শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১২ মে, ২০১৫

চাঞ্চল্যকর সেসব খুন (৫)

সুন্দরী নীহার বানুকে পুঁতে রেখেছিল ওরা

বড় ধরনের খুনের ঘটনায় দেশজুড়ে শুরু হয় তোলপাড়। চলে আলোচনা-পুলিশ-আসামি-ফাঁসি। এরপর শুধুই স্মৃতি। ধূসর-বিবর্ণ। অতঃপর বিস্মৃতি। ঘটনা আর মনেও থাকে না। চায়ের কাপের সেই ঝড় থামে, তবে দু-একটি অশ্রুভেজা চোখ তখনো জেগে থাকে। ধারাবাহিক প্রতিবেদনে পড়ুন সেসব ঝড়-রক্ত-শকুন আর কাপালিক ছুরি।
মির্জা মেহেদী তমাল
প্রিন্ট ভার্সন
সুন্দরী নীহার বানুকে পুঁতে রেখেছিল ওরা

হাতের কনুইয়ে ক্ষত। যুবকটি চিকিৎসককে জানায়, কুকুর কামড়েছে তাকে। ক্ষত দেখে চিকিৎসক বুঝলেন কুকুরের নয়, মানুষের কামড়! যুবকটির নাম সেতু। তার কাছে নিজের সিদ্ধান্ত গোপন রাখেন চিকিৎসক। গোপন রাখেননি পুলিশের কাছে। সেতুকে পাকড়াও করে পুলিশ। সেতু পুলিশকে নিয়ে যায় একটি বাড়িতে। বাড়ির উঠোনের এক কোণে সিমেন্ট দিয়ে পাকা করা একটি জায়গা। সেতু সেদিকেই আঙ্গুল উঁচিয়ে দেখিয়ে দেয় পুলিশকে। জায়গাটা খুঁড়তে থাকে পুলিশ। বেরিয়ে আসে আস্ত একটি ট্রাঙ্ক। ট্রাঙ্ক খুলতেই সবাই স্তম্ভিত, হতবাক! পুলিশের এক কর্মকর্তা চিৎকার করে বলে ওঠেন, আরে! এ তো নীহার বানু! নীহার বানু ছিলেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের শেষ বর্ষের ছাত্রী। নিখোঁজের সাড়ে পাঁচ মাস পর উদ্ধার করা হয় তার লাশ, মানে কঙ্কাল। ৩৯ বছর আগে নীহার বানু হত্যাকাণ্ড আলোড়ন তুলেছিল সারা দেশে। সুন্দরী নীহার বানুকে তার সহপাঠী আহমেদ হোসেন বাবু বিয়ে করতে চেয়েছিলেন। নীহার রাজি হননি। এতে ক্রুদ্ধ হন বাবু। একদিন বাবু ও বাবুর বন্ধু সেতু, মিন্টু ও আরও কয়েকজন মিলে ক্লাস শেষে বিশ্ববিদ্যালয়ের অদূরে শহরের ‘মীনা মঞ্জিল’ নামের একটি বাড়িতে নিয়ে যান নীহারকে। সেখানে তারই শাড়ি দিয়ে গলা পেঁচিয়ে শ্বাসরোধ করে নির্মমভাবে হত্যা করেন। দেশের একটি সর্বোচ্চ বিদ্যাপীঠে এমন একটি নির্মম হত্যাকাণ্ডের কাহিনী প্রকাশিত হলে আঁতকে ওঠে বাংলাদেশ। প্রতিবাদে মুখর হন দেশের সব বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রছাত্রীরা। তারা এ হত্যাকাণ্ডের বিচার দাবি করে মিছিল-মিটিং করেন। খুনিদের ছবিসহ পোস্টার ছাপিয়ে ফাঁসির দাবি জানান। কিন্তু এ ঘটনার মূল আসামি আহমেদ হোসেন বাবুসহ ফাঁসির দণ্ডপ্রাপ্ত দুজন আজও পলাতক। রটনা আছে, ঘটনার পর তারা দেশ ছেড়ে পালিয়েছেন। তবে একজনের ফাঁসি কার্যকর করা হয়। অধুনালুপ্ত দৈনিক বাংলা ও বিচিত্রার রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিনিধি ও পরবর্তীতে স্টাফ রিপোর্টার আহমেদ শফিউদ্দিন হত্যাকাণ্ড প্রকাশ পাওয়া থেকে বিচারকাজ পর্যন্ত সব দেখেছিলেন। যোগাযোগ করা হলে সিনিয়র এই সাংবাদিক জানান, তখন দেশে এত পত্রিকা-মিডিয়া ছিল না। যে কটা ছিল সেগুলো প্রতিদিন বিচার কার্যক্রমের খবর খুব গুরুত্ব দিয়ে ছেপেছে। বিচিত্রার নীহার বানু সংখ্যাটি একাধিকবার মুদ্রণ করা হয়। সিনিয়র এই সাংবাদিক জানিয়েছেন নীহার বানু হত্যার নানা তথ্য।
ভার্সিটি থেকে না ফেরা : ২৭ জানুয়ারি, ১৯৭৬। বাসা থেকে বের হয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের বাস চেপে ক্লাস করতে ক্যাম্পাসে যান নীহার বানু। সন্ধ্যা নামার পরও মেয়েটি বাসায় ফিরে না আসায় বিধবা মায়ের মনে দুশ্চিন্তা। মা আরও কিছুক্ষণ অপেক্ষা করেন। ভাবছেন বড় মেয়েটা বাসায় ফিরে এলেও তো খোঁজাখুঁজি করতে পারত। পেশায় চিকিৎসক বড় মেয়ে বাবা মুক্তিযুদ্ধে শহীদ হওয়ার পর থেকেই সংসারটা (মা, পাঁচ বোন আর এক ভাই) টেনে নিয়ে চলছেন। সন্ধ্যা কেটে রাতের আঁধার বাড়তে থাকল, কিন্তু মেয়ে তখনো ফিরলেন না। অজানা আশঙ্কায় মায়ের মন ভারী হতে থাকল। তিনি আর স্থির থাকতে পারছেন না- ঘরের সদর দরজা খুলে গভীর শঙ্কা আর উদ্বেগ নিয়ে বড় রাস্তার দিকে তাকিয়ে থাকেন।
কিছুক্ষণের মধ্যেই মেডিকেল কলেজ থেকে ডিউটি শেষে বাড়ি ফেরেন বড় মেয়ে। মেয়েকে কিছু জিজ্ঞাসা করার সুযোগ না দিয়েই উৎকণ্ঠিত মা মেয়েকে জড়িয়ে ধরে কান্নাজড়িত কণ্ঠে বলেন, নীহার তো ভার্সিটি থেকে এখনো ফেরেনি। সারা দিনের ক্লান্তি ঝেড়ে ফেলে ছোট ভাইকে নিয়ে বেরিয়ে পড়েন বড় বোন শহরে থেকে ভার্সিটিতে যাওয়া-আসা করে এমন ছাত্রছাত্রীদের বাসায়। একে একে খোঁজ চলে সহপাঠী, ইয়ারমেটদের বাসায়, অন্য ইয়ারের ছাত্রছাত্রীদের বাসায়, তারপর শহরে বসবাসরত পরিচিত শিক্ষকদের বাসায়। সব শেষে নিকটবর্তী থানা ও হাসপাতালে। কিন্তু কোথাও নেই নীহার বানু। ভোরের অপেক্ষায় পুরো পরিবার। শঙ্কা, উৎকণ্ঠা আর উদ্বিগ্নতায় ভারাক্রান্ত দীর্ঘ রাত যেন আর শেষ হতে চায় না। ’৭১-এ যেদিন পাকিস্তানি সেনারা তাদের বাবাকে ধরে নিয়ে যায় সেদিনের মতো দমবন্ধ করা দুর্বিষহ দীর্ঘ রাত এ পরিবারকে এত অল্প সময়ের ব্যবধানে আবার পাড়ি দিতে হচ্ছে। পরদিন আশানিরাশার দোলাচলে পরিবারের সদস্যরা গেলেন বিশ্ববিদ্যালয়ে, খোঁজ করা হলো ক্লাসে, মেয়েদের হলে; কথা হলো বিভাগের চেয়ারম্যান ও শিক্ষকদের সঙ্গে। খোঁজাখুঁজির সংক্ষিপ্তসার হলো- আগের দিন সকালে নীহার বাসে বিশ্ববিদ্যালয় গিয়েছেন কিন্তু বিকালে বাসে ফেরেননি। সহপাঠীরা বললেন, নীহার ক্লাসে ছিলেন, হাজিরা খাতা দেখে শিক্ষকরা তার ক্লাসে উপস্থিত নিশ্চিত করলেন। কেউ কেউ বললেন, ক্লাস শেষে অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ বিল্ডিংয়ের পাশে এক সহপাঠী ছাত্রের সঙ্গে তাকে কথা বলতে দেখা গেছে। কেউ কেউ বললেন, দুপুরের দিকে তাকে রিকশায় শহরের দিকে যেতে দেখা গেছে- এই ছিল তার সম্পর্কে সর্বশেষ খবর। নীহার বানু কোনো দিনই মা আর ভাই-বোনদের কাছে ফেরেননি। নিখোঁজ হওয়ার প্রায় ছয় মাস পর জুন মাসে তার কঙ্কাল খুঁজে পাওয়া যায়।
নীহার বানু নিখোঁজের পর তার সহপাঠী বাবুকেও দেখা যাচ্ছিল না ক্যাম্পাসে। বাবু তাকে একতরফা ভালোবাসত। তাই অনেকের ধারণা ছিল, হয়তো তারা একসঙ্গেই রয়েছেন। কিন্তু নিখোঁজের তিন দিন পর বাবুকে ক্যাম্পাসে দেখা যায়। বাবুর বন্ধু মিন্টুর দেখা মেলে ক্যাম্পাসে। মিন্টুর সঙ্গে নীহার বানুর পরিবারের ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক ছিল। পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে দেখা হলে মিন্টু মাটির দিকে চোখ রেখে কথা বলতেন। তার এ পরিবর্তন সন্দেহজনক। পুলিশ তাকে পাকড়াও করে। অন্যদিকে চিকিৎসা নিতে যাওয়া সেতুও পুলিশের কাছে ধরা। সেতুর কাছ থেকে সব তথ্য পায় পুলিশ। তার স্বীকারোক্তিতে লাশ উদ্ধার হয়। নীহার বানুর সঙ্গে ধস্তাধস্তির এক পর্যায়ে প্রাণ রক্ষায় কামড় দিয়েছিলেন নীহার বানু। তাতে সেতুর হাতে ক্ষত হয়েছিল। চিকিৎসা না করানোয় ক্ষতটি বড় হয়ে গিয়েছিল।

এই বিভাগের আরও খবর
ইটিপি বন্ধ রেখে শিল্পবর্জ্য বুড়িগঙ্গায়
ইটিপি বন্ধ রেখে শিল্পবর্জ্য বুড়িগঙ্গায়
শিক্ষার্থীকে চলন্ত ট্রেন থেকে ফেলে দিলেন ছিনতাইকারীরা
শিক্ষার্থীকে চলন্ত ট্রেন থেকে ফেলে দিলেন ছিনতাইকারীরা
বাড়বে না গ্যাস ও বিদ্যুতের দাম
বাড়বে না গ্যাস ও বিদ্যুতের দাম
মিথ্যা মামলা করায় বাদীকে জরিমানা
মিথ্যা মামলা করায় বাদীকে জরিমানা
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি
কোরবানি ঈদে বেসরকারি অফিসেও ১০ দিন ছুটি
কোরবানি ঈদে বেসরকারি অফিসেও ১০ দিন ছুটি
ফাঁস নিল স্কুলছাত্রী
ফাঁস নিল স্কুলছাত্রী
৬৫৭১ কোটি টাকার হিসাব না দিয়েই লাপাত্তা পিডি!
৬৫৭১ কোটি টাকার হিসাব না দিয়েই লাপাত্তা পিডি!
ব্যবসায়ী হত্যায় একজনের মৃত্যুদণ্ড যাবজ্জীবন ৪
ব্যবসায়ী হত্যায় একজনের মৃত্যুদণ্ড যাবজ্জীবন ৪
বিআরটিএর ৩৫ অফিসে অভিযান জেল-জরিমানা
বিআরটিএর ৩৫ অফিসে অভিযান জেল-জরিমানা
শক্তিশালী জাতীয় ঐক্য গড়ে তোলা অত্যন্ত জরুরি
শক্তিশালী জাতীয় ঐক্য গড়ে তোলা অত্যন্ত জরুরি
জামায়াতের আপিল শুনানি ১৩ মে
জামায়াতের আপিল শুনানি ১৩ মে
সর্বশেষ খবর
গাইবান্ধায় ইয়াবাসহ মাদক কারবারি আটক
গাইবান্ধায় ইয়াবাসহ মাদক কারবারি আটক

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানের চার বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল সাময়িক স্থগিত
পাকিস্তানের চার বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল সাময়িক স্থগিত

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে বিশ্ব রেড ক্রস ও রেড ক্রিসেন্ট দিবস পালিত
গোপালগঞ্জে বিশ্ব রেড ক্রস ও রেড ক্রিসেন্ট দিবস পালিত

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫
ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বন্ধ ভারতের ২০টিরও বেশি বিমানবন্দর
বন্ধ ভারতের ২০টিরও বেশি বিমানবন্দর

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুলাউড়ায় ব্যবসায়ী কল্যাণ সমিতির শপথ গ্রহণ
কুলাউড়ায় ব্যবসায়ী কল্যাণ সমিতির শপথ গ্রহণ

৪২ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

কৈফিয়ত কিংবা বাস্তবতা
কৈফিয়ত কিংবা বাস্তবতা

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

পঞ্চগড়ে রেষম চাষের প্রশিক্ষণ শুরু
পঞ্চগড়ে রেষম চাষের প্রশিক্ষণ শুরু

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফকিরহাটে বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে সাহিত্য প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত
ফকিরহাটে বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে সাহিত্য প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

৫১ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে ৪ প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে ৪ প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরে টার্মিনাল নির্মাণে ৮০০ মিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করবে ডেনমার্ক
চট্টগ্রাম বন্দরে টার্মিনাল নির্মাণে ৮০০ মিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করবে ডেনমার্ক

৫৯ মিনিট আগে | বাণিজ্য

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বিশ্ব রেডক্রস ও রেড ক্রিসেন্ট দিবস পালিত
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বিশ্ব রেডক্রস ও রেড ক্রিসেন্ট দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘কৃষক লিগ’ নয়, ইউরোপ জয়ের পথে পিএসজি!
‘কৃষক লিগ’ নয়, ইউরোপ জয়ের পথে পিএসজি!

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হঠাৎ একই দিনে ভারতে হাজির ইরান ও সৌদির দুই মন্ত্রী
হঠাৎ একই দিনে ভারতে হাজির ইরান ও সৌদির দুই মন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেলকুচিতে এ্যালকোহল পানে দুজনের মৃত্যু
বেলকুচিতে এ্যালকোহল পানে দুজনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাবাকে হত্যার পর ৯৯৯-এ কল দিয়ে পুলিশে জানালেন মেয়ে
বাবাকে হত্যার পর ৯৯৯-এ কল দিয়ে পুলিশে জানালেন মেয়ে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আবদুল হামিদের সঙ্গে আরও দেশ ছাড়লেন যারা
আবদুল হামিদের সঙ্গে আরও দেশ ছাড়লেন যারা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের টেস্ট দলের অধিনায়ক কে হচ্ছেন?
ভারতের টেস্ট দলের অধিনায়ক কে হচ্ছেন?

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের তৈরি ২৫ ভারতীয় ড্রোন ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের
ইসরায়েলের তৈরি ২৫ ভারতীয় ড্রোন ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁপাইনবাবগঞ্জে নিজ বাড়ি থেকে এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
চাঁপাইনবাবগঞ্জে নিজ বাড়ি থেকে এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হারানো মোবাইল উদ্ধার করে মালিককে ফেরত দিল পুলিশ
হারানো মোবাইল উদ্ধার করে মালিককে ফেরত দিল পুলিশ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানের হামলায় ভারতের সেনাসহ নিহত ১৩
পাকিস্তানের হামলায় ভারতের সেনাসহ নিহত ১৩

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অধিকার আদায়ে তরুণদের আর যেন জীবন দিতে না হয়’
‘অধিকার আদায়ে তরুণদের আর যেন জীবন দিতে না হয়’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে উত্তেজনা পরিহারের আহ্বান চীনা রাষ্ট্রদূতের
ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে উত্তেজনা পরিহারের আহ্বান চীনা রাষ্ট্রদূতের

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসি ভবনে তালা, ৪ দাবিতে জবি শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
ভিসি ভবনে তালা, ৪ দাবিতে জবি শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ২৩২২ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ২৩২২ মামলা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টেবিলের শীর্ষে চোখ পাঞ্জাবের, টিকে থাকার লড়াইয়ে দিল্লি
টেবিলের শীর্ষে চোখ পাঞ্জাবের, টিকে থাকার লড়াইয়ে দিল্লি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের রাজস্থান-পাঞ্জাবে সতর্কতা জারি, পুলিশের ছুটি বাতিল-বিমান টহল
ভারতের রাজস্থান-পাঞ্জাবে সতর্কতা জারি, পুলিশের ছুটি বাতিল-বিমান টহল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাপাসিয়ায় শিশুদের অংশগ্রহণে বসুন্ধরার ব্যতিক্রমধর্মী ক্রীড়া উৎসব
কাপাসিয়ায় শিশুদের অংশগ্রহণে বসুন্ধরার ব্যতিক্রমধর্মী ক্রীড়া উৎসব

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

মুন্সীগঞ্জের তিন খুন: ৩ জনের মৃত্যুদণ্ড, ৫ জনের যাবজ্জীবন
মুন্সীগঞ্জের তিন খুন: ৩ জনের মৃত্যুদণ্ড, ৫ জনের যাবজ্জীবন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানের হামলায় ভারতে হতাহত বেড়ে ৫৮: ভারতীয় সেনাবাহিনী
পাকিস্তানের হামলায় ভারতে হতাহত বেড়ে ৫৮: ভারতীয় সেনাবাহিনী

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের বিরুদ্ধে এফ-১৬ কি ব্যবহারই করতে পারবে না পাকিস্তান?
ভারতের বিরুদ্ধে এফ-১৬ কি ব্যবহারই করতে পারবে না পাকিস্তান?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামলায় অংশ নিয়েছিল ৭৫ থেকে ৮০টি ভারতীয় যুদ্ধবিমান, দাবি পাকিস্তানের
হামলায় অংশ নিয়েছিল ৭৫ থেকে ৮০টি ভারতীয় যুদ্ধবিমান, দাবি পাকিস্তানের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্তর্জাতিক সীমান্ত দিয়ে পানি প্রবাহ বন্ধের ঘোষণা মোদির
আন্তর্জাতিক সীমান্ত দিয়ে পানি প্রবাহ বন্ধের ঘোষণা মোদির

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিমান বিধ্বস্তের খবর নিয়ে ভারতীয় মিডিয়ার লুকোচুরি
যুদ্ধবিমান বিধ্বস্তের খবর নিয়ে ভারতীয় মিডিয়ার লুকোচুরি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২৫ যুদ্ধবিমান দিয়ে ভারতে পাল্টা হামলা চালায় পাকিস্তান
১২৫ যুদ্ধবিমান দিয়ে ভারতে পাল্টা হামলা চালায় পাকিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশ ছাড়লেন সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ
দেশ ছাড়লেন সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের হামলার ভয়ে ফের ব্ল্যাকআউট অমৃতসার, মধ্যরাতে বিস্ফোরণের শব্দ
পাকিস্তানের হামলার ভয়ে ফের ব্ল্যাকআউট অমৃতসার, মধ্যরাতে বিস্ফোরণের শব্দ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের হামলায় মাসুদ আজহার পরিবারের ১০ সদস্য নিহত: বিবিসি
ভারতের হামলায় মাসুদ আজহার পরিবারের ১০ সদস্য নিহত: বিবিসি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রণতরী থেকে সাগরে পড়ে ডুবল আরও একটি মার্কিন যুদ্ধবিমান
রণতরী থেকে সাগরে পড়ে ডুবল আরও একটি মার্কিন যুদ্ধবিমান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে এ হামলার পরিণতি ভোগ করতে হবে, হুঁশিয়ারি হিনা রব্বানীর
ভারতকে এ হামলার পরিণতি ভোগ করতে হবে, হুঁশিয়ারি হিনা রব্বানীর

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খোদ ভারতেই যুদ্ধবিরোধী কণ্ঠ: কবীর সুমনের তীব্র প্রতিক্রিয়া
খোদ ভারতেই যুদ্ধবিরোধী কণ্ঠ: কবীর সুমনের তীব্র প্রতিক্রিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাত ভারতকে ‘নিরাপদ বিনিয়োগ গন্তব্য’ ভাবার পথে বাধা হবে: রয়টার্স
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাত ভারতকে ‘নিরাপদ বিনিয়োগ গন্তব্য’ ভাবার পথে বাধা হবে: রয়টার্স

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনায় লাভে চীন, লোকসানে রাফাল নির্মাতা
ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনায় লাভে চীন, লোকসানে রাফাল নির্মাতা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক যুদ্ধের সম্ভাবনার হুঁশিয়ারি পাকিস্তান প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
পারমাণবিক যুদ্ধের সম্ভাবনার হুঁশিয়ারি পাকিস্তান প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের রাফাল ধ্বংস করে নজির গড়ল পাকিস্তান!
ভারতের রাফাল ধ্বংস করে নজির গড়ল পাকিস্তান!

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের হামলায় ‘শান্তির আহ্বান’ বিশ্বনেতাদের, ইসরায়েল জানাল সমর্থন
ভারতের হামলায় ‘শান্তির আহ্বান’ বিশ্বনেতাদের, ইসরায়েল জানাল সমর্থন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিয়ন্ত্রণ রেখার আশপাশের গ্রাম ছেড়ে পালাচ্ছে মানুষ
নিয়ন্ত্রণ রেখার আশপাশের গ্রাম ছেড়ে পালাচ্ছে মানুষ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের হামলায় পাকিস্তান এয়ারফোর্সের কোনও ক্ষতি হয়নি: আইএসপিআর
ভারতের হামলায় পাকিস্তান এয়ারফোর্সের কোনও ক্ষতি হয়নি: আইএসপিআর

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংঘাতের মধ্যেই পাকিস্তান-ভারতের নিরাপত্তা উপদেষ্টাদের মধ্যে যোগাযোগ শুরু
সংঘাতের মধ্যেই পাকিস্তান-ভারতের নিরাপত্তা উপদেষ্টাদের মধ্যে যোগাযোগ শুরু

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদের আগের দুই শনিবার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা রাখার নির্দেশ
ঈদের আগের দুই শনিবার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা রাখার নির্দেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বউ যেন সব স্বর্ণ নিয়ে যায়, বাকি যা আছে মায়ের’
‘বউ যেন সব স্বর্ণ নিয়ে যায়, বাকি যা আছে মায়ের’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের সম্ভাব্য হামলার জন্য ভারতের রাজ্যগুলোকে সতর্ক থাকার নির্দেশ
পাকিস্তানের সম্ভাব্য হামলার জন্য ভারতের রাজ্যগুলোকে সতর্ক থাকার নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাহোরে হঠাৎ বিস্ফোরণ, যা জানা গেলো?
লাহোরে হঠাৎ বিস্ফোরণ, যা জানা গেলো?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের হামলায় ভারতের সেনাসহ নিহত ১৩
পাকিস্তানের হামলায় ভারতের সেনাসহ নিহত ১৩

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'দাঁতভাঙা জবাব' দিয়েছে পাকিস্তান, শেহবাজের দাবি
'দাঁতভাঙা জবাব' দিয়েছে পাকিস্তান, শেহবাজের দাবি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ একই দিনে ভারতে হাজির ইরান ও সৌদির দুই মন্ত্রী
হঠাৎ একই দিনে ভারতে হাজির ইরান ও সৌদির দুই মন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানে ভারতের হামলা ‘সর্বাত্মক যুদ্ধের’ ঝুঁকি বাড়িয়েছে: তুরস্ক
পাকিস্তানে ভারতের হামলা ‘সর্বাত্মক যুদ্ধের’ ঝুঁকি বাড়িয়েছে: তুরস্ক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশিদের ভিসা চালুর অগ্রগতিতে আরব আমিরাতকে ধন্যবাদ প্রধান উপদেষ্টার
বাংলাদেশিদের ভিসা চালুর অগ্রগতিতে আরব আমিরাতকে ধন্যবাদ প্রধান উপদেষ্টার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিজের দোষ ঢাকতেই অপবাদ দিচ্ছে শামীম? প্রশ্ন অহনার
নিজের দোষ ঢাকতেই অপবাদ দিচ্ছে শামীম? প্রশ্ন অহনার

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
ডা. জুবাইদা সরকারি চাকরি ফিরে পাচ্ছেন
ডা. জুবাইদা সরকারি চাকরি ফিরে পাচ্ছেন

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই ব্যাংকের তথ্য যাচাই সেবা বন্ধ
দুই ব্যাংকের তথ্য যাচাই সেবা বন্ধ

পেছনের পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি

সম্পাদকীয়

রাতের আঁধারে ভরাট হচ্ছে রামপুরা খাল
রাতের আঁধারে ভরাট হচ্ছে রামপুরা খাল

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যুদ্ধের ফাঁদে অর্থনীতি
যুদ্ধের ফাঁদে অর্থনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজার নিয়ে বৈঠকে বসছেন প্রধান উপদেষ্টা
শেয়ারবাজার নিয়ে বৈঠকে বসছেন প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

চিকিৎসকদের পরামর্শে বিশ্রামে খালেদা জিয়া
চিকিৎসকদের পরামর্শে বিশ্রামে খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

অনুমতি ছাড়াই কাটা হলো আড়াই শতাধিক গাছ
অনুমতি ছাড়াই কাটা হলো আড়াই শতাধিক গাছ

পেছনের পৃষ্ঠা

রয়েই গেল মৃত্যুকূপ
রয়েই গেল মৃত্যুকূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ শুরু!
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ শুরু!

প্রথম পৃষ্ঠা

লাশ উত্তোলনের হিড়িক আপত্তি স্বজনদের
লাশ উত্তোলনের হিড়িক আপত্তি স্বজনদের

পেছনের পৃষ্ঠা

অশান্ত উপমহাদেশ ঝুঁকিতে বাংলাদেশ
অশান্ত উপমহাদেশ ঝুঁকিতে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

কোরবানি ঈদে বেসরকারি অফিসেও ১০ দিন ছুটি
কোরবানি ঈদে বেসরকারি অফিসেও ১০ দিন ছুটি

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষার্থীকে চলন্ত ট্রেন থেকে ফেলে দিলেন ছিনতাইকারীরা
শিক্ষার্থীকে চলন্ত ট্রেন থেকে ফেলে দিলেন ছিনতাইকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

৬৫৭১ কোটি টাকার হিসাব না দিয়েই লাপাত্তা পিডি!
৬৫৭১ কোটি টাকার হিসাব না দিয়েই লাপাত্তা পিডি!

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে পুশ ৬৬ ভারতীয়কে
বাংলাদেশে পুশ ৬৬ ভারতীয়কে

প্রথম পৃষ্ঠা

র‌্যাব অফিসে সিনিয়র এএসপির গুলিবিদ্ধ লাশ
র‌্যাব অফিসে সিনিয়র এএসপির গুলিবিদ্ধ লাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফাঁস নিল স্কুলছাত্রী
ফাঁস নিল স্কুলছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

মিথ্যা মামলা করায় বাদীকে জরিমানা
মিথ্যা মামলা করায় বাদীকে জরিমানা

পেছনের পৃষ্ঠা

এটা কোনো সমাধান নয়
এটা কোনো সমাধান নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত যুদ্ধের ভয়ংকর খেলা শুরু করেছে
ভারত যুদ্ধের ভয়ংকর খেলা শুরু করেছে

নগর জীবন

ঐকমত্য কমিশনে জোরালো হচ্ছে নির্বাচনের দাবি
ঐকমত্য কমিশনে জোরালো হচ্ছে নির্বাচনের দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

চোখের বালি ঐশ্বরিয়ার গর্ব
চোখের বালি ঐশ্বরিয়ার গর্ব

শোবিজ

হঠাৎ অনিরাপদ আকাশপথ
হঠাৎ অনিরাপদ আকাশপথ

প্রথম পৃষ্ঠা

পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু

সম্পাদকীয়

খানাখন্দে বেহাল লেকপাড় সড়ক
খানাখন্দে বেহাল লেকপাড় সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

যুদ্ধের ধকল বিশ্ব সইতে পারবে না
যুদ্ধের ধকল বিশ্ব সইতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু ঠেকাতে কার্যকর ‘ভালো মশা’
ডেঙ্গু ঠেকাতে কার্যকর ‘ভালো মশা’

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় দরপতন শেয়ারবাজারে
বড় দরপতন শেয়ারবাজারে

প্রথম পৃষ্ঠা