শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১১ মার্চ, ২০১৭ আপডেট:

বঙ্গবন্ধু আবেগে গা ভাসাননি, কৌশলে এগিয়েছেন

অ্যাডভোকেট আহমেদ আলী
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
বঙ্গবন্ধু আবেগে গা ভাসাননি, কৌশলে এগিয়েছেন

হাজার মাইল দূরত্বে অবস্থিত দুটি অঞ্চল নিয়ে গঠিত হয়েছিল উদ্ভট রাষ্ট্র পাকিস্তান।

এখানে জনসংখ্যা পূর্ববাংলা প্রদেশে ছিল শতকরা ৫৬ শতাংশ এবং পশ্চিম অংশে পাঁচটি প্রদেশে মিলিতভাবে ছিল শতকরা ৪৪ শতাংশ। কিন্তু পাকিস্তানের প্রথম বাজেটে উন্নয়ন খাতে ২৮ হাজার টাকার বরাদ্দ ছিল। প্রতিটি প্রদেশের জন্য ৫ হাজার টাকা এবং রাজধানী করাচির জন্য ৩ হাজার টাকা। এতে ৪৪ শতাংশ লোকসংখ্যার অঞ্চল পশ্চিম অংশ পেল ২৩ হাজার টাকা আর ৫৬ শতাংশ লোকসংখ্যার অঞ্চল পেল মাত্র ৫ হাজার টাকা। আর এটাই হলো বঞ্চনার প্রথম নমুনা। অন্যদিকে জাতীয় পরিষদে জনপ্রতিনিধিত্ব ছিল পাঁচটি প্রদেশের হারে, জনসংখ্যা হারে নয়। ফলে গণতন্ত্র ছিল অস্বীকৃত। হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পর প্রাদেশিক প্রথা বাতিল করে দুই ইউনিট প্রথা চালু করেন। এতে পাকিস্তান পরিণত হয় একটি দুই ইউনিট রাষ্ট্রে। এখানে জাতীয় পরিষদে আসন সংখ্যা নির্ধারিত হয় সমতার ভিত্তিতে। এতে ৩০০ আসনবিশিষ্ট জাতীয় পরিষদে পূর্বাঞ্চল ১৫০ জন এবং পশ্চিমাঞ্চল ১৫০ জন জনপ্রতিনিধি প্রাপ্ত হয়। এখানেও গণতন্ত্রের স্বীকৃতি নেই। সেনাপতি ইয়াহিয়া খান ক্ষমতা লাভ করে প্রথম এক ব্যক্তি এক ভোট প্রথা চালু করে পাকিস্তানে প্রথম গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা প্রবর্তন করেন। আর এই ব্যবস্থায় অনুষ্ঠিত হয় ১৯৭০ সালের নির্বাচন। এ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ ১৬৭ আসনে জয়লাভ করে পাকিস্তান জাতীয় পরিষদে একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা লাভ করে। ফলে আওয়ামী লীগ তথা বাঙালিদের জন্য পাকিস্তানে ক্ষমতাসীন হওয়ার সুযোগ সৃষ্টি হয়। তার জন্য প্রয়োজন ছিল জাতীয় পরিষদের অধিবেশন। আর এই অধিবেশনটি ১৯৭১ সালের ৩ মার্চ ঢাকায় ডাকা হয়েছিল। স্বাভাবিক কারণেই এই অধিবেশনটি বাঙালিদের একটা বিরাট প্রাপ্তির প্রত্যাশা ছিল। পয়লা মার্চ অধিবেশনটি মুলতবি করার ঘোষণাটি ছিল বাঙালিদের প্রত্যাশার জন্য বজ াঘাততুল্য। তাই ঘোষণাটির সঙ্গে সঙ্গে বাংলাদেশ পরিণত হয় আগ্নেয়গিরিতে। এতে শুধু ঢাকা নয়, দেশময় সৃষ্টি হয় প্রতিবাদ আর বিক্ষোভের মিছিলের জোয়ার। তবে সবার দৃষ্টি ছিল বঙ্গবন্ধুর দিকে। এখানে বঙ্গবন্ধুর তাত্ক্ষণিক কৌশলী পদক্ষেপগুলো বিশেষভাবে লক্ষণীয়। বঙ্গবন্ধু এখানে শুধু আওয়ামী লীগ প্রধান নন, তিনি এখন জাতীয় পরিষদের সংখ্যাগরিষ্ঠ দলনেতা তথা পাকিস্তানের ভাবী প্রধানমন্ত্রী। তাই তাকে আবেগের জোয়ারে গা ভাসিয়ে দিলে চলবে না। কৌশলী পদক্ষেপ হিসেবে তিনি তাত্ক্ষণিকভাবে স্বাধীন বাংলা ছাত্র সংগ্রাম পরিষদ করার নির্দেশ দেন। উদ্দেশ্য তার পক্ষে এখানে যা করা সম্ভব নয় সেগুলো করবে এই পরিষদ। অন্যদিকে ঘোষণা দেন অসহযোগ আন্দোলনের। এই ঘোষণার ফলে বাংলাদেশের শাসন ক্ষমতা পরোক্ষভাবে তার হাতের মুঠোতে এসে যায়। এতে বিদায় নেয় পাকিস্তানি শাসন। অন্যদিকে ছাত্র সংগ্রাম পরিষদ পাকিস্তানি পতাকা নামিয়ে স্বাধীন বাংলার পতাকা উত্তোলন করে। পাকিস্তান পরিণত হয় ভিন্ন দেশে। অতঃপর ৭ মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণের কথায় আসা যাক। ৬ মার্চ দিবাগত রাতে বঙ্গবন্ধু ভবনের ছাদে কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের বৈঠক বসেছিল। আমি সেখানে কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য হিসেবে উপস্থিত ছিলাম। এখানে সদস্যরা ৭ মার্চের ভাষণের রূপরেখা তৈরিতে যে যার মত প্রকাশ করেন। বঙ্গবন্ধু শুধুই শুনে যান। পরদিন ৭ মার্চ সকালবেলায় আমি ধানমন্ডির ৩০ নম্বর রোডে আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার ২ নম্বর আসামি আহমেদ ফজলুর রহমানের বাসায় যাই। সেখানে গিয়ে তার সঙ্গে আলাপ-আলোচনা করি। এমন সময় হঠাৎ লুঙ্গি পরা বঙ্গবন্ধুকে রুমে ঢুকতে দেখে আঁতকে উঠি। বঙ্গবন্ধু রুমে ঢুকেই রহমান সাহেবকে নিয়ে বিশাল ড্রইং রুমের এক কোণে গিয়ে বসেন এবং তার হাতের কাগজের বান্ডিলটি খুলে প্রতিটি কাগজ পর্যালোচনা করেন। এখানে বুঝতে পারলাম যে, ৭ মার্চের ভাষণের ব্যাপারে বঙ্গবন্ধু বিভিন্ন ব্যক্তি থেকে লিখিত মতামত এনেছেন। অতঃপর নিজের মতো করে তৈরি করেছিলেন ভাষণটি, যাতে ছিল স্বাধীনতা সংগ্রামের নির্দেশনা। আর এই নির্দেশনায়ই অর্জিত হয় বাংলাদেশের স্বাধীনতা। ৭ মার্চ রেসকোর্সে সেদিন আমিসহ দলের ওয়ার্কিং কমিটির ৪৯ সদস্য মঞ্চে উপস্থিত ছিলাম। বঙ্গবন্ধু গণপরিষদ সদস্য কুমিল্লার লাকসামের বাসিন্দা জালাল আহমেদকে কোরআন তেলাওয়াত করতে বলেন। ক্যান্টনমেন্ট ও সীমান্তের শহর হিসেবে কুমিল্লার আলাদা গুরুত্ব রয়েছে। একাত্তরে দেশের অধিকাংশ যোদ্ধা কুমিল্লা হয়ে ভারতে যান। এ কারণে হায়েনাদের কঠোর দৃষ্টি ছিল কুমিল্লায়। ২৫ মার্চ রাতে এখানে নির্বিচারে হত্যাযজ্ঞ চালানো হয়। পুলিশ লাইনে হামলা চালিয়ে হত্যা করা হয় ৩০ জনের মতো পুলিশ সদস্যকে। ধরে নিয়ে যাওয়া হয় কুমিল্লার ডিসি ও এসপিকে। তাদের আর ফিরে পাওয়া যায়নি।

এখানে একটা বিষয় লেখার লোভ সামলাতে পারছি না। তা হলো ১৯৭০ সালের নির্বাচনের ফলাফল যদি বাস্তবায়িত হতো তা হলে আওয়ামী লীগের বঙ্গবন্ধু হতেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী। কিন্তু পাকিস্তানি শাসক চক্র তা হতে দেয়নি। আমরা বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে স্বাধীনতাযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়েছি। সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে ছিনিয়ে এনেছি বাংলাদেশের স্বাধীনতা। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট জাতির জনক বঙ্গবন্ধু সপরিবারে হত্যার ঘটনা আমাদের অনেক পিছিয়ে দিয়েছে। এত বঞ্চনার পরও বাঙালি জাতি ঘুরে দাঁড়িয়ে ছিল। সঠিক নেতৃত্ব পেলে সম্ভাবনাময় না থেকে এত দিনে বাংলাদেশ পরিণত হতো সমৃদ্ধশালী দেশে । লেখক : বঙ্গবন্ধুর ঘনিষ্ঠ সহচর। অনুলিখন : মহিউদ্দিন মোল্লা, কুমিল্লা।

এই বিভাগের আরও খবর
নৃত্যশিল্পীকে মারধর করে মুখে কালি মাখাল দুর্বৃত্তরা
নৃত্যশিল্পীকে মারধর করে মুখে কালি মাখাল দুর্বৃত্তরা
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
তৃতীয় দিনেই টেস্ট জয়
তৃতীয় দিনেই টেস্ট জয়
নির্বাচন হতে হবে ফেব্রুয়ারিতেই
নির্বাচন হতে হবে ফেব্রুয়ারিতেই
জুলাই সনদ নিয়ে সংশয় কেটে গেছে
জুলাই সনদ নিয়ে সংশয় কেটে গেছে
সনদ বাস্তবায়ন না হলে নির্বাচন অবৈধ
সনদ বাস্তবায়ন না হলে নির্বাচন অবৈধ
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বশেষ খবর
নওগাঁয় চোর চক্রের ৭ সদস্য গ্রেফতার
নওগাঁয় চোর চক্রের ৭ সদস্য গ্রেফতার

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

২৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

সেই নবজাতক পরিবারের পাশে পুলিশ
সেই নবজাতক পরিবারের পাশে পুলিশ

৩৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

বান্দরবানে চেকপোস্টে ধরা পড়ল ৬ রোহিঙ্গা
বান্দরবানে চেকপোস্টে ধরা পড়ল ৬ রোহিঙ্গা

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চা পাতা তুলতে গিয়ে ভাল্লুকের আক্রমণের শিকার নারী
চা পাতা তুলতে গিয়ে ভাল্লুকের আক্রমণের শিকার নারী

৩৫ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

কলাপাড়ায় জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবিতে সাইকেল র‍্যালি
কলাপাড়ায় জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবিতে সাইকেল র‍্যালি

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাকচাপায় কিশোর নিহত
ট্রাকচাপায় কিশোর নিহত

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের জার্সিতে প্রথম জয় পেতে মরিয়া সমিত সোম
বাংলাদেশের জার্সিতে প্রথম জয় পেতে মরিয়া সমিত সোম

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ কোটির পাথিরানাকে ছেড়ে দিল চেন্নাই
১৩ কোটির পাথিরানাকে ছেড়ে দিল চেন্নাই

৪৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গীবাড়ীতে পাক হানাদারমুক্ত দিবসে র‌্যালি ও আলোচনা সভা
টঙ্গীবাড়ীতে পাক হানাদারমুক্ত দিবসে র‌্যালি ও আলোচনা সভা

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্ট উদ্বোধন
গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্ট উদ্বোধন

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস পালিত
দিনাজপুরে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস পালিত

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভোট দেওয়ার জন্য দেশের মানুষ মুখিয়ে আছে: মোশারফ হোসেন
ভোট দেওয়ার জন্য দেশের মানুষ মুখিয়ে আছে: মোশারফ হোসেন

৫৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে বিএনপি নেতাকে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে বিএনপি নেতাকে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টেকনাফে পলাতক দুই আসামি গ্রেফতার
টেকনাফে পলাতক দুই আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্লাস্টিকমুক্ত ক্যাম্পাস গড়ার আহ্বান রিজওয়ানা হাসানের
প্লাস্টিকমুক্ত ক্যাম্পাস গড়ার আহ্বান রিজওয়ানা হাসানের

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভাড়া নিয়ে শ্রমিক ও শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ, ১০ বাস ভাঙচুর
ভাড়া নিয়ে শ্রমিক ও শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ, ১০ বাস ভাঙচুর

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকার রাস্তায় রিকশাচালকের আসনে পাকিস্তানি অভিনেতা
ঢাকার রাস্তায় রিকশাচালকের আসনে পাকিস্তানি অভিনেতা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুখস্থ নয়, সন্তানদের প্রকৃত শিক্ষায় গড়তে হবে: গণশিক্ষা উপদেষ্টা
মুখস্থ নয়, সন্তানদের প্রকৃত শিক্ষায় গড়তে হবে: গণশিক্ষা উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চমেকে পুনর্মিলনী ১৭ ও ১৮ জানুয়ারি
চমেকে পুনর্মিলনী ১৭ ও ১৮ জানুয়ারি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজনীতি আর আগের মতো চলবে না: আমীর খসরু
রাজনীতি আর আগের মতো চলবে না: আমীর খসরু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিংড়ায় শীতের আগমনে লেপ–তোষকের দোকানে ভিড়
সিংড়ায় শীতের আগমনে লেপ–তোষকের দোকানে ভিড়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্মকে রাজনীতিতে আনবেন না: ডা. জাহিদ
ধর্মকে রাজনীতিতে আনবেন না: ডা. জাহিদ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভাল ফলাফলের পাশাপাশি ভাল মানুষ হতে হবে : ঢাকা বোর্ড চেয়ারম্যান
ভাল ফলাফলের পাশাপাশি ভাল মানুষ হতে হবে : ঢাকা বোর্ড চেয়ারম্যান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে ১১ জনের প্রাণহানি, নিখোঁজ ১২
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে ১১ জনের প্রাণহানি, নিখোঁজ ১২

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘‌বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নারীদের প্রতিষ্ঠিত করতে নানা উদ্যোগ নেওয়া হবে’
‘‌বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নারীদের প্রতিষ্ঠিত করতে নানা উদ্যোগ নেওয়া হবে’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতি একটি সুষ্ঠু সুন্দর অবাধ নির্বাচনের জন্য অপেক্ষা করছে: দুলু
জাতি একটি সুষ্ঠু সুন্দর অবাধ নির্বাচনের জন্য অপেক্ষা করছে: দুলু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লড়াই এখনো শেষ হয়নি : সেলিমা রহমান
লড়াই এখনো শেষ হয়নি : সেলিমা রহমান

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মিরপুরে বিআরটিএ এলাকায় ককটেল বিস্ফোরণ
মিরপুরে বিআরটিএ এলাকায় ককটেল বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘আগামী নির্বাচনে নোয়াখালীর ৬টি আসন বিএনপিকে উপহার দেওয়া হবে’
‘আগামী নির্বাচনে নোয়াখালীর ৬টি আসন বিএনপিকে উপহার দেওয়া হবে’

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত
ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার
এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম
সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই

২১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী
এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!
অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল
একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

দেশগ্রাম

শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ
শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ

শনিবারের সকাল

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে
কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে

প্রথম পৃষ্ঠা

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে
একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাদের সবাইকে ভালো মানুষ হতে হবে
আমাদের সবাইকে ভালো মানুষ হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা