিদফতরের সহকারী পরিচালক ছিলেন। বর্তমানে অবসরে আছেন। রেজাউল করিমের চাচাতো বোন স্থানীয় দরগামাড়িয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক জাহানারা বেগম জানান, তার ভাই প্রায়ই গ্রামে আসতেন। এসে গ্রামের ছোট-বড় সবাইকে আনন্দে মাতিয়ে রাখতেন। ছোটদের সঙ্গে খেলাধুলা করতেন এবং তাদের আনন্দ দিতেন। এলাকায় ঘুরে ঘুরে লোকসংস্কৃতি নিয়ে তথ্য, ছবি সংগ্রহ করতেন। ভিডিও ধারণ করতেন। গ্রামবাসী জানান, শিক্ষক রেজাউল ছিলেন মুক্তমনা ও সংস্কৃতিমনা। এলাকার শিশু-কিশোরদের জন্য গানের স্কুল প্রতিষ্ঠা করেছেন।

ক্ষোভে উত্তাল রাবি : রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) ইংরেজি বিভাগের অধ্যাপক এ এফ এম রেজাউল করিম সিদ্দিকী হত্যার ঘটনায় ক্যাম্পাসে প্রতিবাদী মিছিল, সড়ক অবরোধ, সমাবেশ ও ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন শিক্ষক সমিতি, রাবি ছাত্রলীগ, প্রগতিশীল ছাত্রজোট ও সাধারণ শিক্ষার্থীরা। হত্যাকাণ্ডের পর থেকে ক্যাম্পাসে থমথমে অবস্থা বিরাজ করছে। এ ঘটনায় তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। এ ছাড়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগ তিন দিন ক্লাস বর্জনের ঘোষণা দিয়েছে। একই সঙ্গে আজ রবিবার তারা বিশ্ববিদ্যালয়ে ধর্মঘট ডেকেছে। অধ্যাপক রেজাউলের খুনের খবর ছড়িয়ে পড়লে সকাল ১০টার দিকে সড়ক অবরোধ করেন সাধারণ শিক্ষার্থীরা। এরপর বেলা সাড়ে ১১টার দিকে ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ মিছিল করে প্রগতিশীল ছাত্রজোট। এরপর এ হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদে মিছিল ও মানববন্ধন করেন ইংরেজি বিভাগের শিক্ষার্থীরা। হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদে বেলা ১২টায় সিনেট ভবনের সামনে সমাবেশ করে রাবি শিক্ষক সমিতি। সমাবেশ থেকে আজ রবিবার ক্লাস বর্জন ও সকাল ১০টায় প্রতিবাদ র‌্যালির ঘোষণা দেওয়া হয়। পরবর্তী কর্মসূচি সন্ধ্যায় (গতকাল) শিক্ষক সমিতির জরুরি সভায় নির্ধারণ করা হবে বলে জানানো হয়। রাবি শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক শাহ আজম শান্তনুর সঞ্চালনায় সমাবেশে বক্তারা বলেন, ‘মুক্তবুদ্ধির চর্চা বাধাগ্রস্ত করতে বার বার আঘাত আসছে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকদের ওপর। অসহায়ভাবে হত্যার শিকার হচ্ছে শিক্ষকসমাজ। সংস্কৃতিমনা শিক্ষকদের ওপর বার বার নেমে আসছে হত্যার খড়্গ।

আইএসের দায় স্বীকার : অধ্যাপক এ এফ এম রেজাউল করিম সিদ্দিকীকে হত্যার দায় স্বীকার করেছে জঙ্গিগোষ্ঠী ইসলামিক স্টেট (আইএস)। বিভিন্ন জঙ্গিগোষ্ঠীর ইন্টারনেটভিত্তিক তত্পরতা নজরদারিতে যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক ওয়েবসাইট ‘সাইট ইন্টেলিজেন্স গ্রুপের’ এক টুইটে এ কথা জানানো হয়েছে। গতকাল সন্ধ্যায় ‘সাইট’-এর টুইটার অ্যাকাউন্ট থেকে এক পোস্টে বলা হয়, আইএসের ‘আমাক সংবাদ সংস্থা’ অধ্যাপক রেজাউলকে হত্যায় জঙ্গিগোষ্ঠীটির দায় স্বীকারের খবর দিয়েছে। তাতে বলা হয়েছে, ‘নিরিশ্বরবাদে আহ্বান করার জন্য’ রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের এই শিক্ষককে হত্যা করা হয়েছে।

এই বিভাগের আরও খবর
দেশ গড়ার প্রত্যয়ে বৃহৎ পরিসরে অংশগ্রহণ করতে হবে
দেশ গড়ার প্রত্যয়ে বৃহৎ পরিসরে অংশগ্রহণ করতে হবে
এনবিআরে অসহযোগ ঘোষণা, চার দাবি কর্মকর্তাদের
এনবিআরে অসহযোগ ঘোষণা, চার দাবি কর্মকর্তাদের
অনিচ্ছাকৃত ভুলের জন্য দুঃখিত
অনিচ্ছাকৃত ভুলের জন্য দুঃখিত
খসড়া আচরণবিধি ও ভোট কেন্দ্র স্থাপন নীতি অনুমোদন
খসড়া আচরণবিধি ও ভোট কেন্দ্র স্থাপন নীতি অনুমোদন
উপদেষ্টাদের পদত্যাগ দাবিতে পাল্টাপাল্টি
উপদেষ্টাদের পদত্যাগ দাবিতে পাল্টাপাল্টি
আইনশৃঙ্খলা নিয়ে উদ্বেগে ব্যবসায়ীরা
আইনশৃঙ্খলা নিয়ে উদ্বেগে ব্যবসায়ীরা
আরেকটি এক-এগারোর ফাঁদে দেশ?
আরেকটি এক-এগারোর ফাঁদে দেশ?
সরকার একটি সংস্কারও করতে পারেনি
সরকার একটি সংস্কারও করতে পারেনি
ইসি পুনর্গঠনের দাবি, গভীর ষড়যন্ত্র
ইসি পুনর্গঠনের দাবি, গভীর ষড়যন্ত্র
কোন নির্বাচন আগে সিদ্ধান্ত সরকারের
কোন নির্বাচন আগে সিদ্ধান্ত সরকারের
ত্রাণ বন্ধ, গাজায় নিহত আরও ৪৫
ত্রাণ বন্ধ, গাজায় নিহত আরও ৪৫
করিডর নিয়ে কারও সঙ্গে কথা হয়নি, হবেও না
করিডর নিয়ে কারও সঙ্গে কথা হয়নি, হবেও না
সর্বশেষ খবর
শিগগিরই যুদ্ধবিরতির পথরেখা দেবে মস্কো, আশা ওয়াশিংটনের
শিগগিরই যুদ্ধবিরতির পথরেখা দেবে মস্কো, আশা ওয়াশিংটনের

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ মে)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৭ বছরের ট্রফিখরা কাটিয়ে টটেনহ্যামের ইউরোপা লিগ জয়
১৭ বছরের ট্রফিখরা কাটিয়ে টটেনহ্যামের ইউরোপা লিগ জয়

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দিনাজপুরে বজ্রপাতে মা-মেয়ের মৃত্যু
দিনাজপুরে বজ্রপাতে মা-মেয়ের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লালবাগে গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
লালবাগে গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইতিহাস গড়ে বাংলাদেশকে সিরিজ হারের লজ্জা দিলো আরব-আমিরাত
ইতিহাস গড়ে বাংলাদেশকে সিরিজ হারের লজ্জা দিলো আরব-আমিরাত

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হ্যান্ডকাপ পরে পালাল দুই মাদকসেবী
হ্যান্ডকাপ পরে পালাল দুই মাদকসেবী

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোস্তাফিজের দিল্লিকে বিদায় করে প্লে-অফে মুম্বাই
মোস্তাফিজের দিল্লিকে বিদায় করে প্লে-অফে মুম্বাই

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গণমাধ্যমে অপসাংবাদিকতা রোধে ১৯৭৪ সালের আইন প্রয়োগের আহ্বান
গণমাধ্যমে অপসাংবাদিকতা রোধে ১৯৭৪ সালের আইন প্রয়োগের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পররাষ্ট্রসচিব হচ্ছেন আসাদ আলম সিয়াম
পররাষ্ট্রসচিব হচ্ছেন আসাদ আলম সিয়াম

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি র‌্যাঙ্কিংয়ে ২৯ ধাপ এগোলেন তানজিদ
টি-টোয়েন্টি র‌্যাঙ্কিংয়ে ২৯ ধাপ এগোলেন তানজিদ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি, প্লাবিত নিচু চরাঞ্চল
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি, প্লাবিত নিচু চরাঞ্চল

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জ কারাগারে হাজতির মৃত্যু
গোপালগঞ্জ কারাগারে হাজতির মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উজানের বৃষ্টিতে সিলেটের নদ-নদীর পানি বাড়ছে
উজানের বৃষ্টিতে সিলেটের নদ-নদীর পানি বাড়ছে

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

৮ বছরেও শেষ হয়নি শরীয়তপুরে গোলাম মাওলা সেতুর নির্মাণকাজ
৮ বছরেও শেষ হয়নি শরীয়তপুরে গোলাম মাওলা সেতুর নির্মাণকাজ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেরপুরে কমেছে বন্যার আশঙ্কা, নদ-নদীর পানি স্বাভাবিক
শেরপুরে কমেছে বন্যার আশঙ্কা, নদ-নদীর পানি স্বাভাবিক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাঝ আকাশে ভয়াবহ ঝড়ের কবলে ভারতের বিমান
মাঝ আকাশে ভয়াবহ ঝড়ের কবলে ভারতের বিমান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাম্য হত্যা: তদন্তের অগ্রগতি জানতে উপাচার্যের সঙ্গে সাদা দলের বৈঠক
সাম্য হত্যা: তদন্তের অগ্রগতি জানতে উপাচার্যের সঙ্গে সাদা দলের বৈঠক

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

স্কুল-কলেজে সমাবেশে পাঠের জন্য নতুন শপথবাক্য, প্রজ্ঞাপন জারি
স্কুল-কলেজে সমাবেশে পাঠের জন্য নতুন শপথবাক্য, প্রজ্ঞাপন জারি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাইবান্ধায় স্বেচ্ছাসেবক দলের প্রস্তুতি সভা
গাইবান্ধায় স্বেচ্ছাসেবক দলের প্রস্তুতি সভা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একটি গোষ্ঠীর ষড়যন্ত্র রুখে দিতেই এই আন্দোলন : ইশরাক
একটি গোষ্ঠীর ষড়যন্ত্র রুখে দিতেই এই আন্দোলন : ইশরাক

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লালমনিরহাটে বিজিবির অভিযানে মাদক ধ্বংস
লালমনিরহাটে বিজিবির অভিযানে মাদক ধ্বংস

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জিয়াউর রহমানের হত্যাকাণ্ডে শেখ হাসিনা জড়িত ছিল: অলি আহমদ
জিয়াউর রহমানের হত্যাকাণ্ডে শেখ হাসিনা জড়িত ছিল: অলি আহমদ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাশিয়ার ভয়ঙ্কর হ্যাকিং ইউনিট নিয়ে যে তথ্য দিল যুক্তরাজ্য
রাশিয়ার ভয়ঙ্কর হ্যাকিং ইউনিট নিয়ে যে তথ্য দিল যুক্তরাজ্য

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফেনীতে ৮০০ ইয়াবাসহ কারবারি আটক
ফেনীতে ৮০০ ইয়াবাসহ কারবারি আটক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে নারী ও প্রতিবন্ধীদের নিয়ে বাজার সংযোগ কর্মশালা
কুড়িগ্রামে নারী ও প্রতিবন্ধীদের নিয়ে বাজার সংযোগ কর্মশালা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লঞ্চে প্রকাশ্যে দুই তরুণীকে মারধর, প্রধান আসামি জিহাদের জামিন নামঞ্জুর
লঞ্চে প্রকাশ্যে দুই তরুণীকে মারধর, প্রধান আসামি জিহাদের জামিন নামঞ্জুর

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিআইএমসির উদ্যোগে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
সিআইএমসির উদ্যোগে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নতুন কর্মসূচি দিল ছাত্রদল
নতুন কর্মসূচি দিল ছাত্রদল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আট ক্যাটাগরিতে জাতীয় চা পুরস্কার প্রদান
আট ক্যাটাগরিতে জাতীয় চা পুরস্কার প্রদান

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
অনলাইন প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে দেখলেন নিজের স্ত্রী
অনলাইন প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে দেখলেন নিজের স্ত্রী

১৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ধানমন্ডির ঘটনায় হান্নান মাসউদকে কারণ দর্শানোর নোটিশ
ধানমন্ডির ঘটনায় হান্নান মাসউদকে কারণ দর্শানোর নোটিশ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ চাইলেন ইশরাক
দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ চাইলেন ইশরাক

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাহাড়ে ঘুরতে গিয়ে মিললো স্বর্ণমুদ্রা ভর্তি গুপ্তধন
পাহাড়ে ঘুরতে গিয়ে মিললো স্বর্ণমুদ্রা ভর্তি গুপ্তধন

১২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আমরা গাজার মানুষকে অনাহারে থাকতে দিতে পারি না: ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী
আমরা গাজার মানুষকে অনাহারে থাকতে দিতে পারি না: ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বর্তমান নির্বাচন কমিশনের অধীনে এনসিপি নির্বাচনে অংশ নিবে না : নাসীরুদ্দীন
বর্তমান নির্বাচন কমিশনের অধীনে এনসিপি নির্বাচনে অংশ নিবে না : নাসীরুদ্দীন

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশের বিপক্ষে পাকিস্তানের স্কোয়াডে বড় চমক!
বাংলাদেশের বিপক্ষে পাকিস্তানের স্কোয়াডে বড় চমক!

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজপথ না ছাড়ার নির্দেশ ইশরাকের
রাজপথ না ছাড়ার নির্দেশ ইশরাকের

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেয়র হিসেবে ইশরাকের শপথ না পড়ানো নিয়ে রিটের আদেশ আগামীকাল
মেয়র হিসেবে ইশরাকের শপথ না পড়ানো নিয়ে রিটের আদেশ আগামীকাল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কণ্ঠ নকল করে ভুয়া বিজ্ঞাপন: আইনি পদক্ষেপের ঘোষণা হানিফ সংকেতের
কণ্ঠ নকল করে ভুয়া বিজ্ঞাপন: আইনি পদক্ষেপের ঘোষণা হানিফ সংকেতের

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আগামী মাসে রিজার্ভ পৌঁছাবে ৩০ বিলিয়ন ডলারে: গভর্নর
আগামী মাসে রিজার্ভ পৌঁছাবে ৩০ বিলিয়ন ডলারে: গভর্নর

১৬ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

তেলের দাম লিটারে ৩৫ টাকা বাড়ালো টিসিবি
তেলের দাম লিটারে ৩৫ টাকা বাড়ালো টিসিবি

৯ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

হজযাত্রায় মক্কার যে স্থানগুলো দেখবেন
হজযাত্রায় মক্কার যে স্থানগুলো দেখবেন

২২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জিয়াউর রহমানের হত্যাকাণ্ডে শেখ হাসিনা জড়িত ছিল: অলি আহমদ
জিয়াউর রহমানের হত্যাকাণ্ডে শেখ হাসিনা জড়িত ছিল: অলি আহমদ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দু’একদিনের মধ্যে দায়িত্ব ছাড়বেন পররাষ্ট্রসচিব জসীম উদ্দিন
দু’একদিনের মধ্যে দায়িত্ব ছাড়বেন পররাষ্ট্রসচিব জসীম উদ্দিন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোল্ডেন ডোম, ক্ষেপণাস্ত্র হামলা রুখতে ট্রাম্পের মহাপরিকল্পনা
গোল্ডেন ডোম, ক্ষেপণাস্ত্র হামলা রুখতে ট্রাম্পের মহাপরিকল্পনা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইমিগ্রেশন কোর্টের নির্দেশ অমান্য, নিউইয়র্কে বাংলাদেশির ২২ কোটি টাকা জরিমানা
ইমিগ্রেশন কোর্টের নির্দেশ অমান্য, নিউইয়র্কে বাংলাদেশির ২২ কোটি টাকা জরিমানা

১৮ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের ওপর যুক্তরাজ্যের নিষেধাজ্ঞা
ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের ওপর যুক্তরাজ্যের নিষেধাজ্ঞা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘শ্রমিকের পাওনা পরিশোধ না করলে মামলায় জেলে যেতে হবে মালিকদের’
‘শ্রমিকের পাওনা পরিশোধ না করলে মামলায় জেলে যেতে হবে মালিকদের’

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

করিডর নিয়ে কারো সঙ্গে কোনো কথা হয়নি: খলিলুর রহমান
করিডর নিয়ে কারো সঙ্গে কোনো কথা হয়নি: খলিলুর রহমান

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুরু হলো ট্রেনের আগাম টিকিট বিক্রি
শুরু হলো ট্রেনের আগাম টিকিট বিক্রি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেকর্ড গড়েই আইপিএল শেষ করলেন বৈভব সূর্যবংশী
রেকর্ড গড়েই আইপিএল শেষ করলেন বৈভব সূর্যবংশী

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এবার নগর ভবন ছেড়ে মৎস্য ভবনের সামনে ইশরাক সমর্থকরা
এবার নগর ভবন ছেড়ে মৎস্য ভবনের সামনে ইশরাক সমর্থকরা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আ.লীগ নেতা রানার অপহরণের বিবরণ ভিত্তিহীন: প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং
আ.লীগ নেতা রানার অপহরণের বিবরণ ভিত্তিহীন: প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুখবর পেতে যাচ্ছেন মেডিকেল টেকনোলজিস্ট-ফার্মাসিস্ট চাকরিজীবীরা
সুখবর পেতে যাচ্ছেন মেডিকেল টেকনোলজিস্ট-ফার্মাসিস্ট চাকরিজীবীরা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুবাইয়ের একটি প্রতিষ্ঠান রাতারাতি হাওয়া, ভারতীয়সহ বিপাকে বহু বিনিয়োগকারী
দুবাইয়ের একটি প্রতিষ্ঠান রাতারাতি হাওয়া, ভারতীয়সহ বিপাকে বহু বিনিয়োগকারী

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্কুল-কলেজে সমাবেশে পাঠের জন্য নতুন শপথবাক্য, প্রজ্ঞাপন জারি
স্কুল-কলেজে সমাবেশে পাঠের জন্য নতুন শপথবাক্য, প্রজ্ঞাপন জারি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় অভিযান বন্ধে ইসরায়েলের ওপর চাপ বৃদ্ধি ইউরোপের
গাজায় অভিযান বন্ধে ইসরায়েলের ওপর চাপ বৃদ্ধি ইউরোপের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ কলকাতার আকাশে এক ‘ঝাঁক ড্রোন’, রহস্য খুঁজতে গলদঘর্ম পুলিশ
হঠাৎ কলকাতার আকাশে এক ‘ঝাঁক ড্রোন’, রহস্য খুঁজতে গলদঘর্ম পুলিশ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিশু আছিয়াকে ধর্ষণ ও হত্যা: হিটু শেখের ডেথ রেফারেন্সের নথি হাইকোর্টে
শিশু আছিয়াকে ধর্ষণ ও হত্যা: হিটু শেখের ডেথ রেফারেন্সের নথি হাইকোর্টে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনৈতিক সরকারের কাছে দ্রুত ক্ষমতা হস্তান্তর প্রয়োজন
রাজনৈতিক সরকারের কাছে দ্রুত ক্ষমতা হস্তান্তর প্রয়োজন

প্রথম পৃষ্ঠা

আরেকটি এক-এগারোর ফাঁদে দেশ?
আরেকটি এক-এগারোর ফাঁদে দেশ?

প্রথম পৃষ্ঠা

সংসার ভাঙছে তাসের ঘরের মতো
সংসার ভাঙছে তাসের ঘরের মতো

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেট নগরজুড়ে আড্ডাবাজি কঠোর বিএনপি
সিলেট নগরজুড়ে আড্ডাবাজি কঠোর বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইশরাক সমর্থকরা মাঠ ছাড়বেন না
ইশরাক সমর্থকরা মাঠ ছাড়বেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

কেউ নেবে না ব্যর্থতার দায়
কেউ নেবে না ব্যর্থতার দায়

সম্পাদকীয়

বিস্ময়কর ২২০ বছরের সূর্যপুরী
বিস্ময়কর ২২০ বছরের সূর্যপুরী

পেছনের পৃষ্ঠা

আসছে সংকটকালের সংক্ষিপ্ত বাজেট
আসছে সংকটকালের সংক্ষিপ্ত বাজেট

পেছনের পৃষ্ঠা

মানব পাচার বন্ধে পদক্ষেপ চায় মালয়েশিয়া
মানব পাচার বন্ধে পদক্ষেপ চায় মালয়েশিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

অনিচ্ছাকৃত ভুলের জন্য দুঃখিত
অনিচ্ছাকৃত ভুলের জন্য দুঃখিত

প্রথম পৃষ্ঠা

পাঁচ বছর ক্ষমতায় থাকার স্বপ্ন দেখছে
পাঁচ বছর ক্ষমতায় থাকার স্বপ্ন দেখছে

নগর জীবন

১০ মিনিটের বৃষ্টিতে ডুবল চট্টগ্রাম
১০ মিনিটের বৃষ্টিতে ডুবল চট্টগ্রাম

নগর জীবন

মেয়র ইস্যুতে রাজনীতিতে ভিন্ন মোড়
মেয়র ইস্যুতে রাজনীতিতে ভিন্ন মোড়

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টাদের পদত্যাগ দাবিতে পাল্টাপাল্টি
উপদেষ্টাদের পদত্যাগ দাবিতে পাল্টাপাল্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কারে আগ্রহ বিদেশিদের
সংস্কারে আগ্রহ বিদেশিদের

প্রথম পৃষ্ঠা

ডুবছে নিচু এলাকা
ডুবছে নিচু এলাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

লুটপাট, নারী যাত্রীদের শ্লীলতাহানি
লুটপাট, নারী যাত্রীদের শ্লীলতাহানি

পেছনের পৃষ্ঠা

কঠিন হচ্ছে বিমা কোম্পানির সিইও নিয়োগ
কঠিন হচ্ছে বিমা কোম্পানির সিইও নিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসি পুনর্গঠন চায় এনসিপি
ইসি পুনর্গঠন চায় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

কোন নির্বাচন আগে সিদ্ধান্ত সরকারের
কোন নির্বাচন আগে সিদ্ধান্ত সরকারের

প্রথম পৃষ্ঠা

করিডর নিয়ে কারও সঙ্গে কথা হয়নি, হবেও না
করিডর নিয়ে কারও সঙ্গে কথা হয়নি, হবেও না

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসি পুনর্গঠনের দাবি, গভীর ষড়যন্ত্র
ইসি পুনর্গঠনের দাবি, গভীর ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকার একটি সংস্কারও করতে পারেনি
সরকার একটি সংস্কারও করতে পারেনি

প্রথম পৃষ্ঠা

এনবিআরে অসহযোগ ঘোষণা, চার দাবি কর্মকর্তাদের
এনবিআরে অসহযোগ ঘোষণা, চার দাবি কর্মকর্তাদের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাটায় বিপন্ন পরিবেশ
ভাটায় বিপন্ন পরিবেশ

দেশগ্রাম

একসঙ্গে আটক ছয় চেয়ারম্যান
একসঙ্গে আটক ছয় চেয়ারম্যান

দেশগ্রাম

শিশুকে অ্যাসিড নিক্ষেপ, অমানুষিক নির্যাতন, সৎ-মা আটক
শিশুকে অ্যাসিড নিক্ষেপ, অমানুষিক নির্যাতন, সৎ-মা আটক

দেশগ্রাম

প্রখ্যাত নির্মাতাদের কালজয়ী ছবি
প্রখ্যাত নির্মাতাদের কালজয়ী ছবি

শোবিজ

চমেক হাসপাতালে আরও ১০ আইসিইউ শয্যা
চমেক হাসপাতালে আরও ১০ আইসিইউ শয্যা

রকমারি নগর পরিক্রমা