শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৭ জুন, ২০১৬

বিশ্বজুড়ে ইসলামিক নিদর্শন

তানভীর আহমেদ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
বিশ্বজুড়ে ইসলামিক নিদর্শন

মক্কায়...

হজরত মুহাম্মদ (সা.)-সহ অনেক নবী-রসুলের জন্মস্থান মক্কা।

আরাফাহ ময়দান : আরাফাহ ময়দান মক্কার পবিত্র কাবাঘর থেকে প্রায় ১৬ কিলোমিটার পূর্বে। আল্লাহ বেহেশত থেকে হজরত আদমকে (আ.) সিংহল ও হজরত হাওয়াকে (আ.) জেদ্দায় পাঠান। প্রায় ৩০০ বছর বিচ্ছিন্ন থাকার পর আরাফাহর ময়দানে তারা একত্র হন।

সাফা ও মারওয়া : এই পাহাড় দুটো পবিত্র কাবাঘর থেকে পূর্বদিকে সামান্য দূরে অবস্থিত। হজরত মা হাজেরা তার শিশুপুত্র ইসমাইলকে (আ.) জমজম কুয়ার পাশে রেখে পানির জন্য পাহাড় দুটোর মধ্যবর্তী স্থানে সাতবার দৌড়ান। এই পাহাড়ের কাছেই আরকাম (রা.)-এর বাসগৃহ ছিল। হজরত মুহাম্মদ (সা.) এখান থেকে ইসলামের দাওয়াত দিয়েছেন। হজরত ওমর (রা.) এই বাসগৃহে ইসলাম গ্রহণ করেন।

মুজদালিফা : পবিত্র কাবাঘর থেকে ৯ কিলোমিটার পূর্বে এবং আরাফাত ময়দান থেকে ৭ কিলোমিটার পশ্চিমে মুজদালিফা ময়দানটি অবস্থিত। মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) এখানে মাগরিব ও এশার নামাজ একসঙ্গে পড়েছিলেন।

মিনা : মক্কা-মুয়াজ্জামা থেকে আনুমানিক ৫ কিলোমিটার পূর্বে মিনা অবস্থিত। নবী করিম (সা.) এখানে বিদায় হজের ভাষণ  দেন। ইবরাহিম (আ.) তার পুত্র ইসমাইলকে কোরবানি করতে মিনায় যান।

মাকামে ইবরাহিম : পবিত্র কাবাঘরের পূর্বপাশের দরজার সামনে কাচ দ্বারা সুরক্ষিত একটি ছোট্ট স্তম্ভই হচ্ছে মাকামে ইবরাহিম (আ.)। এর ভিতর হজরত ইবরাহিম (আ.)-এর পবিত্র পায়ের ছাপবিশিষ্ট পাথর রয়েছে। তিনি এই পাথরে পা রেখে কাবাঘর নির্মাণ করেছিলেন। এর ওপর দাঁড়ালে পাথর অলৌকিকভাবে প্রয়োজন মতো উঁচু-নিচু হতো। হজরত আদম (আ.) পৃথিবীতে এই পাথর নিয়ে আসেন।

 

মহানবীর স্মৃতিচিহ্ন

হেরা গুহা সৌদি আরবের মক্কায় জাবালে নূর পর্বতে অবস্থিত একটি গুহা। সর্বপ্রথম কোরআন শরিফ অবতীর্ণ হওয়ার স্থান হিসেবে এই গুহা প্রসিদ্ধ। রমজান মাসে শবেকদরে মহান আল্লাহতায়ালার তরফ থেকে ফেরেশতা হজরত জিব্রাইল (আ.) এই গুহায় সর্বপ্রথম হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর কাছে পবিত্র কোরআনের বাণী নিয়ে এসেছিলেন। ৪০ বছর বয়সে নবী করিম (সা.) নবুয়ত লাভ করেন। ৩০ বছর বয়স থেকে হজরত মুহাম্মদ (সা.) প্রায়ই মক্কার অদূরে হেরা গুহায় ধ্যানমগ্ন অবস্থায় কাটাতেন। তার স্ত্রী হজরত খাদিজা (আ.) নিয়মিত তার জন্য খাবার দিয়ে আসতেন। একদিন হেরা গুহায় ধ্যানরত থাকার সময় ফেরেশতা জিব্রাইল (আ.) নবীজীর কাছে আল্লাহর বাণী নিয়ে আসেন। হেরা গুহা ৩.৭ মিটার বা ১২ ফুট দীর্ঘ এবং ১.৬০ মিটার বা ৫ ফুট ৩ ইঞ্চি প্রশস্ত। এটি পর্বতের ২৭০ মিটার বা ৮৯০ ফুট উঁচুতে অবস্থিত। পবিত্র হজের সময় এখানে প্রচুর লোকসমাগম হয়। তবে এই স্থানে আগমন হজের অংশ নয়।

 

বিভিন্ন রাষ্ট্রনায়কের কাছে হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর চিঠি

মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) পৃথিবীর প্রধান রাষ্ট্রশাসকদের কাছে ইসলামের দাওয়াত প্রেরণ করেন। সে সময় রাজশক্তিগুলো ছিল ইউরোপের রোম সাম্রাজ্য, এশিয়ার পারস্য সাম্রাজ্য এবং আফ্রিকার হাবসা সাম্রাজ্য। ষষ্ঠ হিজরির জিলহজ মাসের শেষদিকে একই দিনে এদের কাছে ইসলামের আহ্বানপত্রসহ ছয়জন দূত প্রেরণ করেন। রোম সম্রাট হিরাক্লিয়াস, পারস্য সম্রাট কিসরা, আলেকজান্দ্রিয়ার শাসনকর্তা মুকাউকিস, হাবসার রাজা নাজ্জাশি, ইয়ামামার সরদার, গাসসানি শাসক হারিস ও বাহরাইনের শাসক মুনজির ইবন সাওয়া আল তামিমির কাছে তিনি এই পত্র পাঠান। শাসকদের মধ্য থেকে বাদশাহ নাজ্জাসি ও মুনজির ছাড়া আর কেউ তখন ইসলাম গ্রহণ করেননি।

 

আদম পাহাড়

শ্রীলঙ্কার এক পাহাড়ের নাম ‘আদম পাহাড়’। এই পাহাড় চূড়ায় রয়েছে এক পায়ের ছাপ। শ্রীলঙ্কার মুসলমানদের মধ্যে প্রচলিত আছে, পৃথিবীর আদি মানব হজরত আদম (আ.) প্রথম শ্রীলঙ্কায় পদার্পণ করেছিলেন। ওই পাহাড়ে রয়েছে তারই পায়ের ছাপ। এজন্য এর নাম আদমস পিক বা আদমের পাহাড়। এ পাহাড়ের প্রতিটি পরতে পরতে রয়েছে বিস্ময়। যারা ঝুঁকি নিয়ে পাহাড় চূড়ায় পৌঁছে নিজের চোখে ওই পায়ের ছাপ দেখেছেন তারা বিস্মিত হয়েছেন। আদমের পাহাড় সব শ্রেণির মানুষের কাছেই পবিত্র। সেই পদচিহ্নের আকৃতি বিশাল। পাহাড় চূড়ার কাছাকাছি একটি ধাতব সিঁড়ি আছে। তাতে রয়েছে ৪০০০ ধাপ। এর প্রতিটি ধাপ ঝুঁকিপূর্ণ। এর ওপর দিয়ে ঝুঁকি নিয়ে শীর্ষে যেতে হলে কমপক্ষে ১২ থেকে ১৬ ঘণ্টা সময় লাগে। প্রতিকূল আবহাওয়াপূর্ণ অঞ্চলে এর অবস্থান। বছরে মাত্র তিন থেকে চার মাস এ পাহাড়ে আরোহণ করা যায়। বছরের অন্য সময়টাতে এতে আরোহণ অসম্ভব হয়ে ওঠে। এ পাহাড় ও মানদ পদচিহ্ন নিয়ে বই লিখেছেন মারকুস অকসল্যান্ড। বইটির নাম ‘দ্য সিক্রেট ফুটপ্রিন্ট : এ কালচারাল হিস্ট্রি অব আদমস পিক’। এতে বলা হয়েছে, এ পাহাড়টি ২২৪৩ মিটার উঁচু। আকৃতি কোণের মতো। ভারত মহাসাগর থেকে এ পাহাড় পরিষ্কার দেখা যায়। আগেকার দিনে আরবের শৌখিন ব্যক্তিরা সমুদ্রযাত্রায় এসে পিরামিডের আকৃতির এ পাহাড় দেখে আনন্দিত হতেন। ৮৫১ সালে এ পাহাড়ে পদচিহ্ন প্রথম  দেখতে পান আরবের সোলাইমান। রত্নপুরা হয়ে পবিত্র এ পাহাড়ে আরোহণ করেছিলেন বিখ্যাত আরব দার্শনিক ইবনে বতুতা। তিনি এখানে ওঠার জন্য যাত্রা শুরু করেছিলেন বারবেরিন  থেকে। তার আগে ব্যাপক পরিচিত বণিক ও ভ্রমণপিপাসু মার্কো পোলো আরোহণ করেন এ পাহাড়ে।

 

নূহ (আ.)-এর জাহাজ

হজরত নূহ (আ.) ছিলেন একজন নবী। তার নামে কোরআনের সূরা নূহ নাজিল হয়েছে। ঐতিহাসিক বর্ণনা অনুযায়ী, ইরাকের কুফা শহর ছিল হজরত নূহ (আ.)-এর আবাসস্থল। কুফা ইসলামের অন্যতম প্রধান পবিত্র শহর। ইসলামী ইতিহাস বলে, হজরত নূহ (আ.) বহু বছর বেঁচেছিলেন এবং মানুষকে সৎ পথে আনার জন্য তিনি বহুকাল চেষ্টা চালান। কিন্তু একপর্যায়ে দেখা গেল তার সম্প্রদায়ের মুষ্টিমেয় কিছু মানুষ ছাড়া আর কেউ সৃষ্টিকর্তা আল্লাহর ওপর বিশ্বাস স্থাপন করতে রাজি হলো না। তাই অবিশ্বাসীদের ওপর কঠোর শাস্তিস্বরূপ মহাপ্লাবন নেমে আসে। পবিত্র কোরআনে হজরত নূহ (আ.)-এর যুগের মহাপ্লাবনের ঘটনা বর্ণিত আছে। কুফা শহর থেকেই শুরু হয়েছিল মহাপ্লাবন। হজরত নূহ (আ.) আল্লাহর আদেশে নৌকা বানাতে শুরু করেন। নূহ (আ.)-কে যখন  নৌকা তৈরির নির্দেশ দেওয়া হয় তখন তিনি  নৌকা চিনতেন না, তৈরি করতেও জানতেন না। সরাসরি ওহির মাধ্যমে নূহ (আ.)-এর হাতে নৌকা ও জাহাজ নির্মাণ শিল্পের গোড়াপত্তন হয়। শুধু নূহ (আ.) ও বিশ্বাসী ব্যক্তিরা নূহ (আ.)-এর নির্মিত বিশাল নৌকায় উঠে বেঁচে গিয়েছিলেন। মহাপ্লাবনের শেষে আরারাত কিংবা জুদাই পর্বতের আশপাশে কোথাও নোঙর ফেলেছিল  সেই জাহাজ। তবে এদিক থেকে আরারাত পর্বতের পাল্লাই বেশি ভারী। চীন আর তুরস্কের গবেষক দল তুরস্কের মাউন্ট আরারাতে কাঠের তৈরি একটি প্রাচীন জাহাজের সন্ধান পেয়েছেন। তাদের দাবি হচ্ছে, এটিই নূহ নবীর  সেই বিখ্যাত নৌকা, যা প্লাবন থেকে নবীর অনুসারীদের বাঁচিয়েছিল। প্রাপ্ত কাঠামোর অভ্যন্তরীণ গঠন এবং কার্বনটেস্টের মাধ্যমে তারা নিশ্চিত হয়েছেন এর বয়স প্রায় ৪,৮০০ বছর। নূহ (আ.)-এর কাঠের তৈরি নৌকাটির দৈর্ঘ্য ৩০০ ইউনিট, প্রস্থ ৫০ ইউনিট এবং উচ্চতা ৩০ ইউনিট ছিল যা আধুনিক ইউনিটে পরিবর্তন করলে মোটামুটি দাঁড়ায় ১৩৫ মিটার দীর্ঘ, ২২.৫ মিটার প্রস্থ আর ১৩.৫ মিটার উঁচু।

 

বিস্ময়কর জমজম

জমজম মক্কায় মসজিদ আল হারামের অভ্যন্তরে অবস্থিত একটি কূপ। এটি কাবাঘর থেকে ২০ মিটার বা ৬৬ ফুট দূরে অবস্থিত। ইসলামের ইতিহাসে জমজম কূপের উত্পত্তি নিয়ে বর্ণনা রয়েছে। নবী ইবরাহিম (আ.) তার দ্বিতীয় স্ত্রী হাজেরা (আ.) ও শিশুপুত্র ইসমাইল (আ.)-কে আল্লাহর আদেশে মক্কার বিরান মরুভূমিতে  রেখে আসেন। তার রেখে যাওয়া খাদ্য পানীয়  শেষ হয়ে গেলে হাজেরা (আ.) পানির সন্ধানে পার্শ্ববর্তী সাফা ও মারওয়া পাহাড়ের মাঝে সাতবার ছোটাছুটি করেছিলেন। এ সময় ক্রন্দনরত শিশুপুত্র ইসমাইল (আ.)-এর পায়ের আঘাতে মাটি ফেটে পানির ধারা বেরিয়ে আসে। ফিরে এসে এই দৃশ্য দেখে হাজেরা (আ.) পাথর দিয়ে পানির ধারা আবদ্ধ করলে তা কূপ বা কুয়ায় রূপ নেয়। এ সময় হজরত হাজেরা (আ.) পানিকে জমজম মানে ‘থামো’ বলায় এর নাম জমজম হয়েছে। মসজিদ আল হারামে আগত  মুসল্লি ও হাজীরা এখান থেকে পানি পান করেন। জমজম কূপ বেশ কয়েকবার সংস্কার করা হয়েছে। শুরুর দিকে এটি পাথর দিয়ে ঘেরা অবস্থায় ছিল। জমজম পানির উৎসটি বিশ্বের এক চিরকালীন বিস্ময়। প্রায় পাঁচ হাজার বছর ধরে এটি প্রবাহিত হচ্ছে। এত বছর ধরে এই পানির উচ্চতা একই অবস্থানে বিদ্যমান।

 

জান্নাতুল বাকি

জান্নাতুল বাকি সৌদি আরবের মদিনায়  মসজিদে নববীর দক্ষিণ-পূর্ব দিকে অবস্থিত একটি ঐতিহাসিক কবরস্থান। কবরস্থানটি ঐতিহাসিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ। এখানে হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর অনেক আত্মীয় ও সাহাবিকে দাফন করা হয়েছে। নবী করিম মুহাম্মদ (সা.) হিজরত করে মদিনা আসার সময় জান্নাতুল বাকির স্থান সবুজ বৃক্ষ আচ্ছাদিত ছিল। মসজিদে নববী নির্মাণের সময় তিনি মসজিদের স্থানটি দুজন এতিম শিশুর কাছ থেকে কিনে নেন। হজরত খাদিজা বিনতে খুওয়াইলিদ ছাড়া এখানে সমাহিত হয়েছেন হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর অন্যান্য স্ত্রীগণ, মুহাম্মদ (সা.)-এর শিশুপুত্র ইবরাহিম, রুকাইয়াহ বিনতে মুহাম্মদ, মুহাম্মদ (সা.)-এর কন্যা ফাতিমা বিনতে মুহাম্মদ, নবীজীর চাচি ও আলী ইবনে আবি তালিবের মা। হজরত উসমান ইবনে আফফান,  উসমান বিন মজুন, মুহাম্মদ (সা.)-এর সাহাবিসহ অনেক সম্মানিত ইসলামী ব্যক্তিত্বকে এখানে দাফন করা হয়।

 

 

বড়পীর আবদুল কাদের জিলানী

হজরত আবদুল কাদের জিলানী ইসলামের অন্যতম আধ্যাত্মিক ব্যক্তিত্ব। তিনি ইসলামের অন্যতম প্রচারক হিসেবে সুবিদিত। তাই তাকে ‘গাউসুল আজম’ হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়। তিনি ‘বড়পীর হজরত আবদুল কাদের জিলানী (রহ.)’ নামে পরিচিত।  আবদুল কাদের জিলানী হিজরি ৪৭১ হিজরির ১ রমজান বাগদাদ নগরের জিলান শহরে জন্মগ্রহণ করেন। শিক্ষা-দীক্ষায় পূর্ণতা অর্জনের পর তিনি নিজেকে পবিত্র ইসলাম ধর্ম প্রচারের কাজে নিয়োজিত করেন। বিভিন্ন মাহফিলে তিনি ইসলামের সুমহান আদর্শ যুক্তিপূর্ণ ভাষায় বর্ণনা করতেন। তার মাহফিলে শুধু মুসলমান নন, অনেক অমুসলিমও অংশগ্রহণ করতেন। তার বক্তব্য শুনে অনেক অমুসলিম ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেছিলেন। তিনি কাব্য, সাহিত্য, ইতিহাস, দর্শন, ভূগোল ইত্যাদি বিষয়ের পণ্ডিত ছিলেন। ইরাকের বাগদাদ শহরে বড়পীরের রওজা মোবারক অবস্থিত।

এই বিভাগের আরও খবর
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
সর্বশেষ খবর
চুরি করে বিদ্যুৎ ব্যবহার, বগুড়ায় আওয়ামী লীগ নেতার চার বছরের কারাদণ্ড
চুরি করে বিদ্যুৎ ব্যবহার, বগুড়ায় আওয়ামী লীগ নেতার চার বছরের কারাদণ্ড

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ফেনীতে বন্যায় প্লাবিত হচ্ছে নতুন নতুন গ্রাম, ভোগান্তি চরমে
ফেনীতে বন্যায় প্লাবিত হচ্ছে নতুন নতুন গ্রাম, ভোগান্তি চরমে

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় যৌতুকের মামলায় সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার
গাইবান্ধায় যৌতুকের মামলায় সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চুরি-ডাকাতি ও চাঁদাবাজির প্রতিবাদে ঝিনাইদহে মানববন্ধন
চুরি-ডাকাতি ও চাঁদাবাজির প্রতিবাদে ঝিনাইদহে মানববন্ধন

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পটিয়ায় স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
পটিয়ায় স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ
পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রেনে কাটা পড়ে স্কুল শিক্ষিকার মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে স্কুল শিক্ষিকার মৃত্যু

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
গাইবান্ধায় মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ
সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি
সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক নারী ফুটবল উৎসব বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায়
আন্তর্জাতিক নারী ফুটবল উৎসব বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায়

৩১ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

আওয়ামী লীগ রাজনৈতিক দল নয়, মাফিয়া সংগঠনে পরিণত হয়েছে : সালাহউদ্দিন
আওয়ামী লীগ রাজনৈতিক দল নয়, মাফিয়া সংগঠনে পরিণত হয়েছে : সালাহউদ্দিন

৩২ মিনিট আগে | রাজনীতি

শিবচরে আড়িয়াল খাঁ নদের সেতুর কাছে ভাঙছে পাড়
শিবচরে আড়িয়াল খাঁ নদের সেতুর কাছে ভাঙছে পাড়

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিদেশি নারী ধর্ষণ: কে-পপ তারকার সাজা অর্ধেক করল আদাল
বিদেশি নারী ধর্ষণ: কে-পপ তারকার সাজা অর্ধেক করল আদাল

৩৬ মিনিট আগে | শোবিজ

আওয়ামী লীগ জাতীয় সংসদকে অপবিত্র করেছে : আলাল
আওয়ামী লীগ জাতীয় সংসদকে অপবিত্র করেছে : আলাল

৩৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় অটোচালককে হত্যার প্রতিবাদে বিক্ষোভ
কুষ্টিয়ায় অটোচালককে হত্যার প্রতিবাদে বিক্ষোভ

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হিলি স্থলবন্দর দিয়ে আট মাস পর কাঁচামরিচ আমদানি শুরু
হিলি স্থলবন্দর দিয়ে আট মাস পর কাঁচামরিচ আমদানি শুরু

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরের পাখির দোকান থেকে ৫০টি দেশীয় বন্যপ্রাণী উদ্ধার
মিরপুরের পাখির দোকান থেকে ৫০টি দেশীয় বন্যপ্রাণী উদ্ধার

৪৭ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

পাবনার সুজানগরে বিএনপির দুই গ্রুপের গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা-কর্মী বহিষ্কার
পাবনার সুজানগরে বিএনপির দুই গ্রুপের গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা-কর্মী বহিষ্কার

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এসএসসিতে গোপালগঞ্জে সেরা ‘রাবেয়া-আলী গার্লস স্কুল অ্যান্ড কলেজ’
এসএসসিতে গোপালগঞ্জে সেরা ‘রাবেয়া-আলী গার্লস স্কুল অ্যান্ড কলেজ’

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজবাড়ীতে ওজোপাডিকোর কর্মচারী গ্রেফতার
রাজবাড়ীতে ওজোপাডিকোর কর্মচারী গ্রেফতার

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে আরও ১৩৮ জন
ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে আরও ১৩৮ জন

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

আশা ভোঁসলের মৃত্যুর গুজব, চটেছেন ছেলে
আশা ভোঁসলের মৃত্যুর গুজব, চটেছেন ছেলে

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

উরি র‌্যাঙ্কিংয়ে ফের শীর্ষে গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়
উরি র‌্যাঙ্কিংয়ে ফের শীর্ষে গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত
গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কার জালে ৩ গোল দিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কার জালে ৩ গোল দিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুর সীমান্ত দিয়ে ভারত থেকে ১০ জনকে পুশইন
শেরপুর সীমান্ত দিয়ে ভারত থেকে ১০ জনকে পুশইন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল
২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এসএসসি পরীক্ষায় একজনেও পাশ করতে পারেনি বীরগঞ্জের সাতখামার উচ্চ বিদ্যালয়ের কোন শিক্ষার্থী
এসএসসি পরীক্ষায় একজনেও পাশ করতে পারেনি বীরগঞ্জের সাতখামার উচ্চ বিদ্যালয়ের কোন শিক্ষার্থী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী
ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা
প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩
লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি ফলাফলে রাজশাহী বোর্ডে শীর্ষে বগুড়া
এসএসসি ফলাফলে রাজশাহী বোর্ডে শীর্ষে বগুড়া

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দিনাজপুর বোর্ডে ১৩ বিদ্যালয়ে কেউ পাস করেনি
দিনাজপুর বোর্ডে ১৩ বিদ্যালয়ে কেউ পাস করেনি

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আইসিসিতে শেখ হাসিনার বিচার চাইল অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল
আইসিসিতে শেখ হাসিনার বিচার চাইল অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫
একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে
বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাপের হাড়ে ফাটল, এক্স-রে করে পাঠানো হচ্ছে ঢাকায়
সাপের হাড়ে ফাটল, এক্স-রে করে পাঠানো হচ্ছে ঢাকায়

২৩ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ডিমের বাজারে স্বস্তির হাওয়া, বেড়েছে বিক্রি
ডিমের বাজারে স্বস্তির হাওয়া, বেড়েছে বিক্রি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাত-পা ছাড়াই জন্ম নেওয়া সেই লিতুন এসএসসিতে পেলেন জিপিএ-৫
হাত-পা ছাড়াই জন্ম নেওয়া সেই লিতুন এসএসসিতে পেলেন জিপিএ-৫

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজনীতিতে যারা একেবারে এতিম, তারাই পিআর পদ্ধতি চায় : রিজভী
রাজনীতিতে যারা একেবারে এতিম, তারাই পিআর পদ্ধতি চায় : রিজভী

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২
মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণহত্যার দায়ে ইসরায়েলকে অভিযুক্ত করল স্পেন
গণহত্যার দায়ে ইসরায়েলকে অভিযুক্ত করল স্পেন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক
কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী
খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের
গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান
ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের
ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরলেন আ স ম রব
চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরলেন আ স ম রব

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু
হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই

সম্পাদকীয়

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা