শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৫ সেপ্টেম্বর, ২০১৮ আপডেট:

সাক্ষাৎকারে বেগম মতিয়া চৌধুরী

সাফল্যের রহস্য বিজ্ঞানমনস্কতা

নিজামুল হক বিপুল
প্রিন্ট ভার্সন
সাফল্যের রহস্য বিজ্ঞানমনস্কতা

কৃষিমন্ত্রী মতিয়া চৌধুরী। তিনি আওয়ামী লীগ প্রেসিডিয়াম সদস্য। ১৯৯৬ সালে দল ক্ষমতায় এলে তাকে কৃষি মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী নিযুক্ত করা হয়। তখন খাদ্য ঘাটতির দেশ খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ হয়েছিল। এরপর ২০০৯ সালে দ্বিতীয় দফায় আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে আবারও তিনি কৃষিমন্ত্রী হন। সেই থেকে টানা ১০ বছর একই মন্ত্রিত্বে অবস্থান করে কৃষিতে তিনি নীরব বিপ্লব ঘটিয়েছেন। বাংলাদেশ সচিবালয়ে গতকাল তাঁর দফতরে বসে মতিয়া চৌধুরী বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দেওয়া একান্ত সাক্ষাৎকারে দেশের কৃষি বিষয়ে তাৎপর্যময় অনেক কথা বলেছেন।

প্রশ্ন : আপনি তো ১০ বছর ধরে কৃষিমন্ত্রী। এর আগে ১৯৯৬ থেকে ২০০১ সাল পর্যন্ত একই দায়িত্বে ছিলেন। এ দীর্ঘ সময়ে কৃষিতে অনেক সাফল্য এসেছে। এর রহস্য কী?

বেগম মতিয়া চৌধুরী : রহস্য আমাদের প্রধানমন্ত্রী জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার দিকনির্দেশনা। তার বিজ্ঞানমনস্কতা। যে বিজ্ঞানমনস্কতা আমাদের কৃষি মন্ত্রণালয়ের উন্নয়ন অর্থাৎ উচ্চফলনশীল ধান থেকে শুরু করে কৃষির সব ক্ষেত্রে যে অগ্রগতি... বিজ্ঞানের যে প্রযুক্তি তার প্রয়োগ ছাড়া এটা সম্ভব ছিল না। মান্ধাতার বা চিরায়ত যে কৃষি তাতে আমরা একটা জায়গায় আটকে ছিলাম। একদিকে মানুষ বাড়ছে, জমি কমছে, কিন্তু বিজ্ঞানের নতুন নতুন আবিষ্কার এবং উদ্ভাবন— এটা আমরা আমাদের কৃষির ক্ষেত্রে প্রয়োগ করছি। একই সঙ্গে মন্ত্রণালয়ের প্রতিটি স্তরে কমবেশি আমি বলব না যে সেন্ট পার্সেন্ট, কমবেশি সবাই কাজ করছে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর যে উজ্জীবনী প্রেরণা সেই প্রেরণা সারা দেশের মানুষের মধ্যে একটা প্রেরণা আনছে, তারা কর্মচঞ্চল হয়েছে। আজ আমরা সেই নিম্ন আয়ের দেশ থেকে উন্নয়নশীল দেশে উন্নীত হয়েছি। এটা শুধু কৃষিতে নয়, সব ক্ষেত্রে। কাজেই সবখানে একটা প্রেরণাদায়ী শক্তি লাগে। আমাদের সেই শক্তি হচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সারা দেশের মানুষ তো বটেই কৃষি মন্ত্রণালয়ের প্রতিটি কর্মী তাঁর প্রেরণায় উজ্জীবিত।

আমাদের সমস্ত স্তরে সবাই কাজ করছে এবং আন্তরিকতার সঙ্গে কাজ করছে। কারও হয়তো তৎপরতা একটু কম আবার কারও বেশি। আমি বলব, আমাদের কৃষি মন্ত্রণালয়ের কি সম্প্রসারণ, কি গবেষণা বা অন্যান্য জায়গায় সবাই কর্মতৎপর। এ সাফল্য সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টার কারণেই এসেছে। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান দীর্ঘ ২৩ বছরের সংগ্রামের মধ্য দিয়ে আমাদের বাঙালি জাতিকে স্বাধীনতা দিয়ে গেছেন। তাঁরই কন্যা শেখ হাসিনা পিতার যে স্বপ্ন ক্ষুধামুক্ত, দারিদ্র্যমুক্ত, সুখী-সুন্দর বাংলাদেশ, উন্নতশীল বাংলাদেশ, শিক্ষায় উন্নত, জ্ঞানে-বিজ্ঞানে উন্নত, সারা পৃথিবীর দৃষ্টি বাংলাদেশের দিকে থাকবে। যে স্বপ্ন বঙ্গবন্ধু দেখিয়ে গেছেন কিন্তু করে যেতে পারেননি। ঘাতকের বুলেটে সেদিন ৩২ নম্বরের ওই বাড়িতে যারা ছিল তাদের সবাইকে হত্যা করা হয়েছে। আল্লাহর অশেষ রহমতে প্রধানমন্ত্রীকে আমরা পেয়েছি বলেই আজ বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে। আমি শুধু একটা কথা বলতে চাই, ’৯৬-এ আমরা যখন ক্ষমতায় এলাম দেশে তখন খাদ্য ঘাটতি। তখনো খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ হয়েছি, নীরব বিপ্লব ঘটিয়েছি। তারপর ২০০৯-এ যখন শুরু করলাম খাদ্য ঘাটতি দিয়ে সেখান থেকে আবারও আমরা খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ। এই সেক্টরে নীরব বিপ্লব ঘটেছে। এই যে এত রোহিঙ্গা আসছে, বাইরে থেকে খাদ্য সেই অর্থে তুলনামূলক খুবই কম। ১০-১১ লাখ লোককে খাওয়ানো— চাট্টিখানি কথা নয়। এটা করে যাচ্ছেন। পাশাপাশি গত বছর সেই অকাল বর্ষণে, পাহাড়ি ঢলে আমাদের খাদ্যের একটা বড় ক্ষতি হয়েছিল। তা আমরা পুষিয়ে নিয়েছি। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী একদিকে যেমন অকৃপণভাবে কৃষি পুনর্বাসনের জন্য উদার হাতে আমাদের বরাদ্দ দিয়েছেন। প্রধানমন্ত্রীর যে বিরল গুণ— তা হচ্ছে তাঁর কথায় সবাই উদ্বুদ্ধ হয়, কেউ দ্বিধান্বিত হয় না। এটা পৃথিবীর কম নেতারই থাকে। তাঁর কথা সবাই মনে করে আমার কাজ সামনে আগানো, দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া।

প্রশ্ন : কৃষিতে প্রবৃদ্ধি গত পাঁচ-সাত বছরে বাড়ছে। আগে এ প্রবৃদ্ধি বাড়ার হার ছিল বেশি। কিন্তু প্রবৃদ্ধি বাড়লেও হার কমেছে। কেন এমনটা হচ্ছে? এ থেকে উত্তরণের উপায় কী?

মতিয়া চৌধুরী : দেখুন দেশে মানুষ বাড়ছে। সে তুলনায় জমি কমছে। শিল্পায়ন হচ্ছে। আমাদের গাজীপুরে এখন কৃষি আছে! বলুন। একমাত্র রিসার্চ সেন্টারগুলো ছাড়া। নরসিংদী পর্যন্ত শিল্পায়ন হয়ে গেছে। এটা হচ্ছে বাস্তবতা, এটা নিয়ে বিলাপ করার কিছু নেই, ঝগড়া করারও কিছু নেই। দুটোই দরকার। আমরা আমাদের প্রসেসড্ ফুড ইন্ডাস্ট্রি যখন তার সক্ষমতার পরিচয় দেবে তখন এই প্রবৃদ্ধি আবারও বাড়ার সম্ভাবনা আছে। যেমন ধরুন সুতা তৈরি করলেই কিন্তু প্রবৃদ্ধি হবে না। যখন আপনি গার্মেন্টে যাবেন তখনই প্রবৃদ্ধি হবে। ঠিক তেমনি যেমন প্রসেস্ড ফুড, রেডি টু কুক ফুড— এসবে যখন আমরা চলে যাব তখন আবার প্রবৃদ্ধি বাড়বে। এই যে দেখুন আমাদের জাতীয় ফল কাঁঠাল, আমরা ভুলেই গেছি। অথচ ভারত কাঁচা কাঁঠাল প্রক্রিয়াজাত করে পুরো মধ্যপ্রাচ্যে বিক্রি করছে।

প্রশ্ন : বোরোতে পানির ক্রাইসিস প্রকট আকার ধারণ করে। পরিত্রাণের উপায় কী? বোরোর বিকল্প কিছু ভাবছেন?

মতিয়া চৌধুরী : এজন্য আমরা আউশ ও আমনের ওপর জোর দিয়েছি। আমি কিন্তু বলেই থেমে নেই। এই যে আউশের তো কাভারেজ বাড়ছে। যেখানে এক ফসলি জমি সেখানে অবশ্যই বোরো করবে এবং হাই ইয়েল্ডিং করবে। কিন্তু অন্য জায়গায় যেখানে পানির ক্রাইসিস আছে সেখানে আমি পানির লেভেল যাতে নিচে নেমে না যায়, যেমন ধরেন বরেন্দ্র অঞ্চলে জোর করে বোরো ফসল করে... সেখানে ১ কেজি চালের উৎপাদনে ৩২ লিটার পানি লাগে। আমি সেটা না করে সেখানে আউশে যাব। কিছু কিছু বৃষ্টি হয়, আর আউশ তো একটু খরাসহিষ্ণু ফসল। দক্ষিণাঞ্চলের জমিরও সদ্ব্যবহার করার প্রক্রিয়া এগোচ্ছে। নইলে এত মানুষকে খাওয়াবেন কীভাবে?

প্রশ্ন : হাওরাঞ্চলে তো প্রায় প্রতি বছরই আগাম বন্যা হয়, এতে ফসলের ব্যাপক ক্ষতি হয়, কৃষক ক্ষতিগ্রস্ত হয়। বিশেষ করে নিচু জমিতে বোরো চাষের কারণে ক্ষতিটা বেশি হচ্ছে।

মতিয়া চৌধুরী : আসলে যেটা মাছের জন্য আমরা সেখানে মাছই করব। দরকার হলে সেখানে আরও মডার্নভাবে এটাকে গোছানো হবে। আর যেসব জমি কান্দার সেখানে ফসল করবে। মাছও ফসল, যে জমিতে মাছ হবে সেখানে কৃষক মাছ চাষ করবে, আবার যে জমিতে ধান চাষ হয় সেখানে ধান করবে। তাহলে মাছ বিক্রি করেও সে আয় করতে পারবে।

প্রশ্ন : জিএম ফুডের সর্বশেষ অবস্থা কী?। যদ্দুর জানি বেগুনের জিএম বাজারে চলে এসেছে। ধান, আলু ও পটোল নিয়ে এখনো গবেষণা চলছে। এগুলো কবে নাগাদ রিলিজ হতে পারে?

মতিয়া চৌধুরী : আপনারা যে সয়াবিন তেল খান তা জিএম ফুড নয়? তারপর কটন অয়েল এটাও জিএম ফুড। ভুট্টা জিএম। ধান, আলু, পটোলের গবেষণা চলমান। আমরা একেবারে নিশ্চিত হয়ে...। আসলে আমাদের দেশের কৃষক এত ছোট মানে ল্যান্ড হোল্ডিং মালিক। আমরা তাদের কোনো ক্ষতির সম্মুখীন করতে চাই না।

প্রশ্ন : জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে তো আমাদের দেশের দক্ষিণাঞ্চলে লবণাক্ততা বাড়ছে। দক্ষিণাঞ্চলের কৃষি নিয়ে সরকারের কোনো বিশেষ পরিকল্পনা আছে কিনা?

