শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৯ এপ্রিল, ২০২১

মুসলিম দেশে বিখ্যাত লাইব্রেরি

আবদুল কাদের
প্রিন্ট ভার্সন
মুসলিম দেশে বিখ্যাত লাইব্রেরি

মুসলিম বিশ্বে প্রথম কাগজের ব্যবহার শুরু হয় অষ্টম শতাব্দীতে। পরবর্তীকালে মুসলমানরা ভারতবর্ষ এবং ইউরোপে কাগজশিল্প নিয়ে আসেন। সে সময় বাগদাদ, কায়রোর মতো অঞ্চলের গ্রন্থাগারগুলোয় কাগজের বইয়ের প্রচলন শুরু হয়। খোদাই করা ছবি ও লেখনী নিষিদ্ধ হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ক্যালিগ্রাফিকৃত ইসলামিক বইগুলো জনপ্রিয়তা পায়।  সেসব বই নিয়ে গড়ে ওঠে ইসলামিক পাঠাগার, যা আজকের দিনে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে আছে পৃথিবীর বিভিন্ন প্রান্তে...

 

আলেকজান্দ্রিয়া

মিসর...

খ্রিস্টপূর্ব ২৮৮ অব্দে টলেমি-১, ফেলেরনের দিমিত্রিয়াসের তত্ত্বাবধানে প্রতিষ্ঠা করেন ‘লাইব্রেরি অব আলেকজান্দ্রিয়া’। গ্রন্থাগারটি এথেন্সে অবস্থিত অ্যারিস্টটলের বক্তৃতাকক্ষের আদলে নির্মাণ করা হয়। এরপর আর পেছন ফিরে তাকাতে হয়নি, ধ্বংস হওয়ার আগ পর্যন্ত প্রায় ৬০০ বছরের জ্ঞান-বিজ্ঞানের সব শাখার আবিষ্কার ও দলিলের সাক্ষী হয়েই ছিল এই পাঠাগার। প্রায় ১০০ জন বিদ্বান ব্যক্তি সার্বক্ষণিক এখানে লেখালেখি, গবেষণা, অনুবাদ ও অনুলিপির কাজ করতেন। ধারণা করা হয়, এখানে ৭ লাখের মতো চামড়া বা কাগজে পেঁচানো প্রাচীন গ্রন্থ ছিল। ১ লাখেরও বেশি ছাপা বই কাঠের শেলফে সংরক্ষিত ছিল। যদিও পরবর্তীকালে পাঠাগারটি ধ্বংস হয়ে যায়। ১৯৭৪ সালে আলেকজান্দ্রিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের সিদ্ধান্তে আবারও গ্রন্থাগারটি নির্মাণের উদ্যোগ নেওয়া হয়। ইউনেস্কোর সহায়তায় ১৯৯৫ সালে নির্মাণ কাজও শুরু হয়। ২২০ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের বিশাল এক প্রজেক্টের অধীনে লাইব্রেরিতে নির্মাণ করা হয় ৮০ লাখ বই রাখার মতো শেলফ ও ১১টি চৌবাচ্চায় প্রায় ৭০ হাজার বর্গমিটারজুড়ে মূল পাঠকক্ষটি। আছে বিশাল কনফারেন্স সেন্টার, চারটি মিউজিয়াম, চারটি গ্যালারি। পান্ডুলিপি সংরক্ষণের জন্য আছে বিশেষ ল্যাব।  বিশেষ গবেষণা কেন্দ্র আছে সাতটি। প্রদর্শনীর জন্য আছে সাতটি বিশেষ গ্যালারি। ধূসর বর্ণের আসওয়ান গ্রানাইট দিয়ে এর দেয়াল তৈরি করা হয়েছে, যাতে ১২০ ধরনের রকমফের হস্তলিপি খোদাই করা আছে।

 

মক্কা লাইব্রেরি

সৌদি আরব

ইসলামের ইতিহাসে এক গুরুত্বপূর্ণ গ্রন্থাগার এই মক্কা লাইব্রেরি। যা মক্কার সাফা ও মারওয়া থেকে পূর্বদিকে অবস্থিত পাহাড়ের পাদদেশে হলুদ বর্ণের একটি দ্বিতল ভবন। বাড়ির জানালাগুলো কাঠের তৈরি। বাড়িটিকে ঘিরে দর্শনার্থীদের ভিড়। বাড়ির সামনে সাইনবোর্ডে লেখা মাকতাবা মক্কা আল মোকাররমা। এটি মক্কা লাইব্রেরি বলে খ্যাত। বলা হয়ে থাকে, এখানে পাঠক কম, দর্শনার্থী বেশি। ঐতিহাসিকদের মতে, এখানেই জন্মেছিলেন মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)। ১৬০ হিজরিতে আব্বাসী খলিফা মাহদির শাসনামলে ভবনটির আমূল সংস্কার হয়। ১৩৫৭ হিজরিতে বাদশাহ আবদুল আজিজের শাসনামলে প্রথম এর নামকরণ করা হয় ‘মাকতাবা মক্কা আল মোকাররমা’। প্রথমে এটি হারাম শরিফের একটি গম্বুজের অংশবিশেষ থাকলেও পরবর্তীতে গ্রন্থাগারটি হারাম শরিফের বাইরে স্থানান্তর করা হয়। বর্তমানে এর সংগ্রহে আছে ৫ লক্ষাধিক বই। এর মধ্যে ৮ হাজারের অধিক মুদ্রিত-অমুদ্রিত পান্ডুলিপি রয়েছে। দুর্লভ পান্ডুলিপি আছে প্রায় ৫ হাজারের মতো। এখানে থাকা ইবনে নাদিমের (মৃত্যু ৪৩৮ হি.) ‘আল-ফিহরিস্ত’, আল্লামা হায়ছামির ‘মাজমাউল বাহরাইন’ গ্রন্থের পূর্ণাঙ্গ পান্ডুলিপি পৃথিবীতে এই একটিই। মক্কা লাইব্রেরির বেশ কয়েকটি বিভাগ রয়েছে। এর পরিষেবা বিভাগটি সাধারণ পাঠকদের জন্য উন্মুক্ত।         পাঠাগারের বিশাল হলরুমে আছে ১ লাখেরও বেশি সংকলন। যে কোনো আগ্রহী পাঠক এখানকার মনোরম পরিবেশে এসে অধ্যয়ন করতে পারেন। লাইব্রেরির পান্ডুলিপি বিভাগ নির্ধারিত করা হয়েছে গবেষক ও বিশ্লেষকদের জন্য। গবেষণার জন্য এখানে আছে প্রায় ৬৮৪৭টি মূল পান্ডুলিপি। সেই সঙ্গে ৩৫৮টি অনারবি এবং ২৩১৪টি ফটো পান্ডুলিপিও রয়েছে। এ ছাড়াও এখানে রয়েছে প্রশিক্ষণ বিভাগ, ইলেকট্রনিক লাইব্রেরি বিভাগ, মাইক্রোফিল্ম বিভাগ, ফটো মাইক্রোফিল্ম বিভাগ, হারামাইন স্টল,  নারী বিভাগসহ অনেক সুবিধা।

 

মদিনা লাইব্রেরি

সৌদি আরব

রসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের শহরের প্রাণকেন্দ্রে অবস্থিত বিশ্বের আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ লাইব্রেরি ‘মদিনা মুনাওয়ারা লাইব্রেরি’। এটি শিক্ষার্থী, গবেষক এবং বিশ্বের নানা প্রান্ত থেকে আগত তীর্থযাত্রী- যারা ইসলামী বিষয়ে জ্ঞান আহরণ করতে চান, তাদের আকৃষ্ট করার কেন্দ্রবিন্দু। ৮৮৬ হিজরির ১৩ রমজানের অগ্নিকান্ডে লাইব্রেরির অনেক মূল্যবান বই ভস্ম হয়ে যায়। আকস্মিক অগ্নিকান্ডে পবিত্র কোরআনের অসংখ্য অনুলিপি এবং মূল্যবান ইসলামিক বই ধ্বংস হয়েছিল। তখনকার সময়ে একে ‘খিজানাতুল কুতুব’ নামে অভিহিত করা হতো। সৌদি সরকার ১৩৫২ সালে ওবায়েদ মাদানীর সুপারিশে গ্রন্থাগারটি পুনরায় চালু করার নির্দেশ দিয়েছিলেন, যিনি তৎকালীন মদিনায় অনুদানের পরিচালক ছিলেন। সে সময় গ্রন্থাগারটি ‘মাকতাবাতু মাসজিদিন নববী’ নামকরণ করা হয়। কালের বিবর্তনে এর অবস্থানেও এসেছে পরিবর্তন। অবশেষে মসজিদে নববীর পশ্চিম দিকের ১২ নম্বর গেট-সংলগ্ন ছাদে গ্রন্থাগারটি স্থানান্তর করা হয়। অত্যাধুনিক ব্যবস্থাপনায় সুবিন্যস্ত ও সুশৃঙ্খল করে সাজানো হয় গোটা পাঠাগারকে। কয়েক ভাগে বিভক্ত এটি। মসজিদের ছাদের ওপর রয়েছে অধ্যয়ন কক্ষ। এতে আছে ৩৫৮টি শেলফ, প্রায় লাখখানেক বই এবং গবেষকদের জন্য ৩০০ চেয়ার। এতে আছে ওয়ার্ল্ড নেটওয়ার্কের সাহায্যে কম্পিউটারে অধ্যয়নের সুব্যবস্থা। পান্ডুলিপিসহ অসংখ্য গ্রন্থের বিপুল সমাহার। আছে শ্রুতি লাইব্রেরি। তিলাওয়াত ও হারামাইনের খুতবা, অসংখ্য আলোচনা, দরস-নসিহত সবই শোনা যায় এর সাহায্যে। এ ছাড়া আরও অনেক বিভাগ এর। আছে নির্দিষ্ট অধ্যয়ন কক্ষ, সাময়িকী বিভাগ, দুর্লভ গ্রন্থ বিভাগ, নারীদের অধ্যয়ন কক্ষ ও বিশেষ সংগ্রহ বিভাগ রয়েছে। এখান থেকে বাঁধাই প্রকল্প, কিতাব ও পান্ডুলিপি মেরামত ও সংরক্ষণ, হস্ত ও মেশিনে কিতাব লিখন করা যায়। মদিনার বুকে ‘মদিনা মুনাওয়ারা লাইব্রেরি’ তাই ইসলামের অন্যতম স্মারক হয়ে  আজও বিরাজ করছে।

 

বায়তুল হিকমাহ

বাগদাদ...

‘বায়তুল হিকমাহ’ গ্রন্থাগারটি প্রতিষ্ঠা করেছিলেন খলিফা হারুনুর রশিদ। বিখ্যাত এই পাঠাগারটি খলিফা হারুনুর রশিদের ছেলে খলিফা আল-মামুনের নেতৃত্বে আনুষ্ঠানিকভাবে জনসাধারণের জন্য উন্মুক্ত করা হয়েছিল। তবে সে সময় বায়তুল হিকমাহ ‘উইজডম হাউস’ নামেই সর্বাধিক পরিচিত ছিল। গ্রন্থাগারটি মূলত অনুবাদ কেন্দ্র হিসেবে যাত্রা শুরু করেছিল। পরবর্তীকালে তা ধীরে ধীরে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, গবেষণা এবং মহাকাশ গবেষণা কেন্দ্রে পরিণত হয়। আল-মামুন সে সময় তথ্য, ধারণা এবং সংস্কৃতি বিষয়ে জ্ঞানের জন্য বিজ্ঞ পন্ডিত নিয়োগ করেছিলেন। নবম থেকে ত্রয়োদশ শতাব্দী, বাগদাদের এই গ্রন্থাগারটিতে মুসলিম পন্ডিতদের ছাড়াও হিন্দু, ইহুদি ও খ্রিস্টান পন্ডিতদের পড়াশোনার অনুমতি দেওয়া হয়েছিল। পন্ডিতরা আরবিতে বই অনুবাদ করেছিলেন ও সেগুলো সংরক্ষণ করেছিলেন। আল-মামুন বায়তুল হিকমাহকে পূর্ণতা দান করেন। রোম, পারস্য ও ভারতবর্ষ থেকে জ্ঞান-বিজ্ঞান, ইতিহাস ও সাহিত্যের দুর্লভ বই সংগ্রহ করে অনুবাদ এবং অসংখ্য বই অনূদিত ও রচিত হয়েছিল।

 

আল-আজহার

মিসর...

মিসরের কায়রোয় অবস্থিত আল-আজহার বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগার দেশটির বিখ্যাত ইসলামী পাঠাগার। এটি মাকতাবাত আল-আজহার গ্রন্থাগার নামেই বেশি পরিচিত। ৯৭৯ সালে আল-আজহার মসজিদ হিসেবে যাত্রা শুরু করলেও পরবর্তীতে ৯৮৮ সালে এখানে বিশ্ববিদ্যালয়, গ্রন্থাগার নির্মাণ করা হয়। ১৮৯৭ সালে শায়খ আবদুহুর গ্রন্থাগারটি আধুনিকায়ন করেন। যেখানে আজকের দিনে ২ লাখের বেশি বই সংরক্ষিত রয়েছে। এখানে সংরক্ষিত আছে প্রাচীন ও দুর্লভ বই এবং পান্ডুলিপি। বিশেষত হিজরি নবম শতাব্দী ও পরবর্তী যুগের পান্ডুলিপির সংখ্যা সবচেয়ে বেশি। ২০০৫ সালে এখানকার পান্ডুলিপির সংখ্যা দাঁড়ায় ৪০ হাজারে। ৬৩টি শাস্ত্র ও বিষয়ে বর্তমানে ৪৫০ আধুনিক শেলফসমৃদ্ধ ৩১৮টি হলরুম আছে এই পাঠাগারে। আছে কম্পিউটার ডিপার্টমেন্ট। আছে আলাদা প্রকাশনা বিভাগও। চার মাজহাবের ফিকহ-হাদিস-ইতিহাস, তাফসির, সিরাত, আধ্যাত্মিকতা, ভাষা-সাহিত্য, জ্যোতির্বিজ্ঞান, রসায়ন,  পদার্থসহ নানা ধরনের গ্রন্থ সংরক্ষিত আছে এখানে।

 

তেহরান বুক গার্ডেন

ইরান

ন্যাশনাল লাইব্রেরি অব ইরান, ইরানের তেহরানে অবস্থিত দেশটির জাতীয় গ্রন্থাগার। প্রায় ১০ হাজার বর্গমিটার এলাকাজুড়ে নির্মিত হয়েছে তেহরান বুক গার্ডেন। ধারণা করা হয়, এটি বিশ্বের সবচেয়ে বড় ইসলামিক পাঠাগার। দেশটির উত্তর-পূর্বাঞ্চলের আব্বাসাবাদ হিলসে নির্মিত গ্রন্থাগারটিতে বই প্রদর্শনীর জন্য আছে একটি আর্ট গ্যালারি ও অ্যাম্ফিথিয়েটার।

সর্বসাধারণের জন্য উন্মুুক্ত পাঠাগারটিতে রয়েছে শিশুদের জন্য একটি বিশেষ সেকশন। যেখানে শুধু শিশুদের জন্য আছে ৪ লাখেরও বেশি বই। ইরানের গ্রন্থাগারে দুর্লভ ও মূল্যবান পান্ডুলিপিসহ অসংখ্য বই সংগৃহীত আছে। গ্রন্থাগারটির অন্যান্য অংশে রয়েছে মুভি থিয়েটার, সায়েন্স হল, ক্লাসরুম, একটি রেস্টুরেন্ট ও একটি প্রার্থনা ঘর। মনোরম পরিবেশে বই পড়ার জন্য এই গ্রন্থাগারটির ছাদে রয়েছে পার্ক। তেহরান বুক অব গার্ডেনের প্রধান স্থপতি হলেন আর্কিটেক্ট স্যাম তেহরঞ্চি এবং আলী নবী। যারা দারুণ শৈলি আর নকশায় ভবনটি তৈরি করেন। তিন তলাবিশিষ্ট ভবনটি ৬৫ হাজার বর্গমিটারের বিশাল পাঠাগার, ২৫ হাজার বর্গমিটারের দুটি বাগান ও ১৩টি ব্লকের পথ।

২০১৭ সালে মেয়র মুহাম্মদ বাকার কালিবাফের হাতে উদ্বোধন হওয়া গ্রন্থাগারটি দেশটির বড় সাংস্কৃতিক আয়োজন। এ সাংস্কৃতিক ও শিক্ষামূলক সুযোগ গ্রহণ করে শিশুরা সর্বোত্তমভাবে গড়ে উঠবে বলে ধারণা দেশটির বোদ্ধাদের। তেহরান বুক গার্ডেনের প্রথম প্রস্তাব এসেছিল ২০০৪ সালে। মূলত তেহরান আন্তর্জাতিক বইমেলার ব্যাপক জনপ্রিয়তার কারণে দেশটির সরকার এ প্রস্তাবনা অনুমোদন দেয়। এর আগে গিনেস বুক রেকর্ডে বিশ্বের সবচেয়ে বড় গ্রন্থাগারের খেতাব অর্জন করেছিল নিউইয়র্ক সিটির ফিফথ এভিনিউয়ের বার্নেস অ্যান্ড নোবেল। এর আয়তন ১ লাখ ৫৪ হাজার বর্গফুট। সেখানে রয়েছে দীর্ঘ ১২ মাইল জায়গাজুড়ে বই রাখার শেলফ।

 

আল-কারাউইন

মরক্কো

আল-কারাউইন, মুসলিম বিশ্বের অন্যতম প্রাচীন পাঠাগার। ৮৫৯ সালে গ্রন্থাগারটি প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। আফ্রিকার মরক্কোতে অবস্থিত আল-কারাউইন। আধুনিক তিউনিশিয়ার ধনী অভিবাসী নারী ফাতেমা আল ফিহরির ব্যক্তিগত উদ্যোগে ফেজ নগরীতে প্রতিষ্ঠিত হয় পাঠাগারটি। আল-কারাউইন বিশ্বের অন্যতম প্রাচীন গ্রন্থাগার, যা প্রতিষ্ঠার পর থেকে ধারাবাহিকভাবে জ্ঞানের আলো বিলিয়ে যাচ্ছে। আল ফিহরি একজন সুশিক্ষিত, ধর্মপ্রাণ মুসলিম নারী, যিনি উত্তরাধিকারসূত্রে ধর্মীয় ও বিজ্ঞান শিক্ষার অগ্রযাত্রায় নিজেকে উৎসর্গ করেছিলেন। মহীয়সী এই নারী ফেজ নগরীতে আল-কারাউইন নামে একটি মসজিদ প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। মসজিদের আঙিনায় গড়ে তোলেন আধুনিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান হিসেবে আল-কারাউইন বিশ্ববিদ্যালয় ও পাঠাগার। যেখানে আজও সংরক্ষিত আছে প্রাচীনকালের ধর্মীয়, আইন ও জ্যোতির্বিজ্ঞান বিষয়ক পান্ডুলিপি। এর মধ্যে আছে নবম শতাব্দীর আল-কোরআন, দশম শতাব্দীতে লিপিবদ্ধ করা মহানবী হজরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের জীবনীগ্রন্থ। চিকিৎসাবিজ্ঞানসহ অন্যান্য বিজ্ঞান বিষয়ক বইও সংরক্ষিত আছে এখানে।

প্রতিষ্ঠার পর থেকে ১৩৫৯ সাল পর্যন্ত চালু ছিল পাঠাগারটি। তবে কালের বিবর্তনে, যুদ্ধ আর নানা উপনিবেশবাদীদের দখল-বেদখলের ঘটনায় ফেজ নগনী আঘাতপ্রাপ্ত হলেও আল-কারাউইন মোটামুটি অক্ষতই ছিল। কখনো কখনো বন্ধ থেকেছে জ্ঞানের এই ভান্ডারটি। ১৯৫৬ সালে মরক্কো স্বাধীনতা লাভের পর কারাউইন বিশ্ববিদ্যালয়কে আধুনিকায়নের উদ্যোগ নেন বাদশাহ মুহাম্মদ। বিশ্ববিদ্যালয়ে গণিত, পদার্থ, রসায়নসহ বিজ্ঞান বিভাগ ও আধুনিক ভাষা ইনস্টিটিউট গড়ে তোলেন তৎকালীন বাদশাহ। পরবর্তীকালে ১৯৫৭ সালে এই বিশ্ববিদ্যালয়ে খোলা হয় নারী শিক্ষার্থী বিভাগ। ১৯৬৩ সালে কারাউইন বিশ্ববিদ্যালয়কে মরক্কোর জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে ঘোষণা করা হয়।

এই বিভাগের আরও খবর
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
সর্বশেষ খবর
চুরি করে বিদ্যুৎ ব্যবহার, বগুড়ায় আওয়ামী লীগ নেতার চার বছরের কারাদণ্ড
চুরি করে বিদ্যুৎ ব্যবহার, বগুড়ায় আওয়ামী লীগ নেতার চার বছরের কারাদণ্ড

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ফেনীতে বন্যায় প্লাবিত হচ্ছে নতুন নতুন গ্রাম, ভোগান্তি চরমে
ফেনীতে বন্যায় প্লাবিত হচ্ছে নতুন নতুন গ্রাম, ভোগান্তি চরমে

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় যৌতুকের মামলায় সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার
গাইবান্ধায় যৌতুকের মামলায় সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চুরি-ডাকাতি ও চাঁদাবাজির প্রতিবাদে ঝিনাইদহে মানববন্ধন
চুরি-ডাকাতি ও চাঁদাবাজির প্রতিবাদে ঝিনাইদহে মানববন্ধন

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পটিয়ায় স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
পটিয়ায় স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ
পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রেনে কাটা পড়ে স্কুল শিক্ষিকার মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে স্কুল শিক্ষিকার মৃত্যু

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
গাইবান্ধায় মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ
সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি
সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক নারী ফুটবল উৎসব বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায়
আন্তর্জাতিক নারী ফুটবল উৎসব বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায়

৩১ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

আওয়ামী লীগ রাজনৈতিক দল নয়, মাফিয়া সংগঠনে পরিণত হয়েছে : সালাহউদ্দিন
আওয়ামী লীগ রাজনৈতিক দল নয়, মাফিয়া সংগঠনে পরিণত হয়েছে : সালাহউদ্দিন

৩২ মিনিট আগে | রাজনীতি

শিবচরে আড়িয়াল খাঁ নদের সেতুর কাছে ভাঙছে পাড়
শিবচরে আড়িয়াল খাঁ নদের সেতুর কাছে ভাঙছে পাড়

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিদেশি নারী ধর্ষণ: কে-পপ তারকার সাজা অর্ধেক করল আদাল
বিদেশি নারী ধর্ষণ: কে-পপ তারকার সাজা অর্ধেক করল আদাল

৩৬ মিনিট আগে | শোবিজ

আওয়ামী লীগ জাতীয় সংসদকে অপবিত্র করেছে : আলাল
আওয়ামী লীগ জাতীয় সংসদকে অপবিত্র করেছে : আলাল

৩৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় অটোচালককে হত্যার প্রতিবাদে বিক্ষোভ
কুষ্টিয়ায় অটোচালককে হত্যার প্রতিবাদে বিক্ষোভ

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হিলি স্থলবন্দর দিয়ে আট মাস পর কাঁচামরিচ আমদানি শুরু
হিলি স্থলবন্দর দিয়ে আট মাস পর কাঁচামরিচ আমদানি শুরু

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরের পাখির দোকান থেকে ৫০টি দেশীয় বন্যপ্রাণী উদ্ধার
মিরপুরের পাখির দোকান থেকে ৫০টি দেশীয় বন্যপ্রাণী উদ্ধার

৪৭ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

পাবনার সুজানগরে বিএনপির দুই গ্রুপের গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা-কর্মী বহিষ্কার
পাবনার সুজানগরে বিএনপির দুই গ্রুপের গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা-কর্মী বহিষ্কার

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এসএসসিতে গোপালগঞ্জে সেরা ‘রাবেয়া-আলী গার্লস স্কুল অ্যান্ড কলেজ’
এসএসসিতে গোপালগঞ্জে সেরা ‘রাবেয়া-আলী গার্লস স্কুল অ্যান্ড কলেজ’

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজবাড়ীতে ওজোপাডিকোর কর্মচারী গ্রেফতার
রাজবাড়ীতে ওজোপাডিকোর কর্মচারী গ্রেফতার

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে আরও ১৩৮ জন
ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে আরও ১৩৮ জন

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

আশা ভোঁসলের মৃত্যুর গুজব, চটেছেন ছেলে
আশা ভোঁসলের মৃত্যুর গুজব, চটেছেন ছেলে

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

উরি র‌্যাঙ্কিংয়ে ফের শীর্ষে গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়
উরি র‌্যাঙ্কিংয়ে ফের শীর্ষে গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত
গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কার জালে ৩ গোল দিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কার জালে ৩ গোল দিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুর সীমান্ত দিয়ে ভারত থেকে ১০ জনকে পুশইন
শেরপুর সীমান্ত দিয়ে ভারত থেকে ১০ জনকে পুশইন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল
২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এসএসসি পরীক্ষায় একজনেও পাশ করতে পারেনি বীরগঞ্জের সাতখামার উচ্চ বিদ্যালয়ের কোন শিক্ষার্থী
এসএসসি পরীক্ষায় একজনেও পাশ করতে পারেনি বীরগঞ্জের সাতখামার উচ্চ বিদ্যালয়ের কোন শিক্ষার্থী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী
ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা
প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩
লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি ফলাফলে রাজশাহী বোর্ডে শীর্ষে বগুড়া
এসএসসি ফলাফলে রাজশাহী বোর্ডে শীর্ষে বগুড়া

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দিনাজপুর বোর্ডে ১৩ বিদ্যালয়ে কেউ পাস করেনি
দিনাজপুর বোর্ডে ১৩ বিদ্যালয়ে কেউ পাস করেনি

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আইসিসিতে শেখ হাসিনার বিচার চাইল অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল
আইসিসিতে শেখ হাসিনার বিচার চাইল অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫
একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে
বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাপের হাড়ে ফাটল, এক্স-রে করে পাঠানো হচ্ছে ঢাকায়
সাপের হাড়ে ফাটল, এক্স-রে করে পাঠানো হচ্ছে ঢাকায়

২৩ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ডিমের বাজারে স্বস্তির হাওয়া, বেড়েছে বিক্রি
ডিমের বাজারে স্বস্তির হাওয়া, বেড়েছে বিক্রি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাত-পা ছাড়াই জন্ম নেওয়া সেই লিতুন এসএসসিতে পেলেন জিপিএ-৫
হাত-পা ছাড়াই জন্ম নেওয়া সেই লিতুন এসএসসিতে পেলেন জিপিএ-৫

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজনীতিতে যারা একেবারে এতিম, তারাই পিআর পদ্ধতি চায় : রিজভী
রাজনীতিতে যারা একেবারে এতিম, তারাই পিআর পদ্ধতি চায় : রিজভী

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২
মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণহত্যার দায়ে ইসরায়েলকে অভিযুক্ত করল স্পেন
গণহত্যার দায়ে ইসরায়েলকে অভিযুক্ত করল স্পেন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক
কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী
খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের
গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান
ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের
ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরলেন আ স ম রব
চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরলেন আ স ম রব

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু
হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই

সম্পাদকীয়

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা