শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৩ জানুয়ারি, ২০১৭

মির্জা গালিব ও তার রঙিন দুনিয়া

মো. আবদুল মান্নান
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
মির্জা গালিব ও তার রঙিন দুনিয়া

‘দয়া করে যখন খুশি আমাকে ডেকে নাও, আমি বিগত সময় নই যে আবার আসতে পারব না।’—মির্জা গালিব

মির্জা আসাদুল্লাহ খাঁ গালিব প্রায় দেড়শ বছর ধরে আলোচিত ও প্রশংসিত। ফারসি ও উর্দু সাহিত্যের অন্যতম প্রধান কবি হিসেবে তার পরিচয়। তাকে উর্দু গদ্যের জনকও বলা হয়ে থাকে। গালিবের জন্ম ১৭৯৭ খ্রিস্টাব্দের ২৭ ডিসেম্বর আগ্রায়। মাত্র ১১ বছর বয়সে ফারসি ভাষায় কবিতা লেখা শুরু করেন। অবশ্য পরবর্তীতে দিল্লিতে স্থায়ীভাবে বসবাস করায় উর্দু ভাষার প্রতি আগ্রহী হয়ে পড়েন এবং উর্দুতে কাব্য ও গদ্য রচনা করতে থাকেন। তার পূর্বপুরুষ তুর্কি। তারা সমরকন্দ থেকে হিন্দুস্থান আসেন। তার দাদা কোকান বেগ খান সম্রাট শাহ আলমের আমলে সমরকন্দ থেকে জীবিকার সন্ধানে ভারতে এসেছিলেন। তার পিতার নাম ছিল মির্জা আবদুল্লাহ বেগ খাঁ।  দুই পুত্রের মধ্যে গালিব বড় ছিলেন। কনিষ্ঠ পুত্রের নাম মির্জা ইউসুফ খাঁ।

মির্জা গালিবের শিক্ষা জীবন শুরু হয় আগ্রায়। গালিব ও তার ছোট ভাই আগ্রাতেই থাকতেন। গালিব পারিবারিকভাবে ফারসি ভাষা শিক্ষা নিতে থাকেন। তার শিক্ষক বিখ্যাত পণ্ডিত আবদুস সমদ। যার মাধ্যমে ফারসি ভাষায় তার হাতেখড়ি। উর্দুতে তিনি পরে আসেন। তবে গালিবের নিজের ভাষ্য হলো—‘আমি ঈশ্বর ছাড়া দ্বিতীয় আর কারও শিষ্যত্ব গ্রহণ করিনি, আর এই জন্য লোকে আমাকে ‘গুরুহীন’ বলে।’ তিনি ১৮০৬ সালে প্রথম উর্দু শায়েরি লেখা শুরু করেন। তখন থেকেই তিনি দিল্লিতে বসবাস করতে থাকেন। উর্দু এবং ফারসি ভাষায় গালিব অসংখ্য গ্রন্থ রচনা করেন। তার উর্দু গ্রন্থের মধ্যে ‘গুল-এ-রানা’, ‘দিওয়ানে গালিব’, ‘উদ-এ-হিন্দি’, ‘উর্দু এ মুআল্লা’, ‘মক্কাতিব-এ-গালিব’, ‘খুতুন-এ-গালিব’, ‘নকাত-এ-গালিব’, ‘কাদির নামা’ ইত্যাদি। ফারসি ভাষায় তার ‘কুল্লিয়াত-এ-নজম এ ফারসি’, ‘পঞ্চ্জ আহঙ্গ’, ‘মেহের-এ-নিমরোজ’, ‘দাস্তাম্বু’, ‘রাকাত-এ-গালিব’, ‘কাতে বুরহান’, ‘সব্দ-এ-চিন’, ‘দোয়ায়ে সবাহ’্, ‘ময়খান-এ-আরজু’, ‘মুতফর্কাতে গালিব’, ‘মুয়াসির-এ-গালিব’ ইত্যাদি।

১৮৩৭ সালে মোগলদের শেষ সম্রাট বাহাদুর শাহ জাফর ‘সম্রাট’ পদে অভিষিক্ত হলে গালিব তার ফারসি কবিতার সংকলন তৈরি করেন। ১৮৫০ সালে সম্রাট বাহাদুর শাহ তাকে ফারসি ভাষায় তৈমুর বংশের ইতিহাস লেখার কাজে নিযুক্ত করেন। তখন তার বার্ষিক বেতন ধার্য করা হয় ৬০০ রুপি। গালিব পুনরায় উর্দু ভাষায় শায়েরি ও চিঠিপত্র রচনা শুরু করেন। ১৮৫৪ সালে গালিব সম্রাট বাহাদুর শাহ জাফরের ওস্তাদ পদে অভিষিক্ত হন। তিনি জাফরের সাহিত্যকর্ম দেখাশোনা করার দায়িত্বও নিয়েছিলেন। মির্জা গালিব কালের কষ্টিপাথরে উত্তীর্ণ উর্দু ভাষার শ্রেষ্ঠ কবি এবং সম্রাট বাহাদুর শাহ জাফরের সভাকবি ছিলেন।

১৮৫৭ সালে সিপাহি বিদ্রোহের সময় গালিব গৃহবন্দী অবস্থায় থাকেন। তখন তার দিনলিপি ‘দাস্তাম্বু’ ফারসি ভাষায় লিখতে শুরু করেন। ১৮৫৮ সালে হিন্দুদের দিল্লি শহরে ফেরার অনুমতি দেওয়া হয়। ওই বছরই তার ‘দাস্তাম্বু’ প্রকাশিত হয়। পরের বছর গালিব ফারসি শব্দ কোষ বিষয়ক ‘কাতে-বুরহান’ রচনা করেন। রামপুরের নবাব গালিবের জন্য প্রতি মাসে একশ টাকা ভাতা মঞ্জুর করেন। মির্জা গালিবের ৭৩ বছরের জীবন ছিল বৈচিত্র্যে ভরপুর। তিনি জীবনকে উপভোগ করতে চেয়েছেন যে কোনো মূল্যে। কিন্তু দারিদ্র্য তার পিছু ছাড়েনি। অর্থকষ্ট লেগেই ছিল। দীর্ঘ ৫৬ বছর তিনি দিল্লিতে বসবাস করেন ভাড়া বাড়িতে থেকে। নিজের জন্য কোনো বাড়ি তৈরি করে যেতে পারেননি। দিল্লিতে এসে ‘আসাদ’ নাম বর্জন করে শুধু ‘গালিব’ উপনামে পরিচিত হন। গালিব অর্থ ‘জয়ী’। যদিও জীবনযুদ্ধে জয় তাকে ধরা দেয়নি। তার পূর্ব পুরুষরা যোদ্ধা বা সৈনিক ছিলেন। গালিব এসব না করে কাব্য রচনায় মেতে থাকেন। জীবদ্দশায় কবিতায় তার ‘জয়’ না এলেও পরবর্তীকালে কবিত্বের মর্যাদা পেয়েছেন।

গালিব তার কাব্যপ্রতিভা জন্মগতভাবেই পেয়েছিলেন। তার উর্দু কাব্যের মূল বিষয় ছিল প্রেম। প্রেমিক-প্রেমিকার মান-অভিমান, বাদ-প্রতিবাদ, সৃষ্টিকর্তা, বিরহ-মিলন-বিচ্ছেদে ভরপুর। উর্দু ও ফারসি ভাষায় লেখা তার গজলের শের সংখ্যা অনেকে বলেন, দুই হাজারের বেশি। জীবনকালে তিনি সমালোচনারও সম্মুখীন হয়েছিলেন। তার দিওয়ান-এ-গালিব ১৮৪২ সালে প্রকাশিত হয়। এতে ১৫০টি কবিতাসহ সর্বসাকুল্যে ১০৭০টি শের ছিল। গালিব সমালোচকদের জবাব দিতেন শের লিখেই।

জীবনের একপর্যায়ে গালিব কঠিন ঋণগ্রস্ত হয়ে পড়েন। তার বিরুদ্ধে চার চারটি মামলা রুজু করা হয়। অভাবের তাড়নায় বাড়িতে জুয়া খেলার আসর বসানোর অপরাধে ১৮৪১ সালে আদালতে গালিবের সাজা হয়। অতিমাত্রায় মাদকাসক্ত থাকায় সে সময় তার ঋণের পরিমাণ দাঁড়ায় ৪০ হাজার টাকায়। এ ঋণের জন্যও তাকে হাজতে যেতে হয়। নবাব আলীমুদ্দীন খাঁ চারশ টাকা জরিমানা দিয়ে তখন তাকে ছাড়িয়ে নিয়ে আসেন। কৌতুকপ্রিয় গালিব সারা জীবন দুঃখ-কষ্টে জীবন অতিবাহিত করলেও রসবোধ তাকে বর্জন করেনি। কৌতুক নিয়েই তার বেশকটি বই উর্দু ভাষায় প্রকাশিত হয়। 

গালিব তার চিঠিপত্রে যে অসাধারণ গদ্যভাষা ব্যবহার করেছেন, সে গদ্যই উর্দু গদ্য সাহিত্যকে সর্বপ্রথম আন্তর্জাতিক স্তরে পৌঁছে দেয়। নিজের কবিতার ওপর গালিবের যতটা গর্ব ছিল, ততটাই গর্ব ছিল নিজের চিঠিপত্রের ওপর। গালিবের প্রিয় মানুষ ছিলেন তার চাচা নসুরুল্লাহ বেগ খাঁ। প্রিয় ফল আম। প্রিয় আসক্তি শরাব-রূপসী। প্রিয় ফুল গোলাপ। তার গজল, কাব্য, শের, কৌতুক এবং চিঠিপত্রে এই তিনের বিচিত্র বর্ণনা ঘুরে-ফিরে এসেছে। তার রচিত পদাবলী নিয়ে তর্ক-বিতর্কেরও শেষ নেই। তবে স্বাধীন মত প্রকাশের ক্ষেত্রে তার আংশিক আপসকামিতা ছিল বলে অনেকে মনে করেন।

১৮৫৭ সালের সিপাহি বিদ্রোহ, রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা, পট-পরিবর্তন, অস্থির সময়, নির্মম ধ্বংসযজ্ঞ ইত্যাদি তিনি নানাভাবে প্রত্যক্ষ করেছেন। বিদ্রোহ গালিবের জীবনে ছন্দপতন ঘটায়। ব্যক্তিগত যোগাযোগ বিচ্ছিন্নতাসহ অভাব-অনটনের দুর্বিষহ সময়ের উপাখ্যান বিধৃত হয়েছে তার রোজনামচায় বা ‘দাস্তাম্বুতে’। চোখের সামনেই বিশাল মোগল সাম্রাজ্যের সূর্যাস্ত। এমনকি ইংরেজদের আগমন, উত্থান ও শাসন সবই তিনি প্রত্যক্ষ করেছেন পর্যবেক্ষকের মতো। অথচ তার কাব্যে, গজলে, কৌতুকে এগুলো কমই এসেছে। এটি বিস্ময়কর।

গালিব চিরদিনের প্রেমের কবি, ভালোবাসার কবি। আপন অস্তিত্বকে তিনি প্রবল করে তুলেছিলেন এ পৃথিবীর রূপ, সুধা, সৌন্দর্যের মাঝে। রসবোধহীন, নিরানন্দ জীবনের জগৎ ছিল তার কাছে অর্থহীন, মূল্যহীন। আমৃত্যু রূপবান, সুদর্শন গালিব তার নিজের পৃথিবীকে এঁকেছিলেন জাত শিল্পীর নান্দনিক তুলিতে। নানা বর্ণে-গন্ধে রাঙাতে চেয়েছেন তার যাপিত জীবনকে। প্রতিক্ষণে, প্রতি পদে তিক্ততার গ্লানি আর বিষণ্নতার অনুজ্জ্বল বদন তাকে সম্পূর্ণভাবে গ্রাস করতে পারেনি। যদিও বারবার বিক্ষত-বিপন্ন করেছে তার ছন্দময়তাকে। তিনি অকুতোভয়, অপরাজেয় থেকেছেন জীবনের প্রশ্নে, এমনকি ভোগ-বিলাসের প্রশ্নেও। গালিব বলতেন, ‘কবিতা না যুদ্ধ কোনটি বেশি সম্মানের, আবার নিজেই উত্তর দিয়েছেন, আমার পূর্ব পুরুষের যুদ্ধই অধিকতর মর্যাদাবোধের পেশা। কাব্য বা শের আমাকে অধিকতর কিছু দিতে পারবে না।’ রবীন্দ্রনাথের মতো তিনিও মৃত্যুর মিছিল দেখেছেন আশৈশব। বাবা, মা, সাত সন্তান, পোষ্য সন্তান, স্ত্রী, একমাত্র ভাইয়ের ৩০ বছর পাগলের জীবন এবং অপমৃত্যু। ভাইয়ের মরদেহ সৎকারকালে বিদ্রোহের দাবানল, মৃত্যুঝুঁকি নিয়ে গৃহের বাইরে পা ফেলা, নিঃসঙ্গ দাফন-কাফন ইত্যাদি কোনো কিছুই তাকে দমাতে পারেনি।  মির্জা গালিবের কাব্য, গজল, শের ইত্যাদি সাম্প্রতিককালে বিভিন্ন ভাষায় অনূদিত হওয়ায় তার খ্যাতি উপমহাদেশের বাইরেও ছড়িয়ে পড়েছে। অমর এই কবির প্রতি গভীর সম্মান জানাই।

এই বিভাগের আরও খবর
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
সর্বশেষ খবর
বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর
বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ইসির ৯ কর্মকর্তাকে বদলি-পদায়ন
ইসির ৯ কর্মকর্তাকে বদলি-পদায়ন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতির গর্বিত প্রতিষ্ঠান সশস্ত্র বাহিনী: তারেক রহমান
জাতির গর্বিত প্রতিষ্ঠান সশস্ত্র বাহিনী: তারেক রহমান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন
জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু
বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন
অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু
মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার
রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার
নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন
হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন

৫ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু
নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার
মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা
নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার
ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির
চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক
তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল
তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু
তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর
ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা

২১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

১০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন

প্রথম পৃষ্ঠা

নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে
নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে

দেশগ্রাম

দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়

প্রথম পৃষ্ঠা

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

শূন্যতা-পূর্ণতা
শূন্যতা-পূর্ণতা

সাহিত্য

সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির
সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির

দেশগ্রাম

গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত
গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা