শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:০৮, সোমবার, ১২ মার্চ, ২০১৮

পরিকল্পিত অর্থায়নে অপচয় রোধ করে দ্রুত উন্নয়ন সম্ভব

নাজমুল হক (সুমন):
অনলাইন ভার্সন
পরিকল্পিত অর্থায়নে অপচয় রোধ করে দ্রুত উন্নয়ন সম্ভব

এককাপ কফি ফেলে দেওয়া অর্থ ১৪০ লিটার পানি ফেলে দেওয়া!কারণ এই অল্প পরিমাণ কফি উৎপাদন ও প্রক্রিয়াজাতকরণে ১৪০ লিটার পানি ব্যবহৃত হয়। অপচয়ের একটি দিক আমাদের কাছে ধরা পড়ে কিন্তু এর গভীরতা ও পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া সম্বন্ধে অনেক সময় আঁচ করতে পারি না। 

উদাহরণ স্বরুপ ঢাকার কাওরান বাজারে প্রতিদিন ১৫০ টন শাক-সবজি অপচয় হচ্ছে যা খাবারের উপযোগী। কিন্তু এই অপচয়কৃত খাদ্য যখন বর্জ্যে রুপান্তরিত হয়, তখন তা ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের মোট বর্জ্যে ১৮% বর্জ্য রুপান্তরিত হয়। যা অপসারণ করতে ব্যাপক লোকবল, জায়গা, গাড়ি ও তেলের প্রয়োজন হয়। বর্তমানে বাংলাদেশসহ বিশ্বের যে পরিমান খাদ্য দ্রব্য ও অন্যান্য মৌলিক চাহিদার পন্য অপচয় হয় তা কল্পানাতিত। 

এফএও এর তথ্য মতে প্রতি বছর ১.৩ বিলিয়ন টন খাদ্যের অপচয় হয়। যা কিনা পুরো আফ্রিকা মহাদেশের খাদ্য উৎপাদনের সমান। গার্ডিয়ান পত্রিকা (১০/০১/২০১৩) মতে বিশ্বের খাদ্যের অর্ধেকই অপচয় হয়। অথচ এই অপচয় কমিয়ে মিতব্যয়িতা অবলম্বন করে বিশ্বে অর্থনীতির উন্নতির দিকে এগিয়ে যাচ্ছে ভারত, চীনসহ আরো অনেক দেশ। বাংলাদেশেও প্রত্যেকটি ক্ষেত্রে ব্যপক অপচয় হয়। বিশ্বব্যাংক এর তথ্য মতে বাংলাদেশে রাস্তা তৈরিতে প্রতি কিলেমিটারের জন্য খরচ হয় ৬.৬ - ১১.৯ মিলিয়ন মার্কিন ডলার যা বিশ্বে সর্বোচ্চ। অথচ পাশ্ববর্তী দেশ ভারতে প্রতি কিলোমিটার রাস্তা তৈরিতে খরচ ১.৩ - ১.৬ মিলিয়ন মার্কিন ডলার এবং চীনে প্রতি কিলোমিটার রাস্তা তৈরিতে খরচ হয় মাত্র ১.১ - ১.৩ মিলিয়ন মার্কিন ডলার।  

এছাড়া ২০১৭ এর শেষ হিসাব মতে বিদেশে মোট ১ কোটি ৩০ লক্ষ বাংলাদেশী কর্মরত, যাদের বেশির ভাগই অদক্ষ এবং এদের মোট আয় গড়ে ১৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। অন্যদিকে বাংলাদেশে বিদেশি দক্ষ লোকবল কর্মরত আছে প্রায় ১,৯৭,০০০। যারা প্রতি বৎসর দেশ থেকে নিয়ে যাচ্ছে ৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। এর মধ্যে শুধু ভারতে চলে যাচ্ছে ৪ বিলিয়ন ডলার। অর্থাৎ শুধু দক্ষতার কারণে তারা আমাদের লোকবল থেকে প্রতিজন প্রায় ২৬ গুণ বেশি আয় করছে। 

শুধুমাত্র বাংলাদেশে কৃষি ব্যবস্থার ক্রটির কারণে বোরো ও আমন বাবদ ২.৩ বিলিয়ন টাকা ক্ষতি হয়। এছাড়াও এফএও এর তথ্য মতে বাংলাদেশে PCF (Per Capita Food) এ ১২০ থেকে ১৭০ কেজি খাদ্য অপচয় হয়। কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর মতে ২০১৪ সালে ১ কোটি ২৮ লক্ষ ৯২ হাজার ৯৩৩টি ইঁদুর মেরে প্রায় ২০০ কোটি টাকার ফসল রক্ষা করা হয়েছে। অথচ এই প্রজেক্টের ব্যয় হয়েছে খুবই সামান্য। 

বিশ্বের এক-চতুর্থাংশ মানুষ বিশুদ্ধ পানির সুযোগ থেকে বঞ্চিত। বিশ্বের অর্ধেক মানুষ স্বাস্থ্য সম্মত পায়খানা ব্যবহারের সুবিধা হতে বঞ্চিত। অথচ এই দুটির অভাবে বিশ্বে প্রতি বছর ৪০ লাখের ও বেশি শিশু মারা যায়। মৃত্যুর আগে তাদের চিকিৎসা বাবদ যে খরচ হয় তা বিশুদ্ধ পানি ও স্বাস্থ্য সম্মত পায়খানা ব্যবস্থা করার চেয়ে অনেক অনেক গুন বেশি। 

এছাড়া শুধুমাত্র প্রশিক্ষিত ধাত্রীর অভাবে প্রসবকালীন জটিলতা বিশ্বে প্রতিদিন ১ হাজার নারী ও ২ হাজার শিশুর মৃত্যু ঘটে। ইথিওপিয়ায় এই হার ৯৪% আর ব্রিটেনে এই হার মাত্র ১%। প্রশিক্ষিত ৩ লক্ষ ধাত্রীর মাধ্যমে বছরের দশ লাখের বেশি শিশুকে বাঁচানো সম্ভব। যার মৃত্যুকালিন চিকিৎসা ব্যয় ৩ লক্ষ ধাত্রী নিয়োগ থেকে অনেক বেশি। তাছাড়া একজন মায়ের মৃত্যুতে সন্তানসহ ঐ পরিবারটিতে ভাঙ্গনের সৃষ্টি হয়, যার অর্থনৈতিক প্রভাব অনেক দিকে পড়ে। 

বিশুদ্ধ পানি, স্যানিটেশন ও ধাত্রী নিয়োগ সূচকে বাংলাদেশ এখনো আশানুরুপ লক্ষে পৌঁছাতে পারেনি। বাংলাদেশের অর্থনীতিতে যানজটের কারণে যে পরিমাণ অর্থ ক্ষতিগ্রস্থ হয় তার একটি বাস্তব চিত্র তুলে ধরলাম। বর্তমানে ঢাকা বিশ্বের দ্বিতীয় যানজটের শহর (ওয়াল্ড ট্রাফিক ইনডেক্স ২০১৮)। এর অন্যতম কারণ প্রায় ১০, ২১০০০ (দশ লক্ষ একুশ হাজার) রিক্সা। অথচ এই রিক্সা সম্পূর্ণ উঠিয়ে নিলে কয়েক দিকে আমরা লাভবান হব যেমন-

 (১) সল্প দূরত্বে হেটে যেতে বাধ্য হবো। বাংলাদেশে প্রতি বছর প্রায় ২৩.৩৬% লোক নিম্নোক্ত রোগ আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু বরণ করে। যেমন:- হৃদরোগ- ৭%, ডায়াবেটিকস- ৩.৮%, স্ট্রোক- ৬.৮%, রক্তচাপ-২.২৪%, কিডনি রোগ-৩.৪৮%। যার চিকিৎসা ব্যয় বহুল অথচ প্রতিদিন আমরা সল্প সময়ের জন্য হাটাহাটি করলে এই রোগগুলো ব্যাপকভাবে কমে আসবে। 

(২) যানজটের কারণে প্রতিদিন ৩২,০০,০০০ (বত্রিশ লক্ষ) শ্রম ঘণ্টা নষ্ট হয় এবং প্রতিবছর যানজটের কারণে ক্ষতি হয় ৯৮,০০০ কোটি টাকা। 

(৩) যানজটের কারণে মানসিক ও শারিরিক অসস্থি হতে মুক্ত হবে। ঢাকার লোকজন কমে যাবে, পারিবারিক ভাঙ্গন ও কলহ এবং হ্রাস পাবে সামাজিক অস্থিরতা। 

