শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:০০, শনিবার, ১৬ নভেম্বর, ২০২৪ আপডেট:

বসুন্ধরা গ্রুপের সহায়তায় তাঁরা পড়ছেন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
বসুন্ধরা গ্রুপের সহায়তায় তাঁরা পড়ছেন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে

দরিদ্রতাকে জয় করে কঠিন জীবনসংগ্রামের পর জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে চান্স পেয়েছিলেন সারা দেশের অনেক শিক্ষার্থী। দরিদ্র পরিবারে বেড়ে ওঠা এই শিক্ষার্থীরা পড়াশোনার খরচ কিভাবে চালাবেন, তা নিয়ে তাঁরা যখন চিন্তায় চিন্তায় দিশাহারা, তখনই পাশে দাঁড়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘ। দেশের অনেক সংবাদমাধ্যমে তাঁদের সংবাদ প্রচারিত হয়। সেই সংবাদগুলো দেখে দিশাহারা এই শিক্ষার্থীদের পাশে দাঁড়ানোর নির্দেশ দেন বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহান।

বসুন্ধরা শুভসংঘের প্রধান ও নন্দিত কথাসাহিত্যিক ইমদাদুল হক মিলনের তত্ত্বাবধানে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে যোগাযোগ করে বসুন্ধরা শুভসংঘ টিম। বসুন্ধরা গ্রুপের পক্ষ থেকে প্রতি মাসে পড়ার খরচ দেওয়া হচ্ছে তাঁদের। মাসের শুরুতেই টাকা পেয়ে এখন নিশ্চিন্তে পড়ছেন শিক্ষার্থীরা। বসুন্ধরা গ্রুপের পক্ষ থেকে প্রতি মাসে টাকা পাওয়া সেই শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলেছেন আমাদের প্রতিনিধি।

তাঁর পাঠানো তথ্য ও ছবিতে এবারের আয়োজনটি সম্পাদনা করেছেন জাকারিয়া জামান-

বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির টাকাও দিয়েছে বসুন্ধরা

শতাব্দী রায়

ইংরেজি বিভাগ

আমি শতাব্দী রায়। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থী। নিম্নবিত্ত পরিবারে আমার জন্ম। ছোট থেকেই খুব কষ্ট করে দারিদ্র্যের সঙ্গে লড়াই করে পড়াশোনা করছি। 

বিশ্ববিদ্যালয়ে চান্স পেয়ে আমি ও আমার পরিবার যতটা খুশি হয়েছিলাম, কিভাবে ভর্তি হব, এত টাকা কোথায় পাব, সেটা নিয়ে ততটাই দুশ্চিন্তায় ছিলাম। আমাদের তিন সদস্যের পরিবারে বাবা একমাত্র উপার্জনকারী। তিনি মাসে আয় করেন মাত্র ছয় হাজার টাকা। এই টাকায় পরিবার চালাতেই হিমশিম খাচ্ছেন সেখানে আমার পড়াশোনার খরচ বহন করা বিলাসিতার মতোই। ভেবেছিলাম আর পড়া হবে না।

পাবলিক ইউনিভার্সিটিতে চান্স পেয়েও পড়তে পারব না ভেবে খুব কষ্ট পাচ্ছিলাম। তখনই দেবদূতের মতো সহায়তার হাত বাড়িয়ে দেয় বসুন্ধরা গ্রুপ। বসুন্ধরা শুভসংঘের মাধ্যমে আমি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হতে পারি। ভর্তি-পরবর্তী সময়ে প্রতি মাসে আমার একাডেমিক খরচসহ মাসিক হাতখরচের টাকা জোগান দিচ্ছে বসুন্ধরা গ্রুপ। যদি স্কলারশিপটা না পেতাম, তাহলে অনেক চিন্তার মধ্যে থাকতে হতো কিভাবে শিক্ষার ব্যয়ভার বহন করব এটা নিয়ে। এখন স্কলারশিপটা পেয়ে চিন্তামুক্তভাবে নির্বিঘ্নে পড়াশোনা চালিয়ে যেতে পারছি। আমি বসুন্ধরা গ্রুপ শুভসংঘের কাছে কৃতজ্ঞ। যদি কোনো কারণে স্কলারশিপটা কখনো বন্ধ হয়, তাহলে আমার পড়াশোনাও বন্ধ হয়ে যাবে। কারণ আমার পরিবারের পক্ষে পড়াশোনার খরচ বহন করা সম্ভব নয়।

মায়ের দেওয়া টাকায় খাওয়ার খরচও হতো না

তানিয়া ইসলাম

ইংরেজি বিভাগ

আমি তানিয়া ইসলাম। এবার জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থী। মা ও আমি এই দুজনই আমাদের পরিবার। বাবা মারা গেছেন বেশ কয়েক বছর আগে। উপার্জনের কেউই নেই আমাদের পরিবারে। অনেক কষ্টে মুমিনুন্নিসা সরকারি মহিলা কলেজ থেকে এইচএসসিতে জিপিএ ৫ পেয়েছিলাম। ভর্তি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগে ভর্তি হয়েই হন্য হয়ে টিউশনি খুঁজতেছিলাম। কিন্তু নতুন হিসেবে কোনো টিউশনি পাচ্ছিলাম না। প্রায় অসম্ভব হয়ে পড়ছিল পড়াশোনার খরচ চালানো। বাড়ি থেকে অনেক কষ্ট করে মা যে সামান্য টাকা দিতেন, তাতে খাওয়ার খরচই হতো না। হলের রুমে বসে শুধু ভাবতাম, মা গৃহিণী। বাবা হঠাৎ শ্বাসক্রিয়া বন্ধ হয়ে মারা গেছেন। পরিবারে উপার্জন করার মতো কেউ নেই। যখন বিশ্ববিদ্যালয়ে এলাম পড়াশোনার খরচ বহন করা আমার পক্ষে অসম্ভব হয়ে পড়ল। এখন আমি কী করব? দিশাহারা আমাকে নতুন করে বাঁচার স্বপ্ন দেখায় বসুন্ধরা শুভসংঘ। বসুন্ধরা গ্রুপের স্কলারশিপটি আমাকে আশার আলো দেখায়। বর্তমানে এই স্কলারশিপটি আমার পড়াশোনার খরচ চালিয়ে যাওয়ার একমাত্র মাধ্যম। আমার খাওয়ার খরচ এবং পড়াশোনার আনুষঙ্গিক সব খরচ এই স্কলারশিপের মাধ্যমে চালাতে পারছি। যদি কখনো এটি বন্ধ হয়ে যায়, আর্থিক এবং মানসিক সমস্যার সম্মুখীন হতে হবে আমাকে। প্রতিদিনই প্রার্থনা করি, যেন বসুন্ধরার এই সহযোগিতা অব্যাহত থাকে। আমার মতো হাজারো শিক্ষার্থী যেন বসুন্ধরা শুভসংঘের মাধ্যমে তাদের স্বপ্নপূরণে সফল হয়।

অনেক দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী শিক্ষার্থী পড়াশোনা করছেন এই বৃত্তি পেয়ে

সারওয়াত হোসেন বুশরা

ইতিহাস বিভাগ

আমি সারওয়াত হোসেন বুশরা জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস বিভাগের শিক্ষার্থী। জন্মের পর থেকেই এক চোখে দেখতাম। আরেক চোখে দেখতাম না। বয়স যখন চার বছর হলো ‘অপটিক নার্ভ’ শুকিয়ে গেল। দুই চোখের আলো নিভে যায় তখন থেকেই। চার বছর বয়স থেকে আমি আর চোখে দেখি না। এই প্রতিকূলতাকে জয় করে লেখাপড়া চালিয়ে গিয়েছি। ভর্তি হয়েছি জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস বিভাগে। আমার বাবা বেকার আর মা গৃহিণী। আমি তো চোখে দেখি না। পারিবারিক অবস্থা খুবই করুণ। বাবার একটি ব্যবসা ছিল। কভিডের সময় এবং পরবর্তী সময়ে বিশ্বজুড়ে যে আর্থিক অভাব-অনটন দেখা দিয়েছিল, সেই অভাব-অনটন আমাদের পরিবারেও থাবা দেয়। কোটি কোটি মানুষ তখন বেকার হয়ে যায়, অনেকে নিঃস্ব হয়। আমার বাবাও ছিলেন তাদের মতো একজন অভাগা। ওই সময় তাঁর ব্যবসা পুরোপুরি বন্ধ হয়ে যায়। অতীতের পুঁজি দিয়েই কিছুদিন সংসার চলেছে। বড় বোন একটি প্রাইভেট স্কুলে চাকরি করেন। বর্তমানে তা দিয়ে চলে আমাদের সংসার। তাঁর পক্ষে তো সংসার চালিয়ে পড়াশোনার খরচ দেওয়া সম্ভব না। কিভাবে পড়াশোনার খরচ চালাব, তা নিয়ে যখন চিন্তা করছি, তখন পাশে এসে দাঁড়িয়েছে বসুন্ধরা শুভসংঘ। তারা পাশে দাঁড়িয়েছে বলেই পড়াশোনার খরচ চালাতে পারছি। পারছি পড়াশোনা করতে, নিজের পায়ে দাঁড়ানোর স্বপ্ন দেখতে। এ জন্য আমি বসুন্ধরা শুভসংঘের কাছে চিরকৃতজ্ঞ। আমার মতো দৃষ্টিহীন ছাত্রীর উচ্চশিক্ষাকে এগিয়ে নেওয়া অত্যন্ত দুরূহ কাজ। বসুন্ধরার বৃত্তির সহযোগিতায় চলতে হয় আমাকে। শিক্ষাক্ষেত্রে বা চলাফেরার ক্ষেত্রে প্রতিবন্ধীদের খরচ সাধারণ ছাত্র-ছাত্রীদের চেয়ে বেশি। কারণ হিসেবে একাধিক বিষয়কে চিহ্নিত করা যেতে পারে। যেমন আমাকে এক স্থান থেকে আরেক স্থানে যাতায়াতের ক্ষেত্রে পরিবহনের সাহায্য নিতে হয়। এ ছাড়া পড়াশোনার ক্ষেত্রে একজন দৃষ্টিপ্রতিবন্ধীকে একজন রিডার নিযুক্ত করতে হয়। এর পাশাপাশি পরীক্ষা চলাকালে শ্রুতি লেখকের সহায়তায় পরীক্ষায় অংশ নিতে হয়। এই সমস্ত বিষয়ে প্রচুর অর্থ ব্যয় করতে হয়। ফলে যদি কোনো কারণে বসুন্ধরার এই বৃত্তি বন্ধ হয়ে যায়, তবে এককথায় এটিই হবে আমার শিক্ষার পথে বিরাট প্রাচীর। শিক্ষাকে মাঝপথে থামিয়ে দিয়ে আমার উচ্চশিক্ষিত হওয়ার স্বপ্নের অকালমৃত্যু মেনে নিতে হবে। আমার মতো অনেক দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী শিক্ষার্থী বসুন্ধরা গ্রুপের সহায়তা নিয়ে পড়াশোনা করছে। স্বপ্নপূরণে আপনাদের এই সহযোগিতা আমাদের আজীবন ঋণী করে রাখবে। পাশে থেকে এই অসহায় শিক্ষার্থীদের স্বপ্নগুলো বাস্তবায়নে আপনাদের প্রচেষ্টা অব্যাহত থাকুক।

আমার আত্মবিশ্বাস জাগ্রত করেছে বসুন্ধরা

মো. বখতিয়ার উদ্দিন

আইন ও বিচার বিভাগ

অনেক কষ্টে এসএসসি ও এইচএসসিতে জিপিএ ৫ পেয়েছিলাম। বহু সংগ্রাম ও ত্যাগ-তিতিক্ষার পর অর্জন করেছি জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের একটি আসন। সাত সদস্যের নিম্নমধ্যবিত্ত পরিবারের ছেলে আমি। পরিবারে একমাত্র উপার্জন করেন আমার বড় ভাই। তাঁর আয়েই চলে পুরো পরিবারের খরচ। সবার খাবার আর চিকিৎসার খরচ চালিয়ে পরিবারের অন্য কোনো খরচ চালানো ভাইয়ের পক্ষে একেবারেই অসম্ভব হয়ে দাঁড়িয়েছে। ধার-দেনা করে কোনোভাবে বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হয়েছিলাম। এরপর ভেবেছি টিউশনি করেই পড়ালেখা চালাতে পারব, কিন্তু যা ভেবেছিলাম তার কোনো কিছুই হয়নি। মফস্বল থেকে উঠে এসে শহরে টিকে থাকার মতো সামর্থ্য হচ্ছিল না। টিউশনি করে টিকে থাকার চেষ্টা করতে থাকা আমি এবং খড়কুটো ধরে সমুদ্রে ডুবন্তপ্রায় সাঁতার না জানা ব্যক্তির গল্প প্রায় একই সূত্রে গাঁথা। ঢাকা থেকে দূরে ক্যাম্পাস হওয়ায় এখানে ভালো টিউশনি নেই। যতটুকু টিউশনি পাওয়া যায়, সেটিও প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থী হওয়ায় আমাকে অনভিজ্ঞ বিবেচনা করে বাতিল করা হয়। এই অবস্থায় ত্রাতা হয়ে আসে বসুন্ধরা গ্রুপের স্কলারশিপ। বসুন্ধরা শুভসংঘের মাধ্যমে শিক্ষাবৃত্তি পাওয়ার পর নিজের ভেতরে আত্মবিশ্বাস জাগ্রত হয়। তখনই মনে হয়, এখান থেকে পড়ালেখার খরচ এবং খাওয়ার খরচ চালাতে পারব। আমার শিক্ষাজীবনটি সুন্দরভাবে চালাতে পারব। তার পর থেকে নিরবচ্ছিন্নভাবে পড়ালেখা করে যাচ্ছি। সামনেই পরীক্ষা। আশা করি, খুব ভালো ফল করব। এই স্কলারশিপটি কখনো বন্ধ হয়ে গেলে ক্যাম্পাসে থেকে পড়ালেখার খরচ এবং খাওয়াদাওয়ার সর্বনিম্ন খরচের ব্যবস্থা করাও কঠিন হয়ে পড়বে আমার জন্য। হয়তো শিক্ষাজীবনের ইতিও টানতে হবে।

অনেক কৃতজ্ঞ বসুন্ধরা গ্রুপের প্রতি

আখি আক্তার

প্রত্নতত্ত্ব বিভাগ

আমি আখি আক্তার। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রত্নতত্ত্ব বিভাগের প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থী। পড়াশোনা করেছি মাদারীপুর সরকারি কলেজে। এইচএসসিতে জিপিএ ৫ পেয়েছিলাম। আমাদের চার সদস্যের নিম্নবিত্ত পরিবারে বাবাই একমাত্র উপার্জনকারী। একটি বেসরকারি অফিসে গাড়ি চালান আমার বাবা। তাঁর টাকায়ই চলে আমাদের সংসার। নিজে না খেয়ে আমাদের ভালো খাইয়ে পড়াশোনার খরচ চালিয়েছেন বাবা। তিনি চাইতেন আমি একটি ভালো বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ি। আল্লাহ আমার বাবার চাওয়া পূরণ করেছেন। দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির এই দিনে বাবার পক্ষে আমার পড়াশোনার খরচ চালানো খুবই কষ্ট হচ্ছিল। বিষয়টি বসুন্ধরা শুভসংঘ অফিসে জানানো হয়েছিল। তারা সব কিছু খোঁজখবর নিয়ে আমাকে বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির পুরো খরচ দিয়েছে এবং প্রতি মাসে আমাকে পড়াশোনার খরচ দিচ্ছে। পড়াশোনার খরচ চালাতে যখন আমার বাবা হিমশিম খাচ্ছিলেন, তখন আমার পাশে দাঁড়িয়েছে বসুন্ধরা শুভসংঘ। বসুন্ধরা গ্রুপের মাধ্যমে তারা সাহায্যের হাত বাড়িয়েছে, যার কারণে এখনো পড়াশোনা চালিয়ে যেতে পারছি। পড়াশোনার ক্ষেত্রে আমাকে স্কলারশিপ দিয়ে আর্থিকভাবে সহযোগিতার জন্য অনেক কৃতজ্ঞ বসুন্ধরা গ্রুপের প্রতি। এই স্কলারশিপ না থাকলে আমি হয়তো পড়াশোনা করতে পারতাম না।

এতিমখানায় থেকে এইচএসসি পাস করেছি

মো. মহসিন আলি

বাংলা বিভাগ

‘আমি মো. মহসিন আলি। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থী। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তে পারব কিংবা এত দূর আসতে পারব, আমি কল্পনাই করতে পারিনি। আমার এই পথচলাকে সহজ করে দিয়েছে বসুন্ধরা শুভসংঘ। আমার বয়স যখন আট বছর, বাবা লিভার সিরোসিসে মৃত্যুবরণ করেন। জীবিত থাকাকালেও বাবা খুবই অসুস্থ ছিলেন। কোনো কাজ করতে পারতেন না। মানুষের সাহায্য-সহযোগিতা নিয়ে সংসার চালিয়েছেন মা। বড় দুই ভাই বিয়ে করে আলাদা সংসার করছেন। আমাদের কোনো খোঁজ রাখেন না। বাবা মারা যাওয়ার পর মা গ্রামে গ্রামে ঘুরে মানুষের বাড়িতে রুটি বিক্রি ও গৃহকর্মীর কাজ শুরু করেন। মায়ের কষ্টার্জিত এই স্বল্প উপার্জনে চলতে থাকে দৈনন্দিন জীবন। শত অভাব-অনটনের মাঝেও মা আমার পড়ালেখা চালিয়ে নিয়েছেন। মায়ের ইচ্ছা ছিল, আমি উচ্চশিক্ষিত হব। আমিও স্বপ্ন দেখেছি উচ্চশিক্ষা অর্জন করে প্রতিষ্ঠিত হয়ে মায়ের কষ্ট দূর করব। বহু মানুষের সহযোগিতা নিয়ে টিউশনি করে আমি পড়ালেখা চালাতে থাকি। এভাবেই আমার এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষা দেওয়া হয়। দুটি পরীক্ষায়ই আমি কৃতিত্বের সঙ্গে উত্তীর্ণ হই। ষষ্ঠ শ্রেণি থেকে এইচএসসি পর্যন্ত আমি এতিমখানায় কাটিয়েছি। এরপর বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তিযুদ্ধের পালা। এলাকার পরিচিত ভাইয়ের সহযোগিতায় বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি কোচিংয়ে বিনা মূল্যে ক্লাস করার সুযোগ পাই এবং তাঁর পুরনো বইগুলো নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির প্রস্তুতি নিই। কোনো অভিভাবক না থাকায় আমার চলার পথ ছিল খুবই কঠিন। দৃঢ় প্রচেষ্টার ফলে অনেক কষ্ট, অনেক বাধা-বিপত্তি পেরিয়ে আমি জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়, বিইউপিসহ দেশের বিভিন্ন পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়ার সুযোগ পাই। অনেক কিছু বিবেচনা করে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হব বলে মনস্থির করি। তবে বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি এবং ভর্তি-পরবর্তী যাবতীয় খরচ নিয়ে দুশ্চিন্তায় পড়ে যাই। পড়ালেখা চালানোর কোনো উপায় আমি খুঁজে পাচ্ছিলাম না। কিভাবে ভর্তি হব, কিভাবে টাকা জোগাড় করব—এসব ভাবতে ভাবতে মনে হচ্ছিল চিন্তায় মরে যাব। একটি মাধ্যমে আমি বসুন্ধরা শুভসংঘে যোগাযোগ করি। সব সমস্যার কথা শোনেন ইমদাদুল হক মিলন স্যার। বসুন্ধরা শুভসংঘের মাধ্যমে আমার বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তিসহ পড়ালেখার সব দায়িত্ব নেয় বসুন্ধরা গ্রুপ। বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান স্যারের সহযোগিতায় আজ আমি জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী। আমার স্বপ্ন পূরণ করেছে বসুন্ধরা গ্রুপ। আমি সব সময় দোয়া করি, বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান স্যার ও তাঁর পরিবারের সবাই দীর্ঘজীবী হোন। বসুন্ধরা শুভসংঘের প্রতি আমি অনেক অনেক কৃতজ্ঞ, আমার জীবনের সবচেয়ে কঠিন মুহূর্তে তারা পাশে দাঁড়িয়েছে।

দাদিকে প্রতি মাসে টাকা দিই

রাব্বি হোসাইন জীবন

আইন ও বিচার বিভাগ

রাজশাহী সরকারি সিটি কলেজ থেকে এইচএসসিতে জিপিএ ৫ পেয়েছিলাম। এই পর্যন্ত যে পড়তে পারব, তা-ই চিন্তা করিনি কখনো। তারপর অনেকের সহায়তায় বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি কোচিং করি এবং জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে আইন ও বিচার বিভাগে ভর্তির জন্য মনোনীত হই। এবার ভর্তির পালা। এখানেও অনেক মানুষের সহযোগিতার হাত। ভর্তি হয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ে আসি। ভেবেছি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী হলেই টিউশনি পাওয়া খুব সহজ। কিন্তু আমার ধারণা পুরো ভুল ছিল। টিউশনি পাচ্ছিলাম না কিছুতেই। বাবা ভাঙ্গারি বিক্রয় করেন। পদ্মার ভাঙনে ভিটাবাড়ির ক্ষতি এবং বোনের বিয়েসংক্রান্ত কারণে এনজিও থেকে অনেক টাকা ঋণ নেওয়া হয়েছিল। এগুলোর কিস্তি এখনো শেষ হয়নি। কিস্তি দেওয়ার পাশাপাশি বাড়ির খরচই ঠিকমতো দিতে পারেন না বাবা। সেখানে আমার পড়ালেখার খরচ তো অনেক দূর। কী করব ভেবে পাচ্ছিলাম না। শুধু ভাবছিলাম পড়ালেখার বোধ হয় ইতি টানতে হবে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এক বন্ধুর মাধ্যমে বসুন্ধরা শুভসংঘের বৃত্তির জন্য আবেদন করি, যেটি আমার জন্য একটি লটারি বিজয়ের মতো হয়। তখন বসুন্ধরা গ্রুপের সহায়তা না পেলে পড়াশোনাই করা হতো না। বর্তমানে হলের পেছনেই গেরুয়াতে একটি টিউশনি করি। তিন হাজার টাকা পাই। আর বসুন্ধরা শুভসংঘের বৃত্তি তো আছেই। একটি টিউশনি ও বৃত্তির টাকা থেকে নিজে চলা ও একটি সাইকেল কেনার জন্য টাকা জমানোর পাশাপাশি আমার দাদিকে মাসে ৫০০ টাকা দিই। দাদা মারা গেছেন গত বছরের ডিসেম্বরে। আব্বা বর্তমানে ফ্যামিলিতেই তেমন দিতে পারেন না। তাই দাদিকে আমি টাকা দিই। পাশাপাশি দাদি কলাইয়ের ডাল ভেজে বিক্রি ও শাক-সবজি আবাদের মাধ্যমে চালিয়ে নেন নিজেকে। বসুন্ধরা শুভসংঘের বৃত্তি আমার কাছে পড়াশোনার একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ হয়ে দাঁড়িয়েছে।

স্বপ্নগুলো বাস্তবায়ন করতে পারব

মোছা. বিথী আক্তার

সরকার ও রাজনীতি বিভাগ

বসুন্ধরা শুভসংঘ স্কলারশিপ আমার পথচলা অনেক সহজ করে দিয়েছে। বাবা মারা গেছেন ২০১৮ সালে। তার পর থেকে মা অনেক কষ্ট করে আমার পড়াশোনা চালিয়ে গেছেন। কিন্তু একটা সময় মনে হয়েছিল হয়তো বা অর্থনৈতিক অভাবের ফলে পড়াশোনা আর চালিয়ে নিতে পারব না। আমার স্বপ্ন এখানেই শেষ হয়ে যাবে। ঠিক এই সময়েই মহান সৃষ্টিকর্তার অশেষ মেহেরবানিতে বসুন্ধরা শুভসংঘের সান্নিধ্য পেলাম। তার পর থেকে আলহামদুলিল্লাহ আমার পড়াশোনা ঠিকভাবে চালিয়ে নিতে সক্ষম হয়েছি। বর্তমানে আমি জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে সরকার ও রাজনীতি বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী। আমাদের চার সদস্যের পরিবারে আয়ের মানুষ আসলে নেই। মা কী যে কষ্ট করেন বলে বোঝাতে পারব না। মায়ের সাপোর্টেই এসএসসি ও এইচএসসিতে জিপিএ ৫ পেয়েছি। অনেকের সহযোগিতায় ও মায়ের অনুপ্রেরণায় জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে সরকার ও রাজনীতি বিভাগে চান্স পেয়েছি। প্রথম বর্ষে ভালো ফল করেছি। আমার সিজিপিএ ৩.৬২। অর্থনৈতিক কারণে আসলে আমার পড়াশোনা বন্ধ হওয়ার উপক্রম হয়ে গিয়েছিল। তখনই আমি শুভসংঘের মাধ্যমে বসুন্ধরা গ্রুপের সহায়তাটা পাওয়া শুরু করি। এখন আর চিন্তা নেই। বসুন্ধরা গ্রুপ পাশে থাকলে নিশ্চিন্তে ভালো ফল নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়া শেষ করতে পারব, ইনশাআল্লাহ। আমার স্বপ্নগুলো বাস্তবায়ন করতে পারব। যেহেতু আমার বাবা নেই, কোনো কারণে যদি স্কলারশিপটা বন্ধ হয়ে যায়, তাহলে আমার পড়াশোনাও বন্ধ হয়ে যাওয়ার উপক্রম হবে। সব স্বপ্ন অঙ্কুরেই বিনষ্ট হয়ে যাবে। বসুন্ধরা স্কলারশিপের ওপর নির্ভর করেই আমার পথচলা।

এই বিভাগের আরও খবর
সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের মৃত্যুবার্ষিকীতে কালকিনি শুভসংঘের সাহিত্য আড্ডা
সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের মৃত্যুবার্ষিকীতে কালকিনি শুভসংঘের সাহিত্য আড্ডা
জীবননগরে ২০ নারীকে বসুন্ধরা শুভসংঘের সেলাই মেশিন উপহার
জীবননগরে ২০ নারীকে বসুন্ধরা শুভসংঘের সেলাই মেশিন উপহার
গাইবান্ধায় মাদক ও বাল্যবিবাহবিরোধী প্রচারণায় বসুন্ধরা শুভসংঘ
গাইবান্ধায় মাদক ও বাল্যবিবাহবিরোধী প্রচারণায় বসুন্ধরা শুভসংঘ
দিনাজপুরে শারীরিক প্রতিবন্ধী ইমামের পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ
দিনাজপুরে শারীরিক প্রতিবন্ধী ইমামের পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ
জকিগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনা প্রতিরোধে বসুন্ধরা শুভসংঘের ক্যাম্পেইন
জকিগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনা প্রতিরোধে বসুন্ধরা শুভসংঘের ক্যাম্পেইন
ইডেন কলেজে বসুন্ধরা শুভসংঘের সাংস্কৃতিক উৎসব
ইডেন কলেজে বসুন্ধরা শুভসংঘের সাংস্কৃতিক উৎসব
ইডেন মহিলা কলেজে বসুন্ধরা শুভসংঘের বর্ণাঢ্য সাংস্কৃতিক উৎসব
ইডেন মহিলা কলেজে বসুন্ধরা শুভসংঘের বর্ণাঢ্য সাংস্কৃতিক উৎসব
আখাউড়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে বিদ্যালয়ের শোভাবর্ধন
আখাউড়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে বিদ্যালয়ের শোভাবর্ধন
টাঙ্গাইলের জিআই পণ্য নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের আলোচনা সভা
টাঙ্গাইলের জিআই পণ্য নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের আলোচনা সভা
শিক্ষার্থীদের পরীক্ষা সামগ্রী উপহার দিল বসুন্ধরা শুভসংঘ
শিক্ষার্থীদের পরীক্ষা সামগ্রী উপহার দিল বসুন্ধরা শুভসংঘ
রোয়াংছড়িতে অসহায় বৃদ্ধার পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
রোয়াংছড়িতে অসহায় বৃদ্ধার পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
বরগুনার খাকদোন নদের পরিবেশ সুরক্ষায় সচেতনতামূলক প্রচার
বরগুনার খাকদোন নদের পরিবেশ সুরক্ষায় সচেতনতামূলক প্রচার
সর্বশেষ খবর
আদিতমারীতে অটোরিকশা উল্টে নিহত ২
আদিতমারীতে অটোরিকশা উল্টে নিহত ২

১৭ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্রকে সমুন্নত রাখতে সব দলকেই নির্বাচনে অংশ নেয়ার আহ্বান ফখরুলের
গণতন্ত্রকে সমুন্নত রাখতে সব দলকেই নির্বাচনে অংশ নেয়ার আহ্বান ফখরুলের

৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

বাংলায় মুক্তি পাবে প্রভাসের ‘ফৌজি’ সিনেসা
বাংলায় মুক্তি পাবে প্রভাসের ‘ফৌজি’ সিনেসা

৯ মিনিট আগে | শোবিজ

মাদ্রাসার ৫ম ও ৮ম শ্রেণির বৃত্তি পরীক্ষার বিষয় ও মানবণ্টন প্রকাশ
মাদ্রাসার ৫ম ও ৮ম শ্রেণির বৃত্তি পরীক্ষার বিষয় ও মানবণ্টন প্রকাশ

১০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কুষ্টিয়ায় কুখ্যাত ‘চল্লিশ বাহিনী’র প্রধানের সহযোগী জামিল মালিথা আটক
কুষ্টিয়ায় কুখ্যাত ‘চল্লিশ বাহিনী’র প্রধানের সহযোগী জামিল মালিথা আটক

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধর্ষণের অভিযোগ করে ভারতে নারী চিকিৎসকের আত্মহত্যা, চার পৃষ্ঠার চিঠি
ধর্ষণের অভিযোগ করে ভারতে নারী চিকিৎসকের আত্মহত্যা, চার পৃষ্ঠার চিঠি

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পুতিন-ট্রাম্প বৈঠক বাতিল হয়নি, পরে হবে’
‘পুতিন-ট্রাম্প বৈঠক বাতিল হয়নি, পরে হবে’

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লঘুচাপ রূপ নিতে পারে নিম্নচাপে, বৃষ্টির আভাস
লঘুচাপ রূপ নিতে পারে নিম্নচাপে, বৃষ্টির আভাস

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজা পুনর্গঠনে উপসাগরীয় দেশগুলোর সঙ্গে কাজ করবে তুরস্ক: এরদোয়ান
গাজা পুনর্গঠনে উপসাগরীয় দেশগুলোর সঙ্গে কাজ করবে তুরস্ক: এরদোয়ান

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের মৃত্যুবার্ষিকীতে কালকিনি শুভসংঘের সাহিত্য আড্ডা
সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের মৃত্যুবার্ষিকীতে কালকিনি শুভসংঘের সাহিত্য আড্ডা

৪৩ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বিমানবন্দরে আগুনের ঘটনা তদন্তে আসছে ৪ দেশের বিশেষজ্ঞ টিম : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিমানবন্দরে আগুনের ঘটনা তদন্তে আসছে ৪ দেশের বিশেষজ্ঞ টিম : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

টেস্ট অধিনায়ক শান মাসুদকে পরামর্শক বানিয়ে দিল পিসিবি
টেস্ট অধিনায়ক শান মাসুদকে পরামর্শক বানিয়ে দিল পিসিবি

৪৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিয়ে করতে যাওয়ার পথে বরকে ধরে নিয়ে গেল ইসরায়েলি সেনারা
বিয়ে করতে যাওয়ার পথে বরকে ধরে নিয়ে গেল ইসরায়েলি সেনারা

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দু'পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দু'পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘সম্পর্কে যত্ন থাকাটা অত্যন্ত জরুরি’
‘সম্পর্কে যত্ন থাকাটা অত্যন্ত জরুরি’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সরিষার তেলের যত গুণ
সরিষার তেলের যত গুণ

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

নওগাঁয় গরুবাহী ভুটভুটি ও মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে নিহত ২
নওগাঁয় গরুবাহী ভুটভুটি ও মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে নিহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উত্তর কোরীয় নেতা কিমের সঙ্গে সাক্ষাতে আগ্রহী ট্রাম্প
উত্তর কোরীয় নেতা কিমের সঙ্গে সাক্ষাতে আগ্রহী ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমেরিকা যুদ্ধ উস্কে দিচ্ছে: মাদুরো
আমেরিকা যুদ্ধ উস্কে দিচ্ছে: মাদুরো

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুনিয়র হকি বিশ্বকাপ থেকে সরে দাঁড়াল পাকিস্তান
জুনিয়র হকি বিশ্বকাপ থেকে সরে দাঁড়াল পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাপলা পেলে নির্বাচন, না পেলে নয়— এটি ‘চাপ সৃষ্টির রাজনীতি’
শাপলা পেলে নির্বাচন, না পেলে নয়— এটি ‘চাপ সৃষ্টির রাজনীতি’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ইসলামোফোবিয়ার’ বিরুদ্ধে দাঁড়াতে নিজের মুসলিম পরিচয়ে দৃঢ় অবস্থান মামদানির
‘ইসলামোফোবিয়ার’ বিরুদ্ধে দাঁড়াতে নিজের মুসলিম পরিচয়ে দৃঢ় অবস্থান মামদানির

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরাজিত শত্রুরা নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র করছে: সেলিমুজ্জামান
পরাজিত শত্রুরা নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র করছে: সেলিমুজ্জামান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় হামাস ও ইউএনআরডব্লিউএ-এর কোনও ভূমিকা থাকবে না: রুবিও
গাজায় হামাস ও ইউএনআরডব্লিউএ-এর কোনও ভূমিকা থাকবে না: রুবিও

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যারিবিয়ান সাগরে নৌযানে মার্কিন হামলায় নিহত ৬
ক্যারিবিয়ান সাগরে নৌযানে মার্কিন হামলায় নিহত ৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়া সফরে আসছেন ট্রাম্প, চীনের সঙ্গে বাণিজ্য চুক্তির আশা
এশিয়া সফরে আসছেন ট্রাম্প, চীনের সঙ্গে বাণিজ্য চুক্তির আশা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২২ দিনের নিষেধাজ্ঞা শেষ হচ্ছে আজ, মধ্য রাত থেকে ইলিশ ধরা শুরু
২২ দিনের নিষেধাজ্ঞা শেষ হচ্ছে আজ, মধ্য রাত থেকে ইলিশ ধরা শুরু

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে এনসিপি
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে এনসিপি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি রয়েছে
ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি রয়েছে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাছের মধু কেটে ওদের জীবন চলে
গাছের মধু কেটে ওদের জীবন চলে

২ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সর্বাধিক পঠিত
৭ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করল বিএনপি
৭ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করল বিএনপি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক মাস আগেও ডন আমাকে হুমকি দিয়েছে : নীলা চৌধুরী
এক মাস আগেও ডন আমাকে হুমকি দিয়েছে : নীলা চৌধুরী

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজা নিয়ে সৌদি আরবের পরিকল্পনা ফাঁস!
যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজা নিয়ে সৌদি আরবের পরিকল্পনা ফাঁস!

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কমিশনের কাছে ২১ দাবি, আছে সর্বোচ্চ-সর্বনিম্ন বেতনের প্রস্তাবনা
কমিশনের কাছে ২১ দাবি, আছে সর্বোচ্চ-সর্বনিম্ন বেতনের প্রস্তাবনা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রশিদ খানকে টপকে রিশাদের বিশ্বরেকর্ড
রশিদ খানকে টপকে রিশাদের বিশ্বরেকর্ড

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফরিদপুরে এ কে আজাদকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা
ফরিদপুরে এ কে আজাদকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনে আওয়ামী লীগের অংশ নেওয়ার সুযোগ নেই : প্রেসসচিব
নির্বাচনে আওয়ামী লীগের অংশ নেওয়ার সুযোগ নেই : প্রেসসচিব

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল কি যুক্তরাষ্ট্রের ৫১তম অঙ্গরাজ্য?
ইসরায়েল কি যুক্তরাষ্ট্রের ৫১তম অঙ্গরাজ্য?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বঙ্গোপসাগরে সৃষ্টি হচ্ছে ঘূর্ণিঝড় মন্থা
বঙ্গোপসাগরে সৃষ্টি হচ্ছে ঘূর্ণিঝড় মন্থা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলতি মাসেই বিএনপির ২০০ আসনে প্রার্থীকে গ্রিন সিগন্যাল, আরপিও সংশোধনের বিষয়ে আপত্তি
চলতি মাসেই বিএনপির ২০০ আসনে প্রার্থীকে গ্রিন সিগন্যাল, আরপিও সংশোধনের বিষয়ে আপত্তি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরপুরে কমিউনিটি সেন্টারে আগুন
মিরপুরে কমিউনিটি সেন্টারে আগুন

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউক্রেনকে তহবিল দিতে ইইউ’র রুশ সম্পদ ব্যবহারের পদক্ষেপ ব্যর্থ
ইউক্রেনকে তহবিল দিতে ইইউ’র রুশ সম্পদ ব্যবহারের পদক্ষেপ ব্যর্থ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতিসংঘের পরবর্তী মহাসচিব নির্বাচন নিয়ে মতবিরোধ, যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া
জাতিসংঘের পরবর্তী মহাসচিব নির্বাচন নিয়ে মতবিরোধ, যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে সাজেক যাওয়ার রাস্তা প্রশস্ত হচ্ছে
অবশেষে সাজেক যাওয়ার রাস্তা প্রশস্ত হচ্ছে

২০ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

‘এনসিপির সঙ্গে এখনই জোট গঠন বিষয়ে কিছু বলা যাচ্ছে না, অপেক্ষা করতে হবে’
‘এনসিপির সঙ্গে এখনই জোট গঠন বিষয়ে কিছু বলা যাচ্ছে না, অপেক্ষা করতে হবে’

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ওমরাহ যাত্রীদের নতুন নিয়ম : রিটার্ন টিকিট ক্রয় বাধ্যতামূলক
ওমরাহ যাত্রীদের নতুন নিয়ম : রিটার্ন টিকিট ক্রয় বাধ্যতামূলক

১৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আফগান সীমান্ত বন্ধ, পাকিস্তানে ৪০০ শতাংশ বেড়েছে টমেটোর দাম!
আফগান সীমান্ত বন্ধ, পাকিস্তানে ৪০০ শতাংশ বেড়েছে টমেটোর দাম!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজ বাসার সামনে গুলিবিদ্ধ বিএনপি নেতা
নিজ বাসার সামনে গুলিবিদ্ধ বিএনপি নেতা

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজার বিমানবন্দরকে আন্তর্জাতিক করার উদ্যোগ স্থগিতের সিদ্ধান্ত
কক্সবাজার বিমানবন্দরকে আন্তর্জাতিক করার উদ্যোগ স্থগিতের সিদ্ধান্ত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রকাশ পেল সত্য, মালাইকা অরোরার বয়স বিতর্কের অবসান
প্রকাশ পেল সত্য, মালাইকা অরোরার বয়স বিতর্কের অবসান

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কুনার নদীতে বাঁধ দিচ্ছে আফগানিস্তান, পাকিস্তানের বিপদ বাড়ছে?
কুনার নদীতে বাঁধ দিচ্ছে আফগানিস্তান, পাকিস্তানের বিপদ বাড়ছে?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের ভেতরে নাশকতায় শেখ হাসিনার পরিকল্পনা কাজ করছে : গয়েশ্বর
দেশের ভেতরে নাশকতায় শেখ হাসিনার পরিকল্পনা কাজ করছে : গয়েশ্বর

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নারায়ণগঞ্জে মুসল্লিদের ৬০ বছরের ভোগান্তির অবসানে ডিসির উদ্যোগ
নারায়ণগঞ্জে মুসল্লিদের ৬০ বছরের ভোগান্তির অবসানে ডিসির উদ্যোগ

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের বাধা উপেক্ষা করে কি পশ্চিম তীর দখল করতে পারবে ইসরায়েল?
যুক্তরাষ্ট্রের বাধা উপেক্ষা করে কি পশ্চিম তীর দখল করতে পারবে ইসরায়েল?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সব জাতিগোষ্ঠীর সমন্বয়ে ঐক্যবদ্ধ বাংলাদেশ গড়বে বিএনপি : মির্জা ফখরুল
সব জাতিগোষ্ঠীর সমন্বয়ে ঐক্যবদ্ধ বাংলাদেশ গড়বে বিএনপি : মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ওয়েলসে স্টারমারের লেবার পার্টির ঐতিহাসিক পরাজয়
ওয়েলসে স্টারমারের লেবার পার্টির ঐতিহাসিক পরাজয়

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রয়লার ১৭০, পাঙাশ ১৮০, গরু ৭৪০, ডিমের হালি ৫০....
ব্রয়লার ১৭০, পাঙাশ ১৮০, গরু ৭৪০, ডিমের হালি ৫০....

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ষষ্ঠ ও নবম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের ফের রেজিস্ট্রেশনের সুযোগ
ষষ্ঠ ও নবম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের ফের রেজিস্ট্রেশনের সুযোগ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লিবিয়ায় অভিবাসীরা নির্যাতন ও অপহরণের শিকার হচ্ছেন : আইওএম প্রধান
লিবিয়ায় অভিবাসীরা নির্যাতন ও অপহরণের শিকার হচ্ছেন : আইওএম প্রধান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘দখল করা ব্যাংকের কর্মীদের পোলিং এজেন্ট বানাতে চায় একটি দল’
‘দখল করা ব্যাংকের কর্মীদের পোলিং এজেন্ট বানাতে চায় একটি দল’

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভোটে জোটের হিসাব
ভোটে জোটের হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বিছনাকান্দির ‘অপমৃত্যু’
বিছনাকান্দির ‘অপমৃত্যু’

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশৃঙ্খল প্রশাসনে মেরামত শুরু
বিশৃঙ্খল প্রশাসনে মেরামত শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

ভিউকার্ডের দিনগুলো...
ভিউকার্ডের দিনগুলো...

শোবিজ

শাবানা ও ইলিয়াস কাঞ্চনের সেরা দৃশ্য
শাবানা ও ইলিয়াস কাঞ্চনের সেরা দৃশ্য

শোবিজ

বিএনপির রুহুল কুদ্দুস দুলু জামায়াতের ইউনুস
বিএনপির রুহুল কুদ্দুস দুলু জামায়াতের ইউনুস

নগর জীবন

গণপরিবহনে নৈরাজ্য চরমে
গণপরিবহনে নৈরাজ্য চরমে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় বিনিয়োগে হচ্ছে দুই হাজার কর্মসংস্থান
বড় বিনিয়োগে হচ্ছে দুই হাজার কর্মসংস্থান

নগর জীবন

দুই মিনিটে শনাক্ত হচ্ছে মাদক
দুই মিনিটে শনাক্ত হচ্ছে মাদক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ব্যয়ে পার্থক্য আকাশপাতাল
ব্যয়ে পার্থক্য আকাশপাতাল

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যর্থ প্রেমিক মামুন এক যুগ ধরে শিকলবন্দি
ব্যর্থ প্রেমিক মামুন এক যুগ ধরে শিকলবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

ফরিদপুরে অবাঞ্ছিত এ কে আজাদ, মশালমিছিল
ফরিদপুরে অবাঞ্ছিত এ কে আজাদ, মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

খুশির একি কাণ্ড
খুশির একি কাণ্ড

শোবিজ

বন্দরের ট্যারিফ নিয়ে সরকারি সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ব্যবসায়ীরা
বন্দরের ট্যারিফ নিয়ে সরকারি সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ব্যবসায়ীরা

খবর

নিশ্চিহ্ন অর্ধশতাধিক পাহাড়
নিশ্চিহ্ন অর্ধশতাধিক পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডের কাছে মেয়েদের হার
থাইল্যান্ডের কাছে মেয়েদের হার

মাঠে ময়দানে

সরকার-আইএমএফ মুখোমুখি
সরকার-আইএমএফ মুখোমুখি

প্রথম পৃষ্ঠা

মান ভাঙছে দেব-রুক্নিণীর?
মান ভাঙছে দেব-রুক্নিণীর?

শোবিজ

উত্তাপ কমছে সবজিতে
উত্তাপ কমছে সবজিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রতিবন্ধী চাকরিপ্রার্থীদের যমুনা অভিমুখে পদযাত্রা আটকে দিল পুলিশ
প্রতিবন্ধী চাকরিপ্রার্থীদের যমুনা অভিমুখে পদযাত্রা আটকে দিল পুলিশ

নগর জীবন

জাতীয় ক্রিকেটে ময়মনসিংহের অভিষেক আজ
জাতীয় ক্রিকেটে ময়মনসিংহের অভিষেক আজ

মাঠে ময়দানে

ফেডারেশন কাপে জয়ে শুরু আবাহনীর
ফেডারেশন কাপে জয়ে শুরু আবাহনীর

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা কিংসের সামনে আল সিব
বসুন্ধরা কিংসের সামনে আল সিব

মাঠে ময়দানে

হাফ ডজন প্রার্থীর সরব প্রচার
হাফ ডজন প্রার্থীর সরব প্রচার

নগর জীবন

গানের পাখি পাপিয়া
গানের পাখি পাপিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

নজর এখন টি-২০ সিরিজ
নজর এখন টি-২০ সিরিজ

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমান নভেম্বরের মধ্যেই দেশে ফিরবেন
তারেক রহমান নভেম্বরের মধ্যেই দেশে ফিরবেন

প্রথম পৃষ্ঠা

মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে
মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে

সম্পাদকীয়

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের নেতা-কর্মীদের বিএনপিতে যোগদান
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের নেতা-কর্মীদের বিএনপিতে যোগদান

নগর জীবন