শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৭ অক্টোবর, ২০১৬

নানা সংকটে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়

সুখে-দুঃখে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়
জয়শ্রী ভাদুড়ী, রাবি
প্রিন্ট ভার্সন
নানা সংকটে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়

মতিহারের সবুজ গালিচায় মোড়ানো বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম বিদ্যাপীঠ রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়। ১৯৫৬ সালে প্রতিষ্ঠার পর উচ্চশিক্ষা বিস্তারে অসামান্য অবদান রেখে চলেছে এই বিশ্ববিদ্যালয়। শহীদ ড. শামসুজ্জোহার স্মৃতিবিজড়িত এই বিশ্ববিদ্যালয়ের মুক্তিযুদ্ধে রয়েছে বীরত্বগাথা আর আত্মত্যাগের ইতিহাস।

প্রাকৃতিক পরিবেশে ভরপুর এ ক্যাম্পাসে উচ্চশিক্ষা গ্রহণের মহান ব্রত নিয়ে দেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে ছুটে আসেন হাজার হাজার শিক্ষার্থী। প্রতি বছর নবীন স্বপ্নচারীদের পদভারে মুখরিত হয়ে ওঠে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস। কিন্তু দেশের দূরদূরান্ত থেকে আসা নবীন স্বপ্নবাজদের শুরুতেই পড়তে হয় আবাসন সংকটে। এরপর একে একে তাদের মুখোমুখি হতে হয় নানা সমস্যার।

আবাসন সংকট : রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় এখনো শিক্ষার্থীদের জন্য নিশ্চিত করতে পারেনি প্রয়োজনীয় আবাসন ব্যবস্থা। ফলে এখনো প্রায় ৭৫ শতাংশ শিক্ষার্থীকে থাকতে হচ্ছে নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় ক্যাম্পাসের বাইরে, যা তাদের শিক্ষা ও ব্যক্তিজীবনের নিরাপত্তার জন্য অনেকটা হুমকি। অন্যদিকে এ সুযোগে রাজনৈতিক ছাত্র সংগঠনগুলো শিক্ষার্থীদের জিম্মি করে পরিচালনা করছে তাদের রাজনৈতিক কার্যক্রম। রাবি প্রশাসন সূত্রে জানা যায়, বর্তমানে এ ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থীর সংখ্যা প্রায় ৩৫ হাজার। ছাত্র ২২ হাজার। কিন্তু ছাত্রদের জন্য আবাসিক হল রয়েছে মোট ১১টি। এসব হলে মাত্র ৫ হাজার ৩০৪ জনের আবাসন ব্যবস্থা রয়েছে। ফলে বাকি ১৭ হাজার ছাত্রকেই থাকতে হয় বাইরে। আর ১৪ হাজার ছাত্রীর জন্য রয়েছে সাতটি হল। এসব হলে ৩ হাজার ১০১ জন ছাত্রীর আবাসন ব্যবস্থা রয়েছে। এখানে পড়াশোনার জন্য নেই উপযুক্ত পরিবেশ। তাই শিক্ষার্থীদের রেজাল্টেও রয়েছে এর বিরূপ প্রভাব। হলগুলোতে আবাসন সংকুলন না হওয়ায় প্রায় ৭৫ ভাগ শিক্ষার্থীই অনাবাসিক। এ প্রসঙ্গে রাবি উপ-উপাচার্য চৌধুরী সারওয়ার জাহান বলেন, ‘অনাবাসিক শিক্ষার্থীদের কথা চিন্তা করে ইতিমধ্যে আমরা একটি ছাত্রী হল নির্মাণ করেছি। ভোগান্তি কমাতে আরও একটি করে ছাত্র হল ও ছাত্রী হলের আবেদন করা হয়েছে।’

সান্ধ্য আইনে বন্দী ছাত্রীরা : সান্ধ্য আইনের নামে সন্ধ্যা ৭টার পর হলে ফেরা ছাত্রীদের আইডি কার্ড কেড়ে নেওয়া হচ্ছে। একই সঙ্গে অভিভাবকদের ফোন দিয়ে দেরিতে ফেরার কথা জানানোর মতো ঘটনা ঘটছে বিশ্ববিদ্যালয়ে। এভাবেই ঘড়ির কাঁটায় বন্দী দেশের বৃহৎ বিদ্যাপীঠ রাবির হলের ছাত্রীরা। বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে জানা যায়, ১৯৭৩-এর বিশ্ববিদ্যালয় অধ্যাদেশ অনুযায়ী মেয়েদের হলে প্রবেশের ক্ষেত্রে এ ধরনের কোনো বিধিনিষেধ নেই। তবে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টরিয়াল বডি আরোপিত এই সান্ধ্য আইন রাবিসহ আরও কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়ে চালু আছে। সান্ধ্য আইনের কারণে সন্ধ্যা ৭টার মধ্যেই মেয়েদের হলের প্রধান ফটকটি বন্ধ করে দেওয়া হয়। এতে হয়রানির শিকার হতে হয় হলের ছাত্রীদের। এ ব্যাপারে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর মজিবুল হক আজাদ বলেন, আবাসিক ছাত্রীদের নিরাপত্তার বিষয়টি বিবেচনা করেই সান্ধ্য আইন জারি করা হয়েছে।

বাড়েনি শ্রেণিকক্ষ : রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রায় প্রতি বছরই খোলা হচ্ছে নতুন নতুন বিভাগ। এতে বেড়েছে শিক্ষার্থী। কিন্তু সে হারে বাড়েনি শ্রেণিকক্ষ। ফলে প্রতিনিয়তই সমস্যার মধ্যে দিন পার করছেন বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত হাজারো শিক্ষার্থী। বিভাগ সূত্রে জানা যায়, এ বছর চারুকলা অনুষদের অধীনে তিনটি নতুন বিষয়ে ১২০ জন শিক্ষার্থী ভর্তি নেওয়া হয়। এ অনুষদের তিনটি বিভাগের একটিমাত্র অফিস কক্ষ। বিভাগের সভাপতির কোনো নিজস্ব অফিস নেই।

শুরু হয়নি স্মার্টকার্ড ব্যবহার : দেশের প্রথম পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে স্মার্ট আইডেনটিটি কার্ডের ব্যবহার শুরু হওয়ার কথা। এপ্রিলে নির্দিষ্ট সময় পার হয়ে গেলেও এখনো রাবি প্রশাসন স্মার্ট আইডি কার্ডের ব্যবহার শুরু করতে পারেনি। বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে জানা যায়, ২০১১ সালে স্মার্ট আইডি কার্ড বিতরণ শুরু হয়। কিন্তু ২০১০-১১ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থীসহ অনেকেই এখন পর্যন্ত কার্ড পাননি। এ কার্ডের জন্য শিক্ষার্থীপ্রতি ৪০০ থেকে ৮০০ টাকা পর্যন্ত নিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।

পরিবহন সংকট চরমে : বিশ্ববিদ্যালয়ের ৩৩ হাজার শিক্ষার্থীর বিপরীতে বাসের সংখ্যা মাত্র ৩৯টি। এর মধ্যে বিভিন্ন রুটে চলছে ২৭টি বাস, যার আটটি শুধু শিক্ষক ও কর্মকর্তাদের পরিবহনে ব্যবহূত হয়। শুধু ছাত্রীদের জন্য রয়েছে মাত্র তিনটি বাস। চালক আছেন ৩২ জন। কিন্তু দুই শিফটে বাস চালানোর জন্য চালকের প্রয়োজন ৫৪ জন। অন্যদিকে বাকি বাসগুলো নষ্ট হয়ে পড়ে আছে। এগুলো সংরক্ষণে নেই কোনো ব্যবস্থা। তবে ৩৩ হাজার শিক্ষার্থীর জন্য ৩৯টি বাসকে যথেষ্ট বলে দাবি করেন জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবহন দফতরের প্রশাসক অধ্যাপক মাইনুল হক। তিনি বলেন, ‘আমাদের পর্যাপ্ত বাস আছে। এখন কিছু চালক প্রয়োজন। কিছু চালক নিয়োগ দেওয়া হলে সব সমস্যা অতি দ্রুত সমাধান হবে।’ বাসস্ট্যান্ডের বেহাল অবস্থার কারণেও সমস্যায় পড়তে হয় শিক্ষার্থীদের। সামান্য বৃষ্টি হলেই হাঁটুপানি জমে যায়। দীর্ঘ কয়েক বছর ধরে এ সমস্যা থাকলেও এখনো তা মেরামত করা হয়নি।

নতুন বইয়ের অপর্যাপ্ততা : পুরনো বই দিয়েই চলছে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় লাইব্রেরি। শিক্ষকদের রেফারেন্স অনুযায়ী বই না পাওয়া, আর পেলেও বেশির ভাগ বই পুরনো ও সেকেলে হওয়ায় ভোগান্তিতে পড়ছেন লাইব্রেরিতে আসা শিক্ষার্থীরা। ফলে বাধ্য হয়ে শিক্ষার্থীদের বেশি টাকা দিয়ে বাইরে থেকে বই কিনে পড়ালেখা করতে হচ্ছে।

বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিত্যদিনের : বিদ্যুৎ বিভ্রাটে চরম ভোগান্তির শিকার হন শিক্ষার্থীরা। গ্রীষ্মের গরম শুরু হতেই বিদ্যুতের লুকোচুরিতে প্রচণ্ড গরমে শিক্ষার্থীদের সমস্যা হয় লেখাপড়ায়। আর বিদ্যুতের এই যাওয়া-আসায় শিক্ষার্থীদের ল্যাপটপ, ডেস্কটপসহ মূল্যবান ইলেকট্রনিক সামগ্রী নষ্ট হয়ে যায়। অন্যদিকে রাতে লোডশেডিংয়ের সময় অন্ধকারে ছেয়ে যায় পুরো ক্যাম্পাস। এ সময় ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটে।

ট্রেন সুবিধা থেকে বঞ্চিত : প্রতিনিয়তই বিশ্ববিদ্যালয় ও বিশ্ববিদ্যালয়ের এলাকা থেকে প্রায় ৫০০ যাত্রী ট্রেনে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে যাতায়াত করেন। বিশ্ববিদ্যালয়-সংলগ্ন স্টেশন থেকে এত লোক যাতায়াত করা সত্ত্বেও এখানে রাখা হয়নি কোনো ট্রেন স্টপেজ। এজন্য বাড়তি দুর্ভোগে মেয়েদেরই বেশি পড়তে হচ্ছে।

বাড়ছে না খাবারের মান : রাবির ১৭টি আবাসিক হলেই নিম্নমানের ও বাসি খাবার পরিবেশন করা হচ্ছে। দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির দোহাই দিয়ে এসব হল ডাইনিংয়ে বাসি, পচা, অস্বাস্থ্যকর খাবার পরিবেশন করা হচ্ছে বলে জানা গেছে। হলের ডাইনিংগুলোতে যে খাবার পরিবেশন করা হয়, তা খাওয়ার অনুপযোগী। বাজারের সর্বনিম্ন মানের চাল আর সবচেয়ে কম দামি সবজি কিনে এনে শিক্ষার্থীদের জন্য খাবার তৈরি করা হয়। সরেজমিনে দেখা যায়, হলগুলোর ক্যান্টিনের রন্ধনশালার অভ্যন্তর অন্ধকার, নোংরা, স্যাঁতসেতে আবর্জনাময়, দুর্গন্ধযুক্ত। দুপুরে একবার তরকারি রান্না করে সেই তরকারি রাতে খাওয়ানো হয়। ছোট সিলভার কার্প ছাড়া অন্য কোনো মাছের দেখা মেলে না।

দিনে নাপা রাতে ইনজেকশন : বিশ্ববিদ্যালয়ের চিকিৎসা কেন্দ্রে দুপুরের পর জরুরি সেবা নিতে গেলে বেশির ভাগ সময় রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। এমনকি জ্বর-সর্দির মতো রোগ গুরুতর না হলেও রামেকে পাঠিয়ে দায় এড়ানোর চেষ্টা করা হয়। বিনা মূল্যে ওষুধ সরবরাহ করার কথা থাকলেও শুধু পাওয়া যায় ‘নাপা’। আর রাতে যদি কোনো শিক্ষার্থী অসুস্থ হয়ে পড়েন, তা জ্বর হোক আর পেট খারাপ, তাকে দেওয়া হয় ইনজেকশন। রাতে জরুরি চিকিৎসার জন্য কোনো ডাক্তার না থাকায় নার্সরা নিজেরাই এ ইনজেকশন দিয়ে থাকেন। এ ছাড়া যে অ্যাম্বুলেন্সগুলো রয়েছে, সেগুলো দলীয় ও ব্যক্তিগত কাজে ব্যবহার করা হয় বলে শিক্ষার্থীরা অভিযোগ করেন। সার্বিক বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য অধ্যাপক চৌধুরী সারওয়ার জাহান বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয়ের সার্বিক উন্নয়নকল্পে আমরা একটি মাস্টারপ্ল্যান হাতে নিয়েছি। এর মধ্যে প্রথমে ছেলেদের জন্য ১০ তলাবিশিষ্ট একটি ও মেয়েদের জন্য একটি হল তৈরির পরিকল্পনা করেছি। এ ছাড়া অন্য হলগুলো সম্প্রসারণ করার বিষয়ে অর্থায়নের চেষ্টা চলছে। বিশ্ববিদ্যালয় পরিবারের স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে মেডিকেল সেন্টার এক্সটেনশন করার কাজ চলছে। সেখানে জনবলও বাড়ানো হবে। পরিবহন সমস্যা মেটাতে বেশ কিছু নতুন বাস এবং ছাত্রী হলের জন্য নতুন অ্যাম্বুলেন্স কেনা হয়েছে। পুরনো বিআরটিসি বাসগুলোকে মেরামত করে সক্রিয় করা হয়েছে। ডিজিটালাইজেশনের ধারা অব্যাহত রাখতে বিশ্ববিদ্যালয়ের নিজস্ব ইন্টারনেট প্রোভাইডার কেনা হয়েছে। এতে বিটিসিএলের ওপর আমাদের আর নির্ভর করে থাকতে হবে না। ঝুঁকি থেকে বাঁচতে ই-টেন্ডার চালু করা হয়েছে। আমরা শিক্ষার্থীদের পড়াশোনার পরিবেশ তৈরি করতে সব ধরনের আধুনিক সুযোগ-সুবিধা চালুর চেষ্টা করছি।’

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি
বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি
ইতিবাচক দেখছেন ৮০.৩২ শতাংশ নেটিজেন
ইতিবাচক দেখছেন ৮০.৩২ শতাংশ নেটিজেন
বিমানবন্দরে ভয়াবহ আগুন
বিমানবন্দরে ভয়াবহ আগুন
মেহেরপুর সীমান্ত দিয়ে হস্তান্তর ১৪ বাংলাদেশিকে
মেহেরপুর সীমান্ত দিয়ে হস্তান্তর ১৪ বাংলাদেশিকে
থালা হাতে মিছিল করবেন এমপিওভুক্ত শিক্ষকরা
থালা হাতে মিছিল করবেন এমপিওভুক্ত শিক্ষকরা
ডেঙ্গুতে চলতি বছরে ২৪৪ জনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে চলতি বছরে ২৪৪ জনের মৃত্যু
পুলিশের পাঁচ মামলায় আসামি ৯০০
পুলিশের পাঁচ মামলায় আসামি ৯০০
কান্দাহারে পাকিস্তানের হামলা, নিহত ৪০
কান্দাহারে পাকিস্তানের হামলা, নিহত ৪০
ভক্তের পদচারণে মুখর সাঁইজির আখড়া
ভক্তের পদচারণে মুখর সাঁইজির আখড়া
ভালো ফল করেও ভর্তি নিয়ে শঙ্কা
ভালো ফল করেও ভর্তি নিয়ে শঙ্কা
ভোগ্যপণ্য মানেই আমদানিনির্ভরতা
ভোগ্যপণ্য মানেই আমদানিনির্ভরতা
জুলাই যোদ্ধাদের মার খাওয়া লজ্জাজনক
জুলাই যোদ্ধাদের মার খাওয়া লজ্জাজনক
সর্বশেষ খবর
এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের বাড়ি ভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা
এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের বাড়ি ভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা

২৭ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

৪০ বছরের পথচলা শেষে বন্ধ হচ্ছে এমটিভি
৪০ বছরের পথচলা শেষে বন্ধ হচ্ছে এমটিভি

১ মিনিট আগে | শোবিজ

শিক্ষা ভবন অভিমুখে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের ‘ভূখা মিছিল’ আজ
শিক্ষা ভবন অভিমুখে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের ‘ভূখা মিছিল’ আজ

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ইটনায় নিখোঁজের ৪৮ ঘণ্টা পর জেলের মরদেহ উদ্ধার
ইটনায় নিখোঁজের ৪৮ ঘণ্টা পর জেলের মরদেহ উদ্ধার

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পবিরোধী ‘নো কিংস’ আন্দোলনে জনতার ঢল, উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র
ট্রাম্পবিরোধী ‘নো কিংস’ আন্দোলনে জনতার ঢল, উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় সাধারণ মানুষের ওপর হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে হামাস: যুক্তরাষ্ট্র
গাজায় সাধারণ মানুষের ওপর হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে হামাস: যুক্তরাষ্ট্র

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার বাতাস আজ ‘অস্বাস্থ্যকর’, তালিকায় সপ্তম
ঢাকার বাতাস আজ ‘অস্বাস্থ্যকর’, তালিকায় সপ্তম

২৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

স্ত্রী-সন্তান নিয়ে কেন হলিউড ছেড়েছিলেন ক্লুনি
স্ত্রী-সন্তান নিয়ে কেন হলিউড ছেড়েছিলেন ক্লুনি

২৭ মিনিট আগে | শোবিজ

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে শজনে পাতা
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে শজনে পাতা

২৮ মিনিট আগে | জীবন ধারা

রাজধানীতে বিভিন্ন অপরাধে জড়িত গ্রেফতার ২১
রাজধানীতে বিভিন্ন অপরাধে জড়িত গ্রেফতার ২১

২৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

আরও দুই ইসরায়েলি বন্দির মরদেহ ফেরত দিল হামাস
আরও দুই ইসরায়েলি বন্দির মরদেহ ফেরত দিল হামাস

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সতীর্থের চোটে অস্ট্রেলিয়া দলে ফিরলেন লাবুশেনে
সতীর্থের চোটে অস্ট্রেলিয়া দলে ফিরলেন লাবুশেনে

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মেসির হ্যাটট্রিকে মায়ামির বড় জয়
মেসির হ্যাটট্রিকে মায়ামির বড় জয়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ কেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া
আজ কেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশজুড়ে শীতের আমেজ, বৃষ্টির আভাস
দেশজুড়ে শীতের আমেজ, বৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ আপিল বিভাগের বিচারিক কার্যক্রম বেলা ১১টা পর্যন্ত
আজ আপিল বিভাগের বিচারিক কার্যক্রম বেলা ১১টা পর্যন্ত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ ফিলিস্তিনির মরদেহ ফেরত পাঠাল ইসরায়েল
১৫ ফিলিস্তিনির মরদেহ ফেরত পাঠাল ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারে অস্ত্র-গোলাবারুদসহ আটক ৯
কক্সবাজারে অস্ত্র-গোলাবারুদসহ আটক ৯

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চার দিনের মধ্যে লঘুচাপের শঙ্কা, হতে পারে ঘূর্ণিঝড়ও
চার দিনের মধ্যে লঘুচাপের শঙ্কা, হতে পারে ঘূর্ণিঝড়ও

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

রবিবার রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ
রবিবার রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ত্রোসারের গোলে জিতে শীর্ষে ফিরল আর্সেনাল
ত্রোসারের গোলে জিতে শীর্ষে ফিরল আর্সেনাল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজকের নামাজের সময়সূচি: ১৯ অক্টোবর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি: ১৯ অক্টোবর ২০২৫

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ অক্টোবর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরাউহোর শেষ মুহূর্তের গোলে নাটকীয় জয়ে শীর্ষে বার্সা
আরাউহোর শেষ মুহূর্তের গোলে নাটকীয় জয়ে শীর্ষে বার্সা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি রক্ত পরীক্ষায় শনাক্ত হতে পারে ৫০টিরও বেশি ধরনের ক্যান্সার
একটি রক্ত পরীক্ষায় শনাক্ত হতে পারে ৫০টিরও বেশি ধরনের ক্যান্সার

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

রাজনৈতিক আকাশে অনিশ্চয়তার কালো মেঘ
রাজনৈতিক আকাশে অনিশ্চয়তার কালো মেঘ

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান-আফগানিস্তান
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান-আফগানিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাকদিরে বিশ্বাসের অর্থ, প্রকারভেদ ও স্তর
তাকদিরে বিশ্বাসের অর্থ, প্রকারভেদ ও স্তর

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আব্বাসীয় যুগে বিজ্ঞানে মুসলমানদের পৃষ্ঠপোষকতা
আব্বাসীয় যুগে বিজ্ঞানে মুসলমানদের পৃষ্ঠপোষকতা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সর্বাধিক পঠিত
শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে
শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহজালাল বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ আগুন
শাহজালাল বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ আগুন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেভাবে ট্রাম্পের ‘দুর্বল জায়গায়’ আঘাত করল চীন
যেভাবে ট্রাম্পের ‘দুর্বল জায়গায়’ আঘাত করল চীন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি শেখ হাসিনা: দ্য টেলিগ্রাফ
মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি শেখ হাসিনা: দ্য টেলিগ্রাফ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি বলছেন ব্যবসায়ীরা
বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি বলছেন ব্যবসায়ীরা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা
দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লেবাননে গাদ্দাফির ছেলে জামিন, তবে কার্যকরে দরকার ১১০ কোটি ডলার
লেবাননে গাদ্দাফির ছেলে জামিন, তবে কার্যকরে দরকার ১১০ কোটি ডলার

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা
আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার
আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক
নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শীর্ষ ৯ জেনারেলকে বরখাস্ত করলো চীনের কমিউনিস্ট পার্টি
শীর্ষ ৯ জেনারেলকে বরখাস্ত করলো চীনের কমিউনিস্ট পার্টি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি
২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করে এনসিপি রাজনীতি থেকে ছিটকে যায়নি’
‘জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করে এনসিপি রাজনীতি থেকে ছিটকে যায়নি’

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি
চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নিকাব নিষিদ্ধে পার্লামেন্টে বিল পাস করল পর্তুগাল
নিকাব নিষিদ্ধে পার্লামেন্টে বিল পাস করল পর্তুগাল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরের ধীরগতির পিচে জয় বাংলাদেশের
মিরপুরের ধীরগতির পিচে জয় বাংলাদেশের

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হঠাৎ বিয়ে করে চমকে দিলেন ‘দঙ্গল’ খ্যাত জায়রা ওয়াসিম
হঠাৎ বিয়ে করে চমকে দিলেন ‘দঙ্গল’ খ্যাত জায়রা ওয়াসিম

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আফগানিস্তানকে কড়া হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
আফগানিস্তানকে কড়া হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহু ও গ্যালান্টের গ্রেফতারি পরোয়ানা বিষয়ে আপিল প্রত্যাখ্যান আইসিসির
নেতানিয়াহু ও গ্যালান্টের গ্রেফতারি পরোয়ানা বিষয়ে আপিল প্রত্যাখ্যান আইসিসির

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অন্য কেউ হলে আমার এই সব সহ্য করতো না’
‘অন্য কেউ হলে আমার এই সব সহ্য করতো না’

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষকদের ন্যায্য দাবির প্রতি বিএনপির সমর্থন, বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিতে হুঁশিয়ারি
শিক্ষকদের ন্যায্য দাবির প্রতি বিএনপির সমর্থন, বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিতে হুঁশিয়ারি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর
ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে ২৪ ট্রান্সজেন্ডার ব্যক্তির গণ-আত্মহত্যার চেষ্টা, নেপথ্যে যা...
ভারতে ২৪ ট্রান্সজেন্ডার ব্যক্তির গণ-আত্মহত্যার চেষ্টা, নেপথ্যে যা...

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ ম্যাচ চলাকালীন ট্রাফিক নির্দেশনা
বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ ম্যাচ চলাকালীন ট্রাফিক নির্দেশনা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকাগামী ফ্লাইট নামছে চট্টগ্রাম ও সিলেটে
ঢাকাগামী ফ্লাইট নামছে চট্টগ্রাম ও সিলেটে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ অনুষ্ঠান ঘিরে সংঘর্ষ: ৯০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা
জুলাই সনদ অনুষ্ঠান ঘিরে সংঘর্ষ: ৯০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘জুলাই সনদ’ বাংলাদেশের রাজনৈতিক পালাবদলের মাইলফলক : ইইউ
‘জুলাই সনদ’ বাংলাদেশের রাজনৈতিক পালাবদলের মাইলফলক : ইইউ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আগুন অনেকটা নিয়ন্ত্রণে এসেছে: বেবিচক
সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আগুন অনেকটা নিয়ন্ত্রণে এসেছে: বেবিচক

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ
ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দীপাবলিতে স্বপ্নের বাড়িতে উঠছেন রণবীর-আলিয়া
দীপাবলিতে স্বপ্নের বাড়িতে উঠছেন রণবীর-আলিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির নওশাদ, জামায়াতের ইকবাল, এনসিপির সারজিস
বিএনপির নওশাদ, জামায়াতের ইকবাল, এনসিপির সারজিস

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন
অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন

শোবিজ

এখনো সিঙ্গেল ইধিকা
এখনো সিঙ্গেল ইধিকা

শোবিজ

বাংলাদেশকে একাই জেতালেন রিশাদ
বাংলাদেশকে একাই জেতালেন রিশাদ

মাঠে ময়দানে

অভিনয় নিয়ে আফজাল
অভিনয় নিয়ে আফজাল

শোবিজ

প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই
প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই

শোবিজ

মোশাররফ করিমের গল্প
মোশাররফ করিমের গল্প

শোবিজ

প্রচারে বিএনপি জামায়াত এনসিপি ইসলামি দল
প্রচারে বিএনপি জামায়াত এনসিপি ইসলামি দল

নগর জীবন

প্রেমিকের নানাবাড়িতে কিশোরীর লাশ
প্রেমিকের নানাবাড়িতে কিশোরীর লাশ

দেশগ্রাম

মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা
মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা

দেশগ্রাম

ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি
ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি

দেশগ্রাম

নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের
নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের

দেশগ্রাম

পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান
পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান

পূর্ব-পশ্চিম

কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে
কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে

দেশগ্রাম

কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!
কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!

পূর্ব-পশ্চিম

ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ
ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ

দেশগ্রাম

গাজা পুনর্গঠনে জরুরি পদক্ষেপের আহ্বান এরদোগানের
গাজা পুনর্গঠনে জরুরি পদক্ষেপের আহ্বান এরদোগানের

পূর্ব-পশ্চিম

উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা
উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা

দেশগ্রাম

চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার
চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার

পূর্ব-পশ্চিম

সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর
সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর

দেশগ্রাম

ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের
ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের

পূর্ব-পশ্চিম

আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং
আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং

দেশগ্রাম

বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ গুলি, আহত ৩০
বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ গুলি, আহত ৩০

দেশগ্রাম

ইকসু রোডম্যাপের দাবিতে বিক্ষোভ
ইকসু রোডম্যাপের দাবিতে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

মাঠজুড়ে সবুজের সমারোহ
মাঠজুড়ে সবুজের সমারোহ

দেশগ্রাম

চলে গেলেন নোবেলজয়ী পদার্থবিদ চেন নিং
চলে গেলেন নোবেলজয়ী পদার্থবিদ চেন নিং

পূর্ব-পশ্চিম

সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল পেরু
সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল পেরু

পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ সময় ইলিশ শিকার ৫৪১ জেলের দন্ড
নিষিদ্ধ সময় ইলিশ শিকার ৫৪১ জেলের দন্ড

দেশগ্রাম