শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৭ জুন, ২০১৬

বিশ্বজুড়ে ইসলামিক নিদর্শন

তানভীর আহমেদ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
বিশ্বজুড়ে ইসলামিক নিদর্শন

মক্কায়...

হজরত মুহাম্মদ (সা.)-সহ অনেক নবী-রসুলের জন্মস্থান মক্কা।

আরাফাহ ময়দান : আরাফাহ ময়দান মক্কার পবিত্র কাবাঘর থেকে প্রায় ১৬ কিলোমিটার পূর্বে। আল্লাহ বেহেশত থেকে হজরত আদমকে (আ.) সিংহল ও হজরত হাওয়াকে (আ.) জেদ্দায় পাঠান। প্রায় ৩০০ বছর বিচ্ছিন্ন থাকার পর আরাফাহর ময়দানে তারা একত্র হন।

সাফা ও মারওয়া : এই পাহাড় দুটো পবিত্র কাবাঘর থেকে পূর্বদিকে সামান্য দূরে অবস্থিত। হজরত মা হাজেরা তার শিশুপুত্র ইসমাইলকে (আ.) জমজম কুয়ার পাশে রেখে পানির জন্য পাহাড় দুটোর মধ্যবর্তী স্থানে সাতবার দৌড়ান। এই পাহাড়ের কাছেই আরকাম (রা.)-এর বাসগৃহ ছিল। হজরত মুহাম্মদ (সা.) এখান থেকে ইসলামের দাওয়াত দিয়েছেন। হজরত ওমর (রা.) এই বাসগৃহে ইসলাম গ্রহণ করেন।

মুজদালিফা : পবিত্র কাবাঘর থেকে ৯ কিলোমিটার পূর্বে এবং আরাফাত ময়দান থেকে ৭ কিলোমিটার পশ্চিমে মুজদালিফা ময়দানটি অবস্থিত। মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) এখানে মাগরিব ও এশার নামাজ একসঙ্গে পড়েছিলেন।

মিনা : মক্কা-মুয়াজ্জামা থেকে আনুমানিক ৫ কিলোমিটার পূর্বে মিনা অবস্থিত। নবী করিম (সা.) এখানে বিদায় হজের ভাষণ  দেন। ইবরাহিম (আ.) তার পুত্র ইসমাইলকে কোরবানি করতে মিনায় যান।

মাকামে ইবরাহিম : পবিত্র কাবাঘরের পূর্বপাশের দরজার সামনে কাচ দ্বারা সুরক্ষিত একটি ছোট্ট স্তম্ভই হচ্ছে মাকামে ইবরাহিম (আ.)। এর ভিতর হজরত ইবরাহিম (আ.)-এর পবিত্র পায়ের ছাপবিশিষ্ট পাথর রয়েছে। তিনি এই পাথরে পা রেখে কাবাঘর নির্মাণ করেছিলেন। এর ওপর দাঁড়ালে পাথর অলৌকিকভাবে প্রয়োজন মতো উঁচু-নিচু হতো। হজরত আদম (আ.) পৃথিবীতে এই পাথর নিয়ে আসেন।

 

মহানবীর স্মৃতিচিহ্ন

হেরা গুহা সৌদি আরবের মক্কায় জাবালে নূর পর্বতে অবস্থিত একটি গুহা। সর্বপ্রথম কোরআন শরিফ অবতীর্ণ হওয়ার স্থান হিসেবে এই গুহা প্রসিদ্ধ। রমজান মাসে শবেকদরে মহান আল্লাহতায়ালার তরফ থেকে ফেরেশতা হজরত জিব্রাইল (আ.) এই গুহায় সর্বপ্রথম হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর কাছে পবিত্র কোরআনের বাণী নিয়ে এসেছিলেন। ৪০ বছর বয়সে নবী করিম (সা.) নবুয়ত লাভ করেন। ৩০ বছর বয়স থেকে হজরত মুহাম্মদ (সা.) প্রায়ই মক্কার অদূরে হেরা গুহায় ধ্যানমগ্ন অবস্থায় কাটাতেন। তার স্ত্রী হজরত খাদিজা (আ.) নিয়মিত তার জন্য খাবার দিয়ে আসতেন। একদিন হেরা গুহায় ধ্যানরত থাকার সময় ফেরেশতা জিব্রাইল (আ.) নবীজীর কাছে আল্লাহর বাণী নিয়ে আসেন। হেরা গুহা ৩.৭ মিটার বা ১২ ফুট দীর্ঘ এবং ১.৬০ মিটার বা ৫ ফুট ৩ ইঞ্চি প্রশস্ত। এটি পর্বতের ২৭০ মিটার বা ৮৯০ ফুট উঁচুতে অবস্থিত। পবিত্র হজের সময় এখানে প্রচুর লোকসমাগম হয়। তবে এই স্থানে আগমন হজের অংশ নয়।

 

বিভিন্ন রাষ্ট্রনায়কের কাছে হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর চিঠি

মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) পৃথিবীর প্রধান রাষ্ট্রশাসকদের কাছে ইসলামের দাওয়াত প্রেরণ করেন। সে সময় রাজশক্তিগুলো ছিল ইউরোপের রোম সাম্রাজ্য, এশিয়ার পারস্য সাম্রাজ্য এবং আফ্রিকার হাবসা সাম্রাজ্য। ষষ্ঠ হিজরির জিলহজ মাসের শেষদিকে একই দিনে এদের কাছে ইসলামের আহ্বানপত্রসহ ছয়জন দূত প্রেরণ করেন। রোম সম্রাট হিরাক্লিয়াস, পারস্য সম্রাট কিসরা, আলেকজান্দ্রিয়ার শাসনকর্তা মুকাউকিস, হাবসার রাজা নাজ্জাশি, ইয়ামামার সরদার, গাসসানি শাসক হারিস ও বাহরাইনের শাসক মুনজির ইবন সাওয়া আল তামিমির কাছে তিনি এই পত্র পাঠান। শাসকদের মধ্য থেকে বাদশাহ নাজ্জাসি ও মুনজির ছাড়া আর কেউ তখন ইসলাম গ্রহণ করেননি।

 

আদম পাহাড়

শ্রীলঙ্কার এক পাহাড়ের নাম ‘আদম পাহাড়’। এই পাহাড় চূড়ায় রয়েছে এক পায়ের ছাপ। শ্রীলঙ্কার মুসলমানদের মধ্যে প্রচলিত আছে, পৃথিবীর আদি মানব হজরত আদম (আ.) প্রথম শ্রীলঙ্কায় পদার্পণ করেছিলেন। ওই পাহাড়ে রয়েছে তারই পায়ের ছাপ। এজন্য এর নাম আদমস পিক বা আদমের পাহাড়। এ পাহাড়ের প্রতিটি পরতে পরতে রয়েছে বিস্ময়। যারা ঝুঁকি নিয়ে পাহাড় চূড়ায় পৌঁছে নিজের চোখে ওই পায়ের ছাপ দেখেছেন তারা বিস্মিত হয়েছেন। আদমের পাহাড় সব শ্রেণির মানুষের কাছেই পবিত্র। সেই পদচিহ্নের আকৃতি বিশাল। পাহাড় চূড়ার কাছাকাছি একটি ধাতব সিঁড়ি আছে। তাতে রয়েছে ৪০০০ ধাপ। এর প্রতিটি ধাপ ঝুঁকিপূর্ণ। এর ওপর দিয়ে ঝুঁকি নিয়ে শীর্ষে যেতে হলে কমপক্ষে ১২ থেকে ১৬ ঘণ্টা সময় লাগে। প্রতিকূল আবহাওয়াপূর্ণ অঞ্চলে এর অবস্থান। বছরে মাত্র তিন থেকে চার মাস এ পাহাড়ে আরোহণ করা যায়। বছরের অন্য সময়টাতে এতে আরোহণ অসম্ভব হয়ে ওঠে। এ পাহাড় ও মানদ পদচিহ্ন নিয়ে বই লিখেছেন মারকুস অকসল্যান্ড। বইটির নাম ‘দ্য সিক্রেট ফুটপ্রিন্ট : এ কালচারাল হিস্ট্রি অব আদমস পিক’। এতে বলা হয়েছে, এ পাহাড়টি ২২৪৩ মিটার উঁচু। আকৃতি কোণের মতো। ভারত মহাসাগর থেকে এ পাহাড় পরিষ্কার দেখা যায়। আগেকার দিনে আরবের শৌখিন ব্যক্তিরা সমুদ্রযাত্রায় এসে পিরামিডের আকৃতির এ পাহাড় দেখে আনন্দিত হতেন। ৮৫১ সালে এ পাহাড়ে পদচিহ্ন প্রথম  দেখতে পান আরবের সোলাইমান। রত্নপুরা হয়ে পবিত্র এ পাহাড়ে আরোহণ করেছিলেন বিখ্যাত আরব দার্শনিক ইবনে বতুতা। তিনি এখানে ওঠার জন্য যাত্রা শুরু করেছিলেন বারবেরিন  থেকে। তার আগে ব্যাপক পরিচিত বণিক ও ভ্রমণপিপাসু মার্কো পোলো আরোহণ করেন এ পাহাড়ে।

 

নূহ (আ.)-এর জাহাজ

হজরত নূহ (আ.) ছিলেন একজন নবী। তার নামে কোরআনের সূরা নূহ নাজিল হয়েছে। ঐতিহাসিক বর্ণনা অনুযায়ী, ইরাকের কুফা শহর ছিল হজরত নূহ (আ.)-এর আবাসস্থল। কুফা ইসলামের অন্যতম প্রধান পবিত্র শহর। ইসলামী ইতিহাস বলে, হজরত নূহ (আ.) বহু বছর বেঁচেছিলেন এবং মানুষকে সৎ পথে আনার জন্য তিনি বহুকাল চেষ্টা চালান। কিন্তু একপর্যায়ে দেখা গেল তার সম্প্রদায়ের মুষ্টিমেয় কিছু মানুষ ছাড়া আর কেউ সৃষ্টিকর্তা আল্লাহর ওপর বিশ্বাস স্থাপন করতে রাজি হলো না। তাই অবিশ্বাসীদের ওপর কঠোর শাস্তিস্বরূপ মহাপ্লাবন নেমে আসে। পবিত্র কোরআনে হজরত নূহ (আ.)-এর যুগের মহাপ্লাবনের ঘটনা বর্ণিত আছে। কুফা শহর থেকেই শুরু হয়েছিল মহাপ্লাবন। হজরত নূহ (আ.) আল্লাহর আদেশে নৌকা বানাতে শুরু করেন। নূহ (আ.)-কে যখন  নৌকা তৈরির নির্দেশ দেওয়া হয় তখন তিনি  নৌকা চিনতেন না, তৈরি করতেও জানতেন না। সরাসরি ওহির মাধ্যমে নূহ (আ.)-এর হাতে নৌকা ও জাহাজ নির্মাণ শিল্পের গোড়াপত্তন হয়। শুধু নূহ (আ.) ও বিশ্বাসী ব্যক্তিরা নূহ (আ.)-এর নির্মিত বিশাল নৌকায় উঠে বেঁচে গিয়েছিলেন। মহাপ্লাবনের শেষে আরারাত কিংবা জুদাই পর্বতের আশপাশে কোথাও নোঙর ফেলেছিল  সেই জাহাজ। তবে এদিক থেকে আরারাত পর্বতের পাল্লাই বেশি ভারী। চীন আর তুরস্কের গবেষক দল তুরস্কের মাউন্ট আরারাতে কাঠের তৈরি একটি প্রাচীন জাহাজের সন্ধান পেয়েছেন। তাদের দাবি হচ্ছে, এটিই নূহ নবীর  সেই বিখ্যাত নৌকা, যা প্লাবন থেকে নবীর অনুসারীদের বাঁচিয়েছিল। প্রাপ্ত কাঠামোর অভ্যন্তরীণ গঠন এবং কার্বনটেস্টের মাধ্যমে তারা নিশ্চিত হয়েছেন এর বয়স প্রায় ৪,৮০০ বছর। নূহ (আ.)-এর কাঠের তৈরি নৌকাটির দৈর্ঘ্য ৩০০ ইউনিট, প্রস্থ ৫০ ইউনিট এবং উচ্চতা ৩০ ইউনিট ছিল যা আধুনিক ইউনিটে পরিবর্তন করলে মোটামুটি দাঁড়ায় ১৩৫ মিটার দীর্ঘ, ২২.৫ মিটার প্রস্থ আর ১৩.৫ মিটার উঁচু।

 

বিস্ময়কর জমজম

জমজম মক্কায় মসজিদ আল হারামের অভ্যন্তরে অবস্থিত একটি কূপ। এটি কাবাঘর থেকে ২০ মিটার বা ৬৬ ফুট দূরে অবস্থিত। ইসলামের ইতিহাসে জমজম কূপের উত্পত্তি নিয়ে বর্ণনা রয়েছে। নবী ইবরাহিম (আ.) তার দ্বিতীয় স্ত্রী হাজেরা (আ.) ও শিশুপুত্র ইসমাইল (আ.)-কে আল্লাহর আদেশে মক্কার বিরান মরুভূমিতে  রেখে আসেন। তার রেখে যাওয়া খাদ্য পানীয়  শেষ হয়ে গেলে হাজেরা (আ.) পানির সন্ধানে পার্শ্ববর্তী সাফা ও মারওয়া পাহাড়ের মাঝে সাতবার ছোটাছুটি করেছিলেন। এ সময় ক্রন্দনরত শিশুপুত্র ইসমাইল (আ.)-এর পায়ের আঘাতে মাটি ফেটে পানির ধারা বেরিয়ে আসে। ফিরে এসে এই দৃশ্য দেখে হাজেরা (আ.) পাথর দিয়ে পানির ধারা আবদ্ধ করলে তা কূপ বা কুয়ায় রূপ নেয়। এ সময় হজরত হাজেরা (আ.) পানিকে জমজম মানে ‘থামো’ বলায় এর নাম জমজম হয়েছে। মসজিদ আল হারামে আগত  মুসল্লি ও হাজীরা এখান থেকে পানি পান করেন। জমজম কূপ বেশ কয়েকবার সংস্কার করা হয়েছে। শুরুর দিকে এটি পাথর দিয়ে ঘেরা অবস্থায় ছিল। জমজম পানির উৎসটি বিশ্বের এক চিরকালীন বিস্ময়। প্রায় পাঁচ হাজার বছর ধরে এটি প্রবাহিত হচ্ছে। এত বছর ধরে এই পানির উচ্চতা একই অবস্থানে বিদ্যমান।

 

জান্নাতুল বাকি

জান্নাতুল বাকি সৌদি আরবের মদিনায়  মসজিদে নববীর দক্ষিণ-পূর্ব দিকে অবস্থিত একটি ঐতিহাসিক কবরস্থান। কবরস্থানটি ঐতিহাসিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ। এখানে হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর অনেক আত্মীয় ও সাহাবিকে দাফন করা হয়েছে। নবী করিম মুহাম্মদ (সা.) হিজরত করে মদিনা আসার সময় জান্নাতুল বাকির স্থান সবুজ বৃক্ষ আচ্ছাদিত ছিল। মসজিদে নববী নির্মাণের সময় তিনি মসজিদের স্থানটি দুজন এতিম শিশুর কাছ থেকে কিনে নেন। হজরত খাদিজা বিনতে খুওয়াইলিদ ছাড়া এখানে সমাহিত হয়েছেন হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর অন্যান্য স্ত্রীগণ, মুহাম্মদ (সা.)-এর শিশুপুত্র ইবরাহিম, রুকাইয়াহ বিনতে মুহাম্মদ, মুহাম্মদ (সা.)-এর কন্যা ফাতিমা বিনতে মুহাম্মদ, নবীজীর চাচি ও আলী ইবনে আবি তালিবের মা। হজরত উসমান ইবনে আফফান,  উসমান বিন মজুন, মুহাম্মদ (সা.)-এর সাহাবিসহ অনেক সম্মানিত ইসলামী ব্যক্তিত্বকে এখানে দাফন করা হয়।

 

 

বড়পীর আবদুল কাদের জিলানী

হজরত আবদুল কাদের জিলানী ইসলামের অন্যতম আধ্যাত্মিক ব্যক্তিত্ব। তিনি ইসলামের অন্যতম প্রচারক হিসেবে সুবিদিত। তাই তাকে ‘গাউসুল আজম’ হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়। তিনি ‘বড়পীর হজরত আবদুল কাদের জিলানী (রহ.)’ নামে পরিচিত।  আবদুল কাদের জিলানী হিজরি ৪৭১ হিজরির ১ রমজান বাগদাদ নগরের জিলান শহরে জন্মগ্রহণ করেন। শিক্ষা-দীক্ষায় পূর্ণতা অর্জনের পর তিনি নিজেকে পবিত্র ইসলাম ধর্ম প্রচারের কাজে নিয়োজিত করেন। বিভিন্ন মাহফিলে তিনি ইসলামের সুমহান আদর্শ যুক্তিপূর্ণ ভাষায় বর্ণনা করতেন। তার মাহফিলে শুধু মুসলমান নন, অনেক অমুসলিমও অংশগ্রহণ করতেন। তার বক্তব্য শুনে অনেক অমুসলিম ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেছিলেন। তিনি কাব্য, সাহিত্য, ইতিহাস, দর্শন, ভূগোল ইত্যাদি বিষয়ের পণ্ডিত ছিলেন। ইরাকের বাগদাদ শহরে বড়পীরের রওজা মোবারক অবস্থিত।

এই বিভাগের আরও খবর
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
সর্বশেষ খবর
৫৫ মিলিয়ন বছরের পুরোনো জীবাশ্মে মিলল ‘গাছে-চড়া’ অদ্ভুত কুমিরের সন্ধান
৫৫ মিলিয়ন বছরের পুরোনো জীবাশ্মে মিলল ‘গাছে-চড়া’ অদ্ভুত কুমিরের সন্ধান

এই মাত্র | বিজ্ঞান

সোনারগাঁয়ে হাতেখড়ি খেলাঘর আসরের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন
সোনারগাঁয়ে হাতেখড়ি খেলাঘর আসরের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পটুয়াখালীতে পাওনা টাকা চাইতে গিয়ে যুবক খুন
পটুয়াখালীতে পাওনা টাকা চাইতে গিয়ে যুবক খুন

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফের পারমাণবিক পরীক্ষা শুরু করছে যুক্তরাষ্ট্র
ফের পারমাণবিক পরীক্ষা শুরু করছে যুক্তরাষ্ট্র

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোংলায় ৩১ দফা বাস্তবায়নে লিফলেট বিতরণ
মোংলায় ৩১ দফা বাস্তবায়নে লিফলেট বিতরণ

২৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

মানিকগঞ্জ কামিল মাদ্রাসার পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত
মানিকগঞ্জ কামিল মাদ্রাসার পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাকার ৪৪টি পুকুর ও জলাশয় সংস্কার কাজের উদ্বোধন করলেন পরিবেশ উপদেষ্টা
ঢাকার ৪৪টি পুকুর ও জলাশয় সংস্কার কাজের উদ্বোধন করলেন পরিবেশ উপদেষ্টা

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

টেস্টে ছক্কার রেকর্ড ঋষভের, টপকালেন শেবাগকে
টেস্টে ছক্কার রেকর্ড ঋষভের, টপকালেন শেবাগকে

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

সুইডিশ যুদ্ধবিমান কিনতে ৪.৩ বিলিয়ন ডলারের চুক্তি কলম্বিয়ার
সুইডিশ যুদ্ধবিমান কিনতে ৪.৩ বিলিয়ন ডলারের চুক্তি কলম্বিয়ার

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হত্যাকারীদের গ্রেফতারের দাবিতে লাশ নিয়ে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ
হত্যাকারীদের গ্রেফতারের দাবিতে লাশ নিয়ে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকায় আইইউবির আয়োজনে আন্তর্জাতিক সম্মেলন
ঢাকায় আইইউবির আয়োজনে আন্তর্জাতিক সম্মেলন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অ্যাপলের ‘আইফোন পকেট’: মোজার মতো একখানা পণ্যের দাম ২২৯ ডলার!
অ্যাপলের ‘আইফোন পকেট’: মোজার মতো একখানা পণ্যের দাম ২২৯ ডলার!

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মঙ্গলের উদ্দেশ্যে রকেট উৎক্ষেপণ করেছে অ্যামাজনের প্রতিষ্ঠাতা
মঙ্গলের উদ্দেশ্যে রকেট উৎক্ষেপণ করেছে অ্যামাজনের প্রতিষ্ঠাতা

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুতুবদিয়ায় পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
কুতুবদিয়ায় পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের
বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুদানের যুদ্ধবিরতিতে সমর্থন দিতে সংযুক্ত আরব আমিরাতকে রুবিওর আহ্বান
সুদানের যুদ্ধবিরতিতে সমর্থন দিতে সংযুক্ত আরব আমিরাতকে রুবিওর আহ্বান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল
একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজ কুয়াকাটায় যাচ্ছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আজ কুয়াকাটায় যাচ্ছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের গাজা শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে জাতিসংঘে ভোটাভুটি সোমবার
ট্রাম্পের গাজা শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে জাতিসংঘে ভোটাভুটি সোমবার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্টারনেট ব্যবহার স্বাধীনতায় বাংলাদেশের উন্নতি
ইন্টারনেট ব্যবহার স্বাধীনতায় বাংলাদেশের উন্নতি

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভেনেজুয়েলার কাছে ৯ গেরিলা যোদ্ধা নিহত
ভেনেজুয়েলার কাছে ৯ গেরিলা যোদ্ধা নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেরপুর সীমান্তে বিপুল ভারতীয় মদ জব্দ
শেরপুর সীমান্তে বিপুল ভারতীয় মদ জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্ষমতায় গেলে পদ্মা-তিস্তার পানি বণ্টন ইস্যুতে গুরুত্ব দেবে বিএনপি: মির্জা ফখরুল
ক্ষমতায় গেলে পদ্মা-তিস্তার পানি বণ্টন ইস্যুতে গুরুত্ব দেবে বিএনপি: মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা
স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর
আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী
একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি

২২ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি
গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা
বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত
কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’
শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত
৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়
ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি
অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু
এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে
ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়
পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়

১৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত
জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই

১৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

দেশগ্রাম

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ
শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ

শনিবারের সকাল

আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে
কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে

প্রথম পৃষ্ঠা

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে
একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা