শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৬ এপ্রিল, ২০২১

করোনাকালে দেশে দেশে রমজান

সাইফ ইমন
প্রিন্ট ভার্সন
করোনাকালে দেশে দেশে রমজান

কভিড-১৯ মহামারীকালে আবারও পবিত্র মাহে রমজান এসেছে মুসলিম বিশ্বে। জাঁকজমকপূর্ণ সাহরি ও ইফতার আয়োজন; দলে দলে তারাবি নামাজে শামিল হওয়া মুসলিম জাহানের ঐতিহ্য হলেও করোনাকালীন বিধিনিষেধ পাল্টে দিয়েছে সেই দৃশ্যপট। গত বছরের মতো এবারও রমজানে থাকছে না সাহরি আর ইফতার ঘিরে নানা আয়োজন। মসজিদগুলোতে সীমিত করা হয়েছে তারাবি নামাজ। দেশে দেশে করোনাকালীন রমজানের প্রস্তুতি নিয়ে আজকের রকমারি...

 

আমেরিকায় খাবার বিতরণ

পিউ রিসার্চ সেন্টার পরিচালিত এক জরিপে দেখা গেছে, আমেরিকায় বসবাসকারী প্রায় ৮০ শতাংশ প্রাপ্তবয়স্ক মুসলিম রমজান মাসে রোজা রাখেন। কিন্তু এবার করোনা পরিস্থিতিতে রোজা ভিন্নভাবে এসেছে আমেরিকার মুসলমানদের মাঝে। কভিড-১৯ প্রতিরোধে দেশজুড়ে যে কোনো ধরনের সামাজিক, ধর্মীয় এবং শিক্ষামূলক জনসমাবেশ আয়োজনের আগে অনুমতি নিতে হবে। তাই অনেকটা ঘরবন্দী অবস্থায় কাটছে দেশটির মুসলিম সম্প্রদায়ের মানুষদের রোজার দিনগুলোও। প্রেস ব্রিফিংয়ে নিউইয়র্ক সিটি মেয়র বলেন, ‘রমজানের শিক্ষা অভুক্তদের খাদ্য দেওয়া, সামর্থ্যহীনদের কথা মনে রাখা, বিশেষ করে এই সময়ে যখন দেশে কঠিন পরিস্থিতি চলছে।’ এদিকে করোনা প্রাদুর্ভাবের কারণে এখন অনেকেই কর্মহীন। এমন মানুষের মধ্যে রমজানে চাল, ডাল, তেল, মাছ, মাংস, পিঁয়াজ, লবণ, মুড়ি ইত্যাদি বিতরণ করা হচ্ছে।

 

ইরানে লকডাউনেই রমজান

ইরানের অধিকাংশ অঞ্চলে গত শনিবার থেকে ১০ দিনের লকডাউন জারি করা হয়েছে। ইরানের ৩১টি প্রদেশের ২৩টিতে এই লকডাউন কার্যকর হচ্ছে। লকডাউনে ব্যবসা, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, থিয়েটার ও খেলাধুলার অনুষ্ঠান বন্ধ থাকবে এবং গত বুধবার থেকে শুরু হওয়া পবিত্র রমজান মাসে লোকজনের জড়ো হওয়া নিষিদ্ধ  ঘোষণা করা হয়েছে। ইরানের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুসারে, গত সপ্তাহে ইরানে করোনাভাইরাসের দৈনিক আক্রান্তের সংখ্যা গড়ে প্রায় ২০ হাজার করে বৃদ্ধি পাওয়ায় দেশটির মোট আক্রান্তের সংখ্যা ২০ লাখ ছাড়িয়েছে। আক্রান্তদের মধ্যে ৬৪ হাজারের বেশি মারা গেছেন বলে জানিয়েছে দেশটির মন্ত্রণালয়। করোনার নতুন ধরনটি এই মুহূর্তে ২৫৭টি শহরে ছড়িয়ে পড়েছে। ওই শহরগুলোতে এখন রেড অ্যালার্ট জারি করা হয়েছে। মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোর মধ্যে ইরানে করোনাভাইরাসের প্রকোপ সবচেয়ে বেশি।

 

ইয়েমেনে চলছে ধ্বংসযজ্ঞ

দারিদ্র্যপীড়িত ইয়েমেনের দুর্দশা যেন থামছেই না। মার্চ মাসে করোনা হঠাৎ করেই বাড়তে শুরু করে যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশটিতে। তবে এপ্রিলের শুরুতে করোনার প্রকোপ কিছুটা কমে আসতে শুরু করেছে। এর মধ্যেই শুরু হয়েছে পবিত্র রমজান মাস। কিন্তু সৌদি আরবের আগ্রাসন পবিত্র রমজান মাসেও অব্যাহত রয়েছে দেশটিতে। আমেরিকাভিত্তিক অলাভজনক গবেষণা প্রতিষ্ঠান ‘আর্মড কনফ্লিক্ট লোকেশন অ্যান্ড ইভেন্ট ডাটা প্রজেক্ট’ বলছে, ২০১৫ সালের মার্চ মাস থেকে শুরু হওয়া সৌদি আরবের আগ্রাসনে এ পর্যন্ত ইয়েমেনের ১ লাখ মানুষ নিহত হয়েছেন। এদিকে চলমান রমজানেও যেসব ইয়েমেনি নাগরিক সৌদি আরব থেকে ফোর হুইল ড্রাইভ গাড়ি নিয়ে সীমান্ত পেরিয়ে ইয়েমেনে যেতে চাচ্ছেন তাদের যাওয়ার অনুমতিও দেওয়া হচ্ছে না। সব মিলিয়ে করোনা ও যুদ্ধবিধ্বস্ত পরিস্থিতিতেই ইয়েমেনের মানুষজন পালন করছেন মাহে রমজান।

 

সৌদি আরবে নিষেধাজ্ঞা

ইতিহাস আর ঐতিহ্য ধরে রেখে রোজা পালনের সব পরিকল্পনা এবং স্বপ্ন ভেঙে চুরমার করে দিয়েছে মহামারী করোনাভাইরাস। সৌদি আরবের দুই প্রধান মসজিদে তারাবি নামাজ ২০ রাকাতের পরিবর্তে ১০ রাকাত করার নির্দেশ দিয়েছেন বাদশাহ সালমান বিন আবদুল আজিজ আল সৌদ। এর আগে দুই পবিত্র মসজিদে রমজান মাসে ওমরাহ এবং নামাজ আদায়ের জন্য অনুমতি দেয় সৌদি কর্তৃপক্ষ। তবে এবারের রমজানে ইতিকাফ এবং ইফতারের আয়োজনে নিষেধাজ্ঞা আনা হয়েছে। শুধু ভ্যাকসিন নিয়েছেন এমন লোকজন ওই দুই মসজিদে ওমরাহ পালন এবং নামাজ আদায় করতে পারবেন। এদিকে রমজান মাসে সারা দেশের সব মসজিদে ৩০ মিনিটের মধ্যে তারাবি নামাজ আদায় করার বাধ্যবাধকতা থাকবে। তবে ওমরাহ পালনকারী এবং নামাজ আদায় করতে আসা মুসল্লিদের জন্য সর্বোত্তম পরিষেবা নিশ্চিতের বিষয়টিকে গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে।

 

জার্মানিতে চলছে লকডাউন

জার্মানিতে সাড়ে তিন শ মানুষ মারা গেছেন গত ২৪ ঘণ্টায়। দেশটিতে চলছে কড়াকড়ি লকডাউন। সবাই ঘরে বসেই পালন করছেন রমজান। কারও বাইরে বের হওয়ার উপায় নেই। এদিকে টিকা কার্যক্রম অব্যাহত রয়েছে দেশটিতে। গত এক সপ্তাহে করোনা আক্রান্তের হার ২০ হাজারেরও বেশি। এমন পরিস্থিতিতে ঘরে থেকেই সে দেশের মুসলিম সম্প্রদায়ের মানুষ রোজা পালন করছেন। অন্যান্য বারের মতো এবারও মুসলিম সম্প্রদায়ের ইফতার ও সাহরির সব আয়োজন নিষিদ্ধ রয়েছে। তবে জার্মানিসহ পশ্চিমা দেশগুলোতে সংখ্যালঘু সম্প্রদায় হিসেবে মুসলিমদের জন্য রমজান মাসের পরিবেশ একেবারেই আলাদা। একমাত্র মসজিদে গেলেই মানুষ পরস্পরের সঙ্গে একাত্ম হয়ে উঠতে পারেন, রোজার শেষে একসঙ্গে ইফতার করতে পারেন। যার কোনো কিছুই হয়নি গত বছর। সেই ধারা করোনা পরিস্থিতিতে এবারও অব্যাহত রয়েছে। জার্মানিতে মুসলিমদের সংখ্যা ৪০ লাখের বেশি।

 

আমিরাতে শিথিল নিষেধাজ্ঞা

আরব আমিরাতে পবিত্র রমজান মাস উৎসবমুখর পরিবেশে পালিত হয়ে থাকে। করোনার কারণে গতবারের মতো কড়াকড়ি শিথিল করেছে আরব আমিরাত কর্তৃপক্ষ। এ বছর দেশটিতে ইফতার ও সাহরি উপলক্ষে বাইরে সব ধরনের জনসমাবেশ নিষিদ্ধ করা হয়েছে। দেশটির সরকার মসজিদে সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে বড়জোর ২০ থেকে ৩০ শতাংশ মুসল্লিকে নামাজ পড়ার অনুমতি দিয়েছে। গণমাধ্যমে প্রকাশিত খবর অনুযায়ী সেখানে রমজানের নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য সংগ্রহের জন্য মলগুলো আংশিকভাবে খুলে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া রমজান মাসে দুবাই শহরে একসঙ্গে ১০ জনের বেশি মানুষের একত্র হওয়ায় নিষেধাজ্ঞাসহ শারীরিক দূরত্ব বজায় রাখার নির্দেশ এখনো বলবৎ আছে। তবে শিথিল হলেও জনসমাগম নিষিদ্ধই থাকছে রমজানজুড়ে। পবিত্র রমজান মাস উপলক্ষে দেশটিতে কারফিউয়ের সময় দুই ঘণ্টা কমানো হয়েছে।

 

বিধি শিথিল ইন্দোনেশিয়াতেও

সামাজিক দূরত্ব মেনে পবিত্র মাহে রমজান শুরু করেছে বৃহত্তম মুসলিম দেশ ইন্দোনেশিয়া। বৃহত্তর জনগোষ্ঠীর দেশটির সরকার কভিড-১৯ টিকা কার্যক্রম চালু রেখে বিধিনিষেধে শিথিলতা আরোপ করেছে। স্বাস্থ্য ও সুরক্ষাবিধি মেনে ২০ থেকে ৩০ শতাংশ মুসল্লি মসজিদগুলোয় নামাজ আদায় করতে পারবেন। পাশাপাশি রেস্তোরাঁ ও শপিং মলগুলোয় কঠোরতা শিথিল করা হয়েছে। গণপরিবহনেও যাত্রীরা সুরক্ষাবিধি মেনে চলাচল করতে পারবেন। দেশটির ধর্মবিষয়কমন্ত্রী এক ব্রিফিংয়ে বলেন, জনসাধারণ নিয়ম মেনে পবিত্র রমজান মাসে সিয়াম সাধনা করতে পারবেন। যে অমানিশা দেখা দিয়েছে বিশ্বজুড়ে, আশা করছি পবিত্র রমজান মাসের রহমতে সে আঁধার কেটে যাবে। গত বছর রমজান মাসে করোনাভাইরাসের প্রকোপে দেশটির সব মসজিদ বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল। সে বছর মুসল্লিরা ঘরে বসেই নামাজ আদায় করেছিলেন।

 

মিসরেও শিথিল করা হয়েছে বিধিনিষেধ

গেল বছর অন্যান্য দেশের মতো মুসলিমপ্রধান দেশ মিসরেও ছিল করোনাকালীন কঠোর বিধিনিষেধ। করোনা সংক্রমণ ঠেকাতে গত রমজানে জারি ছিল কারফিউ। তবে এবার বদলে গেছে সেই দৃশ্যপট। গত রমজানের তুলনায় শিথিল করা হয়েছে করোনাকালীন বিধিনিষেধ। দেশটির রেস্তোরাঁগুলো দীর্ঘ সময় খোলা রাখার অনুমতি দেওয়া হয়েছে। মুসলিম ধর্মাবলম্বীরা আয়োজন করতে পারবেন সীমিত পরিসরে সাহরি ও ইফতারের অনুষ্ঠান। দেশটির করোনাভাইরাস ক্রাইসিস ম্যানেজমেন্ট কমিটি জানায়, করোনাকালীন বিধিনিষেধ শিথিল করা হলেও প্রত্যেকের জন্য ফেসমাস্ক বাধ্যতামূলক। বিশেষত গণপরিবহনে যাতায়াতে সামাজিক দূরত্ব মেনে না চললে কর্তৃপক্ষ কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করবে। একইভাবে মসজিদে স্বাস্থ্য ও সুরক্ষাবিধি কার্যকর করা না হলে তাদের জরিমানার নির্দেশ দিয়েছে কর্তৃপক্ষ। রমজান মাসে ক্লাবগুলো বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। এ মাসে দেশটিতে রাতের রাস্তায় খেলাধুলা বেশ জনপ্রিয়। করোনার সংক্রমণের জন্য খেলাধুলা সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ করা হয়েছে।

 

রমজানে তুরস্কে কঠোর ব্যবস্থা

করোনা সংক্রমণ হ্রাসে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করে মাহে রমজানকে স্বাগত জানিয়েছে মুসলিম রাষ্ট্র তুরস্ক। গত বছরের মতো এবারও দেশটিতে করোনার কারণে কিছু নির্দিষ্ট বিধিনিষেধের মধ্যে পালন করা হবে রমজান। দেশটিতে সাহরি ও ইফতারের সময় সমাবেশ নিষিদ্ধ করার পাশাপাশি মসজিদে তারাবি নামাজ পড়তেও নিষেধ করা হয়েছে রোজাদারদের। প্রতি সপ্তাহেই ছুটির দিনে দেশব্যাপী লকডাউন থাকবে বলে জানিয়েছে তুরস্কের ধর্মবিষয়ক মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া রমজানে রেস্তোরাঁ ও কফি হাউসগুলো শুধু খাবার গ্রহণ ও সরবরাহ পরিষেবার জন্য উন্মুক্ত থাকবে। সাহরির সময় রোজাদারদের ঘুম থেকে জাগাতে ৩ হাজার ২০০ জন কর্মী ইস্তাম্বুলের রাস্তায় থাকবে। এদিকে রমজানের মধ্যেই তুরস্কে চলবে করোনাভাইরাস ভ্যাকসিন প্রদান কর্মসূচি। রোজাদারদের জন্য ইফতারের পর বা সাহরির আগেও ভ্যাকসিন প্রদান করা হবে।

 

ফিলিস্তিনেও শিথিল কঠোরতা

গত বছরের মতো এবারও অবরুদ্ধ ফিলিস্তিনে মুসলমানরা পালন করবেন মাহে রমজান। দেশটিতে করোনার কারণে কিছু নির্দিষ্ট বিধিনিষেধ আরোপ করা হয়েছে ইতিমধ্যেই। পূর্ব জেরুজালেমের আল জোয উপত্যকা ও আশপাশের এলাকায় রোজা রাখা ও রোজাদারদের জাগিয়ে তোলার জন্য ইতিমধ্যে স্বেচ্ছাসেবী দল গঠন করা হয়েছে। যদিও গত রমজানে এ ধরনের কাজ থেকে বিরত থাকার জন্য কঠোর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছিল ইসরায়েল। এ ছাড়া কঠোর বিধিনিষেধ আর স্বাস্থ্য ও সুরক্ষাবিধি মেনে রমজানে রোজা রাখবেন ফিলিস্তিনের মুসলিমরা। রমজান মাসে দেশটির রেস্তোরাঁগুলো কেবল খাবার গ্রহণ ও সরবরাহ পরিষেবার জন্য খোলা থাকবে। পবিত্র আল-আকসা মসজিদ মুসলমানদের নামাজের জন্য খুলে দেওয়া হয়েছে। তবে মসজিদ প্রাঙ্গণে জনসাধারণকে স্বাস্থ্য ও সুরক্ষাবিধি মেনে তবেই নামাজ পড়ার জন্য আহ্বান জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ।

এই বিভাগের আরও খবর
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
সর্বশেষ খবর
সাভারে চালু হচ্ছে বায়োজিনের নতুন শাখা
সাভারে চালু হচ্ছে বায়োজিনের নতুন শাখা

এই মাত্র | জীবন ধারা

গাজীপুরে তরুণদের স্বাস্থ্য সচেতনতায় বিএনপির উদ্যোগে ম্যারাথন
গাজীপুরে তরুণদের স্বাস্থ্য সচেতনতায় বিএনপির উদ্যোগে ম্যারাথন

১৭ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

ডাকসু সদস্য রাফিয়ার বাড়িতে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ
ডাকসু সদস্য রাফিয়ার বাড়িতে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ

৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বরফ গলল তবে, ট্রাম্প-মাস্কের খুনসুটি
বরফ গলল তবে, ট্রাম্প-মাস্কের খুনসুটি

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন
রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চবিতে চীনের অর্থায়নে কনফুসিয়াস সেন্টার স্থাপনের চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত
চবিতে চীনের অর্থায়নে কনফুসিয়াস সেন্টার স্থাপনের চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত

৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নারায়ণগঞ্জে বিএনপি প্রার্থীর গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জে বিএনপি প্রার্থীর গণসংযোগ

৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

সমালোচনার জবাব দিলেন রামচরণের স্ত্রী
সমালোচনার জবাব দিলেন রামচরণের স্ত্রী

৯ মিনিট আগে | শোবিজ

রাজধানীতে শুরু হচ্ছে ‘সহনশীল রূপান্তর’ শীর্ষক শিল্পকর্ম প্রদর্শনী
রাজধানীতে শুরু হচ্ছে ‘সহনশীল রূপান্তর’ শীর্ষক শিল্পকর্ম প্রদর্শনী

১০ মিনিট আগে | জীবন ধারা

তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে মাদ্রাসা শিক্ষার্থীদের মধ্যাহ্নভোজ করলেন মান্নান
তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে মাদ্রাসা শিক্ষার্থীদের মধ্যাহ্নভোজ করলেন মান্নান

১২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

দেড়শ বছরের ইতিহাসে অস্ট্রেলিয়ার একাদশে প্রথমবার দুই আদিবাসী
দেড়শ বছরের ইতিহাসে অস্ট্রেলিয়ার একাদশে প্রথমবার দুই আদিবাসী

১৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

লামায় ইটভাটায় অভিযানে হামলা, গ্রেপ্তার ৫
লামায় ইটভাটায় অভিযানে হামলা, গ্রেপ্তার ৫

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রতিটি ম্যাচেই আমার চেষ্টা থাকে সেরাটা দেওয়া: মুশফিক
প্রতিটি ম্যাচেই আমার চেষ্টা থাকে সেরাটা দেওয়া: মুশফিক

২৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ ক্ষমতা হারানোর ভয়ে তত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বাতিল করেছিল: দুলু
আওয়ামী লীগ ক্ষমতা হারানোর ভয়ে তত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বাতিল করেছিল: দুলু

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এক্সপ্রেসওয়ে থেকে প্রাইভেটকার ছিটকে পথচারীর মৃত্যু
এক্সপ্রেসওয়ে থেকে প্রাইভেটকার ছিটকে পথচারীর মৃত্যু

৩০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

টাইমস হায়ার এডুকেশনের ইন্টারডিসিপ্লিনারি সায়েন্স র‌্যাঙ্কিংয়ে নোবিপ্রবি
টাইমস হায়ার এডুকেশনের ইন্টারডিসিপ্লিনারি সায়েন্স র‌্যাঙ্কিংয়ে নোবিপ্রবি

৩২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বেগম রোকেয়ার সুলতানা’স ড্রিমের বাংলা নাট্যরূপ মঞ্চস্থ করল আইইউবি থিয়েটার
বেগম রোকেয়ার সুলতানা’স ড্রিমের বাংলা নাট্যরূপ মঞ্চস্থ করল আইইউবি থিয়েটার

৪৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সোমালিয়ায় খাদ্য সংকটে ভুগছে এক চতুর্থাংশ মানুষ
সোমালিয়ায় খাদ্য সংকটে ভুগছে এক চতুর্থাংশ মানুষ

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সড়ক দুর্ঘটনায় নিহতদের ৩২ শতাংশই ৫-২৯ বছর বয়সী’
‘সড়ক দুর্ঘটনায় নিহতদের ৩২ শতাংশই ৫-২৯ বছর বয়সী’

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে অবৈধ গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন
টঙ্গীতে অবৈধ গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন

৫৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় কলেজ ছাত্র নিহত
চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় কলেজ ছাত্র নিহত

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

খাগড়াছড়িতে আনসার ওয়েলফেয়ার ট্রাস্টের বাস সার্ভিস উদ্বোধন
খাগড়াছড়িতে আনসার ওয়েলফেয়ার ট্রাস্টের বাস সার্ভিস উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ৫০ বোতল ফেনসিডিলসহ দুই নারী গ্রেপ্তার
গাইবান্ধায় ৫০ বোতল ফেনসিডিলসহ দুই নারী গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় পুকুরে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
কুমিল্লায় পুকুরে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ভিসা আবেদনকারীদের জন্য ব্রিটিশ হাইক‌মিশনের সতর্কবার্তা
ভিসা আবেদনকারীদের জন্য ব্রিটিশ হাইক‌মিশনের সতর্কবার্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কালীগঞ্জে গাছের সাথে ইজিবাইকের ধাক্কা, যুবক নিহত
কালীগঞ্জে গাছের সাথে ইজিবাইকের ধাক্কা, যুবক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেরপুরে তারেক রহমানের জন্মদিনে বিনা মূল্যে চিকিৎসাসেবা ও ওষুধ বিতরণ
শেরপুরে তারেক রহমানের জন্মদিনে বিনা মূল্যে চিকিৎসাসেবা ও ওষুধ বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরকারী অফিসে আত্মহত্যার চেষ্টা, আটক নারী জেলহাজতে
সরকারী অফিসে আত্মহত্যার চেষ্টা, আটক নারী জেলহাজতে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা