শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৬ জুলাই, ২০১৮ আপডেট:

ক্যাম্পাসে হলে হলে বহিরাগত

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় আবাসন সংকটে ভোগান্তিতে শিক্ষার্থীরা
জয়শ্রী ভাদুড়ী
প্রিন্ট ভার্সন
ক্যাম্পাসে হলে হলে বহিরাগত

প্রতিষ্ঠালগ্নে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ছিল ৮৭৭ জন, অনুষদ ৩টি আর বিভাগ ১২টি। বর্তমানে ১০টি অনুষদ, ৮৭টি বিভাগ ও ৯টি ইনস্টিটিউট মিলিয়ে ৩৫ হাজারের বেশি শিক্ষার্থী পড়ছে ঢাবিতে। প্রতিষ্ঠার পর থেকে প্রতিবছর শিক্ষার্থী বাড়লেও সে হারে বাড়েনি আবাসন সুবিধা। এর সঙ্গে যোগ হয়েছে হলগুলোতে বহিরাগতদের উৎপাত। বিভিন্ন হলে ছাত্রনেতাদের ছত্রচ্ছায়ায় অবস্থান করছে বহিরাগতরা। ফলে ভোগান্তিতে পড়েছে বিশ্ববিদ্যালয়ের সাধারণ শিক্ষার্থীরা। এর নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে শিক্ষার্থীদের পড়াশোনা থেকে শুরু করে সামগ্রিক জীবনযাত্রায়।

শিক্ষার্থী বৃদ্ধির অনুপাতে আবাসন ব্যবস্থা না হওয়ায় হলগুলো হয়ে উঠেছে জনবহুল ও ঘিঞ্জি। কোনো কোনো ক্ষেত্রে উদ্বাস্তু শিবিরের পরিবেশকেও হার মানায় হলগুলোর পরিবেশ। আবাসন সংকটের মাত্রা এতই তীব্র হয়েছে যে, হলগুলোতে বর্তমানে ধারণক্ষমতার প্রায় তিনগুণ শিক্ষার্থী অবস্থান করছে। সৃষ্টি হয়েছে গণরুম। শিক্ষার্থীরা পাচ্ছেন না শিক্ষার উপযুক্ত পরিবেশ। হল প্রশাসনের তদারকির অভাবে সরকারি ছাত্র সংগঠনের নেতারা বছরের পর বছর অবৈধভাবে হলে অবস্থান করছেন। শিক্ষার্থীরা বলছেন, বিশ্ববিদ্যালয়ে তাদের প্রধান সমস্যা-আবাসন সংকট। আবাসন সংকটের কারণেই বহিরাগতদের দাপট বাড়ছে। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন বলছে, আবাসন সংকট একটি বাস্তবতা, এ সমস্যা আরও প্রকট হচ্ছে। কিন্তু জমি ও অর্থের অভাবে এটি দ্রুত নিরসনের সুযোগও নেই। বিশ্ববিদ্যালয়ে ১৮টি আবাসিক হল ও দুটি ছাত্রাবাস রয়েছে। সম্প্রতি ছেলেদের জন্য ১ হাজার সিটবিশিষ্ট ‘বিজয় একাত্তর’ চালু হয়েছে। সব হল মিলিয়ে প্রায় ১৮-২০ হাজার শিক্ষার্থীর আবাসন ব্যবস্থা হলেও বাকি অর্ধেক শিক্ষার্থীর জন্য কোনো আবাসনের ব্যবস্থা নেই। এদিকে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ আবাসন সংকট কিছুটা নিরসন করে তার চেয়ে বেশি হারে ভর্তির আসন বাড়িয়ে যাচ্ছে। এর ফলে দিন দিন হলের আবাসন সংকট প্রকট হচ্ছে। যারা আবাসিক হলে অবস্থান করছে তাদের থাকার পরিবেশ অত্যন্ত শোচনীয়। বিভিন্ন হল ঘুরে জানা যায়, আবাসিক হলের যেসব রুমে ৪ থেকে ৮ জন করে থাকা যায় সে রুমে ১৫ থেকে ২০ জনকে কোণঠাসা হয়ে থাকতে হয়। এ ছাড়া শিক্ষার্থীরা হলগুলোর মসজিদের বারান্দা, রিডিং রুম, হল সংসদ রুম, টিভি রুম ও পত্রিকা রুমে রাত কাটাচ্ছেন। হলে আসন না পেয়ে তারা অমানবিক জীবন কাটাচ্ছেন। জানা যায়, বিশ্ববিদ্যালয়ের সূর্যসেন হলে অন্তত ৮টি, এএফ রহমান হলে ৫টি, জহুরুল হক হলে ১০টি, মুক্তিযোদ্ধা জিয়াউর রহমান হলে ৮টি, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলে ৯টি, কবি জসীমউদ্দীন হলে ১১টি, হাজী মুহাম্মদ মুহসীন হলে ১৩টি, রোকেয়া হলে ২টি, কুয়েত মৈত্রী হলে ৪টি এবং ফজিলাতুন নেছা মুজিব হলে ৩টি গণরুম রয়েছে। এসব রুমের একেকটিতে গাদাগাদি করে থাকছেন ৩০-৪০ জন শিক্ষার্থী।

জানা যায়, বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদুল্লাহ হলে ১ হাজার ২২৫ জন, ফজলুল হক মুসলিম হলে ৭৬৬ জন, জগন্নাথ হলে ১ হাজার ৭২২ জন, সলিমুল্লাহ মুসলিম হলে ৮০৫ জন, জহুরুল হক হলে ১ হাজার ৩২৫ জন, সূর্যসেন হলে ১ হাজার ৭৪ জন, হাজী মুহাম্মদ মুহসীন হলে ৫৪২ জন, কবি জসীমউদ্্দীন হলে ৭৬৯ জন, স্যার এফ রহমান হলে (শাহনেওয়াজ ছাত্রাবাসসহ) ৬০২ জন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলে ৭০৩ জন, মুক্তিযোদ্ধা জিয়াউর রহমান হলে ৯৩৪ জন, অমর একুশে হলে ৬১০ জন, রোকেয়া হলে ১ হাজার ৬০০ জন, শামসুন্নাহার হলে ১ হাজার ৩৫০ জন, কুয়েত মৈত্রী হলে ২ হাজার ৬১ জন, স্যার পিজে হার্টগ ইন্টারন্যাশনাল হলে ১১৯ জন, বেগম ফজিলাতুন নেছা মুজিব হলে ১ হাজার ১৫০ জন এবং নবাব ফয়জুন্নেসা চৌধুরানী ছাত্রী নিবাসে ১৬০ জন শিক্ষার্থী আবাসিক সুবিধা পাচ্ছেন। এ ছাড়াও দ্বৈতাবাসিক হিসেবে ও অনাবাসিক হিসেবে কিছু ছাত্র হলগুলোতে অবস্থান করছেন।

জানা যায়, সাবেক অনেক শিক্ষার্থীর দীর্ঘদিন ধরে হলে অবস্থান এবং ছাত্রনেতাদের আশ্রয়ে বহিরাগতদের কারণে হলের আবাসিক সমস্যা প্রকট। বহিরাগতদের কাছে হলের কক্ষ ভাড়া দেওয়ার অভিযোগও রয়েছে। অন্যদিকে বহিরাগতদের বের করার জন্য হল কর্তৃপক্ষ বিভিন্ন সময়ে অভিযান চালালেও পরে তদারকির অভাবে আগের অবস্থা ফিরে আসে। ক্ষমতাসীন ছাত্র সংগঠনের নেতারা অনেকেই একা একটি রুম দখল করে আছেন দিনের পর দিন। তাছাড়া তাদের ছত্রচ্ছায়ায় প্রায় প্রতিটি হলেই থাকছে বহিরাগতরা। শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, হল কর্তৃপক্ষ সিট বরাদ্দ দেয় কাগজে-কলমে। কোন কক্ষের কোন সিটে কে থাকবে তা নিয়ন্ত্রণ করেন ক্ষমতাসীন দলের ছাত্র সংগঠনের নেতারা। এতে শর্তসাপেক্ষে তারাই প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থীদের হলে তোলেন। হলে উঠতে হলে যোগাযোগ করতে হয় ছাত্র সংগঠনের নেতাদের সঙ্গে।

জানা যায়, ঢাবির জগন্নাথ হলে সবচেয়ে বেশি বহিরাগতের বসবাস। এই হলের তিনটি ভবনে প্রায় দুই শতাধিক বহিরাগত অবস্থান করছে। এ ছাড়া হাজী মুহাম্মদ মুহসীন হল, জহুরুল হক হল, ফজলুল হক হল, সূর্যসেন হলেও কয়েকশ বহিরাগত বসবাস করছে। তুলনামূলক ছোট হলগুলোর মধ্যে এস এম হল, এ এফ রহমান হল, জিয়া হল, বঙ্গবন্ধু হলেও রয়েছে বহিরাগতদের বসবাস। এর মধ্যে বিভিন্ন হলে ছাত্রলীগের অনেক নেতা বসবাস করছেন এক যুগেরও বেশি সময় ধরে। মুহসীন হলের ৩৬২-তে রুহুল নামে ছাত্রলীগের সাবেক কেন্দ্রীয় কমিটির এক সদস্য থাকেন। ৩৩৪ নম্বর কক্ষে একটি প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের অভি অন্তু, ৪৩৭ নম্বর কক্ষে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের বেলাল, ১০১৫ তে সান্ধ্যকালীন কোর্সের দুলাল, ১০২০ এ ঢাকা কলেজের কামাল, ১০২৮ জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শরীফ, ১০১৪ ঢাকা কলেজের ইমরান, ১০০৩ এ আমিরুল ইসলাম ছাড়াও কবি জসীমউদ্দীন হলে ২১৮, ৪২২ নম্বর কক্ষে দীর্ঘদিন ধরে অছাত্ররা থাকেন। ৩২৯ কক্ষে এক বহিরাগত ছাত্রলীগ নেতাকে ম্যানেজ করে থাকেন। সলিমুল্লাহ মুসলিম হলে ২৭, ১৩৯, ১৪১, ১৪২, ১৫২-সহ একাধিক কক্ষে অছাত্র ছাত্রলীগ নেতারা থাকেন।

এ ব্যাপারে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক এ কে এম গোলাম রব্বানী বলেন, হলগুলোতে বহিরাগতদের বিষয়ে হল কর্তৃপক্ষ কাজ করছে। তাদের সিট ছেড়ে দেওয়ার জন্য খুব দ্রুতই নোটিস করা হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
চট্টগ্রাম বন্দর নিয়ে জোরালো হচ্ছে আন্দোলন
চট্টগ্রাম বন্দর নিয়ে জোরালো হচ্ছে আন্দোলন
থাপ্পড় মারায় অবরুদ্ধ পুলিশ
থাপ্পড় মারায় অবরুদ্ধ পুলিশ
জাল ভিসা ও টিকিটে কোটি টাকা প্রতারণা, গ্রেপ্তার ১
জাল ভিসা ও টিকিটে কোটি টাকা প্রতারণা, গ্রেপ্তার ১
রক্তচোষা গ্রুপের মূলহোতা জনি গ্রেপ্তার
রক্তচোষা গ্রুপের মূলহোতা জনি গ্রেপ্তার
মেট্রোরেলের লাইন থেকে দুটি ককটেল উদ্ধার
মেট্রোরেলের লাইন থেকে দুটি ককটেল উদ্ধার
ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু
ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু
কুমারখালীতে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রোল ঢেলে আগুন
কুমারখালীতে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রোল ঢেলে আগুন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক
১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক
সর্বশেষ খবর
কুমিল্লায় মোটরসাইকেল র‌্যালিতে জামায়াত প্রার্থীর প্রচারণা
কুমিল্লায় মোটরসাইকেল র‌্যালিতে জামায়াত প্রার্থীর প্রচারণা

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

যেসব বিষয় পরকালে বিশ্বাসের সম্পূরক
যেসব বিষয় পরকালে বিশ্বাসের সম্পূরক

৩ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩০
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩০

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুশকিমুক্ত চুল পেতে চাইলে
খুশকিমুক্ত চুল পেতে চাইলে

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আলজারি-শামারের চোটে উইন্ডিজ দলে রোচ
আলজারি-শামারের চোটে উইন্ডিজ দলে রোচ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপির রাজনীতিতে সব ধর্মের প্রতি সম্মান আছে : এ্যানী
বিএনপির রাজনীতিতে সব ধর্মের প্রতি সম্মান আছে : এ্যানী

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় কৃষককে গুলি করে হত্যা, আহত ১
কুষ্টিয়ায় কৃষককে গুলি করে হত্যা, আহত ১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার
মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা
জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত
ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক
জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল
উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪
নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ
এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ

৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান
রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ

পেছনের পৃষ্ঠা