শিরোনাম

বৈরী জলবায়ুতে আমাদের কৃষি প্রস্তুতি

শাইখ সিরাজ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
বৈরী জলবায়ুতে আমাদের কৃষি প্রস্তুতি

২০১৫ সালের ১০ অক্টোবর। মানিকগঞ্জের সিঙ্গাইরের গ্রামে গ্রামে আমন মৌসুমের ধান কাটা ও ফলন বিষয়ে কাজ করে বেড়াচ্ছি। দুপুরে তীব্র গরমে রীতিমতো নাভিশ্বাস আমাদের। এরই মধ্যে মাঠে মাঠে কৃষক ধান কাটছেন। গরমে ঘেমে নেয়ে ওঠা কৃষকের সঙ্গে নানা বিষয়ে কথা হলো। হেমন্ত ঋতু বা কার্তিকে এমন গরম আগে ছিল না। এখন ক্রমেই আবহাওয়া বৈরী হয়ে উঠছে। বেশ ক্ষুধার্ত আমরা। আশপাশে রেস্তোরাঁ খুঁজে না পেয়ে গাড়ি টেনে চলে গেলাম ধল্লার ভূমদক্ষিণে। সড়ক সংলগ্ন সেতু পেরিয়ে কয়েকটি দোকান। এর মধ্যেই কোনো রকম ভাঙাচোরা টিনের ছাউনি আর দুটি টেবিল পাতা একটি রেস্তোরাঁ। খাওয়া পাওয়া যাবে কিনা খোঁজ নিতেই কয়েকজন এসে জানালেন, এলাকায় এই হোটেলই সেরা। খুব ভালো খাবার। দেখলাম, জীর্ণকায় পঞ্চাশোর্ধ্ব এক ব্যক্তি এবং তার স্ত্রী হোটেলটি চালায়। মহিলাটিই নিজের হাতযশ আর খাদ্য তৈরির দক্ষতা দিয়ে সামান্য হোটেলটিকে পরিচিত করে তুলেছে। হোটেলের কোনো নাম লেখা নেই কোথাও। তারপরও সবাই জানে মুন্নির মা’র হোটেল হিসেবে। দেখলাম মুন্নির মা সত্যিই যত্ন করে খাবার পরিবেশন করেন। রান্নার স্বাদও ভালো। কথায় কথায় জানলাম, তাদের বাড়ি মানিকগঞ্জে নয়, সাতক্ষীরা উপকূলে ছিল তাদের বাড়ি। লবণপানিতে জমি জিরাত সবকিছু গ্রাস করার কারণে তারা এলাকা ছেড়ে পাড়ি জমিয়েছে এখানে। একেই বলে জলবায়ু উদ্বাস্তু। একটি দুটি পরিবার নয়, এমন শত শত পরিবার প্রতিদিন জলবায়ু উদ্বাস্তু হচ্ছে। উপকূলের বিপর্যস্ত জীবন ছেড়ে তারা পাড়ি জমাচ্ছে অন্যত্র। পৃথিবীর দেশে দেশে এই জলবায়ু উদ্বাস্তের সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে। এক দেশ থেকে অন্যদেশে পাড়ি জমাচ্ছে। যুদ্ধ ও সংঘাত যেমন যুগ যুগ ধরে টিকে থাকা জনপদ থেকে বিতাড়িত করছে, একইভাবে তাড়া করছে বৈরী জলবায়ুর প্রভাবও। আমার গ্রামীণ অর্থনীতি, কৃষি এবং গ্রামীণ জীবন নিয়ে কাজের অভিজ্ঞতা প্রায় চল্লিশ বছর হলো। চোখের সামনে কৃষির বহুমুখী পরিবর্তন ও কৃষিজীবী জনগোষ্ঠীর নানারকম জীবন যন্ত্রণা দেখলাম। এর মধ্যে আগামীর কৃষি কোনদিকে এগোচ্ছে তা নিজের অভিজ্ঞতার ভিতর দিয়েই  আঁচ করতে পারি। আগামীর কৃষির প্রশ্নে প্রধান চ্যালেঞ্জ জলবায়ুর পরিবর্তন।

বাংলাদেশের টেকসই উন্নয়নের পথে জলবায়ু পরিবর্তন নানা রকম জটিল প্রতিবন্ধকতার সৃষ্টি করছে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। তাদের আশঙ্কা, জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বেড়ে ২০৫০ সালের মধ্যে বাংলাদেশের ১৭ শতাংশ স্থলভাগ তলিয়ে যেতে পারে। এমনটা হলে ব্যাপক পরিমাণে চাষযোগ্য জমি যেমন ধ্বংস হবে, তেমনি সাড়ে তিন কোটির মতো মানুষ হবে ঘরহারা।

সাতক্ষীরার শ্যামনগর, মুন্সীগঞ্জ, খুলনার বটিয়াঘাটা, কয়রা, দাকোপ, বাগেরহাটের শরণখোলাসহ আশপাশের উপকূলীয় জনপদে গত দুই দশকে বহুবার গেছি। একেক এলাকার একেক চিত্র। এসব এলাকা লবণ পানির আগ্রাসনে যতটা বিপর্যস্ত হচ্ছে, সে তুলনায় এখানে কৃষি ও ফসলি সমাধানের জোগানটি অপ্রতুল। এ কারণেই দেশের অন্যান্য এলাকা কৃষি বৈচিত্র্যে যেভাবে এগিয়ে চলেছে উপকূলীয় এলাকা সে তুলনায় কোনো পরিবর্তনই চোখে দেখছে না। আন্তর্জাতিক সংস্থার সহায়তায় সরকারি বিভিন্ন গবেষণা ইনস্টিটিউট লবণাক্ত এলাকার উপযোগী কিছু ধানের জাত উদ্ভাবন করেছে। কিন্তু ক্রমেই বেড়ে যাওয়া লবণের তীব্রতার কাছে সেগুলো ক্ষেত্রবিশেষে টিকতে পারছে না। আমি দেখেছি শ্যামনগরের হায়বাতপুর গ্রামের কৃষক সিরাজুল ইসলাম আরও কয়েকজন কৃষককে সঙ্গে নিয়ে স্থানীয় কিছু লবণ সহনশীল ধানের জাত সংগ্রহ করছেন। তারা বলছেন, বিজ্ঞানীদের উদ্ভাবিত জাতগুলো স্থানীয় জাতের সমানও টিকে থাকতে পারছে না।

বন্যা ও অন্যান্য দুর্যোগপ্রবণ বাংলাদেশে টেকসই প্রবৃদ্ধির পথ সহজ করার জন্য জাতীয় প্রবৃদ্ধি এবং দারিদ্র্য বিমোচন নীতি ও কৌশলগুলোর আরও সমন্বয় প্রয়োজন বলে বিশেষজ্ঞরা মনে করেন। এক্ষেত্রে আরও বেশি কার্যকর পদক্ষেপ নিতে হবে বলেও পরামর্শ রয়েছে তাদের। ২০১৩ সালের একটি জাতীয় গবেষণা অনুসারে, বিশ্বে জলবায়ুগত ঝুঁকিতে সবচেয়ে বেশি থাকা দেশগুলোর মধ্যে বাংলাদেশ একটি। প্রায় নিয়মিতই দেশটি বর্ষা মৌসুমে বন্যা এবং শুষ্ক মৌসুমে পানি সংকটের মুখে পড়ছে। এছাড়া সাইক্লোন-জলোচ্ছ্বাসের মতো দুর্যোগ ও ভূগর্ভস্থ পানি পরিস্থিতির পরিবর্তন তো আছেই। এ ধরনের বেশি ঝুঁকিপ্রবণ অঞ্চলগুলোর জনগোষ্ঠীকে স্থানীয় পর্যায়েই পরিস্থিতি মোকাবিলা করার জন্য তৈরি হতে হবে। বর্তমানে থাকা কৌশল ও নীতিমালার সঙ্গে অভিনব ও উদ্ভূত অবস্থা অনুযায়ী উপযুক্ত ব্যবস্থা নেওয়াও জরুরি।

সিডর আইলার পর ক্ষতিগ্রস্ত উপকূলীয় অঞ্চলে নানামুখী উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়। একের পর এক অর্থায়ন হয়েছে। কিন্তু উপকূলীয় দুর্গম এলাকাগুলোর চেহারা দেখলে পুনর্বাসন ও উন্নয়নের তেমন চিহ্ন খুঁজে পাওয়া যায় না। স্থানীয়রা বলে থাকেন, উপকূলের ক্ষতিগ্রস্ত অবকাঠামো সংস্কার ও উন্নয়ন থেকে শুরু করে বিভিন্ন খাতে এ পর্যন্ত যত টাকা ব্যয় হয়েছে, সে পরিমাণ টাকার কয়েন বা নোট দিয়েই উপকূলে রাস্তা তৈরি করে দেওয়া যায়। যদিও এটি কথার কথা। তারপরও এ বাস্তবতা অস্বীকার করা যাবে না যে, উপকূলের প্রান্তিক জনগোষ্ঠী সরকারি-বেসরকারি সাহায্য ও দানের ওপর এতটা নির্ভরশীল হয়ে পড়েছে যে, তাদের একটি অংশ কাজ করার উদ্যমই হারিয়ে ফেলেছে। এই মানুষগুলোকে কাজে ফেরার মতো রসদ ও সহায়তা যেমন আমরা দিতে পারছি না, একইভাবে পারছি না তাদের মনোবল ফিরিয়ে আনার মতো কোনো উদ্যোগ নিতে। একই সঙ্গে উপকূলীয় অঞ্চলে প্রান্তিক জনগোষ্ঠীকে লবণ পানিনির্ভর জীবন ব্যবস্থা গুছিয়ে দেওয়ার মতো বিজ্ঞানসম্মত কোনো উদ্যোগও সরকারি-বেসরকারিভাবে গ্রহণ না করার কারণে তারা এক সময় জলবায়ু উদ্বাস্তুতে পরিণত হচ্ছে। অথচ এই আধুনিক তথ্যপ্রযুক্তির যুগে সারা পৃথিবীর অসংখ্য দৃষ্টান্ত আমাদের হাতে। অনেক চিন্তা, গবেষণা ও উদ্যোগ আমরা দেখি। এগুলো আমাদের দেশের জন্য আমরা ব্যবহার করি না, কাজে লাগাই না।

জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে বাংলাদেশের অন্যান্য ক্ষেত্রের তুলনায় কৃষি, মত্স্য, প্রাণিসম্পদ তথা গোটা খাদ্য নিরাপত্তায় প্রভাব পড়বে সবচেয়ে বেশি। এমনিতেই আবহাওয়া দিন দিন চরম আকার ধারণ করছে। বাড়ছে প্রাকৃতিক দুর্যোগের তীব্রতা। এতে কৃষিজমি ও শস্যের ব্যাপক ক্ষতি হয়। এতে একই সঙ্গে জনগণের স্বাস্থ্য এবং দেশের অর্থনীতি ও প্রবৃদ্ধি বড় ধরনের হুমকির মুখে পড়ছে। বিশ্বব্যাংকের ২০১০ সালের হিসাব অনুসারে, বাংলাদেশের মোট জিডিপির প্রায় ২০ শতাংশ এবং শ্রমশক্তির ৬৫ শতাংশ আসে কৃষি থেকে। এই খাতের কর্মক্ষমতার ওপর অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি, ট্রেড ব্যালেন্স, এমনকি সরকারের বাজেট অবস্থানও অনেকাংশে নির্ভর করে।

জাতিসংঘের সহস্রাব্দ উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রায় সাফল্য অর্জনের পর এবার টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রার পাশাপাশি বাংলাদেশ সরকারের উন্নয়ন এজেন্ডার প্রধান একটি অংশ হচ্ছে খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জন। কিন্তু তার জন্য যে উপযুক্ত জলবায়ু দরকার সেটাই পাল্টে যাচ্ছে। পাশাপাশি সীমিত সম্পদের অপরিকল্পিত ব্যবহার এবং কৃষিভূমি ও কৃষি মৌসুমে পানির অভাবও কৃষিখাতে চাপ সৃষ্টি করছে।

দেশে কৃষিজমি ব্যাপক হারে কমছে। রাজধানী ঢাকার চারদিকে একটু দৃষ্টি দিলেই উত্তরা, পূর্বাচল, ঢাকার দক্ষিণে কেরানীগঞ্জ, দোহার থেকে শুরু করে সবদিকে তিন ফসলি জমিতে আবাসন গড়ার এক উৎসব চলছে। সবুজ কৃষিজমিগুলো ছেয়ে গেছে অসংখ্য সিটির বিলবোর্ডে। প্রতিষ্ঠানের নামে নতুন নতুন শহর গড়ে উঠছে। এই পরিবর্তন ঢাকার পাশে নয় শুধু সারা দেশেই লক্ষণীয়। আমি গত দশ বছর এ বিষয়টি নিবিড়ভাবে লক্ষ্য করছি। জেলা-উপজেলা শহরেও এখন ব্যাপক হারে নগরায়ণ হচ্ছে। ফসলি জমিতে গড়ে উঠছে ইট-কংক্রিটের একের পর এক বিল্ডিং। মানুষের প্রয়োজনেই গড়ে উঠছে রাস্তা। কৃষিজমি অকৃষি খাতে চলে যাওয়ার এই তৎপরতা দেখে সহজেই বোঝা যায় আমাদের আগামী কোনদিকে ধাবিত হচ্ছে। আমরা ‘ভার্টিকাল এক্সপানশন’ বা ঊর্ধ্বমুখী সম্প্রসারণের ভাবনা ভাবছি। কিন্তু মনে রাখতে হবে, তারও একটি সীমা আছে। অল্প জমিতে বেশি ফসলের স্বপ্ন কতদিন বা কতটা পূরণ করা যাবে? এই মুহূর্তে যদি ভূমি ব্যবহারের ক্ষেত্রে দূরদর্শী পরিকল্পনার আলোকে প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন করা না যায়, তাহলে আমাদের ভবিষ্যৎ এক ঝুঁকির মধ্যে পড়বে। বিশ্বায়নের যুগে নগরায়ণ ছাড়া টিকে থাকা যাবে না এটি যেমন সত্য, একইভাবে কৃষি ছাড়া সভ্যতা বাঁচবে না এই সত্যও আমাদের অস্বীকার করার উপায় নেই। দূরদর্শী ও সূক্ষ্ম পরিকল্পনা ছাড়া উন্নয়ন তৎপরতা দেশের খাদ্য-নিরাপত্তার ওপর অনেক বড় আঘাত হানতে পারে। খাদ্য সংকট দেখা দিলে তার কুফল সবচেয়ে বেশি ভোগ করতে হবে দেশের প্রান্তিক জনগোষ্ঠীকে, যাদের উপার্জনের সবচেয়ে বড় অংশটিই ব্যয় হয় খাবারের পেছনে।

জলবায়ু পরিবর্তন এবং এর ফলে সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধি, জলোচ্ছ্বাস-বন্যা ও সামুদ্রিক ঝড় বেড়ে যাওয়ার ফলে দ্রুতগতিতে সমুদ্র উপকূলবর্তী এলাকাগুলো থেকে ভিতরের অঞ্চলগুলোর মাটিতেও লবণাক্ততা বাড়ছে। কয়েক বছর আগে বিএডিসির গ্রাউন্ড ওয়াটার জোনিং ম্যাপের মাধ্যমে পরিচালিত এক জরিপে আমরা দেখতে পাই সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা যেভাবে বাড়ছে তাতে অচীরেই দেশের মধ্যাঞ্চলে লবণ পানি ঢুকে পড়বে। ইতিমধ্যে মাগুরার শালিখা পর্যন্ত লবণ পানি এসে গেছে। মাটিতে লবণাক্ততা বেড়ে গেলে তার উর্বরতা কমে যায়, শস্যের ফলন ব্যাহত হয়। সেখানে বাংলাদেশের কৃষিজমির ৩০ শতাংশই উপকূল এলাকায়। বাড়তে থাকা লবণাক্ততার কারণে উচ্চ ফলনশীল ধানের ফলন ১৫.৬ শতাংশ পর্যন্ত কমে যেতে পারে বলে একটি গবেষণায় আশঙ্কা প্রকাশ করেছে বিশ্বব্যাংক। শুকনো মৌসুমে সেচের মাধ্যমে খেতে পানি দেওয়াও তখন কষ্টকর হয়ে পড়তে পারে।

বিজ্ঞানীদের মতে, ২১০০ সালের মধ্যে সমুদ্রের পানির স্তর ৫০ থেকে ১৩০ সেন্টিমিটার পর্যন্ত ওপরে উঠতে পারে। বর্তমানে বাংলাদেশের অর্ধেকেরও বেশি অংশ সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে মাত্র পাঁচ মিটার উঁচু। তাই জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে উপকূলবাসী অনেক বড় ঝুঁকিতে রয়েছে। বছরের পর বছর ধরে বাংলাদেশের মানুষ বন্যা, খরা, দুর্ভিক্ষ ও ঘূর্ণিঝড়ের মতো বিপর্যয়ের সঙ্গে যুদ্ধ করে টিকে এতদূর এসেছে। পরিবর্তিত জলবায়ুর সঙ্গে খাপ খাওয়ানোর চেষ্টা করাই আপাতত সবচেয়ে বড় সমাধান বলে মনে করছেন বিজ্ঞানীরা।

সম্প্রতি ‘বাংলাদেশ ক্লাইমেট চেঞ্জ স্ট্র্যাটেজি অ্যান্ড অ্যাকশন প্ল্যান ২০০৯’ বাস্তবায়ন শুরু হয়েছে। জলবায়ু পরিবর্তনে সৃষ্ট পরিস্থিতি মোকাবিলায় দক্ষতা বৃদ্ধির দশ বছরমেয়াদি এই প্রকল্পে খুবই দরকারি কর্মসূচি ও পরিকল্পনা অন্তর্ভুক্ত থাকলেও এতে সময়ের চাহিদা অনুসারে আরও নতুন নতুন কার্যকর দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কর্মসূচি যোগ করার পরামর্শ দিয়েছেন জলবায়ুবিষয়ক গবেষক ও বিশেষজ্ঞরা। এক্ষেত্রে আরও উন্নত শস্য সংরক্ষণ ব্যবস্থা গ্রহণ, মাঠ পর্যায়ে কৃষি প্রযুক্তির উন্নয়ন এবং মাটি, পানি ও বায়ুদূষণ হ্রাসের দিকেও জোর দেওয়া হয়েছে।

দুর্যোগ আসে, মানুষ দক্ষতা, সহনশীলতা ও মনোবল দিয়ে তা মোকাবিলা করে। বিশেষ করে আমাদের দেশের মানুষ দুর্যোগে তার নিজস্ব শক্তি, সাহস আর অভিজ্ঞতাকে পুঁজি করেই পরিস্থিতি মোকাবিলা করে। পরে বিজ্ঞান এসে অনেক বিষয়ে মানুষের কাছে নতুন নতুন ধারণা পৌঁছে দিতে পেরেছে। বিশ্বব্যাপী ষাটের দশকে যখন সবুজ বিপ্লব সূচিত হয়, তখনকার জন্য তা ছিল অপরিহার্য এক উদ্যোগ। তার ফলশ্রুতিতেই সারা পৃথিবীর একাংশের মানুষ খাদ্য নিরাপত্তায় এক স্বস্তির সন্ধান পায়। অনুন্নত ও উন্নয়নশীল দেশগুলো অনেকাংশেই খাদ্যের জোগান পায়। টানা প্রায় ষাট বছর ওই সাফল্যই এখনো পৃথিবীবাসীর জন্য এক আশীর্বাদ হয়ে আছে। ব্যতিক্রমও নেই তা নয়। শুরুতে যে বিষয়ের অবতারণা করেছিলাম, অনুন্নত দেশগুলোতে জলবায়ু উদ্বাস্তু বাড়ছে। আফ্রিকার মরু অঞ্চলে তীব্র খরায় মানুষ ও পশুপাখি মারা যাচ্ছে। সাম্প্রতিক সোমালিয়া পরিস্থিতি যেমন আমাদের উদ্বিগ্ন করছে। ইতিমধ্যেই সেখানে খরায় শতাধিক মানুষের মৃত্যু হয়েছে। খরা পরিস্থিতি প্রলম্বিত হচ্ছে। কোথাও কোথাও টানা চার বছর বৃষ্টির দেখা নেই। এগুলো সারা পৃথিবীর জন্যই এক ধরনের সতর্ক সংকেত। আমাদের দেশ বন্যা, লবণাক্ততার মতো জলবায়ুর বৈরী পরিস্থিতি মোকাবিলা করছে। একই সঙ্গে ঋতু পরিবর্তনের প্রভাব তো রয়েছেই। এই পরিবর্তনগুলো মাথায় রেখে বর্তমান ও আগামীর প্রশ্নে নতুন করে জ্ঞান, প্রযুক্তি ও কৌশলের প্রয়োজনীয়তা দেখা দিয়েছে। যতই দুর্যোগ ও জলবায়ুগত পরিবর্তন আসুক না কেন, তা মোকাবিলা করেই টিকে থাকতে হবে। দুর্যোগে টিকে থাকার ক্ষেত্রে বিশ্বব্যাপী বাংলাদেশের কৃতিত্ব রয়েছে। এই সহনশীলতা ধরে রাখার জন্যই প্রয়োজন সময়ের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ বিজ্ঞান ও কৌশলের ব্যবহার।

 

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
রাজবাড়ীতে ব্যবসায়ীদের হয়রানি বন্ধে মানববন্ধন
রাজবাড়ীতে ব্যবসায়ীদের হয়রানি বন্ধে মানববন্ধন

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

আইএসইউ ও আইএনটিআই ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি মধ্যে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত
আইএসইউ ও আইএনটিআই ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি মধ্যে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত

৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে বাসচাপায় অটোরিকশার চালক ও যাত্রী নিহত
টাঙ্গাইলে বাসচাপায় অটোরিকশার চালক ও যাত্রী নিহত

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা কাল
জকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা কাল

৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কুমারখালীতে রেলসেতুর নিচ থেকে দ্বিখণ্ডিত মরদেহ উদ্ধার
কুমারখালীতে রেলসেতুর নিচ থেকে দ্বিখণ্ডিত মরদেহ উদ্ধার

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় ও আন্তর্জাতিক দিবস পালনের নতুন তালিকা প্রকাশ
জাতীয় ও আন্তর্জাতিক দিবস পালনের নতুন তালিকা প্রকাশ

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

ফকিরহাটে অসহায় পরিবারকে খাদ্যসামগ্রী উপহার দিলো বসুন্ধরা শুভসংঘ
ফকিরহাটে অসহায় পরিবারকে খাদ্যসামগ্রী উপহার দিলো বসুন্ধরা শুভসংঘ

১৫ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ঝিনাইদহের মহেশপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় কলেজছাত্র নিহত
ঝিনাইদহের মহেশপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় কলেজছাত্র নিহত

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অবৈধ সুবিধা দিলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
অবৈধ সুবিধা দিলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

জামালপুরের পাঁচটি আসনে ধানের শীষ পেলেন যারা
জামালপুরের পাঁচটি আসনে ধানের শীষ পেলেন যারা

২৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ইশরাক মনোনয়ন পাওয়ায় যা বললেন নুসরাত
ইশরাক মনোনয়ন পাওয়ায় যা বললেন নুসরাত

২৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

কুয়াশায় ঢাকা লালমনিরহাটে শীতের আগমনী বার্তা
কুয়াশায় ঢাকা লালমনিরহাটে শীতের আগমনী বার্তা

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাধুরীর শো দেখতে গিয়ে বিরক্ত দর্শক, টাকা ফেরতের দাবি
মাধুরীর শো দেখতে গিয়ে বিরক্ত দর্শক, টাকা ফেরতের দাবি

২৭ মিনিট আগে | শোবিজ

রাজধানীতে ‘মুক্তি তোরণ’ ও ‘স্বাধীনতা তোরণ’ উদ্বোধন
রাজধানীতে ‘মুক্তি তোরণ’ ও ‘স্বাধীনতা তোরণ’ উদ্বোধন

৪১ মিনিট আগে | নগর জীবন

কুমারখালীতে কৃষকদের মাঝে বিনামূল্যে সার-বীজ বিতরণ
কুমারখালীতে কৃষকদের মাঝে বিনামূল্যে সার-বীজ বিতরণ

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে গার্মেন্টস কর্মীর মরদেহ উদ্ধার, স্বামী পলাতক
রাজধানীতে গার্মেন্টস কর্মীর মরদেহ উদ্ধার, স্বামী পলাতক

৪৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

এআইইউবিতে ‌‘দ্যা আইডিয়াস চ্যালেঞ্জ’ অনুষ্ঠিত
এআইইউবিতে ‌‘দ্যা আইডিয়াস চ্যালেঞ্জ’ অনুষ্ঠিত

৫৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় ধানক্ষেত থেকে ব্যবসায়ীর মরদেহ উদ্ধার
বগুড়ায় ধানক্ষেত থেকে ব্যবসায়ীর মরদেহ উদ্ধার

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেক্সিকোর সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক ছিন্নের ঘোষণা পেরুর
মেক্সিকোর সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক ছিন্নের ঘোষণা পেরুর

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিডনিতে প্রবাসী সাংবাদিকতায় অবদানে সম্মাননা পেলেন নাইম আবদুল্লাহ
সিডনিতে প্রবাসী সাংবাদিকতায় অবদানে সম্মাননা পেলেন নাইম আবদুল্লাহ

৫৬ মিনিট আগে | পরবাস

বগুড়ায় ১৩ কেজি গাঁজাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
বগুড়ায় ১৩ কেজি গাঁজাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৭ বছর পর ফয়সালাবাদে ফিরছে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট
১৭ বছর পর ফয়সালাবাদে ফিরছে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কর্মীদের আবেগকেও সম্মান করতে হবে : রুমিন ফারহানা
কর্মীদের আবেগকেও সম্মান করতে হবে : রুমিন ফারহানা

১ ঘণ্টা আগে | টক শো

কবি মজেল উদ্দীনরে পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
কবি মজেল উদ্দীনরে পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

মনোনয়ন পেয়ে যে বার্তা দিলেন ইশরাক
মনোনয়ন পেয়ে যে বার্তা দিলেন ইশরাক

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

১১ নভেম্বর থেকে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ বন্ধের হুমকি আদানি পাওয়ারের
১১ নভেম্বর থেকে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ বন্ধের হুমকি আদানি পাওয়ারের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমির হামজার সঙ্গে নির্বাচনী লড়াইয়ে বিএনপির জাকির হোসেন
আমির হামজার সঙ্গে নির্বাচনী লড়াইয়ে বিএনপির জাকির হোসেন

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের তিন বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
দেশের তিন বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় মিলছে বিষধর গোখরার দেখা, কিন্তু কেন?
ঢাকায় মিলছে বিষধর গোখরার দেখা, কিন্তু কেন?

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবু সাঈদ হত্যা : সাক্ষী না আসায় সাক্ষ্যগ্রহণ আবারও পেছাল
আবু সাঈদ হত্যা : সাক্ষী না আসায় সাক্ষ্যগ্রহণ আবারও পেছাল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
২৩৭ আসনে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
২৩৭ আসনে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক নজরে বিএনপি প্রার্থীদের তালিকা
এক নজরে বিএনপি প্রার্থীদের তালিকা

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জামায়াত আমিরের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির শফিকুল ইসলাম
জামায়াত আমিরের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির শফিকুল ইসলাম

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকার আসনগুলোতে বিএনপির প্রার্থী হলেন যারা
ঢাকার আসনগুলোতে বিএনপির প্রার্থী হলেন যারা

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সুপ্রিম কোর্টের ১০ আইনজীবীকে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
সুপ্রিম কোর্টের ১০ আইনজীবীকে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসনাত-সারজিস-আখতার-নাসীরের আসনে বিএনপির প্রার্থী যারা
হাসনাত-সারজিস-আখতার-নাসীরের আসনে বিএনপির প্রার্থী যারা

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফরিদপুর-৩ আসনে ধানের শীষের মনোনয়ন পেলেন চৌধুরী নায়াব ইউসুফ
ফরিদপুর-৩ আসনে ধানের শীষের মনোনয়ন পেলেন চৌধুরী নায়াব ইউসুফ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকা-১৪ আসনে ধানের শীষের প্রার্থী মায়ের ডাকের তুলি
ঢাকা-১৪ আসনে ধানের শীষের প্রার্থী মায়ের ডাকের তুলি

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপির সবচেয়ে কম বয়সী প্রার্থী শ্রাবণ
বিএনপির সবচেয়ে কম বয়সী প্রার্থী শ্রাবণ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খুলনা বিভাগে বাবার আসনে তিন পুত্র বিএনপির প্রার্থী
খুলনা বিভাগে বাবার আসনে তিন পুত্র বিএনপির প্রার্থী

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনসিপি নেতা নাসিরুদ্দিন পাটোয়ারীর বিরুদ্ধে মামলা
এনসিপি নেতা নাসিরুদ্দিন পাটোয়ারীর বিরুদ্ধে মামলা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মনোনয়ন পেলেন ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি শ্রাবণ
মনোনয়ন পেলেন ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি শ্রাবণ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের নতুন সচিব ড. নূরুন্নাহার চৌধুরী
নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের নতুন সচিব ড. নূরুন্নাহার চৌধুরী

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মনোনয়নকে কেন্দ্র করে সহিংসতা, বিএনপির চার নেতা বহিষ্কার
মনোনয়নকে কেন্দ্র করে সহিংসতা, বিএনপির চার নেতা বহিষ্কার

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মনোনয়ন পেয়ে আনন্দ মিছিল করতে নিষেধ করলেন শামা ওবায়েদ
মনোনয়ন পেয়ে আনন্দ মিছিল করতে নিষেধ করলেন শামা ওবায়েদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইলহান ওমরকে যুক্তরাষ্ট্র ছাড়তে বললেন ডোনাল্ড ট্রাম্প
ইলহান ওমরকে যুক্তরাষ্ট্র ছাড়তে বললেন ডোনাল্ড ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে জেলার কোনও আসনেই প্রার্থী দেয়নি বিএনপি
যে জেলার কোনও আসনেই প্রার্থী দেয়নি বিএনপি

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নির্বাচনে বগুড়া-৭, দিনাজপুর-৩ ও ফেনী-১ আসন থেকে লড়বেন খালেদা জিয়া
নির্বাচনে বগুড়া-৭, দিনাজপুর-৩ ও ফেনী-১ আসন থেকে লড়বেন খালেদা জিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কিশোরগঞ্জ-৪ আসনে ধানের শীষ প্রতীকে লড়বেন ফজলুর রহমান
কিশোরগঞ্জ-৪ আসনে ধানের শীষ প্রতীকে লড়বেন ফজলুর রহমান

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী ঘোষণা কবে, জানালেন শফিকুর রহমান
জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী ঘোষণা কবে, জানালেন শফিকুর রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বগুড়া-৬  আসনে ধানের শীষের প্রার্থী তারেক রহমান
বগুড়া-৬  আসনে ধানের শীষের প্রার্থী তারেক রহমান

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নগদ টাকার চাহিদা মেটাতে নতুন সুবিধা চালু করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
নগদ টাকার চাহিদা মেটাতে নতুন সুবিধা চালু করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এক বিমান বানিয়ে যতো লাভ করল ইরান
এক বিমান বানিয়ে যতো লাভ করল ইরান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির সম্ভাব্য মনোনয়ন তালিকায় নেই শিল্পীরা
বিএনপির সম্ভাব্য মনোনয়ন তালিকায় নেই শিল্পীরা

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকায় মিলছে বিষধর গোখরার দেখা, কিন্তু কেন?
ঢাকায় মিলছে বিষধর গোখরার দেখা, কিন্তু কেন?

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসলাম চৌধুরী মনোনয়ন না পাওয়ায় মহাসড়ক অবরোধ
আসলাম চৌধুরী মনোনয়ন না পাওয়ায় মহাসড়ক অবরোধ

১৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কুড়িগ্রাম-৪: জামায়াত-বিএনপির হয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন আপন দুই ভাই
কুড়িগ্রাম-৪: জামায়াত-বিএনপির হয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন আপন দুই ভাই

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমেরিকাকে যে কঠিন শর্ত দিলেন ইরানের খামেনি
আমেরিকাকে যে কঠিন শর্ত দিলেন ইরানের খামেনি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোট করলেও নিজ দলের প্রতীকে ভোট, অধ্যাদেশ জারি
জোট করলেও নিজ দলের প্রতীকে ভোট, অধ্যাদেশ জারি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সত্যিই কি পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষা করছে চীন ও পাকিস্তান?
সত্যিই কি পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষা করছে চীন ও পাকিস্তান?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
২৩৭ আসনে বিএনপির প্রার্থী
২৩৭ আসনে বিএনপির প্রার্থী

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডন গেলেন সালাহউদ্দিন
লন্ডন গেলেন সালাহউদ্দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনায় রাজি জামায়াতে ইসলামী
আলোচনায় রাজি জামায়াতে ইসলামী

প্রথম পৃষ্ঠা

আলু এখন কৃষকের বোঝা
আলু এখন কৃষকের বোঝা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির এমপি প্রার্থী হচ্ছেন যাঁরা
বিএনপির এমপি প্রার্থী হচ্ছেন যাঁরা

ভোটের মাঠে

এক হৃদয়ভাঙা গল্পের নায়িকা
এক হৃদয়ভাঙা গল্পের নায়িকা

মাঠে ময়দানে

ঘাটে ফিরছে ইলিশভর্তি ট্রলার
ঘাটে ফিরছে ইলিশভর্তি ট্রলার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইতিহাস গড়ার পথে মামদানি
ইতিহাস গড়ার পথে মামদানি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার দূরদর্শী সিদ্ধান্ত এবং রাজনৈতিক দলের দায়িত্ব
প্রধান উপদেষ্টার দূরদর্শী সিদ্ধান্ত এবং রাজনৈতিক দলের দায়িত্ব

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তাপ ছড়াচ্ছে বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ
উত্তাপ ছড়াচ্ছে বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

ডিজিটাল ব্যাংক লাইসেন্সের জন্য ১২ প্রতিষ্ঠানের আবেদন জমা
ডিজিটাল ব্যাংক লাইসেন্সের জন্য ১২ প্রতিষ্ঠানের আবেদন জমা

নগর জীবন

পাঁচ বছরে বে-টার্মিনাল চালু
পাঁচ বছরে বে-টার্মিনাল চালু

নগর জীবন

ফের ভয়াবহ গ্যাসসংকট
ফের ভয়াবহ গ্যাসসংকট

পেছনের পৃষ্ঠা

৩০০ আসনে প্রার্থী দেবে এনসিপি
৩০০ আসনে প্রার্থী দেবে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সিন্ডিকেটে আটকা পড়ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার
সিন্ডিকেটে আটকা পড়ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

দুবলার চরে রাস উৎসব শুরু
দুবলার চরে রাস উৎসব শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা

মসজিদ থেকে রক্তাক্ত স্বামীকে বাসায় নিয়ে আসেন স্থানীয়রা
মসজিদ থেকে রক্তাক্ত স্বামীকে বাসায় নিয়ে আসেন স্থানীয়রা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা কেন্দ্র করে ভাঙচুর সড়ক অবরোধ
বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা কেন্দ্র করে ভাঙচুর সড়ক অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কমুক্ত সংবিধান গড়ার চ্যালেঞ্জ
বিতর্কমুক্ত সংবিধান গড়ার চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্যে দলগুলোকে এক সপ্তাহ দিল সরকার
ঐকমত্যে দলগুলোকে এক সপ্তাহ দিল সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত হচ্ছে ১০৮৯ ইবতেদায়ি মাদ্রাসা
এমপিওভুক্ত হচ্ছে ১০৮৯ ইবতেদায়ি মাদ্রাসা

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ

পেছনের পৃষ্ঠা

মুগডালে রং, চার প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
মুগডালে রং, চার প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

দেশগ্রাম

বিএনপি নেতার অফিসে বোমা হামলায় শিক্ষক নিহত
বিএনপি নেতার অফিসে বোমা হামলায় শিক্ষক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

বালাশী-বাহাদুরাবাদ সড়ক, রেলসেতুর দাবি
বালাশী-বাহাদুরাবাদ সড়ক, রেলসেতুর দাবি

দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে মৃত্যু তিন শিশুর
পানিতে ডুবে মৃত্যু তিন শিশুর

দেশগ্রাম

অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

দেশগ্রাম

কমলা হ্যারিসকে প্রার্থী করা ভুল ছিল : জর্জ ক্লুনি
কমলা হ্যারিসকে প্রার্থী করা ভুল ছিল : জর্জ ক্লুনি

পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তানে শক্তিশালী ভূমিকম্পে নিহত ২০
আফগানিস্তানে শক্তিশালী ভূমিকম্পে নিহত ২০

পূর্ব-পশ্চিম