শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৪৬, বৃহস্পতিবার, ১৮ নভেম্বর, ২০২১ আপডেট:

কৃষকের মাথায় হাত

ডিজেলের মূল্য বৃদ্ধিতে উৎপাদন খরচ ৩০-৪০ শতাংশ, সেচ খরচ বিঘাপ্রতি ৩০০ টাকা বাড়বে পণ্য পরিবহন ব্যয় বৃদ্ধির শঙ্কা, কৃষককে বাড়তি গুনতে হবে ৭৫৬ কোটি ৬১ লাখ টাকা
জিন্নাতুন নূর
অনলাইন ভার্সন
কৃষকের মাথায় হাত

ডিজেলের মূল্য প্রতি লিটারে ১৫ টাকা বৃদ্ধিতে সবচেয়ে বেশি প্রভাব পড়তে যাচ্ছে কৃষি খাতে। ডিজেলের মূল্য বৃদ্ধির ফলে ধানসহ অন্যান্য ফসল উৎপাদনে খরচ বেড়ে যাওয়ায় কৃষকের এখন মাথায় হাত।

খোঁজ নিয়ে জানা যায়, জমি চাষ, ফসল কাটা, পরিবহন, মাড়াই, ঝাড়াই ও সেচের জন্য ডিজেলচালিত কৃষি যন্ত্রপাতি ব্যবহারে খরচ বৃদ্ধির ফলে ধান উৎপাদন খরচ বৃদ্ধি পাচ্ছে। সেচ খরচ এরই মধ্যে বিঘাপ্রতি বৃদ্ধি পেয়েছে ৩০০ টাকা পর্যন্ত। আসছে বোরো মৌসুমে বিপুল পরিমাণ ডিজেলচালিত সেচপাম্প ব্যবহারে এ খরচ আরও বৃদ্ধি পাবে। সংশ্লিষ্টরা আশঙ্কা করছেন সেচ খরচের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বৃদ্ধি পাবে পরিবহন খরচও। কৃষকরা তাদের উৎপাদিত পণ্যের নায্য মূল্য পাবেন কি না তা নিয়েও উদ্বিগ্ন। বিশেষজ্ঞদের মতে, জ্বালানির মূল্য বৃদ্ধির প্রভাব সবচেয়ে বেশি পড়বে কৃষকদের ওপর। আর কৃষকদের জন্য ভর্তুকির ব্যবস্থা করা না গেলে তাদের ওপর চাপও পড়বে।

বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউটের তথ্যে, প্রতি বিঘা জমিতে সেচ ও চাষ দিতে দরকার হয় ২০ লিটার ডিজেল। ডিজেলের মূল্য বৃদ্ধিতে এ বছর কৃষকের বিঘাপ্রতি ৩০০ টাকা অতিরিক্ত খরচ হবে। এতে মুনাফাও ৩ শতাংশ কমে যাবে। সাধারণত দেশের মোট চালের অর্ধেকের বেশি উৎপাদন হয় বোরো মৌসুমে। বোরো আবাদ অতিমাত্রায় সেচনির্ভর। ফলে এ ধান চাষে মোট খরচের প্রায় অর্ধেকই ব্যয় হয় সেচকাজে।

কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতর বলছে, এ বছর ৪৮ লাখ ২০ হাজার হেক্টর জমিতে বোরো চাষের লক্ষ্যমাত্রা ঠিক করা হয়েছে। এর ৭০ শতাংশ বা ৩৩ লাখ ৭৪ হাজার হেক্টর (২ কোটি ৫২ লাখ ২০ হাজার বিঘা) জমিতে সেচ দেওয়া হবে ডিজেলচালিত সেচযন্ত্র দিয়ে। এ হিসাবে কৃষকের বাড়তি খরচ গুনতে হবে ৭৫৬ কোটি ৬১ লাখের বেশি টাকা।
কৃষি বিভাগ সূত্রে জানা যায়, দেশের বেশির ভাগ এলাকায় আমন ধান কাটা শুরু হয়েছে। চলছে বোরো ধানের বীজতলা তৈরির কাজ। আর কিছুদিনের মধ্যেই উত্তরাঞ্চলের জমিতে সেচ দেওয়া শুরু হবে। রাজশাহীর পবা উপজেলার কৃষক সরকার দুলাল মাহবুব। প্রতি বছর বোরো ধানের চাষ করেন। তিনবারের সেচে তার খরচ পড়ত ৮৫০ থেকে ১০০০ টাকা। ডিজেলের মূল্য বৃদ্ধির কারণে এখন সেই খরচ বেড়ে হবে ১২০০ থেকে ১৪০০ টাকা। তিনি বলেন, ‘আগের চেয়ে সেচ, সার সবকিছুর দাম বাড়ায় ধান চাষে সেচের খরচ সবচেয়ে বেশি বেড়েছে।’ চারঘাট উপজেলার পশ্চিম ঝিকরার মুশফিকুর রহমান বলেন, ‘আগে এক বিঘা জমিতে সেচ দিতে ১০৫০ থেকে ১২০০ টাকা লাগত। এখন দিতে হচ্ছে ১৪০০ থেকে ১৫০০ টাকা। প্রতি বিঘায় ২৫০ টাকা খরচ বেড়েছে।’ এলাকাভেদে সেচ খরচ বিঘাপ্রতি ১০০ থেকে ৩০০ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে এখনই। পুরো মৌসুম শুরু হলে তা আরও বাড়বে, বলছেন চাষিরা। বিশেষ করে বোরো চাষিদের এবার অতিরিক্ত অর্থ গুনতে হবে শুধু সেচ খরচে। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক আবদুল ওয়াদুদ জানান, দেশে ব্যবহৃত জ্বালানির ৬৫ শতাংশই ডিজেল। কৃষকদের একটা বড় খরচ সেচকাজ। সেখানে ডিজেল ব্যবহার করা হয়। হঠাৎ দাম বাড়ায় প্রভাব পড়ছে শীতকালীন শাক-সবজি উৎপাদনে। জ্বালানির মূল্য বৃদ্ধিতে সরাসরি কৃষি উৎপাদনে প্রভাব পড়বে। দেশের মোট চাহিদার প্রায় ৪০ শতাংশ ডিজেল ব্যবহার হয় পরিবহন ও কৃষিতে। কৃষকের উৎপাদিত ফসল পরিবহনের মাধ্যমে বাজারে আসে। এর সবগুলোরই দাম বাড়বে।

কৃষকদের বিগত বছরে প্রতি একরে বোরো আবাদে কমপক্ষে ৪ বার সেচ দিতে খরচ হতো ৪ হাজার টাকা। সেই হিসাবে প্রতি হেক্টরে তাদের ব্যয় হতো ১০ হাজার টাকার কিছু বেশি। জ্বালানি তেলের মূল্য বৃদ্ধি পাওয়ায় প্রতি একরে খরচ হবে ৪ হাজার ৩০০ টাকা। প্রতি হেক্টরে ৩০০ টাকা বেশি খরচ হলে রংপুর অঞ্চলে ৮ লাখ হেক্টরে কৃষকদের সেচ বাবদ বাড়তি খরচ হবে ২৪ কোটি টাকার বেশি। এদিকে রংপুরের হিমাগারগুলোতে এখনো ৩০ থেকে ৪০ শতাংশ আলু মজুদ রয়েছে। দাম না বাড়লে এই আলুর ভবিষ্যৎ কী হবে কেউ বলতে পারছেন না। ডিজেলের দাম বাড়ায় আলু আবাদে কৃষকদের বাড়তি খরচ পড়বে ৯০০ টাকা। আলুর মৌসুমে কৃষকদের চারবার সেচ দিতে হয়। চারবার সেচে আগে এক একর আলু আবাদ করতে খরচ পড়ত ৬৬০ টাকা। জ্বালানি তেলের দাম বাড়ার ফলে খরচ পড়বে ৮৪০ থেকে ৯০০ টাকা। সেই হিসাবে প্রতি হেক্টরে বাড়তি খরচ পড়বে প্রায় আড়াই হাজার টাকা। রংপুরের বিভিন্ন এলাকার কৃষকরা জানান, প্রতি মণ আলু উৎপাদন করতে খরচ হয়েছে সাড়ে ৭০০ থেকে ৮০০ টাকা। তেলের দাম বাড়ায় তাদের উৎপাদন খরচ আরও বেড়ে যাবে। ফলে তাদের লোকসানের বোঝা বইতে হবে।

বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন করপোরেশনের (বিএডিসি) তথ্যমতে, দেশের ১ কোটি ২৩ লাখ কৃষক ডিজেলচালিত যন্ত্রের মাধ্যমে সেচকাজ পরিচালনা করেন। বাড়তি উৎপাদন খরচের কারণে এ বিপুলসংখ্যক কৃষক উদ্বেগের মধ্যে পড়বেন। বিএডিসির কাছ থেকে প্রাপ্ত তথ্যে, সাম্প্রতিক বছরগুলোতে দেশের প্রায় ৫৫ লাখ ৮৭ হাজার হেক্টর জমি সেচের আওতায় এসেছে। এখনো জমিতে সেচ দেওয়ার ক্ষেত্রে অগভীর নলকূপের প্রাধান্য রয়েছে। ডিজেলচালিত সেচযন্ত্র দিয়েই জমিতে পানি সরবরাহ করা হয়। মোট সেচকৃত এলাকার ৪৭ শতাংশ জমিতে সেচ প্রদানে ব্যবহার করা হচ্ছে বিদ্যুৎচালিত যন্ত্র। আর বাকি ৫৩ শতাংশ জমিতে পানি দিতে ব্যবহার করা হয় ডিজেলচালিত সেচযন্ত্র। গোটা কৃষি খাতে জ্বালানি তেলের সবচেয়ে বেশি ব্যবহার হয় সেচকাজে। গত অর্থবছরে প্রায় ১৬ লাখ সেচযন্ত্র পরিচালিত হয়েছে। এর মধ্যে ডিজেলে চলেছে ১২ লাখ ৪৪ হাজার। এ ছাড়া কৃষিপণ্য পরিবহনে ডিজেলের ব্যবহার রয়েছে। ফলে চলতি রবি মৌসুমে জ্বালানি তেলের মূল্য বৃদ্ধির কারণে কৃষকের বাড়তি খরচ হবে। আশঙ্কা করা হচ্ছে আসছে বোরো মৌসুমে কৃষকরা জ্বালানির মূল্য বৃদ্ধির প্রথম ধাক্কা খাবেন। এরই মধ্যে কৃষকদের আমন ধানে বাড়তি ব্যয় গুনতে হচ্ছে। জমি চাষসহ নানা কাজে খরচও বৃদ্ধি পেতে শুরু করেছে। আবার জ্বালানি তেলের দাম বাড়ার ফলে কৃষি উৎপাদনে ভর্তুকি দেওয়ার দাবি করছেন প্রান্তিক কৃষকরা। তাদের মতে, ডিজেলের মূল্য বৃদ্ধির ফলে সব মিলিয়ে উৎপাদন খরচ বাড়বে ৩০ থেকে ৪০ শতাংশ বৃদ্ধি পাবে। এ অবস্থায় ভর্তুকি না পেলে বহু কৃষকের চাষাবাদ বন্ধ হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের কৃষি অর্থনীতি বিভাগের প্রধান ড. হুমায়ুন কবির বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, দেশে বিদ্যুতের প্রসার বৃদ্ধি পেলেও শ্যালো টিউবওয়েলের ৭০ শতাংশই ডিজেলচালিত। আবার যতগুলো ট্রাক চলে তার সবগুলোই চলে ডিজেলে। ডিজেলের মূল্য প্রতি লিটারে ১৫ টাকা বৃদ্ধি করায় ট্রাকের পাশাপাশি অন্য যানবাহনগুলোর ভাড়া বৃদ্ধি পাচ্ছে। আমলাতান্ত্রিক জটিলতার কারণে প্রান্তিক কৃষকদের আমন মৌসুমে যে ঋণ পাওয়ার কথা তা পান বোরো মৌসুমে। ফলে জ্বালানির মূল্য বৃদ্ধিতে দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধিসহ বড় ধরনের প্রভাব পড়বে। কৃষকদের জন্য ভর্তুকির ব্যবস্থা না করায় তাদের ওপরও চাপ পড়বে। আর এই মূল্য বৃদ্ধি অর্থনৈতিকভাবেও কাম্য নয়। করোনাকালীন সময় সবকিছুর ওপর চাপ পড়লেও কৃষকরাই অনেক কিছু সচল রেখেছিলেন। এখনো ৭০ শতাংশ মানুষ যেহেতু কৃষির সঙ্গে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে জড়িত এ জন্য জ্বালানির মূল্য বৃদ্ধির প্রভাব অবশ্যই পড়বে আর এ ক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হবেন কৃষকরা। [প্রতিবেদন তৈরিতে সহায়তা করেছেন নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী কাজী শাহেদ এবং নিজস্ব প্রতিবেদক, রংপুর নজরুল মৃধা]

বিডি প্রতিদিন/এএম

এই বিভাগের আরও খবর
একদিনে শিক্ষার্থীরা লাগিয়েছেন ২০ হাজার তালের বীজ
একদিনে শিক্ষার্থীরা লাগিয়েছেন ২০ হাজার তালের বীজ
কক্সবাজারে সুপারির বাম্পার ফলন
কক্সবাজারে সুপারির বাম্পার ফলন
শিক্ষকের বাড়িতে পাখির মেলা
শিক্ষকের বাড়িতে পাখির মেলা
তিস্তার ইতিহাসে রেকর্ড, চার দফা বিপৎসীমা অতিক্রম করেও ক্ষয়ক্ষতি কম
তিস্তার ইতিহাসে রেকর্ড, চার দফা বিপৎসীমা অতিক্রম করেও ক্ষয়ক্ষতি কম
আন্তর্জাতিক দুর্যোগ প্রশমন দিবস আজ
আন্তর্জাতিক দুর্যোগ প্রশমন দিবস আজ
বাবু ও সুখী জাতের পেঁপে চাষে বাজিমাত
বাবু ও সুখী জাতের পেঁপে চাষে বাজিমাত
বিশ্বের ইতিহাসে তৃতীয় সর্বোচ্চ উঞ্চতম মাস ছিল সেপ্টেম্বর
বিশ্বের ইতিহাসে তৃতীয় সর্বোচ্চ উঞ্চতম মাস ছিল সেপ্টেম্বর
বগুড়ায় আগাম শীতকালীন সবজি চাষে স্বপ্ন বুনছেন কৃষকরা
বগুড়ায় আগাম শীতকালীন সবজি চাষে স্বপ্ন বুনছেন কৃষকরা
দখল–দূষণে মৃতপ্রায় মনু নদী, হুমকিতে পরিবেশ
দখল–দূষণে মৃতপ্রায় মনু নদী, হুমকিতে পরিবেশ
আগামীতে বজ্রপাতের ঘনত্ব-তীব্রতা আরও বাড়বে, বিশেষজ্ঞের সতর্কতা
আগামীতে বজ্রপাতের ঘনত্ব-তীব্রতা আরও বাড়বে, বিশেষজ্ঞের সতর্কতা
মর্যাদাপূর্ণ পরিবেশ পুরস্কার পেল ‘ফ্রেন্ডশিপ’
মর্যাদাপূর্ণ পরিবেশ পুরস্কার পেল ‘ফ্রেন্ডশিপ’
শ্রীমঙ্গলে ১২ ফুট লম্বা অজগর উদ্ধার
শ্রীমঙ্গলে ১২ ফুট লম্বা অজগর উদ্ধার
সর্বশেষ খবর
ভিক্টোরিয়ায় উৎসবের আমেজে বিদায় অনুষ্ঠান
ভিক্টোরিয়ায় উৎসবের আমেজে বিদায় অনুষ্ঠান

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

এআই দিয়ে কিভাবে দ্রুত ও প্রফেশনালি সিভি বানাবেন
এআই দিয়ে কিভাবে দ্রুত ও প্রফেশনালি সিভি বানাবেন

৩ মিনিট আগে | ক্যারিয়ার

সিলেটে ২০ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন পাসের হার
সিলেটে ২০ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন পাসের হার

৩ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা
২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা

১২ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

জাতীয় ঐক্য গঠনে কয়েকটি দল ক্ষুদ্র স্বার্থের পরিচয় দিচ্ছে : প্রিন্স
জাতীয় ঐক্য গঠনে কয়েকটি দল ক্ষুদ্র স্বার্থের পরিচয় দিচ্ছে : প্রিন্স

২৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

জাতিসংঘের শুভেচ্ছাদূত হলেন হানিয়া আমির
জাতিসংঘের শুভেচ্ছাদূত হলেন হানিয়া আমির

৩৭ মিনিট আগে | শোবিজ

বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহাবুদ্দিন আহমেদের রাষ্ট্রীয় ফিউনারেল প্যারেড অনুষ্ঠিত
বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহাবুদ্দিন আহমেদের রাষ্ট্রীয় ফিউনারেল প্যারেড অনুষ্ঠিত

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ছাত্রদলের ৪ নেতা বহিষ্কার
ছাত্রদলের ৪ নেতা বহিষ্কার

৩৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজে পাসের হার বেশি
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজে পাসের হার বেশি

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আরও ৩০ ফিলিস্তিনির নিথর দেহ ফেরত দিল ইসরায়েল
আরও ৩০ ফিলিস্তিনির নিথর দেহ ফেরত দিল ইসরায়েল

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কপিল শর্মার ক্যাফেতে ফের গুলিবর্ষণ, নিশানায় ‘সালমানের শত্রু’ গ্যাং
কপিল শর্মার ক্যাফেতে ফের গুলিবর্ষণ, নিশানায় ‘সালমানের শত্রু’ গ্যাং

৪৮ মিনিট আগে | শোবিজ

ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত
ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একদিনে শিক্ষার্থীরা লাগিয়েছেন ২০ হাজার তালের বীজ
একদিনে শিক্ষার্থীরা লাগিয়েছেন ২০ হাজার তালের বীজ

৫৬ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ফেনীতে ২৪ ঘণ্টায় নতুন ১১ ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত
ফেনীতে ২৪ ঘণ্টায় নতুন ১১ ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে লাঠিখেলা ও লোকগানের মধ্য দিয়ে বিএনপির লিফলেট বিতরণ
নোয়াখালীতে লাঠিখেলা ও লোকগানের মধ্য দিয়ে বিএনপির লিফলেট বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক উদ্বোধন
বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবচেয়ে শক্তিশালী ও দূরবর্তী রেডিও বলয়ের সন্ধান
সবচেয়ে শক্তিশালী ও দূরবর্তী রেডিও বলয়ের সন্ধান

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

কুমিল্লায় ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
কুমিল্লায় ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শতাব্দীর সেরা ডিভোর্সে ১ বিলিয়ন ডলার থেকে মুক্তি পেলেন দ. কোরিয়ার ধনকুবের
শতাব্দীর সেরা ডিভোর্সে ১ বিলিয়ন ডলার থেকে মুক্তি পেলেন দ. কোরিয়ার ধনকুবের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জলবায়ু ঋণ বাতিলের দাবিতে কলাপাড়ায় মানববন্ধন ও সাইকেল র‍্যালি
জলবায়ু ঋণ বাতিলের দাবিতে কলাপাড়ায় মানববন্ধন ও সাইকেল র‍্যালি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়ন্ত্রণে আসেনি সিইপিজেডের আগুন, ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে কারখানার ভবন
নিয়ন্ত্রণে আসেনি সিইপিজেডের আগুন, ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে কারখানার ভবন

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আমরা গণতান্ত্রিক সরকার ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করতে চাই : সালাহউদ্দীন আহমেদ
আমরা গণতান্ত্রিক সরকার ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করতে চাই : সালাহউদ্দীন আহমেদ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইঞ্জিনিয়ার্স ও সিগন্যালস্ কোরের রিক্রুট ব্যাচের সেনাবাহিনী প্রধান কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত
ইঞ্জিনিয়ার্স ও সিগন্যালস্ কোরের রিক্রুট ব্যাচের সেনাবাহিনী প্রধান কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পঞ্চগড়ে ফুলের চারা রোপণ
পঞ্চগড়ে ফুলের চারা রোপণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢামেক হাসপাতালের আশপাশ থেকে তিন ভবঘুরের মরদেহ উদ্ধার
ঢামেক হাসপাতালের আশপাশ থেকে তিন ভবঘুরের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ওয়ানডেতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড বাংলাদেশের
ওয়ানডেতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড বাংলাদেশের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ড্রেনেজ সংস্কার কাজের উদ্বোধন করলেন চসিক মেয়র
ড্রেনেজ সংস্কার কাজের উদ্বোধন করলেন চসিক মেয়র

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিকেএসপি’তে আমন্ত্রণমূলক আন্তর্জাতিক বাস্কেটবল চ্যাম্পিয়নশিপের উদ্বোধন
বিকেএসপি’তে আমন্ত্রণমূলক আন্তর্জাতিক বাস্কেটবল চ্যাম্পিয়নশিপের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাইবান্ধায় হত্যার রহস্য উদঘাটন, গ্রেফতার ৩
গাইবান্ধায় হত্যার রহস্য উদঘাটন, গ্রেফতার ৩

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যয় সংকোচনে ১৬ হাজার কর্মী ছাঁটাই করবে নেসলে
ব্যয় সংকোচনে ১৬ হাজার কর্মী ছাঁটাই করবে নেসলে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
১ ও ২ টাকার কয়েন নিয়ে নতুন যে নির্দেশনা দিলো বাংলাদেশ ব্যাংক
১ ও ২ টাকার কয়েন নিয়ে নতুন যে নির্দেশনা দিলো বাংলাদেশ ব্যাংক

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ, পাসের হার ৫৮.৮৩
এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ, পাসের হার ৫৮.৮৩

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাকসুর নতুন ভিপি-জিএস শিবিরের, এজিএস ছাত্রদলের
চাকসুর নতুন ভিপি-জিএস শিবিরের, এজিএস ছাত্রদলের

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘কিছুদিনের মধ্যে জাতীয় বেতন স্কেল’
‘কিছুদিনের মধ্যে জাতীয় বেতন স্কেল’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শনিবার খোলা থাকবে ব্যাংক
শনিবার খোলা থাকবে ব্যাংক

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতের ত্রিপুরায় তিন বাংলাদেশিকে নির্মমভাবে হত্যা
ভারতের ত্রিপুরায় তিন বাংলাদেশিকে নির্মমভাবে হত্যা

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিনটি শর্ত না মানলে জুলাই সনদে সই করবে না এনসিপি
তিনটি শর্ত না মানলে জুলাই সনদে সই করবে না এনসিপি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় কোন বোর্ডে পাসের হার কত?
এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় কোন বোর্ডে পাসের হার কত?

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম ইপিজেডে ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১৭ ইউনিট
চট্টগ্রাম ইপিজেডে ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১৭ ইউনিট

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

২০২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের একজনও পাস করেনি
২০২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের একজনও পাস করেনি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামাস শর্ত না মানলে গাজায় ফের অভিযান চালাবে ইসরায়েল : ট্রাম্প
হামাস শর্ত না মানলে গাজায় ফের অভিযান চালাবে ইসরায়েল : ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া থেকে তেল কেনা বন্ধে রাজি হয়েছেন মোদি : ট্রাম্প
রাশিয়া থেকে তেল কেনা বন্ধে রাজি হয়েছেন মোদি : ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিআইএকে অভিযানের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প, ভেনেজুয়েলায় সরাসরি মার্কিন হামলা?
সিআইএকে অভিযানের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প, ভেনেজুয়েলায় সরাসরি মার্কিন হামলা?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপেক্ষা ফুরাচ্ছে ১২ লাখ শিক্ষার্থীর, এইচএসসির ফল প্রকাশ আজ
অপেক্ষা ফুরাচ্ছে ১২ লাখ শিক্ষার্থীর, এইচএসসির ফল প্রকাশ আজ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেড় লাখ টাকা নিয়ে ধরিয়ে দেওয়া হলো ভিম সাবান
দেড় লাখ টাকা নিয়ে ধরিয়ে দেওয়া হলো ভিম সাবান

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোহরাওয়ার্দী হলে পুনরায় ভোট গণনার দাবি ছাত্রদলের
সোহরাওয়ার্দী হলে পুনরায় ভোট গণনার দাবি ছাত্রদলের

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পাসের হার ও জিপিএ-৫ প্রাপ্তিতে এগিয়ে ছাত্রীরা
পাসের হার ও জিপিএ-৫ প্রাপ্তিতে এগিয়ে ছাত্রীরা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিকিৎসকদের পরামর্শে হাসপাতালে ভর্তি খালেদা জিয়া
চিকিৎসকদের পরামর্শে হাসপাতালে ভর্তি খালেদা জিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘এবার এইচএসসির ফলের বাস্তব চিত্র সামনে এসেছে’
‘এবার এইচএসসির ফলের বাস্তব চিত্র সামনে এসেছে’

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা-কামালের ১৪০০ বার মৃত্যুদণ্ড হওয়া উচিত: চিফ প্রসিকিউটর
শেখ হাসিনা-কামালের ১৪০০ বার মৃত্যুদণ্ড হওয়া উচিত: চিফ প্রসিকিউটর

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রক্সি হয়ে পাকিস্তানের সাথে সংঘাতে জড়িয়েছে কাবুল : খাজা আসিফ
প্রক্সি হয়ে পাকিস্তানের সাথে সংঘাতে জড়িয়েছে কাবুল : খাজা আসিফ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-তুরস্ক-ফ্রান্স থেকে ১৩২ যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া
চীন-তুরস্ক-ফ্রান্স থেকে ১৩২ যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেট্রোরেল চলাচলের নতুন সময়সূচি প্রকাশ
মেট্রোরেল চলাচলের নতুন সময়সূচি প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলম্বিয়াকে হারিয়ে যুব বিশ্বকাপের ফাইনালে আর্জেন্টিনা
কলম্বিয়াকে হারিয়ে যুব বিশ্বকাপের ফাইনালে আর্জেন্টিনা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ অক্টোবর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান
‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওয়ানডে দলে ফিরলেন সৌম্য, বাদ নাঈম-নাহিদ
ওয়ানডে দলে ফিরলেন সৌম্য, বাদ নাঈম-নাহিদ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনের জন্য আরও বেশি মার্কিন অস্ত্র কেনার আহ্বান
ইউক্রেনের জন্য আরও বেশি মার্কিন অস্ত্র কেনার আহ্বান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩৬ দিন অন্ধকারে থাকবে কানাডার যে এলাকা
১৩৬ দিন অন্ধকারে থাকবে কানাডার যে এলাকা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ কর্মকর্তাদের দুদকে বদলির আদেশ বাতিল
পুলিশ কর্মকর্তাদের দুদকে বদলির আদেশ বাতিল

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
জটিলতা কাটল না জুলাই সনদে
জটিলতা কাটল না জুলাই সনদে

প্রথম পৃষ্ঠা

কেনাকাটায় ভয়াবহ দুর্নীতি
কেনাকাটায় ভয়াবহ দুর্নীতি

নগর জীবন

ফার্নিচার মেলায় ছাড়ের ছড়াছড়ি
ফার্নিচার মেলায় ছাড়ের ছড়াছড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যাপে নয়, খ্যাপে চলে
অ্যাপে নয়, খ্যাপে চলে

রকমারি নগর পরিক্রমা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির ২৪, একক প্রার্থী নিয়ে প্রচারে জামায়াত এনসিপি
বিএনপির ২৪, একক প্রার্থী নিয়ে প্রচারে জামায়াত এনসিপি

নগর জীবন

সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল
সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল

সম্পাদকীয়

পিআর আমি নিজেই বুঝি না জনগণ কী বুঝবে
পিআর আমি নিজেই বুঝি না জনগণ কী বুঝবে

পেছনের পৃষ্ঠা

যমুনা অভিমুখে লংমার্চ ঘোষণা
যমুনা অভিমুখে লংমার্চ ঘোষণা

পেছনের পৃষ্ঠা

আকর্ষণীয় চাকরির প্রলোভন ঠিকানা চীনের যৌনপল্লি
আকর্ষণীয় চাকরির প্রলোভন ঠিকানা চীনের যৌনপল্লি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশি তরুণীকে নিয়ে যাচ্ছিল ভারতীয়
বাংলাদেশি তরুণীকে নিয়ে যাচ্ছিল ভারতীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনমুখী পরিবেশ সৃষ্টির চেষ্টায় পুলিশ
নির্বাচনমুখী পরিবেশ সৃষ্টির চেষ্টায় পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রবাসীদের পদচারণে ভোটের মাঠ সরগরম
প্রবাসীদের পদচারণে ভোটের মাঠ সরগরম

নগর জীবন

গুলি সরবরাহ করা হয় হিসাব ছাড়া
গুলি সরবরাহ করা হয় হিসাব ছাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

জাহিদ মালেক জমি কেলেঙ্কারি
জাহিদ মালেক জমি কেলেঙ্কারি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ রাকসুতে ভোটযুদ্ধ
আজ রাকসুতে ভোটযুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকাপয়সার ছড়াছড়ি শুরু হয়েছে
টাকাপয়সার ছড়াছড়ি শুরু হয়েছে

নগর জীবন

চট্টগ্রামে অপহৃত শিশু উদ্ধার গ্রেপ্তার ১
চট্টগ্রামে অপহৃত শিশু উদ্ধার গ্রেপ্তার ১

নগর জীবন

জাল নোট নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের সতর্কবার্তা
জাল নোট নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের সতর্কবার্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দিয়েছিলেন বিরল সাক্ষাৎকার
বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দিয়েছিলেন বিরল সাক্ষাৎকার

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় পতন শেয়ারবাজারে
বড় পতন শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

কালো ঘোড়ার অনুপ্রবেশ হতে পারে
কালো ঘোড়ার অনুপ্রবেশ হতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনী প্রধান কুচকাওয়াজ সম্পন্ন
সেনাবাহিনী প্রধান কুচকাওয়াজ সম্পন্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

নানা অনিয়ম চাকসু ভোটেও
নানা অনিয়ম চাকসু ভোটেও

প্রথম পৃষ্ঠা

অযাচিত বিতর্ক সৃষ্টির চেষ্টা কেন?
অযাচিত বিতর্ক সৃষ্টির চেষ্টা কেন?

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি নেতা নজরুল ইসলাম খান হাসপাতালে ভর্তি
বিএনপি নেতা নজরুল ইসলাম খান হাসপাতালে ভর্তি

নগর জীবন

তদন্তে আটকা নতুন দলের নিবন্ধন
তদন্তে আটকা নতুন দলের নিবন্ধন

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারকে ব্ল্যাকমেলের চেষ্টায় গণতন্ত্রবিরোধীরা
সরকারকে ব্ল্যাকমেলের চেষ্টায় গণতন্ত্রবিরোধীরা

নগর জীবন

মাহী বি. চৌধুরীর বিরুদ্ধে দুদকের মামলার সিদ্ধান্ত
মাহী বি. চৌধুরীর বিরুদ্ধে দুদকের মামলার সিদ্ধান্ত

নগর জীবন

জার্মান রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে জাতীয় পার্টির নেতাদের সাক্ষাৎ
জার্মান রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে জাতীয় পার্টির নেতাদের সাক্ষাৎ

নগর জীবন