শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ৩০ এপ্রিল, ২০২১

দৃষ্টিনন্দন মুসলিম স্থাপনা

তানভীর আহমেদ
প্রিন্ট ভার্সন
দৃষ্টিনন্দন মুসলিম স্থাপনা

ইসলামিক স্থাপত্যবিদ্যার প্রশংসা সারা বিশ্বেই। নিজস্ব নকশা ও স্থাপত্যশৈলীর কারণে ইসলামিক স্থাপনাগুলো মানুষকে হাজার বছর ধরে মুগ্ধ করে আসছে। মুসলিম শাসকরা তাদের সাম্রাজ্য ছড়িয়েছিলেন গোটা বিশ্বে। তাই ইসলামিক স্থাপত্য নিদর্শন ছড়িয়ে আছে পৃথিবীর প্রতিটি প্রান্তে। ইসলামিক স্থাপত্যশৈলীর মধ্যে রয়েছে মসজিদ, রওজা, রাজপ্রাসাদ, দুর্গ, সেতুসহ বিভিন্ন ধরনের দালান। পারস্য অঞ্চলের পাশাপাশি ইসলামিক স্থাপনাগুলো গড়ে উঠেছিল ইউরোপ থেকে শুরু করে দক্ষিণ এশিয়া পর্যন্ত। অটোমান সাম্রাজ্যের বিস্তার ইসলামিক স্থাপনাকে নিয়ে গিয়েছিল অন্যমাত্রায়। ধর্মীয় গুরুত্বের পাশাপাশি ইসলামিক স্থাপনাগুলো সভ্যতা ও ইতিহাসের অবিচ্ছেদ্য অংশ। শত, সহস্র ইসলামিক স্থাপনার মধ্য  থেকে কয়েকটি নিদর্শন নিয়ে আজকের রকমারি-

 

ইস্তাম্বুলের নীল মসজিদ

ইস্তাম্বুলের বিখ্যাত ও নয়নাভিরাম বসফরাস প্রণালির তীর ঘেঁষে মুসলিম ঐতিহ্যের নিদর্শন নিয়ে দাঁড়িয়ে আছে ‘সুলতান আহমেদ মসজিদ’। ১৯৩৪ সালে ‘হাজিয়া সুফিয়া’-কে মিউজিয়ামে রূপান্তরিত করার পর ইস্তাম্বুলের প্রধান মসজিদে পরিণত হয় ব্লু মসজিদ। মসজিদের ভিতরে ঢুকলে মনে হবে সমুদ্র জলরাশির রঙে রাঙানো। ভিতরের দেয়াল নীল রঙের টাইলস দিয়ে সাজানো হয়েছে। বাইরে থেকে এই নীল রঙের ঝিলিক দেখে অনেকেই একে বলেন ‘ব্লু মস্ক’ বা নীল মসজিদ। এর মিনার ও গম্বুজগুলো সিসা দ্বারা আচ্ছাদিত এবং মিনারের ওপরে সোনার প্রলেপযুক্ত তামার তৈরি ইস্পাত ব্যবহার করা হয়েছে। মসজিদটির দৈর্ঘ্য ২৪০ ফুট, প্রস্থ ২১৩ ফুট। ১০ হাজার মুসল্লি একসঙ্গে নামাজ আদায় করতে পারেন এখানে। ১৬০৯ থেকে ১৬১৬ সালের মধ্যে উসমানীয় সাম্রাজ্যের সুলতান আহমেদ বখতি এই মসজিদ নির্মাণ করেন। ঐতিহাসিক এ মসজিদটির স্থপতি ছিলেন মুহাম্মদ আগা। মসজিদ কমপ্লেক্সে একটি মাদ্রাসা, একটি পান্থনিবাস এবং প্রতিষ্ঠাতার সমাধি অবস্থিত। চোখজুড়ানো স্থাপত্যশৈলী, চমৎকার আবহাওয়ার কারণে মসজিদটি লোকে লোকারণ্য থাকে।

 

তাজমহল [ভারত]

বিশ্বের সপ্তম আশ্চর্যের একটি তাজমহল। মোগল সম্রাট শাহজাহান তার তৃতীয় স্ত্রী মমতাজ মহলের স্মৃতি রক্ষার্থে এটি তৈরি করেছিলেন। তাজমহল খুব ভোরে গোলাপি, দিনে সাদা ও চাঁদের আলোয় সোনালি রঙের দেখায়। এই অনন্য স্থাপনাটির স্থপতি ছিলেন আহমেদ লাহোরি। তাজমহল নির্মাণের জন্য তিনি ২২ হাজার মানুষ নিযুক্ত করেন। যারা ছিলেন শ্রমিক, স্টোনকাটার, চিত্রশিল্পী, সূচিকর্মশিল্পী ও ক্যালিগ্রাফার। সম্রাট রাজস্তান, আফগানিস্তান, তিব্বত ও চীন থেকে মার্বেল পাথর আনিয়েছিলেন। এ ছাড়াও ২৮ ধরনের মূল্যবান ও আধা মূল্যবান পাথর সাদা মার্বেলের ওপর বসানো হয়েছিল। যার মধ্যে আকর্ষণীয় নীলকান্তমণিও ছিল। তাজমহলের নির্মাণকাজ শুরু হয়েছিল ১৬৩২ সালে এবং সম্পন্ন হয়েছিল ১৬৫৩ সালে। এটি সম্পন্ন করতে ২২ হাজার শ্রমিকের ২২ বছর সময় লেগেছিল।

 

গোলাপি মসজিদ [ইরান]

চোখ ধাঁধানো মসজিদগুলোর তালিকা করলেই নাম উঠে আসে গোলাপি মসজিদের। ইসলামিক গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনাগুলোরও একটি এটি। ইরানি স্থাপত্যশৈলীতে নির্মিত এই মসজিদ ইরানের অন্যতম সুন্দর একটি মসজিদ। গোলাপি মসজিদ নামে পরিচিত এ মসজিদটির আসল নাম নাসির উল মুলক মসজিদ। ইরানের শিরাজে অবস্থিত এই ঐতিহ্যবাহী মসজিদ। মসজিদটি অনেক রঙিন কাচ দিয়ে সাজানো হয়েছে। যে কারণে মসজিদের ভিতরে লাল-নীল-বেগুনি-গোলাপির দ্যুতি ছড়ায়। নকশার কারুকাজ অতুলনীয়। মসজিদের ভিতরের জলাশয় সবাইকে মুগ্ধ করে। এ মসজিদকে গোলাপি মসজিদ বলার কারণ এতে অনেক গোলাপি রঙের টাইলস নকশা তৈরিতে ব্যবহƒত হয়েছে। ১৮৭৬ থেকে ১৮৮৮ সালের মধ্যে মির্জা হাসান আলীর (নাসির উল মুলক) আদেশে মসজিদটি নির্মাণ করা হয়।

 

রোম মসজিদ [ইতালি]

গোটা পৃথিবীর ক্যাথলিক খ্রিস্টানদের তীর্থভূমি রোমে রয়েছে ইসলামিক স্থাপত্যের অপূর্ব নিদর্শন রোম মসজিদ। স্থানীয়দের কাছে এটি ‘মস্কো দি রোমা’ নামে সর্বাধিক পরিচিত। তবে মুসলিম বিশ্বের কাছে এটি ‘রোম মসজিদ’ নামেই পরিচিত। বিশাল মসজিদটির নির্মাণ কাজ শুরু হয় ১৯৮৪ সালে। ১০ বছর লাগে মসজিদটির নির্মাণ কাজ শেষ হতে। ১৯৯৫ সালের ১ জুলাই এটি আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করা হয়। তিন লাখ বিশ হাজার বর্গফুটের মসজিদটি ইসলামিক স্থাপত্যের গুরুত্বপূর্ণ উদাহরণ। মসজিদটির ভিতরে একত্রে ১২ হাজার মুসল্লি নামাজ পড়তে পারেন। এর ১২৮ ফুট উঁচু মিনারটি বেশ দৃষ্টিনন্দন। অভ্যন্তরীণ স্তম্ভগুলো পাম বৃক্ষের আদলে তৈরি। রোম মসজিদ ইতালি ও ইউরোপের সবচেয়ে বড় মসজিদ। মসজিদটির নির্মাণের ব্যয়ভার বহন করেন সৌদি আরবের বাদশাহ ফয়সাল ইবনে আবদুল আজিজ, আফগানিস্তানের প্রিন্স মুহাম্মদ হাসান ও তাঁর স্ত্রী প্রিন্সেস রাজিয়া বেগম। মসজিদটি নির্মাণে খরচ হয় প্রায় ৪০ মিলিয়ন ইউরো। ইসলামিক স্থাপত্য হিসেবে এটি বেশ আলোচিত হলেও এর স্থপতি দুজন কেউই মুসলমান নন। এর বাইরে-ভিতরের দৃষ্টিনন্দন আলোকসজ্জা রাতে মোহনীয় পরিবেশের সৃষ্টি করে।

 

আবদুল কাদের জিলানির (রহ.) মাজার [ইরাক]

গাউসুল আজম খ্যাত বড়পীর আবদুল কাদের জিলানির মাজার ইরাকের বাগদাদ শহরে। তার মাজারকে কেন্দ্র করে বাগদাদে গড়ে উঠেছে কাদেরিয়া সুফি কমপ্লেক্স। জায়গাটিকে বলা হয় কিলানি স্কয়ার। এর ভিতরে রয়েছে সুদৃশ্য মসজিদ, মাজার শরিফ ও বিশাল একটি লাইব্রেরি। লাইব্রেরিতে বহু পুরনো বইয়ের সমাহার। কাদেরিয়া লাইব্রেরি নামে এটি সারা বিশ্বের ইসলাম ঐতিহ্য গবেষকদের কাছে পরিচিত। শাহ ইসমাইলির আমলে মাজারটি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল। ১৫৩৫ সালে অটোমান সুলতান সুলাইমান এই মাজারের ওপর বড় গম্বুজ বসান এবং সংস্কার করে আজকের রূপটি দেন। ২০০৭ সালে এই মাজারে গাড়ি বোমা হামলার ঘটনা ঘটেছিল।

 

কুব্বাত আস সাখরা [জেরুজালেম]

জেরুজালেমের পুরনো শহরের টেম্পল মাউন্টের ওপর রয়েছে কুব্বাত আস সাখরা। ইতিহাস বলছে, বারবার এর দখল নিয়ে ইহুদি, খ্রিস্টান ও মুসলমানদের মধ্যে বিরোধ দেখা দিয়েছে। উমাইয়া খলিফা আবদুল মালিক ইবনে মারওয়ানের আদেশে ৬৯১ সালে এর নির্মাণ সমাপ্ত হয়।

উমাইয়া স্থাপত্যে বাইজেন্টাইন প্রভাবের উদাহরণ এখানে রয়েছে। ইহুদিদের দ্বিতীয় মন্দির এখানে অবস্থিত ছিল বলে বিশ্বাস করা হয়। অন্যদিকে, মুসলিম বিশ্বাসীরা এই স্থানটিকে পবিত্র মেরাজের সঙ্গে সম্পর্কিত বলে থাকেন। ইহুদি ও মুসলিম শাসকদের পালা বদলে অসংখ্যবার ধর্মীয়ভাবে গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনাটির ইতিহাসও বদলেছে। বর্তমানে ইসলামের অন্যতম প্রাচীন এই স্থাপনা ইসরায়েলি সেনারা দখল করে রেখেছে।

 

মেহমেদ পাশা ব্রিজ [বসনিয়া-হার্জেগোভিনা]

ইতিহাস জড়ানো মেহমেদ পাশা সকোলভিক ব্রিজ। স্থানীয়রা বলেন, পাশা ব্রিজ। দক্ষিণ ইউরোপের নির্জন এক দেশ বসনিয়া-হার্জেগোভিনা। বলকান অঞ্চলের সঙ্গে জড়িয়ে থাকা ইতিহাসের সঙ্গে ইসলামিক স্থাপত্যের নিদর্শন এ সেতুটি। অটোমান সাম্রাজ্যের গৌরব মাখানো ব্রিজ এটি। এই ব্রিজটি তৈরি করা হয় ১৫৭৭ সালে। স্থাপত্যশৈলীতে তুরস্কের নকশাবিদদের ছোঁয়া পাওয়া যায়। ১১টি ধনুকের মতো বাঁকানো স্তম্ভের প্রতিবিম্ব ফুটে ওঠে নদীর ওপর। কখনো শান্ত, কখনো রুদ্র দ্রিনা নদীর ওপর এ ব্রিজটি এখনো মনে করিয়ে দেয় মুসলিম শাসকদের ঐশ্বর্য ও স্থাপত্যবিদ্যার গৌরবের কথা। ৫৮৯ ফুট দীর্ঘ ব্রিজটি বিখ্যাত স্থপতি মিমাম সিনারের মাস্টারপিস হিসেবে গণ্য।

 

আলহাম্বরা [স্পেন]

স্পেনের আন্দালুসিয়ার গ্রানাডা শহর। গ্রানাডা শহরের দক্ষিণ-পূর্ব সীমান্তের আসসাবিকা পাহাড়ের ওপর রয়েছে এক দুর্গ। প্রাসাদও রয়েছে দুর্গের ভিতরে। পুরো জায়গাটিকে বলা হয় আলহাম্বরা। ১৩০০ শতাব্দীর মধ্যবর্তী সময়ে আন্দালুসের গ্রানাডা আমিরাতের মরিশ শাসকরা এটি নির্মাণ করেন। আলহাম্বরা প্রাসাদটি নাসরি রাজবংশের শাসনকালে তৈরি করা হয়েছিল। তখন এটি রাজার বাসস্থান এবং রাজসভা হিসেবে ব্যবহার করা হতো। ১২৩৮ সালে, মুহাম্মদ ইবনে নাসর গ্রানাডা দখলের জন্য এলভিয়ার দরজা দিয়ে ভিতরে প্রবেশ করেন এবং তিনি এর নাম দেন আল-হামার যার অর্থ লাল, কারণ তার দাড়ির রং ছিল লাল। এত বিশাল প্রাসাদ ও দুর্গ নির্মাণের জন্য কোনো নকশাবিদের পূর্ব পরিকল্পনা ছিল না। তাই এটির অবিন্যস্ত গঠন দেখে অনেকেই বিস্মিত হন।

 

ষাটগম্বুজ মসজিদ [বাংলাদেশ]

মুসলিম স্থাপত্যের গুরুত্ব ও নান্দনিকতায় বাংলাদেশের বিভিন্ন স্থাপনার নাম বারবার উঠে এসেছে গবেষকদের কাছে। তারই একটি ষাটগম্বুজ মসজিদ। দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমের জেলা বাগেরহাট শহর থেকে মাত্র সাত কিলোমিটার দূরে সুন্দরঘোনা গ্রামে অবস্থিত এ মসজিদটি। এ মসজিদ পনের শতকে নির্মিত। ধারণা করা হয়, সুলতান নাসিরউদ্দিন মাহমুদ শাহের (১৪৩৫-৫৯) আমলে খান আল-আজম উলুগ খানজাহান সুন্দরবনের কোলঘেঁষে খলিফাবাদ রাজ্য গড়ে তোলেন। খানজাহান বৈঠক করার জন্য একটি দরবার হল গড়ে তোলেন, যা পরে ষাটগম্বুজ মসজিদ হয়। বহু বছর ধরে ও বহু অর্থ খরচ করে নির্মাণ করা হয়েছিল মসজিদটি। এর পাথরগুলো আনা হয়েছিল রাজমহল থেকে। মসজিদটি ষাটগম্বুজ নামে পরিচিত হলেও এতে মোট গম্বুজ আছে ৮১টি। মসজিদের চার কোণের মিনার বা বুরুজের উপরের ৪টি গম্বুজ বাদ দিলে গম্বুজ সংখ্যা ৭৭টি। মসজিদটি উত্তর-দক্ষিণে বাইরের দিকে প্রায় ১৬০ ফুট ও ভিতরের দিকে প্রায় ১৪৩ ফুট লম্বা এবং পূর্ব-পশ্চিমে বাইরের দিকে প্রায় ১০৪ ফুট ও ভিতরের দিকে প্রায় ৮৮ ফুট চওড়া। এ মসজিদটিকে ১৯৮৩ খ্রিস্টাব্দে ইউনেস্কো বিশ্ব ঐতিহ্য হিসেবে মর্যাদা দেয়।

এই বিভাগের আরও খবর
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
সর্বশেষ খবর
জামালপুরের আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের নেতা ঢাকায় গ্রেফতার
জামালপুরের আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের নেতা ঢাকায় গ্রেফতার

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় ৭টি সংসদীয় আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন
বগুড়ায় ৭টি সংসদীয় আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন

৩৬ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

শ্রীপুরে বনের ভেতরের পুকুরে ভাসছিল লাশ
শ্রীপুরে বনের ভেতরের পুকুরে ভাসছিল লাশ

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দিনাজপুরে পিস্তলসহ গুলি উদ্ধার
দিনাজপুরে পিস্তলসহ গুলি উদ্ধার

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায় বিএনপি : আমীর খসরু
রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায় বিএনপি : আমীর খসরু

১৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ফোনে কথা বললেন মোদি
নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ফোনে কথা বললেন মোদি

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেত্রকোনায় দুই মাদক ব্যবসায়ী আটক
নেত্রকোনায় দুই মাদক ব্যবসায়ী আটক

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৯ দিনের সরকারি সফরে পাকিস্তান গেলেন স্বরাষ্ট্র সচিব
৯ দিনের সরকারি সফরে পাকিস্তান গেলেন স্বরাষ্ট্র সচিব

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

ফেলানীর ছোট ভাইকে চাকরি দিলো বিজিবি
ফেলানীর ছোট ভাইকে চাকরি দিলো বিজিবি

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সৌদি সফর শেষে যুক্তরাজ্য যাচ্ছেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী
সৌদি সফর শেষে যুক্তরাজ্য যাচ্ছেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাগড়াছড়ির পাহাড়ে পূজার আমেজ, প্রতিমা তৈরিতে ব্যস্ত মৃৎশিল্পীরা
খাগড়াছড়ির পাহাড়ে পূজার আমেজ, প্রতিমা তৈরিতে ব্যস্ত মৃৎশিল্পীরা

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তি, কি বলছেন বিশেষজ্ঞরা?
পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তি, কি বলছেন বিশেষজ্ঞরা?

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মাদকবিরোধী সচেতনতামূলক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মাদকবিরোধী সচেতনতামূলক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শারদীয় দুর্গোৎসবে সারা’র আয়োজন
শারদীয় দুর্গোৎসবে সারা’র আয়োজন

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ থেকেও দেখা যাবে ‘এইচবিও ম্যাক্স’
বাংলাদেশ থেকেও দেখা যাবে ‘এইচবিও ম্যাক্স’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সূর্যকুমারের কঠোর শাস্তি দাবি পাকিস্তানের
সূর্যকুমারের কঠোর শাস্তি দাবি পাকিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ
দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

শিক্ষার্থীদের ইন্টারনেট আসক্তি ও বই পড়ার আগ্রহ বিষয়ে ফকিরহাটে শুভসংঘের আলোচনা সভা
শিক্ষার্থীদের ইন্টারনেট আসক্তি ও বই পড়ার আগ্রহ বিষয়ে ফকিরহাটে শুভসংঘের আলোচনা সভা

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

হবিগঞ্জ সীমান্তে দেড় কোটি টাকার চোরাই পণ্য জব্দ
হবিগঞ্জ সীমান্তে দেড় কোটি টাকার চোরাই পণ্য জব্দ

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

স্ন্যাপচ্যাটে নতুন দুই ফিচার চালু
স্ন্যাপচ্যাটে নতুন দুই ফিচার চালু

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের প্যানেল ঘোষণা
চাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের প্যানেল ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সড়কে গাছ ফেলে ডাকাতির চেষ্টা
সড়কে গাছ ফেলে ডাকাতির চেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সংসদ নির্বাচন: চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ ১৮ নভেম্বর
সংসদ নির্বাচন: চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ ১৮ নভেম্বর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে হাতুড়ির আঘাতে বড় ভাইয়ের মৃত্যু
চাঁদপুরে হাতুড়ির আঘাতে বড় ভাইয়ের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যশোরে কোটি টাকার স্বর্ণের বারসহ যুবক আটক
যশোরে কোটি টাকার স্বর্ণের বারসহ যুবক আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল
রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল

২২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ
হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর
জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘পিআর পদ্ধতির দাবি জনগণের প্রত্যাশার প্রতি মুনাফেকি’
‘পিআর পদ্ধতির দাবি জনগণের প্রত্যাশার প্রতি মুনাফেকি’

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল
আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি
চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন