শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৭ জুন, ২০১৬

বিশ্বজুড়ে ইসলামিক নিদর্শন

তানভীর আহমেদ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
বিশ্বজুড়ে ইসলামিক নিদর্শন

মক্কায়...

হজরত মুহাম্মদ (সা.)-সহ অনেক নবী-রসুলের জন্মস্থান মক্কা।

আরাফাহ ময়দান : আরাফাহ ময়দান মক্কার পবিত্র কাবাঘর থেকে প্রায় ১৬ কিলোমিটার পূর্বে। আল্লাহ বেহেশত থেকে হজরত আদমকে (আ.) সিংহল ও হজরত হাওয়াকে (আ.) জেদ্দায় পাঠান। প্রায় ৩০০ বছর বিচ্ছিন্ন থাকার পর আরাফাহর ময়দানে তারা একত্র হন।

সাফা ও মারওয়া : এই পাহাড় দুটো পবিত্র কাবাঘর থেকে পূর্বদিকে সামান্য দূরে অবস্থিত। হজরত মা হাজেরা তার শিশুপুত্র ইসমাইলকে (আ.) জমজম কুয়ার পাশে রেখে পানির জন্য পাহাড় দুটোর মধ্যবর্তী স্থানে সাতবার দৌড়ান। এই পাহাড়ের কাছেই আরকাম (রা.)-এর বাসগৃহ ছিল। হজরত মুহাম্মদ (সা.) এখান থেকে ইসলামের দাওয়াত দিয়েছেন। হজরত ওমর (রা.) এই বাসগৃহে ইসলাম গ্রহণ করেন।

মুজদালিফা : পবিত্র কাবাঘর থেকে ৯ কিলোমিটার পূর্বে এবং আরাফাত ময়দান থেকে ৭ কিলোমিটার পশ্চিমে মুজদালিফা ময়দানটি অবস্থিত। মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) এখানে মাগরিব ও এশার নামাজ একসঙ্গে পড়েছিলেন।

মিনা : মক্কা-মুয়াজ্জামা থেকে আনুমানিক ৫ কিলোমিটার পূর্বে মিনা অবস্থিত। নবী করিম (সা.) এখানে বিদায় হজের ভাষণ  দেন। ইবরাহিম (আ.) তার পুত্র ইসমাইলকে কোরবানি করতে মিনায় যান।

মাকামে ইবরাহিম : পবিত্র কাবাঘরের পূর্বপাশের দরজার সামনে কাচ দ্বারা সুরক্ষিত একটি ছোট্ট স্তম্ভই হচ্ছে মাকামে ইবরাহিম (আ.)। এর ভিতর হজরত ইবরাহিম (আ.)-এর পবিত্র পায়ের ছাপবিশিষ্ট পাথর রয়েছে। তিনি এই পাথরে পা রেখে কাবাঘর নির্মাণ করেছিলেন। এর ওপর দাঁড়ালে পাথর অলৌকিকভাবে প্রয়োজন মতো উঁচু-নিচু হতো। হজরত আদম (আ.) পৃথিবীতে এই পাথর নিয়ে আসেন।

 

মহানবীর স্মৃতিচিহ্ন

হেরা গুহা সৌদি আরবের মক্কায় জাবালে নূর পর্বতে অবস্থিত একটি গুহা। সর্বপ্রথম কোরআন শরিফ অবতীর্ণ হওয়ার স্থান হিসেবে এই গুহা প্রসিদ্ধ। রমজান মাসে শবেকদরে মহান আল্লাহতায়ালার তরফ থেকে ফেরেশতা হজরত জিব্রাইল (আ.) এই গুহায় সর্বপ্রথম হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর কাছে পবিত্র কোরআনের বাণী নিয়ে এসেছিলেন। ৪০ বছর বয়সে নবী করিম (সা.) নবুয়ত লাভ করেন। ৩০ বছর বয়স থেকে হজরত মুহাম্মদ (সা.) প্রায়ই মক্কার অদূরে হেরা গুহায় ধ্যানমগ্ন অবস্থায় কাটাতেন। তার স্ত্রী হজরত খাদিজা (আ.) নিয়মিত তার জন্য খাবার দিয়ে আসতেন। একদিন হেরা গুহায় ধ্যানরত থাকার সময় ফেরেশতা জিব্রাইল (আ.) নবীজীর কাছে আল্লাহর বাণী নিয়ে আসেন। হেরা গুহা ৩.৭ মিটার বা ১২ ফুট দীর্ঘ এবং ১.৬০ মিটার বা ৫ ফুট ৩ ইঞ্চি প্রশস্ত। এটি পর্বতের ২৭০ মিটার বা ৮৯০ ফুট উঁচুতে অবস্থিত। পবিত্র হজের সময় এখানে প্রচুর লোকসমাগম হয়। তবে এই স্থানে আগমন হজের অংশ নয়।

 

বিভিন্ন রাষ্ট্রনায়কের কাছে হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর চিঠি

মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) পৃথিবীর প্রধান রাষ্ট্রশাসকদের কাছে ইসলামের দাওয়াত প্রেরণ করেন। সে সময় রাজশক্তিগুলো ছিল ইউরোপের রোম সাম্রাজ্য, এশিয়ার পারস্য সাম্রাজ্য এবং আফ্রিকার হাবসা সাম্রাজ্য। ষষ্ঠ হিজরির জিলহজ মাসের শেষদিকে একই দিনে এদের কাছে ইসলামের আহ্বানপত্রসহ ছয়জন দূত প্রেরণ করেন। রোম সম্রাট হিরাক্লিয়াস, পারস্য সম্রাট কিসরা, আলেকজান্দ্রিয়ার শাসনকর্তা মুকাউকিস, হাবসার রাজা নাজ্জাশি, ইয়ামামার সরদার, গাসসানি শাসক হারিস ও বাহরাইনের শাসক মুনজির ইবন সাওয়া আল তামিমির কাছে তিনি এই পত্র পাঠান। শাসকদের মধ্য থেকে বাদশাহ নাজ্জাসি ও মুনজির ছাড়া আর কেউ তখন ইসলাম গ্রহণ করেননি।

 

আদম পাহাড়

শ্রীলঙ্কার এক পাহাড়ের নাম ‘আদম পাহাড়’। এই পাহাড় চূড়ায় রয়েছে এক পায়ের ছাপ। শ্রীলঙ্কার মুসলমানদের মধ্যে প্রচলিত আছে, পৃথিবীর আদি মানব হজরত আদম (আ.) প্রথম শ্রীলঙ্কায় পদার্পণ করেছিলেন। ওই পাহাড়ে রয়েছে তারই পায়ের ছাপ। এজন্য এর নাম আদমস পিক বা আদমের পাহাড়। এ পাহাড়ের প্রতিটি পরতে পরতে রয়েছে বিস্ময়। যারা ঝুঁকি নিয়ে পাহাড় চূড়ায় পৌঁছে নিজের চোখে ওই পায়ের ছাপ দেখেছেন তারা বিস্মিত হয়েছেন। আদমের পাহাড় সব শ্রেণির মানুষের কাছেই পবিত্র। সেই পদচিহ্নের আকৃতি বিশাল। পাহাড় চূড়ার কাছাকাছি একটি ধাতব সিঁড়ি আছে। তাতে রয়েছে ৪০০০ ধাপ। এর প্রতিটি ধাপ ঝুঁকিপূর্ণ। এর ওপর দিয়ে ঝুঁকি নিয়ে শীর্ষে যেতে হলে কমপক্ষে ১২ থেকে ১৬ ঘণ্টা সময় লাগে। প্রতিকূল আবহাওয়াপূর্ণ অঞ্চলে এর অবস্থান। বছরে মাত্র তিন থেকে চার মাস এ পাহাড়ে আরোহণ করা যায়। বছরের অন্য সময়টাতে এতে আরোহণ অসম্ভব হয়ে ওঠে। এ পাহাড় ও মানদ পদচিহ্ন নিয়ে বই লিখেছেন মারকুস অকসল্যান্ড। বইটির নাম ‘দ্য সিক্রেট ফুটপ্রিন্ট : এ কালচারাল হিস্ট্রি অব আদমস পিক’। এতে বলা হয়েছে, এ পাহাড়টি ২২৪৩ মিটার উঁচু। আকৃতি কোণের মতো। ভারত মহাসাগর থেকে এ পাহাড় পরিষ্কার দেখা যায়। আগেকার দিনে আরবের শৌখিন ব্যক্তিরা সমুদ্রযাত্রায় এসে পিরামিডের আকৃতির এ পাহাড় দেখে আনন্দিত হতেন। ৮৫১ সালে এ পাহাড়ে পদচিহ্ন প্রথম  দেখতে পান আরবের সোলাইমান। রত্নপুরা হয়ে পবিত্র এ পাহাড়ে আরোহণ করেছিলেন বিখ্যাত আরব দার্শনিক ইবনে বতুতা। তিনি এখানে ওঠার জন্য যাত্রা শুরু করেছিলেন বারবেরিন  থেকে। তার আগে ব্যাপক পরিচিত বণিক ও ভ্রমণপিপাসু মার্কো পোলো আরোহণ করেন এ পাহাড়ে।

 

নূহ (আ.)-এর জাহাজ

হজরত নূহ (আ.) ছিলেন একজন নবী। তার নামে কোরআনের সূরা নূহ নাজিল হয়েছে। ঐতিহাসিক বর্ণনা অনুযায়ী, ইরাকের কুফা শহর ছিল হজরত নূহ (আ.)-এর আবাসস্থল। কুফা ইসলামের অন্যতম প্রধান পবিত্র শহর। ইসলামী ইতিহাস বলে, হজরত নূহ (আ.) বহু বছর বেঁচেছিলেন এবং মানুষকে সৎ পথে আনার জন্য তিনি বহুকাল চেষ্টা চালান। কিন্তু একপর্যায়ে দেখা গেল তার সম্প্রদায়ের মুষ্টিমেয় কিছু মানুষ ছাড়া আর কেউ সৃষ্টিকর্তা আল্লাহর ওপর বিশ্বাস স্থাপন করতে রাজি হলো না। তাই অবিশ্বাসীদের ওপর কঠোর শাস্তিস্বরূপ মহাপ্লাবন নেমে আসে। পবিত্র কোরআনে হজরত নূহ (আ.)-এর যুগের মহাপ্লাবনের ঘটনা বর্ণিত আছে। কুফা শহর থেকেই শুরু হয়েছিল মহাপ্লাবন। হজরত নূহ (আ.) আল্লাহর আদেশে নৌকা বানাতে শুরু করেন। নূহ (আ.)-কে যখন  নৌকা তৈরির নির্দেশ দেওয়া হয় তখন তিনি  নৌকা চিনতেন না, তৈরি করতেও জানতেন না। সরাসরি ওহির মাধ্যমে নূহ (আ.)-এর হাতে নৌকা ও জাহাজ নির্মাণ শিল্পের গোড়াপত্তন হয়। শুধু নূহ (আ.) ও বিশ্বাসী ব্যক্তিরা নূহ (আ.)-এর নির্মিত বিশাল নৌকায় উঠে বেঁচে গিয়েছিলেন। মহাপ্লাবনের শেষে আরারাত কিংবা জুদাই পর্বতের আশপাশে কোথাও নোঙর ফেলেছিল  সেই জাহাজ। তবে এদিক থেকে আরারাত পর্বতের পাল্লাই বেশি ভারী। চীন আর তুরস্কের গবেষক দল তুরস্কের মাউন্ট আরারাতে কাঠের তৈরি একটি প্রাচীন জাহাজের সন্ধান পেয়েছেন। তাদের দাবি হচ্ছে, এটিই নূহ নবীর  সেই বিখ্যাত নৌকা, যা প্লাবন থেকে নবীর অনুসারীদের বাঁচিয়েছিল। প্রাপ্ত কাঠামোর অভ্যন্তরীণ গঠন এবং কার্বনটেস্টের মাধ্যমে তারা নিশ্চিত হয়েছেন এর বয়স প্রায় ৪,৮০০ বছর। নূহ (আ.)-এর কাঠের তৈরি নৌকাটির দৈর্ঘ্য ৩০০ ইউনিট, প্রস্থ ৫০ ইউনিট এবং উচ্চতা ৩০ ইউনিট ছিল যা আধুনিক ইউনিটে পরিবর্তন করলে মোটামুটি দাঁড়ায় ১৩৫ মিটার দীর্ঘ, ২২.৫ মিটার প্রস্থ আর ১৩.৫ মিটার উঁচু।

 

বিস্ময়কর জমজম

জমজম মক্কায় মসজিদ আল হারামের অভ্যন্তরে অবস্থিত একটি কূপ। এটি কাবাঘর থেকে ২০ মিটার বা ৬৬ ফুট দূরে অবস্থিত। ইসলামের ইতিহাসে জমজম কূপের উত্পত্তি নিয়ে বর্ণনা রয়েছে। নবী ইবরাহিম (আ.) তার দ্বিতীয় স্ত্রী হাজেরা (আ.) ও শিশুপুত্র ইসমাইল (আ.)-কে আল্লাহর আদেশে মক্কার বিরান মরুভূমিতে  রেখে আসেন। তার রেখে যাওয়া খাদ্য পানীয়  শেষ হয়ে গেলে হাজেরা (আ.) পানির সন্ধানে পার্শ্ববর্তী সাফা ও মারওয়া পাহাড়ের মাঝে সাতবার ছোটাছুটি করেছিলেন। এ সময় ক্রন্দনরত শিশুপুত্র ইসমাইল (আ.)-এর পায়ের আঘাতে মাটি ফেটে পানির ধারা বেরিয়ে আসে। ফিরে এসে এই দৃশ্য দেখে হাজেরা (আ.) পাথর দিয়ে পানির ধারা আবদ্ধ করলে তা কূপ বা কুয়ায় রূপ নেয়। এ সময় হজরত হাজেরা (আ.) পানিকে জমজম মানে ‘থামো’ বলায় এর নাম জমজম হয়েছে। মসজিদ আল হারামে আগত  মুসল্লি ও হাজীরা এখান থেকে পানি পান করেন। জমজম কূপ বেশ কয়েকবার সংস্কার করা হয়েছে। শুরুর দিকে এটি পাথর দিয়ে ঘেরা অবস্থায় ছিল। জমজম পানির উৎসটি বিশ্বের এক চিরকালীন বিস্ময়। প্রায় পাঁচ হাজার বছর ধরে এটি প্রবাহিত হচ্ছে। এত বছর ধরে এই পানির উচ্চতা একই অবস্থানে বিদ্যমান।

 

জান্নাতুল বাকি

জান্নাতুল বাকি সৌদি আরবের মদিনায়  মসজিদে নববীর দক্ষিণ-পূর্ব দিকে অবস্থিত একটি ঐতিহাসিক কবরস্থান। কবরস্থানটি ঐতিহাসিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ। এখানে হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর অনেক আত্মীয় ও সাহাবিকে দাফন করা হয়েছে। নবী করিম মুহাম্মদ (সা.) হিজরত করে মদিনা আসার সময় জান্নাতুল বাকির স্থান সবুজ বৃক্ষ আচ্ছাদিত ছিল। মসজিদে নববী নির্মাণের সময় তিনি মসজিদের স্থানটি দুজন এতিম শিশুর কাছ থেকে কিনে নেন। হজরত খাদিজা বিনতে খুওয়াইলিদ ছাড়া এখানে সমাহিত হয়েছেন হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর অন্যান্য স্ত্রীগণ, মুহাম্মদ (সা.)-এর শিশুপুত্র ইবরাহিম, রুকাইয়াহ বিনতে মুহাম্মদ, মুহাম্মদ (সা.)-এর কন্যা ফাতিমা বিনতে মুহাম্মদ, নবীজীর চাচি ও আলী ইবনে আবি তালিবের মা। হজরত উসমান ইবনে আফফান,  উসমান বিন মজুন, মুহাম্মদ (সা.)-এর সাহাবিসহ অনেক সম্মানিত ইসলামী ব্যক্তিত্বকে এখানে দাফন করা হয়।

 

 

বড়পীর আবদুল কাদের জিলানী

হজরত আবদুল কাদের জিলানী ইসলামের অন্যতম আধ্যাত্মিক ব্যক্তিত্ব। তিনি ইসলামের অন্যতম প্রচারক হিসেবে সুবিদিত। তাই তাকে ‘গাউসুল আজম’ হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়। তিনি ‘বড়পীর হজরত আবদুল কাদের জিলানী (রহ.)’ নামে পরিচিত।  আবদুল কাদের জিলানী হিজরি ৪৭১ হিজরির ১ রমজান বাগদাদ নগরের জিলান শহরে জন্মগ্রহণ করেন। শিক্ষা-দীক্ষায় পূর্ণতা অর্জনের পর তিনি নিজেকে পবিত্র ইসলাম ধর্ম প্রচারের কাজে নিয়োজিত করেন। বিভিন্ন মাহফিলে তিনি ইসলামের সুমহান আদর্শ যুক্তিপূর্ণ ভাষায় বর্ণনা করতেন। তার মাহফিলে শুধু মুসলমান নন, অনেক অমুসলিমও অংশগ্রহণ করতেন। তার বক্তব্য শুনে অনেক অমুসলিম ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেছিলেন। তিনি কাব্য, সাহিত্য, ইতিহাস, দর্শন, ভূগোল ইত্যাদি বিষয়ের পণ্ডিত ছিলেন। ইরাকের বাগদাদ শহরে বড়পীরের রওজা মোবারক অবস্থিত।

এই বিভাগের আরও খবর
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
সর্বশেষ খবর
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা
শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা
শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা

১ ঘণ্টা আগে | অন্যান্য

শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম
শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার
উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস
চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ
অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড
চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে
নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭
সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’
‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের
১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা
জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১
সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২
রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ
জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ
সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল
রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল
নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল
রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স
আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা
উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে
কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে
বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে
কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান
যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা
ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস
সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে
রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক
স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ
হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম
শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া
ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান
সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু
বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা
ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা
ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা

১৮ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের
বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম
সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল
গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র
গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ
মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে
ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০
গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী
চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন
চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের
বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা
এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান
বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক
গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক
কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক

পেছনের পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!
কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!

শনিবারের সকাল

অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের
অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী
এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত
বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন
জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী
আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী

শোবিজ

নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না
নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না

মাঠে ময়দানে

জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে
জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক
ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ
ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ

মাঠে ময়দানে

সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ
সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ
যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’
বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’

শোবিজ

পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ
পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল
গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে
ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন
পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন

শোবিজ

নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ
নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ

শনিবারের সকাল

মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা
মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

শান্তির নীড় মাটির ঘর
শান্তির নীড় মাটির ঘর

পেছনের পৃষ্ঠা

১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার
১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার

মাঠে ময়দানে

কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার
কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার

নগর জীবন

অবসর শেষে মৎস্য খামার
অবসর শেষে মৎস্য খামার

শনিবারের সকাল

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই
হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই

প্রথম পৃষ্ঠা