শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৭ জুন, ২০১৬

বিশ্বজুড়ে ইসলামিক নিদর্শন

তানভীর আহমেদ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
বিশ্বজুড়ে ইসলামিক নিদর্শন

মক্কায়...

হজরত মুহাম্মদ (সা.)-সহ অনেক নবী-রসুলের জন্মস্থান মক্কা।

আরাফাহ ময়দান : আরাফাহ ময়দান মক্কার পবিত্র কাবাঘর থেকে প্রায় ১৬ কিলোমিটার পূর্বে। আল্লাহ বেহেশত থেকে হজরত আদমকে (আ.) সিংহল ও হজরত হাওয়াকে (আ.) জেদ্দায় পাঠান। প্রায় ৩০০ বছর বিচ্ছিন্ন থাকার পর আরাফাহর ময়দানে তারা একত্র হন।

সাফা ও মারওয়া : এই পাহাড় দুটো পবিত্র কাবাঘর থেকে পূর্বদিকে সামান্য দূরে অবস্থিত। হজরত মা হাজেরা তার শিশুপুত্র ইসমাইলকে (আ.) জমজম কুয়ার পাশে রেখে পানির জন্য পাহাড় দুটোর মধ্যবর্তী স্থানে সাতবার দৌড়ান। এই পাহাড়ের কাছেই আরকাম (রা.)-এর বাসগৃহ ছিল। হজরত মুহাম্মদ (সা.) এখান থেকে ইসলামের দাওয়াত দিয়েছেন। হজরত ওমর (রা.) এই বাসগৃহে ইসলাম গ্রহণ করেন।

মুজদালিফা : পবিত্র কাবাঘর থেকে ৯ কিলোমিটার পূর্বে এবং আরাফাত ময়দান থেকে ৭ কিলোমিটার পশ্চিমে মুজদালিফা ময়দানটি অবস্থিত। মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) এখানে মাগরিব ও এশার নামাজ একসঙ্গে পড়েছিলেন।

মিনা : মক্কা-মুয়াজ্জামা থেকে আনুমানিক ৫ কিলোমিটার পূর্বে মিনা অবস্থিত। নবী করিম (সা.) এখানে বিদায় হজের ভাষণ  দেন। ইবরাহিম (আ.) তার পুত্র ইসমাইলকে কোরবানি করতে মিনায় যান।

মাকামে ইবরাহিম : পবিত্র কাবাঘরের পূর্বপাশের দরজার সামনে কাচ দ্বারা সুরক্ষিত একটি ছোট্ট স্তম্ভই হচ্ছে মাকামে ইবরাহিম (আ.)। এর ভিতর হজরত ইবরাহিম (আ.)-এর পবিত্র পায়ের ছাপবিশিষ্ট পাথর রয়েছে। তিনি এই পাথরে পা রেখে কাবাঘর নির্মাণ করেছিলেন। এর ওপর দাঁড়ালে পাথর অলৌকিকভাবে প্রয়োজন মতো উঁচু-নিচু হতো। হজরত আদম (আ.) পৃথিবীতে এই পাথর নিয়ে আসেন।

 

মহানবীর স্মৃতিচিহ্ন

হেরা গুহা সৌদি আরবের মক্কায় জাবালে নূর পর্বতে অবস্থিত একটি গুহা। সর্বপ্রথম কোরআন শরিফ অবতীর্ণ হওয়ার স্থান হিসেবে এই গুহা প্রসিদ্ধ। রমজান মাসে শবেকদরে মহান আল্লাহতায়ালার তরফ থেকে ফেরেশতা হজরত জিব্রাইল (আ.) এই গুহায় সর্বপ্রথম হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর কাছে পবিত্র কোরআনের বাণী নিয়ে এসেছিলেন। ৪০ বছর বয়সে নবী করিম (সা.) নবুয়ত লাভ করেন। ৩০ বছর বয়স থেকে হজরত মুহাম্মদ (সা.) প্রায়ই মক্কার অদূরে হেরা গুহায় ধ্যানমগ্ন অবস্থায় কাটাতেন। তার স্ত্রী হজরত খাদিজা (আ.) নিয়মিত তার জন্য খাবার দিয়ে আসতেন। একদিন হেরা গুহায় ধ্যানরত থাকার সময় ফেরেশতা জিব্রাইল (আ.) নবীজীর কাছে আল্লাহর বাণী নিয়ে আসেন। হেরা গুহা ৩.৭ মিটার বা ১২ ফুট দীর্ঘ এবং ১.৬০ মিটার বা ৫ ফুট ৩ ইঞ্চি প্রশস্ত। এটি পর্বতের ২৭০ মিটার বা ৮৯০ ফুট উঁচুতে অবস্থিত। পবিত্র হজের সময় এখানে প্রচুর লোকসমাগম হয়। তবে এই স্থানে আগমন হজের অংশ নয়।

 

বিভিন্ন রাষ্ট্রনায়কের কাছে হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর চিঠি

মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) পৃথিবীর প্রধান রাষ্ট্রশাসকদের কাছে ইসলামের দাওয়াত প্রেরণ করেন। সে সময় রাজশক্তিগুলো ছিল ইউরোপের রোম সাম্রাজ্য, এশিয়ার পারস্য সাম্রাজ্য এবং আফ্রিকার হাবসা সাম্রাজ্য। ষষ্ঠ হিজরির জিলহজ মাসের শেষদিকে একই দিনে এদের কাছে ইসলামের আহ্বানপত্রসহ ছয়জন দূত প্রেরণ করেন। রোম সম্রাট হিরাক্লিয়াস, পারস্য সম্রাট কিসরা, আলেকজান্দ্রিয়ার শাসনকর্তা মুকাউকিস, হাবসার রাজা নাজ্জাশি, ইয়ামামার সরদার, গাসসানি শাসক হারিস ও বাহরাইনের শাসক মুনজির ইবন সাওয়া আল তামিমির কাছে তিনি এই পত্র পাঠান। শাসকদের মধ্য থেকে বাদশাহ নাজ্জাসি ও মুনজির ছাড়া আর কেউ তখন ইসলাম গ্রহণ করেননি।

 

আদম পাহাড়

শ্রীলঙ্কার এক পাহাড়ের নাম ‘আদম পাহাড়’। এই পাহাড় চূড়ায় রয়েছে এক পায়ের ছাপ। শ্রীলঙ্কার মুসলমানদের মধ্যে প্রচলিত আছে, পৃথিবীর আদি মানব হজরত আদম (আ.) প্রথম শ্রীলঙ্কায় পদার্পণ করেছিলেন। ওই পাহাড়ে রয়েছে তারই পায়ের ছাপ। এজন্য এর নাম আদমস পিক বা আদমের পাহাড়। এ পাহাড়ের প্রতিটি পরতে পরতে রয়েছে বিস্ময়। যারা ঝুঁকি নিয়ে পাহাড় চূড়ায় পৌঁছে নিজের চোখে ওই পায়ের ছাপ দেখেছেন তারা বিস্মিত হয়েছেন। আদমের পাহাড় সব শ্রেণির মানুষের কাছেই পবিত্র। সেই পদচিহ্নের আকৃতি বিশাল। পাহাড় চূড়ার কাছাকাছি একটি ধাতব সিঁড়ি আছে। তাতে রয়েছে ৪০০০ ধাপ। এর প্রতিটি ধাপ ঝুঁকিপূর্ণ। এর ওপর দিয়ে ঝুঁকি নিয়ে শীর্ষে যেতে হলে কমপক্ষে ১২ থেকে ১৬ ঘণ্টা সময় লাগে। প্রতিকূল আবহাওয়াপূর্ণ অঞ্চলে এর অবস্থান। বছরে মাত্র তিন থেকে চার মাস এ পাহাড়ে আরোহণ করা যায়। বছরের অন্য সময়টাতে এতে আরোহণ অসম্ভব হয়ে ওঠে। এ পাহাড় ও মানদ পদচিহ্ন নিয়ে বই লিখেছেন মারকুস অকসল্যান্ড। বইটির নাম ‘দ্য সিক্রেট ফুটপ্রিন্ট : এ কালচারাল হিস্ট্রি অব আদমস পিক’। এতে বলা হয়েছে, এ পাহাড়টি ২২৪৩ মিটার উঁচু। আকৃতি কোণের মতো। ভারত মহাসাগর থেকে এ পাহাড় পরিষ্কার দেখা যায়। আগেকার দিনে আরবের শৌখিন ব্যক্তিরা সমুদ্রযাত্রায় এসে পিরামিডের আকৃতির এ পাহাড় দেখে আনন্দিত হতেন। ৮৫১ সালে এ পাহাড়ে পদচিহ্ন প্রথম  দেখতে পান আরবের সোলাইমান। রত্নপুরা হয়ে পবিত্র এ পাহাড়ে আরোহণ করেছিলেন বিখ্যাত আরব দার্শনিক ইবনে বতুতা। তিনি এখানে ওঠার জন্য যাত্রা শুরু করেছিলেন বারবেরিন  থেকে। তার আগে ব্যাপক পরিচিত বণিক ও ভ্রমণপিপাসু মার্কো পোলো আরোহণ করেন এ পাহাড়ে।

 

নূহ (আ.)-এর জাহাজ

হজরত নূহ (আ.) ছিলেন একজন নবী। তার নামে কোরআনের সূরা নূহ নাজিল হয়েছে। ঐতিহাসিক বর্ণনা অনুযায়ী, ইরাকের কুফা শহর ছিল হজরত নূহ (আ.)-এর আবাসস্থল। কুফা ইসলামের অন্যতম প্রধান পবিত্র শহর। ইসলামী ইতিহাস বলে, হজরত নূহ (আ.) বহু বছর বেঁচেছিলেন এবং মানুষকে সৎ পথে আনার জন্য তিনি বহুকাল চেষ্টা চালান। কিন্তু একপর্যায়ে দেখা গেল তার সম্প্রদায়ের মুষ্টিমেয় কিছু মানুষ ছাড়া আর কেউ সৃষ্টিকর্তা আল্লাহর ওপর বিশ্বাস স্থাপন করতে রাজি হলো না। তাই অবিশ্বাসীদের ওপর কঠোর শাস্তিস্বরূপ মহাপ্লাবন নেমে আসে। পবিত্র কোরআনে হজরত নূহ (আ.)-এর যুগের মহাপ্লাবনের ঘটনা বর্ণিত আছে। কুফা শহর থেকেই শুরু হয়েছিল মহাপ্লাবন। হজরত নূহ (আ.) আল্লাহর আদেশে নৌকা বানাতে শুরু করেন। নূহ (আ.)-কে যখন  নৌকা তৈরির নির্দেশ দেওয়া হয় তখন তিনি  নৌকা চিনতেন না, তৈরি করতেও জানতেন না। সরাসরি ওহির মাধ্যমে নূহ (আ.)-এর হাতে নৌকা ও জাহাজ নির্মাণ শিল্পের গোড়াপত্তন হয়। শুধু নূহ (আ.) ও বিশ্বাসী ব্যক্তিরা নূহ (আ.)-এর নির্মিত বিশাল নৌকায় উঠে বেঁচে গিয়েছিলেন। মহাপ্লাবনের শেষে আরারাত কিংবা জুদাই পর্বতের আশপাশে কোথাও নোঙর ফেলেছিল  সেই জাহাজ। তবে এদিক থেকে আরারাত পর্বতের পাল্লাই বেশি ভারী। চীন আর তুরস্কের গবেষক দল তুরস্কের মাউন্ট আরারাতে কাঠের তৈরি একটি প্রাচীন জাহাজের সন্ধান পেয়েছেন। তাদের দাবি হচ্ছে, এটিই নূহ নবীর  সেই বিখ্যাত নৌকা, যা প্লাবন থেকে নবীর অনুসারীদের বাঁচিয়েছিল। প্রাপ্ত কাঠামোর অভ্যন্তরীণ গঠন এবং কার্বনটেস্টের মাধ্যমে তারা নিশ্চিত হয়েছেন এর বয়স প্রায় ৪,৮০০ বছর। নূহ (আ.)-এর কাঠের তৈরি নৌকাটির দৈর্ঘ্য ৩০০ ইউনিট, প্রস্থ ৫০ ইউনিট এবং উচ্চতা ৩০ ইউনিট ছিল যা আধুনিক ইউনিটে পরিবর্তন করলে মোটামুটি দাঁড়ায় ১৩৫ মিটার দীর্ঘ, ২২.৫ মিটার প্রস্থ আর ১৩.৫ মিটার উঁচু।

 

বিস্ময়কর জমজম

জমজম মক্কায় মসজিদ আল হারামের অভ্যন্তরে অবস্থিত একটি কূপ। এটি কাবাঘর থেকে ২০ মিটার বা ৬৬ ফুট দূরে অবস্থিত। ইসলামের ইতিহাসে জমজম কূপের উত্পত্তি নিয়ে বর্ণনা রয়েছে। নবী ইবরাহিম (আ.) তার দ্বিতীয় স্ত্রী হাজেরা (আ.) ও শিশুপুত্র ইসমাইল (আ.)-কে আল্লাহর আদেশে মক্কার বিরান মরুভূমিতে  রেখে আসেন। তার রেখে যাওয়া খাদ্য পানীয়  শেষ হয়ে গেলে হাজেরা (আ.) পানির সন্ধানে পার্শ্ববর্তী সাফা ও মারওয়া পাহাড়ের মাঝে সাতবার ছোটাছুটি করেছিলেন। এ সময় ক্রন্দনরত শিশুপুত্র ইসমাইল (আ.)-এর পায়ের আঘাতে মাটি ফেটে পানির ধারা বেরিয়ে আসে। ফিরে এসে এই দৃশ্য দেখে হাজেরা (আ.) পাথর দিয়ে পানির ধারা আবদ্ধ করলে তা কূপ বা কুয়ায় রূপ নেয়। এ সময় হজরত হাজেরা (আ.) পানিকে জমজম মানে ‘থামো’ বলায় এর নাম জমজম হয়েছে। মসজিদ আল হারামে আগত  মুসল্লি ও হাজীরা এখান থেকে পানি পান করেন। জমজম কূপ বেশ কয়েকবার সংস্কার করা হয়েছে। শুরুর দিকে এটি পাথর দিয়ে ঘেরা অবস্থায় ছিল। জমজম পানির উৎসটি বিশ্বের এক চিরকালীন বিস্ময়। প্রায় পাঁচ হাজার বছর ধরে এটি প্রবাহিত হচ্ছে। এত বছর ধরে এই পানির উচ্চতা একই অবস্থানে বিদ্যমান।

 

জান্নাতুল বাকি

জান্নাতুল বাকি সৌদি আরবের মদিনায়  মসজিদে নববীর দক্ষিণ-পূর্ব দিকে অবস্থিত একটি ঐতিহাসিক কবরস্থান। কবরস্থানটি ঐতিহাসিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ। এখানে হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর অনেক আত্মীয় ও সাহাবিকে দাফন করা হয়েছে। নবী করিম মুহাম্মদ (সা.) হিজরত করে মদিনা আসার সময় জান্নাতুল বাকির স্থান সবুজ বৃক্ষ আচ্ছাদিত ছিল। মসজিদে নববী নির্মাণের সময় তিনি মসজিদের স্থানটি দুজন এতিম শিশুর কাছ থেকে কিনে নেন। হজরত খাদিজা বিনতে খুওয়াইলিদ ছাড়া এখানে সমাহিত হয়েছেন হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর অন্যান্য স্ত্রীগণ, মুহাম্মদ (সা.)-এর শিশুপুত্র ইবরাহিম, রুকাইয়াহ বিনতে মুহাম্মদ, মুহাম্মদ (সা.)-এর কন্যা ফাতিমা বিনতে মুহাম্মদ, নবীজীর চাচি ও আলী ইবনে আবি তালিবের মা। হজরত উসমান ইবনে আফফান,  উসমান বিন মজুন, মুহাম্মদ (সা.)-এর সাহাবিসহ অনেক সম্মানিত ইসলামী ব্যক্তিত্বকে এখানে দাফন করা হয়।

 

 

বড়পীর আবদুল কাদের জিলানী

হজরত আবদুল কাদের জিলানী ইসলামের অন্যতম আধ্যাত্মিক ব্যক্তিত্ব। তিনি ইসলামের অন্যতম প্রচারক হিসেবে সুবিদিত। তাই তাকে ‘গাউসুল আজম’ হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়। তিনি ‘বড়পীর হজরত আবদুল কাদের জিলানী (রহ.)’ নামে পরিচিত।  আবদুল কাদের জিলানী হিজরি ৪৭১ হিজরির ১ রমজান বাগদাদ নগরের জিলান শহরে জন্মগ্রহণ করেন। শিক্ষা-দীক্ষায় পূর্ণতা অর্জনের পর তিনি নিজেকে পবিত্র ইসলাম ধর্ম প্রচারের কাজে নিয়োজিত করেন। বিভিন্ন মাহফিলে তিনি ইসলামের সুমহান আদর্শ যুক্তিপূর্ণ ভাষায় বর্ণনা করতেন। তার মাহফিলে শুধু মুসলমান নন, অনেক অমুসলিমও অংশগ্রহণ করতেন। তার বক্তব্য শুনে অনেক অমুসলিম ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেছিলেন। তিনি কাব্য, সাহিত্য, ইতিহাস, দর্শন, ভূগোল ইত্যাদি বিষয়ের পণ্ডিত ছিলেন। ইরাকের বাগদাদ শহরে বড়পীরের রওজা মোবারক অবস্থিত।

এই বিভাগের আরও খবর
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
সর্বশেষ খবর
আ.লীগকে আর রাজনীতি করতে দেওয়া হবে না : ইশরাক
আ.লীগকে আর রাজনীতি করতে দেওয়া হবে না : ইশরাক

এই মাত্র | রাজনীতি

ঘূর্ণিঝড়ের পর জ্যামাইকায় ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণে ৬ মৃত্যু
ঘূর্ণিঝড়ের পর জ্যামাইকায় ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণে ৬ মৃত্যু

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ২২
রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ২২

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে সাবেক ছাত্রদল সভাপতির মৃত্যু
নোয়াখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে সাবেক ছাত্রদল সভাপতির মৃত্যু

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

র‌্যাবের জালে ৩ জন, ৯১ কেজি গাঁজা উদ্ধার
র‌্যাবের জালে ৩ জন, ৯১ কেজি গাঁজা উদ্ধার

৮ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

দক্ষিণ আফ্রিকায় জি-২০ শীর্ষ সম্মেলন: বয়কট যুক্তরাষ্ট্রের, তবে থাকছে চমক
দক্ষিণ আফ্রিকায় জি-২০ শীর্ষ সম্মেলন: বয়কট যুক্তরাষ্ট্রের, তবে থাকছে চমক

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু
যশোরে ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গুগলের বিজ্ঞাপন ব্যবসা ভেঙে দিতে যুক্তরাষ্ট্রের আবেদন
গুগলের বিজ্ঞাপন ব্যবসা ভেঙে দিতে যুক্তরাষ্ট্রের আবেদন

১৭ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

প্রাকৃতিকের সাথে কৃত্রিম মাছ চাষও বাড়াতে হবে: মৎস্য উপদেষ্টা
প্রাকৃতিকের সাথে কৃত্রিম মাছ চাষও বাড়াতে হবে: মৎস্য উপদেষ্টা

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বাবা-ছেলের দাফন সম্পন্ন
ভূমিকম্পে নিহত বাবা-ছেলের দাফন সম্পন্ন

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে পররাষ্ট্র উপদেষ্টার সাক্ষাৎ
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে পররাষ্ট্র উপদেষ্টার সাক্ষাৎ

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত ব্যক্তির মৃত্যু
বগুড়ায় ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত ব্যক্তির মৃত্যু

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে জামায়াত প্রার্থীর শোভাযাত্রা
চাঁদপুরে জামায়াত প্রার্থীর শোভাযাত্রা

৩১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

জাতীয় নার্সিং কমিশন গঠনের দাবিতে সমাবেশ, সড়ক অবরোধ
জাতীয় নার্সিং কমিশন গঠনের দাবিতে সমাবেশ, সড়ক অবরোধ

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার লড়াইয়ে জিততেই হবে : আমীর খসরু
ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার লড়াইয়ে জিততেই হবে : আমীর খসরু

৩৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

যাত্রীর অভাবে ঢাকা ছাড়েনি স্টিমার মাহসুদ
যাত্রীর অভাবে ঢাকা ছাড়েনি স্টিমার মাহসুদ

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নাইজেরিয়ায় ক্যাথলিক স্কুলে হামলা, ২১৫ শিক্ষার্থীসহ ২২৭ জনকে অপহরণ
নাইজেরিয়ায় ক্যাথলিক স্কুলে হামলা, ২১৫ শিক্ষার্থীসহ ২২৭ জনকে অপহরণ

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের পাশ থেকে নারীর মরদেহ উদ্ধার
ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের পাশ থেকে নারীর মরদেহ উদ্ধার

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রথমবারের মতো কাবাডি বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে বাংলাদেশ
প্রথমবারের মতো কাবাডি বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে বাংলাদেশ

৪৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের সমস্যা এক-দুই বছরে সমাধান সম্ভব নয়: পরিবেশ উপদেষ্টা
বাংলাদেশের সমস্যা এক-দুই বছরে সমাধান সম্ভব নয়: পরিবেশ উপদেষ্টা

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুরান ঢাকার অধিকাংশ ভবন ঝুঁকিপূর্ণ : রাজউক চেয়ারম্যান
পুরান ঢাকার অধিকাংশ ভবন ঝুঁকিপূর্ণ : রাজউক চেয়ারম্যান

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সংঘাত সমাধানের ভিত্তি হতে পারে মার্কিন শান্তি পরিকল্পনা: পুতিন
সংঘাত সমাধানের ভিত্তি হতে পারে মার্কিন শান্তি পরিকল্পনা: পুতিন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাঙ্গাইলে ১৫ কিলোমিটার ম্যারাথন প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত
টাঙ্গাইলে ১৫ কিলোমিটার ম্যারাথন প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেট বিভাগের কোন জেলায় বেড়েছে কত ভোটার
সিলেট বিভাগের কোন জেলায় বেড়েছে কত ভোটার

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আশুলিয়ার বাইপাইলে ভূকম্পন অনুভূত
আশুলিয়ার বাইপাইলে ভূকম্পন অনুভূত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুদানে সংঘাত বন্ধের আহ্বান গুতেরেসের
সুদানে সংঘাত বন্ধের আহ্বান গুতেরেসের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুলিয়ার বাইপাইলে ভূকম্পন অনুভূত
আশুলিয়ার বাইপাইলে ভূকম্পন অনুভূত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত
দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা
যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো
পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

১৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা