শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৭ অক্টোবর, ২০১৬

নানা সংকটে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়

সুখে-দুঃখে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়
জয়শ্রী ভাদুড়ী, রাবি
প্রিন্ট ভার্সন
নানা সংকটে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়

মতিহারের সবুজ গালিচায় মোড়ানো বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম বিদ্যাপীঠ রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়। ১৯৫৬ সালে প্রতিষ্ঠার পর উচ্চশিক্ষা বিস্তারে অসামান্য অবদান রেখে চলেছে এই বিশ্ববিদ্যালয়। শহীদ ড. শামসুজ্জোহার স্মৃতিবিজড়িত এই বিশ্ববিদ্যালয়ের মুক্তিযুদ্ধে রয়েছে বীরত্বগাথা আর আত্মত্যাগের ইতিহাস।

প্রাকৃতিক পরিবেশে ভরপুর এ ক্যাম্পাসে উচ্চশিক্ষা গ্রহণের মহান ব্রত নিয়ে দেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে ছুটে আসেন হাজার হাজার শিক্ষার্থী। প্রতি বছর নবীন স্বপ্নচারীদের পদভারে মুখরিত হয়ে ওঠে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস। কিন্তু দেশের দূরদূরান্ত থেকে আসা নবীন স্বপ্নবাজদের শুরুতেই পড়তে হয় আবাসন সংকটে। এরপর একে একে তাদের মুখোমুখি হতে হয় নানা সমস্যার।

আবাসন সংকট : রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় এখনো শিক্ষার্থীদের জন্য নিশ্চিত করতে পারেনি প্রয়োজনীয় আবাসন ব্যবস্থা। ফলে এখনো প্রায় ৭৫ শতাংশ শিক্ষার্থীকে থাকতে হচ্ছে নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় ক্যাম্পাসের বাইরে, যা তাদের শিক্ষা ও ব্যক্তিজীবনের নিরাপত্তার জন্য অনেকটা হুমকি। অন্যদিকে এ সুযোগে রাজনৈতিক ছাত্র সংগঠনগুলো শিক্ষার্থীদের জিম্মি করে পরিচালনা করছে তাদের রাজনৈতিক কার্যক্রম। রাবি প্রশাসন সূত্রে জানা যায়, বর্তমানে এ ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থীর সংখ্যা প্রায় ৩৫ হাজার। ছাত্র ২২ হাজার। কিন্তু ছাত্রদের জন্য আবাসিক হল রয়েছে মোট ১১টি। এসব হলে মাত্র ৫ হাজার ৩০৪ জনের আবাসন ব্যবস্থা রয়েছে। ফলে বাকি ১৭ হাজার ছাত্রকেই থাকতে হয় বাইরে। আর ১৪ হাজার ছাত্রীর জন্য রয়েছে সাতটি হল। এসব হলে ৩ হাজার ১০১ জন ছাত্রীর আবাসন ব্যবস্থা রয়েছে। এখানে পড়াশোনার জন্য নেই উপযুক্ত পরিবেশ। তাই শিক্ষার্থীদের রেজাল্টেও রয়েছে এর বিরূপ প্রভাব। হলগুলোতে আবাসন সংকুলন না হওয়ায় প্রায় ৭৫ ভাগ শিক্ষার্থীই অনাবাসিক। এ প্রসঙ্গে রাবি উপ-উপাচার্য চৌধুরী সারওয়ার জাহান বলেন, ‘অনাবাসিক শিক্ষার্থীদের কথা চিন্তা করে ইতিমধ্যে আমরা একটি ছাত্রী হল নির্মাণ করেছি। ভোগান্তি কমাতে আরও একটি করে ছাত্র হল ও ছাত্রী হলের আবেদন করা হয়েছে।’

সান্ধ্য আইনে বন্দী ছাত্রীরা : সান্ধ্য আইনের নামে সন্ধ্যা ৭টার পর হলে ফেরা ছাত্রীদের আইডি কার্ড কেড়ে নেওয়া হচ্ছে। একই সঙ্গে অভিভাবকদের ফোন দিয়ে দেরিতে ফেরার কথা জানানোর মতো ঘটনা ঘটছে বিশ্ববিদ্যালয়ে। এভাবেই ঘড়ির কাঁটায় বন্দী দেশের বৃহৎ বিদ্যাপীঠ রাবির হলের ছাত্রীরা। বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে জানা যায়, ১৯৭৩-এর বিশ্ববিদ্যালয় অধ্যাদেশ অনুযায়ী মেয়েদের হলে প্রবেশের ক্ষেত্রে এ ধরনের কোনো বিধিনিষেধ নেই। তবে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টরিয়াল বডি আরোপিত এই সান্ধ্য আইন রাবিসহ আরও কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়ে চালু আছে। সান্ধ্য আইনের কারণে সন্ধ্যা ৭টার মধ্যেই মেয়েদের হলের প্রধান ফটকটি বন্ধ করে দেওয়া হয়। এতে হয়রানির শিকার হতে হয় হলের ছাত্রীদের। এ ব্যাপারে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর মজিবুল হক আজাদ বলেন, আবাসিক ছাত্রীদের নিরাপত্তার বিষয়টি বিবেচনা করেই সান্ধ্য আইন জারি করা হয়েছে।

বাড়েনি শ্রেণিকক্ষ : রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রায় প্রতি বছরই খোলা হচ্ছে নতুন নতুন বিভাগ। এতে বেড়েছে শিক্ষার্থী। কিন্তু সে হারে বাড়েনি শ্রেণিকক্ষ। ফলে প্রতিনিয়তই সমস্যার মধ্যে দিন পার করছেন বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত হাজারো শিক্ষার্থী। বিভাগ সূত্রে জানা যায়, এ বছর চারুকলা অনুষদের অধীনে তিনটি নতুন বিষয়ে ১২০ জন শিক্ষার্থী ভর্তি নেওয়া হয়। এ অনুষদের তিনটি বিভাগের একটিমাত্র অফিস কক্ষ। বিভাগের সভাপতির কোনো নিজস্ব অফিস নেই।

শুরু হয়নি স্মার্টকার্ড ব্যবহার : দেশের প্রথম পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে স্মার্ট আইডেনটিটি কার্ডের ব্যবহার শুরু হওয়ার কথা। এপ্রিলে নির্দিষ্ট সময় পার হয়ে গেলেও এখনো রাবি প্রশাসন স্মার্ট আইডি কার্ডের ব্যবহার শুরু করতে পারেনি। বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে জানা যায়, ২০১১ সালে স্মার্ট আইডি কার্ড বিতরণ শুরু হয়। কিন্তু ২০১০-১১ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থীসহ অনেকেই এখন পর্যন্ত কার্ড পাননি। এ কার্ডের জন্য শিক্ষার্থীপ্রতি ৪০০ থেকে ৮০০ টাকা পর্যন্ত নিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।

পরিবহন সংকট চরমে : বিশ্ববিদ্যালয়ের ৩৩ হাজার শিক্ষার্থীর বিপরীতে বাসের সংখ্যা মাত্র ৩৯টি। এর মধ্যে বিভিন্ন রুটে চলছে ২৭টি বাস, যার আটটি শুধু শিক্ষক ও কর্মকর্তাদের পরিবহনে ব্যবহূত হয়। শুধু ছাত্রীদের জন্য রয়েছে মাত্র তিনটি বাস। চালক আছেন ৩২ জন। কিন্তু দুই শিফটে বাস চালানোর জন্য চালকের প্রয়োজন ৫৪ জন। অন্যদিকে বাকি বাসগুলো নষ্ট হয়ে পড়ে আছে। এগুলো সংরক্ষণে নেই কোনো ব্যবস্থা। তবে ৩৩ হাজার শিক্ষার্থীর জন্য ৩৯টি বাসকে যথেষ্ট বলে দাবি করেন জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবহন দফতরের প্রশাসক অধ্যাপক মাইনুল হক। তিনি বলেন, ‘আমাদের পর্যাপ্ত বাস আছে। এখন কিছু চালক প্রয়োজন। কিছু চালক নিয়োগ দেওয়া হলে সব সমস্যা অতি দ্রুত সমাধান হবে।’ বাসস্ট্যান্ডের বেহাল অবস্থার কারণেও সমস্যায় পড়তে হয় শিক্ষার্থীদের। সামান্য বৃষ্টি হলেই হাঁটুপানি জমে যায়। দীর্ঘ কয়েক বছর ধরে এ সমস্যা থাকলেও এখনো তা মেরামত করা হয়নি।

নতুন বইয়ের অপর্যাপ্ততা : পুরনো বই দিয়েই চলছে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় লাইব্রেরি। শিক্ষকদের রেফারেন্স অনুযায়ী বই না পাওয়া, আর পেলেও বেশির ভাগ বই পুরনো ও সেকেলে হওয়ায় ভোগান্তিতে পড়ছেন লাইব্রেরিতে আসা শিক্ষার্থীরা। ফলে বাধ্য হয়ে শিক্ষার্থীদের বেশি টাকা দিয়ে বাইরে থেকে বই কিনে পড়ালেখা করতে হচ্ছে।

বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিত্যদিনের : বিদ্যুৎ বিভ্রাটে চরম ভোগান্তির শিকার হন শিক্ষার্থীরা। গ্রীষ্মের গরম শুরু হতেই বিদ্যুতের লুকোচুরিতে প্রচণ্ড গরমে শিক্ষার্থীদের সমস্যা হয় লেখাপড়ায়। আর বিদ্যুতের এই যাওয়া-আসায় শিক্ষার্থীদের ল্যাপটপ, ডেস্কটপসহ মূল্যবান ইলেকট্রনিক সামগ্রী নষ্ট হয়ে যায়। অন্যদিকে রাতে লোডশেডিংয়ের সময় অন্ধকারে ছেয়ে যায় পুরো ক্যাম্পাস। এ সময় ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটে।

ট্রেন সুবিধা থেকে বঞ্চিত : প্রতিনিয়তই বিশ্ববিদ্যালয় ও বিশ্ববিদ্যালয়ের এলাকা থেকে প্রায় ৫০০ যাত্রী ট্রেনে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে যাতায়াত করেন। বিশ্ববিদ্যালয়-সংলগ্ন স্টেশন থেকে এত লোক যাতায়াত করা সত্ত্বেও এখানে রাখা হয়নি কোনো ট্রেন স্টপেজ। এজন্য বাড়তি দুর্ভোগে মেয়েদেরই বেশি পড়তে হচ্ছে।

বাড়ছে না খাবারের মান : রাবির ১৭টি আবাসিক হলেই নিম্নমানের ও বাসি খাবার পরিবেশন করা হচ্ছে। দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির দোহাই দিয়ে এসব হল ডাইনিংয়ে বাসি, পচা, অস্বাস্থ্যকর খাবার পরিবেশন করা হচ্ছে বলে জানা গেছে। হলের ডাইনিংগুলোতে যে খাবার পরিবেশন করা হয়, তা খাওয়ার অনুপযোগী। বাজারের সর্বনিম্ন মানের চাল আর সবচেয়ে কম দামি সবজি কিনে এনে শিক্ষার্থীদের জন্য খাবার তৈরি করা হয়। সরেজমিনে দেখা যায়, হলগুলোর ক্যান্টিনের রন্ধনশালার অভ্যন্তর অন্ধকার, নোংরা, স্যাঁতসেতে আবর্জনাময়, দুর্গন্ধযুক্ত। দুপুরে একবার তরকারি রান্না করে সেই তরকারি রাতে খাওয়ানো হয়। ছোট সিলভার কার্প ছাড়া অন্য কোনো মাছের দেখা মেলে না।

দিনে নাপা রাতে ইনজেকশন : বিশ্ববিদ্যালয়ের চিকিৎসা কেন্দ্রে দুপুরের পর জরুরি সেবা নিতে গেলে বেশির ভাগ সময় রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। এমনকি জ্বর-সর্দির মতো রোগ গুরুতর না হলেও রামেকে পাঠিয়ে দায় এড়ানোর চেষ্টা করা হয়। বিনা মূল্যে ওষুধ সরবরাহ করার কথা থাকলেও শুধু পাওয়া যায় ‘নাপা’। আর রাতে যদি কোনো শিক্ষার্থী অসুস্থ হয়ে পড়েন, তা জ্বর হোক আর পেট খারাপ, তাকে দেওয়া হয় ইনজেকশন। রাতে জরুরি চিকিৎসার জন্য কোনো ডাক্তার না থাকায় নার্সরা নিজেরাই এ ইনজেকশন দিয়ে থাকেন। এ ছাড়া যে অ্যাম্বুলেন্সগুলো রয়েছে, সেগুলো দলীয় ও ব্যক্তিগত কাজে ব্যবহার করা হয় বলে শিক্ষার্থীরা অভিযোগ করেন। সার্বিক বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য অধ্যাপক চৌধুরী সারওয়ার জাহান বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয়ের সার্বিক উন্নয়নকল্পে আমরা একটি মাস্টারপ্ল্যান হাতে নিয়েছি। এর মধ্যে প্রথমে ছেলেদের জন্য ১০ তলাবিশিষ্ট একটি ও মেয়েদের জন্য একটি হল তৈরির পরিকল্পনা করেছি। এ ছাড়া অন্য হলগুলো সম্প্রসারণ করার বিষয়ে অর্থায়নের চেষ্টা চলছে। বিশ্ববিদ্যালয় পরিবারের স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে মেডিকেল সেন্টার এক্সটেনশন করার কাজ চলছে। সেখানে জনবলও বাড়ানো হবে। পরিবহন সমস্যা মেটাতে বেশ কিছু নতুন বাস এবং ছাত্রী হলের জন্য নতুন অ্যাম্বুলেন্স কেনা হয়েছে। পুরনো বিআরটিসি বাসগুলোকে মেরামত করে সক্রিয় করা হয়েছে। ডিজিটালাইজেশনের ধারা অব্যাহত রাখতে বিশ্ববিদ্যালয়ের নিজস্ব ইন্টারনেট প্রোভাইডার কেনা হয়েছে। এতে বিটিসিএলের ওপর আমাদের আর নির্ভর করে থাকতে হবে না। ঝুঁকি থেকে বাঁচতে ই-টেন্ডার চালু করা হয়েছে। আমরা শিক্ষার্থীদের পড়াশোনার পরিবেশ তৈরি করতে সব ধরনের আধুনিক সুযোগ-সুবিধা চালুর চেষ্টা করছি।’

এই বিভাগের আরও খবর
বিভিন্ন দূতাবাসে মিনিস্টার ফার্স্ট সেক্রেটারি হলেন ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে মিনিস্টার ফার্স্ট সেক্রেটারি হলেন ১৭ কর্মকর্তা
নিয়ম নেই, তবুও হলের দোকানে জরিমানা ডাকসু নেতাদের
নিয়ম নেই, তবুও হলের দোকানে জরিমানা ডাকসু নেতাদের
স্ত্রীকে তালাকের পর দুধ দিয়ে গোসল!
স্ত্রীকে তালাকের পর দুধ দিয়ে গোসল!
সেই মার্কিন নাগরিকের দুই দিনের রিমান্ড
সেই মার্কিন নাগরিকের দুই দিনের রিমান্ড
একাধিক জন্মসনদ এনআইডি সংশোধন নিয়ে বিপাকে ইসি
একাধিক জন্মসনদ এনআইডি সংশোধন নিয়ে বিপাকে ইসি
নিখোঁজের ৯ বছর পর হাসপাতালে মা-মেয়ের দেখা
নিখোঁজের ৯ বছর পর হাসপাতালে মা-মেয়ের দেখা
পাঁচ বাংলাদেশি শিক্ষার্থীকে ফেরত পাঠাবে ভারত
পাঁচ বাংলাদেশি শিক্ষার্থীকে ফেরত পাঠাবে ভারত
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
পুলিশ কর্মকর্তা ও স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা নিহত
পুলিশ কর্মকর্তা ও স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা নিহত
দরজা ভেঙে স্বামী স্ত্রী সন্তানের লাশ উদ্ধার
দরজা ভেঙে স্বামী স্ত্রী সন্তানের লাশ উদ্ধার
বেশি প্রাণহানি মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায়
বেশি প্রাণহানি মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায়
সূক্ষ্ম পরিকল্পনায় ফ্যাসিবাদ সৃষ্টি
সূক্ষ্ম পরিকল্পনায় ফ্যাসিবাদ সৃষ্টি
সর্বশেষ খবর
ট্রাকের ধাক্কায় প্রাণ গেল মা-মেয়ের
ট্রাকের ধাক্কায় প্রাণ গেল মা-মেয়ের

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মানিকগঞ্জে এবার ৫৫৩ মণ্ডপে দুর্গাপূজার আয়োজন
মানিকগঞ্জে এবার ৫৫৩ মণ্ডপে দুর্গাপূজার আয়োজন

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারে এক লাখ ৭০ হাজার ইয়াবাসহ গ্রেফতার ৩
কক্সবাজারে এক লাখ ৭০ হাজার ইয়াবাসহ গ্রেফতার ৩

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আফগানিস্তানের বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ
আফগানিস্তানের বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের
সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

উজানে বৃষ্টিপাত, সিলেটে বাড়ছে নদীর পানি
উজানে বৃষ্টিপাত, সিলেটে বাড়ছে নদীর পানি

৩৯ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’
‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে দুই প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে দুই প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্যারিসে জমকালো আয়োজনে শুরু টেক্সটাইল সোর্সিং মেলা ২০২৫
প্যারিসে জমকালো আয়োজনে শুরু টেক্সটাইল সোর্সিং মেলা ২০২৫

৫২ মিনিট আগে | পরবাস

পাকিস্তানে ল্যান্ডমাইন বিস্ফোরণে ৫ সেনা নিহত
পাকিস্তানে ল্যান্ডমাইন বিস্ফোরণে ৫ সেনা নিহত

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাজধানী ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ রাজধানী ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খুলনায় চুরি হওয়া নবজাতক ৬ ঘণ্টা পর উদ্ধার
খুলনায় চুরি হওয়া নবজাতক ৬ ঘণ্টা পর উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের উত্থানে পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে
সূচকের উত্থানে পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কুমিল্লায় চুন কারখানায় অবৈধ গ্যাস সংযোগ, ৮ শ্রমিক কারাগারে
কুমিল্লায় চুন কারখানায় অবৈধ গ্যাস সংযোগ, ৮ শ্রমিক কারাগারে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভিড়ের মধ্যে ঢুকে গেল চলন্ত ট্রাক, নিহত ৩
ভিড়ের মধ্যে ঢুকে গেল চলন্ত ট্রাক, নিহত ৩

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরিবেশ রক্ষায় প্লাস্টিক বর্জ্যকে সম্পদে রূপান্তর করতে হবে: চসিক মেয়র
পরিবেশ রক্ষায় প্লাস্টিক বর্জ্যকে সম্পদে রূপান্তর করতে হবে: চসিক মেয়র

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হাইতিতে গ্যাং হামলায় নিহত অর্ধশতাধিক
হাইতিতে গ্যাং হামলায় নিহত অর্ধশতাধিক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে ৬ কারখানার বিদ্যুৎ-গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন
নারায়ণগঞ্জে ৬ কারখানার বিদ্যুৎ-গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প
ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমার নাম স্বস্তিকা, আমি বুড়িমা নই’
‘আমার নাম স্বস্তিকা, আমি বুড়িমা নই’

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিনিয়োগ পেতে পরামর্শকের কথায় বিদেশে প্রতিষ্ঠান খুলে প্রতারিত উদ্যোক্তা ব্যবসায়ীরা
বিনিয়োগ পেতে পরামর্শকের কথায় বিদেশে প্রতিষ্ঠান খুলে প্রতারিত উদ্যোক্তা ব্যবসায়ীরা

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা
রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২
এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে
অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকায় দুপুরের মধ্যে বৃষ্টির আভাস
ঢাকায় দুপুরের মধ্যে বৃষ্টির আভাস

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল
আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী
মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ
কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাড়ে ৩ হাজার সিনিয়র স্টাফ নার্স নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি
সাড়ে ৩ হাজার সিনিয়র স্টাফ নার্স নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি

৩ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সর্বাধিক পঠিত
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার
৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ
ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭
কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা
জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান
ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি
৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব
আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা
রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!
স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!

২০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের
আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২
বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে
অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল
আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাঁচদিন টানা বৃষ্টির আভাস
পাঁচদিন টানা বৃষ্টির আভাস

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া
ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’
প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ
কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা
নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিকি-ক্যাটরিনার ঘরে আসছে নতুন অতিথি
ভিকি-ক্যাটরিনার ঘরে আসছে নতুন অতিথি

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুল্ক না কমালে ভারতের জন্য ব্যবসা করা কঠিন হবে, যুক্তরাষ্ট্রের হুঁশিয়ারি
শুল্ক না কমালে ভারতের জন্য ব্যবসা করা কঠিন হবে, যুক্তরাষ্ট্রের হুঁশিয়ারি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা
লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২
এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার
টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর
হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার
হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়
স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়

পেছনের পৃষ্ঠা

মৌসুমি বাধা মানছে না আম
মৌসুমি বাধা মানছে না আম

পেছনের পৃষ্ঠা

লিটনদের সামনে আফগান বাধা
লিটনদের সামনে আফগান বাধা

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল
অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু
রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু

নগর জীবন

বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি
ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা
সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ
সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব
রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব

পেছনের পৃষ্ঠা

একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে
একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে

নগর জীবন

‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’
‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’

শোবিজ

ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম
ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম

শোবিজ

আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে
আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশে গমের আবাদ সর্বনিম্ন পর্যায়ে
দেশে গমের আবাদ সর্বনিম্ন পর্যায়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি
সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি

শোবিজ

বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা
বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে

সম্পাদকীয়

নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে
নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে

দেশগ্রাম

সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর
১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর

নগর জীবন

ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে
ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে

নগর জীবন

ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে
ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে

নগর জীবন