শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৮ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯

ইরানের আলোচিত নেতা ইমাম খোমেনি

প্রিন্ট ভার্সন
ইরানের আলোচিত নেতা ইমাম খোমেনি

ইরানে ইসলামী বিপ্লবের নায়ক ইমাম খোমেনি (রহ.) ছিলেন ব্যতিক্রমধর্মী একজন নেতা। প্রথমত তিনি ছিলেন একজন ইসলামী নেতা, দ্বিতীয়ত ইরানের জনমানুষের নেতা। তিনি প্রথম গোটা বিশ্বের নজর কাড়েন ১৯৭৮ সালের শেষ দিকে। তখন ইরানের শাহ মুহাম্মদ রেজা পাহলভির বিরুদ্ধে ইমাম খোমেনির ঘোষিত যুদ্ধ এবং আমেরিকাবিরোধী কঠোর বক্তব্য তাকে বিশ শতকের অন্যতম বিপ্লবী চরিত্রে পরিণত করে। তাকে নিয়ে লিখেছেন- সাইফ ইমন

 

১৯০২ সালের ২৪ সেপ্টেম্বর ইরানের খোমেইন প্রদেশে জন্মগ্রহণ করেন রুহুল্লাহ খোমেনি। তার পুরো নাম সৈয়দ রুহুল্লাহ মুসাবি খোমেনি। বংশ পরম্পরায় এ মহান নেতার পরিবার সমাজকে ধর্মীয় দিক-নির্দেশনা দেওয়ার দায়িত্ব পালন করে আসছিল। অত্যাচারী শাসকগোষ্ঠীর বিরুদ্ধে জিহাদে তার পিতা শহীদ হন। এতিম রুহুল্লাহ খোমেনি তার কঠোর পরিশ্রমের মাধ্যমে সমাজ বদলে ফেলেন। তার জীবন বিস্ময়কর। অনেকে বলেন ইসলামী বিপ্লবের জন্যই তিনি এসেছিলেন পৃথিবীতে। সাত বছর বয়সে কোরআনের হাফেজ হন ইমাম খোমেনি। পরবর্তী কয়েক বছর গণিত শিক্ষা করেন। সহপাঠীদের পড়া বুঝতে সাহায্য করার মধ্য দিয়ে এই মেধাবী মানুষটি শিক্ষকতায় প্রবেশ করেন। এ ছাড়াও খেলাখুলা, সাঁতার, দৌড়, ঘোড়ায় চড়া, এমনকি অস্ত্র পরিচালনায়ও অপ্রতিদ্বন্দ্বী এবং অত্যন্ত দক্ষ হয়ে ওঠেন তিনি। সে সময় ইরান শাসন করত ব্রিটেন ও সোভিয়েত রাশিয়া। রুশ বাহিনী আক্রমণ করলে আত্মরক্ষার জন্য ১২ বছর বয়সী খোমেনি তার বড় ভাইয়ের সঙ্গে অস্ত্রও ধরেন। ১৫ বছর বয়সে তার মা মারা যান। ইতিমধ্যেই তিনি আরবি সাহিত্য অধ্যয়নসহ বড় ভাই আয়াতুল্লাহ পসন্দিদাহের কাছে যুক্তিবিদ্যা, আরবি ব্যাকরণ শেখেন। এরপর ১৭ বছর বয়সে আরাকে গমন করে শেখ মুহাম্মদ গোলপায়গানির কাছে উচ্চতর যুক্তিবিদ্যা ও আব্বাস আরাকির কাছে শরহে লুময়া নামক ফিকাহর বই অধ্যয়ন করেন।

প্রথমে ইরানের আরাক শহরে (১৯২০-১৯২১) এবং পরবর্তীতে কোমেতে (১৯২৩) ধর্মীয় শিক্ষা লাভ করেন। ১৯৩০-এর দশকে ইমাম খোমেনি (রহ.) কোমের ধর্মতত্ত্ব ছাত্রদের ইসলামী আইনশাস্ত্র শিক্ষা দেন। ১৯৫০-এর দশকে তিনি ইসলামী ফিকাহশাস্ত্রে পাণ্ডিত্য অর্জন করে মুজতাহিদ হওয়ার যোগ্যতা অর্জন করেন। ১৯৬১ সালে ইমাম খোমেনির রাজনৈতিক জীবন শুরু। ১৯৬৩ সালে তিনি তৎকালীন শাহ সরকারের অত্যাচার, নিপীড়ন ও আমেরিকা তোষণ নীতির বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ান। সে সময় মুহাম্মদ রেজা শাহ ইরানে কথিত স্বেতবিপ্লবের ডাক দিয়েছিলেন।

ইমাম খোমেনির নেতৃত্বে দেশে বসবাসরত ইরানি জনগণের পাশাপাশি সারা বিশ্বে অবস্থানরত ইরানিরা শাহ সরকারের বিরুদ্ধে বিপ্লবী তৎপরতা শুরু করে। ১৯৭৯ সালের ১১ ফেব্রুয়ারি সে বিপ্লব চূড়ান্ত সাফল্য অর্জন করে এবং এর মাধ্যমে আধুনিক বিশ্ব-ইতিহাসে একটি নজীরবিহীন বিপ্লবের নেতৃত্ব দেন ইমাম খোমেনি।

ইসলামী শাসনব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করার ১০ বছর অতিবাহিত করার পর ১৯৮৯ সালের ২৩ মে মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণ শুরু হলে ইমাম খোমেনিকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। এর ১১ দিন পর ৪ জুন তিনি ৮৭ বছর বয়সে তেহরানের একটি হাসপাতালে মৃত্যুবরণ করেন।

তার জানাজায় ৫০ লাখ মানুষ অংশগ্রহণ করেছিল। ইমামের মৃত্যুর পর ইরানের বিশেষজ্ঞ পরিষদ সাবেক প্রেসিডেন্ট আয়াতুল্লাহিল উজমা খামেনেয়িকে ইসলামী প্রজাতন্ত্রের সর্বোচ্চ নেতা নির্বাচন করে। ইরানের অবিসংবাদিত নেতা ইমাম খোমেনির মৃত্যুর খবর স্বাভাবিকভাবেই গণমাধ্যমে অত্যন্ত গুরুত্বের সঙ্গে প্রচারিত হয়েছিল। বিবিসি রেডিও ইমাম খোমেনির মৃত্যুর খবর দিয়ে বলেছিল, আজ এমন এক ব্যক্তি দুনিয়া ছেড়ে চলে গেছেন, যার মৃত্যুতে পাশ্চাত্যের অনেকেই প্রশান্তিতে ঘুমোতে পেরেছেন। সেদিন অনেকেই এটা ভেবেছিল যে, ইমাম খোমেনির মৃত্যুর মধ্য দিয়ে তার চিন্তা-চেতনা ও আদর্শের মৃত্যু ঘটবে এবং বিশ্বব্যাপী অন্যায়-অবিচারের বিরুদ্ধে যে প্রতিরোধের ধারা সূচিত হয়েছে তা স্তব্ধ হয়ে যাবে। কিন্ত ইমামের মৃত্যুর পর প্রায় তিন দশক অতিবাহিত হতে চলল তার চিন্তা-চেতনা ও আদর্শের প্রভাব কমেনি বরং কোনো কোনো ক্ষেত্রে তা বৃদ্ধি পেয়েছে। তার চিন্তা ও আদর্শ ইরানসহ গোটা বিশ্বকেই প্রভাবিত করেছে। সুদানে ইরানের সাংস্কৃতিক কেন্দ্রের কালচারাল কাউন্সিলর হামেদ মালাকুতি বিশ্বব্যাপী ইমাম খোমেনির প্রভাব সম্পর্কে বলেন, একদিন অফিসে বসে আছি, হঠাৎ

মোবাইলটা বেজে উঠল, মোবাইলের ওপাশ থেকে এক তরুণ কথা বলছিল। সুদানি ওই তরুণটি নিজের পরিচয় দিয়ে বলল, আমি খোমেনি বলছি। আমি বিস্মিত হয়ে বললাম, আপনার নামটি আরেকবার বলবেন প্লিজ? ওই তরুণ আরেকটু জোরালো কণ্ঠে বললেন, আমার নাম খোমেনি। এরপর ওই তরুণ আমার সঙ্গে দেখা করে জানান, তার বয়স ২৮ বছর, সুদানের রাজধানী খার্তুমে ১৯৮২ সালে তার জন্ম। কৃষ্ণাঙ্গ ওই তরুণের বাবা, ইমাম খোমেনির চিন্তা-চেতনা ও আদর্শে এতটাই অনুপ্রাণিত হয়েছিলেন যে, তিনি তার সন্তানের নাম রেখেছিলেন খোমেনি। এ জন্য তিনি গর্ব বোধ করতেন।

খোমেনি নামের ওই তরুণ ইরানের জনগণকে উদ্দেশ্য বলেছেন, আপনাদের সৌভাগ্য যে, আপনারা ইমাম খোমেনির মতো একজন নেতা পেয়েছেন। আপনারা সত্যের পথে পথচলা অব্যাহত রাখুন।

ইমাম খোমেনি দুনিয়া ছেড়ে চলে গেলেও সারা বিশ্বে হাজার হাজার খোমেনির জন্ম হয়েছে। তারা ইমাম খোমেনির চিন্তা-চেতনাকে লালন করছে এবং ইমামের নীতি-আদর্শকে সামনে রেখে পথ চলা অব্যাহত রেখেছে। কেবল সুদান নয়, বিশ্বব্যাপী ইমাম খোমেনির চিন্তা ও আদর্শ প্রভাব ফেলতে সক্ষম হয়েছে।

 

সমাজ সংস্কারক

ইমাম খোমেনি ধর্মীয় দায়িত্ববোধ থেকেই সমাজে প্রচলিত ভ্রান্ত রীতি-নীতি সংশোধনের উদ্যোগ নেন। এর মাধ্যমেই ঐতিহাসিক ও মহাসংগ্রামের ময়দানে তিনি প্রবেশ করেন। ইমানের শক্তিতে বলীয়ান হয়ে জনগণকে সচেতন করার চেষ্টা করে যান। সেই সঙ্গে সবাইকে অন্যায় ও জুলুমের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান জানান। ইমাম খোমেনির চিন্তা-চেতনা ও দর্শন নির্দিষ্ট কোনো গোষ্ঠী বা সমাজের বিশেষ কোনো শ্রেণিতে সীমাবদ্ধ ছিল না। বরং ইমাম খোমেনি গোটা বিশ্বকে নিয়ে ভাবতেন। নিজের ভবিষ্যৎ নির্ধারণে যে আল্লাহ মানুষের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে তা ইমাম খোমেনি মনে-প্রাণে বিশ্বাস করতেন। ইমাম খোমেনি মনে করতেন রাষ্ট্র পরিচালনায় জনগণের অংশগ্রহণ ও মতামত, রাজনৈতিক ব্যবস্থাকে শক্তিশালী ও সমৃদ্ধ করে। এ কারণে তিনি দেশের মানুষকে সব ক্ষেত্রে অংশগ্রহণ এবং সরকারের কাজ তদারকির আহ্বান জানাতেন। তিনি যোগ্য ও নীতিবানদের প্রতিনিধি হিসেবে নির্বাচিত করার ওপর সর্বদা গুরুত্ব আরোপ করেন।

আর এভাবেই তিনি গোটা বিশ্বের মানুষের জন্য সঠিক পথ তুলে ধরেছেন। ইমাম খোমেনি ধর্মীয় শিক্ষার আলোকে মানুষ গড়ে তোলার ও সমাজ প্রতিষ্ঠার কথা বলতেন। তিনি নিজে ইসলামী সমাজ প্রতিষ্ঠা করে সবার সামনে বাস্তব উদাহরণ সৃষ্টি করে গেছেন। এই নেতার মতে, মানব জাতি পবিত্র কোরআনের শিক্ষাকে কাজে লাগিয়ে এবং যোগ্য ও পুণ্যবানদের হাতে রাষ্ট্রক্ষমতা অর্পণের মাধ্যমে উন্নয়ন ও অগ্রগতির শিখরে আরোহণ করতে পারে। 

তিনি বার বার ধর্মভিত্তিক শাসনব্যবস্থাকে আদর্শ ব্যবস্থা হিসেবে তুলে ধরেছেন। তিনি তুলে ধরতে চেয়েছেন যে, ধর্মীয় শাসনব্যবস্থায় জুলুম-নির্যাতন, দুর্নীতি ও আগ্রাসনের কোনো স্থান নেই। কাজেই ধর্মভিত্তিক শাসনব্যবস্থা স্বাভাবিকভাবেই অশুভ মহলের স্বার্থকে মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত করে। সে জন্যই তারা সব সময় খোমেনি-প্রবর্তিত ধর্মীয় শাসনব্যবস্থার বিরোধিতা করেছে এবং এখনো করছে। ইমাম খোমেনি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিকেও সমান গুরুত্ব দিয়েছেন এবং এক্ষেত্রে স্বনির্ভর হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন।

 

শাহর পলায়ন ও রাজতন্ত্রের অবসান

১৯৬৩ সালে ইমাম খোমেনি তৎকালীন শাহ সরকারের অত্যাচার, নিপীড়ন নীতির বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ান। আন্দোলনের একপর্যায়ে ইমাম খোমেনি আশুরা উপলক্ষে মানুষকে রাস্তায় নেমে আসতে আহ্বান জানান। সর্বোচ্চ জনশক্তি প্রদর্শনের মাধ্যমে প্রমাণ করার জন্য যে, এদেশের মানুষ আর শাহকে চায় না। তারা এই রাজতন্ত্র চায় না। সামরিক সরকার সকাল-সন্ধ্যা কারফিউ জারি করে। ইমাম খোমেনি আদেশ দিলেন বাড়ির ছাদে বিক্ষোভ প্রদর্শনের। সেই রাতে আন্তর্জাতিক মিডিয়ায় প্রকাশিত খবরে বলা হয় তেহরানের বাড়িগুলোর ছাদ থেকে ভেসে আসা আল্লাহু আকবার ধ্বনিতে তেহরানের মাটি কাঁপছে। এই আন্দোলন থামাতে নিষ্ঠুরের মতো শাহ ষড়যন্ত্র করেন গণহত্যার। স্বাভাবিকভাবেই এর মূল টার্গেট ছিল বিপ্লবের নেতৃস্থানীয়রা। অনেকের মতে আজাদী স্কয়ারে সমবেত বিপ্লবের নেতৃস্থানীয়দের হেলিকপ্টার থেকে গুলিবর্ষণ করে হত্যার ষড়যন্ত্র করা হয়। কিন্তু এত বড় অন্যায় অনেকেই মেনে নিতে পারেননি। তাই সেদিন বিকালেই লাভিযানের ক্যাম্প থেকে বিপ্লবে যোগ দেওয়া এক তরুণ সেনা এসে শাহের ষড়যন্ত্রের পরিকল্পনাকারীদের গুপ্তহত্যা করেন। এ ঘটনার জন্য প্রস্তুত ছিলেন না শাহ। তিনি বুঝতে পারেন দেশ তার নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে  গেছে। ফলে কারফিউ তুলে নেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়। সঙ্গে সঙ্গে তেহরানের রাস্তা পরিণত হয় জনসমুদ্রে। এর দশ দিন পর তেহরানের মেহরাবাদ এয়ারপোর্টে মুহাম্মদ রেজা শাহ পাহলভি ও তার স্ত্রী রানী ফারাহ দিবা পৌঁছে প্রেসের কাছে জানান তারা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র থেকে কদিন বেড়িয়ে আসতে যাচ্ছেন। ১৯৭৯ সালের ১৬ জানুয়ারি এককালের দোর্দণ্ড প্রতাপশালী শাহ এবং তার রানী দেশ ত্যাগ করেন। সারা দুনিয়া তখন সঙ্কুচিত হয়ে আসছিল এই রাজ দম্পতির জন্য। প্লেনের উড্ডয়নের সঙ্গে সঙ্গে ইরানের ২৫০০ বছরের রাজতন্ত্রের অবসান ঘটে। পরবর্তীতে ক্যান্সারে ভুগে শাহ মারা যান মিসরে।

 

স্বদেশ প্রত্যাবর্তন ও বিপ্লবের বিজয়

দিনটি ছিল ইরানের ইতিহাসে বিশেষ অর্থবহ। শাহ রাজতন্ত্রের পতনের পর ইরানের ভূমিতে পদার্পণ করেন ১৪ বছরের নির্বাসনে থাকা ইমাম খোমেনি। এর সঙ্গে সঙ্গে ইরানের ইতিহাসে এক নতুন অধ্যায় শুরু হয়। দেশের মাটিতে নামার পর ইমামকে প্রশ্ন করা হয়, আপনার অনুভূতি কী? তিনি নির্লিপ্ত জবাবে বলেছিলেন, ‘কিছুই না।’ ধীর পায়ে বিমানের সিঁড়ি বেয়ে নেমে আসেন ইমাম খোমেনি। স্পর্শ করেন নিজের পবিত্র ভূমি। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায় সেটা ছিল এক অন্যরকম দৃশ্য, অন্যরকম অনুভূতি ইরানের জনগণের জন্য। ইমামের সঙ্গে তার ছোট ছেলে আহমাদ। ইমামের উদ্দেশে সমবেতভাবে গাওয়া হলো বিপ্লবের জনপ্রিয় গান : ‘খোমেইনি এই ইমাম।’ ইমাম খোমেনিকে বরণ করে নিতে এয়ারপোর্টে সেদিন জড়ো হয়েছিল লাখ লাখ মানুষ। জনসমুদ্রে ইমাম গাড়ি নিয়ে এগুতে পারলেন না। এমনকি লাঠি দিয়ে পিটিয়েও মানুষকে দূরে সরানো যাচ্ছিল না। চারদিকে মানুষ আর মানুষ। অস্থায়ী হেডকোয়ার্টার হিসেবে তেহরানের একটি স্কুলে উঠলেন ইমাম খোমেনি। স্কুল প্রাঙ্গণও ভরে যায় শত শত সমর্থকে। ইমামের অবস্থানেও কিন্তু বিপ্লব পুরোপুরি তখনো প্রতিষ্ঠিত হয়নি। পরবর্তী দশ দিন শাহের অতি অনুগত সেনাবাহিনী বিপ্লবী জনতাকে মোকাবিলা করার ব্যর্থ চেষ্টা চালাতে থাকে। এক সময় জনতার বাধার মুখে সেই সেনারা পুরোপুরি ব্যর্থ হয়। ইমামের আহ্বানেও যে সেনারা সাড়া দিল না, তখন ইমাম তাদের ব্যারাক দখল করে নিতে বলেন। শুরু হয়ে যায় সশস্ত্র যুদ্ধ। ছাত্ররা পুলিশ স্টেশন দখল করতে শুরু করে। একেকটি স্টেশন দখলের সঙ্গে সঙ্গে আরও বেশি অস্ত্র ও যানবাহন তাদের হাতে চলে আসতে থাকে। দীর্ঘ যুদ্ধের পর সেনাদের সিকিউরিটি ভাঙতে সক্ষম হন বিপ্লবীরা। অবশেষে বিপ্লব জয়লাভ করে।

 

ইমাম খোমেনির অমূল্য

বাণী

আল্লাহতায়ালা ছাড়া কোনো আলো নেই, সবই অন্ধকার।

আমরা সবাই আল্লাহ থেকে আগত। সমগ্র বিশ্বজগৎই আল্লাহর কাছ থেকে আগত। সবই আল্লাহর ইচ্ছার প্রকাশ আর সমগ্র বিশ্বচরাচরই তাঁর দিকে প্রত্যাবর্তন করবে।

এক কথায় আম্বিয়ায়ে কেরামের যাবতীয় লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য হলো মারেফাতুল্লাহ (আল্লাহর জ্ঞান-পরিচয় দান)।

অহির মূল আদর্শই ছিল মানুষের জন্য মারেফাত (জ্ঞানপ্রজ্ঞা) সৃষ্টি।

আউলিয়ায়ে কেরামের বেশির ভাগ ফরিয়াদই হলো প্রিয়তম (আল্লাহ) ও তাঁর অনুগ্রহ থেকে দূরে ও বিচ্ছিন্ন থাকার বিরহ বেদনা।

আম্বিয়া ও আউলিয়ায়ে কেরামের অর্জিত যাবতীয় কামালতের (পূর্ণতা ও উন্নতি) পেছনে রয়েছে গায়রুল্লাহ (দুনিয়ার মোহ) থেকে মন উঠিয়ে নেওয়া ও একমাত্র আল্লাহর পদ্ধতিতে মনোযোগী হওয়া।

  আল্লাহর জিয়াফতখানায় যে বিষয়টি মানুষকে পথ খুলে দেয় তা হলো গায়রুল্লাহকে পরিত্যাগ করা। এ বিষয়টি সবার পক্ষে অর্জন সম্ভব নয়।

নিজেদের আল্লাহর দাসত্বের দরিয়া, নবুয়্যতের দরিয়া ও কোরআনুল করিমের দরিয়ার সঙ্গে সংযুক্ত করুন।

জেনে রাখুন ইবাদত-বন্দেগির অত্যাবশ্যক দিকগুলোর একটি হচ্ছে আল্লাহতায়ালার প্রকাশ্য ও অপ্রকাশ্য নেয়ামতগুলোর জন্য কৃতজ্ঞতা এবং শোকরিয়া জ্ঞাপন।

এই বিভাগের আরও খবর
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
সর্বশেষ খবর
গৌরীপুর বিএনপির সমাবেশে স্ট্রোক করে ছাত্রদল কর্মীর মৃত্যু
গৌরীপুর বিএনপির সমাবেশে স্ট্রোক করে ছাত্রদল কর্মীর মৃত্যু

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

মোংলা-খুলনা মহাসড়ক ছয় লেনে উন্নীত করার দাবিতে মানববন্ধন
মোংলা-খুলনা মহাসড়ক ছয় লেনে উন্নীত করার দাবিতে মানববন্ধন

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আরও ১৪ জেলায় নতুন ডিসি
আরও ১৪ জেলায় নতুন ডিসি

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

হার্ট অ্যাটাক করে হাসপাতালে ফারুক আহমেদ
হার্ট অ্যাটাক করে হাসপাতালে ফারুক আহমেদ

১২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ধানের শীষে ভোট চেয়ে মোশারফ হোসেনের গণসংযোগ
ধানের শীষে ভোট চেয়ে মোশারফ হোসেনের গণসংযোগ

১৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

১২ বছর পর ফিরছে ‘রাউডি রাঠোর’, থাকছেন না অক্ষয় কুমার
১২ বছর পর ফিরছে ‘রাউডি রাঠোর’, থাকছেন না অক্ষয় কুমার

১৮ মিনিট আগে | শোবিজ

গাজীপুরের নতুন জেলা প্রশাসক আজাদ জাহান
গাজীপুরের নতুন জেলা প্রশাসক আজাদ জাহান

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে খালে পড়ে শিশুর মৃত্যু
নোয়াখালীতে খালে পড়ে শিশুর মৃত্যু

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কর্ণফুলী নদীর অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদে সাত দিনের আল্টিমেটাম
কর্ণফুলী নদীর অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদে সাত দিনের আল্টিমেটাম

৩১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জিপিএ-৫ প্রাপ্ত কৃতি সন্তানদের সংবর্ধনা দিলো আবুল খায়ের গ্রুপ
জিপিএ-৫ প্রাপ্ত কৃতি সন্তানদের সংবর্ধনা দিলো আবুল খায়ের গ্রুপ

৩২ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

খাগড়াছড়ি কারাগার থেকে দুই হাজতির পলায়ন, গ্রেপ্তার ১
খাগড়াছড়ি কারাগার থেকে দুই হাজতির পলায়ন, গ্রেপ্তার ১

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাড়ে ১০ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ: এস আলমসহ ৬৭ জনের নামে মামলা
সাড়ে ১০ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ: এস আলমসহ ৬৭ জনের নামে মামলা

৩৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

গাজীপুরে পুলিশ ফাঁড়ির উদ্বোধন
গাজীপুরে পুলিশ ফাঁড়ির উদ্বোধন

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট দিন, এলাকার উন্নয়নের দায়িত্ব আমার : মীর হেলাল
ধানের শীষে ভোট দিন, এলাকার উন্নয়নের দায়িত্ব আমার : মীর হেলাল

৪৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

১২০০ কোটি টাকা পাচারে সালমানসহ ২৮ জনের বিরুদ্ধে ১৭ মামলা
১২০০ কোটি টাকা পাচারে সালমানসহ ২৮ জনের বিরুদ্ধে ১৭ মামলা

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ইউনাইটেড ফাইন্যান্স পেল বাংলাদেশ ফিনটেক অ্যাওয়ার্ড
ইউনাইটেড ফাইন্যান্স পেল বাংলাদেশ ফিনটেক অ্যাওয়ার্ড

৫৬ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

আলী আমজদের ঘড়ির সামনে টেস্ট সিরিজের ট্রফি উন্মোচন
আলী আমজদের ঘড়ির সামনে টেস্ট সিরিজের ট্রফি উন্মোচন

৫৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের যৌক্তিক দাবি মেনে নেওয়ার আহ্বান বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের
প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের যৌক্তিক দাবি মেনে নেওয়ার আহ্বান বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের

৫৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

শিবচরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা
শিবচরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ষড়যন্ত্র ব্যর্থ হবে, নির্বাচন হবেই : গয়েশ্বর
ষড়যন্ত্র ব্যর্থ হবে, নির্বাচন হবেই : গয়েশ্বর

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সবজি বাজার থেকে সিংড়া থানা আওয়ামী লীগের সভাপতির গ্রেফতার
সবজি বাজার থেকে সিংড়া থানা আওয়ামী লীগের সভাপতির গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের ৩ নেতা গ্রেফতার
গাইবান্ধায় আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের ৩ নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাইব্যুনালের কর্মকাণ্ডে ক্ষুব্ধ আবু সাঈদ হত্যা মামলার সাক্ষী
ট্রাইব্যুনালের কর্মকাণ্ডে ক্ষুব্ধ আবু সাঈদ হত্যা মামলার সাক্ষী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন যত ঘনিয়ে আসছে, ষড়যন্ত্রও তত বাড়ছে: দুলু
নির্বাচন যত ঘনিয়ে আসছে, ষড়যন্ত্রও তত বাড়ছে: দুলু

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নেপাল–ভারত ম্যাচ খেলতে কাল দুপুরে আসছেন হামজা
নেপাল–ভারত ম্যাচ খেলতে কাল দুপুরে আসছেন হামজা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বৈত-নাগরিক প্রবাসীদের প্রার্থিতা নিয়ে লুকোচুরি ও ঝুঁকি
দ্বৈত-নাগরিক প্রবাসীদের প্রার্থিতা নিয়ে লুকোচুরি ও ঝুঁকি

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রাজধানীতে ৬ লাখ টাকার জাল নোটসহ গ্রেফতার দুই
রাজধানীতে ৬ লাখ টাকার জাল নোটসহ গ্রেফতার দুই

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিরাজগঞ্জে ধানের শীষের প্রচারণায় মহিলা সমাবেশ
সিরাজগঞ্জে ধানের শীষের প্রচারণায় মহিলা সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘১৩ নভেম্বর আওয়ামী লীগ মাঠে নামলে জনগণ প্রতিশোধ নেবে’
‘১৩ নভেম্বর আওয়ামী লীগ মাঠে নামলে জনগণ প্রতিশোধ নেবে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানের শীষে ভোট চেয়ে বরিশালে রিকশার‍্যালি
ধানের শীষে ভোট চেয়ে বরিশালে রিকশার‍্যালি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
তারেকের উদ্দেশে ইসি সচিব : ‘৫২২ ঘণ্টা হলেও কিছু করার নেই’
তারেকের উদ্দেশে ইসি সচিব : ‘৫২২ ঘণ্টা হলেও কিছু করার নেই’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পে-কমিশনের সিদ্ধান্ত নেবে আগামী সরকার : অর্থ উপদেষ্টা
পে-কমিশনের সিদ্ধান্ত নেবে আগামী সরকার : অর্থ উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম
ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা-১৭ আসনে লড়বেন শহিদ জহির রায়হানের ছেলে, যা বললেন মা সুচন্দা
ঢাকা-১৭ আসনে লড়বেন শহিদ জহির রায়হানের ছেলে, যা বললেন মা সুচন্দা

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি
১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারের রায় ঘনিয়ে আসায় উন্মাদ হয়ে এখন নতুন ‘থিওরি’: উপদেষ্টা ফারুকী
বিচারের রায় ঘনিয়ে আসায় উন্মাদ হয়ে এখন নতুন ‘থিওরি’: উপদেষ্টা ফারুকী

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী
আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বদলে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাপ্রধানের পদবি!
বদলে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাপ্রধানের পদবি!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওবায়দুল কাদের ও মডেল মেঘলার ফোনালাপ ফাঁস
ওবায়দুল কাদের ও মডেল মেঘলার ফোনালাপ ফাঁস

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকা-১০ আসনের ভোটার হচ্ছেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ
ঢাকা-১০ আসনের ভোটার হচ্ছেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবিতে শহীদ মিনারে প্রাথমিকের শিক্ষকরা
দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবিতে শহীদ মিনারে প্রাথমিকের শিক্ষকরা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস
সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন
৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খাদ্যকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করতে পারে, এমন দেশ থেকে আমদানিনির্ভরতা কমবে : প্রেস সচিব
খাদ্যকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করতে পারে, এমন দেশ থেকে আমদানিনির্ভরতা কমবে : প্রেস সচিব

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক বোর্ডের জরুরি নির্দেশনা
মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক বোর্ডের জরুরি নির্দেশনা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন
জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কর্মবিরতিতে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা
কর্মবিরতিতে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবিসি শতভাগ ‘ভুয়া সংবাদমাধ্যম’:  ট্রাম্পের প্রেস সেক্রেটারি
বিবিসি শতভাগ ‘ভুয়া সংবাদমাধ্যম’:  ট্রাম্পের প্রেস সেক্রেটারি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের চোখ বন্ধ ছবি ঘিরে বিতর্ক, যা বলছে হোয়াইট হাউস
ট্রাম্পের চোখ বন্ধ ছবি ঘিরে বিতর্ক, যা বলছে হোয়াইট হাউস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় দলের ৯৯ ভাগ নারী ক্রিকেটার হয়েছেন কুপ্রস্তাবের শিকার : রেশমা
জাতীয় দলের ৯৯ ভাগ নারী ক্রিকেটার হয়েছেন কুপ্রস্তাবের শিকার : রেশমা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার সাথে আপস করিনি তাই বিএনপিতে যোগদান করেছি : স্নিগ্ধ
হাসিনার সাথে আপস করিনি তাই বিএনপিতে যোগদান করেছি : স্নিগ্ধ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শাটডাউন : যুক্তরাষ্ট্রে এক দিনে ১৪০০ ফ্লাইট বাতিল
শাটডাউন : যুক্তরাষ্ট্রে এক দিনে ১৪০০ ফ্লাইট বাতিল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ মামলায় হাইকোর্টে জামিন পেলেন আইভী
৫ মামলায় হাইকোর্টে জামিন পেলেন আইভী

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মরিচের গুঁড়া ছুড়ে স্বর্ণালংকার চুরির চেষ্টা নারীর, খেয়ে বসলেন ২৫ সেকেন্ডে ২০ চড়
মরিচের গুঁড়া ছুড়ে স্বর্ণালংকার চুরির চেষ্টা নারীর, খেয়ে বসলেন ২৫ সেকেন্ডে ২০ চড়

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বিএনপির সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যয় চব্বিশের শহীদ পরিবারের সদস্যদের
বিএনপির সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যয় চব্বিশের শহীদ পরিবারের সদস্যদের

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উত্তরবঙ্গে জেঁকে বসেছে শীত, সর্বনিম্ন তাপমাত্রা তেঁতুলিয়ায়
উত্তরবঙ্গে জেঁকে বসেছে শীত, সর্বনিম্ন তাপমাত্রা তেঁতুলিয়ায়

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিউরোসায়েন্সেস হাসপাতালে চালু হচ্ছে এআই পদ্ধতির চিকিৎসাসেবা : নিন্স পরিচালক
নিউরোসায়েন্সেস হাসপাতালে চালু হচ্ছে এআই পদ্ধতির চিকিৎসাসেবা : নিন্স পরিচালক

৭ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

এক দিনে পদ ফিরে পেলেন বিএনপির ৪০ নেতা
এক দিনে পদ ফিরে পেলেন বিএনপির ৪০ নেতা

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চলতি সপ্তাহে পেঁয়াজের দাম না কমলে আমদানি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
চলতি সপ্তাহে পেঁয়াজের দাম না কমলে আমদানি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা
ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ
মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ

মাঠে ময়দানে

ফের সংকট চরমে
ফের সংকট চরমে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী
সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা
সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা

প্রথম পৃষ্ঠা

জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ
জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম
সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের
যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ
স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস
অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস

পেছনের পৃষ্ঠা

এনসিপিতে  নির্বাচনি হাওয়া আসছে চমক
এনসিপিতে নির্বাচনি হাওয়া আসছে চমক

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল
যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন
লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে প্রথম বাবা-ছেলে
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে প্রথম বাবা-ছেলে

মাঠে ময়দানে

রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা
রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা

পেছনের পৃষ্ঠা

রয়্যাল চ্যাম্পসের অধিনায়ক
রয়্যাল চ্যাম্পসের অধিনায়ক

মাঠে ময়দানে

নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল
নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল

পেছনের পৃষ্ঠা

নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে
নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে

পেছনের পৃষ্ঠা

দ্রুততম হাজার রানের রেকর্ড
দ্রুততম হাজার রানের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে
বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান
শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান

পেছনের পৃষ্ঠা

মুশফিকের ঐতিহাসিক টেস্ট সিরিজ
মুশফিকের ঐতিহাসিক টেস্ট সিরিজ

মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক
অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না
চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না

পেছনের পৃষ্ঠা

বৈষম্যবিরোধী আইনের অঙ্গীকার প্রয়োজন
বৈষম্যবিরোধী আইনের অঙ্গীকার প্রয়োজন

প্রথম পৃষ্ঠা