শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৯ নভেম্বর, ২০১৭ আপডেট:

কারা মারে ব্যাংকের টাকা

মানিক মুনতাসির
প্রিন্ট ভার্সন
কারা মারে ব্যাংকের টাকা

অনিয়ম-দুর্নীতি ও জাল-জালিয়াতির মাধ্যমে ব্যাংক থেকে বেরিয়ে যাওয়া অর্থ আর ফেরত আসছে না। হলমার্ক ও বিসমিল্লাহ গ্রুপ জালিয়াতি করে প্রায় ৭ হাজার কোটি টাকা ব্যাংক খাত থেকে নিয়ে গেছে। এ টাকা আর ফেরত আসেনি। আদৌ আসবে কিনা তা নিয়েও অনিশ্চয়তা আছে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিদর্শন প্রতিবেদনসূত্রে জানা গেছে, নানাভাবেই ব্যাংক থেকে টাকা বেরিয়ে যাচ্ছে। এক ব্যাংকের পরিচালক অন্য ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়ে আর পরিশোধ না করার প্রবণতা আছে। পাশাপাশি বিশেষ চক্র পরিকল্পিতভাবে ভুয়া দলিল-দস্তাবেজ ব্যাংকে মর্টগেজ হিসেবে জমা দিয়ে বড় অঙ্কের ঋণ নিয়ে যাচ্ছে। এ চক্রটি নিজেদের ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান বা কল কারখানার ভুয়া ঠিকানা ব্যবহার করছে।

ভুয়া এফডিআরের কাগজপত্র জমা দিয়ে প্রতারক চক্রের ঋণ অনুমোদন করিয়ে নেওয়ার ঘটনার সঙ্গে একশ্রেণির অসৎ ব্যাংক কর্মকর্তা ও পরিচালকের সম্পৃক্ততা পেয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। গত কয়েক বছরে এভাবে ব্যাংক খাত থেকেই ২০ থেকে ২৫ হাজার কোটি টাকা বেরিয়ে গেছে, যার প্রায় ৯০ ভাগই ফিরে না আসার অবস্থায় রয়েছে। বাধ্য হয়ে ব্যাংকগুলো এসব ঋণকে খেলাপি ঘোষণা করছে। ফলে খেলাপি ঋণের পাহাড় জমছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রকাশিত সর্বশেষ প্রতিবেদন অনুযায়ী, আওয়ামী লীগ সরকার ২০০৯ সালে ক্ষমতায় আসার সময় দেশের ব্যাংক খাতে খেলাপি ঋণের পরিমাণ ছিল ২২ হাজার ৪৮১ কোটি টাকা। নয় বছর পর সেই খেলাপি ঋণ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৮০ হাজার ৩০৭ কোটি টাকা। অর্থাৎ বর্তমান সরকারের দুই মেয়াদে খেলাপি ঋণ বেড়েছে সাড়ে ৩ গুণ। এর বাইরে আরও ৪৫ হাজার কোটি টাকার খারাপ ঋণ অবলোপন করা হয়েছে। লুকিয়ে রাখা এই বিশাল অঙ্ক খেলাপি ঋণ হিসাবের বাইরে রয়েছে। সব মিলিয়ে খেলাপি ঋণ এখন ১ লাখ ২৫ হাজার কোটি টাকার বেশি, যা ব্যাংক খাতের জন্য অশনিসংকেত বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা। এ ব্যাপারে জানতে চাইলে সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা এ বি মির্জ্জা আজিজুল ইসলাম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘নিয়মাচার না মেনে রাজনৈতিক বিবেচনায় ঋণ দেওয়ার কারণেই টাকা আদায় হচ্ছে না। দেখা যাচ্ছে, ঋণ ফেরত না দিলেও কিছু হয় না। আদালতের আদেশ নিয়ে বছরের পর বছর ভালো থাকা যায়। এজন্য ঋণ ফেরত না দেওয়ার সংস্কৃতি গড়ে উঠেছে। এ থেকে অন্যরাও উৎসাহিত হচ্ছে। এ অবস্থা থেকে বেরিয়ে আসতে ব্যাংক খাতকে পুরোপুরি রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত রাখতে হবে।’ তার মতে, পুনর্গঠন ও পুনঃ তফসিল একধরনের হিসাব জালিয়াতি। এসব ঋণ আদায় হয় না।

এক ব্যাংকের পরিচালক অন্য ব্যাংকের ঋণগ্রহীতা : এক ব্যাংকের পরিচালক অন্য ব্যাংকের ঋণগ্রহীতা হচ্ছেন। ঋণ নিয়ে আবার তা দীর্ঘদিন পরিশোধ করছেন না তারা। সরকারি-বেসরকারি উভয় খাতের ব্যাংকে এমন ঘটনায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্যমতে, ২০১৩ সালে নিজ ব্যাংক থেকে পরিচালকদের নেওয়া ঋণের পরিমাণ ছিল ৩ হাজার ৭২২ কোটি টাকা। ২০১২ সালে ছিল ২ হাজার ৪২২ কোটি টাকা। এক বছরের ব্যবধানে নিজ ব্যাংক থেকে পরিচালকরা অস্বাভাবিক হারে ১ হাজার ৩০০ কোটি টাকা ঋণ নিয়েছেন। ২০১৬ সাল পর্যন্ত ব্যাংক খাতে পরিচালকদের নেওয়া ঋণের পরিমাণ ১০ হাজার কোটি টাকা ছাড়িয়ে গেছে । এ ক্ষেত্রে কোনো নিয়ম-নীতির তোয়াক্কা করা হয়নি বলে মনে করে বাংলাদেশ ব্যাংক। এ ছাড়া এক ব্যাংকের পরিচালক হয়ে অন্য ব্যাংক থেকে ঋণ নেওয়ার পরিমাণ ৫ হাজার কোটি টাকা ছাড়িয়েছে। পরিচালকদের এ ধরনের অনিয়ম-দুর্নীতি ঠেকাতে না পারলে ব্যাংক খাতে বিপর্যয় নেমে আসতে পারে বলে আশঙ্কা করছেন বিশেষজ্ঞরা। তারা বলছেন, ব্যাংক কোম্পানি আইন সংশোধন করে পরিচালকদের মেয়াদ নয় বছর করা হচ্ছে। এ প্রস্তাব চূড়ান্ত হলে ব্যাংক খাত আরও নাজুক অবস্থায় পড়বে। ব্যাংক থেকে ঋণ নিতে পরিচালকরা পর্ষদ সভায় বাইরের লোক নিয়ে এসে চাপ প্রয়োগ করার অভিযোগ রয়েছে। পর্ষদ সভায় কেবল পরিচালকরা উপস্থিত থাকার কথা থাকলেও ব্যাংকের শেয়ারধারী ব্যক্তিকে সভায় এনে প্রভাব বিস্তার করা হয়। এমন ঘটনা বেশ কয়েকটি ব্যাংকেই ঘটেছে বলে অভিযোগ আছে। ফলে কেন্দ্রীয় ব্যাংক কয়েকটি ব্যাংকে পর্যবেক্ষকও নিয়োগ দিয়েছে। দ্বিতীয় প্রজন্মের একটি ব্যাংকের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে ভিন্ন ব্যাংক থেকে প্রায় ৩০০ কোটি টাকা ঋণ নেওয়ার অভিযোগ আছে। একই সঙ্গে আরেক ব্যাংকের এক পরিচালককে নিজের ব্যাংক থেকে ঋণ দিতে চাইলে এ নিয়ে পরিচালনা পর্ষদ সভায় হাতাহাতির ঘটনাও ঘটে। চেয়ারম্যান নিজের পক্ষে সিদ্ধান্ত নিতে ছেলে ও মেয়েকে পরিচালক করার জন্য পর্ষদকে অনৈতিকভাবে চাপ দিলে বাংলাদেশ ব্যাংক ওই ব্যাংকে পর্যবেক্ষক নিয়োগ দেয়।

ব্যাংকের স্বতন্ত্র পরিচালকরা সংশ্লিষ্ট ব্যাংক থেকে কোনো ঋণ বা আর্থিক সুবিধা নিতে না পারার কথা থাকলেও তারাও বেনামে ঋণ নিচ্ছেন। এ ধরনের অভিযোগ প্রকাশ হওয়ায় সম্প্রতি একটি ব্যাংকের এমডিকে চাকরি ছেড়ে দিতে বাধ্য করা হয়। বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রতিবেদনের তথ্যমতে, কয়েকটি বেসরকারি ব্যাংকের পরিচালকরা প্রায় ১৫ হাজার কোটি টাকার অনিয়ম করেছেন। এ পরিমাণ ঋণ তারা নিজেদের প্রতিষ্ঠান কিংবা অন্য ব্যাংকের পরিচালকদের নামে-বেনামে বিতরণ করেছেন। এতে বলা হয়, দুই পক্ষই নিজ নিজ ব্যাংকে অবৈধ সুবিধা দিচ্ছেন অন্য পরিচালকদের। তৃতীয় প্রজন্মের একটি বেসরকারি ইসলামী ব্যাংক থেকে অন্য ব্যাংকের পরিচালকরা ঋণ নিয়েছেন ১ হাজার ৫০৭ কোটি টাকা। এ ছাড়া প্রথম সারির একটি বেসরকারি ব্যাংক থেকে অন্য ব্যাংকের পরিচালকরা নিয়েছেন ৬ হাজার ৪০০ কোটি টাকা। নানা অনিয়ম-দুর্নীতি জেঁকে বসায় ব্যাংকটিতে সম্প্রতি প্রশাসক বসিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এমন অনিয়ম-দুর্নীতির জ্বরে আক্রান্ত হয়েছে নতুন ব্যাংকগুলোও। এমন একটি ব্যাংকের পরিচালক অন্য ব্যাংক থেকে ৬০ কোটি টাকা ঋণ নিয়েছেন। আর অন্য এক ব্যাংকের পরিচালক চট্টগ্রামের একটি বড় শিল্পপ্রতিষ্ঠানের মালিক ওই নতুন ব্যাংক থেকে ১ হাজার ৩২৫ কোটি টাকা ঋণ নিয়েছেন; যা খুবই উদ্বেগজনক।

জাল দলিলে অনুমোদন হচ্ছে মোটা অঙ্কের ঋণ : সম্প্রতি বাংলাদেশ ব্যাংকের এক প্রতিবেদনে দেখা গেছে, গত চার দশকে ভুয়া দলিলপত্র জমা দিয়ে ব্যাংকিং খাত থেকে প্রায় ২৫ হাজার কোটি টাকা লোপাট করা হয়েছে। এর সিংহভাগই রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকের টাকা। এ ছাড়া প্রায় সব বেসরকারি ব্যাংকেই এ ধরনের ঘটনা ঘটছে। এসব ঘটনা জানাজানি হওয়ায় ব্যাংক ও শিল্পোদ্যোক্তাদের মাঝে অবিশ্বাস দেখা দিয়েছে। লেনদেনের সম্পর্কে ধরছে ফাটল। ফলে বিপাকে পড়েছেন প্রকৃত উদ্যোক্তারা। কোনো কোনো ক্ষেত্রে এসব ঘটনার জের ধরে প্রকৃত ঋণগ্রহীতা বা উদ্যোক্তাদের প্রতারক সন্দেহের তালিকায়ও রাখছে ব্যাংকগুলো। এ ধরনের ঘটনার জন্য বাংলাদেশ ব্যাংকের দুর্বল মনিটরিংকেই দায়ী করেছেন বিশেষজ্ঞ ও ব্যবসায়ীরা। সূত্র জানায়, এই প্রতারক চক্র কখনো কখনো ব্যাংক কর্মকর্তাদের যোগসাজশে ভুয়া কাগজপত্র দাখিল করে ঋণ নেয়। এমনকি কোনো কোনো ক্ষেত্রে সরকারের শীর্ষ পর্যায়ের নির্দেশেও ব্যাংক থেকে হাজার হাজার কোটি টাকা হাতিয়ে নেওয়ার ঘটনা ঘটছে। এ ক্ষেত্রে বন্ধকী সম্পত্তি অতিমূল্যায়িত করে, ভুয়া এলসি খুলে কিংবা জাল সঞ্চয়পত্র ও এফডিআর বন্ধক রাখার মাধ্যমে টাকা হাতিয়ে নেওয়া হচ্ছে। ফলে বিপুল পরিমাণ ঋণখেলাপি সৃষ্টি হয়েছে। ভুয়া দলিল, ভুয়া নাম-ঠিকানা ব্যবহার করে কোটি কোটি টাকা ঋণ নেওয়ার পর তা পরিশোধ করছেন না গ্রাহক। কারও কারও বিরুদ্ধে অর্থঋণ আদালতে মামলা করলেও তা ঝুলে থাকছে বছরের পর বছর। এর কোনো সমাধান মিলছে না। ফলে ব্যাংকগুলো বাধ্য হয়ে পাঁচ বছর পর এসব ঋণ মন্দ ঋণে পরিণত করছে।

সূত্র জানায়, ভুয়া কাগজপত্র দেখিয়ে টাকা লোপাটের ঘটনা অনেক ব্যাংক প্রকাশ করে না সুনাম ক্ষুণ্ন হওয়ার ভয়ে। সম্প্রতি এ ধরনের ঘটনায় কয়েকটি ব্যাংককে কেন্দ্রীয় ব্যাংক সতর্ক করেছে। পাশাপাশি যে কোনো ধরনের ঋণ দেওয়ার আগে মর্টগেজের কাগজপত্র অধিক যাচাই-বাছাই করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এমনকি কিছু কিছু ক্ষেত্রে কেওআইসি (তোমার গ্রাহককে জানো) ছাড়া ব্যাংকঋণ দিতে নিরুৎসাহিতও করা হচ্ছে। তবে কেন্দ্রীয় ব্যাংক মনে করে, ব্যাংকগুলো সব ধরনের নিয়মকানুন মেনে চললে এবং কেওআইসি অনুসরণ করলে এ ধরনের ঘটনা এড়ানো সম্ভব। এজন্য ব্যাংকারদের স্বচ্ছতা, সচেতনতা ও জবাবদিহিতা বাড়াতে হবে।

ভুয়া এলসিতেও লোপাট হচ্ছে ব্যাংকের টাকা : শিল্পের কাঁচামাল, মূলধনী যন্ত্রপাতিসহ বিভিন্ন জিনিসপত্র আমদানির নামে ভুয়া এলসি (ঋণপত্র) খুলে জালিয়াতির মাধ্যমে গত কয়েক বছরে ব্যাংক খাত থেকে অন্তত ১০ হাজার কোটি টাকা লোপাট করা হয়েছে। এর মধ্যে প্রায় ৮ হাজার কোটি টাকাই রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলোর। মর্টগেজ হিসেবে দেখানো পণ্য বা জমির ভুয়া দলিল দিয়ে এলসি খুলছে এই চক্রটি। মোটা অঙ্কের ঘুষ দিয়ে ব্যাংকের কর্মকর্তাদের ম্যানেজ করে এলসির কাগজপত্র তৈরি করে অন্য ব্যাংকে তা বিক্রি করে টাকা তুলে নিচ্ছে। এসব ঘটনায় খোদ বাংলাদেশ ব্যাংকও উদ্বেগ প্রকাশ করেছে। একাধিক ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালকের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, একটি চক্র সুকৌশলে ব্যাক টু ব্যাংক এলসি খুলে নিজেরাই আমদানিকারক ও রপ্তানিকারক সেজে ব্যাংকের টাকা লুটে নিচ্ছে। এ ছাড়া ভুয়া কাগজপত্র বানিয়ে তা ব্যাংকে মর্টগেজ দিয়ে ঋণের আবেদন করছে। পরে এসব কাগজপত্র জাল হিসেবে চিহ্নিত হচ্ছে।

জানা গেছে, সম্প্রতি তৈরি পোশাক খাত ও জাহাজভাঙা শিল্পের প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র আমদানির জন্য খোলা বিপুলসংখ্যক ব্যাক টু ব্যাক এলসি ভুয়া প্রমাণিত হয়েছে। শুধু তাই নয়, সংঘবদ্ধ এই চক্রটি ভুয়া কাগজপত্র জমা দিয়ে ব্যাংক থেকে মোটা অঙ্কের ঋণ অনুমোদন করিয়ে তা আত্মসাৎ করছে। এ ধরনের ভয়াবহ জালিয়াত চক্রের সঙ্গে ব্যাংকের অসৎ কর্মকর্তাদের যোগসাজশ রয়েছে বলে মনে করে বাংলাদেশ ব্যাংক। বিশেষজ্ঞদের মতে, এ ধরনের ঘটনা রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলোয় বেশি ঘটছে। তবে বেসরকারি খাতের অন্তত অর্ধেকসংখ্যক ব্যাংকেও এ ধরনের জালিয়াতির ঘটনার নজির রয়েছে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। একটি রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকের মাধ্যমে এলসি খুলে সম্প্রতি দেশের একটি নামিদামি কোম্পানি অপরিশোধিত চিনি আমদানির মাধ্যমে ১ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ করেছে। ইতিমধ্যে ওই কোম্পানির টাকা আরেক বেসরকারি ব্যাংকে বিল হিসেবে পরিশোধ করে দিয়েছে জনতা ব্যাংক। পরে দেখা গেছে, তারা কোনো চিনিই আমদানি করেনি। এমনকি মর্টগেজ হিসেবে দেখানো কোম্পানির ভিন্ন পণ্যেরও কোনো অস্তিত্ব নেই।

হুহু করে বাড়ছে খেলাপি ঋণ : কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রতিবেদনে দেখা গেছে, গত সেপ্টেম্বরের শেষে ব্যাংক খাতে ঋণের পরিমাণ বেড়ে হয়েছে ৭ লাখ ৫২ হাজার ৭৩০ কোটি টাকা। এর মধ্যে খেলাপি ঋণ ৮০ হাজার ৩০৭ কোটি। অর্থাৎ ১০ দশমিক ৬৭ শতাংশ ঋণই এখন খেলাপি। সরকারি ও বেসরকারি খাতের ব্যাংকগুলোর খেলাপি ঋণ বেড়েছে পাল্লা দিয়ে। জুলাই থেকে সেপ্টেম্বর— এ তিন মাসেই সরকারি খাতের ব্যাংকগুলোর খেলাপি ঋণ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩৮ হাজার ৫১৭ কোটি টাকা। গত জুনে ছিল ৩৪ হাজার ৫৮০ কোটি টাকা। এর মধ্যে কেবল জনতা ব্যাংকের খেলাপি ঋণই বেড়েছে প্রায় ৪ হাজার কোটি টাকা।

এ ব্যাপারে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ড. সালেহ উদ্দিন আহমেদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘ব্যাংক পরিচালকদের ঋণের ব্যাপারে আগেও অনেক অভিযোগ আসত। বর্তমানে হয়তো তা আরও বেড়েছে। এতে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তদারকি বাড়ানোর কোনো বিকল্প নেই।’ তিনি বলেন, ‘যেসব ব্যাংকের পর্ষদ বা পরিচালকের বিরুদ্ধে এ ধরনের অভিযোগ রয়েছে, তাদের বিরুদ্ধে তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া উচিত। তাহলে এ ধরনের ঘটনার পুনরাবৃত্তি হবে না। এ খাতে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে না পারলে দেশের অর্থনীতিই ঝুঁকির মধ্যে চলে যাবে। এ ক্ষেত্রে বাংলাদেশ ব্যাংককে আরও অনেক শক্তিশালী ভূমিকা পালন করতে হবে।’

এই বিভাগের আরও খবর
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে যমুনার সামনে অবস্থান
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে যমুনার সামনে অবস্থান
মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
সর্বোচ্চ সতর্কতার সময়
সর্বোচ্চ সতর্কতার সময়
সীমান্তে বিজিবির সতর্ক অবস্থান
সীমান্তে বিজিবির সতর্ক অবস্থান
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
নেতিবাচক চর্চা বন্ধ করতে হবে
নেতিবাচক চর্চা বন্ধ করতে হবে
ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে ঐক্যে পরিবর্তনের সূচনা
ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে ঐক্যে পরিবর্তনের সূচনা
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
সর্বশেষ খবর
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে যা জানাল সরকার
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে যা জানাল সরকার

১ মিনিট আগে | জাতীয়

হাটহাজারীর ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
হাটহাজারীর ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চলবে: সারজিস
গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চলবে: সারজিস

১০ মিনিট আগে | রাজনীতি

আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস
আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল

৩২ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ
বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ

৩৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে
যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল

৪৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র
জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের
ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ
চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ
পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের
বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫
পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার
মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান
কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬
শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার
গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা
যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা
মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের
সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার
কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক
খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী
সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং
ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত
তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না
‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম
এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫
ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে
তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে

শোবিজ

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন
সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ
বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহামেডানের দরকার ৪৩
মোহামেডানের দরকার ৪৩

মাঠে ময়দানে