মতিয়া চৌধুরী : জলবায়ু পরিবর্তনের কথা যারা বলেন তারা কিন্তু আমাদের কোনো সাহায্য করেননি। কিন্তু আমাদের প্রধানমন্ত্রী জলবায়ু সম্মেলন থেকে এসেই নিজস্ব ফান্ড তৈরি করেছেন। আজকেও যে শতাব্দীর লক্ষ্যমাত্রা ঠিক করা হলো সেখানেও এজন্য একটা ফান্ড রাখার জন্য অর্থমন্ত্রীকে বললেন। আমাদের প্রধানমন্ত্রী কোনো হাওয়াই কথাবার্তা বলেন না। তিনি যা বলেন, সলিড গ্রাউন্ডের ওপর দাঁড়িয়েই বলেন। এটা কোনো হাওয়াই কথা নয়, কোনো চোরাবালিও নয়, এটা কোনো ফানুসও নয়। আমরা লবণসহিষ্ণু জাত উদ্ভাবনের পাশাপাশি গবেষণাও চালাচ্ছি এবং কিছু লাইন চলেও গেছে। বিআর-৪৭ ও ৪৮ এখন মাঠে আছে। লবণসহিষ্ণু অনেক জাত আমরা আবিষ্কার করেছি এবং এগুলোর পারফরম্যান্সও ভালো। ট্রায়াল বেসিস এগুলো কৃষককে দেওয়া হয়েছে।

প্রশ্ন : আপনি তো আফ্রিকান নেরিকা জাতের ধানের ওপর জোর দিয়েছিলেন। তার কী অবস্থা?

মতিয়া চৌধুরী : এটার কাজ চলছে। অনেক এলাকাতেই কৃষক ভালোভাবে নিয়েছে। এ ধানে সময় কম লাগে। ১০০ থেকে ১০৫ দিনের মধ্যেই ধান চলে আসে। অনেকখানে ৯০ দিনেও চলে আসে।

প্রশ্ন : দেশে প্রতিনিয়ত কৃষিজমি কমছে। এটা রোধ করার কোনো উপায়...

মতিয়া চৌধুরী : এজন্য আইন আছে। বাস্তবতা হচ্ছে, জমির মালিক কৃষক। সে এটা দিয়ে কী করবে... সে যদি চুপি চুপি সেটা বিক্রি করে দেয় তাহলে কী করবেন? পাশাপাশি এটাও ঠিক যে, কৃষক ফসল ফলিয়ে তার খাবার সংগ্রহ করবে।

এই বিভাগের আরও খবর
শিল্পকলায় বাতিঘরের মাংকি ট্রায়াল
শিল্পকলায় বাতিঘরের মাংকি ট্রায়াল
বাগেরহাটের চারটি সংসদীয় আসন বহাল
বাগেরহাটের চারটি সংসদীয় আসন বহাল
বিনিয়োগকারীদের ক্ষতিপূরণ সরকারের বিবেচনার বিষয়
বিনিয়োগকারীদের ক্ষতিপূরণ সরকারের বিবেচনার বিষয়
বিএনপির পক্ষ নেওয়ায় ছেলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন জামায়াত প্রার্থীর
বিএনপির পক্ষ নেওয়ায় ছেলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন জামায়াত প্রার্থীর
শিক্ষকদের আন্দোলন প্রত্যাহার
শিক্ষকদের আন্দোলন প্রত্যাহার
নিষেধাজ্ঞা উঠলেও জাহাজ ছাড়েনি
নিষেধাজ্ঞা উঠলেও জাহাজ ছাড়েনি
স্বস্তির আভাস চালের দামে
স্বস্তির আভাস চালের দামে
৬১৫ আসন কমেছে মেডিকেল কলেজে
৬১৫ আসন কমেছে মেডিকেল কলেজে
অফিসে ব্যাগ-আইডি রেখে নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তা
অফিসে ব্যাগ-আইডি রেখে নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তা
সুন্দরবনে নিখোঁজ প্রবাসী নারীর লাশ উদ্ধার
সুন্দরবনে নিখোঁজ প্রবাসী নারীর লাশ উদ্ধার
সাবেক আইজিপি বেনজীরের বিরুদ্ধে দুদকের চার্জশিট
সাবেক আইজিপি বেনজীরের বিরুদ্ধে দুদকের চার্জশিট
শহরেই শামুকখোল পানকৌড়ির বসবাস
শহরেই শামুকখোল পানকৌড়ির বসবাস
সর্বশেষ খবর
পিরোজপুরে জেলা প্রশাসকের বদলি প্রত্যাহারের দাবিতে মানববন্ধন
পিরোজপুরে জেলা প্রশাসকের বদলি প্রত্যাহারের দাবিতে মানববন্ধন

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তাইওয়ান ইস্যুতে কূটনৈতিক দ্বন্দ্বে মুখোমুখি চীন ও জাপান
তাইওয়ান ইস্যুতে কূটনৈতিক দ্বন্দ্বে মুখোমুখি চীন ও জাপান

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেরপুরে কৃষি কর্মকর্তাকে মারধরের ঘটনায় কলমবিরতি
শেরপুরে কৃষি কর্মকর্তাকে মারধরের ঘটনায় কলমবিরতি

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিএসই আইটি অবকাঠামো আধুনিকীকরণ প্রকল্পে টগি সার্ভিসেসের স্বীকৃতি লাভ
সিএসই আইটি অবকাঠামো আধুনিকীকরণ প্রকল্পে টগি সার্ভিসেসের স্বীকৃতি লাভ

৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকদের ১০ম গ্রেডে বেতন দিতে সম্মতি
প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকদের ১০ম গ্রেডে বেতন দিতে সম্মতি

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে আওয়ামী লীগ: প্রেস সচিব
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে আওয়ামী লীগ: প্রেস সচিব

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

সেনা কর্মকর্তাদের ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা আরও সাড়ে চার মাস বাড়ল
সেনা কর্মকর্তাদের ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা আরও সাড়ে চার মাস বাড়ল

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

দ্বিতীয় বিয়ের খবর জানালেন রশিদ খান
দ্বিতীয় বিয়ের খবর জানালেন রশিদ খান

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে জাল নোট মামলায় যুবকের ১৪ বছর কারাদণ্ড
চট্টগ্রামে জাল নোট মামলায় যুবকের ১৪ বছর কারাদণ্ড

২৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিকের আলোচনা নাকচ সিরিয়া
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিকের আলোচনা নাকচ সিরিয়া

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পশ্চিমবঙ্গে উচ্চ সতর্কতা জারি, সীমান্তে কড়া নজরদারি
পশ্চিমবঙ্গে উচ্চ সতর্কতা জারি, সীমান্তে কড়া নজরদারি

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেগুনে পোকা আছে কি না বোঝা যাবে যেভাবে
বেগুনে পোকা আছে কি না বোঝা যাবে যেভাবে

৩৩ মিনিট আগে | জীবন ধারা

৪ ঘণ্টা পর ময়মনসিংহ-নেত্রকোনা ট্রেন চলাচল শুরু
৪ ঘণ্টা পর ময়মনসিংহ-নেত্রকোনা ট্রেন চলাচল শুরু

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাবি শিক্ষকের বহিষ্কার দাবিতে বিক্ষোভ
রাবি শিক্ষকের বহিষ্কার দাবিতে বিক্ষোভ

৩৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

‘কাউকে ছোট করে কেউ বড় হয় না, শুধু নোংরামি ছড়ানো হয়’
‘কাউকে ছোট করে কেউ বড় হয় না, শুধু নোংরামি ছড়ানো হয়’

৪১ মিনিট আগে | শোবিজ

ভোট হলে জামায়াতের অস্তিত্ব থাকবে না : মির্জা ফখরুল
ভোট হলে জামায়াতের অস্তিত্ব থাকবে না : মির্জা ফখরুল

৪৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

জোর করে ঐকমত্য চাপিয়ে দেওয়া যায় না : রুমিন ফারহানা
জোর করে ঐকমত্য চাপিয়ে দেওয়া যায় না : রুমিন ফারহানা

৪৮ মিনিট আগে | টক শো

রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৫
রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৫

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খ্যাতনামা অভিনেতা প্রেম চোপড়া হাসপাতালে ভর্তি
খ্যাতনামা অভিনেতা প্রেম চোপড়া হাসপাতালে ভর্তি

৫৭ মিনিট আগে | শোবিজ

২০২৫ সালের বুকার জিতলেন হাঙ্গেরিয়ান-ব্রিটিশ লেখক ডেভিড সালাই
২০২৫ সালের বুকার জিতলেন হাঙ্গেরিয়ান-ব্রিটিশ লেখক ডেভিড সালাই

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট করতে পারি: হাসনাত আবদুল্লাহ
যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট করতে পারি: হাসনাত আবদুল্লাহ

৫৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

জাতীয়করণের দাবিতে ইবতেদায়ি মাদ্রাসা শিক্ষকদের টানা আন্দোলন
জাতীয়করণের দাবিতে ইবতেদায়ি মাদ্রাসা শিক্ষকদের টানা আন্দোলন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিনাবিচারে ১০ বছর: গাদ্দাফির ছেলেকে মুক্তি দিল লেবানন
বিনাবিচারে ১০ বছর: গাদ্দাফির ছেলেকে মুক্তি দিল লেবানন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে জড়িত কেউ রেহাই পাবে না: মোদি
দিল্লি বিস্ফোরণে জড়িত কেউ রেহাই পাবে না: মোদি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবাকে আড়াই মিনিটে ১৭ কোপে হত্যা করলেন ফারুক, নেপথ্যে স্ত্রীর সঙ্গে ‘পরকীয়া’
বাবাকে আড়াই মিনিটে ১৭ কোপে হত্যা করলেন ফারুক, নেপথ্যে স্ত্রীর সঙ্গে ‘পরকীয়া’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মামলায় হাজিরা দিয়ে বাড়ি ফেরার পথে মারধরের অভিযোগ
মামলায় হাজিরা দিয়ে বাড়ি ফেরার পথে মারধরের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদের বাইরে গিয়ে সিদ্ধান্ত নিলে দায় সরকারের : খন্দকার মোশাররফ
জুলাই সনদের বাইরে গিয়ে সিদ্ধান্ত নিলে দায় সরকারের : খন্দকার মোশাররফ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সনদের বাইরের সিদ্ধান্ত স্বাক্ষরকারী দলগুলো মানতে বাধ্য নয় : সালাহউদ্দিন
সনদের বাইরের সিদ্ধান্ত স্বাক্ষরকারী দলগুলো মানতে বাধ্য নয় : সালাহউদ্দিন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাঞ্ছারামপুরে ৪ কেজি গাঁজাসহ তিন নারী গ্রেফতার
বাঞ্ছারামপুরে ৪ কেজি গাঁজাসহ তিন নারী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৭০৩ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৭০৩ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
দিল্লিতে ভয়াবহ বিস্ফোরণ নিয়ে এখন পর্যন্ত যা জানা গেল
দিল্লিতে ভয়াবহ বিস্ফোরণ নিয়ে এখন পর্যন্ত যা জানা গেল

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি কর্মচারীদের বেতন থেকে আয়কর কাটার নির্দেশ
সরকারি কর্মচারীদের বেতন থেকে আয়কর কাটার নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মধ্যরাতে রাজধানীতে ৩ বাসে আগুন
মধ্যরাতে রাজধানীতে ৩ বাসে আগুন

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচনে পোস্টার ব্যবহার করা যাবে না
নির্বাচনে পোস্টার ব্যবহার করা যাবে না

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মুক্তিযুদ্ধের সময় নিজ পরিবারের অবস্থান জানালেন মির্জা ফখরুল
মুক্তিযুদ্ধের সময় নিজ পরিবারের অবস্থান জানালেন মির্জা ফখরুল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডিতে ল্যাবএইড হাসপাতালের সামনে বাসে আগুন
ধানমন্ডিতে ল্যাবএইড হাসপাতালের সামনে বাসে আগুন

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১১তম গ্রেড বাস্তবায়নের আশ্বাসে প্রাথমিক শিক্ষকদের আন্দোলন প্রত্যাহার
১১তম গ্রেড বাস্তবায়নের আশ্বাসে প্রাথমিক শিক্ষকদের আন্দোলন প্রত্যাহার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিউইয়র্কের নতুন মেয়র মামদানির নাগরিকত্ব বাতিলের চেষ্টা
নিউইয়র্কের নতুন মেয়র মামদানির নাগরিকত্ব বাতিলের চেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে শ্যোন অ্যারেস্ট

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সরকারি ২৭টি কলেজে নতুন অধ্যক্ষ ও ৫টিতে উপাধ্যক্ষ নিয়োগ
সরকারি ২৭টি কলেজে নতুন অধ্যক্ষ ও ৫টিতে উপাধ্যক্ষ নিয়োগ

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজকীয় উত্থান থেকে দেউলিয়া, যেভাবে ডুবল কিংফিশার
রাজকীয় উত্থান থেকে দেউলিয়া, যেভাবে ডুবল কিংফিশার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটের চারটি সংসদীয় আসন বহাল রেখে হাইকোর্টের রায়
বাগেরহাটের চারটি সংসদীয় আসন বহাল রেখে হাইকোর্টের রায়

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরবর্তী যুদ্ধের প্রস্তুতি, ২৪ ঘণ্টাই ব্যস্ত ইরানি মিসাইল কারাখানা
পরবর্তী যুদ্ধের প্রস্তুতি, ২৪ ঘণ্টাই ব্যস্ত ইরানি মিসাইল কারাখানা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ময়মনসিংহে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন, ঘুমন্ত চালক পুড়ে অঙ্গার
ময়মনসিংহে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন, ঘুমন্ত চালক পুড়ে অঙ্গার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৫
এনসিপির কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৫

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৩ নভেম্বর কী হবে, উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দেশবাসী : জিল্লুর রহমান
১৩ নভেম্বর কী হবে, উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দেশবাসী : জিল্লুর রহমান

২ ঘণ্টা আগে | টক শো

স্কুলে ভর্তি লটারিতে, আবেদন শুরু ২১ নভেম্বর
স্কুলে ভর্তি লটারিতে, আবেদন শুরু ২১ নভেম্বর

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিল্লি বিস্ফোরণের পর ভারতজুড়ে সতর্কতা জারি
দিল্লি বিস্ফোরণের পর ভারতজুড়ে সতর্কতা জারি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লির লাল কেল্লার কাছে ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা
দিল্লির লাল কেল্লার কাছে ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমানের নেতৃত্বেই জুলাই শহীদদের স্বপ্নের দেশ গড়া সম্ভব : মীর স্নিগ্ধ
তারেক রহমানের নেতৃত্বেই জুলাই শহীদদের স্বপ্নের দেশ গড়া সম্ভব : মীর স্নিগ্ধ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে হামলা, ইউরোপজুড়ে বিপর্যয়ের শঙ্কা কিয়েভের
পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে হামলা, ইউরোপজুড়ে বিপর্যয়ের শঙ্কা কিয়েভের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-৯ আসনে এনসিপির মনোনয়নপত্র কিনলেন তাসনিম জারা
ঢাকা-৯ আসনে এনসিপির মনোনয়নপত্র কিনলেন তাসনিম জারা

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কেন লুকিয়ে ইসরায়েলি ড্রোন প্রযুক্তি কিনছে ইউরোপ?
কেন লুকিয়ে ইসরায়েলি ড্রোন প্রযুক্তি কিনছে ইউরোপ?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দিল্লির লালকেল্লার কাছে বিস্ফোরণে নিহত ৮
দিল্লির লালকেল্লার কাছে বিস্ফোরণে নিহত ৮

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রেনের ইঞ্জিনে আগুন, রেল যোগাযোগ বন্ধ
ট্রেনের ইঞ্জিনে আগুন, রেল যোগাযোগ বন্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজ সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
আজ সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সয়াবিন তেলের দাম বাড়ানোর সুপারিশ
সয়াবিন তেলের দাম বাড়ানোর সুপারিশ

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাভারে তিন পোশাক কারখানা বন্ধ ঘোষণা, শ্রমিকদের মহাসড়ক অবরোধ
সাভারে তিন পোশাক কারখানা বন্ধ ঘোষণা, শ্রমিকদের মহাসড়ক অবরোধ

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পারমাণবিক জ্বালানি উৎপাদনে চীনের নতুন ইতিহাস
পারমাণবিক জ্বালানি উৎপাদনে চীনের নতুন ইতিহাস

২২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

প্রিন্ট সর্বাধিক
ডিসি গিয়ে পেলেন পাহাড়ের ‘কঙ্কাল’
ডিসি গিয়ে পেলেন পাহাড়ের ‘কঙ্কাল’

নগর জীবন

ধুঁকছে সেন্ট মার্টিনের পর্যটন
ধুঁকছে সেন্ট মার্টিনের পর্যটন

পেছনের পৃষ্ঠা

বল এখন কার কোর্টে
বল এখন কার কোর্টে

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে চালু হচ্ছে ওপেন ব্যাংকিং
সারা দেশে চালু হচ্ছে ওপেন ব্যাংকিং

শিল্প বাণিজ্য

হঠাৎ চোরাগোপ্তা হামলা
হঠাৎ চোরাগোপ্তা হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অফিসে ব্যাগ-আইডি রেখে নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তা
অফিসে ব্যাগ-আইডি রেখে নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রম আইন সংশোধন নিয়ে টানাপোড়েন
শ্রম আইন সংশোধন নিয়ে টানাপোড়েন

শিল্প বাণিজ্য

প্রধান উপদেষ্টাই পারেন এই জট খুলতে
প্রধান উপদেষ্টাই পারেন এই জট খুলতে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্লট ও ফ্ল্যাট জালিয়াতি
প্লট ও ফ্ল্যাট জালিয়াতি

প্রথম পৃষ্ঠা

উৎপাদন না চাহিদায় ভুল
উৎপাদন না চাহিদায় ভুল

পেছনের পৃষ্ঠা

এলেন, গুলি করলেন চলে গেলেন
এলেন, গুলি করলেন চলে গেলেন

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী দোসরদের বিরুদ্ধে সজাগ থাকতে হবে
আওয়ামী দোসরদের বিরুদ্ধে সজাগ থাকতে হবে

নগর জীবন

বিইউএফটি ন্যাশনাল কুইজ প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন সরকারি বিজ্ঞান কলেজ
বিইউএফটি ন্যাশনাল কুইজ প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন সরকারি বিজ্ঞান কলেজ

নগর জীবন

একটি চক্র ’৭১ ভুলিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছে
একটি চক্র ’৭১ ভুলিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছে

প্রথম পৃষ্ঠা

২২ মিনিটেই শেষ ১৮ হাজার টিকিট
২২ মিনিটেই শেষ ১৮ হাজার টিকিট

মাঠে ময়দানে

শহরেই শামুকখোল পানকৌড়ির বসবাস
শহরেই শামুকখোল পানকৌড়ির বসবাস

পেছনের পৃষ্ঠা

‘প্রিন্স’ ছবিতে জ্যাকি শ্রফ?
‘প্রিন্স’ ছবিতে জ্যাকি শ্রফ?

শোবিজ

দক্ষতা বাড়াতে গুরুত্বারোপ সেনাপ্রধানের
দক্ষতা বাড়াতে গুরুত্বারোপ সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

সম্পর্ক নিয়ে কোয়েল
সম্পর্ক নিয়ে কোয়েল

শোবিজ

সুচন্দার দুঃখ
সুচন্দার দুঃখ

শোবিজ

ভয় শঙ্কায় নেই কনসার্ট
ভয় শঙ্কায় নেই কনসার্ট

শোবিজ

হামজার যোগদানে প্রাণ ফিরবে অনুশীলনে
হামজার যোগদানে প্রাণ ফিরবে অনুশীলনে

মাঠে ময়দানে

চীনের গ্রুপে বাংলাদেশ
চীনের গ্রুপে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

সিলেটে বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড মুখোমুখি
সিলেটে বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড মুখোমুখি

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের নারী ফুটবলের পাশে ফিফা
বাংলাদেশের নারী ফুটবলের পাশে ফিফা

মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছে হেরে পদক হাতছাড়া
ইরানের কাছে হেরে পদক হাতছাড়া

মাঠে ময়দানে

মৌসুমে লেভানডস্কির প্রথম হ্যাটট্রিক
মৌসুমে লেভানডস্কির প্রথম হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

৬১৫ আসন কমেছে মেডিকেল কলেজে
৬১৫ আসন কমেছে মেডিকেল কলেজে

পেছনের পৃষ্ঠা

অংশ কখনো সমগ্র নয়
অংশ কখনো সমগ্র নয়

সম্পাদকীয়