শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১২ অক্টোবর, ২০২৪ আপডেট:

সরেজমিনে বন্যা

তিন নদীর ঢলে সর্বনাশ

১ লাখ ৭৭ হাজার কৃষক ক্ষতিগ্রস্ত
রুকনুজ্জামান অঞ্জন ও সাইফুল ইসলাম, নালিতাবাড়ী থেকে
তিন নদীর ঢলে সর্বনাশ
ভোগাই, চেল্লাখালী মহারশিতে ভেসে গেছে শেরপুরের চার উপজেলা, ৩৮ হাজার হেক্টর জমি পানিতে ডুবে গেছে

শিশুটির নাম রাকিব। ক্লাস ওয়ানের ছাত্র। বন্যার পানিতে ভেসে যাওয়া মালপত্রের স্তূপে সে নিজের বই খুঁজে বেড়াচ্ছে। আচমকা পাহাড়ি ঢল ঘরের সবকিছু ভাসিয়ে নেওয়ার সময় তার বই-খাতাও নিয়ে গেছে। ছোট্ট শিশু এখন কী নিয়ে স্কুলে যাবে, উত্তর জানে না কেউ। শিশুটির মা-বাবাকে দেখা গেল না আশপাশে। এক প্রতিবেশী পাশ থেকে বললেন, ‘যার ঘরবাড়ি ভাইঙা গেছে, তার হিরাবার (আবার) লেহাপড়া...।’

শেরপুর জেলার নালিতাবাড়ী উপজেলার বন্যার্ত মানুষের একটি খণ্ডচিত্র এটি। গত এক সপ্তাহে এ ধরনের অসংখ্য খণ্ডচিত্র জোড়া দিয়ে যদি উপসংহারে আসা যায়, তবে এর নাম হবে মহাদুর্যোগ। সপ্তাহ পেরিয়ে গেলেও সেই দুর্যোগ থেকে মুক্তি মেলেনি শেরপুর জেলার চার উপজেলার মানুষের। নাকুগাঁও স্থলবন্দর সংলগ্ন বাউশি গ্রামের ৮০ বছরের বৃদ্ধ প্রশান্ত মারাক তার ভাঙা ঘরের সামনে দাঁড়িয়ে বলেন, ‘পাহাইড়া ভোগাইয়ের ঢল আঙর সর্বনাশ কইরা গেছে।’ শুধু ভোগাই নয়, শেরপুর জেলার এই ভয়াবহ বন্যার পেছনে সবচেয়ে বড় ভূমিকা রেখেছে চেল্লাখালী ও মহারশি নদীও। এর মধ্যে নালিতাবাড়ী উপজেলা দিয়ে বয়ে গেছে ভোগাই ও চেল্লাখালী আর ঝিনাইগাতী দিয়ে বয়ে গেছে মহারশি। জেলার এই তিন নদী দিয়ে গত শুক্রবার একযোগে বয়ে আসে পাহাড়ি ঢল। সেই ঢলের পানি শেরপুরের চার উপজেলা নালিতাবাড়ী, ঝিনাইগাতী, শ্রীবরদী ও নকলার বেশির ভাগ মানুষের জীবনকে পাল্টে দিয়ে গেছে। কারও ঘর গেছে, কারও গেছে পুকুরের মাছ; কারও ফসলের খেত- আমূল তলিয়ে গেছে বানের পানিতে।

সরেজমিন ঘুরে দেখা গেছে, গারো পাহাড়ের কূলে গড়ে ওঠা গ্রামগুলো থেকে পানি দ্রুত নেমে গেলেও সমতল এখনো নিমজ্জিত। নালিতাবাড়ীর যোগানিয়া, কলসপাড়, মরিচপুরান, রাজনগর- এই চার ইউনিয়নের প্রায় ১২টি গ্রামের মানুষ এখনো পানিবন্দি। শুধু তাই নয়, এই পানি গিয়ে নকলার গ্রামগুলোও তলিয়ে দিয়েছে। তলিয়ে গেছে উপজেলার ধনাকুশা, বড়ইতার, বিহারিপাড়, তারাকান্দা, ঘোনাপাড়া, উরফা, রিহিলা গ্রাম। নালিতাবাড়ী-নকলা সড়কের তালতলা বাজারের পূর্ব দিকে গেড়ামারা ও তালুকপাড়া পর্যন্ত যতদূর চোখ যায় শুধু ঘোলাটে পানি। এই পানির নিচে ডুবে আছে মাছের খামার, আমনের ফসল, শীতের শাকসবজি আর কাঁচাপাকা ঘরবাড়ি। যোগানিয়া গ্রামের সামেদুল তালুকদার বলেন, ‘বিগত ৫০ বছরেও আঙর ঘরবাড়িত পানি ওঠে নাই। এবার সবকিছু তলাইয়া গেছে। খেতের ফসল, পুকুরের মাছ কিছুই নাই।’ তিনি জানান, প্রায় ১৫ একর জমিতে আমনের আবাদ করেছিলেন। ফসলের লক্ষণ ছিল খুবই ভালো। পানি নামলেও যে এই ফসল বাঁচানো যাবে তার কোনো সম্ভাবনা নেই। তার আশঙ্কা নিচু এলাকায় বানের পানি ধীরগতিতে নামার কারণে পলির নিচে চাপা পড়ে যাবে অধিকাংশ ধানের খেত।

শেরপুরের তিন বড় নদী ভোগাই, চেল্লাখালী, মহারশির পাশাপাশি পাহাড় থেকে বয়ে আসা ছোট কিছু নদী ও খালের পানিতেও ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। মালিঝি নদীর কারণে কাপাসিয়া গ্রাম, দুধুয়ার খালের কারণে পশ্চিম কাপাসিয়া ও যোগানিয়ার নিম্নাঞ্চল, ঝিনাইগাতীর সোমেশ^রী নদীর পানি দুর্ভোগে ফেলেছে উপজেলার একটি অংশের মানুষকে। কাপাসিয়া গ্রামের হান্নান অ্যাগ্রোবেইজড খামারে ১০টি পুকুরের মধ্যে অন্তত ৬টির সব মাছ ভেসে গেছে। গাগলাজানির আবদুল জব্বারের ১০ একরজুড়ে গড়ে তোলা মাছের খামারের প্রায় দেড় কোটি টাকার মাছ ভেসে গেছে বলে জানান সংশ্লিষ্টরা। ধান ব্যবসায়ী অসীম দত্ত হাবলু বলেন, তার ১৫ কাঠা জমির ওপর গড়ে তোলা শখের মাছের খামারে ১৫ বছরের পুরোনো বড় মাছ এখন একটিও নেই। সব গেছে বানের পানিতে।

শেরপুর জেলা প্রশাসনের প্রাথমিক যে হিসাব পাওয়া গেছে, সে অনুযায়ী শুধু কৃষি খাতেই ৫০০ কোটি টাকার ওপরে ক্ষতি হয়েছে। জেলার কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক ড. সুকল্প দাস গণমাধ্যমকে জানান, শেরপুর জেলার ৯২ হাজার হেক্টর জমিতে আমন আবাদ হয়েছিল। গতকাল পর্যন্ত প্রায় ৩৮ হাজার ২২৭ হেক্টর জমি পানিতে নিমজ্জিত হয়েছে। ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকের সংখ্যা ১ লাখ ৭৭ হাজার ৮০৫ জন।

কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর জানাচ্ছে, শেরপুরে আমন আবাদ থেকে ২ লাখ ৮৯ হাজার ৮৬ মেট্রিক টন চাল উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ছিল। বন্যার কারণে প্রায় অর্ধেক আবাদ নষ্ট হবে। ১ লাখ ৪০ হাজার মেট্রিক টন চাল কম উৎপাদনের আশঙ্কা করা হচ্ছে।

ফসলের পাশাপাশি মৎস্য খাতেও ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। জেলা মৎস্য অফিসের তথ্য অনুযায়ী শেরপুরের ৩১টি ইউনিয়নে সবমিলিয়ে ৭ হাজার ৩৬৪টি দিঘি, পুকুর ও খামারের মাছ ভেসে গেছে। ক্ষতির পরিমাণ ৫৩ কোটি টাকার বেশি।  নালিতাবাড়ীর সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব হাকাম হীরা বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ঝিনাইগাতীর মহারশি নদীটি ভারতের মেঘালয় রাজ্যের চিচিংপাড়া থেকে উৎপত্তি হয়ে গারো পাহাড়ের ঢাল বেয়ে সমতলে বয়ে গেছে। অপরদিকে ভোগাই নদী ভারতের একই রাজ্যের ভুগি নামক স্থান থেকে উৎপত্তি হয়ে নালিতাবাড়ীর ডালু-পানিহাটা সীমান্ত দিয়ে বাংলাদেশে ঢুকেছে। এই ভোগাইয়ের বয়ে চলার পথে ১৮৪টি ঝরনাধারা মিলিত হয়েছে। তার খুব কাছ দিয়েই বয়ে গেছে আরেক পাহাড়ি নদী চেল্লাখালী। ফলে ৩ অক্টোবর বৃহস্পতিবার থেকে শনিবার পর্যন্ত টানা ৭২ ঘণ্টার বৃষ্টি আর পাহাড়ি ঢল যখন এই তিন নদী দিয়ে একযোগে বয়ে আসে তখন তার বিপুল জলরাশি ধারণ করার ক্ষমতা ছিল না শেরপুরের। ফলে সেই পানি নদীর পাড় উপচে ঘরবাড়ি, রাস্তাঘাট, ফসলের খেত, মাছের পুকুর সব ভাসিয়ে নিয়ে গেছে।

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
আদেশ জালিয়াতি করে চলছিল  তিন পার্বত্য জেলার ৫১ ইটভাটা
আদেশ জালিয়াতি করে চলছিল তিন পার্বত্য জেলার ৫১ ইটভাটা
১২ পুলিশ সুপার বদলি
১২ পুলিশ সুপার বদলি
ভারতীয় রুপির মান আরও তলানিতে
ভারতীয় রুপির মান আরও তলানিতে
শাহবাগে বিক্ষোভ
শাহবাগে বিক্ষোভ
যশোরে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা
যশোরে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা
নতুন মামলায় গ্রেপ্তার আনিসুল শাহজাহান ওমরসহ ৮
নতুন মামলায় গ্রেপ্তার আনিসুল শাহজাহান ওমরসহ ৮
মালচিং পদ্ধতিতে টম্যাটো চাষ
মালচিং পদ্ধতিতে টম্যাটো চাষ
পাঁচ মাস পর ঢাকা থেকে জলপাইগুড়িতে মিতালী এক্সপ্রেস
পাঁচ মাস পর ঢাকা থেকে জলপাইগুড়িতে মিতালী এক্সপ্রেস
১৯৬ কোটি টাকার পাম-সয়াবিন তেল কিনছে সরকার
১৯৬ কোটি টাকার পাম-সয়াবিন তেল কিনছে সরকার
অবসরপ্রাপ্ত পুলিশ কর্মকর্তাদের ছয় দাবি
অবসরপ্রাপ্ত পুলিশ কর্মকর্তাদের ছয় দাবি
দুদকের নতুন চেয়ারম্যান কমিশনারদের সম্পদের হিসাব প্রকাশের আহ্বান
দুদকের নতুন চেয়ারম্যান কমিশনারদের সম্পদের হিসাব প্রকাশের আহ্বান
পাটগ্রাম সীমান্ত থেকে বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে গেল বিএসএফ
পাটগ্রাম সীমান্ত থেকে বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে গেল বিএসএফ
সর্বশেষ খবর
ইন্দোনেশিয়ায় আকস্মিক বন্যায় ১০ জনের মৃত্যু
ইন্দোনেশিয়ায় আকস্মিক বন্যায় ১০ জনের মৃত্যু

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্কুলছাত্র অজয়ের সন্ধান মেলেনি ৯ দিনেও
স্কুলছাত্র অজয়ের সন্ধান মেলেনি ৯ দিনেও

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুক-ইনস্টাগ্রাম-হোয়াটসঅ্যাপ সাড়ে তিন ঘণ্টা পর সচল
ফেসবুক-ইনস্টাগ্রাম-হোয়াটসঅ্যাপ সাড়ে তিন ঘণ্টা পর সচল

১ ঘন্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভুয়া জন্ম নিবন্ধন দিয়ে ভোটার হওয়ার চেষ্টা, আটক ৩
ভুয়া জন্ম নিবন্ধন দিয়ে ভোটার হওয়ার চেষ্টা, আটক ৩

২ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাজীপুরে তুলার গুদামে আগুন
গাজীপুরে তুলার গুদামে আগুন

৩ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

নিখোঁজ শিশুর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার, গণপিটুনিতে অভিযুক্ত ব্যক্তির মৃত্যু
নিখোঁজ শিশুর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার, গণপিটুনিতে অভিযুক্ত ব্যক্তির মৃত্যু

৩ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে সড়ক অবরোধ করে পোশাকশ্রমিকদের বিক্ষোভ
নারায়ণগঞ্জে সড়ক অবরোধ করে পোশাকশ্রমিকদের বিক্ষোভ

৪ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

টেকনাফে বিদেশি পিস্তল-বুলেটসহ যুবক আটক
টেকনাফে বিদেশি পিস্তল-বুলেটসহ যুবক আটক

৫ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

পতাকা বৈঠকের পর ভারতীয় গরু ফেরত দিলো বিজিবি
পতাকা বৈঠকের পর ভারতীয় গরু ফেরত দিলো বিজিবি

৫ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বজুড়ে ফেসবুক-ইনস্টাগ্রাম-হোয়াটসঅ্যাপ ডাউন
বিশ্বজুড়ে ফেসবুক-ইনস্টাগ্রাম-হোয়াটসঅ্যাপ ডাউন

৬ ঘন্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বানিয়াচংয়ে নাইন মার্ডার: দুই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
বানিয়াচংয়ে নাইন মার্ডার: দুই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৬ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

মিয়ানমারে সংঘাত: টেকনাফ-সেন্টমার্টিন রুটে নৌযান চলাচল বন্ধ
মিয়ানমারে সংঘাত: টেকনাফ-সেন্টমার্টিন রুটে নৌযান চলাচল বন্ধ

৬ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বাবরের মুক্তির দাবিতে নেত্রকোনায় বিএনপির সমাবেশ
বাবরের মুক্তির দাবিতে নেত্রকোনায় বিএনপির সমাবেশ

৭ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরিয়ায় ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানালো রাশিয়া
সিরিয়ায় ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানালো রাশিয়া

৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুধু একটি নির্বাচনের জন্য দেশপ্রেমিক ছাত্র-জনতা রক্ত দেয়নি : মাসুদ সাঈদী
শুধু একটি নির্বাচনের জন্য দেশপ্রেমিক ছাত্র-জনতা রক্ত দেয়নি : মাসুদ সাঈদী

৮ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ছাত্রী হেনস্তার অভিযোগ, ৩৭টি বাস আটকে রাখলো জাবি শিক্ষার্থীরা
ছাত্রী হেনস্তার অভিযোগ, ৩৭টি বাস আটকে রাখলো জাবি শিক্ষার্থীরা

৮ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

আজান শুনতে পাওয়ায় বেঁচে ফিরলেন অপহৃত অভিনেতা
আজান শুনতে পাওয়ায় বেঁচে ফিরলেন অপহৃত অভিনেতা

৯ ঘন্টা আগে | শোবিজ

লিভ-টুগেদারে থাকতে পুলিশি নিরাপত্তা চেয়ে আদালতে আবেদন, অতঃপর…
লিভ-টুগেদারে থাকতে পুলিশি নিরাপত্তা চেয়ে আদালতে আবেদন, অতঃপর…

৯ ঘন্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
চট্টগ্রামে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৯ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

১০ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

শিগগিরই সিরিয়ায় দূতাবাস চালু করবে কাতার
শিগগিরই সিরিয়ায় দূতাবাস চালু করবে কাতার

১০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন বাংলাদেশ গড়তে ড. ইউনূসের হাতকে শক্তিশালী করতে হবে: আব্দুল হান্নান মাসউদ
নতুন বাংলাদেশ গড়তে ড. ইউনূসের হাতকে শক্তিশালী করতে হবে: আব্দুল হান্নান মাসউদ

১০ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

'বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আমরা আপোষহীন'
'বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আমরা আপোষহীন'

১০ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বিসিএসের মৌখিক পরীক্ষার নম্বর কমে ১০০
বিসিএসের মৌখিক পরীক্ষার নম্বর কমে ১০০

১০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সারজিস আলমের পক্ষ থেকে পঞ্চগড়ে শীতবস্ত্র পেল দুই হাজার শীতার্ত
সারজিস আলমের পক্ষ থেকে পঞ্চগড়ে শীতবস্ত্র পেল দুই হাজার শীতার্ত

১০ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

পি কে হালদারের জামিন শুনানি পিছিয়েছে
পি কে হালদারের জামিন শুনানি পিছিয়েছে

১০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১
চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১

১০ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিসিএসসহ সব সরকারি চাকরির আবেদন ফি ২০০ টাকা, প্রজ্ঞাপন জারি
বিসিএসসহ সব সরকারি চাকরির আবেদন ফি ২০০ টাকা, প্রজ্ঞাপন জারি

১০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

রাজাকারের কোনও তালিকা মন্ত্রণালয়ে নেই: মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা
রাজাকারের কোনও তালিকা মন্ত্রণালয়ে নেই: মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা

১১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
মুন্সীগঞ্জে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

১১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
প্রবাসীদের সুখবর দিলেন ড. আসিফ নজরুল
প্রবাসীদের সুখবর দিলেন ড. আসিফ নজরুল

১৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বাদ যাচ্ছে সাড়ে ১২ বছরের কম বয়সী ২১১১ মুক্তিযোদ্ধার নাম
বাদ যাচ্ছে সাড়ে ১২ বছরের কম বয়সী ২১১১ মুক্তিযোদ্ধার নাম

১৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আসাদকে দামেস্ক থেকে কীভাবে সরিয়ে নেওয়া হয় জানাল রাশিয়া
আসাদকে দামেস্ক থেকে কীভাবে সরিয়ে নেওয়া হয় জানাল রাশিয়া

২০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিল হলে ফেঁসে যাবেন ১৬ লাখ ভারতীয়
যুক্তরাষ্ট্রে জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিল হলে ফেঁসে যাবেন ১৬ লাখ ভারতীয়

১৪ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যাংকে তারল্য সংকট: টাকা উত্তোলনে ভোগান্তিতে গ্রাহক
ব্যাংকে তারল্য সংকট: টাকা উত্তোলনে ভোগান্তিতে গ্রাহক

২১ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

ভারত ফেরত না দিলেও শেখ হাসিনার বিচার চলবে: টবি ক্যাডম্যান
ভারত ফেরত না দিলেও শেখ হাসিনার বিচার চলবে: টবি ক্যাডম্যান

১৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ার অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী কে এই মোহাম্মদ আল-বশির
সিরিয়ার অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী কে এই মোহাম্মদ আল-বশির

২৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগরতলা অভিমুখে বিএনপির তিন সংগঠনের লংমার্চ শুরু, নেতাকর্মীদের ঢল
আগরতলা অভিমুখে বিএনপির তিন সংগঠনের লংমার্চ শুরু, নেতাকর্মীদের ঢল

২০ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

দুর্নীতি ও লুটপাটের চিত্র স্পষ্ট: সরকার পতনের পর ১৬৫৭ কোটিপতি হাওয়া
দুর্নীতি ও লুটপাটের চিত্র স্পষ্ট: সরকার পতনের পর ১৬৫৭ কোটিপতি হাওয়া

২১ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

ভারতের সঙ্গে বিদ্যুৎ নিয়ে চুক্তিগুলো বাতিল করা সহজ নয়: উপদেষ্টা রিজওয়ানা
ভারতের সঙ্গে বিদ্যুৎ নিয়ে চুক্তিগুলো বাতিল করা সহজ নয়: উপদেষ্টা রিজওয়ানা

১৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় সিরিয়ায় কুর্দি ও তুর্কি বাহিনীর মধ্যে যুদ্ধবিরতি
যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় সিরিয়ায় কুর্দি ও তুর্কি বাহিনীর মধ্যে যুদ্ধবিরতি

২২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অসুস্থ আবু সাঈদের বাবা, হেলিকপ্টারে আনা হলো ঢাকায়
অসুস্থ আবু সাঈদের বাবা, হেলিকপ্টারে আনা হলো ঢাকায়

১৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ’র কেন্দ্রীয় কমিটিতে স্থান পেলেন যারা
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ’র কেন্দ্রীয় কমিটিতে স্থান পেলেন যারা

১১ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

সমুদ্র থেকে তুলে নেওয়া ৭৮ বাংলাদেশির ছবি প্রকাশ করল ভারত
সমুদ্র থেকে তুলে নেওয়া ৭৮ বাংলাদেশির ছবি প্রকাশ করল ভারত

১৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিদেশ ভ্রমণে ১৩ নির্দেশনা
সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিদেশ ভ্রমণে ১৩ নির্দেশনা

১৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

‘রাজনৈতিক দলগুলো অন্তর্বর্তী সরকারকে ব্যর্থ প্রমাণের চেষ্টা করছে’
‘রাজনৈতিক দলগুলো অন্তর্বর্তী সরকারকে ব্যর্থ প্রমাণের চেষ্টা করছে’

১৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আফগানিস্তানে মন্ত্রণালয়ে আত্মঘাতী বোমা হামলা, মন্ত্রী নিহত
আফগানিস্তানে মন্ত্রণালয়ে আত্মঘাতী বোমা হামলা, মন্ত্রী নিহত

১২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্তর্বর্তী সরকার ভারতের সঙ্গে নতজানু পররাষ্ট্রনীতি থেকে সরে এসেছে: উপদেষ্টা আসিফ
অন্তর্বর্তী সরকার ভারতের সঙ্গে নতজানু পররাষ্ট্রনীতি থেকে সরে এসেছে: উপদেষ্টা আসিফ

১৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ায় আসাদ সরকারের পতন নিয়ে মুখ খুললেন খামেনি
সিরিয়ায় আসাদ সরকারের পতন নিয়ে মুখ খুললেন খামেনি

১৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে অবস্থান করা অবৈধ বিদেশি নাগরিকদের জন্য সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তি
দেশে অবস্থান করা অবৈধ বিদেশি নাগরিকদের জন্য সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তি

২৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

একযোগে ১২ জেলার এসপিকে বদলি
একযোগে ১২ জেলার এসপিকে বদলি

১৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বিজয় দিবস উপলক্ষে যেসব কর্মসূচি পালন করবে সরকার
বিজয় দিবস উপলক্ষে যেসব কর্মসূচি পালন করবে সরকার

১৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

মুসলমানদের শাম অঞ্চল বিজয়ের ইতিহাস
মুসলমানদের শাম অঞ্চল বিজয়ের ইতিহাস

২৩ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

১০ ট্রাক অস্ত্র মামলায় হাইকোর্টে খালাস চাইলেন লুৎফুজ্জামান বাবর
১০ ট্রাক অস্ত্র মামলায় হাইকোর্টে খালাস চাইলেন লুৎফুজ্জামান বাবর

১৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বিদ্রোহী গোষ্ঠী এইচটিএসের সঙ্গে প্রথমবারের মতো যোগাযোগ করল  যুক্তরাষ্ট্র
বিদ্রোহী গোষ্ঠী এইচটিএসের সঙ্গে প্রথমবারের মতো যোগাযোগ করল যুক্তরাষ্ট্র

২৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎখাতের পর বাশার আল-আসাদের বাবার সমাধিতে অগ্নিসংযোগ
উৎখাতের পর বাশার আল-আসাদের বাবার সমাধিতে অগ্নিসংযোগ

১১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ‘আগ্রাসনের’ প্রতিবাদে সাবেক পুলিশ কর্মকর্তাদের বিক্ষোভ, ৬ দাবি
ভারতের ‘আগ্রাসনের’ প্রতিবাদে সাবেক পুলিশ কর্মকর্তাদের বিক্ষোভ, ৬ দাবি

১৫ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

সিরিয়ায় আসাদ সরকারের পতনের পর কী বার্তা দিচ্ছে ইরান?
সিরিয়ায় আসাদ সরকারের পতনের পর কী বার্তা দিচ্ছে ইরান?

১৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লংমার্চ থেকে ভারতকে প্রভুত্ব ছেড়ে বন্ধু হওয়ার আহ্বান বিএনপির
লংমার্চ থেকে ভারতকে প্রভুত্ব ছেড়ে বন্ধু হওয়ার আহ্বান বিএনপির

১৩ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

এখন কত সম্পত্তির মালিক কোহলি-আনুশকা?
এখন কত সম্পত্তির মালিক কোহলি-আনুশকা?

১৫ ঘন্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ পরিবারের সিনেমায় ৩৭৮ কোটি
শেখ পরিবারের সিনেমায় ৩৭৮ কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি ঋণের বিশাল বোঝা
বিদেশি ঋণের বিশাল বোঝা

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণরা আক্রান্ত হচ্ছে স্ট্রোকে
তরুণরা আক্রান্ত হচ্ছে স্ট্রোকে

পেছনের পৃষ্ঠা

খাতুনগঞ্জে নতুন রূপে বাজার সিন্ডিকেট
খাতুনগঞ্জে নতুন রূপে বাজার সিন্ডিকেট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেশ এখন মুক্তিযুদ্ধের উল্টো স্রোতে গেছে
দেশ এখন মুক্তিযুদ্ধের উল্টো স্রোতে গেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

সুন্দরবন নিয়ে ৫৩ বছরেও নেই কোনো মহাপরিকল্পনা
সুন্দরবন নিয়ে ৫৩ বছরেও নেই কোনো মহাপরিকল্পনা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত ফেরত না দিলেও হাসিনার বিচারকাজ চলবে
ভারত ফেরত না দিলেও হাসিনার বিচারকাজ চলবে

প্রথম পৃষ্ঠা

শীতেও উষ্ণতা ছড়ায় মাটির ঘর
শীতেও উষ্ণতা ছড়ায় মাটির ঘর

পেছনের পৃষ্ঠা

চিন্ময়ের জামিন শুনানির আবেদন নাকচ
চিন্ময়ের জামিন শুনানির আবেদন নাকচ

পেছনের পৃষ্ঠা

কোটি টাকার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট কমেছে
কোটি টাকার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট কমেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজধানীজুড়ে খোঁড়াখুঁড়ির দুর্ভোগ
রাজধানীজুড়ে খোঁড়াখুঁড়ির দুর্ভোগ

রকমারি নগর পরিক্রমা

ভাসানীর পথে চললে কোনো বাধাই থাকবে না
ভাসানীর পথে চললে কোনো বাধাই থাকবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

সারের জন্য হাহাকার
সারের জন্য হাহাকার

নগর জীবন

সিরিয়ায় শান্তির ডাক অন্তর্র্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর
সিরিয়ায় শান্তির ডাক অন্তর্র্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহবাগে বিক্ষোভ
শাহবাগে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারি কর্মকর্তাদের বিদেশ ভ্রমণে কড়াকড়ি করে ১৩ নির্দেশনা
সরকারি কর্মকর্তাদের বিদেশ ভ্রমণে কড়াকড়ি করে ১৩ নির্দেশনা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতীয় রুপির মান আরও তলানিতে
ভারতীয় রুপির মান আরও তলানিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ মাস পর ঢাকা থেকে জলপাইগুড়িতে মিতালী এক্সপ্রেস
পাঁচ মাস পর ঢাকা থেকে জলপাইগুড়িতে মিতালী এক্সপ্রেস

পেছনের পৃষ্ঠা

১২ পুলিশ সুপার বদলি
১২ পুলিশ সুপার বদলি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত থেকে কাজ করব
রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত থেকে কাজ করব

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণভাবে মতপার্থক্য দূর করুন
শান্তিপূর্ণভাবে মতপার্থক্য দূর করুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কারে সমর্থন প্রধান উপদেষ্টাকে জাপানের রাষ্ট্রদূত
সংস্কারে সমর্থন প্রধান উপদেষ্টাকে জাপানের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুয়া মুক্তিযোদ্ধারা স্বেচ্ছায় সরলে সাধারণ ক্ষমা
ভুয়া মুক্তিযোদ্ধারা স্বেচ্ছায় সরলে সাধারণ ক্ষমা

নগর জীবন

বিদ্যুৎ চুক্তি বাতিল করা সহজ হবে না
বিদ্যুৎ চুক্তি বাতিল করা সহজ হবে না

নগর জীবন

এক যুগ পালিয়ে থাকার পর গ্রেপ্তার
এক যুগ পালিয়ে থাকার পর গ্রেপ্তার

নগর জীবন

জানুয়ারিতে সব বই দেওয়া সম্ভব হবে না
জানুয়ারিতে সব বই দেওয়া সম্ভব হবে না

নগর জীবন

তিন প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর
তিন প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর

নগর জীবন

সমষ্টিগত প্রয়াস ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার পূর্বশর্ত
সমষ্টিগত প্রয়াস ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার পূর্বশর্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতির সঙ্গে সংবিধান সংস্কার কমিশনের সাক্ষাৎ
প্রধান বিচারপতির সঙ্গে সংবিধান সংস্কার কমিশনের সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা