শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৫ সেপ্টেম্বর, ২০১৮ আপডেট:

সাক্ষাৎকারে বেগম মতিয়া চৌধুরী

সাফল্যের রহস্য বিজ্ঞানমনস্কতা

নিজামুল হক বিপুল
প্রিন্ট ভার্সন
সাফল্যের রহস্য বিজ্ঞানমনস্কতা

কৃষিমন্ত্রী মতিয়া চৌধুরী। তিনি আওয়ামী লীগ প্রেসিডিয়াম সদস্য। ১৯৯৬ সালে দল ক্ষমতায় এলে তাকে কৃষি মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী নিযুক্ত করা হয়। তখন খাদ্য ঘাটতির দেশ খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ হয়েছিল। এরপর ২০০৯ সালে দ্বিতীয় দফায় আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে আবারও তিনি কৃষিমন্ত্রী হন। সেই থেকে টানা ১০ বছর একই মন্ত্রিত্বে অবস্থান করে কৃষিতে তিনি নীরব বিপ্লব ঘটিয়েছেন। বাংলাদেশ সচিবালয়ে গতকাল তাঁর দফতরে বসে মতিয়া চৌধুরী বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দেওয়া একান্ত সাক্ষাৎকারে দেশের কৃষি বিষয়ে তাৎপর্যময় অনেক কথা বলেছেন।

প্রশ্ন : আপনি তো ১০ বছর ধরে কৃষিমন্ত্রী। এর আগে ১৯৯৬ থেকে ২০০১ সাল পর্যন্ত একই দায়িত্বে ছিলেন। এ দীর্ঘ সময়ে কৃষিতে অনেক সাফল্য এসেছে। এর রহস্য কী?

বেগম মতিয়া চৌধুরী : রহস্য আমাদের প্রধানমন্ত্রী জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার দিকনির্দেশনা। তার বিজ্ঞানমনস্কতা। যে বিজ্ঞানমনস্কতা আমাদের কৃষি মন্ত্রণালয়ের উন্নয়ন অর্থাৎ উচ্চফলনশীল ধান থেকে শুরু করে কৃষির সব ক্ষেত্রে যে অগ্রগতি... বিজ্ঞানের যে প্রযুক্তি তার প্রয়োগ ছাড়া এটা সম্ভব ছিল না। মান্ধাতার বা চিরায়ত যে কৃষি তাতে আমরা একটা জায়গায় আটকে ছিলাম। একদিকে মানুষ বাড়ছে, জমি কমছে, কিন্তু বিজ্ঞানের নতুন নতুন আবিষ্কার এবং উদ্ভাবন— এটা আমরা আমাদের কৃষির ক্ষেত্রে প্রয়োগ করছি। একই সঙ্গে মন্ত্রণালয়ের প্রতিটি স্তরে কমবেশি আমি বলব না যে সেন্ট পার্সেন্ট, কমবেশি সবাই কাজ করছে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর যে উজ্জীবনী প্রেরণা সেই প্রেরণা সারা দেশের মানুষের মধ্যে একটা প্রেরণা আনছে, তারা কর্মচঞ্চল হয়েছে। আজ আমরা সেই নিম্ন আয়ের দেশ থেকে উন্নয়নশীল দেশে উন্নীত হয়েছি। এটা শুধু কৃষিতে নয়, সব ক্ষেত্রে। কাজেই সবখানে একটা প্রেরণাদায়ী শক্তি লাগে। আমাদের সেই শক্তি হচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সারা দেশের মানুষ তো বটেই কৃষি মন্ত্রণালয়ের প্রতিটি কর্মী তাঁর প্রেরণায় উজ্জীবিত।

আমাদের সমস্ত স্তরে সবাই কাজ করছে এবং আন্তরিকতার সঙ্গে কাজ করছে। কারও হয়তো তৎপরতা একটু কম আবার কারও বেশি। আমি বলব, আমাদের কৃষি মন্ত্রণালয়ের কি সম্প্রসারণ, কি গবেষণা বা অন্যান্য জায়গায় সবাই কর্মতৎপর। এ সাফল্য সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টার কারণেই এসেছে। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান দীর্ঘ ২৩ বছরের সংগ্রামের মধ্য দিয়ে আমাদের বাঙালি জাতিকে স্বাধীনতা দিয়ে গেছেন। তাঁরই কন্যা শেখ হাসিনা পিতার যে স্বপ্ন ক্ষুধামুক্ত, দারিদ্র্যমুক্ত, সুখী-সুন্দর বাংলাদেশ, উন্নতশীল বাংলাদেশ, শিক্ষায় উন্নত, জ্ঞানে-বিজ্ঞানে উন্নত, সারা পৃথিবীর দৃষ্টি বাংলাদেশের দিকে থাকবে। যে স্বপ্ন বঙ্গবন্ধু দেখিয়ে গেছেন কিন্তু করে যেতে পারেননি। ঘাতকের বুলেটে সেদিন ৩২ নম্বরের ওই বাড়িতে যারা ছিল তাদের সবাইকে হত্যা করা হয়েছে। আল্লাহর অশেষ রহমতে প্রধানমন্ত্রীকে আমরা পেয়েছি বলেই আজ বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে। আমি শুধু একটা কথা বলতে চাই, ’৯৬-এ আমরা যখন ক্ষমতায় এলাম দেশে তখন খাদ্য ঘাটতি। তখনো খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ হয়েছি, নীরব বিপ্লব ঘটিয়েছি। তারপর ২০০৯-এ যখন শুরু করলাম খাদ্য ঘাটতি দিয়ে সেখান থেকে আবারও আমরা খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ। এই সেক্টরে নীরব বিপ্লব ঘটেছে। এই যে এত রোহিঙ্গা আসছে, বাইরে থেকে খাদ্য সেই অর্থে তুলনামূলক খুবই কম। ১০-১১ লাখ লোককে খাওয়ানো— চাট্টিখানি কথা নয়। এটা করে যাচ্ছেন। পাশাপাশি গত বছর সেই অকাল বর্ষণে, পাহাড়ি ঢলে আমাদের খাদ্যের একটা বড় ক্ষতি হয়েছিল। তা আমরা পুষিয়ে নিয়েছি। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী একদিকে যেমন অকৃপণভাবে কৃষি পুনর্বাসনের জন্য উদার হাতে আমাদের বরাদ্দ দিয়েছেন। প্রধানমন্ত্রীর যে বিরল গুণ— তা হচ্ছে তাঁর কথায় সবাই উদ্বুদ্ধ হয়, কেউ দ্বিধান্বিত হয় না। এটা পৃথিবীর কম নেতারই থাকে। তাঁর কথা সবাই মনে করে আমার কাজ সামনে আগানো, দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া।

প্রশ্ন : কৃষিতে প্রবৃদ্ধি গত পাঁচ-সাত বছরে বাড়ছে। আগে এ প্রবৃদ্ধি বাড়ার হার ছিল বেশি। কিন্তু প্রবৃদ্ধি বাড়লেও হার কমেছে। কেন এমনটা হচ্ছে? এ থেকে উত্তরণের উপায় কী?

মতিয়া চৌধুরী : দেখুন দেশে মানুষ বাড়ছে। সে তুলনায় জমি কমছে। শিল্পায়ন হচ্ছে। আমাদের গাজীপুরে এখন কৃষি আছে! বলুন। একমাত্র রিসার্চ সেন্টারগুলো ছাড়া। নরসিংদী পর্যন্ত শিল্পায়ন হয়ে গেছে। এটা হচ্ছে বাস্তবতা, এটা নিয়ে বিলাপ করার কিছু নেই, ঝগড়া করারও কিছু নেই। দুটোই দরকার। আমরা আমাদের প্রসেসড্ ফুড ইন্ডাস্ট্রি যখন তার সক্ষমতার পরিচয় দেবে তখন এই প্রবৃদ্ধি আবারও বাড়ার সম্ভাবনা আছে। যেমন ধরুন সুতা তৈরি করলেই কিন্তু প্রবৃদ্ধি হবে না। যখন আপনি গার্মেন্টে যাবেন তখনই প্রবৃদ্ধি হবে। ঠিক তেমনি যেমন প্রসেস্ড ফুড, রেডি টু কুক ফুড— এসবে যখন আমরা চলে যাব তখন আবার প্রবৃদ্ধি বাড়বে। এই যে দেখুন আমাদের জাতীয় ফল কাঁঠাল, আমরা ভুলেই গেছি। অথচ ভারত কাঁচা কাঁঠাল প্রক্রিয়াজাত করে পুরো মধ্যপ্রাচ্যে বিক্রি করছে।

প্রশ্ন : বোরোতে পানির ক্রাইসিস প্রকট আকার ধারণ করে। পরিত্রাণের উপায় কী? বোরোর বিকল্প কিছু ভাবছেন?

মতিয়া চৌধুরী : এজন্য আমরা আউশ ও আমনের ওপর জোর দিয়েছি। আমি কিন্তু বলেই থেমে নেই। এই যে আউশের তো কাভারেজ বাড়ছে। যেখানে এক ফসলি জমি সেখানে অবশ্যই বোরো করবে এবং হাই ইয়েল্ডিং করবে। কিন্তু অন্য জায়গায় যেখানে পানির ক্রাইসিস আছে সেখানে আমি পানির লেভেল যাতে নিচে নেমে না যায়, যেমন ধরেন বরেন্দ্র অঞ্চলে জোর করে বোরো ফসল করে... সেখানে ১ কেজি চালের উৎপাদনে ৩২ লিটার পানি লাগে। আমি সেটা না করে সেখানে আউশে যাব। কিছু কিছু বৃষ্টি হয়, আর আউশ তো একটু খরাসহিষ্ণু ফসল। দক্ষিণাঞ্চলের জমিরও সদ্ব্যবহার করার প্রক্রিয়া এগোচ্ছে। নইলে এত মানুষকে খাওয়াবেন কীভাবে?

প্রশ্ন : হাওরাঞ্চলে তো প্রায় প্রতি বছরই আগাম বন্যা হয়, এতে ফসলের ব্যাপক ক্ষতি হয়, কৃষক ক্ষতিগ্রস্ত হয়। বিশেষ করে নিচু জমিতে বোরো চাষের কারণে ক্ষতিটা বেশি হচ্ছে।

মতিয়া চৌধুরী : আসলে যেটা মাছের জন্য আমরা সেখানে মাছই করব। দরকার হলে সেখানে আরও মডার্নভাবে এটাকে গোছানো হবে। আর যেসব জমি কান্দার সেখানে ফসল করবে। মাছও ফসল, যে জমিতে মাছ হবে সেখানে কৃষক মাছ চাষ করবে, আবার যে জমিতে ধান চাষ হয় সেখানে ধান করবে। তাহলে মাছ বিক্রি করেও সে আয় করতে পারবে।

প্রশ্ন : জিএম ফুডের সর্বশেষ অবস্থা কী?। যদ্দুর জানি বেগুনের জিএম বাজারে চলে এসেছে। ধান, আলু ও পটোল নিয়ে এখনো গবেষণা চলছে। এগুলো কবে নাগাদ রিলিজ হতে পারে?

মতিয়া চৌধুরী : আপনারা যে সয়াবিন তেল খান তা জিএম ফুড নয়? তারপর কটন অয়েল এটাও জিএম ফুড। ভুট্টা জিএম। ধান, আলু, পটোলের গবেষণা চলমান। আমরা একেবারে নিশ্চিত হয়ে...। আসলে আমাদের দেশের কৃষক এত ছোট মানে ল্যান্ড হোল্ডিং মালিক। আমরা তাদের কোনো ক্ষতির সম্মুখীন করতে চাই না।

প্রশ্ন : জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে তো আমাদের দেশের দক্ষিণাঞ্চলে লবণাক্ততা বাড়ছে। দক্ষিণাঞ্চলের কৃষি নিয়ে সরকারের কোনো বিশেষ পরিকল্পনা আছে কিনা?

মতিয়া চৌধুরী : জলবায়ু পরিবর্তনের কথা যারা বলেন তারা কিন্তু আমাদের কোনো সাহায্য করেননি। কিন্তু আমাদের প্রধানমন্ত্রী জলবায়ু সম্মেলন থেকে এসেই নিজস্ব ফান্ড তৈরি করেছেন। আজকেও যে শতাব্দীর লক্ষ্যমাত্রা ঠিক করা হলো সেখানেও এজন্য একটা ফান্ড রাখার জন্য অর্থমন্ত্রীকে বললেন। আমাদের প্রধানমন্ত্রী কোনো হাওয়াই কথাবার্তা বলেন না। তিনি যা বলেন, সলিড গ্রাউন্ডের ওপর দাঁড়িয়েই বলেন। এটা কোনো হাওয়াই কথা নয়, কোনো চোরাবালিও নয়, এটা কোনো ফানুসও নয়। আমরা লবণসহিষ্ণু জাত উদ্ভাবনের পাশাপাশি গবেষণাও চালাচ্ছি এবং কিছু লাইন চলেও গেছে। বিআর-৪৭ ও ৪৮ এখন মাঠে আছে। লবণসহিষ্ণু অনেক জাত আমরা আবিষ্কার করেছি এবং এগুলোর পারফরম্যান্সও ভালো। ট্রায়াল বেসিস এগুলো কৃষককে দেওয়া হয়েছে।

প্রশ্ন : আপনি তো আফ্রিকান নেরিকা জাতের ধানের ওপর জোর দিয়েছিলেন। তার কী অবস্থা?

মতিয়া চৌধুরী : এটার কাজ চলছে। অনেক এলাকাতেই কৃষক ভালোভাবে নিয়েছে। এ ধানে সময় কম লাগে। ১০০ থেকে ১০৫ দিনের মধ্যেই ধান চলে আসে। অনেকখানে ৯০ দিনেও চলে আসে।

প্রশ্ন : দেশে প্রতিনিয়ত কৃষিজমি কমছে। এটা রোধ করার কোনো উপায়...

মতিয়া চৌধুরী : এজন্য আইন আছে। বাস্তবতা হচ্ছে, জমির মালিক কৃষক। সে এটা দিয়ে কী করবে... সে যদি চুপি চুপি সেটা বিক্রি করে দেয় তাহলে কী করবেন? পাশাপাশি এটাও ঠিক যে, কৃষক ফসল ফলিয়ে তার খাবার সংগ্রহ করবে।

এই বিভাগের আরও খবর
সড়ক অবরোধ ৪৮তম বিসিএসে নিয়োগপ্রত্যাশী চিকিৎসকদের
সড়ক অবরোধ ৪৮তম বিসিএসে নিয়োগপ্রত্যাশী চিকিৎসকদের
ফারইস্টের সাবেক চেয়ারম্যান নজরুলের বিপুল সম্পদের খোঁজ
ফারইস্টের সাবেক চেয়ারম্যান নজরুলের বিপুল সম্পদের খোঁজ
উপদেষ্টার বক্তব্যের ‘বিভ্রান্তি’ দূর করতে সরকারের বিবৃতি
উপদেষ্টার বক্তব্যের ‘বিভ্রান্তি’ দূর করতে সরকারের বিবৃতি
নিজেকে রাজনৈতিক কর্মী ভাবা যাবে না
নিজেকে রাজনৈতিক কর্মী ভাবা যাবে না
ধুলায় দুর্ভোগ
ধুলায় দুর্ভোগ
প্রার্থী মনোনয়ন নিয়ে জামায়াতের দুই পক্ষে হাতাহাতি উত্তেজনা
প্রার্থী মনোনয়ন নিয়ে জামায়াতের দুই পক্ষে হাতাহাতি উত্তেজনা
কফিতে ওষুধ মিশিয়ে নারীর সর্বস্ব লুট
কফিতে ওষুধ মিশিয়ে নারীর সর্বস্ব লুট
সামিরা হকসহ দুজনের বিদেশ যাত্রায় নিষেধাজ্ঞা
সামিরা হকসহ দুজনের বিদেশ যাত্রায় নিষেধাজ্ঞা
রাজধানীর সড়কে পড়ে ছিল রক্তাক্ত লাশ
রাজধানীর সড়কে পড়ে ছিল রক্তাক্ত লাশ
৩১ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠাল বিএসএফ
৩১ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠাল বিএসএফ
পাঁচ বছরে চাকরির বাজার এক-চতুর্থাংশ বদলে যাবে
পাঁচ বছরে চাকরির বাজার এক-চতুর্থাংশ বদলে যাবে
মাইলস্টোন শিক্ষার্থী ৩৬ সার্জারি শেষে বাসায় ফিরল
মাইলস্টোন শিক্ষার্থী ৩৬ সার্জারি শেষে বাসায় ফিরল
সর্বশেষ খবর
বিদেশি পর্যবেক্ষকদের বিষয়টি দেখবে ইসি : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিদেশি পর্যবেক্ষকদের বিষয়টি দেখবে ইসি : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত ‘মোন্থা’, বাংলাদেশে বৃষ্টির আভাস
প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত ‘মোন্থা’, বাংলাদেশে বৃষ্টির আভাস

৪১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

বিতর্কিত মন্তব্যের জেরে আদালতে ক্ষমা চাইলেন কঙ্গনা
বিতর্কিত মন্তব্যের জেরে আদালতে ক্ষমা চাইলেন কঙ্গনা

৮ মিনিট আগে | শোবিজ

টঙ্গীর ইমাম মুহিবুল্লাহ মিয়াজীকে অপহরণের ঘটনা মিথ্যা : জিএমপি
টঙ্গীর ইমাম মুহিবুল্লাহ মিয়াজীকে অপহরণের ঘটনা মিথ্যা : জিএমপি

১৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

আরও ৩০ হাজার কর্মী ছাঁটাই করবে অ্যামাজন
আরও ৩০ হাজার কর্মী ছাঁটাই করবে অ্যামাজন

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনায় দুই বাড়িতে গুলিবর্ষণ, এলাকায় আতঙ্ক
খুলনায় দুই বাড়িতে গুলিবর্ষণ, এলাকায় আতঙ্ক

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পরিবেশ ধ্বংস ধরে টেকসই উন্নয়ন সম্ভব নয়: রিজওয়ানা হাসান
পরিবেশ ধ্বংস ধরে টেকসই উন্নয়ন সম্ভব নয়: রিজওয়ানা হাসান

২৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

গাইবান্ধায় ১৫ কেজি গাঁজা উদ্ধার, মাদককারবারি গ্রেপ্তার
গাইবান্ধায় ১৫ কেজি গাঁজা উদ্ধার, মাদককারবারি গ্রেপ্তার

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নিয়োগ বিষয়ে জরুরি নির্দেশনা
এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নিয়োগ বিষয়ে জরুরি নির্দেশনা

৩৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

তত্ত্বাবধায়ক ফিরলেও নির্বাচন এ সরকারের অধীনেই হবে : শিশির মনির
তত্ত্বাবধায়ক ফিরলেও নির্বাচন এ সরকারের অধীনেই হবে : শিশির মনির

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে মালবাহী ট্রেনে ট্রাকের ধাক্কা, নিহত ১
চট্টগ্রামে মালবাহী ট্রেনে ট্রাকের ধাক্কা, নিহত ১

৩৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অরুণাচলের কাছে চীনের ৩৬টি বিমান বাংকার, চিন্তায় ভারত
অরুণাচলের কাছে চীনের ৩৬টি বিমান বাংকার, চিন্তায় ভারত

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পোশাক নিয়ে বিতর্কিত পোস্ট, রাবির সেই অধ্যাপকের দুঃখ প্রকাশ
পোশাক নিয়ে বিতর্কিত পোস্ট, রাবির সেই অধ্যাপকের দুঃখ প্রকাশ

৪২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বরগুনায় ১০ মাসে ডেঙ্গু আক্রান্ত ৮৭১১, মৃত্যু ১৫
বরগুনায় ১০ মাসে ডেঙ্গু আক্রান্ত ৮৭১১, মৃত্যু ১৫

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দূষণ রোধে দিল্লিতে কিছু যানবাহনের ওপর নিষেধাজ্ঞা
দূষণ রোধে দিল্লিতে কিছু যানবাহনের ওপর নিষেধাজ্ঞা

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টার কাছে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের সুপারিশ জমা
প্রধান উপদেষ্টার কাছে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের সুপারিশ জমা

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

নরসিংদীতে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে বর্ণাঢ্য র‌্যালি
নরসিংদীতে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে বর্ণাঢ্য র‌্যালি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চিকিৎসকরা সমাজে ন্যায় ও মমতার প্রতীক
চিকিৎসকরা সমাজে ন্যায় ও মমতার প্রতীক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মৌলভীবাজারে ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
মৌলভীবাজারে ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাবি শিক্ষকের বিতর্কিত মন্তব্য, শাস্তির দাবি জানাল রাকসু
রাবি শিক্ষকের বিতর্কিত মন্তব্য, শাস্তির দাবি জানাল রাকসু

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাকরি স্থায়ীকরণের দাবিতে বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে কর্মবিরতি
চাকরি স্থায়ীকরণের দাবিতে বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে কর্মবিরতি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচন বানচালের চেষ্টা জনগণ মেনে নেবে না : ফারুক
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা জনগণ মেনে নেবে না : ফারুক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতে গরু আনতে গিয়ে যুবক নিখোঁজ
ভারতে গরু আনতে গিয়ে যুবক নিখোঁজ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোরকা নিয়ে রাবি শিক্ষকের বিতর্কিত মন্তব্য, শাস্তির দাবি জানাল রাকসু
বোরকা নিয়ে রাবি শিক্ষকের বিতর্কিত মন্তব্য, শাস্তির দাবি জানাল রাকসু

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শিক্ষার্থীরা মাঠে নয় স্ক্রিনেই সময় কাটায় বেশি, যা কাম্য নয়: কাদের গনি চৌধুরী
শিক্ষার্থীরা মাঠে নয় স্ক্রিনেই সময় কাটায় বেশি, যা কাম্য নয়: কাদের গনি চৌধুরী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কক্সবাজারে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যানসহ গ্রেফতার ৩
কক্সবাজারে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যানসহ গ্রেফতার ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
জয়পুরহাটে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমানের দিকে চোখ তুরস্কের, যুক্তরাজ্যের সঙ্গে ১১ বিলিয়নের চুক্তি
অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমানের দিকে চোখ তুরস্কের, যুক্তরাজ্যের সঙ্গে ১১ বিলিয়নের চুক্তি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় তরুণ উদ্যোক্তাদের আর্থিক সাক্ষরতা বৃদ্ধিতে কর্মশালা
বগুড়ায় তরুণ উদ্যোক্তাদের আর্থিক সাক্ষরতা বৃদ্ধিতে কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের মস্কোয় ড্রোন হামলা চালাল ইউক্রেন
ফের মস্কোয় ড্রোন হামলা চালাল ইউক্রেন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ইনানী নয়, কক্সবাজার শহর থেকেই সেন্টমার্টিন যাবে জাহাজ
ইনানী নয়, কক্সবাজার শহর থেকেই সেন্টমার্টিন যাবে জাহাজ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৮ সালের নির্বাচনে ‘ভাইস প্রেসিডেন্ট’ পদে লড়বেন না ট্রাম্প
২০২৮ সালের নির্বাচনে ‘ভাইস প্রেসিডেন্ট’ পদে লড়বেন না ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাবেদের অর্থ পাচার এখনও চলছে, এস আলম-আরামিট গ্রুপের যোগসাজশ
জাবেদের অর্থ পাচার এখনও চলছে, এস আলম-আরামিট গ্রুপের যোগসাজশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাফিসা কামালের অরবিটালসসহ ৮ ব্যক্তি-প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে মানিলন্ডারিং আইনে মামলা
নাফিসা কামালের অরবিটালসসহ ৮ ব্যক্তি-প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে মানিলন্ডারিং আইনে মামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’-এর প্রভাবে দেশজুড়ে বৃষ্টির আভাস
ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’-এর প্রভাবে দেশজুড়ে বৃষ্টির আভাস

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় তুর্কি বাহিনীকে মেনে নেওয়া হবে না, মুখ খুললেন ইসরায়েলি পররাষ্ট্রমন্ত্রী
গাজায় তুর্কি বাহিনীকে মেনে নেওয়া হবে না, মুখ খুললেন ইসরায়েলি পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনের রণাঙ্গনে কেন ব্যর্থ পশ্চিমা ড্রোন?
ইউক্রেনের রণাঙ্গনে কেন ব্যর্থ পশ্চিমা ড্রোন?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের সঙ্গে ফের চালু হচ্ছে ইরান ও তুরস্কের সরাসরি ট্রেন সার্ভিস
পাকিস্তানের সঙ্গে ফের চালু হচ্ছে ইরান ও তুরস্কের সরাসরি ট্রেন সার্ভিস

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পারমাণবিক অস্ত্র নিয়ন্ত্রণ চুক্তি বাতিল করলেন পুতিন
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পারমাণবিক অস্ত্র নিয়ন্ত্রণ চুক্তি বাতিল করলেন পুতিন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মস্কোকে মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার হুমকি বেলজিয়ামের
মস্কোকে মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার হুমকি বেলজিয়ামের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশের মাঠ প্রশাসনে রদবদল, ১৩ এসপিকে বদলি
পুলিশের মাঠ প্রশাসনে রদবদল, ১৩ এসপিকে বদলি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হুতি কারাগার থেকে পাঁচ বছর পর মুক্তি পেলেন ইয়েমেনি মডেল ইনতিসার
হুতি কারাগার থেকে পাঁচ বছর পর মুক্তি পেলেন ইয়েমেনি মডেল ইনতিসার

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ চীন সাগরে মার্কিন হেলিকপ্টার ও যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত
দক্ষিণ চীন সাগরে মার্কিন হেলিকপ্টার ও যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অরুণাচল সীমান্তে চীনের ৩৬ এয়ারক্রাফ্ট শেল্টার, চিন্তায় ভারত
অরুণাচল সীমান্তে চীনের ৩৬ এয়ারক্রাফ্ট শেল্টার, চিন্তায় ভারত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হার দিয়ে সিরিজ শুরু বাংলাদেশের
হার দিয়ে সিরিজ শুরু বাংলাদেশের

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপিকে ধ্বংস করতে গিয়ে আওয়ামী লীগই নিশ্চিহ্নের পথে : মঈন খান
বিএনপিকে ধ্বংস করতে গিয়ে আওয়ামী লীগই নিশ্চিহ্নের পথে : মঈন খান

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৯২ বছর বয়সে অষ্টমবারের মতো ক্যামেরুনের প্রেসিডেন্ট হলেন পল
৯২ বছর বয়সে অষ্টমবারের মতো ক্যামেরুনের প্রেসিডেন্ট হলেন পল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির পরও হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েল
যুদ্ধবিরতির পরও হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডেঙ্গুতে আরও ৬ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৯৮৩
ডেঙ্গুতে আরও ৬ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৯৮৩

২২ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

সীমান্ত থেকে পাঠানো চোরাচালানের বেলুন গুলি করে নামাবে লিথুয়ানিয়া
সীমান্ত থেকে পাঠানো চোরাচালানের বেলুন গুলি করে নামাবে লিথুয়ানিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ নিয়ে মেসির ইঙ্গিত: খেলতে চান, তবে শর্ত একটাই!
বিশ্বকাপ নিয়ে মেসির ইঙ্গিত: খেলতে চান, তবে শর্ত একটাই!

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জ্যামাইকা-কিউবার দিকে ধেয়ে যাচ্ছে হারিকেন মেলিসা
জ্যামাইকা-কিউবার দিকে ধেয়ে যাচ্ছে হারিকেন মেলিসা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার

১৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

গাজায় ঢুকছে মিশরের ভারি উদ্ধার সরঞ্জাম
গাজায় ঢুকছে মিশরের ভারি উদ্ধার সরঞ্জাম

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা না করে যুদ্ধ শেষ করুন, পুতিনকে ট্রাম্প
পারমাণবিক ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা না করে যুদ্ধ শেষ করুন, পুতিনকে ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তর কোরিয়ার সঙ্গে ‘পরিকল্পিতভাবে’ সম্পর্ক জোরদার হচ্ছে, বললেন পুতিন
উত্তর কোরিয়ার সঙ্গে ‘পরিকল্পিতভাবে’ সম্পর্ক জোরদার হচ্ছে, বললেন পুতিন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ
ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জামায়াত ক্ষমতায় গেলে কমবে নারীর কর্মঘণ্টা
জামায়াত ক্ষমতায় গেলে কমবে নারীর কর্মঘণ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক লাখ দক্ষকর্মী নিয়োগ, প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে জাপানের প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ
এক লাখ দক্ষকর্মী নিয়োগ, প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে জাপানের প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বন্ধুত্ব নয়, অনির্বাণের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্কে ছিলেন সোহিনী
বন্ধুত্ব নয়, অনির্বাণের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্কে ছিলেন সোহিনী

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিদ্রোহী ঠেকাতে কঠোর বিএনপি
বিদ্রোহী ঠেকাতে কঠোর বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

মাত্রাতিরিক্ত খরচে বিরক্ত পর্যটক
মাত্রাতিরিক্ত খরচে বিরক্ত পর্যটক

পেছনের পৃষ্ঠা

‘একাধিক বিয়ে’ লজ্জা নয় সাহস
‘একাধিক বিয়ে’ লজ্জা নয় সাহস

শোবিজ

বেগম খালেদা জিয়া অথবা তারেক রহমানকে প্রার্থী চান নেতা-কর্মীরা
বেগম খালেদা জিয়া অথবা তারেক রহমানকে প্রার্থী চান নেতা-কর্মীরা

নগর জীবন

মৎস্য খামারি যখন পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী
মৎস্য খামারি যখন পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

চোখের জলে শেষ বিদায় আজাদকে
চোখের জলে শেষ বিদায় আজাদকে

প্রথম পৃষ্ঠা

আপৎসীমার কাছাকাছি খাদ্যের মজুত
আপৎসীমার কাছাকাছি খাদ্যের মজুত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিনিময়ের বদলে আসছে নতুন প্ল্যাটফর্ম
বিনিময়ের বদলে আসছে নতুন প্ল্যাটফর্ম

শিল্প বাণিজ্য

মেয়েটিকে মনে মনে পছন্দ করতাম : মাহফুজ
মেয়েটিকে মনে মনে পছন্দ করতাম : মাহফুজ

শোবিজ

দুই বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষে রণক্ষেত্র ক্যাম্পাস
দুই বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষে রণক্ষেত্র ক্যাম্পাস

প্রথম পৃষ্ঠা

বিষেই শেষ সুন্দরবনের প্রাণপ্রকৃতি
বিষেই শেষ সুন্দরবনের প্রাণপ্রকৃতি

পেছনের পৃষ্ঠা

মিঠুনের মেয়ে বিদ্যা
মিঠুনের মেয়ে বিদ্যা

শোবিজ

বিএনপির ছয় মনোনয়নপ্রত্যাশী ময়দানে : জামায়াতের একক
বিএনপির ছয় মনোনয়নপ্রত্যাশী ময়দানে : জামায়াতের একক

নগর জীবন

১৬ মাস পর ঢাকায় আসছেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত
১৬ মাস পর ঢাকায় আসছেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

হারে সিরিজ শুরু লিটনদের
হারে সিরিজ শুরু লিটনদের

মাঠে ময়দানে

ব্যয়ের লাগাম টানতে পারছে না সরকার
ব্যয়ের লাগাম টানতে পারছে না সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীকেই নির্বাচন করবে এনসিপি
শাপলা প্রতীকেই নির্বাচন করবে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’
যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’

সম্পাদকীয়

ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ
ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জেনে রাখা ভালো
জেনে রাখা ভালো

স্বাস্থ্য

ঢাকায় এসবার ব্যাংকের অফিস খুলতে চায় মস্কো
ঢাকায় এসবার ব্যাংকের অফিস খুলতে চায় মস্কো

শিল্প বাণিজ্য

সালিশের নামে প্রকাশ্যে ন্যাড়া পাঁচ তরুণকে
সালিশের নামে প্রকাশ্যে ন্যাড়া পাঁচ তরুণকে

দেশগ্রাম

খড় কাটা নিয়ে গোলাগুলি, যুবক নিহত
খড় কাটা নিয়ে গোলাগুলি, যুবক নিহত

দেশগ্রাম

গৃহবধূকে তুলে নেওয়ার বিচার দাবিতে থানায় গ্রামবাসী
গৃহবধূকে তুলে নেওয়ার বিচার দাবিতে থানায় গ্রামবাসী

দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে নির্ভরতার প্রতীক পার্কভিউ হসপিটাল
চট্টগ্রামে নির্ভরতার প্রতীক পার্কভিউ হসপিটাল

শিল্প বাণিজ্য

নির্যাতনে মৃত্যু কলেজছাত্রের
নির্যাতনে মৃত্যু কলেজছাত্রের

দেশগ্রাম

আউটসোর্সিং স্টাফসহ ১১ জনের কারাদণ্ড
আউটসোর্সিং স্টাফসহ ১১ জনের কারাদণ্ড

দেশগ্রাম

অ্যান্টিবায়োটিক
অ্যান্টিবায়োটিক

সম্পাদকীয়

কেটেছে জটিলতা, গভীর রাত পর্যন্ত আসবে পণ্য
কেটেছে জটিলতা, গভীর রাত পর্যন্ত আসবে পণ্য

দেশগ্রাম