শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৩ জানুয়ারি, ২০১৭

মির্জা গালিব ও তার রঙিন দুনিয়া

মো. আবদুল মান্নান
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
মির্জা গালিব ও তার রঙিন দুনিয়া

‘দয়া করে যখন খুশি আমাকে ডেকে নাও, আমি বিগত সময় নই যে আবার আসতে পারব না।’—মির্জা গালিব

মির্জা আসাদুল্লাহ খাঁ গালিব প্রায় দেড়শ বছর ধরে আলোচিত ও প্রশংসিত। ফারসি ও উর্দু সাহিত্যের অন্যতম প্রধান কবি হিসেবে তার পরিচয়। তাকে উর্দু গদ্যের জনকও বলা হয়ে থাকে। গালিবের জন্ম ১৭৯৭ খ্রিস্টাব্দের ২৭ ডিসেম্বর আগ্রায়। মাত্র ১১ বছর বয়সে ফারসি ভাষায় কবিতা লেখা শুরু করেন। অবশ্য পরবর্তীতে দিল্লিতে স্থায়ীভাবে বসবাস করায় উর্দু ভাষার প্রতি আগ্রহী হয়ে পড়েন এবং উর্দুতে কাব্য ও গদ্য রচনা করতে থাকেন। তার পূর্বপুরুষ তুর্কি। তারা সমরকন্দ থেকে হিন্দুস্থান আসেন। তার দাদা কোকান বেগ খান সম্রাট শাহ আলমের আমলে সমরকন্দ থেকে জীবিকার সন্ধানে ভারতে এসেছিলেন। তার পিতার নাম ছিল মির্জা আবদুল্লাহ বেগ খাঁ।  দুই পুত্রের মধ্যে গালিব বড় ছিলেন। কনিষ্ঠ পুত্রের নাম মির্জা ইউসুফ খাঁ।

মির্জা গালিবের শিক্ষা জীবন শুরু হয় আগ্রায়। গালিব ও তার ছোট ভাই আগ্রাতেই থাকতেন। গালিব পারিবারিকভাবে ফারসি ভাষা শিক্ষা নিতে থাকেন। তার শিক্ষক বিখ্যাত পণ্ডিত আবদুস সমদ। যার মাধ্যমে ফারসি ভাষায় তার হাতেখড়ি। উর্দুতে তিনি পরে আসেন। তবে গালিবের নিজের ভাষ্য হলো—‘আমি ঈশ্বর ছাড়া দ্বিতীয় আর কারও শিষ্যত্ব গ্রহণ করিনি, আর এই জন্য লোকে আমাকে ‘গুরুহীন’ বলে।’ তিনি ১৮০৬ সালে প্রথম উর্দু শায়েরি লেখা শুরু করেন। তখন থেকেই তিনি দিল্লিতে বসবাস করতে থাকেন। উর্দু এবং ফারসি ভাষায় গালিব অসংখ্য গ্রন্থ রচনা করেন। তার উর্দু গ্রন্থের মধ্যে ‘গুল-এ-রানা’, ‘দিওয়ানে গালিব’, ‘উদ-এ-হিন্দি’, ‘উর্দু এ মুআল্লা’, ‘মক্কাতিব-এ-গালিব’, ‘খুতুন-এ-গালিব’, ‘নকাত-এ-গালিব’, ‘কাদির নামা’ ইত্যাদি। ফারসি ভাষায় তার ‘কুল্লিয়াত-এ-নজম এ ফারসি’, ‘পঞ্চ্জ আহঙ্গ’, ‘মেহের-এ-নিমরোজ’, ‘দাস্তাম্বু’, ‘রাকাত-এ-গালিব’, ‘কাতে বুরহান’, ‘সব্দ-এ-চিন’, ‘দোয়ায়ে সবাহ’্, ‘ময়খান-এ-আরজু’, ‘মুতফর্কাতে গালিব’, ‘মুয়াসির-এ-গালিব’ ইত্যাদি।

১৮৩৭ সালে মোগলদের শেষ সম্রাট বাহাদুর শাহ জাফর ‘সম্রাট’ পদে অভিষিক্ত হলে গালিব তার ফারসি কবিতার সংকলন তৈরি করেন। ১৮৫০ সালে সম্রাট বাহাদুর শাহ তাকে ফারসি ভাষায় তৈমুর বংশের ইতিহাস লেখার কাজে নিযুক্ত করেন। তখন তার বার্ষিক বেতন ধার্য করা হয় ৬০০ রুপি। গালিব পুনরায় উর্দু ভাষায় শায়েরি ও চিঠিপত্র রচনা শুরু করেন। ১৮৫৪ সালে গালিব সম্রাট বাহাদুর শাহ জাফরের ওস্তাদ পদে অভিষিক্ত হন। তিনি জাফরের সাহিত্যকর্ম দেখাশোনা করার দায়িত্বও নিয়েছিলেন। মির্জা গালিব কালের কষ্টিপাথরে উত্তীর্ণ উর্দু ভাষার শ্রেষ্ঠ কবি এবং সম্রাট বাহাদুর শাহ জাফরের সভাকবি ছিলেন।

১৮৫৭ সালে সিপাহি বিদ্রোহের সময় গালিব গৃহবন্দী অবস্থায় থাকেন। তখন তার দিনলিপি ‘দাস্তাম্বু’ ফারসি ভাষায় লিখতে শুরু করেন। ১৮৫৮ সালে হিন্দুদের দিল্লি শহরে ফেরার অনুমতি দেওয়া হয়। ওই বছরই তার ‘দাস্তাম্বু’ প্রকাশিত হয়। পরের বছর গালিব ফারসি শব্দ কোষ বিষয়ক ‘কাতে-বুরহান’ রচনা করেন। রামপুরের নবাব গালিবের জন্য প্রতি মাসে একশ টাকা ভাতা মঞ্জুর করেন। মির্জা গালিবের ৭৩ বছরের জীবন ছিল বৈচিত্র্যে ভরপুর। তিনি জীবনকে উপভোগ করতে চেয়েছেন যে কোনো মূল্যে। কিন্তু দারিদ্র্য তার পিছু ছাড়েনি। অর্থকষ্ট লেগেই ছিল। দীর্ঘ ৫৬ বছর তিনি দিল্লিতে বসবাস করেন ভাড়া বাড়িতে থেকে। নিজের জন্য কোনো বাড়ি তৈরি করে যেতে পারেননি। দিল্লিতে এসে ‘আসাদ’ নাম বর্জন করে শুধু ‘গালিব’ উপনামে পরিচিত হন। গালিব অর্থ ‘জয়ী’। যদিও জীবনযুদ্ধে জয় তাকে ধরা দেয়নি। তার পূর্ব পুরুষরা যোদ্ধা বা সৈনিক ছিলেন। গালিব এসব না করে কাব্য রচনায় মেতে থাকেন। জীবদ্দশায় কবিতায় তার ‘জয়’ না এলেও পরবর্তীকালে কবিত্বের মর্যাদা পেয়েছেন।

গালিব তার কাব্যপ্রতিভা জন্মগতভাবেই পেয়েছিলেন। তার উর্দু কাব্যের মূল বিষয় ছিল প্রেম। প্রেমিক-প্রেমিকার মান-অভিমান, বাদ-প্রতিবাদ, সৃষ্টিকর্তা, বিরহ-মিলন-বিচ্ছেদে ভরপুর। উর্দু ও ফারসি ভাষায় লেখা তার গজলের শের সংখ্যা অনেকে বলেন, দুই হাজারের বেশি। জীবনকালে তিনি সমালোচনারও সম্মুখীন হয়েছিলেন। তার দিওয়ান-এ-গালিব ১৮৪২ সালে প্রকাশিত হয়। এতে ১৫০টি কবিতাসহ সর্বসাকুল্যে ১০৭০টি শের ছিল। গালিব সমালোচকদের জবাব দিতেন শের লিখেই।

জীবনের একপর্যায়ে গালিব কঠিন ঋণগ্রস্ত হয়ে পড়েন। তার বিরুদ্ধে চার চারটি মামলা রুজু করা হয়। অভাবের তাড়নায় বাড়িতে জুয়া খেলার আসর বসানোর অপরাধে ১৮৪১ সালে আদালতে গালিবের সাজা হয়। অতিমাত্রায় মাদকাসক্ত থাকায় সে সময় তার ঋণের পরিমাণ দাঁড়ায় ৪০ হাজার টাকায়। এ ঋণের জন্যও তাকে হাজতে যেতে হয়। নবাব আলীমুদ্দীন খাঁ চারশ টাকা জরিমানা দিয়ে তখন তাকে ছাড়িয়ে নিয়ে আসেন। কৌতুকপ্রিয় গালিব সারা জীবন দুঃখ-কষ্টে জীবন অতিবাহিত করলেও রসবোধ তাকে বর্জন করেনি। কৌতুক নিয়েই তার বেশকটি বই উর্দু ভাষায় প্রকাশিত হয়। 

গালিব তার চিঠিপত্রে যে অসাধারণ গদ্যভাষা ব্যবহার করেছেন, সে গদ্যই উর্দু গদ্য সাহিত্যকে সর্বপ্রথম আন্তর্জাতিক স্তরে পৌঁছে দেয়। নিজের কবিতার ওপর গালিবের যতটা গর্ব ছিল, ততটাই গর্ব ছিল নিজের চিঠিপত্রের ওপর। গালিবের প্রিয় মানুষ ছিলেন তার চাচা নসুরুল্লাহ বেগ খাঁ। প্রিয় ফল আম। প্রিয় আসক্তি শরাব-রূপসী। প্রিয় ফুল গোলাপ। তার গজল, কাব্য, শের, কৌতুক এবং চিঠিপত্রে এই তিনের বিচিত্র বর্ণনা ঘুরে-ফিরে এসেছে। তার রচিত পদাবলী নিয়ে তর্ক-বিতর্কেরও শেষ নেই। তবে স্বাধীন মত প্রকাশের ক্ষেত্রে তার আংশিক আপসকামিতা ছিল বলে অনেকে মনে করেন।

১৮৫৭ সালের সিপাহি বিদ্রোহ, রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা, পট-পরিবর্তন, অস্থির সময়, নির্মম ধ্বংসযজ্ঞ ইত্যাদি তিনি নানাভাবে প্রত্যক্ষ করেছেন। বিদ্রোহ গালিবের জীবনে ছন্দপতন ঘটায়। ব্যক্তিগত যোগাযোগ বিচ্ছিন্নতাসহ অভাব-অনটনের দুর্বিষহ সময়ের উপাখ্যান বিধৃত হয়েছে তার রোজনামচায় বা ‘দাস্তাম্বুতে’। চোখের সামনেই বিশাল মোগল সাম্রাজ্যের সূর্যাস্ত। এমনকি ইংরেজদের আগমন, উত্থান ও শাসন সবই তিনি প্রত্যক্ষ করেছেন পর্যবেক্ষকের মতো। অথচ তার কাব্যে, গজলে, কৌতুকে এগুলো কমই এসেছে। এটি বিস্ময়কর।

গালিব চিরদিনের প্রেমের কবি, ভালোবাসার কবি। আপন অস্তিত্বকে তিনি প্রবল করে তুলেছিলেন এ পৃথিবীর রূপ, সুধা, সৌন্দর্যের মাঝে। রসবোধহীন, নিরানন্দ জীবনের জগৎ ছিল তার কাছে অর্থহীন, মূল্যহীন। আমৃত্যু রূপবান, সুদর্শন গালিব তার নিজের পৃথিবীকে এঁকেছিলেন জাত শিল্পীর নান্দনিক তুলিতে। নানা বর্ণে-গন্ধে রাঙাতে চেয়েছেন তার যাপিত জীবনকে। প্রতিক্ষণে, প্রতি পদে তিক্ততার গ্লানি আর বিষণ্নতার অনুজ্জ্বল বদন তাকে সম্পূর্ণভাবে গ্রাস করতে পারেনি। যদিও বারবার বিক্ষত-বিপন্ন করেছে তার ছন্দময়তাকে। তিনি অকুতোভয়, অপরাজেয় থেকেছেন জীবনের প্রশ্নে, এমনকি ভোগ-বিলাসের প্রশ্নেও। গালিব বলতেন, ‘কবিতা না যুদ্ধ কোনটি বেশি সম্মানের, আবার নিজেই উত্তর দিয়েছেন, আমার পূর্ব পুরুষের যুদ্ধই অধিকতর মর্যাদাবোধের পেশা। কাব্য বা শের আমাকে অধিকতর কিছু দিতে পারবে না।’ রবীন্দ্রনাথের মতো তিনিও মৃত্যুর মিছিল দেখেছেন আশৈশব। বাবা, মা, সাত সন্তান, পোষ্য সন্তান, স্ত্রী, একমাত্র ভাইয়ের ৩০ বছর পাগলের জীবন এবং অপমৃত্যু। ভাইয়ের মরদেহ সৎকারকালে বিদ্রোহের দাবানল, মৃত্যুঝুঁকি নিয়ে গৃহের বাইরে পা ফেলা, নিঃসঙ্গ দাফন-কাফন ইত্যাদি কোনো কিছুই তাকে দমাতে পারেনি।  মির্জা গালিবের কাব্য, গজল, শের ইত্যাদি সাম্প্রতিককালে বিভিন্ন ভাষায় অনূদিত হওয়ায় তার খ্যাতি উপমহাদেশের বাইরেও ছড়িয়ে পড়েছে। অমর এই কবির প্রতি গভীর সম্মান জানাই।

এই বিভাগের আরও খবর
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
সর্বশেষ খবর
গুম-খুনের অভিযোগ : সিআইডির এডিশনাল এসপি মশিউর কারাগারে
গুম-খুনের অভিযোগ : সিআইডির এডিশনাল এসপি মশিউর কারাগারে

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

জনপ্রশাসনবিষয়ক কমিটি বাতিল
জনপ্রশাসনবিষয়ক কমিটি বাতিল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরানো হলো ডিএসসিসির প্রশাসক ও ঢাকা ওয়াসার এমডিকে
সরানো হলো ডিএসসিসির প্রশাসক ও ঢাকা ওয়াসার এমডিকে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ষড়যন্ত্র আরও গভীর হচ্ছে: জাকের পার্টি
ষড়যন্ত্র আরও গভীর হচ্ছে: জাকের পার্টি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রান তাড়ার বিশ্ব রেকর্ড গড়ে ফাইনালে ভারত
রান তাড়ার বিশ্ব রেকর্ড গড়ে ফাইনালে ভারত

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জকসু নির্বাচন সামনে রেখে ২৬ দফা আচরণবিধি প্রকাশ
জকসু নির্বাচন সামনে রেখে ২৬ দফা আচরণবিধি প্রকাশ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পিরোজপুরে বিএনপির উঠান বৈঠক: ৩১ দফা কর্মসূচি প্রচার
পিরোজপুরে বিএনপির উঠান বৈঠক: ৩১ দফা কর্মসূচি প্রচার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তফসিলের পর প্রশাসন-পুলিশে রদবদলের উদ্যোগ নেবে ইসি
তফসিলের পর প্রশাসন-পুলিশে রদবদলের উদ্যোগ নেবে ইসি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডোপ টেস্ট পজিটিভ হলে জকসুর প্রার্থিতা বাতিল
ডোপ টেস্ট পজিটিভ হলে জকসুর প্রার্থিতা বাতিল

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাড্ডায় মেট্রো লাইন স্থানান্তর শুরু, বিকল্প সড়ক ব্যবহারের পরামর্শ
বাড্ডায় মেট্রো লাইন স্থানান্তর শুরু, বিকল্প সড়ক ব্যবহারের পরামর্শ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সোনারগাঁয়ে কাভার্ডভ্যানের চাপায় অটোরিকশায় থাকা তরুণ নিহত
সোনারগাঁয়ে কাভার্ডভ্যানের চাপায় অটোরিকশায় থাকা তরুণ নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাভারে হাত-পা বাঁধা বস্তাবন্দি অবস্থায় যুবকের মরদেহ উদ্ধার
সাভারে হাত-পা বাঁধা বস্তাবন্দি অবস্থায় যুবকের মরদেহ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে তালাবদ্ধ গোডাউনে মিলল কাঠমিস্ত্রির মরদেহ, নিখোঁজ দুই সহযোগী
মেহেরপুরে তালাবদ্ধ গোডাউনে মিলল কাঠমিস্ত্রির মরদেহ, নিখোঁজ দুই সহযোগী

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হালদা রিভার রিসার্চ ল্যাবের উন্নয়নে সহযোগিতার আশ্বাস চবি উপাচার্যের
হালদা রিভার রিসার্চ ল্যাবের উন্নয়নে সহযোগিতার আশ্বাস চবি উপাচার্যের

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমিল্লা বিভাগের দাবিতে কাতার প্রবাসীদের স্মারকলিপি
কুমিল্লা বিভাগের দাবিতে কাতার প্রবাসীদের স্মারকলিপি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ২৯ দিনে প্রবাসী আয় ২৪৩ কোটি ডলার
অক্টোবরের ২৯ দিনে প্রবাসী আয় ২৪৩ কোটি ডলার

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দেশের পুষ্টি-অর্থনীতিতে গ্রামীণ নারীদের অবদান অপরিসীম: প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা
দেশের পুষ্টি-অর্থনীতিতে গ্রামীণ নারীদের অবদান অপরিসীম: প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলতি বছর ই-রিটার্ন দাখিল করেছেন ১০ লাখের বেশি করদাতা
চলতি বছর ই-রিটার্ন দাখিল করেছেন ১০ লাখের বেশি করদাতা

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বরিশালে ট্রাকের সঙ্গে সংঘর্ষে থ্রি-হুইলারের যাত্রী নিহত
বরিশালে ট্রাকের সঙ্গে সংঘর্ষে থ্রি-হুইলারের যাত্রী নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাকশাল বিলুপ্ত করে হাসিনা তার পিতার সঙ্গে বেঈমানি করেছেন : তৃপ্তি
বাকশাল বিলুপ্ত করে হাসিনা তার পিতার সঙ্গে বেঈমানি করেছেন : তৃপ্তি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লালমনিরহাট সীমান্তে ভারতীয় গরু ও বিপুল মাদকদ্রব্য জব্দ
লালমনিরহাট সীমান্তে ভারতীয় গরু ও বিপুল মাদকদ্রব্য জব্দ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘শাপলা যদি দিতেই চান একটু ফুটাইয়া দিলে ক্ষতি কী?’
‘শাপলা যদি দিতেই চান একটু ফুটাইয়া দিলে ক্ষতি কী?’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নতুন অধ্যাদেশে জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের অনুমোদন
নতুন অধ্যাদেশে জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের অনুমোদন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাপ ও প্রতিশোধের ভয়ংকর গল্প ‘কিতাব সিজ্জিন দান ইল্লিয়িন’ আসছে স্টার সিনেপ্লেক্সে
পাপ ও প্রতিশোধের ভয়ংকর গল্প ‘কিতাব সিজ্জিন দান ইল্লিয়িন’ আসছে স্টার সিনেপ্লেক্সে

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘এসআইআর’ আতঙ্কে প্রাণ গেল আরও এক ব্যক্তির, মেয়ের বাসা থেকে উদ্ধার ঝুলন্ত লাশ
‘এসআইআর’ আতঙ্কে প্রাণ গেল আরও এক ব্যক্তির, মেয়ের বাসা থেকে উদ্ধার ঝুলন্ত লাশ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামালপুরে অপহরণের ৯ ঘণ্টা পর নারীকে উদ্ধার করল পুলিশ
জামালপুরে অপহরণের ৯ ঘণ্টা পর নারীকে উদ্ধার করল পুলিশ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাশ্মীরে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর নির্মাণের ঘোষণা পাকিস্তানের
কাশ্মীরে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর নির্মাণের ঘোষণা পাকিস্তানের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজেদের সেনাদের মৃত্যুদণ্ড দিচ্ছে রুশ কমান্ডাররা
নিজেদের সেনাদের মৃত্যুদণ্ড দিচ্ছে রুশ কমান্ডাররা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
নির্বাচনি প্রতীকের তালিকায় যুক্ত হলো শাপলা কলি
নির্বাচনি প্রতীকের তালিকায় যুক্ত হলো শাপলা কলি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেলে চাকরি পাচ্ছেন আজাদের স্ত্রী পিয়া
মেট্রোরেলে চাকরি পাচ্ছেন আজাদের স্ত্রী পিয়া

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অচিরেই শুরু হচ্ছে পরমাণু যুদ্ধ?
অচিরেই শুরু হচ্ছে পরমাণু যুদ্ধ?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের সর্বোচ্চ বেতন ১ লাখ ৫৬ হাজার, সর্বনিম্ন ৩০ হাজার টাকার প্রস্তাব
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের সর্বোচ্চ বেতন ১ লাখ ৫৬ হাজার, সর্বনিম্ন ৩০ হাজার টাকার প্রস্তাব

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৬ ডিসেম্বর থেকে বন্ধ হবে অবৈধ মোবাইল ফোন, যেভাবে জানবেন বৈধ কি না
১৬ ডিসেম্বর থেকে বন্ধ হবে অবৈধ মোবাইল ফোন, যেভাবে জানবেন বৈধ কি না

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন দেশ কেন রিজার্ভে হাজার-হাজার টন স্বর্ণ রাখে?
বিশ্বের বিভিন্ন দেশ কেন রিজার্ভে হাজার-হাজার টন স্বর্ণ রাখে?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা
ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা

১৭ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

বিশ্বব্যাপী কাল মুক্তি পাচ্ছে ‘বাহুবলী : দ্য এপিক’
বিশ্বব্যাপী কাল মুক্তি পাচ্ছে ‘বাহুবলী : দ্য এপিক’

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ডিসেম্বরের মধ্যে খাদ্যসংকটে পড়তে যাচ্ছে দেশের দেড় কোটি মানুষ
ডিসেম্বরের মধ্যে খাদ্যসংকটে পড়তে যাচ্ছে দেশের দেড় কোটি মানুষ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রয়োজন হলে আবারও প্রতীকের তালিকা সংশোধন করা হবে : ইসি সচিব
প্রয়োজন হলে আবারও প্রতীকের তালিকা সংশোধন করা হবে : ইসি সচিব

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির স্বাক্ষরিত পাতা বদল করে ঐকমত্য কমিশনে জমা দেওয়া হয়েছে: রিজভী
বিএনপির স্বাক্ষরিত পাতা বদল করে ঐকমত্য কমিশনে জমা দেওয়া হয়েছে: রিজভী

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেন ফিলিস্তিনিদের জলপাই গাছ ধ্বংস করছে ইসরায়েলিরা?
কেন ফিলিস্তিনিদের জলপাই গাছ ধ্বংস করছে ইসরায়েলিরা?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্রুতই গণভোটের সিদ্ধান্ত দেবেন প্রধান উপদেষ্টা: আইন উপদেষ্টা
দ্রুতই গণভোটের সিদ্ধান্ত দেবেন প্রধান উপদেষ্টা: আইন উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াতসহ আট দল
নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াতসহ আট দল

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে ডিবির অভিযানে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
রাজধানীতে ডিবির অভিযানে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘শাপলা যদি দিতেই চান একটু ফুটাইয়া দিলে ক্ষতি কী?’
‘শাপলা যদি দিতেই চান একটু ফুটাইয়া দিলে ক্ষতি কী?’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্রাজিলে লাশের স্তুপ, আসলে কি ঘটছে?
ব্রাজিলে লাশের স্তুপ, আসলে কি ঘটছে?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদ বাস্তবায়নে কমিশনের সুপারিশ একপেশে : মির্জা ফখরুল
জুলাই সনদ বাস্তবায়নে কমিশনের সুপারিশ একপেশে : মির্জা ফখরুল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পেন্টাগনকে পুনরায় পারমাণবিক অস্ত্রের পরীক্ষা শুরুর নির্দেশ ট্রাম্পের
পেন্টাগনকে পুনরায় পারমাণবিক অস্ত্রের পরীক্ষা শুরুর নির্দেশ ট্রাম্পের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জবাবদিহিতার আওতায় আনা হবে : শিক্ষা উপদেষ্টা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জবাবদিহিতার আওতায় আনা হবে : শিক্ষা উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রিলিয়ন ডলারের অর্থনীতি তৈরি ও কর্মসংস্থান বৃদ্ধি নিয়ে তারেক রহমানের বার্তা
ট্রিলিয়ন ডলারের অর্থনীতি তৈরি ও কর্মসংস্থান বৃদ্ধি নিয়ে তারেক রহমানের বার্তা

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিজেদের সেনাদের মৃত্যুদণ্ড দিচ্ছে রুশ কমান্ডাররা
নিজেদের সেনাদের মৃত্যুদণ্ড দিচ্ছে রুশ কমান্ডাররা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেডিকেল ও ডেন্টালে ভর্তির নীতিমালা প্রকাশ
মেডিকেল ও ডেন্টালে ভর্তির নীতিমালা প্রকাশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কার্গো ভিলেজের অগ্নিকাণ্ডের তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করবে সরকার
কার্গো ভিলেজের অগ্নিকাণ্ডের তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করবে সরকার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাজিলে মাদকচক্রের বিরুদ্ধে পুলিশের অভিযান, নিহত ১৩২
ব্রাজিলে মাদকচক্রের বিরুদ্ধে পুলিশের অভিযান, নিহত ১৩২

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের দিন ছাড়া গণভোটের সিদ্ধান্ত মানবে না বিএনপি: মির্জা ফখরুল
নির্বাচনের দিন ছাড়া গণভোটের সিদ্ধান্ত মানবে না বিএনপি: মির্জা ফখরুল

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘এই দেশের রাজনীতিতে আওয়ামী লীগের ফিরে আসার সুযোগ নেই’
‘এই দেশের রাজনীতিতে আওয়ামী লীগের ফিরে আসার সুযোগ নেই’

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানের চাবাহার বন্দর নিয়ে মার্কিন নিষেধাজ্ঞায় ছাড় পেল ভারত
ইরানের চাবাহার বন্দর নিয়ে মার্কিন নিষেধাজ্ঞায় ছাড় পেল ভারত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন দিনে দেড় হাজার লোককে হত্যা, কি ঘটছে সুদানে?
তিন দিনে দেড় হাজার লোককে হত্যা, কি ঘটছে সুদানে?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রেজিমেন্ট অব আর্টিলারি ও আর্মি এয়ার ডিফেন্স কোরের অধিনায়ক সম্মেলন অনুষ্ঠিত
রেজিমেন্ট অব আর্টিলারি ও আর্মি এয়ার ডিফেন্স কোরের অধিনায়ক সম্মেলন অনুষ্ঠিত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
নব্বইয়ের দশকের রোমান্টিক জুটি নাঈম-শাবনাজ
নব্বইয়ের দশকের রোমান্টিক জুটি নাঈম-শাবনাজ

শোবিজ

বসুন্ধরা কিংস-কুয়েত এসসি মুখোমুখি আজ
বসুন্ধরা কিংস-কুয়েত এসসি মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

হাসিনা পালানোর খবর শুনেও এলোপাতাড়ি গুলি করে পুলিশ
হাসিনা পালানোর খবর শুনেও এলোপাতাড়ি গুলি করে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জটা নিতে পারলেন না লিটনরা!
চ্যালেঞ্জটা নিতে পারলেন না লিটনরা!

মাঠে ময়দানে

বিএনপিসহ তিন দলের একক প্রার্থী মাঠে সব পক্ষের সরব উপস্থিতি
বিএনপিসহ তিন দলের একক প্রার্থী মাঠে সব পক্ষের সরব উপস্থিতি

নগর জীবন

তমালের সত্য ঘটনায় আরশ-উর্বী
তমালের সত্য ঘটনায় আরশ-উর্বী

শোবিজ

ভাঙছে সঞ্চয়পত্র কমছে কেনা
ভাঙছে সঞ্চয়পত্র কমছে কেনা

পেছনের পৃষ্ঠা

এক বছরে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড
এক বছরে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের ‘রেডিমেড’ প্রতিপক্ষ নেপাল
বাংলাদেশের ‘রেডিমেড’ প্রতিপক্ষ নেপাল

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মুক্তিযুদ্ধ আর বিরোধীদের একসঙ্গে মেলানো যাবে না
মুক্তিযুদ্ধ আর বিরোধীদের একসঙ্গে মেলানো যাবে না

নগর জীবন

বদলে যাওয়া বাঁধন
বদলে যাওয়া বাঁধন

শোবিজ

আদালতের সেরেস্তাদার রিমান্ডে
আদালতের সেরেস্তাদার রিমান্ডে

নগর জীবন

বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে
বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে

নগর জীবন

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তির জন্য গণভোট দরকার
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তির জন্য গণভোট দরকার

নগর জীবন

এশিয়ান আর্চারি চ্যাম্পিয়নশিপ
এশিয়ান আর্চারি চ্যাম্পিয়নশিপ

মাঠে ময়দানে

সিলেটে অনলাইন জুয়া খেলার সময় ১৫ জন গ্রেপ্তার
সিলেটে অনলাইন জুয়া খেলার সময় ১৫ জন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

বেরোবির ছাত্র সংসদ নির্বাচনে তোড়জোড় শুরু
বেরোবির ছাত্র সংসদ নির্বাচনে তোড়জোড় শুরু

নগর জীবন

টালমাটাল রাজনীতি
টালমাটাল রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

নজরুল ইসলাম মজুমদারকে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদ করবে দুদক
নজরুল ইসলাম মজুমদারকে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদ করবে দুদক

নগর জীবন

হেমন্তে গাঁয়ের রূপ
হেমন্তে গাঁয়ের রূপ

ডাংগুলি

আরও দুই আসামি গ্রেপ্তার
আরও দুই আসামি গ্রেপ্তার

নগর জীবন

মোজাম্মেল হক ও খোকন দম্পতির আয়কর নথি জব্দের আদেশ
মোজাম্মেল হক ও খোকন দম্পতির আয়কর নথি জব্দের আদেশ

নগর জীবন

সেতুকাহিনি
সেতুকাহিনি

ডাংগুলি

চাকরি ছাড়ায় হুমকির অভিযোগ
চাকরি ছাড়ায় হুমকির অভিযোগ

দেশগ্রাম

ক্ষমা চাইলেন নিজের আচরণের জন্য
ক্ষমা চাইলেন নিজের আচরণের জন্য

মাঠে ময়দানে

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে

নারী হকিতে কোটি টাকার টুর্নামেন্ট
নারী হকিতে কোটি টাকার টুর্নামেন্ট

মাঠে ময়দানে

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

হেমন্তের গান
হেমন্তের গান

ডাংগুলি