শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৫ সেপ্টেম্বর, ২০১৮ আপডেট:

সাক্ষাৎকারে বেগম মতিয়া চৌধুরী

সাফল্যের রহস্য বিজ্ঞানমনস্কতা

নিজামুল হক বিপুল
প্রিন্ট ভার্সন
সাফল্যের রহস্য বিজ্ঞানমনস্কতা

কৃষিমন্ত্রী মতিয়া চৌধুরী। তিনি আওয়ামী লীগ প্রেসিডিয়াম সদস্য। ১৯৯৬ সালে দল ক্ষমতায় এলে তাকে কৃষি মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী নিযুক্ত করা হয়। তখন খাদ্য ঘাটতির দেশ খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ হয়েছিল। এরপর ২০০৯ সালে দ্বিতীয় দফায় আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে আবারও তিনি কৃষিমন্ত্রী হন। সেই থেকে টানা ১০ বছর একই মন্ত্রিত্বে অবস্থান করে কৃষিতে তিনি নীরব বিপ্লব ঘটিয়েছেন। বাংলাদেশ সচিবালয়ে গতকাল তাঁর দফতরে বসে মতিয়া চৌধুরী বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দেওয়া একান্ত সাক্ষাৎকারে দেশের কৃষি বিষয়ে তাৎপর্যময় অনেক কথা বলেছেন।

প্রশ্ন : আপনি তো ১০ বছর ধরে কৃষিমন্ত্রী। এর আগে ১৯৯৬ থেকে ২০০১ সাল পর্যন্ত একই দায়িত্বে ছিলেন। এ দীর্ঘ সময়ে কৃষিতে অনেক সাফল্য এসেছে। এর রহস্য কী?

বেগম মতিয়া চৌধুরী : রহস্য আমাদের প্রধানমন্ত্রী জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার দিকনির্দেশনা। তার বিজ্ঞানমনস্কতা। যে বিজ্ঞানমনস্কতা আমাদের কৃষি মন্ত্রণালয়ের উন্নয়ন অর্থাৎ উচ্চফলনশীল ধান থেকে শুরু করে কৃষির সব ক্ষেত্রে যে অগ্রগতি... বিজ্ঞানের যে প্রযুক্তি তার প্রয়োগ ছাড়া এটা সম্ভব ছিল না। মান্ধাতার বা চিরায়ত যে কৃষি তাতে আমরা একটা জায়গায় আটকে ছিলাম। একদিকে মানুষ বাড়ছে, জমি কমছে, কিন্তু বিজ্ঞানের নতুন নতুন আবিষ্কার এবং উদ্ভাবন— এটা আমরা আমাদের কৃষির ক্ষেত্রে প্রয়োগ করছি। একই সঙ্গে মন্ত্রণালয়ের প্রতিটি স্তরে কমবেশি আমি বলব না যে সেন্ট পার্সেন্ট, কমবেশি সবাই কাজ করছে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর যে উজ্জীবনী প্রেরণা সেই প্রেরণা সারা দেশের মানুষের মধ্যে একটা প্রেরণা আনছে, তারা কর্মচঞ্চল হয়েছে। আজ আমরা সেই নিম্ন আয়ের দেশ থেকে উন্নয়নশীল দেশে উন্নীত হয়েছি। এটা শুধু কৃষিতে নয়, সব ক্ষেত্রে। কাজেই সবখানে একটা প্রেরণাদায়ী শক্তি লাগে। আমাদের সেই শক্তি হচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সারা দেশের মানুষ তো বটেই কৃষি মন্ত্রণালয়ের প্রতিটি কর্মী তাঁর প্রেরণায় উজ্জীবিত।

আমাদের সমস্ত স্তরে সবাই কাজ করছে এবং আন্তরিকতার সঙ্গে কাজ করছে। কারও হয়তো তৎপরতা একটু কম আবার কারও বেশি। আমি বলব, আমাদের কৃষি মন্ত্রণালয়ের কি সম্প্রসারণ, কি গবেষণা বা অন্যান্য জায়গায় সবাই কর্মতৎপর। এ সাফল্য সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টার কারণেই এসেছে। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান দীর্ঘ ২৩ বছরের সংগ্রামের মধ্য দিয়ে আমাদের বাঙালি জাতিকে স্বাধীনতা দিয়ে গেছেন। তাঁরই কন্যা শেখ হাসিনা পিতার যে স্বপ্ন ক্ষুধামুক্ত, দারিদ্র্যমুক্ত, সুখী-সুন্দর বাংলাদেশ, উন্নতশীল বাংলাদেশ, শিক্ষায় উন্নত, জ্ঞানে-বিজ্ঞানে উন্নত, সারা পৃথিবীর দৃষ্টি বাংলাদেশের দিকে থাকবে। যে স্বপ্ন বঙ্গবন্ধু দেখিয়ে গেছেন কিন্তু করে যেতে পারেননি। ঘাতকের বুলেটে সেদিন ৩২ নম্বরের ওই বাড়িতে যারা ছিল তাদের সবাইকে হত্যা করা হয়েছে। আল্লাহর অশেষ রহমতে প্রধানমন্ত্রীকে আমরা পেয়েছি বলেই আজ বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে। আমি শুধু একটা কথা বলতে চাই, ’৯৬-এ আমরা যখন ক্ষমতায় এলাম দেশে তখন খাদ্য ঘাটতি। তখনো খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ হয়েছি, নীরব বিপ্লব ঘটিয়েছি। তারপর ২০০৯-এ যখন শুরু করলাম খাদ্য ঘাটতি দিয়ে সেখান থেকে আবারও আমরা খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ। এই সেক্টরে নীরব বিপ্লব ঘটেছে। এই যে এত রোহিঙ্গা আসছে, বাইরে থেকে খাদ্য সেই অর্থে তুলনামূলক খুবই কম। ১০-১১ লাখ লোককে খাওয়ানো— চাট্টিখানি কথা নয়। এটা করে যাচ্ছেন। পাশাপাশি গত বছর সেই অকাল বর্ষণে, পাহাড়ি ঢলে আমাদের খাদ্যের একটা বড় ক্ষতি হয়েছিল। তা আমরা পুষিয়ে নিয়েছি। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী একদিকে যেমন অকৃপণভাবে কৃষি পুনর্বাসনের জন্য উদার হাতে আমাদের বরাদ্দ দিয়েছেন। প্রধানমন্ত্রীর যে বিরল গুণ— তা হচ্ছে তাঁর কথায় সবাই উদ্বুদ্ধ হয়, কেউ দ্বিধান্বিত হয় না। এটা পৃথিবীর কম নেতারই থাকে। তাঁর কথা সবাই মনে করে আমার কাজ সামনে আগানো, দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া।

প্রশ্ন : কৃষিতে প্রবৃদ্ধি গত পাঁচ-সাত বছরে বাড়ছে। আগে এ প্রবৃদ্ধি বাড়ার হার ছিল বেশি। কিন্তু প্রবৃদ্ধি বাড়লেও হার কমেছে। কেন এমনটা হচ্ছে? এ থেকে উত্তরণের উপায় কী?

মতিয়া চৌধুরী : দেখুন দেশে মানুষ বাড়ছে। সে তুলনায় জমি কমছে। শিল্পায়ন হচ্ছে। আমাদের গাজীপুরে এখন কৃষি আছে! বলুন। একমাত্র রিসার্চ সেন্টারগুলো ছাড়া। নরসিংদী পর্যন্ত শিল্পায়ন হয়ে গেছে। এটা হচ্ছে বাস্তবতা, এটা নিয়ে বিলাপ করার কিছু নেই, ঝগড়া করারও কিছু নেই। দুটোই দরকার। আমরা আমাদের প্রসেসড্ ফুড ইন্ডাস্ট্রি যখন তার সক্ষমতার পরিচয় দেবে তখন এই প্রবৃদ্ধি আবারও বাড়ার সম্ভাবনা আছে। যেমন ধরুন সুতা তৈরি করলেই কিন্তু প্রবৃদ্ধি হবে না। যখন আপনি গার্মেন্টে যাবেন তখনই প্রবৃদ্ধি হবে। ঠিক তেমনি যেমন প্রসেস্ড ফুড, রেডি টু কুক ফুড— এসবে যখন আমরা চলে যাব তখন আবার প্রবৃদ্ধি বাড়বে। এই যে দেখুন আমাদের জাতীয় ফল কাঁঠাল, আমরা ভুলেই গেছি। অথচ ভারত কাঁচা কাঁঠাল প্রক্রিয়াজাত করে পুরো মধ্যপ্রাচ্যে বিক্রি করছে।

প্রশ্ন : বোরোতে পানির ক্রাইসিস প্রকট আকার ধারণ করে। পরিত্রাণের উপায় কী? বোরোর বিকল্প কিছু ভাবছেন?

মতিয়া চৌধুরী : এজন্য আমরা আউশ ও আমনের ওপর জোর দিয়েছি। আমি কিন্তু বলেই থেমে নেই। এই যে আউশের তো কাভারেজ বাড়ছে। যেখানে এক ফসলি জমি সেখানে অবশ্যই বোরো করবে এবং হাই ইয়েল্ডিং করবে। কিন্তু অন্য জায়গায় যেখানে পানির ক্রাইসিস আছে সেখানে আমি পানির লেভেল যাতে নিচে নেমে না যায়, যেমন ধরেন বরেন্দ্র অঞ্চলে জোর করে বোরো ফসল করে... সেখানে ১ কেজি চালের উৎপাদনে ৩২ লিটার পানি লাগে। আমি সেটা না করে সেখানে আউশে যাব। কিছু কিছু বৃষ্টি হয়, আর আউশ তো একটু খরাসহিষ্ণু ফসল। দক্ষিণাঞ্চলের জমিরও সদ্ব্যবহার করার প্রক্রিয়া এগোচ্ছে। নইলে এত মানুষকে খাওয়াবেন কীভাবে?

প্রশ্ন : হাওরাঞ্চলে তো প্রায় প্রতি বছরই আগাম বন্যা হয়, এতে ফসলের ব্যাপক ক্ষতি হয়, কৃষক ক্ষতিগ্রস্ত হয়। বিশেষ করে নিচু জমিতে বোরো চাষের কারণে ক্ষতিটা বেশি হচ্ছে।

মতিয়া চৌধুরী : আসলে যেটা মাছের জন্য আমরা সেখানে মাছই করব। দরকার হলে সেখানে আরও মডার্নভাবে এটাকে গোছানো হবে। আর যেসব জমি কান্দার সেখানে ফসল করবে। মাছও ফসল, যে জমিতে মাছ হবে সেখানে কৃষক মাছ চাষ করবে, আবার যে জমিতে ধান চাষ হয় সেখানে ধান করবে। তাহলে মাছ বিক্রি করেও সে আয় করতে পারবে।

প্রশ্ন : জিএম ফুডের সর্বশেষ অবস্থা কী?। যদ্দুর জানি বেগুনের জিএম বাজারে চলে এসেছে। ধান, আলু ও পটোল নিয়ে এখনো গবেষণা চলছে। এগুলো কবে নাগাদ রিলিজ হতে পারে?

মতিয়া চৌধুরী : আপনারা যে সয়াবিন তেল খান তা জিএম ফুড নয়? তারপর কটন অয়েল এটাও জিএম ফুড। ভুট্টা জিএম। ধান, আলু, পটোলের গবেষণা চলমান। আমরা একেবারে নিশ্চিত হয়ে...। আসলে আমাদের দেশের কৃষক এত ছোট মানে ল্যান্ড হোল্ডিং মালিক। আমরা তাদের কোনো ক্ষতির সম্মুখীন করতে চাই না।

প্রশ্ন : জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে তো আমাদের দেশের দক্ষিণাঞ্চলে লবণাক্ততা বাড়ছে। দক্ষিণাঞ্চলের কৃষি নিয়ে সরকারের কোনো বিশেষ পরিকল্পনা আছে কিনা?

মতিয়া চৌধুরী : জলবায়ু পরিবর্তনের কথা যারা বলেন তারা কিন্তু আমাদের কোনো সাহায্য করেননি। কিন্তু আমাদের প্রধানমন্ত্রী জলবায়ু সম্মেলন থেকে এসেই নিজস্ব ফান্ড তৈরি করেছেন। আজকেও যে শতাব্দীর লক্ষ্যমাত্রা ঠিক করা হলো সেখানেও এজন্য একটা ফান্ড রাখার জন্য অর্থমন্ত্রীকে বললেন। আমাদের প্রধানমন্ত্রী কোনো হাওয়াই কথাবার্তা বলেন না। তিনি যা বলেন, সলিড গ্রাউন্ডের ওপর দাঁড়িয়েই বলেন। এটা কোনো হাওয়াই কথা নয়, কোনো চোরাবালিও নয়, এটা কোনো ফানুসও নয়। আমরা লবণসহিষ্ণু জাত উদ্ভাবনের পাশাপাশি গবেষণাও চালাচ্ছি এবং কিছু লাইন চলেও গেছে। বিআর-৪৭ ও ৪৮ এখন মাঠে আছে। লবণসহিষ্ণু অনেক জাত আমরা আবিষ্কার করেছি এবং এগুলোর পারফরম্যান্সও ভালো। ট্রায়াল বেসিস এগুলো কৃষককে দেওয়া হয়েছে।

প্রশ্ন : আপনি তো আফ্রিকান নেরিকা জাতের ধানের ওপর জোর দিয়েছিলেন। তার কী অবস্থা?

মতিয়া চৌধুরী : এটার কাজ চলছে। অনেক এলাকাতেই কৃষক ভালোভাবে নিয়েছে। এ ধানে সময় কম লাগে। ১০০ থেকে ১০৫ দিনের মধ্যেই ধান চলে আসে। অনেকখানে ৯০ দিনেও চলে আসে।

প্রশ্ন : দেশে প্রতিনিয়ত কৃষিজমি কমছে। এটা রোধ করার কোনো উপায়...

মতিয়া চৌধুরী : এজন্য আইন আছে। বাস্তবতা হচ্ছে, জমির মালিক কৃষক। সে এটা দিয়ে কী করবে... সে যদি চুপি চুপি সেটা বিক্রি করে দেয় তাহলে কী করবেন? পাশাপাশি এটাও ঠিক যে, কৃষক ফসল ফলিয়ে তার খাবার সংগ্রহ করবে।

এই বিভাগের আরও খবর
চট্টগ্রাম বন্দর নিয়ে জোরালো হচ্ছে আন্দোলন
চট্টগ্রাম বন্দর নিয়ে জোরালো হচ্ছে আন্দোলন
থাপ্পড় মারায় অবরুদ্ধ পুলিশ
থাপ্পড় মারায় অবরুদ্ধ পুলিশ
জাল ভিসা ও টিকিটে কোটি টাকা প্রতারণা, গ্রেপ্তার ১
জাল ভিসা ও টিকিটে কোটি টাকা প্রতারণা, গ্রেপ্তার ১
রক্তচোষা গ্রুপের মূলহোতা জনি গ্রেপ্তার
রক্তচোষা গ্রুপের মূলহোতা জনি গ্রেপ্তার
মেট্রোরেলের লাইন থেকে দুটি ককটেল উদ্ধার
মেট্রোরেলের লাইন থেকে দুটি ককটেল উদ্ধার
ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু
ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু
কুমারখালীতে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রোল ঢেলে আগুন
কুমারখালীতে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রোল ঢেলে আগুন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক
১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক
সর্বশেষ খবর
জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা
জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত
ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত

৫৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক
জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল
উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪
নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ
এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান
রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে
মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর
শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন
পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন
চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ
স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু
মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১
বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন

ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান
ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান

নগর জীবন

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু
ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা

১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক
১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক

পেছনের পৃষ্ঠা

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে

নগর জীবন

ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত
ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত

নগর জীবন