শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৯ এপ্রিল, ২০২১

মুসলিম দেশে বিখ্যাত লাইব্রেরি

আবদুল কাদের
প্রিন্ট ভার্সন
মুসলিম দেশে বিখ্যাত লাইব্রেরি

মুসলিম বিশ্বে প্রথম কাগজের ব্যবহার শুরু হয় অষ্টম শতাব্দীতে। পরবর্তীকালে মুসলমানরা ভারতবর্ষ এবং ইউরোপে কাগজশিল্প নিয়ে আসেন। সে সময় বাগদাদ, কায়রোর মতো অঞ্চলের গ্রন্থাগারগুলোয় কাগজের বইয়ের প্রচলন শুরু হয়। খোদাই করা ছবি ও লেখনী নিষিদ্ধ হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ক্যালিগ্রাফিকৃত ইসলামিক বইগুলো জনপ্রিয়তা পায়।  সেসব বই নিয়ে গড়ে ওঠে ইসলামিক পাঠাগার, যা আজকের দিনে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে আছে পৃথিবীর বিভিন্ন প্রান্তে...

 

আলেকজান্দ্রিয়া

মিসর...

খ্রিস্টপূর্ব ২৮৮ অব্দে টলেমি-১, ফেলেরনের দিমিত্রিয়াসের তত্ত্বাবধানে প্রতিষ্ঠা করেন ‘লাইব্রেরি অব আলেকজান্দ্রিয়া’। গ্রন্থাগারটি এথেন্সে অবস্থিত অ্যারিস্টটলের বক্তৃতাকক্ষের আদলে নির্মাণ করা হয়। এরপর আর পেছন ফিরে তাকাতে হয়নি, ধ্বংস হওয়ার আগ পর্যন্ত প্রায় ৬০০ বছরের জ্ঞান-বিজ্ঞানের সব শাখার আবিষ্কার ও দলিলের সাক্ষী হয়েই ছিল এই পাঠাগার। প্রায় ১০০ জন বিদ্বান ব্যক্তি সার্বক্ষণিক এখানে লেখালেখি, গবেষণা, অনুবাদ ও অনুলিপির কাজ করতেন। ধারণা করা হয়, এখানে ৭ লাখের মতো চামড়া বা কাগজে পেঁচানো প্রাচীন গ্রন্থ ছিল। ১ লাখেরও বেশি ছাপা বই কাঠের শেলফে সংরক্ষিত ছিল। যদিও পরবর্তীকালে পাঠাগারটি ধ্বংস হয়ে যায়। ১৯৭৪ সালে আলেকজান্দ্রিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের সিদ্ধান্তে আবারও গ্রন্থাগারটি নির্মাণের উদ্যোগ নেওয়া হয়। ইউনেস্কোর সহায়তায় ১৯৯৫ সালে নির্মাণ কাজও শুরু হয়। ২২০ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের বিশাল এক প্রজেক্টের অধীনে লাইব্রেরিতে নির্মাণ করা হয় ৮০ লাখ বই রাখার মতো শেলফ ও ১১টি চৌবাচ্চায় প্রায় ৭০ হাজার বর্গমিটারজুড়ে মূল পাঠকক্ষটি। আছে বিশাল কনফারেন্স সেন্টার, চারটি মিউজিয়াম, চারটি গ্যালারি। পান্ডুলিপি সংরক্ষণের জন্য আছে বিশেষ ল্যাব।  বিশেষ গবেষণা কেন্দ্র আছে সাতটি। প্রদর্শনীর জন্য আছে সাতটি বিশেষ গ্যালারি। ধূসর বর্ণের আসওয়ান গ্রানাইট দিয়ে এর দেয়াল তৈরি করা হয়েছে, যাতে ১২০ ধরনের রকমফের হস্তলিপি খোদাই করা আছে।

 

মক্কা লাইব্রেরি

সৌদি আরব

ইসলামের ইতিহাসে এক গুরুত্বপূর্ণ গ্রন্থাগার এই মক্কা লাইব্রেরি। যা মক্কার সাফা ও মারওয়া থেকে পূর্বদিকে অবস্থিত পাহাড়ের পাদদেশে হলুদ বর্ণের একটি দ্বিতল ভবন। বাড়ির জানালাগুলো কাঠের তৈরি। বাড়িটিকে ঘিরে দর্শনার্থীদের ভিড়। বাড়ির সামনে সাইনবোর্ডে লেখা মাকতাবা মক্কা আল মোকাররমা। এটি মক্কা লাইব্রেরি বলে খ্যাত। বলা হয়ে থাকে, এখানে পাঠক কম, দর্শনার্থী বেশি। ঐতিহাসিকদের মতে, এখানেই জন্মেছিলেন মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)। ১৬০ হিজরিতে আব্বাসী খলিফা মাহদির শাসনামলে ভবনটির আমূল সংস্কার হয়। ১৩৫৭ হিজরিতে বাদশাহ আবদুল আজিজের শাসনামলে প্রথম এর নামকরণ করা হয় ‘মাকতাবা মক্কা আল মোকাররমা’। প্রথমে এটি হারাম শরিফের একটি গম্বুজের অংশবিশেষ থাকলেও পরবর্তীতে গ্রন্থাগারটি হারাম শরিফের বাইরে স্থানান্তর করা হয়। বর্তমানে এর সংগ্রহে আছে ৫ লক্ষাধিক বই। এর মধ্যে ৮ হাজারের অধিক মুদ্রিত-অমুদ্রিত পান্ডুলিপি রয়েছে। দুর্লভ পান্ডুলিপি আছে প্রায় ৫ হাজারের মতো। এখানে থাকা ইবনে নাদিমের (মৃত্যু ৪৩৮ হি.) ‘আল-ফিহরিস্ত’, আল্লামা হায়ছামির ‘মাজমাউল বাহরাইন’ গ্রন্থের পূর্ণাঙ্গ পান্ডুলিপি পৃথিবীতে এই একটিই। মক্কা লাইব্রেরির বেশ কয়েকটি বিভাগ রয়েছে। এর পরিষেবা বিভাগটি সাধারণ পাঠকদের জন্য উন্মুক্ত।         পাঠাগারের বিশাল হলরুমে আছে ১ লাখেরও বেশি সংকলন। যে কোনো আগ্রহী পাঠক এখানকার মনোরম পরিবেশে এসে অধ্যয়ন করতে পারেন। লাইব্রেরির পান্ডুলিপি বিভাগ নির্ধারিত করা হয়েছে গবেষক ও বিশ্লেষকদের জন্য। গবেষণার জন্য এখানে আছে প্রায় ৬৮৪৭টি মূল পান্ডুলিপি। সেই সঙ্গে ৩৫৮টি অনারবি এবং ২৩১৪টি ফটো পান্ডুলিপিও রয়েছে। এ ছাড়াও এখানে রয়েছে প্রশিক্ষণ বিভাগ, ইলেকট্রনিক লাইব্রেরি বিভাগ, মাইক্রোফিল্ম বিভাগ, ফটো মাইক্রোফিল্ম বিভাগ, হারামাইন স্টল,  নারী বিভাগসহ অনেক সুবিধা।

 

মদিনা লাইব্রেরি

সৌদি আরব

রসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের শহরের প্রাণকেন্দ্রে অবস্থিত বিশ্বের আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ লাইব্রেরি ‘মদিনা মুনাওয়ারা লাইব্রেরি’। এটি শিক্ষার্থী, গবেষক এবং বিশ্বের নানা প্রান্ত থেকে আগত তীর্থযাত্রী- যারা ইসলামী বিষয়ে জ্ঞান আহরণ করতে চান, তাদের আকৃষ্ট করার কেন্দ্রবিন্দু। ৮৮৬ হিজরির ১৩ রমজানের অগ্নিকান্ডে লাইব্রেরির অনেক মূল্যবান বই ভস্ম হয়ে যায়। আকস্মিক অগ্নিকান্ডে পবিত্র কোরআনের অসংখ্য অনুলিপি এবং মূল্যবান ইসলামিক বই ধ্বংস হয়েছিল। তখনকার সময়ে একে ‘খিজানাতুল কুতুব’ নামে অভিহিত করা হতো। সৌদি সরকার ১৩৫২ সালে ওবায়েদ মাদানীর সুপারিশে গ্রন্থাগারটি পুনরায় চালু করার নির্দেশ দিয়েছিলেন, যিনি তৎকালীন মদিনায় অনুদানের পরিচালক ছিলেন। সে সময় গ্রন্থাগারটি ‘মাকতাবাতু মাসজিদিন নববী’ নামকরণ করা হয়। কালের বিবর্তনে এর অবস্থানেও এসেছে পরিবর্তন। অবশেষে মসজিদে নববীর পশ্চিম দিকের ১২ নম্বর গেট-সংলগ্ন ছাদে গ্রন্থাগারটি স্থানান্তর করা হয়। অত্যাধুনিক ব্যবস্থাপনায় সুবিন্যস্ত ও সুশৃঙ্খল করে সাজানো হয় গোটা পাঠাগারকে। কয়েক ভাগে বিভক্ত এটি। মসজিদের ছাদের ওপর রয়েছে অধ্যয়ন কক্ষ। এতে আছে ৩৫৮টি শেলফ, প্রায় লাখখানেক বই এবং গবেষকদের জন্য ৩০০ চেয়ার। এতে আছে ওয়ার্ল্ড নেটওয়ার্কের সাহায্যে কম্পিউটারে অধ্যয়নের সুব্যবস্থা। পান্ডুলিপিসহ অসংখ্য গ্রন্থের বিপুল সমাহার। আছে শ্রুতি লাইব্রেরি। তিলাওয়াত ও হারামাইনের খুতবা, অসংখ্য আলোচনা, দরস-নসিহত সবই শোনা যায় এর সাহায্যে। এ ছাড়া আরও অনেক বিভাগ এর। আছে নির্দিষ্ট অধ্যয়ন কক্ষ, সাময়িকী বিভাগ, দুর্লভ গ্রন্থ বিভাগ, নারীদের অধ্যয়ন কক্ষ ও বিশেষ সংগ্রহ বিভাগ রয়েছে। এখান থেকে বাঁধাই প্রকল্প, কিতাব ও পান্ডুলিপি মেরামত ও সংরক্ষণ, হস্ত ও মেশিনে কিতাব লিখন করা যায়। মদিনার বুকে ‘মদিনা মুনাওয়ারা লাইব্রেরি’ তাই ইসলামের অন্যতম স্মারক হয়ে  আজও বিরাজ করছে।

 

বায়তুল হিকমাহ

বাগদাদ...

‘বায়তুল হিকমাহ’ গ্রন্থাগারটি প্রতিষ্ঠা করেছিলেন খলিফা হারুনুর রশিদ। বিখ্যাত এই পাঠাগারটি খলিফা হারুনুর রশিদের ছেলে খলিফা আল-মামুনের নেতৃত্বে আনুষ্ঠানিকভাবে জনসাধারণের জন্য উন্মুক্ত করা হয়েছিল। তবে সে সময় বায়তুল হিকমাহ ‘উইজডম হাউস’ নামেই সর্বাধিক পরিচিত ছিল। গ্রন্থাগারটি মূলত অনুবাদ কেন্দ্র হিসেবে যাত্রা শুরু করেছিল। পরবর্তীকালে তা ধীরে ধীরে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, গবেষণা এবং মহাকাশ গবেষণা কেন্দ্রে পরিণত হয়। আল-মামুন সে সময় তথ্য, ধারণা এবং সংস্কৃতি বিষয়ে জ্ঞানের জন্য বিজ্ঞ পন্ডিত নিয়োগ করেছিলেন। নবম থেকে ত্রয়োদশ শতাব্দী, বাগদাদের এই গ্রন্থাগারটিতে মুসলিম পন্ডিতদের ছাড়াও হিন্দু, ইহুদি ও খ্রিস্টান পন্ডিতদের পড়াশোনার অনুমতি দেওয়া হয়েছিল। পন্ডিতরা আরবিতে বই অনুবাদ করেছিলেন ও সেগুলো সংরক্ষণ করেছিলেন। আল-মামুন বায়তুল হিকমাহকে পূর্ণতা দান করেন। রোম, পারস্য ও ভারতবর্ষ থেকে জ্ঞান-বিজ্ঞান, ইতিহাস ও সাহিত্যের দুর্লভ বই সংগ্রহ করে অনুবাদ এবং অসংখ্য বই অনূদিত ও রচিত হয়েছিল।

 

আল-আজহার

মিসর...

মিসরের কায়রোয় অবস্থিত আল-আজহার বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগার দেশটির বিখ্যাত ইসলামী পাঠাগার। এটি মাকতাবাত আল-আজহার গ্রন্থাগার নামেই বেশি পরিচিত। ৯৭৯ সালে আল-আজহার মসজিদ হিসেবে যাত্রা শুরু করলেও পরবর্তীতে ৯৮৮ সালে এখানে বিশ্ববিদ্যালয়, গ্রন্থাগার নির্মাণ করা হয়। ১৮৯৭ সালে শায়খ আবদুহুর গ্রন্থাগারটি আধুনিকায়ন করেন। যেখানে আজকের দিনে ২ লাখের বেশি বই সংরক্ষিত রয়েছে। এখানে সংরক্ষিত আছে প্রাচীন ও দুর্লভ বই এবং পান্ডুলিপি। বিশেষত হিজরি নবম শতাব্দী ও পরবর্তী যুগের পান্ডুলিপির সংখ্যা সবচেয়ে বেশি। ২০০৫ সালে এখানকার পান্ডুলিপির সংখ্যা দাঁড়ায় ৪০ হাজারে। ৬৩টি শাস্ত্র ও বিষয়ে বর্তমানে ৪৫০ আধুনিক শেলফসমৃদ্ধ ৩১৮টি হলরুম আছে এই পাঠাগারে। আছে কম্পিউটার ডিপার্টমেন্ট। আছে আলাদা প্রকাশনা বিভাগও। চার মাজহাবের ফিকহ-হাদিস-ইতিহাস, তাফসির, সিরাত, আধ্যাত্মিকতা, ভাষা-সাহিত্য, জ্যোতির্বিজ্ঞান, রসায়ন,  পদার্থসহ নানা ধরনের গ্রন্থ সংরক্ষিত আছে এখানে।

 

তেহরান বুক গার্ডেন

ইরান

ন্যাশনাল লাইব্রেরি অব ইরান, ইরানের তেহরানে অবস্থিত দেশটির জাতীয় গ্রন্থাগার। প্রায় ১০ হাজার বর্গমিটার এলাকাজুড়ে নির্মিত হয়েছে তেহরান বুক গার্ডেন। ধারণা করা হয়, এটি বিশ্বের সবচেয়ে বড় ইসলামিক পাঠাগার। দেশটির উত্তর-পূর্বাঞ্চলের আব্বাসাবাদ হিলসে নির্মিত গ্রন্থাগারটিতে বই প্রদর্শনীর জন্য আছে একটি আর্ট গ্যালারি ও অ্যাম্ফিথিয়েটার।

সর্বসাধারণের জন্য উন্মুুক্ত পাঠাগারটিতে রয়েছে শিশুদের জন্য একটি বিশেষ সেকশন। যেখানে শুধু শিশুদের জন্য আছে ৪ লাখেরও বেশি বই। ইরানের গ্রন্থাগারে দুর্লভ ও মূল্যবান পান্ডুলিপিসহ অসংখ্য বই সংগৃহীত আছে। গ্রন্থাগারটির অন্যান্য অংশে রয়েছে মুভি থিয়েটার, সায়েন্স হল, ক্লাসরুম, একটি রেস্টুরেন্ট ও একটি প্রার্থনা ঘর। মনোরম পরিবেশে বই পড়ার জন্য এই গ্রন্থাগারটির ছাদে রয়েছে পার্ক। তেহরান বুক অব গার্ডেনের প্রধান স্থপতি হলেন আর্কিটেক্ট স্যাম তেহরঞ্চি এবং আলী নবী। যারা দারুণ শৈলি আর নকশায় ভবনটি তৈরি করেন। তিন তলাবিশিষ্ট ভবনটি ৬৫ হাজার বর্গমিটারের বিশাল পাঠাগার, ২৫ হাজার বর্গমিটারের দুটি বাগান ও ১৩টি ব্লকের পথ।

২০১৭ সালে মেয়র মুহাম্মদ বাকার কালিবাফের হাতে উদ্বোধন হওয়া গ্রন্থাগারটি দেশটির বড় সাংস্কৃতিক আয়োজন। এ সাংস্কৃতিক ও শিক্ষামূলক সুযোগ গ্রহণ করে শিশুরা সর্বোত্তমভাবে গড়ে উঠবে বলে ধারণা দেশটির বোদ্ধাদের। তেহরান বুক গার্ডেনের প্রথম প্রস্তাব এসেছিল ২০০৪ সালে। মূলত তেহরান আন্তর্জাতিক বইমেলার ব্যাপক জনপ্রিয়তার কারণে দেশটির সরকার এ প্রস্তাবনা অনুমোদন দেয়। এর আগে গিনেস বুক রেকর্ডে বিশ্বের সবচেয়ে বড় গ্রন্থাগারের খেতাব অর্জন করেছিল নিউইয়র্ক সিটির ফিফথ এভিনিউয়ের বার্নেস অ্যান্ড নোবেল। এর আয়তন ১ লাখ ৫৪ হাজার বর্গফুট। সেখানে রয়েছে দীর্ঘ ১২ মাইল জায়গাজুড়ে বই রাখার শেলফ।

 

আল-কারাউইন

মরক্কো

আল-কারাউইন, মুসলিম বিশ্বের অন্যতম প্রাচীন পাঠাগার। ৮৫৯ সালে গ্রন্থাগারটি প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। আফ্রিকার মরক্কোতে অবস্থিত আল-কারাউইন। আধুনিক তিউনিশিয়ার ধনী অভিবাসী নারী ফাতেমা আল ফিহরির ব্যক্তিগত উদ্যোগে ফেজ নগরীতে প্রতিষ্ঠিত হয় পাঠাগারটি। আল-কারাউইন বিশ্বের অন্যতম প্রাচীন গ্রন্থাগার, যা প্রতিষ্ঠার পর থেকে ধারাবাহিকভাবে জ্ঞানের আলো বিলিয়ে যাচ্ছে। আল ফিহরি একজন সুশিক্ষিত, ধর্মপ্রাণ মুসলিম নারী, যিনি উত্তরাধিকারসূত্রে ধর্মীয় ও বিজ্ঞান শিক্ষার অগ্রযাত্রায় নিজেকে উৎসর্গ করেছিলেন। মহীয়সী এই নারী ফেজ নগরীতে আল-কারাউইন নামে একটি মসজিদ প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। মসজিদের আঙিনায় গড়ে তোলেন আধুনিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান হিসেবে আল-কারাউইন বিশ্ববিদ্যালয় ও পাঠাগার। যেখানে আজও সংরক্ষিত আছে প্রাচীনকালের ধর্মীয়, আইন ও জ্যোতির্বিজ্ঞান বিষয়ক পান্ডুলিপি। এর মধ্যে আছে নবম শতাব্দীর আল-কোরআন, দশম শতাব্দীতে লিপিবদ্ধ করা মহানবী হজরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের জীবনীগ্রন্থ। চিকিৎসাবিজ্ঞানসহ অন্যান্য বিজ্ঞান বিষয়ক বইও সংরক্ষিত আছে এখানে।

প্রতিষ্ঠার পর থেকে ১৩৫৯ সাল পর্যন্ত চালু ছিল পাঠাগারটি। তবে কালের বিবর্তনে, যুদ্ধ আর নানা উপনিবেশবাদীদের দখল-বেদখলের ঘটনায় ফেজ নগনী আঘাতপ্রাপ্ত হলেও আল-কারাউইন মোটামুটি অক্ষতই ছিল। কখনো কখনো বন্ধ থেকেছে জ্ঞানের এই ভান্ডারটি। ১৯৫৬ সালে মরক্কো স্বাধীনতা লাভের পর কারাউইন বিশ্ববিদ্যালয়কে আধুনিকায়নের উদ্যোগ নেন বাদশাহ মুহাম্মদ। বিশ্ববিদ্যালয়ে গণিত, পদার্থ, রসায়নসহ বিজ্ঞান বিভাগ ও আধুনিক ভাষা ইনস্টিটিউট গড়ে তোলেন তৎকালীন বাদশাহ। পরবর্তীকালে ১৯৫৭ সালে এই বিশ্ববিদ্যালয়ে খোলা হয় নারী শিক্ষার্থী বিভাগ। ১৯৬৩ সালে কারাউইন বিশ্ববিদ্যালয়কে মরক্কোর জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে ঘোষণা করা হয়।

এই বিভাগের আরও খবর
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
সর্বশেষ খবর
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

ভেনেজুয়েলার আকাশসীমা ঝুঁকি ঘোষণা করলো যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলার আকাশসীমা ঝুঁকি ঘোষণা করলো যুক্তরাষ্ট্র

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভিকারুননিসায় রবিবারের সব পরীক্ষা স্থগিত
ভিকারুননিসায় রবিবারের সব পরীক্ষা স্থগিত

২২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

২৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে প্লট জালিয়াতির মামলায় যুক্তিতর্ক উপস্থাপন আজ
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে প্লট জালিয়াতির মামলায় যুক্তিতর্ক উপস্থাপন আজ

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন
টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন

৩৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৫০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

টেলিকম খাত পুনর্গঠনে গেজেট প্রকাশ, মধ্যস্বত্বভোগী লাইসেন্স বাতিল
টেলিকম খাত পুনর্গঠনে গেজেট প্রকাশ, মধ্যস্বত্বভোগী লাইসেন্স বাতিল

৫২ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পেরুর সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
পেরুর সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে
পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার ঘরের মাঠে নটিংহ্যামের কাছে বিধ্বস্ত লিভারপুল
এবার ঘরের মাঠে নটিংহ্যামের কাছে বিধ্বস্ত লিভারপুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২৩ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি
২৩ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে গাজায় আবারও ইসরায়েলি হামলা, নিহত অন্তত ২৪
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে গাজায় আবারও ইসরায়েলি হামলা, নিহত অন্তত ২৪

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জামাতে নফল নামাজের আয়োজন
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জামাতে নফল নামাজের আয়োজন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্ষতিগ্রস্ত ভবনগুলোর নিরাপত্তাঝুঁকি খতিয়ে দেখতে তদন্ত কমিটি
ক্ষতিগ্রস্ত ভবনগুলোর নিরাপত্তাঝুঁকি খতিয়ে দেখতে তদন্ত কমিটি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সর্বদা পরকালের জন্য প্রস্তুত থাকার গুরুত্ব
সর্বদা পরকালের জন্য প্রস্তুত থাকার গুরুত্ব

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফিলিস্তিনে ইসহাক (আ.)-এর স্মৃতি ও সমাধি
ফিলিস্তিনে ইসহাক (আ.)-এর স্মৃতি ও সমাধি

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন
রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল
ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা
দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা
ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার
চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা