শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৯ এপ্রিল, ২০২১

মুসলিম দেশে বিখ্যাত লাইব্রেরি

আবদুল কাদের
প্রিন্ট ভার্সন
মুসলিম দেশে বিখ্যাত লাইব্রেরি

মুসলিম বিশ্বে প্রথম কাগজের ব্যবহার শুরু হয় অষ্টম শতাব্দীতে। পরবর্তীকালে মুসলমানরা ভারতবর্ষ এবং ইউরোপে কাগজশিল্প নিয়ে আসেন। সে সময় বাগদাদ, কায়রোর মতো অঞ্চলের গ্রন্থাগারগুলোয় কাগজের বইয়ের প্রচলন শুরু হয়। খোদাই করা ছবি ও লেখনী নিষিদ্ধ হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ক্যালিগ্রাফিকৃত ইসলামিক বইগুলো জনপ্রিয়তা পায়।  সেসব বই নিয়ে গড়ে ওঠে ইসলামিক পাঠাগার, যা আজকের দিনে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে আছে পৃথিবীর বিভিন্ন প্রান্তে...

 

আলেকজান্দ্রিয়া

মিসর...

খ্রিস্টপূর্ব ২৮৮ অব্দে টলেমি-১, ফেলেরনের দিমিত্রিয়াসের তত্ত্বাবধানে প্রতিষ্ঠা করেন ‘লাইব্রেরি অব আলেকজান্দ্রিয়া’। গ্রন্থাগারটি এথেন্সে অবস্থিত অ্যারিস্টটলের বক্তৃতাকক্ষের আদলে নির্মাণ করা হয়। এরপর আর পেছন ফিরে তাকাতে হয়নি, ধ্বংস হওয়ার আগ পর্যন্ত প্রায় ৬০০ বছরের জ্ঞান-বিজ্ঞানের সব শাখার আবিষ্কার ও দলিলের সাক্ষী হয়েই ছিল এই পাঠাগার। প্রায় ১০০ জন বিদ্বান ব্যক্তি সার্বক্ষণিক এখানে লেখালেখি, গবেষণা, অনুবাদ ও অনুলিপির কাজ করতেন। ধারণা করা হয়, এখানে ৭ লাখের মতো চামড়া বা কাগজে পেঁচানো প্রাচীন গ্রন্থ ছিল। ১ লাখেরও বেশি ছাপা বই কাঠের শেলফে সংরক্ষিত ছিল। যদিও পরবর্তীকালে পাঠাগারটি ধ্বংস হয়ে যায়। ১৯৭৪ সালে আলেকজান্দ্রিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের সিদ্ধান্তে আবারও গ্রন্থাগারটি নির্মাণের উদ্যোগ নেওয়া হয়। ইউনেস্কোর সহায়তায় ১৯৯৫ সালে নির্মাণ কাজও শুরু হয়। ২২০ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের বিশাল এক প্রজেক্টের অধীনে লাইব্রেরিতে নির্মাণ করা হয় ৮০ লাখ বই রাখার মতো শেলফ ও ১১টি চৌবাচ্চায় প্রায় ৭০ হাজার বর্গমিটারজুড়ে মূল পাঠকক্ষটি। আছে বিশাল কনফারেন্স সেন্টার, চারটি মিউজিয়াম, চারটি গ্যালারি। পান্ডুলিপি সংরক্ষণের জন্য আছে বিশেষ ল্যাব।  বিশেষ গবেষণা কেন্দ্র আছে সাতটি। প্রদর্শনীর জন্য আছে সাতটি বিশেষ গ্যালারি। ধূসর বর্ণের আসওয়ান গ্রানাইট দিয়ে এর দেয়াল তৈরি করা হয়েছে, যাতে ১২০ ধরনের রকমফের হস্তলিপি খোদাই করা আছে।

 

মক্কা লাইব্রেরি

সৌদি আরব

ইসলামের ইতিহাসে এক গুরুত্বপূর্ণ গ্রন্থাগার এই মক্কা লাইব্রেরি। যা মক্কার সাফা ও মারওয়া থেকে পূর্বদিকে অবস্থিত পাহাড়ের পাদদেশে হলুদ বর্ণের একটি দ্বিতল ভবন। বাড়ির জানালাগুলো কাঠের তৈরি। বাড়িটিকে ঘিরে দর্শনার্থীদের ভিড়। বাড়ির সামনে সাইনবোর্ডে লেখা মাকতাবা মক্কা আল মোকাররমা। এটি মক্কা লাইব্রেরি বলে খ্যাত। বলা হয়ে থাকে, এখানে পাঠক কম, দর্শনার্থী বেশি। ঐতিহাসিকদের মতে, এখানেই জন্মেছিলেন মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)। ১৬০ হিজরিতে আব্বাসী খলিফা মাহদির শাসনামলে ভবনটির আমূল সংস্কার হয়। ১৩৫৭ হিজরিতে বাদশাহ আবদুল আজিজের শাসনামলে প্রথম এর নামকরণ করা হয় ‘মাকতাবা মক্কা আল মোকাররমা’। প্রথমে এটি হারাম শরিফের একটি গম্বুজের অংশবিশেষ থাকলেও পরবর্তীতে গ্রন্থাগারটি হারাম শরিফের বাইরে স্থানান্তর করা হয়। বর্তমানে এর সংগ্রহে আছে ৫ লক্ষাধিক বই। এর মধ্যে ৮ হাজারের অধিক মুদ্রিত-অমুদ্রিত পান্ডুলিপি রয়েছে। দুর্লভ পান্ডুলিপি আছে প্রায় ৫ হাজারের মতো। এখানে থাকা ইবনে নাদিমের (মৃত্যু ৪৩৮ হি.) ‘আল-ফিহরিস্ত’, আল্লামা হায়ছামির ‘মাজমাউল বাহরাইন’ গ্রন্থের পূর্ণাঙ্গ পান্ডুলিপি পৃথিবীতে এই একটিই। মক্কা লাইব্রেরির বেশ কয়েকটি বিভাগ রয়েছে। এর পরিষেবা বিভাগটি সাধারণ পাঠকদের জন্য উন্মুক্ত।         পাঠাগারের বিশাল হলরুমে আছে ১ লাখেরও বেশি সংকলন। যে কোনো আগ্রহী পাঠক এখানকার মনোরম পরিবেশে এসে অধ্যয়ন করতে পারেন। লাইব্রেরির পান্ডুলিপি বিভাগ নির্ধারিত করা হয়েছে গবেষক ও বিশ্লেষকদের জন্য। গবেষণার জন্য এখানে আছে প্রায় ৬৮৪৭টি মূল পান্ডুলিপি। সেই সঙ্গে ৩৫৮টি অনারবি এবং ২৩১৪টি ফটো পান্ডুলিপিও রয়েছে। এ ছাড়াও এখানে রয়েছে প্রশিক্ষণ বিভাগ, ইলেকট্রনিক লাইব্রেরি বিভাগ, মাইক্রোফিল্ম বিভাগ, ফটো মাইক্রোফিল্ম বিভাগ, হারামাইন স্টল,  নারী বিভাগসহ অনেক সুবিধা।

 

মদিনা লাইব্রেরি

সৌদি আরব

রসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের শহরের প্রাণকেন্দ্রে অবস্থিত বিশ্বের আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ লাইব্রেরি ‘মদিনা মুনাওয়ারা লাইব্রেরি’। এটি শিক্ষার্থী, গবেষক এবং বিশ্বের নানা প্রান্ত থেকে আগত তীর্থযাত্রী- যারা ইসলামী বিষয়ে জ্ঞান আহরণ করতে চান, তাদের আকৃষ্ট করার কেন্দ্রবিন্দু। ৮৮৬ হিজরির ১৩ রমজানের অগ্নিকান্ডে লাইব্রেরির অনেক মূল্যবান বই ভস্ম হয়ে যায়। আকস্মিক অগ্নিকান্ডে পবিত্র কোরআনের অসংখ্য অনুলিপি এবং মূল্যবান ইসলামিক বই ধ্বংস হয়েছিল। তখনকার সময়ে একে ‘খিজানাতুল কুতুব’ নামে অভিহিত করা হতো। সৌদি সরকার ১৩৫২ সালে ওবায়েদ মাদানীর সুপারিশে গ্রন্থাগারটি পুনরায় চালু করার নির্দেশ দিয়েছিলেন, যিনি তৎকালীন মদিনায় অনুদানের পরিচালক ছিলেন। সে সময় গ্রন্থাগারটি ‘মাকতাবাতু মাসজিদিন নববী’ নামকরণ করা হয়। কালের বিবর্তনে এর অবস্থানেও এসেছে পরিবর্তন। অবশেষে মসজিদে নববীর পশ্চিম দিকের ১২ নম্বর গেট-সংলগ্ন ছাদে গ্রন্থাগারটি স্থানান্তর করা হয়। অত্যাধুনিক ব্যবস্থাপনায় সুবিন্যস্ত ও সুশৃঙ্খল করে সাজানো হয় গোটা পাঠাগারকে। কয়েক ভাগে বিভক্ত এটি। মসজিদের ছাদের ওপর রয়েছে অধ্যয়ন কক্ষ। এতে আছে ৩৫৮টি শেলফ, প্রায় লাখখানেক বই এবং গবেষকদের জন্য ৩০০ চেয়ার। এতে আছে ওয়ার্ল্ড নেটওয়ার্কের সাহায্যে কম্পিউটারে অধ্যয়নের সুব্যবস্থা। পান্ডুলিপিসহ অসংখ্য গ্রন্থের বিপুল সমাহার। আছে শ্রুতি লাইব্রেরি। তিলাওয়াত ও হারামাইনের খুতবা, অসংখ্য আলোচনা, দরস-নসিহত সবই শোনা যায় এর সাহায্যে। এ ছাড়া আরও অনেক বিভাগ এর। আছে নির্দিষ্ট অধ্যয়ন কক্ষ, সাময়িকী বিভাগ, দুর্লভ গ্রন্থ বিভাগ, নারীদের অধ্যয়ন কক্ষ ও বিশেষ সংগ্রহ বিভাগ রয়েছে। এখান থেকে বাঁধাই প্রকল্প, কিতাব ও পান্ডুলিপি মেরামত ও সংরক্ষণ, হস্ত ও মেশিনে কিতাব লিখন করা যায়। মদিনার বুকে ‘মদিনা মুনাওয়ারা লাইব্রেরি’ তাই ইসলামের অন্যতম স্মারক হয়ে  আজও বিরাজ করছে।

 

বায়তুল হিকমাহ

বাগদাদ...

‘বায়তুল হিকমাহ’ গ্রন্থাগারটি প্রতিষ্ঠা করেছিলেন খলিফা হারুনুর রশিদ। বিখ্যাত এই পাঠাগারটি খলিফা হারুনুর রশিদের ছেলে খলিফা আল-মামুনের নেতৃত্বে আনুষ্ঠানিকভাবে জনসাধারণের জন্য উন্মুক্ত করা হয়েছিল। তবে সে সময় বায়তুল হিকমাহ ‘উইজডম হাউস’ নামেই সর্বাধিক পরিচিত ছিল। গ্রন্থাগারটি মূলত অনুবাদ কেন্দ্র হিসেবে যাত্রা শুরু করেছিল। পরবর্তীকালে তা ধীরে ধীরে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, গবেষণা এবং মহাকাশ গবেষণা কেন্দ্রে পরিণত হয়। আল-মামুন সে সময় তথ্য, ধারণা এবং সংস্কৃতি বিষয়ে জ্ঞানের জন্য বিজ্ঞ পন্ডিত নিয়োগ করেছিলেন। নবম থেকে ত্রয়োদশ শতাব্দী, বাগদাদের এই গ্রন্থাগারটিতে মুসলিম পন্ডিতদের ছাড়াও হিন্দু, ইহুদি ও খ্রিস্টান পন্ডিতদের পড়াশোনার অনুমতি দেওয়া হয়েছিল। পন্ডিতরা আরবিতে বই অনুবাদ করেছিলেন ও সেগুলো সংরক্ষণ করেছিলেন। আল-মামুন বায়তুল হিকমাহকে পূর্ণতা দান করেন। রোম, পারস্য ও ভারতবর্ষ থেকে জ্ঞান-বিজ্ঞান, ইতিহাস ও সাহিত্যের দুর্লভ বই সংগ্রহ করে অনুবাদ এবং অসংখ্য বই অনূদিত ও রচিত হয়েছিল।

 

আল-আজহার

মিসর...

মিসরের কায়রোয় অবস্থিত আল-আজহার বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগার দেশটির বিখ্যাত ইসলামী পাঠাগার। এটি মাকতাবাত আল-আজহার গ্রন্থাগার নামেই বেশি পরিচিত। ৯৭৯ সালে আল-আজহার মসজিদ হিসেবে যাত্রা শুরু করলেও পরবর্তীতে ৯৮৮ সালে এখানে বিশ্ববিদ্যালয়, গ্রন্থাগার নির্মাণ করা হয়। ১৮৯৭ সালে শায়খ আবদুহুর গ্রন্থাগারটি আধুনিকায়ন করেন। যেখানে আজকের দিনে ২ লাখের বেশি বই সংরক্ষিত রয়েছে। এখানে সংরক্ষিত আছে প্রাচীন ও দুর্লভ বই এবং পান্ডুলিপি। বিশেষত হিজরি নবম শতাব্দী ও পরবর্তী যুগের পান্ডুলিপির সংখ্যা সবচেয়ে বেশি। ২০০৫ সালে এখানকার পান্ডুলিপির সংখ্যা দাঁড়ায় ৪০ হাজারে। ৬৩টি শাস্ত্র ও বিষয়ে বর্তমানে ৪৫০ আধুনিক শেলফসমৃদ্ধ ৩১৮টি হলরুম আছে এই পাঠাগারে। আছে কম্পিউটার ডিপার্টমেন্ট। আছে আলাদা প্রকাশনা বিভাগও। চার মাজহাবের ফিকহ-হাদিস-ইতিহাস, তাফসির, সিরাত, আধ্যাত্মিকতা, ভাষা-সাহিত্য, জ্যোতির্বিজ্ঞান, রসায়ন,  পদার্থসহ নানা ধরনের গ্রন্থ সংরক্ষিত আছে এখানে।

 

তেহরান বুক গার্ডেন

ইরান

ন্যাশনাল লাইব্রেরি অব ইরান, ইরানের তেহরানে অবস্থিত দেশটির জাতীয় গ্রন্থাগার। প্রায় ১০ হাজার বর্গমিটার এলাকাজুড়ে নির্মিত হয়েছে তেহরান বুক গার্ডেন। ধারণা করা হয়, এটি বিশ্বের সবচেয়ে বড় ইসলামিক পাঠাগার। দেশটির উত্তর-পূর্বাঞ্চলের আব্বাসাবাদ হিলসে নির্মিত গ্রন্থাগারটিতে বই প্রদর্শনীর জন্য আছে একটি আর্ট গ্যালারি ও অ্যাম্ফিথিয়েটার।

সর্বসাধারণের জন্য উন্মুুক্ত পাঠাগারটিতে রয়েছে শিশুদের জন্য একটি বিশেষ সেকশন। যেখানে শুধু শিশুদের জন্য আছে ৪ লাখেরও বেশি বই। ইরানের গ্রন্থাগারে দুর্লভ ও মূল্যবান পান্ডুলিপিসহ অসংখ্য বই সংগৃহীত আছে। গ্রন্থাগারটির অন্যান্য অংশে রয়েছে মুভি থিয়েটার, সায়েন্স হল, ক্লাসরুম, একটি রেস্টুরেন্ট ও একটি প্রার্থনা ঘর। মনোরম পরিবেশে বই পড়ার জন্য এই গ্রন্থাগারটির ছাদে রয়েছে পার্ক। তেহরান বুক অব গার্ডেনের প্রধান স্থপতি হলেন আর্কিটেক্ট স্যাম তেহরঞ্চি এবং আলী নবী। যারা দারুণ শৈলি আর নকশায় ভবনটি তৈরি করেন। তিন তলাবিশিষ্ট ভবনটি ৬৫ হাজার বর্গমিটারের বিশাল পাঠাগার, ২৫ হাজার বর্গমিটারের দুটি বাগান ও ১৩টি ব্লকের পথ।

২০১৭ সালে মেয়র মুহাম্মদ বাকার কালিবাফের হাতে উদ্বোধন হওয়া গ্রন্থাগারটি দেশটির বড় সাংস্কৃতিক আয়োজন। এ সাংস্কৃতিক ও শিক্ষামূলক সুযোগ গ্রহণ করে শিশুরা সর্বোত্তমভাবে গড়ে উঠবে বলে ধারণা দেশটির বোদ্ধাদের। তেহরান বুক গার্ডেনের প্রথম প্রস্তাব এসেছিল ২০০৪ সালে। মূলত তেহরান আন্তর্জাতিক বইমেলার ব্যাপক জনপ্রিয়তার কারণে দেশটির সরকার এ প্রস্তাবনা অনুমোদন দেয়। এর আগে গিনেস বুক রেকর্ডে বিশ্বের সবচেয়ে বড় গ্রন্থাগারের খেতাব অর্জন করেছিল নিউইয়র্ক সিটির ফিফথ এভিনিউয়ের বার্নেস অ্যান্ড নোবেল। এর আয়তন ১ লাখ ৫৪ হাজার বর্গফুট। সেখানে রয়েছে দীর্ঘ ১২ মাইল জায়গাজুড়ে বই রাখার শেলফ।

 

আল-কারাউইন

মরক্কো

আল-কারাউইন, মুসলিম বিশ্বের অন্যতম প্রাচীন পাঠাগার। ৮৫৯ সালে গ্রন্থাগারটি প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। আফ্রিকার মরক্কোতে অবস্থিত আল-কারাউইন। আধুনিক তিউনিশিয়ার ধনী অভিবাসী নারী ফাতেমা আল ফিহরির ব্যক্তিগত উদ্যোগে ফেজ নগরীতে প্রতিষ্ঠিত হয় পাঠাগারটি। আল-কারাউইন বিশ্বের অন্যতম প্রাচীন গ্রন্থাগার, যা প্রতিষ্ঠার পর থেকে ধারাবাহিকভাবে জ্ঞানের আলো বিলিয়ে যাচ্ছে। আল ফিহরি একজন সুশিক্ষিত, ধর্মপ্রাণ মুসলিম নারী, যিনি উত্তরাধিকারসূত্রে ধর্মীয় ও বিজ্ঞান শিক্ষার অগ্রযাত্রায় নিজেকে উৎসর্গ করেছিলেন। মহীয়সী এই নারী ফেজ নগরীতে আল-কারাউইন নামে একটি মসজিদ প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। মসজিদের আঙিনায় গড়ে তোলেন আধুনিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান হিসেবে আল-কারাউইন বিশ্ববিদ্যালয় ও পাঠাগার। যেখানে আজও সংরক্ষিত আছে প্রাচীনকালের ধর্মীয়, আইন ও জ্যোতির্বিজ্ঞান বিষয়ক পান্ডুলিপি। এর মধ্যে আছে নবম শতাব্দীর আল-কোরআন, দশম শতাব্দীতে লিপিবদ্ধ করা মহানবী হজরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের জীবনীগ্রন্থ। চিকিৎসাবিজ্ঞানসহ অন্যান্য বিজ্ঞান বিষয়ক বইও সংরক্ষিত আছে এখানে।

প্রতিষ্ঠার পর থেকে ১৩৫৯ সাল পর্যন্ত চালু ছিল পাঠাগারটি। তবে কালের বিবর্তনে, যুদ্ধ আর নানা উপনিবেশবাদীদের দখল-বেদখলের ঘটনায় ফেজ নগনী আঘাতপ্রাপ্ত হলেও আল-কারাউইন মোটামুটি অক্ষতই ছিল। কখনো কখনো বন্ধ থেকেছে জ্ঞানের এই ভান্ডারটি। ১৯৫৬ সালে মরক্কো স্বাধীনতা লাভের পর কারাউইন বিশ্ববিদ্যালয়কে আধুনিকায়নের উদ্যোগ নেন বাদশাহ মুহাম্মদ। বিশ্ববিদ্যালয়ে গণিত, পদার্থ, রসায়নসহ বিজ্ঞান বিভাগ ও আধুনিক ভাষা ইনস্টিটিউট গড়ে তোলেন তৎকালীন বাদশাহ। পরবর্তীকালে ১৯৫৭ সালে এই বিশ্ববিদ্যালয়ে খোলা হয় নারী শিক্ষার্থী বিভাগ। ১৯৬৩ সালে কারাউইন বিশ্ববিদ্যালয়কে মরক্কোর জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে ঘোষণা করা হয়।

এই বিভাগের আরও খবর
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
সর্বশেষ খবর
শাপলা প্রতীক দেওয়া সম্ভব নয় : ইসি আনোয়ারুল
শাপলা প্রতীক দেওয়া সম্ভব নয় : ইসি আনোয়ারুল

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

প্রতীক বাছাইয়ে আজই এনসিপির শেষ দিন
প্রতীক বাছাইয়ে আজই এনসিপির শেষ দিন

১ মিনিট আগে | রাজনীতি

অপারেশন সিঁদুর ছিল শুরু মাত্র, পাকিস্তানের প্রতি ইঞ্চি মাটি এখন ব্রহ্মসের আওতায়: রাজনাথ সিং
অপারেশন সিঁদুর ছিল শুরু মাত্র, পাকিস্তানের প্রতি ইঞ্চি মাটি এখন ব্রহ্মসের আওতায়: রাজনাথ সিং

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির মধ্যে একই পরিবারের ১১ সদস্যকে হত্যা করল ইসরায়েল
যুদ্ধবিরতির মধ্যে একই পরিবারের ১১ সদস্যকে হত্যা করল ইসরায়েল

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রহ্মস হুমকির উত্তরে পাকিস্তানের সেনাপ্রধানের সতর্কবার্তা
ব্রহ্মস হুমকির উত্তরে পাকিস্তানের সেনাপ্রধানের সতর্কবার্তা

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে বাংলাদেশি পাসপোর্ট
গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে বাংলাদেশি পাসপোর্ট

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালন স্মরণোৎসব শেষ হচ্ছে আজ
লালন স্মরণোৎসব শেষ হচ্ছে আজ

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

'‌সন্ধ্যা কাটে না, অথচ দিব্যি বছর ঘুরে বছর আসে'‌
'‌সন্ধ্যা কাটে না, অথচ দিব্যি বছর ঘুরে বছর আসে'‌

১৮ মিনিট আগে | শোবিজ

প্রজ্ঞাপন প্রত্যাখ্যান, আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা শিক্ষকদের
প্রজ্ঞাপন প্রত্যাখ্যান, আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা শিক্ষকদের

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

চাঁদাবাজি-হামলার প্রতিবাদে রাজধানীতে আজ অর্ধদিবস গাড়ি বিক্রয়কেন্দ্র বন্ধ
চাঁদাবাজি-হামলার প্রতিবাদে রাজধানীতে আজ অর্ধদিবস গাড়ি বিক্রয়কেন্দ্র বন্ধ

২১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মৌসুমের প্রথম এল ক্লাসিকোয় নিষিদ্ধ বার্সা কোচ
মৌসুমের প্রথম এল ক্লাসিকোয় নিষিদ্ধ বার্সা কোচ

২৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শাহজালালে কার্গো ভিলেজে ২০ ঘণ্টা পরও ধোঁয়া উড়ছে
শাহজালালে কার্গো ভিলেজে ২০ ঘণ্টা পরও ধোঁয়া উড়ছে

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

রাফা ক্রসিং বন্ধ রাখার ঘোষণা নেতানিয়াহুর
রাফা ক্রসিং বন্ধ রাখার ঘোষণা নেতানিয়াহুর

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইসিসির পক্ষপাতদুষ্ট অবস্থান নিয়ে সমালোচনা পাকিস্তানের
আইসিসির পক্ষপাতদুষ্ট অবস্থান নিয়ে সমালোচনা পাকিস্তানের

৪২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে আট দিনে ৪৭ বার যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের অভিযোগ
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে আট দিনে ৪৭ বার যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের অভিযোগ

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইনসেপ্টা ফার্মাসিউটিক্যালসের ওষুধ ফ্যাক্টরিতে আগুন, এক ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে
ইনসেপ্টা ফার্মাসিউটিক্যালসের ওষুধ ফ্যাক্টরিতে আগুন, এক ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে

৪৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

পুঁজিবাজার : সূচকের পতনে চলছে লেনদেন
পুঁজিবাজার : সূচকের পতনে চলছে লেনদেন

৫১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

অবকাশকালীন ছুটি শেষে সুপ্রিম কোর্টের নিয়মিত বিচারিক কার্যক্রম শুরু
অবকাশকালীন ছুটি শেষে সুপ্রিম কোর্টের নিয়মিত বিচারিক কার্যক্রম শুরু

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

কার্গো ভিলেজ এলাকায় আমদানি সংশ্লিষ্টদের ভিড়
কার্গো ভিলেজ এলাকায় আমদানি সংশ্লিষ্টদের ভিড়

৫৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

এখনো পুরোপুরি স্বাভাবিক হয়নি ফ্লাইট চলাচল
এখনো পুরোপুরি স্বাভাবিক হয়নি ফ্লাইট চলাচল

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রথম সন্তানের অপেক্ষায় পরিণীতি-রাঘব, সন্তান জন্মাবে দিল্লিতেই
প্রথম সন্তানের অপেক্ষায় পরিণীতি-রাঘব, সন্তান জন্মাবে দিল্লিতেই

৫৯ মিনিট আগে | শোবিজ

সাভারে শিক্ষার্থীকে ধর্ষণের ঘটনায় প্রধান আসামি গ্রেফতার
সাভারে শিক্ষার্থীকে ধর্ষণের ঘটনায় প্রধান আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এমএলএসে মেসির রাজত্ব : ২৯ গোলসহ ১৯ অ্যাসিস্ট, পেলেন গোল্ডেন বুট
এমএলএসে মেসির রাজত্ব : ২৯ গোলসহ ১৯ অ্যাসিস্ট, পেলেন গোল্ডেন বুট

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আরও দুটি উন্নত সংস্করণের ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র উন্মোচন করল ইরান
আরও দুটি উন্নত সংস্করণের ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র উন্মোচন করল ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাত্রীচাপ সামলাতে সময় বাড়ল মেট্রোরেল চলাচলের
যাত্রীচাপ সামলাতে সময় বাড়ল মেট্রোরেল চলাচলের

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দীপাবলিতে উদ্বেগে সুনীতা
দীপাবলিতে উদ্বেগে সুনীতা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা নির্ধারণ
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা নির্ধারণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪০ বছরের পথচলা শেষে বন্ধ হচ্ছে এমটিভি
৪০ বছরের পথচলা শেষে বন্ধ হচ্ছে এমটিভি

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষা ভবন অভিমুখে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের ‘ভূখা মিছিল’ আজ
শিক্ষা ভবন অভিমুখে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের ‘ভূখা মিছিল’ আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে
শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহজালাল বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ আগুন
শাহজালাল বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ আগুন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি বলছেন ব্যবসায়ীরা
বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি বলছেন ব্যবসায়ীরা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা
দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি শেখ হাসিনা: দ্য টেলিগ্রাফ
মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি শেখ হাসিনা: দ্য টেলিগ্রাফ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লেবাননে গাদ্দাফির ছেলে জামিন, তবে কার্যকরে দরকার ১১০ কোটি ডলার
লেবাননে গাদ্দাফির ছেলে জামিন, তবে কার্যকরে দরকার ১১০ কোটি ডলার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা
আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা নির্ধারণ
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা নির্ধারণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার
আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি
২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক
নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি
চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি

১১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করে এনসিপি রাজনীতি থেকে ছিটকে যায়নি’
‘জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করে এনসিপি রাজনীতি থেকে ছিটকে যায়নি’

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হঠাৎ বিয়ে করে চমকে দিলেন ‘দঙ্গল’ খ্যাত জায়রা ওয়াসিম
হঠাৎ বিয়ে করে চমকে দিলেন ‘দঙ্গল’ খ্যাত জায়রা ওয়াসিম

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিরপুরের ধীরগতির পিচে জয় বাংলাদেশের
মিরপুরের ধীরগতির পিচে জয় বাংলাদেশের

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আফগানিস্তানকে কড়া হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
আফগানিস্তানকে কড়া হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহু ও গ্যালান্টের গ্রেফতারি পরোয়ানা বিষয়ে আপিল প্রত্যাখ্যান আইসিসির
নেতানিয়াহু ও গ্যালান্টের গ্রেফতারি পরোয়ানা বিষয়ে আপিল প্রত্যাখ্যান আইসিসির

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষকদের ন্যায্য দাবির প্রতি বিএনপির সমর্থন, বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিতে হুঁশিয়ারি
শিক্ষকদের ন্যায্য দাবির প্রতি বিএনপির সমর্থন, বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিতে হুঁশিয়ারি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে ২৪ ট্রান্সজেন্ডার ব্যক্তির গণ-আত্মহত্যার চেষ্টা, নেপথ্যে যা...
ভারতে ২৪ ট্রান্সজেন্ডার ব্যক্তির গণ-আত্মহত্যার চেষ্টা, নেপথ্যে যা...

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর
ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ
ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকাগামী ফ্লাইট নামছে চট্টগ্রাম ও সিলেটে
ঢাকাগামী ফ্লাইট নামছে চট্টগ্রাম ও সিলেটে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান-আফগানিস্তান
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান-আফগানিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদ অনুষ্ঠান ঘিরে সংঘর্ষ: ৯০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা
জুলাই সনদ অনুষ্ঠান ঘিরে সংঘর্ষ: ৯০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘জুলাই সনদ’ বাংলাদেশের রাজনৈতিক পালাবদলের মাইলফলক : ইইউ
‘জুলাই সনদ’ বাংলাদেশের রাজনৈতিক পালাবদলের মাইলফলক : ইইউ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আগুন অনেকটা নিয়ন্ত্রণে এসেছে: বেবিচক
সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আগুন অনেকটা নিয়ন্ত্রণে এসেছে: বেবিচক

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দীপাবলিতে স্বপ্নের বাড়িতে উঠছেন রণবীর-আলিয়া
দীপাবলিতে স্বপ্নের বাড়িতে উঠছেন রণবীর-আলিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৪৫ বছর ছদ্মবেশে বিলাসী জীবন, অবশেষে বিচারের মুখে গুম-খুনের হোতা গোয়েন্দাপ্রধান
৪৫ বছর ছদ্মবেশে বিলাসী জীবন, অবশেষে বিচারের মুখে গুম-খুনের হোতা গোয়েন্দাপ্রধান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে চিকিৎসা ক্ষেত্রে আমূল পরিবর্তন আনবে: তারেক রহমান
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে চিকিৎসা ক্ষেত্রে আমূল পরিবর্তন আনবে: তারেক রহমান

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহজালাল বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল শুরু
শাহজালাল বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল শুরু

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির নওশাদ, জামায়াতের ইকবাল, এনসিপির সারজিস
বিএনপির নওশাদ, জামায়াতের ইকবাল, এনসিপির সারজিস

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন
অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন

শোবিজ

এখনো সিঙ্গেল ইধিকা
এখনো সিঙ্গেল ইধিকা

শোবিজ

বাংলাদেশকে একাই জেতালেন রিশাদ
বাংলাদেশকে একাই জেতালেন রিশাদ

মাঠে ময়দানে

অভিনয় নিয়ে আফজাল
অভিনয় নিয়ে আফজাল

শোবিজ

মোশাররফ করিমের গল্প
মোশাররফ করিমের গল্প

শোবিজ

প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই
প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই

শোবিজ

প্রচারে বিএনপি জামায়াত এনসিপি ইসলামি দল
প্রচারে বিএনপি জামায়াত এনসিপি ইসলামি দল

নগর জীবন

প্রেমিকের নানাবাড়িতে কিশোরীর লাশ
প্রেমিকের নানাবাড়িতে কিশোরীর লাশ

দেশগ্রাম

ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি
ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি

দেশগ্রাম

পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান
পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান

পূর্ব-পশ্চিম

নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের
নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের

দেশগ্রাম

মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা
মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা

দেশগ্রাম

কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!
কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!

পূর্ব-পশ্চিম

ভক্তের পদচারণে মুখর সাঁইজির আখড়া
ভক্তের পদচারণে মুখর সাঁইজির আখড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা
উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা

দেশগ্রাম

ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ
ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ

দেশগ্রাম

কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে
কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে

দেশগ্রাম

চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার
চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার

পূর্ব-পশ্চিম

আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং
আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং

দেশগ্রাম

সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর
সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর

দেশগ্রাম

গাজা পুনর্গঠনে জরুরি পদক্ষেপের আহ্বান এরদোগানের
গাজা পুনর্গঠনে জরুরি পদক্ষেপের আহ্বান এরদোগানের

পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের
ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের

পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ গুলি, আহত ৩০
বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ গুলি, আহত ৩০

দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ সময় ইলিশ শিকার ৫৪১ জেলের দন্ড
নিষিদ্ধ সময় ইলিশ শিকার ৫৪১ জেলের দন্ড

দেশগ্রাম

ইকসু রোডম্যাপের দাবিতে বিক্ষোভ
ইকসু রোডম্যাপের দাবিতে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

চলে গেলেন নোবেলজয়ী পদার্থবিদ চেন নিং
চলে গেলেন নোবেলজয়ী পদার্থবিদ চেন নিং

পূর্ব-পশ্চিম

মাঠজুড়ে সবুজের সমারোহ
মাঠজুড়ে সবুজের সমারোহ

দেশগ্রাম