শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২২ মে, ২০২৫ আপডেট: ০০:৩১, বৃহস্পতিবার, ২২ মে, ২০২৫

কেউ নেবে না ব্যর্থতার দায়

মন্‌জুরুল ইসলাম
প্রিন্ট ভার্সন
কেউ নেবে না ব্যর্থতার দায়

গুজব এবং গজব শব্দ দুটি  শুনলেই সবাই আঁতকে ওঠেন। কারণ এ শব্দ দুটির ক্রিয়া খুবই বিপজ্জনক ও ভয়াবহ। বাংলাদেশে এখন এ দুটি শব্দের ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়াই বেশি হচ্ছে। নানান বিষয়ে নতুন নতুন গুজব তৈরি হচ্ছে। এসব গুজবের ডালপালা খুব দ্রুত ছড়িয়ে পড়ছে। এমনভাবে এসব গুজব তৈরি হচ্ছে, যেন প্রচারকারী ঘটনাস্থলে উপস্থিত ছিলেন। গুজব কেন্দ্র করে নতুন নতুন গজবের মতো পরিস্থিতিও তৈরি হচ্ছে। জুলাই বিপ্লবের পর ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সরকারকে নিয়ে তৈরি করা হচ্ছে নানান গুজব ও গজবের মতো পরিস্থিতি। সে কারণে দেশের মালিক জনগণ বুঝতে পারছে না দেশের মধ্যে কী হচ্ছে, অথবা কে কী করছে। দেশের বর্তমান পরিস্থিতি খুবই বিপৎসংকুল। কেউ কিছু মানছে না। যাঁকে যে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে, তিনি তাঁর দায়িত্ব বাদ দিয়ে ব্যস্ত রয়েছেন অন্য কাজে। রাষ্ট্র মেরামতে যেসব প্রবাসীকে বিশেষ সম্মান দিয়ে আনা হয়েছে, তাঁদের সঙ্গে দেশের বিশেষজ্ঞদের ব্যক্তিত্বের সংঘাত চলছে ভিতরে ভিতরে। দেশের অভ্যন্তরীণ ও বৈদেশিক অনেক স্পর্শকাতর বিষয়ে লুকোছাপার কারণে একতরফা দোষের ভাগীদার হচ্ছেন ড. ইউনূস। অনেক গুজব নিয়ে দেশের মধ্যে নানান সেক্টরে যখন নানান ফিসফাঁস, নানান গুঞ্জন, নানান কূটচাল চলছিল, তখন সরকারপ্রধান গত মঙ্গলবার রাতে রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের নিয়ে বৈঠক করেছেন। বৈঠকের ভিতরের অপ্রকাশিত খবর যা-ই হোক না কেন, প্রকাশিত খবরেই শান্তিপ্রিয় দেশবাসী আশ্বস্ত হয়েছেন, আর যা-ই হোক দেশের মধ্যে নতুন করে কোনো অশান্তি তৈরি হবে না। আমাদের এখন সংকট উত্তরণের সময়। বিভেদ ভুলে একতাবদ্ধ থাকার সময়। গুজবে কান না দিয়ে সত্য প্রচারের সময়। বিদেশি এজেন্ডা বাস্তবায়ন না করে দেশের জন্য কাজ করার সময়। সব চাপ উপেক্ষা করে নির্বাচনের সুস্পষ্ট রোডম্যাপ ঘোষণার সময়। তা না হলে ব্যর্থ হবে অন্তর্বর্তী সরকার। আর এ ব্যর্থতার দায় বিশ্ববরেণ্য মানুষটির ওপর চাপিয়ে অন্যরা টা-টা, বাই-বাই বলে চলে যাবেন যার যার গন্তব্যে। সুতরাং ব্যর্থতার কোনো সুযোগ নেই। একটি সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও সবার কাছে গ্রহণযোগ্য নির্বাচনই সফলতার একমাত্র পথ।

বর্তমান সরকারের নয় মাস সময়ের মধ্যে কিছু দৃশ্যমান হচ্ছে না কেন-এ প্রশ্ন এখন সবার মুখে মুখে। দেশের আইনশৃঙ্খলা, অর্থনীতি, রাজনীতি, শিক্ষাব্যবস্থা ও শিক্ষাঙ্গন, পররাষ্ট্রনীতি, সামাজিক শৃঙ্খলাসহ কোনো সেক্টর নিয়েই দেশবাসী স্বস্তিবোধ করছেন না। জুলাই বিপ্লবের অন্যতম লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য ছিল ফ্যাসিস্টের পতন ও নতুন বন্দোবস্ত প্রবর্তন। এর জন্য প্রয়োজন রাষ্ট্র সংস্কার। কাজটি করার জন্য ড. মুহাম্মদ ইউনূস দেশের ভিতর থেকে কিছু লোককে বাছাই করেছেন। কিছু বিপজ্জনক এনেছেন প্রবাসী। কিছু মানুষকে সরকার চালানোর দায়িত্ব দিয়েছেন। কিছু মানুষকে দিয়েছেন সংস্কারের দায়িত্ব। বিগত সময়ে দেশের বিভিন্ন ইস্যুতে সমাজের বিশিষ্টজন হিসেবে যাঁরা পরিচিত তাঁদের সংস্কারকাজের দায়িত্ব দিয়েছেন। কিন্তু নয় মাস পরেও হিসাবের খাতা মিলিয়ে রাষ্ট্রের মালিক জনগণ তো কোনো কিছুর হিসাব পাচ্ছেন না। বাস্তবতার চেয়ে কথামালাই খুঁজে পাচ্ছেন তারা। রাষ্ট্রের অন্যতম স্টেকহোল্ডার  রাজনৈতিক দল। সরকারি আশীর্বাদপুষ্ট হিসেবে পরিচিতি লাভ করা দুই-একটি রাজনৈতিক দল ছাড়া কেউ বুঝতে পারছে না কবে এবং কীভাবে হবে নির্বাচন। আগামী ডিসেম্বর থেকে জুনের মধ্যে নির্বাচনের সম্ভাব্য সময়ের ঘোষণা প্রধান উপদেষ্টা দিলেও কেন যেন আস্থা রাখতে পারছে না রাজনৈতিক দলগুলো। দেশের প্রধান রাজনৈতিক দল বিএনপি শুরু থেকেই বর্তমান সরকারের প্রতি পূর্ণ আস্থা ও সমর্থন ব্যক্ত করেছে। সেই দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর মঙ্গলবার হতাশার সুরে কথা বলেছেন। তিনি বলেছেন, সুপরিকল্পিতভাবে নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র-চক্রান্ত শুরু হয়েছে। বাংলাদেশকে ভিন্ন দিকে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করা হচ্ছে। গণতন্ত্রে উত্তরণের যখন একটা সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে, তখন একটা কালো ছায়া এসে দাঁড়াচ্ছে। সুপরিকল্পিতভাবে নির্বাচন, জনগণকে তাঁদের ভোটের অধিকার থেকে বঞ্চিত করার পাঁয়তারা শুরু হয়েছে। তিনি আরও বলেছেন, বিভাজনের রাজনীতি আবার শুরু হয়েছে। গোত্রে গোত্রে বিভাজন সৃষ্টির চেষ্টা করা হচ্ছে। দেশ অস্থিতিশীল করতে সরকারের মধ্যে কিছু অনুপ্রবেশ ঘটানো হচ্ছে। সরকারের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানকে পরস্পরের মুখোমুখি করার ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে। সীমান্তের ওপার থেকে যে ষড়যন্ত্র চলছে, সে ব্যাপারেও সজাগ থাকতে হবে। কেউ যেন দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব বিলীন করতে না পারে। তাঁর এ বক্তব্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

এদিকে দেশের সশস্ত্র বাহিনী নিয়েও নানানরকম মনগড়া গুজব ছড়ানো হচ্ছে। বিগত সময়ে চাকরিচ্যুত বা চাকরি হারানো সিপাহিদের উসকে দেওয়া হয়েছে সশস্ত্র বাহিনীর বিরুদ্ধে। জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে সিপাহিরা একজন ব্রিগেডিয়ার জেনারেল পদমর্যাদার কর্মকর্তার সঙ্গে যে আচরণ করেছেন, তা সত্যি হতাশাজনক। কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে- কারা আমাদের সশস্ত্র বাহিনীর বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে, কারা সশস্ত্র বাহিনীর বিরুদ্ধে বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অপপ্রচার ও গুজব ছড়াচ্ছে। যাঁরা আমাদের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের অতন্ত্র প্রহরী, তাঁদের নিয়ে অপপ্রচারকারীদের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রীয়ভাবে কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে না কেন? তাহলে কি সরকারের ভিতর থেকেই একটি চক্র রাষ্ট্রকে দুর্বল করার অপকর্ম করছে? এসব প্রশ্নের উত্তর দেশবাসীর কাছে স্পষ্ট নয়। তবে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি ও রাষ্ট্রের স্পর্শকাতর বিষয় নিয়ে মঙ্গলবার রাতের বৈঠকটি খুবই তাৎপর্যপূর্ণ। প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে বৈঠকে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লে. জে. (অব.) জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী, পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন, জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ড. খলিলুর রহমান, সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান, নৌবাহিনী প্রধান অ্যাডমিরাল মোহাম্মদ নাজমুল হাসান, বিমানবাহিনী প্রধান এয়ার চিফ মার্শাল হাসান মাহমুদ খাঁনসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। সরকারের সফলতার জন্য আমাদের সশস্ত্র বাহিনী প্রথম দিন থেকেই কাজ করছে। তিন বাহিনীর সদস্যরা জীবনের ঝুঁকি নিয়ে ৫ আগস্টের পর রাষ্ট্রের অভ্যন্তরীণ ও বহির্নিরাপত্তা রক্ষা করছেন। ভেবে দেখা দরকার, সশস্ত্র বাহিনীর যদি ক্ষমতার লোভ থাকত, তাহলে ৫ আগস্টের পর বর্তমান সরকার পরিচালনার দায়িত্ব ড. মুহাম্মদ ইউনূস ও তাঁর দেশিবিদেশি সঙ্গীরা পেতেন কি না! সুতরাং তিন বাহিনী প্রধান ও তিন বাহিনীকে নিয়ে কূটচাল বন্ধ করতে হবে। সরকারের ভিতরে থেকে যাঁরা এ দুষ্টচক্রে ইন্ধন দিচ্ছেন, তাঁদের চিহ্নিত করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির মুখোমুখি করতে হবে।

একটি রাষ্ট্রের স্থিতিশীলতার জন্য আইনশৃঙ্খলা ও নিরাপত্তা যেমন জরুরি, তেমন জরুরি দেশের অর্থনীতি। অর্থনীতি ঠিক রাখার জন্য ব্যবসায়ীদের সব ধরনের নিরাপত্তা প্রদানের কোনো বিকল্প নেই। কিন্তু গত নয় মাসে সরকারের কার্যকলাপ পর্যালোচনা করলে দেখা যায়, সরকার যেন ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করেছে। বুঝে হোক, না বুঝে হোক বিশেষ কোনো গোষ্ঠীর স্বার্থ রক্ষার জন্যই সরকারের বিভিন্ন পদক্ষেপে নানামুখী চাপে আছেন ব্যবসায়ীরা। দেশের শিল্প ও ব্যবসা ধ্বংস করার জন্য কিছু শীর্ষ ব্যবসায়ী গ্রুপের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র চলছে। ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে এ নোংরা খেলা বন্ধ না হলে বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণে ঢাকঢোল বাজানো যাবে, কিন্তু কোনো লাভ হবে না।

অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধান ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সুখ্যাতি দেশের মানুষ জানার আগে জেনেছে বিশ্ব। দেশের পতিত স্বৈরাচার তাঁকে উপাধি দিয়েছিল সুদখোর। আর বিশ্ব উপাধি দেয় শান্তির দূত নোবেল বিজয়ী। এই মহান মানুষটির সঙ্গে আমার অল্পস্বল্প স্মৃতি আছে। তাঁর পক্ষে নীরবে কিছু কাজ করারও সুযোগ হয়েছে। সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও প্রশাসনের ভয়ে যখন তাঁর খবর কেউ প্রকাশ করত না, তখন আমরা ইউনূস সেন্টারের খবর ছেপেছি। দিনের পর দিন ইউনূস সেন্টারের খবর বাংলাদেশ প্রতিদিনের প্রথম পৃষ্ঠায় ছাপা হয়েছে। ইউনূস সেন্টারের কর্মকর্তা শাব্বীর আহমেদ আমার সঙ্গে (বর্তমানে প্রধান উপদেষ্টার সহকারী একান্ত সচিব) নিয়মিত যোগাযোগ রাখতেন। একজন বিশ্ববরেণ্য মানুষকে একজন সরকারপ্রধান নিতান্ত ব্যক্তিগত আক্রোশে কতটা অপমান-অপদস্থ করেছেন, তা আদালতের বারান্দায় নিজ চোখে দেখেছি। হাজিরা দিতে আদালতে যখন তিনি যেতেন, তখন সাধারণ মানুষ তাঁকে কতটা ভালোবাসে, তা-ও দেখেছি। একজন সংবাদকর্মী হিসেবে দায়িত্ব পালন করতে নয়, বিশিষ্ট এই মানুষটির প্রতি সমব্যথী হয়েই আদালতের বারান্দায় গিয়েছিলাম। ইতিহাসের সাক্ষী থাকার মতো। দেশের একজন সাধারণ মানুষ হিসেবে তখন কষ্ট পাওয়া ছাড়া করার কিছুই ছিল না। মানুষটির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা, ভালোবাসা দেশের অসংখ্য মানুষের। সে কারণে তাঁর প্রতি অনেকের মতো আমারও প্রত্যাশা বেশি। কিন্তু যখন দেখি এ মানুষটিকে ব্যর্থ করার জন্য তাঁর চারপাশের মানুষের  অনেকেই তৎপর। অথচ অপতৎপরতাকারীদের তিনি আদর করে, ভালোবেসে, বিশ্বাস করে গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব দিয়েছেন। তাঁরা ব্যস্ত অন্য এজেন্ডা নিয়ে। সরকারের প্রতিশ্রুত দায়িত্ব পালনে প্রফেসর ইউনূস যদি ব্যর্থ হন, তাহলে এর দায় তাঁকে একাই বহন করতে হবে। অন্যরা তো তখন চলে যাবেন অদৃশ্য পাসপোর্টে যার যার ঠিকানায়। তাঁদের মুখোশও উন্মোচন করা একদিন হয়তো সম্ভব হবে। তবে এখন নয়। কারণ জীবনের মায়া সবার মতো আমারও আছে।

লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বৈদেশিক মিশন
বৈদেশিক মিশন
আইনশৃঙ্খলা
আইনশৃঙ্খলা
আল্লাহর নামে অসত্য কসম গুনাহের কাজ
আল্লাহর নামে অসত্য কসম গুনাহের কাজ
অধ্যাত্ম প্রেম
অধ্যাত্ম প্রেম
নৈতিক মূল্যবোধের অবক্ষয়
নৈতিক মূল্যবোধের অবক্ষয়
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
অন্যায় দেখে চুপ থাকাও অন্যায়
অন্যায় দেখে চুপ থাকাও অন্যায়
জনশক্তির নতুন বাজার
জনশক্তির নতুন বাজার
রাজনৈতিক দুর্বৃত্তপনা
রাজনৈতিক দুর্বৃত্তপনা
এরশাদ : মানুষের হৃদয়ে কনক প্রদীপ
এরশাদ : মানুষের হৃদয়ে কনক প্রদীপ
সাহসকে সালাম : মানবাধিকার প্রহরীদের ধন্যবাদ
সাহসকে সালাম : মানবাধিকার প্রহরীদের ধন্যবাদ
উদ্ভট উটের পিঠে চলেছে স্বদেশ
উদ্ভট উটের পিঠে চলেছে স্বদেশ
সর্বশেষ খবর
ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত
ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে কৈশোর তারুণ্যের বইমেলা
চট্টগ্রামে কৈশোর তারুণ্যের বইমেলা

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

খুলনায় ট্রেন-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত, ১ রেল যোগাযোগ বন্ধ
খুলনায় ট্রেন-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত, ১ রেল যোগাযোগ বন্ধ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান
পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান

৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে চলছে কনসার্ট
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে চলছে কনসার্ট

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কাপড়ের ব্যাগে লুকিয়ে কারাগার থেকে পালালেন বন্দী
কাপড়ের ব্যাগে লুকিয়ে কারাগার থেকে পালালেন বন্দী

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ও তারেক রহমানকে নিয়ে অশালীন স্লোগান, রাবি জাতীয়তাবাদী ফোরামের প্রতিবাদ
বিএনপি ও তারেক রহমানকে নিয়ে অশালীন স্লোগান, রাবি জাতীয়তাবাদী ফোরামের প্রতিবাদ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাবির ফোকলোর বিভাগের নাম সংস্কার
রাবির ফোকলোর বিভাগের নাম সংস্কার

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি
ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোল্যান্ডে আবিষ্কৃত হলো ৫৫০০ বছর আগের দুটি প্রাচীন পিরামিড
পোল্যান্ডে আবিষ্কৃত হলো ৫৫০০ বছর আগের দুটি প্রাচীন পিরামিড

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আড়াই লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ হুমকিতে
আড়াই লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ হুমকিতে

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় বাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে দুই ভাই নিহত
বগুড়ায় বাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে দুই ভাই নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘জুলাই উইমেন্স ডে’ উদযাপন
চট্টগ্রাম মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘জুলাই উইমেন্স ডে’ উদযাপন

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাবিতে পরীক্ষার খাতা মূল্যায়ন হবে কোডিং পদ্ধতিতে, থাকবে না রোল
রাবিতে পরীক্ষার খাতা মূল্যায়ন হবে কোডিং পদ্ধতিতে, থাকবে না রোল

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারে কমে যাচ্ছে মা-সন্তানের যোগাযোগ: গবেষণা
সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারে কমে যাচ্ছে মা-সন্তানের যোগাযোগ: গবেষণা

৭ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

গাজায় নেতানিয়াহুর মানবিক শহর, নিন্দায় দুই সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী
গাজায় নেতানিয়াহুর মানবিক শহর, নিন্দায় দুই সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুপ্তচরবৃত্তির শাস্তি কঠোর করে ইরানের পার্লামেন্টে প্রস্তাব পাস
গুপ্তচরবৃত্তির শাস্তি কঠোর করে ইরানের পার্লামেন্টে প্রস্তাব পাস

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে মোটরসাইকেল চোর চক্রের ছয় সদস্য আটক
যশোরে মোটরসাইকেল চোর চক্রের ছয় সদস্য আটক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির বিরুদ্ধে সকল অপপ্রচার হাওয়ায় মিলে গেছে : রিজভী
বিএনপির বিরুদ্ধে সকল অপপ্রচার হাওয়ায় মিলে গেছে : রিজভী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেন যুুদ্ধ থামাতে পুতিনকে ৫০ দিন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেন যুুদ্ধ থামাতে পুতিনকে ৫০ দিন দিলেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাকৃবিতে গমের ব্লাস্ট রোগ দমনে হাতে কলমে প্রশিক্ষণ
গাকৃবিতে গমের ব্লাস্ট রোগ দমনে হাতে কলমে প্রশিক্ষণ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নোয়াখালীতে ছাত্রদলের বিক্ষোভ সমাবেশ
নোয়াখালীতে ছাত্রদলের বিক্ষোভ সমাবেশ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে দেশের প্রথম ‘জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ’ উদ্বোধন
নারায়ণগঞ্জে দেশের প্রথম ‘জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ’ উদ্বোধন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই অভ্যুত্থানের সাহসী নারীদের হারিয়ে যেতে দেবো না: শারমীন মুরশিদ
জুলাই অভ্যুত্থানের সাহসী নারীদের হারিয়ে যেতে দেবো না: শারমীন মুরশিদ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে আবাসিক হোটেল থেকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার
রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে আবাসিক হোটেল থেকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় আরও তিন ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় আরও তিন ইসরায়েলি সেনা নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসীর স্বর্ণালংকার লুট, আটক ৫
প্রবাসীর স্বর্ণালংকার লুট, আটক ৫

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শহীদ আবু সাঈদকে স্মরণে প্রস্তুত বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়
শহীদ আবু সাঈদকে স্মরণে প্রস্তুত বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি
রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'হারার পর আমি ফোন খুলতেই ভয় পাচ্ছিলাম'
'হারার পর আমি ফোন খুলতেই ভয় পাচ্ছিলাম'

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
আয়কর রিটার্ন ছাড়া মিলবে না ৩৯ ধরনের সেবা
আয়কর রিটার্ন ছাড়া মিলবে না ৩৯ ধরনের সেবা

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

থাকেন ভারতে, বেতন তোলেন বাংলাদেশে
থাকেন ভারতে, বেতন তোলেন বাংলাদেশে

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'টিআইএন থাকা সত্ত্বেও যারা রিটার্ন দাখিল করেন না তাদের নিয়ে কাজ করতে হবে'
'টিআইএন থাকা সত্ত্বেও যারা রিটার্ন দাখিল করেন না তাদের নিয়ে কাজ করতে হবে'

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নতুন নির্দেশনা দিয়ে মাউশির চিঠি
সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নতুন নির্দেশনা দিয়ে মাউশির চিঠি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিটার্নিং-প্রিজাইডিং অফিসার নিয়োগে পরিবর্তন আসছে : সিইসি
রিটার্নিং-প্রিজাইডিং অফিসার নিয়োগে পরিবর্তন আসছে : সিইসি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেসবুকে ক্ষমা চেয়ে হলের ছাদ থেকে লাফ: ঢাবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু
ফেসবুকে ক্ষমা চেয়ে হলের ছাদ থেকে লাফ: ঢাবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রথমবারের মতো নিলামে ১৭ কোটি ১০ লাখ ডলার কিনলো বাংলাদেশ ব্যাংক
প্রথমবারের মতো নিলামে ১৭ কোটি ১০ লাখ ডলার কিনলো বাংলাদেশ ব্যাংক

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আদালতে নিজেদের নির্দোষ দাবি নাসির-তামিমার, সাফাই সাক্ষ্য ১১ আগস্ট
আদালতে নিজেদের নির্দোষ দাবি নাসির-তামিমার, সাফাই সাক্ষ্য ১১ আগস্ট

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্র ও মালয়েশিয়ায় বেনজীরের সম্পদ ক্রোক, ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ
যুক্তরাষ্ট্র ও মালয়েশিয়ায় বেনজীরের সম্পদ ক্রোক, ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে নিজস্ব ওয়েবসাইট তৈরির নির্দেশ
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে নিজস্ব ওয়েবসাইট তৈরির নির্দেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লঙ্কানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে যা বললেন লিটন
লঙ্কানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে যা বললেন লিটন

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেল চলাচলে বিশেষ নির্দেশনা
মেট্রোরেল চলাচলে বিশেষ নির্দেশনা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনে প্যাট্রিয়ট ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর ঘোষণা ট্রাম্পের
ইউক্রেনে প্যাট্রিয়ট ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর ঘোষণা ট্রাম্পের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচারিক আদালতে তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি: হাইকোর্ট
বিচারিক আদালতে তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি: হাইকোর্ট

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ইউরোপ সবচেয়ে বড় হুমকির মুখে : ম্যাক্রোঁ
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ইউরোপ সবচেয়ে বড় হুমকির মুখে : ম্যাক্রোঁ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ও তারেক রহমানের চরিত্র হননের ঘৃণ্য অপচেষ্টার প্রতিবাদ বিএনপির
বিএনপি ও তারেক রহমানের চরিত্র হননের ঘৃণ্য অপচেষ্টার প্রতিবাদ বিএনপির

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেয়ের জন্মের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা, নিন্দুকদের 'বিষাক্ত' মন্তব্য
মেয়ের জন্মের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা, নিন্দুকদের 'বিষাক্ত' মন্তব্য

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নাটোরে ছড়িয়ে পড়ছে নীরব ঘাতক ‘পার্থেনিয়াম’
নাটোরে ছড়িয়ে পড়ছে নীরব ঘাতক ‘পার্থেনিয়াম’

৯ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

তারেক রহমানকে নিয়ে কটূক্তি বরদাস্ত করা হবে না : জয়নুল আবদিন
তারেক রহমানকে নিয়ে কটূক্তি বরদাস্ত করা হবে না : জয়নুল আবদিন

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনেকেই চেষ্টা করছে দেশে যেন নির্বাচন না হয়: মির্জা ফখরুল
অনেকেই চেষ্টা করছে দেশে যেন নির্বাচন না হয়: মির্জা ফখরুল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১২ ইংলিশ ব্যাটারকে বোল্ড করে ইতিহাসে ভারত
১২ ইংলিশ ব্যাটারকে বোল্ড করে ইতিহাসে ভারত

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি
রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্লাব বিশ্বকাপে কে কত প্রাইজমানি পেল?
ক্লাব বিশ্বকাপে কে কত প্রাইজমানি পেল?

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিটকয়েনের দাম ইতিহাসে প্রথমবার ১ লাখ ২০ হাজার ডলার ছাড়ালো
বিটকয়েনের দাম ইতিহাসে প্রথমবার ১ লাখ ২০ হাজার ডলার ছাড়ালো

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ ব্যাংকের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপের হুমকি সুইস বিনিয়োগকারীর
বাংলাদেশ ব্যাংকের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপের হুমকি সুইস বিনিয়োগকারীর

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ জুলাই)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিরে এলো হাজারো বছর আগে হারিয়ে যাওয়া রোমান শহর
ফিরে এলো হাজারো বছর আগে হারিয়ে যাওয়া রোমান শহর

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিটফোর্ডে ব্যবসায়ী হত্যা : দুই ভাই রিমান্ডে
মিটফোর্ডে ব্যবসায়ী হত্যা : দুই ভাই রিমান্ডে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হরমুজ প্রণালী নিয়ে কি ভাবছে ইরান?
হরমুজ প্রণালী নিয়ে কি ভাবছে ইরান?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেস্টের শতবর্ষের ইতিহাসে সেরা বোলিং গড় এখন বোল্যান্ডের
টেস্টের শতবর্ষের ইতিহাসে সেরা বোলিং গড় এখন বোল্যান্ডের

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিক্ষোভে উত্তাল নয়াপল্টন
বিক্ষোভে উত্তাল নয়াপল্টন

প্রথম পৃষ্ঠা

উলফা নেতা পরেশ বড়ুয়ার মৃত্যু নিয়ে ধোঁয়াশা
উলফা নেতা পরেশ বড়ুয়ার মৃত্যু নিয়ে ধোঁয়াশা

পেছনের পৃষ্ঠা

১৪ হাজার কোটি টাকার পায়রা বন্দর চ্যালেঞ্জে
১৪ হাজার কোটি টাকার পায়রা বন্দর চ্যালেঞ্জে

নগর জীবন

আরও পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা চায় যুক্তরাষ্ট্র
আরও পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা চায় যুক্তরাষ্ট্র

শিল্প বাণিজ্য

বিদ্যুতের জন্য অপেক্ষা বাড়ছেই কয়েক দফা পিছিয়েছে কাজ
বিদ্যুতের জন্য অপেক্ষা বাড়ছেই কয়েক দফা পিছিয়েছে কাজ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয়ংকর ভোগান্তির এক মহাসড়ক
ভয়ংকর ভোগান্তির এক মহাসড়ক

পেছনের পৃষ্ঠা

টার্গেট তারেক রহমান
টার্গেট তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রের সুদ আসলে কতটা কমল
সঞ্চয়পত্রের সুদ আসলে কতটা কমল

শিল্প বাণিজ্য

১০ মাসে ৩৫৫৪ খুন, ৪১০৫ ধর্ষণ, ৮১৯ অপহরণ
১০ মাসে ৩৫৫৪ খুন, ৪১০৫ ধর্ষণ, ৮১৯ অপহরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

জেলায় জেলায় গডফাদার কামাল যাদের ‘সর্দার’
জেলায় জেলায় গডফাদার কামাল যাদের ‘সর্দার’

প্রথম পৃষ্ঠা

টিকা কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা
টিকা কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রের সিস্টেম আমাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত
আমলাতন্ত্রের সিস্টেম আমাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত

নগর জীবন

ঢাকার রাস্তায় গ্রাফিতি হয়ে উঠছে প্রতিবাদের ভাষা
ঢাকার রাস্তায় গ্রাফিতি হয়ে উঠছে প্রতিবাদের ভাষা

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ এক নম্বর স্বৈরাচারী দল
আওয়ামী লীগ এক নম্বর স্বৈরাচারী দল

প্রথম পৃষ্ঠা

চোখের সামনে ভেসে গেল সহায়সম্বল
চোখের সামনে ভেসে গেল সহায়সম্বল

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন দিনেও কিলিং মিশনের কেউ গ্রেপ্তার হয়নি
তিন দিনেও কিলিং মিশনের কেউ গ্রেপ্তার হয়নি

পেছনের পৃষ্ঠা

সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর ভয়াবহ নির্যাতন
সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর ভয়াবহ নির্যাতন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য

সম্পাদকীয়

ন্যায়বিচার পাওয়া সহজ করাই সংস্কারের লক্ষ্য
ন্যায়বিচার পাওয়া সহজ করাই সংস্কারের লক্ষ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

শনাক্ত হয়নি কিলিং মিশনের তিনজন
শনাক্ত হয়নি কিলিং মিশনের তিনজন

প্রথম পৃষ্ঠা

মা ও দুই সন্তানকে গলা কেটে হত্যা
মা ও দুই সন্তানকে গলা কেটে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি
ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্ষমা চাচ্ছি লিখে ছাদ থেকে লাফ ঢাবি ছাত্রের
ক্ষমা চাচ্ছি লিখে ছাদ থেকে লাফ ঢাবি ছাত্রের

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকা মৌসুমী ভেবে ফোন
নায়িকা মৌসুমী ভেবে ফোন

শোবিজ

মার্কিন শুল্ক নিয়ে আলোচনায় অগ্রগতি
মার্কিন শুল্ক নিয়ে আলোচনায় অগ্রগতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইরান থেকে দেশে ফিরলেন আরও ৩০ বাংলাদেশি
ইরান থেকে দেশে ফিরলেন আরও ৩০ বাংলাদেশি

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকা হতে এসে খলনায়িকা
নায়িকা হতে এসে খলনায়িকা

শোবিজ

সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ বিচার শুরু আটজনের
সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ বিচার শুরু আটজনের

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বামীভক্ত মেহজাবীন
স্বামীভক্ত মেহজাবীন

শোবিজ