শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৪৬, মঙ্গলবার, ০৩ এপ্রিল, ২০১৮ আপডেট:

পিপলএনটেকের মিলিয়ন ডলারের স্কলারশিপ

এনআরবি নিউজ, নিউইয়র্ক থেকে :
অনলাইন ভার্সন
পিপলএনটেকের মিলিয়ন ডলারের স্কলারশিপ

বাংলাদেশ থেকে যুক্তরাষ্ট্রে এসেই মার্কিন আইটি সেক্টরে সোয়া লাখ ডলার বেতনের চাকরি পেয়েছেন চাঁদপুরের সন্তান জাহিদুল ইসলাম। কম্পিউটার সায়েন্স বা কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে তার কোন অভিজ্ঞতাও ছিল না। প্রকৃত অর্থে তিনি ছিলেন মেরিন ইঞ্জিনিয়ার। জাহিদুল ইসলামের মত আরো অনেকেই মার্কিন আইটি সেক্টরে কাজের অফারসহ ইমিগ্র্যান্ট হয়ে যুক্তরাষ্ট্রে আসার পথে রয়েছেন। আর যারা ইমিগ্রেশনের লাইনে নেই, তারা বাংলাদেশে থেকেই আউটসোর্সিং করছেন এবং উচ্চ বেতন পাচ্ছেন। এসব এখন আর স্বপ্ন বা কল্পনা নয়। একেবারেই বাস্তব। তথ্য-প্রযুক্তির সুবাদে মেধাবি এবং উদ্যমী বাংলাদেশিদের জন্যে এমন সুযোগ তৈরী করেছে যুক্তরাষ্ট্রের পিপলএনটেক ইন্সটিটিউট।
গত দেড় দশকে এই সংস্থাটি প্রবাসে ৫ হাজার বাংলাদেশিকে উচ্চ বেতনে আইটি সেক্টরে চাকরির সহযোগিতার পরিধির সম্প্রসারণ ঘটিয়েছে রাজধানী ঢাকায়। গ্রীনরোড এবং পান্থপথের কর্নারে স্থাপন করেছে পিপলএনটেকের ক্যাম্পাস। সেখানে আইটি সেক্টরের লোভনীয় চাকরির যাবতীয় প্রস্তুতি শেখানো হচ্ছে। ৪ মাসের একেকটি কোর্সে আড়াই শতাধিক ছাত্র-ছাত্রী ক্লাস নিচ্ছেন। এর অধিকাংশই পারিবারিক অথবা অন্য কোন প্রোগ্রামে যুক্তরাষ্ট্রে ইমিগ্র্যান্ট হয়ে আসার অপেক্ষায় রয়েছেন। অর্থাৎ ঢাকা থেকে উড়াল দেয়ার পর জেএফকে এয়ারপোর্টে অবতরণ করেই তারা জাহিদের মত চাকরিতে যোগদান করবেন বলে আশা করছেন। উল্লেখ্য, যুক্তরাষ্ট্রের রাজধানী ওয়াশিংটন ডিসি সংলগ্ন ভার্জিনিয়াতে পিপলএনটেক ইন্সটিটিউটের প্রধান কার্যালয়। নিউইয়র্ক, নিউজার্সি, পেনসিলভেনিয়া, কানাডা এবং ভারতেও এর শাখা রয়েছে। অর্থাৎ দিন যত যাচ্ছে, পিপলএনটেকের প্রতি উদ্যমী আর মেধাবিদের নির্ভরতাও বাড়ছে।
৪ মাসের একটি কোর্সের ফি ৪ হাজার ডলার করে। তবে অনেকেই ফ্রি কোর্স করার সুবিধাও পাচ্ছেন। আর এই সুবিধাকে আরো সম্প্রসারণ ঘটানোর আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দিলেন পিপলএনটেকের প্রতিষ্ঠাতা ও প্রেসিডেন্ট ইঞ্জিনিয়ার আবু হানিপ। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইলেক্ট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে উচ্চতর ডিগ্রি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রে আসার পর কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের ডিগ্রি নেন আমেরিকান স্বপ্ন পূরণের স্বার্থে। এখন তার ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের ডিগ্রির সাথে কোনই সম্পর্ক নেই। পুরোদস্তর কম্প্যুটার ইঞ্জিনিয়ার।
১ এপ্রিল রবিবার অপরাহ্নে নিউইয়র্কে পিপলএনটেক ক্যাম্পাসে আহূত এক সংবাদ সম্মেলনে আবু হানিপ বলেন, পয়সা উপার্জনের পাশাপাশি স্বদেশীদের স্বপ্ন পূরণেও সহায়তা করতে চাই। এজন্যে চলতি বছর মিলিয়ন ডলারের বৃত্তি ঘোষণা করছি। ২৫০ জন উদ্যমী বাংলাদেশী পাবেন এই সুযোগ। ৪ মাসের কোর্স তারা বিনা ফি-তে শিখবেন এবং উচ্চ বেতনের চাকরির জন্যে প্রস্তুত হবে। এ বৃত্তির জন্যে আবেদন জানাতে হবে ৩০ এপ্রিলের মধ্যে। আবেদনে আগ্রহীদের অবশ্যই ব্যাচেলর ডিগ্রিধারি এবং তথ্য-প্রযুক্তির সাথে সম্পর্ক থাকতে হবে। যুক্তরাষ্ট্রে কাজের পারমিট থাকতে হবে। ইংরেজীতে কথা বলার যোগ্যতা থাকতে হবে। আবেদনকারিদেরকে মৌখিক পরীক্ষায় অবতীর্ণ হতে হবে।
ইঞ্জিনিয়ার হানিফ বলেন, এই আড়াই শ’ জনের কোর্স দিতে মোট এক মিলিয়ন ডলার ফি লাগতো। সেটি নিচ্ছি না। এমনকি চাকরি খুঁজে দিতেও আমরা সহায়তা দেব। আমি চাই, মেধাবি এবং উদ্যমী বাংলাদেশিরা অডজব থেকে মুক্তি পাক। হানিফ উল্লেখ করেন, মাইক্রোসফ্ট, গুগল, আমাজন, ওয়ালমার্ট, ই-বে, আপেল, ওরাকল, আইবিএম ইত্যাদি খাতনামা প্রতিষ্ঠানের উচ্চ পদে রয়েছেন, যাদের অনেকেই পিপলএনটেকে কোর্স নিয়েছেন। এসব দেখে ও জেনে আমি অভিভূত হই।
এ প্রসঙ্গে এই প্রতিষ্ঠানের ড. সাইদ সিদ্দিক হোসেন বলেন, মুক্তবাজার অর্থনীতির এ যুগে কেউই অভিজ্ঞতার ব্যাপারে ততটা আন্তরিক নয়, তারা শুধু দক্ষতা ক্রয় করে। পিপলএনটেক সে দক্ষতা শেখাচ্ছে পরিপূর্ণভাবে। ড. সাইদ বলেন, পিপলএনটেকে কোর্স করার সময় যারা মনোযোগী হন তারাই সহজে চাকরি পেয়ে যান। অর্থাৎ ৪ মাসের কোর্স করার সময় সবকিছু ভুলে থাকতে হবে। কারণ, সবকিছু মগজে ধারণ করতে হয় কর্মজীবনে প্রবেশের স্বার্থে। তিনি বলেন, আমরা সবকিছু হাতেকলমে শিখিয়ে দেই। যারা বিভিন্ন কর্পোরেশনে কাজ করছেন তারাই এখানে ক্লাস করান। অর্থাৎ সরাসরি অভিজ্ঞরা ছাত্রদের সঠিক ধারণা প্রদান করছেন।
পিপলএনটেকের প্রেসিডেন্ট ফারহানা হানিপ এ সময় বলেন, এই প্রতিষ্ঠানের যত সাফল্য এবং ব্যাপ্তি-সবকিছুর মূলে মিডিয়ার সহযোগিতা। আমাদের এখানে কোর্স নিয়ে অনেকেই নামী-দামি কোম্পানীতে চাকরি করছেন। এসব আমাদেরকে উৎসাহিত করে আরো বেশী কাজে। কয়েকমাস আগে আমি নিজেও একটি কোম্পানীতে কাজ নিয়েছি। সেখানেও আমাদের এখানে কোর্স নেয়া কয়েকজন পেয়ে অভিভূত হই। ঐ কোম্পানীর বড়কর্তারাও জানেন পিপলএনটেকের সুনাম।
এক পর্যায়ে আবেগাপ্লুত হয়ে ফারহানা হানিপ বলেন, এই প্রতিষ্ঠানে যারা কোর্স নেন-তারা আমার সন্তানের মত। সেভাবেই আমরা তাদেরকে বিবেচনায় রেখে উচ্চ বেতনের চাকরিতে সহায়তা দিচ্ছি। কেউ যখন মার্কিন কোম্পানীতে চাকরি লাভ করেন, তা জেনে সবচেয়ে বেশী খুশী হই আমি।
মৃদুভাষী ফারহানা উল্লেখ করেন, ভোর ৫টায় উঠে নামাজ শেষে বাংলাদেশের লোকজনের সাথে কথা বলি। সেখানে যারা পিপলএনটেকের পক্ষে কোর্স দিচ্ছেন কিংবা আউটসোর্সিং করছেন, তাদের হালচাল জানার পরই যুক্তরাষ্ট্রের খোঁজ-খবর নেই। একইভাবে সিইও ইঞ্জিনিয়ার আবু হানিপও দিন-রাতের অথিকাংশ সময় ব্যয় করেন এই সংস্থার উন্নয়ন তথা কোর্স গ্রহণকারিদের সার্বিক মঙ্গলের জন্যে।
নানা তথ্য-উপাত্ত উপস্থাপনের পর আবু হানিপ বলেন, একেকজন ৮০ হাজার ডলার থেকে দু’লাখ ডলার বেতনের জব করছেন। অর্থাৎ আমেরিকান স্বপ্ন পূরণের পথে অনেক অগ্রগতিসাধিত হচ্ছে। আর এর সুফল শুধু প্রবাসীরাই পাচ্ছেন না, স্বদেশে তাদের আত্মীয়-স্বজনেরাও ভোগ করছেন। বেড়ে গেছে রেমিটেন্সের পরিমাণও। অর্থাৎ পিপরএনটেক প্রকারান্তরে জাতীয় অগ্রগতিতেও অবদান রেখে চলেছে অত্যন্ত নিরবে। আবু হানিফ বলেন, ঢাকাস্থ ক্যাম্পাসে কোর্স নেয়ার পর আড়াই শতাধিক বাংলাদেশি আউটসোর্সিং করছেন এবং পাচ্ছেন মোটা অংকের বেতন। কানাডা, অস্ট্রেলিয়া, ভারত, নেপালি, জাপানী, শ্রীলংকান, পাকিস্তানীরাও কোর্স নিয়ে অডজব ছাড়তে সক্ষম হয়েছেন।
এক বছরে আড়াই শতজনকে বৃত্তি দিলে আপনার প্রতিষ্ঠানের ব্যয়ভার আসবে কোত্থেকে-এমন এক প্রশ্নের জবাবে আবু হানিপ বলেন, জীবনে অর্থই একমাত্র প্রত্যাশা হওয়া উচিত নয়। স্বদেশীদের আর্থিক স্বয়ম্ভরতা দিতে পারলে আমি আরো বেশী খুশী হই। সকলেই প্রিয়-পরিচিতজন ছেড়ে সুদূর এ প্রবাসে এসেছি ভাগ্য গড়তে। সেটি পূরণে ন্যূনতম সহায়তা করতে পারলেও আমি এবং আমার টিম খুশী হবে। এই প্রতিষ্ঠানের সকলেই আমরা পরস্পরের পরিপূরক হিসেবে কাজ করছি। এজন্যে মিলিয়ন ডলারের বৃত্তির পরও আমাদের কোন সমস্যা হবে বলে মনে করছি না।  
নিজের কর্মপরিধি-সাফল্য ইত্যাদি আলোকে উচ্ছাস প্রকাশ করে আবু হানিপ বলেন, ‘আমি চেষ্টা করছি নিজের নাম ‘হানিপ’কে ‘হেলপ’র বিকল্প করতে। দিন-রাত প্রায় ২৪ ঘণ্টাই আমার এখানে কোর্সগ্রহণকারিদের সাথে যোগাযোগ রাখতে হচ্ছে, পরামর্শ দিতে হচ্ছে, তাই হেলপ শব্দের বিকল্প ‘হানিপ’ হলে মন্দ কি?
দীর্ঘ দেড় দশকের অভিজ্ঞতার আলোকে ইঞ্জিনিয়ার হানিপ আরো বলেন, বাংলাদেশের পাবলিক ইউনিভার্সিটি থেকে উচ্চতর ডিগ্রি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রে এসে অডজবের মধ্য দিয়ে অনেকেই ‘ব্রেন-ড্রেন’র অপবাদ সহ্য করেছেন, করছেন। আমি সেটিকে পাল্টিয়ে ‘ব্রেন এগেইন’ করেছি। অডজব থেকে সঠিক পথে ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করছি।

বিডি-প্রতিদিন/ সালাহ উদ্দীন

 

এই বিভাগের আরও খবর
কানাডায় কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মদিন উদযাপিত
কানাডায় কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মদিন উদযাপিত
মে দিবস উপলক্ষ্যে বাংলাদেশ কমিউনিটি প্রেসক্লাব মালয়েশিয়ার আলোচনা
মে দিবস উপলক্ষ্যে বাংলাদেশ কমিউনিটি প্রেসক্লাব মালয়েশিয়ার আলোচনা
কানাডায় মহান মে দিবস পালিত
কানাডায় মহান মে দিবস পালিত
পুত্রবধূসহ বেগম জিয়ার স্বদেশ প্রত্যাবর্তনকে
স্বাগত জানিয়ে নিউইয়র্কে আনন্দ-সমাবেশ
পুত্রবধূসহ বেগম জিয়ার স্বদেশ প্রত্যাবর্তনকে স্বাগত জানিয়ে নিউইয়র্কে আনন্দ-সমাবেশ
কানাডার ক্যালগেরিতে সংগীত সন্ধ্যা
কানাডার ক্যালগেরিতে সংগীত সন্ধ্যা
সিডনিতে অনুষ্ঠিত হলো ‘গুড মর্নিং বাংলাদেশ’ এর বিগেস্ট মর্নিং টি
সিডনিতে অনুষ্ঠিত হলো ‘গুড মর্নিং বাংলাদেশ’ এর বিগেস্ট মর্নিং টি
টরন্টোয় ঘাসফড়িং-এর সাহিত্য আড্ডা
টরন্টোয় ঘাসফড়িং-এর সাহিত্য আড্ডা
শ্রমিক অধিকারের প্রতি সম্মান ও ঐক্যের বার্তা ফিনল্যান্ডে
শ্রমিক অধিকারের প্রতি সম্মান ও ঐক্যের বার্তা ফিনল্যান্ডে
জাঁকজমকপূর্ণ পরিবেশে ইসলামাবাদে বাংলা নববর্ষ উদযাপন
জাঁকজমকপূর্ণ পরিবেশে ইসলামাবাদে বাংলা নববর্ষ উদযাপন
২৬ বাংলাদেশি কর্মীর দুর্দশা তদন্তের নির্দেশ ফিজি প্রধানমন্ত্রীর
২৬ বাংলাদেশি কর্মীর দুর্দশা তদন্তের নির্দেশ ফিজি প্রধানমন্ত্রীর
সিডনিতে বর্ণাঢ্য বৈশাখী উৎসব
সিডনিতে বর্ণাঢ্য বৈশাখী উৎসব
ফ্রান্সে বেঙ্গল টাইগার্স স্পোর্টিং ক্লাবের জার্সি উন্মোচন
ফ্রান্সে বেঙ্গল টাইগার্স স্পোর্টিং ক্লাবের জার্সি উন্মোচন
সর্বশেষ খবর
কৃষকের ৫ গরু চুরি
কৃষকের ৫ গরু চুরি

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

পোশাক খাতের জন্য ৯ দফা অগ্রাধিকার ঘোষণা
পোশাক খাতের জন্য ৯ দফা অগ্রাধিকার ঘোষণা

৩১ সেকেন্ড আগে | বাণিজ্য

নাটোরে জামায়াতের আনন্দ মিছিল
নাটোরে জামায়াতের আনন্দ মিছিল

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধর্ম যার যার রাষ্ট্র সবার, দেশে বিভক্তির কোনো সুযোগ থাকবে না : আমীর খসরু
ধর্ম যার যার রাষ্ট্র সবার, দেশে বিভক্তির কোনো সুযোগ থাকবে না : আমীর খসরু

২ মিনিট আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত ইতিবাচক : ফ্যাসিবাদবিরোধী জাতীয় ঐক্য
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত ইতিবাচক : ফ্যাসিবাদবিরোধী জাতীয় ঐক্য

২ মিনিট আগে | রাজনীতি

হত্যা মামলার ৫ আসামি কক্সবাজারে গ্রেফতার
হত্যা মামলার ৫ আসামি কক্সবাজারে গ্রেফতার

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত : বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের সাধুবাদ
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত : বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের সাধুবাদ

৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে পৃথক দুর্ঘটনায় তিনজনের মৃত্যু
চট্টগ্রামে পৃথক দুর্ঘটনায় তিনজনের মৃত্যু

১০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আ. লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে নেত্রকোনায় মিষ্টি বিতরণ
আ. লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে নেত্রকোনায় মিষ্টি বিতরণ

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা
আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়া ডিএসএ কাপ ক্রিকেট টুর্ণামেন্টে এ জেড স্পোর্টিং ক্লাব চ্যাম্পিয়ন
বগুড়া ডিএসএ কাপ ক্রিকেট টুর্ণামেন্টে এ জেড স্পোর্টিং ক্লাব চ্যাম্পিয়ন

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় মৃত্যু ঝুঁকিতে ৬৫ হাজার শিশু
গাজায় মৃত্যু ঝুঁকিতে ৬৫ হাজার শিশু

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তথ্য যাচাই-বাছাইয়ের ক্ষেত্রে সতর্কতা জরুরি : খুবি ভিসি
তথ্য যাচাই-বাছাইয়ের ক্ষেত্রে সতর্কতা জরুরি : খুবি ভিসি

১৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রিয়ালের বিপক্ষে আজও বার্সার বড় জয় দেখছেন এনরিকে
রিয়ালের বিপক্ষে আজও বার্সার বড় জয় দেখছেন এনরিকে

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায়
দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায়

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকায় নিষিদ্ধ সংগঠনের কোনো কার্যক্রম চলবে না : ডিআইজি রেজাউল
ঢাকায় নিষিদ্ধ সংগঠনের কোনো কার্যক্রম চলবে না : ডিআইজি রেজাউল

২৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাজশাহীর হত্যা মামলার ৫ আসামি কক্সবাজারে গ্রেফতার
রাজশাহীর হত্যা মামলার ৫ আসামি কক্সবাজারে গ্রেফতার

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের মাসিক বৈঠক
বগুড়ায় শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের মাসিক বৈঠক

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
বগুড়ায় মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের ছোঁয়া ক্রীড়াঙ্গনেও লেগেছিল : আসিফ মাহমুদ
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের ছোঁয়া ক্রীড়াঙ্গনেও লেগেছিল : আসিফ মাহমুদ

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

নির্বাচন নিয়ে সরকারের নীরবতায় জনগণের সন্দেহ ঘনীভূত হচ্ছে : রিজভী
নির্বাচন নিয়ে সরকারের নীরবতায় জনগণের সন্দেহ ঘনীভূত হচ্ছে : রিজভী

৪৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

সোনারগাঁয়ে জমি নিয়ে বিরোধে নারীকে পিটিয়ে জখম
সোনারগাঁয়ে জমি নিয়ে বিরোধে নারীকে পিটিয়ে জখম

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরি বিতর্কে সাড়ে ৯ কোটি ডলার ক্ষতিপূরণ দিচ্ছে অ্যাপল!
সিরি বিতর্কে সাড়ে ৯ কোটি ডলার ক্ষতিপূরণ দিচ্ছে অ্যাপল!

৪৮ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৪শ মেধাবী ছাত্রের মাঝে কোরআন বিতরণ
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৪শ মেধাবী ছাত্রের মাঝে কোরআন বিতরণ

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জামিন মেলেনি সাবেক এমপি শামীমার, কারাগারে প্রেরণ
জামিন মেলেনি সাবেক এমপি শামীমার, কারাগারে প্রেরণ

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

বসুন্ধরা শুভসংঘ নাটোর জেলা শাখার উদ্যোগে সচেতনতামূলক ক্যাম্পেইন
বসুন্ধরা শুভসংঘ নাটোর জেলা শাখার উদ্যোগে সচেতনতামূলক ক্যাম্পেইন

৪৯ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ইমাম সমিতির কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা কমিটি গঠন
ইমাম সমিতির কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা কমিটি গঠন

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন সংবিধান না হলে নতুন বাংলাদেশ বলা যাবে না : নাহিদ ইসলাম
নতুন সংবিধান না হলে নতুন বাংলাদেশ বলা যাবে না : নাহিদ ইসলাম

৫৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

বেরোবিতে উচ্ছ্বাস ছড়াচ্ছে পালাম ফুলের মনকাড়া সৌন্দর্য
বেরোবিতে উচ্ছ্বাস ছড়াচ্ছে পালাম ফুলের মনকাড়া সৌন্দর্য

৫৮ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

পাকিস্তান ক্রিকেটে অনিশ্চয়তা, পিএসএলের পর বন্ধ ঘরোয়া ক্রিকেটও
পাকিস্তান ক্রিকেটে অনিশ্চয়তা, পিএসএলের পর বন্ধ ঘরোয়া ক্রিকেটও

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ বছর পর দেশে ফিরলেন হানিফ এন্টারপ্রাইজের মালিক
১৫ বছর পর দেশে ফিরলেন হানিফ এন্টারপ্রাইজের মালিক

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিকাল ৫টা থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে, জানালো ভারত
বিকাল ৫টা থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে, জানালো ভারত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত ভারত-পাকিস্তান : ট্রাম্প
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত ভারত-পাকিস্তান : ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা
চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’
‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সীমান্তের দিকে এগোচ্ছে পাকিস্তানি সেনারা, অভিযোগ ভারতের
সীমান্তের দিকে এগোচ্ছে পাকিস্তানি সেনারা, অভিযোগ ভারতের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট
নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের
পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান
ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২২ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে
সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২২ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ
জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার
সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাকিস্তানের আকাশসীমা বিমান পরিষেবার জন্য উন্মুক্ত
পাকিস্তানের আকাশসীমা বিমান পরিষেবার জন্য উন্মুক্ত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির তারুণ্যের সমাবেশে যা বললেন তামিম ইকবাল
বিএনপির তারুণ্যের সমাবেশে যা বললেন তামিম ইকবাল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের মানচিত্র থেকে পাকিস্তানকে মুছে ফেলা উচিত : কঙ্গনা
বিশ্বের মানচিত্র থেকে পাকিস্তানকে মুছে ফেলা উচিত : কঙ্গনা

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী
যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক
যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ
বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতির কথা নিশ্চিত করলেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীও
যুদ্ধবিরতির কথা নিশ্চিত করলেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীও

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন ডা. জোবাইদা ও শর্মিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন ডা. জোবাইদা ও শর্মিলা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত
যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড
রাজধানীতে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিয়েতে বরকে ২১০ বিঘা জমি ও পেট্রল পাম্পসহ ১৫ কোটি রুপির বেশি যৌতুক
বিয়েতে বরকে ২১০ বিঘা জমি ও পেট্রল পাম্পসহ ১৫ কোটি রুপির বেশি যৌতুক

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল
চট্টগ্রামে বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি
জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল
বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল

মাঠে ময়দানে

তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা
তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিশ্ব মা দিবস
আজ বিশ্ব মা দিবস

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা

নগর জীবন

রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা
রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা

মাঠে ময়দানে

বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ
বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক
কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে
কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়
দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন
শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান
সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান

নগর জীবন

বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের
বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের

পেছনের পৃষ্ঠা

অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে
অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ
তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র
মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র

শোবিজ

মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ
মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়

সম্পাদকীয়

যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে
যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ
চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ

শোবিজ

সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল
সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল

শোবিজ

সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে
সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে

প্রথম পৃষ্ঠা

সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি
সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি

শোবিজ

বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য
বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য

মাঠে ময়দানে

ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে
ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে

পেছনের পৃষ্ঠা

এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা
এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০ শয্যার হাসপাতাল দাবি
১০০ শয্যার হাসপাতাল দাবি

দেশগ্রাম