শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৯ মার্চ, ২০২৩

সাংবাদিকতা ও সাহিত্য

সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম, কথাসাহিত্যিক ও শিক্ষাবিদ
প্রিন্ট ভার্সন
সাংবাদিকতা ও সাহিত্য

সাংবাদিকতার শক্তি সত্যের পেছনে, আশপাশে যেসব বিষয়-আশয় থাকে, তাদের আলোয় নিয়ে আসায়, তথ্য ও সত্যের অবিকৃত উপস্থাপনায় এবং ‘গল্প’ বা খবরের হয়ে ওঠার অনিবার্যতায়।  সাংবাদিকতার একটা আকর্ষণ হচ্ছে বিশ্লেষণ; ঘটনা-অনুঘটনার, পাত্র-পাত্রীর, উদ্দেশ্য-ইচ্ছার প্রকৃত রূপ উন্মোচন। সাহিত্যের বাস্তবতাটা কোনো বাস্তবতার প্রতিফলন হলেও এটি নির্মিত।  এ জন্য একে বিশ্বাসযোগ্য করা বা একে অবিশ্বাসের ধোঁয়াশায় রেখে দেওয়া একান্তভাবে একজন লেখক বা কবির এখতিয়ার। সাংবাদিকতা এই অর্থে কখনো স্বাধীন পেশা নয়...

 

সাংবাদিকতা ও সাহিত্য দুই পথের পথিক, যদিও এদের ভিতর কিছু মিল আছে।  সাংবাদিকতা তার ‘গল্প’ বা খবর (ইংরেজিতে ‘স্টোরি’ কথাটাই প্রচলিত) খুঁজে বেড়ায় প্রতিদিনের জীবন থেকে, যেখানে রাজনীতি থাকে অনেকটা জায়গাজুড়ে। কিন্তু সেই গল্প তথ্য ও সত্যভিত্তিক, সেই গল্পে কল্পনা মেশানো হলে তা হলুদ হয়ে যায়। সাহিত্যও গল্প খোঁজে প্রতিদিনের জীবন থেকে, কিন্তু তাতে সত্যটা প্রধান হয়ে দাঁড়ায় না, বরং সত্যকে কল্পনার নানা রঙে মিশিয়ে, বাস্তবের জায়গায় পরাবাস্তব জুড়ে দিয়ে, তাকে দেখা-অদেখার অনেক মাত্রায় ফেলে এর উৎপাদন। সাংবাদিকতার শক্তি সত্যের পেছনে, আশপাশে যেসব বিষয়-আশয় থাকে, তাদের আলোয় নিয়ে আসায়, তথ্য ও সত্যের অবিকৃত উপস্থাপনায় এবং ‘গল্প’ বা খবরের হয়ে ওঠার অনিবার্যতায়। সাংবাদিকতার একটা আকর্ষণ হচ্ছে বিশ্লেষণ; ঘটনা-অনুঘটনার, পাত্র-পাত্রীর, উদ্দেশ্য-ইচ্ছার প্রকৃত রূপ উন্মোচন। সাহিত্যের বাস্তবতাটা কোনো বাস্তবতার প্রতিফলন হলেও এটি নির্মিত। এ জন্য একে বিশ্বাসযোগ্য করা বা একে অবিশ্বাসের ধোঁয়াশায় রেখে দেওয়া একান্তভাবে একজন লেখক বা কবির এখতিয়ার। সাংবাদিকতা এই অর্থে কখনো স্বাধীন পেশা নয়, অর্থাৎ সত্যবাদিতা, তথ্য-বিশ্বস্ততা মেনেই একজন সাংবাদিককে কাজ করতে হয়। হয়তো সত্যের নামে চালিয়ে দেওয়া কোনো অসত্য অথবা তথ্যের আড়ালে মনগড়া তথ্যকে প্রকৃত হিসেবে দেখানোর অপচেষ্টাকে একজন সাংবাদিক তুলে ধরতে পারেন, ‘এক্সপোজ’ করতে পারেন, কিন্তু শেষ বিচারে তিনি সত্য ও তথ্যকেই সঠিক জায়গায় বসান। তাছাড়া সাংবাদিকরা বিশ্বের বেশির ভাগ দেশে স্বাধীনভাবে কাজ করতে পারেন না। তার কারণ রাজনৈতিক, অপরাধমূলক, সহিংস মতাদর্শগত। একজন কবি বা লেখক সে তুলনায় স্বাধীন। তাঁর পাঠক তাঁকে খোলা মনে গ্রহণ করেন। এমন উদাহরণও আছে, জীবিত একজন মানুষের চরিত্র হনন করে তাঁকে অপদস্থ করে লিখেও আইনের আওতায় একজন লেখককে যেতে হয়নি। যদি এ ধরনের অপরাধ করেও একজন লেখক পাঠকের স্বীকৃতি পান, বুঝতে হবে সাহিত্যে স্বাধীনতাটা কোনো কোনো পর্যায়ে যা-কিছু করার অধিকারে চলে যেতে পারে। এটি অবশ্য একটি চূড়ান্ত উদাহরণ, এরকম ব্যতিক্রমী উদাহরণ পরিমিতির গৃহীত পন্থাটাকে অস্বীকার করতে পারে না। অধিকাংশ কবি-লেখক অবশ্য নিজেরাই একটা সীমারেখা টেনে এ ধরনের অপচেষ্টা থেকে দূরে থাকেন। তারপরও সত্য ও তথ্যের অনেক বিচিত্র উপস্থাপন তাদের পক্ষে স্বাভাবিক।  অনেক সময় খবরকে আকর্ষণীয় করার জন্য কোনো সাংবাদিক তাঁর ভাষায় উপমা-উৎপেক্ষা-অলংকার ব্যবহার করতে পারেন, নাটকীয়তার আশ্রয়ও নিতে পারেন। অর্থাৎ সাহিত্যের গুণাবলি একজন সাংবাদিকের কাজে দেখা যেতেও পারে, কিন্তু শেষ বিচারে একে ‘সত্যের সাহিত্য’ বলা যেতে পারে। অর্থাৎ সত্যটা সেখানে প্রধান। সত্যের পরিবেশনটা মনোগ্রাহী করার জন্য যেটুকু সাহিত্য একজন সাংবাদিক করবেন, দিন শেষে তা গৌণই থেকে যাবে।

বাংলাদেশে বিশ্বের আর সব দেশের মতো সব পেশার মানুষই সাহিত্য রচনা করেন, যদিও কিছু উন্নত অর্থনীতির দেশ এবং দু-এক ব্যতিক্রম বাদ দিলে অন্যান্য অনেক দেশের মতো শুধু গল্প-উপন্যাস বা কবিতা কেউ লিখে সংসার চালাতে পারেন না। বাংলাদেশে অনেক সাংবাদিকও সাহিত্যিক হিসেবে পরিচিতি পেয়েছেন। বিশ্বের সব দেশেই তা আছে। আমার প্রিয় কয়েকজন লেখক- চার্লস ডিকেন্স, আর্নেস্ট হেমিংওয়ে, মার্ক টোয়েন সাংবাদিক ছিলেন, গার্সিয়া মার্কেজও সাংবাদিকতা করেছেন। গার্সিয়া মার্কেজ একটি বই লিখেছেন, নিউজ অব এ কিডনেপিং নামে, যা প্রথম প্রকাশিত হয় ১৯৯৬ সালে। এটি একটি নন-ফিকশন বই, অর্থাৎ এটি একটি প্রকৃত ঘটনার ওপর ভিত্তি করে লেখা (পাবলো এস্কোবার নামের এক দুর্ধর্ষ মাদক সম্রাট ১৯৯০-এর শুরুর দিকে বিখ্যাত কজন মানুষকে অপহরণ করে জিম্মি করার ঘটনা), কিন্তু বইটি অনেকে উপন্যাস বলেই বিবেচনা করেন। বইতে যা বর্ণনা করা হয়েছে তার বেশ কিছু লেখকের কল্পনাপ্রসূত। গার্সিয়া মার্কেজ একজন অসাধারণ উপন্যাসিক। তিনি প্রকৃত গল্প (স্টোরি) ও কল্পিত কিছু গল্প-উপাদান একত্র করে বইটি লিখেছেন। পড়তে বসলে মনে হয় একজন সাংবাদিক-উপন্যাসিকই পারেন একটি অপহরণের সংবাদকে এমন মনোগ্রাহীভাবে লিখতে, একটি সত্যিকারের গল্পকে উপন্যাসধর্মী লেখার ফ্রেমে নিয়ে আসতে।

বাংলাদেশেও অনেক প্রখ্যাত কবি-লেখক সাংবাদিক ছিলেন, এখনো আছেন। শামসুর রাহমান একটি পত্রিকার সম্পাদক ছিলেন। আল মাহমুদও। আহসান হাবীব একটি পত্রিকায় কাজ করতেন। আমার বন্ধু কবি হেলাল হাফিজও পত্রিকায় কাজ করেছেন। এই সময়ের ইমতিয়ার শামিম কাজ করেন একটি পত্রিকায়, হাসান হাফিজও। এরকম উদাহরণ আরও অনেক দেওয়া যাবে, তবে তার প্রয়োজন নেই। যে বিষয়টি বরং এতে গুরুত্ব পায় তা হচ্ছে একজন সাংবাদিক যখন সাহিত্য রচনা করেন অথবা কথাটা একটু ঘুরিয়ে বললে, একজন সাহিত্যিক যখন সাংবাদিকতাকে পেশা হিসেবে বেছে নেন, তাতে তাদের কাজে এর কোনো প্রভাব পড়ে কি না, পড়লে কীভাবে পড়ে। কারণ দুটি ক্ষেত্রের দুই দাবি থাকে- সাংবাদিকতা দাবি করে তাজা খবর, ব্যাখ্যা-বিশ্লেষণ, নির্মোহ, সত্যনিষ্ঠ দৃষ্টিভঙ্গি। সাহিত্য দাবি করে কল্পনার সর্বোচ্চ শক্তি, ভাষাকে অধিকারে এনে তার মাধ্যমে বাস্তবতার প্রকৃত (যদিও অনেকটাই পরিবর্তিত) অথবা পুরোপুরি কল্পিত প্রতিফলন ঘটানো। আমার পাঠ-অভিজ্ঞতা থেকে দেখেছি, একজন সাহিত্যিকের পেশা যাই হোক, তা থেকে প্রাপ্ত তাঁর জ্ঞান ও অভিজ্ঞতা এবং ছোট-বড় ঘটনার একটা প্রতিফলন এবং অভিঘাত তার সাহিত্যকর্মে পড়তে পারে এবং তা ওই সাহিত্যের বৈচিত্র্য এবং আকর্ষণ তৈরি করতে পারে, চরিত্রের গভীরতা সৃষ্টি অথবা কাহিনি-রেখার চড়াই-উতরাইরের জোগান দিতে পারে। আবার পেশা হিসেবে সাংবাদিকতার একটা বড় সুবিধা হচ্ছে, প্রতিদিনের খবরগুলোর ভিড়ে হারিয়ে যাওয়া ছোট ছোট, আপাত অনুল্লেখ্য গল্পগুলো- যেখানে সমাজের তথাকথিত নিম্নতলের মানুষজনের আশা-বাসনা এবং প্রাপ্তি-অপ্রাপ্তির বিষয়গুলো থাকে সেগুলো এবং যারা খবরের কেন্দ্রে থাকেন, তাদের জীবনের নানাদিক (যার কিছু অন্ধকারেই থাকে) সম্বন্ধে একজন সাংবাদিকের গোচরে আসে। তিনি যদি একজন কথাশিল্পী বা কবি হন সহজেই এসবকে তাঁর লেখায় স্থান দিতে পারেন। তাতে তাঁর লেখায় জীবনঘনিষ্ঠতা তীব্র হয়, অনেক সহজে তিনি এসব বিষয়কে পাঠকদের সামনে তুলে ধরতে পারেন। একজন সাংবাদিকের চোখ শুধু সংবাদের দিকেই থাকে না, সংবাদের পেছনে থাকা অনেক কিছুই তাঁর অনুসন্ধানী দৃষ্টিতে আসে। তিনি চাইলে এগুলো নিয়েও লিখতে পারেন। বস্তুত, একসময় সাংবাদিকদের মানুষ তাদের পক্ষে সক্রিয় অধিকারকর্মী বিবেচনা করত, যারা মানুষের বিপন্নতার সময়, প্রকৃতির বিপন্নতার সময় তাদের পক্ষে কলাম ধরবেন। আমি বাংলাদেশের চারণ-সাংবাদিক বলে খ্যাত মোনাজাত উদ্দিনকে চিনতাম, তাঁকে গভীরভাবে শ্রদ্ধা করতাম, তাঁর সততা এবং উত্তরবঙ্গের বিপন্ন, দুর্যোগপীড়িত মানুষজনের প্রতি তাঁর গভীর দরদ ও ভালোবাসার জন্য। তিনি সাংবাদিকতার মাধ্যমে তাদের জন্য যেভাবে যুদ্ধ করেছেন, তা ছিল এক অবাক করা বিষয়। মোনাজাত উদ্দিন একদিন আমাকে বলেছিলেন, একজন সাংবাদিকের কাজ হলো অন্ধকারে আলো ফেলা। অন্ধকারটা কোথায়, তা মোনাজাত উদ্দিনকে বলে দিতে হয়নি। অন্ধকারটা আমাদের পরিচিত। এটি তাঁর সময়ে যা ছিল, এখন আরও গভীর হয়েছে।

একজন সাহিত্যিকও অন্ধকারে আলো ফেলেন। তাঁর অন্ধকারও ওই বিবেকের অনুপস্থিতির, আদিম প্রবৃত্তির লোভ এবং পরশ্রীকাতরতা, ঈর্ষা এবং অমানবিকতার। তালিকাটা আরও বড়, তাই সংক্ষেপ করতে হলো।

ভালো সাংবাদিকের ভাষার ওপর ভালো দখল থাকে। ডেইলি স্টার পত্রিকার প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক এস এম আলীর ইংরেজি ছিল অসাধারণ, আবু জাফর শামসুদ্দীনের বাংলা ছিল অসাধারণ, যেহেতু তিনি সাহিত্যিকও ছিলেন। এ সময়ের অনেক সাংবাদিক ঝরঝরে ভাষায় লেখেন, কিন্তু একসময় যা অনেকটা স্বতঃসিদ্ধ ছিল, যে সাংবাদিকরা যে ভাষার কাগজে কাজ করবেন, সে ভাষায় একটা দখল নিয়েই আসবেন, অথবা লিখতে লিখতে সে-দখলটা তৈরি করে নেবেন, তা এখন আর স্বতঃসিদ্ধ নয়। এখন অনেক কাগজে পরিবেশিত খবরে, এমনকি সম্পাদকীয়তেও ভাষাগত ভুলভ্রান্তি চোখে পড়ে। ভাষাগত দুর্বলতা, অস্পষ্টতা লেখাকে অস্বচ্ছ করে। এই সমস্যাটা তৈরি হয়েছে সংবাদ পড়ার দিন যখন সংবাদ দেখার দিনে পৌঁছে গেল। যখন রেডিওর সুদিন ছিল, রেডিও সাংবাদিকতা বলে একটি পেশা ছিল, তার চাহিদাও ছিল প্রচুর; কারণ রেডিও সবখানে শোনা যায়, দ্রুতি আর ব্যাপ্তি তার চরিত্র। কিন্তু রেডিও সাংবাদিকতায় ভাষার ক্ষেত্রে কেউ ছাড় দিত না। যা শ্রোতা শুনবে, তা যেন আকর্ষণীয় হয়, সেরকম ধারণ থেকে ভাষাকে আকর্ষণীয় করতে চেষ্টা করতেন সাংবাদিকরা।  কিন্তু টেলিভিশনে খবর দেখানো শুরু হলে ভাষায় শৈথিল্য এলো। এখন অনেক টিভি চ্যানেলে যখন কোনো প্রতিবেদক- অর্থাৎ সাংবাদিক সরাসরি তাঁর কথাগুলো শোনান, তখন আমার মনে হয়, ‘আসলে’ এবং ‘কিন্তু’ নামের দুই লাঠি ছাড়া তিনি চলতে পারছেন না এবং মাতৃভাষায় গুছিয়ে, ক্রমান্বয়ে কথা বলাটা যেন পৃথিবীর সবচেয়ে দুরূহ কাজের একটি।

ভালো সাংবাদিক তাঁর লেখার জন্য যে ভাষা ও শৈলীর ব্যবহার করেন তা তাঁকে পাঠকের অন্তরের ভিতর ঠাঁই দেয়। যেহেতু তিনি সত্য নিয়ে কারবার করেন, স্বচ্ছতার কোনো বিকল্প তাঁর নেই। সেই স্বচ্ছতা থাকবে তাঁর চিন্তায়, বর্ণনায় এবং তাঁর ভাষায়।  সে জন্য ভালো সাংবাদিক যা লেখেন, পাঠক তা সকালের সব কাজ ভুলে পড়েন। যেমন পাঠক পড়েন একজন ভালো সাহিত্যিকের কাজ। এ জন্য সাহিত্য ও সাংবাদিকতা একে অন্যের পরিপূরক, দুই জল-অচল প্রকোষ্ঠে আবদ্ধ দুই আলাদা ক্ষেত্র নয়।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার
বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী

১২ মিনিট আগে | রাজনীতি

সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা
সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা

১৮ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব
ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক
লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু
পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু

৩৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট
ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীপুর উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত
শ্রীপুর উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে স্ত্রী হত্যায় স্বামীর যাবজ্জীবন
সিরাজগঞ্জে স্ত্রী হত্যায় স্বামীর যাবজ্জীবন

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন না হলে জাতীয় বিপর্যয় অনিবার্য: জালালুদ্দীন আহমদ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন না হলে জাতীয় বিপর্যয় অনিবার্য: জালালুদ্দীন আহমদ

৫৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

টেকনাফে ইয়াবাসহ রোহিঙ্গা আটক
টেকনাফে ইয়াবাসহ রোহিঙ্গা আটক

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফিকি লিডারশিপ একাডেমি চালুর উদ্যোগ
ফিকি লিডারশিপ একাডেমি চালুর উদ্যোগ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সরকারি চাল জব্দ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সরকারি চাল জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টস জিতে ব্যাটিংয়ে আফগানিস্তান
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টস জিতে ব্যাটিংয়ে আফগানিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাপানের প্রথম মহিলা প্রধানমন্ত্রী হতে পারেন তাকাইচি
জাপানের প্রথম মহিলা প্রধানমন্ত্রী হতে পারেন তাকাইচি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর আন্তঃঘাঁটি বাস্কেটবল প্রতিযোগিতা সমাপ্ত
বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর আন্তঃঘাঁটি বাস্কেটবল প্রতিযোগিতা সমাপ্ত

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুরে পাহাড়ি ঢলে ঝিনাইগাতীর মহারশি নদীর পানি বিপদসীমার ওপর
শেরপুরে পাহাড়ি ঢলে ঝিনাইগাতীর মহারশি নদীর পানি বিপদসীমার ওপর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ৩টি পরিবারের পাশে তারেক রহমান
বগুড়ায় অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ৩টি পরিবারের পাশে তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্লিন সিটি গড়তে নতুন ল্যান্ডফিল্ড কেনা হবে: মেয়র
ক্লিন সিটি গড়তে নতুন ল্যান্ডফিল্ড কেনা হবে: মেয়র

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আলোচনা ছাড়া কর্মসূচি গণতন্ত্রের জন্য শুভ নয় : মির্জা ফখরুল
আলোচনা ছাড়া কর্মসূচি গণতন্ত্রের জন্য শুভ নয় : মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাসের ধাক্কায় দুই মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
বাসের ধাক্কায় দুই মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝুঁকিপূর্ণ জনগোষ্ঠীর সহায়তায় জলবায়ু অর্থায়ন ন্যায্যভাবে বণ্টন করতে হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা
ঝুঁকিপূর্ণ জনগোষ্ঠীর সহায়তায় জলবায়ু অর্থায়ন ন্যায্যভাবে বণ্টন করতে হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বলিভিয়ায় বাল্যবিবাহ বন্ধে আইন পাস
বলিভিয়ায় বাল্যবিবাহ বন্ধে আইন পাস

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদ্যালয়ে ঘুষকাণ্ড: অফিস সহায়ককে বের করে দেওয়ার অভিযোগ প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে
বিদ্যালয়ে ঘুষকাণ্ড: অফিস সহায়ককে বের করে দেওয়ার অভিযোগ প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাকসু-চাকসু নির্বাচন ভালোভাবে হবে, উদ্বেগ নেই: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
রাকসু-চাকসু নির্বাচন ভালোভাবে হবে, উদ্বেগ নেই: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ সালের অমর একুশে বইমেলা শুরু ১৭ ডিসেম্বর
২০২৬ সালের অমর একুশে বইমেলা শুরু ১৭ ডিসেম্বর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে গেল মাত্র ৫৬.২৫ মেট্রিকটন ইলিশ
ভারতে গেল মাত্র ৫৬.২৫ মেট্রিকটন ইলিশ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়
কলাপাড়ায় জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

২০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি
চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন