শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৮ নভেম্বর, ২০১৯

খাজা মঈনুদ্দিন চিশতি (র.)

গরিবে নেওয়াজ

সাইফ ইমন
প্রিন্ট ভার্সন
গরিবে নেওয়াজ

আখেরি নবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) এর মাধ্যমে শান্তির ধর্ম ইসলামের আবির্ভাবের পর  থেকে বিশ্বব্যাপী তা ছড়িয়ে দেওয়ার দায়িত্ব যেন অর্পিত হয় আধ্যাত্মিক সাধক, পীর, আউলিয়া, কামেলদের ওপর। এ ছাড়া অধিকাংশ অমুসলিম এলাকায় ইসলাম প্রতিষ্ঠালাভ করেছে এসব আধ্যাত্মিক মহামানবের ত্যাগের বিনিময়ে। এমনি এক আধ্যাত্মিক ব্যক্তি শরিয়তের স্তম্ভ, তরিকতের নিদর্শন, মা’রেফাতের জ্বলন্ত শিক্ষা, হাকিকতের আয়না হজরত খাজা মঈনুদ্দিন চিশতি (র.)...

 

সুলতান-উল-হিন্দ, গরিবে নেওয়াজ খাজা মঈনুদ্দিন চিশতি (র.) হলেন চিশতিয়া তরিকার ভারতীয় উপমহাদেশের সবচেয়ে বিখ্যাত সুফি সাধক। তিনি ১১৪১ সালে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি খাজা বাবা নামেও অভিহিত হন। তাঁর পিতার নাম সৈয়দ খাজা গিয়াস উদ্দিন, মাতার নাম সৈয়দা উম্মুল ওয়ারা মাহেনুর। পিতার দিক থেকে তিনি শেরে খোদা হজরত আলী (রা.) এর চতুর্দশতম এবং মাতার দিক থেকে তিনি হজরত ফাতেমা (রা.) এর দ্বাদশতম বংশধর। তাঁর যখন ১৫ বছর বয়স তখন পিতা ও মাতা উভয়েই মৃত্যুবরণ করেন। ভারতীয় উপমহাদেশে ইসলাম প্রচারে খাজা মঈনুদ্দিন চিশতি (র.) সর্বাধিক অবদান রাখেন। হজরত বড় পীর আবদুল কাদের জিলানি (র.) এর সঙ্গে খাজা মঈনুদ্দিন চিশতি (র.) এর আত্মীয়তার সম্পর্ক ছিল বলে অনেকে বলে থাকেন। তিনি ভারতে চিশতিয়া তরিকার মাধ্যমে আধ্যাত্মিক ধারা বা সিলসিলা এমনভাবে পরিচিত করেন পরবর্তীতে তাঁর অনুসারীরা যেমন- কুতুব-উল আকতাব হজরত খাজা সাঈদ মুহাম্মদ কুতুবউদ্দিন বখতিয়ার কাকি (র.), বাবা ফরিদউদ্দিন গঞ্জেশকার (র.), সুলতান-উল মাশায়েখ (র.), মেহবুব ই ইলাহী (র.), হজরত শায়খ খাজা সৈয়দ মুহাম্মদ (র.) নিজামুদ্দিন আউলিয়া (র.) সহ আরও অনেকে ভারতের ইতিহাসে সুফি ধারাকে এক অনন্য উচ্চতায় নিয়ে যান। পিতার মৃত্যুর পর খাজা মঈনুদ্দিন চিশতি (র.) সম্পত্তির মধ্যে একটি ফলের বাগান ও ময়দা পেষার যন্ত্র পেয়েছিলেন। বাগানের পরিচর্যা ও দেখাশোনা করে এর ওপর তিনি জীবিকা নির্বাহ করতেন। একদিন ওই বাগানের পরিচর্যাকালে হজরত ইব্রাহিম কান্দুজি (র.) নামে এক ওলিআল্লাহ সেখানে উপস্থিত হন। খাজা বাবা দরবেশকে তাজিমের সঙ্গে বসিয়ে তৃপ্তি সহকারে বাগানের ফল দিয়ে আপ্যায়ন করেছিলেন। দরবেশ খুশি হয়ে নিজ ঝুলি থেকে এক টুকরো রুটি বের করে নিজ মুখে চিবিয়ে কিছুটা খাজা মঈনুদ্দিন (র.) কে খেতে বললেন। খাজা বাবাও পরম আদব ও ভক্তির সঙ্গে সাগ্রহে খেয়ে নিয়েছিলেন। সঙ্গে সঙ্গে তার মনের রাজ্য খোদায়ী নূরে আলোকিত হলো। আল্লাহ প্রেমের প্রবল তরঙ্গ বইতে শুরু করে খাজা মঈনুদ্দিন চিশতি (র.) এর মনের মধ্য দিয়ে। যার ঢেউ এবং সিলসিলা চলছেই। খাজা মঈনুদ্দিন চিশতি (র.) এর কোটি কোটি অনুসারীর মধ্য দিয়ে এই আল্লাহ প্রেম প্রবাহিত হয়ে আসছে। সেই ফল খাওয়ার পর আধ্যাত্মিকতার অদম্য আকর্ষণে খাজা মঈনুদ্দিন চিশতি (র.) বাগান বিক্রি করে তা আল্লাহর নামে দান করে সামান্য খরচ নিয়ে অজানার উদ্দেশে বেরিয়ে পড়েছিলেন। তিনি আল্লাহর নৈকট্য লাভের অন্বেষায় নিমগ্ন হয়েছিলেন। আল্লাহর ভাবে ব্যাকুল হয়ে তিনি দেশ-বিদেশ ঘুরে বেড়াতে লাগলেন। বুখারা, ইরাক, নিশাপুর প্রভৃতি জায়গায় যেখানে ওলি, বুজুর্গ ও দরবেশের সন্ধান পেয়েছেন সেখানেই তিনি গিয়েছেন। তিনি ইলমে মা’রেফাত অর্জনে আল্লাহর সন্ধানে সফর অব্যাহত রাখেন। এভাবে হজরত খাজা মঈনুদ্দিন চিশতি (র.) একবার বুখারা থেকে নিশাপুরে আসেন। নিশাপুর এসে এখানকার ‘হারুন’ নামক একটি ছোট শহরে যুগশ্রেষ্ঠ ওলি হজরত ওসমান হারুনি (র.) এর সন্ধান পান। এই ওলি ছিলেন হাজী শরিফ জিন্দানি (র.) এর শিষ্য ও প্রধান খলিফা। তিনি ছিলেন তৎকালীন ইলমে মা’রেফাতের রহস্যজ্ঞানী মহান আধ্যাত্মিক তাপস। খাজা গরিবে নেওয়াজ এ মহাপুরুষের দরবারে উপস্থিত হন। একান্ত আগ্রহ নিয়ে তাঁর নিকট দীক্ষা গ্রহণের সুযোগ পান। হজরত খাজা মঈনুদ্দিন চিশতি (র.) বহু দেশ সফর করেছেন। সফর করার আগে কঠোর ইবাদত-বন্দেগি এবং মুরাকাবা-মুশাহাদা করেছিলেন। তিনি হজ পালন করেন। সফররত অবস্থায় হজরত মঈনুদ্দিন চিশতি (র.) বহু পীর ওলির সান্নিধ্য লাভ করেছিলেন এমনকি স্বয়ং গাওসে পাক হজরত বড় পীর আবদুল কাদের জিলানি (র.) এর সান্নিধ্যপ্রাপ্ত হয়েছিলেন এবং বেশ কিছুদিন তার সঙ্গে অবস্থান করেন। অনেকেই দাবি করেন, বড় পীর আবদুল কাদের জিলানি (র.) তাঁকে বলেছিলেন, ইরাকের বেলায়ত সাহাবুদ্দিন সরোওয়ার্দীকে দান করা হয়েছে, আর তোমাকে প্রদান করা হয়েছে হিন্দুস্থানের বেলায়ত। একদিন খাজা মঈনুদ্দিন চিশতি (র.) এর এক মুরিদ তাঁর কাছে অভিযোগ করেন, রাজ্যপাল তাকে নিদারুণ হয়রানির শিকার করেছে এবং রাজ্য থেকে নির্বাসনে পাঠিয়ে দিয়েছে। খাজা মঈনুদ্দিন চিশতি (র.) তাঁকে বাড়ি ফিরে যেতে বলেন। লোকটি বাড়ি ফিরে গিয়ে জানতে পারে, শিকার করতে গিয়ে ঘোড়ার পিঠ থেকে পড়ে গিয়ে মৃত্যুবরণ করেছে অবিচারকারী সেই শাসক। অসহায় গরিবদের প্রতি তাঁর অসীম মমতা ছিল। এ কারণেই তাকে ‘গরিবে নেওয়াজ’ বলে ডাকা হয়।

 

শিক্ষাজীবন

হজরত মঈনুদ্দিন চিশতি (র.) মাত্র ৪০ জন সফরসঙ্গীকে নিয়ে ভারতবর্ষে আসেন। এরপর বিরতিহীনভাবে বিভিন্ন ধর্মাবলম্বীদের কাছে ইসলামের দাওয়াত দেন। তিনি আরব হতে ইরাক, ইরান, আফগানিস্তান হয়ে প্রথমে লাহোরে এবং পরে দিল্লি হয়ে আজমিরে আগমন করেন। এর আগে তিনি অনেক ওলি আউলিয়ার নিকট তার শিক্ষাজীবন সম্পন্ন করেছিলেন। হজরত ইব্রাহিম কান্দুজির সঙ্গে দেখা হওয়ার পর তিনি জ্ঞান লাভের উদ্দেশ্যে বেরিয়ে পড়েছিলেন। সে সময় সমরখন্দ, বুখারা ও বাগদাদ ইসলামী শিক্ষার প্রধান কেন্দ্র ছিল। হজরত খাজা মঈনুদ্দিন চিশতি (র.) সমরখন্দ ও বুখারা বিশ্ববিদ্যালয়ে হাদিস, তাফসির ও ফিকাহ্ শাস্ত্র অধ্যয়ন করেন। সে যুগের মুসলিম জাহানের অন্যতম শ্রেষ্ঠ আলেম হজরত মাওলানা শরফুদ্দীন (র.) এবং হজরত মাওলানা হিসাম উদ্দিন (র.) সাহেবের কাছে ৫ বছরকাল শিক্ষাগ্রহণ করে তিনি সনদপ্রাপ্ত হন। এরপর তিনি বুখারা বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপনা করেন। তিনি নিশাপুর গিয়ে বিখ্যাত সাধু পুরুষ খাজা ওসমান হারুনি (র.) এর শিষ্যত্ব গ্রহণ করেন। বাগদাদ শরিফে যাঁদের কাছে তিনি শিক্ষালাভ করেন তাদের মধ্যে হজরত খাজা নিজামুদ্দীন কিবরিয়া, হজরত শেখ জিয়াউদ্দীন, পীর রওশন জমির ও হজরত শেখ সাহাবুদ্দীন সোহরাওয়ার্দী প্রমুখ উল্লেখযোগ্য। কেরমান শহরে হজরত ওহীউদ্দীন কেরমানির কাছে বাইয়াত হয়ে তিনি ‘খেরকা’ প্রাপ্ত হন। খাজা মঈনুদ্দিন চিশতি (র.) জুদি পর্বতে গিয়ে হজরত পিরানে পীর দস্তগীর শেখ আবদুল কাদের জিলানি (র.), হামদান শহরে হজরত শেখ ইউসুফ হামদানি এবং তাবরেজ শহরে শেখ আবু সৈয়দ তাবরিজির সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন।

 

আজমির শরিফ

সুফি সাধক খাজা মঈনুদ্দিন চিশতি (র.) এর দরগা পরিচিত ‘আজমির শরিফ’ নামে। এই দরগাটি রাজস্থানের আজমির শহরে অবস্থিত। এই দরগায় প্রার্থনা করতে যান বিশ্বের অনেক দেশের মানুষ। শোনা যায়, শুদ্ধ ও পবিত্র মন নিয়ে কিছু চাইলে, ‘গরিবে নওয়াজ’ খাজা মঈনুদ্দিন চিশতি (র.) কাউকে ফিরিয়ে দেন না। এ ছাড়া দরগার ভিতরের শান্ত পরিবেশ উপভোগ করতেও যান বিশ্বের নানা প্রান্তের মানুষ। দরগার ভিতরে মঈনুদ্দিন চিশতি (র.) এর সমাধি ছাড়াও আছে দুটি মসজিদ, যা তৈরি করেছিলেন মুঘল সম্রাট শাহজাহান ও আকবর। ভারতের রাজস্থানের শহর আজমির বা আজমেরে গেলে দেখতে পাবেন এই বিখ্যাত দরগা। খাজা মঈনুদ্দিন চিশতি (র.) দেহত্যাগের পর সেখানেই সমাধিস্থ করা হয় তাঁকে। আজমিরের পাশেই রয়েছে হিন্দুদের পবিত্র স্থান পুষ্কর। প্রতি বছর আজমির শরিফে ১ রজব থেকে ৬ রজব টানা ছয়দিনব্যাপী খাজা মঈনুদ্দিন চিশতি (র.) এর মৃত্যুবার্ষিকী বা ওরস পালিত হয়। মুহাম্মদ বিন তুঘলক, সম্রাট আকবরসহ আরও অনেকেই মহান এই ওলির মাজার শরিফ জিয়ারত করেন। এখনো অমুসলিম ও মুসলিমদের মধ্যে আজমির শরিফে গিয়ে খাজা মঈনুদ্দিন চিশতি (র.) এর মাজার জিয়ারত করার একটি চল রয়েছে। দিওয়ান সৈয়দ জয়নুল আবেদিন খাজা মঈনুদ্দিন চিশতি (র.) এর ২২তম প্রজন্মের সরাসরি বংশধর। ভারতের সুপ্রিম কোর্টের মতে, তিনি আজমির দরগাহের বংশধর ও সাজ্জাদানশিন আধ্যাত্মিক প্রধান।

 

শিষ্য বখতিয়ার কাকি

জীবনের শেষ পর্যায়ে হজরত খাজা কুতুবুদ্দিন বখতিয়ার কাকি (র.) কে খিলাফতের দায়িত্ব অর্পণ করে সিলসিলার ধারাবাহিকতা অব্যাহত রাখেন খাজা গরিবে নেওয়াজ (র.)। তাঁর শিষ্যদের মধ্যে হজরত কুতুবুদ্দিন বখতিয়ার কাকি (র.) ও শাহ নিজাম উদ্দিন আউলিয়া (র.) এর নাম উল্লেখযোগ্য। ৬৩৩ হিজরির (১২৩৭) খ্রিস্টাব্দ) ৬ রজব খাজা মঈনুদ্দিন চিশতি (র.) ইন্তিকাল করেন। মৃত্যুর তিন সপ্তাহ আগে তিনি কুতুবুদ্দিন বখতিয়ার কাকি (র.) কে খেলাফত দিয়ে যান। কুতুবুল আকতাব হজরত খাজা সৈয়দ মুহাম্মদ কুতুবুদ্দিন বখতিয়ার কাকি (র.) ছিলেন একজন মুসলিম সুফি সাধক। তিনি চিশতিয়া তরিকার সাধক ছিলেন। তাঁর নামেই দিল্লির বিখ্যাত কুতুব মিনার উৎসর্গ করা হয়। শিষ্যত্ব গ্রহণ করার আগেই চিশতিয়া তরিকা শুধু আজমির এবং নাগাউরের মধ্যেই সীমাবদ্ধ ছিল। দিল্লিতে স্থায়ীভাবে এই তরিকাকে প্রতিষ্ঠায় তিনি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। তার দরগাহ মেহরাউলের জাফর মহলের পাশেই অবস্থিত এবং পুরনো দরগাহ দিল্লিতে অবস্থিত। এখানেই তার ওরস পালিত হয়। ভারতের অনেক বিখ্যাত শাসক তাঁর ওরস মহাসমারোহে উদযাপন করতেন। তাদের মধ্যে রয়েছেন কুতুবুদ্দিন আইবাক, ইলতুতমিশ যিনি কাকির জন্য ‘ঘান্দাক কি বাউলি’ নামে এক গভীর নলকূপ স্থাপন করেন, শের শাহ সুরি যিনি একটি বড় গেট তৈরি করেন, বাহাদুর শাহ (প্রথম) যিনি দরগাহের পাশে মতি মসজিদ নির্মাণ করেন, ফারুকশিয়ার যিনি মার্বেলের স্ক্রিন এবং মসজিদ নির্মাণ করেন। তাঁর সবচেয়ে বিখ্যাত শিষ্য এবং খলিফা হলেন ফরিদউদ্দিন গঞ্জেশকার (র.) যিনি আবার দিল্লির বিখ্যাত সাধক নিজামউদ্দিন আউলিয়া (র.) এর সুফি গুরু, যার শিষ্য হলেন কবি আমির খসরু (র.)।

এই বিভাগের আরও খবর
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
সর্বশেষ খবর
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

তোলগা আকাশ প্রতিরক্ষার সফল পরীক্ষা চালাল তুরস্ক
তোলগা আকাশ প্রতিরক্ষার সফল পরীক্ষা চালাল তুরস্ক

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দারুণ জয়ে বাছাইপর্ব শেষ করল ফ্রান্স
দারুণ জয়ে বাছাইপর্ব শেষ করল ফ্রান্স

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেইনের জোড়া গোলে শেষ ম্যাচেও জয় ইংল্যান্ডের
কেইনের জোড়া গোলে শেষ ম্যাচেও জয় ইংল্যান্ডের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইস্তিগফার পাপ মোচন ও আত্মশুদ্ধির মাধ্যম
ইস্তিগফার পাপ মোচন ও আত্মশুদ্ধির মাধ্যম

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুক্তরাজ্যে স্থায়ী বসবাসের সুযোগ পেতে থাকতে হবে ২০ বছর!
যুক্তরাজ্যে স্থায়ী বসবাসের সুযোগ পেতে থাকতে হবে ২০ বছর!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেরানীগঞ্জে ডাম্পিং এলাকায় অগ্নিসংযোগ
কেরানীগঞ্জে ডাম্পিং এলাকায় অগ্নিসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেসির চোখ এখনও বিশ্বকাপে!
মেসির চোখ এখনও বিশ্বকাপে!

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ধামরাইয়ে পার্কিং করা বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন
ধামরাইয়ে পার্কিং করা বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জবি ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক হলেন সেই কারানির্যাতিত খাদিজা
জবি ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক হলেন সেই কারানির্যাতিত খাদিজা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টঙ্গীতে সাউন্ড গ্রেনেড বিস্ফোরণ
টঙ্গীতে সাউন্ড গ্রেনেড বিস্ফোরণ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তুরস্ক গাজার দায়িত্ব নিতে প্রস্তুত: হাকান ফিদান
তুরস্ক গাজার দায়িত্ব নিতে প্রস্তুত: হাকান ফিদান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা রিজওয়ানার বাসার সামনে ককটেল বিস্ফোরণ
উপদেষ্টা রিজওয়ানার বাসার সামনে ককটেল বিস্ফোরণ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে হস্তক্ষেপ করার অভিযোগ মোদি প্রশাসনের বিরুদ্ধে!
বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে হস্তক্ষেপ করার অভিযোগ মোদি প্রশাসনের বিরুদ্ধে!

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনায় যুবককে গুলি করে ও কুপিয়ে হত্যা
খুলনায় যুবককে গুলি করে ও কুপিয়ে হত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে আওয়ামী লীগের ৫৭ জনের বিরুদ্ধে নাশকতার মামলা
সিদ্ধিরগঞ্জে আওয়ামী লীগের ৫৭ জনের বিরুদ্ধে নাশকতার মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মধ্য বাড্ডায় বাসে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ
মধ্য বাড্ডায় বাসে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ১৪তম কমিউনিকেশন সামিট  অনুষ্ঠিত
ঢাকায় ১৪তম কমিউনিকেশন সামিট  অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শার্লটে ট্রাম্পের অবৈধ অভিবাসী বিরোধী অভিযান, জনমনে আতঙ্ক
শার্লটে ট্রাম্পের অবৈধ অভিবাসী বিরোধী অভিযান, জনমনে আতঙ্ক

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিইউপিতে প্রাইম ব্যাংকের আর্থিক অন্তর্ভুক্তি বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত
বিইউপিতে প্রাইম ব্যাংকের আর্থিক অন্তর্ভুক্তি বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বাংলাদেশ পেনাং রোডশোর মাধ্যমে দক্ষিণ-দক্ষিণ সেমিকন্ডাক্টর সেতুবন্ধন গড়ে তুলছে
বাংলাদেশ পেনাং রোডশোর মাধ্যমে দক্ষিণ-দক্ষিণ সেমিকন্ডাক্টর সেতুবন্ধন গড়ে তুলছে

৪ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আর্মেনিয়াকে ৯ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপে পর্তুগাল, নেভেস ও ফার্নান্দেসের হ্যাটট্রিক
আর্মেনিয়াকে ৯ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপে পর্তুগাল, নেভেস ও ফার্নান্দেসের হ্যাটট্রিক

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিআরটিএ শিশু ও তরুণদের রক্ষায় কাজ করছে: চেয়ারম্যান
বিআরটিএ শিশু ও তরুণদের রক্ষায় কাজ করছে: চেয়ারম্যান

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কমওয়ার্ড’র সেরার স্বীকৃতি পেল মাস্টহেড পিআর
কমওয়ার্ড’র সেরার স্বীকৃতি পেল মাস্টহেড পিআর

৫ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

জলবায়ু অর্থায়নের নামে ভয়াবহ ঋণের ফাঁদ
জলবায়ু অর্থায়নের নামে ভয়াবহ ঋণের ফাঁদ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তির দাবিতে ছাত্রশক্তির মশাল মিছিল
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তির দাবিতে ছাত্রশক্তির মশাল মিছিল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাঙামাটিতে বন্যহাতির আক্রমণে নারী নিহত
রাঙামাটিতে বন্যহাতির আক্রমণে নারী নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে প্রতি ১০ শিশুর চারজনের রক্তে ‘উদ্বেগজনক’ মাত্রায় সিসা
দেশে প্রতি ১০ শিশুর চারজনের রক্তে ‘উদ্বেগজনক’ মাত্রায় সিসা

৫ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সর্বাধিক পঠিত
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

১৯ ঘণ্টা আগে | পরবাস

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

১০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে

১৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি
গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার
১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীনা বিনিয়োগে বৈশ্বিক রপ্তানিকেন্দ্র হওয়ার বিশাল সম্ভাবনা বাংলাদেশের
চীনা বিনিয়োগে বৈশ্বিক রপ্তানিকেন্দ্র হওয়ার বিশাল সম্ভাবনা বাংলাদেশের

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

দলবদ্ধ ধর্ষণে গ্রেপ্তার
দলবদ্ধ ধর্ষণে গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর

প্রথম পৃষ্ঠা

লিবিয়া উপকূলে ফের নৌকাডুবি
লিবিয়া উপকূলে ফের নৌকাডুবি

পেছনের পৃষ্ঠা

নগদ-ডিআরইউ সেরা রিপোর্টিং পুরস্কার জিতলেন ডেইলি সানের তিন সাংবাদিক
নগদ-ডিআরইউ সেরা রিপোর্টিং পুরস্কার জিতলেন ডেইলি সানের তিন সাংবাদিক

নগর জীবন

গ্যাস সংকটে নাকাল দেশ
গ্যাস সংকটে নাকাল দেশ

নগর জীবন

বকেয়া ৫ হাজার কোটি টাকা
বকেয়া ৫ হাজার কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

লোকসানের বোঝা নিয়েই আবার আলু আবাদ
লোকসানের বোঝা নিয়েই আবার আলু আবাদ

দেশগ্রাম

তিন মাসে পাঁচ বার চুরি
তিন মাসে পাঁচ বার চুরি

দেশগ্রাম

সারা দেশে সব ধরনের যানবাহন চলবে
সারা দেশে সব ধরনের যানবাহন চলবে

নগর জীবন

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

বেওয়ারিশ জুলাই শহীদদের শনাক্তে বিদেশি ফরেনসিক টিম
বেওয়ারিশ জুলাই শহীদদের শনাক্তে বিদেশি ফরেনসিক টিম

নগর জীবন

তথ্যনির্ভর বাংলাদেশ গঠনে ঠাকুরগাঁওয়ে আলোচনা সভা
তথ্যনির্ভর বাংলাদেশ গঠনে ঠাকুরগাঁওয়ে আলোচনা সভা

দেশগ্রাম

অবহিতকরণ সভা
অবহিতকরণ সভা

দেশগ্রাম

বার অ্যাসোসিয়েশনের বিক্ষোভ
বার অ্যাসোসিয়েশনের বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

চিলির নির্বাচনে ডানপন্থিদের প্রভাব বাড়ছে
চিলির নির্বাচনে ডানপন্থিদের প্রভাব বাড়ছে

পূর্ব-পশ্চিম