শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:০৮, সোমবার, ১২ মার্চ, ২০১৮

পরিকল্পিত অর্থায়নে অপচয় রোধ করে দ্রুত উন্নয়ন সম্ভব

নাজমুল হক (সুমন):
অনলাইন ভার্সন
পরিকল্পিত অর্থায়নে অপচয় রোধ করে দ্রুত উন্নয়ন সম্ভব

এককাপ কফি ফেলে দেওয়া অর্থ ১৪০ লিটার পানি ফেলে দেওয়া!কারণ এই অল্প পরিমাণ কফি উৎপাদন ও প্রক্রিয়াজাতকরণে ১৪০ লিটার পানি ব্যবহৃত হয়। অপচয়ের একটি দিক আমাদের কাছে ধরা পড়ে কিন্তু এর গভীরতা ও পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া সম্বন্ধে অনেক সময় আঁচ করতে পারি না। 

উদাহরণ স্বরুপ ঢাকার কাওরান বাজারে প্রতিদিন ১৫০ টন শাক-সবজি অপচয় হচ্ছে যা খাবারের উপযোগী। কিন্তু এই অপচয়কৃত খাদ্য যখন বর্জ্যে রুপান্তরিত হয়, তখন তা ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের মোট বর্জ্যে ১৮% বর্জ্য রুপান্তরিত হয়। যা অপসারণ করতে ব্যাপক লোকবল, জায়গা, গাড়ি ও তেলের প্রয়োজন হয়। বর্তমানে বাংলাদেশসহ বিশ্বের যে পরিমান খাদ্য দ্রব্য ও অন্যান্য মৌলিক চাহিদার পন্য অপচয় হয় তা কল্পানাতিত। 

এফএও এর তথ্য মতে প্রতি বছর ১.৩ বিলিয়ন টন খাদ্যের অপচয় হয়। যা কিনা পুরো আফ্রিকা মহাদেশের খাদ্য উৎপাদনের সমান। গার্ডিয়ান পত্রিকা (১০/০১/২০১৩) মতে বিশ্বের খাদ্যের অর্ধেকই অপচয় হয়। অথচ এই অপচয় কমিয়ে মিতব্যয়িতা অবলম্বন করে বিশ্বে অর্থনীতির উন্নতির দিকে এগিয়ে যাচ্ছে ভারত, চীনসহ আরো অনেক দেশ। বাংলাদেশেও প্রত্যেকটি ক্ষেত্রে ব্যপক অপচয় হয়। বিশ্বব্যাংক এর তথ্য মতে বাংলাদেশে রাস্তা তৈরিতে প্রতি কিলেমিটারের জন্য খরচ হয় ৬.৬ - ১১.৯ মিলিয়ন মার্কিন ডলার যা বিশ্বে সর্বোচ্চ। অথচ পাশ্ববর্তী দেশ ভারতে প্রতি কিলোমিটার রাস্তা তৈরিতে খরচ ১.৩ - ১.৬ মিলিয়ন মার্কিন ডলার এবং চীনে প্রতি কিলোমিটার রাস্তা তৈরিতে খরচ হয় মাত্র ১.১ - ১.৩ মিলিয়ন মার্কিন ডলার।  

এছাড়া ২০১৭ এর শেষ হিসাব মতে বিদেশে মোট ১ কোটি ৩০ লক্ষ বাংলাদেশী কর্মরত, যাদের বেশির ভাগই অদক্ষ এবং এদের মোট আয় গড়ে ১৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। অন্যদিকে বাংলাদেশে বিদেশি দক্ষ লোকবল কর্মরত আছে প্রায় ১,৯৭,০০০। যারা প্রতি বৎসর দেশ থেকে নিয়ে যাচ্ছে ৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। এর মধ্যে শুধু ভারতে চলে যাচ্ছে ৪ বিলিয়ন ডলার। অর্থাৎ শুধু দক্ষতার কারণে তারা আমাদের লোকবল থেকে প্রতিজন প্রায় ২৬ গুণ বেশি আয় করছে। 

শুধুমাত্র বাংলাদেশে কৃষি ব্যবস্থার ক্রটির কারণে বোরো ও আমন বাবদ ২.৩ বিলিয়ন টাকা ক্ষতি হয়। এছাড়াও এফএও এর তথ্য মতে বাংলাদেশে PCF (Per Capita Food) এ ১২০ থেকে ১৭০ কেজি খাদ্য অপচয় হয়। কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর মতে ২০১৪ সালে ১ কোটি ২৮ লক্ষ ৯২ হাজার ৯৩৩টি ইঁদুর মেরে প্রায় ২০০ কোটি টাকার ফসল রক্ষা করা হয়েছে। অথচ এই প্রজেক্টের ব্যয় হয়েছে খুবই সামান্য। 

বিশ্বের এক-চতুর্থাংশ মানুষ বিশুদ্ধ পানির সুযোগ থেকে বঞ্চিত। বিশ্বের অর্ধেক মানুষ স্বাস্থ্য সম্মত পায়খানা ব্যবহারের সুবিধা হতে বঞ্চিত। অথচ এই দুটির অভাবে বিশ্বে প্রতি বছর ৪০ লাখের ও বেশি শিশু মারা যায়। মৃত্যুর আগে তাদের চিকিৎসা বাবদ যে খরচ হয় তা বিশুদ্ধ পানি ও স্বাস্থ্য সম্মত পায়খানা ব্যবস্থা করার চেয়ে অনেক অনেক গুন বেশি। 

এছাড়া শুধুমাত্র প্রশিক্ষিত ধাত্রীর অভাবে প্রসবকালীন জটিলতা বিশ্বে প্রতিদিন ১ হাজার নারী ও ২ হাজার শিশুর মৃত্যু ঘটে। ইথিওপিয়ায় এই হার ৯৪% আর ব্রিটেনে এই হার মাত্র ১%। প্রশিক্ষিত ৩ লক্ষ ধাত্রীর মাধ্যমে বছরের দশ লাখের বেশি শিশুকে বাঁচানো সম্ভব। যার মৃত্যুকালিন চিকিৎসা ব্যয় ৩ লক্ষ ধাত্রী নিয়োগ থেকে অনেক বেশি। তাছাড়া একজন মায়ের মৃত্যুতে সন্তানসহ ঐ পরিবারটিতে ভাঙ্গনের সৃষ্টি হয়, যার অর্থনৈতিক প্রভাব অনেক দিকে পড়ে। 

বিশুদ্ধ পানি, স্যানিটেশন ও ধাত্রী নিয়োগ সূচকে বাংলাদেশ এখনো আশানুরুপ লক্ষে পৌঁছাতে পারেনি। বাংলাদেশের অর্থনীতিতে যানজটের কারণে যে পরিমাণ অর্থ ক্ষতিগ্রস্থ হয় তার একটি বাস্তব চিত্র তুলে ধরলাম। বর্তমানে ঢাকা বিশ্বের দ্বিতীয় যানজটের শহর (ওয়াল্ড ট্রাফিক ইনডেক্স ২০১৮)। এর অন্যতম কারণ প্রায় ১০, ২১০০০ (দশ লক্ষ একুশ হাজার) রিক্সা। অথচ এই রিক্সা সম্পূর্ণ উঠিয়ে নিলে কয়েক দিকে আমরা লাভবান হব যেমন-

 (১) সল্প দূরত্বে হেটে যেতে বাধ্য হবো। বাংলাদেশে প্রতি বছর প্রায় ২৩.৩৬% লোক নিম্নোক্ত রোগ আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু বরণ করে। যেমন:- হৃদরোগ- ৭%, ডায়াবেটিকস- ৩.৮%, স্ট্রোক- ৬.৮%, রক্তচাপ-২.২৪%, কিডনি রোগ-৩.৪৮%। যার চিকিৎসা ব্যয় বহুল অথচ প্রতিদিন আমরা সল্প সময়ের জন্য হাটাহাটি করলে এই রোগগুলো ব্যাপকভাবে কমে আসবে। 

(২) যানজটের কারণে প্রতিদিন ৩২,০০,০০০ (বত্রিশ লক্ষ) শ্রম ঘণ্টা নষ্ট হয় এবং প্রতিবছর যানজটের কারণে ক্ষতি হয় ৯৮,০০০ কোটি টাকা। 

(৩) যানজটের কারণে মানসিক ও শারিরিক অসস্থি হতে মুক্ত হবে। ঢাকার লোকজন কমে যাবে, পারিবারিক ভাঙ্গন ও কলহ এবং হ্রাস পাবে সামাজিক অস্থিরতা। 

(৪) এই ১০ লক্ষ ২১ হাজার রিক্সা চালকের সাথে পরিবারসহ প্রায় ৪০ লক্ষ লোক বস্তি স্থাপন করে ঢাকায় থাকছে। যে বস্তিগুলোতে অবাধে মাদক দ্রব্য বেচাকেনা হচ্ছে এছাড়া মাদক দ্রব্যর সাথে জড়িত প্রায় ৬৫ লক্ষের বেশি যুবক যারা শুধু মাদক সেবনে ব্যয় করে ৪০০০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার বা প্রায় ৩২০০০ কোটি টাকা। এই মাদকের ৫০% আসে মায়ানমারের ইয়াবার মাধ্যমে। মায়ানমানের সাথে আমাদের সীমান্ত মাত্র ৫৪ কিলোমিটার। উপরে উল্লে­খিত রিক্সা চালকদের সবাইকে যদি মাদকের প্রতিরোধ বাহিনী হিসাবে সীমান্তে ব্যবহার করা হয়। তবে প্রত্যেক জনকে প্রায় ৩,৫০,০০০ টাকায় বেতন ভুক্ত করা যাবে। এছাড়াও সড়ক দুর্ঘটনায় প্রতিদিন ৬৪ জন ব্যক্তি নিহত হয় এবং আর্থিক ক্ষতি হয় ৩৪ হাজার কোটি টাকা এবং যানজটে জ্বালানি বাবদ ব্যয় হয় ৯৮ হাজার কোটি টাকা। অথচ বাংলাদেশে বর্তমান বেকার যুবকের সংখ্যা প্রায় ২৬ লক্ষ। এদের সকলকে যানজট ও দুর্ঘটনা প্রতিরোধ বাহিনী হিসাবে নিয়োগ দিলে প্রত্যেককে ৫,০৭,৬৯৫ টাকায় বেতনভুক্ত করা যাবে এবং রাজধানী যানজট মুক্ত হলে জাতীয় প্রবৃদ্ধি প্রতি বছর ৭% বেশি নিশ্চিত করবে।

এনবিআর এর তথ্য মতে গত ৩ বছরে ৬৩,০০৩,৮১৮ কোটি মোবাইল ফোন বাংলাদেশে এসেছে। যদিও বেসরকারী তথ্য মতে এই সংখ্যা ১২ কোটিরও বেশি। তাছাড়া  বিটিআরসি এর হিসাব মতে প্রতি বছর ৩ কোটি মোবাইল আমদানী হয় এবং বাংলাদেশে আমদানিকৃত ইলেকট্টনিক্স পন্য, গাড়ি অন্যান্য বিলাসবহুল পন্য যে টাকায় আমরা আমদানী করি, তা আমাদের কষ্টার্জিত আয় ও রেমিটেন্স এর বেশির ভাগ বিদেশে চলে যায়। কিন্তু যদি আমরা নিজ দেশে এগুলো উৎপাদন করতে পারি। তবে বাংলাদেশে ব্যাপক কর্মস্থানের সৃষ্টি হবে এবং অপচয় রোধের মাধ্যমে খুব দ্রুত উন্নয়ন সম্ভব হবে। ১৯৯৭- ১৯৯৮ সালে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ এর সিস্টেম লস ছিল ৪৭% যা কমতে কমতে বর্তমানে ৭% এ পৌঁছেছে। কিন্তু অন্যান্য সেক্টরে অপচয়ের মাত্রা তেমন কমে নাই, তবে চেষ্টা করলে তা সম্ভব। ইহা প্রমাণিত।

লেখক: প্রভাষক, বনানী বিদ্যানিকতেন স্কুল এন্ড কলেজ, শাহজাদপুর, গুলশান, ঢাকা।


বিডি প্রতিদিন/১২ মার্চ ২০১৮/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
সর্বশেষ খবর
দৌলতপুরে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে বৃক্ষরোপণ
দৌলতপুরে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে বৃক্ষরোপণ

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাগেরহাটে কবি হিমেল বরকতের পঞ্চম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত
বাগেরহাটে কবি হিমেল বরকতের পঞ্চম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্তদের প্রতি সমবেদনা জানালেন কংগ্রেসওম্যান গ্রেস মেং
বাংলাদেশে ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্তদের প্রতি সমবেদনা জানালেন কংগ্রেসওম্যান গ্রেস মেং

৫ মিনিট আগে | পরবাস

ধানের শীষকে বিজয়ী করতে সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে লড়তে হবে : মাজেদ বাবু
ধানের শীষকে বিজয়ী করতে সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে লড়তে হবে : মাজেদ বাবু

৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকায় ভূমিকম্পে নিহত বগুড়ার রাফিউলের দাফন সম্পন্ন
ঢাকায় ভূমিকম্পে নিহত বগুড়ার রাফিউলের দাফন সম্পন্ন

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আধুনিক নগরজীবন মানুষকে অসুস্থ করছে, সতর্ক করলেন বিজ্ঞানীরা
আধুনিক নগরজীবন মানুষকে অসুস্থ করছে, সতর্ক করলেন বিজ্ঞানীরা

১৪ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

শার্শার নিজামপুর ইউনিয়নে তৃপ্তির গণসংযোগ
শার্শার নিজামপুর ইউনিয়নে তৃপ্তির গণসংযোগ

১৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

‘নির্বাচনকে নানাভাবে বাধাগ্রস্ত করার চেষ্টা চলছে’
‘নির্বাচনকে নানাভাবে বাধাগ্রস্ত করার চেষ্টা চলছে’

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টেলিগ্রাফ কিনতে ৫০ কোটি পাউন্ডের চুক্তি স্বাক্ষর করলো ডেইলি মেইল
টেলিগ্রাফ কিনতে ৫০ কোটি পাউন্ডের চুক্তি স্বাক্ষর করলো ডেইলি মেইল

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে নতুন আলো ব্রি ধান ১০৩
গোপালগঞ্জে নতুন আলো ব্রি ধান ১০৩

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিমান বাহিনীর খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের উত্তরাধিকারীদের সংবর্ধনা
বিমান বাহিনীর খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের উত্তরাধিকারীদের সংবর্ধনা

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জ উন্নয়ন সোসাইটির বৃত্তি পরীক্ষার সনদ প্রদান
মুন্সীগঞ্জ উন্নয়ন সোসাইটির বৃত্তি পরীক্ষার সনদ প্রদান

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাইবেরিয়ার বরফে মিলল ৪০ হাজার বছরের প্রাচীন আরএনএ
সাইবেরিয়ার বরফে মিলল ৪০ হাজার বছরের প্রাচীন আরএনএ

৩৫ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

বিক্রি হয়ে গেল দ্য টেলিগ্রাফ
বিক্রি হয়ে গেল দ্য টেলিগ্রাফ

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

নির্যাতিত নারীদের পাশে দাঁড়াতে হবে: ফরিদপুরে কৃষক দল নেতা
নির্যাতিত নারীদের পাশে দাঁড়াতে হবে: ফরিদপুরে কৃষক দল নেতা

৪৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নারায়ণগঞ্জে বিএনপি প্রার্থীর উদ্যোগে ফ্রি মেডিক্যাল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত
নারায়ণগঞ্জে বিএনপি প্রার্থীর উদ্যোগে ফ্রি মেডিক্যাল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত

৪৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

৫১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মিরসরাইয়ে বিজিবির অভিযানে ভারতীয় ৩১ গরু আটক
মিরসরাইয়ে বিজিবির অভিযানে ভারতীয় ৩১ গরু আটক

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় তিন মাদক কারবারি গ্রেফতার
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় তিন মাদক কারবারি গ্রেফতার

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীতে ভূমিকম্পের আতঙ্ক কটেনি এলাকাবাসীর
নরসিংদীতে ভূমিকম্পের আতঙ্ক কটেনি এলাকাবাসীর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ ও ভুটানের মধ্যে ২ সমঝোতা স্মারক সই
বাংলাদেশ ও ভুটানের মধ্যে ২ সমঝোতা স্মারক সই

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের ৩ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার বদলি
পুলিশের ৩ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার বদলি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার
চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে জাবির নতুন হলগুলোতে ফাটল, নির্মাণে অনিয়মের অভিযোগ
ভূমিকম্পে জাবির নতুন হলগুলোতে ফাটল, নির্মাণে অনিয়মের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকা-৬ আসনে জামায়াত প্রার্থীর ঘোড়ার গাড়ির র‍্যালি
ঢাকা-৬ আসনে জামায়াত প্রার্থীর ঘোড়ার গাড়ির র‍্যালি

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা
যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা