শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৫ সেপ্টেম্বর, ২০১৮ আপডেট:

সাক্ষাৎকারে বেগম মতিয়া চৌধুরী

সাফল্যের রহস্য বিজ্ঞানমনস্কতা

নিজামুল হক বিপুল
প্রিন্ট ভার্সন
সাফল্যের রহস্য বিজ্ঞানমনস্কতা

কৃষিমন্ত্রী মতিয়া চৌধুরী। তিনি আওয়ামী লীগ প্রেসিডিয়াম সদস্য। ১৯৯৬ সালে দল ক্ষমতায় এলে তাকে কৃষি মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী নিযুক্ত করা হয়। তখন খাদ্য ঘাটতির দেশ খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ হয়েছিল। এরপর ২০০৯ সালে দ্বিতীয় দফায় আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে আবারও তিনি কৃষিমন্ত্রী হন। সেই থেকে টানা ১০ বছর একই মন্ত্রিত্বে অবস্থান করে কৃষিতে তিনি নীরব বিপ্লব ঘটিয়েছেন। বাংলাদেশ সচিবালয়ে গতকাল তাঁর দফতরে বসে মতিয়া চৌধুরী বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দেওয়া একান্ত সাক্ষাৎকারে দেশের কৃষি বিষয়ে তাৎপর্যময় অনেক কথা বলেছেন।

প্রশ্ন : আপনি তো ১০ বছর ধরে কৃষিমন্ত্রী। এর আগে ১৯৯৬ থেকে ২০০১ সাল পর্যন্ত একই দায়িত্বে ছিলেন। এ দীর্ঘ সময়ে কৃষিতে অনেক সাফল্য এসেছে। এর রহস্য কী?

বেগম মতিয়া চৌধুরী : রহস্য আমাদের প্রধানমন্ত্রী জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার দিকনির্দেশনা। তার বিজ্ঞানমনস্কতা। যে বিজ্ঞানমনস্কতা আমাদের কৃষি মন্ত্রণালয়ের উন্নয়ন অর্থাৎ উচ্চফলনশীল ধান থেকে শুরু করে কৃষির সব ক্ষেত্রে যে অগ্রগতি... বিজ্ঞানের যে প্রযুক্তি তার প্রয়োগ ছাড়া এটা সম্ভব ছিল না। মান্ধাতার বা চিরায়ত যে কৃষি তাতে আমরা একটা জায়গায় আটকে ছিলাম। একদিকে মানুষ বাড়ছে, জমি কমছে, কিন্তু বিজ্ঞানের নতুন নতুন আবিষ্কার এবং উদ্ভাবন— এটা আমরা আমাদের কৃষির ক্ষেত্রে প্রয়োগ করছি। একই সঙ্গে মন্ত্রণালয়ের প্রতিটি স্তরে কমবেশি আমি বলব না যে সেন্ট পার্সেন্ট, কমবেশি সবাই কাজ করছে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর যে উজ্জীবনী প্রেরণা সেই প্রেরণা সারা দেশের মানুষের মধ্যে একটা প্রেরণা আনছে, তারা কর্মচঞ্চল হয়েছে। আজ আমরা সেই নিম্ন আয়ের দেশ থেকে উন্নয়নশীল দেশে উন্নীত হয়েছি। এটা শুধু কৃষিতে নয়, সব ক্ষেত্রে। কাজেই সবখানে একটা প্রেরণাদায়ী শক্তি লাগে। আমাদের সেই শক্তি হচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সারা দেশের মানুষ তো বটেই কৃষি মন্ত্রণালয়ের প্রতিটি কর্মী তাঁর প্রেরণায় উজ্জীবিত।

আমাদের সমস্ত স্তরে সবাই কাজ করছে এবং আন্তরিকতার সঙ্গে কাজ করছে। কারও হয়তো তৎপরতা একটু কম আবার কারও বেশি। আমি বলব, আমাদের কৃষি মন্ত্রণালয়ের কি সম্প্রসারণ, কি গবেষণা বা অন্যান্য জায়গায় সবাই কর্মতৎপর। এ সাফল্য সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টার কারণেই এসেছে। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান দীর্ঘ ২৩ বছরের সংগ্রামের মধ্য দিয়ে আমাদের বাঙালি জাতিকে স্বাধীনতা দিয়ে গেছেন। তাঁরই কন্যা শেখ হাসিনা পিতার যে স্বপ্ন ক্ষুধামুক্ত, দারিদ্র্যমুক্ত, সুখী-সুন্দর বাংলাদেশ, উন্নতশীল বাংলাদেশ, শিক্ষায় উন্নত, জ্ঞানে-বিজ্ঞানে উন্নত, সারা পৃথিবীর দৃষ্টি বাংলাদেশের দিকে থাকবে। যে স্বপ্ন বঙ্গবন্ধু দেখিয়ে গেছেন কিন্তু করে যেতে পারেননি। ঘাতকের বুলেটে সেদিন ৩২ নম্বরের ওই বাড়িতে যারা ছিল তাদের সবাইকে হত্যা করা হয়েছে। আল্লাহর অশেষ রহমতে প্রধানমন্ত্রীকে আমরা পেয়েছি বলেই আজ বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে। আমি শুধু একটা কথা বলতে চাই, ’৯৬-এ আমরা যখন ক্ষমতায় এলাম দেশে তখন খাদ্য ঘাটতি। তখনো খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ হয়েছি, নীরব বিপ্লব ঘটিয়েছি। তারপর ২০০৯-এ যখন শুরু করলাম খাদ্য ঘাটতি দিয়ে সেখান থেকে আবারও আমরা খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ। এই সেক্টরে নীরব বিপ্লব ঘটেছে। এই যে এত রোহিঙ্গা আসছে, বাইরে থেকে খাদ্য সেই অর্থে তুলনামূলক খুবই কম। ১০-১১ লাখ লোককে খাওয়ানো— চাট্টিখানি কথা নয়। এটা করে যাচ্ছেন। পাশাপাশি গত বছর সেই অকাল বর্ষণে, পাহাড়ি ঢলে আমাদের খাদ্যের একটা বড় ক্ষতি হয়েছিল। তা আমরা পুষিয়ে নিয়েছি। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী একদিকে যেমন অকৃপণভাবে কৃষি পুনর্বাসনের জন্য উদার হাতে আমাদের বরাদ্দ দিয়েছেন। প্রধানমন্ত্রীর যে বিরল গুণ— তা হচ্ছে তাঁর কথায় সবাই উদ্বুদ্ধ হয়, কেউ দ্বিধান্বিত হয় না। এটা পৃথিবীর কম নেতারই থাকে। তাঁর কথা সবাই মনে করে আমার কাজ সামনে আগানো, দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া।

প্রশ্ন : কৃষিতে প্রবৃদ্ধি গত পাঁচ-সাত বছরে বাড়ছে। আগে এ প্রবৃদ্ধি বাড়ার হার ছিল বেশি। কিন্তু প্রবৃদ্ধি বাড়লেও হার কমেছে। কেন এমনটা হচ্ছে? এ থেকে উত্তরণের উপায় কী?

মতিয়া চৌধুরী : দেখুন দেশে মানুষ বাড়ছে। সে তুলনায় জমি কমছে। শিল্পায়ন হচ্ছে। আমাদের গাজীপুরে এখন কৃষি আছে! বলুন। একমাত্র রিসার্চ সেন্টারগুলো ছাড়া। নরসিংদী পর্যন্ত শিল্পায়ন হয়ে গেছে। এটা হচ্ছে বাস্তবতা, এটা নিয়ে বিলাপ করার কিছু নেই, ঝগড়া করারও কিছু নেই। দুটোই দরকার। আমরা আমাদের প্রসেসড্ ফুড ইন্ডাস্ট্রি যখন তার সক্ষমতার পরিচয় দেবে তখন এই প্রবৃদ্ধি আবারও বাড়ার সম্ভাবনা আছে। যেমন ধরুন সুতা তৈরি করলেই কিন্তু প্রবৃদ্ধি হবে না। যখন আপনি গার্মেন্টে যাবেন তখনই প্রবৃদ্ধি হবে। ঠিক তেমনি যেমন প্রসেস্ড ফুড, রেডি টু কুক ফুড— এসবে যখন আমরা চলে যাব তখন আবার প্রবৃদ্ধি বাড়বে। এই যে দেখুন আমাদের জাতীয় ফল কাঁঠাল, আমরা ভুলেই গেছি। অথচ ভারত কাঁচা কাঁঠাল প্রক্রিয়াজাত করে পুরো মধ্যপ্রাচ্যে বিক্রি করছে।

প্রশ্ন : বোরোতে পানির ক্রাইসিস প্রকট আকার ধারণ করে। পরিত্রাণের উপায় কী? বোরোর বিকল্প কিছু ভাবছেন?

মতিয়া চৌধুরী : এজন্য আমরা আউশ ও আমনের ওপর জোর দিয়েছি। আমি কিন্তু বলেই থেমে নেই। এই যে আউশের তো কাভারেজ বাড়ছে। যেখানে এক ফসলি জমি সেখানে অবশ্যই বোরো করবে এবং হাই ইয়েল্ডিং করবে। কিন্তু অন্য জায়গায় যেখানে পানির ক্রাইসিস আছে সেখানে আমি পানির লেভেল যাতে নিচে নেমে না যায়, যেমন ধরেন বরেন্দ্র অঞ্চলে জোর করে বোরো ফসল করে... সেখানে ১ কেজি চালের উৎপাদনে ৩২ লিটার পানি লাগে। আমি সেটা না করে সেখানে আউশে যাব। কিছু কিছু বৃষ্টি হয়, আর আউশ তো একটু খরাসহিষ্ণু ফসল। দক্ষিণাঞ্চলের জমিরও সদ্ব্যবহার করার প্রক্রিয়া এগোচ্ছে। নইলে এত মানুষকে খাওয়াবেন কীভাবে?

প্রশ্ন : হাওরাঞ্চলে তো প্রায় প্রতি বছরই আগাম বন্যা হয়, এতে ফসলের ব্যাপক ক্ষতি হয়, কৃষক ক্ষতিগ্রস্ত হয়। বিশেষ করে নিচু জমিতে বোরো চাষের কারণে ক্ষতিটা বেশি হচ্ছে।

মতিয়া চৌধুরী : আসলে যেটা মাছের জন্য আমরা সেখানে মাছই করব। দরকার হলে সেখানে আরও মডার্নভাবে এটাকে গোছানো হবে। আর যেসব জমি কান্দার সেখানে ফসল করবে। মাছও ফসল, যে জমিতে মাছ হবে সেখানে কৃষক মাছ চাষ করবে, আবার যে জমিতে ধান চাষ হয় সেখানে ধান করবে। তাহলে মাছ বিক্রি করেও সে আয় করতে পারবে।

প্রশ্ন : জিএম ফুডের সর্বশেষ অবস্থা কী?। যদ্দুর জানি বেগুনের জিএম বাজারে চলে এসেছে। ধান, আলু ও পটোল নিয়ে এখনো গবেষণা চলছে। এগুলো কবে নাগাদ রিলিজ হতে পারে?

মতিয়া চৌধুরী : আপনারা যে সয়াবিন তেল খান তা জিএম ফুড নয়? তারপর কটন অয়েল এটাও জিএম ফুড। ভুট্টা জিএম। ধান, আলু, পটোলের গবেষণা চলমান। আমরা একেবারে নিশ্চিত হয়ে...। আসলে আমাদের দেশের কৃষক এত ছোট মানে ল্যান্ড হোল্ডিং মালিক। আমরা তাদের কোনো ক্ষতির সম্মুখীন করতে চাই না।

প্রশ্ন : জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে তো আমাদের দেশের দক্ষিণাঞ্চলে লবণাক্ততা বাড়ছে। দক্ষিণাঞ্চলের কৃষি নিয়ে সরকারের কোনো বিশেষ পরিকল্পনা আছে কিনা?

মতিয়া চৌধুরী : জলবায়ু পরিবর্তনের কথা যারা বলেন তারা কিন্তু আমাদের কোনো সাহায্য করেননি। কিন্তু আমাদের প্রধানমন্ত্রী জলবায়ু সম্মেলন থেকে এসেই নিজস্ব ফান্ড তৈরি করেছেন। আজকেও যে শতাব্দীর লক্ষ্যমাত্রা ঠিক করা হলো সেখানেও এজন্য একটা ফান্ড রাখার জন্য অর্থমন্ত্রীকে বললেন। আমাদের প্রধানমন্ত্রী কোনো হাওয়াই কথাবার্তা বলেন না। তিনি যা বলেন, সলিড গ্রাউন্ডের ওপর দাঁড়িয়েই বলেন। এটা কোনো হাওয়াই কথা নয়, কোনো চোরাবালিও নয়, এটা কোনো ফানুসও নয়। আমরা লবণসহিষ্ণু জাত উদ্ভাবনের পাশাপাশি গবেষণাও চালাচ্ছি এবং কিছু লাইন চলেও গেছে। বিআর-৪৭ ও ৪৮ এখন মাঠে আছে। লবণসহিষ্ণু অনেক জাত আমরা আবিষ্কার করেছি এবং এগুলোর পারফরম্যান্সও ভালো। ট্রায়াল বেসিস এগুলো কৃষককে দেওয়া হয়েছে।

প্রশ্ন : আপনি তো আফ্রিকান নেরিকা জাতের ধানের ওপর জোর দিয়েছিলেন। তার কী অবস্থা?

মতিয়া চৌধুরী : এটার কাজ চলছে। অনেক এলাকাতেই কৃষক ভালোভাবে নিয়েছে। এ ধানে সময় কম লাগে। ১০০ থেকে ১০৫ দিনের মধ্যেই ধান চলে আসে। অনেকখানে ৯০ দিনেও চলে আসে।

প্রশ্ন : দেশে প্রতিনিয়ত কৃষিজমি কমছে। এটা রোধ করার কোনো উপায়...

মতিয়া চৌধুরী : এজন্য আইন আছে। বাস্তবতা হচ্ছে, জমির মালিক কৃষক। সে এটা দিয়ে কী করবে... সে যদি চুপি চুপি সেটা বিক্রি করে দেয় তাহলে কী করবেন? পাশাপাশি এটাও ঠিক যে, কৃষক ফসল ফলিয়ে তার খাবার সংগ্রহ করবে।

এই বিভাগের আরও খবর
নিরাপত্তা উপদেষ্টার সঙ্গে মিয়ানমার রাষ্ট্রদূতের বৈঠক
নিরাপত্তা উপদেষ্টার সঙ্গে মিয়ানমার রাষ্ট্রদূতের বৈঠক
বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!
বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!
বিচার-পুনর্বাসনসহ চার দাবি ওমান ফেরত প্রবাসীদের
বিচার-পুনর্বাসনসহ চার দাবি ওমান ফেরত প্রবাসীদের
ছাত্রলীগকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণার দাবি এবি পার্টির
ছাত্রলীগকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণার দাবি এবি পার্টির
চট্টগ্রাম বন্দরে পণ্যের বড় নিলাম
চট্টগ্রাম বন্দরে পণ্যের বড় নিলাম
রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হবে বুধবার
রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হবে বুধবার
মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা
মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা
পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি
পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি
জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব
জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব
কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির
কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির
অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে
অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে
কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা
কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রামসহ পাঁচ জেলায় ২০ জুলাই পরিবহণ ধর্মঘট
চট্টগ্রামসহ পাঁচ জেলায় ২০ জুলাই পরিবহণ ধর্মঘট

৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সিলেবাস সংস্কারে ইউনিসেফের সঙ্গে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের চুক্তি
সিলেবাস সংস্কারে ইউনিসেফের সঙ্গে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের চুক্তি

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুক ও মোবাইল ব্যাংকিং হ্যাক করে চলত প্রতারণা, গ্রেফতার ৪
ফেসবুক ও মোবাইল ব্যাংকিং হ্যাক করে চলত প্রতারণা, গ্রেফতার ৪

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থী সেবায় বাউবির সমন্বিত পরিকল্পনা
শিক্ষার্থী সেবায় বাউবির সমন্বিত পরিকল্পনা

২৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভালুকায় মা ও দুই শিশুকে গলা কেটে হত্যা: গ্রেফতার দেবর নজরুল
ভালুকায় মা ও দুই শিশুকে গলা কেটে হত্যা: গ্রেফতার দেবর নজরুল

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন ঠেকানোর জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : টুকু
নির্বাচন ঠেকানোর জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : টুকু

৪৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

জবি ছাত্রদলের তিন নেতাকে বহিষ্কার, দুইজনকে ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
জবি ছাত্রদলের তিন নেতাকে বহিষ্কার, দুইজনকে ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যশোরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ১৪ পরিবারকে সেনাবাহিনীর সহায়তা
যশোরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ১৪ পরিবারকে সেনাবাহিনীর সহায়তা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাইয়ে নারীদের সাহসী উত্থান উদযাপনে ঢাকায় মশাল মিছিল
জুলাইয়ে নারীদের সাহসী উত্থান উদযাপনে ঢাকায় মশাল মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জবির প্রশাসনিক ভবনে শিক্ষার্থীদের তালা, অবরুদ্ধ উপাচার্য
জবির প্রশাসনিক ভবনে শিক্ষার্থীদের তালা, অবরুদ্ধ উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রিট করেও পরিষদে আসছেন না পলাতক চেয়ারম্যানরা
রিট করেও পরিষদে আসছেন না পলাতক চেয়ারম্যানরা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া
বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮ বছর পর টেস্ট দলে ফিরলেন লিয়াম ডসন
৮ বছর পর টেস্ট দলে ফিরলেন লিয়াম ডসন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে দুটি নৌকাসহ পাঁচ জেলে আটক
সুন্দরবনে দুটি নৌকাসহ পাঁচ জেলে আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল
মাদারীপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় নৌকাডুবিতে নিখোঁজ ১১
মালয়েশিয়ায় নৌকাডুবিতে নিখোঁজ ১১

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোখের নিচের ত্বকে সব প্রসাধনী নয়
চোখের নিচের ত্বকে সব প্রসাধনী নয়

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দুই বিভাগে ভারি বৃষ্টির আভাস
দুই বিভাগে ভারি বৃষ্টির আভাস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুন্দরবনে নিষিদ্ধ সময়ে মাছ ধরায় পাঁচ জেলে আটক
সুন্দরবনে নিষিদ্ধ সময়ে মাছ ধরায় পাঁচ জেলে আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢামেক হাসপাতালের সামনে থেকে দুই দালাল আটক
ঢামেক হাসপাতালের সামনে থেকে দুই দালাল আটক

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা: আসামি মহিন দ্বিতীয় দফায় রিমান্ডে
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা: আসামি মহিন দ্বিতীয় দফায় রিমান্ডে

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়
সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে চাঁদাবাজি, ডাকাতি ও ছিনতাই প্রতিরোধে সভা
সোনারগাঁয়ে চাঁদাবাজি, ডাকাতি ও ছিনতাই প্রতিরোধে সভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে চার স্কুলে ব্যতিক্রমী বইমেলা
চট্টগ্রামে চার স্কুলে ব্যতিক্রমী বইমেলা

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত
চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মেট্রো স্টেশনে বসছে এটিএম ও সিআরএম বুথ
মেট্রো স্টেশনে বসছে এটিএম ও সিআরএম বুথ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নকল করে শাস্তি পেলেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৮২ শিক্ষার্থী
নকল করে শাস্তি পেলেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৮২ শিক্ষার্থী

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লালমনিরহাটে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
লালমনিরহাটে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি সংঘাতের উস্কানির ফাঁদে পা দেবে না : প্রিন্স
বিএনপি সংঘাতের উস্কানির ফাঁদে পা দেবে না : প্রিন্স

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!
সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং
ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা
মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন
১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’
‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের
২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের
ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত
ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প
ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী
ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি
নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি
কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা
সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা

১৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের
বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই
এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস
বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা
৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ
ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান
পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে
নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ
সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ গ্রাম
সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ গ্রাম

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে
ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বদলি আদেশ ছিঁড়ে এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত
বদলি আদেশ ছিঁড়ে এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!
হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া
ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ জুলাই)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফের প্রতিহিংসা রাজনীতিতে
ফের প্রতিহিংসা রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব
জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব

পেছনের পৃষ্ঠা

কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির
কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির

পেছনের পৃষ্ঠা

পারিবারিক দুর্নীতির প্রতিযোগিতা
পারিবারিক দুর্নীতির প্রতিযোগিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে
অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে

পেছনের পৃষ্ঠা

কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা
কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমাদাসায় জিততে চায় টাইগাররা
প্রেমাদাসায় জিততে চায় টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

ঐকমত্যে নতুন অনৈক্য
ঐকমত্যে নতুন অনৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি
পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই ঘণ্টায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ১২ রোগী ভর্তি
দুই ঘণ্টায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ১২ রোগী ভর্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবন্দর থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত
বিমানবন্দর থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত

প্রথম পৃষ্ঠা

ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান

সম্পাদকীয়

দুশ্চিন্তায় মোহামেডান-আবাহনী
দুশ্চিন্তায় মোহামেডান-আবাহনী

মাঠে ময়দানে

সোহানের রাইডার্সের সামনে সাকিবের ক্যাপিটালস
সোহানের রাইডার্সের সামনে সাকিবের ক্যাপিটালস

মাঠে ময়দানে

বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!
বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!

পেছনের পৃষ্ঠা

মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা
মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

নিবন্ধনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলোর যত ভুল
নিবন্ধনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলোর যত ভুল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামীর বাংলাদেশ হবে বৈষম্যহীন জনতার
আগামীর বাংলাদেশ হবে বৈষম্যহীন জনতার

নগর জীবন

সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি

সম্পাদকীয়

রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হবে বুধবার
রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হবে বুধবার

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্রলীগকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণার দাবি এবি পার্টির
ছাত্রলীগকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণার দাবি এবি পার্টির

পেছনের পৃষ্ঠা

ওয়েস্ট ইন্ডিজ অলআউট ২৭ রানে
ওয়েস্ট ইন্ডিজ অলআউট ২৭ রানে

মাঠে ময়দানে

ব্যাডমিন্টনে ৫০০’র ওপরে ম্যাচ
ব্যাডমিন্টনে ৫০০’র ওপরে ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

শান্তির হ্যাটট্রিকে শীর্ষে বাংলাদেশ
শান্তির হ্যাটট্রিকে শীর্ষে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

বিচার-পুনর্বাসনসহ চার দাবি ওমান ফেরত প্রবাসীদের
বিচার-পুনর্বাসনসহ চার দাবি ওমান ফেরত প্রবাসীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

আলোচনায় আরপিও সংশোধন
আলোচনায় আরপিও সংশোধন

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরাপত্তা উপদেষ্টার সঙ্গে মিয়ানমার রাষ্ট্রদূতের বৈঠক
নিরাপত্তা উপদেষ্টার সঙ্গে মিয়ানমার রাষ্ট্রদূতের বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

ওএমএস ডিলার নিয়োগে ঘুষবাণিজ্যের অভিযোগ খাদ্য নিয়ন্ত্রকের বিরুদ্ধে
ওএমএস ডিলার নিয়োগে ঘুষবাণিজ্যের অভিযোগ খাদ্য নিয়ন্ত্রকের বিরুদ্ধে

নগর জীবন