(৪) এই ১০ লক্ষ ২১ হাজার রিক্সা চালকের সাথে পরিবারসহ প্রায় ৪০ লক্ষ লোক বস্তি স্থাপন করে ঢাকায় থাকছে। যে বস্তিগুলোতে অবাধে মাদক দ্রব্য বেচাকেনা হচ্ছে এছাড়া মাদক দ্রব্যর সাথে জড়িত প্রায় ৬৫ লক্ষের বেশি যুবক যারা শুধু মাদক সেবনে ব্যয় করে ৪০০০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার বা প্রায় ৩২০০০ কোটি টাকা। এই মাদকের ৫০% আসে মায়ানমারের ইয়াবার মাধ্যমে। মায়ানমানের সাথে আমাদের সীমান্ত মাত্র ৫৪ কিলোমিটার। উপরে উল্লে­খিত রিক্সা চালকদের সবাইকে যদি মাদকের প্রতিরোধ বাহিনী হিসাবে সীমান্তে ব্যবহার করা হয়। তবে প্রত্যেক জনকে প্রায় ৩,৫০,০০০ টাকায় বেতন ভুক্ত করা যাবে। এছাড়াও সড়ক দুর্ঘটনায় প্রতিদিন ৬৪ জন ব্যক্তি নিহত হয় এবং আর্থিক ক্ষতি হয় ৩৪ হাজার কোটি টাকা এবং যানজটে জ্বালানি বাবদ ব্যয় হয় ৯৮ হাজার কোটি টাকা। অথচ বাংলাদেশে বর্তমান বেকার যুবকের সংখ্যা প্রায় ২৬ লক্ষ। এদের সকলকে যানজট ও দুর্ঘটনা প্রতিরোধ বাহিনী হিসাবে নিয়োগ দিলে প্রত্যেককে ৫,০৭,৬৯৫ টাকায় বেতনভুক্ত করা যাবে এবং রাজধানী যানজট মুক্ত হলে জাতীয় প্রবৃদ্ধি প্রতি বছর ৭% বেশি নিশ্চিত করবে।

এনবিআর এর তথ্য মতে গত ৩ বছরে ৬৩,০০৩,৮১৮ কোটি মোবাইল ফোন বাংলাদেশে এসেছে। যদিও বেসরকারী তথ্য মতে এই সংখ্যা ১২ কোটিরও বেশি। তাছাড়া  বিটিআরসি এর হিসাব মতে প্রতি বছর ৩ কোটি মোবাইল আমদানী হয় এবং বাংলাদেশে আমদানিকৃত ইলেকট্টনিক্স পন্য, গাড়ি অন্যান্য বিলাসবহুল পন্য যে টাকায় আমরা আমদানী করি, তা আমাদের কষ্টার্জিত আয় ও রেমিটেন্স এর বেশির ভাগ বিদেশে চলে যায়। কিন্তু যদি আমরা নিজ দেশে এগুলো উৎপাদন করতে পারি। তবে বাংলাদেশে ব্যাপক কর্মস্থানের সৃষ্টি হবে এবং অপচয় রোধের মাধ্যমে খুব দ্রুত উন্নয়ন সম্ভব হবে। ১৯৯৭- ১৯৯৮ সালে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ এর সিস্টেম লস ছিল ৪৭% যা কমতে কমতে বর্তমানে ৭% এ পৌঁছেছে। কিন্তু অন্যান্য সেক্টরে অপচয়ের মাত্রা তেমন কমে নাই, তবে চেষ্টা করলে তা সম্ভব। ইহা প্রমাণিত।

লেখক: প্রভাষক, বনানী বিদ্যানিকতেন স্কুল এন্ড কলেজ, শাহজাদপুর, গুলশান, ঢাকা।


বিডি প্রতিদিন/১২ মার্চ ২০১৮/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
সর্বশেষ খবর
রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপে ইসি
রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপে ইসি

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুকে সম্পূর্ণরূপে ক্ষমা করে দিতে বললেন ট্রাম্প
নেতানিয়াহুকে সম্পূর্ণরূপে ক্ষমা করে দিতে বললেন ট্রাম্প

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চদশ সংশোধনী : লিভ টু আপিলের দ্বিতীয় দিনের শুনানি চলছে
পঞ্চদশ সংশোধনী : লিভ টু আপিলের দ্বিতীয় দিনের শুনানি চলছে

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

আজকের স্বর্ণের বাজারদর
আজকের স্বর্ণের বাজারদর

৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

সুগন্ধি উপহার দিয়ে শারাকে ট্রাম্প, ‌‘আপনার স্ত্রী কয়জন?’
সুগন্ধি উপহার দিয়ে শারাকে ট্রাম্প, ‌‘আপনার স্ত্রী কয়জন?’

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্যরাতে ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কে যাত্রীবাহী বাসে আগুন
মধ্যরাতে ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কে যাত্রীবাহী বাসে আগুন

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দলগুলো সহযোগিতা না করলে পুরো নির্বাচন প্রক্রিয়া প্রশ্নবিদ্ধ হবে : সিইসি
দলগুলো সহযোগিতা না করলে পুরো নির্বাচন প্রক্রিয়া প্রশ্নবিদ্ধ হবে : সিইসি

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

রুশ এস-৪০০ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার তথ্য চুরির চেষ্টা করেছে পাকিস্তানি গুপ্তচর?
রুশ এস-৪০০ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার তথ্য চুরির চেষ্টা করেছে পাকিস্তানি গুপ্তচর?

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লকডাউনের প্রতিবাদে নাভারনে বিক্ষোভ মিছিল
লকডাউনের প্রতিবাদে নাভারনে বিক্ষোভ মিছিল

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লকডাউনের প্রভাব পড়েনি ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে
লকডাউনের প্রভাব পড়েনি ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে

৩৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

শীতের আগে নিজের যত্ন নেবেন যেভাবে
শীতের আগে নিজের যত্ন নেবেন যেভাবে

৪৩ মিনিট আগে | জীবন ধারা

শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা
শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

রেল স্টেশনের প্ল্যাটফর্মে পটকা ফাটিয়ে আতঙ্ক সৃষ্টি
রেল স্টেশনের প্ল্যাটফর্মে পটকা ফাটিয়ে আতঙ্ক সৃষ্টি

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হারিয়ে যাওয়া বৃদ্ধা মা ফিরল ছেলের কাছে
হারিয়ে যাওয়া বৃদ্ধা মা ফিরল ছেলের কাছে

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে পেট্রোল বোমা তৈরির সরঞ্জামসহ আটক ৩
গাজীপুরে পেট্রোল বোমা তৈরির সরঞ্জামসহ আটক ৩

৫৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাজবাড়ীতে মোড়ে মোড়ে পুলিশের চেকপোস্ট
রাজবাড়ীতে মোড়ে মোড়ে পুলিশের চেকপোস্ট

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রতিদিন জামার ঘ্রাণ নেন ছেলের স্মৃতিতে ভেঙে পড়া মা
প্রতিদিন জামার ঘ্রাণ নেন ছেলের স্মৃতিতে ভেঙে পড়া মা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে থেমে থাকা ট্রাকে দুর্বৃত্তদের আগুন
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে থেমে থাকা ট্রাকে দুর্বৃত্তদের আগুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে পথে পথে টুকুর গণসংযোগ
সিরাজগঞ্জে পথে পথে টুকুর গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকায় স্বাভাবিকভাবে চলছে গণপরিবহন, দূরপাল্লার যাত্রী কিছুটা কম
ঢাকায় স্বাভাবিকভাবে চলছে গণপরিবহন, দূরপাল্লার যাত্রী কিছুটা কম

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাটডাউন অবসানে মার্কিন কংগ্রেসে বিল পাস
শাটডাউন অবসানে মার্কিন কংগ্রেসে বিল পাস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নওগাঁ জেলা প্রশাসক টেনিস টুর্নামেন্টের পর্দা উঠল
নওগাঁ জেলা প্রশাসক টেনিস টুর্নামেন্টের পর্দা উঠল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টেবিল টেনিসে বাংলাদেশের ব্রোঞ্জ জয়
টেবিল টেনিসে বাংলাদেশের ব্রোঞ্জ জয়

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুতুবদিয়ায় পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
কুতুবদিয়ায় পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে সফল নির্বাচন দেখতে চায় ইইউ
বাংলাদেশে সফল নির্বাচন দেখতে চায় ইইউ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া
যেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন
টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রমনা থানার সামনে হঠাৎ পুলিশের গাড়িতে আগুন
রমনা থানার সামনে হঠাৎ পুলিশের গাড়িতে আগুন

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে ঢাবির পাঁচ ভবনের ফটকে তালা দিল নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ
মধ্যরাতে ঢাবির পাঁচ ভবনের ফটকে তালা দিল নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলি সেনাদের ভয়ংকর যৌন নিপীড়নের বর্ণনা দিল ফিলিস্তিনি নারী বন্দিরা
ইসরায়েলি সেনাদের ভয়ংকর যৌন নিপীড়নের বর্ণনা দিল ফিলিস্তিনি নারী বন্দিরা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন পে স্কেল বাস্তবায়নের ফ্রেমওয়ার্ক তৈরি করবে সরকার: অর্থ উপদেষ্টা
নতুন পে স্কেল বাস্তবায়নের ফ্রেমওয়ার্ক তৈরি করবে সরকার: অর্থ উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃহস্পতিবার সারাদেশে দোকান ও শপিংমল খোলা থাকবে: মালিক সমিতি
বৃহস্পতিবার সারাদেশে দোকান ও শপিংমল খোলা থাকবে: মালিক সমিতি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার বাণিজ্যমেলা দুই আসরে, যেদিন থেকে শুরু
এবার বাণিজ্যমেলা দুই আসরে, যেদিন থেকে শুরু

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাতে মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি স্কুলকে লক্ষ্য করে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ
রাতে মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি স্কুলকে লক্ষ্য করে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনসিপির নবগঠিত ৪১ সদস্যের কমিটি থেকে ২৩ জনের পদত্যাগ
এনসিপির নবগঠিত ৪১ সদস্যের কমিটি থেকে ২৩ জনের পদত্যাগ

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘শিক্ষার্থীদের নিয়ে আজ ও আগামীকাল মাঠে থাকবে ডাকসু’
‘শিক্ষার্থীদের নিয়ে আজ ও আগামীকাল মাঠে থাকবে ডাকসু’

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তেজগাঁওয়ে ট্রেনের পরিত্যক্ত বগিতে আগুন, হাতেনাতে আটক ২
তেজগাঁওয়ে ট্রেনের পরিত্যক্ত বগিতে আগুন, হাতেনাতে আটক ২

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতীয় দূতকে তলব, গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার কথা বলা অবিলম্বে বন্ধের আহ্বান
ভারতীয় দূতকে তলব, গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার কথা বলা অবিলম্বে বন্ধের আহ্বান

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তরার ২১ পয়েন্টে যুবদল স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান
উত্তরার ২১ পয়েন্টে যুবদল স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মোহাম্মদপুরে ককটেলসহ আওয়ামী লীগ নেতা আটক
মোহাম্মদপুরে ককটেলসহ আওয়ামী লীগ নেতা আটক

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দ্বাদশ সংসদের এমপিদের অখালাস ৩১টি গাড়ি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে হস্তান্তর
দ্বাদশ সংসদের এমপিদের অখালাস ৩১টি গাড়ি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে হস্তান্তর

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বৃহস্পতিবার জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
বৃহস্পতিবার জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিবারের ৫ সদস্যের পর মারা গেলেন লিশানও
পরিবারের ৫ সদস্যের পর মারা গেলেন লিশানও

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে দ্বিতীয় ধাপের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে দ্বিতীয় ধাপের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে গেলেন সোহেল তাজ
যুক্তরাষ্ট্রে গেলেন সোহেল তাজ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপির কাছে বগুড়া-২ আসন থেকেই নির্বাচন করার দাবি করবো: মান্না
বিএনপির কাছে বগুড়া-২ আসন থেকেই নির্বাচন করার দাবি করবো: মান্না

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় হচ্ছে মার্কিন ঘাঁটি, যাচ্ছে হাজারো সেনা?
গাজায় হচ্ছে মার্কিন ঘাঁটি, যাচ্ছে হাজারো সেনা?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই গৃহবধূর বদনা–নাকফুল ফেরত দিলো এনজিও, বরখাস্ত ২
সেই গৃহবধূর বদনা–নাকফুল ফেরত দিলো এনজিও, বরখাস্ত ২

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে এলেন প্রভাবশালী আলেম মুফতি ফজলুর রহমান
বাংলাদেশে এলেন প্রভাবশালী আলেম মুফতি ফজলুর রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপিতে যোগ দিলেন জামায়াতের ১০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন জামায়াতের ১০ নেতাকর্মী

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘রাজপথের সঙ্গীদের প্রতি আহ্বান, দয়া করে পরিস্থিতি ঘোলাটে করবেন না’
‘রাজপথের সঙ্গীদের প্রতি আহ্বান, দয়া করে পরিস্থিতি ঘোলাটে করবেন না’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধোলাইপাড়ে বাসে আগুন
ধোলাইপাড়ে বাসে আগুন

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৬ নভেম্বরের মধ্যে দাবি না মানলে অনির্দিষ্টকালের কর্মসূচির হুঁশিয়ারি জামায়াতসহ আট দলের
১৬ নভেম্বরের মধ্যে দাবি না মানলে অনির্দিষ্টকালের কর্মসূচির হুঁশিয়ারি জামায়াতসহ আট দলের

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড কারা চালাচ্ছে, তা খুঁজে বের করার দায়িত্ব আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর’
‘সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড কারা চালাচ্ছে, তা খুঁজে বের করার দায়িত্ব আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর’

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্ডারওয়ার্ল্ড যে কারণে টালমাটাল
আন্ডারওয়ার্ল্ড যে কারণে টালমাটাল

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুন বোমা গুলিতে আতঙ্ক
আগুন বোমা গুলিতে আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য

সম্পাদকীয়

জাতীয় নির্বাচন বানচালে নতুন ইস্যু গণভোট
জাতীয় নির্বাচন বানচালে নতুন ইস্যু গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়
নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংঘাতের পথে রাজনীতি
সংঘাতের পথে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

অন্তর্বর্তী সরকার পে-স্কেলের শুধু ফ্রেমওয়ার্ক দেবে
অন্তর্বর্তী সরকার পে-স্কেলের শুধু ফ্রেমওয়ার্ক দেবে

পেছনের পৃষ্ঠা

১১ মাসে ১ লাখ ৩৭ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ
১১ মাসে ১ লাখ ৩৭ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশেও আছেন হকির কিংবদন্তি
বাংলাদেশেও আছেন হকির কিংবদন্তি

মাঠে ময়দানে

ডাকাতের ছুরিকাঘাতে এসআই আহত
ডাকাতের ছুরিকাঘাতে এসআই আহত

দেশগ্রাম

ভ্রাম্যমাণ দোকানে দখল সড়ক
ভ্রাম্যমাণ দোকানে দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

একই দিন গণভোট হলে ৫ শতাংশও ভোট পড়বে না
একই দিন গণভোট হলে ৫ শতাংশও ভোট পড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

রপ্তানি বহুমুখীকরণ কাগজে কলমে
রপ্তানি বহুমুখীকরণ কাগজে কলমে

পেছনের পৃষ্ঠা

পূর্বাঞ্চলে রেলের জমি দখলের হিড়িক
পূর্বাঞ্চলে রেলের জমি দখলের হিড়িক

নগর জীবন

আমরা এখন নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইউনূস
আমরা এখন নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মামলার রায় কবে জানা যাবে আজ
শেখ হাসিনার মামলার রায় কবে জানা যাবে আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ ছাড়াও কেউ সন্ত্রাস করতে পারে
আওয়ামী লীগ ছাড়াও কেউ সন্ত্রাস করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে-বিদেশে ছড়িয়ে আছে লুটের টাকা
দেশে-বিদেশে ছড়িয়ে আছে লুটের টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারির নির্বাচন ছাড়া অন্য কিছুতে জনগণের আগ্রহ নেই
ফেব্রুয়ারির নির্বাচন ছাড়া অন্য কিছুতে জনগণের আগ্রহ নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম দিনে আজ ডাক পেয়েছে ১২টি দল
প্রথম দিনে আজ ডাক পেয়েছে ১২টি দল

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা

সম্পাদকীয়

সাবেক বিচারপতিসহ তিনজনের জামিন
সাবেক বিচারপতিসহ তিনজনের জামিন

নগর জীবন

কিস্তি না পেয়ে নাকফুল, দুজন বরখাস্ত
কিস্তি না পেয়ে নাকফুল, দুজন বরখাস্ত

দেশগ্রাম

ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য

সম্পাদকীয়

১২ বছর পর তোলা হলো জামায়াত কর্মীর লাশ
১২ বছর পর তোলা হলো জামায়াত কর্মীর লাশ

দেশগ্রাম

এক সেঞ্চুরি ও দুই শত রানের জুটি
এক সেঞ্চুরি ও দুই শত রানের জুটি

মাঠে ময়দানে

প্রিপেইড মিটার স্থাপনের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ
প্রিপেইড মিটার স্থাপনের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ

দেশগ্রাম

প্রয়োজনীয় সংশোধন আনা হবে
প্রয়োজনীয় সংশোধন আনা হবে

নগর জীবন