শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৮ নভেম্বর, ২০১৯

খাজা মঈনুদ্দিন চিশতি (র.)

গরিবে নেওয়াজ

সাইফ ইমন
প্রিন্ট ভার্সন
গরিবে নেওয়াজ

আখেরি নবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) এর মাধ্যমে শান্তির ধর্ম ইসলামের আবির্ভাবের পর  থেকে বিশ্বব্যাপী তা ছড়িয়ে দেওয়ার দায়িত্ব যেন অর্পিত হয় আধ্যাত্মিক সাধক, পীর, আউলিয়া, কামেলদের ওপর। এ ছাড়া অধিকাংশ অমুসলিম এলাকায় ইসলাম প্রতিষ্ঠালাভ করেছে এসব আধ্যাত্মিক মহামানবের ত্যাগের বিনিময়ে। এমনি এক আধ্যাত্মিক ব্যক্তি শরিয়তের স্তম্ভ, তরিকতের নিদর্শন, মা’রেফাতের জ্বলন্ত শিক্ষা, হাকিকতের আয়না হজরত খাজা মঈনুদ্দিন চিশতি (র.)...

 

সুলতান-উল-হিন্দ, গরিবে নেওয়াজ খাজা মঈনুদ্দিন চিশতি (র.) হলেন চিশতিয়া তরিকার ভারতীয় উপমহাদেশের সবচেয়ে বিখ্যাত সুফি সাধক। তিনি ১১৪১ সালে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি খাজা বাবা নামেও অভিহিত হন। তাঁর পিতার নাম সৈয়দ খাজা গিয়াস উদ্দিন, মাতার নাম সৈয়দা উম্মুল ওয়ারা মাহেনুর। পিতার দিক থেকে তিনি শেরে খোদা হজরত আলী (রা.) এর চতুর্দশতম এবং মাতার দিক থেকে তিনি হজরত ফাতেমা (রা.) এর দ্বাদশতম বংশধর। তাঁর যখন ১৫ বছর বয়স তখন পিতা ও মাতা উভয়েই মৃত্যুবরণ করেন। ভারতীয় উপমহাদেশে ইসলাম প্রচারে খাজা মঈনুদ্দিন চিশতি (র.) সর্বাধিক অবদান রাখেন। হজরত বড় পীর আবদুল কাদের জিলানি (র.) এর সঙ্গে খাজা মঈনুদ্দিন চিশতি (র.) এর আত্মীয়তার সম্পর্ক ছিল বলে অনেকে বলে থাকেন। তিনি ভারতে চিশতিয়া তরিকার মাধ্যমে আধ্যাত্মিক ধারা বা সিলসিলা এমনভাবে পরিচিত করেন পরবর্তীতে তাঁর অনুসারীরা যেমন- কুতুব-উল আকতাব হজরত খাজা সাঈদ মুহাম্মদ কুতুবউদ্দিন বখতিয়ার কাকি (র.), বাবা ফরিদউদ্দিন গঞ্জেশকার (র.), সুলতান-উল মাশায়েখ (র.), মেহবুব ই ইলাহী (র.), হজরত শায়খ খাজা সৈয়দ মুহাম্মদ (র.) নিজামুদ্দিন আউলিয়া (র.) সহ আরও অনেকে ভারতের ইতিহাসে সুফি ধারাকে এক অনন্য উচ্চতায় নিয়ে যান। পিতার মৃত্যুর পর খাজা মঈনুদ্দিন চিশতি (র.) সম্পত্তির মধ্যে একটি ফলের বাগান ও ময়দা পেষার যন্ত্র পেয়েছিলেন। বাগানের পরিচর্যা ও দেখাশোনা করে এর ওপর তিনি জীবিকা নির্বাহ করতেন। একদিন ওই বাগানের পরিচর্যাকালে হজরত ইব্রাহিম কান্দুজি (র.) নামে এক ওলিআল্লাহ সেখানে উপস্থিত হন। খাজা বাবা দরবেশকে তাজিমের সঙ্গে বসিয়ে তৃপ্তি সহকারে বাগানের ফল দিয়ে আপ্যায়ন করেছিলেন। দরবেশ খুশি হয়ে নিজ ঝুলি থেকে এক টুকরো রুটি বের করে নিজ মুখে চিবিয়ে কিছুটা খাজা মঈনুদ্দিন (র.) কে খেতে বললেন। খাজা বাবাও পরম আদব ও ভক্তির সঙ্গে সাগ্রহে খেয়ে নিয়েছিলেন। সঙ্গে সঙ্গে তার মনের রাজ্য খোদায়ী নূরে আলোকিত হলো। আল্লাহ প্রেমের প্রবল তরঙ্গ বইতে শুরু করে খাজা মঈনুদ্দিন চিশতি (র.) এর মনের মধ্য দিয়ে। যার ঢেউ এবং সিলসিলা চলছেই। খাজা মঈনুদ্দিন চিশতি (র.) এর কোটি কোটি অনুসারীর মধ্য দিয়ে এই আল্লাহ প্রেম প্রবাহিত হয়ে আসছে। সেই ফল খাওয়ার পর আধ্যাত্মিকতার অদম্য আকর্ষণে খাজা মঈনুদ্দিন চিশতি (র.) বাগান বিক্রি করে তা আল্লাহর নামে দান করে সামান্য খরচ নিয়ে অজানার উদ্দেশে বেরিয়ে পড়েছিলেন। তিনি আল্লাহর নৈকট্য লাভের অন্বেষায় নিমগ্ন হয়েছিলেন। আল্লাহর ভাবে ব্যাকুল হয়ে তিনি দেশ-বিদেশ ঘুরে বেড়াতে লাগলেন। বুখারা, ইরাক, নিশাপুর প্রভৃতি জায়গায় যেখানে ওলি, বুজুর্গ ও দরবেশের সন্ধান পেয়েছেন সেখানেই তিনি গিয়েছেন। তিনি ইলমে মা’রেফাত অর্জনে আল্লাহর সন্ধানে সফর অব্যাহত রাখেন। এভাবে হজরত খাজা মঈনুদ্দিন চিশতি (র.) একবার বুখারা থেকে নিশাপুরে আসেন। নিশাপুর এসে এখানকার ‘হারুন’ নামক একটি ছোট শহরে যুগশ্রেষ্ঠ ওলি হজরত ওসমান হারুনি (র.) এর সন্ধান পান। এই ওলি ছিলেন হাজী শরিফ জিন্দানি (র.) এর শিষ্য ও প্রধান খলিফা। তিনি ছিলেন তৎকালীন ইলমে মা’রেফাতের রহস্যজ্ঞানী মহান আধ্যাত্মিক তাপস। খাজা গরিবে নেওয়াজ এ মহাপুরুষের দরবারে উপস্থিত হন। একান্ত আগ্রহ নিয়ে তাঁর নিকট দীক্ষা গ্রহণের সুযোগ পান। হজরত খাজা মঈনুদ্দিন চিশতি (র.) বহু দেশ সফর করেছেন। সফর করার আগে কঠোর ইবাদত-বন্দেগি এবং মুরাকাবা-মুশাহাদা করেছিলেন। তিনি হজ পালন করেন। সফররত অবস্থায় হজরত মঈনুদ্দিন চিশতি (র.) বহু পীর ওলির সান্নিধ্য লাভ করেছিলেন এমনকি স্বয়ং গাওসে পাক হজরত বড় পীর আবদুল কাদের জিলানি (র.) এর সান্নিধ্যপ্রাপ্ত হয়েছিলেন এবং বেশ কিছুদিন তার সঙ্গে অবস্থান করেন। অনেকেই দাবি করেন, বড় পীর আবদুল কাদের জিলানি (র.) তাঁকে বলেছিলেন, ইরাকের বেলায়ত সাহাবুদ্দিন সরোওয়ার্দীকে দান করা হয়েছে, আর তোমাকে প্রদান করা হয়েছে হিন্দুস্থানের বেলায়ত। একদিন খাজা মঈনুদ্দিন চিশতি (র.) এর এক মুরিদ তাঁর কাছে অভিযোগ করেন, রাজ্যপাল তাকে নিদারুণ হয়রানির শিকার করেছে এবং রাজ্য থেকে নির্বাসনে পাঠিয়ে দিয়েছে। খাজা মঈনুদ্দিন চিশতি (র.) তাঁকে বাড়ি ফিরে যেতে বলেন। লোকটি বাড়ি ফিরে গিয়ে জানতে পারে, শিকার করতে গিয়ে ঘোড়ার পিঠ থেকে পড়ে গিয়ে মৃত্যুবরণ করেছে অবিচারকারী সেই শাসক। অসহায় গরিবদের প্রতি তাঁর অসীম মমতা ছিল। এ কারণেই তাকে ‘গরিবে নেওয়াজ’ বলে ডাকা হয়।

 

শিক্ষাজীবন

হজরত মঈনুদ্দিন চিশতি (র.) মাত্র ৪০ জন সফরসঙ্গীকে নিয়ে ভারতবর্ষে আসেন। এরপর বিরতিহীনভাবে বিভিন্ন ধর্মাবলম্বীদের কাছে ইসলামের দাওয়াত দেন। তিনি আরব হতে ইরাক, ইরান, আফগানিস্তান হয়ে প্রথমে লাহোরে এবং পরে দিল্লি হয়ে আজমিরে আগমন করেন। এর আগে তিনি অনেক ওলি আউলিয়ার নিকট তার শিক্ষাজীবন সম্পন্ন করেছিলেন। হজরত ইব্রাহিম কান্দুজির সঙ্গে দেখা হওয়ার পর তিনি জ্ঞান লাভের উদ্দেশ্যে বেরিয়ে পড়েছিলেন। সে সময় সমরখন্দ, বুখারা ও বাগদাদ ইসলামী শিক্ষার প্রধান কেন্দ্র ছিল। হজরত খাজা মঈনুদ্দিন চিশতি (র.) সমরখন্দ ও বুখারা বিশ্ববিদ্যালয়ে হাদিস, তাফসির ও ফিকাহ্ শাস্ত্র অধ্যয়ন করেন। সে যুগের মুসলিম জাহানের অন্যতম শ্রেষ্ঠ আলেম হজরত মাওলানা শরফুদ্দীন (র.) এবং হজরত মাওলানা হিসাম উদ্দিন (র.) সাহেবের কাছে ৫ বছরকাল শিক্ষাগ্রহণ করে তিনি সনদপ্রাপ্ত হন। এরপর তিনি বুখারা বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপনা করেন। তিনি নিশাপুর গিয়ে বিখ্যাত সাধু পুরুষ খাজা ওসমান হারুনি (র.) এর শিষ্যত্ব গ্রহণ করেন। বাগদাদ শরিফে যাঁদের কাছে তিনি শিক্ষালাভ করেন তাদের মধ্যে হজরত খাজা নিজামুদ্দীন কিবরিয়া, হজরত শেখ জিয়াউদ্দীন, পীর রওশন জমির ও হজরত শেখ সাহাবুদ্দীন সোহরাওয়ার্দী প্রমুখ উল্লেখযোগ্য। কেরমান শহরে হজরত ওহীউদ্দীন কেরমানির কাছে বাইয়াত হয়ে তিনি ‘খেরকা’ প্রাপ্ত হন। খাজা মঈনুদ্দিন চিশতি (র.) জুদি পর্বতে গিয়ে হজরত পিরানে পীর দস্তগীর শেখ আবদুল কাদের জিলানি (র.), হামদান শহরে হজরত শেখ ইউসুফ হামদানি এবং তাবরেজ শহরে শেখ আবু সৈয়দ তাবরিজির সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন।

 

আজমির শরিফ

সুফি সাধক খাজা মঈনুদ্দিন চিশতি (র.) এর দরগা পরিচিত ‘আজমির শরিফ’ নামে। এই দরগাটি রাজস্থানের আজমির শহরে অবস্থিত। এই দরগায় প্রার্থনা করতে যান বিশ্বের অনেক দেশের মানুষ। শোনা যায়, শুদ্ধ ও পবিত্র মন নিয়ে কিছু চাইলে, ‘গরিবে নওয়াজ’ খাজা মঈনুদ্দিন চিশতি (র.) কাউকে ফিরিয়ে দেন না। এ ছাড়া দরগার ভিতরের শান্ত পরিবেশ উপভোগ করতেও যান বিশ্বের নানা প্রান্তের মানুষ। দরগার ভিতরে মঈনুদ্দিন চিশতি (র.) এর সমাধি ছাড়াও আছে দুটি মসজিদ, যা তৈরি করেছিলেন মুঘল সম্রাট শাহজাহান ও আকবর। ভারতের রাজস্থানের শহর আজমির বা আজমেরে গেলে দেখতে পাবেন এই বিখ্যাত দরগা। খাজা মঈনুদ্দিন চিশতি (র.) দেহত্যাগের পর সেখানেই সমাধিস্থ করা হয় তাঁকে। আজমিরের পাশেই রয়েছে হিন্দুদের পবিত্র স্থান পুষ্কর। প্রতি বছর আজমির শরিফে ১ রজব থেকে ৬ রজব টানা ছয়দিনব্যাপী খাজা মঈনুদ্দিন চিশতি (র.) এর মৃত্যুবার্ষিকী বা ওরস পালিত হয়। মুহাম্মদ বিন তুঘলক, সম্রাট আকবরসহ আরও অনেকেই মহান এই ওলির মাজার শরিফ জিয়ারত করেন। এখনো অমুসলিম ও মুসলিমদের মধ্যে আজমির শরিফে গিয়ে খাজা মঈনুদ্দিন চিশতি (র.) এর মাজার জিয়ারত করার একটি চল রয়েছে। দিওয়ান সৈয়দ জয়নুল আবেদিন খাজা মঈনুদ্দিন চিশতি (র.) এর ২২তম প্রজন্মের সরাসরি বংশধর। ভারতের সুপ্রিম কোর্টের মতে, তিনি আজমির দরগাহের বংশধর ও সাজ্জাদানশিন আধ্যাত্মিক প্রধান।

 

শিষ্য বখতিয়ার কাকি

জীবনের শেষ পর্যায়ে হজরত খাজা কুতুবুদ্দিন বখতিয়ার কাকি (র.) কে খিলাফতের দায়িত্ব অর্পণ করে সিলসিলার ধারাবাহিকতা অব্যাহত রাখেন খাজা গরিবে নেওয়াজ (র.)। তাঁর শিষ্যদের মধ্যে হজরত কুতুবুদ্দিন বখতিয়ার কাকি (র.) ও শাহ নিজাম উদ্দিন আউলিয়া (র.) এর নাম উল্লেখযোগ্য। ৬৩৩ হিজরির (১২৩৭) খ্রিস্টাব্দ) ৬ রজব খাজা মঈনুদ্দিন চিশতি (র.) ইন্তিকাল করেন। মৃত্যুর তিন সপ্তাহ আগে তিনি কুতুবুদ্দিন বখতিয়ার কাকি (র.) কে খেলাফত দিয়ে যান। কুতুবুল আকতাব হজরত খাজা সৈয়দ মুহাম্মদ কুতুবুদ্দিন বখতিয়ার কাকি (র.) ছিলেন একজন মুসলিম সুফি সাধক। তিনি চিশতিয়া তরিকার সাধক ছিলেন। তাঁর নামেই দিল্লির বিখ্যাত কুতুব মিনার উৎসর্গ করা হয়। শিষ্যত্ব গ্রহণ করার আগেই চিশতিয়া তরিকা শুধু আজমির এবং নাগাউরের মধ্যেই সীমাবদ্ধ ছিল। দিল্লিতে স্থায়ীভাবে এই তরিকাকে প্রতিষ্ঠায় তিনি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। তার দরগাহ মেহরাউলের জাফর মহলের পাশেই অবস্থিত এবং পুরনো দরগাহ দিল্লিতে অবস্থিত। এখানেই তার ওরস পালিত হয়। ভারতের অনেক বিখ্যাত শাসক তাঁর ওরস মহাসমারোহে উদযাপন করতেন। তাদের মধ্যে রয়েছেন কুতুবুদ্দিন আইবাক, ইলতুতমিশ যিনি কাকির জন্য ‘ঘান্দাক কি বাউলি’ নামে এক গভীর নলকূপ স্থাপন করেন, শের শাহ সুরি যিনি একটি বড় গেট তৈরি করেন, বাহাদুর শাহ (প্রথম) যিনি দরগাহের পাশে মতি মসজিদ নির্মাণ করেন, ফারুকশিয়ার যিনি মার্বেলের স্ক্রিন এবং মসজিদ নির্মাণ করেন। তাঁর সবচেয়ে বিখ্যাত শিষ্য এবং খলিফা হলেন ফরিদউদ্দিন গঞ্জেশকার (র.) যিনি আবার দিল্লির বিখ্যাত সাধক নিজামউদ্দিন আউলিয়া (র.) এর সুফি গুরু, যার শিষ্য হলেন কবি আমির খসরু (র.)।

এই বিভাগের আরও খবর
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
সর্বশেষ খবর
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা
শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা
শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা

২ ঘণ্টা আগে | অন্যান্য

শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম
শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার
উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস
চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ
অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড
চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে
নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭
সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’
‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের
১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা
জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১
সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২
রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ
জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ
সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল
রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল
নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল
রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স
আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা
উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে
কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে
বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে
কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান
যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা
ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস
সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে
রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক
স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ
হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম
শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া
ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান
সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু
বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা
ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা
ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা

১৮ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের
বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম
সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র
গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল
গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ
মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী
চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে
ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০
গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন
চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের
বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা
এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান
বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক
গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক
কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক

পেছনের পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!
কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!

শনিবারের সকাল

অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের
অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী
এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত
বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন
জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে
জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী
আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী

শোবিজ

নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না
নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না

মাঠে ময়দানে

সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ
সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক
ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ
পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ
ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ

মাঠে ময়দানে

যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ
যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’
বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’

শোবিজ

গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল
গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে
ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন
পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন

শোবিজ

নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ
নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ

শনিবারের সকাল

শান্তির নীড় মাটির ঘর
শান্তির নীড় মাটির ঘর

পেছনের পৃষ্ঠা

মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা
মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার
১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার

মাঠে ময়দানে

কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার
কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার

নগর জীবন

অবসর শেষে মৎস্য খামার
অবসর শেষে মৎস্য খামার

শনিবারের সকাল

হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই
হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

পেছনের পৃষ্ঠা