শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:১৩, বুধবার, ২১ মে, ২০২৫

হজযাত্রায় মক্কার যে স্থানগুলো দেখবেন

জাওয়াদ তাহের
অনলাইন ভার্সন
হজযাত্রায় মক্কার যে স্থানগুলো দেখবেন

হজ ও ওমরাহর সফরে সবাই মক্কায় কাবাগৃহ, হাজরে আসওয়াদ ও সাফা-মারওয়া ছাড়াও আরো নির্ধারিত কিছু জায়গায় জিয়ারত করে থাকেন। যেগুলোর সঙ্গে ইসলামের ইতিহাস, নবীজি (সা.)-এর জীবনের বিশেষ সম্পর্ক আছে। এই স্থানগুলো মক্কা ও তার আশপাশের এলাকায় অবস্থিত এবং ইসলামের ইতিহাস ও হজের আনুষ্ঠানিকতার সঙ্গে গভীরভাবে জড়িত। নিচে প্রতিটি স্থানের সংক্ষিপ্ত বর্ণনা ও তাৎপর্য দেওয়া হলো—

১. আরাফা ময়দান

অবস্থান : মক্কা থেকে প্রায় ২০ কিলোমিটার পূর্বে। 

তাৎপর্য : হজের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অংশ ‘উকুফে আরাফা’ এখানে পালিত হয়। ৯ জিলহজের দিনে হাজিরা এখানে দাঁড়িয়ে দোয়া ও ইস্তিগফার করেন। আব্দুর রহমান ইবনে ইয়ামুর (রা.) থেকে বর্ণিত যে নজদবাসী কিছু লোক রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর কাছে এলো, তখন তিনি আরাফায় ছিলেন। তারা হজ সম্পর্কে তাঁকে জিজ্ঞাসা করে।

তিনি তখন এক ঘোষণাকারীকে এই মর্মে ঘোষণা দিতে নির্দেশ দিলেন যে হজ হলো আরাফাতে অবস্থানের নাম।...
(জামে তিরমিজি, হাদিস : ৮৮৯)

বিশেষত্ব : এখানে রাসুল (সা.) বিদায় হজের ভাষণ দিয়েছিলেন।

২. মুজদালিফা

অবস্থান : আরাফাত ও মিনার মাঝে।

তাৎপর্য : ৯ জিলহজ সূর্যাস্তের পর হাজিরা আরাফাত থেকে মুজদালিফায় আসেন এবং এখানে মাগরিব ও ইশার নামাজ একসঙ্গে পড়েন, রাত যাপন করেন এবং ১০ জিলহজ ফজরের পর মিনায় যান।

এখানে জামারায় নুড়ি সংগ্রহ করা হয়।
বিশেষত্ব : মুজদালিফায় রাত যাপন হজের একটি ওয়াজিব আমল।

৩. মসজিদে নামিরা

অবস্থান : আরাফাত ময়দানের কাছে।

তাৎপর্য : মসজিদে নামিরাহ সৌদি আরবের মক্কা প্রদেশের ওয়াদি উরানায়, আরাফাতের কাছে অবস্থিত একটি ঐতিহাসিক মসজিদ। এটি হজের সময় গুরুত্বপূর্ণ স্থান, কারণ এখানে আরাফাতের দিনে (৯ জিলহজ) জোহর ও আসর নামাজ একসঙ্গে জামাতে আদায় করা হয় এবং খুতবা প্রদান করা হয়।

বিশেষত্ব : মসজিদটি আংশিকভাবে আরাফাতের বাইরে, তাই উকুফের জন্য আরাফাতের মধ্যে থাকতে হয়। মসজিদটি আব্বাসীয় খিলাফতের সময় (নবম শতাব্দী) নির্মিত হয়। সৌদি শাসনামলে এটির বৃহৎ সম্প্রসারণ হয়, যার ফলে এটি ১৮ হাজার বর্গমিটারে বিস্তৃত হয় এবং হাজার হাজার মুসল্লি ধারণ করতে পারে। সম্প্রসারণে প্রায় ৩০০ মিলিয়ন রিয়াল ব্যয় হয়েছে।

৪. মিনা প্রান্তর

অবস্থান : মক্কা থেকে প্রায় আট কিলোমিটার পূর্বে।

তাৎপর্য : হজের সময় হাজিরা ১০, ১১, ১২ ও ১৩ জিলহজ এখানে অবস্থান করেন। এখানে জামারায় পাথর নিক্ষেপ, কোরবানি ও তাশরিকের দিনগুলো পালন করা হয়। মিনায় জামারাতে পাথর নিক্ষেপের পর হাজিরা কোরবানি দেন, যা ইবরাহিম (আ.) ও ইসমাঈল (আ.)-এর ত্যাগের স্মরণে। এটি হজের ফরজ আমলগুলোর একটি।

বিশেষত্ব : এটি তাঁবুর শহর নামে পরিচিত, কারণ হাজিরা এখানে তাঁবুতে থাকেন।

৫. জাবালে সাওর

অবস্থান : জাবালে সাওর মক্কা শহরের দক্ষিণ-পূর্বে, মসজিদুল হারাম থেকে প্রায় চার-পাঁচ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত।

হিজরতের ঘটনা : জাবালে সাওর পাহাড়ের গুহায় (গারে সাওর) রাসুলুল্লাহ (সা.) ও আবু বকর (রা.) মদিনায় হিজরতের সময় তিন দিন আশ্রয় নিয়েছিলেন। মক্কার কুরাইশরা তাঁদের খুঁজতে এসেছিল, কিন্তু আল্লাহর অলৌকিক সাহায্যে তাঁরা রক্ষা পান। কোরআনে এ ঘটনার উল্লেখ আছে, যদি তোমরা তাকে (রাসুলকে) সাহায্য না করো, তবে আল্লাহ তাকে সাহায্য করেছেন, যখন কাফিররা তাকে বের করে দিয়েছিল। তিনি ছিলেন দুজনের একজন, যখন তাঁরা গুহায় ছিলেন। তিনি তাঁর সঙ্গীকে বললেন, ‘দুঃখ কোরো না, আল্লাহ আমাদের সঙ্গে আছেন।’ (সুরা : তাওবা, আয়াত : ৪০)

আবু বকর (রা.) বলেন, আমরা যখন (সাওর) গুহায় আত্মগোপন করেছিলাম। তখন আমি নবী করিম (সা.)-কে বললাম, যদি কাফিররা তাদের পায়ের নিচের দিকে দৃষ্টিপাত করে, তবে আমাদের দেখে ফেলবে। তিনি বলেন, হে আবু বকর, ওই দুই ব্যক্তি সম্পর্কে তোমার কি ধারণা, স্বয়ং আল্লাহ যাঁদের তৃতীয় জন। (বুখারি, হাদিস : ৩৬৫৩)

সিরাতের কিতাব অনুযায়ী, গুহার মুখে মাকড়সা জাল বুনে এবং পায়রা ডিম পেড়ে রেখেছিল, যা কুরাইশদের ভ্রম সৃষ্টি করে তাদের ফিরে যেতে বাধ্য করেছিল।

জাবালে সাওর হজ বা ওমরাহর আনুষ্ঠানিক অংশ নয়, তবে এটি ইসলামের প্রাথমিক ইতিহাসের একটি পবিত্র স্মৃতিচিহ্ন। হাজিরা ও দর্শনার্থীরা এটি পরিদর্শন করে রাসুল (সা.) ও আবু বকর (রা.)-এর ত্যাগের কথা স্মরণ করেন। এটি আল্লাহর ওপর ভরসা ও তাঁর সাহায্যের প্রতীক।

৬. জাবালে রহমত

অবস্থান : আরাফাত ময়দানে।

তাৎপর্য : এই পাহাড়টিকে ‘রহমতের পাহাড়’ বলা হয়। হাজিরা এখানে দাঁড়িয়ে দোয়া করেন, কারণ এটি আরাফাতের কেন্দ্রীয় অংশ। ৯ জিলহজ, হজের দিন লাখ লাখ হাজি এই পাহাড় ও তার চারপাশে সমবেত হন এবং দোয়া ও ইবাদতে লিপ্ত থাকেন। এখানে হজরত আদম (আ.) ও হাওয়া (আ.)-এর মিলন হয়েছিল বলে কথিত আছে।

বিশেষত্ব : এটি হজের সময় দোয়ার জন্য বিশেষ স্থান।

৭. মসজিদে খায়েফ

অবস্থান : মিনা প্রান্তর।

তাৎপর্য : এটি মিনার একটি ঐতিহাসিক মসজিদ। এখানে রাসুল (সা.) হজের সময় নামাজ পড়েছিলেন। হজের সময় হাজিরা এখানে নামাজ আদায় করেন।

বিশেষত্ব : এটি হজের আনুষ্ঠানিকতার একটি গুরুত্বপূর্ণ স্থান।

৮. জাবালে নুর

অবস্থান : জাবালে নুর মক্কা শহরের উত্তর-পূর্বে, মসজিদুল হারাম থেকে প্রায় চার-পাঁচ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। গারে হেরা গুহায় রাসুলুল্লাহ (সা.) প্রথম ওহি লাভ করেন। ৬১০ খ্রিস্টাব্দে, ৪০ বছর বয়সে, তিনি এখানে ধ্যানরত অবস্থায় জিবরাইল (আ.)-এর মাধ্যমে কোরআনের প্রথম আয়াত (সুরা : আলাক, আয়াত : ১-৫) লাভ করেন : ‘পড়ো তোমার রবের নামে, যিনি সৃষ্টি করেছেন।’

ইসলামের সূচনা : এই ঘটনা ইসলামের সূচনা এবং নবুয়তের শুরু হিসেবে চিহ্নিত। তাই জাবালে নুরকে ‘আলোর পাহাড়’ বলা হয়, কারণ এখান থেকে ইসলামের আলো বিশ্বে ছড়িয়ে পড়ে।

৯. মসজিদে জিন

অবস্থান : মসজিদে জিন মক্কা শহরের পূর্ব দিকে, হুজুন পাহাড়ের নিচে এবং হুজুন ব্রিজ থেকে প্রায় ৫০ মিটার দূরে অবস্থিত। এটি জান্নাতুল মুয়াল্লা কবরস্থানের কাছাকাছি। মসজিদটির আয়তন প্রায় ৬০০ বর্গমিটার।

তাৎপর্য : জিনদের ঈমান আনা—মসজিদে জিনের নামকরণ হয়েছে এই ঘটনার কারণে যে এখানে একদল জিন রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর কণ্ঠে কোরআন তিলাওয়াত শুনে ইসলাম গ্রহণ করেছিল। কোরআনের সুরা জিন (৭২তম সুরা) এই ঘটনার উল্লেখ করে। আয়াতে বলা হয়েছে, ‘অতঃপর তারা বলল, আমরা এক বিস্ময়কর কোরআন শুনেছি, যা সঠিক পথ প্রদর্শন করে। তাই আমরা তার ওপর ঈমান এনেছি...।’ (সুরা : জিন, আয়াত : ১-২)

এই ঘটনা মক্কার নাখলা এলাকায় সংঘটিত হয়েছিল এবং পরবর্তী সময়ে এই স্থানে মসজিদ নির্মিত হয়। রাসুল (সা.) জিনদের কোরআন পড়ে শোনান এবং তাদের ধর্মীয় বিষয়ে শিক্ষা দেন। ১৩৯৯ হিজরিতে (১৯৭৯ খ্রিস্টাব্দ) এই স্থানে নতুনভাবে মসজিদ নির্মিত হয়, যা মসজিদে জিন নামে প্রসিদ্ধ।

১০. জান্নাতুল মুয়াল্লা

অবস্থান : মক্কায়, মসজিদুল হারামের কাছে।

তাৎপর্য : এটি মক্কার প্রাচীনতম কবরস্থান। এখানে রাসুল (সা.)-এর স্ত্রী খাদিজা (রা.), সাহাবি আবদুর রহমান ইবন আউফ (রা.)-সহ অনেক সাহাবি ও তাবেঈনকে দাফন করা হয়েছে।

বিশেষত্ব : এটি ইসলামের প্রাথমিক যুগের ঐতিহাসিক কবরস্থান।

১১. মসজিদে আয়েশা (তানিম)

অবস্থান : মক্কার তানিম এলাকায়, মসজিদুল হারাম থেকে প্রায় সাত কিলোমিটার দূরে।

তাৎপর্য : এটি মিকাত স্থানগুলোর একটি। আয়েশা (রা.) এখান থেকে ওমরাহর ইহরাম বেঁধেছিলেন। মক্কার বাসিন্দারা ওমরাহর জন্য এখান থেকে ইহরাম বাঁধেন।

বিশেষত্ব : ওমরাহর জন্য গুরুত্বপূর্ণ স্থান।

১২. আবু কুবাইস পাহাড়

অবস্থান : মসজিদুল হারামের কাছে, মক্কায়।

তাৎপর্য : এটি মক্কার প্রাচীনতম পাহাড়। এখান থেকে ইবরাহিম (আ.) মানুষকে হজের ডাক দিয়েছিলেন বলে কথিত আছে। এটি ইসলাম-পূর্ব যুগেও গুরুত্বপূর্ণ ছিল।

বিশেষত্ব : এটি ঐতিহাসিক ও ধর্মীয় তাৎপর্য বহন করে।

বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
কোরবানির বাজেট করার সময় লক্ষণীয় বিষয়
কোরবানির বাজেট করার সময় লক্ষণীয় বিষয়
সৌদি আরবে আরও এক হজযাত্রীর মৃত্যু
সৌদি আরবে আরও এক হজযাত্রীর মৃত্যু
হজের সফরে দোয়া কবুলের ১০ সময়
হজের সফরে দোয়া কবুলের ১০ সময়
হজ সচ্ছল মুমিনদের জন্য ফরজ ইবাদত
হজ সচ্ছল মুমিনদের জন্য ফরজ ইবাদত
কোরআন অনুধাবনে সাহাবায়ে কেরাম
কোরআন অনুধাবনে সাহাবায়ে কেরাম
কিছু ইবাদত হোক নীরবে-নিভৃতে
কিছু ইবাদত হোক নীরবে-নিভৃতে
জুলুমের পরিণাম ভয়াবহ
জুলুমের পরিণাম ভয়াবহ
সুদান থেকে জেদ্দায় পৌঁছালো হজের প্রথম জাহাজ
সুদান থেকে জেদ্দায় পৌঁছালো হজের প্রথম জাহাজ
সৌদি আরব পৌঁছেছেন ৪৯ হাজার ১০৩ হজযাত্রী
সৌদি আরব পৌঁছেছেন ৪৯ হাজার ১০৩ হজযাত্রী
শত্রু যেভাবে বন্ধু হয়
শত্রু যেভাবে বন্ধু হয়
ইসলাম প্রচারে নারীদের অবদান
ইসলাম প্রচারে নারীদের অবদান
কাবাপ্রেমে প্রোজ্জ্বল যিনি
কাবাপ্রেমে প্রোজ্জ্বল যিনি
সর্বশেষ খবর
মেয়র হিসেবে ইশরাকের শপথ না পড়ানো নিয়ে রিটের আদেশ আগামীকাল
মেয়র হিসেবে ইশরাকের শপথ না পড়ানো নিয়ে রিটের আদেশ আগামীকাল

১৯ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

নির্বাচন কমিশনের সামনে বিক্ষোভ-সমাবেশ করছে এনসিপি
নির্বাচন কমিশনের সামনে বিক্ষোভ-সমাবেশ করছে এনসিপি

২৪ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

কেন খাবেন ব্রাউন রাইস?
কেন খাবেন ব্রাউন রাইস?

৫ মিনিট আগে | জীবন ধারা

সাবেক প্রতিমন্ত্রীর দেহরক্ষী রূপসা শ্রমিক দলের আহ্বায়ক, নেতাকর্মীদের বিক্ষোভ
সাবেক প্রতিমন্ত্রীর দেহরক্ষী রূপসা শ্রমিক দলের আহ্বায়ক, নেতাকর্মীদের বিক্ষোভ

১৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

সোনারগাঁয়ে অজ্ঞাত দুই ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে অজ্ঞাত দুই ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

২১ মিনিট আগে | নগর জীবন

২৩ দিনের ছুটিতে যাচ্ছে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়
২৩ দিনের ছুটিতে যাচ্ছে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়

২৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

এক্সপোর্ট পারমিট জটিলতায় আগরতলায় মাছ রপ্তানি বন্ধ
এক্সপোর্ট পারমিট জটিলতায় আগরতলায় মাছ রপ্তানি বন্ধ

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে আগুনে পুড়িয়ে হত্যার দায়ে ইনজেকশনে খুনির মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
যুক্তরাষ্ট্রে আগুনে পুড়িয়ে হত্যার দায়ে ইনজেকশনে খুনির মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

৩৬ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

স্বাদের পাশাপাশি স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী লিচু
স্বাদের পাশাপাশি স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী লিচু

৩৮ মিনিট আগে | জীবন ধারা

টেমসসাইড কাউন্সিলে ইতিহাস গড়লেন বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত শিবলী আলম
টেমসসাইড কাউন্সিলে ইতিহাস গড়লেন বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত শিবলী আলম

৪২ মিনিট আগে | পরবাস

আড্ডা দিতে নিষেধ করায় শিক্ষকের ওপর হামলা, থানায় অভিযোগ
আড্ডা দিতে নিষেধ করায় শিক্ষকের ওপর হামলা, থানায় অভিযোগ

৫৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রধানের আধিপত্যবাদবিরোধী আন্দোলন সফল হয়েছে : ব্যারিস্টার তাসমিয়া
প্রধানের আধিপত্যবাদবিরোধী আন্দোলন সফল হয়েছে : ব্যারিস্টার তাসমিয়া

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টিজারেই ঝড় তুলল ‘ওয়ার টু’
টিজারেই ঝড় তুলল ‘ওয়ার টু’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শ্রীপুরে নারী শ্রমিকের মরদেহ উদ্ধার, স্বামী পলাতক
শ্রীপুরে নারী শ্রমিকের মরদেহ উদ্ধার, স্বামী পলাতক

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভাঙ্গায় গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
ভাঙ্গায় গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উপদেষ্টার সাবেক পিও তুহিন ও মাহমুদুল দুদকে, হাজির সালাউদ্দিন তানভীরও
উপদেষ্টার সাবেক পিও তুহিন ও মাহমুদুল দুদকে, হাজির সালাউদ্দিন তানভীরও

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপি'র বিক্ষোভ কর্মসূচি: নির্বাচন ভবনে বাড়তি নিরাপত্তা
এনসিপি'র বিক্ষোভ কর্মসূচি: নির্বাচন ভবনে বাড়তি নিরাপত্তা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভিডিও প্রকাশের ভয় দেখিয়ে ধর্ষণ, পুলিশে দিলো এলাকাবাসী
ভিডিও প্রকাশের ভয় দেখিয়ে ধর্ষণ, পুলিশে দিলো এলাকাবাসী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোলাগঞ্জে অবৈধভাবে পাথর উত্তোলন করায় ১৪ জনকে কারাদণ্ড
ভোলাগঞ্জে অবৈধভাবে পাথর উত্তোলন করায় ১৪ জনকে কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বৃহস্পতিবার জুবাইদা রহমানের আপিল শুনানি
বৃহস্পতিবার জুবাইদা রহমানের আপিল শুনানি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ চাইলেন ইশরাক
দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ চাইলেন ইশরাক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমিগ্রেশন কোর্টের নির্দেশ অমান্য, নিউইয়র্কে বাংলাদেশির ২২ কোটি টাকা জরিমানা
ইমিগ্রেশন কোর্টের নির্দেশ অমান্য, নিউইয়র্কে বাংলাদেশির ২২ কোটি টাকা জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

এবার নগর ভবন ছেড়ে মৎস্য ভবনের সামনে ইশরাক সমর্থকরা
এবার নগর ভবন ছেড়ে মৎস্য ভবনের সামনে ইশরাক সমর্থকরা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিউইয়র্ক বাংলাদেশ কনসাল জেনারেলের সঙ্গে স্টেট বিএনপি নেতৃবৃন্দের সাক্ষাৎ
নিউইয়র্ক বাংলাদেশ কনসাল জেনারেলের সঙ্গে স্টেট বিএনপি নেতৃবৃন্দের সাক্ষাৎ

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

চাল সংকটের মধ্যে বিতর্কিত মন্তব্য; জাপানের কৃষিমন্ত্রীর পদত্যাগ
চাল সংকটের মধ্যে বিতর্কিত মন্তব্য; জাপানের কৃষিমন্ত্রীর পদত্যাগ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় অভিযান বন্ধে ইসরায়েলের ওপর চাপ বৃদ্ধি ইউরোপের
গাজায় অভিযান বন্ধে ইসরায়েলের ওপর চাপ বৃদ্ধি ইউরোপের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক যুগ পর মালয়েশিয়া স্বেচ্ছাসেবক দলের সম্মেলন ঘিরে উৎসাহ-উদ্দীপনা
এক যুগ পর মালয়েশিয়া স্বেচ্ছাসেবক দলের সম্মেলন ঘিরে উৎসাহ-উদ্দীপনা

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ধানমন্ডির ঘটনায় হান্নান মাসউদকে কারণ দর্শানোর নোটিশ
ধানমন্ডির ঘটনায় হান্নান মাসউদকে কারণ দর্শানোর নোটিশ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোবাইল ফোনে কথা বলতে বলতে ছাদ থেকে পড়ে যুবকের মৃত্যু
মোবাইল ফোনে কথা বলতে বলতে ছাদ থেকে পড়ে যুবকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইশরাকের মেয়র পদ নিয়ে রিটের আদেশ দুপুরে
ইশরাকের মেয়র পদ নিয়ে রিটের আদেশ দুপুরে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
মহার্ঘ ভাতার বিষয়টি সক্রিয়ভাবে বিবেচনা করা হচ্ছে: অর্থ উপদেষ্টা
মহার্ঘ ভাতার বিষয়টি সক্রিয়ভাবে বিবেচনা করা হচ্ছে: অর্থ উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামিনে মুক্তি পেয়ে ফেসবুকে যা লিখলেন নুসরাত ফারিয়া
জামিনে মুক্তি পেয়ে ফেসবুকে যা লিখলেন নুসরাত ফারিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রোহিঙ্গাদের সাগরে নিক্ষেপ করে বিপাকে ভারত
রোহিঙ্গাদের সাগরে নিক্ষেপ করে বিপাকে ভারত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরেশ রাওয়ালের বিরুদ্ধে ২৫ কোটি রুপির মামলা দিলেন অক্ষয় কুমার
পরেশ রাওয়ালের বিরুদ্ধে ২৫ কোটি রুপির মামলা দিলেন অক্ষয় কুমার

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৫ বিয়ে, ২৫ প্রতারণা: বিয়ে, নেশা, লুট ও পালানো, সিনেমাকেও হার মানাবে
৫ বিয়ে, ২৫ প্রতারণা: বিয়ে, নেশা, লুট ও পালানো, সিনেমাকেও হার মানাবে

৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

গাজা যুদ্ধ না থামালে ইসরায়েলকে ‘ছেড়ে’ দেওয়ার হুমকি যুক্তরাষ্ট্রের
গাজা যুদ্ধ না থামালে ইসরায়েলকে ‘ছেড়ে’ দেওয়ার হুমকি যুক্তরাষ্ট্রের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালের মেঘনায় ফেলা তিনটি বিশাল চাই উদ্ধার
বরিশালের মেঘনায় ফেলা তিনটি বিশাল চাই উদ্ধার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলকে যুক্তরাজ্য, কানাডা ও ফ্রান্সের বিরল হুঁশিয়ারি
ইসরায়েলকে যুক্তরাজ্য, কানাডা ও ফ্রান্সের বিরল হুঁশিয়ারি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬৬ বছর পর দ্বিতীয় ফিল্ড মার্শাল পেল পাকিস্তান
৬৬ বছর পর দ্বিতীয় ফিল্ড মার্শাল পেল পাকিস্তান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারীর ছদ্মবেশে অভিযানে গিয়েও ব্যর্থ ইসরায়েলি বাহিনী
নারীর ছদ্মবেশে অভিযানে গিয়েও ব্যর্থ ইসরায়েলি বাহিনী

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারে গায়ক নোবেল
কারাগারে গায়ক নোবেল

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

১১তম গ্রেডসহ ৩ দাবিতে কর্মবিরতিতে যাচ্ছেন প্রাথমিক শিক্ষকরা
১১তম গ্রেডসহ ৩ দাবিতে কর্মবিরতিতে যাচ্ছেন প্রাথমিক শিক্ষকরা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডির ঘটনায় হান্নান মাসউদকে কারণ দর্শানোর নোটিশ
ধানমন্ডির ঘটনায় হান্নান মাসউদকে কারণ দর্শানোর নোটিশ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিউজিল্যান্ডে ভারতীয় বংশোদ্ভূত দম্পতির বিপুল অর্থ জালিয়াতি
নিউজিল্যান্ডে ভারতীয় বংশোদ্ভূত দম্পতির বিপুল অর্থ জালিয়াতি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪ জেলায় বন্যার আশঙ্কা, নদ-নদীর পানি বিপৎসীমার ওপরে
৪ জেলায় বন্যার আশঙ্কা, নদ-নদীর পানি বিপৎসীমার ওপরে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাসে প্রতারকের পানি খেয়ে সাবেক বিমান কর্মকর্তার মৃত্যু
বাসে প্রতারকের পানি খেয়ে সাবেক বিমান কর্মকর্তার মৃত্যু

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদ্মা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান নাফিজ সরাফতের বিপুল সম্পত্তি জব্দের আদেশ
পদ্মা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান নাফিজ সরাফতের বিপুল সম্পত্তি জব্দের আদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচন কমিশনের সামনে কাল বিক্ষোভ করবে এনসিপি
নির্বাচন কমিশনের সামনে কাল বিক্ষোভ করবে এনসিপি

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমরা গাজার মানুষকে অনাহারে থাকতে দিতে পারি না: ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী
আমরা গাজার মানুষকে অনাহারে থাকতে দিতে পারি না: ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারামুক্ত নুসরাত ফারিয়া
কারামুক্ত নুসরাত ফারিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশের বিপক্ষে পাকিস্তানের স্কোয়াডে বড় চমক!
বাংলাদেশের বিপক্ষে পাকিস্তানের স্কোয়াডে বড় চমক!

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইশরাকের মেয়র পদ নিয়ে পরবর্তী শুনানি বিকেল ৪টায়
ইশরাকের মেয়র পদ নিয়ে পরবর্তী শুনানি বিকেল ৪টায়

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় হামলা: ইসরায়েলি রাষ্ট্রদূতকে তলব, বাণিজ্য আলোচনা স্থগিত যুক্তরাজ্যের
গাজায় হামলা: ইসরায়েলি রাষ্ট্রদূতকে তলব, বাণিজ্য আলোচনা স্থগিত যুক্তরাজ্যের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ চাইলেন ইশরাক
দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ চাইলেন ইশরাক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রকাশ্যে ‘টগর’ সিনেমার প্রথম পোস্টার
প্রকাশ্যে ‘টগর’ সিনেমার প্রথম পোস্টার

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাবমূর্তি সংকটে দেশে দেশে মার্কিন পণ্য বয়কটের হিড়িক
ভাবমূর্তি সংকটে দেশে দেশে মার্কিন পণ্য বয়কটের হিড়িক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইশরাকের শপথ ইস্যুতে রিটের আদেশ বুধবার
ইশরাকের শপথ ইস্যুতে রিটের আদেশ বুধবার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গ্রেফতার ইনফ্লুয়েন্সার, ভুয়া পণ্য: সোশ্যাল মিডিয়ার অন্ধ বিশ্বাসে প্রতারণা
গ্রেফতার ইনফ্লুয়েন্সার, ভুয়া পণ্য: সোশ্যাল মিডিয়ার অন্ধ বিশ্বাসে প্রতারণা

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কণ্ঠ নকল করে ভুয়া বিজ্ঞাপন: আইনি পদক্ষেপের ঘোষণা হানিফ সংকেতের
কণ্ঠ নকল করে ভুয়া বিজ্ঞাপন: আইনি পদক্ষেপের ঘোষণা হানিফ সংকেতের

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘ক্ষমতার মসনদ থেকে কীভাবে টেনে নামাতে হয় ছাত্রদল জানে’
‘ক্ষমতার মসনদ থেকে কীভাবে টেনে নামাতে হয় ছাত্রদল জানে’

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাড়ছে পানি বড় বন্যার শঙ্কা
বাড়ছে পানি বড় বন্যার শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

উচ্চ পর্যায়ের জরুরি বৈঠক
উচ্চ পর্যায়ের জরুরি বৈঠক

প্রথম পৃষ্ঠা

রোডম্যাপ না দিলে রাজপথ
রোডম্যাপ না দিলে রাজপথ

প্রথম পৃষ্ঠা

কয়েদির মতো বাঁচতেও শ্রমিকের দরকার ৩০ হাজার টাকা
কয়েদির মতো বাঁচতেও শ্রমিকের দরকার ৩০ হাজার টাকা

নগর জীবন

উঠানে আঙুর চমক
উঠানে আঙুর চমক

পেছনের পৃষ্ঠা

যত্রতত্র সর্বনাশা জুয়ার আসর
যত্রতত্র সর্বনাশা জুয়ার আসর

নগর জীবন

মাদক আসে ৯ পদ্ধতিতে জড়িত ২২ পেশার মানুষ
মাদক আসে ৯ পদ্ধতিতে জড়িত ২২ পেশার মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইশরাককে মেয়র ঘোষণার দাবিতে আলটিমেটাম
ইশরাককে মেয়র ঘোষণার দাবিতে আলটিমেটাম

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের ভুলে ভরা বইয়ের আয়োজন
ফের ভুলে ভরা বইয়ের আয়োজন

পেছনের পৃষ্ঠা

পাকিস্তানের সেনাপ্রধান ফিল্ড মার্শাল হলেন
পাকিস্তানের সেনাপ্রধান ফিল্ড মার্শাল হলেন

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক বন্দোবস্তের প্রস্তাব কেউ পরিষ্কার করছে না
রাজনৈতিক বন্দোবস্তের প্রস্তাব কেউ পরিষ্কার করছে না

প্রথম পৃষ্ঠা

সমাজ গুণী মানুষের মূল্য বোঝে না
সমাজ গুণী মানুষের মূল্য বোঝে না

প্রথম পৃষ্ঠা

যে ভুলে মুসলমানরা আজ পিছিয়ে
যে ভুলে মুসলমানরা আজ পিছিয়ে

সম্পাদকীয়

সুপরিকল্পিতভাবে নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র
সুপরিকল্পিতভাবে নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

শফিউল আলম প্রধানের অষ্টম মৃত্যুবার্ষিকী আজ
শফিউল আলম প্রধানের অষ্টম মৃত্যুবার্ষিকী আজ

খবর

বন্ধ শিশুদের বিনোদন কেন্দ্র
বন্ধ শিশুদের বিনোদন কেন্দ্র

নগর জীবন

৮ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা বিএনপির
৮ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রাম্পের রেমিট্যান্স ট্যাক্সে ক্ষতিগ্রস্ত হবে বাংলাদেশ
ট্রাম্পের রেমিট্যান্স ট্যাক্সে ক্ষতিগ্রস্ত হবে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিচার সরাসরি সম্প্রচার করা যাবে
বিচার সরাসরি সম্প্রচার করা যাবে

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতান্ত্রিক উত্তরণে পাশে থাকবে নরওয়ে
গণতান্ত্রিক উত্তরণে পাশে থাকবে নরওয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

গায়ক নোবেল কারাগারে
গায়ক নোবেল কারাগারে

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশ স্যাটেলাইট ইন্টারনেট যুগে
দেশ স্যাটেলাইট ইন্টারনেট যুগে

প্রথম পৃষ্ঠা

দোসর আখ্যা, ৪৪ আমলা ও ৯৫ ম্যাজিস্ট্রেটের তালিকা প্রকাশ
দোসর আখ্যা, ৪৪ আমলা ও ৯৫ ম্যাজিস্ট্রেটের তালিকা প্রকাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

চিত্রনায়িকা ফারিয়া জামিনে কারামুক্ত
চিত্রনায়িকা ফারিয়া জামিনে কারামুক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলন কর্মসূচিতে নাস্তানাবুদ অর্থনীতি
আন্দোলন কর্মসূচিতে নাস্তানাবুদ অর্থনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

মহার্ঘভাতার বিষয়ে বিবেচনা
মহার্ঘভাতার বিষয়ে বিবেচনা

পেছনের পৃষ্ঠা

মার্চ টু যমুনাসহ আরও তিন বিক্ষোভ
মার্চ টু যমুনাসহ আরও তিন বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

সীমান্ত থেকে সেনা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত ভারত-পাকিস্তানের
সীমান্ত থেকে সেনা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত ভারত-পাকিস্তানের

পেছনের পৃষ্ঠা

ভাবি-ভাতিজিসহ তিনজনকে হত্যায় মৃত্যুদণ্ড
ভাবি-ভাতিজিসহ তিনজনকে হত্যায় মৃত্যুদণ্ড

নগর জীবন

পেলে ম্যারাডোনা ছাড়িয়ে মেসি
পেলে ম্যারাডোনা ছাড়িয়ে মেসি

মাঠে ময়দানে