শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৪৬, বৃহস্পতিবার, ১৮ নভেম্বর, ২০২১ আপডেট:

কৃষকের মাথায় হাত

ডিজেলের মূল্য বৃদ্ধিতে উৎপাদন খরচ ৩০-৪০ শতাংশ, সেচ খরচ বিঘাপ্রতি ৩০০ টাকা বাড়বে পণ্য পরিবহন ব্যয় বৃদ্ধির শঙ্কা, কৃষককে বাড়তি গুনতে হবে ৭৫৬ কোটি ৬১ লাখ টাকা
জিন্নাতুন নূর
অনলাইন ভার্সন
কৃষকের মাথায় হাত

ডিজেলের মূল্য প্রতি লিটারে ১৫ টাকা বৃদ্ধিতে সবচেয়ে বেশি প্রভাব পড়তে যাচ্ছে কৃষি খাতে। ডিজেলের মূল্য বৃদ্ধির ফলে ধানসহ অন্যান্য ফসল উৎপাদনে খরচ বেড়ে যাওয়ায় কৃষকের এখন মাথায় হাত।

খোঁজ নিয়ে জানা যায়, জমি চাষ, ফসল কাটা, পরিবহন, মাড়াই, ঝাড়াই ও সেচের জন্য ডিজেলচালিত কৃষি যন্ত্রপাতি ব্যবহারে খরচ বৃদ্ধির ফলে ধান উৎপাদন খরচ বৃদ্ধি পাচ্ছে। সেচ খরচ এরই মধ্যে বিঘাপ্রতি বৃদ্ধি পেয়েছে ৩০০ টাকা পর্যন্ত। আসছে বোরো মৌসুমে বিপুল পরিমাণ ডিজেলচালিত সেচপাম্প ব্যবহারে এ খরচ আরও বৃদ্ধি পাবে। সংশ্লিষ্টরা আশঙ্কা করছেন সেচ খরচের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বৃদ্ধি পাবে পরিবহন খরচও। কৃষকরা তাদের উৎপাদিত পণ্যের নায্য মূল্য পাবেন কি না তা নিয়েও উদ্বিগ্ন। বিশেষজ্ঞদের মতে, জ্বালানির মূল্য বৃদ্ধির প্রভাব সবচেয়ে বেশি পড়বে কৃষকদের ওপর। আর কৃষকদের জন্য ভর্তুকির ব্যবস্থা করা না গেলে তাদের ওপর চাপও পড়বে।

বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউটের তথ্যে, প্রতি বিঘা জমিতে সেচ ও চাষ দিতে দরকার হয় ২০ লিটার ডিজেল। ডিজেলের মূল্য বৃদ্ধিতে এ বছর কৃষকের বিঘাপ্রতি ৩০০ টাকা অতিরিক্ত খরচ হবে। এতে মুনাফাও ৩ শতাংশ কমে যাবে। সাধারণত দেশের মোট চালের অর্ধেকের বেশি উৎপাদন হয় বোরো মৌসুমে। বোরো আবাদ অতিমাত্রায় সেচনির্ভর। ফলে এ ধান চাষে মোট খরচের প্রায় অর্ধেকই ব্যয় হয় সেচকাজে।

কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতর বলছে, এ বছর ৪৮ লাখ ২০ হাজার হেক্টর জমিতে বোরো চাষের লক্ষ্যমাত্রা ঠিক করা হয়েছে। এর ৭০ শতাংশ বা ৩৩ লাখ ৭৪ হাজার হেক্টর (২ কোটি ৫২ লাখ ২০ হাজার বিঘা) জমিতে সেচ দেওয়া হবে ডিজেলচালিত সেচযন্ত্র দিয়ে। এ হিসাবে কৃষকের বাড়তি খরচ গুনতে হবে ৭৫৬ কোটি ৬১ লাখের বেশি টাকা।
কৃষি বিভাগ সূত্রে জানা যায়, দেশের বেশির ভাগ এলাকায় আমন ধান কাটা শুরু হয়েছে। চলছে বোরো ধানের বীজতলা তৈরির কাজ। আর কিছুদিনের মধ্যেই উত্তরাঞ্চলের জমিতে সেচ দেওয়া শুরু হবে। রাজশাহীর পবা উপজেলার কৃষক সরকার দুলাল মাহবুব। প্রতি বছর বোরো ধানের চাষ করেন। তিনবারের সেচে তার খরচ পড়ত ৮৫০ থেকে ১০০০ টাকা। ডিজেলের মূল্য বৃদ্ধির কারণে এখন সেই খরচ বেড়ে হবে ১২০০ থেকে ১৪০০ টাকা। তিনি বলেন, ‘আগের চেয়ে সেচ, সার সবকিছুর দাম বাড়ায় ধান চাষে সেচের খরচ সবচেয়ে বেশি বেড়েছে।’ চারঘাট উপজেলার পশ্চিম ঝিকরার মুশফিকুর রহমান বলেন, ‘আগে এক বিঘা জমিতে সেচ দিতে ১০৫০ থেকে ১২০০ টাকা লাগত। এখন দিতে হচ্ছে ১৪০০ থেকে ১৫০০ টাকা। প্রতি বিঘায় ২৫০ টাকা খরচ বেড়েছে।’ এলাকাভেদে সেচ খরচ বিঘাপ্রতি ১০০ থেকে ৩০০ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে এখনই। পুরো মৌসুম শুরু হলে তা আরও বাড়বে, বলছেন চাষিরা। বিশেষ করে বোরো চাষিদের এবার অতিরিক্ত অর্থ গুনতে হবে শুধু সেচ খরচে। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক আবদুল ওয়াদুদ জানান, দেশে ব্যবহৃত জ্বালানির ৬৫ শতাংশই ডিজেল। কৃষকদের একটা বড় খরচ সেচকাজ। সেখানে ডিজেল ব্যবহার করা হয়। হঠাৎ দাম বাড়ায় প্রভাব পড়ছে শীতকালীন শাক-সবজি উৎপাদনে। জ্বালানির মূল্য বৃদ্ধিতে সরাসরি কৃষি উৎপাদনে প্রভাব পড়বে। দেশের মোট চাহিদার প্রায় ৪০ শতাংশ ডিজেল ব্যবহার হয় পরিবহন ও কৃষিতে। কৃষকের উৎপাদিত ফসল পরিবহনের মাধ্যমে বাজারে আসে। এর সবগুলোরই দাম বাড়বে।

কৃষকদের বিগত বছরে প্রতি একরে বোরো আবাদে কমপক্ষে ৪ বার সেচ দিতে খরচ হতো ৪ হাজার টাকা। সেই হিসাবে প্রতি হেক্টরে তাদের ব্যয় হতো ১০ হাজার টাকার কিছু বেশি। জ্বালানি তেলের মূল্য বৃদ্ধি পাওয়ায় প্রতি একরে খরচ হবে ৪ হাজার ৩০০ টাকা। প্রতি হেক্টরে ৩০০ টাকা বেশি খরচ হলে রংপুর অঞ্চলে ৮ লাখ হেক্টরে কৃষকদের সেচ বাবদ বাড়তি খরচ হবে ২৪ কোটি টাকার বেশি। এদিকে রংপুরের হিমাগারগুলোতে এখনো ৩০ থেকে ৪০ শতাংশ আলু মজুদ রয়েছে। দাম না বাড়লে এই আলুর ভবিষ্যৎ কী হবে কেউ বলতে পারছেন না। ডিজেলের দাম বাড়ায় আলু আবাদে কৃষকদের বাড়তি খরচ পড়বে ৯০০ টাকা। আলুর মৌসুমে কৃষকদের চারবার সেচ দিতে হয়। চারবার সেচে আগে এক একর আলু আবাদ করতে খরচ পড়ত ৬৬০ টাকা। জ্বালানি তেলের দাম বাড়ার ফলে খরচ পড়বে ৮৪০ থেকে ৯০০ টাকা। সেই হিসাবে প্রতি হেক্টরে বাড়তি খরচ পড়বে প্রায় আড়াই হাজার টাকা। রংপুরের বিভিন্ন এলাকার কৃষকরা জানান, প্রতি মণ আলু উৎপাদন করতে খরচ হয়েছে সাড়ে ৭০০ থেকে ৮০০ টাকা। তেলের দাম বাড়ায় তাদের উৎপাদন খরচ আরও বেড়ে যাবে। ফলে তাদের লোকসানের বোঝা বইতে হবে।

বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন করপোরেশনের (বিএডিসি) তথ্যমতে, দেশের ১ কোটি ২৩ লাখ কৃষক ডিজেলচালিত যন্ত্রের মাধ্যমে সেচকাজ পরিচালনা করেন। বাড়তি উৎপাদন খরচের কারণে এ বিপুলসংখ্যক কৃষক উদ্বেগের মধ্যে পড়বেন। বিএডিসির কাছ থেকে প্রাপ্ত তথ্যে, সাম্প্রতিক বছরগুলোতে দেশের প্রায় ৫৫ লাখ ৮৭ হাজার হেক্টর জমি সেচের আওতায় এসেছে। এখনো জমিতে সেচ দেওয়ার ক্ষেত্রে অগভীর নলকূপের প্রাধান্য রয়েছে। ডিজেলচালিত সেচযন্ত্র দিয়েই জমিতে পানি সরবরাহ করা হয়। মোট সেচকৃত এলাকার ৪৭ শতাংশ জমিতে সেচ প্রদানে ব্যবহার করা হচ্ছে বিদ্যুৎচালিত যন্ত্র। আর বাকি ৫৩ শতাংশ জমিতে পানি দিতে ব্যবহার করা হয় ডিজেলচালিত সেচযন্ত্র। গোটা কৃষি খাতে জ্বালানি তেলের সবচেয়ে বেশি ব্যবহার হয় সেচকাজে। গত অর্থবছরে প্রায় ১৬ লাখ সেচযন্ত্র পরিচালিত হয়েছে। এর মধ্যে ডিজেলে চলেছে ১২ লাখ ৪৪ হাজার। এ ছাড়া কৃষিপণ্য পরিবহনে ডিজেলের ব্যবহার রয়েছে। ফলে চলতি রবি মৌসুমে জ্বালানি তেলের মূল্য বৃদ্ধির কারণে কৃষকের বাড়তি খরচ হবে। আশঙ্কা করা হচ্ছে আসছে বোরো মৌসুমে কৃষকরা জ্বালানির মূল্য বৃদ্ধির প্রথম ধাক্কা খাবেন। এরই মধ্যে কৃষকদের আমন ধানে বাড়তি ব্যয় গুনতে হচ্ছে। জমি চাষসহ নানা কাজে খরচও বৃদ্ধি পেতে শুরু করেছে। আবার জ্বালানি তেলের দাম বাড়ার ফলে কৃষি উৎপাদনে ভর্তুকি দেওয়ার দাবি করছেন প্রান্তিক কৃষকরা। তাদের মতে, ডিজেলের মূল্য বৃদ্ধির ফলে সব মিলিয়ে উৎপাদন খরচ বাড়বে ৩০ থেকে ৪০ শতাংশ বৃদ্ধি পাবে। এ অবস্থায় ভর্তুকি না পেলে বহু কৃষকের চাষাবাদ বন্ধ হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের কৃষি অর্থনীতি বিভাগের প্রধান ড. হুমায়ুন কবির বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, দেশে বিদ্যুতের প্রসার বৃদ্ধি পেলেও শ্যালো টিউবওয়েলের ৭০ শতাংশই ডিজেলচালিত। আবার যতগুলো ট্রাক চলে তার সবগুলোই চলে ডিজেলে। ডিজেলের মূল্য প্রতি লিটারে ১৫ টাকা বৃদ্ধি করায় ট্রাকের পাশাপাশি অন্য যানবাহনগুলোর ভাড়া বৃদ্ধি পাচ্ছে। আমলাতান্ত্রিক জটিলতার কারণে প্রান্তিক কৃষকদের আমন মৌসুমে যে ঋণ পাওয়ার কথা তা পান বোরো মৌসুমে। ফলে জ্বালানির মূল্য বৃদ্ধিতে দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধিসহ বড় ধরনের প্রভাব পড়বে। কৃষকদের জন্য ভর্তুকির ব্যবস্থা না করায় তাদের ওপরও চাপ পড়বে। আর এই মূল্য বৃদ্ধি অর্থনৈতিকভাবেও কাম্য নয়। করোনাকালীন সময় সবকিছুর ওপর চাপ পড়লেও কৃষকরাই অনেক কিছু সচল রেখেছিলেন। এখনো ৭০ শতাংশ মানুষ যেহেতু কৃষির সঙ্গে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে জড়িত এ জন্য জ্বালানির মূল্য বৃদ্ধির প্রভাব অবশ্যই পড়বে আর এ ক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হবেন কৃষকরা। [প্রতিবেদন তৈরিতে সহায়তা করেছেন নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী কাজী শাহেদ এবং নিজস্ব প্রতিবেদক, রংপুর নজরুল মৃধা]

বিডি প্রতিদিন/এএম

এই বিভাগের আরও খবর
বিদেশি জাতের পেঁপে চাষে লাভবান হচ্ছেন চাষিরা
বিদেশি জাতের পেঁপে চাষে লাভবান হচ্ছেন চাষিরা
উচ্চ ফলনশীল আমনে নতুন স্বপ্ন
উচ্চ ফলনশীল আমনে নতুন স্বপ্ন
অধ্যাপকের বাড়ির ছাদে দৃষ্টিনন্দন ছাদবাগান
অধ্যাপকের বাড়ির ছাদে দৃষ্টিনন্দন ছাদবাগান
হাতি রক্ষায় ৪০ কোটি টাকার প্রকল্প রেলওয়ের, বসছে সেন্সরযুক্ত রোবটিক ক্যামেরা
হাতি রক্ষায় ৪০ কোটি টাকার প্রকল্প রেলওয়ের, বসছে সেন্সরযুক্ত রোবটিক ক্যামেরা
সৌন্দর্য ছড়াচ্ছে দুর্লভ কপসিয়া ফুল
সৌন্দর্য ছড়াচ্ছে দুর্লভ কপসিয়া ফুল
তাক লাগানো জুজুবি বাগান
তাক লাগানো জুজুবি বাগান
আখাউড়ায় জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে আদর্শ বীজতলা
আখাউড়ায় জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে আদর্শ বীজতলা
লাল ফলে রঙিন মাঠ
লাল ফলে রঙিন মাঠ
হাঁস খামার করে স্বাবলম্বী আখাউড়ার যুবক
হাঁস খামার করে স্বাবলম্বী আখাউড়ার যুবক
ভাদ্র ফিরেছে স্বরুপে, খরতাপে রাস্তা ফাঁকা
ভাদ্র ফিরেছে স্বরুপে, খরতাপে রাস্তা ফাঁকা
দেশি জাতের মুরগি পালনে ভাগ্যবদল
দেশি জাতের মুরগি পালনে ভাগ্যবদল
ড্রাগন চাষে বাজিমাত
ড্রাগন চাষে বাজিমাত
সর্বশেষ খবর
‘ট্রাম্প মারা গেছেন-(Trump Is Dead)’— আসল ঘটনা কী?
‘ট্রাম্প মারা গেছেন-(Trump Is Dead)’— আসল ঘটনা কী?

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিশে গেছেন মিচেল
মিশে গেছেন মিচেল

৩১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচন নিয়ে কোনো ষড়যন্ত্রই সফল হবে না : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন নিয়ে কোনো ষড়যন্ত্রই সফল হবে না : নবীউল্লাহ নবী

৫৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

চবিতে প্রকৌশল শিক্ষার্থীদের প্রতি সংহতি জানিয়ে মশাল মিছিল
চবিতে প্রকৌশল শিক্ষার্থীদের প্রতি সংহতি জানিয়ে মশাল মিছিল

৫৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মব জাস্টিস, চাঁদাবাজি-দখল ও নির্বাচন প্রসঙ্গ
মব জাস্টিস, চাঁদাবাজি-দখল ও নির্বাচন প্রসঙ্গ

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ছাদ থেকে লাফ, ফতুল্লায় নারীর আত্মহত্যা
ছাদ থেকে লাফ, ফতুল্লায় নারীর আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন বিতর্কে বিজয়ী কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া কলেজ
এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন বিতর্কে বিজয়ী কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া কলেজ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নারায়ণগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে মা-মেয়ের মৃত্যু
নারায়ণগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে মা-মেয়ের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে ফ্যাসিস্টদের পুনরুত্থান হতে দেব না: নওশাদ
বাংলাদেশে ফ্যাসিস্টদের পুনরুত্থান হতে দেব না: নওশাদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্রাজিলিয়ান ও আর্জেন্টাইনের গোলে টেবিলের শীর্ষে চেলসি
ব্রাজিলিয়ান ও আর্জেন্টাইনের গোলে টেবিলের শীর্ষে চেলসি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নামাজ শেষে ঘরে বসা অবস্থায় গৃহবধূ খুন
নামাজ শেষে ঘরে বসা অবস্থায় গৃহবধূ খুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমি সব মুহূর্তের চ্যালেঞ্জ নিতে চাই: তাসকিন
আমি সব মুহূর্তের চ্যালেঞ্জ নিতে চাই: তাসকিন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যোগ করা সময়ে ব্রুনো ফার্নান্দেজের গোলে ইউনাইটেডের নাটকীয় জয়
যোগ করা সময়ে ব্রুনো ফার্নান্দেজের গোলে ইউনাইটেডের নাটকীয় জয়

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানিকগঞ্জ পৌরসভায় রাস্তা বন্ধের প্রতিবাদে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ
মানিকগঞ্জ পৌরসভায় রাস্তা বন্ধের প্রতিবাদে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা নগরে পূর্ব শত্রুতার জেরে যুবককে কুপিয়ে হত্যা
কুমিল্লা নগরে পূর্ব শত্রুতার জেরে যুবককে কুপিয়ে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যশোর মণিরামপুরে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
যশোর মণিরামপুরে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চার বছর পর শুরু হলো জাতীয় চ্যাম্পিয়নশিপ ফুটবল, মুন্সিগঞ্জে উদ্বোধন
চার বছর পর শুরু হলো জাতীয় চ্যাম্পিয়নশিপ ফুটবল, মুন্সিগঞ্জে উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবমেরিন ক্যাবল ছিঁড়ে ৫ দিন ধরে বিদ্যুতবিহীন মেহেন্দিগঞ্জ
সাবমেরিন ক্যাবল ছিঁড়ে ৫ দিন ধরে বিদ্যুতবিহীন মেহেন্দিগঞ্জ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় নবীনগর পূর্ব ইউনিয়ন কৃষকদলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় নবীনগর পূর্ব ইউনিয়ন কৃষকদলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভিয়েতনামে ১২ হাজার বছর আগের মানুষের কঙ্কাল আবিষ্কার
ভিয়েতনামে ১২ হাজার বছর আগের মানুষের কঙ্কাল আবিষ্কার

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ঝিনাইদহে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের আঞ্চলিক কেন্দ্র উদ্বোধন
ঝিনাইদহে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের আঞ্চলিক কেন্দ্র উদ্বোধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিরাপত্তা চেয়ে নারী বাইকারদের র‌্যালি
নিরাপত্তা চেয়ে নারী বাইকারদের র‌্যালি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুক্তিপণের টাকা পরিশোধ করে বাড়ি ফিরেছে অপহৃত সাত জেলে
মুক্তিপণের টাকা পরিশোধ করে বাড়ি ফিরেছে অপহৃত সাত জেলে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোবিন্দগঞ্জে ৫ কেজি ওজনের কষ্টিপাথর সদৃশ মূর্তি উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে ৫ কেজি ওজনের কষ্টিপাথর সদৃশ মূর্তি উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেকদের অনুপ্রেরণায় শিক্ষার্থীদের এগিয়ে নিতে উদ্যোগ
সাবেকদের অনুপ্রেরণায় শিক্ষার্থীদের এগিয়ে নিতে উদ্যোগ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে জুলাই যোদ্ধা স্মৃতিচারণ ও সংবর্ধনা অনুষ্ঠিত
বরিশালে জুলাই যোদ্ধা স্মৃতিচারণ ও সংবর্ধনা অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাকসু নির্বাচনে নতুন তিনটি প্যানেলের আত্মপ্রকাশ
জাকসু নির্বাচনে নতুন তিনটি প্যানেলের আত্মপ্রকাশ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুড়িগ্রামে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
কুড়িগ্রামে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে তিন ভাইকে কুপিয়ে জখম, নিহত ১
সিলেটে তিন ভাইকে কুপিয়ে জখম, নিহত ১

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শ্রীপুরে পৌর বিএনপির কর্মী সমাবেশ অনুষ্ঠিত
শ্রীপুরে পৌর বিএনপির কর্মী সমাবেশ অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
মেরুন রঙের পোশাক পরিহিত যুবক ডিবির কেউ নয় : ডিএমপির ডিবিপ্রধান
মেরুন রঙের পোশাক পরিহিত যুবক ডিবির কেউ নয় : ডিএমপির ডিবিপ্রধান

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নুরুল হক নুরের নাকের হাড় ভেঙে গেছে, মেডিকেল বোর্ড গঠন
নুরুল হক নুরের নাকের হাড় ভেঙে গেছে, মেডিকেল বোর্ড গঠন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘উনি আমারে ৪ আগস্ট বাংলামোটরে গুলি করছে’ বলেই অভিযুক্তকে জাপটে ধরলেন যুবক
‘উনি আমারে ৪ আগস্ট বাংলামোটরে গুলি করছে’ বলেই অভিযুক্তকে জাপটে ধরলেন যুবক

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচন নিয়ে বিএনপি-জামায়াত-এনসিপির সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক রবিবার
নির্বাচন নিয়ে বিএনপি-জামায়াত-এনসিপির সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক রবিবার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কার্যালয় ভাঙচুর-অগ্নিসংযোগ
জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কার্যালয় ভাঙচুর-অগ্নিসংযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নুরকে হামলার নেপথ্যে গভীর ষড়যন্ত্র দেখছেন গোলাম মাওলা রনি
নুরকে হামলার নেপথ্যে গভীর ষড়যন্ত্র দেখছেন গোলাম মাওলা রনি

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুটি রাজনৈতিক দলের সংঘর্ষে সৃষ্ট সহিংস পরিস্থিতি নিয়ে আইএসপিআরের বক্তব্য
দুটি রাজনৈতিক দলের সংঘর্ষে সৃষ্ট সহিংস পরিস্থিতি নিয়ে আইএসপিআরের বক্তব্য

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাগলা মসজিদের দানবাক্সে এবার মিলল ৩২ বস্তা টাকা, চলছে গণনা
পাগলা মসজিদের দানবাক্সে এবার মিলল ৩২ বস্তা টাকা, চলছে গণনা

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাংলা বললেই কি বাংলাদেশি’, মোদী সরকারের জবাব চাইল আদালত
‘বাংলা বললেই কি বাংলাদেশি’, মোদী সরকারের জবাব চাইল আদালত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের জন্য নিজেদের আকাশসীমা ও বন্দর নিষিদ্ধ করল তুরস্ক
ইসরায়েলের জন্য নিজেদের আকাশসীমা ও বন্দর নিষিদ্ধ করল তুরস্ক

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড্রোন দিয়ে রাশিয়ার দুই সেতু উড়িয়ে দিল ইউক্রেন (ভিডিও)
ড্রোন দিয়ে রাশিয়ার দুই সেতু উড়িয়ে দিল ইউক্রেন (ভিডিও)

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেউ চিরকাল বন্ধু বা শত্রু থাকে না, ট্রাম্পের শুল্কারোপের মাঝে ইঙ্গিতপূর্ণ মন্তব্য রাজনাথের
কেউ চিরকাল বন্ধু বা শত্রু থাকে না, ট্রাম্পের শুল্কারোপের মাঝে ইঙ্গিতপূর্ণ মন্তব্য রাজনাথের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় পার্টি নিষিদ্ধের দাবির আইনগত দিক যাচাই করে দেখা হবে : অ্যাটর্নি জেনারেল
জাতীয় পার্টি নিষিদ্ধের দাবির আইনগত দিক যাচাই করে দেখা হবে : অ্যাটর্নি জেনারেল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিমান্ড শেষে কারাগারে তৌহিদ আফ্রিদি
রিমান্ড শেষে কারাগারে তৌহিদ আফ্রিদি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাফার জোনের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করলেন জেলেনস্কি
বাফার জোনের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করলেন জেলেনস্কি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘জামায়াত দেশপ্রেমিক দলকে নিয়ে জোটবদ্ধভাবে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবে’
‌‘জামায়াত দেশপ্রেমিক দলকে নিয়ে জোটবদ্ধভাবে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবে’

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সকাল থেকেই কাকরাইলে জাপার কার্যালয়ের সামনে পুলিশের অবস্থান
সকাল থেকেই কাকরাইলে জাপার কার্যালয়ের সামনে পুলিশের অবস্থান

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কমলা হ্যারিসের নিরাপত্তা সুবিধা বাতিল করলেন ট্রাম্প
কমলা হ্যারিসের নিরাপত্তা সুবিধা বাতিল করলেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের বেশির ভাগ শুল্ক অবৈধ: মার্কিন আদালত
ট্রাম্পের বেশির ভাগ শুল্ক অবৈধ: মার্কিন আদালত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার নামে ভুয়া অডিও কল, মন্ত্রণালয়ের প্রতিবাদ
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার নামে ভুয়া অডিও কল, মন্ত্রণালয়ের প্রতিবাদ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খোলা হয়েছে কিশোরগঞ্জের ঐতিহাসিক পাগলা মসজিদের দানবাক্স
খোলা হয়েছে কিশোরগঞ্জের ঐতিহাসিক পাগলা মসজিদের দানবাক্স

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাদা পাথর ফিরছে জায়গায়
সাদা পাথর ফিরছে জায়গায়

১২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নুরের ওপর হামলার ঘটনায় মির্জা ফখরুলের নিন্দা
নুরের ওপর হামলার ঘটনায় মির্জা ফখরুলের নিন্দা

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জনজীবনে অশ্লীলতার থাবা
জনজীবনে অশ্লীলতার থাবা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন বানচালের প্রচেষ্টা দৃঢ়ভাবে প্রতিহত করা হবে : সরকারের বিবৃতি
নির্বাচন বানচালের প্রচেষ্টা দৃঢ়ভাবে প্রতিহত করা হবে : সরকারের বিবৃতি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ বিভাগে ভারী বর্ষণের আভাস
৪ বিভাগে ভারী বর্ষণের আভাস

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ ফেব্রুয়ারির আগেই নির্বাচন হবে : প্রেস সচিব
১৫ ফেব্রুয়ারির আগেই নির্বাচন হবে : প্রেস সচিব

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির নির্বাচন কেউ ঠেকাতে পারবে না : সালাহউদ্দিন
ফেব্রুয়ারির নির্বাচন কেউ ঠেকাতে পারবে না : সালাহউদ্দিন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আফগানিস্তানকে হারিয়ে ত্রিদেশীয় সিরিজে শুভ সূচনা পাকিস্তানের
আফগানিস্তানকে হারিয়ে ত্রিদেশীয় সিরিজে শুভ সূচনা পাকিস্তানের

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ আগস্ট)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
রণক্ষেত্র কাকরাইল, উত্তপ্ত রাজনীতি
রণক্ষেত্র কাকরাইল, উত্তপ্ত রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাড়ছে পোশাকের ক্রয়াদেশ
বাড়ছে পোশাকের ক্রয়াদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

নিঃস্ব থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
নিঃস্ব থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে ভোটে অনড় সরকার
ফেব্রুয়ারিতে ভোটে অনড় সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক বাড়াচ্ছে আগ্নেয়াস্ত্র
আতঙ্ক বাড়াচ্ছে আগ্নেয়াস্ত্র

নগর জীবন

যে প্রক্রিয়ায় এবার ভোট গ্রহণ
যে প্রক্রিয়ায় এবার ভোট গ্রহণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন চান তিনজন জামায়াতের হোসেন আলী
বিএনপির মনোনয়ন চান তিনজন জামায়াতের হোসেন আলী

নগর জীবন

২০ পরিবারের ১১ ব্যক্তিগত সাঁকো!
২০ পরিবারের ১১ ব্যক্তিগত সাঁকো!

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্বমানের সেবায় ঢেলে সাজানো হচ্ছে স্বাস্থ্য খাত
বিশ্বমানের সেবায় ঢেলে সাজানো হচ্ছে স্বাস্থ্য খাত

বিশেষ আয়োজন

ভিকারুননিসায় মোনালিসা বিতর্ক প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত
ভিকারুননিসায় মোনালিসা বিতর্ক প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

নগর জীবন

বাংলাদেশিদের মন্দ বলা হচ্ছে কেন
বাংলাদেশিদের মন্দ বলা হচ্ছে কেন

প্রথম পৃষ্ঠা

আশরাফুলদের বড় জয়
আশরাফুলদের বড় জয়

মাঠে ময়দানে

বিএনপির চার প্রার্থী, চূড়ান্ত জামায়াত গণসংযোগে এনপিপির ফরহাদ
বিএনপির চার প্রার্থী, চূড়ান্ত জামায়াত গণসংযোগে এনপিপির ফরহাদ

নগর জীবন

রাকসুতে প্যানেল দিতে পারছে না কোনো পক্ষ
রাকসুতে প্যানেল দিতে পারছে না কোনো পক্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

জোয়াও ফেলিক্সের অভিষেকেই হ্যাটট্রিক
জোয়াও ফেলিক্সের অভিষেকেই হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

১৪ হাজারের ক্লাবে কাইরন পোলার্ড
১৪ হাজারের ক্লাবে কাইরন পোলার্ড

মাঠে ময়দানে

মিশে গেছেন মিচেল
মিশে গেছেন মিচেল

মাঠে ময়দানে

আভিজাত্যের সেই নাচঘর
আভিজাত্যের সেই নাচঘর

পেছনের পৃষ্ঠা

সংস্কার দুই মাসের মধ্যে বাস্তবায়ন করতে হবে
সংস্কার দুই মাসের মধ্যে বাস্তবায়ন করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রী-সন্তান কারাগারে, স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রী-সন্তান কারাগারে, স্বামীর আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

মব জাস্টিস, চাঁদাবাজি-দখল ও নির্বাচন প্রসঙ্গ
মব জাস্টিস, চাঁদাবাজি-দখল ও নির্বাচন প্রসঙ্গ

সম্পাদকীয়

নুরের ওপর হামলা ফেব্রুয়ারির নির্বাচনের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র
নুরের ওপর হামলা ফেব্রুয়ারির নির্বাচনের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র

নগর জীবন

মব ভায়োলেন্স করে জাপার অগ্রযাত্রা দমিয়ে রাখা যাবে না
মব ভায়োলেন্স করে জাপার অগ্রযাত্রা দমিয়ে রাখা যাবে না

নগর জীবন

নির্বাচন নিয়ে কোনো ষড়যন্ত্রই সফল হবে না
নির্বাচন নিয়ে কোনো ষড়যন্ত্রই সফল হবে না

নগর জীবন

বৃহত্তর সুন্নি জোটের আত্মপ্রকাশ
বৃহত্তর সুন্নি জোটের আত্মপ্রকাশ

নগর জীবন

ছয় টেস্ট ক্রিকেটার নিয়ে ইনিংস ব্যবধানে হারল ‘এ’ দল
ছয় টেস্ট ক্রিকেটার নিয়ে ইনিংস ব্যবধানে হারল ‘এ’ দল

মাঠে ময়দানে

দেশপ্রেমিক দলগুলোকে নিয়ে নির্বাচনে অংশ নেবে জামায়াত
দেশপ্রেমিক দলগুলোকে নিয়ে নির্বাচনে অংশ নেবে জামায়াত

নগর জীবন

যুবাদের ইংল্যান্ড মিশনের দল ঘোষণা
যুবাদের ইংল্যান্ড মিশনের দল ঘোষণা

মাঠে ময়দানে

পরিবেশ সাংবাদিক ফোরামের সভাপতি মোস্তফা কামাল সম্পাদক হাসান হাফিজ
পরিবেশ সাংবাদিক ফোরামের সভাপতি মোস্তফা কামাল সম্পাদক হাসান হাফিজ

নগর জীবন

সংস্কার দুই মাসের মধ্যে বাস্তবায়ন করতে হবে
সংস্কার দুই মাসের মধ্যে বাস্তবায়ন করতে হবে

নগর জীবন