শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৭ অক্টোবর, ২০১৬

নানা সংকটে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়

সুখে-দুঃখে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়
জয়শ্রী ভাদুড়ী, রাবি
প্রিন্ট ভার্সন
নানা সংকটে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়

মতিহারের সবুজ গালিচায় মোড়ানো বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম বিদ্যাপীঠ রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়। ১৯৫৬ সালে প্রতিষ্ঠার পর উচ্চশিক্ষা বিস্তারে অসামান্য অবদান রেখে চলেছে এই বিশ্ববিদ্যালয়। শহীদ ড. শামসুজ্জোহার স্মৃতিবিজড়িত এই বিশ্ববিদ্যালয়ের মুক্তিযুদ্ধে রয়েছে বীরত্বগাথা আর আত্মত্যাগের ইতিহাস।

প্রাকৃতিক পরিবেশে ভরপুর এ ক্যাম্পাসে উচ্চশিক্ষা গ্রহণের মহান ব্রত নিয়ে দেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে ছুটে আসেন হাজার হাজার শিক্ষার্থী। প্রতি বছর নবীন স্বপ্নচারীদের পদভারে মুখরিত হয়ে ওঠে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস। কিন্তু দেশের দূরদূরান্ত থেকে আসা নবীন স্বপ্নবাজদের শুরুতেই পড়তে হয় আবাসন সংকটে। এরপর একে একে তাদের মুখোমুখি হতে হয় নানা সমস্যার।

আবাসন সংকট : রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় এখনো শিক্ষার্থীদের জন্য নিশ্চিত করতে পারেনি প্রয়োজনীয় আবাসন ব্যবস্থা। ফলে এখনো প্রায় ৭৫ শতাংশ শিক্ষার্থীকে থাকতে হচ্ছে নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় ক্যাম্পাসের বাইরে, যা তাদের শিক্ষা ও ব্যক্তিজীবনের নিরাপত্তার জন্য অনেকটা হুমকি। অন্যদিকে এ সুযোগে রাজনৈতিক ছাত্র সংগঠনগুলো শিক্ষার্থীদের জিম্মি করে পরিচালনা করছে তাদের রাজনৈতিক কার্যক্রম। রাবি প্রশাসন সূত্রে জানা যায়, বর্তমানে এ ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থীর সংখ্যা প্রায় ৩৫ হাজার। ছাত্র ২২ হাজার। কিন্তু ছাত্রদের জন্য আবাসিক হল রয়েছে মোট ১১টি। এসব হলে মাত্র ৫ হাজার ৩০৪ জনের আবাসন ব্যবস্থা রয়েছে। ফলে বাকি ১৭ হাজার ছাত্রকেই থাকতে হয় বাইরে। আর ১৪ হাজার ছাত্রীর জন্য রয়েছে সাতটি হল। এসব হলে ৩ হাজার ১০১ জন ছাত্রীর আবাসন ব্যবস্থা রয়েছে। এখানে পড়াশোনার জন্য নেই উপযুক্ত পরিবেশ। তাই শিক্ষার্থীদের রেজাল্টেও রয়েছে এর বিরূপ প্রভাব। হলগুলোতে আবাসন সংকুলন না হওয়ায় প্রায় ৭৫ ভাগ শিক্ষার্থীই অনাবাসিক। এ প্রসঙ্গে রাবি উপ-উপাচার্য চৌধুরী সারওয়ার জাহান বলেন, ‘অনাবাসিক শিক্ষার্থীদের কথা চিন্তা করে ইতিমধ্যে আমরা একটি ছাত্রী হল নির্মাণ করেছি। ভোগান্তি কমাতে আরও একটি করে ছাত্র হল ও ছাত্রী হলের আবেদন করা হয়েছে।’

সান্ধ্য আইনে বন্দী ছাত্রীরা : সান্ধ্য আইনের নামে সন্ধ্যা ৭টার পর হলে ফেরা ছাত্রীদের আইডি কার্ড কেড়ে নেওয়া হচ্ছে। একই সঙ্গে অভিভাবকদের ফোন দিয়ে দেরিতে ফেরার কথা জানানোর মতো ঘটনা ঘটছে বিশ্ববিদ্যালয়ে। এভাবেই ঘড়ির কাঁটায় বন্দী দেশের বৃহৎ বিদ্যাপীঠ রাবির হলের ছাত্রীরা। বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে জানা যায়, ১৯৭৩-এর বিশ্ববিদ্যালয় অধ্যাদেশ অনুযায়ী মেয়েদের হলে প্রবেশের ক্ষেত্রে এ ধরনের কোনো বিধিনিষেধ নেই। তবে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টরিয়াল বডি আরোপিত এই সান্ধ্য আইন রাবিসহ আরও কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়ে চালু আছে। সান্ধ্য আইনের কারণে সন্ধ্যা ৭টার মধ্যেই মেয়েদের হলের প্রধান ফটকটি বন্ধ করে দেওয়া হয়। এতে হয়রানির শিকার হতে হয় হলের ছাত্রীদের। এ ব্যাপারে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর মজিবুল হক আজাদ বলেন, আবাসিক ছাত্রীদের নিরাপত্তার বিষয়টি বিবেচনা করেই সান্ধ্য আইন জারি করা হয়েছে।

বাড়েনি শ্রেণিকক্ষ : রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রায় প্রতি বছরই খোলা হচ্ছে নতুন নতুন বিভাগ। এতে বেড়েছে শিক্ষার্থী। কিন্তু সে হারে বাড়েনি শ্রেণিকক্ষ। ফলে প্রতিনিয়তই সমস্যার মধ্যে দিন পার করছেন বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত হাজারো শিক্ষার্থী। বিভাগ সূত্রে জানা যায়, এ বছর চারুকলা অনুষদের অধীনে তিনটি নতুন বিষয়ে ১২০ জন শিক্ষার্থী ভর্তি নেওয়া হয়। এ অনুষদের তিনটি বিভাগের একটিমাত্র অফিস কক্ষ। বিভাগের সভাপতির কোনো নিজস্ব অফিস নেই।

শুরু হয়নি স্মার্টকার্ড ব্যবহার : দেশের প্রথম পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে স্মার্ট আইডেনটিটি কার্ডের ব্যবহার শুরু হওয়ার কথা। এপ্রিলে নির্দিষ্ট সময় পার হয়ে গেলেও এখনো রাবি প্রশাসন স্মার্ট আইডি কার্ডের ব্যবহার শুরু করতে পারেনি। বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে জানা যায়, ২০১১ সালে স্মার্ট আইডি কার্ড বিতরণ শুরু হয়। কিন্তু ২০১০-১১ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থীসহ অনেকেই এখন পর্যন্ত কার্ড পাননি। এ কার্ডের জন্য শিক্ষার্থীপ্রতি ৪০০ থেকে ৮০০ টাকা পর্যন্ত নিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।

পরিবহন সংকট চরমে : বিশ্ববিদ্যালয়ের ৩৩ হাজার শিক্ষার্থীর বিপরীতে বাসের সংখ্যা মাত্র ৩৯টি। এর মধ্যে বিভিন্ন রুটে চলছে ২৭টি বাস, যার আটটি শুধু শিক্ষক ও কর্মকর্তাদের পরিবহনে ব্যবহূত হয়। শুধু ছাত্রীদের জন্য রয়েছে মাত্র তিনটি বাস। চালক আছেন ৩২ জন। কিন্তু দুই শিফটে বাস চালানোর জন্য চালকের প্রয়োজন ৫৪ জন। অন্যদিকে বাকি বাসগুলো নষ্ট হয়ে পড়ে আছে। এগুলো সংরক্ষণে নেই কোনো ব্যবস্থা। তবে ৩৩ হাজার শিক্ষার্থীর জন্য ৩৯টি বাসকে যথেষ্ট বলে দাবি করেন জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবহন দফতরের প্রশাসক অধ্যাপক মাইনুল হক। তিনি বলেন, ‘আমাদের পর্যাপ্ত বাস আছে। এখন কিছু চালক প্রয়োজন। কিছু চালক নিয়োগ দেওয়া হলে সব সমস্যা অতি দ্রুত সমাধান হবে।’ বাসস্ট্যান্ডের বেহাল অবস্থার কারণেও সমস্যায় পড়তে হয় শিক্ষার্থীদের। সামান্য বৃষ্টি হলেই হাঁটুপানি জমে যায়। দীর্ঘ কয়েক বছর ধরে এ সমস্যা থাকলেও এখনো তা মেরামত করা হয়নি।

নতুন বইয়ের অপর্যাপ্ততা : পুরনো বই দিয়েই চলছে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় লাইব্রেরি। শিক্ষকদের রেফারেন্স অনুযায়ী বই না পাওয়া, আর পেলেও বেশির ভাগ বই পুরনো ও সেকেলে হওয়ায় ভোগান্তিতে পড়ছেন লাইব্রেরিতে আসা শিক্ষার্থীরা। ফলে বাধ্য হয়ে শিক্ষার্থীদের বেশি টাকা দিয়ে বাইরে থেকে বই কিনে পড়ালেখা করতে হচ্ছে।

বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিত্যদিনের : বিদ্যুৎ বিভ্রাটে চরম ভোগান্তির শিকার হন শিক্ষার্থীরা। গ্রীষ্মের গরম শুরু হতেই বিদ্যুতের লুকোচুরিতে প্রচণ্ড গরমে শিক্ষার্থীদের সমস্যা হয় লেখাপড়ায়। আর বিদ্যুতের এই যাওয়া-আসায় শিক্ষার্থীদের ল্যাপটপ, ডেস্কটপসহ মূল্যবান ইলেকট্রনিক সামগ্রী নষ্ট হয়ে যায়। অন্যদিকে রাতে লোডশেডিংয়ের সময় অন্ধকারে ছেয়ে যায় পুরো ক্যাম্পাস। এ সময় ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটে।

ট্রেন সুবিধা থেকে বঞ্চিত : প্রতিনিয়তই বিশ্ববিদ্যালয় ও বিশ্ববিদ্যালয়ের এলাকা থেকে প্রায় ৫০০ যাত্রী ট্রেনে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে যাতায়াত করেন। বিশ্ববিদ্যালয়-সংলগ্ন স্টেশন থেকে এত লোক যাতায়াত করা সত্ত্বেও এখানে রাখা হয়নি কোনো ট্রেন স্টপেজ। এজন্য বাড়তি দুর্ভোগে মেয়েদেরই বেশি পড়তে হচ্ছে।

বাড়ছে না খাবারের মান : রাবির ১৭টি আবাসিক হলেই নিম্নমানের ও বাসি খাবার পরিবেশন করা হচ্ছে। দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির দোহাই দিয়ে এসব হল ডাইনিংয়ে বাসি, পচা, অস্বাস্থ্যকর খাবার পরিবেশন করা হচ্ছে বলে জানা গেছে। হলের ডাইনিংগুলোতে যে খাবার পরিবেশন করা হয়, তা খাওয়ার অনুপযোগী। বাজারের সর্বনিম্ন মানের চাল আর সবচেয়ে কম দামি সবজি কিনে এনে শিক্ষার্থীদের জন্য খাবার তৈরি করা হয়। সরেজমিনে দেখা যায়, হলগুলোর ক্যান্টিনের রন্ধনশালার অভ্যন্তর অন্ধকার, নোংরা, স্যাঁতসেতে আবর্জনাময়, দুর্গন্ধযুক্ত। দুপুরে একবার তরকারি রান্না করে সেই তরকারি রাতে খাওয়ানো হয়। ছোট সিলভার কার্প ছাড়া অন্য কোনো মাছের দেখা মেলে না।

দিনে নাপা রাতে ইনজেকশন : বিশ্ববিদ্যালয়ের চিকিৎসা কেন্দ্রে দুপুরের পর জরুরি সেবা নিতে গেলে বেশির ভাগ সময় রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। এমনকি জ্বর-সর্দির মতো রোগ গুরুতর না হলেও রামেকে পাঠিয়ে দায় এড়ানোর চেষ্টা করা হয়। বিনা মূল্যে ওষুধ সরবরাহ করার কথা থাকলেও শুধু পাওয়া যায় ‘নাপা’। আর রাতে যদি কোনো শিক্ষার্থী অসুস্থ হয়ে পড়েন, তা জ্বর হোক আর পেট খারাপ, তাকে দেওয়া হয় ইনজেকশন। রাতে জরুরি চিকিৎসার জন্য কোনো ডাক্তার না থাকায় নার্সরা নিজেরাই এ ইনজেকশন দিয়ে থাকেন। এ ছাড়া যে অ্যাম্বুলেন্সগুলো রয়েছে, সেগুলো দলীয় ও ব্যক্তিগত কাজে ব্যবহার করা হয় বলে শিক্ষার্থীরা অভিযোগ করেন। সার্বিক বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য অধ্যাপক চৌধুরী সারওয়ার জাহান বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয়ের সার্বিক উন্নয়নকল্পে আমরা একটি মাস্টারপ্ল্যান হাতে নিয়েছি। এর মধ্যে প্রথমে ছেলেদের জন্য ১০ তলাবিশিষ্ট একটি ও মেয়েদের জন্য একটি হল তৈরির পরিকল্পনা করেছি। এ ছাড়া অন্য হলগুলো সম্প্রসারণ করার বিষয়ে অর্থায়নের চেষ্টা চলছে। বিশ্ববিদ্যালয় পরিবারের স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে মেডিকেল সেন্টার এক্সটেনশন করার কাজ চলছে। সেখানে জনবলও বাড়ানো হবে। পরিবহন সমস্যা মেটাতে বেশ কিছু নতুন বাস এবং ছাত্রী হলের জন্য নতুন অ্যাম্বুলেন্স কেনা হয়েছে। পুরনো বিআরটিসি বাসগুলোকে মেরামত করে সক্রিয় করা হয়েছে। ডিজিটালাইজেশনের ধারা অব্যাহত রাখতে বিশ্ববিদ্যালয়ের নিজস্ব ইন্টারনেট প্রোভাইডার কেনা হয়েছে। এতে বিটিসিএলের ওপর আমাদের আর নির্ভর করে থাকতে হবে না। ঝুঁকি থেকে বাঁচতে ই-টেন্ডার চালু করা হয়েছে। আমরা শিক্ষার্থীদের পড়াশোনার পরিবেশ তৈরি করতে সব ধরনের আধুনিক সুযোগ-সুবিধা চালুর চেষ্টা করছি।’

এই বিভাগের আরও খবর
শিক্ষা ভবনের ফুটপাতে নারীর লাশ
শিক্ষা ভবনের ফুটপাতে নারীর লাশ
৫ আগস্ট জুলাই গণ অভ্যুত্থান দিবস, ১৬ জুলাই শহীদ দিবস
৫ আগস্ট জুলাই গণ অভ্যুত্থান দিবস, ১৬ জুলাই শহীদ দিবস
এনবিআরের তিন সদস্য ও এক কমিশনারকে অবসরে পাঠাল সরকার
এনবিআরের তিন সদস্য ও এক কমিশনারকে অবসরে পাঠাল সরকার
সাবেক এমপি দুর্জয় গ্রেপ্তার
সাবেক এমপি দুর্জয় গ্রেপ্তার
ফলের মেলা
ফলের মেলা
শাপলা প্রতীকের দাবিতে সিইসির কাছে নাগরিক ঐক্য
শাপলা প্রতীকের দাবিতে সিইসির কাছে নাগরিক ঐক্য
চট্টগ্রামে ভিওআইপি সরঞ্জামসহ গ্রেপ্তার এক
চট্টগ্রামে ভিওআইপি সরঞ্জামসহ গ্রেপ্তার এক
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বাবার লাশ নিল না ছেলে
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বাবার লাশ নিল না ছেলে
বাংলাদেশ সফরে আসছে না ভারতীয় ক্রিকেট দল!
বাংলাদেশ সফরে আসছে না ভারতীয় ক্রিকেট দল!
দোহারে বিএনপি নেতাকে গুলি করে হত্যা
দোহারে বিএনপি নেতাকে গুলি করে হত্যা
জুনে সড়কে ঝরল ৬৯৬ প্রাণ
জুনে সড়কে ঝরল ৬৯৬ প্রাণ
ককটেল ফাটিয়ে ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে ছিনতাই
ককটেল ফাটিয়ে ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে ছিনতাই
সর্বশেষ খবর
কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণের প্রতিবাদে এনসিপির বিক্ষোভ
কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণের প্রতিবাদে এনসিপির বিক্ষোভ

৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা

১৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

রুমায় সেনাবাহিনীর অভিযানে কেএনএর কমান্ডারসহ ২ জন নিহত
রুমায় সেনাবাহিনীর অভিযানে কেএনএর কমান্ডারসহ ২ জন নিহত

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন গানে কন্ঠ দিলেন সাবিনা ইয়াসমিন
নতুন গানে কন্ঠ দিলেন সাবিনা ইয়াসমিন

২৫ মিনিট আগে | শোবিজ

ওয়াটারলু উৎসবে বাংলাদেশের ‘আনটাং’
ওয়াটারলু উৎসবে বাংলাদেশের ‘আনটাং’

৩০ মিনিট আগে | শোবিজ

অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার
অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার

৫৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইন্দোনেশিয়ায় ফেরিডুবিতে ৪ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ৩৮
ইন্দোনেশিয়ায় ফেরিডুবিতে ৪ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ৩৮

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারী ফুটবল দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
নারী ফুটবল দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বয়সের বাধা পেরিয়ে ধর্মীয় জ্ঞান আহরণ
বয়সের বাধা পেরিয়ে ধর্মীয় জ্ঞান আহরণ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’
‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রম বিষয়ক হেল্পলাইনের ১৬৩৫৭ আপগ্রেডেড ভার্সন উদ্বোধন
শ্রম বিষয়ক হেল্পলাইনের ১৬৩৫৭ আপগ্রেডেড ভার্সন উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বস্ত্র খাতে আট মাসে বেকার ২৬ হাজার কর্মী
বস্ত্র খাতে আট মাসে বেকার ২৬ হাজার কর্মী

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ
আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দুপুরের মধ্যে ঢাকাসহ ৯ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস
দুপুরের মধ্যে ঢাকাসহ ৯ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার
সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাঁদপুরে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে হত্যার প্রধান আসামি গ্রেফতার
চাঁদপুরে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে হত্যার প্রধান আসামি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শরীয়তপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ইলেকট্রিক মিস্ত্রির মৃত্যু
শরীয়তপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ইলেকট্রিক মিস্ত্রির মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গবেষণায় উৎকর্ষতার স্বীকৃতি পেলেন আইইউবিএটির শিক্ষার্থীরা
গবেষণায় উৎকর্ষতার স্বীকৃতি পেলেন আইইউবিএটির শিক্ষার্থীরা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিজিএফের কার্ড নিয়ে দ্বন্দ্ব, ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
ভিজিএফের কার্ড নিয়ে দ্বন্দ্ব, ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাপানি কর্মকর্তাদের স্মরণে জাইকার শ্রদ্ধানুষ্ঠান
জাপানি কর্মকর্তাদের স্মরণে জাইকার শ্রদ্ধানুষ্ঠান

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

র‍্যানসমওয়্যার হামলা: গড়ে ১০ লাখ ডলার গুনছে প্রতিষ্ঠানগুলো
র‍্যানসমওয়্যার হামলা: গড়ে ১০ লাখ ডলার গুনছে প্রতিষ্ঠানগুলো

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খেলাপির ঝুঁকিতে ৬০০ কারখানা
খেলাপির ঝুঁকিতে ৬০০ কারখানা

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ জুলাই)

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিনাজপুরে মাদরাসার শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ দিলো বসুন্ধরা শুভসংঘ
দিনাজপুরে মাদরাসার শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ দিলো বসুন্ধরা শুভসংঘ

৮ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বগুড়ার শেরপুরে বিএনপির সদস্য নবায়ন ও নতুন সদস্য অন্তর্ভুক্তির কর্মসূচির উদ্বোধন
বগুড়ার শেরপুরে বিএনপির সদস্য নবায়ন ও নতুন সদস্য অন্তর্ভুক্তির কর্মসূচির উদ্বোধন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে হেরে যা বললেন মিরাজ
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে হেরে যা বললেন মিরাজ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা যুদ্ধ বন্ধে মধ্যস্থতাকারীদের প্রস্তাব পেয়েছে হামাস, চলছে আলোচনা
গাজা যুদ্ধ বন্ধে মধ্যস্থতাকারীদের প্রস্তাব পেয়েছে হামাস, চলছে আলোচনা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার
চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে ১৫ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠাল বিএসএফ
ঝিনাইদহে ১৫ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠাল বিএসএফ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্যান্সার থেকে সেরে ওঠা ‘রোলার কোস্টার যাত্রা’: প্রিন্সেস কেট
ক্যান্সার থেকে সেরে ওঠা ‘রোলার কোস্টার যাত্রা’: প্রিন্সেস কেট

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে বিআরটিএ’র নতুন নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে বিআরটিএ’র নতুন নির্দেশনা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই সহকারী কমিশনার তাপসী তাবাসসুম চাকরিচ্যুত
সেই সহকারী কমিশনার তাপসী তাবাসসুম চাকরিচ্যুত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এলপি গ্যাসের দাম আরও কমেছে
এলপি গ্যাসের দাম আরও কমেছে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কর্মস্থল থেকে উধাও এসপি আরিফুর বরখাস্ত
কর্মস্থল থেকে উধাও এসপি আরিফুর বরখাস্ত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ আগস্ট 'জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস', থাকবে সাধারণ ছুটি
৫ আগস্ট 'জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস', থাকবে সাধারণ ছুটি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে গরু-ছাগলের চেয়ে ডক্টরেট ডিগ্রির সংখ্যা বেশি: বদিউর রহমান
দেশে গরু-ছাগলের চেয়ে ডক্টরেট ডিগ্রির সংখ্যা বেশি: বদিউর রহমান

১৬ ঘণ্টা আগে | টক শো

রাজনীতিতে যোগ দেওয়া নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব
রাজনীতিতে যোগ দেওয়া নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলের গণহত্যায় সহায়তা করছে মাইক্রোসফট-অ্যামাজনসহ বহু প্রতিষ্ঠান
ইসরায়েলের গণহত্যায় সহায়তা করছে মাইক্রোসফট-অ্যামাজনসহ বহু প্রতিষ্ঠান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ায় আরও ৩০ হাজার সেনা পাঠাচ্ছে উত্তর কোরিয়া
রাশিয়ায় আরও ৩০ হাজার সেনা পাঠাচ্ছে উত্তর কোরিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিসা জটিলতার মূল কারণ হলো জাল সনদ : লুৎফে সিদ্দিকী
ভিসা জটিলতার মূল কারণ হলো জাল সনদ : লুৎফে সিদ্দিকী

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুর মৃত্যু অনিবার্য, ইরানি জেনারেলের হুঙ্কার
নেতানিয়াহুর মৃত্যু অনিবার্য, ইরানি জেনারেলের হুঙ্কার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদালত অবমাননা : শেখ হাসিনার ৬ মাসের কারাদণ্ড
আদালত অবমাননা : শেখ হাসিনার ৬ মাসের কারাদণ্ড

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হরমুজ প্রণালিতে মাইন বসানোর প্রস্তুতি নিয়েছিল ইরান: দাবি যুক্তরাষ্ট্রের
হরমুজ প্রণালিতে মাইন বসানোর প্রস্তুতি নিয়েছিল ইরান: দাবি যুক্তরাষ্ট্রের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্লাব বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে কে কার মুখোমুখি?
ক্লাব বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে কে কার মুখোমুখি?

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় যোগ দিলেন সৌদি আরবের নতুন রাষ্ট্রদূত
ঢাকায় যোগ দিলেন সৌদি আরবের নতুন রাষ্ট্রদূত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন: অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান
তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন: অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনে সামরিক সহায়তার গুরুত্বপূর্ণ চালান স্থগিত করলো যুক্তরাষ্ট্র
ইউক্রেনে সামরিক সহায়তার গুরুত্বপূর্ণ চালান স্থগিত করলো যুক্তরাষ্ট্র

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে ভয়াবহ সুনামির আশঙ্কা
জাপানে ভয়াবহ সুনামির আশঙ্কা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বোমা ফেলে ইরানের পরমাণু শিল্প ধ্বংস করা যাবে না
বোমা ফেলে ইরানের পরমাণু শিল্প ধ্বংস করা যাবে না

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম ওয়ানডেতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ
প্রথম ওয়ানডেতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটের জেলা প্রশাসকের বিরুদ্ধে ক্ষেপলেন সাবেক মেয়র আরিফ
সিলেটের জেলা প্রশাসকের বিরুদ্ধে ক্ষেপলেন সাবেক মেয়র আরিফ

১২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

মার্কিন সহায়তা স্থগিত, ইউরোপের সঙ্গে যৌথ অস্ত্র উৎপাদনের চেষ্টায় ইউক্রেন
মার্কিন সহায়তা স্থগিত, ইউরোপের সঙ্গে যৌথ অস্ত্র উৎপাদনের চেষ্টায় ইউক্রেন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের কাছ থেকে লিখিত বার্তা পেল সৌদি আরব
ইরানের কাছ থেকে লিখিত বার্তা পেল সৌদি আরব

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রী-সন্তানকে মাসে ৪ লাখ রুপি দিতে হবে, শামিকে আদালতের নির্দেশ
স্ত্রী-সন্তানকে মাসে ৪ লাখ রুপি দিতে হবে, শামিকে আদালতের নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ রেহানার স্বামী-দেবরের জমিসহ ১০ তলা ভবন ক্রোকের নির্দেশ
শেখ রেহানার স্বামী-দেবরের জমিসহ ১০ তলা ভবন ক্রোকের নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইএইএ’র সঙ্গে সম্পর্ক স্থগিতের আইন অনুমোদন ইরান প্রেসিডেন্টের
আইএইএ’র সঙ্গে সম্পর্ক স্থগিতের আইন অনুমোদন ইরান প্রেসিডেন্টের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রংপুর-৪ আসনে এনসিপির প্রার্থী আখতার হোসেন
রংপুর-৪ আসনে এনসিপির প্রার্থী আখতার হোসেন

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক বছরে মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে: আসিফ নজরুল
এক বছরে মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে: আসিফ নজরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার
চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রশাসনে ৫ উপ-সচিব পদে রদবদল
প্রশাসনে ৫ উপ-সচিব পদে রদবদল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ছাত্রলীগের তালিকায় দেওয়া হয়েছিল বিসিএসে নিয়োগ!
ছাত্রলীগের তালিকায় দেওয়া হয়েছিল বিসিএসে নিয়োগ!

প্রথম পৃষ্ঠা

নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ

সম্পাদকীয়

ছাত্র-পুলিশ সংঘর্ষে উত্তপ্ত চট্টগ্রাম
ছাত্র-পুলিশ সংঘর্ষে উত্তপ্ত চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৯৪ বিলিয়ন ডলার পোশাক রপ্তানির সম্ভাবনা
৯৪ বিলিয়ন ডলার পোশাক রপ্তানির সম্ভাবনা

পেছনের পৃষ্ঠা

রাতের বেপরোয়া পরিবহন খুবই ভয়ংকর
রাতের বেপরোয়া পরিবহন খুবই ভয়ংকর

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রাজধানীতে অরক্ষিত ফুটওভার ব্রিজ
রাজধানীতে অরক্ষিত ফুটওভার ব্রিজ

রকমারি নগর পরিক্রমা

ফুটবলে ইতিহাস গড়ল দেশের মেয়েরা
ফুটবলে ইতিহাস গড়ল দেশের মেয়েরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সম্পদের পাহাড় তারিকের, জব্দের আদেশ
সম্পদের পাহাড় তারিকের, জব্দের আদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নগদের মালিকানা এবং নিয়ন্ত্রণ ঘিরে জটিলতা
নগদের মালিকানা এবং নিয়ন্ত্রণ ঘিরে জটিলতা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাতপাখার মিটিং বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র
হাতপাখার মিটিং বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

এ কেমন হাসপাতাল!
এ কেমন হাসপাতাল!

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্নীতিতে অলরাউন্ডার কামাল
দুর্নীতিতে অলরাউন্ডার কামাল

প্রথম পৃষ্ঠা

গুমের অন্ধকার অধ্যায়
গুমের অন্ধকার অধ্যায়

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাদের লড়াই এখনো শেষ হয়নি
আমাদের লড়াই এখনো শেষ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় নতুন সৌদি রাষ্ট্রদূত
ঢাকায় নতুন সৌদি রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

তৌসিফ-তটিনীর ‘চলো হারিয়ে যাই’
তৌসিফ-তটিনীর ‘চলো হারিয়ে যাই’

শোবিজ

হাসিনার ছয় মাস কারাদণ্ড
হাসিনার ছয় মাস কারাদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায় নির্বাচন, সব দল একমত
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায় নির্বাচন, সব দল একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

অবশেষে গাজায় যুদ্ধবিরতির আভাস
অবশেষে গাজায় যুদ্ধবিরতির আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে
মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাবি-জিনাত রেহানা
ভাবি-জিনাত রেহানা

শোবিজ

শিল্পী জিনাত রেহানা আর নেই
শিল্পী জিনাত রেহানা আর নেই

শোবিজ

বুঝে না বুঝে হাসিনার ষড়যন্ত্রে পা দিচ্ছে
বুঝে না বুঝে হাসিনার ষড়যন্ত্রে পা দিচ্ছে

নগর জীবন

বাংলাদেশ সফরে আসছে না ভারতীয় ক্রিকেট দল!
বাংলাদেশ সফরে আসছে না ভারতীয় ক্রিকেট দল!

পেছনের পৃষ্ঠা

এনআইডি সংশোধনে কমেছে ভোগান্তি
এনআইডি সংশোধনে কমেছে ভোগান্তি

নগর জীবন

এনডিপির মহাসচিব সোহেলকে বহিষ্কার
এনডিপির মহাসচিব সোহেলকে বহিষ্কার

নগর জীবন

ধর্ষণের বিচার দাবিতে মানববন্ধন, শ্রমিক দল নেতা বহিষ্কার
ধর্ষণের বিচার দাবিতে মানববন্ধন, শ্রমিক দল নেতা বহিষ্কার

দেশগ্রাম

আশুগঞ্জ মোকামে কমতে শুরু করেছে ধানের দাম
আশুগঞ্জ মোকামে কমতে শুরু করেছে ধানের দাম

দেশগ্রাম