শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৮ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯

ইরানের আলোচিত নেতা ইমাম খোমেনি

প্রিন্ট ভার্সন
ইরানের আলোচিত নেতা ইমাম খোমেনি

ইরানে ইসলামী বিপ্লবের নায়ক ইমাম খোমেনি (রহ.) ছিলেন ব্যতিক্রমধর্মী একজন নেতা। প্রথমত তিনি ছিলেন একজন ইসলামী নেতা, দ্বিতীয়ত ইরানের জনমানুষের নেতা। তিনি প্রথম গোটা বিশ্বের নজর কাড়েন ১৯৭৮ সালের শেষ দিকে। তখন ইরানের শাহ মুহাম্মদ রেজা পাহলভির বিরুদ্ধে ইমাম খোমেনির ঘোষিত যুদ্ধ এবং আমেরিকাবিরোধী কঠোর বক্তব্য তাকে বিশ শতকের অন্যতম বিপ্লবী চরিত্রে পরিণত করে। তাকে নিয়ে লিখেছেন- সাইফ ইমন

 

১৯০২ সালের ২৪ সেপ্টেম্বর ইরানের খোমেইন প্রদেশে জন্মগ্রহণ করেন রুহুল্লাহ খোমেনি। তার পুরো নাম সৈয়দ রুহুল্লাহ মুসাবি খোমেনি। বংশ পরম্পরায় এ মহান নেতার পরিবার সমাজকে ধর্মীয় দিক-নির্দেশনা দেওয়ার দায়িত্ব পালন করে আসছিল। অত্যাচারী শাসকগোষ্ঠীর বিরুদ্ধে জিহাদে তার পিতা শহীদ হন। এতিম রুহুল্লাহ খোমেনি তার কঠোর পরিশ্রমের মাধ্যমে সমাজ বদলে ফেলেন। তার জীবন বিস্ময়কর। অনেকে বলেন ইসলামী বিপ্লবের জন্যই তিনি এসেছিলেন পৃথিবীতে। সাত বছর বয়সে কোরআনের হাফেজ হন ইমাম খোমেনি। পরবর্তী কয়েক বছর গণিত শিক্ষা করেন। সহপাঠীদের পড়া বুঝতে সাহায্য করার মধ্য দিয়ে এই মেধাবী মানুষটি শিক্ষকতায় প্রবেশ করেন। এ ছাড়াও খেলাখুলা, সাঁতার, দৌড়, ঘোড়ায় চড়া, এমনকি অস্ত্র পরিচালনায়ও অপ্রতিদ্বন্দ্বী এবং অত্যন্ত দক্ষ হয়ে ওঠেন তিনি। সে সময় ইরান শাসন করত ব্রিটেন ও সোভিয়েত রাশিয়া। রুশ বাহিনী আক্রমণ করলে আত্মরক্ষার জন্য ১২ বছর বয়সী খোমেনি তার বড় ভাইয়ের সঙ্গে অস্ত্রও ধরেন। ১৫ বছর বয়সে তার মা মারা যান। ইতিমধ্যেই তিনি আরবি সাহিত্য অধ্যয়নসহ বড় ভাই আয়াতুল্লাহ পসন্দিদাহের কাছে যুক্তিবিদ্যা, আরবি ব্যাকরণ শেখেন। এরপর ১৭ বছর বয়সে আরাকে গমন করে শেখ মুহাম্মদ গোলপায়গানির কাছে উচ্চতর যুক্তিবিদ্যা ও আব্বাস আরাকির কাছে শরহে লুময়া নামক ফিকাহর বই অধ্যয়ন করেন।

প্রথমে ইরানের আরাক শহরে (১৯২০-১৯২১) এবং পরবর্তীতে কোমেতে (১৯২৩) ধর্মীয় শিক্ষা লাভ করেন। ১৯৩০-এর দশকে ইমাম খোমেনি (রহ.) কোমের ধর্মতত্ত্ব ছাত্রদের ইসলামী আইনশাস্ত্র শিক্ষা দেন। ১৯৫০-এর দশকে তিনি ইসলামী ফিকাহশাস্ত্রে পাণ্ডিত্য অর্জন করে মুজতাহিদ হওয়ার যোগ্যতা অর্জন করেন। ১৯৬১ সালে ইমাম খোমেনির রাজনৈতিক জীবন শুরু। ১৯৬৩ সালে তিনি তৎকালীন শাহ সরকারের অত্যাচার, নিপীড়ন ও আমেরিকা তোষণ নীতির বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ান। সে সময় মুহাম্মদ রেজা শাহ ইরানে কথিত স্বেতবিপ্লবের ডাক দিয়েছিলেন।

ইমাম খোমেনির নেতৃত্বে দেশে বসবাসরত ইরানি জনগণের পাশাপাশি সারা বিশ্বে অবস্থানরত ইরানিরা শাহ সরকারের বিরুদ্ধে বিপ্লবী তৎপরতা শুরু করে। ১৯৭৯ সালের ১১ ফেব্রুয়ারি সে বিপ্লব চূড়ান্ত সাফল্য অর্জন করে এবং এর মাধ্যমে আধুনিক বিশ্ব-ইতিহাসে একটি নজীরবিহীন বিপ্লবের নেতৃত্ব দেন ইমাম খোমেনি।

ইসলামী শাসনব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করার ১০ বছর অতিবাহিত করার পর ১৯৮৯ সালের ২৩ মে মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণ শুরু হলে ইমাম খোমেনিকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। এর ১১ দিন পর ৪ জুন তিনি ৮৭ বছর বয়সে তেহরানের একটি হাসপাতালে মৃত্যুবরণ করেন।

তার জানাজায় ৫০ লাখ মানুষ অংশগ্রহণ করেছিল। ইমামের মৃত্যুর পর ইরানের বিশেষজ্ঞ পরিষদ সাবেক প্রেসিডেন্ট আয়াতুল্লাহিল উজমা খামেনেয়িকে ইসলামী প্রজাতন্ত্রের সর্বোচ্চ নেতা নির্বাচন করে। ইরানের অবিসংবাদিত নেতা ইমাম খোমেনির মৃত্যুর খবর স্বাভাবিকভাবেই গণমাধ্যমে অত্যন্ত গুরুত্বের সঙ্গে প্রচারিত হয়েছিল। বিবিসি রেডিও ইমাম খোমেনির মৃত্যুর খবর দিয়ে বলেছিল, আজ এমন এক ব্যক্তি দুনিয়া ছেড়ে চলে গেছেন, যার মৃত্যুতে পাশ্চাত্যের অনেকেই প্রশান্তিতে ঘুমোতে পেরেছেন। সেদিন অনেকেই এটা ভেবেছিল যে, ইমাম খোমেনির মৃত্যুর মধ্য দিয়ে তার চিন্তা-চেতনা ও আদর্শের মৃত্যু ঘটবে এবং বিশ্বব্যাপী অন্যায়-অবিচারের বিরুদ্ধে যে প্রতিরোধের ধারা সূচিত হয়েছে তা স্তব্ধ হয়ে যাবে। কিন্ত ইমামের মৃত্যুর পর প্রায় তিন দশক অতিবাহিত হতে চলল তার চিন্তা-চেতনা ও আদর্শের প্রভাব কমেনি বরং কোনো কোনো ক্ষেত্রে তা বৃদ্ধি পেয়েছে। তার চিন্তা ও আদর্শ ইরানসহ গোটা বিশ্বকেই প্রভাবিত করেছে। সুদানে ইরানের সাংস্কৃতিক কেন্দ্রের কালচারাল কাউন্সিলর হামেদ মালাকুতি বিশ্বব্যাপী ইমাম খোমেনির প্রভাব সম্পর্কে বলেন, একদিন অফিসে বসে আছি, হঠাৎ

মোবাইলটা বেজে উঠল, মোবাইলের ওপাশ থেকে এক তরুণ কথা বলছিল। সুদানি ওই তরুণটি নিজের পরিচয় দিয়ে বলল, আমি খোমেনি বলছি। আমি বিস্মিত হয়ে বললাম, আপনার নামটি আরেকবার বলবেন প্লিজ? ওই তরুণ আরেকটু জোরালো কণ্ঠে বললেন, আমার নাম খোমেনি। এরপর ওই তরুণ আমার সঙ্গে দেখা করে জানান, তার বয়স ২৮ বছর, সুদানের রাজধানী খার্তুমে ১৯৮২ সালে তার জন্ম। কৃষ্ণাঙ্গ ওই তরুণের বাবা, ইমাম খোমেনির চিন্তা-চেতনা ও আদর্শে এতটাই অনুপ্রাণিত হয়েছিলেন যে, তিনি তার সন্তানের নাম রেখেছিলেন খোমেনি। এ জন্য তিনি গর্ব বোধ করতেন।

খোমেনি নামের ওই তরুণ ইরানের জনগণকে উদ্দেশ্য বলেছেন, আপনাদের সৌভাগ্য যে, আপনারা ইমাম খোমেনির মতো একজন নেতা পেয়েছেন। আপনারা সত্যের পথে পথচলা অব্যাহত রাখুন।

ইমাম খোমেনি দুনিয়া ছেড়ে চলে গেলেও সারা বিশ্বে হাজার হাজার খোমেনির জন্ম হয়েছে। তারা ইমাম খোমেনির চিন্তা-চেতনাকে লালন করছে এবং ইমামের নীতি-আদর্শকে সামনে রেখে পথ চলা অব্যাহত রেখেছে। কেবল সুদান নয়, বিশ্বব্যাপী ইমাম খোমেনির চিন্তা ও আদর্শ প্রভাব ফেলতে সক্ষম হয়েছে।

 

সমাজ সংস্কারক

ইমাম খোমেনি ধর্মীয় দায়িত্ববোধ থেকেই সমাজে প্রচলিত ভ্রান্ত রীতি-নীতি সংশোধনের উদ্যোগ নেন। এর মাধ্যমেই ঐতিহাসিক ও মহাসংগ্রামের ময়দানে তিনি প্রবেশ করেন। ইমানের শক্তিতে বলীয়ান হয়ে জনগণকে সচেতন করার চেষ্টা করে যান। সেই সঙ্গে সবাইকে অন্যায় ও জুলুমের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান জানান। ইমাম খোমেনির চিন্তা-চেতনা ও দর্শন নির্দিষ্ট কোনো গোষ্ঠী বা সমাজের বিশেষ কোনো শ্রেণিতে সীমাবদ্ধ ছিল না। বরং ইমাম খোমেনি গোটা বিশ্বকে নিয়ে ভাবতেন। নিজের ভবিষ্যৎ নির্ধারণে যে আল্লাহ মানুষের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে তা ইমাম খোমেনি মনে-প্রাণে বিশ্বাস করতেন। ইমাম খোমেনি মনে করতেন রাষ্ট্র পরিচালনায় জনগণের অংশগ্রহণ ও মতামত, রাজনৈতিক ব্যবস্থাকে শক্তিশালী ও সমৃদ্ধ করে। এ কারণে তিনি দেশের মানুষকে সব ক্ষেত্রে অংশগ্রহণ এবং সরকারের কাজ তদারকির আহ্বান জানাতেন। তিনি যোগ্য ও নীতিবানদের প্রতিনিধি হিসেবে নির্বাচিত করার ওপর সর্বদা গুরুত্ব আরোপ করেন।

আর এভাবেই তিনি গোটা বিশ্বের মানুষের জন্য সঠিক পথ তুলে ধরেছেন। ইমাম খোমেনি ধর্মীয় শিক্ষার আলোকে মানুষ গড়ে তোলার ও সমাজ প্রতিষ্ঠার কথা বলতেন। তিনি নিজে ইসলামী সমাজ প্রতিষ্ঠা করে সবার সামনে বাস্তব উদাহরণ সৃষ্টি করে গেছেন। এই নেতার মতে, মানব জাতি পবিত্র কোরআনের শিক্ষাকে কাজে লাগিয়ে এবং যোগ্য ও পুণ্যবানদের হাতে রাষ্ট্রক্ষমতা অর্পণের মাধ্যমে উন্নয়ন ও অগ্রগতির শিখরে আরোহণ করতে পারে। 

তিনি বার বার ধর্মভিত্তিক শাসনব্যবস্থাকে আদর্শ ব্যবস্থা হিসেবে তুলে ধরেছেন। তিনি তুলে ধরতে চেয়েছেন যে, ধর্মীয় শাসনব্যবস্থায় জুলুম-নির্যাতন, দুর্নীতি ও আগ্রাসনের কোনো স্থান নেই। কাজেই ধর্মভিত্তিক শাসনব্যবস্থা স্বাভাবিকভাবেই অশুভ মহলের স্বার্থকে মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত করে। সে জন্যই তারা সব সময় খোমেনি-প্রবর্তিত ধর্মীয় শাসনব্যবস্থার বিরোধিতা করেছে এবং এখনো করছে। ইমাম খোমেনি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিকেও সমান গুরুত্ব দিয়েছেন এবং এক্ষেত্রে স্বনির্ভর হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন।

 

শাহর পলায়ন ও রাজতন্ত্রের অবসান

১৯৬৩ সালে ইমাম খোমেনি তৎকালীন শাহ সরকারের অত্যাচার, নিপীড়ন নীতির বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ান। আন্দোলনের একপর্যায়ে ইমাম খোমেনি আশুরা উপলক্ষে মানুষকে রাস্তায় নেমে আসতে আহ্বান জানান। সর্বোচ্চ জনশক্তি প্রদর্শনের মাধ্যমে প্রমাণ করার জন্য যে, এদেশের মানুষ আর শাহকে চায় না। তারা এই রাজতন্ত্র চায় না। সামরিক সরকার সকাল-সন্ধ্যা কারফিউ জারি করে। ইমাম খোমেনি আদেশ দিলেন বাড়ির ছাদে বিক্ষোভ প্রদর্শনের। সেই রাতে আন্তর্জাতিক মিডিয়ায় প্রকাশিত খবরে বলা হয় তেহরানের বাড়িগুলোর ছাদ থেকে ভেসে আসা আল্লাহু আকবার ধ্বনিতে তেহরানের মাটি কাঁপছে। এই আন্দোলন থামাতে নিষ্ঠুরের মতো শাহ ষড়যন্ত্র করেন গণহত্যার। স্বাভাবিকভাবেই এর মূল টার্গেট ছিল বিপ্লবের নেতৃস্থানীয়রা। অনেকের মতে আজাদী স্কয়ারে সমবেত বিপ্লবের নেতৃস্থানীয়দের হেলিকপ্টার থেকে গুলিবর্ষণ করে হত্যার ষড়যন্ত্র করা হয়। কিন্তু এত বড় অন্যায় অনেকেই মেনে নিতে পারেননি। তাই সেদিন বিকালেই লাভিযানের ক্যাম্প থেকে বিপ্লবে যোগ দেওয়া এক তরুণ সেনা এসে শাহের ষড়যন্ত্রের পরিকল্পনাকারীদের গুপ্তহত্যা করেন। এ ঘটনার জন্য প্রস্তুত ছিলেন না শাহ। তিনি বুঝতে পারেন দেশ তার নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে  গেছে। ফলে কারফিউ তুলে নেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়। সঙ্গে সঙ্গে তেহরানের রাস্তা পরিণত হয় জনসমুদ্রে। এর দশ দিন পর তেহরানের মেহরাবাদ এয়ারপোর্টে মুহাম্মদ রেজা শাহ পাহলভি ও তার স্ত্রী রানী ফারাহ দিবা পৌঁছে প্রেসের কাছে জানান তারা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র থেকে কদিন বেড়িয়ে আসতে যাচ্ছেন। ১৯৭৯ সালের ১৬ জানুয়ারি এককালের দোর্দণ্ড প্রতাপশালী শাহ এবং তার রানী দেশ ত্যাগ করেন। সারা দুনিয়া তখন সঙ্কুচিত হয়ে আসছিল এই রাজ দম্পতির জন্য। প্লেনের উড্ডয়নের সঙ্গে সঙ্গে ইরানের ২৫০০ বছরের রাজতন্ত্রের অবসান ঘটে। পরবর্তীতে ক্যান্সারে ভুগে শাহ মারা যান মিসরে।

 

স্বদেশ প্রত্যাবর্তন ও বিপ্লবের বিজয়

দিনটি ছিল ইরানের ইতিহাসে বিশেষ অর্থবহ। শাহ রাজতন্ত্রের পতনের পর ইরানের ভূমিতে পদার্পণ করেন ১৪ বছরের নির্বাসনে থাকা ইমাম খোমেনি। এর সঙ্গে সঙ্গে ইরানের ইতিহাসে এক নতুন অধ্যায় শুরু হয়। দেশের মাটিতে নামার পর ইমামকে প্রশ্ন করা হয়, আপনার অনুভূতি কী? তিনি নির্লিপ্ত জবাবে বলেছিলেন, ‘কিছুই না।’ ধীর পায়ে বিমানের সিঁড়ি বেয়ে নেমে আসেন ইমাম খোমেনি। স্পর্শ করেন নিজের পবিত্র ভূমি। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায় সেটা ছিল এক অন্যরকম দৃশ্য, অন্যরকম অনুভূতি ইরানের জনগণের জন্য। ইমামের সঙ্গে তার ছোট ছেলে আহমাদ। ইমামের উদ্দেশে সমবেতভাবে গাওয়া হলো বিপ্লবের জনপ্রিয় গান : ‘খোমেইনি এই ইমাম।’ ইমাম খোমেনিকে বরণ করে নিতে এয়ারপোর্টে সেদিন জড়ো হয়েছিল লাখ লাখ মানুষ। জনসমুদ্রে ইমাম গাড়ি নিয়ে এগুতে পারলেন না। এমনকি লাঠি দিয়ে পিটিয়েও মানুষকে দূরে সরানো যাচ্ছিল না। চারদিকে মানুষ আর মানুষ। অস্থায়ী হেডকোয়ার্টার হিসেবে তেহরানের একটি স্কুলে উঠলেন ইমাম খোমেনি। স্কুল প্রাঙ্গণও ভরে যায় শত শত সমর্থকে। ইমামের অবস্থানেও কিন্তু বিপ্লব পুরোপুরি তখনো প্রতিষ্ঠিত হয়নি। পরবর্তী দশ দিন শাহের অতি অনুগত সেনাবাহিনী বিপ্লবী জনতাকে মোকাবিলা করার ব্যর্থ চেষ্টা চালাতে থাকে। এক সময় জনতার বাধার মুখে সেই সেনারা পুরোপুরি ব্যর্থ হয়। ইমামের আহ্বানেও যে সেনারা সাড়া দিল না, তখন ইমাম তাদের ব্যারাক দখল করে নিতে বলেন। শুরু হয়ে যায় সশস্ত্র যুদ্ধ। ছাত্ররা পুলিশ স্টেশন দখল করতে শুরু করে। একেকটি স্টেশন দখলের সঙ্গে সঙ্গে আরও বেশি অস্ত্র ও যানবাহন তাদের হাতে চলে আসতে থাকে। দীর্ঘ যুদ্ধের পর সেনাদের সিকিউরিটি ভাঙতে সক্ষম হন বিপ্লবীরা। অবশেষে বিপ্লব জয়লাভ করে।

 

ইমাম খোমেনির অমূল্য

বাণী

আল্লাহতায়ালা ছাড়া কোনো আলো নেই, সবই অন্ধকার।

আমরা সবাই আল্লাহ থেকে আগত। সমগ্র বিশ্বজগৎই আল্লাহর কাছ থেকে আগত। সবই আল্লাহর ইচ্ছার প্রকাশ আর সমগ্র বিশ্বচরাচরই তাঁর দিকে প্রত্যাবর্তন করবে।

এক কথায় আম্বিয়ায়ে কেরামের যাবতীয় লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য হলো মারেফাতুল্লাহ (আল্লাহর জ্ঞান-পরিচয় দান)।

অহির মূল আদর্শই ছিল মানুষের জন্য মারেফাত (জ্ঞানপ্রজ্ঞা) সৃষ্টি।

আউলিয়ায়ে কেরামের বেশির ভাগ ফরিয়াদই হলো প্রিয়তম (আল্লাহ) ও তাঁর অনুগ্রহ থেকে দূরে ও বিচ্ছিন্ন থাকার বিরহ বেদনা।

আম্বিয়া ও আউলিয়ায়ে কেরামের অর্জিত যাবতীয় কামালতের (পূর্ণতা ও উন্নতি) পেছনে রয়েছে গায়রুল্লাহ (দুনিয়ার মোহ) থেকে মন উঠিয়ে নেওয়া ও একমাত্র আল্লাহর পদ্ধতিতে মনোযোগী হওয়া।

  আল্লাহর জিয়াফতখানায় যে বিষয়টি মানুষকে পথ খুলে দেয় তা হলো গায়রুল্লাহকে পরিত্যাগ করা। এ বিষয়টি সবার পক্ষে অর্জন সম্ভব নয়।

নিজেদের আল্লাহর দাসত্বের দরিয়া, নবুয়্যতের দরিয়া ও কোরআনুল করিমের দরিয়ার সঙ্গে সংযুক্ত করুন।

জেনে রাখুন ইবাদত-বন্দেগির অত্যাবশ্যক দিকগুলোর একটি হচ্ছে আল্লাহতায়ালার প্রকাশ্য ও অপ্রকাশ্য নেয়ামতগুলোর জন্য কৃতজ্ঞতা এবং শোকরিয়া জ্ঞাপন।

এই বিভাগের আরও খবর
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
সর্বশেষ খবর
বিহারের নতুন বিধায়কদের ৯০ শতাংশই কোটিপতি
বিহারের নতুন বিধায়কদের ৯০ শতাংশই কোটিপতি

১০ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবার জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত করতে চায় কমিশন : সিইসি
সবার জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত করতে চায় কমিশন : সিইসি

১ মিনিট আগে | জাতীয়

এমবাপ্পেকে ছাড়াই রাতে মাঠে নামছে ফ্রান্স
এমবাপ্পেকে ছাড়াই রাতে মাঠে নামছে ফ্রান্স

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভারী বৃষ্টি: বিপর্যস্ত ক্যাম্প বাসিন্দাদের তাঁবু সঙ্কট
গাজায় ভারী বৃষ্টি: বিপর্যস্ত ক্যাম্প বাসিন্দাদের তাঁবু সঙ্কট

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউ ইস্কাটন রোডে ফ্লাইওভার থেকে ছোড়া ককটেলে পথচারী আহত
নিউ ইস্কাটন রোডে ফ্লাইওভার থেকে ছোড়া ককটেলে পথচারী আহত

১৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

মাদারীপুরে গাছ ফেলে সড়ক অবরোধ
মাদারীপুরে গাছ ফেলে সড়ক অবরোধ

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড : খাতা চ্যালেঞ্জে ফেল থেকে পাস ৪৫ শিক্ষার্থী
মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড : খাতা চ্যালেঞ্জে ফেল থেকে পাস ৪৫ শিক্ষার্থী

১৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আরও ১৫ ফিলিস্তিনির মরদেহ হস্তান্তর করলো ইসরায়েল
আরও ১৫ ফিলিস্তিনির মরদেহ হস্তান্তর করলো ইসরায়েল

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের নিচে সবুজায়ন করার উদ্যোগ
এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের নিচে সবুজায়ন করার উদ্যোগ

২৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

৬ দলের সঙ্গে সংলাপে ইসি
৬ দলের সঙ্গে সংলাপে ইসি

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

মেক্সিকোতে জেন-জির বিক্ষোভ, পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে আহত ১২০
মেক্সিকোতে জেন-জির বিক্ষোভ, পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে আহত ১২০

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

৩৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা বোর্ডে পুনর্নিরীক্ষায় নতুন জিপিএ–৫ পেল ২০১ শিক্ষার্থী
ঢাকা বোর্ডে পুনর্নিরীক্ষায় নতুন জিপিএ–৫ পেল ২০১ শিক্ষার্থী

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

বিদায়ী জেলা প্রশাসককে সংবর্ধনা দিল ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাব
বিদায়ী জেলা প্রশাসককে সংবর্ধনা দিল ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাব

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিডনিতে খতমে হিফজুল কুরআন ও আলিমিয়্যাহ গ্র্যাজুয়েশন অনুষ্ঠান
সিডনিতে খতমে হিফজুল কুরআন ও আলিমিয়্যাহ গ্র্যাজুয়েশন অনুষ্ঠান

৫১ মিনিট আগে | পরবাস

চোখ বন্ধ, হাসি নেই: এক ক্লিকেই ঠিক করবে গুগল ফটোস
চোখ বন্ধ, হাসি নেই: এক ক্লিকেই ঠিক করবে গুগল ফটোস

৫৭ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গাজা-মধ্যপ্রাচ্য নিয়ে পুতিন-নেতানিয়াহু ফোনালাপ
গাজা-মধ্যপ্রাচ্য নিয়ে পুতিন-নেতানিয়াহু ফোনালাপ

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিস ইউনিভার্স মঞ্চে কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চে কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশ্বকাপের জন্য ‘মাস্টার প্ল্যান’ জানালেন ব্রাজিল কোচ
বিশ্বকাপের জন্য ‘মাস্টার প্ল্যান’ জানালেন ব্রাজিল কোচ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আন্তর্জাতিক সহনশীলতা দিবস আজ
আন্তর্জাতিক সহনশীলতা দিবস আজ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অ্যাশেজের প্রথম টেস্টে উডকে নিয়ে শঙ্কা নেই
অ্যাশেজের প্রথম টেস্টে উডকে নিয়ে শঙ্কা নেই

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে অ্যাম্বুলেন্স ও বাসে আগুন
সিলেটে অ্যাম্বুলেন্স ও বাসে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

গাজাকে বিভক্ত করার পরিকল্পনা, পুনর্গঠন ও নিরাপত্তা নিয়ে শঙ্কা
গাজাকে বিভক্ত করার পরিকল্পনা, পুনর্গঠন ও নিরাপত্তা নিয়ে শঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চোটে ইডেন টেস্ট থেকে ছিটকে গেলেন শুভমান গিল
চোটে ইডেন টেস্ট থেকে ছিটকে গেলেন শুভমান গিল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীনা বিনিয়োগে বৈশ্বিক রপ্তানিকেন্দ্র হওয়ার বিশাল সম্ভাবনা বাংলাদেশের
চীনা বিনিয়োগে বৈশ্বিক রপ্তানিকেন্দ্র হওয়ার বিশাল সম্ভাবনা বাংলাদেশের

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফুয়াদের সুরে কনার গান
ফুয়াদের সুরে কনার গান

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অস্ট্রেলিয়ার এমপিদের সমর্থনে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ তারেক রহমানের
অস্ট্রেলিয়ার এমপিদের সমর্থনে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ তারেক রহমানের

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার
এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ
যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা
সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল
একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে
আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে

১৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হত্যাকারীদের গ্রেফতারের দাবিতে লাশ নিয়ে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ
হত্যাকারীদের গ্রেফতারের দাবিতে লাশ নিয়ে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামিন পেলেন হিরো আলম
জামিন পেলেন হিরো আলম

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তেহরানে আতঙ্কে বাসিন্দারা, বৃষ্টির জন্য বিশেষ প্রার্থনা
তেহরানে আতঙ্কে বাসিন্দারা, বৃষ্টির জন্য বিশেষ প্রার্থনা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই শিরোপার নায়ক রাসেলকেই বাদ দিল কেকেআর!
দুই শিরোপার নায়ক রাসেলকেই বাদ দিল কেকেআর!

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি
নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি

শোবিজ

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

উর্বশীর জীবন পরিবর্তন
উর্বশীর জীবন পরিবর্তন

শোবিজ

মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার
মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার

মাঠে ময়দানে

দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের
দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের

মাঠে ময়দানে

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া
ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া

মাঠে ময়দানে

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা