শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:০৮, সোমবার, ১২ মার্চ, ২০১৮

পরিকল্পিত অর্থায়নে অপচয় রোধ করে দ্রুত উন্নয়ন সম্ভব

নাজমুল হক (সুমন):
অনলাইন ভার্সন
পরিকল্পিত অর্থায়নে অপচয় রোধ করে দ্রুত উন্নয়ন সম্ভব

এককাপ কফি ফেলে দেওয়া অর্থ ১৪০ লিটার পানি ফেলে দেওয়া!কারণ এই অল্প পরিমাণ কফি উৎপাদন ও প্রক্রিয়াজাতকরণে ১৪০ লিটার পানি ব্যবহৃত হয়। অপচয়ের একটি দিক আমাদের কাছে ধরা পড়ে কিন্তু এর গভীরতা ও পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া সম্বন্ধে অনেক সময় আঁচ করতে পারি না। 

উদাহরণ স্বরুপ ঢাকার কাওরান বাজারে প্রতিদিন ১৫০ টন শাক-সবজি অপচয় হচ্ছে যা খাবারের উপযোগী। কিন্তু এই অপচয়কৃত খাদ্য যখন বর্জ্যে রুপান্তরিত হয়, তখন তা ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের মোট বর্জ্যে ১৮% বর্জ্য রুপান্তরিত হয়। যা অপসারণ করতে ব্যাপক লোকবল, জায়গা, গাড়ি ও তেলের প্রয়োজন হয়। বর্তমানে বাংলাদেশসহ বিশ্বের যে পরিমান খাদ্য দ্রব্য ও অন্যান্য মৌলিক চাহিদার পন্য অপচয় হয় তা কল্পানাতিত। 

এফএও এর তথ্য মতে প্রতি বছর ১.৩ বিলিয়ন টন খাদ্যের অপচয় হয়। যা কিনা পুরো আফ্রিকা মহাদেশের খাদ্য উৎপাদনের সমান। গার্ডিয়ান পত্রিকা (১০/০১/২০১৩) মতে বিশ্বের খাদ্যের অর্ধেকই অপচয় হয়। অথচ এই অপচয় কমিয়ে মিতব্যয়িতা অবলম্বন করে বিশ্বে অর্থনীতির উন্নতির দিকে এগিয়ে যাচ্ছে ভারত, চীনসহ আরো অনেক দেশ। বাংলাদেশেও প্রত্যেকটি ক্ষেত্রে ব্যপক অপচয় হয়। বিশ্বব্যাংক এর তথ্য মতে বাংলাদেশে রাস্তা তৈরিতে প্রতি কিলেমিটারের জন্য খরচ হয় ৬.৬ - ১১.৯ মিলিয়ন মার্কিন ডলার যা বিশ্বে সর্বোচ্চ। অথচ পাশ্ববর্তী দেশ ভারতে প্রতি কিলোমিটার রাস্তা তৈরিতে খরচ ১.৩ - ১.৬ মিলিয়ন মার্কিন ডলার এবং চীনে প্রতি কিলোমিটার রাস্তা তৈরিতে খরচ হয় মাত্র ১.১ - ১.৩ মিলিয়ন মার্কিন ডলার।  

এছাড়া ২০১৭ এর শেষ হিসাব মতে বিদেশে মোট ১ কোটি ৩০ লক্ষ বাংলাদেশী কর্মরত, যাদের বেশির ভাগই অদক্ষ এবং এদের মোট আয় গড়ে ১৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। অন্যদিকে বাংলাদেশে বিদেশি দক্ষ লোকবল কর্মরত আছে প্রায় ১,৯৭,০০০। যারা প্রতি বৎসর দেশ থেকে নিয়ে যাচ্ছে ৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। এর মধ্যে শুধু ভারতে চলে যাচ্ছে ৪ বিলিয়ন ডলার। অর্থাৎ শুধু দক্ষতার কারণে তারা আমাদের লোকবল থেকে প্রতিজন প্রায় ২৬ গুণ বেশি আয় করছে। 

শুধুমাত্র বাংলাদেশে কৃষি ব্যবস্থার ক্রটির কারণে বোরো ও আমন বাবদ ২.৩ বিলিয়ন টাকা ক্ষতি হয়। এছাড়াও এফএও এর তথ্য মতে বাংলাদেশে PCF (Per Capita Food) এ ১২০ থেকে ১৭০ কেজি খাদ্য অপচয় হয়। কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর মতে ২০১৪ সালে ১ কোটি ২৮ লক্ষ ৯২ হাজার ৯৩৩টি ইঁদুর মেরে প্রায় ২০০ কোটি টাকার ফসল রক্ষা করা হয়েছে। অথচ এই প্রজেক্টের ব্যয় হয়েছে খুবই সামান্য। 

বিশ্বের এক-চতুর্থাংশ মানুষ বিশুদ্ধ পানির সুযোগ থেকে বঞ্চিত। বিশ্বের অর্ধেক মানুষ স্বাস্থ্য সম্মত পায়খানা ব্যবহারের সুবিধা হতে বঞ্চিত। অথচ এই দুটির অভাবে বিশ্বে প্রতি বছর ৪০ লাখের ও বেশি শিশু মারা যায়। মৃত্যুর আগে তাদের চিকিৎসা বাবদ যে খরচ হয় তা বিশুদ্ধ পানি ও স্বাস্থ্য সম্মত পায়খানা ব্যবস্থা করার চেয়ে অনেক অনেক গুন বেশি। 

এছাড়া শুধুমাত্র প্রশিক্ষিত ধাত্রীর অভাবে প্রসবকালীন জটিলতা বিশ্বে প্রতিদিন ১ হাজার নারী ও ২ হাজার শিশুর মৃত্যু ঘটে। ইথিওপিয়ায় এই হার ৯৪% আর ব্রিটেনে এই হার মাত্র ১%। প্রশিক্ষিত ৩ লক্ষ ধাত্রীর মাধ্যমে বছরের দশ লাখের বেশি শিশুকে বাঁচানো সম্ভব। যার মৃত্যুকালিন চিকিৎসা ব্যয় ৩ লক্ষ ধাত্রী নিয়োগ থেকে অনেক বেশি। তাছাড়া একজন মায়ের মৃত্যুতে সন্তানসহ ঐ পরিবারটিতে ভাঙ্গনের সৃষ্টি হয়, যার অর্থনৈতিক প্রভাব অনেক দিকে পড়ে। 

বিশুদ্ধ পানি, স্যানিটেশন ও ধাত্রী নিয়োগ সূচকে বাংলাদেশ এখনো আশানুরুপ লক্ষে পৌঁছাতে পারেনি। বাংলাদেশের অর্থনীতিতে যানজটের কারণে যে পরিমাণ অর্থ ক্ষতিগ্রস্থ হয় তার একটি বাস্তব চিত্র তুলে ধরলাম। বর্তমানে ঢাকা বিশ্বের দ্বিতীয় যানজটের শহর (ওয়াল্ড ট্রাফিক ইনডেক্স ২০১৮)। এর অন্যতম কারণ প্রায় ১০, ২১০০০ (দশ লক্ষ একুশ হাজার) রিক্সা। অথচ এই রিক্সা সম্পূর্ণ উঠিয়ে নিলে কয়েক দিকে আমরা লাভবান হব যেমন-

 (১) সল্প দূরত্বে হেটে যেতে বাধ্য হবো। বাংলাদেশে প্রতি বছর প্রায় ২৩.৩৬% লোক নিম্নোক্ত রোগ আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু বরণ করে। যেমন:- হৃদরোগ- ৭%, ডায়াবেটিকস- ৩.৮%, স্ট্রোক- ৬.৮%, রক্তচাপ-২.২৪%, কিডনি রোগ-৩.৪৮%। যার চিকিৎসা ব্যয় বহুল অথচ প্রতিদিন আমরা সল্প সময়ের জন্য হাটাহাটি করলে এই রোগগুলো ব্যাপকভাবে কমে আসবে। 

(২) যানজটের কারণে প্রতিদিন ৩২,০০,০০০ (বত্রিশ লক্ষ) শ্রম ঘণ্টা নষ্ট হয় এবং প্রতিবছর যানজটের কারণে ক্ষতি হয় ৯৮,০০০ কোটি টাকা। 

(৩) যানজটের কারণে মানসিক ও শারিরিক অসস্থি হতে মুক্ত হবে। ঢাকার লোকজন কমে যাবে, পারিবারিক ভাঙ্গন ও কলহ এবং হ্রাস পাবে সামাজিক অস্থিরতা। 

(৪) এই ১০ লক্ষ ২১ হাজার রিক্সা চালকের সাথে পরিবারসহ প্রায় ৪০ লক্ষ লোক বস্তি স্থাপন করে ঢাকায় থাকছে। যে বস্তিগুলোতে অবাধে মাদক দ্রব্য বেচাকেনা হচ্ছে এছাড়া মাদক দ্রব্যর সাথে জড়িত প্রায় ৬৫ লক্ষের বেশি যুবক যারা শুধু মাদক সেবনে ব্যয় করে ৪০০০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার বা প্রায় ৩২০০০ কোটি টাকা। এই মাদকের ৫০% আসে মায়ানমারের ইয়াবার মাধ্যমে। মায়ানমানের সাথে আমাদের সীমান্ত মাত্র ৫৪ কিলোমিটার। উপরে উল্লে­খিত রিক্সা চালকদের সবাইকে যদি মাদকের প্রতিরোধ বাহিনী হিসাবে সীমান্তে ব্যবহার করা হয়। তবে প্রত্যেক জনকে প্রায় ৩,৫০,০০০ টাকায় বেতন ভুক্ত করা যাবে। এছাড়াও সড়ক দুর্ঘটনায় প্রতিদিন ৬৪ জন ব্যক্তি নিহত হয় এবং আর্থিক ক্ষতি হয় ৩৪ হাজার কোটি টাকা এবং যানজটে জ্বালানি বাবদ ব্যয় হয় ৯৮ হাজার কোটি টাকা। অথচ বাংলাদেশে বর্তমান বেকার যুবকের সংখ্যা প্রায় ২৬ লক্ষ। এদের সকলকে যানজট ও দুর্ঘটনা প্রতিরোধ বাহিনী হিসাবে নিয়োগ দিলে প্রত্যেককে ৫,০৭,৬৯৫ টাকায় বেতনভুক্ত করা যাবে এবং রাজধানী যানজট মুক্ত হলে জাতীয় প্রবৃদ্ধি প্রতি বছর ৭% বেশি নিশ্চিত করবে।

এনবিআর এর তথ্য মতে গত ৩ বছরে ৬৩,০০৩,৮১৮ কোটি মোবাইল ফোন বাংলাদেশে এসেছে। যদিও বেসরকারী তথ্য মতে এই সংখ্যা ১২ কোটিরও বেশি। তাছাড়া  বিটিআরসি এর হিসাব মতে প্রতি বছর ৩ কোটি মোবাইল আমদানী হয় এবং বাংলাদেশে আমদানিকৃত ইলেকট্টনিক্স পন্য, গাড়ি অন্যান্য বিলাসবহুল পন্য যে টাকায় আমরা আমদানী করি, তা আমাদের কষ্টার্জিত আয় ও রেমিটেন্স এর বেশির ভাগ বিদেশে চলে যায়। কিন্তু যদি আমরা নিজ দেশে এগুলো উৎপাদন করতে পারি। তবে বাংলাদেশে ব্যাপক কর্মস্থানের সৃষ্টি হবে এবং অপচয় রোধের মাধ্যমে খুব দ্রুত উন্নয়ন সম্ভব হবে। ১৯৯৭- ১৯৯৮ সালে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ এর সিস্টেম লস ছিল ৪৭% যা কমতে কমতে বর্তমানে ৭% এ পৌঁছেছে। কিন্তু অন্যান্য সেক্টরে অপচয়ের মাত্রা তেমন কমে নাই, তবে চেষ্টা করলে তা সম্ভব। ইহা প্রমাণিত।

লেখক: প্রভাষক, বনানী বিদ্যানিকতেন স্কুল এন্ড কলেজ, শাহজাদপুর, গুলশান, ঢাকা।


বিডি প্রতিদিন/১২ মার্চ ২০১৮/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
সর্বশেষ খবর
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের বিকল্প নেই : আমানউল্লাহ আমান
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের বিকল্প নেই : আমানউল্লাহ আমান

এই মাত্র | ভোটের হাওয়া

নাটোর চিনিকলে আখ মাড়াই কার্যক্রম শুরু
নাটোর চিনিকলে আখ মাড়াই কার্যক্রম শুরু

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বের বৃহত্তম পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালুর পথে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালুর পথে জাপান

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে বাউল শিল্পীর মুক্তির দাবিতে মানববন্ধন
নারায়ণগঞ্জে বাউল শিল্পীর মুক্তির দাবিতে মানববন্ধন

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে ভূমিকম্পে হেলে পড়ল ৭ তলা ভবন
কেরানীগঞ্জে ভূমিকম্পে হেলে পড়ল ৭ তলা ভবন

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!

৩০ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

৩১ দফার ভিত্তিতে সম্প্রীতির দেশ গড়ে তোলা হবে: দুলু
৩১ দফার ভিত্তিতে সম্প্রীতির দেশ গড়ে তোলা হবে: দুলু

৩০ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

৪০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পর্যটকের মোমবাতির আগুনে পুড়ল চীনের জনপ্রিয় পাহাড়ি মন্দির
পর্যটকের মোমবাতির আগুনে পুড়ল চীনের জনপ্রিয় পাহাড়ি মন্দির

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ধানের শীষে দেশের মানুষের আস্থা রয়েছে: দুলু
ধানের শীষে দেশের মানুষের আস্থা রয়েছে: দুলু

৫০ মিনিট আগে | রাজনীতি

দেখা যায়নি জমাদিউস সানি মাসের চাঁদ
দেখা যায়নি জমাদিউস সানি মাসের চাঁদ

৫০ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

নাটোরে উদ্ধারের পর শতাধিক পাখি অবমুক্ত
নাটোরে উদ্ধারের পর শতাধিক পাখি অবমুক্ত

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাবির শেরে বাংলা হলে ফাটল, শিক্ষার্থীদের নবনির্মিত হলে স্থানান্তর
রাবির শেরে বাংলা হলে ফাটল, শিক্ষার্থীদের নবনির্মিত হলে স্থানান্তর

৫৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ডেঙ্গুতে মৃত্যুহীন দিনে হাসপাতালে আরও ৪৩৬ জন
ডেঙ্গুতে মৃত্যুহীন দিনে হাসপাতালে আরও ৪৩৬ জন

৫৬ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বগুড়ায় বিএনপির নির্বাচনী কর্মী সমাবেশ অনুষ্ঠিত
বগুড়ায় বিএনপির নির্বাচনী কর্মী সমাবেশ অনুষ্ঠিত

৫৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

তৃণমূল নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে: বিএনপি নেতা সেলিম
তৃণমূল নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে: বিএনপি নেতা সেলিম

৫৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

টঙ্গীতে ভূমিকম্পে পোশাকশ্রমিকসহ আহত দুই শতাধিক
টঙ্গীতে ভূমিকম্পে পোশাকশ্রমিকসহ আহত দুই শতাধিক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা
যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কেরানীগঞ্জে গরু চোর চক্রের ছয় সদস্য গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে গরু চোর চক্রের ছয় সদস্য গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এমন ভূমিকম্প আগে কখনও অনুভব করিনি : ফারুকী
এমন ভূমিকম্প আগে কখনও অনুভব করিনি : ফারুকী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় আন্তর্জাতিক শিশু দিবসে উপহার বিতরণ
কুমিল্লায় আন্তর্জাতিক শিশু দিবসে উপহার বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে হঠাৎ ভাঙনে বসতঘরসহ গাছপালা নদীগর্ভে
বরিশালে হঠাৎ ভাঙনে বসতঘরসহ গাছপালা নদীগর্ভে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমেরিকার চাপে রুশ তেল আমদানি বন্ধ করলেন মুকেশ আম্বানি
আমেরিকার চাপে রুশ তেল আমদানি বন্ধ করলেন মুকেশ আম্বানি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফের ইনজুরিতে মাঠের বাইরে পালমার
ফের ইনজুরিতে মাঠের বাইরে পালমার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণের নির্দেশনা
ভূমিকম্পে ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণের নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখরিত চর বিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখরিত চর বিজয়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেড় যুগ পর বাগেরহাটে রেড ক্রিসেন্ট সোসাটির নির্বাচন
দেড় যুগ পর বাগেরহাটে রেড ক্রিসেন্ট সোসাটির নির্বাচন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেনাকুঞ্জে বেগম খালেদা জিয়া
সেনাকুঞ্জে বেগম খালেদা জিয়া

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

সম্পাদকীয়

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা