শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৮ নভেম্বর, ২০১৯

খাজা মঈনুদ্দিন চিশতি (র.)

গরিবে নেওয়াজ

সাইফ ইমন
প্রিন্ট ভার্সন
গরিবে নেওয়াজ

আখেরি নবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) এর মাধ্যমে শান্তির ধর্ম ইসলামের আবির্ভাবের পর  থেকে বিশ্বব্যাপী তা ছড়িয়ে দেওয়ার দায়িত্ব যেন অর্পিত হয় আধ্যাত্মিক সাধক, পীর, আউলিয়া, কামেলদের ওপর। এ ছাড়া অধিকাংশ অমুসলিম এলাকায় ইসলাম প্রতিষ্ঠালাভ করেছে এসব আধ্যাত্মিক মহামানবের ত্যাগের বিনিময়ে। এমনি এক আধ্যাত্মিক ব্যক্তি শরিয়তের স্তম্ভ, তরিকতের নিদর্শন, মা’রেফাতের জ্বলন্ত শিক্ষা, হাকিকতের আয়না হজরত খাজা মঈনুদ্দিন চিশতি (র.)...

 

সুলতান-উল-হিন্দ, গরিবে নেওয়াজ খাজা মঈনুদ্দিন চিশতি (র.) হলেন চিশতিয়া তরিকার ভারতীয় উপমহাদেশের সবচেয়ে বিখ্যাত সুফি সাধক। তিনি ১১৪১ সালে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি খাজা বাবা নামেও অভিহিত হন। তাঁর পিতার নাম সৈয়দ খাজা গিয়াস উদ্দিন, মাতার নাম সৈয়দা উম্মুল ওয়ারা মাহেনুর। পিতার দিক থেকে তিনি শেরে খোদা হজরত আলী (রা.) এর চতুর্দশতম এবং মাতার দিক থেকে তিনি হজরত ফাতেমা (রা.) এর দ্বাদশতম বংশধর। তাঁর যখন ১৫ বছর বয়স তখন পিতা ও মাতা উভয়েই মৃত্যুবরণ করেন। ভারতীয় উপমহাদেশে ইসলাম প্রচারে খাজা মঈনুদ্দিন চিশতি (র.) সর্বাধিক অবদান রাখেন। হজরত বড় পীর আবদুল কাদের জিলানি (র.) এর সঙ্গে খাজা মঈনুদ্দিন চিশতি (র.) এর আত্মীয়তার সম্পর্ক ছিল বলে অনেকে বলে থাকেন। তিনি ভারতে চিশতিয়া তরিকার মাধ্যমে আধ্যাত্মিক ধারা বা সিলসিলা এমনভাবে পরিচিত করেন পরবর্তীতে তাঁর অনুসারীরা যেমন- কুতুব-উল আকতাব হজরত খাজা সাঈদ মুহাম্মদ কুতুবউদ্দিন বখতিয়ার কাকি (র.), বাবা ফরিদউদ্দিন গঞ্জেশকার (র.), সুলতান-উল মাশায়েখ (র.), মেহবুব ই ইলাহী (র.), হজরত শায়খ খাজা সৈয়দ মুহাম্মদ (র.) নিজামুদ্দিন আউলিয়া (র.) সহ আরও অনেকে ভারতের ইতিহাসে সুফি ধারাকে এক অনন্য উচ্চতায় নিয়ে যান। পিতার মৃত্যুর পর খাজা মঈনুদ্দিন চিশতি (র.) সম্পত্তির মধ্যে একটি ফলের বাগান ও ময়দা পেষার যন্ত্র পেয়েছিলেন। বাগানের পরিচর্যা ও দেখাশোনা করে এর ওপর তিনি জীবিকা নির্বাহ করতেন। একদিন ওই বাগানের পরিচর্যাকালে হজরত ইব্রাহিম কান্দুজি (র.) নামে এক ওলিআল্লাহ সেখানে উপস্থিত হন। খাজা বাবা দরবেশকে তাজিমের সঙ্গে বসিয়ে তৃপ্তি সহকারে বাগানের ফল দিয়ে আপ্যায়ন করেছিলেন। দরবেশ খুশি হয়ে নিজ ঝুলি থেকে এক টুকরো রুটি বের করে নিজ মুখে চিবিয়ে কিছুটা খাজা মঈনুদ্দিন (র.) কে খেতে বললেন। খাজা বাবাও পরম আদব ও ভক্তির সঙ্গে সাগ্রহে খেয়ে নিয়েছিলেন। সঙ্গে সঙ্গে তার মনের রাজ্য খোদায়ী নূরে আলোকিত হলো। আল্লাহ প্রেমের প্রবল তরঙ্গ বইতে শুরু করে খাজা মঈনুদ্দিন চিশতি (র.) এর মনের মধ্য দিয়ে। যার ঢেউ এবং সিলসিলা চলছেই। খাজা মঈনুদ্দিন চিশতি (র.) এর কোটি কোটি অনুসারীর মধ্য দিয়ে এই আল্লাহ প্রেম প্রবাহিত হয়ে আসছে। সেই ফল খাওয়ার পর আধ্যাত্মিকতার অদম্য আকর্ষণে খাজা মঈনুদ্দিন চিশতি (র.) বাগান বিক্রি করে তা আল্লাহর নামে দান করে সামান্য খরচ নিয়ে অজানার উদ্দেশে বেরিয়ে পড়েছিলেন। তিনি আল্লাহর নৈকট্য লাভের অন্বেষায় নিমগ্ন হয়েছিলেন। আল্লাহর ভাবে ব্যাকুল হয়ে তিনি দেশ-বিদেশ ঘুরে বেড়াতে লাগলেন। বুখারা, ইরাক, নিশাপুর প্রভৃতি জায়গায় যেখানে ওলি, বুজুর্গ ও দরবেশের সন্ধান পেয়েছেন সেখানেই তিনি গিয়েছেন। তিনি ইলমে মা’রেফাত অর্জনে আল্লাহর সন্ধানে সফর অব্যাহত রাখেন। এভাবে হজরত খাজা মঈনুদ্দিন চিশতি (র.) একবার বুখারা থেকে নিশাপুরে আসেন। নিশাপুর এসে এখানকার ‘হারুন’ নামক একটি ছোট শহরে যুগশ্রেষ্ঠ ওলি হজরত ওসমান হারুনি (র.) এর সন্ধান পান। এই ওলি ছিলেন হাজী শরিফ জিন্দানি (র.) এর শিষ্য ও প্রধান খলিফা। তিনি ছিলেন তৎকালীন ইলমে মা’রেফাতের রহস্যজ্ঞানী মহান আধ্যাত্মিক তাপস। খাজা গরিবে নেওয়াজ এ মহাপুরুষের দরবারে উপস্থিত হন। একান্ত আগ্রহ নিয়ে তাঁর নিকট দীক্ষা গ্রহণের সুযোগ পান। হজরত খাজা মঈনুদ্দিন চিশতি (র.) বহু দেশ সফর করেছেন। সফর করার আগে কঠোর ইবাদত-বন্দেগি এবং মুরাকাবা-মুশাহাদা করেছিলেন। তিনি হজ পালন করেন। সফররত অবস্থায় হজরত মঈনুদ্দিন চিশতি (র.) বহু পীর ওলির সান্নিধ্য লাভ করেছিলেন এমনকি স্বয়ং গাওসে পাক হজরত বড় পীর আবদুল কাদের জিলানি (র.) এর সান্নিধ্যপ্রাপ্ত হয়েছিলেন এবং বেশ কিছুদিন তার সঙ্গে অবস্থান করেন। অনেকেই দাবি করেন, বড় পীর আবদুল কাদের জিলানি (র.) তাঁকে বলেছিলেন, ইরাকের বেলায়ত সাহাবুদ্দিন সরোওয়ার্দীকে দান করা হয়েছে, আর তোমাকে প্রদান করা হয়েছে হিন্দুস্থানের বেলায়ত। একদিন খাজা মঈনুদ্দিন চিশতি (র.) এর এক মুরিদ তাঁর কাছে অভিযোগ করেন, রাজ্যপাল তাকে নিদারুণ হয়রানির শিকার করেছে এবং রাজ্য থেকে নির্বাসনে পাঠিয়ে দিয়েছে। খাজা মঈনুদ্দিন চিশতি (র.) তাঁকে বাড়ি ফিরে যেতে বলেন। লোকটি বাড়ি ফিরে গিয়ে জানতে পারে, শিকার করতে গিয়ে ঘোড়ার পিঠ থেকে পড়ে গিয়ে মৃত্যুবরণ করেছে অবিচারকারী সেই শাসক। অসহায় গরিবদের প্রতি তাঁর অসীম মমতা ছিল। এ কারণেই তাকে ‘গরিবে নেওয়াজ’ বলে ডাকা হয়।

 

শিক্ষাজীবন

হজরত মঈনুদ্দিন চিশতি (র.) মাত্র ৪০ জন সফরসঙ্গীকে নিয়ে ভারতবর্ষে আসেন। এরপর বিরতিহীনভাবে বিভিন্ন ধর্মাবলম্বীদের কাছে ইসলামের দাওয়াত দেন। তিনি আরব হতে ইরাক, ইরান, আফগানিস্তান হয়ে প্রথমে লাহোরে এবং পরে দিল্লি হয়ে আজমিরে আগমন করেন। এর আগে তিনি অনেক ওলি আউলিয়ার নিকট তার শিক্ষাজীবন সম্পন্ন করেছিলেন। হজরত ইব্রাহিম কান্দুজির সঙ্গে দেখা হওয়ার পর তিনি জ্ঞান লাভের উদ্দেশ্যে বেরিয়ে পড়েছিলেন। সে সময় সমরখন্দ, বুখারা ও বাগদাদ ইসলামী শিক্ষার প্রধান কেন্দ্র ছিল। হজরত খাজা মঈনুদ্দিন চিশতি (র.) সমরখন্দ ও বুখারা বিশ্ববিদ্যালয়ে হাদিস, তাফসির ও ফিকাহ্ শাস্ত্র অধ্যয়ন করেন। সে যুগের মুসলিম জাহানের অন্যতম শ্রেষ্ঠ আলেম হজরত মাওলানা শরফুদ্দীন (র.) এবং হজরত মাওলানা হিসাম উদ্দিন (র.) সাহেবের কাছে ৫ বছরকাল শিক্ষাগ্রহণ করে তিনি সনদপ্রাপ্ত হন। এরপর তিনি বুখারা বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপনা করেন। তিনি নিশাপুর গিয়ে বিখ্যাত সাধু পুরুষ খাজা ওসমান হারুনি (র.) এর শিষ্যত্ব গ্রহণ করেন। বাগদাদ শরিফে যাঁদের কাছে তিনি শিক্ষালাভ করেন তাদের মধ্যে হজরত খাজা নিজামুদ্দীন কিবরিয়া, হজরত শেখ জিয়াউদ্দীন, পীর রওশন জমির ও হজরত শেখ সাহাবুদ্দীন সোহরাওয়ার্দী প্রমুখ উল্লেখযোগ্য। কেরমান শহরে হজরত ওহীউদ্দীন কেরমানির কাছে বাইয়াত হয়ে তিনি ‘খেরকা’ প্রাপ্ত হন। খাজা মঈনুদ্দিন চিশতি (র.) জুদি পর্বতে গিয়ে হজরত পিরানে পীর দস্তগীর শেখ আবদুল কাদের জিলানি (র.), হামদান শহরে হজরত শেখ ইউসুফ হামদানি এবং তাবরেজ শহরে শেখ আবু সৈয়দ তাবরিজির সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন।

 

আজমির শরিফ

সুফি সাধক খাজা মঈনুদ্দিন চিশতি (র.) এর দরগা পরিচিত ‘আজমির শরিফ’ নামে। এই দরগাটি রাজস্থানের আজমির শহরে অবস্থিত। এই দরগায় প্রার্থনা করতে যান বিশ্বের অনেক দেশের মানুষ। শোনা যায়, শুদ্ধ ও পবিত্র মন নিয়ে কিছু চাইলে, ‘গরিবে নওয়াজ’ খাজা মঈনুদ্দিন চিশতি (র.) কাউকে ফিরিয়ে দেন না। এ ছাড়া দরগার ভিতরের শান্ত পরিবেশ উপভোগ করতেও যান বিশ্বের নানা প্রান্তের মানুষ। দরগার ভিতরে মঈনুদ্দিন চিশতি (র.) এর সমাধি ছাড়াও আছে দুটি মসজিদ, যা তৈরি করেছিলেন মুঘল সম্রাট শাহজাহান ও আকবর। ভারতের রাজস্থানের শহর আজমির বা আজমেরে গেলে দেখতে পাবেন এই বিখ্যাত দরগা। খাজা মঈনুদ্দিন চিশতি (র.) দেহত্যাগের পর সেখানেই সমাধিস্থ করা হয় তাঁকে। আজমিরের পাশেই রয়েছে হিন্দুদের পবিত্র স্থান পুষ্কর। প্রতি বছর আজমির শরিফে ১ রজব থেকে ৬ রজব টানা ছয়দিনব্যাপী খাজা মঈনুদ্দিন চিশতি (র.) এর মৃত্যুবার্ষিকী বা ওরস পালিত হয়। মুহাম্মদ বিন তুঘলক, সম্রাট আকবরসহ আরও অনেকেই মহান এই ওলির মাজার শরিফ জিয়ারত করেন। এখনো অমুসলিম ও মুসলিমদের মধ্যে আজমির শরিফে গিয়ে খাজা মঈনুদ্দিন চিশতি (র.) এর মাজার জিয়ারত করার একটি চল রয়েছে। দিওয়ান সৈয়দ জয়নুল আবেদিন খাজা মঈনুদ্দিন চিশতি (র.) এর ২২তম প্রজন্মের সরাসরি বংশধর। ভারতের সুপ্রিম কোর্টের মতে, তিনি আজমির দরগাহের বংশধর ও সাজ্জাদানশিন আধ্যাত্মিক প্রধান।

 

শিষ্য বখতিয়ার কাকি

জীবনের শেষ পর্যায়ে হজরত খাজা কুতুবুদ্দিন বখতিয়ার কাকি (র.) কে খিলাফতের দায়িত্ব অর্পণ করে সিলসিলার ধারাবাহিকতা অব্যাহত রাখেন খাজা গরিবে নেওয়াজ (র.)। তাঁর শিষ্যদের মধ্যে হজরত কুতুবুদ্দিন বখতিয়ার কাকি (র.) ও শাহ নিজাম উদ্দিন আউলিয়া (র.) এর নাম উল্লেখযোগ্য। ৬৩৩ হিজরির (১২৩৭) খ্রিস্টাব্দ) ৬ রজব খাজা মঈনুদ্দিন চিশতি (র.) ইন্তিকাল করেন। মৃত্যুর তিন সপ্তাহ আগে তিনি কুতুবুদ্দিন বখতিয়ার কাকি (র.) কে খেলাফত দিয়ে যান। কুতুবুল আকতাব হজরত খাজা সৈয়দ মুহাম্মদ কুতুবুদ্দিন বখতিয়ার কাকি (র.) ছিলেন একজন মুসলিম সুফি সাধক। তিনি চিশতিয়া তরিকার সাধক ছিলেন। তাঁর নামেই দিল্লির বিখ্যাত কুতুব মিনার উৎসর্গ করা হয়। শিষ্যত্ব গ্রহণ করার আগেই চিশতিয়া তরিকা শুধু আজমির এবং নাগাউরের মধ্যেই সীমাবদ্ধ ছিল। দিল্লিতে স্থায়ীভাবে এই তরিকাকে প্রতিষ্ঠায় তিনি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। তার দরগাহ মেহরাউলের জাফর মহলের পাশেই অবস্থিত এবং পুরনো দরগাহ দিল্লিতে অবস্থিত। এখানেই তার ওরস পালিত হয়। ভারতের অনেক বিখ্যাত শাসক তাঁর ওরস মহাসমারোহে উদযাপন করতেন। তাদের মধ্যে রয়েছেন কুতুবুদ্দিন আইবাক, ইলতুতমিশ যিনি কাকির জন্য ‘ঘান্দাক কি বাউলি’ নামে এক গভীর নলকূপ স্থাপন করেন, শের শাহ সুরি যিনি একটি বড় গেট তৈরি করেন, বাহাদুর শাহ (প্রথম) যিনি দরগাহের পাশে মতি মসজিদ নির্মাণ করেন, ফারুকশিয়ার যিনি মার্বেলের স্ক্রিন এবং মসজিদ নির্মাণ করেন। তাঁর সবচেয়ে বিখ্যাত শিষ্য এবং খলিফা হলেন ফরিদউদ্দিন গঞ্জেশকার (র.) যিনি আবার দিল্লির বিখ্যাত সাধক নিজামউদ্দিন আউলিয়া (র.) এর সুফি গুরু, যার শিষ্য হলেন কবি আমির খসরু (র.)।

এই বিভাগের আরও খবর
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
সর্বশেষ খবর
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে মার্কিন হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বেশিরভাগ আমেরিকান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে মার্কিন হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বেশিরভাগ আমেরিকান

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যুদ্ধ শুরু’, বললেন খামেনি
‘যুদ্ধ শুরু’, বললেন খামেনি

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্লাব বিশ্বকাপের যৌক্তিকতা দেখছেন না লা লিগা সভাপতি
ক্লাব বিশ্বকাপের যৌক্তিকতা দেখছেন না লা লিগা সভাপতি

৩৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শপথ ছাড়াই ইশরাকের নানা ‘নির্দেশনা’, সরকারের নীরবতা নিয়ে প্রশ্ন
শপথ ছাড়াই ইশরাকের নানা ‘নির্দেশনা’, সরকারের নীরবতা নিয়ে প্রশ্ন

৫০ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলের মার্কিন দূতাবাস বন্ধ ঘোষণা
ইসরায়েলের মার্কিন দূতাবাস বন্ধ ঘোষণা

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রকে সতর্ক করে যা বললেন ম্যাক্রোঁ
ইরান ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রকে সতর্ক করে যা বললেন ম্যাক্রোঁ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলের হামলা ‘অবৈধ’, রাশিয়ার বিবৃতি
ইরানে ইসরায়েলের হামলা ‘অবৈধ’, রাশিয়ার বিবৃতি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজার ইসরায়েলি হামলায় আরও ৮৯ ফিলিস্তিনি নিহত
গাজার ইসরায়েলি হামলায় আরও ৮৯ ফিলিস্তিনি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুন)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় পাকিস্তানের নতুন হাইকমিশনার হচ্ছেন ইমরান হায়দার
ঢাকায় পাকিস্তানের নতুন হাইকমিশনার হচ্ছেন ইমরান হায়দার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান ছাড়তে চাওয়া বাংলাদেশিদের জন্য দূতাবাসের জরুরি বার্তা
ইরান ছাড়তে চাওয়া বাংলাদেশিদের জন্য দূতাবাসের জরুরি বার্তা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ: কীভাবে কাজ করে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র?
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ: কীভাবে কাজ করে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বজুড়ে মুদ্রাস্ফীতির নতুন হুমকি ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ
বিশ্বজুড়ে মুদ্রাস্ফীতির নতুন হুমকি ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় খাদ্য সহায়তা কেন্দ্রে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৭০
গাজায় খাদ্য সহায়তা কেন্দ্রে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৭০

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউক্লিয়ার ভয়ের নাটক? ইরানে ইসরায়েলের হামলার প্রকৃত কারণ ফাঁস
নিউক্লিয়ার ভয়ের নাটক? ইরানে ইসরায়েলের হামলার প্রকৃত কারণ ফাঁস

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল উত্তেজনায় তেহরান ফাঁকা, বাঙ্কারে ইসরায়েল
ইরান-ইসরায়েল উত্তেজনায় তেহরান ফাঁকা, বাঙ্কারে ইসরায়েল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীকে হত্যা করে বোরকা পরে পালালো স্বামী!
স্ত্রীকে হত্যা করে বোরকা পরে পালালো স্বামী!

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের গোপন স্থাপনায় রাডার ফাঁকি দেওয়া ক্ষেপণাস্ত্র হামলা ইরানের
ইসরায়েলের গোপন স্থাপনায় রাডার ফাঁকি দেওয়া ক্ষেপণাস্ত্র হামলা ইরানের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমান ক্রমে নিজেকে নিয়ে যাচ্ছেন ভিন্ন উচ্চতায়
তারেক রহমান ক্রমে নিজেকে নিয়ে যাচ্ছেন ভিন্ন উচ্চতায়

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তবু আপন কর্তব্যে অবিচল সেনাবাহিনী
তবু আপন কর্তব্যে অবিচল সেনাবাহিনী

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের সামরিক ঘাঁটিতে ইসরায়েলের বিমান হামলার দাবি
ইরানের সামরিক ঘাঁটিতে ইসরায়েলের বিমান হামলার দাবি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনি আমাদের লক্ষ্য, কিন্তু হত্যা এখন নয়: ট্রাম্প
খামেনি আমাদের লক্ষ্য, কিন্তু হত্যা এখন নয়: ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘নিঃশর্ত আত্মসমর্পণ’, ট্রাম্পের নতুন পোস্ট
‘নিঃশর্ত আত্মসমর্পণ’, ট্রাম্পের নতুন পোস্ট

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্ল্যাটফর্মে নির্বাচনি ট্রেন হুইসেলের অপেক্ষা
প্ল্যাটফর্মে নির্বাচনি ট্রেন হুইসেলের অপেক্ষা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেহরানের পশ্চিমাঞ্চলে ভয়াবহ বিস্ফোরণ
তেহরানের পশ্চিমাঞ্চলে ভয়াবহ বিস্ফোরণ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাকেরগঞ্জে গৃহবধূকে গলাকেটে হত্যা
বাকেরগঞ্জে গৃহবধূকে গলাকেটে হত্যা

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবারও ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে মিসাইলের বহর ছুড়েছে ইরান
আবারও ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে মিসাইলের বহর ছুড়েছে ইরান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা ইরানের আকাশের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছি: ট্রাম্প
আমরা ইরানের আকাশের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছি: ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্রদূতের রহস্যময় বার্তা: ইরানে কি পরমাণু বোমা ফেলতে যাচ্ছেন ট্রাম্প?
রাষ্ট্রদূতের রহস্যময় বার্তা: ইরানে কি পরমাণু বোমা ফেলতে যাচ্ছেন ট্রাম্প?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ‘পরমাণু সমৃদ্ধি’ বিনাশে বড় সিদ্ধান্ত নিতে যাচ্ছেন ট্রাম্প, ইঙ্গিত ভান্সের
ইরানের ‘পরমাণু সমৃদ্ধি’ বিনাশে বড় সিদ্ধান্ত নিতে যাচ্ছেন ট্রাম্প, ইঙ্গিত ভান্সের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলের মাটিতে সবচেয়ে বড় ও ভয়াবহ হামলা চালাল ইরান
ইসরায়েলের মাটিতে সবচেয়ে বড় ও ভয়াবহ হামলা চালাল ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের গভীর পাহাড়ের নিচের যে পারমাণবিক স্থাপনা নিয়ে শঙ্কিত ইসরায়েল
ইরানের গভীর পাহাড়ের নিচের যে পারমাণবিক স্থাপনা নিয়ে শঙ্কিত ইসরায়েল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরমাণু অস্ত্র নিয়ে কী ভাবছে ইরান, জানালেন পেজেশকিয়ান
পরমাণু অস্ত্র নিয়ে কী ভাবছে ইরান, জানালেন পেজেশকিয়ান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলি হামলার পরিণতি ভয়াবহ হতে পারে: কাতার
ইরানে ইসরায়েলি হামলার পরিণতি ভয়াবহ হতে পারে: কাতার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ জি-সেভেন সম্মেলন ছেড়ে ফেরার কারণ যুদ্ধবিরতি নয়, আরও বড় কিছু : ট্রাম্প
হঠাৎ জি-সেভেন সম্মেলন ছেড়ে ফেরার কারণ যুদ্ধবিরতি নয়, আরও বড় কিছু : ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউক্লিয়ার ভয়ের নাটক? ইরানে ইসরায়েলের হামলার প্রকৃত কারণ ফাঁস
নিউক্লিয়ার ভয়ের নাটক? ইরানে ইসরায়েলের হামলার প্রকৃত কারণ ফাঁস

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পরমাণু অগ্রগতি নিয়ে ইসরায়েলের দাবি সত্য নয়, যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দা মূল্যায়ন
ইরানের পরমাণু অগ্রগতি নিয়ে ইসরায়েলের দাবি সত্য নয়, যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দা মূল্যায়ন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে ‘ঘি ঢাললেন’ ট্রাম্প : চীন
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে ‘ঘি ঢাললেন’ ট্রাম্প : চীন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্রদূতের রহস্যময় বার্তা: ইরানে কি পরমাণু বোমা ফেলতে যাচ্ছেন ট্রাম্প?
রাষ্ট্রদূতের রহস্যময় বার্তা: ইরানে কি পরমাণু বোমা ফেলতে যাচ্ছেন ট্রাম্প?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান নিয়ে ট্রাম্পের সামনে যে তিনটি পথ খোলা
ইরান নিয়ে ট্রাম্পের সামনে যে তিনটি পথ খোলা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, ইসরায়েলজুড়ে সতর্ক সাইরেন
ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, ইসরায়েলজুড়ে সতর্ক সাইরেন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের গোপন স্থাপনায় রাডার ফাঁকি দেওয়া ক্ষেপণাস্ত্র হামলা ইরানের
ইসরায়েলের গোপন স্থাপনায় রাডার ফাঁকি দেওয়া ক্ষেপণাস্ত্র হামলা ইরানের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল যুদ্ধক্ষেত্র প্রসারিত করছে: জর্ডানের বাদশাহ
ইসরায়েল যুদ্ধক্ষেত্র প্রসারিত করছে: জর্ডানের বাদশাহ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘নিঃশর্ত আত্মসমর্পণ’, ট্রাম্পের নতুন পোস্ট
‘নিঃশর্ত আত্মসমর্পণ’, ট্রাম্পের নতুন পোস্ট

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি ক্ষেপণাস্ত্রে গুড়িয়ে গেছে ইসরায়েলের ‘মস্তিষ্ক’ খ্যাত গবেষণা প্রতিষ্ঠান
ইরানি ক্ষেপণাস্ত্রে গুড়িয়ে গেছে ইসরায়েলের ‘মস্তিষ্ক’ খ্যাত গবেষণা প্রতিষ্ঠান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ: কীভাবে কাজ করে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র?
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ: কীভাবে কাজ করে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলের হামলায় ২১ মুসলিম দেশের নিন্দা
ইরানে ইসরায়েলের হামলায় ২১ মুসলিম দেশের নিন্দা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনিসিপি নেতা সারোয়ার তুষারকে কারণ দর্শানোর নোটিশ
এনিসিপি নেতা সারোয়ার তুষারকে কারণ দর্শানোর নোটিশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান-ইসরায়েল উত্তেজনায় তেহরান ফাঁকা, বাঙ্কারে ইসরায়েল
ইরান-ইসরায়েল উত্তেজনায় তেহরান ফাঁকা, বাঙ্কারে ইসরায়েল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের লঘুচাপ: আসছে টানা বৃষ্টি, ১০ জেলায় ঝড়ের আভাস
ফের লঘুচাপ: আসছে টানা বৃষ্টি, ১০ জেলায় ঝড়ের আভাস

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‌‘সংসদে গুরুত্বপূর্ণ চারটি স্থায়ী কমিটির সভাপতি পদ বিরোধী দলের’
‌‘সংসদে গুরুত্বপূর্ণ চারটি স্থায়ী কমিটির সভাপতি পদ বিরোধী দলের’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান ও ইসরায়েলকে যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দিয়েছেন ট্রাম্প : ম্যাক্রোঁ
ইরান ও ইসরায়েলকে যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দিয়েছেন ট্রাম্প : ম্যাক্রোঁ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রকে সতর্ক করে যা বললেন ম্যাক্রোঁ
ইরান ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রকে সতর্ক করে যা বললেন ম্যাক্রোঁ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে মিসাইলের বহর ছুড়েছে ইরান
আবারও ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে মিসাইলের বহর ছুড়েছে ইরান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনির পরিণতি সাদ্দাম হোসেনের মতো হতে পারে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
খামেনির পরিণতি সাদ্দাম হোসেনের মতো হতে পারে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হরমুজ প্রণালীর কাছে দুই ট্যাংকারের সংঘর্ষ, আগুন
হরমুজ প্রণালীর কাছে দুই ট্যাংকারের সংঘর্ষ, আগুন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোসাদের পরিকল্পনা কেন্দ্রে হামলা চালানোর দাবি আইআরজিসি’র
মোসাদের পরিকল্পনা কেন্দ্রে হামলা চালানোর দাবি আইআরজিসি’র

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনির ঘনিষ্ঠ ইরানের শীর্ষ কমান্ডারকে হত্যার দাবি ইসরায়েলের
খামেনির ঘনিষ্ঠ ইরানের শীর্ষ কমান্ডারকে হত্যার দাবি ইসরায়েলের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বুশের মতো ভুল করছেন ট্রাম্প: সিএআইআর
বুশের মতো ভুল করছেন ট্রাম্প: সিএআইআর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরানের পশ্চিমাঞ্চলে ভয়াবহ বিস্ফোরণ
তেহরানের পশ্চিমাঞ্চলে ভয়াবহ বিস্ফোরণ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সরাসরি যুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্র!
সরাসরি যুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্র!

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য কমিশনের সংলাপ প্রতীকী বয়কট জামায়াতের
ঐকমত্য কমিশনের সংলাপ প্রতীকী বয়কট জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেকারত্বে বন্দি তরুণ প্রজন্ম
বেকারত্বে বন্দি তরুণ প্রজন্ম

প্রথম পৃষ্ঠা

শিক্ষার সর্বনাশ অটোপাস ও সংক্ষিপ্ত সিলেবাসে
শিক্ষার সর্বনাশ অটোপাস ও সংক্ষিপ্ত সিলেবাসে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিড়ালের খোঁজে থানায় জিডি মাইকিং পোস্টার
বিড়ালের খোঁজে থানায় জিডি মাইকিং পোস্টার

পেছনের পৃষ্ঠা

ড্রিমলাইনারে বাড়তি সতর্কতা বাংলাদেশ বিমানে
ড্রিমলাইনারে বাড়তি সতর্কতা বাংলাদেশ বিমানে

পেছনের পৃষ্ঠা

চোখ রাঙাচ্ছে সিলেটে, ডেডিকেটেড হাসপাতাল
চোখ রাঙাচ্ছে সিলেটে, ডেডিকেটেড হাসপাতাল

পেছনের পৃষ্ঠা

স্লোগানে উত্তাল নগর ভবন, উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবি
স্লোগানে উত্তাল নগর ভবন, উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাঁড়িভাঙায় মাতছে রংপুর
হাঁড়িভাঙায় মাতছে রংপুর

পেছনের পৃষ্ঠা

বর্ষার শুরুতেই পানিতে ডুবুডুবু খুলনা
বর্ষার শুরুতেই পানিতে ডুবুডুবু খুলনা

নগর জীবন

সোনার লড়াইয়ে আবদুর রহমান
সোনার লড়াইয়ে আবদুর রহমান

মাঠে ময়দানে

টেস্টে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ সেঞ্চুরি মুমিনুলের
টেস্টে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ সেঞ্চুরি মুমিনুলের

মাঠে ময়দানে

লেডি ডন কৃতি স্যানন
লেডি ডন কৃতি স্যানন

শোবিজ

৯৪ শতাংশ পথশিশু সরকারের কোনো সুবিধা পাচ্ছে না
৯৪ শতাংশ পথশিশু সরকারের কোনো সুবিধা পাচ্ছে না

পেছনের পৃষ্ঠা

কাদেরের সিদ্ধান্ত নিয়ে প্রশ্ন আনিসুল ও হাওলাদারের
কাদেরের সিদ্ধান্ত নিয়ে প্রশ্ন আনিসুল ও হাওলাদারের

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্লভ কেলি কদমের ফুল ফুটলেও ফল ও চারা হয় না
দুর্লভ কেলি কদমের ফুল ফুটলেও ফল ও চারা হয় না

পেছনের পৃষ্ঠা

শেষবার সাদা পোশাকে ম্যাথিউস
শেষবার সাদা পোশাকে ম্যাথিউস

মাঠে ময়দানে

শেয়ারবাজার কারসাজি করে ২৫৭ কোটি টাকা লোপাট
শেয়ারবাজার কারসাজি করে ২৫৭ কোটি টাকা লোপাট

পেছনের পৃষ্ঠা

নাজমুল মুশফিকের রাজকীয় ব্যাটিং
নাজমুল মুশফিকের রাজকীয় ব্যাটিং

মাঠে ময়দানে

জনকল্যাণে নিবেদিত তারকারা
জনকল্যাণে নিবেদিত তারকারা

শোবিজ

কলকাতায় শুটিংয়ে জয়া
কলকাতায় শুটিংয়ে জয়া

শোবিজ

কী নিয়ে ব্যস্ত মিম
কী নিয়ে ব্যস্ত মিম

শোবিজ

ইউরোপ-লাতিন লড়াইয়ে ডি মারিয়া আলো
ইউরোপ-লাতিন লড়াইয়ে ডি মারিয়া আলো

মাঠে ময়দানে

সংলাপে যেসব বিষয়ে ঐক্য হলো দলগুলোর
সংলাপে যেসব বিষয়ে ঐক্য হলো দলগুলোর

প্রথম পৃষ্ঠা

নাজমুল-মুশফিকের জোড়া সেঞ্চুরিতে স্বস্তির দিন
নাজমুল-মুশফিকের জোড়া সেঞ্চুরিতে স্বস্তির দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

জুবাইদার জন্মদিনে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
জুবাইদার জন্মদিনে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইরানে ২ হাজার বাংলাদেশি, ৪০০ জনকে সরিয়ে নেওয়ার উদ্যোগ
ইরানে ২ হাজার বাংলাদেশি, ৪০০ জনকে সরিয়ে নেওয়ার উদ্যোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের দিনক্ষণ নিয়ে ধৈর্য ধরতে হবে
নির্বাচনের দিনক্ষণ নিয়ে ধৈর্য ধরতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিক পরিচয়ে গেস্ট হাউসে তল্লাশি চালানো সেই যুবক গ্রেপ্তার
সাংবাদিক পরিচয়ে গেস্ট হাউসে তল্লাশি চালানো সেই যুবক গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা