শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২২ মে, ২০২৫ আপডেট: ০০:৩১, বৃহস্পতিবার, ২২ মে, ২০২৫

কেউ নেবে না ব্যর্থতার দায়

মন্‌জুরুল ইসলাম
প্রিন্ট ভার্সন
কেউ নেবে না ব্যর্থতার দায়

গুজব এবং গজব শব্দ দুটি  শুনলেই সবাই আঁতকে ওঠেন। কারণ এ শব্দ দুটির ক্রিয়া খুবই বিপজ্জনক ও ভয়াবহ। বাংলাদেশে এখন এ দুটি শব্দের ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়াই বেশি হচ্ছে। নানান বিষয়ে নতুন নতুন গুজব তৈরি হচ্ছে। এসব গুজবের ডালপালা খুব দ্রুত ছড়িয়ে পড়ছে। এমনভাবে এসব গুজব তৈরি হচ্ছে, যেন প্রচারকারী ঘটনাস্থলে উপস্থিত ছিলেন। গুজব কেন্দ্র করে নতুন নতুন গজবের মতো পরিস্থিতিও তৈরি হচ্ছে। জুলাই বিপ্লবের পর ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সরকারকে নিয়ে তৈরি করা হচ্ছে নানান গুজব ও গজবের মতো পরিস্থিতি। সে কারণে দেশের মালিক জনগণ বুঝতে পারছে না দেশের মধ্যে কী হচ্ছে, অথবা কে কী করছে। দেশের বর্তমান পরিস্থিতি খুবই বিপৎসংকুল। কেউ কিছু মানছে না। যাঁকে যে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে, তিনি তাঁর দায়িত্ব বাদ দিয়ে ব্যস্ত রয়েছেন অন্য কাজে। রাষ্ট্র মেরামতে যেসব প্রবাসীকে বিশেষ সম্মান দিয়ে আনা হয়েছে, তাঁদের সঙ্গে দেশের বিশেষজ্ঞদের ব্যক্তিত্বের সংঘাত চলছে ভিতরে ভিতরে। দেশের অভ্যন্তরীণ ও বৈদেশিক অনেক স্পর্শকাতর বিষয়ে লুকোছাপার কারণে একতরফা দোষের ভাগীদার হচ্ছেন ড. ইউনূস। অনেক গুজব নিয়ে দেশের মধ্যে নানান সেক্টরে যখন নানান ফিসফাঁস, নানান গুঞ্জন, নানান কূটচাল চলছিল, তখন সরকারপ্রধান গত মঙ্গলবার রাতে রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের নিয়ে বৈঠক করেছেন। বৈঠকের ভিতরের অপ্রকাশিত খবর যা-ই হোক না কেন, প্রকাশিত খবরেই শান্তিপ্রিয় দেশবাসী আশ্বস্ত হয়েছেন, আর যা-ই হোক দেশের মধ্যে নতুন করে কোনো অশান্তি তৈরি হবে না। আমাদের এখন সংকট উত্তরণের সময়। বিভেদ ভুলে একতাবদ্ধ থাকার সময়। গুজবে কান না দিয়ে সত্য প্রচারের সময়। বিদেশি এজেন্ডা বাস্তবায়ন না করে দেশের জন্য কাজ করার সময়। সব চাপ উপেক্ষা করে নির্বাচনের সুস্পষ্ট রোডম্যাপ ঘোষণার সময়। তা না হলে ব্যর্থ হবে অন্তর্বর্তী সরকার। আর এ ব্যর্থতার দায় বিশ্ববরেণ্য মানুষটির ওপর চাপিয়ে অন্যরা টা-টা, বাই-বাই বলে চলে যাবেন যার যার গন্তব্যে। সুতরাং ব্যর্থতার কোনো সুযোগ নেই। একটি সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও সবার কাছে গ্রহণযোগ্য নির্বাচনই সফলতার একমাত্র পথ।

বর্তমান সরকারের নয় মাস সময়ের মধ্যে কিছু দৃশ্যমান হচ্ছে না কেন-এ প্রশ্ন এখন সবার মুখে মুখে। দেশের আইনশৃঙ্খলা, অর্থনীতি, রাজনীতি, শিক্ষাব্যবস্থা ও শিক্ষাঙ্গন, পররাষ্ট্রনীতি, সামাজিক শৃঙ্খলাসহ কোনো সেক্টর নিয়েই দেশবাসী স্বস্তিবোধ করছেন না। জুলাই বিপ্লবের অন্যতম লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য ছিল ফ্যাসিস্টের পতন ও নতুন বন্দোবস্ত প্রবর্তন। এর জন্য প্রয়োজন রাষ্ট্র সংস্কার। কাজটি করার জন্য ড. মুহাম্মদ ইউনূস দেশের ভিতর থেকে কিছু লোককে বাছাই করেছেন। কিছু বিপজ্জনক এনেছেন প্রবাসী। কিছু মানুষকে সরকার চালানোর দায়িত্ব দিয়েছেন। কিছু মানুষকে দিয়েছেন সংস্কারের দায়িত্ব। বিগত সময়ে দেশের বিভিন্ন ইস্যুতে সমাজের বিশিষ্টজন হিসেবে যাঁরা পরিচিত তাঁদের সংস্কারকাজের দায়িত্ব দিয়েছেন। কিন্তু নয় মাস পরেও হিসাবের খাতা মিলিয়ে রাষ্ট্রের মালিক জনগণ তো কোনো কিছুর হিসাব পাচ্ছেন না। বাস্তবতার চেয়ে কথামালাই খুঁজে পাচ্ছেন তারা। রাষ্ট্রের অন্যতম স্টেকহোল্ডার  রাজনৈতিক দল। সরকারি আশীর্বাদপুষ্ট হিসেবে পরিচিতি লাভ করা দুই-একটি রাজনৈতিক দল ছাড়া কেউ বুঝতে পারছে না কবে এবং কীভাবে হবে নির্বাচন। আগামী ডিসেম্বর থেকে জুনের মধ্যে নির্বাচনের সম্ভাব্য সময়ের ঘোষণা প্রধান উপদেষ্টা দিলেও কেন যেন আস্থা রাখতে পারছে না রাজনৈতিক দলগুলো। দেশের প্রধান রাজনৈতিক দল বিএনপি শুরু থেকেই বর্তমান সরকারের প্রতি পূর্ণ আস্থা ও সমর্থন ব্যক্ত করেছে। সেই দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর মঙ্গলবার হতাশার সুরে কথা বলেছেন। তিনি বলেছেন, সুপরিকল্পিতভাবে নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র-চক্রান্ত শুরু হয়েছে। বাংলাদেশকে ভিন্ন দিকে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করা হচ্ছে। গণতন্ত্রে উত্তরণের যখন একটা সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে, তখন একটা কালো ছায়া এসে দাঁড়াচ্ছে। সুপরিকল্পিতভাবে নির্বাচন, জনগণকে তাঁদের ভোটের অধিকার থেকে বঞ্চিত করার পাঁয়তারা শুরু হয়েছে। তিনি আরও বলেছেন, বিভাজনের রাজনীতি আবার শুরু হয়েছে। গোত্রে গোত্রে বিভাজন সৃষ্টির চেষ্টা করা হচ্ছে। দেশ অস্থিতিশীল করতে সরকারের মধ্যে কিছু অনুপ্রবেশ ঘটানো হচ্ছে। সরকারের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানকে পরস্পরের মুখোমুখি করার ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে। সীমান্তের ওপার থেকে যে ষড়যন্ত্র চলছে, সে ব্যাপারেও সজাগ থাকতে হবে। কেউ যেন দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব বিলীন করতে না পারে। তাঁর এ বক্তব্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

এদিকে দেশের সশস্ত্র বাহিনী নিয়েও নানানরকম মনগড়া গুজব ছড়ানো হচ্ছে। বিগত সময়ে চাকরিচ্যুত বা চাকরি হারানো সিপাহিদের উসকে দেওয়া হয়েছে সশস্ত্র বাহিনীর বিরুদ্ধে। জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে সিপাহিরা একজন ব্রিগেডিয়ার জেনারেল পদমর্যাদার কর্মকর্তার সঙ্গে যে আচরণ করেছেন, তা সত্যি হতাশাজনক। কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে- কারা আমাদের সশস্ত্র বাহিনীর বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে, কারা সশস্ত্র বাহিনীর বিরুদ্ধে বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অপপ্রচার ও গুজব ছড়াচ্ছে। যাঁরা আমাদের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের অতন্ত্র প্রহরী, তাঁদের নিয়ে অপপ্রচারকারীদের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রীয়ভাবে কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে না কেন? তাহলে কি সরকারের ভিতর থেকেই একটি চক্র রাষ্ট্রকে দুর্বল করার অপকর্ম করছে? এসব প্রশ্নের উত্তর দেশবাসীর কাছে স্পষ্ট নয়। তবে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি ও রাষ্ট্রের স্পর্শকাতর বিষয় নিয়ে মঙ্গলবার রাতের বৈঠকটি খুবই তাৎপর্যপূর্ণ। প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে বৈঠকে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লে. জে. (অব.) জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী, পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন, জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ড. খলিলুর রহমান, সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান, নৌবাহিনী প্রধান অ্যাডমিরাল মোহাম্মদ নাজমুল হাসান, বিমানবাহিনী প্রধান এয়ার চিফ মার্শাল হাসান মাহমুদ খাঁনসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। সরকারের সফলতার জন্য আমাদের সশস্ত্র বাহিনী প্রথম দিন থেকেই কাজ করছে। তিন বাহিনীর সদস্যরা জীবনের ঝুঁকি নিয়ে ৫ আগস্টের পর রাষ্ট্রের অভ্যন্তরীণ ও বহির্নিরাপত্তা রক্ষা করছেন। ভেবে দেখা দরকার, সশস্ত্র বাহিনীর যদি ক্ষমতার লোভ থাকত, তাহলে ৫ আগস্টের পর বর্তমান সরকার পরিচালনার দায়িত্ব ড. মুহাম্মদ ইউনূস ও তাঁর দেশিবিদেশি সঙ্গীরা পেতেন কি না! সুতরাং তিন বাহিনী প্রধান ও তিন বাহিনীকে নিয়ে কূটচাল বন্ধ করতে হবে। সরকারের ভিতরে থেকে যাঁরা এ দুষ্টচক্রে ইন্ধন দিচ্ছেন, তাঁদের চিহ্নিত করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির মুখোমুখি করতে হবে।

একটি রাষ্ট্রের স্থিতিশীলতার জন্য আইনশৃঙ্খলা ও নিরাপত্তা যেমন জরুরি, তেমন জরুরি দেশের অর্থনীতি। অর্থনীতি ঠিক রাখার জন্য ব্যবসায়ীদের সব ধরনের নিরাপত্তা প্রদানের কোনো বিকল্প নেই। কিন্তু গত নয় মাসে সরকারের কার্যকলাপ পর্যালোচনা করলে দেখা যায়, সরকার যেন ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করেছে। বুঝে হোক, না বুঝে হোক বিশেষ কোনো গোষ্ঠীর স্বার্থ রক্ষার জন্যই সরকারের বিভিন্ন পদক্ষেপে নানামুখী চাপে আছেন ব্যবসায়ীরা। দেশের শিল্প ও ব্যবসা ধ্বংস করার জন্য কিছু শীর্ষ ব্যবসায়ী গ্রুপের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র চলছে। ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে এ নোংরা খেলা বন্ধ না হলে বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণে ঢাকঢোল বাজানো যাবে, কিন্তু কোনো লাভ হবে না।

অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধান ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সুখ্যাতি দেশের মানুষ জানার আগে জেনেছে বিশ্ব। দেশের পতিত স্বৈরাচার তাঁকে উপাধি দিয়েছিল সুদখোর। আর বিশ্ব উপাধি দেয় শান্তির দূত নোবেল বিজয়ী। এই মহান মানুষটির সঙ্গে আমার অল্পস্বল্প স্মৃতি আছে। তাঁর পক্ষে নীরবে কিছু কাজ করারও সুযোগ হয়েছে। সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও প্রশাসনের ভয়ে যখন তাঁর খবর কেউ প্রকাশ করত না, তখন আমরা ইউনূস সেন্টারের খবর ছেপেছি। দিনের পর দিন ইউনূস সেন্টারের খবর বাংলাদেশ প্রতিদিনের প্রথম পৃষ্ঠায় ছাপা হয়েছে। ইউনূস সেন্টারের কর্মকর্তা শাব্বীর আহমেদ আমার সঙ্গে (বর্তমানে প্রধান উপদেষ্টার সহকারী একান্ত সচিব) নিয়মিত যোগাযোগ রাখতেন। একজন বিশ্ববরেণ্য মানুষকে একজন সরকারপ্রধান নিতান্ত ব্যক্তিগত আক্রোশে কতটা অপমান-অপদস্থ করেছেন, তা আদালতের বারান্দায় নিজ চোখে দেখেছি। হাজিরা দিতে আদালতে যখন তিনি যেতেন, তখন সাধারণ মানুষ তাঁকে কতটা ভালোবাসে, তা-ও দেখেছি। একজন সংবাদকর্মী হিসেবে দায়িত্ব পালন করতে নয়, বিশিষ্ট এই মানুষটির প্রতি সমব্যথী হয়েই আদালতের বারান্দায় গিয়েছিলাম। ইতিহাসের সাক্ষী থাকার মতো। দেশের একজন সাধারণ মানুষ হিসেবে তখন কষ্ট পাওয়া ছাড়া করার কিছুই ছিল না। মানুষটির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা, ভালোবাসা দেশের অসংখ্য মানুষের। সে কারণে তাঁর প্রতি অনেকের মতো আমারও প্রত্যাশা বেশি। কিন্তু যখন দেখি এ মানুষটিকে ব্যর্থ করার জন্য তাঁর চারপাশের মানুষের  অনেকেই তৎপর। অথচ অপতৎপরতাকারীদের তিনি আদর করে, ভালোবেসে, বিশ্বাস করে গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব দিয়েছেন। তাঁরা ব্যস্ত অন্য এজেন্ডা নিয়ে। সরকারের প্রতিশ্রুত দায়িত্ব পালনে প্রফেসর ইউনূস যদি ব্যর্থ হন, তাহলে এর দায় তাঁকে একাই বহন করতে হবে। অন্যরা তো তখন চলে যাবেন অদৃশ্য পাসপোর্টে যার যার ঠিকানায়। তাঁদের মুখোশও উন্মোচন করা একদিন হয়তো সম্ভব হবে। তবে এখন নয়। কারণ জীবনের মায়া সবার মতো আমারও আছে।

লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বেড়েছে খেলাপি ঋণ
বেড়েছে খেলাপি ঋণ
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
মূল্যবান সময়ে দোয়া করুন
মূল্যবান সময়ে দোয়া করুন
বিপর্যস্ত পরিবেশ : উত্তরণের উপায়
বিপর্যস্ত পরিবেশ : উত্তরণের উপায়
দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল
দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল
নামেই জীবন নামেই মরণ
নামেই জীবন নামেই মরণ
আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি
আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
কোরআনে বিজ্ঞান চর্চার তাগিদ
কোরআনে বিজ্ঞান চর্চার তাগিদ
জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত
জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা
কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা
সর্বশেষ খবর
বিগ ব্যাশের ড্রাফটে বাংলাদেশের ১১ ক্রিকেটার
বিগ ব্যাশের ড্রাফটে বাংলাদেশের ১১ ক্রিকেটার

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা ও চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতার সতর্কতা
ঢাকা ও চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতার সতর্কতা

১৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

সংকট এখনও কাটেনি: রিজভী
সংকট এখনও কাটেনি: রিজভী

৩০ মিনিট আগে | রাজনীতি

পরীক্ষার ফলাফল জালিয়াতি: কারাগারে চট্টগ্রাম শিক্ষাবোর্ডের সাবেক সচিব
পরীক্ষার ফলাফল জালিয়াতি: কারাগারে চট্টগ্রাম শিক্ষাবোর্ডের সাবেক সচিব

৫২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নির্বাচনি ট্রেনে উঠতে রাজনৈতিক দল এখন প্ল্যাটফর্মে অপেক্ষা করছে : প্রিন্স
নির্বাচনি ট্রেনে উঠতে রাজনৈতিক দল এখন প্ল্যাটফর্মে অপেক্ষা করছে : প্রিন্স

৫৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

দিনাজপুরে নৃত্যের শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রশিক্ষণ কর্মশালা
দিনাজপুরে নৃত্যের শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রশিক্ষণ কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে নিখোঁজ রাজমিস্ত্রীর লাশ উদ্ধার
মুন্সিগঞ্জে নিখোঁজ রাজমিস্ত্রীর লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় ১০ ঘুঘু পাখি অবমুক্ত
কলাপাড়ায় ১০ ঘুঘু পাখি অবমুক্ত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুরে মাদকসহ স্বামী-স্ত্রী গ্রেফতার
ফরিদপুরে মাদকসহ স্বামী-স্ত্রী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান নিয়ে ট্রাম্পের সামনে যে তিনটি পথ খোলা
ইরান নিয়ে ট্রাম্পের সামনে যে তিনটি পথ খোলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুন্দরবন রক্ষায় কনক্রিট অ্যাকশন প্ল্যান করা হবে : সৈয়দা রিজওয়ানা
সুন্দরবন রক্ষায় কনক্রিট অ্যাকশন প্ল্যান করা হবে : সৈয়দা রিজওয়ানা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্ত-মুশফিকের সেঞ্চুরিতে প্রথম দিনটা বাংলাদেশের
শান্ত-মুশফিকের সেঞ্চুরিতে প্রথম দিনটা বাংলাদেশের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানে ইসরায়েলি হামলার পরিণতি ভয়াবহ হতে পারে: কাতার
ইরানে ইসরায়েলি হামলার পরিণতি ভয়াবহ হতে পারে: কাতার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাবির ২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেট অনুমোদন
ঢাবির ২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেট অনুমোদন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কর্মদিবসে সড়কে সমাবেশ না করতে ডিএমপি কমিশনারের অনুরোধ
কর্মদিবসে সড়কে সমাবেশ না করতে ডিএমপি কমিশনারের অনুরোধ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইরান ছেড়ে আজারবাইজানে গেলেন ৬০০ বিদেশি নাগরিক
ইরান ছেড়ে আজারবাইজানে গেলেন ৬০০ বিদেশি নাগরিক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতের ‘সত্যিকার সমাপ্তি’ চান ট্রাম্প
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতের ‘সত্যিকার সমাপ্তি’ চান ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিগ ব্যাশের ড্রাফটে মুস্তাফিজ-রিশাদসহ বাংলাদেশের ১১ ক্রিকেটার
বিগ ব্যাশের ড্রাফটে মুস্তাফিজ-রিশাদসহ বাংলাদেশের ১১ ক্রিকেটার

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাকের চাকায় পিষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু
ট্রাকের চাকায় পিষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনাসহ ১২ জনকে আদালতে হাজির হতে গেজেট প্রকাশের নির্দেশ
হাসিনাসহ ১২ জনকে আদালতে হাজির হতে গেজেট প্রকাশের নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবিতে ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনায় ছাত্রদলের বিক্ষোভ মিছিল
ঢাবিতে ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনায় ছাত্রদলের বিক্ষোভ মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাইবার হামলার শিকার ইরানের রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংক সেপাহ
সাইবার হামলার শিকার ইরানের রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংক সেপাহ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হরমুজ প্রণালীর কাছে দুই ট্যাংকারের সংঘর্ষ, আগুন
হরমুজ প্রণালীর কাছে দুই ট্যাংকারের সংঘর্ষ, আগুন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তর পর মুশফিকেরও সেঞ্চুরি
শান্তর পর মুশফিকেরও সেঞ্চুরি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকে আরেক ট্রাকের ধাক্কা, নিহত ১
দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকে আরেক ট্রাকের ধাক্কা, নিহত ১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ২৪৪
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ২৪৪

৩ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

তেহরানে বাংলাদেশিরা ভয়াবহ পরিস্থিতিতে আছেন : পররাষ্ট্র সচিব
তেহরানে বাংলাদেশিরা ভয়াবহ পরিস্থিতিতে আছেন : পররাষ্ট্র সচিব

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের পরমাণু অগ্রগতি নিয়ে ইসরায়েলের দাবি সত্য নয়, যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দা মূল্যায়ন
ইরানের পরমাণু অগ্রগতি নিয়ে ইসরায়েলের দাবি সত্য নয়, যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দা মূল্যায়ন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে সার-বীজ বিতরণ
গোপালগঞ্জে সার-বীজ বিতরণ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলের মাটিতে সবচেয়ে বড় ও ভয়াবহ হামলা চালাল ইরান
ইসরায়েলের মাটিতে সবচেয়ে বড় ও ভয়াবহ হামলা চালাল ইরান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প
জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের গভীর পাহাড়ের নিচের যে পারমাণবিক স্থাপনা নিয়ে শঙ্কিত ইসরায়েল
ইরানের গভীর পাহাড়ের নিচের যে পারমাণবিক স্থাপনা নিয়ে শঙ্কিত ইসরায়েল

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরমাণু অস্ত্র নিয়ে কী ভাবছে ইরান, জানালেন পেজেশকিয়ান
পরমাণু অস্ত্র নিয়ে কী ভাবছে ইরান, জানালেন পেজেশকিয়ান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ জি-সেভেন সম্মেলন ছেড়ে ফেরার কারণ যুদ্ধবিরতি নয়, আরও বড় কিছু : ট্রাম্প
হঠাৎ জি-সেভেন সম্মেলন ছেড়ে ফেরার কারণ যুদ্ধবিরতি নয়, আরও বড় কিছু : ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে ‘ঘি ঢাললেন’ ট্রাম্প : চীন
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে ‘ঘি ঢাললেন’ ট্রাম্প : চীন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ
চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পরমাণু অগ্রগতি নিয়ে ইসরায়েলের দাবি সত্য নয়, যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দা মূল্যায়ন
ইরানের পরমাণু অগ্রগতি নিয়ে ইসরায়েলের দাবি সত্য নয়, যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দা মূল্যায়ন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান
যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, ইসরায়েলজুড়ে সতর্ক সাইরেন
ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, ইসরায়েলজুড়ে সতর্ক সাইরেন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলি হামলার পরিণতি ভয়াবহ হতে পারে: কাতার
ইরানে ইসরায়েলি হামলার পরিণতি ভয়াবহ হতে পারে: কাতার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের
ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রী ধর্ষণ, এবার সেই হেলপার গ্রেফতার
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রী ধর্ষণ, এবার সেই হেলপার গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইরানে ইসরায়েলের হামলায় ২১ মুসলিম দেশের নিন্দা
ইরানে ইসরায়েলের হামলায় ২১ মুসলিম দেশের নিন্দা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান ও ইসরায়েলকে যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দিয়েছেন ট্রাম্প : ম্যাক্রোঁ
ইরান ও ইসরায়েলকে যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দিয়েছেন ট্রাম্প : ম্যাক্রোঁ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনিসিপি নেতা সারোয়ার তুষারকে কারণ দর্শানোর নোটিশ
এনিসিপি নেতা সারোয়ার তুষারকে কারণ দর্শানোর নোটিশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুবাইয়ে সপ্তাহে চার দিনের অফিস!
দুবাইয়ে সপ্তাহে চার দিনের অফিস!

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

খামেনির পরিণতি সাদ্দাম হোসেনের মতো হতে পারে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
খামেনির পরিণতি সাদ্দাম হোসেনের মতো হতে পারে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘সংসদে গুরুত্বপূর্ণ চারটি স্থায়ী কমিটির সভাপতি পদ বিরোধী দলের’
‌‘সংসদে গুরুত্বপূর্ণ চারটি স্থায়ী কমিটির সভাপতি পদ বিরোধী দলের’

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খামেনির ঘনিষ্ঠ ইরানের শীর্ষ কমান্ডারকে হত্যার দাবি ইসরায়েলের
খামেনির ঘনিষ্ঠ ইরানের শীর্ষ কমান্ডারকে হত্যার দাবি ইসরায়েলের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান নিয়ে ট্রাম্পের সামনে যে তিনটি পথ খোলা
ইরান নিয়ে ট্রাম্পের সামনে যে তিনটি পথ খোলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোসাদের পরিকল্পনা কেন্দ্রে হামলা চালানোর দাবি আইআরজিসি’র
মোসাদের পরিকল্পনা কেন্দ্রে হামলা চালানোর দাবি আইআরজিসি’র

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা
তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলি হামলার ঘটনায় ৩ জন নিহত
ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলি হামলার ঘটনায় ৩ জন নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের লঘুচাপ: আসছে টানা বৃষ্টি, ১০ জেলায় ঝড়ের আভাস
ফের লঘুচাপ: আসছে টানা বৃষ্টি, ১০ জেলায় ঝড়ের আভাস

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি
সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমা খাতে আসছে নতুন আইন
বিমা খাতে আসছে নতুন আইন

শিল্প বাণিজ্য

রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত
রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি
স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা
দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ
সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ

প্রথম পৃষ্ঠা

মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার
মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়
ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়

প্রথম পৃষ্ঠা

নামেই জীবন নামেই মরণ
নামেই জীবন নামেই মরণ

সম্পাদকীয়

ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন
ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন

শিল্প বাণিজ্য

চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি
চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি

পেছনের পৃষ্ঠা

দল নিষিদ্ধের আইনে উদ্বেগ জাতিসংঘের
দল নিষিদ্ধের আইনে উদ্বেগ জাতিসংঘের

প্রথম পৃষ্ঠা

পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ
পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ
নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ

খবর

লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা
লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন কোনো ফ্যাসিবাদের উত্থান জনগণ চায় না
নতুন কোনো ফ্যাসিবাদের উত্থান জনগণ চায় না

নগর জীবন

সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাতে বারানোভস্কা
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাতে বারানোভস্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি
যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি

শিল্প বাণিজ্য

সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ
সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি
নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি

নগর জীবন

ধারাবাহিকের সেই জৌলুস নেই কেন
ধারাবাহিকের সেই জৌলুস নেই কেন

শোবিজ

শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু
শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু

নগর জীবন

গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি
গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান
বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ
বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী
হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ
গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা
ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা