শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৭ অক্টোবর, ২০১৬

সচেতনতা

সারা জীবনের ভোগান্তি উচ্চ রক্তচাপ

ডা. মাহবুবুর রহমান কার্ডিওলজিস্ট ও মেডিসিন বিশেষজ্ঞ সিনিয়র কনসালটেন্ট ও সিসিইউ ইনচার্জ চেম্বার : ল্যাবএইড কার্ডিয়াক হাসপাতাল, ঢাকা।
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
সারা জীবনের ভোগান্তি উচ্চ রক্তচাপ

উচ্চ রক্তচাপ (Hypertension) বা হাই প্রেসার অত্যন্ত পরিচিত একটি শব্দ। প্রতি চারজন পূর্ণবয়স্ক মানুষের মধ্যে একজন এই রোগে আক্রান্ত। অর্থাৎ উচ্চ রক্তচাপের ব্যাপকতা অনেক বেশি। সাধারণত কর্মক্ষম ব্যক্তিরাই এই রোগে আক্রান্ত। কাজেই এর কারণ, ক্ষমতা, জটিলতাও প্রতিরোধ এবং চিকিৎসা বিষয়ে আমাদের সবার স্বচ্ছ ধারণা থাকা দরকার।

 

কারণ...

সত্য করে বললে শতকরা ৯৫ ভাগ ক্ষেত্রে উচ্চ রক্তচাপের কোন সুনির্দিষ্ট কারণ এখন পর্যন্ত খুঁজে পাওয়া যায়নি। তবে নির্দিষ্ট করে কারণ না জানা গেলেও বিভিন্ন বহুমুখী উপাদান এর পেছনে ভূমিকা পালন করে। তার মধ্যে নিউরো-হরমোনাল ফ্যাক্টর যেখানে নার্ভাস সিস্টেমের সিমপ্যাথিটিক অংশের অতিরিক্ত সক্রিয়তা লক্ষ্য করা যায়। বাকি পাঁচ শতাংশ ক্ষেত্রে উচ্চ রক্তচাপের কারণ হিসেবে দায়ী করা হয় কিছু জানা রোগকে এবং জীবন যাপনের পদ্ধতির বিচ্যুতিকে। যেমন— কিডনির বিভিন্ন রোগ, কিডনির রক্তনালির রোগ, ব্যথানাশক বিভিন্ন ওষুধ, স্টেররেড (Steroids) জাতীয় ওষুধ, জন্ম নিয়ন্ত্রণের বড়ি ও ইনজেকশন, থাইরয়েড গ্রন্থির রোগ, পাতে অতিরিক্ত লবণ গ্রহণ, অ্যালকোহল পান, অতিরিক্ত ওজন, গর্ভধারণ, নিয়মিত ব্যায়াম না করা ইত্যাদি। এর বাইরেও অন্যান্য কিছু কারণ আছে যার প্রকোপ খুবই কম।

 

উচ্চ রক্তচাপ কখন বলা যাবে?

সাধারণ রক্তচাপকে উচ্চ রক্তচাপ বলা যাবে না। যদি কোনো পূর্ণবয়স্ক মানুষের রক্তচাপ বিশ্রামরত অবস্থায় ১২০/৮০ মিমি মারকারি হলে আমরা স্বাভাবিক বলব। তবে তা ১৩০/৮৫ পর্যন্ত হলেও অসুবিধা নেই। কিন্তু পরপর অন্তত দুটি বিরতিতে যদি তা ১৪০/৯০ অতিক্রম করে সেটাকে আমরা উচ্চ রক্তচাপ হিসেবে অভিহিত বলে থাকি। মনে রাখতে হবে হঠাৎ পরিশ্রম করলে, একসঙ্গে ৩/৪ তলায় সিঁড়ি ভেঙে উঠলে কিংবা অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা বা আতঙ্ক ও সাময়িকভাবে প্রেসার বাড়িয়ে দিতে পারে। অনেকে অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা বা Tension-কে হাই প্রেসার হিসেবে Hypertension মনে করেন। এটা কিন্তু ভুল ধারণা। দুশ্চিন্তা বা Tension একটি সাময়িক ব্যাপার হতে পারে যা রক্তচাপ সাময়িক বাড়াতে পারে।

 

উচ্চ রক্তচাপের চিকিৎসা কখন নেবেন?

উচ্চ রক্তচাপের ৯৫ শতাংশ ক্ষেত্রে যেমন কোনো সুনির্দিষ্ট কারণ খুঁজে পাওয়া যায় না তেমনি ৮০-৯০ শতাংশ ক্ষেত্রে কোনো উপসর্গ (Symptoms) দেখা দেয় না। যেহেতু কোনো সমস্যা বা উপসর্গ রোগী অনুভব করেন না তাই এর চিকিৎসার গুরুত্বও তিনি উপলব্ধি করেন না। এটি একটি সমস্যা। প্রায়ই দেখা যায়, রোগী রক্তচাপ ১৮০/১১০ বা অনুরূপ প্রেসার নিয়ে চেম্বারে এলেন। তাকে চিকিৎসা দেওয়া হলো। রোগী কিছুদিন ওষুধ খেয়ে বন্ধ করে দিলেন। কারণ তার তো কোনো উপসর্গ আগেও ছিল না, এখনো নেই। তাহলে ওষুধ কেন খাবেন? কতদিন খাবেন? উচ্চ রক্তচাপ চিকিৎসার মূল বিষয়টি এখানে লুকিয়ে আছে। দীর্ঘদিন উচ্চ রক্তচাপে ভুগলে শরীরের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ আক্রান্ত হয়। এদের টার্গেট অরগান ড্যামেজ (Target Organ Damage) বলা হয়। এদের মধ্যে প্রধান অঙ্গগুলো হলো হার্ট, কিডনি, ব্রেন, চোখের রেটিনা ইত্যাদি। অর্থাৎ যখন উপসর্গ দেখা দিবে বুঝতে হবে ইতিমধ্যে কোনো না কোনো ভাইটাল অরগান আক্রান্ত হয়েছে। তার মানে সময় অনেক গড়িয়ে গেছে। আপনি জটিলতার আবর্তে পড়ে গেছেন। এভাবে চলতে থাকলে একসময় হার্ট অ্যাটাক, হাট ফেইলুর, কিডনি ফেইলুর, ব্রেন স্ট্রোক, রেটিনা ড্যামেজ তথা অন্ধত্ববরণ ইত্যাদি জীবন বিপন্নকারী রোগসমূহ আপনার দরজায় কড়া নাড়ছে। তখন আপনি যতই সচেতন এবং চিকিৎসা নিন না কেন তা আর পূর্ণ সুস্থাবস্থায় আপনাকে ফিরিয়ে নিয়ে যাবে না। এই একটি জটিলতা অর্থাৎ টার্গেট অরগান ড্যামেজ প্রতিরোধ করাই, উপসর্গ না থাকলেও, উচ্চ রক্তচাপের চিকিৎসার মূল উদ্দেশ্য। এখানে অবহেলা আত্মহত্যার শামিল।

 

কীভাবে চিকিৎসা নেবেন?

চিকিৎসা মানে শুধু ওষুধ নয়। জীবন যাপন পদ্ধতির পরিবর্তন ও পরিমার্জন অত্যাবশ্যক। নিয়মিত কমপক্ষে ৪০ মিনিট ব্যায়াম অর্থাৎ জোরে জোরে হাঁটা। প্রতিদিন একই সময়ে (সকালে বা বিকালে) হাঁটলে ভালো। পাতে আলগা লবণ, অতিরিক্ত লবণ পরিহার করতে হবে। ধূমপান অবশ্য পরিত্যাজ্য। অ্যালকোহল বর্জন করতে হবে। অতিরিক্ত ওজন কমিয়ে আনতে হবে। সুষম খাদ্য গ্রহণ, অতিরিক্ত পানাহার বর্জন করতে হবে। সময়মত ঘুমে যাওয়া, ৩৫ বছর অতিক্রম করলে জন্ম নিয়ন্ত্রণ বড়ি বা ইনজেকশন পরিহার করা, চিকিৎসকের পরামর্শ ব্যতীত কোনো ব্যথানাশক ওষুধ সেবন না করা। নিজে নিজে স্টেরয়েড জাতীয় ওষুধ যেমন—

Oradexon না নেওয়া ইত্যাদি বিষয়গুলো মেনে চলতে হবে।

 

আমরা সাধারণত উচ্চ রক্তচাপের প্রাথমিক স্তরে কোনো ওষুধ দিই না। জীবনযাত্রার পরিবর্তন, পরিমার্জন, ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণসহ আনুষঙ্গিক রোগসমূহের সঠিক চিকিৎসার ওপর গুরুত্ব দেই। যখন মনে করি, এই পর্যায়ে ওষুধ প্রয়োগ প্রয়োজন তখন থেকে নিয়মিত ওষুধ সেবন করতে হবে। অনেক রোগী প্রশ্ন করেন যে, ওষুধ কি সারা জীবন খেতে হবে? উত্তর হলো— হ্যাঁ। সারা জীবন ওষুধ খাবার বিনিময়ে যদি আমার হার্ট, কিডনি, ব্রেন, চোখ ভালো থাকে তাহলে তো তাই করা উচিত। হয়তো আর্থিক চাপ বাড়বে, কিছু কিছু ক্ষেত্রে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা দিতে পারে। নিজে নিজে দোকান থেকে ওষুধ খাওয়া ঠিক নয়। একেক রোগীর একেক ধরনের সমস্যা ও আনুষঙ্গিক রোগ থাকতে পারে। সে জন্য একেক জনের চিকিৎসা একেক রকম হতে পারে। তাই উচ্চ রক্তচাপকে এড়িয়ে না গিয়ে, অহেতুক ভয় না পেয়ে যথাসময়ে সঠিক চিকিৎসা নিয়ে সুস্থ ও সুন্দর থাকুন।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
জকসু নির্বাচন: 'মওলানা ভাসানী ব্রিগেড' প্যানেল ঘোষণা
জকসু নির্বাচন: 'মওলানা ভাসানী ব্রিগেড' প্যানেল ঘোষণা

৫৯ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

বাংলার মাটিতে শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিশ্চিত করতে হবে: সপু
বাংলার মাটিতে শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিশ্চিত করতে হবে: সপু

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উৎকণ্ঠা নিয়ে প্লে-অফের দিকে তাকিয়ে ইতালি
উৎকণ্ঠা নিয়ে প্লে-অফের দিকে তাকিয়ে ইতালি

৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘ট্রানজিশনকে’ দোষ দিতে চান না পূজারা
‘ট্রানজিশনকে’ দোষ দিতে চান না পূজারা

৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মাটিরাঙ্গায় সেনা অভিযানে ইয়াবাসহ ব্যবসায়ী আটক
মাটিরাঙ্গায় সেনা অভিযানে ইয়াবাসহ ব্যবসায়ী আটক

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যে কোন পরিস্থিতিতে প্রস্তুত জানিয়ে ভারতীয় সেনাপ্রধানের হুঁশিয়ারি
যে কোন পরিস্থিতিতে প্রস্তুত জানিয়ে ভারতীয় সেনাপ্রধানের হুঁশিয়ারি

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চসিকের বিশেষ হেলথ ক্যাম্প
চসিকের বিশেষ হেলথ ক্যাম্প

১৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাঙ্গাস পোনা শিকারের দায়ে জেলের কারাদণ্ড
পাঙ্গাস পোনা শিকারের দায়ে জেলের কারাদণ্ড

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

এখনো ভয় কাটেনি, আগ্নেয়াস্ত্র রাখার লাইসেন্স পেলেন অভিনেত্রীর বাবা
এখনো ভয় কাটেনি, আগ্নেয়াস্ত্র রাখার লাইসেন্স পেলেন অভিনেত্রীর বাবা

২৩ মিনিট আগে | শোবিজ

রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিভিন্ন অপরাধে গ্রেফতার ১৫
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিভিন্ন অপরাধে গ্রেফতার ১৫

২৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

রায়কে ‘ঐতিহাসিক’ বলল অন্তর্বর্তী সরকার, জনগণকে শান্ত থাকার আহ্বান
রায়কে ‘ঐতিহাসিক’ বলল অন্তর্বর্তী সরকার, জনগণকে শান্ত থাকার আহ্বান

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৭১২
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৭১২

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

পুলিশের সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন কারাগারে
পুলিশের সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন কারাগারে

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক
রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক

৪০ মিনিট আগে | রাজনীতি

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের অপেক্ষার অবসান চান জামাল
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের অপেক্ষার অবসান চান জামাল

৪০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শরীয়তপুরে পোশাক শ্রমিকের মৃত্যু
শরীয়তপুরে পোশাক শ্রমিকের মৃত্যু

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এ রায় দেশে স্বৈরতন্ত্র রোধে মাইলফলক হয়ে থাকবে : ইসলামী আন্দোলন
এ রায় দেশে স্বৈরতন্ত্র রোধে মাইলফলক হয়ে থাকবে : ইসলামী আন্দোলন

৪৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

নির্বাচনের আগেই হাসিনাকে দেশে এনে মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের দাবি সারজিসের
নির্বাচনের আগেই হাসিনাকে দেশে এনে মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের দাবি সারজিসের

৫৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

কলাপাড়ায় অজ্ঞান পার্টির খপ্পরে পড়ে ৫ জন হাসপাতালে
কলাপাড়ায় অজ্ঞান পার্টির খপ্পরে পড়ে ৫ জন হাসপাতালে

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় বিপুল পরিমাণ বিস্ফোরক দ্রব্যসহ তিনজন গ্রেফতার
বগুড়ায় বিপুল পরিমাণ বিস্ফোরক দ্রব্যসহ তিনজন গ্রেফতার

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এতিম শিশুদের হাতে শীতবস্ত্র পৌঁছে দিল বসুন্ধরা শুভসংঘ
এতিম শিশুদের হাতে শীতবস্ত্র পৌঁছে দিল বসুন্ধরা শুভসংঘ

৫৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

মওলানা ভাসানী মজলুম-নির্যাতিত মানুষের জন্য কাজ করেছেন : দুদু
মওলানা ভাসানী মজলুম-নির্যাতিত মানুষের জন্য কাজ করেছেন : দুদু

৫৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

প্লট বরাদ্দে জালিয়াতি : শেখ হাসিনার দুর্নীতি মামলার যুক্তিতর্ক ২৩ নভেম্বর
প্লট বরাদ্দে জালিয়াতি : শেখ হাসিনার দুর্নীতি মামলার যুক্তিতর্ক ২৩ নভেম্বর

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় মহাসড়কে গরুবাহী ট্রাক ছিনতাই
কুমিল্লায় মহাসড়কে গরুবাহী ট্রাক ছিনতাই

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর পরিবারের মাঝে উপকরণ বিতরণ
দিনাজপুরে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর পরিবারের মাঝে উপকরণ বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারে বেড়েছে সূচক ও লেনদেন
পুঁজিবাজারে বেড়েছে সূচক ও লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চট্টগ্রামে হত্যা মামলার দুই পলাতক আসামি গ্রেফতার
চট্টগ্রামে হত্যা মামলার দুই পলাতক আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শেখ হাসিনার রায়ে জনমনে আতঙ্ক নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
শেখ হাসিনার রায়ে জনমনে আতঙ্ক নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে