শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৬ এপ্রিল, ২০২১

করোনাকালে দেশে দেশে রমজান

সাইফ ইমন
প্রিন্ট ভার্সন
করোনাকালে দেশে দেশে রমজান

কভিড-১৯ মহামারীকালে আবারও পবিত্র মাহে রমজান এসেছে মুসলিম বিশ্বে। জাঁকজমকপূর্ণ সাহরি ও ইফতার আয়োজন; দলে দলে তারাবি নামাজে শামিল হওয়া মুসলিম জাহানের ঐতিহ্য হলেও করোনাকালীন বিধিনিষেধ পাল্টে দিয়েছে সেই দৃশ্যপট। গত বছরের মতো এবারও রমজানে থাকছে না সাহরি আর ইফতার ঘিরে নানা আয়োজন। মসজিদগুলোতে সীমিত করা হয়েছে তারাবি নামাজ। দেশে দেশে করোনাকালীন রমজানের প্রস্তুতি নিয়ে আজকের রকমারি...

 

আমেরিকায় খাবার বিতরণ

পিউ রিসার্চ সেন্টার পরিচালিত এক জরিপে দেখা গেছে, আমেরিকায় বসবাসকারী প্রায় ৮০ শতাংশ প্রাপ্তবয়স্ক মুসলিম রমজান মাসে রোজা রাখেন। কিন্তু এবার করোনা পরিস্থিতিতে রোজা ভিন্নভাবে এসেছে আমেরিকার মুসলমানদের মাঝে। কভিড-১৯ প্রতিরোধে দেশজুড়ে যে কোনো ধরনের সামাজিক, ধর্মীয় এবং শিক্ষামূলক জনসমাবেশ আয়োজনের আগে অনুমতি নিতে হবে। তাই অনেকটা ঘরবন্দী অবস্থায় কাটছে দেশটির মুসলিম সম্প্রদায়ের মানুষদের রোজার দিনগুলোও। প্রেস ব্রিফিংয়ে নিউইয়র্ক সিটি মেয়র বলেন, ‘রমজানের শিক্ষা অভুক্তদের খাদ্য দেওয়া, সামর্থ্যহীনদের কথা মনে রাখা, বিশেষ করে এই সময়ে যখন দেশে কঠিন পরিস্থিতি চলছে।’ এদিকে করোনা প্রাদুর্ভাবের কারণে এখন অনেকেই কর্মহীন। এমন মানুষের মধ্যে রমজানে চাল, ডাল, তেল, মাছ, মাংস, পিঁয়াজ, লবণ, মুড়ি ইত্যাদি বিতরণ করা হচ্ছে।

 

ইরানে লকডাউনেই রমজান

ইরানের অধিকাংশ অঞ্চলে গত শনিবার থেকে ১০ দিনের লকডাউন জারি করা হয়েছে। ইরানের ৩১টি প্রদেশের ২৩টিতে এই লকডাউন কার্যকর হচ্ছে। লকডাউনে ব্যবসা, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, থিয়েটার ও খেলাধুলার অনুষ্ঠান বন্ধ থাকবে এবং গত বুধবার থেকে শুরু হওয়া পবিত্র রমজান মাসে লোকজনের জড়ো হওয়া নিষিদ্ধ  ঘোষণা করা হয়েছে। ইরানের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুসারে, গত সপ্তাহে ইরানে করোনাভাইরাসের দৈনিক আক্রান্তের সংখ্যা গড়ে প্রায় ২০ হাজার করে বৃদ্ধি পাওয়ায় দেশটির মোট আক্রান্তের সংখ্যা ২০ লাখ ছাড়িয়েছে। আক্রান্তদের মধ্যে ৬৪ হাজারের বেশি মারা গেছেন বলে জানিয়েছে দেশটির মন্ত্রণালয়। করোনার নতুন ধরনটি এই মুহূর্তে ২৫৭টি শহরে ছড়িয়ে পড়েছে। ওই শহরগুলোতে এখন রেড অ্যালার্ট জারি করা হয়েছে। মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোর মধ্যে ইরানে করোনাভাইরাসের প্রকোপ সবচেয়ে বেশি।

 

ইয়েমেনে চলছে ধ্বংসযজ্ঞ

দারিদ্র্যপীড়িত ইয়েমেনের দুর্দশা যেন থামছেই না। মার্চ মাসে করোনা হঠাৎ করেই বাড়তে শুরু করে যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশটিতে। তবে এপ্রিলের শুরুতে করোনার প্রকোপ কিছুটা কমে আসতে শুরু করেছে। এর মধ্যেই শুরু হয়েছে পবিত্র রমজান মাস। কিন্তু সৌদি আরবের আগ্রাসন পবিত্র রমজান মাসেও অব্যাহত রয়েছে দেশটিতে। আমেরিকাভিত্তিক অলাভজনক গবেষণা প্রতিষ্ঠান ‘আর্মড কনফ্লিক্ট লোকেশন অ্যান্ড ইভেন্ট ডাটা প্রজেক্ট’ বলছে, ২০১৫ সালের মার্চ মাস থেকে শুরু হওয়া সৌদি আরবের আগ্রাসনে এ পর্যন্ত ইয়েমেনের ১ লাখ মানুষ নিহত হয়েছেন। এদিকে চলমান রমজানেও যেসব ইয়েমেনি নাগরিক সৌদি আরব থেকে ফোর হুইল ড্রাইভ গাড়ি নিয়ে সীমান্ত পেরিয়ে ইয়েমেনে যেতে চাচ্ছেন তাদের যাওয়ার অনুমতিও দেওয়া হচ্ছে না। সব মিলিয়ে করোনা ও যুদ্ধবিধ্বস্ত পরিস্থিতিতেই ইয়েমেনের মানুষজন পালন করছেন মাহে রমজান।

 

সৌদি আরবে নিষেধাজ্ঞা

ইতিহাস আর ঐতিহ্য ধরে রেখে রোজা পালনের সব পরিকল্পনা এবং স্বপ্ন ভেঙে চুরমার করে দিয়েছে মহামারী করোনাভাইরাস। সৌদি আরবের দুই প্রধান মসজিদে তারাবি নামাজ ২০ রাকাতের পরিবর্তে ১০ রাকাত করার নির্দেশ দিয়েছেন বাদশাহ সালমান বিন আবদুল আজিজ আল সৌদ। এর আগে দুই পবিত্র মসজিদে রমজান মাসে ওমরাহ এবং নামাজ আদায়ের জন্য অনুমতি দেয় সৌদি কর্তৃপক্ষ। তবে এবারের রমজানে ইতিকাফ এবং ইফতারের আয়োজনে নিষেধাজ্ঞা আনা হয়েছে। শুধু ভ্যাকসিন নিয়েছেন এমন লোকজন ওই দুই মসজিদে ওমরাহ পালন এবং নামাজ আদায় করতে পারবেন। এদিকে রমজান মাসে সারা দেশের সব মসজিদে ৩০ মিনিটের মধ্যে তারাবি নামাজ আদায় করার বাধ্যবাধকতা থাকবে। তবে ওমরাহ পালনকারী এবং নামাজ আদায় করতে আসা মুসল্লিদের জন্য সর্বোত্তম পরিষেবা নিশ্চিতের বিষয়টিকে গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে।

 

জার্মানিতে চলছে লকডাউন

জার্মানিতে সাড়ে তিন শ মানুষ মারা গেছেন গত ২৪ ঘণ্টায়। দেশটিতে চলছে কড়াকড়ি লকডাউন। সবাই ঘরে বসেই পালন করছেন রমজান। কারও বাইরে বের হওয়ার উপায় নেই। এদিকে টিকা কার্যক্রম অব্যাহত রয়েছে দেশটিতে। গত এক সপ্তাহে করোনা আক্রান্তের হার ২০ হাজারেরও বেশি। এমন পরিস্থিতিতে ঘরে থেকেই সে দেশের মুসলিম সম্প্রদায়ের মানুষ রোজা পালন করছেন। অন্যান্য বারের মতো এবারও মুসলিম সম্প্রদায়ের ইফতার ও সাহরির সব আয়োজন নিষিদ্ধ রয়েছে। তবে জার্মানিসহ পশ্চিমা দেশগুলোতে সংখ্যালঘু সম্প্রদায় হিসেবে মুসলিমদের জন্য রমজান মাসের পরিবেশ একেবারেই আলাদা। একমাত্র মসজিদে গেলেই মানুষ পরস্পরের সঙ্গে একাত্ম হয়ে উঠতে পারেন, রোজার শেষে একসঙ্গে ইফতার করতে পারেন। যার কোনো কিছুই হয়নি গত বছর। সেই ধারা করোনা পরিস্থিতিতে এবারও অব্যাহত রয়েছে। জার্মানিতে মুসলিমদের সংখ্যা ৪০ লাখের বেশি।

 

আমিরাতে শিথিল নিষেধাজ্ঞা

আরব আমিরাতে পবিত্র রমজান মাস উৎসবমুখর পরিবেশে পালিত হয়ে থাকে। করোনার কারণে গতবারের মতো কড়াকড়ি শিথিল করেছে আরব আমিরাত কর্তৃপক্ষ। এ বছর দেশটিতে ইফতার ও সাহরি উপলক্ষে বাইরে সব ধরনের জনসমাবেশ নিষিদ্ধ করা হয়েছে। দেশটির সরকার মসজিদে সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে বড়জোর ২০ থেকে ৩০ শতাংশ মুসল্লিকে নামাজ পড়ার অনুমতি দিয়েছে। গণমাধ্যমে প্রকাশিত খবর অনুযায়ী সেখানে রমজানের নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য সংগ্রহের জন্য মলগুলো আংশিকভাবে খুলে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া রমজান মাসে দুবাই শহরে একসঙ্গে ১০ জনের বেশি মানুষের একত্র হওয়ায় নিষেধাজ্ঞাসহ শারীরিক দূরত্ব বজায় রাখার নির্দেশ এখনো বলবৎ আছে। তবে শিথিল হলেও জনসমাগম নিষিদ্ধই থাকছে রমজানজুড়ে। পবিত্র রমজান মাস উপলক্ষে দেশটিতে কারফিউয়ের সময় দুই ঘণ্টা কমানো হয়েছে।

 

বিধি শিথিল ইন্দোনেশিয়াতেও

সামাজিক দূরত্ব মেনে পবিত্র মাহে রমজান শুরু করেছে বৃহত্তম মুসলিম দেশ ইন্দোনেশিয়া। বৃহত্তর জনগোষ্ঠীর দেশটির সরকার কভিড-১৯ টিকা কার্যক্রম চালু রেখে বিধিনিষেধে শিথিলতা আরোপ করেছে। স্বাস্থ্য ও সুরক্ষাবিধি মেনে ২০ থেকে ৩০ শতাংশ মুসল্লি মসজিদগুলোয় নামাজ আদায় করতে পারবেন। পাশাপাশি রেস্তোরাঁ ও শপিং মলগুলোয় কঠোরতা শিথিল করা হয়েছে। গণপরিবহনেও যাত্রীরা সুরক্ষাবিধি মেনে চলাচল করতে পারবেন। দেশটির ধর্মবিষয়কমন্ত্রী এক ব্রিফিংয়ে বলেন, জনসাধারণ নিয়ম মেনে পবিত্র রমজান মাসে সিয়াম সাধনা করতে পারবেন। যে অমানিশা দেখা দিয়েছে বিশ্বজুড়ে, আশা করছি পবিত্র রমজান মাসের রহমতে সে আঁধার কেটে যাবে। গত বছর রমজান মাসে করোনাভাইরাসের প্রকোপে দেশটির সব মসজিদ বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল। সে বছর মুসল্লিরা ঘরে বসেই নামাজ আদায় করেছিলেন।

 

মিসরেও শিথিল করা হয়েছে বিধিনিষেধ

গেল বছর অন্যান্য দেশের মতো মুসলিমপ্রধান দেশ মিসরেও ছিল করোনাকালীন কঠোর বিধিনিষেধ। করোনা সংক্রমণ ঠেকাতে গত রমজানে জারি ছিল কারফিউ। তবে এবার বদলে গেছে সেই দৃশ্যপট। গত রমজানের তুলনায় শিথিল করা হয়েছে করোনাকালীন বিধিনিষেধ। দেশটির রেস্তোরাঁগুলো দীর্ঘ সময় খোলা রাখার অনুমতি দেওয়া হয়েছে। মুসলিম ধর্মাবলম্বীরা আয়োজন করতে পারবেন সীমিত পরিসরে সাহরি ও ইফতারের অনুষ্ঠান। দেশটির করোনাভাইরাস ক্রাইসিস ম্যানেজমেন্ট কমিটি জানায়, করোনাকালীন বিধিনিষেধ শিথিল করা হলেও প্রত্যেকের জন্য ফেসমাস্ক বাধ্যতামূলক। বিশেষত গণপরিবহনে যাতায়াতে সামাজিক দূরত্ব মেনে না চললে কর্তৃপক্ষ কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করবে। একইভাবে মসজিদে স্বাস্থ্য ও সুরক্ষাবিধি কার্যকর করা না হলে তাদের জরিমানার নির্দেশ দিয়েছে কর্তৃপক্ষ। রমজান মাসে ক্লাবগুলো বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। এ মাসে দেশটিতে রাতের রাস্তায় খেলাধুলা বেশ জনপ্রিয়। করোনার সংক্রমণের জন্য খেলাধুলা সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ করা হয়েছে।

 

রমজানে তুরস্কে কঠোর ব্যবস্থা

করোনা সংক্রমণ হ্রাসে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করে মাহে রমজানকে স্বাগত জানিয়েছে মুসলিম রাষ্ট্র তুরস্ক। গত বছরের মতো এবারও দেশটিতে করোনার কারণে কিছু নির্দিষ্ট বিধিনিষেধের মধ্যে পালন করা হবে রমজান। দেশটিতে সাহরি ও ইফতারের সময় সমাবেশ নিষিদ্ধ করার পাশাপাশি মসজিদে তারাবি নামাজ পড়তেও নিষেধ করা হয়েছে রোজাদারদের। প্রতি সপ্তাহেই ছুটির দিনে দেশব্যাপী লকডাউন থাকবে বলে জানিয়েছে তুরস্কের ধর্মবিষয়ক মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া রমজানে রেস্তোরাঁ ও কফি হাউসগুলো শুধু খাবার গ্রহণ ও সরবরাহ পরিষেবার জন্য উন্মুক্ত থাকবে। সাহরির সময় রোজাদারদের ঘুম থেকে জাগাতে ৩ হাজার ২০০ জন কর্মী ইস্তাম্বুলের রাস্তায় থাকবে। এদিকে রমজানের মধ্যেই তুরস্কে চলবে করোনাভাইরাস ভ্যাকসিন প্রদান কর্মসূচি। রোজাদারদের জন্য ইফতারের পর বা সাহরির আগেও ভ্যাকসিন প্রদান করা হবে।

 

ফিলিস্তিনেও শিথিল কঠোরতা

গত বছরের মতো এবারও অবরুদ্ধ ফিলিস্তিনে মুসলমানরা পালন করবেন মাহে রমজান। দেশটিতে করোনার কারণে কিছু নির্দিষ্ট বিধিনিষেধ আরোপ করা হয়েছে ইতিমধ্যেই। পূর্ব জেরুজালেমের আল জোয উপত্যকা ও আশপাশের এলাকায় রোজা রাখা ও রোজাদারদের জাগিয়ে তোলার জন্য ইতিমধ্যে স্বেচ্ছাসেবী দল গঠন করা হয়েছে। যদিও গত রমজানে এ ধরনের কাজ থেকে বিরত থাকার জন্য কঠোর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছিল ইসরায়েল। এ ছাড়া কঠোর বিধিনিষেধ আর স্বাস্থ্য ও সুরক্ষাবিধি মেনে রমজানে রোজা রাখবেন ফিলিস্তিনের মুসলিমরা। রমজান মাসে দেশটির রেস্তোরাঁগুলো কেবল খাবার গ্রহণ ও সরবরাহ পরিষেবার জন্য খোলা থাকবে। পবিত্র আল-আকসা মসজিদ মুসলমানদের নামাজের জন্য খুলে দেওয়া হয়েছে। তবে মসজিদ প্রাঙ্গণে জনসাধারণকে স্বাস্থ্য ও সুরক্ষাবিধি মেনে তবেই নামাজ পড়ার জন্য আহ্বান জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ।

এই বিভাগের আরও খবর
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
সর্বশেষ খবর
পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত
পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে
এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুতগতিতে কেন গলছে হিমালয়ের হিমবাহ?
প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুতগতিতে কেন গলছে হিমালয়ের হিমবাহ?

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮
টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া
অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে
‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক
সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা
৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এজবাস্টনে জয় তুলে নিয়ে সিরিজে সমতায় ফিরল ভারত
এজবাস্টনে জয় তুলে নিয়ে সিরিজে সমতায় ফিরল ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাউথ এশিয়ান কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে তাইমের স্বর্ণ জয়
সাউথ এশিয়ান কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে তাইমের স্বর্ণ জয়

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল
ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা
ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্লোবাল সুপার লিগে দল পেলেন সাকিব
গ্লোবাল সুপার লিগে দল পেলেন সাকিব

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘একটি পক্ষ দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছে’
‘একটি পক্ষ দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছে’

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাহমুদুর রহমানের মায়ের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
মাহমুদুর রহমানের মায়ের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক কর্মশালা
গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক কর্মশালা

৫ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

নোয়াখালীতে বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ
নোয়াখালীতে বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ
আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অটোরিকশার ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু
অটোরিকশার ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জার্মানির বার্লিনে একক নৃত্যানুষ্ঠান
জার্মানির বার্লিনে একক নৃত্যানুষ্ঠান

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

করাচিতে ভবন ধসে নিহত ২৭, শেষ হয়েছে উদ্ধার অভিযান
করাচিতে ভবন ধসে নিহত ২৭, শেষ হয়েছে উদ্ধার অভিযান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা
পাকা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা

৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একটি মহল বিএনপিকে নিয়ে অপপ্রচার করছে : প্রিন্স
একটি মহল বিএনপিকে নিয়ে অপপ্রচার করছে : প্রিন্স

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের শুল্ক হুমকিতে ‘সহজে আপস নয়’ : জাপানের প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্পের শুল্ক হুমকিতে ‘সহজে আপস নয়’ : জাপানের প্রধানমন্ত্রী

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্লাব বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে কে কার মুখোমুখি?
ক্লাব বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে কে কার মুখোমুখি?

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় গণহত্যার বিরোধিতা: যুক্তরাজ্যে ৮৩ বছরের ধর্মযাজক গ্রেফতার
গাজায় গণহত্যার বিরোধিতা: যুক্তরাজ্যে ৮৩ বছরের ধর্মযাজক গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু
স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক
১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো
যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা

২১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল
একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া
ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড
হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি
যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'
'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না
ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?
এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে
ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে
ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ
লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল
শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি
চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা
রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান
ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান

২১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা
যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর
নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’
মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল
পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেসির জোড়া গোলে দাপুটে জয় মায়ামির
মেসির জোড়া গোলে দাপুটে জয় মায়ামির

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক