শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:০৮, সোমবার, ১২ মার্চ, ২০১৮

পরিকল্পিত অর্থায়নে অপচয় রোধ করে দ্রুত উন্নয়ন সম্ভব

নাজমুল হক (সুমন):
অনলাইন ভার্সন
পরিকল্পিত অর্থায়নে অপচয় রোধ করে দ্রুত উন্নয়ন সম্ভব

এককাপ কফি ফেলে দেওয়া অর্থ ১৪০ লিটার পানি ফেলে দেওয়া!কারণ এই অল্প পরিমাণ কফি উৎপাদন ও প্রক্রিয়াজাতকরণে ১৪০ লিটার পানি ব্যবহৃত হয়। অপচয়ের একটি দিক আমাদের কাছে ধরা পড়ে কিন্তু এর গভীরতা ও পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া সম্বন্ধে অনেক সময় আঁচ করতে পারি না। 

উদাহরণ স্বরুপ ঢাকার কাওরান বাজারে প্রতিদিন ১৫০ টন শাক-সবজি অপচয় হচ্ছে যা খাবারের উপযোগী। কিন্তু এই অপচয়কৃত খাদ্য যখন বর্জ্যে রুপান্তরিত হয়, তখন তা ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের মোট বর্জ্যে ১৮% বর্জ্য রুপান্তরিত হয়। যা অপসারণ করতে ব্যাপক লোকবল, জায়গা, গাড়ি ও তেলের প্রয়োজন হয়। বর্তমানে বাংলাদেশসহ বিশ্বের যে পরিমান খাদ্য দ্রব্য ও অন্যান্য মৌলিক চাহিদার পন্য অপচয় হয় তা কল্পানাতিত। 

এফএও এর তথ্য মতে প্রতি বছর ১.৩ বিলিয়ন টন খাদ্যের অপচয় হয়। যা কিনা পুরো আফ্রিকা মহাদেশের খাদ্য উৎপাদনের সমান। গার্ডিয়ান পত্রিকা (১০/০১/২০১৩) মতে বিশ্বের খাদ্যের অর্ধেকই অপচয় হয়। অথচ এই অপচয় কমিয়ে মিতব্যয়িতা অবলম্বন করে বিশ্বে অর্থনীতির উন্নতির দিকে এগিয়ে যাচ্ছে ভারত, চীনসহ আরো অনেক দেশ। বাংলাদেশেও প্রত্যেকটি ক্ষেত্রে ব্যপক অপচয় হয়। বিশ্বব্যাংক এর তথ্য মতে বাংলাদেশে রাস্তা তৈরিতে প্রতি কিলেমিটারের জন্য খরচ হয় ৬.৬ - ১১.৯ মিলিয়ন মার্কিন ডলার যা বিশ্বে সর্বোচ্চ। অথচ পাশ্ববর্তী দেশ ভারতে প্রতি কিলোমিটার রাস্তা তৈরিতে খরচ ১.৩ - ১.৬ মিলিয়ন মার্কিন ডলার এবং চীনে প্রতি কিলোমিটার রাস্তা তৈরিতে খরচ হয় মাত্র ১.১ - ১.৩ মিলিয়ন মার্কিন ডলার।  

এছাড়া ২০১৭ এর শেষ হিসাব মতে বিদেশে মোট ১ কোটি ৩০ লক্ষ বাংলাদেশী কর্মরত, যাদের বেশির ভাগই অদক্ষ এবং এদের মোট আয় গড়ে ১৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। অন্যদিকে বাংলাদেশে বিদেশি দক্ষ লোকবল কর্মরত আছে প্রায় ১,৯৭,০০০। যারা প্রতি বৎসর দেশ থেকে নিয়ে যাচ্ছে ৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। এর মধ্যে শুধু ভারতে চলে যাচ্ছে ৪ বিলিয়ন ডলার। অর্থাৎ শুধু দক্ষতার কারণে তারা আমাদের লোকবল থেকে প্রতিজন প্রায় ২৬ গুণ বেশি আয় করছে। 

শুধুমাত্র বাংলাদেশে কৃষি ব্যবস্থার ক্রটির কারণে বোরো ও আমন বাবদ ২.৩ বিলিয়ন টাকা ক্ষতি হয়। এছাড়াও এফএও এর তথ্য মতে বাংলাদেশে PCF (Per Capita Food) এ ১২০ থেকে ১৭০ কেজি খাদ্য অপচয় হয়। কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর মতে ২০১৪ সালে ১ কোটি ২৮ লক্ষ ৯২ হাজার ৯৩৩টি ইঁদুর মেরে প্রায় ২০০ কোটি টাকার ফসল রক্ষা করা হয়েছে। অথচ এই প্রজেক্টের ব্যয় হয়েছে খুবই সামান্য। 

বিশ্বের এক-চতুর্থাংশ মানুষ বিশুদ্ধ পানির সুযোগ থেকে বঞ্চিত। বিশ্বের অর্ধেক মানুষ স্বাস্থ্য সম্মত পায়খানা ব্যবহারের সুবিধা হতে বঞ্চিত। অথচ এই দুটির অভাবে বিশ্বে প্রতি বছর ৪০ লাখের ও বেশি শিশু মারা যায়। মৃত্যুর আগে তাদের চিকিৎসা বাবদ যে খরচ হয় তা বিশুদ্ধ পানি ও স্বাস্থ্য সম্মত পায়খানা ব্যবস্থা করার চেয়ে অনেক অনেক গুন বেশি। 

এছাড়া শুধুমাত্র প্রশিক্ষিত ধাত্রীর অভাবে প্রসবকালীন জটিলতা বিশ্বে প্রতিদিন ১ হাজার নারী ও ২ হাজার শিশুর মৃত্যু ঘটে। ইথিওপিয়ায় এই হার ৯৪% আর ব্রিটেনে এই হার মাত্র ১%। প্রশিক্ষিত ৩ লক্ষ ধাত্রীর মাধ্যমে বছরের দশ লাখের বেশি শিশুকে বাঁচানো সম্ভব। যার মৃত্যুকালিন চিকিৎসা ব্যয় ৩ লক্ষ ধাত্রী নিয়োগ থেকে অনেক বেশি। তাছাড়া একজন মায়ের মৃত্যুতে সন্তানসহ ঐ পরিবারটিতে ভাঙ্গনের সৃষ্টি হয়, যার অর্থনৈতিক প্রভাব অনেক দিকে পড়ে। 

বিশুদ্ধ পানি, স্যানিটেশন ও ধাত্রী নিয়োগ সূচকে বাংলাদেশ এখনো আশানুরুপ লক্ষে পৌঁছাতে পারেনি। বাংলাদেশের অর্থনীতিতে যানজটের কারণে যে পরিমাণ অর্থ ক্ষতিগ্রস্থ হয় তার একটি বাস্তব চিত্র তুলে ধরলাম। বর্তমানে ঢাকা বিশ্বের দ্বিতীয় যানজটের শহর (ওয়াল্ড ট্রাফিক ইনডেক্স ২০১৮)। এর অন্যতম কারণ প্রায় ১০, ২১০০০ (দশ লক্ষ একুশ হাজার) রিক্সা। অথচ এই রিক্সা সম্পূর্ণ উঠিয়ে নিলে কয়েক দিকে আমরা লাভবান হব যেমন-

 (১) সল্প দূরত্বে হেটে যেতে বাধ্য হবো। বাংলাদেশে প্রতি বছর প্রায় ২৩.৩৬% লোক নিম্নোক্ত রোগ আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু বরণ করে। যেমন:- হৃদরোগ- ৭%, ডায়াবেটিকস- ৩.৮%, স্ট্রোক- ৬.৮%, রক্তচাপ-২.২৪%, কিডনি রোগ-৩.৪৮%। যার চিকিৎসা ব্যয় বহুল অথচ প্রতিদিন আমরা সল্প সময়ের জন্য হাটাহাটি করলে এই রোগগুলো ব্যাপকভাবে কমে আসবে। 

(২) যানজটের কারণে প্রতিদিন ৩২,০০,০০০ (বত্রিশ লক্ষ) শ্রম ঘণ্টা নষ্ট হয় এবং প্রতিবছর যানজটের কারণে ক্ষতি হয় ৯৮,০০০ কোটি টাকা। 

(৩) যানজটের কারণে মানসিক ও শারিরিক অসস্থি হতে মুক্ত হবে। ঢাকার লোকজন কমে যাবে, পারিবারিক ভাঙ্গন ও কলহ এবং হ্রাস পাবে সামাজিক অস্থিরতা। 

(৪) এই ১০ লক্ষ ২১ হাজার রিক্সা চালকের সাথে পরিবারসহ প্রায় ৪০ লক্ষ লোক বস্তি স্থাপন করে ঢাকায় থাকছে। যে বস্তিগুলোতে অবাধে মাদক দ্রব্য বেচাকেনা হচ্ছে এছাড়া মাদক দ্রব্যর সাথে জড়িত প্রায় ৬৫ লক্ষের বেশি যুবক যারা শুধু মাদক সেবনে ব্যয় করে ৪০০০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার বা প্রায় ৩২০০০ কোটি টাকা। এই মাদকের ৫০% আসে মায়ানমারের ইয়াবার মাধ্যমে। মায়ানমানের সাথে আমাদের সীমান্ত মাত্র ৫৪ কিলোমিটার। উপরে উল্লে­খিত রিক্সা চালকদের সবাইকে যদি মাদকের প্রতিরোধ বাহিনী হিসাবে সীমান্তে ব্যবহার করা হয়। তবে প্রত্যেক জনকে প্রায় ৩,৫০,০০০ টাকায় বেতন ভুক্ত করা যাবে। এছাড়াও সড়ক দুর্ঘটনায় প্রতিদিন ৬৪ জন ব্যক্তি নিহত হয় এবং আর্থিক ক্ষতি হয় ৩৪ হাজার কোটি টাকা এবং যানজটে জ্বালানি বাবদ ব্যয় হয় ৯৮ হাজার কোটি টাকা। অথচ বাংলাদেশে বর্তমান বেকার যুবকের সংখ্যা প্রায় ২৬ লক্ষ। এদের সকলকে যানজট ও দুর্ঘটনা প্রতিরোধ বাহিনী হিসাবে নিয়োগ দিলে প্রত্যেককে ৫,০৭,৬৯৫ টাকায় বেতনভুক্ত করা যাবে এবং রাজধানী যানজট মুক্ত হলে জাতীয় প্রবৃদ্ধি প্রতি বছর ৭% বেশি নিশ্চিত করবে।

এনবিআর এর তথ্য মতে গত ৩ বছরে ৬৩,০০৩,৮১৮ কোটি মোবাইল ফোন বাংলাদেশে এসেছে। যদিও বেসরকারী তথ্য মতে এই সংখ্যা ১২ কোটিরও বেশি। তাছাড়া  বিটিআরসি এর হিসাব মতে প্রতি বছর ৩ কোটি মোবাইল আমদানী হয় এবং বাংলাদেশে আমদানিকৃত ইলেকট্টনিক্স পন্য, গাড়ি অন্যান্য বিলাসবহুল পন্য যে টাকায় আমরা আমদানী করি, তা আমাদের কষ্টার্জিত আয় ও রেমিটেন্স এর বেশির ভাগ বিদেশে চলে যায়। কিন্তু যদি আমরা নিজ দেশে এগুলো উৎপাদন করতে পারি। তবে বাংলাদেশে ব্যাপক কর্মস্থানের সৃষ্টি হবে এবং অপচয় রোধের মাধ্যমে খুব দ্রুত উন্নয়ন সম্ভব হবে। ১৯৯৭- ১৯৯৮ সালে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ এর সিস্টেম লস ছিল ৪৭% যা কমতে কমতে বর্তমানে ৭% এ পৌঁছেছে। কিন্তু অন্যান্য সেক্টরে অপচয়ের মাত্রা তেমন কমে নাই, তবে চেষ্টা করলে তা সম্ভব। ইহা প্রমাণিত।

লেখক: প্রভাষক, বনানী বিদ্যানিকতেন স্কুল এন্ড কলেজ, শাহজাদপুর, গুলশান, ঢাকা।


বিডি প্রতিদিন/১২ মার্চ ২০১৮/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
সর্বশেষ খবর
সিরাজদীখানে জমির বিরোধে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা
সিরাজদীখানে জমির বিরোধে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা বৃষ্টির প্রভাব রাজধানীর বাজারে
টানা বৃষ্টির প্রভাব রাজধানীর বাজারে

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এসএসসিতে অকৃতকার্য হওয়ায় গেন্ডারিয়ায় শিক্ষার্থীর 'আত্মহত্যা'
এসএসসিতে অকৃতকার্য হওয়ায় গেন্ডারিয়ায় শিক্ষার্থীর 'আত্মহত্যা'

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেরাটনে কোস্টাল কার্নিভাল
শেরাটনে কোস্টাল কার্নিভাল

৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের
ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাকে মারধর করায় যুবককে পিটিয়ে হত্যা করল স্বজনরা
মাকে মারধর করায় যুবককে পিটিয়ে হত্যা করল স্বজনরা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চমেক শিক্ষার্থীদের দুই দফা দাবি
চমেক শিক্ষার্থীদের দুই দফা দাবি

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে ৭ উইকেটে হারাল শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে ৭ উইকেটে হারাল শ্রীলঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুর কারাগার থেকে পালিয়ে আসা হাজতি নারায়ণগঞ্জে গ্রেফতার
শেরপুর কারাগার থেকে পালিয়ে আসা হাজতি নারায়ণগঞ্জে গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুকসুদপুরে দাখিল পরীক্ষায় অকৃতকার্য হওয়ায় আত্মহত্যা
মুকসুদপুরে দাখিল পরীক্ষায় অকৃতকার্য হওয়ায় আত্মহত্যা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুশইনের মাধ্যমে মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে : বিজিবি মহাপরিচালক
পুশইনের মাধ্যমে মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে : বিজিবি মহাপরিচালক

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান
ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৭ শিক্ষকের ৫ পরীক্ষার্থী, পাস করেছে মাত্র একজন
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৭ শিক্ষকের ৫ পরীক্ষার্থী, পাস করেছে মাত্র একজন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে আরও ১৪ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ১৪ জনের করোনা শনাক্ত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পটুয়াখালীর চারটি স্কুলে এসএসসি পরীক্ষায় পাস শূন্য
পটুয়াখালীর চারটি স্কুলে এসএসসি পরীক্ষায় পাস শূন্য

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপির সাবেক সেক্রেটারিসহ অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী খালাস
বিএনপির সাবেক সেক্রেটারিসহ অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী খালাস

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২
মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনাপোল দিয়ে উপহারের আম গেল ভারতে
বেনাপোল দিয়ে উপহারের আম গেল ভারতে

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক
কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫
একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোংলা বন্দরে গত অর্থবছরে সকল লক্ষমাত্রায়ই সাফল্য
মোংলা বন্দরে গত অর্থবছরে সকল লক্ষমাত্রায়ই সাফল্য

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কুলাউড়ায় বর্জ্য অপসারণে পৌরসভা-ব্যবসায়ীদের সভা
কুলাউড়ায় বর্জ্য অপসারণে পৌরসভা-ব্যবসায়ীদের সভা

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

খুবিতে ‘ট্রান্সফরমেটিভ রিসার্চ’ 
বিষয়ক জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত
খুবিতে ‘ট্রান্সফরমেটিভ রিসার্চ’  বিষয়ক জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরলেন আ স ম রব
চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরলেন আ স ম রব

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ: পাসের হার ৬৮.৪৫, যেভাবে জানবেন ফলাফল
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ: পাসের হার ৬৮.৪৫, যেভাবে জানবেন ফলাফল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও একটি জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথি
আরও একটি জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন
জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন
দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন

১৮ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বন্যায় তিন বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত
বন্যায় তিন বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়
পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সেপটিক ট্যাংক থেকে ৪ তরুণের মরদেহ উদ্ধার
সেপটিক ট্যাংক থেকে ৪ তরুণের মরদেহ উদ্ধার

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি সামরিক বহরে কাসাম বিগ্রেডের হামলা
ইসরায়েলি সামরিক বহরে কাসাম বিগ্রেডের হামলা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!
ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড
পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলবিরোধী মন্তব্যে জাতিসংঘ দূতের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
ইসরায়েলবিরোধী মন্তব্যে জাতিসংঘ দূতের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াটসঅ্যাপকে টক্কর দিতে আসছে বিটচ্যাট, চলবে ইন্টারনেট ছাড়াই
হোয়াটসঅ্যাপকে টক্কর দিতে আসছে বিটচ্যাট, চলবে ইন্টারনেট ছাড়াই

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল
পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরের মধ্যে ঝড় হতে পারে যে সাত অঞ্চলে
দুপুরের মধ্যে ঝড় হতে পারে যে সাত অঞ্চলে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস
ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর
ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩
লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় আধুনিক ‘বন্দিশিবির’ গড়ার পরিকল্পনা ইসরায়েলের
গাজায় আধুনিক ‘বন্দিশিবির’ গড়ার পরিকল্পনা ইসরায়েলের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসির রেকর্ড গড়া রাতে জয় পেল ইন্টার মায়ামি
মেসির রেকর্ড গড়া রাতে জয় পেল ইন্টার মায়ামি

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন
পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মতিঝিল আইডিয়ালে পাসের হার ৯৭.৯৫ শতাংশ
মতিঝিল আইডিয়ালে পাসের হার ৯৭.৯৫ শতাংশ

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ
শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন

সম্পাদকীয়

নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি

সম্পাদকীয়

পালিয়ে গেছে দস্যি ছেলে
পালিয়ে গেছে দস্যি ছেলে

ডাংগুলি