শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৯ এপ্রিল, ২০২১

মুসলিম দেশে বিখ্যাত লাইব্রেরি

আবদুল কাদের
প্রিন্ট ভার্সন
মুসলিম দেশে বিখ্যাত লাইব্রেরি

মুসলিম বিশ্বে প্রথম কাগজের ব্যবহার শুরু হয় অষ্টম শতাব্দীতে। পরবর্তীকালে মুসলমানরা ভারতবর্ষ এবং ইউরোপে কাগজশিল্প নিয়ে আসেন। সে সময় বাগদাদ, কায়রোর মতো অঞ্চলের গ্রন্থাগারগুলোয় কাগজের বইয়ের প্রচলন শুরু হয়। খোদাই করা ছবি ও লেখনী নিষিদ্ধ হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ক্যালিগ্রাফিকৃত ইসলামিক বইগুলো জনপ্রিয়তা পায়।  সেসব বই নিয়ে গড়ে ওঠে ইসলামিক পাঠাগার, যা আজকের দিনে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে আছে পৃথিবীর বিভিন্ন প্রান্তে...

 

আলেকজান্দ্রিয়া

মিসর...

খ্রিস্টপূর্ব ২৮৮ অব্দে টলেমি-১, ফেলেরনের দিমিত্রিয়াসের তত্ত্বাবধানে প্রতিষ্ঠা করেন ‘লাইব্রেরি অব আলেকজান্দ্রিয়া’। গ্রন্থাগারটি এথেন্সে অবস্থিত অ্যারিস্টটলের বক্তৃতাকক্ষের আদলে নির্মাণ করা হয়। এরপর আর পেছন ফিরে তাকাতে হয়নি, ধ্বংস হওয়ার আগ পর্যন্ত প্রায় ৬০০ বছরের জ্ঞান-বিজ্ঞানের সব শাখার আবিষ্কার ও দলিলের সাক্ষী হয়েই ছিল এই পাঠাগার। প্রায় ১০০ জন বিদ্বান ব্যক্তি সার্বক্ষণিক এখানে লেখালেখি, গবেষণা, অনুবাদ ও অনুলিপির কাজ করতেন। ধারণা করা হয়, এখানে ৭ লাখের মতো চামড়া বা কাগজে পেঁচানো প্রাচীন গ্রন্থ ছিল। ১ লাখেরও বেশি ছাপা বই কাঠের শেলফে সংরক্ষিত ছিল। যদিও পরবর্তীকালে পাঠাগারটি ধ্বংস হয়ে যায়। ১৯৭৪ সালে আলেকজান্দ্রিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের সিদ্ধান্তে আবারও গ্রন্থাগারটি নির্মাণের উদ্যোগ নেওয়া হয়। ইউনেস্কোর সহায়তায় ১৯৯৫ সালে নির্মাণ কাজও শুরু হয়। ২২০ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের বিশাল এক প্রজেক্টের অধীনে লাইব্রেরিতে নির্মাণ করা হয় ৮০ লাখ বই রাখার মতো শেলফ ও ১১টি চৌবাচ্চায় প্রায় ৭০ হাজার বর্গমিটারজুড়ে মূল পাঠকক্ষটি। আছে বিশাল কনফারেন্স সেন্টার, চারটি মিউজিয়াম, চারটি গ্যালারি। পান্ডুলিপি সংরক্ষণের জন্য আছে বিশেষ ল্যাব।  বিশেষ গবেষণা কেন্দ্র আছে সাতটি। প্রদর্শনীর জন্য আছে সাতটি বিশেষ গ্যালারি। ধূসর বর্ণের আসওয়ান গ্রানাইট দিয়ে এর দেয়াল তৈরি করা হয়েছে, যাতে ১২০ ধরনের রকমফের হস্তলিপি খোদাই করা আছে।

 

মক্কা লাইব্রেরি

সৌদি আরব

ইসলামের ইতিহাসে এক গুরুত্বপূর্ণ গ্রন্থাগার এই মক্কা লাইব্রেরি। যা মক্কার সাফা ও মারওয়া থেকে পূর্বদিকে অবস্থিত পাহাড়ের পাদদেশে হলুদ বর্ণের একটি দ্বিতল ভবন। বাড়ির জানালাগুলো কাঠের তৈরি। বাড়িটিকে ঘিরে দর্শনার্থীদের ভিড়। বাড়ির সামনে সাইনবোর্ডে লেখা মাকতাবা মক্কা আল মোকাররমা। এটি মক্কা লাইব্রেরি বলে খ্যাত। বলা হয়ে থাকে, এখানে পাঠক কম, দর্শনার্থী বেশি। ঐতিহাসিকদের মতে, এখানেই জন্মেছিলেন মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)। ১৬০ হিজরিতে আব্বাসী খলিফা মাহদির শাসনামলে ভবনটির আমূল সংস্কার হয়। ১৩৫৭ হিজরিতে বাদশাহ আবদুল আজিজের শাসনামলে প্রথম এর নামকরণ করা হয় ‘মাকতাবা মক্কা আল মোকাররমা’। প্রথমে এটি হারাম শরিফের একটি গম্বুজের অংশবিশেষ থাকলেও পরবর্তীতে গ্রন্থাগারটি হারাম শরিফের বাইরে স্থানান্তর করা হয়। বর্তমানে এর সংগ্রহে আছে ৫ লক্ষাধিক বই। এর মধ্যে ৮ হাজারের অধিক মুদ্রিত-অমুদ্রিত পান্ডুলিপি রয়েছে। দুর্লভ পান্ডুলিপি আছে প্রায় ৫ হাজারের মতো। এখানে থাকা ইবনে নাদিমের (মৃত্যু ৪৩৮ হি.) ‘আল-ফিহরিস্ত’, আল্লামা হায়ছামির ‘মাজমাউল বাহরাইন’ গ্রন্থের পূর্ণাঙ্গ পান্ডুলিপি পৃথিবীতে এই একটিই। মক্কা লাইব্রেরির বেশ কয়েকটি বিভাগ রয়েছে। এর পরিষেবা বিভাগটি সাধারণ পাঠকদের জন্য উন্মুক্ত।         পাঠাগারের বিশাল হলরুমে আছে ১ লাখেরও বেশি সংকলন। যে কোনো আগ্রহী পাঠক এখানকার মনোরম পরিবেশে এসে অধ্যয়ন করতে পারেন। লাইব্রেরির পান্ডুলিপি বিভাগ নির্ধারিত করা হয়েছে গবেষক ও বিশ্লেষকদের জন্য। গবেষণার জন্য এখানে আছে প্রায় ৬৮৪৭টি মূল পান্ডুলিপি। সেই সঙ্গে ৩৫৮টি অনারবি এবং ২৩১৪টি ফটো পান্ডুলিপিও রয়েছে। এ ছাড়াও এখানে রয়েছে প্রশিক্ষণ বিভাগ, ইলেকট্রনিক লাইব্রেরি বিভাগ, মাইক্রোফিল্ম বিভাগ, ফটো মাইক্রোফিল্ম বিভাগ, হারামাইন স্টল,  নারী বিভাগসহ অনেক সুবিধা।

 

মদিনা লাইব্রেরি

সৌদি আরব

রসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের শহরের প্রাণকেন্দ্রে অবস্থিত বিশ্বের আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ লাইব্রেরি ‘মদিনা মুনাওয়ারা লাইব্রেরি’। এটি শিক্ষার্থী, গবেষক এবং বিশ্বের নানা প্রান্ত থেকে আগত তীর্থযাত্রী- যারা ইসলামী বিষয়ে জ্ঞান আহরণ করতে চান, তাদের আকৃষ্ট করার কেন্দ্রবিন্দু। ৮৮৬ হিজরির ১৩ রমজানের অগ্নিকান্ডে লাইব্রেরির অনেক মূল্যবান বই ভস্ম হয়ে যায়। আকস্মিক অগ্নিকান্ডে পবিত্র কোরআনের অসংখ্য অনুলিপি এবং মূল্যবান ইসলামিক বই ধ্বংস হয়েছিল। তখনকার সময়ে একে ‘খিজানাতুল কুতুব’ নামে অভিহিত করা হতো। সৌদি সরকার ১৩৫২ সালে ওবায়েদ মাদানীর সুপারিশে গ্রন্থাগারটি পুনরায় চালু করার নির্দেশ দিয়েছিলেন, যিনি তৎকালীন মদিনায় অনুদানের পরিচালক ছিলেন। সে সময় গ্রন্থাগারটি ‘মাকতাবাতু মাসজিদিন নববী’ নামকরণ করা হয়। কালের বিবর্তনে এর অবস্থানেও এসেছে পরিবর্তন। অবশেষে মসজিদে নববীর পশ্চিম দিকের ১২ নম্বর গেট-সংলগ্ন ছাদে গ্রন্থাগারটি স্থানান্তর করা হয়। অত্যাধুনিক ব্যবস্থাপনায় সুবিন্যস্ত ও সুশৃঙ্খল করে সাজানো হয় গোটা পাঠাগারকে। কয়েক ভাগে বিভক্ত এটি। মসজিদের ছাদের ওপর রয়েছে অধ্যয়ন কক্ষ। এতে আছে ৩৫৮টি শেলফ, প্রায় লাখখানেক বই এবং গবেষকদের জন্য ৩০০ চেয়ার। এতে আছে ওয়ার্ল্ড নেটওয়ার্কের সাহায্যে কম্পিউটারে অধ্যয়নের সুব্যবস্থা। পান্ডুলিপিসহ অসংখ্য গ্রন্থের বিপুল সমাহার। আছে শ্রুতি লাইব্রেরি। তিলাওয়াত ও হারামাইনের খুতবা, অসংখ্য আলোচনা, দরস-নসিহত সবই শোনা যায় এর সাহায্যে। এ ছাড়া আরও অনেক বিভাগ এর। আছে নির্দিষ্ট অধ্যয়ন কক্ষ, সাময়িকী বিভাগ, দুর্লভ গ্রন্থ বিভাগ, নারীদের অধ্যয়ন কক্ষ ও বিশেষ সংগ্রহ বিভাগ রয়েছে। এখান থেকে বাঁধাই প্রকল্প, কিতাব ও পান্ডুলিপি মেরামত ও সংরক্ষণ, হস্ত ও মেশিনে কিতাব লিখন করা যায়। মদিনার বুকে ‘মদিনা মুনাওয়ারা লাইব্রেরি’ তাই ইসলামের অন্যতম স্মারক হয়ে  আজও বিরাজ করছে।

 

বায়তুল হিকমাহ

বাগদাদ...

‘বায়তুল হিকমাহ’ গ্রন্থাগারটি প্রতিষ্ঠা করেছিলেন খলিফা হারুনুর রশিদ। বিখ্যাত এই পাঠাগারটি খলিফা হারুনুর রশিদের ছেলে খলিফা আল-মামুনের নেতৃত্বে আনুষ্ঠানিকভাবে জনসাধারণের জন্য উন্মুক্ত করা হয়েছিল। তবে সে সময় বায়তুল হিকমাহ ‘উইজডম হাউস’ নামেই সর্বাধিক পরিচিত ছিল। গ্রন্থাগারটি মূলত অনুবাদ কেন্দ্র হিসেবে যাত্রা শুরু করেছিল। পরবর্তীকালে তা ধীরে ধীরে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, গবেষণা এবং মহাকাশ গবেষণা কেন্দ্রে পরিণত হয়। আল-মামুন সে সময় তথ্য, ধারণা এবং সংস্কৃতি বিষয়ে জ্ঞানের জন্য বিজ্ঞ পন্ডিত নিয়োগ করেছিলেন। নবম থেকে ত্রয়োদশ শতাব্দী, বাগদাদের এই গ্রন্থাগারটিতে মুসলিম পন্ডিতদের ছাড়াও হিন্দু, ইহুদি ও খ্রিস্টান পন্ডিতদের পড়াশোনার অনুমতি দেওয়া হয়েছিল। পন্ডিতরা আরবিতে বই অনুবাদ করেছিলেন ও সেগুলো সংরক্ষণ করেছিলেন। আল-মামুন বায়তুল হিকমাহকে পূর্ণতা দান করেন। রোম, পারস্য ও ভারতবর্ষ থেকে জ্ঞান-বিজ্ঞান, ইতিহাস ও সাহিত্যের দুর্লভ বই সংগ্রহ করে অনুবাদ এবং অসংখ্য বই অনূদিত ও রচিত হয়েছিল।

 

আল-আজহার

মিসর...

মিসরের কায়রোয় অবস্থিত আল-আজহার বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগার দেশটির বিখ্যাত ইসলামী পাঠাগার। এটি মাকতাবাত আল-আজহার গ্রন্থাগার নামেই বেশি পরিচিত। ৯৭৯ সালে আল-আজহার মসজিদ হিসেবে যাত্রা শুরু করলেও পরবর্তীতে ৯৮৮ সালে এখানে বিশ্ববিদ্যালয়, গ্রন্থাগার নির্মাণ করা হয়। ১৮৯৭ সালে শায়খ আবদুহুর গ্রন্থাগারটি আধুনিকায়ন করেন। যেখানে আজকের দিনে ২ লাখের বেশি বই সংরক্ষিত রয়েছে। এখানে সংরক্ষিত আছে প্রাচীন ও দুর্লভ বই এবং পান্ডুলিপি। বিশেষত হিজরি নবম শতাব্দী ও পরবর্তী যুগের পান্ডুলিপির সংখ্যা সবচেয়ে বেশি। ২০০৫ সালে এখানকার পান্ডুলিপির সংখ্যা দাঁড়ায় ৪০ হাজারে। ৬৩টি শাস্ত্র ও বিষয়ে বর্তমানে ৪৫০ আধুনিক শেলফসমৃদ্ধ ৩১৮টি হলরুম আছে এই পাঠাগারে। আছে কম্পিউটার ডিপার্টমেন্ট। আছে আলাদা প্রকাশনা বিভাগও। চার মাজহাবের ফিকহ-হাদিস-ইতিহাস, তাফসির, সিরাত, আধ্যাত্মিকতা, ভাষা-সাহিত্য, জ্যোতির্বিজ্ঞান, রসায়ন,  পদার্থসহ নানা ধরনের গ্রন্থ সংরক্ষিত আছে এখানে।

 

তেহরান বুক গার্ডেন

ইরান

ন্যাশনাল লাইব্রেরি অব ইরান, ইরানের তেহরানে অবস্থিত দেশটির জাতীয় গ্রন্থাগার। প্রায় ১০ হাজার বর্গমিটার এলাকাজুড়ে নির্মিত হয়েছে তেহরান বুক গার্ডেন। ধারণা করা হয়, এটি বিশ্বের সবচেয়ে বড় ইসলামিক পাঠাগার। দেশটির উত্তর-পূর্বাঞ্চলের আব্বাসাবাদ হিলসে নির্মিত গ্রন্থাগারটিতে বই প্রদর্শনীর জন্য আছে একটি আর্ট গ্যালারি ও অ্যাম্ফিথিয়েটার।

সর্বসাধারণের জন্য উন্মুুক্ত পাঠাগারটিতে রয়েছে শিশুদের জন্য একটি বিশেষ সেকশন। যেখানে শুধু শিশুদের জন্য আছে ৪ লাখেরও বেশি বই। ইরানের গ্রন্থাগারে দুর্লভ ও মূল্যবান পান্ডুলিপিসহ অসংখ্য বই সংগৃহীত আছে। গ্রন্থাগারটির অন্যান্য অংশে রয়েছে মুভি থিয়েটার, সায়েন্স হল, ক্লাসরুম, একটি রেস্টুরেন্ট ও একটি প্রার্থনা ঘর। মনোরম পরিবেশে বই পড়ার জন্য এই গ্রন্থাগারটির ছাদে রয়েছে পার্ক। তেহরান বুক অব গার্ডেনের প্রধান স্থপতি হলেন আর্কিটেক্ট স্যাম তেহরঞ্চি এবং আলী নবী। যারা দারুণ শৈলি আর নকশায় ভবনটি তৈরি করেন। তিন তলাবিশিষ্ট ভবনটি ৬৫ হাজার বর্গমিটারের বিশাল পাঠাগার, ২৫ হাজার বর্গমিটারের দুটি বাগান ও ১৩টি ব্লকের পথ।

২০১৭ সালে মেয়র মুহাম্মদ বাকার কালিবাফের হাতে উদ্বোধন হওয়া গ্রন্থাগারটি দেশটির বড় সাংস্কৃতিক আয়োজন। এ সাংস্কৃতিক ও শিক্ষামূলক সুযোগ গ্রহণ করে শিশুরা সর্বোত্তমভাবে গড়ে উঠবে বলে ধারণা দেশটির বোদ্ধাদের। তেহরান বুক গার্ডেনের প্রথম প্রস্তাব এসেছিল ২০০৪ সালে। মূলত তেহরান আন্তর্জাতিক বইমেলার ব্যাপক জনপ্রিয়তার কারণে দেশটির সরকার এ প্রস্তাবনা অনুমোদন দেয়। এর আগে গিনেস বুক রেকর্ডে বিশ্বের সবচেয়ে বড় গ্রন্থাগারের খেতাব অর্জন করেছিল নিউইয়র্ক সিটির ফিফথ এভিনিউয়ের বার্নেস অ্যান্ড নোবেল। এর আয়তন ১ লাখ ৫৪ হাজার বর্গফুট। সেখানে রয়েছে দীর্ঘ ১২ মাইল জায়গাজুড়ে বই রাখার শেলফ।

 

আল-কারাউইন

মরক্কো

আল-কারাউইন, মুসলিম বিশ্বের অন্যতম প্রাচীন পাঠাগার। ৮৫৯ সালে গ্রন্থাগারটি প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। আফ্রিকার মরক্কোতে অবস্থিত আল-কারাউইন। আধুনিক তিউনিশিয়ার ধনী অভিবাসী নারী ফাতেমা আল ফিহরির ব্যক্তিগত উদ্যোগে ফেজ নগরীতে প্রতিষ্ঠিত হয় পাঠাগারটি। আল-কারাউইন বিশ্বের অন্যতম প্রাচীন গ্রন্থাগার, যা প্রতিষ্ঠার পর থেকে ধারাবাহিকভাবে জ্ঞানের আলো বিলিয়ে যাচ্ছে। আল ফিহরি একজন সুশিক্ষিত, ধর্মপ্রাণ মুসলিম নারী, যিনি উত্তরাধিকারসূত্রে ধর্মীয় ও বিজ্ঞান শিক্ষার অগ্রযাত্রায় নিজেকে উৎসর্গ করেছিলেন। মহীয়সী এই নারী ফেজ নগরীতে আল-কারাউইন নামে একটি মসজিদ প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। মসজিদের আঙিনায় গড়ে তোলেন আধুনিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান হিসেবে আল-কারাউইন বিশ্ববিদ্যালয় ও পাঠাগার। যেখানে আজও সংরক্ষিত আছে প্রাচীনকালের ধর্মীয়, আইন ও জ্যোতির্বিজ্ঞান বিষয়ক পান্ডুলিপি। এর মধ্যে আছে নবম শতাব্দীর আল-কোরআন, দশম শতাব্দীতে লিপিবদ্ধ করা মহানবী হজরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের জীবনীগ্রন্থ। চিকিৎসাবিজ্ঞানসহ অন্যান্য বিজ্ঞান বিষয়ক বইও সংরক্ষিত আছে এখানে।

প্রতিষ্ঠার পর থেকে ১৩৫৯ সাল পর্যন্ত চালু ছিল পাঠাগারটি। তবে কালের বিবর্তনে, যুদ্ধ আর নানা উপনিবেশবাদীদের দখল-বেদখলের ঘটনায় ফেজ নগনী আঘাতপ্রাপ্ত হলেও আল-কারাউইন মোটামুটি অক্ষতই ছিল। কখনো কখনো বন্ধ থেকেছে জ্ঞানের এই ভান্ডারটি। ১৯৫৬ সালে মরক্কো স্বাধীনতা লাভের পর কারাউইন বিশ্ববিদ্যালয়কে আধুনিকায়নের উদ্যোগ নেন বাদশাহ মুহাম্মদ। বিশ্ববিদ্যালয়ে গণিত, পদার্থ, রসায়নসহ বিজ্ঞান বিভাগ ও আধুনিক ভাষা ইনস্টিটিউট গড়ে তোলেন তৎকালীন বাদশাহ। পরবর্তীকালে ১৯৫৭ সালে এই বিশ্ববিদ্যালয়ে খোলা হয় নারী শিক্ষার্থী বিভাগ। ১৯৬৩ সালে কারাউইন বিশ্ববিদ্যালয়কে মরক্কোর জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে ঘোষণা করা হয়।

এই বিভাগের আরও খবর
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
সর্বশেষ খবর
রাজিবপুরে অসুস্থ নারীর পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
রাজিবপুরে অসুস্থ নারীর পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

এই মাত্র | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ডেঙ্গু রোগীদের চিকিৎসায় স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের জরুরি নির্দেশনা
ডেঙ্গু রোগীদের চিকিৎসায় স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের জরুরি নির্দেশনা

২ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

পেঁয়াজ আমদানির আইপি উন্মুক্তের দাবি আমদানি-রপ্তানিকারকদের
পেঁয়াজ আমদানির আইপি উন্মুক্তের দাবি আমদানি-রপ্তানিকারকদের

৪৮ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গু মোকাবিলায় ১২ দফা জরুরি নির্দেশনা
ডেঙ্গু মোকাবিলায় ১২ দফা জরুরি নির্দেশনা

২ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ওসমানী হাসপাতালে ছিনতাইকালে গ্রেফতার ২
ওসমানী হাসপাতালে ছিনতাইকালে গ্রেফতার ২

৭ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?

১৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় মা-ছেলে খুন
বগুড়ায় মা-ছেলে খুন

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে পৃথক ঘটনায় ৩ জনের মৃত্যু
রাজধানীতে পৃথক ঘটনায় ৩ জনের মৃত্যু

১৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না
চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না

২০ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

শর্তসাপেক্ষে দুর্গাপূজায় ভারতে ইলিশ পাঠাতে পারবে ৩৭ প্রতিষ্ঠান
শর্তসাপেক্ষে দুর্গাপূজায় ভারতে ইলিশ পাঠাতে পারবে ৩৭ প্রতিষ্ঠান

২২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

অখণ্ড ভাঙ্গা রক্ষার দাবিতে মিছিল ও সমাবেশ
অখণ্ড ভাঙ্গা রক্ষার দাবিতে মিছিল ও সমাবেশ

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সুপার ফোরে উঠতে আত্মবিশ্বাসী টাইগার কোচ
সুপার ফোরে উঠতে আত্মবিশ্বাসী টাইগার কোচ

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

খুলনায় ৯ বিদ্যুৎ উপকেন্দ্র নির্মাণের অনুমোদন দিলো সরকার
খুলনায় ৯ বিদ্যুৎ উপকেন্দ্র নির্মাণের অনুমোদন দিলো সরকার

২৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

সোনাপুরে প্রবাসীর বাড়িতে সন্ত্রাসী হামলা, কলেজছাত্রীসহ আহত ২
সোনাপুরে প্রবাসীর বাড়িতে সন্ত্রাসী হামলা, কলেজছাত্রীসহ আহত ২

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিলেট নগরী থেকে অজ্ঞান পার্টির ৫ সদস্য আটক
সিলেট নগরী থেকে অজ্ঞান পার্টির ৫ সদস্য আটক

৩২ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

নাভিনের চোটে আফগান শিবিরে ধাক্কা
নাভিনের চোটে আফগান শিবিরে ধাক্কা

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর ভেসে উঠলো পর্যটকের মরদেহ
নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর ভেসে উঠলো পর্যটকের মরদেহ

৩৯ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

সংগীতশিল্পী দীপ আর নেই
সংগীতশিল্পী দীপ আর নেই

৪৩ মিনিট আগে | শোবিজ

উৎপাদন স্তর বজায় রাখতে নতুন তেল ও গ্যাস প্রকল্প প্রয়োজন : আইইএ
উৎপাদন স্তর বজায় রাখতে নতুন তেল ও গ্যাস প্রকল্প প্রয়োজন : আইইএ

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব
এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব

৪৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

কুমিল্লায় বাড়ির পাশ থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার, কারণ খুঁজছে পুলিশ
কুমিল্লায় বাড়ির পাশ থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার, কারণ খুঁজছে পুলিশ

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশে বেকারের সংখ্যা ভয়ঙ্কর রূপ ধারণ করেনি: অর্থ উপদেষ্টা
দেশে বেকারের সংখ্যা ভয়ঙ্কর রূপ ধারণ করেনি: অর্থ উপদেষ্টা

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

দুর্যোগ মোকাবেলার চেয়ে প্রশমন বেশি গুরুত্বপূর্ণ : ত্রাণ উপদেষ্টা
দুর্যোগ মোকাবেলার চেয়ে প্রশমন বেশি গুরুত্বপূর্ণ : ত্রাণ উপদেষ্টা

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

৩ দফা দাবিতে অনশনে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা
৩ দফা দাবিতে অনশনে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচন কর্মকর্তা সম্মেলন ২৭ সেপ্টেম্বর
নির্বাচন কর্মকর্তা সম্মেলন ২৭ সেপ্টেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গায় সড়ক ও রেলপথে যান চলাচল স্বাভাবিক
ভাঙ্গায় সড়ক ও রেলপথে যান চলাচল স্বাভাবিক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘন, ঢাকায় একদিনেই ২১৫২ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘন, ঢাকায় একদিনেই ২১৫২ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা
সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জাফলংয়ে নিখোঁজ পর্যটকের লাশ উদ্ধার
জাফলংয়ে নিখোঁজ পর্যটকের লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বাংলাদেশ রাষ্ট্রবিজ্ঞান ছাত্র ফোরামের আত্মপ্রকাশ
বাংলাদেশ রাষ্ট্রবিজ্ঞান ছাত্র ফোরামের আত্মপ্রকাশ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে
অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার
৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭
কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা
রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর
পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২
এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান
ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল
আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প
ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব
আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ
কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী
মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া
ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২
বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের
সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচদিন টানা বৃষ্টির আভাস
পাঁচদিন টানা বৃষ্টির আভাস

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিকি-ক্যাটরিনার ঘরে আসছে নতুন অতিথি
ভিকি-ক্যাটরিনার ঘরে আসছে নতুন অতিথি

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা
লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুল্ক না কমালে ভারতের জন্য ব্যবসা করা কঠিন হবে, যুক্তরাষ্ট্রের হুঁশিয়ারি
শুল্ক না কমালে ভারতের জন্য ব্যবসা করা কঠিন হবে, যুক্তরাষ্ট্রের হুঁশিয়ারি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি
নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার
টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন
আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজামুখী ত্রাণবহরে যোগ দিচ্ছে গ্রিসের দুই জাহাজ
গাজামুখী ত্রাণবহরে যোগ দিচ্ছে গ্রিসের দুই জাহাজ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর
হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়
স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়

পেছনের পৃষ্ঠা

মৌসুমি বাধা মানছে না আম
মৌসুমি বাধা মানছে না আম

পেছনের পৃষ্ঠা

লিটনদের সামনে আফগান বাধা
লিটনদের সামনে আফগান বাধা

মাঠে ময়দানে

ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল
অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু
রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু

নগর জীবন

সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ
সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি
ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব
রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব

পেছনের পৃষ্ঠা

সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা
সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’
‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’

শোবিজ

একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে
একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে

নগর জীবন

দেশে গমের আবাদ সর্বনিম্ন পর্যায়ে
দেশে গমের আবাদ সর্বনিম্ন পর্যায়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম
ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম

শোবিজ

আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে
আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি
সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি

শোবিজ

বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা
বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে

সম্পাদকীয়

সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্থনীতিতে নারীর অদৃশ্য ঘাম
অর্থনীতিতে নারীর অদৃশ্য ঘাম

পেছনের পৃষ্ঠা

১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর
১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর

নগর জীবন

সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে
নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে

দেশগ্রাম

ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে
ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে

নগর জীবন