শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৮ নভেম্বর, ২০১৯

খাজা মঈনুদ্দিন চিশতি (র.)

গরিবে নেওয়াজ

সাইফ ইমন
প্রিন্ট ভার্সন
গরিবে নেওয়াজ

আখেরি নবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) এর মাধ্যমে শান্তির ধর্ম ইসলামের আবির্ভাবের পর  থেকে বিশ্বব্যাপী তা ছড়িয়ে দেওয়ার দায়িত্ব যেন অর্পিত হয় আধ্যাত্মিক সাধক, পীর, আউলিয়া, কামেলদের ওপর। এ ছাড়া অধিকাংশ অমুসলিম এলাকায় ইসলাম প্রতিষ্ঠালাভ করেছে এসব আধ্যাত্মিক মহামানবের ত্যাগের বিনিময়ে। এমনি এক আধ্যাত্মিক ব্যক্তি শরিয়তের স্তম্ভ, তরিকতের নিদর্শন, মা’রেফাতের জ্বলন্ত শিক্ষা, হাকিকতের আয়না হজরত খাজা মঈনুদ্দিন চিশতি (র.)...

 

সুলতান-উল-হিন্দ, গরিবে নেওয়াজ খাজা মঈনুদ্দিন চিশতি (র.) হলেন চিশতিয়া তরিকার ভারতীয় উপমহাদেশের সবচেয়ে বিখ্যাত সুফি সাধক। তিনি ১১৪১ সালে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি খাজা বাবা নামেও অভিহিত হন। তাঁর পিতার নাম সৈয়দ খাজা গিয়াস উদ্দিন, মাতার নাম সৈয়দা উম্মুল ওয়ারা মাহেনুর। পিতার দিক থেকে তিনি শেরে খোদা হজরত আলী (রা.) এর চতুর্দশতম এবং মাতার দিক থেকে তিনি হজরত ফাতেমা (রা.) এর দ্বাদশতম বংশধর। তাঁর যখন ১৫ বছর বয়স তখন পিতা ও মাতা উভয়েই মৃত্যুবরণ করেন। ভারতীয় উপমহাদেশে ইসলাম প্রচারে খাজা মঈনুদ্দিন চিশতি (র.) সর্বাধিক অবদান রাখেন। হজরত বড় পীর আবদুল কাদের জিলানি (র.) এর সঙ্গে খাজা মঈনুদ্দিন চিশতি (র.) এর আত্মীয়তার সম্পর্ক ছিল বলে অনেকে বলে থাকেন। তিনি ভারতে চিশতিয়া তরিকার মাধ্যমে আধ্যাত্মিক ধারা বা সিলসিলা এমনভাবে পরিচিত করেন পরবর্তীতে তাঁর অনুসারীরা যেমন- কুতুব-উল আকতাব হজরত খাজা সাঈদ মুহাম্মদ কুতুবউদ্দিন বখতিয়ার কাকি (র.), বাবা ফরিদউদ্দিন গঞ্জেশকার (র.), সুলতান-উল মাশায়েখ (র.), মেহবুব ই ইলাহী (র.), হজরত শায়খ খাজা সৈয়দ মুহাম্মদ (র.) নিজামুদ্দিন আউলিয়া (র.) সহ আরও অনেকে ভারতের ইতিহাসে সুফি ধারাকে এক অনন্য উচ্চতায় নিয়ে যান। পিতার মৃত্যুর পর খাজা মঈনুদ্দিন চিশতি (র.) সম্পত্তির মধ্যে একটি ফলের বাগান ও ময়দা পেষার যন্ত্র পেয়েছিলেন। বাগানের পরিচর্যা ও দেখাশোনা করে এর ওপর তিনি জীবিকা নির্বাহ করতেন। একদিন ওই বাগানের পরিচর্যাকালে হজরত ইব্রাহিম কান্দুজি (র.) নামে এক ওলিআল্লাহ সেখানে উপস্থিত হন। খাজা বাবা দরবেশকে তাজিমের সঙ্গে বসিয়ে তৃপ্তি সহকারে বাগানের ফল দিয়ে আপ্যায়ন করেছিলেন। দরবেশ খুশি হয়ে নিজ ঝুলি থেকে এক টুকরো রুটি বের করে নিজ মুখে চিবিয়ে কিছুটা খাজা মঈনুদ্দিন (র.) কে খেতে বললেন। খাজা বাবাও পরম আদব ও ভক্তির সঙ্গে সাগ্রহে খেয়ে নিয়েছিলেন। সঙ্গে সঙ্গে তার মনের রাজ্য খোদায়ী নূরে আলোকিত হলো। আল্লাহ প্রেমের প্রবল তরঙ্গ বইতে শুরু করে খাজা মঈনুদ্দিন চিশতি (র.) এর মনের মধ্য দিয়ে। যার ঢেউ এবং সিলসিলা চলছেই। খাজা মঈনুদ্দিন চিশতি (র.) এর কোটি কোটি অনুসারীর মধ্য দিয়ে এই আল্লাহ প্রেম প্রবাহিত হয়ে আসছে। সেই ফল খাওয়ার পর আধ্যাত্মিকতার অদম্য আকর্ষণে খাজা মঈনুদ্দিন চিশতি (র.) বাগান বিক্রি করে তা আল্লাহর নামে দান করে সামান্য খরচ নিয়ে অজানার উদ্দেশে বেরিয়ে পড়েছিলেন। তিনি আল্লাহর নৈকট্য লাভের অন্বেষায় নিমগ্ন হয়েছিলেন। আল্লাহর ভাবে ব্যাকুল হয়ে তিনি দেশ-বিদেশ ঘুরে বেড়াতে লাগলেন। বুখারা, ইরাক, নিশাপুর প্রভৃতি জায়গায় যেখানে ওলি, বুজুর্গ ও দরবেশের সন্ধান পেয়েছেন সেখানেই তিনি গিয়েছেন। তিনি ইলমে মা’রেফাত অর্জনে আল্লাহর সন্ধানে সফর অব্যাহত রাখেন। এভাবে হজরত খাজা মঈনুদ্দিন চিশতি (র.) একবার বুখারা থেকে নিশাপুরে আসেন। নিশাপুর এসে এখানকার ‘হারুন’ নামক একটি ছোট শহরে যুগশ্রেষ্ঠ ওলি হজরত ওসমান হারুনি (র.) এর সন্ধান পান। এই ওলি ছিলেন হাজী শরিফ জিন্দানি (র.) এর শিষ্য ও প্রধান খলিফা। তিনি ছিলেন তৎকালীন ইলমে মা’রেফাতের রহস্যজ্ঞানী মহান আধ্যাত্মিক তাপস। খাজা গরিবে নেওয়াজ এ মহাপুরুষের দরবারে উপস্থিত হন। একান্ত আগ্রহ নিয়ে তাঁর নিকট দীক্ষা গ্রহণের সুযোগ পান। হজরত খাজা মঈনুদ্দিন চিশতি (র.) বহু দেশ সফর করেছেন। সফর করার আগে কঠোর ইবাদত-বন্দেগি এবং মুরাকাবা-মুশাহাদা করেছিলেন। তিনি হজ পালন করেন। সফররত অবস্থায় হজরত মঈনুদ্দিন চিশতি (র.) বহু পীর ওলির সান্নিধ্য লাভ করেছিলেন এমনকি স্বয়ং গাওসে পাক হজরত বড় পীর আবদুল কাদের জিলানি (র.) এর সান্নিধ্যপ্রাপ্ত হয়েছিলেন এবং বেশ কিছুদিন তার সঙ্গে অবস্থান করেন। অনেকেই দাবি করেন, বড় পীর আবদুল কাদের জিলানি (র.) তাঁকে বলেছিলেন, ইরাকের বেলায়ত সাহাবুদ্দিন সরোওয়ার্দীকে দান করা হয়েছে, আর তোমাকে প্রদান করা হয়েছে হিন্দুস্থানের বেলায়ত। একদিন খাজা মঈনুদ্দিন চিশতি (র.) এর এক মুরিদ তাঁর কাছে অভিযোগ করেন, রাজ্যপাল তাকে নিদারুণ হয়রানির শিকার করেছে এবং রাজ্য থেকে নির্বাসনে পাঠিয়ে দিয়েছে। খাজা মঈনুদ্দিন চিশতি (র.) তাঁকে বাড়ি ফিরে যেতে বলেন। লোকটি বাড়ি ফিরে গিয়ে জানতে পারে, শিকার করতে গিয়ে ঘোড়ার পিঠ থেকে পড়ে গিয়ে মৃত্যুবরণ করেছে অবিচারকারী সেই শাসক। অসহায় গরিবদের প্রতি তাঁর অসীম মমতা ছিল। এ কারণেই তাকে ‘গরিবে নেওয়াজ’ বলে ডাকা হয়।

 

শিক্ষাজীবন

হজরত মঈনুদ্দিন চিশতি (র.) মাত্র ৪০ জন সফরসঙ্গীকে নিয়ে ভারতবর্ষে আসেন। এরপর বিরতিহীনভাবে বিভিন্ন ধর্মাবলম্বীদের কাছে ইসলামের দাওয়াত দেন। তিনি আরব হতে ইরাক, ইরান, আফগানিস্তান হয়ে প্রথমে লাহোরে এবং পরে দিল্লি হয়ে আজমিরে আগমন করেন। এর আগে তিনি অনেক ওলি আউলিয়ার নিকট তার শিক্ষাজীবন সম্পন্ন করেছিলেন। হজরত ইব্রাহিম কান্দুজির সঙ্গে দেখা হওয়ার পর তিনি জ্ঞান লাভের উদ্দেশ্যে বেরিয়ে পড়েছিলেন। সে সময় সমরখন্দ, বুখারা ও বাগদাদ ইসলামী শিক্ষার প্রধান কেন্দ্র ছিল। হজরত খাজা মঈনুদ্দিন চিশতি (র.) সমরখন্দ ও বুখারা বিশ্ববিদ্যালয়ে হাদিস, তাফসির ও ফিকাহ্ শাস্ত্র অধ্যয়ন করেন। সে যুগের মুসলিম জাহানের অন্যতম শ্রেষ্ঠ আলেম হজরত মাওলানা শরফুদ্দীন (র.) এবং হজরত মাওলানা হিসাম উদ্দিন (র.) সাহেবের কাছে ৫ বছরকাল শিক্ষাগ্রহণ করে তিনি সনদপ্রাপ্ত হন। এরপর তিনি বুখারা বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপনা করেন। তিনি নিশাপুর গিয়ে বিখ্যাত সাধু পুরুষ খাজা ওসমান হারুনি (র.) এর শিষ্যত্ব গ্রহণ করেন। বাগদাদ শরিফে যাঁদের কাছে তিনি শিক্ষালাভ করেন তাদের মধ্যে হজরত খাজা নিজামুদ্দীন কিবরিয়া, হজরত শেখ জিয়াউদ্দীন, পীর রওশন জমির ও হজরত শেখ সাহাবুদ্দীন সোহরাওয়ার্দী প্রমুখ উল্লেখযোগ্য। কেরমান শহরে হজরত ওহীউদ্দীন কেরমানির কাছে বাইয়াত হয়ে তিনি ‘খেরকা’ প্রাপ্ত হন। খাজা মঈনুদ্দিন চিশতি (র.) জুদি পর্বতে গিয়ে হজরত পিরানে পীর দস্তগীর শেখ আবদুল কাদের জিলানি (র.), হামদান শহরে হজরত শেখ ইউসুফ হামদানি এবং তাবরেজ শহরে শেখ আবু সৈয়দ তাবরিজির সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন।

 

আজমির শরিফ

সুফি সাধক খাজা মঈনুদ্দিন চিশতি (র.) এর দরগা পরিচিত ‘আজমির শরিফ’ নামে। এই দরগাটি রাজস্থানের আজমির শহরে অবস্থিত। এই দরগায় প্রার্থনা করতে যান বিশ্বের অনেক দেশের মানুষ। শোনা যায়, শুদ্ধ ও পবিত্র মন নিয়ে কিছু চাইলে, ‘গরিবে নওয়াজ’ খাজা মঈনুদ্দিন চিশতি (র.) কাউকে ফিরিয়ে দেন না। এ ছাড়া দরগার ভিতরের শান্ত পরিবেশ উপভোগ করতেও যান বিশ্বের নানা প্রান্তের মানুষ। দরগার ভিতরে মঈনুদ্দিন চিশতি (র.) এর সমাধি ছাড়াও আছে দুটি মসজিদ, যা তৈরি করেছিলেন মুঘল সম্রাট শাহজাহান ও আকবর। ভারতের রাজস্থানের শহর আজমির বা আজমেরে গেলে দেখতে পাবেন এই বিখ্যাত দরগা। খাজা মঈনুদ্দিন চিশতি (র.) দেহত্যাগের পর সেখানেই সমাধিস্থ করা হয় তাঁকে। আজমিরের পাশেই রয়েছে হিন্দুদের পবিত্র স্থান পুষ্কর। প্রতি বছর আজমির শরিফে ১ রজব থেকে ৬ রজব টানা ছয়দিনব্যাপী খাজা মঈনুদ্দিন চিশতি (র.) এর মৃত্যুবার্ষিকী বা ওরস পালিত হয়। মুহাম্মদ বিন তুঘলক, সম্রাট আকবরসহ আরও অনেকেই মহান এই ওলির মাজার শরিফ জিয়ারত করেন। এখনো অমুসলিম ও মুসলিমদের মধ্যে আজমির শরিফে গিয়ে খাজা মঈনুদ্দিন চিশতি (র.) এর মাজার জিয়ারত করার একটি চল রয়েছে। দিওয়ান সৈয়দ জয়নুল আবেদিন খাজা মঈনুদ্দিন চিশতি (র.) এর ২২তম প্রজন্মের সরাসরি বংশধর। ভারতের সুপ্রিম কোর্টের মতে, তিনি আজমির দরগাহের বংশধর ও সাজ্জাদানশিন আধ্যাত্মিক প্রধান।

 

শিষ্য বখতিয়ার কাকি

জীবনের শেষ পর্যায়ে হজরত খাজা কুতুবুদ্দিন বখতিয়ার কাকি (র.) কে খিলাফতের দায়িত্ব অর্পণ করে সিলসিলার ধারাবাহিকতা অব্যাহত রাখেন খাজা গরিবে নেওয়াজ (র.)। তাঁর শিষ্যদের মধ্যে হজরত কুতুবুদ্দিন বখতিয়ার কাকি (র.) ও শাহ নিজাম উদ্দিন আউলিয়া (র.) এর নাম উল্লেখযোগ্য। ৬৩৩ হিজরির (১২৩৭) খ্রিস্টাব্দ) ৬ রজব খাজা মঈনুদ্দিন চিশতি (র.) ইন্তিকাল করেন। মৃত্যুর তিন সপ্তাহ আগে তিনি কুতুবুদ্দিন বখতিয়ার কাকি (র.) কে খেলাফত দিয়ে যান। কুতুবুল আকতাব হজরত খাজা সৈয়দ মুহাম্মদ কুতুবুদ্দিন বখতিয়ার কাকি (র.) ছিলেন একজন মুসলিম সুফি সাধক। তিনি চিশতিয়া তরিকার সাধক ছিলেন। তাঁর নামেই দিল্লির বিখ্যাত কুতুব মিনার উৎসর্গ করা হয়। শিষ্যত্ব গ্রহণ করার আগেই চিশতিয়া তরিকা শুধু আজমির এবং নাগাউরের মধ্যেই সীমাবদ্ধ ছিল। দিল্লিতে স্থায়ীভাবে এই তরিকাকে প্রতিষ্ঠায় তিনি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। তার দরগাহ মেহরাউলের জাফর মহলের পাশেই অবস্থিত এবং পুরনো দরগাহ দিল্লিতে অবস্থিত। এখানেই তার ওরস পালিত হয়। ভারতের অনেক বিখ্যাত শাসক তাঁর ওরস মহাসমারোহে উদযাপন করতেন। তাদের মধ্যে রয়েছেন কুতুবুদ্দিন আইবাক, ইলতুতমিশ যিনি কাকির জন্য ‘ঘান্দাক কি বাউলি’ নামে এক গভীর নলকূপ স্থাপন করেন, শের শাহ সুরি যিনি একটি বড় গেট তৈরি করেন, বাহাদুর শাহ (প্রথম) যিনি দরগাহের পাশে মতি মসজিদ নির্মাণ করেন, ফারুকশিয়ার যিনি মার্বেলের স্ক্রিন এবং মসজিদ নির্মাণ করেন। তাঁর সবচেয়ে বিখ্যাত শিষ্য এবং খলিফা হলেন ফরিদউদ্দিন গঞ্জেশকার (র.) যিনি আবার দিল্লির বিখ্যাত সাধক নিজামউদ্দিন আউলিয়া (র.) এর সুফি গুরু, যার শিষ্য হলেন কবি আমির খসরু (র.)।

এই বিভাগের আরও খবর
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
সর্বশেষ খবর
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত
বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল
এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান
বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা
সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক
ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

২০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার
হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা
যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা

পূর্ব-পশ্চিম

দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা
দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা

মাঠে ময়দানে

শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প

পূর্ব-পশ্চিম

অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের
অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের

পূর্ব-পশ্চিম

টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি
টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি

পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা
বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা

মাঠে ময়দানে

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে